Author: user

  • KMC: লক্ষ লক্ষ টাকার গরমিল মিড ডে মিলের অডিটে! বিতর্কে কলকাতা পুরসভা

    KMC: লক্ষ লক্ষ টাকার গরমিল মিড ডে মিলের অডিটে! বিতর্কে কলকাতা পুরসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মিড ডে মিল প্রকল্প নিয়ে বিতর্ক রাজ্যে। জানা গিয়েছে, কলকাতা পুরসভার (KMC) অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্টে স্কুলগুলির মিড ডে মিলের খরচে অসামঞ্জস্য ধরা পড়েছে। এনিয়ে চরম অস্বস্তিতে রাজ্য। বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরেই একশো দিনের কাজ, মিড ডে মিল সহ একাধিক প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ করছে। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে বেশ কিছু প্রকল্পে অডিট চেয়ে পাঠিয়েছে। শর্ত তবেই মিলবে টাকা। খোদ কলকাতায় মিড ডে মিল প্রকল্পে এমন বেনিয়ম বিরোধীদের দাবিকেই মান্যতা দিল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    কী রয়েছে পুরসভার (KMC) এই অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্টে ?

    ৩০ মার্চ প্রকাশ পেয়েছিল পুরসভার (KMC) এই অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্ট। তাতে দেখা গিয়েছে, ২০১৮-১৯ এবং ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে মিড ডে মিল পরিচালনার জন্য বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে যে অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে, তা ‘অতিরিক্ত’। হিসেব করে দেখা গিয়েছে, মোট ৯৩ লক্ষ ৬২ হাজার ৫৪৮ টাকা অতিরিক্ত খরচ করেছে পুরসভা।

    হিসেব বহির্ভূত ভাবে এভাবে প্রায় এক কোটি টাকা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে দেওয়া নিয়ে অডিট রিপোর্টে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। পুরসভার শিক্ষা দফতরের কাছে এর ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে অডিট রিপোর্টে। হিসেব বহির্ভূত ভাবে এই অর্থ ব্যয়কে ‘হতাশাজনক’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে রিপোর্টে। ২০১৯ সালের হিসাব অনুযায়ী, কলকাতা পুরসভা পরিচালিত ২৫৩টি পুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৮১টি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে মিড ডে মিল রান্নার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলিকে।

    অডিট অনুযায়ী ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে  খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৪ লক্ষ টাকা, কিন্তু তা ১ কোটি ছাড়িয়েছে

    অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে পুর বিদ্যালয়গুলিতে মিড ডে মিল রান্নার জন্য খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৪ লক্ষ ৩৬ হাজার ২৩০ টাকা। তবে পুরসভার খরচের খাতায় সেই বাবদ ১ কোটি ৩১ লক্ষ ১৮ হাজার ৬৮ টাকার ব্যয় দেখানো হয়েছে। এদিকে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে পুর বিদ্যালয়গুলিতে মিড ডে মিল রান্নার জন্য খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৬ লক্ষ ৭৫ হাজার ৩৬৩ টাকা। তবে পুরসভার খরচের খাতায় সেই বাবদ ১ কোটি ১৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৭৩ টাকার ব্যয় দেখানো হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষেও হিসেবে গরমিল রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Boost Brain Function: জানুন ৮ সুপারফুড সম্পর্কে যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    Boost Brain Function: জানুন ৮ সুপারফুড সম্পর্কে যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসকদের মতে, মস্তিষ্কের কোষ বা নিউরনগুলি দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের কারণে প্রভাবিত হয়। চর্বি এবং শর্করা সমৃদ্ধ যেকোনও অস্বাস্থ্যকর খাবার মস্তিষ্কের নিউরনের ক্ষতি করতে পারে। এরফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতার (Boost Brain Function) উপর প্রভাব পড়ে।

    অন্যদিকে, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। এই জাতীয় ডায়েট স্মৃতিশক্তিও বাড়ায়। সুতরাং, সুষম খাদ্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে।

