Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Gaya temple: নিয়ম-রীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিহারের মন্দিরে অহিন্দু মন্ত্রী! ক্ষুব্ধ বিজেপি, কী বলছে মন্দির কর্তৃপক্ষ

    Gaya temple: নিয়ম-রীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বিহারের মন্দিরে অহিন্দু মন্ত্রী! ক্ষুব্ধ বিজেপি, কী বলছে মন্দির কর্তৃপক্ষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) সঙ্গে গয়ার বিষ্ণুপাদ মন্দিরের গর্ভগৃহে গিয়েছিলেন বিহারের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী মহম্মদ ইজরাইল মনসুরি। অহিন্দু  কোনও ব্যক্তি কীভাবে মন্দিরের গর্ভগৃহে ঢুকলেন? প্রশ্ন তুলল বিহার বিজেপি (BJP)। বিজেপির বিহার রাজ্য সভাপতি সঞ্জয় জয়সওয়ালের দাবি, নীতীশ কুমারকে ক্ষমা চাইতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী ক্ষমা না চাইলে বিজেপি কর্মীরা রাজ্যের সর্বত্র তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ করবে। এ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ বা রাজ্যের তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী মনসুরি এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেননি।

    নীতীশ কুমারের সরকারি ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে গর্ভগৃহে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী দু’জনের পুজো করার ছবি পোস্ট করা হয়েছে। মন্দির থেকে বেরিয়ে মনসুরি বলেন, ‘‘বিষ্ণুপাদ মন্দিরের গর্ভগৃহে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সঙ্গে প্রবেশ করতে পারা আমার সৌভাগ্য।’’এরপরই বিতর্ক শুরু হয়।

    মনসুরির মন্দিরে প্রবেশ নিয়ে আপত্তি তুলেছে মন্দির কমিটিও। মন্দিরের কর্তারা বলেন, আমরা জানতাম না মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রীও আসবেন। তবে ওঁর উচিত ছিল মন্দিরের নিয়ম মেনে ভিতরে প্রবেশ না করা। মন্দির কর্তৃপক্ষের দাবি, হিন্দু ছাড়া অন্য ধর্মের মানুষের মন্দিরে প্রবেশ নিষেধ। মন্দিরের গেটে সেই বিজ্ঞপ্তি লেখাও রয়েছে। তার পরেও মনসুরি মন্দিরে কী ভাবে প্রবেশ করেছেন, সেই নিয়ে তদন্তের জন্য কমিটি গঠন করেছেন কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুন: বহরে বড় জাতীয় সড়ক! নয়া প্রকল্পের ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করির

    বিহার বিজেপির মুখপাত্র তথা জাতীয় সাধারণ সম্পাদক নিখিল আনন্দ বলেন, ‘‘নীতীশ কুমার হিন্দু ধর্মগ্রন্থ বা হিন্দু রীতিনীতিতে বিশ্বাস করেন না। যে ভাবে নীতীশ কুমার মন্দির চত্বর দূষিত করেছেন, তার জন্য হিন্দু ধর্মাবলম্বী এবং সনাতন ধর্মে বিশ্বাসীদের কাছে তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত। মুসলিম তোষণের জন্য নীতীশ ছবি তোলার সুযোগ খোঁজেন, এই পদক্ষেপকে ধিক্কার জানাই।’’

