Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Weather Update: গরমে ৪৪ বছরের রেকর্ড ভাঙল কলকাতা! চাতক পাখির মতো বৃষ্টির অপেক্ষায় বাংলা

    Weather Update: গরমে ৪৪ বছরের রেকর্ড ভাঙল কলকাতা! চাতক পাখির মতো বৃষ্টির অপেক্ষায় বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তীব্র দহনজ্বালায় জ্বলছে বাংলা। আজও রক্ষা নেই বঙ্গবাসীর। সোমবারই ৪৪ বছরের রেকর্ড ভেঙে এক লাফে কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update) পৌঁছেছিল ৪১.৭ ডিগ্রিতে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলেছে। আজও রেহাই নেই। বরং আজ মঙ্গলবার তাপপ্রবাহের মাত্রা আরও চড়বে বলেই পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস। কলকাতাতে আজ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির কাছে যেতে পারে।

    রেকর্ড গরম কলকাতায়

    ইতিমধ্যেই নিয়মিত ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে থেকেছে কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update)। আবহবিদরা বলছেন, ১০০ বছরে এমন টানা তাপপ্রবাহ কলকাতা দেখেনি। ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে। টানা চলছে! কলকাতায় ইতিমধ্যেই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড তৈরি হয়েছে এপ্রিল মাসে। ১৯৮০ সালের ২৫ এপ্রিল ৪১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। ২০২৪ সালের ২৯ এপ্রিল বেলা আড়াইটার সময় সেই তাপমাত্রা ৪১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১৯৫৪ সালের ২৫ এপ্রিল কলকাতায় ৪৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পারদ উঠেছিল। এখনও পর্যন্ত সেটাই সর্বকালীন রেকর্ড। আজ, মঙ্গলবারও কলকাতায় দিনের তাপমাত্রা ৪১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। বেলা ৩টের পর পারদ উঠতে পারে ৪২ ডিগ্রির ঘরে। দমদমে একটানা ৪২ ডিগ্রি যাচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: সোমবার রাজ্যের উষ্ণতম ছিল কলাইকুন্ডা, কলকাতার তাপমাত্রা কত?

    তাপপ্রবাহের সতর্কতা

    চাতক পাখির মতো বৃষ্টি বৃষ্টি করলেও আবহাওয়া দফতর (Weather Update) বলছে, দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় আরও পাঁচ দিন চলবে তাপপ্রবাহ। অতি তীব্র তাপপ্রবাহের চরম সতর্কবার্তা দক্ষিণবঙ্গের ৮ জেলায়। পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও বাঁকুড়া এই আট জেলায় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। উত্তর ২৪ পরগনা-তেও চরম তাপপ্রবাহ। বেশিরভাগ জেলায় ‘লু’ বইবে। আজও বেলা বাড়লেই গরম হাওয়ার দাপটে নাস্তানাবুদ হতে হবে। পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলি যেভাবে এগোচ্ছে, এপ্রিলেই ৪৫ পার, তাতে আগামী দিনগুলোয় কোথায় গিয়ে থামবে, তা অনুমান করাও দুরূহ হয়ে যাচ্ছে।

    ৩০.০৪.২৪ থেকে ০১.০৫.২৪ (লাল সতর্কতা): তীব্র তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি বাঁকুড়া, বীরভূম, ঝাড়গ্রাম, মুর্শিদাবাদ, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমানে।

    ৩০.০৪.২৪ থেকে ০১.০৫.২৪ (কমলা সতর্কতা):  দক্ষিণ ২৪ পরগনায় তীব্র তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলাতেও তাপপ্রবাহের সতর্কতা রয়েছে।

    ০২.০৫.২৪ (লাল সতর্কতা)বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিম বর্ধমানে জারি করা হয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহের সতর্কতা।

    ০২.০৫.২৪ (কমলা সতর্কতা): বাকি সব জেলাতে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি থাকবে।

    ০৩.০৫.২৪ (কমলা সতর্কতা): তীব্র তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব এবং পশ্চিম বর্ধমানে। পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি বজায় থাকবে।

    কবে থেকে বৃষ্টি

    হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, শুক্রবার ৩ মে অবধি তাপপ্রবাহ চলবে। ৪ মে বৃষ্টি হলেও হতে পারে। ৪-৫ তারিখ নাগাদ বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হতে পারে রাজ্যে। রবিবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ায়। কারণ, বঙ্গোপসাগরে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বাড়বে। আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৭০-৮০ শতাংশের কাছাকাছি হলে বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: সোমবার রাজ্যের উষ্ণতম ছিল কলাইকুন্ডা, কলকাতার তাপমাত্রা কত?

    Weather Update: সোমবার রাজ্যের উষ্ণতম ছিল কলাইকুন্ডা, কলকাতার তাপমাত্রা কত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিনই বাড়ছে গরম (Weather Update)। স্বস্তির কোনও চিহ্ন নেই। ঝলসে যাচ্ছে গাছের পাতা। ছাদে গাছ থাকলে তার করুণ দশা, সকালবেলা বাইরে বেরোলে রোদে পুড়ে যাচ্ছে চামড়া। সকাল ৮টাতেও যেন বাঘের মতো রোদ। সোমবার রাজ্যের ১১টি এলাকায় তীব্র তাপপ্রবাহ হয়েছে। ওই তালিকায় রয়েছে উত্তরবঙ্গের একাধিক এলাকা। দার্জিলিঙেও দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে অনেকটাই। চালাতে হচ্ছে পাখা।

