Author: subhra-katwa

  • Swati Maliwal: অতিশীর নাচ ভাইরাল সমাজমাধ্যমে! ‘নির্লজ্জ’ বলে কটাক্ষ দলীয় সাংসদ স্বাতীর

    Swati Maliwal: অতিশীর নাচ ভাইরাল সমাজমাধ্যমে! ‘নির্লজ্জ’ বলে কটাক্ষ দলীয় সাংসদ স্বাতীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দল হেরেছে শোচনীয়ভাবে। নয়াদিল্লি আসনে হেরেছেন খোদ অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মণীশ সিসোদিয়া, সৌরভ ভরদ্বাজ, সত্যেন্দ্র জৈনদের মতো হেভিওয়েটরাও ধরাশায়ী হয়েছেন। কিন্তু তাতে কি? দিল্লির বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী অতিশী মারলেনা (Atishi Marlena) নিজে জিততেই আনন্দে আত্মহারা হলেন। সেই ভিডিও সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হতেই কটাক্ষ করলেন আপের রাজ্যসভার সাংসদ স্বাতী মালিওয়াল (Swati Maliwal)। দিল্লির বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রীকে নির্লজ্জ বলে কটাক্ষ করলেন স্বাতী।

    নির্লজ্জের মতো নাচছেন কীভাবে, কটাক্ষ স্বাতীর (Swati Maliwal)

    ভাইরাল ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, নিজের কেন্দ্র কালকাজিতে জয়ী হয়েই কর্মীদের সঙ্গে নাচতে শুরু করেন অতিশী। এরপরে অতিশীর এই ‘নাচ’ নিয়েই প্রশ্ন ওঠে দলের অন্দরে। আম আদমি পার্টির রাজ্যসভার সাংসদ স্বাতী মালিওয়াল (Swati Maliwal) বলেন, “দল হেরেছে, সব বড় নেতা হেরেছেন। তারপরও অতিশী মারলেনা এভাবে নির্লজ্জের মতো নাচছেন কীভাবে?” প্রসঙ্গত, শনিবারই দিল্লিতে বিপুল জয় পেয়েছে বিজেপি। মুখ থুবড়ে পড়েছে কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮টিতেই জয়ী হয়েছে বিজেপি। পেয়েছে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। দলের জয়ের পরে এদিনই বিজেপির সদর দফতরে বক্তৃতা দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    দলের পরাজয়কেই কি তিনি এভাবে সেলিব্রেশন করছেন?

    প্রসঙ্গত, ১০ বছর পর দিল্লিতে ক্ষমতাচ্যুত হল কেজরিওয়ালের দল। ২০২০ সালে তারা ৬২ আসনে জিতেছিল। এবার সেই আসনসংখ্যা নেমে এসেছে একেবারে ২২-এ। এই হারের দায় কেজরিওয়ালের পাশাপাশি বর্তায় অতিশী মারলেনার ওপরেও। কারণ শেষ কয়েক মাস ধরে তিনিই ছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। এমন শোচনীয় হারের পরে তিনি কর্মীদের পাশে থাকার বার্তা না দিয়ে নিজেই নাচতে শুরু করলেন। এতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। অনেকে প্রশ্ন তুলছেন, দলের হার নিয়ে কি কোনও মাথাব্যাথা দিল্লির বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রীর? নাকি দলের পরাজয়কেই তিনি এভাবে সেলিব্রেশন করছেন? দল হারলেও বিশেষ অখুশি নন তিনি, এই বার্তাই কি দিতে চাইলেন অতিশী?

  • Mahakumbh: মহাকুম্ভে পবিত্র স্নান ভুটানের রাজার, সম্মানে নৈশভোজ রাজভবনে

    Mahakumbh: মহাকুম্ভে পবিত্র স্নান ভুটানের রাজার, সম্মানে নৈশভোজ রাজভবনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি মহাকুম্ভের (Mahakumbh) ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র স্নান করেন ভুটানের রাজা (Bhutan King) জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক। তাঁর সঙ্গে হাজির ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।পবিত্র স্নানের আগে প্রথা মেনে সূর্য নমস্কারও করতে দেখা যায় ভুটানের রাজাকে। মহাকুম্ভে পবিত্র স্নানের পর অক্ষয় বট এবং বড় হনুমান মন্দিরে প্রার্থনা সারেন রাজা। ভুটানের রাজা এরপরে বলেন, ‘‘এই অভিজ্ঞতা অবিস্মরণীয়।’’ ভুটানের রাজার সম্মানে নৈশ ভোজের আয়োজন করে উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল। সেখানে যোগ দেন ভুটানের রাজা। ভুটানের তরফ থেকে এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষ আমন্ত্রণেই ভারত সফর করছেন রাজা।