    বিজেপির বিহার রাজ্য সভাপতি সঞ্জয় জয়সওয়ালের প্রশ্ন, “শুধু হিন্দুদেরই কেন উদারতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে? নীতীশ কুমার (Nitish Kumar) কি পারবেন মক্কায় যেতে?” প্রসঙ্গত, বিহারে মন্ত্রীদের কয়েকটি করে জেলার প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করতে হয়। বিশেষ করে উন্নয়ন এবং আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ে নজর রাখার দায়িত্ব থাকে মন্ত্রীদের উপর। লালুপ্রসাদের পার্টি রাষ্ট্রীয় জনতা দলের মন্ত্রী মনসুরি গয়ার দায়িত্বে আছেন। সেই কারণে মুখ্যমন্ত্রীর গয়া সফরে তিনি সঙ্গী ছিলেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • PoK: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    PoK: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর (Pakistan-Occupied Kashmir) ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কার্গিল বিজয় দিবসে (Kargil Vijay Divas) বললেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। জম্মুতে ২৩ তম কার্গিল দিবসের অনুষ্ঠানে রাজনাথ বলেন, ‘‘পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে সংসদে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা বাস্তবায়িত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিল, আছে এবং থাকবে। বাবা অমরনাথ ভারতে, আর মা সারদা শক্তি নিয়ন্ত্রণরেখার ওপারে, এটা হতে পারে নাকি!’’ প্রসঙ্গত, শারদাপীঠ হিন্দু দেবী সরস্বতীর মন্দির। এই মন্দির এখন পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালের ৮ মে থেকে ২৬ জুলাই অবধি হয়েছিল কার্গিল যুদ্ধ। দুর্গম এলাকায় শীতের সুযোগে পাকিস্তানের সেনা ঢুকে পড়েছিল ভারতীয় ভূখণ্ডে। পাক সেনাবাহিনীর সেই অসৎ উদ্দেশ্যকে প্রতিহত করেছিলেন ভারতীয় সেনারা। দুর্গম এলাকায়, প্রতিকূল পরিস্থিতিতে প্রচুর প্রাণের বিনিময়ে পাক বাহিনীকে হঠাতে সমর্থ হয়েছিল ভারত। তার পর থেকেই পালন করা হয় কার্গিল বিজয় দিবস।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    কার্গিল বিজয় দিবসে যুদ্ধ জয়ের প্রসঙ্গও উঠে এসেছে রাজনাথের কথায়। ভারতীয় সেনাবাহিনীর বীরত্বের কথাও স্বাভাবিক ভাবেই আলোচিত হয়েছে। এ ব্যাপারে রাজনাথ বলেছেন, “আমাদের সেনারা দেশের জন্য সবথেকে বেশি ত্যাগ স্বীকার করেছেন। প্রচুর সাহসী সেনা ১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধে নিজেদের জীবন দিয়েছেন। আমি তাঁদের নতমস্তকে প্রণাম জানাই।” পাশাপাশি জম্মুতে যে সব নিরাপত্তারক্ষী দেশের জন্য প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের পরিবারের লোকেদের সঙ্গেও কথা বলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। 

  • National Herald case: দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    National Herald case: দ্বিতীয়বার ইডির সামনে সোনিয়া! রাহুল-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদ আটক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় (National Herald Case) মঙ্গলবার দ্বিতীয়বারের জন্য এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ED) সামনে হাজির হলেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। গতকাল নতুন রাষ্ট্রপতির শপথ অনুষ্ঠান থাকায় ইডির কাছে হাজিরা স্থগিত রাখা হয়েছিল। একাধিকবার দিন পরিবর্তনের পর ২১ জুলাই দিল্লিতে ইডি দফতরে প্রথমবার হাজিরা দেন কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভানেত্রী। এদিন ইডি দফতর পর্যন্ত সোনিয়ার সঙ্গে ছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও। সঙ্গে ছিলেন মেয়ে প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা।

    গতমাসে একই মামলায় রাহুল গান্ধীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। সোনিয়াকে প্রথম জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় গত সপ্তাহে। ইডি সূত্রের খবর, রাহুলের তুলনায় সোনিয়া তাদের প্রশ্নের জবাব অনেক দ্রুত দিয়েছেন। একবারও বয়ান বদল করেননি। রাহুল একাধিকবার শুধু মৌখিক বয়ান বদল করেছেন তাই-ই নয়, তিনি আইনজীবীর পরামর্শে লিখিত বয়ানও বদলান।

    [tw]


    [/tw]

    এদিকে দলনেত্রীকে ইডির তলবের প্রতিবাদে এদিন ফের দিল্লি সহ সারা দেশে কংগ্রেস সত্যাগ্রহ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। তারা বিভিন্ন শহরে ইডি অফিসের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে। দিল্লিতে কংগ্রেস রাজঘাটে গান্ধীর সমাধিস্থলে অবস্থান কর্মসূচি নিয়েছিল। কিন্তু পুলিশ তাদের আটকে দিয়েছে। রাহুল গান্ধী-সহ ১৭ জন কংগ্রেস সাংসদকে আটক করা হয়। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা সকলেই প্রায় দিল্লিতে। রাজঘাটে ঢুকতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে কংগ্রেস নেতা অজয় মাকেন বলেন, আমরা দেশের প্রধান বিরোধী দল। আমাদের নেত্রীকে অন্যায়ভাবে ইডি ডেকে পাঠাচ্ছে। অথচ প্রতিবাদও করতে দেবে না সরকার। কেন্দ্রীয় সংস্থা সোনিয়া গান্ধীকে হেনস্থা করছেন এই অভিযোগে সংসদ চত্বরে সাংসদ অধীর চৌধুরীর নেতৃত্বে মিছিল করেছে কংগ্রেস কর্মীরা। এই প্রতিবাদ মিছিলের নাম দেওয়া হয়েছে সংসদ টু সড়ক। 

