Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • AFC Asian Cup 2023: এশিয়ান কাপে প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার সামনে ভারত! জেনে নিন কবে, কখন, কোথায় দেখবেন

    AFC Asian Cup 2023: এশিয়ান কাপে প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার সামনে ভারত! জেনে নিন কবে, কখন, কোথায় দেখবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর কয়েকটা দিনের অপেক্ষা। চলতি সপ্তাহেই শুরু হচ্ছে এএফসি এশিয়ান কাপ ২০২৩ (AFC Asian Cup 2023)। ১২ জানুয়ারি আয়োজক দেশ কাতারের বিরুদ্ধে লেবাননের ম্যাচ দিয়ে টুর্নামেন্টের শুরু। পরের দিনই ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ। এর আগে দুইবার গ্রুপ পর্বের গণ্ডিই পেরোতে পারেনি ভারত। এবারও সুনী‌লদের জন্য গ্রুপ পর্বে অপেক্ষা করছে কঠিন লড়াই। 

    কবে কবে খেলবে ভারত

    আগামী ১৩ জানুয়ারি কাতারের আল রায়ানের আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়ামে এএফসি এশিয়ান কাপ ২০২৩-এর (AFC Asian Cup 2023) প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হবে ভারত। ভারতীয় সময় বিকেল ৫টায় হবে এই খেলা। উদ্বোধনী ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হওয়ার পর আগামী ১৮ জানুয়ারি একই ভেন্যুতে উজবেকিস্তানের মুখোমুখি হবে ব্লু টাইগার্স। এই খেলা শুরু ভারতীয় সময় রাত ৮টায়। আগামী ২৩ জানুয়ারি আল খোরের আল বায়েত স্টেডিয়ামে তৃতীয় ও শেষ গ্রুপ ম্যাচে সিরিয়ার মুখোমুখি হবে সুনীলরা। ম্যাচ শুরু হবে ভারতীয় সময় বিকেল ৫টায়।

    ভারতের কঠিন প্রতিপক্ষ 

    এশিয়ান কাপে (AFC Asian Cup 2023)যাত্রা শুরুর আগে ভারতীয় ফুটবল প্রেমীদের বড় স্বপ্ন দেখালে‌ন কোচ ইগর স্টিম্যাচ। এশিয়ার শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্য পৌঁছাতে আরও চার বছর সময় লাগবে ভারতের। তাঁর কথায়, ভারত ক্রমশ উন্নতির দিকে এগোচ্ছে। এবারে দলের সাফল্য সম্পর্কে স্টিম্যাচ বলেন,“আমাদের তিন প্রতিপক্ষই টেকনিক্যালি ভালো, আমাদের থেকে শারীরিকভাবে শক্তিশালী এবং গতিময়। তাই তিনটি ম্যাচে আমাদের রণকৌশলে বিশেষ পার্থক্য থাকবে না। এই মুহূর্তে আমাদের খেলোয়াড়দের ফিটনেস লেভেল দেখতে হবে, আগামী দুই সপ্তাহে কতটা উন্নতি করা যায় সেটাও দেখতে হবে।”

    এশিয়ান কাপের গ্রুপ বিভাজন

    এএফসি এশিয়ান কাপের (AFC Asian Cup 2023) ১৮তম আসরে ২৪টি দল অংশ নেবে। অংশগ্রহণকারী মোট ২৪টি দলকে ছ’টি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি দল তাদের গ্রুপের অন্য দলগুলোর সঙ্গে একবার করে খেলবে। প্রতিটি গ্রুপ থেকে সেরা দুটি দল এবং সেরা চারটি তৃতীয় স্থান অর্জনকারী দল নকআউট পর্বে উঠবে, যার মধ্যে রাউন্ড অফ ১৬, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল রয়েছে। ২০২৩ সালের এএফসি এশিয়ান কাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ফেব্রুয়ারিতে লুসাইল স্টেডিয়ামে। এশিয়ান কাপের সরাসরি সম্প্রচার দেখা যাবে স্পোর্টস ১৮ (Sports 18) চ্যানেলে। মোবাইলে দেখতে চাইলে ডাউনলোড করে নিতে হবে জিও সিনেমা (Jio Cinema) অ্যাপ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Election: ভক্তকে চড় মেরে বিতর্কে! বাংলাদেশের ভোট ময়দানে ছক্কা হাঁকালেন শাকিব

