Author: user

  • Missing: বারো বছর ধরে নিখোঁজ!  খুঁজে পেলেন বাড়ির ঠিকানা, কীভাবে?

    Missing: বারো বছর ধরে নিখোঁজ! খুঁজে পেলেন বাড়ির ঠিকানা, কীভাবে?

     মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ এক বা দুবছর নয়, বারো বছরের বেশি সময় ধরে কোনও খোঁজ  ছিল না শিব নারায়ণ শর্মার। মধ্য প্রদেশের বরেথা গ্রামে তাঁর বাড়ির লোকজন ধরেই নিয়েছিলেন তিনি আর বেঁচে নেই। পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় নিখোঁজ (Missing) ডায়েরি করা হয়েছিল। কিন্তু, আর তাঁর কোনও হদিশ মেলেনি। রবিবার হ্যাম রেডিওর পক্ষ থেকে তাঁদের পরিবারের লোকজনের কাছে ফোন যায়। তখনই তাঁরা জানতে পারেন, শিব নারায়ণ শর্মা রয়েছে। আর তাঁর বেঁচে থাকার খবর পৌঁছাতেই আনন্দে মেতে ওঠেন পরিবারের লোকজন। তাঁরা শিব নারায়ণবাবুকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কলকাতার উদ্দেশে ইতিমধ্যেই রওনা হয়েছেন।

    কী করে নিখোঁজ হয়েছিলেন শিব নারায়ণ? Missing

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শিব নারায়ণবাবু পেশায় গাড়ির চালক ছিলেন। বাড়িতে মা, বাবা, ভাই সকলেই ছিলেন। তিনি তখনও বিয়ে থা করেন নি। ভাই ছোট ছিল। ট্রাক নিয়ে তিনি ভিন রাজ্যে যেতেন।  বারো বছর আগে তিনি ট্রাক নিয়ে মহারাষ্ট্রে কাজে গিয়েছিলেন। রাস্তার ধারে একটি ধাবায় খালাসির সঙ্গে তিনি খেতে বসেন। তারপর হাত ধুতে যাচ্ছি বলে তিনি চলে যান। আর তাঁর কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি। গাড়ির মালিক বাড়ির লোকজনকে জানান। বাড়ির লোকজন থানায় মিসিং (Missing) ডায়েরি করেন। কিন্তু, তাতেও কোনও লাভ হয়নি। শিব নারয়ণের ভাই ভগবান শর্মা বলেন, দাদা বেঁচে রয়েছে তা আমরা ভাবতে পারিনি। এখন মা, বাবা কেউ আর বেঁচে নেই। ওরা থাকলে আরও খুশি হত। এতদিন পর দাদাকে ফিরে পেয়ে খুব ভালো লাগছে।  দাদাকে আনার জন্য আমরা রওনা দিয়েছি।

    কী করে খোঁজ মিলল? Missing

    মহারাষ্ট্রে নিখোঁজ (Missing)  হওয়ার পর তিনি একাধিক রাজ্যে ঘুরে বেরিয়েছেন। পরে, ট্রেনে করে কলকাতায় আসেন। পরে, সেখান থেকে ট্রেনে করে হিঙ্গলগঞ্জ চলে যান। এই বিষয়ে হ্যাম রেডিওর ওয়েস্ট বেঙ্গল শাখার রাজ্য সম্পাদক অম্বরীশ নাগবিশ্বাস বলেন, শিব নারায়ণবাবুকে হিঙ্গলগঞ্জ বাজার থেকে উদ্ধার করা হয়। তিনি বৃষ্টির মধ্যে ভিচ্ছিলেন। বাজার কমিটির সম্পাদক সুশান্ত ঘোষ তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। পরে, তাঁকে নতুন পোশাক পড়িয়ে তাঁর সম্পর্কে খোঁজ খবর করেন। পরে, তিনি আমাদের বিষয়টি জানান। আমরা দেশের বিভিন্ন রাজ্যে তাঁর ছবি পাঠিয়ে দিই। পরে, মধ্য প্রদেশ থেকে তাঁর গ্রামের ঠিকানা পাই। পরিবারের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করি। আর শিব নারায়ণবাবুর সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি, ১২ বছর আগে মানসিক অসুস্থতার কারণে তিনি হারিয়ে গিয়েছিলেন। গত ১২ বছরে তিনি বিহার, উত্তর প্রদেশ, আসামসহ একাধিক রাজ্য ঘুরে বেরিয়েছেন। এতদিন পর ফিরে পেলেন তাঁর বাড়ির ঠিকানা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mario Molina: গুগল ডুডলে আজ ম্যারিও মোলিনা! জানেন কে ছিলেন তিনি?

    Mario Molina: গুগল ডুডলে আজ ম্যারিও মোলিনা! জানেন কে ছিলেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জন্মদিনে গুগল আজ স্মরণ করছে ম্যালিও মোলিনাকে (Mario Molina)। তাদের ডুডলে রয়েছে এই রসায়নবিদের ছবি। ১৯৯৫ সালে নোবেলজয়ী এই রসায়নবিদ ওজনস্তরের ওপর গবেষণা করেছেন যা বিশ্বজুড়ে সমাদৃত হয়েছে বিজ্ঞান মহলে। তাঁর গবেষণায় উঠে এসেছে কীভাবে বিভিন্ন কেমিক্যাল ওজনস্তরকে ক্ষয় করে চলেছে। প্রস্ঙগত, ওজনস্তর সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মিকে শোষণ করে নেয়। এই রশ্মি মানুষ এবং পৃথিবীর জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

