Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Coal Scam ED: কয়লাকাণ্ডে উঠে আসছে হরিশ মুখার্জি রোডের একটি রেস্তোরাঁর নাম! মালিক কে? তদন্তে ইডি

    Coal Scam ED: কয়লাকাণ্ডে উঠে আসছে হরিশ মুখার্জি রোডের একটি রেস্তোরাঁর নাম! মালিক কে? তদন্তে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লাকাণ্ডের তদন্তে দক্ষিণ কলকাতার এক ব্যবসায়ীর বাড়ি ও অফিসে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের হানা। রাতভর ইডির তল্লাশিতে প্রায় দেড় কোটি নগদ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই সরগরম রাজ্য রাজনীতি। তবে, তাৎপর্যপূর্ণভাবে এই হানা-তল্লাশির মধ্য দিয়ে আরও চমকপ্রদ ও চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে ইডি-র রেডারে। কী সেই তথ্য?

    ইডি সূত্রে ঠিক কী উঠে এসেছে?

    কয়লাপাচার তদন্তে গতকাল দক্ষিণ কলকাতার অভিজাত ম্যাডক্স স্কোয়ার সংলগ্ন ৫এ আর্ল স্ট্রিটের যে বেসরকারি নির্মাণকারী সংস্থার অফিস ও লাগোয়া ব্যবসায়ীর বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি-র দল, সেখান থেকেই বান্ডিল বান্ডিল ৫০০ টাকার নোট উদ্ধার হয়। মোট ১.৪০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে বলে ইডি সূত্রে জানানো হয়েছে। 

    গজরাজ গ্রুপ নামের সংস্থার কর্ণধার শিকারিয়া। মোট তিরিশটি কোম্পানি এই গ্রুপের অন্তর্গত। ধৃতের নির্মাণ ব্যবসার পাশাপাশি আরও একাধিক ব্যবসা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। রয়েছে ফুড চেন ও একটি ধাবা। বিক্রম শিকারিয়াকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে। এই মামলায় তাঁকে দিল্লিতেও তলব করেছে ইডি। পাশাপাশি, খোঁজ চলছে আরেক ব্যবসায়ী মনজিৎ সিং জিট্টার, যিনি এই মুহূর্তে ‘পলাতক’ বলে উঠে এসেছে। তদন্তকারী সংস্থার সূত্রে খবর, জিট্টার সঙ্গে কালীঘাট অঞ্চলের এক অতি-প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের এক সদস্যের ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: কে এই মনজিৎ জিট্টা ও তাঁর ‘অতি-প্রভাবশালী’ পার্টনার? কয়লাকাণ্ডে হন্যে হয়ে খুঁজছে ইডি

    তবে, তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন একটি ধাবার কথা। ইডি জানতে পারে, এই বেসরকারি সংস্থাটির মাধ্যমে কয়লা পাচারকাণ্ডের টাকা বিনিয়োগ করা হত। ইডি জানতে পেরেছে, এই জিট্টার একটি ধাবা রয়েছে। আবার সূত্রের দাবি, ধৃত বিক্রম শিকারিয়াকে গতকাল প্রায় ১০-ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে কোনও এক ‘মিস্টার গ্রেওয়াল’-এর নাম জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। জানা গিয়েছে, তাঁর সঙ্গেও দক্ষিণ কলকাতার এক অতি-প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। ইডি সূত্রে খবর, এই ‘মিস্টার গ্রেওয়াল’-ও বর্তমানে ‘পলাতক’। উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল, হরিশ মুখার্জি রোডে তাঁরও না কি একটি রেস্তোরাঁ-ধাবা রয়েছে।  ইডি সূত্রে দাবি, ধাবা মারফৎ কয়লা পাচারের টাকা আসে মিস্টার গ্রেওয়ালের কাছে। পরে, সেই টাকা এসে পৌঁছয় বালিগঞ্জের গজরাজ গ্রুপের ডিরেক্টর অর্থাৎ শিকারিয়ার হাতে। 

    কে এই মিস্টার গ্রেওয়াল?

