Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • Gautam Adani: মুকেশ আম্বানিকে টপকে এশিয়ার সবথেকে ধনী গৌতম আদানি

    Gautam Adani: মুকেশ আম্বানিকে টপকে এশিয়ার সবথেকে ধনী গৌতম আদানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমালোচনার ঝড় সামলে শীর্ষে গৌতম আদানি (Gautam Adani)। এই মুহূর্তে মুকেশ আম্বানিকে পিছনে ফেলে এশিয়ার সবথেকে ধনী ব্যক্তি আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। নতুন বছরে পা দিতে না দিতেই ভাগ্যবদল। ২০২৪-র প্রথম চারদিনে গৌতম আদানির সম্পত্তির পরিমাণ বাড়ল ১৩.৩ বিলিয়ান মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১.২ লাখ কোটি টাকা। এর ফলে ফের একবার বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবেরদের তালিকায় উঠে এলেন গৌতম আদানি।

    আম্বানিকে টপকে শীর্ষে আদানি

    আদানি-হিন্ডেনবার্গ বিবাদে বুধবারই সুপ্রিম কোর্টের রায়ে স্বস্তি মিলেছে। এবার এল সাফল্যের খতিয়ান। গত বছর হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট সামনে আসার পর থেকে বিপুল লোকসানের মুখে পড়ে কোম্পানি। জানুয়ারিতে এক লপ্তে সামগ্রিক অর্থের ৩৪ শতাংশের বেশি খুইয়ে ফেলেন গৌতম আদানি। যদিও ফের স্বমহিমায় তিনি। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিকে পিছনে ফেলে ভারতের ধনীতম ব্যক্তি হলেন আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। শুধু তাই নয়, গৌতম আদানি বিশ্বের বিলিয়নেয়ারদের তালিকায় দ্বাদশ স্থানে পৌঁছেছেন। গৌতম আদানির মোট সম্পদও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভাগ্যর চাকা ঘুরল! নতুন বছরে দুবাই জ্যাকপটে ৪৪ কোটি পেলেন ভারতীয় গাড়িচালক

    বাড়ল আদানির সম্পত্তির পরিমাণ

    সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার আদানি (Gautam Adani) গোষ্ঠীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৯৭.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আগে মাত্র ৭.৬৭ বিলিয়ান মার্কিন ডলার মূল্যের সম্পত্তির মালিক ছিলেন তিনি। উল্লেখ্য, বিশ্বের ধনকুবেরদের তালিকায় বুধবার পর্যন্ত ১২ নম্বর স্থানে ছিলেন মুকেশ আম্বানি। গৌতম আদানির জন্য এক ধাপ নেমে যাওয়ায় বর্তমানে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যানের ব়্যাঙ্কিং দাঁড়িয়েছে ১৩। গত বছরের ডিসেম্বর থেকে আদানির শেয়ার সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। তিনি যে অচিরেই মুকেশ আম্বানিকে পিছনে ফেলে দেবেন, সেই ইঙ্গিত তখনই মিলেছিল। এর আগেও একবার সম্পত্তির নিরিখে রিলায়েন্স কর্নধারকে হারিয়ে ভারতের ধনী ব্যক্তির তকমা ছিনিয়ে নিয়েছিলেন গৌতম আদানি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dubai Jackpot: ভাগ্যর চাকা ঘুরল! নতুন বছরে দুবাই জ্যাকপটে ৪৪ কোটি পেলেন ভারতীয় গাড়িচালক

    Dubai Jackpot: ভাগ্যর চাকা ঘুরল! নতুন বছরে দুবাই জ্যাকপটে ৪৪ কোটি পেলেন ভারতীয় গাড়িচালক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাড়ি চালিয়ে পেট চলত। কাজের সন্ধানেই পাড়ি দিয়েছিলেন দুবাইতে। সেখানে গিয়ে একটি লটারির টিকিট কাটতেই কেল্লাফতে। নতুন বছরেই ঘুরে গেল ভাগ্য। লটারি জিতে রাতারাতি কোটিপতি হলেন এক ভারতীয়। জ্যাকটপট জিতে ভাগ্য ফিরল মুনাওয়ার ফাইরুস নামে পেশায় ওই ভারতীয় গাড়িচালকের। জিতলেন ৪৪ কোটি টাকা। সোশ্যাল সাইটে এখন ভাইরাল তাঁর খবর।