    এমন ৮টি খাবার সম্পর্কে জানব যেগুলো মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    ১. ব্লুবেরি

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ব্লুবেরি রাখুন এতে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা (Boost Brain Function) বাড়বে। এগুলিতে থাকে ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা স্ট্রেস থেকে আমাদের দূরে রাখে। 

    ২. আখরোট

    পুষ্টিবিদদের মতে,  আখরোট ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর। যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয়। এছাড়াও আখরোটে থাকে  পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ই , যা আরেকটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। 

    ৩. হলুদ

    গবেষকরা বলছেন, হলুদে রয়েছে কারকিউমিন, একটি একধরনের যৌগ যা প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। গবেষণায় দেখা গেছে যে কারকিউমিন স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

    ৪. পালং শাক

    পুষ্টিবিদরা বলছেন, পালং শাক বা এই জাতীয় শাক-সবজিতে প্রচুর পুষ্টি থাকে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য। এগুলিতে ভিটামিন এ, সি এবং কে থাকে। পাশাপাশি এতে রয়েছে ফোলেট, যা মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। উপরন্তু, তারা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগগুলিতে উচ্চ।
    ৫. অ্যাভোকাডো

    চিকিৎসকরা বলছেন, অ্যাভোকাডো মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য খুবই ভাল। এগুলিতে ভিটামিন ই, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। 

    ৬. স্যামন মাছ

    স্যামন একটি ফ্যাটি মাছ যা ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড, ডিএইচএ এবং ইপিএ সমৃদ্ধ। পুষ্টিবিদদের মতে, এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    ৭. ডিম

    ডিমে থাকে পুষ্টি উপাদান কোলিন। যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। ডিমে প্রোটিন এবং ভিটামিন ডি-ও থাকে।

    ৮. ডার্ক চকোলেট

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডার্ক চকোলেটে ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে, যা মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে। এগুলিতে ক্যাফিন এবং থিওব্রোমাইনও রয়েছে, যা মস্তিষ্কের জন্য উপকারী।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ছাড়পত্র দেয়নি পুলিশ, চন্দ্রকোনায় শুভেন্দুর শান্তিপূর্ণ সভায় অনুমতি হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: ছাড়পত্র দেয়নি পুলিশ, চন্দ্রকোনায় শুভেন্দুর শান্তিপূর্ণ সভায় অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমে অনুমতি দেওয়ার পরেও পরে তা বাতিল করে পুলিশ। অবশেষে কলকাতা হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে শুভেন্দু অধিকারীর সভা হচ্ছে চন্দ্রকোনায়। শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। 

    পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনার ঝাঁকরায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভা নিয়ে বিস্তর জল ঘোলা সকাল থেকেই। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের তরফে প্রথমে সভার অনুমতি দেওয়া হলেও, পরে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির আপত্তির কথা উল্লেখ করে শুভেন্দুর সভার অনুমতি বাতিল করে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে ট্যুইটারে তোপ দাগেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ট্যুইটে লিখেছেন, ‘‘ঝাঁকরা হাই স্কুলের মাঠে কৃষকদের সভার অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ। হঠাৎ স্কুলের পরিচালন কমিটির মনে হল, স্কুলের প্রধানশিক্ষক সভার অনুমতি দেওয়ার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ নন।’’ তিনি আরও লিখেছেন, জনগণের অভিযোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে যে পুলিশ সর্বদাই নিষ্ক্রিয় থাকে, সেই পুলিশই সভা বাতিল করার ক্ষেত্রে একেবারে অতিসক্রিয় হয়ে উঠেছে। এটা আসলে বিজেপি ফোবিয়া। পুলিশ এবং মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস এখন এই ফোবিয়াতে আক্রান্ত।

