Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Presidential Election: আদিবাসী সাজে বিজেপি বিধায়কেরা! ভোটের লাইনে ইন্দ্রনীল, অগ্নিমিত্রা, শুভেন্দু, মহুয়ারা

    Presidential Election: আদিবাসী সাজে বিজেপি বিধায়কেরা! ভোটের লাইনে ইন্দ্রনীল, অগ্নিমিত্রা, শুভেন্দু, মহুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (President Election) প্রক্রিয়া। সোমবার দুই রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) বনাম যশবন্ত সিন্‌হার (Yashwant Sinha)  লড়াইয়ে দেশের প্রায় ৪,৮০০ জন সাংসদ ও বিধায়ক ভোট দেবেন। দ্রৌপদী এনডিএ-র প্রতিনিধি। বিজেপি (BJP) নেতৃত্বের হিসাব অনুযায়ী, তিনি মোট ভোটের অন্তত ৬২ শতাংশ ভোট পেয়ে জিততে চলেছেন। 

    বিধানসভায়  আজ সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলবে।  শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) সাংসদ ও বিধায়ক মিলে মোট ভোটার ২৫৪। জেলাওয়াড়ি কয়েকটি ভাগ করে বিধায়কদের ভোট-পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কয়েক জন মন্ত্রীকে। লোকসভার সাংসদদের ক্ষেত্রে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যসভায় সুখেন্দু শেখর রায়কে দায়িত্ব দিয়েছে তৃণমূল। 

    বিরোধী দল বিজেপির হাতে রয়েছে ৭০ জন বিধায়ক এবং কার্যত ১৬ জন সাংসদ। বিজেপির তরফে রবিবারই তাঁদের নিউটাউনের একটি হোটেলে রাখা হয়। সেখান থেকেই এদিন সকালে বাসে করে বিধানসভায় আসেন বিজেপির বিধায়ক এবং সাংসদরা। তাঁদের প্রত্যেকের গলাতেই ছিল হলুদ রঙের উত্তরীয়। জানা গেল এগুলি আদিবাসী সংস্কৃতির প্রতীক। যেহেতু রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে শাসক দল বিজেপির প্রার্থী দ্রৌপদী জনজাতির প্রতিনিধি। তাঁকে প্রকাশ্যে সমর্থন জানাতে আদিবাসীদের ব্যবহৃত কাপড়ের উত্তরীয় গলায় পড়ে বিধানসভায় এসেছেন বিজেপির বিধায়কেরা। তাঁদের দাবি, আদিবাসী রীতি-নীতিকে সম্মান জানিয়ে তাঁরা এই পোশাক পরে এসেছেন। তাঁদের কথায়,  দেশ প্রথম আদিবাসী মহিলা রাষ্ট্রপতি পেতে চলেছে। তাই এই সাজ। বাংলার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর দাবি, এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু ৭০ শতাংশ ভোট পেয়ে জিততে চলেছেন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।

    আরও পড়ুন: শুরু হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    বিধানসভার বাইরে ভোটের লম্বা লাইনে হাজির তৃণমূলের মন্ত্রী, বিধায়ক এবং সাংসদরাও। ছিলেন ইন্দ্রনীল সেন, শশী পাঁজা, মহুয়া মৈত্ররা। কলকাতার মেয়র এবং রাজ্যের পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের দাবি, ক্রস ভোটিং হবে বাংলায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে। তিনি জানিয়েছেন, বিজেপির অনেকেই বিরোধীদের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী যশবন্ত সিন্‌হা ভোট দেবেন। ফিরহাদের ক্রস ভোটিং মন্তব্যের জবাব দেন বিজেপি নেত্রী এবং বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। তিনি বলেন, ‘‘ওঁরা যা-ই বলুন আমরা আমাদের ভোট দ্রৌপদী মুর্মুকেই দেব।’’ অগ্নিমিত্রার মতে,তৃণমূলের অনেকে বরং দ্রৌপদীকেই ভোট দিতে ইচ্ছুক। শেষ হাসি কে হাসবেন, তা জনাতে অবশ্য অপেক্ষা করতে হবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।

  • Jagdeep Dhankhar: রাজ্যে গণতন্ত্র রক্ষার্থে গর্জে উঠুন বুদ্ধিজীবীরা, আহ্বান রাজ্যপালের