    আরও পড়ুন: আল-কায়দা যোগ! বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার আসামের যুবক

    এদিকে কংগ্রেসের এই আর্থিক দুর্নীতি নিয়ে তোপ দেগেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। তিনি বলেছেন, ‘দেশ জুড়ে যে আর্থিক দুর্নীতিতে বিরোধীরা যুক্ত তা নিয়ে তদন্ত হওয়াই উচিত।’ তিনি প্রশ্নও করেন বিরোধীদের এই বিষয়টি পছন্দ নয় বলে কি এই নিয়ে তদন্ত, জিজ্ঞাসাবাদ বন্ধ থাকবে। কংগ্রেসের প্রতিবাদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রতিবাদের নামে কংগ্রেস আসলে নাটক করে। রাজপথে শান্তি বজায় রাখতে পুলিশ তাদের কাজ করেছে।

  • Partha Chatterjee: ফের মুখ ফেরাল এসএসকেএম? অসুস্থ বোধ করায় পার্থকে নিয়ে যাওয়া হল হাসপাতালে, তারপর…

    Partha Chatterjee: ফের মুখ ফেরাল এসএসকেএম? অসুস্থ বোধ করায় পার্থকে নিয়ে যাওয়া হল হাসপাতালে, তারপর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসুস্থ বোধ করায় শনিবার বিকেলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে (Partha Chatterjee) এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে নিয়ে গেল জেল কর্তৃপক্ষ। এদিন চিকিৎসা শেষে এসএসকেএম থেকে ফের প্রেসিডেন্সি জেলেই নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। স্বাস্থ্যপরীক্ষার পর এসএসকেএম থেকে বেরনোর সময় প্রাক্তন মন্ত্রী বলেন, ‘দলের সাথে আছি, দলের সাথেই ছিলাম’! 

    আরও পড়ুন: হাজারিবাগের হোটেলে পার্থ-ঘনিষ্ঠের খোঁজে তল্লাশি আয়কর দফতরের, কী মিলল জানেন?

    জেল সূত্রে খবর, শনিবার দুপুরে শারীরিক অসুস্থতার কথা জেল কর্তৃপক্ষকে জানান পার্থবাবু। এর পর ঝুঁকি না নিয়ে তাঁকে SSKM হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। বেলা সাড়ে তিনটে নাগাদ পার্থবাবুকে নিয়ে প্রেসিডেন্সি জেল থেকে রওনা হয় ৩টি গাড়ির কনভয়। চারটে নাগাদ কনভয় পৌঁছয় SSKM হাসপাতালে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের পিছনে সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরির সামনে গাড়ি থেকে নামানো হয় তাঁকে। গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাংবাদিকরা। জানতে চান শরীর কেমন? জবাবে ক্লান্ত, বিমর্ষ পার্থ বলেন, ‘শরীর ভালো নেই।’ এর পর হুইল চেয়ারে করে হাসপাতালের ভিতরে ঢুকে যান তিনি। হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তাঁকে। কিছু ক্ষণ পর হাসপাতাল থেকে বার করা হয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে।

    আরও পড়ুন: ১৪ দিনের জেল হেফাজত পার্থ-অর্পিতার! কেউ ছাড় পাবে না, প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর নিশানায় কারা?

    প্রেসিডেন্সি জেল সূত্রে খবর, প্রাক্তন তৃণমূল মহাসচিবের শরীরের ক্রিয়েটিনিন বেড়েছে। স্বাভাবিকের চেয়ে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম। পা ফুলেছে তাঁর। শরীরে অস্বস্তি রয়েছে। তাই তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা ভাবা হয়। এসএসকেএমে তাঁর একাধিক শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে। হাসপাতাল জুড়ে ছিল কড়া নিরাপত্তা। শনিবার বলে অন্যদিনের তুলনায় হাসপাতালে ভিড় কম ছিল। তবুও নিরাপত্তায় ফাঁক রাখা হয়নি। নিরাপত্তার খাতিরে জরুরি বিভাগের পিছনের গেট দিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে হাসপাতালে ঢোকানো হয়। মোতায়েন ছিল প্রচুর পুলিশ।

