Author: user

  • Dark Chocolate: হার্ট ভাল রাখে সঙ্গে স্ট্রেসও কমায়! জানুন ডার্ক চকোলেটের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

    Dark Chocolate: হার্ট ভাল রাখে সঙ্গে স্ট্রেসও কমায়! জানুন ডার্ক চকোলেটের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : কয়েকদিন আগেই চলে গেল চকোলেট ডে। বয়ফ্রেন্ডরা নিশ্চয়ই গার্লফ্রেন্ডদের চকলেট দিয়েছেন। এই প্রতিবেদনটি পড়লে হয়তো ডার্ক চকোলেটটাই (Dark Chocolate) দিতেন। কফির চুমুকের সঙ্গে ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) বেশ জমে ওঠে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) হল এক ধরনের চকোলেট যাতে কোকো সলিডের পরিমান বেশি থাকে এবং মিল্ক চকোলেটের চেয়ে কম চিনি থাকে। 

    স্বাদে গন্ধে শুধুমাত্র অতুলনীয় নয়! ডার্ক চকোলেটে রয়েছে বেশ কিছু স্বাস্থ্যগুণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডার্ক চকোলেট কোকো সলিডগুলিতে ফ্ল্যাভোনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। 

     
    ডার্ক চকোলেটের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা জানব

    ১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) ফ্ল্যাভোনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলছেন পুষ্টিবিদরা।

    ২. উন্নত হার্টের স্বাস্থ্য

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) রক্তচাপ কমাতে, প্রদাহ কমাতে এবং হার্টে রক্ত ​​​​প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৩. মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) ফ্ল্যাভোনয়েডগুলি স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে।

    ৪. স্ট্রেস হ্রাস

    ডার্ক চকোলেটে (Dark Chocolate) ফেনাইলথাইলামাইন (পিইএ) নামক একটি যৌগ রয়েছে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যা স্ট্রেস হ্রাস করতে সক্ষম।

    ৫. ত্বকের সুরক্ষা

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে UV ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের হাইড্রেশন বাড়াতে কমাতে সহায়তা করে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৬. রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল পছন্দ।

    ৭. বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে

    বিশেষজ্ঞদের মতে ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে।

    ৮. ভরপুর পুষ্টি থাকে ডার্ক চকোলেটে

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং কপারের একটি ভাল উৎস। বলছেন পুষ্টিবিদরা।

    ৯. চোখের দৃষ্টি ভাল রাখে ডার্ক চকোলেট

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) ফ্ল্যাভোনয়েডগুলি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

    ১০. অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি

    ডার্ক চকোলেট (Dark Chocolate) অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Haimanti Ganguly: কত টাকা রয়েছে হৈমন্তীর কাছে? ইডি-র দাবি শুনলে চোখ কপালে উঠবে!

    Haimanti Ganguly: কত টাকা রয়েছে হৈমন্তীর কাছে? ইডি-র দাবি শুনলে চোখ কপালে উঠবে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষের মুখে হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম আসার পর থেকে এই রহস্যময়ী নারীর সম্পর্কে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য সামনে আসছে। 

    বৃহস্পতিবারই, যুব তৃণমূল নেতা দাবি করেছিলেন, হৈমন্তী হলেন গোপাল দলপতির স্ত্রী। তাঁর কাছে নাকি সব টাকা গচ্ছিত রয়েছে। শুক্রবার থেকেই হৈমন্তীর বিভিন্ন বিষয়-আশয় সম্পর্কে খোঁজ মিলতে থাকে। জানা যায়, পেশায় মডেল-অভিনেত্রী হৈমন্তীর বাপের বাড়ি হাওড়ার বাকসারা রোডে। 

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের ‘গ্ল্যামার-যোগ’! সিবিআই স্ক্যানারে গোপাল দলপতির ‘মডেল স্ত্রী’ হৈমন্তী

    এছাড়া, তদন্তে খোঁজ মিলেছে হৈমন্তীর একাধিক ফ্ল্যাট ও অফিসের ঠিকানাও। জানা গিয়েছে, বেহালা ও টালিগঞ্জে ফ্ল্যাট রয়েছে হৈমন্তীর। এছাড়া, বিবাদি বাগ অঞ্চলে একটি অফিস রয়েছে। একটি অফিস রয়েছে বেহালাতেও। এছাড়া, মুম্বইতেও সম্ভবত একটি অফিস রয়েছে হৈমন্তীর। 

    কী দাবি করল ইডি?

    এরই মধ্যে, এদিন বিস্ফোরক দাবি করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে চাঞ্চল্যকর দাবি, নিয়োগ দুর্নীতির কয়েক হাজার কোটি টাকা ‘রহস্যময়ী’র হেফাজতে গচ্ছিত রয়েছে। তদন্তকারী অফিসাররা জানতে পেরেছেন, মডেল–অভিনেত্রী হিসেবে রাজ্যের শাসকদলের প্রভাবশালী অংশের ভাল যোগাযোগ রয়েছে হৈমন্তীর। সূত্রের দাবি, বিভিন্ন জায়গা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ঢুকেছে গোপালের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। সেখান থেকে একটা মোটা অংশের টাকা আবার তাঁর স্ত্রী হৈমন্তীর মুম্বইয়ের সংস্থার অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: টলিউডের সঙ্গে কতটা যোগ ছিল নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের নতুন ‘গ্ল্যামার-গার্ল’ হৈমন্তীর?

    হৈমন্তী বা গোপাল দলপতি এখন কোথায়?