    ভুটানের রাজাকে রাজকীয় অভ্যর্থনা জানায় যোগী সরকার

    ভুটানের রাজাকে রাজকীয় অভ্যর্থনা জানায় (Mahakumbh) যোগী সরকার। নামগেল ওয়াংচুক লখনউ এসে পৌঁছালে, বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে বিমানবন্দরে রাজাকে স্বাগত জানান। এরপরে, জিগমে ওয়াংচুক রাজভবনে পৌঁছন। সেখানে রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেলও রাজার আথিতেয়তায় কোনও খামতি রাখেননি ৷

    ভারত-ভুটান সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা (Mahakumbh)

    রাজভবনে ভুটানের রাজা মহাত্মা গান্ধির মূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান। এর পাশাপাশি, রাজ্যপাল এবং মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ওয়াংচুক ভারত-ভুটান সম্পর্ক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তারপরই উত্তরপ্রদেশ সরকারের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ভুটানের রাজা মহাকুম্ভ মেলায় অংশ নেবেন এবং ত্রিবেণী সঙ্গমে (Mahakumbh) পুণ্য স্নান করবেন।

    ভুটানের রাজার সফর নিয়ে কী জানাল যোগী আদিত্যনাথ সরকার

    যোগী আদিত্যনাথ সরকারের তরফ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, ভুটানের রাজার এই সফর ভারত-ভুটানের সাংস্কৃতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও অনেক সুদৃঢ় করবে। বিশ্বের বৃহত্তম আধ্যাত্মিক অনুষ্ঠানগুলির মধ্যে অন্যতম অনুষ্ঠান হল মহাকুম্ভ। এর আধ্যাত্মিক তাৎপর্য বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে রয়েছে। দেশ-বিদেশ থেকে কোটি কোটি ভক্ত এসেছেন প্রয়াগরাজে। সেই মহাকুম্ভের পবিত্র ত্রিবেণী সঙ্গমে ভুটানের রাজার অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মহাকুম্ভের গুরুত্ব আরও বাড়িয়েছে বলেই মনে করছে যোগী সরকার।

  • PM Modi: দিল্লি বিধানসভার প্রথম অধিবেশনেই ক্যাগ রিপোর্ট পেশ করবে বিজেপি সরকার, বললেন মোদি

    PM Modi: দিল্লি বিধানসভার প্রথম অধিবেশনেই ক্যাগ রিপোর্ট পেশ করবে বিজেপি সরকার, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধানসভার প্রথম অধিবেশনেই ক্যাগ (সিএজি) রিপোর্ট (CAG) পেশ করবে বিজেপি সরকার, দিল্লি জয়ের পর এমনটাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। একইসঙ্গে দিল্লিকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করা এবং উন্নয়নের শিখরে পৌঁছে দেওয়ার ‘গ্যারান্টি’ দিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন একই সঙ্গে নরেন্দ্র মোদি তাঁর বিজয়ী ভাষণে উল্লেখ করেন সমাজকর্মী আন্না হাজারের প্রসঙ্গও। প্রধানমন্ত্রীর কথায়, ‘‘এত দিনে দুঃখ ঘুচল আন্নার।’’ প্রসঙ্গত, গতকাল শনিবারই দিল্লিতে বিপুল জয় পেয়েছে বিজেপি। মুখ থুবড়ে পড়েছে কেজরিওয়াল এবং আম আদমি পার্টি। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮টি আসনেই জয়লাভ করেছে বিজেপি, আম আদমি পার্টি জিতেছে মাত্র ২২ আসনে। এরপরে সন্ধ্যাতেই দিল্লিতে বিজেপি দফতরে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি আম আদমি পার্টিকে ফের একবার তুলোধোনা করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘‘এই আপ-দা পার্টির লোকেরা বিধানসভা নির্বাচনে জেতার জন্য প্রতিদিন নতুন নতুন ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি যে প্রথম বিধানসভা অধিবেশনেই ক্যাগ রিপোর্ট পেশ করা হবে এবং যারা লুট করেছে তাদেরকে ফেরত দিতে হবে।’’