  • USAID chief: মূল্যবোধই ভারতের সম্পদ! অভিমত সামান্থার

    USAID chief: মূল্যবোধই ভারতের সম্পদ! অভিমত সামান্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মূল্যবোধই ভারতের সম্পদ। অর্থ, যশ , সম্পদ নয় প্রতিটি ভারতবাসীর মূল্যবোধ এবং চেতনা দেশটিকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছে। অভিমত ইউসেডে-এর (United States Agency for International Development) কর্তা সামান্থা পাওয়ারের (Samantha Power)। দিল্লি আইআইটিতে (Delhi IIT)  ‘বিশ্ব এক পরিবার’ শীর্ষক এক আলোচনায় একথা বলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: এসসিও-র বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে উজেবেকিস্তান যাচ্ছেন জয়শঙ্কর

    সামান্থার কথায়, অন্যায়ের সঙ্গে আপোশ করে না ভারত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত একসঙ্গে পরিবেশ রক্ষা, সন্ত্রাস দমন, সারা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে একযোগে কাজ করতে চায়। ভারতের সঙ্গে শক্তিশালী বন্ধন গড়ে তুলতে চায় আমেরিকা। ভারত ও আমেরিকা উভয় দেশেই গণতন্ত্র এবং ব্যক্তিস্বার্থ একসঙ্গে রক্ষিত হয় বলে জানান সামান্থা। তাঁর মতে, বহুত্ববাদের মধ্যে সারা দেশকে কীভাবে একসূত্রে বেঁধে রাখা যায় তা দেখিয়ে দিয়েছে ভারত। আমেরিকা ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস রয়েছে। পরস্পরের উপর বিশ্বাস থাকলে বন্ধুত্বে চিড় ধরে না। বছরের পর বছর ধরে আমেরিকা এবং ভারতের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। ভারতে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র বর্তমান। আর আমেরিকা সকলের জন্য উন্মুক্ত, গোটা বিশ্বকে একটাই পরিবার বলে মনে করে ভারত ও আমেরিকা। তাই দুই দেশের মধ্যে এত মিল রয়েছে বলে জানান সামান্থা। 

    আরও পড়ুন: চিনকে রুখতে ভারতের পাশে! নয়া আইন পাশ মার্কিন সংসদে

    ভারতের বিদেশমন্ত্রী (Foreign Minister) জয়শঙ্করও (S Jaishankar) জানান সাম্প্রতিক কালে নয়াদিল্লি-ওয়াশিংটনের মধ্যে সামরিক এবং আর্থিক সহযোগিতা অনেক দৃঢ় হয়েছে। চিনের মোকাবিলায়, আমেরিকা ভারতকে সাহায্য করেছে। ইউক্রেন যুদ্ধের আবহ সেই সহযোগিতার আবহ ক্ষতিগ্রস্ত করেছে কি না জানতে চাওয়া হলে জয়শঙ্কর বলেন, ‘‘আমি মনে করি না, আমেরিকা ও ভারতের সম্পর্কে চিড় ধরবে। যে কোনও পরিস্থিতিতেই ভারত তার মূল্যবোধ এবং স্বার্থের ভিত্তিতে অবস্থান নিয়েছে এবং নেবে।’’

     

  • Neeraj Chopra: স্বপ্নের সামনে সোনার ছেলে! জেনে  নিন বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কখন নামবেন নীরজ

    Neeraj Chopra: স্বপ্নের সামনে সোনার ছেলে! জেনে নিন বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কখন নামবেন নীরজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক থ্রোয়েই ফাইনাল নিশ্চিত করেছেন। আর একটা থ্রো ভালো হলেই সোনার পদক। ইতিহাসের হাতছানি ভারতীয় জ্যাভলিন থ্রোয়ার নীরজ চোপড়ার (Neeraj Chopra) সামনে। সোনা জিতলে পুরুষ জ্যাভলিন থ্রোয়ারদের মধ্যে একই বছরে অলিম্পিক এবং বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জিতবেন নীরজ। শেষ বার এই কীর্তি গড়েছিলেন নরওয়ের আন্দ্রেস থোরকিলসন। ২০০৮ অলিম্পিকে সোনা জিতেছিলেন। এর পরই বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জেতেন তিনি। এ বার নীরজের সামনেও সেই সুযোগ। 

    বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নীরজের মূল প্রতিপক্ষ অ্যান্ডারসন পিটার্স। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের (World Athletics Championship) ফাইনালে যোগ্যতা অর্জন করেছেন ১২ জন জ্যাভলিন থ্রোয়ার। তবে মূল লড়াই টোকিও অলিম্পিকে সোনাজয়ী নীরজ চোপড়া এবং বিশ্বের এক নম্বর জ্যাভলিন থ্রোয়ার অ্যান্ডারসন পিটার্সের (Anderson Peters)। সম্প্রতি স্টকহোম ডায়মন্ড লিগে ৯০.৩১ মিটার ছুড়েছেন অ্যান্ডারসন। ৮৯.৯৪ মিটারে দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন নীরজ। ফাইনালে উঠেছেন আর এক ভারতীয় রোহিত যাদবও। তবে ভারতের টেক্কা নীরজই। 

    কখন নামবেন নীরজ: শনিবার বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২২ এ নীরজ চোপড়ার ফাইনাল। তবে ইভেন্টটি ভারতীয় সময় অনুযায়ী রবিবার সকাল ৭টা ০৫ মিনিটে শুরু হবে।

    কোথায় দেখবেন: বিশ্ব মিটে জ্যাভলিন থ্রো পুরুষদের ফাইনালে ভারতের নীরজ চোপড়ার পারফরম্যান্স সরাসরি দেখা যাবে Sony TEN 2 এবং Sony TEN 2 HD টিভি চ্যানেলে। পুরুষদের জ্যাভলিন থ্রো ফাইনালের লাইভ স্ট্রিমিং দেখা যাবে Sony LIV OTT প্ল্যাটফর্মে।

    আরও পড়ুন: চিনা প্রতিদ্বন্দ্বীর থেকে জয় ছিনিয়ে সিঙ্গাপুর ওপেনে চ্যাম্পিয়ন পিভি সিন্ধু

    অন্যদিকে চলতি বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপের আসরে জ্যাভলিন থ্রোয়িং-য়ে মহিলাদের ফাইনালে সাত নম্বরে থামলেন ভারতীয় কন্যা অন্নু রানি (Annu Rani)। ফাইনালে এই ভারতীয় অ্যাথলিটের (Indian Athlete) সেরা পারফরম্যান্স ৬১.১২ মিটার। ছ’টি চেষ্টার মধ্যে দ্বিতীয় চেষ্টায় সবথেকে বেশি দূরত্বে জ্যাভলিন ছোড়েন অন্নু। অনেক আশা জাগিয়ে ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছিলেন অন্নু। কিন্তু প্রত্যাশা পুরণ করতে ব্যর্থ তিনি। মহিলা বিভাগের ফাইনালে ৬৬.৯১ মিটার জ্যাভলিন ছুড়ে সোনা জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার কেলসি-লি বারবের। ৬৪.০৫ মিটার দূরত্বে জ্যাভলিন ছুড়ে রুপো জিতেছেন আমেরিকার কারা উইঙ্গার। ৬৩.২৭ মিটার জ্যাভলিন ছুড়ে ব্রোঞ্জ পেয়েছেন জাপানের হারুকা কিতাগুচি। 

  • Nambi Narayanan: হিন্দু হওয়া কি অপরাধ! বায়োপিক- বিতর্কে মুখ খুললেন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন

    Nambi Narayanan: হিন্দু হওয়া কি অপরাধ! বায়োপিক- বিতর্কে মুখ খুললেন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু হওয়া কি অপরাধ? প্রশ্ন তুললেন ইসরোর বিখ্যাত রকেট সাইন্টিস্ট নাম্বি নারায়ণন (Nambi Narayanan)। তিনি বলেন, “আমি একজন হিন্দু সন্তান। আমার বায়োপিকে তাই দেখানো হয়েছে। আমি নিয়মিত হিন্দু আচার, রীতি, নীতি মেনে চলি। আমি হিন্দু বলে গর্বিত। হিন্দু হওয়া কি কোনও অপরাধ?” যদি হিন্দু হওয়া কোনও অপরাধ না হয় তাহলে বিতর্ক কিসের অভিমত বিজ্ঞানীর। সম্প্রতি তাঁর বায়োপিক ‘রকেট্রি, দ্য নাম্বি এফেক্ট’ (Rocketry The Nambi Effect),-এ হিন্দুত্বের প্রচার করা হচ্ছে বলে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এবার সেই নিয়ে মুখ খুললেন বিজ্ঞানী। তাঁর দাবি, “আমি যা, আমার বায়োপিকে তাই দেখানো হবে। আমি হিন্দু, আমাকে তো আর মুসলিম, খ্রীস্টান বলে দেখানো যাবে না। এটা ভারি মজার। অহেতুক বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। এটাতে রং দেওয়া হচ্ছে। কিছু ভুল হলে আমি বলতাম।”