    রাজ্যের মধ্যে কোথায় কত তাপমাত্রা

    সোমবার রাজ্যের মধ্যে সব থেকে বেশি গরমের সাক্ষী থেকেছে কলাইকুন্ডা। সেখানে দিনের তাপমাত্রা (Weather Update) ছিল ৪৫.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। তার পরেই রয়েছে মেদিনীপুর। সেখানে দিনের তাপমাত্রা ছিল ৪৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। বাঁকুড়া, সিউড়ির তাপমাত্রাও ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের গণ্ডি ছাড়িয়েছে। পুরুলিয়ায় ত্রাহি ত্রাহি রব। পশ্চিমের জেলাগুলিতে সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত লু-এর মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

    কোথায় তাপপ্রবাহ

    দক্ষিণবঙ্গের উলুবেড়িয়া, ডায়মন্ড হারবার, মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, ক্যানিং, কলাইকুন্ডা, পানাগড়, আসানসোল, ব্যারাকপুর, সিউড়িতে চলেছে তীব্র তাপপ্রবাহ। কাঁথি, দিঘা, হলদিয়া, বসিরহাট ছাড়া সব জায়গাতেই সোমবার দিনের তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। বসিরহাটে তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে মাত্র ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। দিঘায় তাপমাত্রা (Weather Update) ছিল ৩৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৪.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। কাঁথিতে দিনের তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হলদিয়ায় তাপমাত্রা ছিল ৩৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

    আরও পড়ুন: অক্ষয় তৃতীয়ায় কেনা ধনসম্পদের ক্ষয় হয় না, জানেন এই বিশেষ দিনের গুরুত্ব?

    কলকাতার তাপমাত্রা

    কলকাতায় দিনের তাপমাত্রা (Weather Update) ছিল ৪১.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। এর আগে ১৯৮০ সালে কলকাতায় এপ্রিলের তাপমাত্রার পারদ এতটা উঠেছিল। উত্তরবঙ্গের মালদহেও সোমবার চলেছে তীব্র তাপপ্রবাহ। সেখানে দিনের তাপমাত্রা ছিল ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বালুরঘাটেও দিনের তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। দার্জিলিঙে দিনের তাপমাত্রা ছিল ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। পাহাড়ের রানিও এখন উত্তপ্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Akshaya Tritiya 2024: অক্ষয় তৃতীয়ায় কেনা ধনসম্পদের ক্ষয় হয় না, জানেন এই বিশেষ দিনের গুরুত্ব?

    Akshaya Tritiya 2024: অক্ষয় তৃতীয়ায় কেনা ধনসম্পদের ক্ষয় হয় না, জানেন এই বিশেষ দিনের গুরুত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালির বারো মাসে ১৩ পার্বণ। অক্ষয় তৃতীয়া (Akshaya Tritiya 2024) তার মধ্যে একটি। পাঁজি মতে, পয়লা বৈশাখের পর বাংলা বছরের প্রথম শুভদিন অক্ষয় তৃতীয়া। সনাতন ধর্ম মতে, এদিন ব্রহ্মার পুত্র অক্ষয় কুমারের জন্ম হয়। এদিন ধরাধামে আর্বিভূত হয়েছিলেন ভগবান পরশুরাম। পরশুরামকে ২৪ দেবতার মধ্যে ষষ্ঠ অবতার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র ও হিন্দুধর্মে অক্ষয় তৃতীয়ার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। যেকোনও শুভ কাজ যদি এই দিনে করা হয় তাহলে সে কাজে সাফল্য আসে। এতে দেবী লক্ষ্মীর বিশেষ কৃপা পাওয়া যায় বলে মনে করা হয়। বৈশাখ মাসের শুক্ল পক্ষের তৃতীয়ায় এই দিনটিতে যে ধনসম্পদ ক্রয় করা হয়, তার ক্ষয় হয় না।

    চলতি বছরে কবে অক্ষয় তৃতীয়া

    চলতি বছর অক্ষয় তৃতীয়া পড়েছে শুক্রবার, ১০ মে (Akshaya Tritiya 2024)। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে এই দিনে সূর্য এবং চন্দ্র তাদের সর্বোচ্চ রাশিতে থাকে। শাস্ত্রে অক্ষয় তৃতীয়ার তিথিকে স্বয়ংসিদ্ধ মুহূর্ত বলা হয়। কথায় বলে এর মানে বৈশাখের মতো কোনও পুণ্য-মাস নেই, সত্যযুগের মতো কোনও যুগ নেই, বেদের মতো কোনও শাস্ত্র নেই এবং গঙ্গার মতো কোনও তীর্থযাত্রা নেই। একইভাবে অক্ষয় তৃতীয়ার মতো কোনও তিথি নেই। কথিত আছে, অক্ষয় তৃতীয়ায় রোহিণী নক্ষত্র থাকলে এই দিনের গুরুত্ব হাজার গুণ বেড়ে যায় এবং এবার ১০ মে অক্ষয় তৃতীয়ার দিন রোহিণী নক্ষত্র থাকবে সকাল ১০টা ৪৭ মিনিট পর্যন্ত। বছরে মাত্র একবার, অক্ষয় তৃতীয়ায়, বৃন্দাবনে বাঁকেবিহারীর পা দেখা যায় বলে বিশ্বাস। 