    Jagdeep Dhankhar: রাজ্যে গণতন্ত্র রক্ষার্থে গর্জে উঠুন বুদ্ধিজীবীরা, আহ্বান রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা ও আমলাতন্ত্র নিয়ে ফের একবার ক্ষোভ উগড়ে দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর (governor Jagdeep Dhankhar)। রাজ্যে গণতন্ত্র রক্ষা করতে বুদ্ধিজীবী এবং সুশীল সমাজের উচিত একসঙ্গে গর্জে ওঠা, অভিমত রাজ্যপালের। ঝটিকা সফরে বুধবার দার্জিলিংয়ে যান রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। জিটিএ (GTA) নির্বাচনের পর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতেই পাহাড়ে পা রাখেন তিনি। এদিন তিনি সকালে কলকাতা থেকে বিমানে বাগডোগরায় নেমে সোজা সড়কপথে চলে যান দার্জিলিং। বৃহস্পতিবার দার্জিলিংয়ের লালকুঠিতে জিটিএ (GTA)-র চিফ এগজিকিউটিভের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান রয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে   রাজ্যপাল জানান, রাজ্যে প্রশাসনিক অনেক সমস্যা রয়েছে, যেটা সকলেই জানে। কিন্তু ভয়ের কারণে, কেউ সেসব বিষয়ে কথা বলতে চায় না। তিনি সমাজের বুদ্ধিজীবীদের অনুরোধ করেন, রাজ্যের সমস্যাগুলি নিয়ে যেন তাঁরা সরব হন। ট্যুইটবার্তায় তিনি জানান, ‘নাগরিক সমাজ ও বুদ্ধিজীবীদের নিশ্চুপতা আমার কাছে খুব বেদনাদায়ক। আর্থিক বিষয়ে ও আমলাতন্ত্রে সাম্প্রদায়িক পৃষ্ঠপোষকতা ও সাম্প্রদায়িক ক্ষমতায়ন কোনওভাবেই বরদাস্ত করা যায় না। সাম্প্রদায়িক পৃষ্ঠপোষকতা বাস্তবে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ বিরোধী। নাগরিক সমাজ ও বুদ্ধিজীবীদের সেই বিষয়ে সরব হওয়া উচিৎ। হাইকোর্টের মত অনুযায়ী রাজ্যের প্রত্যেক কোনায় তোলাবাজি, সিন্ডিকেট রাজ চলছে। এসব আইনের ভূমিকা নয়। এটা একমাত্র শাসকের শাসন চললেই হয়। গণতন্ত্রে এসবের জায়গা নেই। বিভিন্ন সময়ে শাসকদল রাজ্যের সার্বিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান, শিল্পের কথা বললেও আদতে তার দেখা নেই। বিভিন্ন সময়ে রাজ্যের মন্ত্রীদের নাম জড়িয়ে পড়ছে নানা আর্থিক দূর্নীতিতে। অথচ মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন সুশীল সমাজ। প্রতিবাদ করতে দেখা যাচ্ছে না বুদ্ধিজীবিদের। এটা সমাজের পক্ষে ভয়ংকর। রাজ্যের পরিস্থিতি ঠিক করতে হলে প্রথমেই এগিয়ে আসতে হবে সুশীল সমাজকে।’ যতদিন পর্যন্ত অনিয়মের বিরুদ্ধে সমাজ গর্জে না উঠবে ততদিন পর্যন্ত এ রাজ্যের হাল ফিরবে না বলেও মন্তব্য করেছেন রাজ্যপাল। 

    আরও পড়ুন: শ্যুটিং বিশ্বকাপে সোনা জয় বঙ্গকন্যা মেহুলির

    গোর্খা টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (GTA) নির্বাচনের পর পাহাড় সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। মঙ্গলবার জিটিএর নবনির্বাচিত ৪৫ জন সদস্যের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন তিনি। তবে চেয়ারম্যান পদে এখনও শপথ নেওয়া বাকি অনীত থাপার। এমতাবস্থায় রাজভবনে অনীত থাপাকে শপথগ্রহণ করাতেই পাহাড়ে রাজ্যপাল। প্রোটোকল মেনেই এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে চলেছেন তিনি। এর পাশাপাশি জিটিএ নিয়ে পুরো বিষয়টিও বুঝে নিতে চাইছেন ধনকড়।

  • Coal Scam: কয়লা-কাণ্ডে ধৃত আরও এক ইসিএল কর্তা! ইডির দফতরে হাজিরা এড়ালেন তৃণমূল মন্ত্রী-বিধায়ক

    Coal Scam: কয়লা-কাণ্ডে ধৃত আরও এক ইসিএল কর্তা! ইডির দফতরে হাজিরা এড়ালেন তৃণমূল মন্ত্রী-বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার কাণ্ডে (Coal Scam) শুক্রবার ইডির কাছে গেলেন না রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটক (Moloy Ghatak) এবং তৃণমূল বিধায়ক সুশান্ত মাহাতো। এদিন দিল্লির সদর দফতরে দু’জনকে তলব করেছিল ইডি (ED)। এ নিয়ে চতুর্থবার ইডির তরফে মলয়কে ডাকা হয়। কিন্তু এদিনও হাজিরা এড়ালেন মন্ত্রী। অন্যদিকে,কয়লা দুর্নীতিতে আবার ইস্টার্ন কোলফিল্ড লিমিটেডের এক প্রাক্তন কর্তাকে গ্রেফতার করে সিবিআই (CBI)। এদিন ইসিএলের প্রাক্তন জেনারেল ম্যানেজার সুভাষ মুখোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে তদন্তকারী অফিসারেরা। আজ, শনিবার তাঁকে আসানসোলের সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে তোলা হয়। তাঁকে ৩ দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেয় আসানসোল আদালত। 