    [tw]


    [/tw]

    বিখ্যাত বিজ্ঞানি নাম্বি নারায়ণনের জীবন কাহিনীর উপ ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে ‘রকেট্রি, দ্য নাম্বি এফেক্ট’(Rocketry The Number Effect), নামে একটি ছবি। রকেট্রি দ্য নাম্বি ইফেক্ট এক মহাকাশ বিজ্ঞানীর গল্প বলে। নাম্বি নারায়ণ প্রাক্তন ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানী। পাশাপাশি তরল জ্বালানিতে চলা ইঞ্জিনের আবিষ্কার করেন নাম্বি নারায়ণন। তাঁরই জীবনী নিয়ে তৈরি এই ছবি। এই ছবিতে নাম্বি নারায়নের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আর মাধবন (R Madhaban)। এই ছবিতেই প্রথমবার পরিচালনায় হাতে খড়ি হল মাধবনের। ১ জুলাই সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। কেরিয়ারের মধ্যগগনে থাকতেই নাম্বির নামের পাশে সেঁটে গিয়েছিল ‘দেশদ্রোহী’ তকমা। ১৯৯৪ সালে নারায়নের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির মিথ্যা অভিযোগ এনে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। চরবৃত্তির অভিযোগে জেলও খাটতে হয়েছিল তাঁকে। সেই বদনাম কাটিয়ে উঠতে দু’দশকেরও বেশি সময় লেগে গিয়েছিল তাঁর। ২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্টে চরবৃত্তির অভিযোগ থেকে রেহাই পান ৭৯ বছরের নাম্বি নারায়ণন। ভুয়ো অভিযোগ এনে তাঁকে কালিমালিপ্ত করা হয়েছিল বলে মেনে নেয় শীর্ষ আদালত। 

    আরও পড়ুন: তিন দিন ধরে ২০ কোটি বাড়িতে উড়বে জাতীয় পতাকা ! কেন্দ্রের নয়া প্রচার ‘হর ঘর তেরঙ্গা’

  • Salman Khan: হত্যার হুমকি! বন্দুক কাছে রাখার আর্জি বজরঙ্গি ভাইজানের

    Salman Khan: হত্যার হুমকি! বন্দুক কাছে রাখার আর্জি বজরঙ্গি ভাইজানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খুনের হুমকি পাওয়ার একমাস পর মুম্বইয়ের পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে দেখা করলেন অভিনেতা সলমন খান (Salman Khan)। শুক্রবার বিকেলে পুলিশ কমিশনার বিবেক পানসলকরের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। সেইসময়ে সেখানে উপস্থিত ছিলেন মুম্বই পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (আইনশৃঙ্খলা) বিশ্বাস নাঙ্গরে পাতিলও।

    ভক্তদের মনে প্রশ্ন হঠাৎ আবার পুলিশের কাছে কেন ‘ভাইজান’? সূত্রের খবর, প্রাণনাশের হুমকি পাওয়ার পর নিজের কাছে বন্দুক রাখতে চান বলি অভিনেতা। সেজন্য পুলিশ কমিশনারের কাছে লিখিত আবেদন জানান তিনি। শুক্রবার বিকেলে মুম্বইয়ের পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে দেখা করেন সলমন খান। দক্ষিণ মুম্বইয়ের তাঁর দফতরে যান অভিনেতা। ব্যক্তিগত বন্দুক রাখার অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন তিনি। 

    [tw]


    [/tw]

    জানা গিয়েছে, গতমাসে সলমন এবং তাঁর বাবা সালিম খান প্রাণনাশের হুমকি পেয়েছিলেন। পাঞ্জাবের গায়ক সিধু মুসেওয়ালা খুনের পরেই সলমনের বান্দ্রার বাড়িতে একটি চিঠি পাওয়া যায়। সেখানে লেখা ছিল, ‘তোমার অবস্থাও মুসেওয়ালার মতো হবে।’ প্রতিদিন মর্নিং ওয়াকের পর বাড়ির লনে বসে চা খান এবং খবরের কাগজ পড়েন সলমনের বাবা। সেই সময়েই তিনি ওই চিঠি পান। গোটা ঘটনা জানানো হয় মুম্বই পুলিশকে। বান্দ্রা থানায় অভিযোগও দায়ের করে খান পরিবার।  ইস্ট বান্দ্রায় সলমনের বাংলোর সামনে বাড়ানো হয় নিরাপত্তা। 

    আরও পড়ুন: ‘অলবিদা’ লিখে ইনস্টাগ্রামে সব পোস্ট ডিলিট করলেন আদনান সামি! রহস্য কী?