    অক্ষয় তৃতীয়ার গুরুত্ব

    বিশ্বাস করা হয় ,অক্ষয় তৃতীয়ার (Akshaya Tritiya 2024) দিনে শুরু করা কাজ শুভ ফল দেয়। এই কারণেই এই তিথিতে মানুষ নতুন ব্যবসা শুরু করেন। হালখাতার পুজো হয়। এই দিনে নতুন কিছু কেনাও শুভ। অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে আপনি যে কাজই করুন না কেন, তার ফল অবশ্যই পাবেন। তাই এই দিনে কোনও খারাপ বা অন্যায় কাজ করবেন না। অক্ষয় তৃতীয়া  থেকে সত্যযুগ, দ্বাপরযুগ ও ত্রেতাযুগের সূচনা হয়। কেনাকাটার পাশাপাশি অক্ষয় তৃতীয়া দান ধ্যানের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।  অক্ষয় তৃতীয়ায় যব দান করা স্বর্ণদানের সমতুল্য বলে বিবেচিত হয়। সেই সঙ্গে জমি, সোনা, পাখা, ছাতা, জল, সত্তু, কাপড় ইত্যাদিও এই দিনে দান করা যেতে পারে।

    আরও পড়ুন: নিয়মিত পুজো করেন? জেনে নিন ঠাকুরের সামনে কতক্ষণ প্রসাদ রাখা যায়

    এদিন কী কী নিয়ম মানবেন

    ব্যবসা থেকে কেরিয়ারে উন্নতির জন্য আপনি অক্ষয় তৃতীয়ার (Akshaya Tritiya 2024) দিন সোনার গয়না কিনুন। সোনার গয়না বাড়ির উত্তর দিকে রাখুন। এতে আপনার ঘরে মা লক্ষ্মী বিরাজ করবে। দেবীর আশীর্বাদে আপনি জীবনে এগিয়ে যেতে পারবেন। আয়ের নতুন পথ খুলবে এবং জীবনে উন্নতি হবে আপনার। আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অক্ষয় তৃতীয়ায় দেবী লক্ষ্মীকে জাফরান ও হলুদ নিবেদন করুন। এতে আপনারা আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। শুধু তাই নয়, নতুন সম্পত্তি করতে পারেন এবং নয়া চাকরির সুযোগ পাবেন আপনি। যদি আপনি ভাগ্যের পূর্ণ সমর্থন পেতে চান এবং সেই সঙ্গে দেবী লক্ষ্মীর কৃপা পেতে চান তাহলে অক্ষয় তৃতীয়ার দিন আপনি বাড়ির প্রধান দরজায় কাঁচা আম এবং অশোক পাতা একই সঙ্গে বেঁধে রাখুন। এতে আপনারা ভাগ্যের পূর্ণ সমর্থন পাবেন আপনি। পরিবারের উপর ইতিবাচক শক্তি বজায় থাকবে। দূর হবে নেতিবাচক শক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pak Spy: ভারতীয় সেনার তথ্য পাচার! জামনগর থেকে এটিএস-এর হাতে গ্রেফতার পাক চর

    Pak Spy: ভারতীয় সেনার তথ্য পাচার! জামনগর থেকে এটিএস-এর হাতে গ্রেফতার পাক চর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির (Pak Spy) অভিযোগে পলাতক এক যুবককে গ্রেফতার করল গুজরাটের (Gujarat) ‘অ্যান্টি-টেররিস্ট স্কোয়াড (এটিএস)’। অভিযুক্ত যুবকের নাম মহম্মদ সাকলাইন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, সাকলাইন একটি ভারতীয় সিম কার্ড কিনেছিলেন এবং সেখান থেকে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সঙ্গে যোগ রাখতেন। ওই গ্রুপটি পাকিস্তান থেকে পরিচালনা করা হত।

    কে এই সাকলিন

    গুজরাটের (Gujarat) জামনগরের বাসিন্দা সাকলাইন। রবিবার তাঁকে গ্রেফতার করেন এটিএস আধিকারিকরা। অভিযোগ, একটি ভারতীয় সিম কার্ড কিনে হোয়াটস্‌অ্যাপের মাধ্যমে পাকিস্তানের একটি চক্রের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন সাকলাইন। বিভিন্ন তথ্যও পাচার করতেন। এটিএস সূত্রে খবর, জম্মু ও কাশ্মীরে মোতায়েন ভারতীয় সেনাদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির জন্যও সাকলাইনের নম্বর ব্যবহার করা হয়েছিল। সীমান্তের ওপার থেকে বরাবরই এভাবে গুপ্ত তথ্য সংগ্রহ করে পাকিস্তান।

    আরও পড়ুুন: হিন্দুত্ব-বিরোধী রাজনীতিই কাল হয়েছে কংগ্রেসের! অস্তিত্বের সঙ্কটে গান্ধিদের দল