    Bangladesh Election: ভক্তকে চড় মেরে বিতর্কে! বাংলাদেশের ভোট ময়দানে ছক্কা হাঁকালেন শাকিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদ নির্বাচনে (Bangladesh Election) বিপুল ভোটে জয় পেলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট অধিনায়ক শাকিব আল হাসান (Shakib Al Hasan)। বাইশ গজের পর এবার ভোটের ময়দানেও ছক্কা হাঁকালেন শাকিব। বাংলাদেশে মাগুরা-১ থেকে আওয়ামী লিগের হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। ভোটে জিতলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও।

    বিপুল ভোটে জয়ী শাকিব

    প্রথম বার ভোটে (Bangladesh Election) দাঁড়িয়ে বিপুল ভোটে জিতে সাংসদ হলেন শাকিব (Shakib Al Hasan)। তিনি পেয়েছেন ১,৮৫,৩৮৮টি ভোট। তাঁর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো আইনজীবী কাজী রেজাউল হোসেন পেয়েছেন ৫,৯৯৪ ভোট। শাকিব বাংলাদেশের তৃতীয় ক্রিকেটার, যিনি সাংসদ হলেন। এর আগে নৈমুর এহসান দুর্জয় এবং মাশরফি মোর্তাজা সাংসদ হয়েছিলেন। শাকিব এখনও ক্রিকেট থেকে বিদায় নেননি। তিনি ক্রিকেট এবং রাজনীতি, দু’টি ময়দানই একসঙ্গে সামলাবেন। ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ। রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক শাকিব। সেই দলের হয়ে মাঠে নামবেন তিনি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও ভোটে জিতেছেন। প্রায় দুই লাখ ভোট পেয়ে জয়ী হন তিনি।

    আরও পড়ুন: “আমরা ভাগ্যবান যে ভারতের মতো বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি”, ভোটের দিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাসিনার

    বিতর্ক সঙ্গী শাকিবের

    বাইশ গজের মতোই রাজনীতির (Bangladesh Election) পিচেও বিতর্ক সঙ্গী হল শাকিব-আল-হাসানের (Shakib Al Hasan)। বাংলাদেশে নির্বাচনের দিনেই মেজাজ হারাতে দেখা গেল তাঁকে। এক ভক্তকে সপাটে চড় মেরে বসলেন ক্রিকেট বিশ্বের জনপ্রিয় অলরাউন্ডার। সম্প্রতি সমাজমাধ্যমে ভাইরাল একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, শাকিব হাঁটছেন। তাঁকে ঘিরে অনেকে রয়েছেন। তাঁকে দেখতেই অনেক লোক জড়ো হয়ে গিয়েছে এলাকায়। এক যুবক প্রিয় তারকার একেবারে কাছে পৌঁছে গিয়েছিলেন। ভিড়ের মধ্যেই তিনি পিছন দিক থেকে শাকিবকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেন। তাঁর কাঁধে তুলে দেন হাত। এর পরেই মেজাজ হারাতে দেখা গিয়েছে শাকিবকে। তিনি পিছন দিকে ঘুরে যুবকের গালে চড় মারেন। আচমকা চড় খেয়ে হতভম্ব হয়ে যান ওই ভক্ত। আশপাশের বাকিরাও অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন। মনে করা হচ্ছে, ভিডিওটি রবিবার ভোট গ্রহণের দিনের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মুসলিম মন্ত্রীদের বার করে দিয়ে সাজছে মমতার অর্থনৈতিক উপদেষ্টার ঘর, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: মুসলিম মন্ত্রীদের বার করে দিয়ে সাজছে মমতার অর্থনৈতিক উপদেষ্টার ঘর, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ৩ সংখ্যালঘু মন্ত্রীকে ঘরছাড়া করে সেই বাড়ি সাজানো হচ্ছে সদ্য অবসরপ্রাপ্ত মুখ্যসচিব তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর জন্য। সোশ্যাল সাইটে সম্প্রতি এমনই অভিযোগ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে শুভেন্দু দাবি করেছেন, এটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসল চরিত্র। তৃণমূলের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তিকে আরও চকচকে করতে ও মুসলিম ভোট টানতে মুসলিম নেতারা তাদের কাছে নিছকই মুখ। ক্যামেরা বন্ধ হলেই তাদের সঙ্গে অবমাননাকর ও অসম্মানজনক আচরণ করা হয়।