    ৪৪ কোটি টাকার মালিক

    সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে গিয়েও একটি বেসরকারি সংস্থায় গাড়ির চালক হিসেবে যোগ দেন মুনাওয়ার। গত পাঁচ বছর ধরে প্রতি মাসে লটারির টিকিট কেটে আসছিলেন। কিন্তু জ্যাকপট জিতবেন, তা কখনও কল্পনাই করেননি। নতুন বছরে দুবাইয়ে প্রথম কোনও ব্যক্তি জ্যাকপট জয়ী হলেন। প্রথম পুরস্কার হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মুদ্রায় ২০ মিলিয়ন দিরহাম বা ভারতীয় মুদ্রায় ৪৪ কোটি টাকা জিতলেন মুনাওয়ার। ভারতীয় মুদ্রায় ৪৪ কোটি টাকা জ্যাকপট জেতার ঘোর কিছুতেই কাটছে না তাঁর। তবে, পুরো ৪৪ কোটি টাকা পাবেন না মুনাওয়ার। দুবাইয়ের নিয়ম অনুসারে কর দিতে হবে তাঁকে। সেই সঙ্গে রয়েছে অনেক স্টেকহোল্ডার। তাদেরও অর্থের ভাগ দিতে হবে ভারতীয় গাড়িচালককে। 

    আরও পড়ুুন: “ক’জন ভিআইপি রয়েছেন? কী কী সুবিধা পাচ্ছেন?’’ এসএসকেএমের জবাব তলব হাইকোর্টের

    মুনাওয়ারের স্বপ্ন

    জানা গিয়েছে, নতুন বছরে মুনাওয়ার সহ মোট ১০ জন জ্যাকপট জিতেছেন। এই তালিকায় ভারতীয় ছাড়াও রয়েছে প্যালেস্তাইন, লেবানন এবং সৌদি আরবের নাগরিক। মুনাওয়ারের আগে জ্যাকপট জিতেছিলেন সুতেশ কুমার নামে একটি ভারতীয়। ২ কোটি টাকা বেশি পেয়েছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে রাতারাতি কোটিপতি হয়েছিলেন আরেক ভারতীয় গাড়িচালক। রুজির টানে দুবাইয়ে গিয়ে জ্যাকপট জিতে ভাগ্য ফিরে পেয়েছিলেন অজয় অগুলা নামে ওই ভারতীয়। লটারি কেটে ১৫ মিলিয়ন দিরহাম জিতেছিলেন অজয়। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩৩ কোটি টাকা। ভারতীয় ওই গাড়িচালক ছিলেন দক্ষিণ ভারতের বাসিন্দা। জ্যাকপট জিতে মুনাওয়ার বলেন, “আমি এখনও নিশ্চিত নই কারণ আমি এটি ঘটবে বলে আশা করিনি। আমি এখনও হতবাক এবং আমার বিকল্পগুলি সম্পর্কে চিন্তা করার জন্য কিছু সময় নিতে হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC Test Championship: শীর্ষে ভারত! বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকায় বিরাট বদল 

    ICC Test Championship: শীর্ষে ভারত! বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকায় বিরাট বদল 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে হারের পর পয়েন্ট তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে নেমে গিয়েছিল ভারত। এবার কেপ টাউনে দেড় দিনে ম্যাচ জিতে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে উঠে গেল রোহিতরা।  দক্ষিণ আফ্রিকা শীর্ষস্থান থেকে নেমে গেল দুয়ে। ঐতিহাসিক টেস্ট জয়ের পর  গুরুত্বপূর্ণ ১২ পয়েন্ট পায় ভারত।

    কে কোন জায়গায়

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের তৃতীয় রাউন্ড চলছে এখন। প্রথম দুবার ফাইনাল খেললেও একবারও বিশ্বজয়ের স্বাদ পায়নি রোহিত বাহিনী। প্রথমটি জিতেছিল নিউ জিল্যান্ড এবং দ্বিতীয়টি অস্ট্রেলিয়া। কেপ টাউনে ভারত ম্য়াচ জেতার পর বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ সাইটের ট্র্যাফিক এতটাই বেশি হয়ে গিয়েছিল যে সাইট একটা সময় ক্র্যাশ করে যায়। পরে অবশ্য সেটাকে ঠিক করা হয়। এই মুহূর্তে ভারতের পয়েন্ট শতাংশ ৫৪.১৬। ২টি ম্যাচ জিতেছে তারা। একটি হার এবং একটি পয়েন্ট। শাস্তি বাবদ ২ পয়েন্ট কাটা গিয়েছে। তাই তাদের পয়েন্ট ২৬। অন্য দিকে, ৫০ শতাংশ পয়েন্ট নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় স্থানে। একই পয়েন্ট শতাংশ নিয়ে তিন, চার এবং পাঁচে রয়েছে যথাক্রমে নিউ জিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং বাংলাদেশ। পাকিস্তান ৪৫.৮৩ পয়েন্ট শতাংশ নিয়ে রয়েছে ষষ্ঠ স্থানে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬.৬৭ শতাংশ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে সপ্তম স্থানে। আটে রয়েছে ইংল্যান্ড। তাদের পয়েন্ট শতাংশ ১৫। 

    টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের এই সাইকেলটি ২০২৩ সালের অ্যাশেজ থেকে শুরু হয়েছে। ভারতীয় দল টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের এই চক্রের প্রথম সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এই সিরিজ ড্র করল রোহিতরা। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্টের নিয়ম হল, ম্যাচ জিতলে পাওয়া যাবে ১২ পয়েন্ট। ড্র বা টাই হলে ৪ পয়েন্ট করে পাবে দু’টি দল। হারলে কোনও পয়েন্ট নেই। তবে পয়েন্ট নয় এই প্রতিযোগিতায় লিগ তালিকায় গুরুত্ব পায় মোট পয়েন্টের প্রাপ্ত শতাংশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC New Rule: ক্রিকেটের নিয়মে বদল! কারা পাবে সুবিধা, কী জানাল আইসিসি? 

    ICC New Rule: ক্রিকেটের নিয়মে বদল! কারা পাবে সুবিধা, কী জানাল আইসিসি? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের নিয়ম সংশোধন বিশ্ব ক্রিকেটে। নিয়মের সংশোধন করে আরও কড়া হওয়ার ইঙ্গিত দিল আইসিসি (ICC New Rule)। নিজেদেরই তিনটি নিয়মে বদল করল ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা। এই সিদ্ধান্তের ফলে এ বার থেকে আর নিয়মের ফাঁক গলে অতিরিক্ত সুবিধা পাবে না বোলিং দল। ডিআরএস প্রযুক্তি এবং কনকাশন পরিবর্তের নিয়মে বদল করা হয়েছে। বদল করা হয়েছে মাঠে চোট পরীক্ষার সময়ের নিয়মেও।

    নয়া নিয়ম কী কী

    আইসিসি (ICC New Rule) জানিয়েছে, গত ১২ ডিসেম্বর থেকে এই সংশোধন কার্যকর হয়েছে। স্টাম্পের ক্ষেত্রে ডিআরএসের বদল হয়েছে। এই ব্যাপারে আবেদন করলে এবার থেকে সাইডভিউ ক্যামেরা থেকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে তৃতীয় আম্পায়রকে। বোলার আহত হলে পরিবর্তন হিসাবে মাঠে নেমেই বল করতে পারবেন না কোনও বোলার। দেখতে হবে, আহত হওয়ার সময় বোলার বল করছিলেন কী না। পরিবর্ত বোলার তখনই বল করতে পারবেন যদি আগের বোলার বল করার সময় চোট পান। যদি অন্য কোনও সময় তিনি চোট পান তা হলে পরিবর্ত হিসাবে বোলার নামলেও তিনি বল করতে পারবেন না। কেপ টাউনে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টেস্টের মধ্যেই এই নিয়ম সংশোধনের কথা জানিয়েছে আইসিসি।

    আরও পড়ুন: দেড় দিনে শেষ পাঁচ দিনের টেস্ট! কেপ টাউনে জিতে সিরিজ ড্র করল ভারত

    স্টাম্পিং আর কট বিহাইন্ডের ক্ষেত্রে এত দিন অতিরিক্ত সুবিধা পাচ্ছিল ফিল্ডিং সাইড। উইকেটকিপার স্টাম্পিংয়ের আবেদন করলে, টেলিভিশন আম্পায়ার কট-বিহাইন্ড পরীক্ষা করে তবেই ব্যাটসম্যান স্টাম্পড হয়েছে কিনা দেখে সিদ্ধান্ত জানাতেন। নতুন নিয়মের ফলে শুধু সাইড-অন রিপ্লে খতিয়ে দেখবেন টেলিভিশন আম্পায়ার। খতিয়ে দেখা হবে না কট বিহাইন্ড। যে দল ফিল্ডিং করছে, সেই দলকে কট-বিহাইন্ডের আবেদনের জন্য আলাদা রিভিউ নিতে হবে। অর্থাৎ, এক আবেদনে একাধিক আউটের রিভিউ আর নেওয়া যাবে না। এখন থেকে কোনও ক্রিকেটার চোট পেলে মাঠে ৪ মিনিটের বেশি চিকিৎসা করাতে পারবেন না। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ira Khan Wedding: কনের সাজে আমির-কন্যা ইরা, জগিংয়ের পোশাকে বিয়ের আসরে বর নূপুর

