Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Indians use antibiotics: পটাপট খান অ্যাজিথ্রোমাইসিন! শুধু আপনি নন দেশের অনেকেই স্বচ্ছন্দ অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে, দাবি ল্যানসেটের

    Indians use antibiotics: পটাপট খান অ্যাজিথ্রোমাইসিন! শুধু আপনি নন দেশের অনেকেই স্বচ্ছন্দ অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণে, দাবি ল্যানসেটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি বা পেটের গণ্ডগোল চাই চটজলদি নিরাময়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। বাচ্চার স্কুলে পরীক্ষা তাই তার শরীর খারপ হলে বেশিদিন স্কুলে ছুটি হয়ে যাবে। নিজের শরীর খারাপ হলে অফিসে ছুটি নিতে হবে। তাই দ্রুত নিরাময়ের হাতিয়ার অ্যান্টিবায়োটিক। ছোটখাটো সমস্যায় চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার সময় নেই। নিজের জানা একটি অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স করলেই চট করে রোগ সেরে যাবে। এই ধারণা নিয়ে চলেন বশিরভাগ ভারতীয়ই। 

    আরও পড়ুন: অগাস্টের বেতন হয়নি পাঞ্জাবে, বাংলারও কি একই হাঁড়ির হাল?

    সম্প্রতি ল্যানসেটের একটি সমীক্ষার ফল বলছে, নিজেদের ইচ্ছেমতো সবচেয়ে বেশি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন ভারতীয়রাই। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে কোভিডের আগে এবং কোভিড চলাকালীন ভারতীদের মধ্যে অ্যাজিথ্রোমাইসিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের প্রবণতা বেড়েছে। এই ওষুধগুলির মধ্যে বেশির ভাগই কেন্দ্রের ওষুধ নিয়ামক সংস্থার দ্বারা অনুমোদিত নয়। গবেষকরা ভারতের কাছে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট নীতি আনার জন্য আবেদন জানিয়েছেন। প্রয়োজনে নিয়মকানুনের সংস্কারমূলক আইন আনা জরুরি বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুন: রুদ্রাক্ষ বা ক্রসের সঙ্গে হিজাবের তুলনা চলে না! শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পোশাকবিধি নিয়ে মত সুপ্রিম কোর্টের

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, প্রয়োজন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ কাম্য নয়। উপযুক্ত  চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে। ল্যানসেটের সমীক্ষা মতে, ভারতীয়দর মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক হিসাবে অ্যাজিথ্রোমাইসিন ৫০০ খাওয়ার চল সবচেয়ে বেশি। আর তার পরেই সেফিক্সাইম ২০০ নামক ওষুধটির উপর নির্ভর করে ভারতীয়রা। কিছু অসুখের চিকিৎসা করতে গেলে ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স পরীক্ষা করতে হয়। তাতে দেখা যাচ্ছে বাতিল অ্যান্টিবায়োটিকের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। অ্যান্টিবায়োটিক বেশি খেলে শরীরে তৈরি হয়, ‘অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স’ বা ‘অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল রেজিস্ট্যান্স’ (এএমআর)। আগামী দিনে তা বিপদ ডেকে আনে। পরবর্তী ক্ষেত্রে প্রয়োজনে আর ওই অ্যান্টিবায়োটিক কাজে লাগে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Taragiri: জলে ভাসল নৌসেনার স্টেলথ ফ্রিগেট ‘আইএনএস তারাগিরি’, কতটা শক্তিশালী এই রণতরী?

    Taragiri: জলে ভাসল নৌসেনার স্টেলথ ফ্রিগেট ‘আইএনএস তারাগিরি’, কতটা শক্তিশালী এই রণতরী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সমরাস্ত্রে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের ‘আত্মনির্ভর ভারত’ প্রকল্পে তৈরি হচ্ছে আধুনিক অস্ত্র, মিসাইল, হেলিকপ্টার, ট্যাঙ্ক ও বড় বড় যুদ্ধ জাহাজ। কয়েকদিন আগেই ভারতীয় নৌবাহিনী হাতে পেয়েছিল আইএনএস বিক্রান্ত। এবার দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তৃতীয় স্টিলথ ফ্রিগেট ‘তারাগিরি’ (Stealth frigate Taragiri) যোগ হল নৌবাহিনীতে। তারাগিরি তৈরিতে ৭৫ শতাংশ দেশীয় উপাদান ব্যবহৃত হয়েছে। যা মুম্বইয়ের মাজাগন ডক শিপবিল্ডার্স লিমিটেডে তৈরি। রবিবার রণতরীটি আনুষ্ঠানিকভাবে পথ চলা শুরু করল। 

