Author: user

  • Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণে খালিস্তানি যোগ? সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল পোস্ট, চলছে তদন্ত 

    Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণে খালিস্তানি যোগ? সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল পোস্ট, চলছে তদন্ত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে সিআরপিএফ স্কুলের সামনে বিস্ফোরণের (Delhi Blast) তদন্তে নয়া মোড়। ঘটনায় খালিস্তানি যোগ নিয়ে ক্রমশই ঘনাচ্ছে রহস্য, সেই বিষয়ে ইতিমধ্যে তদন্তও শুরু করেছে পুলিশ। বিস্ফোরণের কারণ জানতে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থা একত্রিত তদন্ত চালাচ্ছে। উল্লেখ্য, খালিস্তান (Khalistani) ইস্যুতে কানাডার সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। এই আবহে একাধিক বিমান বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার উড়ো হুমকিও এসেছে। দিল্লির বিস্ফোরণে (Delhi Blast) খালিস্তানি যোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে শুরু করেছেন তদন্তকারীরা।

    ‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’ জলছাপ দেওয়া পোস্ট ভাইরাল (Delhi Blast)

    প্রসঙ্গত, দিল্লির বিস্ফোরণের পরই সমাজ মাধ্যমে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে, সেখানে দাবি করা হয়েছে খালিস্তানিদের (Khalistani)  বিরুদ্ধে ভারতীয় এজেন্টদের অপারেশনের প্রতিশোধ নিতে এই বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ার ওই পোস্টে  ‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’ জলছাপ রয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘‘যদি ভারতের এজেন্সি মনে করে যে তারা গুন্ডা পাঠিয়ে আমাদের সদস্যদের চুপ করাতে পারবে, তাহলে তারা মূর্খের জগতে বাস করছে। আমরা যে কোনও সময় হামলা চালাতে পারি।’’

    দিল্লির বিস্ফোরণকে ‘ডায়রেকশনাল ব্লাস্ট’ বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা

    প্রসঙ্গত, দিল্লির বিস্ফোরণকে (Delhi Blast) ‘ডায়রেকশনাল ব্লাস্ট’ বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। অর্থাৎ বিস্ফোরণের প্রভাব যাতে অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে, সেই কৌশলই ব্যবহার করেছে আততায়ীরা। বিস্ফোরণের আওয়াজ ২ কিমি দূর থেকেও শোনা গিয়েছে বলে খবর। তদন্তকারীদের মতে, বিস্ফোরকে ‘রিফ্লেকটিভ প্রেসারের’ মাধ্যমে বিশাল এলাকা জুড়ে কম্পন সৃষ্টির কৌশল ব্যবহার করা হয়েছিল। এতে কঠিন এবং তরল পদার্থের মধ্যে উচ্চচাপ সৃষ্টি করে গ্যাসে পরিণত করা হয়। বিস্ফোরণের পর সেই গ্যাস খুব জলদি আশেপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এর জেরেই শক্তিশালী একটি কম্পন অনুভূত হয়।

    রিপোর্ট তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    দিল্লির রোহিনী জেলার প্রশান্ত বিহার এলাকায় অবস্থিত সিআরপিএফ-এর এক স্কুলের কাছে এই বিস্ফোরণ ঘটে রবিবার সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই ছিল যে ব্লাস্টের পরেই বেশ কয়েকটি বাড়ি ও দোকানঘরের দেওয়াল এবং গাড়ির কাচ ভেঙে যায়। পাশাপাশি সিআরপিএফ স্কুলের দেওয়ালেও ফাটল ধরে যায়। ইতিমধ্যেই বিস্ফোরক আইনে মামলা রুজু করেছে দিল্লি পুলিশ। বিস্ফোরণের ঘটনায় তদন্ত করছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ), সিআরপিএফ, ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (এনএসজি) এবং ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি (এফএসএল)।  কে বা কারা ওই বিস্ফোরক রেখেছিল, তাদের শনাক্ত করতে বিস্ফোরণস্থলের আশেপাশের দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করা হচ্ছে। এই ঘটনার পর দিল্লি পুলিশের রিপোর্ট তলব করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 21 october 2024: চিকিৎসার জন্য প্রচুর ব্যয় হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 21 october 2024: চিকিৎসার জন্য প্রচুর ব্যয় হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ।

