Author: user

  • Ghee: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুপারফুড হতে পারে ঘি! কেন জানেন?

    Ghee: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুপারফুড হতে পারে ঘি! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়াবেটিস রোগীরা কি ঘি (Ghee) খেতে পারেন? এই নিয়ে আছে নানা বিতর্ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডায়াবেটিক রোগীদের অনেক খাবার থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে, ঘি ডায়াবেটিসের জন্য বেশ উপকারী হতে পারে।

    আসুন জেনে নিই ঘি (Ghee) ডায়াবেটিসের জন্য কেন সুপারফুড

    ১. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

     ঘি’তে (Ghee) থাকা ওলিক অ্যাসিড এবং পামিটিক অ্যাসিডের মতো ফ্যাটি অ্যাসিডের উপস্থিতি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই কম গ্লাইসেমিক সূচক খাদ্য গ্রহন করা উচিত।  গবেষকরা বলছেন, প্রাচীনকাল থেকে ঘি (Ghee) চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে এত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যে এটি ডায়বেটিস রোগীদেরও ভাল থাকতে সাহায্য করে। 

    ২. ঘি(Ghee) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওষুধের মতো বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ঘি (Ghee) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওষুধের মতো। এতে থাকা ফ্যাটি এসিড বিপাকক্রিয়া সম্পন্ন এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তবে পরিমিত পরিমানে খেতে হবে। আলু বা শর্করাযুক্ত খাবারে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক থাকে, এগুলোতে ঘি যোগ করে গ্লাইসেমিক সূচক কমানো যেতে পারে, এমনটাই বলছেন গবেষকরা। ঘি কখনই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রাকে একেবারেই প্রভাবিত হয় না, তাই ডায়াবেটিস রোগীরা সহজেই ঘি সেবন করতে পারেন কোনো ভয় ছাড়াই।

    ৩. ঘি’তে (Ghee) প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে  এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে
      
    বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ঘি’তে (Ghee) থাকা লিনোলিক অ্যাসিড বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। গাট হরমোনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে ঘি। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।  ঘি’তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে  এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ঘি ইনসুলিন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

    ৪. ঘি (Ghee) কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করতে পারে

    ঘিতে (Ghee) রয়েছে ভিটামিন ডি যা ক্যালসিয়াম শোষণের জন্য অপরিহার্য। ঘি কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করতে পারে কিন্তু মনে রাখবেন অল্পপরিমানে খেতে হবে, বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Pakistan: আর্থিক সংকটের কারণে সুজুকি সমেত বেশকিছু সংস্থা উৎপাদন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তানে

    Pakistan: আর্থিক সংকটের কারণে সুজুকি সমেত বেশকিছু সংস্থা উৎপাদন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তীব্র আর্থিক সংকটে ভুগছে পাকিস্তান (Pakistan)। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আগেই আকাশ ছুঁয়েছে। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, সুজুকি মোটর তাদের নতুন গাড়ি তৈরির কাজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রেখেছে। সংস্থাটি আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, কাঁচামালের অভাবের কারণেই বন্ধ রয়েছে কারখানা। অন্যদিকে টায়ার এবং টিউব প্রস্তুতকারক গান্ধরা টায়ার অ্যান্ড রাবার কোম্পানিও উৎপাদন বন্ধ রেখেছে কাঁচামালের অভাবে। এটা মাত্র ২টি উদাহরন। স্থানীয়ভাবে অজস্র কারখানা সেখানে বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে। সার,টেক্সটাইল সমেত অনেক কারখানা ইতিমধ্যে সেদেশে বন্ধ হয়ে গেছে। আর্থিক সংকটের কারণে সেদেশে চাহিদাতো তলানিতে ঠেকেছে আবার কাঁচামালের অভাবও রয়েছে আর্থিক সংকটকে কেন্দ্র করে।