    আরও পড়ুন: জলে ভাসল দেশের তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত

    গাড়োয়ালে অবস্থিত হিমালয়ের একটি পর্বতশ্রেণীর নামানুসারে তারাগিরি রণতরীর নামকরণ করা হয়েছে। জাহাজটির ডিজাইন করেছে ভারতীয় নৌবাহিনীর ইন হাউশ ব্যুরো অফ নেভাল। তারাগিরির ওজন ৩৫১০ টন। লম্বা ১৪৯ মিটার এবং চওড়া ১৭.৮ মিটার। জাহাজটির দুটি গ্যাস টারবাইন ও দুটি প্রধান ডিজেল ইঞ্জনের সমন্বয়ে চালিত হবে। তারাগিরির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় প্রায় ৫২ কিমি। এতে ৩৫ জন অফিসারসহ মোট ১৫০জনকে মোতায়েন করা যাবে। 

    আরও পড়ুন: নবরাত্রিতে মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে যাত্রা শুরু হতে পারে নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের, কেমন হবে এই ট্রেনে যাত্রা?

    জাহাজটিতে রয়েছে অত্যাধুনিক অস্ত্র, সেন্সর, অ্যাডভান্স অ্যাকশন ইনফরমেশন সিস্টেম, ইন্টিগ্রেটেড প্ল্যাটফর্ম ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, বিশ্বমানের মডুলার প্রভৃতি সুবিধা রয়েছে। এটি সারফেস টু সারফেস সুপারসনিক মিসাইল সিস্টেম দিয়ে সজ্জিত। বিমান হামলা প্রতিরোধের জন্য এতে ৩২ বারাক ৮ ইআর এবং ভারতের গোপন অস্ত্র ভিএলএসআরএসএএম (VLSRSAM) ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করার কথা রয়েছে। তারাগিরিতে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রও মোতায়েন করা যাবে। সাবমেরিন বিরোধী যুদ্ধের জন্য দুটি ট্রিপল টর্পেডো টিউব রয়েছে এই রণতরীতে। এখান থেকে দুটি হেলিকপ্টার নামা ওঠাও করতে পারবে। দুটি একে ৬৩০ এম সি আই ডব্লু এস বন্দুকের পাশাপাশি একটি ৭৬ এমএম ওটিও মেলারা নেভাল গান লাগানো থাকবে এই যুদ্ধজাহাজে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India-US: মোদির লক্ষ্য আত্মনির্ভর ভারত, আমেরিকার নেতৃত্বে ইন্দো-প্যাসিফিক বানিজ্যে না দিল্লির

    India-US: মোদির লক্ষ্য আত্মনির্ভর ভারত, আমেরিকার নেতৃত্বে ইন্দো-প্যাসিফিক বানিজ্যে না দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনকে শায়েস্তা করতে নয়া পন্থা অবলম্বন করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। হাতে না পেরে পাতে মারাই লক্ষ্য তাঁর। সেই অনুযায়ী জাপান, ভারত সহ এশিয়ার ১৩টি দেশকে নিয়ে আমেরিকা তৈরি করেছিল ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফেমওয়ার্ক। যেখানে সমমনোভাবান্ন দেশগুলির মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া গড়ে তোলার পাশাপাশি বানিজ্য প্রসারই ছিল মূল লক্ষ্য। কিন্তু ভারত সরকার আপাতত এই প্রকল্পে অংশ নিতে চায় না। লস অ্যাঞ্জেলসে মার্কিন বানিজ্য প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকের পর স্পষ্ট করে দিয়েছে দিল্লি। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এর ফলে ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফেমওয়ার্ক প্রকল্প বড় ধাক্কা খেল।

    আরও পড়ুন: উপাসনা স্থল আইন সংক্রান্ত আবেদন পত্র পাঠানো হতে পারে সাংবিধানিক বেঞ্চে, মত সুপ্রিম কোর্টের