    এদিকে গোপাল দলপতি বা হৈমন্তী—কারও হদিশ এখনও পায়নি তদন্তকারী সংস্থা। গতকালও হাওড়ার বাড়িতে দেখা মিলেছিল হৈমন্তীর বাবা-মা-বোনের। অথচ, তারপর থেকে বেপাত্তা হৈমন্তীর পরিবারও। উত্তর বাকসারা রোডের বাড়িতে দেখা যায়নি পরিবারের সদস্যদের। বাড়ির দরজা বন্ধ। একইভাবে বেপাত্তা স্বামী গোপাল দলপতিও।

    এদিকে, সূত্রের খবর, গোপালের বিরুদ্ধে লুকআউট নোটিশ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে সিবিআই। যদিও, একটি সংবাদমাধ্যমকে টেলিফোনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গোপাল দলপতি দাবি করেন, তিনি বেপাত্তা হননি। একটি মামলার কাজে সিবিআইকে বলেই দিল্লি এসেছেন। তিন-চারদিনের মধ্যে ফিরবেন বলেও নিশ্চিত করেন গোপাল দলপতি।

  • Joyalukkas: জনপ্রিয় সংস্থা জয়লুক্কাস থেকে ৩০৫.৮৪ কোটি টাকার গয়না বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    Joyalukkas: জনপ্রিয় সংস্থা জয়লুক্কাস থেকে ৩০৫.৮৪ কোটি টাকার গয়না বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার গয়না সংস্থায় হানা দিল ইডি। শুক্রবার জয়ালুক্কাস (Joyalukkas) নামে ওই সংস্থা থেকে ৩০৫.৮৪ কোটি টাকার গয়না বাজেয়াপ্ত করল পুলিশ। সংস্থার ৫ টি অফিসে তল্লাশি চালানো হয়েছিল দিনকয়েক আগে। সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ, ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাক্ট লঙ্ঘন করা হয়েছে। অভিযোগ বিপুল পরিমানে হাওলার টাকা দুবাই হয়ে ভারতে এসেছে এবং এর পুরোটাই বিনিয়োগ করা হয়েছে এই জয়লুক্কাসে (Joyalukkas)। দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা হাওয়ালার মাধ্যমে দুবাইতে পাচার করার অভিযোগে জয়লুক্কাস ভার্গিসের মালিকানাধীন সংস্থার বিশেষ তদন্ত শুরু করেছিল ইডি। ওই তদন্তের কারণে গত মঙ্গলবার আচমকাই শেয়ারবাজার থেকে ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকার আইপিও প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি। যদিও কী কারণে আচমকা ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো তা খোলসা করেনি গয়না ব্যবসায়ের সঙ্গে জড়িত সংস্থাটির শীর্ষ আধিকারিকরা।

    জয়লুক্কাসের আরও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি 

    এগুলি ছাড়াও ইডি আরও বেশ কিছু সম্পত্তি তাদের বাজেয়াপ্ত করেছে, যেমন ৩৩টি অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে তার মধ্যে যার বর্তমান বাজার মূল্য ৮১.৫৪ কোটি টাকা। ত্রিসুরের শোভা সিটির একটি আবাসনও রয়েছে তার মধ্যে। কেন্দ্রীয় এজেন্সিটি তার বিবৃতিতে জানিয়েছে, জয়াল্লুকাসের ৩৩টি অস্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৮১ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা। এই সবকটি সম্পত্তিই ত্রিচূড়ের শোভা সিটিতে। তিনটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সিজ করা হয়েছে। এই তিনটি অ্যাকাউন্টে ৯১.২২ কোটি, ৫.৮৫ কোটি এবং ২১৭.৮১ কোটি টাকা। প্রসঙ্গত দেশের ৬৮টি শহরে জয়লুক্কাসের (Joyalukkas) শোরুম রয়েছে।

    চোরা পথে সোনা আনার অভিযোগ রয়েছে সংস্থার বিরুদ্ধে

    এই সংস্থাটির মূল বাজার দক্ষিণ ভারতে হলেও গত কয়েক বছরে উত্তর ও পশ্চিম ভারতের একাধিক রাজ্যেও তাদের শোরুম তৈরি করেছিল। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, জয়াল্লুকাসের প্রতিপত্তি যেভাবে বেড়েছে তা চোখে লাগার মতোই। দুবাই থেকে সোনা চোরা পথে এদেশে নিয়ে আসার অভিযোগও রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: বহু বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থী বিজেপির বুথ এজেন্ট হতে চায়! সাগরদিঘিতে নির্বাচনী প্রচারে দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বহু বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থী বিজেপির বুথ এজেন্ট হতে চায়! সাগরদিঘিতে নির্বাচনী প্রচারে দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির জেরে যাঁরা চাকরি পাননি, সেই বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের বিজেপির বুথ এজেন্ট হিসেবে বসাতে চাইছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সাগরদিঘিতে (Sagardighi) উপনির্বাচনের প্রচারে গিয়ে ঠিক এমনটাই মন্তব্য করলেন বিরোধী দলনেতা। শুক্রবার সেখানে গিয়ে তৃণমূলের টাকার পাহাড়ের বিরুদ্ধে ভোট চাইলেন শুভেন্দু। তাঁর প্রশ্ন, যাঁদের বাড়িতে টাকার পাহাড় উদ্ধার হয়েছে, তাঁদের কেন ভোট দেন?