    বৈদেশিক মুদ্রার আর্থিক ভাণ্ডার ঠেকেছে ৩১৯ কোটি মার্কিন ডলারে

     বর্তমানে পাকিস্তানের (Pakistan) বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার ঠেকেছে ৩১৯ কোটি মার্কিন ডলারে। স্বর্ণভাণ্ডার এবং বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চিত ভাণ্ডার দেখেই বোঝা যায় যেকোনও দেশের অর্থনীতি কতটা মজবুত। সঙ্কটের মুখে পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার ক্রমশ কমে আসছে। ভারত এবং পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডারের তুলনা করলে দেখা যায়, এ ক্ষেত্রেও এগিয়ে আছে ভারত। বর্তমানে ভারতে গচ্ছিত বৈদেশিক মুদ্রার মূল্য ৫৭ হাজার ৫২৭ কোটি ডলার। পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার সম্প্রতি বড়সড় ধাক্কা খেয়েছে। জানা গেছে, শেষ ৯ বছরে পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার কখনও এত কম হয়নি। ঠিক এই কারণে আমদানি এখন বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান (Pakistan)। উৎপাদন বন্ধ রেখেছে বেশিরভাগ সংস্থা, সরকারি বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মচারিদের চাকরিও প্রশ্নের মুখে দাঁড়িয়ে। সেদেশের সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, গত ৫০ বছরে এমন মুদ্রাস্ফিতি পাকিস্তানে কখনও হয়নি।সেদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, পাকিস্তানে বেকারত্ব ব্যাপক আকার ধারণ করতে চলেছে।  অর্থনীতিকরা আরও বলছেন, এমন পাকিস্তান (Pakistan) আগে কখনও দেখা যায়নি যেখানে একের পর এক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে সেদেশে গাড়ি বিক্রি গত ৩ বছরে ৬৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। গত ডিসেম্বর মাসেই ইন্দাস মোটর বন্ধ হয়েছিল সেদেশে। এবার সুজুকি! শুধু তাই নয় আন্তর্জাতিক ব্রান্ড রয়েছে এমন মোবাইল কোম্পানিগুলিও বন্ধ হয়ে গেছে সেদেশে আর্থিক সংকটের কারনে। বেশ কিছু ঔষধ প্রস্তুতকারক সংস্থাও বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। এককথায় পাকিস্তানের অর্থনীতি এখন চরম সংকটে। প্রবল সংকটে বেতন বন্ধ হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ক্রমশ শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতির দিকেই এগোচ্ছে পাকিস্তান (Pakistan)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Operation Dost: অপারেশন দোস্ত শেষ! দেশে ফিরল এনডিআরএফের বাকি দলটিও

    Operation Dost: অপারেশন দোস্ত শেষ! দেশে ফিরল এনডিআরএফের বাকি দলটিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ১০ দিন উদ্ধারকাজ (Operation Dost) চালানোর পর তুরস্ক থেকে গতকালই দেশে ফিরল এনডিআরএফ-এর শেষ দলটি। প্রসঙ্গত, ৬ ফেব্রুয়ারি ভোররাতে ৭.৮ মাত্রার তীব্র ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় তুরস্ক আর সিরিয়ায় বিস্তীর্ণ অঞ্চল। বিপর্যয়ের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভারত এনডিআরএফ-এর দল পাঠিয়ে তুরস্কে অপারেশন দোস্ত শুরু করে। জানা গেছে, তুরস্ক আর সিরিয়ার ভূমিকম্পে এখনও পর্যন্ত প্রায় ৪১ হাজারের বেশি মৃত্যু হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। গত শুক্রবার এনডিআরএফ-এর সঙ্গে ডগ স্কোয়াডের সদস্য রেমবো এবং হানিও দেশে ফিরেছে। অপারেশন দোস্তকে (Operation Dost)  সফল করার জন্য এনডিআরএফ-এর অধিকর্তারা ভারতে ফিরে আসা এনডিআরএফ জওয়ানদের আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    তুরস্কে এনডিআরএফ-এর উল্লেখযোগ্য কাজ (Operation Dost) 