    সূত্রের খবর, শুক্রবার সময় পেরিয়ে গেলেও ইডির সদর দফতরে যাননি মন্ত্রী মলয়। এমনকি বাঘমুন্ডির তৃণমূল বিধায়ক সুশান্ত মাহাতোও আসেননি। তবে সুশান্ত তদন্তকারী অফিসারদের ইমেল করে জানিয়েছেন যে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য ব্যস্ত থাকায় এদিন যেতে পারেননি তিনি। আরও জানিয়েছেন, প্রয়োজনে কলকাতায় এসে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন অফিসাররা। কিন্তু, হাজিরা এড়ানোর বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারদের কিছুই জানাননি মলয় ঘটক। ফের মলয়কে নোটিস পাঠাতে পারে ইডি।

    আরও পড়ুন: কোটি কোটি টাকার লেনদেন! ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতে ৭ ইসিএল আধিকারিক

    অন্যদিকে শুক্রবার সকালেই কলকাতার নিজাম প্যালেসে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিবিআই নোটিশ দিয়ে ডেকে পাঠায় ইসিএলের প্রাক্তন কর্তা সুভাষ মুখোপাধ্যায়কে। দীর্ঘ সময় জিজ্ঞাসাবাদের পরে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মাস তিনেক আগেই তিনি ইসিএলের শাঁকতরিয়ার সদর দফতরের জেনারেল ম্যানেজার পদ থেকে অবসর নেন বলে জানিয়েছেন অভিযুক্তের আইনজীবী উদয়চাঁদ মুখোপাধ্যায়। ২০২০ সালে কয়লা কাণ্ডের মামলায় সুভাষ বাবুর ফ্ল্যাটে সিবিআই তল্লাশি চালিয়ে কিছু কাগজপত্র, আবাসনের দলিল এবং ২৬ টি কিষান বিকাশ পত্র ও বেশ কয়েক লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করেছিল। সম্প্রতি সুভাষ মুখোপাধ্যায় কলকাতার উচ্চ আদালতে ওই জিনিসগুলি ফেরত পাওয়ার আবেদন জানান। আদালত জানিয়েছিল সিবিআই আদালতেই এর আবেদন করতে হবে। সেইমতো গত ৩০ মার্চ আসানসোলের সিবিআই আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী সিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছিলেন বাড়ির দলিল, কিষান বিকাশ পত্র সহ বেশ কিছু কাগজ ফেরত দেওয়ার। যদিও ধৃতের আইনজীবির দাবি টাকা বাদ দিয়ে আদালতের নির্দেশ মতো বাকি সব নথিপত্রই সিবিআই ফেরত দিয়েছে। 

    এদিন সিবিআইয়ের তরফে দাবি করা হয়, সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কুখ্যাত কয়লা মাফিয়া অনুপ মাঝি ওরফে লালার যোগসূত্র মিলেছে। তাই তাঁকে ফের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠানো হয়। কীভাবে লালা ইসিএলের জমিতে বেআইনিভাবে কয়লা তোলার সুযোগ পেল, তা নিয়ে একাধিক প্রশ্ন করা হয় ইসিএলের প্রাক্তন জিএমকে। কোনও প্রশ্নেরই সন্তোষজনক ব্যাখ্যা দিতে পারেননি তিনি। তাই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।

     

  • Nirmala Sitharaman: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর

    Nirmala Sitharaman: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার থেকে দামি হয়েছে আটা, পনির, দইয়ের মতো বেশ কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। লেবেল লাগানো প্যাকেটজাত খাবারের উপর বসেছে পাঁচ শতাংশ পণ্য পরিষেবা কর (GST)। কিন্তু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চাল, ডাল, গম, আটা, ওটস যদি খোলা বিক্রি করা হয় তাহলে তাতে জিএসটি লাগবে না বলে ট্যুইটবার্তায় স্পষ্ট জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Finance Minister) নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।  