    বহু মহিলা বুথে বসবেন

    মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘিতে গিয়ে শুভেন্দু বলেন, “ভারতীয় জনতা পার্টির পোলিং এজেন্ট হিসেবে বহু মহিলা এগিয়ে এসেছেন। যাঁদের চাকরি না দিয়ে সর্বনাশ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁরা বলছেন আমরা বঞ্চিত, আমরা প্রথমবার ভারতীয় জনতা পার্টির হয়ে এজেন্ট হিসেবে বুথে বসব। ইতিমধ্যে ৯০ ভাগ বুথে বঞ্চিতদের এজেন্ট হিসেবে পেয়ে গিয়েছি আমরা। একশ শতাংশ বুথেই এজেন্ট দেওয়ার আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা নির্বাচন কমিশনারের অবজার্ভারের কাছে দাবি করেছি, বহিরাগতদের যেন ঢুকতে না দেওয়া হয়। ২৬ এবং ২৭ তারিখ কোথাও যাতে অবাঞ্ছিত জমায়েত না হয়। সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। ২০০ মিটারের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিস এবং অস্থায়ী ক্যাম্প তৈরি করেছে কি না, তা দেখতে হবে।”

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু ভোটও পাবে বিজেপি! সাগরদিঘি উপনির্বাচনে তৃণমূল তৃতীয় স্থানে থাকবে, দাবি শুভেন্দুর

    এদিন আম জনতার উদ্দেশে প্রশ্ন ছুঁড়ে শুভেন্দু বলেন, “যাদের বাড়িতে টাকার পাহাড় উদ্ধার হয়েছে, তাদের কেন ভোট? তৃণমূলকে ভোট দিলে এই অর্পিতা, পার্থ, মোনালিসা, হৈমন্তীদের বাড়বাড়ন্ত হবে। আপনাদেরকেই ঠিক করতে হবে তৃণমূলকে হারাতে পারবেন কি না। এবার ভোট হবে তৃণমূলের চুরির বিরুদ্ধে। ২৭ তারিখে চুরির বিরুদ্ধে, টাকার পাহাড়ের বিরুদ্ধে ভোট দিন।” বিরোধী দলনেতা বলেন, “কারো কোনো সমস্যা হলে আমাদেরকে হোয়াটসঅ্যাপ করে জানান। আমরা নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে সরাসরি ব্যবস্থা গ্রহণ করব। বিজেপি চায় অবাধ গণতান্ত্রিক ভয়মুক্ত পরিবেশে নির্বাচন হোক। কিন্তু রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন এই নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভাইপোকে খুশি করার জন্য নিজেদের কাঁধে নিয়ে নিয়েছেন।” তবে, নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওপর কড়া জোর দেওয়া হয়েছে বলে সাধারণ মানুষকে আশ্বাস দেন বিরোধী দলনেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: সংখ্যালঘু ভোটও পাবে বিজেপি! সাগরদিঘি উপনির্বাচনে তৃণমূল তৃতীয় স্থানে থাকবে, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সংখ্যালঘু ভোটও পাবে বিজেপি! সাগরদিঘি উপনির্বাচনে তৃণমূল তৃতীয় স্থানে থাকবে, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাগরদিঘি উপনির্বাচনে তৃণমূল তৃতীয় স্থান দখল করবে। শুক্রবার সাগরদিঘিতে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে প্রচারে গিয়ে এমনই অভিমত ব্যক্ত করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুর দাবি, ‘‘সাগরদিঘির উপনির্বাচনের ফলাফলে তৃণমূল তৃতীয় স্থানে থাকবে। মানুষ যেভাবে শাসকদলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে বিজেপির প্রতি আস্থা দেখাচ্ছেন তাতে অবাধে ভোট হলে বিজেপি প্রার্থীর জয় নিশ্চিত। তৃণমূলের কোনও অস্তিত্বই থাকবে না।’’এদিন সাগরদিঘিতে ভোটপ্রচারে গিয়ে তৃণমূল কর্মীদের বিক্ষোভের মুখেও পড়েন শুভেন্দু।

    সংখ্যালঘু ভোটও পাবে বিজেপি

    প্রচার চলাকালীন সংখ্যালঘু অধ্যুষিত একটি গ্রামে নেমে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেছেন শুভেন্দু। সংখ্যালঘুদের উদ্দেশে সেখানেই তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘আপনাদের কে তাড়াবে? চার-পাঁচ পুরুষ ধরে আপনারা রয়েছেন। আপনারা ভারতমাতার সন্তান। কেউ তাড়াবে না!’ বিরোধী দলনেতা এও বলেন, “আপনাদের ভুল বোঝানো হয়েছিল। তৃণমূল আপনাদের এসব ভুল বুঝিয়েই ভোট নিয়েছে”। শুভেন্দু বলেন, ‘‘সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এই কেন্দ্রের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটা বড় অংশের সমর্থনও আমরা পাব। তবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে খুশি করার জন্য এই জেলার জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপার তৃণমূল প্রার্থীকে জেতানোর ব্যাপারে সম্পূর্ণ দায়িত্বটাই নিজেদের কাঁধে তুলে নিয়েছে।’’

    ভুয়ো ভোটের আশঙ্কা

    আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। সেই উপলক্ষেই দলীয় প্রার্থী দিলীপ সাহার সমর্থনে কার্যত সাগরদিঘির মাটি কামড়ে টানা প্রচারাভিযানে অংশ নেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।  শুভেন্দু আশঙ্কাপ্রকাশ করে বলেন, ‘‘বাংলায় কাজ না পেয়ে অনেক ভোটাররাই পেটের তাগিদে বর্তমানে ভিন রাজ্যে রয়েছেন। ভোটের দিন সেই সমস্ত ভোটারদের সাগরদিঘিতে না আসার সম্ভাবনাই বেশি। শাসক দল চাইবে সেই সমস্ত ভোটারদের ‘ফলস’ ভোট করাতে। আমরা সব দিকটাই নজরে রাখছি। আমি কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে বিস্তারিত তথ্য দিয়ে দাবি জানিয়েছি যে, ফলস ভোট ঠেকাতে ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে বিশেষ মহিলা আধা সামরিক বাহিনীও মোতায়েন করার।’’