    সংক্ষিপ্ত জীবনী

    ম্যারিও মোলিনা (Mario Molina) জন্মগ্রহণ করেন ১৯ মার্চ ১৯৪৩ সালে মেক্সিকো শহরে। ছোট থেকেই বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর আগ্রহ ছিল খুব বেশি। তাঁর নিজের স্নানাগারকেই তিনি একটি বিজ্ঞানের পরীক্ষাগারে পরিণত করেছিলেন। ম্যালিও মোরিনার (Mario Molina) নিজের ভাষায়, হাইস্কুলে ভর্তি হওয়ার আগেই বিজ্ঞানের প্রতি আমার আগ্রহ তৈরি হয়, মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে প্যারামেসিয়া এবং অ্যামিবাকে যখন আমি প্রথম দেখেছিলাম তখনকার উত্তেজনার কথা এখনও মনে আছে।

    আরও পড়ুন: ইডির হাতে আটক বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা শান্তনুর ঘনিষ্ঠ প্রোমোটার, উদ্ধার হার্ডডিস্ক

    মেক্সিকোর National Autonomous University থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি পান। পরবর্তীকালে জার্মানিতেও যান গবেষণা করতে। এরপর দেশে ফিরে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং Massachusetts Institute of Technology তে রিসার্চের কাজে যোগ দেন। ১৯৭০ সাল নাগাদ তিনি গবেষণা করেন কীভাবে পৃথিবী নির্গত বিভিন্ন কেমিক্যালের প্রভাবে ওজন স্তরের ক্ষতি হচ্ছে। তিনিই ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি বলেছিলেন ক্লোরোফ্লুরো কার্বন ওজন স্তরকে ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে তুলছে। তাঁর এই গবেষণা নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত হলে ১৯৯৫ সালে তাঁকে এবং তাঁর দলকে যৌথভাবে নোবেল সম্মানে ভূষিত করা হয়। ২০১৩ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ম্যারিও মোলিনাকে আমেরিকার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত করেন। ২০২০ সালের ৭ অক্টোবর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই খ্যাতনামা বিজ্ঞানী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Scam: সরকারি ধান বিক্রিতে যুব তৃণমূল নেতার এমন দুর্নীতি! কোথায় জানেন?

    Scam: সরকারি ধান বিক্রিতে যুব তৃণমূল নেতার এমন দুর্নীতি! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পুকুর খনন না করেই ১০০ দিনের প্রকল্পে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে উত্তর দিনাজপুরের তৃণমূলের এক মন্ত্রীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে। যদিও ইতিমধ্যেই আদালত টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এবার সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রিতে দুর্নীতিতে (Scam) নাম জড়াল যুব তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির আজিম রহমান খানের বিরুদ্ধে। তিনি গোঘাটের শ্যামবাজার অঞ্চলের যুব তৃণমূলের নেতা।  গোঘাট- ২ পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ সাহাবুদ্দিন খানের তিনি ঘনিষ্ঠ বলে এলাকায়  পরিচিত। সেই কারণে এলাকায় তাঁর দাপটও রয়েছে। অন্যের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ধান বিক্রির অভিযোগ। লক্ষ লক্ষ টাকা কারচুপির (Scam)  অভিযোগ রয়েছে। প্রায় একাধিক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই টাকা অ্যাকাউন্টে ঢোকার পরেই টাকা তুলে দিতে চাপ দিচ্ছে বলে ওই যুব তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। শুধুমাত্র শাসক দলের প্রভাব খাটিয়েই তিনি এধরনের দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ। প্রশ্ন হল, এলাকার  যাদের  সামান্য জমি  অথবা জমিই নেই, তাঁদের  বিঘার পর বিঘা জমি দেখিয়ে কিভাবে হাজার হাজার টাকা  অ্যাকাউন্টে ঢোকানো হল ? ইতিমধ্যেই অনেকেই প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। আরামবাগের মহকুমা শাসক সুভাশিনী -ই বলেন, ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    ঠিক কী অভিযোগ রয়েছে যুব তৃণমূলের নেতার বিরুদ্ধে? Scam

    সাধারন মানুষের কথা ভেবে রাজ্য সরকার সি পি সি – র মাধ্যমে সরকারি সহায়ক মূল্যে প্রতিটি ব্লক থেকে ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যুব তৃণমূলের দাপুটে নেতা হওয়ার সুবাদে এলাকার বহু সাধারণ মানুষের আধার কার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট জমা নিয়েছে ওই নেতা। আর সেই অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে লক্ষ লক্ষ টাকা। অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকার পর ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে তৃণমূল নেতার কাছে টাকা পৌঁছে দিতে হয়েছে। এরকমভাবে গোঘাট এলাকায় ওই যুব তৃণমূল নেতা লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দা সুলতান খাঁ বলেন, আমার দুকাঠা জমি রয়েছে। আমি সরকারের কাছে কোনও ধান বিক্রি করিনি। ওই তৃণমূল নেতা আমার কাছে থেকে আধার কার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নিয়ে যায়। দুদফায় আমার অ্যাকাউন্টে ৯০ হাজার টাকা ঢুকেছে। সব টাকা যুব তৃণমূল নেতাকে আমি দিয়ে দিয়েছি। অন্য এক বাসিন্দা বলেন, আমি কোনও ধান বিক্রি করিনি। আমার অ্যাকাউন্টে ৬০ হাজার টাকা ঢুকেছে। সব টাকা তৃণমূল নেতাকে দিয়ে দিয়েছি। যদিও বিরোধী দলের চক্রান্তে তাকে ফাঁসানো হচ্ছে বলে দাবি অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা আজিম রহমান খানের। তিনি বলেন, আমি কোনও দুর্নীতি (Scam)  করিনি। আমি সামান্য আলু ব্যবসায়ী। কাউকে আলু বীজ দিয়েছি। সে আমাকে টাকা দিয়েছে। সেটা নিয়ে বিরোধীরা আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।

    বিজেপির রাজ্য সম্পাদক বিমান ঘোষ বলেন, গোটা রাজ্য জুড়েই দুর্নীতি (Scam) চলছে। এই দলে সবাই চোর। তাই, তৃণমূলের দুর্নীতি (Scam)  নিয়ে নতুন করে আমার কিছু বলার নেই। সিপিএম নেতা বাবলু রায় বলেন, শুধু ধান নয়, ১০০ দিনের কাজেও তৃণমূল নেতারা লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়েছে। সব জায়গায় দুর্নীতি (Scam)  করছে। আর এসব দুর্নীতির (Scam)  টাকা যাচ্ছে কালীঘাটে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amritpal Singh: ধৃত খলিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংহের পিছনে পাক যোগ?

