Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • BCCI: শাস্তি ঈশান, শ্রেয়সকে! বিসিসিআই-এর বার্ষিক চুক্তিতে বাংলার মুকেশ ও কেকেআরের রিঙ্কু

    BCCI: শাস্তি ঈশান, শ্রেয়সকে! বিসিসিআই-এর বার্ষিক চুক্তিতে বাংলার মুকেশ ও কেকেআরের রিঙ্কু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক চুক্তি থেকে বাদ দেওয়া হল ঈশান কিশন এবং শ্রেয়স আয়ারকে। ২০২৩-২৪ মরশুমের বিসিসিআইয়ের (BCCI Annual Retainership) বার্ষিক চুক্তির তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক চুক্তিতে রয়েছেন ৩০ জন ক্রিকেটার। বাংলার হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলা ও জাতীয় দলের জার্সিতেও নজর কাড়া পারফর্ম করা মুকেশ কুমার (Mukesh Kumar) এবং আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলা রিঙ্কু সিং বোর্ডের চুক্তির আওতায় ঢুকে পড়েছেন।

    কারা কারা চুক্তির আওতায়

    বেতনের ভিত্তিতে চারটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে ক্রিকেটারদের। সর্বাধিক ১৫ জন প্লেয়ার রয়েছেন গ্রেড সি ক্যাটাগরিতে। বোর্ডের যে চুক্তি প্রকাশিত হয়েছে তাতে এ প্লাস ক্যাটাগরিতে রয়েছেন চারজন। তাঁরা হলেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, যশপ্রীত বুমরা ও রবীন্দ্র জাদেজা। এ ক্যাটাগরিতে রয়েছেন ৬ জন ক্রিকেটার। তাঁরা হলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, কে এল রাহুল, শুভমন গিল ও হার্দিক পান্ডিয়া। বি ক্যাটাগরিতে রয়েছেন- সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পন্থ, কুলদীপ যাদব, অক্ষর প্যাটেল ও যশস্বী জয়সওয়াল। তালিকায় সবার শেষে সি ক্যাটাগরিতে রয়েছেন- রিঙ্কু সিং, ঋতুরাজ গায়কোয়াড, তিলক ভার্মা, শিবম দুবে, রবি বিষ্ণোই, জিতেশ শর্মা, ওয়াশিংটন সুন্দর, মুকেশ কুমার, সঞ্জু স্যামসন, অর্শদীপ সিং, কে এস ভরত, প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ, আবেশ খান, রজত পাতিদার।

    বোর্ডের বিবৃতি

    বোর্ডের তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে দেশের জার্সিতে ১ অক্টোবর ২০২৩ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত মেয়াদকালের মধ্যে যে যে ক্রিকেটার তিনটি টেস্ট অথবা আটটি ওয়ান ডে অথবা ১০টি টি-টোয়েন্টিতে খেললেই বোর্ডের বার্ষিক চুক্তির আওতায় ধরা হবে সেই ক্রিকেটারকে। সেক্ষেত্রে গ্রেড সি-তে ঢুকে পড়বেন তাঁরা। ধ্রুব জুড়েল, সরফরাজ খানরা দুটো টেস্ট খেলেছেন। সেক্ষেত্রে ধর্মশালায় ভারত-ইংল্যান্ড শেষ টেস্টে খেলতে নামলেই চুক্তির আওতায় চলে আসবেন এই দুই তরুণ ক্রিকেটার। 

    বাদ কারা

    মোট সাত জন ক্রিকেটারকে বার্ষিক চুক্তি থেকে বাদ দিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। তাঁদের মধ্যে সব থেকে উল্লেখযোগ্য নাম ঈশান কিশন ও শ্রেয়স আয়ার। সম্প্রতি বোর্ড ও ম্যানেজমেন্টের কথা না শোনায় দল থেকে বাদ পড়েছেন তাঁরা। ‘অবাধ্য’ দুই ক্রিকেটারকে শাস্তি দিয়েছে বিসিসিআই। কিন্তু তাঁরা বাদে আরও পাঁচ ক্রিকেটার রয়েছেন তালিকায়। বোর্ডের বার্ষিক চুক্তি থেকে বাদ পড়েছেন শিখর ধাওয়ান, যুজবেন্দ্র চহাল, চেতেশ্বর পুজারা, উমেশ যাদব ও দীপক হুডাও। গত বার্ষিক চুক্তিতে তাঁরা ছিলেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ১৭ লক্ষ ‘ভুয়ো ভোটার’! ২৪ ব্যাগ ভর্তি অভিযোগ নিয়ে কমিশনে শুভেন্দু