    ইডির দাবি, শিকারিয়া ও তাঁর ওই সহযোগী মূলত এই কয়লা পাচারকাণ্ডে ‘ফ্রন্ট ম্যান’ হিসাবে কাজ করতেন। কয়লা পাচার মামলায় ওই দুই ব্যক্তির যোগাযোগ রয়েছে বলে ইডি সূত্রে খবর। এখন ইডি জানতে চাইছে, এই মনজিত জিট্টা ও মিস্টার গ্রেওয়াল— এঁরা কি একই ব্যক্তি না ভিন্ন? ওই ধাবার আসল মালিক কে? কয়লা পাচার মামলার তদন্তে টাকা হস্তান্তরের ঘটনায় এই দুটি নামের বিষয়ে হন্যে হয়ে খুঁজছে ইডি।

  • Lukhnow: লখনউয়ে শুক্রবার গ্লোবাল ইনভেসটর সামিটের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    Lukhnow: লখনউয়ে শুক্রবার গ্লোবাল ইনভেসটর সামিটের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী কাল ১০ ফেব্রুয়ারি উত্তরপ্রদেশ (Uttarpardesh) ও মহারাষ্ট্রে (Maharastra) ঝটিকা সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Prime Minister Narendra Modi)। এদিন উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউতে (Lucknow) সকাল ১০টায় গ্লোবাল ইনভেস্টর সামিট ২০২৩ (UP Global Investors Summit 2023)-এর সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর দুপুরে সেখান থেকে মুম্বই যাবেন মোদি। মুম্বইয়ের (Mumbai) ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস (Chhatrapati Shivaji Maharaj Terminus) থেকে সোলাপুর বন্দে ভারত (Vande Bharat train) এবং মুম্বাই-সাইনগর শিরডি বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    গ্লোবাল ইনভেস্টরস সামিট

    উত্তরপ্রদেশে, গ্লোবাল ইনভেস্টরস সামিট চলবে ১০ থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। স্বাস্থ্যক্ষেত্র, কৃষি, পুষ্টি, ক্ষমতা হোক বা উদ্ভাবন- সব জায়গায় সবদিক থেকে ভারতে নতুন নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে এই সম্মেলন এমনটাই অনুমান বাণিজ্যিক মহলের। ‘Invest UP 2.0’-র সূচনা করবেন মোদি।  ইনভেস্ট ইউপি 2.0 হল উত্তরপ্রদেশে একটি ব্যাপক, বিনিয়োগকারী কেন্দ্রিক এবং পরিষেবা ভিত্তিক বিনিয়োগ ইকোসিস্টেম যা বিনিয়োগকারীদের প্রাসঙ্গিক, সুনির্দিষ্ট এবং মানসম্মত পরিষেবা প্রদান করার চেষ্টা করে। 

    আরও পড়ুন: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    নানা আন্তর্জাতিক টানাপড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের অর্থনীতি নিয়ে আশার আলো দেখিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। কেন্দ্রীয় বাজেটের পর উত্তরপ্রদেশ সরকার আয়োজিত বিনিয়োগকারীদের এই সম্মেলন জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে বলে অনুমান। 

    মুম্বইয়ে বন্দে ভারত-এর সূচনা

    মুম্বাই-সোলাপুর বন্দে ভারত ট্রেন হবে দেশের নবম বন্দে ভারত ট্রেন। নতুন বিশ্বমানের ট্রেনটি মুম্বাই এবং সোলাপুরের মধ্যে সংযোগ উন্নত করবে এবং গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান যেমন সোলাপুরের সিদ্ধেশ্বর, আক্কালকোট, তুলজাপুর, সোলাপুরের কাছে পান্ধরপুর এবং পুনের কাছে আলন্দির মতো গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থানগুলিতে ভ্রমণের সুবিধা দেবে। মুম্বাই-সাইনগর শিরডি বন্দে ভারত ট্রেন হবে দশম বন্দে ভারত ট্রেন। এটি মহারাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান যেমন নাসিক, ত্রিম্বকেশ্বর, সাইনগর শিরডি, শনি সিঙ্গানাপুরের সংযোগ উন্নত করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Coal Scam ED Raid: কে এই মনজিৎ জিট্টা ও তাঁর ‘অতি-প্রভাবশালী’ পার্টনার? কয়লাকাণ্ডে হন্যে হয়ে খুঁজছে ইডি

    Coal Scam ED Raid: কে এই মনজিৎ জিট্টা ও তাঁর ‘অতি-প্রভাবশালী’ পার্টনার? কয়লাকাণ্ডে হন্যে হয়ে খুঁজছে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচারকাণ্ডের তদন্তে বড় সাফল্য পেল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জে একটি সংস্থার দফতরে হানা দেন ইডি আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত তল্লাশি চালান তাঁরা। সেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রায় দেড় কোটি নগদ টাকা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, কয়লা পাচারের টাকা এই সংস্থার মাধ্যমে সরিয়ে দেওয়া হতো। এই প্রেক্ষিতে শাসক দল ঘনিষ্ঠ এক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। খোঁজ চালানো হচ্ছে আরেক ব্যবসায়ীর, যিনি এই মুহূর্তে পলাতক বলে জানা গিয়েছে। ইডি সূত্রের খবর, ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে কলকাতার অতি-প্রভাবশালী এক রাজনৈতিক পরিবারের ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। তাঁর ব্যবসায়িক পার্টনারও অতি প্রভাবশালী।

    ঠিক কী ঘটেছে?