    Ira Khan Wedding: কনের সাজে আমির-কন্যা ইরা, জগিংয়ের পোশাকে বিয়ের আসরে বর নূপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিয়ে করলেন অভিনেতা আমির খানের মেয়ে ইরা খান ও তাঁর জিম ট্রেনার প্রেমিক নূপুর শিখর। কোভিডের সময় দেখা, সেখান থেকে প্রেম। প্রায় তিন বছরের সম্পর্ক নূপুর শিখর ও ইরা খানের। গত বছর নভেম্বর মাসে বাগ্‌দান সারেন আমির-কন্যা। অবশেষে মুম্বইতে আমিরের প্রথম স্ত্রী রিনার বাড়িতেই পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে চার হাত এক হল। 

    দৌড়ে বিয়ের আসরে

    ইরার গায়েহলুদের অনুষ্ঠানে মরাঠি সাজে দেখা গিয়েছিল আমিরের প্রাক্তন দুই স্ত্রী রিনা ও কিরণকে। ৩ জানুয়ারি সন্ধ্যায় পরিবার ও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় পরিজনের উপস্থিতিতে আইনি মতে বিয়ে সম্পন্ন হল ইরা-নূপুরের। আগেই জানা গিয়েছিল বিয়েতে অতিথিদের কাছ থেকে উপহার গ্রহণ করতে নারাজ ইরা। বিয়ের দিন সকালেও সাদামাটা সাজেই মুম্বইয়ের এক সাঁলোর বাইরে দেখা যায় ইরাকে। প্রায় আট কিলোমিটার দৌড়ে ইরাকে বিয়ে করতে পৌঁছন নুপূর। প্রথমে কালো স্যান্ডো গেঞ্জি পরে বর বিয়ে করতে এলেও, পরে বদলে নেন পোশাক।

    রাজস্থানের উদয়পুরে বিয়ের আসর

    বিয়ে সেরে বাড়ির বাইরে এসে উপস্থিত পাপারাজ্জিদের উদ্দেশে ছবির জন্য পোজ দিতে দেখা গেল নব দম্পতিকে। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বন্দি হলেন আমির খানও। শ্বশুরের খুব ঘনিষ্ঠ নূপুর। দীর্ঘদিন ছিলেন তিনি আমিরেরই জিম ট্রেনার। এছাড়াও বহু বলিউড তারকার সঙ্গে কাজ করেছেন মিস্টার পারফেকশনিস্টের জামাই। ৭টা নাগাদ সম্পন্ন হয় বিয়ের অনুষ্ঠান।

    আইনি মতে সইসাবুদ করে বিয়ে সারেন ইরা ও নূপুর। রীতি মেনে বিয়ে না করলেও সঙ্গীত, মেহেন্দির মতো অনুষ্ঠান হয়েছে তাঁদের। মুম্বইতে আইনি বিয়ে সারলেও ৮ জানুয়ারি রাজস্থানের উদয়পুরে রয়েছে জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠান। তার পরর ১৩ জানুয়ারি মুম্বইতে রয়েছে বউভাতের অনুষ্ঠান। ওই দিনই আমান্ত্রিত বলিউডের খ্যাতনামী তারকরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: ইচ্ছেপূরণ হল না! বাড়িতে বসেই চিকিৎসা করানোর নয়া আবদার পার্থর

    Partha Chatterjee: ইচ্ছেপূরণ হল না! বাড়িতে বসেই চিকিৎসা করানোর নয়া আবদার পার্থর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে কোনও মূল্যে জামিন পেতে মরিয়া নিয়োগ দুর্নীতিতে (Teacher Recruitment Scam) গ্রেফতার প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। কিন্তু বারবার আবেদন করেও জামিন মিলছে না। বুধবারও আদালতে জামিনের জন্য আর্জি জানান পার্থর আইনজীবী। এদিন আদালতে আইনজীবী, তাঁর শারীরিক সমস্যার কথা তুলে ধরে তাঁকে যে কোনও শর্তে জামিন দেওয়ার আর্জি জানান। জেলে ঠিকমতো চিকিৎসা হচ্ছে না৷ তাই বাড়িতে বসেই চিকিৎসার অনুমতি দেওয়া হোক৷ এমন কি, তার জন্য যে কোনও শর্ত পালনেও রাজি ছিলেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়৷ কিন্তু এবারও মিলল না অনুমতি। ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।