    কিন্তু হঠাৎ করে ভারতের পিছিয়ে আসার কারণ কি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘এক ঢিলে দুই পাখি মারার কৌশল নিয়েছে আমেরিকা। একদিকে আর্থিকভাবে চিনকে দুর্বল করার পাশাপাশি নিজেদের বানিজ্য প্রসারের চেষ্টায় রয়েছে বাইডেন সরকার। এক্ষেত্রে বর্তমান ব্যবস্থা ধ্বংস হতে পারে। তার জেরে নতুন সমস্যা উত্থাপিত হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। মোদির লক্ষ্য আত্মনির্ভর ভারত। সঙ্গে রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপকে আরও শক্তশালী করে তোলা। পাশাপাশি মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পকে আরও বেশি করে ছড়িয়ে দেওয়াই ভারত সরকারের মূল লক্ষ্য। ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্কে যোগ দিলে সেই প্রয়াস বাধা পাবে। তাই ভারত এই প্রকল্প থেকে আপাতত সরে আসার সিদ্ধান্ত নিল বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন সূচকে ৮১ থেকে ৪৬তম স্থানে ভারত, বিজ্ঞান সম্মেলনে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    তবে এখনই হাল ছাড়ার পাত্র নন আমেরিকা। মার্কিন বানিজ্য প্রতিনিধি ক্যাথেরিন তাই জানিয়েছেন, ‘ভারত এখন ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনমিক ফ্রেমওয়ার্কে অংশ নিচ্ছে না ঠিকই, তবে আমরা আশা ছাড়ছি না। ভারতের বনিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের সঙ্গে আলোচনায় আমরা খুশি। এবছরের শেষের দিকে দুই দেশের প্রতিনিধি আবারও মিলিত হবেন। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে আমরা এই বিষয়ে ফের বিস্তারিত আলোচনা করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’ উল্লেখ্য, ভারত ছাড়াও আইপিইএফ প্রকল্পে থাকার কথা অস্ট্রেলিয়া, ব্রুনেই, ফিজি, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কোরিয়া, মালয়েশিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও আমেরিকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Supreme Court on Hijab row: রুদ্রাক্ষ বা ক্রসের সঙ্গে হিজাবের তুলনা চলে না! শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পোশাকবিধি নিয়ে মত সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court on Hijab row: রুদ্রাক্ষ বা ক্রসের সঙ্গে হিজাবের তুলনা চলে না! শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পোশাকবিধি নিয়ে মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রুদ্রাক্ষ বা ক্রসের সঙ্গে হিজাবের কোনও তুলনা চলতে পারে না, অভিমত দেশের শীর্ষ আদালতের। রুদ্রাক্ষ বা ক্রস থাকে পোশাকের ভিতরে যা বাইরে দেখা যায় না। কিন্তু হিজাব পরা হয় পোশাকের উপরে। যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পোশাকবিধিকে লঙ্ঘন করতে পারে, বলে জানায় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত এবং বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্চ।

    বুধবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হিজাব পরা নিয়ে মামলার শুনানি চলাকালীন, আইনজীবী ধর্মীয় প্রতীক হিসাবে রুদ্রাক্ষ বা ক্রস চিহ্ন পরে আসার উদাহরণ দিলে শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়, “এই ধর্মীয় প্রতীক বা চিহ্নগুলি পোশাকের ভিতরে পরা হয়। কেউ পোশাক তুলে দেখান না যে তিনি রুদ্রাক্ষ বা ক্রস পরেছেন কি না। হিজাব পরার অধিকার নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পোশাকবিধি অমান্য হচ্ছে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক।”

    কর্ণাটকের এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুরু হওয়া হিজাব বিতর্কে গত কয়েকমাস ধরেই উত্তপ্ত দেশ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাবের অধিকারের বিতর্ক গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি শুরু হয়েছিল তৎকালীন বিচারপতি এনভি রমণার বেঞ্চে। পরবর্তীকালে এই মামলার শুনানি হয়  বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত এবং বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার বেঞ্চে। বুধবার শুনানি চলাকালীন আদালতে আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী দেবদত্ত কামতের এক প্রশ্নের প্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের তরফে প্রশ্ন করা হয়, “পোশাকের অধিকারের মধ্য়ে কি পোশাক খোলার অধিকারও পড়ছে?”