    কয়লা পাচারকাণ্ডে ঠিক কীভাবে টাকা হস্তান্তর হয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত চালাচ্ছে ইডি। সেই প্রেক্ষিতে, মঙ্গলবার দিল্লি থেকে ৩ সদস্যের একটি দল আসে কলকাতায়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দিল্লির আধিকারিকেরাও ছিলেন ওই দলটিতে। মোট ১০ থেকে ১২ জন আধিকারিক তল্লাশি অভিযান চালান। সূত্র মারফত পাওয়া খবরের ভিত্তিতে বুধবার সন্ধ্যায় বালিগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর বাড়ি ও লাগোয়া অফিসে হানা দেয় ইডি। রাতভর তল্লাশি চালানো হয়। ব্যাগের মধ্যে বান্ডিল বান্ডিল নোট রাখা ছিল বলে খবর। ইডি-র আধিকারিক সূত্রে খবর, ১ কোটি ৪০ লক্ষ নগদ টাকা পাওয়া গিয়েছে ওই দফতর থেকে। সঙ্গে উদ্ধার করা হয়েছে কিছু ডিজিটাল তথ্যও। এত টাকার উৎস সম্পর্কে যথাযথ উত্তর দিতে না পারায় গ্রেফতার করা হয়েছে ওই সংস্থার কর্ণধার ব্যবসায়ী বিক্রম শিখারিয়াকে।

    ইডি কী জানাচ্ছে? 

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, বিভিন্ন সাক্ষীর বয়ান, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নথি ঘেঁটে খোঁজ পাওয়ার পর বুধবারেই বালিগঞ্জের দফতরে হানা দেওয়া হয়। তদন্তকারীদের দাবি, এই ব্যবসায়ীর সঙ্গে তৃণমূলের দক্ষিণ কলকাতার এক নেতা এবং তাঁর ভাইয়ের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে। তাদের মতে, এক্ষেত্রে কয়লা পাচারের টাকা ধৃত ব্যবসায়ীর কোম্পানিতে ঢুকেছে। 

    জানা গিয়েছে, গজরাজ গ্রুপের মালিক এই বিক্রম শিখারিয়া। মোট তিরিশটি কোম্পানি এই গ্রুপের অন্তর্গত। ধৃতের নির্মাণ ব্যবসার পাশাপাশি আরও একাধিক ব্যবসা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। রয়েছে ফুড চেন ও একটি ধাবা। ইডির সন্দেহ, এই কোম্পানিগুলিতে কয়লা পাচারের টাকা ঘুর পথে এসেছে। ইডির সন্দেহ, কয়লা পাচারের টাকা বিক্রম শিখারিয়ার মাধ্যমে সাদা করা হয়েছে। তদন্তকারীদের দাবি, কয়লা কাণ্ডে যে কালো টাকা বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছেছিল সেই টাকাই গিয়েছিল এই ব্যবসায়ীর বাড়িতে। 

    নজরে আরেক ব্যবসায়ী…

    ধৃত শিখারিয়ার পাশাপাশি আরও এক ব্যবসায়ী মনজিত্‍ সিং জিট্টার খোঁজও চালাচ্ছে ইডি। বর্তমানে, তিনি পলাতক বলে উঠে এসেছে। ইডি সূত্রে খবর, এই জিট্টার এক অতি প্রভাবশালী ব্যবসায়িক পার্টনার রয়েছেন। সেই পার্টনার থাকেন কালীঘাটে। কে সেই পার্টনার? কালীঘাটের কোথায় থাকেন তিনি? এখন এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ব্যস্ত ইডি। তবে, অবশ্যই জিট্টাকে হাতে পেতে চাইছে তদন্তকারী দল। সূত্রের খবর, জিট্টার খোঁজ চারদিকে চালানো হচ্ছে। ইডির দাবি, জিট্টাকে হাতে পেলেই অনেক প্রশ্নের উত্তর মিলবে। অনেক জট ছাড়বে। অনেক রহস্যের সমাধান হবে।

  • Disney: মন্দার প্রভাব! সারা বিশ্বে ৭,০০০ কর্মী ছাঁটাই করল ডিজনি

    Disney: মন্দার প্রভাব! সারা বিশ্বে ৭,০০০ কর্মী ছাঁটাই করল ডিজনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ধাক্কায় বিশ্বব্যপী সাত হাজার কর্মী ছাঁটাই করল বিনোদন জগতের প্রথম সারির সংস্থা ডিজনি। বেশ কিছুদিন ধরেই টেক কোম্পানিগুলিতে ছাঁটাইয়ের ধারা চলছে।  ইতিমধ্যেই, গুগল, ফেসবুক ও মাইক্রোসফটের মতো কোম্পানিগুলি বহু কর্মীকে বরখাস্ত করেছে। এবার সেই তালিকায় সংযোজিত হল ডিজনির নাম। সংস্থার দাবি, তাঁদের গ্রাহক সংখ্যা কমেছে। নেটফ্লিক্স সহ একাধিক ওটিটি প্ল্যাটফর্মের তুলনায় গত কয়েকমাসে তাদের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা কমেছে। তাই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন, ডিজনির সিইও বব ইগার।