    Lok Sabha Election 2024: ১৭ লক্ষ ‘ভুয়ো ভোটার’! ২৪ ব্যাগ ভর্তি অভিযোগ নিয়ে কমিশনে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ভুয়ো ভোটার নিয়ে ফের সরব বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বুধবার প্রায় ১৭ লক্ষ ডুপ্লিকেট ভোটারের তালিকাসহ রাজ্য নির্বাচনী আধিকারিককে চিঠি পাঠিয়েছেন তিনি। এদিন বিরোধী দলনেতার নেতৃত্বে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের (Election Commission) দফতরে গিয়ে এই সংক্রান্ত তালিকা জমা দিয়ে আসে বিজেপির প্রতিনিধি দল। 

    ভুয়ো ভোটারের নথি

    নির্বাচন কমিশনের পক্ষে গত ২৫ জানুয়ারি লোকসভা নির্বাচনের সংশোধিত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সেই তালিকায় প্রায় ১৭ লাখ নাম ‘ভুয়ো’ বলে দাবি বিজেপির। একই ভোটারের নাম একাধিকবার তালিকায় রয়েছে। বিজেপির পক্ষে দাবি করা হয়েছে, দলের হিসাবে মোট ‘ভুয়ো ভোটার’-এর সংখ্যা ১৬,৯১,১৩২। বুধবার ২৪টি ব্যাগে করে দলের দাবি করা ‘ভুয়ো ভোটার’-দের তালিকা কমিশন দফতরে জমা দিয়েছে বিজেপি। সেই সঙ্গে কমিশনকে দেওয়া স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি তৃণমূলের থেকে ১৭ লাখ ভোট কম পেয়েছিল। আর ‘ভুয়ো ভোটার’-এর সংখ্যাও সমান সমান। বুধবার কমিশন দফতরে এই অভিযোগ জানাতে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং দলের দুই নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় ও শিশির বাজোরিয়া। 

    শুভেন্দুর দাবি

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘এই মেকানিজমটা মমতা ব্যানার্জি করে রেখেছেন। আমরা এটা, চুরিটাকে ধরেছি। কারণ, আমরা ভোটার তালিকাটাকে পরিষ্কার এবং পরিচ্ছন্ন চাই। পশ্চিমবঙ্গের গণতন্ত্র শেষ হয়ে গিয়েছে, পঞ্চায়েতে ১ কোটি গ্রামের মানুষকে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। সন্দেশখালির যার কাছে গিয়ে আপনারা জিজ্ঞাসা করছেন – ভোট দিয়েছেন? বলছে, না…ভোট দিইনি। যতদিন মমতা, ততদিন আমাদের ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। শেষ ১১ সালে ভোট দিয়ে তো ওনাকে ক্ষমতায় এনেছিলাম। এই ১৬ লক্ষ ৯১ হাজার ১৩২ ভোটারের ডকুমেন্ট আমরা নিয়ে এলাম, দিয়ে গেলাম।’  রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ এলে সেখানেও এই অভিযোগ জানানো হবে বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cancer Research: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    Cancer Research: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার আক্রান্তদের (Cancer Research) নতুন দিশা দেখাচ্ছে ভারতের টাটা ইন্সটিটিউট। ১০ বছর ধরে গবেষণার পর ওষুধ আবিষ্কার করেছেন ভারতীয় চিকিৎসকেরা। মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল সেন্টারের তরফে জানানো হয়েছে, দ্বিতীয় বার ক্যান্সারের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে একটি ওষুধ আবিষ্কার করেছে তারা। রেডিয়েশন এবং কেমোথেরাপির মতো চিকিৎসার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও ৫০ শতাংশ কমিয়ে দেবে ওই ওষুধ। 

    কীভাবে কাজ করবে নয়া ওষুধ

    টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালের সিনিয়র ক্যান্সার (Cancer Research) সার্জন রাজেন্দ্র বড়ভে সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে জানান, “গবেষণার জন্য ইঁদুরের মধ্যে মানুষের ক্যান্সার কোষ ঢোকানো হয়েছিল। এই কোষ তাদের মধ্যে একটি টিউমার তৈরি করে। তখন ইঁদুরগুলিকে রেডিয়েশন থেরাপি, কেমোথেরাপি ও অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। দেখা গিয়েছে, এই ক্যান্সার কোষগুলি মারা গেলে সেগুলি ক্রোমাটিন নামক ক্ষুদ্র কণায় টুকরো হয়। এই কণাগুলি রক্তের মাধ্যমে শরীরের অন্য অংশে যেতে পারে এবং সুস্থ কোষকে ক্যান্সারে পরিণত করতে পারে। এই ভাবে দ্বিতীয় বার ক্যান্সার হওয়ার পথ কী ভাবে রোখা যায়, তার সমাধান খুঁজতে শুরু করেন চিকিৎসকেরা। তাঁরা ইঁদুরকে রেসভিরাট্রল এবং কপার-সহ প্রো-অক্সিডেন্ট ট্যাবলেট দেন। দেখা যায়, এই ট্যাবলেট ক্রোমাটিন কণাকে ধ্বংস করতে সক্ষম হচ্ছে।” 