    আরও পড়ুন: শুরু হচ্ছে অ্যামাজন গ্রেট ইন্ডিয়ান ফেস্টিভাল সেল! জানুন কিসে মিলবে ছাড়

    মামলাকারীদের স্বপক্ষে আইনজীবী কামাত জানান যে পোশাক পরার অধিকার সংবিধানের বাক স্বাধীনতার অন্তর্ভুক্ত। তিনি জানান, সংবিধানের ১৯(১) ধারায় নাগরিকদের সাধারণ অধিকারগুলিকে মান্যতা দেওয়া হয়েছে এবং তা সংরক্ষণ করার কথাও বলা হয়েছে। পোশাক পরার অধিকারও মৌলিক অধিকারেরই অঙ্গ। তাঁর এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতেই বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত বলেন, “আপনি অযৌক্তিক পরিণতিতে নিয়ে যাবেন না। পোশাক পরার অধিকার মানে কি পোশাক খোলারও অধিকার রয়েছে?” জবাবে আইনজীবী বলেন, “শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনও পড়ুয়ার পোশাক খোলা হচ্ছে না।” আইনজীবীর এই যুক্তিতে কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়েই বিচারপতি হেমন্ত গুপ্ত বলেন, “ধরে নেওয়া হল যে পোশাকের অধিকার নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের অংশ। তাহলে আপনি এটাও তো বলতে পারেন যে আমি পোশাক পরতে চাই না?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Anis Khan: সাক্ষী সরাতেই হামলা! আক্রান্ত হাওড়ার প্রয়াত ছাত্রনেতা আনিস খানের ভাই সলমন

    Anis Khan: সাক্ষী সরাতেই হামলা! আক্রান্ত হাওড়ার প্রয়াত ছাত্রনেতা আনিস খানের ভাই সলমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত ছাত্রনেতা আনিস খানের (Anis Khan) খুড়তুতো ভাই সলমন খানকে (salman khan) তাঁর  নিজের বাড়িতেই ধারাল অস্ত্র (sharp weapon) দিয়ে একাধিক কোপ (attack) মারল অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা। শুক্রবার গভীর রাতে হাওড়ার আমতায় বাড়িতেই আক্রান্ত হন সলমন।  আনিস কাণ্ডে অন্যতম সাক্ষী সলমন। সাক্ষী সরাতেই তাঁর ভাইয়ের উপর হামলা বলে জানিয়েছেন সলমনের দাদা সাবির খান। তাঁর দাবি, সলমনকে প্রাণে মারার উদ্দেশ্যেই এই হামলা চালানো হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ, তৃণমূল (TMC) আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এর পিছনে রয়েছে। মাথায় গভীর ক্ষত নিয়ে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে (uluberia hospital) চিকিৎসাধীন সলমন। পুলিশি (west bengal police) নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগও করেছে সলমনের পরিবার। 

    আরও পড়ুন: “চোরেদের রানি কে?”, নবান্ন অভিযানের আগে আলিপুরদুয়ারের সভায় প্রশ্ন শুভেন্দুর

    শুক্রবার রাত সওয়া ১টা নাগাদ ধারাল অস্ত্র নিয়ে সলমনের উপর চড়াও হয় দুষ্কৃতীরা। অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে স্ত্রীর সামনেই সলমনের ওপর টাঙি দিয়ে আক্রমণ চালায় দুষ্কৃতীরা। মাথার পিছনের দিকে একাধিক অস্ত্রের কোপ মারায় রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন সলমন। স্ত্রীর চিৎকারে সবাই ছুটে আসে। পরে সলমনকে আক্রান্ত অবস্থায় স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

    আরও পড়ুন:ধরা পড়ল বাগুইআটি জোড়া খুন কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত সত্যেন্দ্র চৌধুরী, জানেন কীভাবে?