    মন্দার প্রভাব

    করোনা মহামারীর পর বিশ্বব্যাপী ক্রমেই চওড়া হচ্ছে আর্থিক মন্দার জের। একের পর এক বড় সংস্থা কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটতে শুরু করেছে। সেই তালিকায় এবার যুক্ত হল বিনোদন জায়ান্ট ওয়াল্ট ডিজনিও। কোম্পানির ডিরেক্টর বব ইগার বলেন,”আমি এই সিদ্ধান্তকে হালকাভাবে নিচ্ছি না। বিশ্বজুড়ে আমাদের কর্মীদের প্রতিভাকে আমি অত্যন্ত সম্মান করি। তাঁদের কাজের প্রশংসা করি। কিন্তু অর্থনৈতিক মন্দার বাজারে সংস্থাকে ধরে রাখতে এ ধরনের কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।” 

    সাশ্রয় লক্ষ্য

    ২০২১-২০২২বার্ষিক প্রতিবেদন অনুসারে, উল্লিখিত বছরে ২রা অক্টোবর পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ১৯০,০০০ লোককে নিযুক্ত করেছে সংস্থা, যাদের মধ্যে ৮০ শতাংশই ছিল পূর্ণকালীন সময়ের। স্ট্রিমিং পরিষেবা সংস্থা আরও জানিয়েছে  গত ত্রৈমাসিকে প্রথমবারের মতো সংস্থার গ্রাহক সংখ্যা অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। যার প্রভাব পড়ে সংস্থায়। এর ফলে স্ট্রিমিং মিডিয়া ইউনিট এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি হারিয়েছে। এক শতাংশ ব্যবহারকারীও কমেছে। তাই কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটতে হয়েছে ডিজনিকে। কর্মী সংখ্যা কমানোর মধ্য দিয়ে কোম্পানি ৫.৫ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করতে চায়।

    আরও পড়ুন: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি সংস্থাগুলিতে ছাঁটাইয়ের প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।  সোমবারই প্রযুক্তি সংস্থা জুম তাদের ১৩০০ কর্মীকে অপসারণের কথা ঘোষণা করেছিল।  ডেল তার ছয় হাজারেরও বেশি কর্মচারীকে অপসারণের পথে হাঁটছে। মন্দার প্রভাবে গত জানুয়ারি মাসেই বিভিন্ন প্রযুক্তি সংস্থা প্রায় ৫০ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করেছে। বুধবার সেই একই পথে হাঁটল ডিজনি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • PM Poshan Scheme: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয়! এবার রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ টিম

    PM Poshan Scheme: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয়! এবার রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ টিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকা নয়ছয় করা হয়েছে বাংলায়, এই অভিযোগ জানিয়ে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল বা ক্যাগকে অডিটের অনুরোধ করল শিক্ষামন্ত্রক। এবার তাই পিএম পোষণ প্রকল্পের আর্থিক খরচের হিসেব দেখতে রাজ্যে আসছে ক্যাগের বিশেষ দল। প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের টাকায় রাজ্যে মিড ডে মিল পায় ছাত্রছাত্রীরা। সেখানেই ধরা পড়েছে আর্থিক গরমিল। নবান্ন সূত্রে খবর শিক্ষা দফতরের আধিকারিকদের পাশাপাশি রাজ্যের অর্থ দফতরের আধিকারিকদের নিয়েও বৈঠক করবে সিএজি অডিটের এই বিশেষ টিম।

    প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্প 

    রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পের পরিচালনা করে থাকে স্কুল শিক্ষা দফতর। এই প্রকল্পে সরকারি স্কুলে পাঠরত প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে মিড ডে মিল দেওয়া হয়। মিড ডে মিল ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী পোষণ প্রকল্পে বালভাতিকা পেয়ে থাকে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা। এর মাধ্যমে প্রাক-প্রাথমিক স্তরেও পড়ুয়াদের গরম খাবার পরিবেশন করা হয়। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই প্রকল্পের মাধ্যমে গোটা দেশে ১১ লক্ষ ২০ হাজার সরকারি স্কুলের প্রায় ১১ কোটি ৮০ লক্ষ পড়ুয়া উপকৃত হয়ে থাকে।