    জিএসটি থেকে যে পণ্যগুলো ছাড় পাচ্ছে, তার তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, এই তালিকার বেশিরভাগ খাদ্যবস্তুই বিনা প্যাকেটে বা খোলা বিক্রি করা হয়। অর্থাৎ, এই জাতীয় পণ্য বিক্রির আগে বা পড়ে প্যাকেটজাত করা হয় না। এই নির্দিষ্ট পণ্যগুলো খোলা বিক্রি হলে, তাতে জিএসটি লাগু হবে না, বলেই সীতারামন জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    তালিকায় আছে, ডাল, গম, ওটস, ভুট্টা, চাল, আটা, ময়দা, সুজি, রাই, বেসন, দই এবং লস্যির মত কিছু খাদ্যদ্রব্য। জুন মাসে বেশ কিছু পণ্য এবং পরিষেবার উপর কর চাপানোর সিদ্ধান্ত নেয় জিএসটি কাউন্সিল। বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং রাজ্যের অর্থমন্ত্রীরা। চলতি সপ্তাহ থেকে সেই বর্ধিত জিএসটি লাগু হয়েছে। এরপরই জিএসটির হার এবং মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের বিক্ষোভে উত্তাল হয় লোকসভার বাদল অধিবেশন। তারই প্রেক্ষিতে ধারাবাহিক ১৪টি ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। ট্যুইটে সীতারামন খাদ্যদ্রব্যের ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বৃদ্ধির পক্ষে সওয়াল করেছেন। জানিয়েছেন, এই দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত তাঁর একার নয়। জিএসটি কাউন্সিলই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতমাসে, ২৮ জুন মন্ত্রিগোষ্ঠী যখন দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়, জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে সব রাজ্যের প্রতিনিধিরাই উপস্থিত ছিলেন সেখানে বলে জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: আইএনএস বিক্রমাদিত্যে আগুন! তদন্তের জন্য বোর্ড গঠনের নির্দেশ

    বিরোধীদের ক্ষোভের কারণ উড়িয়ে দিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রথমবার এই জাতীয় খাদ্য সামগ্রীর ওপর কর দেওয়া হচ্ছে না। প্রি-জিএসটি আমলে রাজ্যগুলো খাদ্যশস্য থেকে উল্লেখযোগ্য রাজস্ব সংগ্রহ করছিল।’ সীতারামন জানান, যখন জিএসটি চালু হয়েছিল, তখন ব্র্যান্ডেড ডাল, ময়দার ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বসেছিল। পরবর্তীতে এই ধরনের পণ্যের জিএসটির হার কেবল সংশোধিত হয়েছে।’ সীতারামনের দাবি, খাদ্যপণ্যে জিএসটি ছাড়ের সুযোগ নিয়েছে বড় ব্যবসায়ীরা। তাই সম্প্রতি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

  • Har Ghar Tiranga: তিন দিন ধরে ২০ কোটি বাড়িতে উড়বে জাতীয় পতাকা ! কেন্দ্রের নয়া প্রচার ‘হর ঘর তেরঙ্গা’

    Har Ghar Tiranga: তিন দিন ধরে ২০ কোটি বাড়িতে উড়বে জাতীয় পতাকা ! কেন্দ্রের নয়া প্রচার ‘হর ঘর তেরঙ্গা’

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: শুরু হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের (central government) ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) অভিযান। আগামী মাসে তিনদিনের জন্য সারা দেশে ২০ কোটিরও বেশি বাড়িতে তেরঙ্গা উত্তোলন করা হবে। আজাদি কি অমৃত মহোৎসবের (Azadi Ka Amrit Mahotsav) অঙ্গ হিসাবে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Union Home Minister Amit Shah ) এই প্রচার কর্মসূচির ব্যাপারে পর্যালোচনা করেছেন। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের পদাধিকারীদের সঙ্গে তিনি এ নিয়ে আলোচনা করেন। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসাবে ১৩ অগস্ট থেকে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত তিরঙ্গা পতাকা ওড়ানো হবে। বিভিন্ন সংগঠনও এই কর্মসূচিতে অংশ নেবে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিও এর অন্তর্ভুক্ত। এমনটাই বলা হয়েছে বিবৃতিতে।

    বিবৃতি অনুযায়ী, এদিন ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ ভারত মাতার সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করার প্রচারে অংশ নেবেন। এটি মানুষের মধ্যে দেশপ্রেমের একটি নতুন বোধ জাগিয়ে তুলবে। বিবৃতি অনুসারে অমিত শাহ বলেন, ২২ শে জুলাই থেকে সমস্ত রাজ্য সরকারের ওয়েবসাইটের হোমপেজে জাতীয় পতাকা থাকবে। এছাড়া নাগরিকদের প্রতি তাঁর আর্জি সবাই যেন তাঁদের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ট্যুইটার এবং অন্যান্য সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলিতে তেরঙ্গা প্রদর্শন করেন। এমনকি তেরঙ্গার সঙ্গে একটি সেলফি তুলে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে আপলোড করার কথাও বলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: আপনার আধার কার্ড দিয়ে অন্য কেউ সিম তোলেনি তো? আজই জেনে নিন

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অন্যভাবে আজাদি কি অমৃত মহোৎসবকে পালন করতে চাইছেন। ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ প্রতিটি নাগরিকের জন্য গর্বের বিষয়। ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ প্রচার দেশপ্রেমের চেতনাকে সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে যাবে, বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দাবি। মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল ‘প্রভাত ফেরি’। তাই রাজনৈতিক দল, সরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং সমবায়গুলিকে নিজেদের অঞ্চলে প্রভাত ফেরির আয়োজন করতে বলা হয়েছে। বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে যখন শিশু, বৃদ্ধ, যুবক এবং কিশোররা একসঙ্গে ভারত মাতার গান গাইবে এবং তেরঙ্গা হাতে নিয়ে ‘প্রভাত ফেরি’ তে অংশ নেবে, তখন ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচি নিজে থেকেই সফল হয়ে যাবে।