    এর আগে ২০২৩ সালের অক্টোবরে, পাকিস্তানের (Pak Spy) হয়ে চরবৃত্তি করার অভিযোগে গুজরাট থেকে লাভশঙ্কর মহেশ্বরী নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল এটিএস। পরে জানা যায়, লাভশঙ্কর পাকিস্তানের বাসিন্দা। স্ত্রীর চিকিৎসার নাম করে পাকিস্তান থেকে ভারতে এসে কোনও ভাবে ভারতীয় হওয়ার ভুয়ো পরিচয়পত্র তৈরি করিয়েছিলেন তিনি। মহেশ্বরীর বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনা আধিকারিকদের ফোনে স্পাইওয়্যার পাঠানোর অভিযোগও উঠেছিল। সূত্রের খবর, সেই লাভশঙ্করকে সিম কার্ড সরবরাহ করেছিলেন সদ্য এটিএসের হাতে ধৃত সাকলাইন।  ২০২৩ সালের অক্টোবরে লাভশঙ্কর গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই সাকলাইন পলাতক ছিলেন। তবে এটিএস সূত্রে খবর সাকলাইনের সঙ্গে লাভশঙ্করের সরাসরি যোগাযোগ ছিল না, তাঁরা মিডলম্যান ব্যবহার করতেন। কে বা কারা আর এই চ্ক্রের সঙ্গে যুক্ত তার খোঁজ করছে এটিএস। গোয়েন্দাদের ধারণা এই মিডলম্যানদের ধরা গেলে দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা এরকম বহু গুপ্তচর ধরা পড়বে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISL 2024: সমর্থকদের কুর্নিশ হাবাসের, ওড়িশাকে হারিয়ে আইএসএল ফাইনালে মোহনবাগান

    ISL 2024: সমর্থকদের কুর্নিশ হাবাসের, ওড়িশাকে হারিয়ে আইএসএল ফাইনালে মোহনবাগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের মাঠে অপরাজেয় মোহনবাগান (ISL 2024)। সোজাসুজি আইএসএল সেমিফাইনালে ফিরতি লেগের ম্যাচে রবিবার যুবভারতীতে ওড়িশাকে ২-০ গোলে হারিয়ে দিল মোহনবাগান। সমর্থকদের আনন্দে ভেসে আইএসএল ফাইনালে চলে গেল সবুজ মেরুন। এবার ট্রফি জয়ের অপেক্ষা। জেসন কামিংস এবং সাহাল আব্দুল সামাদ গোল করলেন। দুই পর্ব মিলিয়ে ৩-২ জিতে ফাইনালে উঠে গেল হাবাসের ছাত্ররা। প্রথম পর্বে তারা হেরেছিল ১-২ গোলে।

    ম্যাচে মেহনবাগান

    এদিন ঘরের মাঠে ৬৬ হাজার দর্শকের সামনে প্রাধান্য বেশি ছিল মোহনবাগানেরই (ISL 2024)। দিমিত্রি পেত্রাতোসের পাশাপাশি কামিংসকে প্রথম একাদশে রেখেছিলেন মোহনবাগানের কোচ আন্তোনিয়ো লোপেস হাবাস। কামিংস গোল করে আস্থার দাম রেখেছেন। চোট সারিয়ে দীর্ঘ দিন পরে নেমে গোল করেছেন সাহালও। এদিন ২২ মিনিটে গোলের দরজা খুলে দেন বাগানের অজি স্ট্রাইকার জেসন কামিন্স। বক্সের বাইরে থেকে প্রতিপক্ষের দূর্গ লক্ষ্য করে একটা শট নিয়েছিলেন পেত্রাতোস। কিন্তু, অমরিন্দরের কাছে তা প্রতিহত হয়। বাগানের ভাগ্য ভালো যে অমরিন্দর বলটা তালুবন্দি করতে পারেননি। তিনি ঠেলে সামনের দিকে পাঠিয়ে দেন। ফিরতি শটে ফাঁকা জালে বল জড়িয়ে দেন কামিংস। এরপর আক্রমণ বাড়াতে থআকে ওড়িশা। প্রথমার্ধে আর গোল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে ফের আক্রমণের ঝড় ওঠে। ৭১ মিনিটে অনিরূদ্ধ থাপার পরিবর্তে মাঠে নামলেন আবদুল সাহাল। হাবাস যেন কোনওক্রমে ম্যাচটা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করতে চাইছিলেন। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর আরও ৭ মিনিট অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়। ৯৩ মিনিটে মোহনবাগানের হয়ে জয়সূচক গোলটি করলেন সাহাল আবদুল সামাদ। 

    সাহালের স্বপ্ন

    জাতীয় দলের হয়ে খেলতে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন। সেই চোট সারতে লেগে গেল প্রায় তিনটে মাস। অপেক্ষা ছিল কবে সবুজ-মেরুন জার্সি গায়ে মাঠে নামবেন তিনি। মাঠে তো নামলেনই, গোল করে মোহনবাগানকে আইএসএলের ফাইনালে তুলে দিলেন সাহাল আব্দুল সামাদ। ম্যাচের পর সাহাল বলেন, “মাঠে নেমে যে ভাবেই হোক দলকে সাহায্য করতে চেয়েছিলাম। কোচ বলেছিলেন, বুদ্ধি দিয়ে খেলো। মাঠে খোলা মনে থাকো। কোনও রকম চাপ মাথার মধ্যে নেবে না। আমি সেটাই করেছি। এত দিন ধরে এই মুহূর্তটার জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে আমাকে। চোট-আঘাত ফুটবলেরই অংশ। আমি ধৈর্য রেখেছিলাম। কঠোর পরিশ্রম করেছি। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ যে আমরা ফাইনালে উঠেছি।” সাহাল বলেন, “মাঠে আসার পর একটাই লক্ষ্য ছিল, বক্সের মধ্যে যতটা সম্ভব থেকে সুযোগের অপেক্ষা করা। মনবীর অসাধারণ খেলেছে। আমার নয়, ওটা ওর গোল। আমরা একটা দল হিসাবে খেলি। এটা দলেরই গোল।”

    আরও পড়ুন: আগামী তিন দিন তাপপ্রবাহের সতর্কতা, সপ্তাহান্তে বৃষ্টির পূর্বাভাস, কী বলছে আলিপুর?