    দুর্নীতি করে যাঁরা লুটেছেন, তাঁদের সব ফেরত দিতেই হবে

    শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট নাগাদ বিজেপির প্রধান কার্যালয়ে বিজয়ী ভাষণ শুরু করেন মোদি (PM Modi)। ভাষণের শুরুতেই তিনি বলেন , ‘‘যমুনা দিল্লির পরিচয়। সেই যমুনার কী অবস্থা? দিল্লির মানুষ ভরসা রেখেছিল, কিন্তু আপ-দা আস্থা হারিয়েছে। উল্টে হরিয়ানার উপর দোষারোপ করেছে। আমরা যমুনা পরিষ্কার করব। কাজটা কঠিন। কিন্তু হবেই।’’ বক্তব্যে উঠে আসে মোদির গ্যারান্টির কথা। তিনি (PM Modi) বলেন, ‘‘দুর্নীতিমুক্ত করার কথা বলেছিল যে দল, সেই দলেরই মুখ্যমন্ত্রী, মন্ত্রীরা দুর্নীতির দায়ে জেল খেটেছেন। দুর্নীতি লুকোতে তাঁরা নতুন নতুন ষড়যন্ত্র করেছেন। দুর্নীতি করে যাঁরা লুটেছেন, তাঁদের সব ফেরত দিতেই হবে। এটাও মোদির গ্যারান্টি।’’

    তোপ কংগ্রেসকেও (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এদিন তোপ দাগেন কংগ্রেসকেও। তিনি বলেন, ‘‘কংগ্রেস নিজেও ডোবে, সঙ্গে সহযোগীদেরও ডোবায়।’’ কংগ্রেস ‘পরজীবী’ বলেও কটাক্ষ করেন মোদি। তাঁর কথায়, ‘‘কংগ্রেস তার সহযোগীদের অ্যাজেন্ডা চুরি করে তাদের বিরুদ্ধেই প্রচার করে। কংগ্রেসের সহযোগীরা বুঝে গিয়েছে সেই কথা। কেউ যদি এক বার কংগ্রেসের হাত ধরে, তবে তার হার নিশ্চিত।’’

  • Daily Horoscope 09 February 2025: পিতার সঙ্গে মতান্তর হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 09 February 2025: পিতার সঙ্গে মতান্তর হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

     

     

    মেষ

    ১) ইচ্ছাপূরণ হওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ২) অভিনেতারা খুব ভালো সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) সমাজে খ্যাতি বাড়বে।

    বৃষ

    ১) বাড়িতে অশান্তির জন্য পাড়ার লোকের কাছে হাসির পাত্র হবেন।

    ২) চাকরির স্থানে সুনাম বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) প্রেমের ব্যাপারে চিন্তার খবর আসতে পারে।

    ২) বাইরে থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কর্কট

    ১) কোনও কারণে উদ্বেগ বাড়তে পারে।

    ২) সংসারের দায়িত্ব দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    সিংহ

    ১) মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) পিতার সঙ্গে মতান্তর হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কন্যা

    ১) অতিরিক্ত উদারতার জন্য কাজের ক্ষতি হতে পারে।

    ২) হঠাৎ করে কোনও চাকরির যোগ আসতে পারে।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে খুব বেশি।

    তুলা

    ১) শত্রুর কারণে সকালে মাথাগরম হতে পারে।

    ২) সাবধান থাকতে হবে, শরীরে অস্ত্রোপচারের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না কারও সঙ্গে।

    বৃশ্চিক

    ১) সকালবেলাতেই কিছু দান করার জন্য ইচ্ছা হতে পারে।

    ২) অভিভাবকদের পরামর্শ আপনার জন্য কার্যকর হবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথাবার্তা বলুন।

    ধনু

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমের জন্য কাজের প্রতি অনীহা দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার যে কোনও কাজ সফল হবে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) সকালে অহেতুক কোনও অশান্তিতে জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    ২) প্রতিবেশীদের হিংসার কারণে কাজে বাধা আসতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির কাছ থেকে চাপ আসতে পারে।