     

  • Prophet Row: জেলেই জুবের! ১৪ দিনের জেল হেফাজত অল্ট-নিউজের সহ-কর্ণধারের

    Prophet Row: জেলেই জুবের! ১৪ দিনের জেল হেফাজত অল্ট-নিউজের সহ-কর্ণধারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদ কাটল না অল্ট-নিউজের সহ-কর্ণধার মহম্মদ জুবেরের (Mohammed Zubair)। লখিমপুর খেরির স্থানীয় আদালত (Lakhimpur Kheri court) সোমবার জুবেরকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের (14-day judicial custody) নির্দেশ দেয়। গত বছর দুই গোষ্ঠীর মধ্যে হিংসায় উস্কানি দেওয়ার অভিযোগে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছিল লখিমপুরে। বর্তমানে জুবেরের ঠিকানা সীতাপুর জেল। এদিন, জেল থেকেই ভিডিও কনফারেন্সে শুনানিতে যোগ দেন জুবের।

    আরও পড়ুন: উদয়পুর-কাণ্ডে মুসলিমরাও স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদে সামিল হোন! আর্জি আরএসএসের

    সোমবার আদালতে পুলিশের তরফে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জুবেরকে ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে চাওয়া হয়। কিন্তু বিচারক রুচিরা শ্রীবাস্তব ভিডিও কনফারেন্সে শুনানিতে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। আগামী ১৩ জুলাই পুলিশ হেফাজতের আবেদন শুনবে আদালত। ততদিন জেলেই থাকতে হবে জুবেরকে। পুলিশ সুপার সঞ্জীব সুমন জানিয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টে শুনানির জন্য জুবেরকে মঙ্গলবার দিল্লি নিয়ে যাওয়া হবে জুবেরকে। একটি মামলায় উত্তরপ্রদেশ হাই কোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন জুবের। শীর্ষ আদালতে বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি এ এস বোপান্নার বেঞ্চে সেই মামলার শুনানি হবে।

    আরও পড়ুন: নতুন সংসদ ভবনের মাথায় ২০ ফুটের অশোক স্তম্ভ, উন্মোচন করলেন মোদি 

    প্রসঙ্গত, নুপূর শর্মার বিতর্কিত মন্তব্যের ভিডিয়ো ফাঁস করার নেপথ্যে মহম্মদ জুবেইরের নাম উঠে আসে। পুলিশ জানিয়েছে, আশিস কুমার কাটিয়ার নামে স্থানীয় এক সাংবাদিক গত বছর ১৮ সেপ্টেম্বর মহম্মাদি থানায় জুবেরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। কাটিয়ারের দাবি ছিল, সাম্প্রদায়িক অশান্তি সৃষ্টি করতে জুবেরের অল্ট নিউজ ভুয়ো খবর পরিবেশন করে। প্রথমে পুলিশ কাটিয়ারের অভিযোগকে গুরুত্ব না দেওয়ায় পরে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। এর পর আদালতের নির্দেশে জুবেরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৫৩এ ধারায় এফআইআর দায়ের হয়। উল্লেখ্য, গত ৮ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট শর্তসাপেক্ষে জুবেরকে ৫ দিনের অন্তর্বর্তী জামিন দেয়। কিন্তু তা-ও জেলমুক্তি হয়নি তাঁর। তাঁর বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ তুলে আনছে পুলিশ।

  • Lal Bazar Attack: শ্রীনগরে হামলার দায় নিল আইএস! জঙ্গিদের নিশানায় নিরাপত্তারক্ষীরা

    Lal Bazar Attack: শ্রীনগরে হামলার দায় নিল আইএস! জঙ্গিদের নিশানায় নিরাপত্তারক্ষীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীনগরের লালবাজার এলাকায় পুলিশের উপর হামলার ঘটনার দায় স্বীকার করল ইসলামিক স্টেট ( Islamic State) হিন্দ প্রভিন্স। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফের জঙ্গি হামলার সাক্ষী থেকেছে উপত্যকাবাসী। শ্রীনগরের (Srinagar) লাল বাজারে (Lal Bazar) জি ডি গোয়েঙ্কা স্কুলের (G D Goenka School) বাইরে নাকা তল্লাশির দায়িত্বে থাকা পুলিশের উপরে অতর্কিতে আক্রমণ চালায় জঙ্গিরা (Terrorist)। ওই হামলায় মুস্তাক আহমেদ (Mustaque Ahamed) নামে পুলিশের এক অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর (ASI) প্রাণ হারিয়েছেন। জখম হয়েছেন আরও দুই পুলিশ কর্মী। হত্যালীলা চালিয়ে নিরাপদেই চম্পট দিয়েছে জঙ্গিরা।