    তৃপ্ত হাবাস

    লিগ-শিল্ড (ISL 2024) আগেই জিতেছিল সবুজ-মেরুন। এ বার ফাইনাল জিতে ‘ডাবল’ করার সুযোগ তাদের সামনে। ম্যাচের পর তৃপ্ত স্যার হাবাস। সেমিফাইনালে পরিকল্পনা কী ছিল? হাবাসের সাফ জবাব, “আমি আর আমার দল হারার আগে হারতে জানে না। ৯০ মিনিট লড়াই করতে হবে এই বার্তা দিয়েছিলাম দলকে। দল সেটা করে দেখিয়েছে। দ্রুত সম্ভব গোল করার লক্ষ্য নিয়েই আমরা নেমেছিলাম। কিন্তু ম্যাচটা অনেক লম্বা হবে, এই আশঙ্কাও ছিল। শারীরিক ভাবে আমরা অনেক ভাল জায়গায় ছিলাম। সেটাই পার্থক্য গড়ে দিয়েছে বলে আমার বিশ্বাস।” 

    রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতী। শিল্ড জয়ের দিন ৬১,৭৭৭ আর সেমিফাইনালে সেটাও ছাপিয়ে গিয়ে যুবভারতী গর্জন শুনল ৬২,০০৭ সমর্থকের। তারও ভুয়সী প্রশংসা শোনা গেল হাবাসের গলায়। জানালেন, “সমর্থকদের গর্জন ফুটবলারদের এনার্জি জুগিয়েছে। বিশ্বাস ছিল আমরা পারব। এত সমর্থক পুরো ম্যাচে আমাদের পাশে থেকেছে। চাপের ম্যাচে এটা অত্যন্ত জরুরি ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: চাকরি বাতিল নিয়ে আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে, হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশের আর্জি

    SSC Scam: চাকরি বাতিল নিয়ে আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে, হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশের আর্জি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলায় ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। আজ, সেই মামলার শুনানি সুপ্রিম কোর্টে। হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকার, এসএসসি এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করেছিল মামলা। সোমবার এই মামলাটির শুনানি হতে চলেছে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের এজলাসে।

    কী ভাবছেন চাকরিহারারা

    চাকরিহারাদের দাবি, কেন কিছু অযোগ্য ব্যাক্তির জন্য যোগ্যরা এই কষ্ট ভোগ করবে। এর দায় এসএসসি, (SSC Scam) রাজ্য সরকারকে নিতে হবে। চাকরিহারাদের আর্জি, সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি মানবিক দিক থেকে বিচার করুক। কয়েকজন অযোগ্যর জন্য সমস্ত যোগ্যদের চাকরি যেন না যায়। গত সোমবার এসএসসি মামলায় ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দেয় হাইকোর্ট। বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের ওই রায়ের ফলে ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি চলে যায়। হাই কোর্টের চাকরি বাতিলের ওই রায়ের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। শীর্ষ আদালতে মামলা করে এসএসসি, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং চাকরিহারাদের একাংশ। মূল মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিমের বক্তব্য, “২০১৬ সালের ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও নিয়মই মানা হয়নি। আদালতের নজরে একাধিক ত্রুটি ধরা পড়েছে। এ ছাড়া দুর্নীতি তো হয়েছেই। তাই পুরো প্যানেল বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে হাই কোর্ট। এমনকি বার বার বলা সত্ত্বেও যোগ্যদের তালিকা আদালতে জমা দেয়নি এসএসসি। ফলে অনেক যোগ্য ব্যক্তির চাকরি চলে যায়। আশা করছি, সুপ্রিম কোর্টেও ওই রায় বহাল থাকবে।” 

    আরও পড়ুুন: “ওয়েনাড়ে জিততে কংগ্রেস নিষিদ্ধ পিএফআইয়ের সাহায্য নিচ্ছে”, তোপ মোদির

    প্রধান বিচারপতি শুনবেন মামলা

    সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ ওই মামলা শুনবে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি সময়ে বাংলায় নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত কোনও মামলা সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হলেও ‘মাস্টার অফ দি রোস্টার’(মামলার গুরুত্ব বুঝে নিজের কাছে রাখা) প্রধান বিচারপতি নিজের কাছে রাখেননি। কিন্তু, এই প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীর চাকরি চলে যাওয়ার মামলাটি তিনি নিজেই শুনবেন বলে ঠিক করেছেন। শীর্ষ আদালতের আইনজীবীদের একাংশ এই নিয়োগ বাতিল মামলাটি অন্য কারও এজলাসে না দিয়ে নিজের হাতে রাখার বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে দেখছেন। রাজ্যের হয়ে দাঁড়াতে পারেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি, কপিল সিব্বল। আইনজীবী মুকুল রোহতগি সওয়াল করতে পারেন চাকরিহারাদের হয়ে। সিবিআইয়ের হয়ে লড়বেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল (এসজি) তুষার মেহতা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: চাকরি বাতিল নিয়ে আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে, হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশের আর্জি

    SSC Scam: চাকরি বাতিল নিয়ে আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে, হাইকোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশের আর্জি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী চাকরি হারিয়েছেন। আজ, সেই মামলার শুনানি সুপ্রিম কোর্টে। হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকার, এসএসসি এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করেছিল মামলা। সোমবার এই মামলাটির শুনানি হতে চলেছে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের এজলাসে।