    আরও পড়ুুন: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    সাগরদিঘি থানার ওসিকে সরাল কমিশন 

    মুর্শিদাবাদে উপনির্বাচনের দুদিন আগে সাগরদিঘি থানার ওসি অভিজিৎ সরকারকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। তিনি নির্বাচনের কোনও কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারবেন না। সেইসঙ্গে অন্য জেলা থেকে সাগরদিঘিতে নতুন ওসি নিয়োগেরও নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ প্রসঙ্গে, শুভেন্দু অধিকারী জানান, শুধু সাগরদিঘি থানার ওসিকে নয়, জঙ্গিপুর জেলা পুলিশ সুপার ভোলানাথ পান্ডেকেও সরানো দরকার। জেপি নাড্ডার উপরে পাথর ছোঁড়া-কাণ্ডে তিনি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতরের অধীনে ক্লোজ ছিলেন। তার অর্ডার প্রত্যাহার করাও হয়নি। আমি দাবি করব জেলাশাসক এবং জঙ্গিপুর জেলা পুলিশ সুপার-এই দুজনকে ইতিমধ্যেই ক্লোজ করা হোক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Earthquake in Turkey: তুরস্কে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়াল

    Earthquake in Turkey: তুরস্কে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়ানক ভূমিকম্পে (Earthquake in Turkey) বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছে দুটি দেশ। ভূমিকম্প বিধ্বস্ত সেই তুরস্ক ও সিরিয়ায় মৃত্যু সংখ্যা ছাড়াল ৫০ হাজার। বিভিন্ন মহল বলছে, বেসরকারিভাবে এই সংখ্যাটা আরও বেশি। শুক্রবার তুরস্ক প্রশাসন সরকারিভাবে জানিয়েছে, তাদের দেশে ৪৪ হাজার ২১৮ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। সিরিয়ায় মৃত্যু সংখ্যা ৫ হাজার ৯১৪। দু’টি দেশ মিলিয়ে মৃত্যু সংখ্যা ছাড়াল ৫০ হাজার। মৃত্যুর সংখ্যা যে ৫০ হাজার ছাড়াবে তা অনেক আগেই অনুমান করে ফেলেছিলেন বিশেষজ্ঞ মহল। ৬ ফেব্রুয়ারি ভোররাত থেকেই পরপর ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল তুরস্ক ও সিরিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চল। ভূমিকম্পের (Earthquake in Turkey) পরেই শুরু হয় সেখানে মৃত্যু মিছিল এবং ঘরহারাদের কান্না। ভারত সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সেখানে ঝাঁপিয়ে পড়ে ত্রাণের কাজে। ভারতের এনডিআরএফ কর্মীরা শুরু করে অপারেশন দোস্ত। এখনও দু’দেশে উদ্ধার কাজ চলছে। প্রতিদিনই ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার হচ্ছে পচাগলা দেহ।

    আরও পড়ুন: বেলাইন টয় ট্রেন, কার্শিয়াং-এ লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে গেল টয় ট্রেন, ব্যাহত পরিষেবা 

    তুরস্কে প্রায় ২ লক্ষ বাড়ি বানিয়ে দেবে মার্কিন ব্যাঙ্কিং সংস্থা

    তুরস্ককে নতুন করে গড়তে ইতিমধ্যেই এগিয়ে এসেছে মার্কিন ব্যাঙ্কিং সংস্থা জেপি মর্গ্যান। তারা জানিয়েছে, তুরস্কে ২ লক্ষ বহুতল আবাসন এবং ৭০ হাজার গ্রামীণ বাড়ি তৈরি করবে। ইতিমধ্যেই জানা গিয়েছে তুরস্কে ধ্বংসস্তূপের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১০ মিলিয়ন টন। পৃথকভাবে রাষ্ট্রপুঞ্জও দুই দেশকে সাহায্য পাঠাচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তুরস্ককে নতুন করে গড়ে তুলতে অন্তত এক দশক সময় লাগবে। তবে মৃত্যু সংখ্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা অনেকের। রাষ্ট্রপুঞ্জের অনুমান, শুধু তুরস্কেই ভেঙে পড়েছে ২ লক্ষ ৬৪ হাজার বাড়ি। সিরিয়াতেও অন্তত ৫০ হাজার বাড়ি ভেঙে পড়েছে বলে অনুমান তাদের। ধ্বংসস্তূপের নীচে যে আরও কত হাজার মানুষ চাপা পড়ে রয়েছেন, তারও কোনও হিসাব নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • East Bengal vs Mohun Bagan: ডার্বি জিততে দেশী ফুটবলাররাই ভরসা মোহনবাগানের! সম্মান বাঁচানোর লড়াই ইস্টবেঙ্গলের

    East Bengal vs Mohun Bagan: ডার্বি জিততে দেশী ফুটবলাররাই ভরসা মোহনবাগানের! সম্মান বাঁচানোর লড়াই ইস্টবেঙ্গলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএলে আজ ডার্বি। মুখোমুখি ইস্টবেঙ্গল এফসি ও এটিকে মোহনবাগান। প্লেয়ার থেকে শুরু করে সমর্থকদের মধ্যে ম্যাচের শুরু থেকেই উত্তেজনা চরমে থাকে। টিকিট নিয়ে বিবাদ, সমর্থকদের মধ্যে অসন্তোষ, তবু শনিবার যুবভারতীতে ডার্বি ঘিরে সাজ সাজ রব। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা। আইএসএলে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান মুখোমুখি সাক্ষাতে পাঁচবারই জয় পেয়েছে সবুজ-মেরুন। সব মিলিয়ে টানা সাতবার কলকাতা ডার্বিতে জয় মোহনবাগানের। তবু এধরনের ম্যাচে কাউকেই এগিয়ে রাখা যায় না।