    ২) পরিবারের কোনও গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার সমাধান হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতার যোগ।

    ২) মাত্রাছাড়া রাগ আপনার ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) দিনটিতে বিবাদে জড়াবেন না।

    মিথুন

    ১) ভ্রমণের পক্ষে দিনটি শুভ নয়।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে বিবাদে মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ২) আপনার রসিকতা অপরের বিপদ ডেকে আনতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    সিংহ

    ১) ভ্রমণের জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও উঁচু স্থান থেকে পড়ে যেতে পারেন।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে বেশি।

    কন্যা

    ১) বাড়তি খরচের জন্য সংসারে বিবাদ হতে পারে।

    ২) দাঁতের রোগ বাড়তে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    তুলা

    ১) রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) দুপুরের পরে দিনটি ভালো কাটলেও মানসিক চাপ থাকবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) আপনার সহিষ্ণু স্বভাবের জন্য সংসারে শান্তি রক্ষা পাবে।

    ২) চিকিৎসার জন্য প্রচুর ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    ধনু

    ১) ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে।

    ২) চাকরির স্থানে কাজের চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) সংযমী হতে হবে। ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    মকর

    ১) কোনও সুসংবাদ পাওয়ার জন্য মন চঞ্চল থাকবে।

    ২) সামাজিক সম্মান পাবেন।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ।

    কুম্ভ

    ১) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ২) নিজের প্রতিভা প্রকাশের বিশেষ দিন।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কাটতে পারে। 

    ২) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে হঠাৎ দেখা।

    ৩) ভালোই কাটবে দিন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zeeshan Siddique: “আমার শিরায় বইছে সিংহের রক্ত”, বলছেন জিশান সিদ্দিকি

    Zeeshan Siddique: “আমার শিরায় বইছে সিংহের রক্ত”, বলছেন জিশান সিদ্দিকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যুদ্ধ শেষ হয়নি। আমার শরীরের শিরায় শিরায় বইছে সিংহের রক্ত।” রবিবার এমনই মন্তব্য করলেন বাবা সিদ্দিকির (Baba Siddique) ছেলে কংগ্রেস নেতা জিশান সিদ্দিকি (Zeeshan Siddique)। এক্স হ্যান্ডেলে জিশান লিখেছেন, “তারা আমার বাবাকে চুপ করিয়ে দিয়েছে। কিন্তু তারা ভুলে গিয়েছে, তিনি একজন সিংহ ছিলেন- এবং আমি সেই গর্জন বহন করি, তাঁর লড়াই আমার শিরায়। তিনি ন্যায়ের পক্ষে ছিলেন, পরিবর্তনের জন্য লড়াই করেছেন, অদম্য সাহস ছিল তাঁর। তাঁকে যারা লাশ বানিয়ে ছেড়েছে, আমি তাদের বলতে চাই, আমার শিরায় শিরায় বইছে সিংহের রক্ত।”

    আমি ভীত নই (Zeeshan Siddique)

    জিশান কংগ্রেস বিধায়ক। বলেন, “বাবাকে খুন করায় আমি ভীত নই, ভেঙেও পড়িনি। আমি এখনও এখানেই রয়েছি। তারা একজনের প্রাণ কেড়েছে। তাঁর জায়গায় মাথা তুলে দাঁড়িয়েছি আমি। এই যুদ্ধের ঢের বাকি। আজ আমি সেখানেই দাঁড়িয়ে রয়েছি, যেখানে তিনি দাঁড়িয়ে ছিলেন। আমি বেঁচে রয়েছি, নিরলস এবং প্রস্তুত।” ওই পোস্টেই তিনি (Zeeshan Siddique) লিখেছেন, “অজ্ঞ দরিদ্র মানুষের জীবন এবং ঘরবাড়ি বাঁচানোর লড়াই লড়তে গিয়ে আমার বাবাকে প্রাণ দিতে হয়েছে। আজ আমার পরিবারটা ভেঙে গিয়েছে। আমি বিচার প্রয়োজন, আমার পরিবারেরও বিচারের প্রয়োজন।”