    কী ভাবছেন চাকরিহারারা

    চাকরিহারাদের দাবি, কেন কিছু অযোগ্য ব্যাক্তির জন্য যোগ্যরা এই কষ্ট ভোগ করবে। এর দায় এসএসসি, রাজ্য সরকারকে নিতে হবে। চাকরিহারাদের আর্জি, সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি মানবিক দিক থেকে বিচার করুক। কয়েকজন অযোগ্যর জন্য সমস্ত যোগ্যদের চাকরি যেন না যায়। গত সোমবার এসএসসি মামলায় ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দেয় হাইকোর্ট। বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের ওই রায়ের ফলে ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর চাকরি চলে যায়। হাই কোর্টের চাকরি বাতিলের ওই রায়ের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। শীর্ষ আদালতে মামলা করে এসএসসি, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং চাকরিহারাদের একাংশ। মূল মামলাকারীদের আইনজীবী ফিরদৌস শামিমের বক্তব্য, “২০১৬ সালের ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও নিয়মই মানা হয়নি। আদালতের নজরে একাধিক ত্রুটি ধরা পড়েছে। এ ছাড়া দুর্নীতি তো হয়েছেই। তাই পুরো প্যানেল বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে হাই কোর্ট। এমনকি বার বার বলা সত্ত্বেও যোগ্যদের তালিকা আদালতে জমা দেয়নি এসএসসি। ফলে অনেক যোগ্য ব্যক্তির চাকরি চলে যায়। আশা করছি, সুপ্রিম কোর্টেও ওই রায় বহাল থাকবে।” 

    আরও পড়ুুন: “ওয়েনাড়ে জিততে কংগ্রেস নিষিদ্ধ পিএফআইয়ের সাহায্য নিচ্ছে”, তোপ মোদির

    প্রধান বিচারপতি শুনবেন মামলা

    সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ ওই মামলা শুনবে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি সময়ে বাংলায় নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত কোনও মামলা সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হলেও ‘মাস্টার অফ দি রোস্টার’(মামলার গুরুত্ব বুঝে নিজের কাছে রাখা) প্রধান বিচারপতি নিজের কাছে রাখেননি। কিন্তু, এই প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীর চাকরি চলে যাওয়ার মামলাটি তিনি নিজেই শুনবেন বলে ঠিক করেছেন। শীর্ষ আদালতের আইনজীবীদের একাংশ এই নিয়োগ বাতিল মামলাটি অন্য কারও এজলাসে না দিয়ে নিজের হাতে রাখার বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে দেখছেন। রাজ্যের হয়ে দাঁড়াতে পারেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি, কপিল সিব্বল। আইনজীবী মুকুল রোহতগি সওয়াল করতে পারেন চাকরিহারাদের হয়ে। সিবিআইয়ের হয়ে লড়বেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল (এসজি) তুষার মেহতা। দুপুর ১২টা নাগাদ প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চে মামলাটি ওঠার কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Archery World Cup: বিশ্বমঞ্চে জয়জয়কার ভারতীয় তিরন্দাজদের, তিনটি সোনা, রুপো-সহ পাঁচটি পদক

    Archery World Cup: বিশ্বমঞ্চে জয়জয়কার ভারতীয় তিরন্দাজদের, তিনটি সোনা, রুপো-সহ পাঁচটি পদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিরন্দাজি বিশ্বকাপে (Archery World Cup) ভারতের জয়জয়কার।  চিনের সাংহাইয়ে বিশ্বকাপ তিরন্দাজির কমপাউন্ড বিভাগে তিনটি সোনা জয় করলেন তিন ভারতীয়। মহিলা বিভাগে সোনা জিতেছেন জ্যোতি সুরেখা, অদিতি স্বামী ও পর্ণিত কাউর। শুধু মেয়েরাই নন, এই বিশ্বমিটে পাল্লা দিয়ে সোনা জিতেছেন ছেলেরাও। পুরুষ বিভাগে সোনা জিতেছেন অভিষেক ভার্মা, প্রিয়াংশরা। ব্যাক্তিগত বিভাগে রুপোও জিতেছেন প্রিয়াংশ।  এই সাফল্য প্যারিস অলিম্পিক্সের আগে ভারতীয় তিরন্দাজদের মনোবল অনেকটাই বেড়ে গেল।

    জ্যোতির সাফল্য

    একের পর এক সোনা এনে দিলেন জ্যোতি সুরেখা ভেন্নম। তীরন্দাজি বিশ্বকাপের (Archery World Cup) স্টেজ ওয়ানে করলেন সোনার পদকের হ্যাটট্রিক। একাই জিতলেন তিনটি স্বর্ণপদক, আলাদা ইভেন্টে বিভিন্ন পার্টনারকে নিয়ে। এবারের বিশ্বকাপের প্রথম ইভেন্ট থেকেই ছন্দে ছিলেন তিনি। এশিয়ান গেমসের স্বর্ণপদকজয়ী জ্যোতি ব্যক্তিগত, দলগত বিভাগের তিন ইভেন্টেই তীরন্দাজি বিশ্বকাপে দেশকে এনে দিলেন সোনা। অন্ধ্র প্রদেশের ২৭ বছর বয়সি জ্যোতি ব্য়ক্তিগত ইভেন্টে হারিয়ে দিলেন মেক্সিকোর আন্দ্রি বেরেক্কাকে। নির্ধারিত সময় ফল না আসায়, টাইব্রেকার হয়। সেখানেই অনবদ্য ছন্দে মেক্সিকান প্রতিপক্ষকে হারিয়ে জয়ের হ্যাটট্রিক করেন জ্যোতি। 