    শুভেন্দুর দাবি

    কলকাতার পার্ক সার্কাসের কাছে সরকারি পালাটিয়াল বাংলো সম্প্রতি সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে। ৭০০০ স্কোয়ার ফিটের এই বাংলোয় রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব তথা মুখ্যমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী থাকবেন। বাংলো সংস্কার, সাজানো ও আসবাব কিনতে ২ কোটি টাকা খরচ করছে সরকার। এই বাংলোর বর্তমান বাসিন্দারা হলেন রাজ্যের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী জনাব আখতারুজ্জমান, প্রাক্তন সংখ্যালঘু প্রতিমন্ত্রী গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। সেচ দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন।

    গত ৩০ ডিসেম্বর অবসর নিয়েছেন বিদায়ী মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন স্বরাষ্ট্রসচিব ভগবতী প্রসাদ গোপালিকা। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) প্রশ্ন, যে বিধায়ক ও মন্ত্রীদের কলকাতায় বাড়ি নেই তাদের ঘরছাড়া করে কেন কলকাতায় ২টি বাড়ির মালিক হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর জন্য সরকারি বাংলো বরাদ্দ হল? সঙ্গে শুভেন্দুবাবু মনে করিয়েছেন, মুখ্যসচিব থাকাকালীন সরকারি বাংলোয় থেকেও এইচআরএ নিয়েছেন হরিকৃষ্ণবাবু। যেজন্য সরকারের ১৬.৪ লক্ষ টাকা অতিরিক্ত খরচ হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission Of India: আইনশৃঙ্খলার সাপ্তাহিক রিপোর্ট পাঠাতে হবে, জেলায় নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের 

    Election Commission Of India: আইনশৃঙ্খলার সাপ্তাহিক রিপোর্ট পাঠাতে হবে, জেলায় নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট (Loksabha Election 2024)। ভোটের সময় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটুক, চায় না জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission Of India)। তাই এখন থেকেই নজরদারি শুরু করে দিল তারা। সব জেলা প্রশাসনের কাছে নির্দেশ, আইনশৃঙ্খলার সাপ্তাহিক রিপোর্ট পাঠাতে হবে কমিশনকে। জেলায় জেলায় কোনও হিংসার ঘটনা ঘটলেই রিপোর্ট দিতে হবে। সম্প্রতি  রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক বিভিন্ন জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, ওই বৈঠকেই জেলাশাসকদের এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    কী বলছে কমিশন

    কমিশন সূত্রের দাবি, ৫ জানুয়ারি থেকে রিপোর্ট পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে জেলাশাসকদের। সাধারণত, ভোটের ছ’মাস আগে থেকে আইনশৃঙ্খলার রিপোর্ট নিতে শুরু করে কমিশন (Election Commission Of India)। তাতে গত নভেম্বর-ডিসেম্বর থেকে আগামী ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত জেলায় জেলায় পরিস্থিতির তথ্য দেওয়ার কথা। এ ছাড়াও ৫ জানুয়ারি থেকে শুরু করে প্রতি সপ্তাহের সবিস্তার তথ্য পাঠাতে হবে। পাশাপাশি, অতীতের কোন ভোটে কোনও বুথে ৯০ শতাংশের বেশি ভোট পড়ে থাকলে, সেই তথ্যও জানানোর কথা জেলা-কর্তাদের। ভোট বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সাধারণ আইনশৃঙ্খলা ছাড়াও, জামিন অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ, অস্ত্র উদ্ধার, অতীতের ভোটগুলিতে গোলমাল পাকানো ব্যক্তিদের এখনকার তথ্য ইত্যাদি সবই জানাতে হবে প্রতি সাত দিন অন্তর।

    আরও পড়ুন: বিশ্ব অর্থনীতির ট্র্যাকে পয়লা নম্বরেই থাকবে ভারত! পূর্বাভাস রাষ্ট্রপুঞ্জের

    ভোট প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠক

    বছরের শুরুতেই লোকসভা ভোট প্রস্তুতি নিয়ে জেলাশাসক দের সঙ্গে পর্যালোচনা বৈঠক করেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। নির্ভুল ভোটার তালিকা যাতে তৈরি হয় সে বিষয়েও জেলাশাসকদের ফের সতর্ক করলেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। পাশাপাশি ভোট কেন্দ্রগুলির কী পরিস্থিতি, নির্বাচন কমিশনের গাইড লাইন অনুযায়ী স্কুলগুলির পরিকাঠামো ঠিকঠাক আছে কি না, তাও খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Economic Growth: বিশ্ব অর্থনীতির ট্র্যাকে পয়লা নম্বরেই থাকবে ভারত! পূর্বাভাস রাষ্ট্রপুঞ্জের