    Amritpal Singh: ধৃত খলিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংহের পিছনে পাক যোগ?

    মাধ্যম নিউজ: বিচ্ছিন্নতাবাদী খলিস্তানি নেতা অমৃতপাল সিংহের (Amritpal Singh) পিছনে মদত রয়েছে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর। এমনটাই দাবি সরকারি আধিকারিকদের। জানা গিয়েছে ৩০ বছর বয়সী অমৃতপাল সিংহ (Amritpal Singh) একজন ট্রাক ড্রাইভারের কাজ করতেন দুবাইতে। সেখান থেকে পরিকল্পনামাফিক আইএসআই তাঁকে ভারতে পাঠিয়েছে বলে অভিযোগ। পাঞ্জাবকে আবারও অস্থির করতে তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে খবর। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত সিংকে উদ্দেশ্য করে একাধিকবার তোপ দেগেছেন অমৃতপাল সিংহ (Amritpal Singh)। শনিবার তাঁকে গ্রেফতার করে পাঞ্জাব পুলিশ।

    শনিবারই গ্রেফতার হন এই নেতা

    শনিবার বিকেলের দিকে অমৃতপাল সিংহকে (Amritpal Singh) জলন্ধর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে খবর। রাজ্যের পরিস্থিতি কেমন সেই বিষয়ে সময়ে সময়ে খবর নিচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। শনিবার সকাল থেকেই তাঁকে এবং তাঁর সহযোগীদেরও  গ্রেফতারের উদ্দেশ্যে খুঁজছিল পাঞ্জাব পুলিশ। সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার রিপোর্ট বলছে, সকাল থেকে অমৃতপাল সিংহ (Amritpal Singh) পলাতক। তাঁর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। কট্টরপন্থী শিখ নেতা এবং খলিস্তানি সহানুভূতিশীল অমৃতপাল সিংহকে নিয়ে পাঞ্জাবের রাজ্য-রাজনীতি এখন উত্তাল। গতমাসে অমৃতের সমর্থকরা অমৃতসররের উপকণ্ঠে অবস্থিত অঞ্জালা পুলিশ স্টেশনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। অমৃতের এক সহযোগীকে মুক্তির দাবি নিয়ে তাঁরা থানায় গিয়েছিলেন। সেই সময়ই ওই ঘটনা ঘটায় অমৃতের সমর্থকরা। এক সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুসারে, শনিবার জলন্ধরে  অমৃতের ছয় সহযোগীকে আটক করেছে পুলিশ। 

    অমৃতপাল সিংহের পরিচয়

    বিতর্কিত শিখ নেতা অমৃতপাল সিং হলেন ওয়ারিশ পাঞ্জাবে দে সংস্থার প্রধান। এই সংস্থার তৈরি করেছিলেন দীপ সিধু । ২০২২ সালে তিনি দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন। 
    ৩০ বছরের অমৃতপাল ব্লুস্টার অপারেশনের সময় নিহত ভিন্দ্রনওয়ালের মতোই পোশাক-আশাক পরেন বলে, সমর্থকরা তাঁকে ভিন্দ্রনওয়ালে ২.০ বলেন।
    অমৃতপাল সিং ভারতে এসেছেন ২০২২ সালে, এখানে তাঁর দেশে আসা ওয়ারিশ পাঞ্জাবে দে-র দায়িত্ব নেওয়ার জন্যই। এর আগে তিনি দুবাইতে কাজ করতেন। 
    অমৃতপাল সিং অনুগামীর সংখ্যা প্রচুর। রাস্তাঘাটে তাঁকে অস্ত্রশস্ত্র সহ ঘুরে-বেড়াতে দেখা যায়, তাঁর সঙ্গে সবসময় সমর্থকরা থাকেন (আটক হওয়ার আগে পর্যন্ত)। 
    অমৃতপাল অমৃতসর জেলার বাবা বাকালা শহরের  অন্তর্গত জল্লু-পুর খইরা গ্রামের বাসিন্দা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Dead: দুই সন্তানসহ দম্পতির মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে রহস্য! কোথায় জানেন?