    আরও পড়ুন: কবি সুভাষ থেকে রুবি, নতুন লাইনে মেট্রো চলবে চলতি মাসেই! জুড়ে যাবে দুটি ভিন্ন লাইন

    কেন্দ্রের অভিযোগ

    কেন্দ্রের দাবি, রাজ্যে গত ৩ বছর ধরে এই প্রকল্পের টাকা নয়ছয় করা হয়েছে। তাই ক্যাগকে বিশেষ ভাবে হিসাব নিকেশ করার অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্র। বলা হয়েছে, ক্যাগের রিপোর্ট অনুযায়ী এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে। সম্প্রতি রাজ্যে এসে জেলা থেকে শহরের বিভিন্ন স্কুলে মিড ডে মিল প্রকল্প পরিদর্শন করে গেছে কেন্দ্রীয় দল। জয়েন্ট রিভিউ মিশনের অধীনে ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দল রাজ্যে এসেছিল কয়েক দিন আগেই। স্কুলগুলি পরিদর্শন করার পাশাপাশি রাজ্যের মিড ডে মিল কেমন ভাবে চলছে তা দেখতে একাধিক জেলাও ঘুরেছিল ওই প্রতিনিধি দল। তারপরই সেই প্রতিনিধি দল দিল্লিতে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট জমা দেয়। মনে করা হচ্ছে সেই রিপোর্টের প্রেক্ষিতেই কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সিএজি অডিট করার নির্দেশ দিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nagpur: নাগপুরে ঘূর্ণি উইকেটই চান দ্রাবিড়! কাল থেকেই শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্ট

    Nagpur: নাগপুরে ঘূর্ণি উইকেটই চান দ্রাবিড়! কাল থেকেই শুরু ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হতে চলেছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্ট। এই ম্যাচের প্রথম থেকেই যাতে ঘূর্ণি উইকেটের সামনে ফেলা যায় অস্ট্রেলিয়াকে নাগপুরের কিউরেটরকে এরকমই নির্দেশ দিলেন টিম ইন্ডিয়ার কোচ রাহুল দ্রাবিড়।

    ঘূর্ণি উইকেট চাই

    প্রথমে নাগপুরের পিচ দেখে রীতিমতো রেগে যান দ্রাবিড়। কিউরেটর অভিজিৎ পিপ্রোদের সঙ্গে জোর ঝামেলাও হয় তাঁর। রাহুল দ্রাবিড় বিদর্ভ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে স্পিনার সুবিধার জন্য স্পিনিং ট্র্যাক চেয়েছিলেন। কিন্তু দ্রাবিড় নাকি তাঁর দাবি অনুযায়ী, পিচ পাননি এবং সেই কারণেই ভারতীয় কোচ চটে যান।  দ্রাবিড় ভালো করেই জানেন যে, স্পিন বোলিং ভারতের শক্তি, অন্য দিকে এটি অস্ট্রেলিয়ার বড় দুর্বলতা। যদি উইকেটে টার্ন বেশি হয়, তবে এটি ভারতের বোলারদের অনেক সাহায্য করবে এবং বোলাররা অস্ট্রেলিয়ান দলকে চাপে রাখতে পারবে। এতে ভারতের জয়ের সম্ভাবনাও অনেক বেড়ে যাবে। 

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে হচ্ছে না এশিয়া কাপ, কোথায় হবে জানেন?

    প্রথমে মনে করা হয়েছিল এমন উইকেট তৈরি হবে যা দুদিন পর থেকে ঘোরা শুরু করবে। কিন্তু এবার তিনজন স্পিনার (অশ্বিন, কুলদীপ, অক্ষর/ রবীন্দ্র জাদেজা) প্রথম থেকেই আক্রমণ করবেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যানদের। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে এই সিরিজ জিতলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে জায়গা নিশ্চিত করবে ভারত। তাই হোম অ্যাডভান্টেজ হাতছাড়া করতে রাজি নয় রাহুল।

    রান চান কোহলি

    এই ম্যাচেই টেস্টে রানে ফিরতে মরিয়া বিরাট কোহলি। আসন্ন বর্ডার-গাওস্কর সিরিজ নিয়ে আশাবাদী তিনি। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্ট ক্রিকেট বরাবরই সফল কোহলি। এখনও পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২০টি টেস্ট খেলে করেছেন ১৬৮২ রান। সাতটি শতরান এবং পাঁচটি অর্ধশতরান এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে। আসন্ন সিরিজে দলের জন্য প্রত্যাশিত ছন্দে খেলতে পারবেন বলে মনে করছেন তিনি। আত্মবিশ্বাসী কোহলি সমাজমাধ্যমে অনুশীলনের ছবি দিয়ে লিখেছেন, ‘‘বর্ডার-গাওস্কর সিরিজ শুরু হবে কাল থেকে। সে দিকেই দৌড়চ্ছি। এই সিরিজ সব সময়ই খুব উত্তেজক হয়।’’