    India Economic Growth: বিশ্ব অর্থনীতির ট্র্যাকে পয়লা নম্বরেই থাকবে ভারত! পূর্বাভাস রাষ্ট্রপুঞ্জের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক বছরের মতো এ বছরও ভারতের অর্থনীতির বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকবে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের অর্থনীতি এবং সোশ্যাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের তরফে জানানো হয়, ২০২৪ সালেও ভারত বিশ্বের মধ্যে সবথেকে দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া অর্থনীতির দেশ হবে। এর বৃদ্ধি ৬.২ শতাংশ হতে পারে বলে আশা। কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদি সরকার আসার পর থেকেই দেশে অর্থনৈতিক পরিবেশের উন্নতি হয়েছে। স্থিতিশীল সরকারের জন্য দেশীয় বাজারে বিনিয়োগও বাড়ছে।

    কী বলছে রাষ্ট্রপুঞ্জ

    ‘ওয়ার্ল্ড ইকনমিক সিচুয়েশন অ্যান্ড প্রসপেক্টস-২০২৪’ শীর্ষক রাষ্ট্রপুঞ্জের ওই রিপোর্টের পূর্বাভাস, চলতি বছরে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৬.২ শতাংশে পৌঁছতে পারে। বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারতের বাজারে অভ্যন্তরীণ চাহিদা রয়েছে এবং উৎপাদন ও পরিষেবা খাতে শক্তিশালী বৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। উন্নত অর্থনীতির থেকে উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে বিনিয়োগের চাহিদা থাকে বেশি। তাই দক্ষিণ এশিয়ায় এখন বিনিয়োগের অন্যতম গন্তব্য ভারত। সরকারির পাশাপাশি প্রচুর বেসরকারি বিনিয়োগও হয়েছে দেশীয় বাজারে।

    ২০২৩ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জ ভারতে বৃদ্ধির হার ৬.২ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল। কিন্তু জোড়া যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে ধাক্কা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের (এল নিনোর প্রভাব) কারণে এ বছরের পূর্বাভাসে তা সামান্য কমানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্টে ৭.৩ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তা ছাপিয়ে বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছিল ৮.৮ শতাংশ। এ বারও ‘প্রকৃত ফল’ পূর্বাভাসের তুলনায় ভাল হবে বলে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক সূত্রের খবর। বিভিন্ন বহুজাতিক সংস্থা ভারতে বিনিয়োগের বিষয়ে দিনে দিনে আগ্রহী হয়ে উঠছে। সরকারও মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পে জোর দেওয়ায় নিজেদের তৈরি পণ্য বিদেশে রফতানি করতে পারছে ভারত। আমদানি-রফতানির চলমান ধারায় দেশে অর্থনৈতিক ভিত্তিও মজবুত হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: তিতাসের ৪ উইকেট, অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টি২০ সিরিজ শুরু ভারতের

    India vs Australia: তিতাসের ৪ উইকেট, অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে টি২০ সিরিজ শুরু ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেস্ট সিরিজে জয়, অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজে হার , বাংলার তিতাসের অসাধারণ স্পেলে টি-২০ সিরিজটা জয় দিয়েই শুরু করল ভারত। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ভারতের মেয়েরা ৯ উইকেটে হারাল অস্ট্রেলিয়া মহিলা দলকে। ভারতের হয়ে সেরা বোলিং করেন তিতাস সাধু। এদিন অজিরা কার্যত কোনও লড়াই দিতে পারেনি। তিন ম্য়াচের সিরিজ ১-০ এ জিতে মানসিক দিক থেকে অনেকটাই এগিয়ে গেল হরমনপ্রীত কৌররা।