    Dead: দুই সন্তানসহ দম্পতির মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে রহস্য! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ঘরের ভিতর স্ত্রী সন্তানসহ একই পরিবারের চারজনের মৃতদেহ (Dead) উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। রবিবার সাতসকালে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে দুর্গাপুরের কুড়ুরিয়াডাঙা এলাকায়। স্বামী, স্ত্রীসহ দুই সন্তানের মৃত্যুর (Dead) ঘটনায় রহস্য দানা বাঁধতে শুরু করেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দুর্গাপুর থানার পুলিশ। ঘটনার সিবিআই (CBI) তদন্তের দাবি জানানো হয়। একইসঙ্গে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে পুলিশকে মৃতদেহ (Dead)  উদ্ধার করতে বাধা দেন মৃতের অত্মীয়রা। তাঁদের বক্তব্য, মৃত্যুর আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে তাঁদের মৃত্যুর জন্য কারা দায়ী তা উল্লেখ করেছেন। সকলকে গ্রেপ্তার করতে হবে। তাঁদের দাবি, দুই সন্তান সহ স্বামী ও স্ত্রীকে খুন করা হয়েছে। যদিও ঘটনার তদন্তে ঘটনাস্থলে ফরেনসিক টিম আসে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতদের নাম অমিত মণ্ডল (৪২)। তিনি পেশায় জমি ব্যবসায়ী ছিলেন। তাঁর স্ত্রী রূপা মণ্ডল (৩৪)। তাঁদের পুত্র মিমিত মণ্ডল(১০) ও শিশুকণ্যা নিকিতা মণ্ডল (২)। তাঁদের বাড়ি দুর্গাপুর ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কুড়ুরিয়াডাঙায়। কী করে জানাজানি হল বিষয়টি? পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন পারিবারিক হোয়াট’স অ্যাপ গ্রুপে সুইসাইড নোট দেখে মৃত অমিত মণ্ডলের শ্বশুর বাড়ির লোকজন ছুটে আসেন। বাড়ির ভিতরে দেখা যায়, ঘরের ভেতর নীচে পড়ে রয়েছে  ১০ বছরের মিমিত মণ্ডলের নিথর দেহ। বিছানায় শিশুকণ্যার সঙ্গে পড়ে রয়েছে মা রূপা মণ্ডলের দেহ। সিলিংয়ে হাতবাঁধা অবস্থায় ঝুলন্ত দেহ (Dead)  উদ্ধার হয় অমিতের। বিষয়টি জানাজানি  হতেই আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। ঘটনায় চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আসানসোল দুর্গাপর পুলিশ কমিশনারেটের ডিসি (পূর্ব) কুমার গৌতম বলেন, ফরেনসিক টিম নমুনা সংগ্রহ করেছে। দুজনকে আটক করা হয়েছে। সমস্ত ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সুইসাইড নোটে কী লেখা রয়েছে? Dead

     অমিতের বাবা নরেশ মণ্ডল একসময় প্রভাবশালী প্রোমোটার ছিলেন। শিল্পশহর লাগোয়া জমির কেনাবেচা করতেন তিনি। বছর ছয়েক আগে কিডনির অসুস্থতায় মৃত্যু হয় তাঁর। বাবা বেঁচে থাকতে তাঁর সঙ্গে জমি কেনাবেচায় হাতপাকান অমিত। ফলে, ফুলেফেঁপে ওঠে তাঁদের সম্পত্তি। ওই জমি ব্যবসা থেকে কয়েক’শো কোটি টাকার সম্পত্তি তৈরি করেন। কুড়ুরিয়াডাঙায় বিলাসবহুল তাঁদের বাড়ি রয়েছে। সুইসাইড নোটে লেখা রয়েছে, তাঁদের মৃত্যুর (Dead)  পিছনে হাত রয়েছে তাঁর বড় মামার ছোটো ছেলে সুশান্ত নায়েক ওরফে নান্টু। সে মাস্টার মাইন্ড। এছাড়াও  মামার বাড়ির  অনেকে জড়িত রয়েছে। সুশান্ত নায়েক অন্ডালের সিঁদুলি প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতা করে। এছাড়া মা বুলা রানি মণ্ডলের নাম রয়েছে। মা বাপের বাড়ির সকলকে ভালোবাসে। আমার ছেলেমেয়েদের দেখতে পারে না। আমাকে পছন্দ করে না। ছোটো মামার মেয়ে মিলি নায়েক ঘোষের নামও উল্লেখ রয়েছে। তিনি পান্ডবেশ্বরে বৈদ্যনাথপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। বড় মামার সেজো ছেলের বৌ শিলা নায়েক মণ্ডলের নাম রয়েছে। তিনি আমরাই প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষকতা করেন। ২০১২ সালে পরীক্ষা, ইন্টারভিউ  না দিয়ে তাঁরা সকলে চাকরি পেয়েছেন। সুশান্ত নায়েক সিপিএম, কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস সমস্ত দলই করেছেন। ওরাই আমাদের পরিবারকে শেষ করে দিল। প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে তাঁদের যোগ রয়েছে তিনি উল্লেখ করেছেন। সুইসাইড নোটটি সিবিআই(CBI), ইডি (ED), রাজ্য পুলিশ এবং বিচারপতি অভিজিত্ গঙ্গোপাধ্যায়কে তিনি ট্যাগ করেন।

    কী বললেন মৃতের আত্মীয়? Dead

    মৃতা রূপা মণ্ডলের মাসতুতো বোন সুদীপ্তা ঘোষ বলেন,” গতকাল রাতে জামাইবাবু বলল মা এসেছে বাড়িতে। আবারও অশান্তি হবে।” তিনি আরও বলেন,” সম্পত্তির বিবাদ। জামাইবাবুর মা বুলা রানি জামাইবাবু, দিদি ভাগ্নে, ভাগ্নিকে সহ্য করতে পারে না। সমস্ত সম্পত্তি জামাইবাবুর মামার ছেলেদের তিনি দিয়ে দিতে চান। তাই নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছে। আমাদের অনুমান পরিকল্পিত খুন। কারণ, বাড়ির সিসিটিভি উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাতে স্ট্রিট লাইট বন্ধ রাখা ছিল। আমাদের দাবি, বুলা রানি, সুশান্ত, প্রশান্ত সহ জামাইবাবুর মামার বাড়ির সকলকে গ্রেপ্তার করতে হবে। ঘটনার সিবিআই (CBI) তদন্ত করা হোক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohun Bagan: আইএসএল জয়ের দিনেই পুরনো নামের মৌতাতে মোহনবাগান!

    Mohun Bagan: আইএসএল জয়ের দিনেই পুরনো নামের মৌতাতে মোহনবাগান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রতীক্ষার সমাপ্তি। আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হল এটিকে মোহনবাগান (Mohun Bagan)। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে বেঙ্গালুরু এফসি-কে হারিয়ে এই ট্রফি জিতে নিল তারা। মোহনবাগানের (Mohun Bagan) ঘরে ট্রফির হাত ধরে জয় বাংলার ফুটবল প্রেমেরও। আবার আইএসএল জয়ের দিনেই পুরনো নামে ফিরছে মোহনবাগান।

    ম্যাচের সংক্ষেপ….