    তুরস্কের মাটিতে এনডিআরএফ-এর জওয়ানরা অত্যন্ত সাহসিকতার সঙ্গেই কাজ চালিয়ে গেছেন বিগত ১০ দিন ধরে। কিছুদিন আগেই দেখা গিয়েছিল তারা ধ্বংসস্তূপের মধ্যে থেকে উদ্ধার করেছেন জীবন্ত ছয় বছরের এক শিশু কন্যাকে। যা নিয়ে ট্যুইট করেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে বিদেশমন্ত্রী।  উদ্ধারকার্যে ১০১ সদস্যের এই দলে সারমেয়গুলিও বড় ভূমিকা নিয়েছিল। এগুলির নাম জুলি, রোমিও, হানি এবং রেমবো। জানা গেছে, কুকুরগুলির ল্যাব্রাডর প্রজাতির। এরা গন্ধ শুঁকে পৌঁছে যেতে পারে নির্দিষ্ট স্থানে। ধ্বংসস্তূপের কোথায় মৃতদেহ চাপা পড়ে রয়েছে তা দ্রুত শনাক্ত করতে পারে। মেক্সিকোতে যখন ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছিল তখনও উদ্ধারকাজে বিশেষ ভূমিকা নিয়েছিল এই কুকুরগুলি।

    ভারতীয় বায়ুসেনার সি-১৭ বিমানে এনডিআরএফ কর্মীরা ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে তুরস্কের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন। যেখানে ছিল অত্যাবশ্যকীয় সরঞ্জাম, চিকিৎসা সরবরাহ, ড্রিলিং মেশিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস। পাশাপাশি ছিল বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ডগ স্কোয়াড।

    এনডিআরএফ-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয়

    এনডিআরএফ-এর কাজ হল যেকোনও দুর্যোগে তাৎক্ষণিক সহায়তা প্রদান। NDRF বারটি ব্যাটালিয়ন নিয়ে গঠিত।  প্রতিটি ব্যাটেলিয়ানে মোট কর্মীর সংখ্যা ১১৪৯ জন। যখনই দেশ বা বিদেশে ভূমিকম্প, বন্যা, ভূমিধস, ঝড়, বড় আকারের অগ্নিকাণ্ড, বোমা বিস্ফোরণ ইত্যাদি দুর্যোগ ঘটে তখনই ঝাঁপিয়ে পড়ে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স বা এনডিআরএফ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Falgun Amavasya: শিবরাত্রির পরে আজ সোমবতী অমাবস্যা, জানুন এর তাৎপর্য 

    Falgun Amavasya: শিবরাত্রির পরে আজ সোমবতী অমাবস্যা, জানুন এর তাৎপর্য 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পণ্ডিতরা বলছেন শিবরাত্রির পরের অমাবস্যা (Falgun Amavasya) বিশেষ ফলদায়ক। আবার সোমবার যে অমাবস্যা তিথি থাকে, তাকে সোমবতী অমাবস্যা (Falgun Amavasya) বলা হয়। বছরে একটি বা দুটি অমাবস্যাই সোমবারে পড়ে। তাই এর মাহাত্ম্য অন্য অমাবস্যার থেকে অনেক বেশি।   বিবাহিত মহিলারাও এই অমাবস্যার তিথিতে তাঁদের স্বামীর দীর্ঘায়ু কামনা করে উপবাস করেন এবং বট গাছের পূজা করার রীতিও দেখা যায়। ভক্তদের বিশ্বাস, এই তিথিতে স্নান ও দান করা শ্রেষ্ঠ, এর ফলে পুণ্যফল লাভ করা যায়। পণ্ডিতদের মতে ব্যাস বলে গেছেন যে, এই তিথিতে ধ্যান বিশেষ পুণ্য ফল লাভ করা যায়। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদে, একজন ব্যক্তির জন্য উন্নতির নতুন পথ খুলে যায় সোমবতী অমাবস্যার (Falgun Amavasya) ব্রতপালনে। এর পাশাপাশি পরিবারে সুখ শান্তি বিরাজ করে। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে পিতৃপুরুষদের ক্রোধের কারণে আমাদের অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। এ কারণে গৃহে কলহ ও হয় এবং ব্যক্তির উন্নতিতে বাধার সৃষ্টি হয়। 

    অমাবস্যায় (Falgun Amavasya) বট পুজোর তাৎপর্য-

    বিশ্বাসমতে, ত্রিদেব বাস করেন বট গাছে। ত্রিদেব অর্থাৎ ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর। এদিন বটগাছের মূলে জল ও দুধ নিবেদন করে ফুল, অক্ষত, চন্দন ইত্যাদি দিয়ে পূজা করতে হবে।