    তবে বিজেপি সূত্রে খবর, স্কুলের মাঠে সভা না হলেও পথসভা করতে পারেন শুভেন্দু। তার জন্য হ্যান্ডমাইকও জোগাড় করা হয়েছে। জানা গেছে, চন্দ্রকোনার বিজেপি কার্যালয়ে তিনি উপস্থিত হবেন সোমবার বিকাল ৩:৩০ নাগাদ। এরপরেই তিনি কর্মীদের সম্বোধন করবেন সেখানে।

    কী লেখা রয়েছে চিঠিতে

    চিঠিতে লেখা রয়েছে, স্কুলের হেডমাস্টার স্কুলের মাঠে সভার অনুমতি দিলেও স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি সেই অনুমতি বাতিল করেছে। আর এই কারণেই শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভার পুলিশি অনুমতিও বাতিল করা হচ্ছে। এদিকে বিজেপির দাবি, সমস্ত নিয়ম মেনে আগেই পুলিশ-প্রশাসন থেকে স্কুলের কাছে সভার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়েছে। পরে কী হয়েছে তাদের জানা নেই।

    স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতিই তৃণমূলের নেতা

    ঝাঁকরা হাইস্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি রয়েছেন চন্দ্রকোনা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হীরালাল ঘোষ। তিনি আবার তৃণমূলের নেতা বলেই এলাকায় পরিচিত। স্কুলের রেজুলেশন কপি প্রকাশ্য আসতেই তা নিয়েও বিস্তর জল্পনা শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। প্রধান শিক্ষকের অনুমতিদানের পর সভা কীভাবে বাতিল হতে পারে , তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছে বিভিন্ন মহল।

    হিন্দমোটরে আহত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন বিরোধী দলনেতা

    এর আগে, এদিন দুপুরে হুগলির হিন্দমোটরে আহত বিজেপি কর্মীদের হাসপাতালে দেখতে যান শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে গিয়ে স্থানীয় বিজেপি বিধায়কের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। তবে শুভেন্দু রিষড়ার দিকে আসেননি। তিনি জানিয়েছেন, ১৪৪ ধারা উঠে গেলে ওই এলাকার মানুষের সঙ্গে দেখা করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sharda Peeth Corridor: সারদা পীঠ ইস্যুতে অমিত শাহের মন্তব্যে সিলমোহর দিল পিওকে-র আইনসভা

    Sharda Peeth Corridor: সারদা পীঠ ইস্যুতে অমিত শাহের মন্তব্যে সিলমোহর দিল পিওকে-র আইনসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন যে, সারদা পীঠ হল ভারতের ধর্ম শিক্ষা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি সুন্দর মিলনস্থল। যার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। কেন্দ্রীয় সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভক্তবৃন্দের জন্য কর্তারপুর করিডরের মতোই সারদা পীঠ করিডোর (Sharda Peeth Corridor) খুলে দেবার সম্পূর্ণ চেষ্টা করবে। এবার অমিত শাহের এই মন্তব্যকে সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করল পিওকে-এর আইনসভা। তাদের মতে, ভারতীয় দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া দরকার এই করিডোর। প্রসঙ্গত, সারদা পীঠে ভারতীয় দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকারের দাবিতে ২০০৪ সাল থেকেই সরব ‘সেভ সারদা কমিটি’। এই পীঠ বর্তমানে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ভূখন্ডে অবস্থিত।

    আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে আটক দেড় বছরের শিশু সহ বাঙালি দম্পতি

    কী বললেন সেভ সারদা কমিটির কর্ণধার

    সেভ সারদা কমিটির কর্ণধার রবীন্দ্র পণ্ডিত এদিন বলেন, শোনা যাচ্ছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের আইনসভায় এবিষয়ে প্রস্তাব পাশ হয়েছে। আমরা এটাকে স্বাগত জানাই। কয়েকদিন আগে আমরা তিতওয়ালে একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। সেই উপলক্ষ্যে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি সেদিন বলেন, সারদা পীঠ দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়ার সমস্ত চেষ্টা করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস জমানায় প্রায় ৫ লক্ষ কোটির দুর্নীতি! বিজেপি প্রকাশ করল ভিডিও সিরিজ, ‘কংগ্রেস ফাইলস’

