Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • IPL:শ্রেয়সদের হয়ে গলা ফাটিয়ে রাতারাতি জনপ্রিয় নায়িকা

    IPL:শ্রেয়সদের হয়ে গলা ফাটিয়ে রাতারাতি জনপ্রিয় নায়িকা

    IPL:বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনে (addvertisement) অভিনয় করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। নামী ব্যাঙ্কই হোক বা পারফিউম, মিল্ক প্রোডাক্ট বা ক্যাব সবেতেই মুখ দেখিয়ে ফেলেছেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে (Instagram)খুবই সক্রিয় তিনি। তবে এতদিন পর্যন্ত তাঁর জনপ্রিয়তার পারদ চড়েনি। কেকেআরের(KKR)হয়ে গলা ফাটাতেই এক রাতের মধ্যে বদলে গিয়েছে চিত্র। এখন অনেকেরই হার্ট থ্রব অভিনেত্রী আরতি বেদী (Arati bedi)।
    রবিবার আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্স (kolkata knight riders) বনাম দিল্লি ক্যাপিটালসের(delhi capitals)ম্যাচে ব্রেবোর্ন স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে ওই তরুণীকে দেখা যায়। সাদা রংয়ের টপ পরে থাকা ওই সমর্থককে বার বার দেখাতে থাকে ক্যামেরা। শ্রেয়সদের হয়ে বারবার গলা ফাটাতে দেখা যায় তাঁকে। ম্যাচে তাঁর দল কলকাতা হেরে গেলেও ওই সমর্থক সকলের মন জয় করে নিয়েছেন। এক রাতের মধ্যে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছে গিয়েছেন তিনি। ম্যাচের আগে ইনস্টাগ্রামে তাঁর ৩০ হাজার ‘ফলোয়ার’ছিল। ম্যাচের পর তা ৫০ হাজার ছাপিয়ে গিয়েছে। টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, সর্বত্র তিনি এখন ভাইরাল। অনেকেই এই তরুণীর নাম জানতে চাইছেন। আরতি পেশায় মডেল। অভিনয় ছাড়া নাচতে খুব ভালবাসেন। ইনস্টাগ্রামে(Instagram)তাঁর নাচের প্রচুর ভিডিও রয়েছে। 
    ঘুরে বেড়ানো আরতির শখ। বিভিন্ন জায়গায় ঘোরার ছবিও তিনি নিয়মিত ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে থাকেন। ইতিমধ্যেই লন্ডন, তাইল্যান্ড, ফ্রান্স, ইটালি, স্পেন ঘুরে ফেলেছেন তিনি। অক্সফোর্ড স্ট্রিট, আইফেল টাওয়ার, ফি আইল্যান্ড, লুম্পিনি পার্কে ঘোরার ছবিও দিয়েছেন। তাঁর একটি পোষ্য বিড়াল রয়েছে। নাম ফাজ। পশুপ্রেমী আরতির কাছে ‘পরিবারের সবচেয়ে সুন্দর সদস্য’হল ফাজ। গরমের দিনে আইসক্রিম তাঁর পছন্দের জিনিস। কয়েক বছর আগে ইটালির জেলাতেরিয়া সান্তা ত্রিনিতা নামে বিখ্যাত আইসক্রিমের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছিলেন আরতি। 
    এর আগেও আইপিএলে বিভিন্ন সময়ে নজর কেড়েছেন বিভিন্ন সমর্থক। গ্যালারিতে প্রিয় দলকে সমর্থন করার ফাঁকেই তাঁদের ধরেছে ক্যামেরা। রাতারাতি টিভির পর্দায় মুখ দেখিয়ে বিখ্যাত হয়ে গিয়েছেন অনেকে। অনেকেরই মনে আছে দীপিকা ঘোষের কথা। হায়দরাবাদ ম্যাচে বেঙ্গালুরুকে সমর্থন করতে আসা দীপিকার উপর থেকে ক্যামেরা সরছিলই না। হঠাৎই তিনি ‘জাতীয় ক্রাশ’হয়ে যান। চেন্নাইয়ের জোরে বোলার দীপক চাহারের বোন মালতি এ ভাবেই দলকে সমর্থন করতে এসে বিখ্যাত হন। হায়দরাবাদের সিইও কাব্য মরানের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। আরতি নয়া সংযোজন। 