    বাবা সিদ্দিকি খুনে ধৃত

    মুম্বইয়ের বান্দ্রায় জিশানের দফতরের সামনেই গুলি করে খুন করা হয় বাবা সিদ্দিকিকে। ১২ অক্টোবরের ওই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে যায়। এক সময় কংগ্রেস করলেও, মাস কয়েক আগে বাবা সিদ্দিকি যোগ দেন এনসিপির অজিত গোষ্ঠীতে। ওই ঘটনায় সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেফতার করে মুম্বই পুলিশ। রায়গড়ের পানভেল ও কারজাট এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে শুক্রবারই গ্রেফতার করা হয় পাঁচজনকে। কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে শনিবার সিদ্দিকির  নিরাপত্তায় এক পুলিশ কনস্টেবলকে সাসেপেন্ড করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    সিদ্দিকি হত্যার নেপথ্যে জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠীর হাত রয়েছে বলে দাবি মুম্বই পুলিশের। বাবা সিদ্দিকি খুনে নিয়োগ করা হয়েছিল (Baba Siddique) ভাড়াটে খুনি। ঘটনার পরে পরেই দুই আততায়ীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। পরে গ্রেফতার করা হয় আরও সাতজনকে (Zeeshan Siddique)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    BJP: দুয়ারে উপনির্বাচন, রাজ্যের পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধের আর্জি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে উপনির্বাচন। রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬ বিধানসভা কেন্দ্রে হবে নির্বাচন। তার ঠিক আগে আগেই আবাস যোজনার (Awas Yojana) সমীক্ষার শুরু করতে চলেছে রাজ্য সরকার। সমীক্ষার কাজ হওয়ার কথা ২১ অক্টোবর, চলবে এ মাসেরই ৩০ তারিখ পর্যন্ত। এহেন পরিস্থিতিতে যে পাঁচ জেলায় নির্বাচন, সেই জেলাগুলিতে আবাস যোজনার সমীক্ষা বন্ধ রাখার আর্জি জানিয়ে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক ও মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে চিঠি দিল বিজেপি (BJP )।

    দুয়ারে উপনির্বাচন (BJP)

    প্রকল্পের নাম প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। অভিযোগ, সেই প্রকল্পেরই নাম বদলে বাংলা আবাস যোজনা করেছে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। সোমবার, ২১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে এই যোজনায় সমীক্ষার কাজ। রাজ্যের প্রতিটি জেলায়ই সমীক্ষা করবেন সমীক্ষকরা। অথচ ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচন রয়েছে রাজ্যের পাঁচ জেলার ছটি বিধানসভা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রগুলি হল নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর, তালডাংরা, মাদারিহাট এবং সিতাই। এই ছয় কেন্দ্র যে জেলাগুলির মধ্যে পড়ে সেগুলি হল, উত্তর ২৪ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহার।

    অকাল নির্বাচন

    ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই ছয় কেন্দ্রের বিধায়কই লোকসভায় প্রার্থী হন এবং জয়ী হয়ে সাংসদ হন। সেই কারণেই অকাল নির্বাচনের আয়োজন। লোকসভা নির্বাচনের পর এতদিন হাত গুটিয়ে বসে থাকলেও, উপনির্বাচনের ঢাকে কাঠি পড়তেই রাজ্য সরকার আবাস যোজনার সমীক্ষার কাজ শুরু করছে বলে অভিযোগ (BJP)। ওই পাঁচ জেলায় আবাস যোজনার সমীক্ষার কাজ আপাতত বন্ধ রাখার আর্জি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। পদ্ম পার্টির সাফ কথা, এই সমীক্ষার সময় বাড়ি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে সরাসরি ভোটারদের প্রলোভিত করা যাবে। ভোটাররাও প্রলোভিত হবেন। তাই নির্বাচনী আচরণ বিধি মেনে এই সমীক্ষা বন্ধ রাখতে রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিক কমিশন।    

    আরও পড়ুন: ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ মেলা, প্রয়াগরাজে আঁটসাঁট নিরাপত্তা ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    কী বলছেন বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    সমীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশনামা এবং বিজেপির দাবি সম্বলিত চিঠি ইতিমধ্যেই দিল্লিতে পাঠিয়ে দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। পাল্টা চিঠি দিয়েছে রাজ্য সরকারও। তাদের আর্জি, ওই পাঁচ জেলায় সমীক্ষার কাজ নির্বাচনী বিধি থেকে ছাড় দেওয়া হোক। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “ওই পাঁচ জেলায় সমীক্ষার কাজ আপাতত বন্ধ রাখতে চিঠি দেওয়া হয়েছে কমিশনে। এটি সরাসরি মডেল কোড অফ কন্ডাক্টকে ভায়োলেট করছে। লক্ষাধিক টাকার বাড়ি দেব এই মর্মে সার্ভে (Awas Yojana) করা মানে ভোটারদের প্রভাবিত করা (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh: নিজের কেন্দ্র বারাণসীতে মোদি, প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার ২৩টি প্রকল্পের শিলান্যাস