    বুধবার ওই হামলার দায় নিয়ে, আক্রমণের ভিডিও প্রকাশ করে ইসলামিক স্টেট জঙ্গি সংগঠন। ভিডিওয় দাবি করা হয়েছে, লুকিয়ে পুলিশের উপর এই আক্রমণ চালানো হয়েছে। আক্রমণের পর পুলিশের একটি একে ৪৭ রাইফেলও ছিনিয়ে নিয়েছে তারা। উপত্যকায় ক্রমে পুলিশকে লক্ষ্য করে হামলার ঘটনা বাড়ছে। গত জানুয়ারি মাস থেকে এ নিয়ে ১১জন পুলিশকর্মী জঙ্গিদের গুলির শিকার হয়েছেন। পুলিশ সূত্রে খবর, ৬ জন সেনা, ৫ জন আধাসেনা-সহ নিরাপত্তা বাহিনীর মোট ২২ জন সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। গত বছর উপত্যকায় নিরাপত্তা বাহিনীর ৪২ জন সদস্য নিহত হন। 

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে জামাত অনুমোদিত স্কুল বন্ধ করল সরকার, কেন জানেন?

    উল্লেখ্য,জম্মু-কাশ্মীর (Jammu-Kashmir) নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের একটি রিপোর্টকে কেন্দ্র করে উদ্বেগ বেড়েছে। এই রিপোর্ট অনুযায়ী, এই মুহূর্তে উপত্যকায় ১৪১ জন জঙ্গি সক্রিয় রয়েছে। এরই মধ্যে উপত্যকা ফের একবার অশান্ত হওয়ার ঘটনায় রীতিমতো চিন্তা বাড়ছে। এই মুহূর্তে কাশ্মীরে সুরক্ষা অনেক জোরদার করা হয়েছে। তারই মধ্যে এই আক্রমণ রীতিমতো উদ্বেগজনক বলে মনে করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের রিপোর্ট বলছে, চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত ৬৯ জন কাশ্মীরি তরুণকে জঙ্গি সংগঠন নিযুক্ত করেছে। এই সংগঠনটি পাক মদতপুষ্ট। লস্কর, জইশের পাশাপাশি হিজবুল মুজাহিদিন ও রেজিস্ট্যান্ট ফ্রন্টও উপত্যকায় বড়সড় নাশকতার ছক কষছে বলে কিছুদিন আগে প্রকাশিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এক রিপোর্টে দাবি করা হয়।

  • National Emblem :  সারনাথের স্তম্ভের সঙ্গে নয়া স্তম্ভের মিল ৯৯ শতাংশ! পার্থক্য সামান্য, দাবি নির্মাণশিল্পীদের

    National Emblem : সারনাথের স্তম্ভের সঙ্গে নয়া স্তম্ভের মিল ৯৯ শতাংশ! পার্থক্য সামান্য, দাবি নির্মাণশিল্পীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারনাথের স্তম্ভটির সঙ্গে নতুন অশোক স্তম্ভের ৯৯ শতাংশ মিল রয়েছে, দাবি নির্মাণশিল্পীদের। নয়া স্তম্ভ পুরনো স্তম্ভের থেকে আলাদা নয়, যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শিল্পী। সোমবার নতুন সংসদ ভবনের (Parliament Building) অশোকস্তম্ভের (Ashok Stambh) আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এরপর থেকেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। অতিকায় ব্রোঞ্জ নির্মিত স্তম্ভের সিংহগুলিকে বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ বিরোধীদের। এ প্রসঙ্গে স্তম্ভের নির্মাণশিল্পীরা দাবি করলেন, মূল সমস্যাটা তৈরি হচ্ছে স্তম্ভটির এত বড় আকারের কারণেই। এর বিশালাকৃতির জন্যই ছোট ছোট ডিটেইলস চোখে পড়ছে। আর তাই মনে হচ্ছে এটা সারনাথের স্তম্ভটির থেকে আলাদা। অনুপাত ও দৃষ্টিকোণের পার্থক্যের কারণে এমন বিভ্রম তৈরি হচ্ছে। তবে মূল অশোকস্তম্ভের আকারের সঙ্গে এর যে সামান্য তফাত রয়েছে তা মানছেন নির্মাণশিল্পীরা। যদিও সব মিলিয়ে মূলটির সঙ্গে এটির ৯৯ শতাংশই হুবহু মিলে যাচ্ছে বলে জানাচ্ছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: “বাংলার সব বিধায়ক, সাংসদের ভোট আমি পাব”, আশাবাদী দ্রৌপদী মুর্মু