    দুরন্ত তিতাস

    এদিন টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত।  শুরু থেকেই আগ্রাসী বল করে তিতাসরা। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বেথ মুনি এবং অ্যালিসা হিলি শুরুটা ভালই করেছিলেন। মুনিকে (১৭) ফিরিয়ে প্রথম ধাক্কাটা দেন তিতাসই। বাংলার বোলারের বলে হরমনপ্রীত কৌরের হাতে ক্যাচ দেন মুনি। পরের ওভারেই হিলিকে (৮) তুলে নেন রেণুকা সিং। নিজের দ্বিতীয় এবং দলের ষষ্ঠ ওভারে পর পর দু’টি উইকেট নেন তিতাস। পঞ্চম বলে তিনি ফেরান তাহলিয়া ম্যাকগ্রাকে (০)। পরের বলেই তিতাসের হাতে ক্যাচ দেন অ্যাশলে গার্ডনার (০)। ৩ রানে চার উইকেট হারিয়ে ফেলে অস্ট্রেলিয়া। এলিস পেরি ও ফোব লিচফিল্ড দলের হাল ধরেন। ৩৩ রান থেকে তিনি দলকে টানেন ১১২ রান পর্যন্ত। এতেই অনেকটা অক্সিজেন পেয়ে যায় অজিরা। তারা শেষ করে ১৪১ রানে। 

    রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই চালিয়ে খেলতে থাকেন স্মৃতি এবং শেফালি। এক সময় মনে হতে থাকে ভারত ১০ উইকেটেই জিতে যাবে। কিন্তু লক্ষ্যমাত্রার থেকে পাঁচ রান দূরে থাকা অবস্থায় ফেরেন স্মৃতি। ৭টি চার এবং ১টি ছয়ের সাহায্যে ৫২ বলে ৫৪ রান করেন। শেফালি অপরাজিত থাকেন ৪৪ বলে ৬৪ রানে। জয়ের রান আসে জেমাইমা রদ্রিগেসের (৬) ব্যাট থেকে। পরবর্তী ম্যাচ ৭ জানুয়ারি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: হামলাকারীরা ভারতের নাগরিক তো? সন্দেশখালির ঘটনায় প্রশ্ন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Abhijit Gangopadhyay: হামলাকারীরা ভারতের নাগরিক তো? সন্দেশখালির ঘটনায় প্রশ্ন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে আক্রান্ত ইডি আধিকারিকদের দেখতে হাসপাতালে গেলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই  ঘটনাকে ‘অনভিপ্রেত’ এবং ‘লজ্জাজনক’ বলে মন্তব্য করেন তিনি। রাজ্যের বর্তমান অবস্থা নিয়ে আক্ষেপ করতে দেখা যায় বিচারপতিকে। রীতিমতো উদ্বেগের সুরে তিনি বলেন, এই রাজ্যে সাংবিধানিক অবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। তাঁর প্রশ্ন, “যাদের লেলিয়ে দেওয়া হল মারার জন্য, তারা ভারতবর্ষের নাগরিক তো? নৌকা করে আসেনি তো?”

    পরিকল্পনা করে আক্রমণ

    রেশন ‘দুর্নীতি’ কাণ্ডে তৃণমূল নেতা শাহাজাহান শেখের বাড়িতে অভিযান চালানোর সময় আক্রান্ত হয় ইডি আধিকারিকরা। এদিন হাসপাতালে গিয়ে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানান, দুই ইডি আধিকারিকের চোট গুরুতর। মানবিকতার খাতিরে তাঁদের দেখতে হাসপাতালে এসেছেন। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে চিন্তিত বিচারপতি বলেন, “পুলিশের উপর আমরা ভরসা আছে। কিন্তু পুলিশ পরিচালনার উপর ভরসা নেই। পুলিশকে একেবারে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হচ্ছে। পুলিশকে হাত খুলে কাজ করতে দিলে, দুর্বৃত্তদের সহজেই উড়িয়ে দেওয়া যাবে।”

    তদন্তে সহযোগিতার আর্জি

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “গুরুতর আহত। দুজনের মাথায় ভয়ঙ্কর চোট। একজন আইসিইউতে। দুজন জেনারেল বেডে। পরিকল্পনা করে মেরেছে। আমি এসেছি, আমার কোর্ট থেকেই আদেশ দেওয়া হয়। যদি কেউ মনে করে দুর্নীতি হয়নি, তার উচিত সহযোগিতা করা। উচিত এজেন্সিকে সাহায্য করা। কোর্টে কোর্টে না দৌড়ে। অফিসারদের উপর টেররাইজ করে দুর্নীতি আটকানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।” 