    ৩ বিদেশিকে পাচ্ছে না মোহনবাগান 

    খাতায়-কলমে যদি বিচার করা যায়, তা হলে শনিবারের ম্যাচে সে ভাবে কাউকে এগিয়ে রাখা যাবে না। মোহনবাগান তিন বিদেশিকে পাচ্ছে না। ব্রেন্ডন হ্যামিল কার্ড সমস্যায় খেলতে পারবেন না। হুগো বুমোস এবং কার্ল ম্যাকহিউয়ের চোট রয়েছে। তিন বিদেশিই চলতি মরসুমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছেন। জনি কাউকো চোটের জেরে মরসুম থেকেই ছিটকে গিয়েছেন। ফলে শনিবার মূলত দেশী ফুটবলারদের হাতেই থাকবে মোহনবাগানকে জেতানোর ভার। লিস্টন কোলাসো, মনবীর সিংহরা চলতি মরসুমে ছাপ ফেলতে পারেননি। আগের মরসুমের সাফল্য এ বার দেখাতে পারেননি। কিন্তু ডার্বির মতো একটা ম্যাচে সাফল্য পেলে সমর্থকরা অতীতের পারফরম্যান্স ভুলে যেতে সময় নেবেন না। এই দুই ফুটবলারের কাছে অনেক আশা রয়েছে সমর্থকদের। আক্রমণ ভাগে দিমিত্রি পেত্রাতোস এবং রক্ষণে স্লাভকো দামিয়ানোভিচকেও বাড়তি ভূমিকা নিতে হবে।

    জিততে মরিয়া ইস্টবেঙ্গল

    ইস্টবেঙ্গলের কাছে হারানোর কিছু নেই। শেষ ম্যাচে মুম্বইকে হারিয়েছে তারা, যারা এ বার অপ্রতিরোধ্য ছিল। দু’বার হারিয়েছে বেঙ্গালুরুকে। জেতার মতো খেলেছে অনেক ম্যাচেই। কিন্তু শেষ দিকে মনোযোগ হারানোর কারণে ম্যাচ হারতে হয়েছে। তবে মুম্বইকে হারানো যে তাদের বাড়তি সুবিধা দেবে, এমনটা মনে করছেন না কোচ স্টিভন কনস্ট্যান্টাইন। বলেছেন, “ডার্বি বিশেষ ম্যাচ। এখানে কে এগিয়ে বা কে পিছিয়ে, তা দিয়ে কিছু বোঝা যায় না।”

    আরও পড়ুন: আর ক্লান্তি নয়, কয়েক মিনিটের ওয়ার্কআউটেই সুস্থ থাকবে শরীর, মন থাকবে ফুরফুরে

    কড়া নিরাপত্তা

    এবার ডার্বির আয়োজক ইস্টবেঙ্গল। ফলে তাদের কাছে এবারের ডার্বিটা চ্যালেঞ্জের। কারণ ময়দানে চলছে বয়কটের আবহ। সমর্থকদের একাংশ ডার্বি বয়কটের দাবি করেছেন। যদিও ডার্বি নিয়ে প্রস্তুতি সম্পূর্ণ বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের। ডার্বি নিয়ন্ত্রণ করতে মোট ১৭ জন DC পদমর্যাদার অফিসার, ২৬ জন AC পদমর্যাদার অফিসার, ৪৮ জন ইন্সপেক্টর, ৩২০ জন অফিসার ও বাকি পুলিশকর্মীরা। বিভিন্ন পদমর্যাদার অফিসার মিলিয়ে মোট ২ হাজার জন পুলিশকর্মী মোতায়েন থাকবে। তিনটে মোবাইল ভ্যান, তিনটে HRFS। এছাড়া প্রতিটা গেটে থাকবে অ্যাম্বুলেন্স এবং একটা বিশেষ নজরদারির ভ্যান। এছাড়াও একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে নিরাপত্তার জন্য।

    টিকিট নিয়ে অসন্তোষ

    টিকিট নিয়ে ইনভেস্টরের প্রতি অসন্তুষ্ট ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। ফিরতি ডার্বি আয়োজনের দায়িত্ব ইস্টবেঙ্গলের, সেক্ষেত্রে ইনভেস্টর সংস্থাই সমস্ত দায়িত্ব নিচ্ছে। ইস্টবেঙ্গল কর্মকর্তাদের ভিভিআইপি এবং ভিআইপি টিকিট পাঠালেও তা যথেষ্ট কম সংখ্যক। ডার্বি বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। ভিভিআইপি বা ভিআইপি টিকিট নাকি মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের মধ্যে সমান বন্টন হয়নি। এই বিষয়ে মোহনবাগান ক্লাবের তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়, সমস্ত ভিভিআইপি এবং ভিআইপি টিকিট ফেরত দিচ্ছে তারা। আইএফএ-কে মোট ৫০০ টি টিকিট দিয়েছে ইস্টবেঙ্গলের ইনভেস্টর সংস্থা। আইএফএ -র তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, “৩০০ টিরও বেশি ক্লাব ও জেলা রয়েছে। এত অল্প সংখ্যক টিকিট গভর্নিং বডির সদস্য ও ক্লাবগুলোকে পর্যাপ্ত টিকিট দেওয়া সম্ভব নয়। টিকিট ম্যাচ আয়োজকদের ফিরিয়ে দিচ্ছে আইএফএ।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Jogendra Nath Mandal: ‘‘কেন আমি মুসলিম লিগকে সমর্থন করি?’’