    বিরোধীদের দাবি, নতুন অশোক স্তম্ভের বর্তমান চেহারার সঙ্গে আগের চেহারার পার্থক্য ধরা পড়েছে। আর এটাকে জাতীয় প্রতীকের অপমান বলে মনে করছেন তাঁরা। তবে এই নয়া স্তম্ভের সঙ্গে যুক্ত নির্মাণশিল্পী জানিয়েছেন, “যে ছবিটি সামনে এসেছে সেটি আউট অফ জুম। আর তাই লোয়ার অ্যাঙ্গলে সিংহগুলির অভিব্যক্তির একটা পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। একজন শিল্পী হিসেবে বলতে পারি, এটা তৈরি করার আগে আমরা মিউজিয়ামে গিয়ে গবেষণা করেছি। আমরা কেবল মূলটির (সারনাথে অবস্থিত অশোক স্তম্ভ) আদলেই এটি তৈরি করেছি। কিন্তু সেটি ছিল মাত্র আড়াই ফুটের। আর সেই জন্যই, এখন সব কিছুই অনেক বড় মনে হচ্ছে। এটা বুঝতে হবে। তাছাড়া সংসদের উপরে রাখা ৬.৫ মিটার দৈর্ঘ্যের অশোকস্তম্ভটিকে লোকে দূর থেকে দেখবে। অন্তত ১০০ মিটারের দূরত্ব থেকে। তখন আর কোনও তফাত মনে হবে না। চোখের মাপে দেখলে আউটলাইনটা একেবারে একই লাগবে।”

    [tw]


    [/tw]

    বিরোধীদের অভিযোগ নতুন যে ব্রোঞ্জের মূর্তিটি তৈরি হয়েছে সেটি অনেক বেশি আগ্রাসী। যা সারনাথের অশোকস্তম্ভে নেই। সারনাথের অশোকস্তম্ভ অনেক বেশি সৌম্য দর্শণ ও শান্ত প্রকৃতির। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী জানিয়েছেন,দুটি প্রতীকের মধ্যে কোনও কাঠামোগত পার্থক্য নেই। তিনি বলেছেন কেউ যদি  সারনাথের প্রতীকটি উঁচু থেকে দেখেন  তাহলে একই রকমভাবে সেটিও শান্ত বা রাগান্বিত দেখায়। দুটি প্রতীকের আকৃতিগত পার্থক্য ছাড়া আর কোনও পার্থক্য নেই। তিনি আরও বলেছেন যদি সারনাথের প্রতীকের মত একই উচ্চতার কোনও জাতীয় প্রতীক কোনও ভবনে বসানে হয় তাহলে তা দূর থেকে দেখা যাবে না। নতুন প্রতীকটি মাটি থেকে ৩৩ মিটার ওপরে রয়েছে। আর সারনাথের প্রতীকটি মাটির ওপরেই বসানো হয়েছিল। বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য জানিয়েছেন, “অশোকের রাজধানী সারনাথের সিংহকেই গ্রহণ করা হয়েছে নয়া স্থাপত্যে। একটি টুডি ছবির সঙ্গে থ্রিডি স্থাপত্যের তুলনা করছেন বিরোধীরা। এই বিষয়টি বোধহয় ওঁদের মনে ছিল না।”

  • IAF chief: পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান

    IAF chief: পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকাশসীমায় সুরক্ষা দিতে এবংআক্রমণ ও প্রতি আক্রমণ চালানোর ক্ষেত্রে পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের (Air Defence  command) প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান তথা এয়ার চিফ মার্শাল (The Indian Air Force chief) ভি আর চৌধুরী (VR Chaudhari)। তাঁর মতে, এয়ার ডিফেন্স এবং কাউন্টার-এয়ার অপারেশন উভয় আলাদা আলাদা ভাবে করা যায় না। তাই তাঁর প্রশ্ন, শুধুমাত্র পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের প্রয়োজনীয়তা কী ?

    উল্লেখ্য, পৃথক এয়ার ডিফেন্স কমান্ডের পরিকল্পনা প্রয়াত সিডিএস বিপিন রাওয়াতের মস্তিষ্কপ্রসূত। প্রয়াত সিডিএস-এর এই সিদ্ধান্ত নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন বায়ুসেনা প্রধান। দুবছর আগে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল বলে জানান তিনি। তাঁর যুক্তি, এয়ার ডিফেন্স  অর্থাৎ, শত্রুরা আকাশপথে হামলা চালালে প্রতিহত করা, আর কাউন্টার এয়ার স্ট্রাইক – অফেন্স অর্থাৎ,  পাল্টা আকাশ পথে জবাব দেওয়া বা হামলা চালানো একই অঙ্গের দুটো দিক। পৃথক করে কোনও লাভ নেই।

    আরও পড়ুন: এনআইআরএফ তালিকায় দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইটি মাদ্রাজ, সেরা কলেজ মিরান্ডা হাউজ

    দিল্লিতে এয়ার অ্যান্ড মিসাইল ডিফেন্স ইন্ডিয়া ২০২২ শীর্ষক একটি সেমিনারে এয়ার চিফ মার্শাল ভিআর চৌধুরী বলেন, দেশ বিরোধী বিভিন্ন শক্তিগুলিকে আটকাতে এই স্বাধীন কমান্ডের খুব একটা প্রয়োজন নেই। তিনি বলেন, “মহাকাশের নিরাপত্তার পাশাপাশি  প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বিদেশি আক্রমণ প্রতিহত করার সময় একই আকাশসীমার মধ্যে সমস্ত উপাদানের ঘনিষ্ঠ সমন্বয়ের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু এয়ার ডিফেন্স ও অফেন্স — একে অপরের পরিপূরক। পৃথকভাবে ব্যবহৃত হলে কার্যকারিতা হারাবে।” 