    পার্থর আবেদন

    এদিন আদালতে পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের (Partha Chatterjee) আইনজীবী বলেন, “যে কোনও শর্তে জামিন চাইছি। দীর্ঘদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ। বাড়িতে বসে চিকিৎসা করার আবেদন জানাচ্ছি।” আদালতে আইনজীবি আরও জানান যে, “মেডিক্যাল বোর্ডের পরামর্শ ছিল নিয়মিত রক্তপরীক্ষা করার। কিন্তু গত ৯ মাসে রক্তপরীক্ষা হয়নি। জেলে থেকে চিকিৎসা হচ্ছে না। যেভাবে চিকিৎসা হওয়া দরকার, সেটা হচ্ছে না। দিনের পর দিন বিনা চিকিৎসায় রয়েছেন। হেফাজতে রয়েছেন, তদন্ত হচ্ছে না।” মেডিক্যাল বোর্ড অনুসারে, ওনার নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করা দরকার৷ কিন্তু সেটা হচ্ছে না। কিডনির সমস্যা, হাই ব্লাড সুগার, জয়েন্টে সমস্যা ও একাধিক শারীরিক সমস্যা রয়েছে। এই পরিস্থিতি নেতাজি নগর থানা এলাকার নাকতলায় পৈতৃক বাড়িতে বসে ওনার চিকি়ৎসার ব্যবস্থা করা হোক৷

    আরও পড়ুন: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

    সিবিআই-এর বিরোধিতা

    পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) আইনজীবীর এই আবেদনের বিরোধিতা করেন সিবিআই-এর আইনজীবী৷ তিনি বলেন, “মিডলম্যানদের সঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের সরাসরি যোগ ছিল। আর্থিক লেনদেন হয়েছে। পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়-ই নির্দেশ দিয়ে প্রভাব খাটিয়ে অফিসারদের দুর্নীতিতে যুক্ত করেছেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায়-ই এই দুর্নীতির কিংপিন।” দু-পক্ষের সওয়াল জবাবের পর ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়কে জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। প্রসঙ্গত, শিক্ষা দুর্নীতির (Teacher Recruitment Scam) দায়ে ২০২২-এর জুলাই মাসে ইডি গ্রেফতার করে পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়কে। একইসঙ্গে গ্রেফতার করা হয় পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের ‘ঘনিষ্ঠ’ বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্য়ায়কেও। তারপর থেকে জেলেই দিন কাটছে প্রাক্তন মন্ত্রীর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs South Africa: লজ্জার রেকর্ড ভারতীয় ব্যাটারদের! কেপটাউনের চমক, একদিনে পড়ল ২৩ উইকেট

    India vs South Africa: লজ্জার রেকর্ড ভারতীয় ব্যাটারদের! কেপটাউনের চমক, একদিনে পড়ল ২৩ উইকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লজ্জার রেকর্ড ভারতের। বিশ্বক্রিকেটে অবিশ্বাস্য ঘটনার সাক্ষী থাকল কেপটাউন। টেস্ট ক্রিকেটের ১৪৭ বছরের ইতিহাসে এর আগে কখনও শূন্য রানে ৬ উইকেট পড়েনি। এই প্রথম বিনা রানে ছয় উইকেট হারাল ভারত। একই দিনে পড়ল ২৩টি উইকেট। এর আগে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড টেস্টের প্রথম দিন ২৫ উইকেট পড়েছিল। ১৯০২ সালে মেলবোর্নে হয়েছিল সেই টেস্ট। 

    বেহাল ব্যাটিং

    কেপটাউনে দ্বিতীয় টেস্টে শুরুটা ভাল হয়েছিল ভারতের। মহম্মদ সিরাজের দাপটে ৫৫ রানে অলআউট হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা (India vs South Africa)। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা খুব খারাপ হয়নি মেন-ইন-ব্লুদের। যশস্বী জয়সওয়াল আবার ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় উইকেটে রোহিত শর্মা এবং শুভমন গিল খেলাটা ধরে নেন। রোহিত শুরু করেছিলেন আগ্রাসী ভঙ্গিতে। তবে ৩৯ ও ৩৬ রানে ফিরে যান তাঁরা। চায়ের বিরতিতেও ৪ উইকেট হারিয়ে ১১১ রান ছিল ভারতের। ক্রিজে ছিলেন বিরাট কোহলি এবং কেএল রাহুল। কে জানত বিশ্বরেকর্ড অপেক্ষা করছে! 