    আরও পড়ুন: ইডির উপর হামলায় যুক্ত কারা? ছবি দেখিয়ে তিন জনকে ‘শনাক্ত’ করলেন শুভেন্দু

    সন্দেশখালিকাণ্ডে বিচারপতি তৃণমূল নেতাকে কটাক্ষ করে বলেন, ‘‘বাড়িতে শাহজাহানকে পাওয়া যায়নি। তিনি এতই সাহসী যে, বাড়িতে থাকতে পারেননি। ইডির ভয়ে দৌড়ে চলে গিয়েছিলেন। কঠোর ব্যবস্থা তো নেওয়া উচিত বটেই।’’ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় আরও জানান, তিনি চান যে, তৃণমূল নেতার বাড়িতে গিয়ে ইডি আধিকারিকরা আক্রান্ত হয়েছেন, সেই শাহাজাহান যেন শুক্রবার রাত ১২টার মধ্যে ইডি অফিসে হাজিরা দেন। এর পর সন্দেশখালিতে ইডি আধিকারিকদের উপর আক্রমণের ঘটনা নিয়ে বিস্ফোরক দাবি করেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘‘আমার একটা স্পেসিফিক প্রশ্ন আছে। যাঁদেরকে মারার জন্য লেলিয়ে দেওয়া হল, তাঁরা ভারতবর্ষের নাগরিক তো? তাঁরা অন্য কোনও জায়গা থেকে নৌকো করে এখানে ঢোকেননি তো? যদি উপযুক্ত তদন্ত হয়, তাহলে কারা কাকে আশ্রয় দিচ্ছে, সেটা জানা যাবে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: বনগাঁর প্রাক্তন পুরপ্রধান শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করতে গিয়েও আক্রান্ত ইডি, ভাঙল গাড়ির কাচ

    Ration Scam: বনগাঁর প্রাক্তন পুরপ্রধান শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করতে গিয়েও আক্রান্ত ইডি, ভাঙল গাড়ির কাচ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন দুর্নীতি (Ration Scam) মামলায় বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করতে গিয়েও আক্রান্ত হল ইডি। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ঘনিষ্ঠ ওই নেতাকে শুক্রবার রাতে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার সময় ফের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের লক্ষ্য করে উড়ে আসে ইট, ভাঙে গাড়ির কাচ। 

    আক্রান্ত ইডি

    প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টা নাগাদ রেশন দুর্নীতি (Ration Scam) মামলায় উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁর প্রাক্তন পুরপ্রধান শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করে ইডি। সন্দেহজনক লেনদেন এবং বক্তব্যে অসঙ্গতির কারণেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে। শুক্রবার রাতেই বনগাঁ থেকে শঙ্করকে নিয়ে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন ইডির আধিকারিকেরা। সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। শনিবার শঙ্করকে আদালতে হাজির করিয়ে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানাতে পারে কেন্দ্রীয় সংস্থা। এমনটাই ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে। 

    গ্রেফতার শঙ্কর

    শঙ্করকে গ্রেফতার করে তাঁর বনগাঁর বাড়ি থেকে তাঁকে নিয়ে বেরনোর সময় বিক্ষোভের মুখোমুখি হতে হয় ইডিকে। শুক্রবার সন্দেশখালিতে অভিযানে গিয়ে ভয়াবহ ভাবে আক্রান্ত হন ইডি আধিকারিক ও সিআরপিএফ জওয়ানরা। রাতে ফের আক্রান্ত হন তাঁরা। শঙ্করকে গাড়িতে তোলার সময় রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় বনগাঁ। মহিলাদের সামনে রেখে বিক্ষোভ দেখিয়ে ইডির গাড়ি আটকানোর চেষ্টা করেন তৃণমূল নেতার অনুগামীরা। কেন্দ্রীয় বাহিনী লাঠিচার্জ করায় পিছু হঠে বিক্ষোভকারীরা।  পিছনে ইডির একটি গাড়ির কাচ ইট মেরে ভেঙে দেন ধৃত তৃণমূল নেতার অনুগামীরা।

    আরও পড়ুন: ইডির উপর হামলায় যুক্ত কারা? ছবি দেখিয়ে তিন জনকে ‘শনাক্ত’ করলেন শুভেন্দু