    কর্তারপুর করিডরটি ২০১৯ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল

    প্রসঙ্গত, কর্তারপুর করিডরটি ২০১৯ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল। এই স্থানে আছে দুটো গুরুত্বপূর্ণ শিখ উপাসনালয়। প্রথমটি হল পাকিস্তানের কর্তারপুরের গুরুদ্বারা দরবার সাহিব এবং আরেকটি হলো পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর জেলার ডেরা বাবা নানক। এই সংযোগস্থল হল তীর্থযাত্রীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এখানে তাদের ভিসা-মুক্ত ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হয়। সারদা পিঠ করিডোর (Sharda Peeth Corridor) এর ক্ষেত্রেও সরকারের একই চিন্তাভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: দেশীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রায় ৩২,০৮৬ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা চুক্তির অনুমোদন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madhya Pradesh: কুনো জাতীয় উদ্যানের চিতা ঢুকে পড়ল মধ্যপ্রদেশের গ্রামে

    Madhya Pradesh: কুনো জাতীয় উদ্যানের চিতা ঢুকে পড়ল মধ্যপ্রদেশের গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার আচমকা মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) শেওপুর জেলার বিজয়পুরের ঝাড় বারোদা গ্রামে ঢুকে পড়ে একটি চিতা। এই চিতাগুলি নামিবিয়া থেকে এনে রাখা হয়েছিল কুনো জাতীয় উদ্যানে। ওবান নামের ওই চিতাটিকে ঝাড় বারোদা গ্রামের একটি চাষের ক্ষেতের পাশে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। এই গ্রামটি কুনো জাতীয় উদ্যান থেকে প্রায় ২০ কিমি দূরে বলে জানা গেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বিষয়টি দেখতে পেয়ে ছবি ও ভিডিয়ো তুলে রাখার পাশাপাশি বন দফতরকে খবর দেয়ে। ঘটনাস্থলে আসেন বন দফতরের সদস্যরা।

    আরও পড়ুন: গত ৫০ বছরে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি পাকিস্তানে! খাদ্য সামগ্রী নেওয়ার হুড়োহুড়িতে প্রাণ গেল ২০ জনের

    কী বললেন বন দফতরের আধিকারিক

    এপ্রসঙ্গে এক আধিকারিক জানান, কুনো জাতীয় উদ্যান (Kuno National Park) থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিজয়পুরের ঝাড় বারোদা গ্রামে ঢুকে পড়েছে নামিবিয়া থেকে আসা ওবান নামের একটি চিতা। নজরদারি দলের সদস্যরা গ্রামে পৌঁছে পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে। চিতাটিকে ফিরিয়ে আনার জন্য সবরকম চেষ্টা করা হচ্ছে।

    ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়াতে

    এদিকে এই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। চিতাটি গ্রামবাসীদের উপর আক্রমণ করলে কী হবে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন কেউ কেউ।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস জমানায় প্রায় ৫ লক্ষ কোটির দুর্নীতি! বিজেপি প্রকাশ করল ভিডিও সিরিজ, ‘কংগ্রেস ফাইলস’

     

    আরও পড়ুন: দেশীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রায় ৩২,০৮৬ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা চুক্তির অনুমোদন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: কংগ্রেস জমানায় প্রায় ৫ লক্ষ কোটির দুর্নীতি! বিজেপি প্রকাশ করল ভিডিও সিরিজ, ‘কংগ্রেস ফাইলস’   