    ২) কর্মস্থানে মনোমালিন্য সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) কিছু কেনাকাটার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হতে পারে।

    ২) শত্রুর সঙ্গে আপস করতে হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের কাছে সুনাম অর্জন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • BJP: অযোধ্যার উপনির্বাচনে মিল্কিপুর আসন সপার থেকে ছিনিয়ে নিল বিজেপি, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    BJP: অযোধ্যার উপনির্বাচনে মিল্কিপুর আসন সপার থেকে ছিনিয়ে নিল বিজেপি, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার বিজেপির (BJP) দিল্লি জয়ের পাশাপাশি আরও উল্লেখযোগ্য জয় এল উত্তরপ্রদেশ থেকে। উত্তরপ্রদেশের মিল্কিপুর আসনে জিতল বিজেপি। অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এই জয়। কারণ মিল্কিপুর বিধানসভা হল ফৈজাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত এবং যা অযোধ্যা জেলায় অবস্থিত। ২০২৪ সালের নির্বাচনে ফৈজাবাদ লোকসভা আসনটি জেতে সমাজবাদী পার্টি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মিল্কিপুর ছিল এমন একমাত্র বিধানসভা, গোটা অযোধ্যা জেলার মধ্যে যেখানে ২০২২ সালের নির্বাচনে পরাস্ত হয়েছিল বিজেপি (BJP)। অযোধ্যা জেলার মধ্যে একটি আসনই হেরেছিল গেরুয়া শিবির। কিন্তু শনিবারের উপ নির্বাচনের ফলাফল সামনে আসতে সেটিও তারা ছিনিয়ে নিল সমাজবাদী পার্টির হাত থেকে। বিজেপি প্রার্থী এই আসনে জিতলেন ৫৭ হাজার ভোটে। ফৈজাবাদ লোকসভার মধ্যেই পড়ে অযোধ্যা বিধানসভা। সেখানেই তৈরি হয়েছে রাম মন্দির। ফৈজাবাদে বিজেপি লোকসভা নির্বাচনে হেরে যাওয়ায় প্রবল আস্ফালন শুরু করেছিল ইন্ডি জোট। শনিবার মিল্কিপুরে এল জয়। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের পর ফের মিল্কিপুর পেল বিজেপি বিধায়ক। ১৯৯১ সালের পর ২০১৭ সালে এই বিধানসভা আসনে জিতেছিলেন বাবা গোরখনাথ। ২০২২ সালের ভোটে তাঁকে হারিয়ে বিধায়ক হন সমাজবাদী পার্টির অবধেশ প্রসাদ।

    মোট ভোটার ৩লাখ ৬০ হাজার (BJP)

    দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত যে রিপোর্ট সেখানে দেখা যাচ্ছে বিজেপি (BJP) প্রার্থী চন্দ্রভানু পাসোয়ান পেয়েছেন ১ লাখ ২৬ হাজারেরও বেশি ভোট। অন্যদিকে সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী অজিত প্রসাদ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ১৫৬টি ভোট। প্রসঙ্গত, মিল্কিপুর (Milkipur) বিধানসভা আসনে মোট ভোটার রয়েছেন ৩ লাখ ৬০ হাজার একটি সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী এমনটাই জানানো হয়েছে। সেখানেই বড় জয় ছিনিয়ে নিল বিজেপি।

    পরাজয় হজম হচ্ছে না অখিলেশের

    গেরুয়া শিবিরের কাছে এই পরাজয় কোনওভাবেই হজম করতে পারছেন না সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব। তাই মিল্কিপুরে (Milkipur) পরাস্ত হওয়ার পরে তিনি বিবৃতি দেন, বিজেপি (BJP) নির্বাচনে জালিয়াতি করেছে। অন্যদিকে, বিজেপির সাংসদ দীনেশ শর্মা সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, মিল্কিপুরে সমাজবাদী পার্টির অহঙ্কারের পতন হয়েছে।

  • Congress: ০, ০, ০! দিল্লিতে অন্য হ্যাটট্রিক কংগ্রেসের, জাতীয় রাজনীতিতে অস্তাচলে গান্ধীরা?