    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sukanta Majumdar: তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডকেও জেলে যেতে হবে! সংসদে বিস্ফোরক সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডকেও জেলে যেতে হবে! সংসদে বিস্ফোরক সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি প্রসঙ্গে রাজ্যের তৃণমূল সরকারের তুলোধনা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সংসদের অধিবেশনে নাম না করে কটাক্ষ করলেন সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও।

    সুকান্ত যা বললেন

    লোকসভায় বাজেট অধিবেশনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, “বাংলার শিক্ষকরা একসময় গোটা বিশ্বে শিক্ষা প্রদান করতেন। আজ বাংলায় শিক্ষকের চাকরি বিক্রি করা হচ্ছে।” সেই সঙ্গে তিনি বলেন, “শিক্ষামন্ত্রী জেলে, উপাচার্য জেলে, আরও অনেককে যেতে হবে।” সুকান্তর দাবি,”তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডকেও জেলে যেতে হবে। মোদি সরকারের আমলে দুর্নীতি করলে শাস্তি হবেই।” লোকসভায় হুঁশিয়ারির সুরে বলেন বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। মঙ্গলবার থেকেই সংসদে মহুয়া মৈত্রর  অসংসদীয় মন্তব্য নিয়ে তোলপাড় সংসদ। মহুয়া ক্ষমা চান, চাইছেন বিজেপি নেতারা। এই পরিস্থিতিতে মহুয়ার মন্তব্য নিয়ে আক্রমণ শানান সাংসদ সুকান্ত মজুমদারও।

    উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন

    সুকান্তর অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষাব্যবস্থার করুণ অবস্থা। তিনি বলেন, “আজ রাজ্যপালের উপরে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, রাজ্যের সরকারের বিরোধিতা করছেন রাজ্যপাল। কেন বিরোধিতা করা হবে না?” সুকান্ত জানান, বিশ্ববিদ্যালয় রাজ্যের হলেও তাঁর আচার্য রাজ্যপাল। অথচ, তাঁকে না জানিয়েই ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করা হয়েছে। এমনকি, উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে ইউজিসি-র নিয়ম মানা হয়নি বলেও দাবি করেন বিজেপি সাংসদ।

    আরও পড়ুন: ওএমআর শিটে ‘গুপ্ত সঙ্কেত’-এর মাধ্যমে চলত দুর্নীতি! মানিক-কুন্তলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ইডি

    নিয়ম অনুযায়ী, কোনও অধ্যাপক ১০ বছর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করলে, তবেই তিনি উপাচার্য হওয়ার যোগ্যতা লাভ করেন। পাশাপাশি, উপাচার্য হতে হলে তাঁর একাধিক গবেষণাপত্র থাকাও বাধ্যতামূলক। অথচ, সুকান্তর অভিযোগ, কলেজের প্রিন্সিপালকেই উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ করে দেওয়া হচ্ছে। মানা হচ্ছে না কোনও নিয়ম নীতি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weather Update: বিদায়ের পথে শীত! সকালে শহরে কুয়াশার দাপট

    Weather Update: বিদায়ের পথে শীত! সকালে শহরে কুয়াশার দাপট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদায়ের পথে শীত। বসন্তের হালকা বাতাস বইতে শুরু করেছে শহর কলকাতায়। বুধবার শহরের তাপমাত্রা ছিল ২০ ডিগ্রির উপরে। তবে সকালের দিকে ঘন কুয়াশা ছিল। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাপমাত্রা ওঠানামা করবে। ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে শীতের আমেজও শেষ হবে। চিকিৎসকদের মতে, আবহাওয়ার এই খামখেয়ালিপনায় সর্দি, কাশি, জ্বরজ্বর ভাব, নাক দিয়ে জল পড়া, মাথা যন্ত্রণা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। ভাইরাল সংক্রমণেরও (Viral Infection) সম্ভাবনা থাকে এই ঋতু বদলের (Weather Change) সময়। 

    সকালে কুয়াশার দাপট

    বুধবার কুয়াশার দাপটে সকালের দিকে দৃশ্যমানতা কম ছিল। অসুবিধে হয় যান চলাচলে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে-সঙ্গে অল্প-অল্প করে রোদের মুখ দেখা গিয়েছে। দুপুরের দিকে গরম অনুভূত হচ্ছে। আলিপুর আবহাওয়া অফিস সূত্রে খবর,বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই এই ঘন কুয়াশার দাপট। আগামী কয়েকদিন রাজ্যজুড়ে ঘন কুয়াশার দাপট থাকবে। আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। 