    BJP: কংগ্রেস জমানায় প্রায় ৫ লক্ষ কোটির দুর্নীতি! বিজেপি প্রকাশ করল ভিডিও সিরিজ, ‘কংগ্রেস ফাইলস’   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিএ জমানায় লাগাতার দুর্নীতির কথা তুলে ধরতে  বিজেপি (BJP) শুরু করল নতুন ভিডিও সিরিজ ‘কংগ্রেস ফাইলস’। ইউপিএ আমলের দুর্নীতিগুলিই এই ভিডিওতে তুলে ধরা হবে বলে জানা গিয়েছে। রবিবার এই ভিডিও সিরিজের প্রথম এপিসোডটি প্রকাশ করেছে বিজেপি। আগামী দিনে আরও বেশ কয়েকটি ভিডিও প্রকাশিত হবে বলে জানা গিয়েছে বিজেপির তরফ থেকে।

    আরও পড়ুন: আজ থেকে অনেকটাই দাম কমল রান্নার গ্যাসের! কলকাতায় কত হল জানেন? 

    বিজেপির (BJP) ট্যুইট

    রবিবার তিন মিনিটের একটি ভিডিও প্রকাশিত হয় বিজেপির ট্যুইটার হ্যান্ডেলে। সেখানে লেখা হয়, কংগ্রেস আর দুর্নীতি সমার্থক। ৭০ বছর তারা সাধারণ মানুষের বিপুল অর্থ লুট করেছে। ৪৮,২০,৬৯,০০,০০,০০০ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কংগ্রেস।  এই অর্থ সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারলে ২৪টি আইএনএস বিক্রান্ত বা ৩০০টি রাফালে জেট কেনা যেত।

    তবে কংগ্রেস জমানার শেষ ১০ বছরের ঘটনাবলির কথাই উল্লেখ করা হয়েছে বিজেপির এই ভিডিওটিতে। ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালকে ‘লস্ট ডেকেড’ আখ্যা দিয়েছে গেরুয়া শিবির। কয়লা, ২-জি নেটওয়ার্ক, কমনওয়েলথ গেমস, মনরেগা- একাধিক ইস্যুতে দুর্নীতির কথা তুলে ধরেছে বিজেপির এই ভিডিও। সিরিজের প্রথম এপিসোডে সোনিয়া গান্ধী ও মনমোহন সিংকে ‘মুখ্য ভূমিকা’য় দেখা গিয়েছে।

    এই ভিডিওর শেষেই বলা হয়েছে, এটা কংগ্রেসের বিশাল দুর্নীতির ‘ট্রেলার’। পুরো সিনেমা এখনও বাকি রয়েছে। আগামী দিনে এই ভিডিওর বেশ কয়েকটি এপিসোড মুক্তি পাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে কংগ্রেসের তরফে এই ভিডিও নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া জানা যায়নি।

     

    আরও পড়ুন: দেশীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রায় ৩২,০৮৬ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা চুক্তির অনুমোদন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • salim durani: ৮৮  বছরে প্রয়াত হলেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার সেলিম দুরানি

    salim durani: ৮৮  বছরে প্রয়াত হলেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার সেলিম দুরানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলে গেলেন ভারতীয় ক্রিকেট দলের কিংবদন্তি। রবিবার নিজের বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন সেলিম দুরানি (salim durani)। তাঁর প্রয়াণে ভারতীয় ক্রিকেটে এক বিরাট যুগের অবসান ঘটল বলে মনে করছে ক্রীড়া মহল। বিদেশের মাটিতে জন্মেও ভারতের হয়ে খেলেছেন ‘প্রিন্স’!