    শনিবার সন্ধেয় গোয়ার ফাতোরদা স্টেডিয়ামে খেলা শুরুর পর থেকে বেঙ্গালুরুর পায়ে বল থাকছিল বেশি। কিন্তু পাল্টা আক্রমণে উঠছিল মোহনবাগানও (Mohun Bagan)। ১৪ মিনিটের মাথায় বক্সের মধ্যে বলে হাত ছুঁইয়ে রয় কৃষ্ণা মোহনবাগানের জন্য একটি পেনাল্টি এনে দেন। পেনাল্টি নিতে এসে অব্যর্থ এবং বুলেটের মত শটে গোল করেন দিমিত্রি পেট্রাটোস। কিন্তু এরপর পাল্টা আক্রমণ হানতে থাকে বেঙ্গালুরু। গোল শোধের জন্য মরিয়া আক্রমণে আসা রয় কৃষ্ণাকে প্রথমার্ধের খেলার শেষ মুহুর্তে বক্সের মধ্যেই ফাউল করেন মোহনবাগানের (Mohun Bagan) শুভাশিস। ফলে পেনাল্টি পায় বেঙ্গালুরু। সুনীল ছেত্রীর শৈল্পিক শটে জালে জড়ায় বল। প্রথমার্ধ ১-১ গোলে শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয়ার্ধে রয় কৃষ্ণা ৭৮ মিনিটের মাথায় গোল করে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেন। বেঙ্গালুরু এগিয়ে যায় ১ গোলে। খেলা তখন মিনিট ১৫ বাকি। ওই সময়টুকু মোহনবাগানকে ঠেকিয়ে রাখা ছিল কাজ। কিন্তু কিয়ান নাসিরি পরিবর্ত খেলোয়াড় হিসাবে মাঠে নামার পরে তাঁকে বক্সের মধ্যেই পিছন থেকে ফাউল করেন পাবলো পেরেজ। মূল পর্বের খেলা ২-২-তে শেষ হওয়ার পর এক্সট্রা টাইমে গড়ায় খেলা। বেঙ্গালুরুর রয় কৃষ্ণা একটা সুবর্ণ সুযোগ এই সময় নষ্ট করেন। তবে এছাড়া উল্লেখযোগ্য তেমন কিছুই হয়নি। খেলা এরপর গড়ায় টাইব্রেকারে। টাইব্রেকারের রুদ্ধশ্বাস মুহুর্তে প্রথমে বেঙ্গালুরুর হয়ে গোল করেন অ্যালান কোস্টা। মোহনবাগানের হয়ে সমতা ফেরান পেট্রাটোস। ফের বেঙ্গালুরুর রয় কৃষ্ণা গোল করেন। সমতা ফেরান লিস্টন কোলাসো। তৃতীয় শটে বেঙ্গালুরুর রামিরেজের শট আটকে দেন এটিকে-র গোলকিপার বিশাল কায়েথ। এখানেই কার্যত ম্যাচের মোড় ঘোরে।

    বাদ যাচ্ছে এটিকে, এখন শুধুই মোহনবাগান (Mohun Bagan)

    এটিকে মোহনবাগান (Mohun Bagan) থেকে শুধুই মোহনবাগান নামে ফিরল সবুজ মেরুন দূর্গ। সম্ভাবনা অনেকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল। সিলমোহর দিয়েছেন সঞ্জীব গোয়েঙ্কা।  সম্প্রতি এটিকে (ATK) আধিকারিকদের সঙ্গে একটি বৈঠকও হয়েছিল মোহন কর্তাদের। সেই সভায় আলোচনা হয় ক্লাবের নাম বদল নিয়ে। অবশেষে ফের সাবেকি নামে ফিরল মোহনবাগান। মোহনবাগান নিয়ে সমর্থকদের পাগলপারা আবেগ। কিন্তু এটিকে মোহনবাগান নামে তেমন আন্দোলিত হন না সমর্থকরা। তাঁরা এই নিয়ে বারবার বিরোধিতাও করেছেন। এমনকি সিইএসসি অফিসের সামনেও ধর্নাও দিতে দেখা গেছে সমর্থকদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Aadhaar Pan link: শেষ তারিখ ৩১ মার্চ! এখনই করিয়ে ফেলুন আধার প্যান লিঙ্ক

    Aadhaar Pan link: শেষ তারিখ ৩১ মার্চ! এখনই করিয়ে ফেলুন আধার প্যান লিঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে কমে আসছে সময়। বাকি মাত্র ১২ দিন। এখনও যদি আধার কার্ডের সঙ্গে প্যান (PAN) না জুড়ে থাকেন, তাহলে বড়সড় সমস্যায় পড়বেন আপনি, এমনটাই বলছে আয়কর দফতর। আধারের সঙ্গে প্যান কার্ডের সংযুক্তকরণ বাধ্যতামূলক করছে কেন্দ্র। এপ্রিল থেকে শুরু হবে নতুন অর্থবর্ষ। আর তার আগে আধার-প্যান লিঙ্ক করা বাধ্যতামূলক। ইতিমধ্যেই ওই কাজ সেরে ফেলার শেষ তারিখও ঘোষণা করে দিয়েছে আয়কর দফতর। চলতি মাসের ৩১ তারিখেই শেষ হচ্ছে সেই মেয়াদ। তার পরেও যেসব প্যানকার্ড আধারকার্ডের সঙ্গে সংযুক্ত হবে না, সেগুলিকে বাতিল ঘোষণা করবে আয়কর দফতর। ওই সব প্যানকার্ড দিয়ে আর কোনও কাজই করা যাবে না। কার্যত অকেজো হয়ে পড়বে ওই প্যানকার্ডগুলি। দেরিতে আধার ও প্যান সংযুক্তিকরণের জন্য এখনই ১০০০ টাকা করে জরিমানা দিতে হচ্ছে। ৩১ মার্চ পর্যন্ত ওই টাকা জরিমানা করানো যাবে। নতুবা ১ এপ্রিল থেকে অকেজো হয়ে যাবে ওই প্যান কার্ড। আয়কর দফতর ও কেন্দ্র সরকারের তরফে বারবার নাাগরিকদের কাছে আবেদন করা হয়েছে, যত শীঘ্র সম্ভব ওই কাজ সেরে ফেলার জন্য। ইনকাম ট্যাক্স অব ইন্ডিয়ার তরফে টুইট করে সে কথা ফের জানানো হয়েছে সম্প্রতি। 