    ১. বট গাছটিকে একটি সুতো দিয়ে ১০৮ বার প্রদক্ষিণ করতে হবে।

    ২. বট গাছের নিচে প্রদীপ জ্বালাতে হবে।

    ৩. এরপর দান করাকেও শুভ বলে মনে করা হয়।

    ৪. শাস্ত্রবিদরা বলছেন, এই নিয়মগুলি মেনে চললে পিতৃদোষ, গৃহ দোষ ও শনি দোষ দূর হয়, পরিবারে শান্তি বজায় থাকে।

     

    সোমবতী অমাবস্যায় (Falgun Amavasya) পুজো পদ্ধতি-

    ১. ব্রাহ্ম মুহূর্তে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে স্নান করা।

    ২. এই দিনে পবিত্র নদীতে স্নান করে সূর্যদেবকে অর্ঘ্য নিবেদন করা হয়।

    ৩. সোমবতী অমাবস্যার দিনে গঙ্গাস্নানের গুরুত্ব বেশি। তাই গঙ্গায় স্নান করুন।

    ৪. আপনি যদি স্নান করতে বাইরে যেতে না পারেন তবে স্নানের জলে সামান্য গঙ্গাজল যোগ করে বাড়িতে স্নান করুন।

    ৫. পণ্ডিতরা বলছেন এইদিনে ভগবান শিব ও মাতা পার্বতীর পূজা করুন।

    ৬. সোমবতী অমাবস্যার দিন বিবাহিত মহিলারা বট গাছের পূজা করে।

    ৭. সোমবতী অমাবস্যার দিনে ভগবান শঙ্করকে যথাযথভাবে পূজা করা হয়, এটি বিশ্বাস করা হয় যে ভগবান শিবের পূজা চাঁদকে শক্তিশালী করে।

    ৮. এই দিনে গায়ত্রী মন্ত্র জপ করতে হবে।

    ৯. পূর্বপুরুষদের পূজা করা উচিত এবং মোক্ষ কামনা করা উচিত।

    ১০. পূজার পর যেকোনও ধরনের দান করা উচিত।

    ১১. এই দিনে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করাও শুভ বলে মনে করা হয়।

    আজ সোমবতী অমাবস্যার দিনে কিছু বিশেষ মন্ত্র জপ করলে সমস্ত কষ্ট লাঘব হতে পারে, আজ কোন কোন মন্ত্র জপ করবেন জানুন

    পণ্ডিতদের মতে, সোমবতী অমাবস্যার (Falgun Amavasya) দিনে গায়ত্রী মন্ত্র জপ করলে মানসিক ও শারীরিক বল পাওয়া যায়। পাশাপাশি আর্থিক লোকসান থেকেও মুক্তি পেতে পারেন।

    ওম ভূর্ভুবঃ স্বঃ তত্সবিতুর্বরেণ্যং ভর্গো দেবস্য ধীমহি ধিয়ো য়ো নঃ প্রচোদয়াৎ

    সোমবতী অমাবস্যা (Falgun Amavasya) তিথিতে স্নানের সময়ে এই মন্ত্র জপ করলে ব্যক্তি জন্মমৃত্যুর বন্ধন থেকে মুক্তি পায়।

     গঙ্গে চ যমুনে চৈব গোদাবরী সরস্বতী, নর্মদা, সিন্ধু কাবেরী জলেস্মিনেসংনিধি কুরু

    সোমবতী অমাবস্যায় (Falgun Amavasya) শিবের পঞ্চাক্ষরী মন্ত্র জপ করতে বলছেন পণ্ডিতরা। 

    অযোধ্যা, মথুরা, মায়া, কাশী, কাঞ্চী অবন্তিকাপুরী, দ্বারবতী জ্ঞেয়াঃসপ্তৈতা মোক্ষ দায়িকা

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

     

     

  • Indian Cricket Team: তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করে দিল বিসিসিআই

    Indian Cricket Team: তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করে দিল বিসিসিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করে দিল বিসিসিআই। একইসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য টিম ইন্ডিয়ার (Indian Cricket Team) স্কোয়াড ঘোষণাও করা হল। রঞ্জি জয়ের পর সৌরাষ্ট্র অধিনায়ককে সুযোগ দেওয়া হল ভারতীয় স্কোয়াডে।