    কী জানা গেল পরিবার সূত্রে

    পরিবার সূত্রে খবর, রবিবার সকালে জামনগরের বাড়িতে মারা যান তিনি। বেশ কিছুদিন ধরে বার্ধক্য জনিত সমস্যায় ভুগছিলেন সেলিম (salim durani)। মাঠে যেমন লড়াই করতেন বিপক্ষের বিরুদ্ধে, তেমনই জীবনের যুদ্ধে লড়াই করছিলেন প্রাক্তন এই অলরাউন্ডার। আজ হার মানলেন জীবন যুদ্ধে।

    কাবুলে জন্মগ্রহণ করেন সেলিম দুরানি (salim durani)

    ১৯৩৪ সালের ১১ ডিসেম্বর আফগানিস্তানের কাবুলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন সেলিম। তবে পরে সেলিমের (salim durani) পরিবার চলে আসে গুজরাতে। সেখানেই বড় হয়েছেন তিনি, তৈরি হয় ক্রিকেটের প্রতি ভালবাসা। ভারতীয় ক্রিকেটে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।

    ভারতকে প্রথম টেস্ট সিরিজ জেতাতে বড় অবদান ছিল তাঁর

    সেলিম দুরানির নাম উঠলেই ক্রিকেট প্রেমীদের মনে পড়ে যায় ১৯৬০-৬১ সালের কথা। ভারত প্রথম টেস্ট সিরিজ জিতেছিল সেই সময়। আর সেই জয়ের পিছনে মূল কান্ডারি ছিলেন সেলিম। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ জিতেছিল ভারত।
    প্রথম ম্যাচ জেতে চেন্নাইয়ে, আর সিরিজের শেষ ম্যাচ জেতে কলকাতায়। এই দুই ম্যাচ মিলিয়ে দুরানি মোট ১৮টি উইকেট নিয়েছিলেন। যা আজও ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে।

    ১৯৬০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে অভিষেক হয় তাঁর

    ১৯৬০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্ট ম্যাচে ভারতীয় দলে অভিষেক হয় বাঁ-হাতি এই অলরাউন্ডারের। একের পর এক ম্যাচে বিপক্ষকে নাস্তানাবুদ করেছেন তিনি। ১৯৭১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে বিদেশের মাটিতে টেস্ট ম্যাচ জেতার নায়কও তিনিই। সেবছরই তিনি ভারতের জার্সিতে শেষ ম্যাচ খেলেন। ভারতের হয়ে ২৯টি টেস্ট খেলেছেন দুরানি (salim durani)। ক্রিকেটার হিসেবে প্রথম তিনিই অর্জুন পুরস্কার পেয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Bengaluru: বেঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে আটক দেড় বছরের শিশু সহ বাঙালি দম্পতি

    Bengaluru: বেঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে আটক দেড় বছরের শিশু সহ বাঙালি দম্পতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীর অভিযোগে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) জেলে ভরা হল এক বাঙালি দম্পতিকে। বাদ যায়নি তাঁদের বছর দেড়েকের শিশুও। অভিযোগ, বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) বাংলাভাষায় কথা বলায় তাঁদের বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী তকমা দেওয়া হয়েছে।

    পেটের তাগিদে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) কাজে গেছিলেন পশ্চিম বর্ধমানের পলাশ অধিকারী 

    পেটের তাগিদে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) কাজ করতে গেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার জামালপুরের বাসিন্দা পলাশ অধিকারী। সঙ্গে ছিলেন পুত্র, স্ত্রী, বৌমা ও ছোট নাতি। জানা গেছে, সেখানে রাস্তায় প্লাস্টিক, বর্জ্য পদার্থ , আবর্জনা পরিষ্কার করে অন্য জায়গায় সরিয়ে রাখার কাজ করতেন এক এজেন্টের অধীনে।
     

    আরও পড়ুন: দেশীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রায় ৩২,০৮৬ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা চুক্তির অনুমোদন

    ভাড়া বাড়ি থেকেই আটক করা হয় তাঁদের

    জানা গেছে বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকতেন পলাশ অধিকারী ও তাঁর পরিবার, সেখান থেকে বাংলাদেশি সন্দেহে ৭  জনকে আটক করে বেঙ্গালুরু পুলিশ, তাঁরা সেখানে বাংলাভাষাতে কথা বলায় পুলিশ তাঁদের সন্দেহের জেরে আটক করে বলে দাবি । পলাশের বৃদ্ধ বাবা মা ও তাঁর প্রতিবেশীকে গ্রেপ্তার করার পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হলেও এখনও জেলে রয়েছেন পলাশ ও তাঁর স্ত্রী ।