    সলমনের পরিবারের অভিযোগ, আনিস মৃত্যুকাণ্ডের অন্যতম সাক্ষী হওয়ায় সলমনকে আগেও হুমকির দেওয়া হয়েছিল। পুলিশের কাছে এপ্রসঙ্গে লিখিত অভিযোগও জানানো হয়। আনিস-কাণ্ডে সবসময়ই সক্রিয় থাকতেন সলমন। এই ঘটনার পর ফের সিবিআই তদন্তের দাবি তুলেছে আনিসের পরিবার। এমনকী সলমনের উপর হামলার অভিযোগ পাওয়ার প্রায় ঘণ্টা দেড়েক পর পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে বলে দাবি আনিসের পরিবারের। পুলিশ কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না বলে অভিযোগ তাঁদের। গোটা পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলেও জানান আনিস ও সলমনের দাদা সাবির।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • QRSAM: পরীক্ষা সফল! সেনায় অন্তর্ভুক্তির জন্য তৈরি কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস টু এয়ার মিসাইল

    QRSAM: পরীক্ষা সফল! সেনায় অন্তর্ভুক্তির জন্য তৈরি কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস টু এয়ার মিসাইল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে চিন (China) ও পাকিস্তানের (Pakistan) সঙ্গে বৈরিতা লেগেই আছে। তাই শত্রুপক্ষের মোকাবিলায় ক্রমশ নিজেদেরকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। বিদেশি তৈরি মিশাইল বা যুদ্ধাস্ত্র নয়, দেশে তৈরি আধুনিক সমরাস্ত্রের উপরই ভরসা রাখছে সেনা। সেই মতো চলছে পরীক্ষা। একের পর এক সফল পরীক্ষা চালাচ্ছে ডিআরডিও (DRDO)। দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে তাই এয়ার মিসাইলের শক্তি পরীক্ষা শুরু করেছে ডিআরডিও। বৃহস্পতিবার ওড়িশার চাঁদিপুরের ইন্টিগ্রেটেড টেস্ট রেঞ্জ (ITR) থেকে মাঝারি পাল্লার কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস টু এয়ার মিসাইলের (QRSAM) পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করেছে ডিআরডিও। দুরন্ত গতির এই এয়ার মিসাইল ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপ করা যায়। যে কোনও নিশানায় অতি দ্রুত লক্ষ্যভেদ করতে পারে এই মিসাইল।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা যতটা তার চেয়েও বেশি দূরে ছুটে গিয়ে যে কোনও লক্ষ্যবস্তুর উপর আঘাতহানতে পারে। এই মিসাইল সিস্টেমে রয়েছে (QRSAM) অ্যাকটিভ ইলেকট্রনিকালি-স্ক্যানড অ্যারে মাল্টিফাংশনাল রাডার সিস্টেম। এর ফলে বহুদূর থেকেও শত্রুসেনার এয়ারক্রাফ্টের সন্ধান পাওয়া যায়। দিনে ও রাতে য কোনও সময় এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালানো যাবে। আবহাওয়ার যে কোনও পরিস্থিতিতেও এই ক্ষেপণাস্ত্র কাজ করতে সক্ষম।

    আরও পড়ুন: ‘নেতাজির আদর্শ অনুসরণ করলে আজ ভারত কোথায় পৌঁছে যেত…’, বললেন মোদি

    ডিআরডিওর তরফে জানানো হচ্ছে, এই ক্ষেপণাস্ত্রে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় কম্যান্ড ও কন্ট্রোল সিস্টেম, মাল্টি  ফাংশনালরাডার ও সার্ভিল্যান্স। এই মিসাইলের পরীক্ষামূলক নিক্ষেপে অনেক আধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োগ করা হয়েছে। এই মিসাইলের গতি বাড়ানোর জন্য সলিড ফুয়েল ডাকটেড র‍্যামজেট (এসএফডিআর) টেকনোলজির প্রয়োগ করা হয়েছে। এই পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে কোনওরকম যান্ত্রিক ত্রুটি ছাড়াই এই মিসাইল তীরের বেগে উড়ে গিয়ে নিশানায় আঘাত করেছে। প্রতিরক্ষা বিশষজ্ঞদের মতো,  কুইক রিঅ্যাকশন সারফেস টু এয়ার মিসাইলের সফল পরীক্ষা প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের এক বড় সাফল্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • #BoycottIPL Trending On Twitter: এশিয়া কাপে বিদায় ভারতের, দাবি উঠছে আইপিএল বয়কটের