    Jogendra Nath Mandal: ‘‘কেন আমি মুসলিম লিগকে সমর্থন করি?’’

    জিন্নার হিন্দু মন্ত্রীর পাঁচালি – পর্ব ১

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,

    পূর্ব বাংলার পিছিয়ে পড়া হিন্দু সমাজের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য জীবনভর আমার প্রয়াস সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে, এমন সময়ে চরম হতাশা এবং দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমি আপনার মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করছি। আমার মনে হয় আমার জানানো উচিত কেন ভারতীয় উপমহাদেশের এই গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে আমি এই সিদ্ধান্ত নিলাম।

    ১। আমার পদত্যাগের কারণগুলো বলার আগে, আমার মনে হয় মুসলিম লিগের সঙ্গে থাকাকালীন যে যে ঘটনাগুলো ঘটেছিল তার সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। ১৯৪৩ সালে ফেব্রুয়ারিতে লিগের কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার কথায় আমি তাঁদের সঙ্গে বাংলার প্রাদেশিক আইনসভায় কাজ করার বিষয়ে সম্মত হই। ১৯৪৩ সালের মার্চে ফজলুল হকের মন্ত্রিসভার পতনের পর, আমার সঙ্গে থাকা আইনসভার ২১ জন নমঃশূদ্র সদস্যের প্রত্যক্ষ সমর্থনে তদানীন্তন মুসলিম লিগের পরিষদীয় দলনেতা খাজা নাজিমুদ্দিন ১৯৪৩ সালের এপ্রিলে মন্ত্রিসভা গঠন করতে সক্ষম হন। আমাদের সমর্থনের পিছনে কিছু শর্ত ছিল। যেগুলি হল, মন্ত্রিসভায় তিনজন নমঃশূদ্র মন্ত্রীকে রাখতে হবে, নমঃশূদ্রদের শিক্ষার উন্নয়নে ৫ লক্ষ টাকা সহায়তা প্রদান করতে হবে এবং সরকারী চাকরির ক্ষেত্রে সাম্প্রদায়িক অনুপাতের বাইরে তফশিলি প্রার্থীদের নিয়োগ করা।

    ২। এসব শর্তের বাইরেও মুসলিম লিগকে সমর্থন করার পিছনে আমার কিছু প্রধান উদ্দেশ্য ছিল। প্রথমত, বাঙালি মুসলিমদের সঙ্গে নমঃশূদ্রদের অর্থনৈতিক স্বার্থের মিল রয়েছে। মুসলিমরা ছিল মূলত কৃষক-শ্রমিক এবং তফশিলিরাও তাই। মুসলিমদের একটি অংশের মত নমঃশূদ্রদেরও একটি অংশ ছিল মৎস্য শিকারী। দ্বিতীয়ত, তারা উভয়েই ছিল শিক্ষার দিক দিয়ে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী। আমাকে বোঝানো হয়েছিল যে লিগ এবং এর মন্ত্রিসভার সঙ্গে আমার সহযোগিতা ব্যাপক পরিসরে আইনগত এবং প্রশাসনিক পদক্ষেপ গ্রহণে সহায়তা করবে। এই পদক্ষেপসমূহ ব্যক্তিগত স্বার্থ ও সুবিধাকে আমল না দিয়ে বাংলার এই বিশাল জনগোষ্ঠীর পারস্পরিক উন্নতিতে ভূমিকা রাখবে এবং সাম্প্রদায়িক শান্তি-সৌহার্দ্য আরও মজবুত হবে, এমনটিই বলা হয়েছিল। এখানে উল্লেখ করা যায় যে খাজা নাজিমুদ্দিন তাঁর মন্ত্রিসভায় তফশিলি জাতির ৩ জন সদস্যকে নিয়েছিলেন এবং আমার সমাজ  থেকে ৩ জনকে সংসদ সচিব হিসেবেও নিয়োগ করেছিলেন।

    সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রিসভা

    ৩। ১৯৪৬ সালে মার্চ মাসের সাধারণ নির্বাচনের পর জনাব এইচ.এস সোহরাওয়ার্দী সেই মাসেই লিগের সংসদীয় দলনেতা হন এবং ১৯৪৬ সালের এপ্রিল মাসে লিগের মন্ত্রিসভা গঠন করেন। ফেডারেশনের টিকিটে কেবলমাত্র আমিই আমার সমাজের মধ্যে নির্বাচনে জয়লাভ করতে সক্ষম হই। আমি জনাব সোহরাওয়ার্দীর মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলাম। ওই বছরের ১৬ অগাস্ট কলকাতায় মুসলিম লিগ ‘প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস’-এর ডাক দেয়। আপনার জানা আছে যে শেষ পর্যন্ত এটা এক গণহত্যার রূপ নিয়েছিল। হিন্দুরা লিগের মন্ত্রিসভা থেকে আমার পদত্যাগপত্র দাবী করে। আমি প্রতিদিন চিঠির মাধ্যমে হুমকি পেতে থাকি। আমার জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। কিন্তু আমি আমার নীতিতে অবিচল থাকি। তারসঙ্গেই, আমি আমার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমাদের পত্রিকা ‘জাগরণ’ এর মাধ্যমে নমঃশূদ্রদের কাছে আবেদন জানাই তারা যেন নিজেদের কংগ্রেস এবং মুসলিম লিগের এই রক্তাক্ত লড়াই থেকে দূরে রাখে। আমার অস্পৃশ্য সমাজভুক্ত প্রতিবেশীগণ যেভাবে আমাকে ক্রুদ্ধ হিন্দুদের হাত থেকে নিরাপত্তা দিয়েছিল তা আমি কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করি। কলকাতা হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৪৬ সালের অক্টোবরে শুরু হয় নোয়াখালীর দাঙ্গা। সেখানে শত শত হিন্দু সমাজভুক্ত মানুষকে (নমঃশূদ্র সহ) হত্যা করা হয় এবং জোরপূর্বক ইসলামে ধর্মান্তরিত করা হয়। হিন্দু মহিলারা অপহরণ এবং ধর্ষণের শিকার হন। আমার সমাজভুক্ত মানুষেরও জীবন-জীবিকার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে আমি ত্রিপুরা ও ফেনী যাই এবং কিছু দাঙ্গাপীড়িত এলাকা পরিদর্শন করি। হিন্দুদের দুর্দশা আমাকে গভীরভাবে ব্যথিত করে, কিন্তু তারপরেও আমি মুসলিম লিগের সঙ্গে সহযোগিতা চালিয়ে যাই। কলকাতার বিশাল গণহত্যার পরেই সোহরাওয়ার্দী মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে এক অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়। ভোটাভুটি আয়োজিত হয়। শুধুমাত্র আমার চেষ্টার ফলেই কংগ্রেসে পক্ষের চারজন অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান সদস্য এবং চারজন তফশিলি সদস্যের সমর্থন জোগাড় করা সম্ভব হয় যা ব্যতীত মন্ত্রিসভার পতন ছিল অবশ্যম্ভাবী।

    ৪। ১৯৪৬ সালের অক্টোবরে একরকমের অপ্রত্যাশিতভাবেই জনাব সোহরাওয়ার্দীর মাধ্যমে আমার কাছে প্রস্তাব আসে ভারতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে একটি পদ গ্রহণ করার জন্য। এক ঘণ্টার মধ্যে আমাকে আমার সিদ্ধান্ত জানাতে বলা হয়। বেশকিছু সময় দোদুল্যমান থাকার পর আমি এই শর্তে রাজি হই যে আমার নেতা ড.বি.আর অম্বেডকর যদি আমাকে ওই জায়গায় না চান তবে আমাকে পদত্যাগের অনুমতি প্রদান করা হবে। ভাগ্যক্রমে, তিনি লন্ডন থেকে টেলিগ্রামের মাধ্যমে তাঁর অনুমতি প্রদান করেন। অন্তর্বতী সরকারের আইন সদস্য হিসেবে যোগদানের লক্ষ্যে দিল্লির উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে আমি তৎকালীন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী জনাব সোহরাওয়ার্দীকে রাজি করাতে সক্ষম হই যে তিনি আমার স্থানে ২ জনকে আমার সমাজ থেকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দেবেন। তিনি তফশিলি জাতির ফেডারেশন গ্রুপ থেকে ২ জনকে সংসদ সচিব হিসেবে নিয়োগ দিতেও সম্মত হন।

    ৫। আমি ১৯৪৬ সালের ১ নভেম্বর অন্তর্বতী সরকারে যোগ দিই। এক মাস পর কলকাতাতে আমি যাই। তখন জনাব সোহরাওয়ার্দী আমাকে জানালেন পূর্ব বাংলার বিভিন্ন জায়গাতে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার কথা। বিশেষ করে গোপালগঞ্জ মহকুমার কিছু জায়গাতে যেখানে নমঃশূদ্ররা সংখ্যাগরিষ্ঠ। তিনি আমাকে অনুরোধ করলেন সেই অঞ্চলগুলো পরিদর্শনে যেতে এবং মুসলিম ও নমঃশূদ্রদের মাঝে সমঝোতা করতে। সেইসব এলাকার নমঃশূদ্ররা মুসলিমদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। আমি কয়েক ডজন সভা করে তাদেরকে সেই পথ থেকে দূরে সরিয়ে আনি। একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা থেকে ওই এলাকাগুলি মুক্তি পায়।

    (ক্রমশ…………)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
     

  • Adeno Virus: শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও কি অ্যাডিনোয় আক্রান্ত? নয়া ভ্যারিয়েন্ট চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের

    Adeno Virus: শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও কি অ্যাডিনোয় আক্রান্ত? নয়া ভ্যারিয়েন্ট চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনাভাইরাস খুব বেশি প্রভাব ফেলতে পারেনি বাচ্চাদের উপর। কিন্তু কোভিড পরবর্তী সময়ে ঠিক ততটাই জোরাল হয়েছে অ্যাডিনোভাইরাসের প্রভাব। এই ভাইরাসের হানায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসনও। কলকাতার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে শিশু ওয়ার্ডে প্রায় সমস্ত বেড ভর্তি। পরিস্থিতি সামাল দিতে নির্দেশিকা জারি করেছে স্বাস্থ্য দফতর। এবার বাড়ির খুদের পাশাপাশি, বড়দের শরীরেও বাসা বাঁধছে অ্যাডিনো ভাইরাস (AdenoVirus)।  ভ্যারিয়েন্ট বদলে (Variant Change) শক্তিশালী হচ্ছে অ্যাডিনো।

    বড়রাও আক্রান্ত!