    বেআইনি গ্রেফতারির প্রতিবাদে সোচ্চার বিভিন্ন মহল

    বিনা অপরাধে পলাশ এবং তাঁর স্ত্রী-পুত্র এখনও বেঙ্গালুরুতে কেন জেলবন্দি তা নিয়ে বিভিন্ন মহল প্রতিবাদ জানিয়েছে। প্রশাসন সূত্রে খবর, মাস চারেক আগে কর্ণাটকের ভারথুর থানার পুলিশের তিনজন আধিকারিক জামালপুরে আসেন। পলাশ ও তাঁর স্ত্রী ভারতীয় নাগরিক কিনা যাচাই করার জন্য তাঁরা স্থানীয় বিডিওর কাছে যান। পলাশবাবুর পরিবারের ভোটার কার্ড ও আধার কার্ডটি সঠিক কিনা সে বিষয়ে অনুসন্ধান চালানো হয় স্থানীয় বিডিও অফিসে। পরে, তাঁদের নাগরিকত্বের সমস্ত তথ্য ও নথি ইমেইলের মাধ্যমে ভারথুর থানায় পাঠানো হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: গত ৫০ বছরে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি পাকিস্তানে! খাদ্য সামগ্রী নেওয়ার হুড়োহুড়িতে প্রাণ গেল ২০ জনের

    Pakistan: গত ৫০ বছরে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি পাকিস্তানে! খাদ্য সামগ্রী নেওয়ার হুড়োহুড়িতে প্রাণ গেল ২০ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত পঞ্চাশ বছরের মধ্যে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি পাকিস্তানে। জানা গিয়েছে মুদ্রাস্ফীতির এই হার বর্তমানে ৩৫.৩৭ শতাংশে এসে ঠেকেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, আইএমএফের শর্ত পূরণ করার উদ্যোগ নিতেই এই অবস্থা হয়েছে পাকিস্তানে। এমনিতেই চরম আর্থিক সংকটে পাকিস্তান। এই পরিস্থিতিতে দেশে উৎপাদন বন্ধ রেখেছে নামীদামী বৈদেশিক কোম্পানিগুলিও, বাড়ছে বেকারত্ব। আকাশ ছোঁয়া হয়েছে নিত্য়প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। এই পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনীতির হাল ফেরাতে শেহবাজ সরকারকে শরণাপন্ন হতে  হয় ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ডের কাছে। সেদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, যেভাবে মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে, এতে খুব তাড়াতাড়ি দুর্ভিক্ষ শুরু হবে দেশে।

    আরও পড়ুন: আজ থেকে অনেকটাই দাম কমল রান্নার গ্যাসের! কলকাতায় কত হল জানেন? 

    নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ

    সেদেশের বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিমাসেই মুদ্রাস্ফীতির হার লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। খাদ্য পানীয়ের দাম এবং যোগাযোগের ভাড়া প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চরম অব্যবস্থা এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা, দুর্নীতির জন্যই নাকি পাকিস্তানের  অর্থনীতির আজ এই অবস্থা। ২০২২ সালে এক বিধ্বংসী বন্যার কারণে এক-তৃতীয়াংশ অংশ জলের নিচে চলে যায়। পরিস্থিতি সেই সময় থেকে আরও খারাপ হয়।

    বিনামূল্যে বিতরণ করা হচ্ছে আটা ময়দা, সেখানেও হুড়োহুড়িতে প্রাণ গেল ২০ জনের

    বর্তমানে দেশটির যা ঋণ, তাতে পাকিস্তানের পক্ষে ঘুরে দাঁড়ানো কঠিন বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডারও ব্যাপক হ্রাস পেয়েছে এবং দাম কমেছে পাকিস্তানের মুদ্রারও। মুদ্রাস্ফীতির মোকাবিলায় আটা-ময়দা বিতরণের সরকারি  কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে সেদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম। আবার এখানেও বিপত্তি। সম্প্রতি, ময়দা নিতে গিয়ে ভিড়ে পদপিষ্ট হয়ে ২০ জনের মৃত্যুর খবরও সামনে এসেছে।