    চা-বিরতির পর একটা সময় ভারতের রান ছিল ১৫৩-৪। তার পরে মাত্র ১১ বলের ব্যবধানে ভারতের বাকি ৬টি উইকেট পড়ে। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের দাপটে শেষ কয়েক মিনিটে যে ভাবে এতগুলি উইকেট পড়েছে তাতে চমকে গিয়েছেন অনেকেই। মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যবধানে গুটিয়ে যায় ভারতের ইনিংস। রবি শাস্ত্রী বলেন, “কে ভেবেছিল এরকম বিশ্বরেকর্ড হবে! সবাই যেন নতুন বছরের শুরুতে ধামাকা দেওয়ার মেজাজে ছিল।”  এগারোজনের মধ্যে ছয় জন শূন্যতে আউট হয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে যশস্বী জয়েসওয়াল, শ্রেয়স আইয়ার, রবীন্দ্র জাদেজা, যশপ্রীত বুমরা, মহম্মদ সিরাজ এবং প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ।

    এখনও ম্যাচে ভারত 

    কেপ টাউনে সিরিজে সমতা ফেরানোর লক্ষ্যে খেলতে নেমেছিল ভারত। আগে ব্যাট করতে নামা দক্ষিণ আফ্রিকাকে দু’ওভারে গুটিয়ে দিয়েছিল ৫৫ রানে। কিন্তু নিজেরাও তার সুবিধা নিতে পারল না। ভারতের প্রথম ইনিংস শেষ হল ১৫৩ রানে। জবাবে দ্বিতীয় ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩ উইকেট হারিয়ে ৬২ রান তোলে। হাতে ৭ উইকেট। প্রোটিয়ারা এখনও পিছিয়ে ৩৬ রানে। ম্যাচের যা পরিস্থিতি তাতে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট দু’দিনেই শেষ হওয়ার মুখে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs South Africa: সিরাজ-সাইক্লোন! একাই নিলেন ৬ উইকেট, ৫৫ রানে শেষ দক্ষিণ আফ্রিকা

    India vs South Africa: সিরাজ-সাইক্লোন! একাই নিলেন ৬ উইকেট, ৫৫ রানে শেষ দক্ষিণ আফ্রিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  এক, দুই বা তিন নয়, একাই ৬টি উইকেট নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটে নিজের সেরা স্পেল উপহার দিলেন মহম্মদ সিরাজ (Mohammed Siraj)। হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং লাইন আপ। আরও চমকপ্রদ হল, সিরাজ-বুমরা-মুকেশ ত্রয়ীতে মাত্র ৫৫ রানে গুটিয়ে গেল প্রোটিয়াদের প্রথম ইনিংস। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এটাই ভারতের বিরুদ্ধে সর্বনিম্ন স্কোর দক্ষিণ আফ্রিকার।

    দুরন্ত বোলিং ভারতের

    কেপ টাউনে দ্বিতীয় টেস্টে শুরু থেকেই দক্ষিণ আফ্রিকার উপর চেপে বসে ভারত। একের পর এক ব্যাটার আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন। এডেন মার্করামকে ফিরিয়ে শুরুটা করেছিলেন সিরাজই। এর পর ডিন এলগার, টোনি ডি জর্জি, ডেভিড বেডিংহ্যাম, কাইল ভেরেইনে এবং মার্কো জানসেনকে আউট করেন তিনি। প্রথম ইনিংসে সিরাজ ৯ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন ৬ উইকেট। সিরাজ ছাড়াও উইকেট নিয়েছেন যশপ্রীত বুমরা এবং মুকেশ কুমার। দু’টি করে উইকেট নিয়েছেন তাঁরা। শার্দূল ঠাকুরকে বসিয়ে এই ম্যাচে মুকেশকে দলে নেয় ভারত। সেই ম্যাচে কোনও রান না দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন বাংলার পেসার।