    ঘরে বসেই অনলাইনে কীভাবে আবেদন করবেন

        প্রথমেই চলে যান Income Tax e-filing website-এ। কিংবা ওয়েবসাইটে গিয়ে ক্লিক করুন www.incometax.gov.in -এ।
        এবার সেখানে লগইন তথ্য দিতে হবে, আর তার পরেই ইনকাম ট্যাক্স পোর্টালে লগ-ইন সম্ভব হবে।
        এই কাজটি করলেই সেখানে একটি পপ-আপ উইনডো আসার কথা। আর তা যদি না আসে, সেক্ষেত্রে প্রোফাইল থেকে সেটিংয়ে গিয়ে মেনু বারে গিয়ে Link Aadhaar অপশনে ক্লিক করতে হবে আপনাকে
        এরপরেই একটি নতুন উইনডো পাবেন, সেখানে আপনার PAN number, Aadhaar-এর সমস্ত তথ্য, নাম এবং রেজিস্টারর্ড মোবাইল নম্বর দিতে হবে আপনাকে।
        এবার সমস্ত ইনফরমেশন ভ্যালিডেটিং করতে হবে, সে কাজ হয়ে গেলে ‘I agree to validate my Aadhaar details’ অপশনটিতে গিয়ে ক্লিক করতে করতে হবে আপনাকে।
        এরপর সোজা ‘Continue’ বটনে ক্লিক করে ফেলুন।
        আর তারপরেই আপনার রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে একটি ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড অর্থাৎ OTP চলে আসবে।
        এবার সেই OTP-টি পুট করে ‘Validate’ বটনটিতে গিয়ে ক্লিক করতে হবে।
        আর এরপর পেনাল্টি বাবদ ১০০০ টাকা পেমেন্ট করতে হবে আপনাকে। নেটব্যাঙ্কিং বা UPI অ্যাপের মাধ্যমেও সেরে ফেলতে পারবেন ওই কাজটি।
     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Mount Everest: এভারেস্টে বরফের নীচে চাপা পড়ে আছে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া, দাবি বিজ্ঞানীদের

    Mount Everest: এভারেস্টে বরফের নীচে চাপা পড়ে আছে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া, দাবি বিজ্ঞানীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঞ্চল্যকর দাবি গবেষকদের! মাউন্ট এভারেস্টে (Mount Everest) বরফের নীচে চাপা পড়ে আছে কোটি কোটি ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া । নতুন গবেষণায় এমনটাই দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষকদের দাবি, পর্বতারোহীদের হাঁচি-কাশি থেকে ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়েছে পাহাড়েও। এইসব জীবাণু বরফের নীচে বহু বছর ধরে চাপা পড়ে রয়েছে। বরফের মধ্যে কম তাপমাত্রায় থাকায় এইসব ভাইরাসের জিন এখনও সক্রিয় রয়েছে। এরা যদি ফের জেগে ওঠে, তাহলে কিন্তু মানব সভ্যতার জন্য তা  বিপজ্জনক।

    ২০০৭ সালে আন্টার্কটিকার বরফে চাপা পড়ে থাকা ৮০ লক্ষ বছর পুরনো এক ব্যাকটেরিয়ার হদিশ মিলেছিল

    গবেষণা চালিয়ে বিজ্ঞানীরা বরফের নীচে চাপা পড়ে থাকা একাধিক প্রাণঘাতী জীবাণুর খোঁজ পেয়েছেন। যেমন ২০০৫ সালে নাসার বিজ্ঞানীরা আলাস্কার একটি বরফ হ্রদ থেকে ৩২ হাজার বছরের পুরনো এক ব্যাকটেরিয়ার খোঁজ পেয়েছিলেন। ২০০৭ সালে আন্টার্কটিকার বরফে চাপা পড়ে থাকা ৮০ লক্ষ বছর পুরনো এক ব্যাকটেরিয়ার হদিশও পেয়েছিলেন গবেষকরা।