    কত টাকায় মিলবে ওষুধ

    ক্যান্সার (Cancer Research) নাম শুনলে সকলেরই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। অভাবের সংসারে অনেকে চিকিৎসার করানোর কথা ভাবতেই পারেন না। গবেষক বড়ভে জানান, ক্যান্সার চিকিৎসার খরচ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে কোটি টাকাও ছাড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু এই নতুন ট্যাবলেটটি সর্বত্র ১০০ টাকায় পাওয়া যাবে। এই ওষুধ কাজ করবে ফুসফুস, পাকস্থলী ও মুখের ক্যান্সারেও। আপাতত এফএসএসআই (Food Safety and Standards Authority of India)-র অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে এই ওষুধ। অনুমোদন পেলে চলতি বছরের জুন-জুলাই মাস থেকেই সেটি ব্যবহার করা সম্ভব হবে। আধুনিক চিকিৎসায় ক্যান্সার নিরাময় সম্ভব হলেও জটিলতা বাড়ায় ‘সাইড এফেক্ট’। সুস্থ হওয়ার পরও কঠিন হয়ে ওঠে বেঁচে থাকাটাই। মারণ ব্যাধিকে জব্দ করতে নিরন্তর গবেষণা চলছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। এবার ক্যান্সার নিয়ে গবেষণায় নতুন আলো দেখাল মুম্বইয়ের টাটা ক্যান্সার ইনস্টিটিউট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: নেই রাহুল, ফিরছেন বুমরা! ধর্মশালা টেস্টে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে কয়েকজনকে

    India vs England: নেই রাহুল, ফিরছেন বুমরা! ধর্মশালা টেস্টে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে কয়েকজনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৭ মার্চ থেকে ধর্মশালায় শুরু হবে ভারত ও ইংল্যান্ডের (India vs England) পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের শেষ ম্যাচ। এই টেস্টেও ইনিশ্চিত লোকেশ রাহুল। দলে ফিরতে পারেন তারকা পেসার যশপ্রীত বুমরা। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ মাসের টেস্ট সিরিজ ইতিমধ্যেই নিজেদের পকেটে তুলে নিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। রাঁচিতে চতুর্থ টেস্ট তারা জিতে নিয়েছে ৫ উইকেটে। এই জয়ের সঙ্গে এই মুহূর্তে সিরিজের ফলাফল দাঁড়িয়েছে ৩-১। ফলে অতিরিক্ত ক্রিকেটের ক্লান্তি কাটাতে এই ম্যাচে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে কয়েকজন তারকা ক্রিকেটারকে।

    ফিট নন রাহুল

    টিম ইন্ডিয়ার তারকা খেলোয়াড় কেএল রাহুলকে (KL Rahul) ধর্মশালা টেস্টে (India vs England) খেলানো কঠিন বলে মনে করা হচ্ছে। রাহুল এই মুহূর্তে পুরোপুরি ফিট নন। চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গিয়েছেন তিনি। ডান কোয়াড্রিসেপসে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন রাহুল। বিসিসিআই সূত্রে খবর, এখনও কিছুটা অস্বস্তি রয়েছে রাহুলের। লন্ডনের একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিচ্ছেন তিনি। 

    ফিরছেন বুমরা

    সিরিজের প্রথম তিন টেস্টে খেলেছিলেন যশপ্রীত বুমরা। বল হাতে ইংরেজ শিবিরের ত্রাস হয়ে উঠেছিলেন তিনি। তাঁকে খেলতে গিয়ে বারবার সমস্যায় পড়েছেন ইংরেজ ব্যাটাররা (India vs England)। ৩ টেস্টে ১৭ উইকেট তাঁর ঝুলিতে। রাঁচিতে চতুর্থ টেস্টে তাঁকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল। টানা ক্রিকেট খেলার ক্লান্তি থেকে রক্ষা করতে যশপ্রীত বুমরাকে (Jasprit Bumrah) সপ্তাহ খানেকের ছুটি দিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। তবে ধর্মশালায় সিরিজের শেষ টেস্টে ফিরতে চলেছেন বুম বুম বুমরা। যদিও ধর্মশালা টেস্টেও কয়েকজনকে বিশ্রাম দেওয়ার কথা ভাবছে টিম ম্যানেজমেন্ট ও নির্বাচকেরা। তবে কাদের বিশ্রাম দেওয়া হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে ৩৩ বলে সেঞ্চুরি! জানেন দ্রুততম ১০০ করলেন কে?