    এলিট ক্লাসে সিরাজ

    এদিন টস হেরে প্রথমে ফিল্ডিং করে ভারত। তাতে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোরবোর্ডের যা অবস্থা ভারতীয় সমর্থকরা এখন বলতে শুরু করেছেন, শুরুতে বোলিং করে লাভবান হয়েছে টিম ইন্ডিয়া। শুরু থেকেই বল হাতে আগুন ঝরালেন সিরাজ। দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়া বোলারদের তালিকায় তিনে পৌঁছে গেলেন সিরাজ। এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন শার্দূল ঠাকুর। ২ বছর আগে আজকের দিনে শার্দূল ঠাকুর জোহানেসবার্গে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন। অল্পের জন্য এই রেকর্ড ভাঙা হল না সিরাজের। ভারতীয় প্রাক্তন স্পিনার হরভজন সিংও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন। ভারতীয় কিংবদন্তি অনিল কুম্বলে ২০০৪ সালে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে এক ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন। এদিন দক্ষিণ আফ্রিকার ৫৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে চা বিরতি পর্যন্ত ভারত ৪ উইকেট হারিয়ে ১১১ রান করে। রোহিত শর্মা ৩৯ রানে আউট হন। শুভমন গিল করেন ৩৬ রান। শ্রেয়স আইয়ার ও যশস্বী জয়সওয়াল কোনও রান পাননি। তাঁরা দুজনেই শূন্য হাতে ফেরেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohun Bagan: মোহনবাগান কোচের পদ থেকে সরলেন ফেরান্দো, দায়িত্বে আন্তোনিও হাবাস 

    Mohun Bagan: মোহনবাগান কোচের পদ থেকে সরলেন ফেরান্দো, দায়িত্বে আন্তোনিও হাবাস 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতেই মোহনবাগানের (Mohun Bagan) কোচের পদ থেকে সরে গেলেন জুয়ান ফেরান্দো (Juan Ferrando)। তাঁর জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হল টেকনিক্যাল ডিরেক্টর আন্তোনিও লোপেজ হাবাসকে। তাঁর কোচিংয়েই সুপার কাপ এবং মরসুমের বাকি ম্যাচ খেলবে মোহনবাগান। এর আগে হাবাস সবুজ-মেরুনের কোচ ছিলেন। এ মরসুমের শুরুতে তাঁকে টেকনিক্যাল ডিরেক্টর করে দলের সঙ্গে রাখা হয়েছিল। এবার ফেরান্দোকে সরিয়ে আবার কোচ হিসেবে ফিরিয়ে আনা হল হাবাসকে।

    ফেরান্দোর সাফল্য

    ২০২১ সালে কোচ করা হয়েছিল ফেরান্দোকে (Juan Ferrando)। সে বার হাবাসের কোচিংয়ে আইএসএলে সাফল্য আসছিল না। ওই মরসুমেই গোয়ার কোচ হিসেবে ডুরান্ড কাপ জিতেছিলেন জুয়ান ফেরান্দো। ওই সাফল্যের কথা মাথায় রেখে মরসুমের মাঝপথে হাবাসকে সরিয়ে বাগানের (Mohun Bagan) কোচ হয়েছিলেন ফেরান্দো। দু’বছর পর সেই ফেরান্দোকে সরিয়ে আবার বাগানের হটসিটে এলেন হাবাস। এএফসি কাপে ব্যর্থতা, আইএসএলে পরপর তিন ম্যাচে হার, এর জেরেই ফেরান্দোর ওপর অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল। মোহনবাগান এ বারের আইএসএলে এখনও পর্যন্ত ১০টি ম্যাচে ৬টি জিতেছে। পেয়েছে ১৯ পয়েন্ট। গত বারের চ্যাম্পিয়ন দল রয়েছে পাঁচ নম্বরে।

    হাবাসেই ভরসা

    দু’বছরে সবুজ-মেরুনের ৭৭টি ম্যাচে কোচ ছিলেন ফেরান্দো (Juan Ferrando)। এর মধ্যে ৪২টি ম্যাচে জিতেছিল দল। হেরেছিল ২০টিতে। বাকি ১৫টি ম্যাচ ড্র হয়। ফেরান্দোর প্রশিক্ষণেই গত মরসুমে আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হয় মোহনবাগান (Mohun Bagan)। তার পরে জেতে ডুরান্ড কাপও। কিন্তু এ বারের আইএসএলে টানা তিনটি ম্যাচে হারের পরেই দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন ফেরান্দো। ৯ জানুয়ারি থেকে শুরু কলিঙ্গ সুপার কাপ। এক সপ্তাহ সময় পাবেন হাবাস দল গোছানোর জন্য। হাবাসেই আপাতত ভরসা রাখছেন কর্তারা। আশা করা হচ্ছে, হাবাসের হাত ধরেই মোহনবাগান আবার জয়ে ফিরবে।

     

    আরও পড়ুন: বিশেষ ক্লাস কিংবদন্তি বোরার! এশিয়ান কাপে সুনীলদের ট্রেনিং ট্রেভরের

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICU: রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করানো নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    ICU: রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করানো নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসুস্থ রোগী বা তাঁর পরিবারের অনুমতি ছাড়া রোগীকে আইসিইউতে (ICU) ভর্তি করা যাবে না। এই মর্মে নতুন নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। যদি রোগীর পরিস্থিতি খারাপের দিকেও যায় তবেও রোগীর পরিবার বা খোদ রোগীর অনুমতি ছাড়া তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি করা যাবে না। তবে মহামারী, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে এই নিয়ম লাগু হবে না বলেই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

    বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে নির্দেশ

    বিভিন্ন সময়েই আইসিইউ-তে (ICU) রোগী ভর্তি করানো নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং রোগী আত্মীয়দের মধ্যে দ্বিমত দেখা যায়। এই বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে নয়া নির্দেশিকা দিয়েছে কেন্দ্র। সব মিলিয়ে ২৪ জন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে এই গাইডলাইন তৈরি করা হয়েছে। সাধারণত রোগীর পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ হলে বা দেহের কোনও অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকল না হলে রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয় না। অনেক সময় হাসপাতালগুলির দিকে অভিযোগের তির ওঠে তারা নাকি জোর করে রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করিয়ে দেন। তবে এবার কেন্দ্রীয় সরকারের এই নির্দেশের ফলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আর কোনও দায় থাকবে না। সবটাই রোগী বা তাঁর পরিবারের ওপর বর্তাবে। 

    কী বলা হয়েছে নির্দেশিকায়

    নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী, কোনও গুরুতর অসুস্থ রোগীর আর কোনও চিকিৎসা সম্ভব নয় অথবা চিকিৎসার সুবিধা নেই এমন অবস্থার সৃষ্টি হলে ওই রোগীকে আইসিইউতে (Centre guideline on ICU) রাখা নিরর্থক। একই ভাবে উপযুক্ত চিকিৎসার পরও রোগী যদি ‘প্রত্যাশিত সাড়া’ না দেন সে ক্ষেত্রেও তাঁকে আইসিইউতে রাখার কোনও মানে হয় না বলে জানিয়েছে কেন্দ্রের এই গাইডলাইন। তবে সবচেয়ে যে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটা হল, কারও বাঁচার ইচ্ছে আছে কিন্তু তিনি আইসিইউ-তে ভর্তি হতে চান না, এমনটা হলেও ওই রোগীকে আইসিইউ-তে রাখতে পারবেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া অতিমারি কিংবা কোনও বিপর্যয়ের পরিস্থিতিতে আইসিইউতে রোগী ভর্তি করানোর ক্ষেত্রে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে বলছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: শহুরে বাসিন্দাদের ৭৩ শতাংশ ভুগছেন প্রোটিনের অভাবে! কোন রোগ বাসা বাঁধছে শরীরে?

    আইসিইউ-তে ভর্তির জন্য কী দেখা হবে 

    নির্দেশিকায় (Centre guideline on ICU) রোগীর বেশ কিছু পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। একমাত্র সেই পরিস্থিতিতেই রোগীকে আইসিইউ-তে রাখা যাবে। যেমন, কোনও রোগীর রেসপিরেটরি সাপোর্ট অর্থাৎ শ্বাসজনিত সাপোর্ট লাগলে তাকে আইসিইউ-তে রাখা যাবে। অন্যদিকে, ইনটেনসিভ কেয়ারের জরুরি  এমন কোনও গুরুতর রোগ (সিভিয়ার অ্যাকিউট ইলনেস) হলে রোগীকে আইসিইউ-তে রাখা যাবে। এছাড়াও, অস্ত্রোপচারের পর রোগীর অবস্থা গুরুতর হলে বা অস্ত্রোপচারের সময় রোগীর কোনও বড় সমস্যা হলে তাকে আইসিইউ-তে ট্রান্সফার করা যাবে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়।

    কেন নয়া নির্দেশিকা

    আইসিইউ সংক্রান্ত নির্দেশিকার (Centre guideline on ICU)  নেপথ্যে থাকা অন্যতম চিকিৎসক আর কে মনি বলেন, ভারতে আইসিইউ বেডের সংখ্যা একেবারেই সীমিত। তাই যে রোগীর দরকার, সে-ই যেন আইসিইউ পায়, তা নিশ্চিত করতেই এই নির্দেশিকা তৈরি করেছে কেন্দ্র। ইন্ডিয়ান কলেজ অব ক্রিটিকাল কেয়ার মেডিসিনের সেক্রেটারি চিকিৎসক সুমিত রায় বলেন, বেশিরভাগ দেশেই আইসিইউ নিয়ে নির্দিষ্ট প্রোটোকল রয়েছে। আইসিইউ যাতে লাগামছাড়া ব্যবহার না করা হয়, তার জন্যই এই নিয়ম। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share