    Uttar Pradesh: নিজের কেন্দ্র বারাণসীতে মোদি, প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার ২৩টি প্রকল্পের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের সংসদীয় কেন্দ্র বারাণসীতে (Uttar Pradesh) চক্ষু হাসপাতালের উদ্বোধন করে রাজ্যবাসীর উদ্দেশে সমর্পণ করলেন। এই কর্মসূচিতে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। হাসপাতালের একাধিক বিভাগ এবং ব্যবস্থার কথা বলে নানাবিধ পরামর্শ দেন মোদি। একই ভাবে এদিন আরও একাধিক প্রকল্পে রাজ্যবাসীর জন্য প্রায় ৬১০০ কোটি টাকার বেশ কয়েকটি উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন।

    মোট ২৩টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন (Uttar Pradesh)

    রবিবার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) একদিনের সফরসূচি এবং কর্মকাণ্ডের বিষয়ে বারাণসীর বিভাগীয় কমিশনার কৌশল রাজ শর্মা বলেন, “নরেন্দ্র মোদি একদিনে মোট ২৩টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্প এবং স্মার্ট মিশনের আওতায় মোট ২১০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বারাণসী স্পোর্টস কমপ্লেক্সের পুনর্নির্মাণ দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায় উদ্বোধন করেন। এই ব্যবস্থার মূল উদ্দেশ হল, খেলোয়াড়দের জন্য অত্যাধুনিক সুবিধা এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। ন্যাশনাল সেন্টার অফ এক্সেলেন্স, খেলোয়াড়দের জন্য হস্টেল, একটি ক্রীড়া বিজ্ঞান কেন্দ্র, বিভিন্ন খেলাধুলার অনুশীলনের ক্ষেত্রে ইনডোর শুটিং রেঞ্জ এবং আরও একাধিক সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে।”

    আরও পড়ুনঃ মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    একাধিক প্রকল্পের ঘোষণা (PM Modi) 

    একই ভাবে মোদি আরও একাধিক প্রকল্পের ঘোষণা করেছেন। আগ্রা বিমানবন্দরের (Uttar Pradesh) জন্য ৫৭০ কোটি টাকার বেশি মূল্যের নিউ সিভিল এনক্লেভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। দ্বারভাঙা বিমানবন্দরের জন্য ৯১০ কোটি টাকা এবং শিলিগুড়িতে ১৫৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাগডোগরা বিমানবন্দরের জন্য নতুন টার্মিনাল ভবনও উদ্বোধন করেছেন। একই ভাবে রেওয়া বিমানবন্দর, অম্বিকাপুরের মা মহামায়া বিমানবন্দর এবং সারসাওয়া বিমানবন্দরে নতুন টার্মিনাল ভবনও উদ্বোধন করেছেন তিনি। যার অনুমানিক খরচ হবে প্রায় ২২০ কোটি টাকা। তবে এই বিমানবন্দরগুলির পরিকাঠামো এবং ডিজাইন আঞ্চলিক পরিকাঠামোর উপর নির্ভর করেই নির্মাণ করা হবে। আনুমানিক ২ কোটি ৩০ লক্ষ মানুষ এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি হয়েছে দূষণনগরী”, সরাসরি তোপ দাগল বিজেপি

    BJP: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি হয়েছে দূষণনগরী”, সরাসরি তোপ দাগল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আপ ক্ষমতায় আসার পর দিল্লি পরিণত হয়েছে দূষণ (Delhi Pollution) নগরীতে।” শনিবার এমনই অভিযোগ করলেন বিজেপি (BJP) নেতা মনোজ তিওয়ারি। তাঁর দাবি, দেশের রাজধানী দূষণমুক্ত করতে পারে একমাত্র বিজেপিই। তীব্র দূষণের জেরে দিল্লিবাসীর আয়ু ১০-১২ বছর কমে গিয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। দিল্লির দূষণ নিয়ে আপকে নিশানা করেন পদ্ম নেতা মনোজ।