    #BoycottIPL Trending On Twitter: এশিয়া কাপে বিদায় ভারতের, দাবি উঠছে আইপিএল বয়কটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপার ফোরের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর এশিয়া কাপ থেকে ভারতের বিদায় কার্যত নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। যতটুকু আশা জিইয়ে ছিল, সেটাও শেষ বুধবার রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে পাকিস্তান ১ উইকেটে আফগানিস্তানকে হারিয়ে দেওয়ায়। এই প্রতিযোগিতায় টিম ইন্ডিয়ার প্রাপ্তির ঝুলি শূন্য। আজ, বৃহস্পতিবার আফগানিস্তানের বিরুদ্ধেও রোহিত শর্মারা জিততে পারবেন কিনা, তা নিয়ে ভারতীয় সমর্থকরা যথেষ্টই সন্দিহান। কারণ, স্বল্পপুঁজি নিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আফগান স্পিনাররা দুর্দান্ত লড়াই ছুড়ে দিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: বাজিমাত বাংলার! ভারতীয় ফুটবল ও ক্রিকেটের মসনদে দুই বাঙালির দাপট

    তবে প্রশ্ন উঠছে, এশিয়া কাপে অন্যতম ফেভারিট হয়েও ভারতের এই হতাশাজনক পারফরম্যান্স কেন? কোথায় ভুলচুক হল, তা খুঁজতেই ব্যস্ত কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও টিম ম্যানজেমেন্ট। তবে রোহিত শর্মার দলের হতশ্রী পারফরম্যান্সে বেজায় চটেছেন সমর্থকরা। বিশেষ করে শ্রীলঙ্কার মতো আর্থিক অনটনে ভোগা একটা দেশের ক্রিকেটারদের লড়াকু মানসকিতার প্রশংসা শোনা যাচ্ছে সর্বত্র। আর তাতেই ভারতীয় সমর্থকদের ক্ষোভ গিয়ে পড়েছে আইপিএলের উপর। বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় টুর্নামেন্ট বয়কটেরও #BoycottIPL ডাক দিয়েছেন অনেকে। যা ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেন্ডিং হচ্ছে।

     

    আসলে, আইপিএল খেলে বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মারা কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেন। এই টুর্নামেন্টের সম্প্রচারস্বত্ত্ব বিক্রি করে বিসিসিআই হাজার হাজার কোটি টাকা পায়। কিন্তু টুর্নামেন্টের সুফল ভারতীয় ক্রিকেট পাচ্ছে কি?

    গতবছর টি-২০ বিশ্বকাপে এভাবেই গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া। এবার সেই মরুদেশ সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে এশিয়া কাপে মুখ থুবড়ে পড়ল রোহিত বাহিনী। অনেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিযোগ করছেন, ভারতীয় ক্রিকেটাররা এখন দেশের হয়ে সেরাটা মেলে ধরতে উৎসাহিত হন না। কারণ, তাঁরা আইপিএলের জন্য সেরা পারফরম্যান্সটা তুলে রাখেন। কোটিপতি লিগে ভালো খেললে যেমন প্রচুর অর্থ পাওয়া যায়, তেমনি ভবিষ্যতে নিলামের দরও বাড়ে। তাই শ্রীলঙ্কার মতো দলের কাছে হারলেও কোনও আক্ষেপ দেখা যায় না ক্রিকেটারদের মধ্যে। বরং স্টেডিয়ামে কিংবা টিভির সামনে সমর্থকরা অঝোরে চোখের জল ফেলেন। সমর্থকদের আবেগের কোনও মূল্য নেই।

  • EPFO: পেনশন ফান্ডে চাপ বাড়ছে! অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ ইপিএফও-এর

    EPFO: পেনশন ফান্ডে চাপ বাড়ছে! অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ ইপিএফও-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার কর্মীদের জন্য অবসরের বয়স বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) ৷ পেনশন নিয়ন্ত্রক এই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে দেশে প্রবীণ নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে যাচ্ছে। এর ফলে আগামী দিনে পেনশন ফান্ডে ক্রমশ চাপ বাড়বে ৷ তাই এই ক্রমবর্ধমান চাপ ঠেকাতে অবসরকালীন বয়সের সীমা বাড়ানো হোক।