     

  • Jhulan Goswami: বিশ্বকাপ জিততে না পারার আক্ষেপ নিয়ে ক্রিকেটকে বিদায় ঝুলনের

    Jhulan Goswami: বিশ্বকাপ জিততে না পারার আক্ষেপ নিয়ে ক্রিকেটকে বিদায় ঝুলনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ২০ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট জীবনে তাঁর প্রাপ্তির ঝুলি প্রায় পরিপূর্ণ। তবুও লর্ডসে বিদায়ী মঞ্চে (Farewell at Lords) আক্ষেপের সুর শোনা গেল ঝুলন গোস্বামীর (Jhulan Goswami) কণ্ঠে। বিশ্বকাপ (World Cup) জিততে না পারার ব্যথা নিয়েই ক্রিকেটকে আলবিদা জানালেন ‘চাকদহ’ এক্সপ্রেস।

    জীবনের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচে দু’টি উইকেট পেলেন ঝুলন। জিতল ভারতও। শুধু তাই নয় ইংল্যান্ডকে তাদের ঘরের মাঠে হোয়াইট-ওয়াশ করাটাও কম কৃতিত্বের নয়। ঝুলনের বিদায়ী ম্যাচকে এভাবে স্মরণীয় করে রাখলেন হরমনপ্রীত কৌর, স্মৃতি মান্ধানারা। তবে এতদিনের সম্পর্কে ইতি টানা তো সহজ ব্যাপার নয়। পারেননি ঝুলন। তাঁকে জড়িয়ে ধরে সতীর্থদের চোখে জল দেখে লর্ডসের সবুজ গালিচাও হয়তো ডুকরে কেঁদেছে। কারণ, মহিলাদের ক্রিকেটে ঝুলন এক মহীরূহ। ২০০২ সালে যাত্রা শুরু করে কত বাধা-বিপত্তি টপকে আজকে তিনি এই উচ্চতায় পৌঁছেছেন। যা শুধু তাই সতীর্থদের কাছে নয়, তামাম বিশ্বের নারী সমাজের কাছে এক অনুপ্রেরণা।

    বিদায় বেলায় শুভেচ্ছা বন্যায় ভেসে গিয়েছেন ঝুলন। বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় থেকে মাস্টার ব্লাস্টার শচীন তেন্ডুলকর, বিরাট কোহলিরা প্রশংসা ভরিয়ে দিয়েছেন ‘চাকদহ এক্সপ্রেস’কে। সৌরভ ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘অসাধারণ এক কেরিয়ার। যা শেষ হল জয় দিয়ে। আগামী কয়েক দশক ঝুলন আদর্শ হয়ে থাকবে।’ শচীন লিখেছেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেটে তোমার অবদান কখনও ভোলার নয়।’ ঝুলনকে বিশেষ সম্মান জানাল সিএবি। ইডেনে বাংলার মেয়ের নামে তৈরি হবে একটি স্ট্যান্ড। ঝুলনের বিদায়ী ম্যাচ দেখানোর বিশেষ ব্যবস্থাও করেছিল সিএবি (Cricket Association of Bengal)।

    লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগে ঝুলন বলেন, ‘যেদিন খেলা শুরু করেছিলাম সেদিন ভাবিনি এত দূর যেতে পারব। এর জন্য ঈশ্বরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রত্যেক ক্রিকেটারের স্বপ্ন থাকে বিশ্বকাপ জেতার। আমিও সেই স্বপ্ন নিয়েই পথ চলেছি। দু’বার বিশ্বকাপে ফাইনালে উঠলেও খালি হাতেই ফিরতে হয়েছে। ক্রিকেট আমাকে অনেক কিছু দিলেও বিশ্বকাপ জিততে না পারার আক্ষেপ থেকেই গেল।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Rajasthan Political Crisis: রাজস্থানে ৮২ জন কংগ্রেস বিধায়কের ইস্তফা! আজ কি সনিয়ার সঙ্গে বৈঠক অশোক, সচিনের?