    Congress: ০, ০, ০! দিল্লিতে অন্য হ্যাটট্রিক কংগ্রেসের, জাতীয় রাজনীতিতে অস্তাচলে গান্ধীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই নিয়ে টানা তিনবার দিল্লিতে মুখ থুবড়ে পড়ল কংগ্রেস (Congress)। শুধু পরাজয়ই নয়, এক্কেবারে টানা তিন-তিন বার খালি হাতে ফিরে শূন্যের হ্যাটট্রিক করল শতাব্দীপ্রাচীন পার্টি। এরপরই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, তবে কি অস্তাচলে যাচ্ছে গান্ধী পরিবার? ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত টানা ১৫ বছর দিল্লির মসনদে ছিল কংগ্রেস। কিন্তু তারপরেই দিল্লির জনগণ তাদের সেখান থেকে উৎখাত করে। বিগত ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটেও আম আদমি পার্টির সঙ্গে জোট করে নির্বাচনে যায় কংগ্রেস। কিন্তু সেখানেও ভরাডুবি হয় দলের। দিল্লির (Delhi Election) অন্তর্গত লোকসভাগুলিতে ব্যাপক ভরাডুবি হয় আম আদমি পার্টির।

    দিল্লির মানুষ প্রত্যাখান করেছে কংগ্রেসকে (Congress)

    ২০২৫ সালের নির্বাচনে কংগ্রেস (Congress) ও আম আদমি পার্টির মধ্যে জোট হয়নি। এই আবহে একদিকে বিজেপি অন্যদিকে আম আদমি পার্টির বিরুদ্ধে আক্রমণ শানাতে থাকেন কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী। কিন্তু এত সব কিছু করেও বিফলে গেল তাদের প্রচার। দিল্লির জনগণ ফের একবার প্রত্যাখ্যান করল কংগ্রেসকে। প্রসঙ্গত, দিল্লিতে কংগ্রেসের ভরাডুবি শুরু হয় ২০১৩ সাল থেকেই। সেখানে মাত্র ৮টি আসনে জয় পায় তারা। শতাংশের বিচারে ভোট পায় ১১.৪ শতাংশ। অন্যদিকে ওই বছরে আম আদমি পার্টি ২৮টি আসনে তারা জয় লাভ করে ৪০ শতাংশ ভোট নিয়ে। এরপরের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৫ সালে। সেবারের নির্বাচনে কংগ্রেস একটি আসনেও জিততে পারেনি। দলের ভোট শতাংশের হার নেমে আসে ৯.৬৫।

    ২০২০ সালেও কোনও আসন জিততে পারেনি কংগ্রেস (Congress)

    ৫ বছর পরে ২০২০ সালে কংগ্রেস আবারও একবার শূন্য পায়। ভোট শতাংশের হার তারও অর্ধেক হয়ে দাঁড়ায় ৪.২৬। দলের এমন ফলাফলে যথেষ্ঠই হতাশ কংগ্রেস নেতা তথা ছত্তিশগড়ের প্রাক্তন মন্ত্রী টিএস সিং। তিনি সংবাদ মাধ্যমের কাছে নিজের গভীর হতাশা ব্যক্ত করেন দিল্লির ফলাফল নিয়ে। তিনি বলেন, ‘‘দিল্লিতে (Delhi Election) যা হল তা কংগ্রেসের (Congress) জন্য যথেষ্ট হতাশার। বিজেপি জিতছে আম আদমি পার্টির হারছে। আমাদেরকে অপেক্ষা করতে হবে চূড়ান্ত ফলাফল আসা পর্যন্ত। যারা জিতল তাদেরকে অভিনন্দন জানাই।’’

  • ED: গরু পাচার মামলায় অনুব্রতর ২৫ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    ED: গরু পাচার মামলায় অনুব্রতর ২৫ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের সেপ্টেম্বরে মাসে ঠিক দুর্গাপুজোর আগে জামিন পেয়েছিলেন অনুব্রত (Anubrata Mandal)। বেরিয়ে এসেছিলেন তিহাড় জেল থেকে। ফিরেছিলেন বাড়ি, মেয়ে সুকন্যাকে সঙ্গে নিয়ে। বর্তমানে তৃণমূলের এই নেতা ইতিমধ্যে সক্রিয় রাজনীতিতেও নেমে পড়েছেন। তবে গরু পাচার মামলায় বিপদ যেন কিছুতেই কমছে না অনুব্রতর। এরই মধ্যে গরু পাচার মামলায় ফের অনুব্রত মণ্ডলের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। উল্লেখযোগ্য তথ্য হিসেবে উঠে আসছে, শুধুমাত্র অনুব্রতর একার নয়, তাঁর আত্মীয়দের কয়েকটি অ্যাকাউন্ট ও তাঁর সহযোগী সংস্থার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