    ইডির অনুমান

    ইডি সূত্রে খবর, শঙ্করের শ্বশুরবাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় সাড়ে আট লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়েছে। ইডির দাবি, নথিপত্র ঘেঁটে লেনদেন সংক্রান্ত যে সকল তথ্য পাওয়া গিয়েছে তা সন্দেহজনক। ইডি জানতে পেরেছেন,  শঙ্কর ওরফে ডাকুর একাধিক সংস্থা রয়েছে। ইডি-র অভিযোগ, শঙ্কর এবং তাঁর পরিবার একাধিক বিদেশি মুদ্রা বিনিময় ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। রয়েছে অর্থলগ্নি সংস্থাও। ইডি নজরে সেই সংস্থা গুলির আর্থিক লেনদেন। শনিবার সকাল হতেই সিজিও কমপ্লেক্সে এসে হাজির হন শঙ্কর আঢ্যের স্ত্রী ও মেয়ে। তখনও আধিকারিকরা অফিসে এসে পৌঁছননি। বেশ কিছুক্ষণ তাঁদের অপেক্ষা করতে হয়। কিছু নথি দিয়ে তাঁরা চলে যান বলে ইডি সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sujay Krishna Bhadra: সুজয়কৃষ্ণ স্থিতিশীল! ‘কাকু’র শরীরে বড় জটিলতা নেই, ইডিকে জানাল এসএসকেএম

    Sujay Krishna Bhadra: সুজয়কৃষ্ণ স্থিতিশীল! ‘কাকু’র শরীরে বড় জটিলতা নেই, ইডিকে জানাল এসএসকেএম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  মাঝেমধ্যে হৃদ্‌স্পন্দনে ছন্দপতন ঘটলেও ওষুধের মাধ্যমে তা এখন অনেকটাই সুস্থ, ‘কালীঘাটের কাকু’। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের (Sujay Krishna Bhadra) ‘মেডিক্যাল রিপোর্ট’-এ এরকমই জানিয়েছে এসএসকেএম। কলকাতা হাইকোর্টে তা পেশও করা হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর শরীরে বড় কোনও সমস্যা নেই বলে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটকেও জানিয়েছে এসএসকেএম হাসপাতাল। 

    কী বলছে এসএসকেএম-এর রিপোর্ট

    আদালত সূত্রে খবর, হাইকোর্টে এসএসকেএম হাসপাতালের হৃদ্‌রোগ বিভাগের তরফে জমা দেওয়া ওই রিপোর্ট জানাচ্ছে, ৬২ বছরের সুজয়কৃষ্ণ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত। তবে তাঁর রক্তচাপ (১০৬/৭০) এবং নাড়ির স্পন্দনে (৮৮/মিনিট) তেমন কোনও অস্বাভিকতা নেই। বুধবারের (৩ জানুয়ারি) ওই রিপোর্টে ইডি হেফাজতে থাকা সুজয়ের অন্য কোনও গুরুতর শারীরিক সমস্যার কথাও উল্লিখিত হয়নি। প্রসঙ্গত, বুধবার রাতে প্রায় পাঁচ মাস পরে ‘কাকু’কে এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে বার করে জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকেরা। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁকে আলাদা ঘরে নিয়ে গিয়ে একই বাক্য বার বার করে বলানো হয়। ওই সূত্রের খবর, কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরাও।

    ইডির রিপোর্ট

    ইডি সূত্রের খবর, সুজয়কৃষ্ণের অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছিলেন তাঁর চিকিৎসক দীপঙ্কর মুখোপাধ্যায়। ইডি হাইকোর্টে যে রিপোর্ট পেশ করেছে তাতে বলা হয়েছে, এসএসকেএমের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান তাঁদের জানিয়েছেন যে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর শরীরে বড় কোনও সমস্যা (Major Complications) নেই। ডাক্তাররা তাঁর হৃদপিণ্ডে কোনও সিরিয়াস রিদম ডিসঅর্ডার (Ryth Disorder) পাননি। অর্থাৎ হৃদপিণ্ডের ছন্দ ঠিকই রয়েছে। চিকিৎসকদের মতামত নিয়ে ওই রিপোর্টের ভিত্তিতেই বিচারপতি অমৃতা সিনহা বুধবার রাতেই সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ দেন। 

    আরও পড়ুন: ইডির উপর হামলায় যুক্ত কারা? ছবি দেখিয়ে তিন জনকে ‘শনাক্ত’ করলেন শুভেন্দু