    চাকরিজীবীদের বেশিরভাগেরই এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অথবা ইপিএফ রয়েছে। প্রত্যেক মাসের বেতন থেকে একটা নির্দিষ্ট অংশ কেটে নিয়ে তার সঙ্গে নিজেদের অংশ যোগ করে ইপিএফে জমা দেওয়াই নিয়ম। যে সংস্থায় কোনও ব্যাক্তি চাকরি করেন, টাকা জমা দেওয়ার দায়িত্ব তাদেরই। একটি সমীক্ষায়, ইপিএফও জানিয়েছে, অবসরের বয়স বাড়ানো হলে পেনশন সিস্টেমের উপর চাপ কমবে, এবং কর্মচারীদের আরও ভাল রিটায়েরমেন্ট অ্যাডভান্টেজ দেওয়া যেতে পারে ৷ সংগঠনের ওই সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ২০৪৭ পর্যন্ত ৬০ বছরের উপরে মানুষের সংখ্যা ১৪ কোটির বেশি হয়ে যাবে ৷ ফলে পেনশন ফান্ডের উপর প্রবল চাপ পড়ে যাবে ৷ ইপিএফও জানিয়েছে, অবসরের বয়স বাড়ানোর বিষয়টি অন্য দেশের নিয়ম পর্যবেক্ষণ করেই বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভুল প্রশ্নের জের! ২৩ টেট পরীক্ষার্থীকে দ্রুত চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    ভারতে সাধারণত অবসরের বয়স ৫৮ বছর থেকে ৬৫ বছর ৷ ইউরোপিয় দেশে অবসরের বয়স ৬৫ বছর ৷ ইউরোপের ডেনমার্ক, ইতালি ও গ্রিসে অবসরের বয়স ৬৭ বছর, আমেরিকায় ৬৬ বছর ৷ মনে করা হচ্ছে, দেশে  অবসরের বয়স বাড়ানো হলে কর্মচারীরা অতিরিক্ত টাকা জমা দেবেন, লাভও বেশি হবে৷ বর্তমানে ইপিএফও- এর কাছে ৬ কোটি গ্রাহক রয়েছে এবং মোট ১২ লক্ষ কোটি টাকার তহবিল রয়েছে ৷ তবে, অবসরের বয়স বেশি বাড়ানো হলে চাকরির জন্য আগামী প্রজন্মকে অনেক বেশি অপেক্ষা করতে হবে, অভিমত বিশেষজ্ঞদের৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • SSC Scam: এসএসসি দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রসন্নর চার দিনের সিবিআই হেফাজত

    SSC Scam: এসএসসি দুর্নীতিতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রসন্নর চার দিনের সিবিআই হেফাজত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্থ ঘনিষ্ঠ প্রসন্ন রায়কে চার দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে বিশেষ আদালত। ৯ সেপ্টেম্বর আবার হাজিরা দেওয়ার কথা প্রসন্নর। ২৬ অগস্ট নিউটাউন থেকে সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হন প্রসন্ন কুমার রায়। শিক্ষা দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত এসএসসি-র (SSC Scam তৎকালীন উপদেষ্টা শান্তি প্রসাদ সিনহা এবং মিডলম্যান প্রদীপ সিং-কে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিউ টাউনের এই কোটিপতি প্রসন্ন রায়ের হদিশ পায় সিবিআই (CBI custody)। সেই মতোই তাঁকে গ্রেফতার করা হয় ।

    আরও পড়ুন: সামান্য রং-মিস্ত্রি থেকে দুবাইয়ে হোটেল-মালিক! পার্থ-ঘনিষ্ঠর উল্কাবেগে উত্থানে তাজ্জব সিবিআই

    সোমবার, সকালে তাকে সিবিআইয়ে বিশেষ আদালতে তোলা হলে আদালতের তরফে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়নি। সিবিআইয়ের আইনজীবী তাঁকে আরও  জিজ্ঞাসাবাদ করার আর্জি জানায়। আদালতে সিবিআইয়ের তরফে বলা হয়, এসএসএসি নিয়োগ দুর্নীতিতে একাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তির হাত রয়েছে। বহু টাকার বেআইনি লেনদেন হয়েছে। তদন্তে উঠে আসছে অনেকের নাম। কয়েকজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই। তাই তাঁরা আরও পাঁচদিনের জন্য প্রসন্নকে নিজেদের হেফাজতে চায়। এমনকি প্রসন্ন রায় তদন্তে সহযোগিতা করছেন না বলেও সিবিআইয়ের তরফে অভিযোগ করা হয়। সিবিআইয়ের আর্জি মেনে আদালত প্রসন্নকে চারদিনের সিবিআই হেফাজতে পাঠায়।

    আরও পড়ুন: অর্পিতার মতো প্রসন্নরও রয়েছে ফিল্মি-যোগ? পার্থ-ঘনিষ্ঠদের ‘অপ’-কর্মেও মিল!