    বাজেয়াপ্ত ২৫ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা (ED)

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার (ED) তরফে এক বিবৃতি দিয়েছে এবিষয়ে। সেখানেই জানানো হয়েছে, অনুব্রতর নামে থাকা ৩৬টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের ২৫ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতে ফের একবার চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলে।

    ২০২২ সালের ১১ অগাস্ট গ্রেফতার হন অনুব্রত (ED)

    প্রসঙ্গত, গরু পাচার মামলায় ২০২২ সালের ১১ অগাস্ট বোলপুরের নিচুপট্টির বাড়ি থেকে অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তখন থেকে জেলবন্দি ছিলেন কেষ্ট মণ্ডল। পরে ২০২৩ সালের মার্চ মাসে তাঁকে তিহাড় জেলে স্থানান্তর করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তদন্তে নেমে অনুব্রত মণ্ডলের একাধিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি। এবার তাঁর ৩৬ অ্যাকাউন্টের বিপুল পরিমাণ টাকা বাজেয়াপ্ত করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    ৫১ কোটি ১৩ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

    কেন্দ্রীয় তদন্তারী সংস্থা ইডির (ED) দাবি, অনুব্রতর বিভিন্ন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়ত গরু পাচারের টাকা। সেগুলিই বাজেয়াপ্ত করার কাজ চলছিল এতদিন। প্রসঙ্গত, গরু পাচার মামলায় এখনও পর্যন্ত ৫১ কোটি ১৩ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে আদালতে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গরু পাচার মামলার তদন্ত এখনও চলছে, শুধু তাই নয়, এই ইস্যুতে বেশ ব্যাকফুটে শাসক দল।

  • Delhi Election: পরাস্ত কেজরিওয়াল, ভরাডুবি দলের, খসে পড়ল সততার মুখোশ

    Delhi Election: পরাস্ত কেজরিওয়াল, ভরাডুবি দলের, খসে পড়ল সততার মুখোশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লির ভোটে (Delhi Election) পরাস্ত আম আদমি পার্টির (AAP) সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত দিল্লি নির্বাচনে বিজেপি ৪৬ আসনে এগিয়ে রয়েছে। অন্যদিকে, আম আদমি পার্টি বাইশটিতে। নিজ নিজ আসনে হেরে গিয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, মণীশ সিসোদিয়া, সত্যেন্দ্র জৈনরা। কোনও মতে, হার বাঁচিয়েছেন অতিশী। ২৭ বছর পর দেশের রাজধানীতে প্রত্যাবর্তনের পথে বিজেপি।

    মুখে দুর্নীতিমুক্ত, কাজে দুর্নীতিগ্রস্ত

    সততা, দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসনের গাল ভরা প্রতিশ্রুতি দিয়েই জন্ম হয়েছিল আম আদমি পার্টির। কংগ্রেসের দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করা আন্না হাজারের অন্যতম শিষ্য ছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পরেই সততার মুখোশ খসতে থাকে আম আদমি পার্টির। একাধিক দুর্নীতিতে নাম জুড়তে থাকে দলের। আবগারি দুর্নীতিতে জেলেও যেতে হয় মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালকে। একই সঙ্গে, সুবিধাবাদের রাজনীতির অভিযোগ ওঠে কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে। কারণ, আম আদমি পার্টির জন্মই হয়েছিল কংগ্রেসকে দুর্নীতিগ্রস্ত অ্যাখা দিয়ে। পরে সেই আম আদমি পার্টি আবার ক্ষমতা ধরে রাখতে কংগ্রেসের সঙ্গেই ইন্ডি জোটে সামিল হয়। ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে জোট করে ধরাশায়ীও হয়। এখানেই উঠতে থাকে আপ পার্টির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন।

    ৪৪ জন প্রার্থীই ছিলেন ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত (Delhi Election)

    অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এবং এখানে উঠে এসেছে ভয়ঙ্কর তথ্য। দেখা যাচ্ছে ২০২৫ সালের দিল্লি নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ফৌজদারি অভিযোগ রয়েছে (Delhi Election) আম আদমি পার্টির প্রার্থীদের বিরুদ্ধে। তাদের দলে তাহলে ৭০ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪৪ জনই ফৌজদারী অভিযোগে অভিযুক্ত।

    নিজের বেআইনি বাড়ি বানিয়েছেন কেজরিওয়াল, অভিযোগ বিজেপির

    একইসঙ্গে, কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে চারটি বাংলো ভেঙে নিজের বাড়ি করার অভিযোগও উঠেছে। নিজের জন্য কেজরিওয়াল বানিয়েছেন রাজকীয় প্রাসাদ। নাম দিয়েছেন শিষমহল। এনিয়ে তোপ দেগেছে বিজেপিও। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে এই ইস্যুতে নিশানা করেন একাধিক জনসভায়। অন্যদিকে আবগারি দুর্নীতিতে রাজ্যের কোষাগারের ২,০২৬ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ইতিমধ্যে সিএজি। ভোটের ফলে এগুলির প্রভাব পড়েছে বলেই মনে করছে (Delhi Election) রাজনৈতিক মহলের একাংশ। হারতে হল খোদ অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও।

  • Delhi Election: প্রাথমিক গণনায় ম্যাজিক ফিগার পার, দিল্লিতে বিপুল জয়ের পথে বিজেপি, ধরাশায়ী আপ

    Delhi Election: প্রাথমিক গণনায় ম্যাজিক ফিগার পার, দিল্লিতে বিপুল জয়ের পথে বিজেপি, ধরাশায়ী আপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭ বছর পরে দিল্লি বিধানসভা (Delhi Election) দখলের পথে বিজেপি (BJP), গেরুয়া ঝড়ে বেসামাল আম আদমি পার্টি। ২০২৫ সালের বিধানসভা ভোটের প্রাথমিক ফলাফল যা দেখা যাচ্ছে তাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে বিজেপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে চলেছে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এমন ফলাফলের জন্য নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের বিপুল কর্মযজ্ঞ যেমন ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছে, একইভাবে আম আদমি পার্টির দুর্নীতি সমান ভাবে দায়ী। প্রসঙ্গত, আবগারি দুর্নীতিতে জেলে যেতে হয় আম আদমি পার্টির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল এবং উপমুখ্যমন্ত্রী মণীষ সিসোদিয়াকে। সেই প্রতিফলনই ইভিএমে পড়েছে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল।

    বিজেপি এগিয়ে ৪৪ আসনে, পিছিয়ে আপের মুখ্যমন্ত্রী

    সকাল দশটা পর্যন্ত যে প্রাথমিক ফলাফল দেখা যাচ্ছে, সেখানে স্পষ্ট ছবি উঠে আসছে যে ৭০ আসন বিশিষ্ট দিল্লি বিধানসভায় (Delhi Election) বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৪৪ আসনে, আম আদমি পার্টি এগিয়ে রয়েছে ২৬ আসনে। কংগ্রেস এখনও পর্যন্ত কোথাও খাতা খুলতে পারেনি। এই প্রাথমিক ফলাফল আম আদমি পার্টির জন্য একটি বড় ধাক্কা বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত, দিল্লি বিধানসভায় (Delhi Election) পিছিয়ে রয়েছেন বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী তথা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের স্ত্রী অতিশী মারলেনা।

    ৫০.৪২ লক্ষ পুরুষ এবং ৪৪.০৮ লক্ষ মহিলা ভোট দান করেছেন দিল্লিতে

    দিল্লি বিধানসভার (Delhi Election) ভোট গণনা চলছে ১৯টি কেন্দ্রে। গত পাঁচ ফেব্রুয়ারি বিধানসভার ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এর পরবর্তীকালে সামনে আসে জনমত সমীক্ষা। প্রত্যেকটি জনমত সমীক্ষাতে বিজেপিকে এগিয়ে রাখা হয়েছিল। সেই জনমত সমীক্ষারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে গণনার দিনে। প্রসঙ্গত, পাঁচ ফেব্রুয়ারি দিল্লি বিধানসভা ভোটে ভোট দান করেছিলেন ৬০.৫৪ শতাংশ ভোটার। ২০২০ সালে তুলনায় যা ছিল ২.৫ শতাংশ কম। ভারতের নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে জানানো হয় দিল্লি বিধানসভার (Delhi Election) ভোটে ভোট দিয়েছেন ৫০.৪২ লক্ষ পুরুষ এবং ৪৪.০৮ লক্ষ মহিলা।