    কেন শয্যা দখল

    শরীরে বড় কোনও সমস্যা না থাকলেও কেন এখনও এসএসকেএম হাসপাতালের বেড দখল করে রয়েছেন কালীঘাটের কাকু। তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। এমনকী আদালতও এ নিয়ে রিপোর্ট তলব করেছে। পিজি হাসপাতাল হল উৎকর্ষতার দিক থেকে রাজ্যের অন্যতম নামী চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। সাধারণ মানুষ সহজে পিজিতে চিকিৎসার জন্য বেড পান না। এই অবস্থায় শরীরে গুরুতর সমস্যা না থাকা সত্ত্বেও সুজয়কৃষ্ণকে পিজিতে রেখে দেওয়া হয়েছে। এসএসকেএম হাসপাতালে সাধারণ মানুষ জায়গা পাচ্ছেন না। অথচ  কালীঘাটের কাকু সেখানে বেড দখল করে  রয়েছেন প্রায় ৪ মাস ধরে। কোন যুক্তিতে তিনি হাসপাতালে তা জানতে চাইছে আদালতও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rohit Sharma: দেড় দিনে ম্যাচ শেষ! কেপ টাউনে জিতেও আইসিসির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক রোহিত

    Rohit Sharma: দেড় দিনে ম্যাচ শেষ! কেপ টাউনে জিতেও আইসিসির বিরুদ্ধে বিস্ফোরক রোহিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেপ টাউনে টেস্ট জিতেও আইসিসি-র সমালোচনায় মুখর হলেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। কেপ টাউনের পিচ নিয়ে ক্ষিপ্ত তিনি। রোহিতের দাবি, ভারতের পিচে বল প্রথম দিন থেকে স্পিন করলে অনেক কথা বলা হয়। কিন্তু অন্য দেশে বল প্রথম দিন থেকে গতির স্বর্গ হয়ে উঠলে তখন কথা ওঠে না কেন? 

    ভারতের পিচ নিয়ে কথা কেন

    ম্যাচ শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে রোহিত বলেন, ‘এই ম্যাচে কী হল সকলেই দেখেছে। পিচ কেমন আচরণ করেছে এটাও সকলের নজরে পড়েছে। সত্যি বলতে, এরকম পিচে খেলতে আমার কোনও অসুবিধা নেই। ভারত এবং ভারতের পিচ নিয়ে কেউ কোনও মন্তব্য না করা অবধি কোনও অসুবিধা নেই। কারণ, আমরা অন্য দেশে টেস্ট খেলতে এসেছি। চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ব এটাই স্বাভাবিক। নিঃসন্দেহে এমন পিচে খেলা বিপজ্জনক। তবে ভারতে কেউ খেলতে গেলে সেখানকার পিচও চ্যালেঞ্জিং হবে এমনটাই প্রত্যাশিত।’

    পিচের রেটিং নিয়েও প্রশ্ন 

    রোহিতের সংযোজন, “দক্ষিণ আফ্রিকায় সবাই টেস্ট খেলতে আসে নিজের ক্ষমতা পরীক্ষা করার জন্য। এখানে খেলা ভয়ঙ্কর, কঠিন এমনই বলা হয়। তা হলে ভারতে গেলেও খেলা কঠিন হতে পারে। দেখুন, আমরা টেস্ট খেলতে গিয়ে শুধু খেলাটা নিয়েই কথা বলি। টেস্ট ফরম্যাট নাকি সবার উপরে, এমন কথাও শোনা যায়। তা হলে সেই কথার পাশে দাঁড়ানোটাও দরকার।” পিচের রেটিং নিয়ে আইসিসির দ্বিচারিতা প্রসঙ্গে ম্যাচ রেফারিদের উদ্দেশে রোহিতের সাফ উত্তর, ‘যেখানেই খেলা হোক, নিরপেক্ষ থেকেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। আমি এখনও বিশ্বাস করতে পারছি না, বিশ্বকাপ ফাইনালের পিচকে কী ভাবে বিলো অ্যাভরেজ রেটিং দেওয়া হল। ফাইনালের মঞ্চে একজন সেঞ্চুরি করল। সেটা কী করে খারাপ পিচ হয়? সুতরাং, ম্যাচ রেফারি নিজে যা দেখছেন সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত দেওয়া উচিত। কোন দেশে খেলা হচ্ছে সেটা দেখে নয়। আশা করি, এখানকার ক্ষেত্রেও আইসিসি চোখ কান খোলা রাখবে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share