    আরও পড়ুন: “কোনও বিয়ে নয়, কোনও আংটি নয়”, বিয়ে জল্পনায় নীরবতা ভাঙলেন সুস্মিতা

    ভারতীয় বায়ু সেনাকে কম দূরত্বের অপারেশনের জন্যও তৈরি থাকার কথা বলেন ভিআর চৌধুরী। লজিস্টিক সাপোর্ট প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন,এই বিষয়টা প্রচণ্ড চ্যালেঞ্জিং। ভারতের আত্মনির্ভরতা মিশনকে সফল করতে তিনি নির্দিষ্ট অ্যাকশন প্ল্যানের উপর জোর দেওয়ার কথাও বলেন। এদিকে প্রতিরক্ষাক্ষেত্রে ভারত বার বার এই আত্মনির্ভরতার পক্ষে সওয়াল করেছে। এমনকী বিদেশ থেকে সামরিক সরঞ্জাম যতটা সম্ভব কম আমদানি করার জন্যও নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করা হয়েছে। আমদানি কমিয়ে দেশের সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদন কেন্দ্র থেকেই যাতে সামরিক সরঞ্জাম আমদানি করা যায় সেব্যাপারেও বলা হয়েছে।  বায়ু সেনা প্রধানও সেই মতকেই সমর্থন জানালেন।

  • new railway line: ১১৬ কিমি বিস্তৃত নয়া রেললাইন! যুক্ত করবে দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে

    new railway line: ১১৬ কিমি বিস্তৃত নয়া রেললাইন! যুক্ত করবে দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেরঙ্গা হিল-অম্বাজি-আবু রোড নতুন রেললাইন চালু করতে চলেছে কেন্দ্র।  ১১৬ কিমি বিস্তৃত এই রেললাইন তৈরি করতে সময় লাগবে প্রায় চার বছর। খরচ পড়বে আনুমানিক দুই হাজার ৭৯৮ কোটি টাকা। নতুন এই প্রকল্পের কথা জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

    অনুরাগ জানান, নরেন্দ্র মোদি সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করার জন্য এই নতুন রেললাইনের অনুমোদন দিয়েছে। তিনি বলেন,“এই প্রকল্পের আনুমানিক খরচ পড়বে ২৭৯৮.১৬ কোটি টাকা। ২০২৬-২৭ সালের মধ্যেই এই নয়া রেলপথের কাজ সম্পন্ন হবে। নতুন রেললাইন দুটি রাজ্য, তিনটি ধর্মীয় স্থানকে যুক্ত করবে। এই নয়া লাইনের ফলে মূল রেল লাইনে চাপ অনেকটা কমে যাবে।” 

    [tw]


    [/tw]

    গুজরাটের মেহসানা জেলায় অবস্থিত তেরঙ্গা একটি তিন-চূড়া পাহাড়। এটি বৌদ্ধ এবং জৈন দুই সম্প্রদায়ের মানুষের কাছেই তাৎপর্যপূর্ণ। গুজরাট পর্যটন দফতরের ওয়েবসাইট অনুসারে, এখানে অবস্থিত প্রাচীনতম জৈন মন্দিরটি ১২ শতকে নির্মিত হয়েছিল। এই পাহাড়ের নানা জায়গায় বৌদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভগুলি চতুর্থ শতাব্দীর।

    মন্দির শহর অম্বাজি গুজরাটের বানাসকান্থা জেলায় অবস্থিত। এটি দেবী আরাসুরি অম্বার প্রধান মন্দির। যা প্রাক-বৈদিক যুগ থেকে পূজিত হয়ে আসছে। আবু রোড হল রাজস্থানের সিরোহিত জেলার একটি শহর। দেশের নানা প্রান্ত থেকে বহু পর্যটন-প্রেমী মানুষ এখানে আসেন। 

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচার কাণ্ডে ফের তলব মলয় ঘটককে! ইডির সমন বাঘমুণ্ডির তৃণমূল বিধায়ককেও

    বহুদিন ধরে রাজস্থান-গুজরাট দুই রাজ্যের মানুষ আমদাবাদ-আবু রোড বিকল্প এই রেললাইনের দাবি জানিয়ে আসছেন। কেন্দ্রের অভিমত, এই নতুন প্রকল্প মানুষের মধ্যে সংযোগ বাড়াবে। কম সময়ে অনেকটা পথ অতিক্রম করা যাবে। এই রেললাইনের মধ্য দিয়ে কৃষি ও স্থানীয় পণ্য দ্রুত আমদানি-রফতানি করা যাবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নও হবে। প্রকল্পটি রূপায়নের সময় আনুমানিক ৪০ লক্ষ মানুষ কাজ পাবেন। 

     

LinkedIn
Share