  • Mahakumbh 2025: এখনও বাকি ১৮ দিন! মহাকুম্ভে পবিত্র স্নান সারলেন ৪০ কোটিরও বেশি ভক্ত

    Mahakumbh 2025: এখনও বাকি ১৮ দিন! মহাকুম্ভে পবিত্র স্নান সারলেন ৪০ কোটিরও বেশি ভক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগেই জানানো হয়েছিল যে প্রথম ২৪ দিনেই মহাকুম্ভে (Mahakumbh 2025) ভক্ত সংখ্যা ছুঁয়েছে ৩৮.২৯ কোটি। মাঘী পূর্ণিমার আগেই তা ৪০ কোটিতে পৌঁছে যাবে। ঠিক তেমনটাই হল। ১২ ফেব্রুয়ারি রয়েছে মাঘী পূর্ণিমা। তার আগেই চল্লিশ কোটি ভক্ত স্নান সেরে ফেললেন মহাকুম্ভে, গঙ্গা-যমুনা ও অন্তঃসলিলা সরস্বতী নদীর সঙ্গমস্থলে (Triveni Sangam)। রিপোর্ট বলছে গতকাল অর্থাৎ ৭ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টা পর্যন্ত ৭৮.৭৮ লক্ষ ভক্ত পবিত্র স্নান সেরেছেন এবং এভাবেই ভক্ত সংখ্যা পার করল ৪০ কোটি। মহাকুম্ভের এখনও বাকি রয়েছে ১৮ দিন। মনে করা হচ্ছে এই সময়ের মধ্যে ৫০ কোটিরও বেশি ভক্ত সংখ্যা স্নান করবেন মহাকুম্ভে।

    মৌনী অমাবস্যায় হাজির ৮ কোটি ভক্ত (Mahakumbh 2025)

    প্রসঙ্গত, প্রথম দিকে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে প্রশাসনের তরফ থেকে অনুমান করা হয়েছিল ৪০ থেকে ৪৫ কোটি ভক্ত স্নান সারবেন প্রয়াগরাজে। কিন্তু প্রশাসনের সেই অনুমানকেও ছাপিয়ে গিয়েছে ভক্ত সংখ্যা। পরপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অমৃত স্নান, অর্থাৎ মকর সংক্রান্তির স্নান, মৌনী অমাবস্যা স্নান এবং বসন্তী পঞ্চমীর স্নানে এর পরেও ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত লক্ষ লক্ষ ভক্ত প্রতিদিন হাজির হচ্ছেন প্রয়াগরাজে। তাঁরা রীতি মেনে স্নান করছেন। একটি হিসেব বলছে, মৌনী অমাবস্যাতে সবথেকে বেশি ভক্ত হাজির হয়েছিলেন এবং সেই দিন পবিত্র স্নান সেরেছেন ৮ কোটি ভক্ত।

    বসন্ত পঞ্চমীতে স্নান ২.৫৭ কোটি ভক্তের (Mahakumbh 2025)

    অন্যদিকে মকর সংক্রান্তির দিনে হাজির হয়েছিলেন সাড়ে তিন কোটি ভক্ত এবং গত ৩০ জানুয়ারি ও ১ ফেব্রুয়ারি হাজির হয়েছিলেন ২ কোটি ভক্ত। বসন্ত পঞ্চমী তিথিতে হাজির হয়েছিলেন ২.৫৭ কোটি ভক্ত। মহাকুম্ভ যেন সব কিছুর মেলবন্ধন হয়ে উঠেছে, বলিউড থেকে রাজনীতি। সবাই স্নান করছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ছাড়াও বলিউডের হেমা মালিনী, অনুপম খের, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব সাইনা নেহওয়াল, ক্রিকেটার সুরেশ রায়না- প্রত্যেকেই হাজির হয়েছেন কুম্ভে।

LinkedIn
Share