    প্রসঙ্গত, সেই কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা এখনও পিছন ছাড়েনি সলমন খানের। গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই জানিয়ে দিয়েছেন, ‘এর জন্য সলমনকে ক্ষমা করা হবে না’। দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে জেলে থাকা গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই সলমন খানের বিরুদ্ধে আরেকটি সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন। জানা গিয়েছে, এদিন সেই সূত্রেই পুলিশের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন সলমন। মিনিট ২০ কথা বলার পর দক্ষিণ মুম্বইয়ের কমিশনারেট থেকে বেরিয়ে যান অভিনেতা। এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎকার। কোনও কেসের জন্য সলমন যাননি, বলে দাবি খান পরিবারের।

  • PT Usha: সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন ট্র্যাক কুইন, ঊষাকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    PT Usha: সাংসদ হিসেবে শপথ নিলেন ট্র্যাক কুইন, ঊষাকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাথলেটিক ট্র্যাক থেকে সংসদ ভবনে। বিজেপির রাজ্যসভায় সদস্য (Rajya Sabha MP) হিসেবে শপথ নিলেন পিটি ঊষা (PT Usha)। সংসদ ভবনে তাঁকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। প্রধানমন্ত্রী এক ট্যুইট বার্তায় ঊষাকে তাঁর নতুন ভূমিকায় স্বাগতও জানান। বুধবার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হিন্দিতে শপথ নেন কেরলের মেয়ে ঊষা। প্রসঙ্গত, গত ৬ জুলাই বিজেপির সরকারের তরফে তাঁকে সংসদের উচ্চকক্ষে মনোনীত করা হয়। পিটি ঊষা ছাড়াও এই তালিকায় ছিলেন সঙ্গীত কম্পোসার ইলায়ারাজা, সমাজসেবী বীরেন্দ্র হেগগড়ে এবং চলচ্চিত্র পরিচালক কে.ভি. বিজয়েন্দ্র প্রসাদ। 

    [tw]


    [/tw]

    গত সোমবার রাজধানী দিল্লি পৌঁছে গিয়েছিলেন পিটি ঊষা ৷ মঙ্গলবার দেখা করেন বিজেপি-র জাতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডার (Jagat Prakash Nadda) সঙ্গে ৷ নাড্ডাও তাঁকে অভিনন্দন জানান। নাড্ডা বলেন, তাঁর মতো প্রতিভার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তিনি খুশি।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ভারতের সর্বকালের সেরা ক্রীড়াবিদদের মধ্যে অন্যতম পিটি উষা ৷ কেরলের কোঝিকোড় জেলার এক গ্রামে তাঁর জন্ম ৷ লক্ষ লক্ষ ভারতীয় মেয়ের কাছে পিটি ঊষা আদতে একটি আদর্শ ও অনুপ্রেরণার নাম ৷ অনুরাগী মহলে ‘পায়োলি এক্সপ্রেস’ (Payyoli Express) এবং ‘কুইন অফ ইন্ডিয়ান ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড’ (Queen of Indian Track and Field) নামেও তিনি জনপ্রিয় ৷ ১৯৮৪ সালের অলিম্পিক্সে ভারতের জন্য পদক জিততে না পারলেও গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ঊষা ৷ সেবার ৪০০ মিটারের দৌড় প্রতিযোগিতায় চতুর্থ স্থানে লড়াই শেষ করেন তিনি ৷ 

    আরও পড়ুন: মেয়েকে নিয়ে ইডি দফতরে সোনিয়া, কংগ্রেসের প্রতিবাদে উত্তাল দিল্লি, প্রশ্নবাণে জর্জরিত নেত্রী

    উল্লেখ্য, এর আগে গত সোমবার ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন সদস্য তথা রাজনীতিক হরভজন সিং, লালুপ্রসাদ যাদবের মেয়ে মিসা ভারতী এবং বিসিসিআই-এর সহসভাপতি রাজীব শুক্লা-সহ প্রায় ২৫ জন রাজ্যসভার সাংসদ হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন৷