    আরও পড়ুন: ওএমআর শিটে ‘গুপ্ত সঙ্কেত’-এর মাধ্যমে চলত দুর্নীতি! মানিক-কুন্তলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ইডি

    বিদায়ের পথে শীত

     ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পারদ ওঠানামা করবে বাংলায়। বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা কিছুটা নামবে। শনি ও রবিবার ফের বাড়বে তাপমাত্রা। সোম, মঙ্গলবার ফের নিম্নমুখী হবে পারদ। মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি বেশ কিছুটা নীচে নামতে পারে পারদ।  তবে এই ঠান্ডার অনুভূতি দীর্ঘস্থায়ী হবে না,  ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শীত পুরোপুরি বিদায় নেবে বলেই পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। তার আগে, ধীরে ধীরে সকাল এবং সন্ধ্যায় শীতের আমেজ কমবে। বাড়বে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা। দার্জিলিং ও কালিম্পং-এ হালকা বৃষ্টি সম্ভাবনা। রাজ্যের আর কোথাও বৃষ্টির কোন সম্ভাবনা নেই আগামী কয়েক দিন। শুষ্ক আবহাওয়া রাজ্যজুড়ে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sraddha Murder Case: শ্রদ্ধার হাড় গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো করে আফতাব! জানেন চার্জশিটে আর কী কী তথ্য উঠে এল?

    Sraddha Murder Case: শ্রদ্ধার হাড় গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো করে আফতাব! জানেন চার্জশিটে আর কী কী তথ্য উঠে এল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্টোন গ্রাইন্ডার ব্যবহার করে বান্ধবীর হাড় গুঁড়ো করেছিল আফতাব।  দিল্লিতে শ্রদ্ধা ওয়ালকরকে খুনের সেই নৃশংস বিবরণ উঠে এসেছে পুলিশের চার্জশিটে। শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত আফতাব পুণেওয়ালার বিরুদ্ধে ৬ হাজার ৬০ পাতার চার্জশিট পেশ করেছে দিল্লি পুলিশ। আর সেই চার্জশিটের ছত্রে ছত্রে উঠে এসেছে হাড়হিম করা নানান তথ্য।

    হারপিক দিয়ে রক্ত সাফ

    চার্জশিট থেকে জানা গিয়েছে, শ্রদ্ধাকে খুনের পর চিকেন রোল খেয়েছিল আফতাব। প্রেমিকার রক্ত সাফ করেছিল হারপিক দিয়ে। একটি ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে মহারাষ্ট্রের পালঘরের তরুণী শ্রদ্ধার সঙ্গে আলাপ হয়েছিল আফতাবের। সেই আলাপ পরে প্রেমে গড়ায়। বাড়ির অমতেই আফতাবকে জীবনসঙ্গী হিসাবে বেছে নেন শ্রদ্ধা। যার জন্য আপনজনদের ছেড়েছেন, সেই আফতাবের হাতেই খুন হতে হয় শ্রদ্ধাকে। ২০২২ সালের ১৮ মে শ্রদ্ধাকে খুন করে তাঁর প্রেমিক। তবে এই হত্যাকাণ্ডের খবর প্রকাশ্যে আসে গত বছরের নভেম্বর মাসে। তিন মাস ধরে প্রেমিকার শরীরের ৩৫ টুকরো করে দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় ফেলে এসেছিল আফতাব। খুনের তিনমাস পরে সবশেষে ফেলেছিল শ্রদ্ধার মাথা। 

    আরও পড়ুন: শেষ হল পলিগ্রাফ পরীক্ষা, ডিসেম্বরের শুরুতেই আফতাবের নারকো টেস্ট?

    চিকেন রোল অর্ডার

    ১৮ মে শ্রদ্ধাকে খুন করার পরে জোমাটো থেকে চিকেন রোল অর্ডার করেছিল আফতাব। তার আগে অবশ্য শ্রদ্ধার দেহ নিয়ে গিয়ে রেখেছিল বাথরুমে। ঘটনার দিন সন্ধে পৌনে ৮টার সময় ফ্ল্যাটের দরজা বন্ধ করে সামনের হার্ডওয়ার শপ থেকে একটি করাত, তিনটি ধারাল ছুরি এবং একটা হাতুড়ি কেনে সে। তারপর ঘরে ফিরে সেই সব ধারাল অস্ত্র দিয়েই একে একে শ্রদ্ধার দেহের ৩৫ টুকরো করে পলিথিনে ভরে রাখে। খুনের পরের দিন ১৯ মে একটা দামী রেফ্রিজিরেটর কিনে সেখানে ভরে রাখে সেই সমস্ত পলিথিন। তারপর পরের চার-পাঁচ দিনে দিল্লির ছাত্তারপুর পাহারি এলাকার জঙ্গলে এক এক করে সেই দেহাংশ ছড়িয়ে আসতে থাকে আফতাব।