    ছুটিতে ভারতীয় দল

    মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি রাঁচি থেকে ভারতীয় ক্রিকেটারেরা যে যাঁর বাড়িতে ফিরে গিয়েছেন। লম্বা সিরিজের মাঝে ক্রিকেটারদের দিন দুয়েকের ছুটি দেওয়া হয়েছে। যাতে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে প্রত্যেকে তরতাজা হয়ে মাঠে নামতে পারেন। ভারতীয় শিবির সূত্রে খবর, ২ মার্চ ফের সমস্ত ক্রিকেটারদের চণ্ডীগড়ে পৌঁছতে বলা হয়েছে। সেখান থেকেই ৩ মার্চ ধর্মশালায় উড়ে যাবে ভারতীয় (India vs England) দল। একই বিমানে ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারোও ধর্মশালায় পৌঁছবেন। সেই কারণে চার্টার্ড বিমানের বন্দোবস্ত করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। ২ মার্চ চণ্ডীগড়ে পৌঁছে যাওয়ার কথা বুমরারও। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fastest T20I Century: আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে ৩৩ বলে সেঞ্চুরি! জানেন দ্রুততম ১০০ করলেন কে?

    Fastest T20I Century: আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে ৩৩ বলে সেঞ্চুরি! জানেন দ্রুততম ১০০ করলেন কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটের ইতিহাসে সব থেকে কম বলে শতরান (Fastest T20I Century) করলেন নামিবিয়ার ২২ বছরের অল-রাউন্ডার নিকোল লফটি-ইটন। নেপালের বিরুদ্ধে মাত্র ৩৩ বলে শতরান করেন নামিবিয়ার এই অলরাউন্ডার। ঠিক একবছর আগে এই দিনেই দুর্দান্ত এক বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন নেপালের কুশল মাল্লা। ঠিক এক বছর পরে এদিন তাঁর চোখের সামনে সেই বিশ্বরেকর্ড ভেঙে দিলেন ইটন। 

    ইটনের রেকর্ড

    মঙ্গলবার নেপালের বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক শতরান (Fastest T20I Century) করার পথে জান নিকোল ১১টি চার ও ৮টি ছক্কা মারেন। তিনি ব্যক্তিগত অর্ধশতরান পূর্ণ করেন ৫টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে মাত্র ১৮ বলে। শেষমেশ ৩৬ বলে ১০১ রান করে আউট হন ইটন। ত্রিদেশীয় আন্তর্জাতিক টি-২০ সিরিজের প্রথম ম্যাচে নেপালের বিরুদ্ধে ৪ উইকেটে ২০৬ রানের বড়সড় ইনিংস গড়ে তোলে নামিবিয়া। নিকোলের শতরান ছাড়া লড়াকু হাফ-সেঞ্চুরি করেন ওপেনার মালান ক্রুগার। তিনি ৬টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ বলে ৫৯ রান করে অপরাজিত থাকেন। ম্যাচে ২০ রানের ব্যবধানে নেপালকে হারিয়ে দেয় নমিবিয়া। পালটা ব্যাট করতে নেমে নেপাল ১৮.৫ ওভারে ১৮৬ রানে অল-আউট হয়ে যায়।

    কুশলের রেকর্ড

    এমন মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে হবে, সেটা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি কুশল মাল্লা (Kushal Malla)। ২০২৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর টি-২০ ফরম্যাটে দ্রুততম সেঞ্চুরি (Fastest T20I Century) করেছিলেন নেপালের (Nepal) ব্যাটার। তাঁর সেঞ্চুরি এসেছিল ৩৪ বলে। এবার সেই কুশলের সামনেই তাঁর রেকর্ড ভেঙে গেল। কারণ নেপালের বিরুদ্ধে মাত্র ৩৩ বলে দ্রুততম সেঞ্চুরি করে সেই বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন জান নিকোল লফটি-ইটন। মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে এশিয়ান গেমসে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছিলেন কুশল। মাত্র ৩৪ বলে সেঞ্চুরি করেন তিনি। তাঁর সেই ইনিংস ৮টি চার ও ১২টি ছক্কা দিয়ে সাজানো ছিল। আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে দ্রুততম শতরান করার পথে নেপালের সেই ব্যাটার ভেঙে দিয়েছিলেন ডেভিড মিলার, রোহিত শর্মা ও চেক প্রজাতন্ত্রের সুদেশ বিক্রমাশেখরার নজির।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি যেতে গিয়ে গ্রেফতার ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সদস্যরা, হাইকোর্টে দায়ের মামলা

    Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালি যেতে গিয়ে গ্রেফতার ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সদস্যরা, হাইকোর্টে দায়ের মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) যাওয়ার পথে আটকে দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যদের। গ্রেফতার করা হয় অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতিকেও। এবার এই বিষয়টি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হল ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। মঙ্গলবার বিচারপতি কৌশিক চন্দর এজলাসে মামলা দায়ের করেছে দিল্লির স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। 