    চিকিৎসকের অনেকে বলছেন, করোনার মতো অ্যাডিনো ভাইরাসও ভ্যারিয়েন্ট বদলে শক্তিশালী হয়ে উঠছে। শিশুদের নিয়ে যখন চিন্তার শেষ নেই, তখন বড়দের ক্ষেত্রে দেখা দিয়েছে নতুন উদ্বেগ। চিকিৎসকদের চেম্বারে অনেকেই আসছেন, যাঁরা প্রায় এক মাসের উপর কাশির সমস্যায় ভুগছেন। শিশুদের পাশাপাশি বড়দের শরীরেও বাসা বাঁধছে অ্যাডিনো ভাইরাস। অনেকের কাশি সারছে না, কারণ ধরা যাচ্ছে না। বড়দেরও অ্যাডিনো ভাইরাস কি না, জানার জন্য টেস্ট করানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কেউ অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত কি না, তা জানতে PCR টেস্ট করাতে হয়। বেসরকারি সংস্থায় যে টেস্টের খরচ ৯ থেকে ২০ হাজার টাকা। স্বাভাবিকভাবেই যা অনেকের পক্ষেই করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই সচেতনতার উপরেই জোর দিতে বলছেন চিকিৎসকরা।

    আরও পড়ুন: টিকাকরণ কর্মসূচির কারণে প্রাণ বেঁচেছে প্রায় ৩৪ লক্ষ ভারতীয়র, বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশিকা

    সচেতনতা প্রচারে স্বাস্থ্য বিভাগের তরফে বেশ কয়েকটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কোনও অসুস্থ শিশু, পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এলে, অভিভাবকদের কাছ থেকে অসুস্থতা প্রসঙ্গে বিস্তারিত জানার কথা বলা হয়েছে। শারীরিক অবস্থা বুঝে শিশুটির চিকিৎসা বাড়িতে রেখে হবে না, হাসপাতালে ভর্তি করানোর প্রয়োজন রয়েছে, তার সিদ্ধান্ত নেবেন মেডিক্যাল অফিসাররাই। স্বেচ্ছাসেবক স্বাস্থ্যকর্মী ও আশাকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে শিশুদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেবেন। যদি কোনও শিশু অসুস্থ থাকে, তাহলে তাদের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করতে হবে। চিকিৎসকদের অনুমতি ছাড়া ফার্মাসিস্টরা যেন কোনও ওষুধ না দেন। ল্যাবরেটরিতে শিশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের কাছে দ্রুত রিপোর্ট পাঠানো হবে। শিশু অসুস্থ হলে যে বাড়িতে রাখা যাবে না, তাও নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। শিশু জ্বরে আক্রান্ত হলেই কাছের কোনও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কিংবা চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। অসুস্থ শিশুকে কোনও ভাবেই, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়ানো যাবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Pakistan Economic Crisis: আর্থিক সংকটে পাকিস্তানকে কোনও সাহায্য করবেনা ভারত, সাফ জানালেন বিদেশমন্ত্রী

    Pakistan Economic Crisis: আর্থিক সংকটে পাকিস্তানকে কোনও সাহায্য করবেনা ভারত, সাফ জানালেন বিদেশমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাপক আর্থিক সংকটে (Pakistan Economic Crisis) ভুগছে পাকিস্তান। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তানকে কোনও সাহায্য করবে না ভারত সাফ জানিয়ে দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বিদেশ মন্ত্রক আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এমনই বলেন এস জয়শঙ্কর। সাম্প্রতিক অতীতে পাকিস্তানের মতোই আর্থিক সংকটে ভুগছিল শ্রীলঙ্কা। সেসময় পাশে দাঁড়িয়েছিল ভারত। একাধিক সাহায্যও পাঠান হয়েছিল। তবে পাকিস্তানের ক্ষেত্রে কোনও সাহায্য কার হবেনা, এমনটাই জানা যাচ্ছে।

    কী বললেন বিদেশমন্ত্রী

    কোনওভাবেই পাকিস্তান (Pakistan Economic Crisis) কাটাতে পারছেনা তাদের আর্থিক সংকট (Pakistan Economic Crisis)। এ প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী বলেন কোনও দেশই কখনও কঠিন পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না যতক্ষণ না সেই দেশ একটি সমৃদ্ধশালী শিল্প তৈরি হয়। পকিস্তানের শিল্প বলতে সন্ত্রাসবাদ । সন্ত্রাসবাদ তৈরির কারখানায় পরিণত হয়েছে পাকিস্তান। তাই দেশটির এই হাল বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। এদিনের অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের নাম না করে বিদেশমন্ত্রী আরও বলেন, একটি দেশকে প্রথমে অর্থনৈতিক সমস্যাগুলি ঠিক করতে হবে, দেশটিকে রাজনৈতিক সমস্যাগুলি ঠিক করতে হবে। সামাজিক সমস্যাগুলিও ঠিক করতে হবে। তারপরই সেই দেশটি উন্নয়নের মুখ দেখবে। তিনি আরও বলেন কোনও দেশ গুরুতর আর্থিক সমস্যার মুখোমুখি হলে তা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রথমে একটি নীতি গ্রহণ করতে হবে। কূটনীতি থেকে রাজনীতি সর্বত্রই তার প্রভাব পড়বে। তাঁর আরও সংযোজন, ভারতেও আধুনিক সময় বেশ কয়েকবার চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে গেছে। ৩০ বছর আগে ভারত পেমেন্টের ভারসাম্য সংকটের মধ্যে দিয়ে গেছে। কিন্তু ভারত নিজেই সমস্যা মোকাবিলা করতে পেরেছে।

    নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হয়েছে দেশের

    এস জয়শঙ্কর এদিন আরও বলেন ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দায়িত্ব নেওয়ার পরই ভারত প্রতিবেশী দেশগুলির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করেছে। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানান হয়েছে। তাতে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি হয়েছে। প্রতিবেশী দেশগুলির নানা সমস্যায় ভারত তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
     

LinkedIn
Share