    আপকে তোপ (BJP)

    তিনি বলেন, “আপ ক্ষমতায় আসার পর থেকে দিল্লি দূষণনগরীতে পরিণত হয়েছে। দিল্লীবাসীর আয়ু কমে গিয়েছে ১০-১২ বছর। এই দূষণ কমানোর দায় আপের। তবে দুর্নীতি করার কারণে তাদের হাতে এসব নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। কীভাবে দিল্লিকে লুটে নেওয়া যায়, সেই ভাবনায় মশুগুল তারা।” তিনি বলেন, “দিল্লির প্রয়োজন ডাবল ইঞ্জিন সরকারের। একমাত্র বিজেপিই পারে দিল্লির দূষণ হ্রাস করতে। ওরা গত দশ বছর ধরে দিল্লির ক্ষমতায় রয়েছে, অথচ দূষণ নিয়ে অন্যকে দুষছে।” এর (BJP) পরেই তিনি বলেন, “যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, আমরা দু’বছরের মধ্যে দূষণ কমিয়ে দেব। ওই ছবির (যমুনা নদীদের রাসায়নিক ফোম) কারণ অরবিন্দ কেজরিওয়ালের হিন্দু বিরোধী নীতি। যমুনাকে পরিষ্কার করার কোনও ইচ্ছেই তাঁর নেই। আমরা তিন বছরের মধ্যে যমুনাকে পরিষ্কার করে দেব।”

    আরও পড়ুন: “সামরিক অভিযানে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রাখে এআই”, বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ

    দিল্লির দূষণ

    দিল্লির দূষণের অন্যতম কারণ পঞ্জাব, হরিয়ানায় নাড়া (শস্য কেটে নেওয়ার পর গাছের যে অংশটা জমিতে পড়ে থাকে) পোড়ানো। এ প্রসঙ্গে হরিয়ানার মন্ত্রী অনিল ভিজ বলেন, “নাড়া পোড়ানোর বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টের বিচারাধীন। সুপ্রিম কোর্ট কী নির্দেশ দেয়, তা আমাদের দেখতে হবে। সেই মতো ব্যবস্থা নিতে হবে।” হরিয়ানারই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর সিং হুডা বলেন, “কৃষকরা বাধ্য হয়ে এই কাজ (নাড়া পোড়ানো) করেন। কৃষকদের জরিমানা ধার্য করা, এফআইআর করা, লাল তালিকাভুক্ত করার চেয়ে সরকারের উচিত একটা সমাধানসূত্র বের করা। সরকার এই নাড়াগুলো চাষিদের কাছ থেকে কিনে নিতে পারে। সেগুলো দিয়ে জ্বালানি, বায়ো থার্মোকল, ইথানল, সার, বিদ্যুৎ উৎপন্ন এসব করতে (Delhi Pollution) পারে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maharashtra: মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    Maharashtra: মহারাষ্ট্রে বিজেপির প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, রয়েছেন হেভিওয়েট প্রার্থী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচন। তার জন্য বিজেপি প্রার্থীদের প্রথম তালিকায় হেভিওয়েট নামগুলির মধ্যে উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) রয়েছেন৷ রবিবার বিকেলে ঘোষণা করা তালিকায় মোট ৯৯ জনের নাম রয়েছে। মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভায় ২৮৮টি আসন রয়েছে। তার মধ্যে বিজেপি ১৫১টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বলে জানা গিয়েছে। বাকি আসনগুলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা এবং অজিত পাওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপি জোট।

    ২০০৯ সাল থেকে লড়ছেন ফড়নবিশ (Maharashtra)

    দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) নাগপুর (Maharashtra) পশ্চিম বিধানসভা আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, তিনি ২০০৯ সাল থেকে এই আসনে লড়াই করছেন। নাগপুর হল বিজেপির শক্ত ঘাঁটি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গড়করির সংসদীয় ক্ষেত্র। এই লোকসভা কেন্দ্রের ছয়টি বিধানসভা অংশের মধ্যে চারটির দখলে বিজেপি। এছাড়া অন্যান্য হেভিওয়েটদের মধ্যে রয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতিও, তিনি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে নাগপুর জেলার কামথি ​​থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বর্তমান রাজ্য প্রতিমন্ত্রী সুধীর মুনগান্টিওয়ারকে বল্লারপুর আসন থেকে প্রার্থী করা হয়েছে। আবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাওসাহেব দানভের ছেলে সন্তোষ ভোকারদানেও বিজেপির টিকিটে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ দিল্লি বিস্ফোরণে ঘনাচ্ছে রহস্য, উদ্ধার হওয়া সাদা পাউডার ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের

    জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বিজেপি

    ভোকারে থেকে মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চৌহানের কন্যা শ্রীজয়া চৌহানকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। উল্লেখ্য তিনি লোকসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগদান করেছিলেন। বর্তমানে তিনি রাজ্যসভার সদস্য৷ মুলুন্ডের বর্তমান বিধায়ক মিহির কোটেচাকে পুনরায় প্রার্থী করা হয়েছে এবং তিনবারের বিধায়ক রাম কদম আবারও মুম্বইয়ের ঘাটকোপার পশ্চিম আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। বিজেপির মুম্বই মহানগরের সভাপতি আশিস শেলার, ভান্দ্রে পশ্চিম থেকে এবং রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রকান্ত পাটিল কোথরুদ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। একই ভাবে সুভাষ দেশমুখ সোলাপুর থেকে এবং প্রবীণ নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নারায়ণ রাণের ছেলে নীতেশ রানে কনকাভলিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি জয় নিয়ে ফের একবার আত্মবিশ্বাসী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: অ-হিন্দুদের অধিকার নেই দেবস্থান দখল করে রাখার, হুঁশিয়ারি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP: অ-হিন্দুদের অধিকার নেই দেবস্থান দখল করে রাখার, হুঁশিয়ারি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিরুপতি বালাজি সমেত অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) সমস্ত মন্দিরের দায়িত্বভার হিন্দু সমাজকে হস্তান্তর করার দাবি জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। চন্দ্রবাবু নাইডু সরকারের কাছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সর্বভারতীয় নেতা সুরেন্দ্র জৈন দাবি জানিয়েছেন, তথাকথিত মেকি ধর্মনিরপেক্ষ সরকার, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও অ-হিন্দুদের কোনও অধিকার নেই দেবস্থানকে দখল করে রাখার এবং তা পরিচালনা করার। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) এদিন হুঁশিয়ারি দিয়ে আরও জানিয়েছে, হয় মন্দিরগুলিকে সরকারি দখলমুক্ত করা হোক অথবা প্রতিবাদ আন্দোলনের মোকাবিলা করার জন্য সরকার তৈরি থাকুক।

    তিরুপতির ঘটনায় ক্ষুদ্ধ হিন্দুরা (VHP) 

    তিনি আরও জানিয়েছেন, সারা বিশ্বের হিন্দুরা প্রচণ্ড ক্ষুদ্ধ যে ধরনের খবর সম্প্রতি সামনে এসেছে তিরুপতি বালাজি মন্দিরকে কেন্দ্র করে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি তিরুপতি বালাজি মন্দিরের লাড্ডু প্রসাদ ইস্যুতে জোর বিতর্ক শুরু হয়। অভিযোগ ওঠে, দেবতার উদ্দেশে অর্পণ করা লাড্ডু প্রসাদে মিশ্রিত করা হয়েছে পশুর চর্বি। এই ঘটনাকে উল্লেখ করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, ভক্তদের ভাবাবেগ ও বিশ্বাসকে রক্ষা করা উচিত সরকারের। এর পাশাপাশি সুরেন্দ্র জৈন আরও জানিয়েছেন, অজস্র মন্দির রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশে (Andhra Pradesh), যেগুলি জেহাদীদের দ্বারা আক্রান্ত। শুধু তাই নয়, হিন্দু উৎসবগুলিকেও নিশানা করছে জেহাদীরা। কিন্তু সেই সমস্ত অপরাধীদের বিরুদ্ধে কোনও শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই নেতা।

    মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী

    এদিন সত্যেন্দ্র জৈন (VHP) আরও জানিয়েছেন, পবিত্র হিন্দু মন্দিরগুলির ওপর ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের হস্তক্ষেপ শুধুমাত্র অসাংবিধানিক নয় বরং তা হিন্দু ভাবাবেগেও আঘাত করছে। একথা বলতে গিয়ে সংবিধানের বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করে তিনি জানান, ভারতীয় সংবিধানে যে মৌলিক অধিকার প্রদান করা হয়েছে, তার মধ্যে ১২ নম্বর ধারা, ২৫ নম্বর ধারা ও ২৬ নম্বর ধারার পরিপন্থী হল ধর্মস্থানের ওপর সরকারি হস্তক্ষেপ।