    Rajasthan Political Crisis: রাজস্থানে ৮২ জন কংগ্রেস বিধায়কের ইস্তফা! আজ কি সনিয়ার সঙ্গে বৈঠক অশোক, সচিনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মরুরাজ্যের ‘পাইলট’কে হবেন সচিন (Sachin Pilot)? নাকি রাজস্থানের রাশ থাকবে গেহলটের (Ashok Gehlot)হাতে? এই দুই প্রশ্নে দ্বিধাবিভক্ত রাজস্থান কংগ্রেস (Rajasthan Congress)। ইতিমধ্যেই অশোক গেহলটের অনুগামী হিসেবে পরিচিত ৮২জন কংগ্রেস বিধায়ক স্পিকারের কাছে ইস্তফাপত্র জমা দিয়েছেন। দলীয় সূত্রে খবর, সচিন পাইলটকে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে মানতে নারাজ তাঁরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে মাঠে নামতে হচ্ছে কংগ্রেস হাইকমান্ড সনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi)। আজ, সোমবারই দিল্লিতে তাঁর সঙ্গে দেখা করার কথা অশোক গেহলট ও সচিন পাইলটের।

    আরও পড়ুন: মিলল সোনিয়ার সম্মতি, কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদে অশোক-শশী লড়াই?

    রাজস্থান বিধানসভায় ২০০জন বিধায়কের মধ্যে ১০৮ জন কংগ্রেসের। তাঁদের মধ্যে অনেকেই মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের অনুগামী। কংগ্রেস সূত্রে খবর, দলে গণতন্ত্র রক্ষার জন্যই কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব এখনও রাজস্থানের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করেনি। বদলে বিধায়কদের বৈঠকে পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঠিক হবে বলেই জানিয়েছে। এই ব্যাপারে দলীয় বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করতে রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে ও রাজস্থানের ইনচার্জ অজয় মাকেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। যদিও রাজস্থান কংগ্রেসের বিধায়কদের বিশ্বাস, হাইকমান্ড ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে। তাঁদের কাজ শুধু হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করা। 

    আরও পড়ুন: গোয়া ভোটে তৃণমূলের খরচ ৪৭ কোটি টাকা, বিজেপির প্রায় ৩ গুণ!

    দলের অন্দরে বিরোধ আটাকাতে সনিয়া প্রতিটি বিরোধী নেতার সঙ্গে আলাদা আলাদা করে কথা বলার নির্দেশ দিয়েছেন অজয় মাকেন ও মল্লিকার্জুন খাড়গেকে। আজই তাঁদের বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। ৭১ বছর বয়সী অশোক গেহলটের সঙ্গে রাজ্যের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী সচিন পাইলটের বিরোধের কথা সকলেরই জানা। ২০২০ সালে চরমে উঠেছিল ক্ষমতা নিয়ে সেই বিবাদ। উপমুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন সচিন। হুমকি দিয়েছিলেন দল ছেড়ে চলে যাওয়ারও। দলের অন্দরে খবর, বিরোধী বিধায়কদের ইস্তফার কথা শুনে মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে ফোন করেন দলের পর্যবেক্ষক অজয় মাকেন ও সাংসদ কেসি বেণুগোপাল। জবাবে গেহলট বলেন, “আমি তো নিমিত্ত মাত্র! আমার হাতে কিছুই নেই।” যদিও পরে এই ফোনের কথা অস্বীকার করে কংগ্রেস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Twiter Updates: টুইটার অধিপতি মার্কিন ধনকুবের মাস্ক,সরতে হতে পারে সিইও পরাগকে