    উইনিং স্কোয়াড অপরিবর্তিত রাখা হচ্ছে

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে শেষ দুটি টেস্টে কোনও পরিবর্তন আনা হচ্ছে না। শুধু জয়দেব উনাদকাট দলে ফিরছেন। রঞ্জি ফাইনালের জন্য তাঁকে ভারতীয় দল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। তিনি ফের ভারতীয় দলের (Indian Cricket Team) সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন। এছাড়া ভারতের টেস্ট দল অপরিবর্তিত। জয়দেব উনাদকাট প্রথম দুটি টেস্টেও দলে ছিলেন। তাঁকে সৌরাষ্ট্রের হয়ে রঞ্জি ফাইনাল খেলার ছাড়পত্র দিয়েছিল বিসিসিআই।

    তবে রঞ্জি জয়ের উপহারস্বরূপ জয়দেব উনাদকাট জায়গা পেয়েছেন একদিনের দলেও। এর আগে তিনি সাতটি ওয়ানডে খেলেন। শেষ ওয়ানডে খেয়েছিলেন ২০১৩ সালে। সেই নিরিখে ১০ বছর পরে তাঁর ভারতীয় টিমে ‘ওয়াপসি’ হল। ২০১৩ সালে তিনি ওয়েস্টইন্ডিজের বিপক্ষে শেষবার খেলেছিলেন।

    জয়দেব উনাদকাট ছাড়াও হার্দিক পাণ্ডিয়ার জন্যও সুখবর রয়েছে ভারতীয় দলে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ওয়ান ডে-তে পাওয়া যাবে না অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে। পারিবারিক কারণে তিনি থাকতে পারছেন না। ফলে এই ম্যাচে অধিনায়কত্ব করবেন হার্দিক পাণ্ডিয়া। কে এল রাহুলের অফ ফর্মের জন্য তাঁকে ব্যাটার হিসেবে রেখে দিলেও সহ অধিনায়ক রাখা হল না।

    প্রথম দুটি টেস্টে সহ অধিনায়ক ছিলেন কে এল রাহুল। কিন্তু তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে কোনও সহ অধিনায়ক রাখা হল না। সহ অধিনায়ক ছাড়াই টিম ঘোষণা করা হল। টেস্ট স্কোয়ার অপরিবর্তিত থাকল। উল্লেখ্য. তৃতীয় টেস্ট ১ থেকে ৫ মার্চ ইন্দোরে হোলকার স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। চতুর্থ টেস্ট খেলা হবে ৯ থেকে ১৩ মার্চ আমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। তিনটি ওয়ানডে হবে ১৭, ১৯ ও ২২ মার্চ যথাক্রমে মুম্বই, বিশাখাপত্তনম ও চেন্নাইয়ে।

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তৃতীয় এবং চতুর্থ টেস্টের জন্য ভারতের টেস্ট স্কোয়াড

    রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), কে এল রাহুল, শুভমান গিল, চেতেশ্বর পূজারা, বিরাট কোহলি, কেএস ভরত (উইকেটরক্ষক), ঈশান কিষান (উইকেটরক্ষক), রবিচন্দ্রন অশ্বিন, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, রবীন্দ্র জাদেজা, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, শ্রেয়াস আইয়ার, সূর্যকুমার যাদব, উমেশ যাদব ও জয়দেব উনাদকাট।

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের ওডিআই স্কোয়াড: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুভমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, সূর্যকুমার যাদব, কে এল রাহুল, ঈশান কিষান (উইকেটরক্ষক), হার্দিক পান্ডিয়া (সহ-অধিনায়ক), রবীন্দ্র জাদেজা, কুলদীপ যাদব, ওয়াশিংটন সুন্দর, যুজবেন্দ্র চাহাল,মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, উমরান মালিক, শার্দুল ঠাকুর, অক্ষর প্যাটেল ও জয়দেব উনাদকাট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Indian cricket Team: দিল্লি টেস্টেও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৬ উইকেটে সহজ জয় পেল ভারত 

    Indian cricket Team: দিল্লি টেস্টেও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৬ উইকেটে সহজ জয় পেল ভারত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টেও  ৬ উইকেটে  সহজ জয় পেল টিম ইন্ডিয়া (Indian cricket Team)। চতুর্থ ইনিংসে অজিদের দেওয়া ১১৫ রানের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে বেশি সময় লাগল না টিম ইন্ডিয়ার।