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের চার দফা দাবি

    এদিন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফ থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের সরকারের সামনে চার দফা দাবিও পেশ করা হয়। এগুলি হল,

    ১. তিরুপতি বালাজি সহ রাজ্যের সমস্ত হিন্দু মন্দিরকে সরকারি হস্তক্ষেপ মুক্ত করতে হবে এবং তা হিন্দু সাধুসন্ত ও ভক্তদের হাতে দিতে হবে।

    ২. অ-হিন্দু  এবং ঈশ্বরে অবিশ্বাসীদের মন্দির পরিচালনার দায়িত্বে রাখা যাবে না।

    ৩. মন্দির চত্বরে কোনও অ-হিন্দু খাবার, প্রসাদ বা অন্যান্য পানীয় বিক্রি করতে পারবেন না।

    ৪. যে সমস্ত জেহাদী হিন্দু মন্দির ও উৎসবগুলিতে আক্রমণ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণে ঘনাচ্ছে রহস্য, উদ্ধার হওয়া সাদা পাউডার ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের

    Delhi Blast: দিল্লি বিস্ফোরণে ঘনাচ্ছে রহস্য, উদ্ধার হওয়া সাদা পাউডার ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সাতসকালে বিস্ফোরণে (Explosives) কেঁপে উঠল দিল্লির রোহিণী এলাকা (Delhi Blast)। দেশের রাজধানীর সেক্টর ১৪-এর সিআরপিএফ স্কুলের সামনে জোরালো বিস্ফোরণ হয়। কীসের বিস্ফোরণএ, তা এখনও জানা যায়নি। তবে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে রহস্যময় সাদা পাউডার, যা যথেষ্ট ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। রবিবার সকাল ৭টা ৪৭ মিনিট নাগাদ জোরালো বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায় রোহিণী এলাকার সিআরপিএফ স্কুলের সামনে থেকে। স্কুলের সামনের অংশ সাদা ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। কানফাটা শব্দ শোনা যায় ২ কিলোমিটার দূরেও। বিস্ফোরণের অভিঘাত খুবই প্রবল ছিল, যার ফলে সিআরপিএফ স্কুলের পাঁচিলের একাংশ ভেঙে পড়ে। স্কুলের আশেপাশে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির কাচও ভেঙে যায়। বিস্ফোরণের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আশেপাশের দোকানগুলিও।

    কোনও ধাতব পদার্থ, বল-বিয়ারিং অথবা ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার হয়নি

    প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের (Delhi Blast) অনুমান, কোনও কঠিন অথবা তরল বিস্ফোরক (Explosives) ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে কোনও ধাতব পদার্থ, বল-বিয়ারিং অথবা ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার হয়নি। পুলিশ আরও জানিয়েছে, এই ধরনের বিস্ফোরণের মাধ্যমে আসলে একটা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে আশেপাশের দোকানগুলিকে। বিস্ফোরণের জেরে কেউই আহত হয়নি বলে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

    দায়ের এফআইআর (Delhi Blast) 

    বিস্ফোরণ ঘটার কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে হাজির হয় এনআইএ টিম এবং তাঁরা তদন্ত শুরু করেন। খুঁজে দেখেন এই ঘটনায় কোনও সন্ত্রাসবাদী যোগ রয়েছে কিনা। ইতিমধ্যে ঘটনার এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বিস্ফোরক আইনের বিভিন্ন ধারায়। গোটা এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার কাজ চলছে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এই ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে দিল্লি পুলিশের কাছ থেকে।

    কী বলছেন প্রত্যক্ষদর্শী?