    কেন আটকানো হল

    মামলাকারীদের তরফে আইনজীবী তরুণজ্যোতি তিওয়ারি বলেন, “শাসক দলের নেতা মন্ত্রীদের যেতে দিচ্ছে পুলিশ, কিন্তু বাকিদের আটকানো হচ্ছে।” মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে গত রবিবার সন্দেশখালি গিয়েছিল ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। সেদিন ধামাখালি হয়ে সন্দেশখালির (Sandeshkhali Incident) পাত্রপাড়া, মাঝেরপাড়া, নতুনপাড়ায় ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যদের যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পথেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিচারপতি নারসিমা রেড্ডি, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের যুগ্ম রেজিস্ট্রার রাজপাল সিং, ওপি ব্যাস, জাতীয় শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশনের কনসালট্যান্ট ভাবনা বাজাজ এবং বর্ষীয়ান সাংবাদিক সঞ্জীব নায়ক। পথেই তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। টেনেহিঁচড়ে তাঁদের প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। কেন সন্দেশখালি যেতে বাধা দেওয়া হচ্ছে, পুলিশের উদ্দেশে সেই প্রশ্ন করতে থাকেন তাঁরা। সেই ঘটনার প্রেক্ষিতে এবার কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করা হল।

    আরও পড়ুন: ‘দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন’’, ফের শামির পাশে প্রধানমন্ত্রী, ধন্যবাদ জানালেন পেসারও

    এর আগে জাতীয় মহিলা সুরক্ষা কমিশন থেকে শুরু করে এসসি কমিশন সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) এলাকা পরিদর্শন করে। সন্দেশখালি এলাকায় যান স্বয়ং রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। পাশাপাশি, একাধিক রাজনৈতিক দল সন্দেশখালি যাওয়ার চেষ্টা করলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাঁদের বাধার সম্মুখীন হতে হয়। সন্দেশখালির একাধিক জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। তবে বিরোধীদের অভিযোগ, শাসক দলের নেতারা খুব সহজেই সেখানে পৌঁছে যেতে পারছেন। এলাকায় ভয়ের পরিবেশ রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dhruv Jurel: বাবা সৈনিক, লড়াই করার মানসিকতা নিয়েই সফল ভারতের ‘নতুন ধোনি’ জুরেল

    Dhruv Jurel: বাবা সৈনিক, লড়াই করার মানসিকতা নিয়েই সফল ভারতের ‘নতুন ধোনি’ জুরেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে রাঁচীতে জীবনের দ্বিতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই ম্যাচের সেরা হয়েছেন ধ্রুব জুরেল। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চতুর্থ টেস্টে দু’টি ইনিংসেই তাঁর লড়াই নজর কেড়ে নিয়েছে। সেই ধ্রুব জুরেল ম্যাচের পরেই একটি বার্তা পোস্ট করেছেন রোহিত শর্মা এবং রাহুল দ্রাবিড়ের উদ্দেশে। তাঁর উপরে আস্থা রাখার জন্য অধিনায়ক এবং কোচকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভারতের এই তরুণ ক্রিকেটার। 

    ধ্রুবের জেদ

    উত্তরপ্রদেশের আগ্রা শহর থেকে উঠে এসেছেন জুরেল। বাবা নেম চাঁদ ছিলেন ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের সেনা। ছোটবেলার জেদই তাঁকে ক্রিকেটে নিয়ে এসেছে। ছোটবেলায় বাবা-মা চাইতেন না ধ্রুব ক্রিকেটে আসুক। তাঁরা চাইতেন সেনা অফিসার করতে। কিন্তু নিজের জেদেই ক্রিকেটে আসেন জুরেল। রাঁচি টেস্টেই প্রথম হাফসেঞ্চুরি করে বাবাকে সাফল্য উৎসর্গ করেছিলেন। বাবাকে স্যালুট জানিয়ে তাঁকে সম্মানও জানান জুরেল। 

    কী বললেন জুরেল

    ম্যাচ সেরার পুরস্কার নিয়ে  জুরেল বলেন, “আমি পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলেছি। প্রথম ইনিংসে আমাদের রান দরকার ছিল। আমি জানতাম, যতটা বেশি রান করতে পারব, তত ভাল। কারণ, চতুর্থ ইনিংসে আমাদেরই ব্যাট করতে হত। সেই কাজটাই করার চেষ্টা করেছি।” ৯০ রানের পথে নীচের সারির ব্যাটারদের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন জুরেল। সেই কারণে শুধু নিজেকে নয়, বাকিদেরও সমান কৃতিত্ব দিয়েছেন তিনি। জুরেল বলেন, “শেষ দিকে কয়েকটা জুটি হয়েছিল। তাই ওদেরও কৃতিত্ব দিতে হবে। আমি শুধু বল দেখে সেই অনুযায়ী খেলছিলাম। খুব বেশি কিছু ভাবার চেষ্টা করিনি।”

    জুরেলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ রোহিত

    ‘‘ধ্রুব জুরেল ওর দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ খেলছে। দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে ও। ইনিংস চলাকালীন ও নিজের ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে। উইকেটের চারপাশে শট খেলেছে ও। প্রথম ইনিংসে ৯০ রানের ইনিংস খেলেছিল। এর পর দ্বিতীয় ইনিংসে শুভমন গিলের সঙ্গে দারুণ ধৈর্য ধরে ব্যাট করে ও। চাপটা ভালোই সামলেছে।’’

    তরুণদের পারফরম্যান্স নিয়ে রোহিত বাড়তি উচ্ছ্বসিত। বলেছেন, ‘‘তরুণ খেলোয়াড়রা জাতীয় দল পর্যন্ত পৌঁছতে কঠোর পরিশ্রম করেছে। ঘরোয়া ক্রিকেট খেলা এবং সেই পারফরম্যান্স দিয়ে এখানে আসাটা বড় চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ওদের থেকে যে সাড়াটা আমি পেয়েছি, তা উৎসাহজনক। আমার আর রাহুল (দ্রাবিড়) ভাইয়ের কাজ হল, ওদের খেলার জন্য আদর্শ পরিবেশ দেওয়া। যে পরিবেশে ওরা নিজেদের সেরাটা নিংড়ে দিতে পারবে। ওরা প্রত্যেকেই খুব ভালো। কী করতে চায়, সেটা ওদের কাছে পরিষ্কার। ওরা তৈরি হয়ে নেমেছে। প্রত্যেকের সামনেই উজ্জ্বল কেরিয়ার রয়েছে। তবে তার জন্য পরিশ্রম করে যেতে হবে। তবে এখন যে ভারতে এত ভালো ভালো ক্রিকেটার উঠে আসছে, তাতে আমি খুব খুশি।’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের তহখানায় পুজো চলবে, আদালতের রায়কে স্বাগত হিন্দু মহিলাদের

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের তহখানায় পুজো চলবে, আদালতের রায়কে স্বাগত হিন্দু মহিলাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) তহখানায় পুজো চালিয়ে যেতে পারবে হিন্দুপক্ষ। মুসলিম পক্ষের আর্জি খারিজ করে সোমবার জানিয়ে দিল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন হিন্দুপক্ষের আইনজীবী থেকে শুরু করে সনাতন ধর্মীরা। আনন্দিত জ্ঞানবাপী আন্দোলনের পাঁচ মহিলা। রায়কে স্বাগত জানিয়েছে সীতা সাহু ও মঞ্জু ব্যাস। তাঁদের দাবি, জ্ঞানবাপী মসজিদের এখানে হিন্দু মন্দির ছিল এটা ঐতিহাসিক সত্য। তাই আদালত সত্যের পথে রায় দিয়েছে।

    আদালতের রায়

    বারাণসী জেলা আদালত ইতিমধ্যেই জ্ঞানবাপীর (Gyanvapi Mosque) তহখানায় হিন্দুদের পুজো-আরতি করার অনুমতি দিয়েছে। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় মুসলিম পক্ষ। নিম্ন আদালতের নির্দেশের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয় ‘অঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া (জ্ঞানবাপী) মসজিদ কমিটি’৷ সোমবার ছিল মামলার শুনানি৷ বিচারপতি রোহিতরঞ্জন আগরওয়ালের একক বেঞ্চ জানায়, জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরের দক্ষিণ দিকে ‘ব্যাসজি কা তহখানা’য় হিন্দু পক্ষ পুজো, আরতি চালিয়ে যেতে পারবে৷ 

    কী এই ব্যসের তহখানা?

    জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) এই ব্যসজির তহখানা অর্থাৎ বেসমেন্টে পুজোর দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আইনি লড়াই চলছিল। হিন্দু পক্ষের দাবি, ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বর মাসের পর পুরোহিত ব্যসকে এই চত্বরে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া হয়। ব্যারিকেড করে দেওয়া হয় এই বেসমেন্ট। সেখানে যা কিছু পুজার্চনা হত, সমস্ত রাতারাতি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। হিন্দু পক্ষের দাবি, বংশ পরম্পরায় তাঁর পরিবার ব্রিটিশ আমল থেকে এখানে পুজো করতেন। মসজিদটির বেসমেন্টে চারটি “তেহখানা” রয়েছে। তাদের মধ্যে একটি এখনও ব্যাস পরিবারের দখলে আছে যারা সেখানে থাকতেন। ব্যাসজি কা তেহখানা মসজিদের ব্যারিকেডেড কমপ্লেক্সের দক্ষিণে অবস্থিত। এটি গর্ভগৃহের কাছে কাশী বিশ্বনাথ কমপ্লেক্সের ভিতরে নন্দী মূর্তির মুখোমুখি। এটি প্রায় ৭ ফুট লম্বা এবং প্রায় ৯০০ বর্গফুটের কার্পেট এলাকা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘জ্ঞানবাপীর তহখানায় চলবে পুজো’, মুসলিম পক্ষের আপত্তি নাকচ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    আবেদনকারী যা বলেছেন