    আরও পড়ুন: দেশীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রায় ৩২,০৮৬ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা চুক্তির অনুমোদন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Recruitment Scam: নিজের স্কুলেই বেআইনিভাবে ছেলেকে নিয়োগ! সিআইডির জালে প্রাক্তন ডিআই-সহ ৩

    Recruitment Scam: নিজের স্কুলেই বেআইনিভাবে ছেলেকে নিয়োগ! সিআইডির জালে প্রাক্তন ডিআই-সহ ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের স্কুলে বেআইনিভাবে শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগ ৷ সিআইডির হাতে গ্রেফতার হলেন প্রাক্তন ডিআই-সহ মোট তিনজন ৷ তাঁদের সিআইডি হেফাজতে পাঠাল জঙ্গিপুরের আদালত ৷ ধৃতদের মধ্যে রয়েছেন মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাক্তন ডিআই। যদিও মূল অভিযুক্ত অনিমেষ তিওয়ারি এখনও অধরা।

    ঘটনার সম্পূর্ণ বিবরণ

    চলতি বছরের শুরুতেই, গোঠা এ রহমান হাইস্কুলে নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) অভিযোগ সামনে আসে। এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারি। একই স্কুলে ভূগোলের শিক্ষক তাঁর ছেলে, অনিমেষ তিওয়ারি। বাবা যে স্কুলের প্রধান শিক্ষক, সেই স্কুলে অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার অভিযোগ ওঠে ছেলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, অন্যের নিয়োগপত্র ও সুপারিশপত্র জাল করে স্কুলে চাকরি পেয়েছেন অনিমেষ। এই ঘটনায়, গত ১৯ জানুয়ারি সিআইডি-কে তদন্তভার দেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। বিশেষ দল গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি, অভিযুক্ত অনিমেষের বেতন বন্ধেরও নির্দেশ দেয় আদালত।

    আদালতে সিআইডি-কে ভর্ৎসনা করার পরেই শুক্রবার অ্যাকশন

    সোমবার আদালতের ভর্ৎসনা, শুক্রবার অ্যাকশন। সিআইডি-কে কার্যত ভর্ৎসনা করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিত বসু। তিনি বলেন, সিআইডি-র ভূমিকায় আমি একেবারেই সন্তুষ্ট নই়। এমন কোনও কড়া মন্তব্য করতে বাধ্য করবেন না, যার নেতিবাচক প্রভাব সিআইডি-র ওপর পড়ে। প্রসঙ্গত,  গোঠা এ রহমান হাইস্কুলে নিয়োগ কেলেঙ্কারির অভিযোগের তদন্তে রাজ্য়ের তদন্তকারী সংস্থার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে গত সোমবার এমনই মন্তব্য করে হাইকোর্ট। 

    এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার মোট ৪

    মুর্শিদাবাদের গোঠা এ রহমান হাইস্কুলে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায় মোট ৪ জনকে গ্রেফতার করল সিআইডি। তদন্তে নেমে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি গোঠা এ রহমান হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারিকে গ্রেফতার করে সিআইডি। রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর, কলকাতায়, ভবানীভবনে জিজ্ঞাসাবাদের পর মুর্শিদাবাদ জেলার প্রাক্তন ডিআই পূরবী দে বিশ্বাসকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বহরমপুরে সিআইডি অফিসে গ্রেফতার করা হয়েছে মুর্শিদাবাদ জেলা শিক্ষা দফতরের কর্মী নিত্যগোপাল মাজি এবং অবসরপ্রাপ্ত কর্মী অঞ্জনা মজুমদারকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share