    অভিযোগ, সল্টলেকে প্রসন্নর একটি গাড়ি ভাড়ার অফিস রয়েছে। সূত্রের খবর, এই অফিস থেকেই নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডের একাধিক তথ্য এবং নথি উদ্ধার করেছে। সিবিআই গোয়েন্দাদের দাবি, এই অফিসেই বসেই নাকি হত এসএসসি কাণ্ডের টাকার লেনদেন।  তদন্ত করে সিবিআই জানতে পেরেছে, প্রায়ই রাতে একাধিক গাড়ি করে আসত টাকা। সেই টাকা কোথা থেকে আসত, কে পাঠাত, কোথায় যেত, কার কাছে যেত— এই সব প্রশ্নের উত্তর বিশদে জানতে প্রসন্নকে আরও কিছুদিন নিজেদের হেফাজতে নিতে চাইছে সিবিআই। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • CUET PG Admit Card 2022: প্রকাশিত হয়েছে কমন ইউনিভার্সিটি টেস্টের অ্যাডমিট, কী করে ডাউনলোড করবেন?

    CUET PG Admit Card 2022: প্রকাশিত হয়েছে কমন ইউনিভার্সিটি টেস্টের অ্যাডমিট, কী করে ডাউনলোড করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রান্স টেস্ট (পিজি) এর পরীক্ষার দিনক্ষণ আগেই ঘোষণা করেছে ইউজিসি। স্নাতোকোত্তরে ভর্তির প্রক্রিয়ার জন্য এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয় পরীক্ষার্থীদের। ইউজিসি জানিয়েছে পরীক্ষার কেন্দ্রে যদি অ্যাডমিট ছাড়া কোন পড়ুয়া প্রবেশ করতে চান, তাহলে তা মেনে নেওয়া হবে না।  এজন্য সিইউইটির ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করে তার প্রিন্ট করে পরীক্ষার কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে। ওই অ্যাডমিট কার্ডেই লেখা থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্রের যাবতীয় তথ্য ও পরীক্ষার্থীর তথ্য। চলতি মাসের শুরুতে ১,২,৩,৪ তারিখের পরীক্ষা হয়েও গিয়েছে। ৫ও ৬ সেপ্টেম্বর পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড শনিবার প্রকাশ করেছে ন্যাশানাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। 

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে গেল ইউজিসি নেটের দ্বিতীয় পর্ব, জানুন বিস্তারিত 

     সময় থাকতেই শিক্ষার্থীদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট গিয়ে কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রাস টেস্ট (CUET) ২০২২-এর অ্যাডমিট কার্ড চেক এবং ডাউনলোড করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে নিজের অ্যাপলিকেশন নম্বর, জন্ম তারিখ এবং সিকিউরিটি পিনের প্রয়োজন হবে।

    আরও পড়ুন: কুয়েটের সঙ্গে জেইই এবং নীট সংযুক্তিকরণের পথে ইউজিসি? জানুন বিস্তারিত 

    কী করে ডাউনলোড করবেন অ্যাডমিট? 

    ১. প্রথমেই যেতে হবে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট cuet.nta.nic.in-এ।

    ২. হোমপেজে, অ্যাডমিট কার্ড-এর লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে।

    ৩. আপনার অ্যাপলিকেশন নম্বর, জন্ম তারিখ এবং সিকিউরিটি পিন লিখুন।

    ৪. আপনার অ্যাডমিট কার্ড স্ক্রিনে দেখতে পাবেন।

    ৫. এখান থেকেই ডাউনলোড করুন এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রিন্ট আউট করে নিন।

    আরও পড়ুন: পড়ুয়ারা পড়বে দেশের সেনা জওয়ানদের বীরত্বের কাহিনী, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান 

    কমন ইউনিভার্সিটি টেস্ট একটি কঠিন স্নাতকোত্তর প্রবেশিকা পরীক্ষা বলে মনে করা হয়। এই পরীক্ষায় বসার জন্য শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। পরীক্ষার্থীদের মধ্যে চলে কঠোর লড়াই। তাই প্রতিটি পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
LinkedIn
Share