    আবেদনকারী শৈলেন্দ্র পাঠক ব্যাসের মতে, ব্যাস পরিবার ২০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে তেহখানার অভ্যন্তরে প্রার্থনা এবং অন্যান্য আচার-অনুষ্ঠান পরিচালনা করে আসছিল, কিন্তু ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে এই প্রথা বন্ধ হয়ে যায়। পরিবারটি থাকার সময় থেকেই জায়গাটি “ব্যাসজি কি গদ্দি” নামে পরিচিত ছিল। সেখানে পূজা করার জন্য তহখানার ভেতরে জায়গা দেওয়া হয়। হিন্দু পক্ষের আইনজীবী প্রভাস পাণ্ডে বলেন, ‘বারাণসী জেলা আদালতের বিচারকের রায়ে আপত্তি জানিয়ে মুসলিম পক্ষ যে আর্জি রেখেছিল তা এদিন বিচারপতি খারিজ করে দিয়েছেন। হিন্দুরা পুজো চালিয়ে যেতে পারবেন। জেলাশাসক যেমনভাবে জ্ঞানবাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) তহখানাতে পুজার্চনার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, তা চলবে। এটা সনাতন ধর্মের বড় জয়।’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sikkim First Station: গ্যাংটক হয়ে ট্রেনেই চিন সীমান্তের নাথু লা! শিলান্যাস সিকিমের প্রথম রেলস্টেশনের

    Sikkim First Station: গ্যাংটক হয়ে ট্রেনেই চিন সীমান্তের নাথু লা! শিলান্যাস সিকিমের প্রথম রেলস্টেশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের রেল মানচিত্রে সিকিমকে (Sikkim First Station) জুড়ে ফেলতে প্রত্যয়ী ভারতীয় রেল। সোমবার দেশের ৫৫৪টি রেলস্টেশনের কাজের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। এই তালিকায় ছিল রংপো স্টেশনের (Rangpo railway station) শিলান্যাস। সোমবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন দেশের বাকি অংশের সঙ্গে রংপো স্টেশনের শিলান্যাস করলেন ভার্চুয়ালি, তখন ভিড়ের মধ্যে ভারত মাতার জয়ধ্বনি দিলেন শেরপারা। সেবক-রংপো রেল প্রকল্প নিয়ে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে পাহাড়ি রাজ্যটি। 

    ট্রেনে চেপেই চিন সীমান্তে

    নিউ জলপাইগুড়ি থেকে আর বাস বা ভাড়ার গাড়িতে যেতে হবে না পড়শি রাজ্য সিকিমে। দার্জিলিঙের পর বাঙালি যদি কোনও পাহাড়ি শহরে বেশি ভিড় জমায় তা হল গ্যাংটক। এবার বাংলা থেকে ট্রেনে করেই সরাসরি যাওয়া যাবে রংপো হয়ে গ্যাংটক। পরের পর্বে চিন সীমান্তের কাছে নাথু লাতেও পৌঁছে যাবে ট্রেন। সোমবার ভারতের রেল মানচিত্রে ঢুকে গেল সিকিম। এই প্রথম ওই রাজ্য কোনও স্টেশন পেতে চলেছে। ভার্চুয়াল মাধ্যমে রংপো স্টেশনের শিলান্যাস করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগেই বাংলার সেবক থেকে রংপো পর্যন্ত রেল সুড়ঙ্গের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। একই ভাবে সুড়ঙ্গ তৈরি হবে নাথু লা পর্যন্ত। 