    ঘটনার পরেই সংবাদমাধ্যমকে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘‘আমি তখন বাড়িতে ছিলাম। হঠাৎ তীব্র আওয়াজ (Delhi Blast) শুনতে পেলাম এবং দেখলাম সাদা ধোঁয়ায় আকাশ ঢেকে গিয়েছে। এই ঘটনা আমি ভিডিও করতে থাকলাম। এর বেশি আমি কিছু জানি না। এরপরেই একদল পুলিশ ও অ্যাম্বুলেন্স ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।’’ দিল্লির উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তা অমিত গোয়েল জানিয়েছেন, বিশেষজ্ঞরা ঘটনার তদন্ত করছেন অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbh Mela 2025: ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ মেলা, প্রয়াগরাজে আঁটসাঁট নিরাপত্তা ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    Maha Kumbh Mela 2025: ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ মেলা, প্রয়াগরাজে আঁটসাঁট নিরাপত্তা ব্যবস্থা যোগী সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪৪ বছর আগে হয়েছিল মহাকুম্ভ (Maha Kumbh Mela 2025)। আগামী বছর রয়েছে সেই যোগ। অনেক আগেই মহাকুম্ভের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার (Uttar Pradesh)। আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি শুরু হবে মহাকুম্ভ। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তায় সপ্ত-স্তয়ীর নিরাপত্তা বলয়ের ব্যবস্থা করতে চলেছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার।

    পূর্ণকুম্ভ মেলা (Maha Kumbh Mela)

    প্রতি ১২ বছর অন্তর উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে হয় পূর্ণকুম্ভ মেলা। ১২টি পূর্ণকুম্ভ শেষে আসে মহাকুম্ভ যোগ। আগামী বছর সেই যোগ। পূর্ণকুম্ভে যত ভিড় হয়, মহাকুম্ভে ভিড় হয় তার চেয়ে ঢের বেশি। কারণ মহাকুম্ভ হবে ফের ১৪৪ বছর পরে। এই ভক্তদের কথা ভেবেই আঁটসাঁট নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। জানা গিয়েছে, মহাকুম্ভ (Maha Kumbh Mela 2025) উপলক্ষে আয়োজিত মেলায় মোতায়েন করা হবে ৩৭ হাজারেরও বেশি পুলিশ। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত হবেন এই পুলিশকর্মীরা। নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মধ্যে নিবিড় সংযোগও থাকবে মেলা চলাকালীন।

    আঁটসাঁট নিরাপত্তা 

    পুণ্যার্থীদের নিরাপত্তায় পুরো মেলা চত্বরকে ভাগ করা হবে ১০টি জোনে, ২৫টি সেক্টরে। তৈরি করা হবে ৫৬টি পুলিশ স্টেশন এবং ১৫৫টি পুলিশ পোস্ট। ধর্মীয় স্থানগুলি, পুণ্যার্থীদের ক্যাম্প, সেতু এবং স্নানের ঘাটগুলিতে কড়া নিরাপত্তার বলয় তৈরি করা হবে। পুরুষ পুলিশকর্মীদের পাশাপাশি মহিলা পুলিশ কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। এবার মেলায় থাকবেন ১ হাজার ৩৭৮ জন মহিলা পুলিশ আধিকারিক। মহিলা ভক্তদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখভাল করবেন তাঁরা। সম্ভাব্য বিপদ এড়াতে সপ্ত-স্তরীয় নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হবে বলে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন সূত্রে খবর। মেলায় ঢোকা থেকে শুরু করে গোটা তল্লাট মুড়ে ফেলা হবে নিরাপত্তার মোড়কে।

    আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভার প্রস্তাবে সই উপরাজ্যপালের, ভূস্বর্গ পাচ্ছে রাজ্যের মর্যাদা!

    মেলা চত্বরে যেসব পুলিশ কর্মী থাকবেন, তাঁদের মধ্যে আধিকারিকই থাকবেন ২২ হাজার ৯৫৩ জন। প্রয়াগরাজে থাকবেন ৬ হাজার ৮৮৭ জন, জিআরপি থাকবেন ৭ হাজার ৭৭১ জন। ভিড় সামলাতেও মোতায়েন করা হবে অতিরিক্ত আধিকারিকদের। যেহেতু মহাকুম্ভ স্নানে পুণ্যার্থীর ভিড় বেশি হবে, তাই ১০ হাজার অতিরিক্ত পুলিশ আধিকারিক মোতায়েন করা হবে। এর পাশাপাশি থাকবে সিসিটিভি ক্যামেরা। ইতিমধ্যেই মেলাস্থল ঘুরে চলে এসেছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। পুণ্যার্থীরা যাতে নিরাপদে স্নান সারতে (Uttar Pradesh) পারেন, তার যাবতীয় ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রশাসনকে (Maha Kumbh Mela 2025)।

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share