    আরও পড়ুন: খোশমেজাজে জেলবন্দি আফতাব! দিন কাটছে দাবা খেলে, বই পড়ে

    আফতাবের ফাঁসির দাবি

    শ্রদ্ধাকে খুনের পর একটি ডেটিং সাইটে অন্য এক মহিলার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল আফতাব। ওই মহিলা আফতাবের ফ্ল্যাটে এসে বেশ কয়েক বার রাতও কাটান। যখনই ওই মহিলা ফ্ল্যাটে যেতেন, সেই সময় ফ্রিজ পরিষ্কার করে রাখত আফতাব। সেই সঙ্গে শ্রদ্ধার দেহাংশ রান্নাঘরে লুকিয়ে রাখত। খুনের পর প্রমাণ লোপাটের জন্য শ্রদ্ধার হাড়গোড় গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো গুঁড়োও করেছিল আফতাব। তদন্তকারী আধিকারিকরা জানিয়েছেন, পলিগ্রাফ পরীক্ষা এবং নার্কো পরীক্ষার সময় এই বয়ান দিয়েছে আফতাব। সেই বয়ানই চার্জশিটে তুলে ধরা হয়েছে। আফতাবের ফাঁসির দাবি জানিয়েছেন শ্রদ্ধার বাবা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S400: এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম-এর তৃতীয় স্কোয়াড্রন দ্রুত আসতে চলেছে ভারতে! জানালেন রাশিয়ার দূত

    S400: এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম-এর তৃতীয় স্কোয়াড্রন দ্রুত আসতে চলেছে ভারতে! জানালেন রাশিয়ার দূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে ৫ টি এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম কেনার জন্য রাশিয়ার সঙ্গে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার চুক্তি সই করেছিল ভারত। তার তৃতীয় স্কোয়াড্রন দ্রুত ভারতে আসতে চলেছে। এটি প্রায় প্রস্তুত বলে জানালেন রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ডেনিস আলিপোভ। এস-৪০০ মিসাইল সিস্টেম রাশিয়ার সবথেকে আধুনিক শক্তিশালী দূরপাল্লার মিসাইল সিস্টেম হিসেবে পরিচিত। 

    অত্যাধুনিক সক্ষমতা

    ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ভারতকে (india) এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেমের তৃতীয় স্কোয়াড্রন সরবরাহ করবে রাশিয়া। প্রথম দুটি স্কোয়াড্রন আগেই ভারতে এসেছে। সেগুলি যথাক্রমে উত্তর ও পূর্ব সেক্টরে মোতায়েন রয়েছে। বিভিন্ন রেঞ্জের ক্ষেপণাস্ত্র, ব্যালিস্টিক এবং ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, ফাইটার এয়ারক্র্যাফ্টে আঘাত হানতে পারবে এই মিসাইল। ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্বে উড়ে যাওয়া মানুষবিহীন আকাশযানের উপরও আঘাত হানতে সক্ষম এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এই ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়া থেকে আনায়, ভারতের ওপর না খুশি ছিল আমেরিকা। তবে তা পরে মেনে নেয় মার্কিন কংগ্রেস। দেশের নিরাপত্তার খাতিরে কোনও কিছুর সঙ্গেই আপোস করতে রাজি ছিল না ভারত।

    আরও পড়ুন: ‘বাজেটের ইতিবাচক দিকগুলি জনগণের সামনে তুলে ধরুন’, বিজেপি সাংসদদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

    গেম-চেঞ্জার

    প্রসঙ্গত, ভারত এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স মিসাইল সিস্টেমের জন্য রাশিয়ার সঙ্গে ৩৫ হাজার কোটি টাকার চুক্তি করে। এস-৪০০-কে একটি গেম চেঞ্জার বলে মনে করা হচ্ছে। একদিকে চিন অন্যদিকে, পাকিস্তানকে রুখতে এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা অনেকটাই সহায়ক হবে বলে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মত। চিন এবং ভারত উভয়েই তাদের এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল বরাবর মোতায়েন করেছে। তবে চিনের তুলনায় ভারতীয় সিস্টেমের ক্ষমতা অনেকটাই বেশি বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। সম্প্রতি অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াংয়ে লালফৌজের অনুপ্রবেশের তৎপরতা ভেস্তে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। এমন পরিস্থিতিতে নতুন বছরে এস-৪০০ এর তৃতীয় স্কোয়াড্রন আসার খবর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share