    প্রিয়াংশদের পদক

    মহিলাদের পাশাপাশি সাফল্য পান ভারতীয় পুরুষ তিরন্দাজরাও। টিম গেমে নেদারল্যান্ডকে ২৩৮-২৩১ পয়েন্টে হারিয়ে সোনা জয় করেন অভিষেক ভর্মা, প্রিয়াংশ এবং প্রথমেশ ফিউজ। মিক্সড টিমেও বাকিদের পিছনে ফেলে সোনা ঘরে তুলল ভারত। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে লিসেল ও রবিনকে হারিয়ে প্রথম স্থান দখল করেন জ্যোতি ও অভিষেক। ম্যাচের ফল ১৫৮-১৫৭। বিশ্ব মিটে এই সাফল্যে খুশি কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক।

    রবিবারের ইভেন্ট

    রবিবারও তীরন্দাজি বিশ্বকাপের (Archery World Cup) স্টেজ ওয়ানে রয়েছে একাধিক ইভেন্ট। যার মধ্যে রয়েছে অলিম্পিক্সে থাকা ইভেন্টও। অর্থাৎ রবিবারে ইভেন্টে প্রিয়াংশরা যদি ভারতের হয়ে জিততে পারেন সেক্ষেত্রে প্যারিস অলিম্পিক্সের আগে ভারতীয় তীরন্দাজরা ঠিক কী অবস্থায় রয়েছে তা বোঝা যাবে। ভারতের সামনে দুটি স্বর্ণপদক জয়ের সুযোদ রয়েছে দুই বিভাগে। স্বর্ণপদকের লক্ষ্যে ভারতীয় পুরুষ দল খেলবে দঃ কোরিয়ার বিপক্ষে, অন্যদিকে রিকার্ভ ইভেন্টে মহিলাদের তীরন্দাজিতে ভারতের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় দীপিকা কুমারি সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবেন কোরিয়ান প্রতিপক্ষের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Missile Attack: রাশিয়া থেকে ভারতে আসা তেল ট্যাঙ্কারে ক্ষেপণাস্ত্র হানা হুথি জঙ্গিদের 

    Missile Attack: রাশিয়া থেকে ভারতে আসা তেল ট্যাঙ্কারে ক্ষেপণাস্ত্র হানা হুথি জঙ্গিদের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোহিত সাগরে (Red Sea) ফের তান্ডব চালাল ইয়েমেনের হুথি জঙ্গিরা। তাদের ছোঁড়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (Missile Attack) শুক্রবার লোহিত সাগরের একটি তেলের ট্যাঙ্কারে আঘাত করেছে। যেটি রাশিয়া থেকে ভারতে আসছিল। ক্ষেপণাস্ত্র হানায় তেল ট্যাঙ্কারটিতে বেশ কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ওই জাহাজটি ব্রিটেনে তৈরি। ব্রিটেনেরই মালিকানা ছিল ওই জাহাজের উপর। তবে সম্প্রতি তা বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে হামলা

    গাজায় যুদ্ধের সময় ইজরায়েলের বিরুদ্ধে প্রচার চালায় ইয়েমেনের হুথি জঙ্গিরা ৷ সেই প্রচারের পরে সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক হামলা (Missile Attack) চালাচ্ছে তারা ৷ লোহিত সাগর এলাকায় গত কয়েক মাস ধরে তাদের আক্রমণের মুখে পড়তে হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য জাহাজগুলিকে। হুথিদের বক্তব্য, ইজরায়েল এবং তার সঙ্গী আমেরিকা, ব্রিটেনের মতো দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কযুক্ত যে কোনও জাহাজই লোহিত সাগর, এডেন উপসাগরের মতো এলাকায় তাদের টার্গেট। প্রাইভেট সিকিউরিটি ফার্ম অ্যামব্রে বলেছে, এদিন ব্রিটেনে তৈরি রাশিয়ার ওই জাহাজের ওপর তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালানো হয় ৷ ক্ষেপণাস্ত্রগুলি পানামা-পতাকাবাহী সেশেলস-রেজিস্টার ট্যাঙ্কারের মাধ্যমে মোচা থেকে হামলা চালিয়েছে। ব্রিটিশ সমুদ্র নিরাপত্তা বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ওই তেলবাহী জাহাজের মালিক পূর্ব আফ্রিকার দেশ সেশেলস। জাহাজটি তেল পরিবহণের কাজে ব্যবহার করছিল রাশিয়া। সেখান থেকেই লোহিত সাগর হয়ে গুজরাটের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছিল। গন্তব্য ছিল গুজরাটের বন্দর শহর ভাডিনার।

    আরও পড়ুুন: দীর্ঘদিন ধরে চলে ফাঁদ পাতার কাজ! হিন্দু মহিলাদের কীভাবে টার্গেট করছে জেহাদিরা?

    কেন হামলা

    গত নভেম্বর থেকে হুথিদের আক্রমণের (Missile Attack) ভয়ে লোহিত সাগর এলাকায় আন্তর্জাতিক জাহাজ চলাচলে ব্যাঘাত ঘটছে। ভয়ে নাবিকেরা বিকল্প রাস্তা খুঁজতে বাধ্য হচ্ছেন। অভিযোগ, যে কোনও পণ্যবাহী জাহাজের দিকেই ধেয়ে আসছে ক্ষেপণাস্ত্র। নির্বিচারে চলছে আক্রমণ। শনিবার ভারতগামী জাহাজও সেই আক্রমণের শিকার হল। ইউএস মেরিটাইম অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুযায়ী, নভেম্বর থেকে হুথিরা ৫০টিরও বেশি জাহাজের উপর হামলা চালিয়েছে ৷ একটি জাহাজ আটক করেছে এবং অন্য একটিকে ডুবিয়েছে। হুথিরা বলেছে যে, গাজায় ইজরায়েলের যুদ্ধ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তারা তাদের হামলা চালিয়ে যাবে ৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IPL 2024: বেয়ারস্টোর বাজিমাত! ইডেনে নজিরের পর নজির, কোথায় গেলেন বাদশা?