    Twiter Updates: টুইটার অধিপতি মার্কিন ধনকুবের মাস্ক,সরতে হতে পারে সিইও পরাগকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দর কষাকষি শেষে টুইটার (Twiter) কিনেই নিলেন আমেরিকার (America)ধনকুবের ইলন মাস্ক (Elon Musk)। মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারের পুরো শেয়ার কিনতে তাঁকে দিতে হল ৪,৪০০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৩,৩৬,৯৪১ কোটি ২২ লাখ টাকা। শেয়ার কেনার জন্য পুরো টাকাটাই মাস্ক নগদে দিচ্ছেন।

    কয়েক দিন আগেই প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার বিনিময়ে মাইক্রোব্লগিং সাইট (Micro blogging sight) টুইটারের ৯.২ শতাংশ মালিকানা কিনেছিলেন ইলন। এ বার পুরো মালিকানাই হল তাঁর। এর ফলে অনেকের মালিকাধীন সংস্থা থেকে একক মালিকাধীন সংস্থা হয়ে উঠল টুইটার। 

    টুইটার কিনে নেওয়ার পর ইলন মাস্ক নিজের টুইটার হ্যান্ডল থেকে বলেন, ‘বাক্‌স্বাধীনতা গণতন্ত্রের ভিত্তিপ্রস্থর। আর টুইটার এমন একটি ডিজিটাল ক্ষেত্র যেখানে ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রতিনিয়ত তর্ক-বিতর্ক হয়। আমি টুইটারকে আগের থেকে ভাল এবং যুগোপযোগী করে তুলতে চাই, যেখানে অনেক নতুন নতুন সুবিধা যোগ করা হবে। এর ফলে আদপে মানুষ উপকৃতই হবেন। টুইটার খুবই সম্ভাবনাময়। আমি এই সংস্থার সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে আছি।’’মাস্কের দাবি, তিনি টুইটারের অংশীদার হওয়ার সময়ে ভেবেছিলেন টুইটার বিশ্ব জুড়ে বাক্‌স্বাধীনতার মূল মাধ্যম হয়ে উঠবে। কিন্তু বিনিয়োগ করার পরেই নাকি তিনি উপলব্ধি করেন যে,অনেকের মালিকানাধীন থাকলে টুইটারের আধুনিকীকরণ সম্ভব নয়। তাই ব্যক্তিগত মালিকানাধীন সংস্থা হিসেবে এখন টুইটারের রূপ পরিবর্তনই মাস্কের লক্ষ্য।

    ইলন মাস্কের হাতে চলে যাওয়ায় টুইটারের আগাম পরিকল্পনা সম্পর্কে কোনও ধারণা নেই বলে সংশ্লিষ্ট মহলে জানান টুইটার সিইও পরাগ আগরওয়াল। টুইটারের ভবিষ্যৎ এখন ‘অন্ধকার’ এমনই মনে করেন পরাগ। সোমবার টুইটারের কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করার সময় নাকি এই আশঙ্কা প্রকাশ করেন টুইটার সিইও পরাগ অগ্রবাল (Parag Agrawal)। টুইটারের ভবিষ্যতের কার্যপ্রণালী ব্যাহত হবে বলেও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।

     জল্পনা উঠেছে মাইক্রোব্লগিং সাইটের মালিকানা বদলের পরে সিইও পদ থেকে সরতে হতে পারে পরাগকে। তবে চুক্তি অনুযায়ী, ১২ মাসের মধ্যে তাঁকে পদ থেকে সরালে ৪২ মিলিয়ন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৩২১ কোটি ১১ লক্ষ টাকা) পাবেন টুইটারের সিইও পরাগ। যদিও, টুইটারের তরফ থেকে এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।

     

LinkedIn
Share