    কাজ চলছে দ্রুত গতিতে

    রেল সূত্রে খবর, সিকিমে এই রেল প্রকল্পের ৪৪.৯৮ কিলোমিটারের রেলপ্রকল্পটির ৮৫ শতাংশই টানেলের মধ্যে। আগামী বছর অগাস্টের মধ্যেই কাজ শেষ করে দেওয়ার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ইরকনের প্রোজেক্ট ডিরেক্টর মহিন্দার সিং। তাঁর বক্তব্য, ‘১৪টি টানেলের মধ্যে আটটির খননকাজ শেষ। এই টানেলগুলিতে আগামী মাস থেকে রেললাইন বসানোর কাজ শুরু হয়ে যাবে। বাকি টানেলের কাজ দ্রুত শেষ করা হবে। প্রত্যেকটি সেতুর পিলারের ভিত তৈরি শেষ। সেতু তৈরির ক্ষেত্রেও বেশি সময় লাগবে না।’ সিকিমের রাজ্যপাল লক্ষ্মণ প্রসাদ আচার্য বললেন, “কয়েক দশকের দুঃখ ঘোচার আনন্দে আমার চোখে জল চলে এসেছে।” সিকিমের একমাত্র রেল স্টেশন রংপোর শিলান্যাসে তিনি সমস্ত কৃতিত্ব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। 

    উত্তর-পূর্বে নজর

    দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরেই উত্তর-পূর্ব ভারতের দিকে বিশেষ নজর দেয় মোদি সরকার। ২০২২ সালের বাজেটেই সিকিমের রেল প্রকল্পে আড়াই হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করে কেন্দ্র। ৪৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলপথে থাকবে পাঁচটি স্টেশন। রেল জানিয়েছে, রংপো-গ্যাংটক পর্যন্ত সমীক্ষার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। শীঘ্রই শুরু হবে পরের ধাপে নাথু লা পর্যন্ত সমীক্ষা। এই রেলপথ তৈরি হলে চিনকে জবাব দিতে সীমান্তে সেনা পাঠানোও ভারতের পক্ষে সহজ হবে। একই সঙ্গে উন্নত হবে সিকিমের পর্যটনও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mohun Bagan: রক্ষণাত্মক ফুটবল, ম্যাচ গোল শূন্য! ওড়িশা থাকল একেই, মোহনবাগান তিনে

    Mohun Bagan: রক্ষণাত্মক ফুটবল, ম্যাচ গোল শূন্য! ওড়িশা থাকল একেই, মোহনবাগান তিনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই স্প্যানিশ কোচের বুদ্ধির লড়াই। দুই প্রথম সারির দলের লড়াই। ৯০ মিনিট ধরে রক্ষণাত্মক ম্যাচ শেষে খেলা ড্র। কোনও রকমে ১ পয়েন্ট নিয়ে ঘরে ফিরল মোহনবাগান। আইএসএল লিগ টেবিলে এক নম্বরেই থাকল ওড়িশা। তিন নম্বরে মোহনবাগান। জয়ের হ্যাটট্রিকে আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে ছিল সবুজ মেরুন শিবির। কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই টানটান উত্তেজনার ম্যাচ। যদিও কেউ কাউকে ছাপিয়ে যেতে পারল না। শেষ অবধি গোলশূন্য ড্র। তবে টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা ম্যাচ বলাই যায়। 

    গোল নষ্টের খেসারত

    দু’দলের প্রথম লক্ষ্যই ছিল গোল না খাওয়া।  গোল করতে পারল না কোনও দল। তবে ম্যাচে বেশি সুযোগ পেয়েছিল বাগান। আর্মান্দো সাদিকু সেই সব সুযোগ নষ্ট না করলে হয়তো এক নম্বরে থেকে শহরে ফিরতে পারত আন্তোনিয়ো লোপেজ হাবাসের দল।প্রথমার্ধেই ৩-০ গোলে এগিয়ে যেতে পারত মোহনবাগান। হ্যাটট্রিক করে ফেলতে পারতেন আর্মান্দো সাদিকু। কিন্তু পারলেন না তিনি।  গোল মিসের খেসারত দিতে হল হাবাসের দলকে। শেষমেশ সাদিকুকে তুলে কোচ নামান কামিন্সকে। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি, বরং ওই বিদেশিও গোল মিস করেছেন। জেসন কামিন্সের হেড ভাল বাঁচান অমরিন্দর। নইলে নায়ক হতে পারতেন অস্ট্রেলীয় ফুটবলার।

    গোল নষ্টের খেসারত

    প্রথমার্ধে তা-ও একটু আক্রমণ প্রতি-আক্রমণের খেলা হলেও দ্বিতীয়ার্ধে পুরোটাই বন্ধ হয়ে যায়। দু’দলই মাঝমাঠে খেলতে থাকে। সে রকম ভাবে কোনও দলই আক্রমণ করতে পারছিল না। মিস্‌ পাস হচ্ছিল। ফলে খেলার ছন্দ নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল।  টানা ১২ ম্যাচে অপরাজিত রয়েছে সাজি লোবেরোর দল। এই ম্যাচেও তারা আটকে দিল মোহনবাগানকে। তালিকায় ওড়িশা এফসি শীর্ষেই থাকল, মোহনবাগান দুই পয়েন্ট খুইয়ে তিনে চলে গেল দ্বিতীয় স্থানের বদলে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share