  • Presidential Election: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    Presidential Election: চলছে নির্বাচন, জানুন রাইসিনা হিলের দৌড়ে অঙ্কের হিসেবে এগিয়ে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election)। সংসদ ভবন সহ সারা দেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে সকাল ১০ টা থেকে। চলবে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত। ২১ জুলাই ভোটের ফল ঘোষণা হওয়ার কথা। আগামী ২৫ জুলাই শপথ নেবেন নতুন রাষ্ট্রপতি। রাইসিনা হিলস (Raisina-Hills)-এর দৌড়ে রয়েছেন বিজেপি তথা এনডিএ-র প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) এবং বিরোধী শিবিরের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা (Yashwant Sinha)। ভারতের সংবিধানের ৫৪ ও ৫৫ ধারায় পরোক্ষ পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দেশের জনগন সরাসরি ভোট দেন না। তাদের হয়ে ভোট দেন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। কে রাষ্ট্রপতি হবেন তা স্থির হয় রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধায়ক এবং সাংসদদের সম্মিলিত ভোটে।  

    আরও পড়ুন: আদিবাসী সাজে বিজেপি বিধায়কেরা! ভোটের লাইনে ইন্দ্রনীল, অগ্নিমিত্রা, শুভেন্দু, মহুয়ারা

    রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিশেষ পদ্ধতিতে সংসদ ও বিধানসভার সদস্যদের ভোটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। প্রত্যেক অঙ্গরাজ্যের বিধানসভার প্রতিনিধি সংখ্যা এক নয়। প্রথমে সর্বশেষ জনগণনার ভিত্তিতে রাজ্যের জনসংখ্যাকে বিধানসভার নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয়। সেই ভাগফলকে আবার ১০০০ দিয়ে ভাগ করা হয়। এই ভাগফলের সংখ্যাই হবে সেই রাজ্যের বিধানসভার প্রত্যেক সদস্যের মূল্য। কিন্তু ভাগশেষ যদি ৫০০ বা তার বেশি থাকে তবে ভাগফলের সঙ্গে ১ যোগ করে প্রত্যেক সদস্যের সংখ্যা ১ বাড়াতে হবে । এরপর কেন্দ্রীয় সংসদের উভয় কক্ষের নির্বাচিত সদস্যদের ভোটসংখ্যা নির্ধারিত হয়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটের মূল্য প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য যে প্রতি বিধায়কের ভোটের মূল্য সবচেয়ে বেশি হচ্ছে উত্তরপ্রদেশে — ২০৮ । এর সবচেয়ে কম মূল্য হচ্ছে সিকিমে —মাত্র ৭ । পশ্চিমবঙ্গে প্রতি বিধায়কের ভোটের মূল্য ১৫১। পশ্চিমবঙ্গে বিধায়ক সংখ্যা ২৯৪ ও এই হিসাবে রাজ্যের মোট ভোটের মূল্য ৪৪,৩৯৪। 

    আরও পড়ুন: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    চলতি বছর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ৪ হাজার ৮০৯ জন ভোটার রয়েছে। তাদের ভোটের মূল্য ১০ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪৩১। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ের জন্য প্রয়োজন ৫,৪৩,২১৬ টি ভোট। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে শাসক দল বিজেপির সঙ্গে রয়েছে সহযোগী জেডিইউ, এআইডিএমকে, আপনা দল, এলডেপি, এনপি, নিষাদ পার্টি, এনপিএফ, এমএনএফ, এআইএনআর কংগ্রেসের মত ২০টি দল। এনডিএর দখলে রয়েছে ৫,৩৫,০০০টি ভোট। তবে দ্রোপদী মুর্মুর জয়ের জন্য আরও ১৩ শতংশ ভোটের প্রয়োজন হবে। সেক্ষেত্রে উদ্ধব ঠাকরে, নবীন পট্টনায়ক, হেমন্ত সোরেন  সরাসরি বিজেপির সঙ্গে না থাকলেও দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন জানাবেন বলে আগে থেকেই ঘোষণা করেছেন। তাই লড়াইয়ে কয়েককদম এগিয়েই রয়েছেন দ্রৌপদী। অন্যদিকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে দৌড়ে অনেকটাই পিছিয়ে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন বিরোধী দলগুলি। তাদের হাতে রয়েছে মাত্র ২ লক্ষ ৫৯ হাজার ৮৯২টি ভোট। এনডিএর হাতে যেখানে ৪৮ শতাংশ নিশ্চত ভোট রয়েছে বিরোধীদের হাতে তা নেই।

LinkedIn
Share