    নতুন গবেষণা কী বলছে

    নতুন গবেষণা বলছে, মাউন্ট এভারেস্ট (Mount Everest), আল্পসের মতো পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতমালাগুলিতে এমন লক্ষ কোটি জীবাণু বরফের নীচে ঘুমিয়ে আছে। পর্বতারোহীদের হাঁচি-কাশি থেকে, অথবা বরফে চাপা পড়ে থাকা মৃতদেহ থেকে জীবাণু ছড়াচ্ছে পর্বতশৃঙ্গেও। তাছাড়া এখন পাহাড়েও দূষণ বাড়ছে। পর্বতারোহীদের বর্জ্য, খাবার, ফেলে দেওয়া প্যাকেট থেকে সংক্রামক জীবাণুরা জন্মাচ্ছে। তারা বরফের মধ্যেই চাপা পড়ে থাকছে। 
    বিজ্ঞানীরা বলছেন, সাধারণত কম তাপমাত্রায় ভাইরাস বা যে কোনও অণুজীব দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকতে পারে। আর বরফের আধার হলে ভাইরাসদের জীবনীকাল অনেকটাই বেড়ে যায়। এইসব ভাইরাস কতটা সংক্রমণ ছড়াতে পারে তা এখনও জানা যায়নি। বেশিরভাগের নাম ও বৈশিষ্ট্যই জানা নেই বিজ্ঞানীদের। জলবায়ু বদলের প্রভাব ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার ওপর কতটা পড়ে তা জানার জন্যই এদের জিনোম সিকুয়েন্স বা জিনের গঠন বিন্যাস বের করা শুরু করেছেন গবেষকরা। হিমশীতল তাপমাত্রা থেকে উষ্ণ পরিবেশে নিয়ে এলে, ভাইরাসদের মধ্যে কোনও বদল হয় কিনা সেটা দেখাও লক্ষ্য গবেষকদের।
    মাইক্রোবিয়াল লাইফ বা অণুজীবদের নিয়ে বিশ্বজুড়েই গবেষণা চলছে। বিশেষ করে করোনাভাইরাসের মহামারীর পরে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াদের নতুন গোষ্ঠীর খোঁজ পাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এর আগে জাপানের বিজ্ঞানীরা প্রাগৈতিহাসিক যুগের অণুজীবদের খোঁজ পেয়েছিলেন প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সমুদ্রের গভীরে।। দেখা গিয়েছিল, সমুদ্রের একেবারে তলদেশে যেখানে খাবার, অক্সিজেনের অভাব সেখানে কোটি কোটি বছর ধরে বেঁচে ছিল আণুবীক্ষণিক জীবেরা। কেউ মৃত নয়, শুধু সুপ্ত হয়ে ছিল সমুদ্রের গভীরে। নিষ্ক্রিয় হয়ে ছিল। তুলে আনতেই ফের সক্রিয় হয়ে ওঠে।

    কী ধরনের ব্যাকটেরিয়া আর ছত্রাক পাওয়া গিয়েছে?

    জানা গিয়েছে, গবেষকদের একটি দল এভারেস্টের ৭৯০০ ফুট উচ্চতায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ব্যাকটেরিয়া-ছত্রাক খুঁজে পেয়েছেন। সাধারণত হাঁচি ও গলা থেকে বেরিয়ে আসা ব্যাকটেরিয়া-ছত্রাক গরম আবহাওয়ার খোঁজ করে। যেমন স্ট্যাফাইলোকক্কাস এবং স্ট্রেপ্টোকক্কাস। কিন্তু শুষ্ক, কঠিন এবং ঠান্ডা আবহাওয়াতেও নিজেদের টিকিয়ে রাখতে পেরেছে। স্ট্যাফাইলোকক্কাস এবং স্ট্রেপ্টোকক্কাস সাধারণত মাটিতে পাওয়া যায়। কিন্তু এগুলি আমাদের ত্বক এবং মুখের ভিতরে বসবাসকারী ব্যাকটেরিয়া। এটি পর্বতের গোড়া থেকে ৮,০০০ ফুট উচ্চতাতেও অনেক সংখ্যায় পাওয়া গিয়েছে। নিকোলাসের দু’টি দল এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। একটি দল দীর্ঘদিন ধরে শুধু এভারেস্টের (Mount Everest) চূড়ার বরফ নিয়ে গবেষণা করছে। আর একটি দল হিমালয় এবং অ্যান্টার্কটিকাকে কেন্দ্র করে গবেষণা চালাচ্ছে। এই দ্বিতীয় দলটি যখন এভারেস্টে থাকা ব্যাকটেরিয়া-ছত্রাক নিয়ে গবেষণা করে, তখন তারা সেই স্ট্যাফাইলোকক্কাস এবং স্ট্রেপ্টোকক্কাস জীবাণুর খোঁজ পান।

    বিজ্ঞানীরা কী বলছেন 

    বিজ্ঞানীরা উদ্বেগ প্রকাশ করে জানাচ্ছেন, যদি এই জীবাণুগুলির বিনাশ না ঘটানো যায়, তাহলে কয়েক বছরের মধ্য়েই মাউন্ট এভারেস্টে বরফের তুলনায় এদের পরিমাণ বেশি হয়ে যাবে। তখন সবথেকে বেশি সমস্যায় পড়বেন পর্বতারোহীরা। জলবায়ুর পরিবর্তন চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে আরও বড় কোনও প্রলয়ের সাক্ষী হতে হবে মানুষকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Scam: তৃণমূলের মন্ত্রীর স্ত্রীও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত! কোথায় জানেন?

    Scam: তৃণমূলের মন্ত্রীর স্ত্রীও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ১০০ দিনের প্রকল্পে পুকুর না কেটেই টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ। বড়সড় এই দুর্নীতিতে (Scam) নাম জড়িয়েছে খোদ রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মনের স্ত্রী তথা পঞ্চায়েত প্রধান জ্যোৎস্না রানি বর্মনের। দলেরই এক নেতা এই অভিযোগ করেছিলেন। যা নিয়ে উত্তর দিনাজপুরে তৃণমূলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে। তবে, এখন আর এটা শুধু অভিযোগ নেই, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ প্রমাণিত হতেই তাঁকে ৪ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তর দিনাজপুর জেলা জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।  রায়গঞ্জ ব্লকের জগদীশপুর অঞ্চলের খাঁড়ি সরিয়াবাদ এলাকায় পুকুর খনন নিয়ে মন্ত্রীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির (Scam)  অভিযোগ ওঠে। অন্যদিকে, শনিবারই ১০০ দিনের প্রকল্পে দুর্নীতির (Scam)  অভিযোগের তদন্তে জেলায় এসেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারি সংস্থা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা এদিন জেলার ইটাহার ব্লকে যান। সেখানে বিভিন্ন পঞ্চায়েত এলাকা ঘুরে দেখেন। অনেক জবকার্ডধারীর সঙ্গে তাঁরা কথা বলেন।

    মন্ত্রীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে কী অভিযোগ রয়েছে? Scam