    IPL 2024: বেয়ারস্টোর বাজিমাত! ইডেনে নজিরের পর নজির, কোথায় গেলেন বাদশা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডেনে ইতিহাস তৈরি হল শুক্রবার। পয়েন্ট তালিকায় অনেক পিছনে থাকা পাঞ্জাবের কাছে হারটা যেন মেনে নিতে পারছিল না কলকাতার ক্রিকেট ভক্তরা।  কিন্তু হার মানলেও এই ম্যাচ যেন ছিল ঘোরের মতো। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের আসল নির্যাসটুকু ধরে রাখল এই ম্যাচ। বন্যা বইল চার-ছয়ের। এক দল আগে ব্যাট করে করল ২৬১ রান। অপর দল সেই রান তাড়া করে দিল ৮ বল বাকি থাকতেই। অতীতে এত রান তাড়া করে কোনও দল জিততে পারেনি। এই নজির অবশ্য মেনে নিতে পারেননি কেকআর কর্ণধার শাহরুখ খান। ম্যাচ শেষ হওয়ার আগেই মাঠ ছাড়লেন তিনি। কেকেআর হারলেও ভগ্ন হৃদয়ে একবার বাদশা-কে দেখার আশায় রাত ১২টা পর্যন্ত ইডেনের গ্যালারিতে অপেক্ষা করছিলেন দর্শকরা। তিনি যে বাজিগর, ‘হার কর জিত যাতে হ্যায়’। হারলেও বারবার অনুরাগীদের মন জিতেছেন বাদশা। কিন্তু শুক্রবার ইডেনে যেন উলাট পুরান। নজিরের পর নজির। 

    রেকর্ড রান তাড়া করে জয়

    শুক্র-রাতে ইডেন গার্ডেন্স ব্যাটিং প্যারাডাইসে পরিণত হয়েছিল। কেকেআরের দেওয়া ২৬২ রানের টার্গেট যে কারণে সফল ভাবে তাড়া করতে পেরেছে পঞ্জাব কিংস। টি-২০ ক্রিকেটে এটাই সর্বাধিক রান তাড়ার রেকর্ড। গত মার্চে ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দেওয়া ২৫৯ রানের টার্গেট তাড়া করে জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই রেকর্ড ভেঙে গেল ইডেনে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের মতো আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়ের নিরিখে এটি প্রথম স্থানে। এর আগে ২০২০ সালে রাজস্থান শারজায় ২২৪ তাড়া করে জিতেছিল এই পঞ্জাবের বিরুদ্ধে। এ বছর ইডেনে কিছু দিন আগে এই রাজস্থানই ২২৪ রান তাড়া করে জিতেছিল কলকাতার বিরুদ্ধে। ২০২১ সালে ২১৯ তাড়া করে চেন্নাইকে হারিয়েছিল মুম্বই।

    সর্বাধিক ছয়

    আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে একটি ম্যাচে সর্বাধিক ছয়ের রেকর্ড হচ্ছে চলতি আইপিএলে। কলকাতা-পঞ্জাব ম্যাচে মোট ৪২টি ছয় রয়েছে। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে হায়দরাবাদ-মুম্বই এবং হায়দরাবাদ-বেঙ্গালুরু ম্যাচ। দু’টিতেই ৩৮টি করে ছয় হয়েছে। আইপিএলের একটি ম্যাচে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ছয়ের রেকর্ড হয়েছে ইডেনে (কেকেআর বনাম পঞ্জাব ম্যাচে)। কেকেআরের বিরুদ্ধে ২৪টি ছয় মেরেছে পাঞ্জাব কিংস।

    কেকেআরের ওপেনিং জুটিতে সর্বাধিক রান

    আইপিএলে দুই দলের করা সর্বাধিক রানের দিক থেকে আজকের ম্যাচ দ্বিতীয় স্থানে। কেকেআর ও পঞ্জাব মিলে ৫২৩ রান করেছে। চলতি আইপিএলেই হায়দরাবাদ-মুম্বই ম্যাচেও মোট ৫২৩ রান হয়েছিল। সর্বাধিক ৫৪৯ রান হয়েছিল আরসিবি বনাম সানরাইজার্স ম্যাচে। চলতি আইপিএলে কেকেআরের হয়ে ওপেনিং জুটিতে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন সুনীল নারিন এবং ফিল সল্ট। পঞ্জাবের বিরুদ্ধে তাঁরা ১৩৮ রানের পার্টনারশিপ গড়েছেন। যা আবার কেকেআরের হয়ে সর্বাধিক ওপেনিং পার্টনারশিপের তালিকায় দ্বিতীয়। এই তালিকায় প্রথমে রয়েছেন গৌতম গম্ভীর ও ক্রিস লিন। তাঁরা ২০১৭ সালে রাজকোটে ১৮৪ রানের অবিচ্ছিন্ন পার্টনারশিপ গড়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share