    একশো দিনের প্রকল্পে জগদীশপুর পঞ্চায়েতে ২১ টি পুকুর খনন করা হয়। তারজন্য প্রায় ২২ লক্ষ টাকা সরকারি অর্থ খরচ দেখানো হয়েছে। কিন্তু, বাস্তবে পুকুর না কেটেই টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। এই আর্থিক তছরূপের সঙ্গে প্রত্যক্ষ যুক্ত রয়েছেন রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মনের স্ত্রী জ্যোৎস্না রানি বর্মন। এমনই অভিযোগ করেছেন তৃণমূলের  জগদীশপুর অঞ্চলের মাইনোরিটি সেলের সভাপতি মেহেতাব আলি। তিনি জেলা শাসক সহ জেলা প্রশাসনের পদস্থ কর্তাদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন। প্রশাসন সেই অভিযোগের গুরুত্ব না দেওয়ায়, তিনি হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন।  আদালত উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রশাসনের কাছে তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেয়। জেলা প্রশাসন খাড়ি সরিয়াবাদ গ্রামের তিনটি পুকুর খননের তদন্ত করে আদালতে রিপোর্ট পেশ করেন। আদালত সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে পঞ্চায়েত প্রধানকে ৪ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

    তৃণমূলের  জগদীশপুর অঞ্চলের মাইনোরিটি সেলের সভাপতি মেহেতাব আলি বলেন, তিনটি পুকুর নয়, আরও ১৮টি পুকুরে দুর্নীতি (Scam)  হয়েছে। প্রশাসনের সব পুকুর খতিয়ে দেখে যে দুর্নীতি (Scam) হয়েছে তার সঠিক বিচার করা দরকার। আর টাকা ফেরতের পাশাপাশি অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি। অন্যদিকে,জগদীশপুর পঞ্চায়েতের প্রধান জ্যোৎস্নারানির স্বামী তথা রাজ্যের মন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মন বলেন, আদালতের নির্দেশ হাতে পাইনি। নির্দেশ পেলে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করব। তবে, জগদীশপুর অঞ্চলটি বন্যা প্রবণ এলাকা। ২০১৮ সালে পুকুর খনন করা হয়েছিল। পুকুর মাপা হল ২০২৩। বন্যার সময় পলি জমে পুকুরের নাব্যতা কমিয়ে দেয়। দীর্ঘ কয়েক বছর পর পুকুরের মাপ হওয়ায় সঠিক তথ্য না পাওয়ায় আদালত এধরনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন। পাশাপাশি অভিযোগকারী মেহেতাবের চরিত্র এবং  দলে তার অবস্থান নিয়ে তিনি প্রশ্ন তোলেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dayananda Saraswati: দয়ানন্দ সরস্বতীর ২০০ তম জন্মবার্ষিকীকে সামনে রেখে নানা কর্মসূচি নেবে সঙ্ঘ

    Dayananda Saraswati: দয়ানন্দ সরস্বতীর ২০০ তম জন্মবার্ষিকীকে সামনে রেখে নানা কর্মসূচি নেবে সঙ্ঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর (Dayananda Saraswati) ২০০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে দেশজুড়ে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করতে চলেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ। পানিপথে আরএসএস-এর সদ্য সমাপ্ত অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভার বৈঠকে এবিষয়ে সবিস্তারে আলোচনা হয়েছে। সঙ্ঘের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলের বক্তব্যের লিখিত বিবৃতি সামনে এসেছে। সেখানে বলা হচ্ছে, মহর্ষি দয়ানন্দের (Dayananda Saraswati) ২০০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ তাঁকে শ্রদ্ধা জানাবে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে এবং দেশের প্রতিটি প্রান্তের স্বয়ংসেবকরা মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর (Dayananda Saraswati) আদর্শ ছড়িয়ে দেবে সমাজের মধ্যে।  প্রসঙ্গত, সঙ্ঘ প্রতিষ্ঠাতা কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার বাংলার অনুশীলন সমিতি এবং মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী (Dayananda Saraswati) প্রতিষ্ঠিত আর্য সমাজের কাজের দ্বারা খুবই প্রভাবিত ছিলেন। 

    কী বললেন দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    সরকার্যবাহের ওই বিবৃতিতে উঠে এসেছে মহর্ষির গো রক্ষা আন্দোলনের কথাও। দয়ানন্দ সরস্বতীর জীবনভর গো হত্যার বিরুদ্ধে আন্দোলনকে উল্লেখ করে বলা হয়েছে, তিনি গো নির্ভর কৃষি ব্যবস্থা এবং গোরু প্রতিপালনের কথা বলতেন, যা বর্তমানকালে আর্যসমাজের বিভিন্ন কাজের মধ্যেও প্রতিফলিত হয়। বিবৃতিতে উঠে এসেছে মহর্ষির স্বদেশীয়ানার প্রসঙ্গও। তাঁর লিখিত গ্রন্থ সত্যার্থ প্রকাশকে উল্লেখ করে বলা হয়েছে, মহর্ষির (Dayananda Saraswati) ধারণা ছিল স্বদেশী, স্বভাষা, স্ববোধ ছাড়া স্বরাজ আসতে উঠতে পারেনা। অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে সামাজিক পরিবেশ গড়ে তুলতে মহর্ষি দয়ানন্দকে প্রয়োজন বলে মনে করে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ। ওই বিবৃতিতে বলা হচ্ছে,  জাতিভেদ প্রথার বিরুদ্ধে মহর্ষির ভাবনাকে দেশজুড়ে ছড়িয়ে দেবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ। সরকার্যবাহের ওই বিবৃতিতে আরও বলা হচ্ছে, ভারতীয় সংস্কৃতি এবং সভ্যতার উপর মহর্ষির গভীর আস্থা ও শ্রদ্ধা ছিল, তিনি বলতেন, বেদের যুগে ফিরে চলো। নেশামুক্ত, কুসংস্কারমুক্ত দেশ গড়তে প্রতিটি স্বয়ংসেবক মহর্ষি দয়ানন্দের ২০০ তম জন্মবার্ষিকী পালন করবে বলেও জানানো হয়েছে ওই বিবৃতিতে।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

LinkedIn
Share