    ম্যাচের সারসংক্ষেপ

    স্পিন সহায়ক পিচে অজিদের ১১৫ রানের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে টিম ইন্ডিয়ার (Indian cricket Team) লাগল মাত্র ২৬ ওভার। মাত্র ৪ উইকেট হারিয়েই এই লক্ষ্যে পৌঁছে গেল ভারতীয় ক্রিকেট দল। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই আক্রমনাত্মক মেজাজে খেলে ভারতীয় দল। ভারতের হয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে অধিনায়ক রোহিত শর্মা  ৩১ রান করেছেন। পুজারাও করেছেন ৩১ রান।

    তৃতীয় দিনের শুরু থেকেই বোঝা যায় ভারতীয় দল (Indian cricket Team) ফেভারিট এই ম্যাচে। অশ্বিন-জাদেজার যুগলবন্দিতে ম্যাচে ব্যাকফুটে যেতে থাকে অজিরা । অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংস শেষ হয়ে যায় ১১৩ রানেই। মাত্র ৪২ রান দিয়ে ৭ উইকেট নেন জাড্ডু। যা এখনও পর্যন্ত তাঁর কেরিয়ারের সেরা পারফরম্যান্স। অন্যদিকে ৫৯ রান দিয়ে ৩ উইকেট পান অশ্বিন। আগের ইনিংসে অজিদের লিড ছিল ১ রানের। সব মিলিয়ে চতুর্থ ইনিংসে ভারতের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১৫ রানের। 

    জয়ের ফলে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের আরও কাছে চলে গেল টিম ইন্ডিয়া (Indian cricket Team)। এই মুহূর্তে ভারত টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকায় দু’নম্বরে রয়েছে। শেষ দু’ম্যাচের মধ্যে আর একটিতে জিতলেই ভারতের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে চলে যাবে রোহিত ব্রিগেড।

     

         IND বনাম AUS ২য় টেস্ট, ২০২৩
          অরুণ জেটলি স্টেডিয়াম, দিল্লি
        
    অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়

    ম্যাচের শেষে ভারত ৬ উইকেটে জয়ী
         
    ম্যান অব দ্য ম্যাচ: রবীন্দ্র জাদেজা
         
    আম্পায়ার: নীতিন মেনন (ভারত), মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড), রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ (ইংল্যান্ড, টিভি)
         
    রেফারি: অ্যান্ডি পাইক্রফট (জিম্বাবুয়ে)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

        

     

  • North Korea: কিমের নির্দেশে মিসাইল পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার, হুঁশিয়ারি দিল আমেরিকাকে

    North Korea: কিমের নির্দেশে মিসাইল পরীক্ষা উত্তর কোরিয়ার, হুঁশিয়ারি দিল আমেরিকাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মিসাইল পরীক্ষা করল উত্তর কোরিয়া। ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল ছুড়ে আমেরিকা ও দক্ষিণ কোরিয়াকে এক প্রকাশ হুঁশিয়ার দিল কিম জং। রবিবার এই মিসাইল ছোড়ার কথা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া (North Korea)। উত্তর কোরিয়ার (North Korea) মতে, এই মিসাইল ওয়াশিংটন এবং সিওলকে সতর্ক করতেই পরীক্ষা করা হয়েছে। তারা আরও জানিয়েছে, “অতর্কিতে করা এই ড্রিল দেখাচ্ছে পিয়ংইয়ং ক্ষমতা রাখে পরমাণু হামলা পাল্টা দিতে।”

    কখন করা হয় এই মিসাইল পরীক্ষা

    শনিবার সেখানকার স্থানীয় সকাল নাগাদ উত্তর কোরিয়াতে (North Korea) শাসক কিম জং উন এই মিলিটারি ড্রিলের নির্দেশ দেন বলে জানা গিয়েছে। তার পরই ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল এবং ওয়াসং-১৫ মিসাইল ছোড়ে উত্তর কোরিয়ার সেনাবাহিনী। উত্তর কোরিয়ার (North Korea) ছোড়া মিসাইল সনাক্ত করার কথা জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী। তারা জানিয়েছে, শনিবার ছোড়া এই মিসাইল উত্তর কোরিয়ার বিশেষ অর্থনৈতিক জোনে আছড়ে পড়ার আগে জাপানের আকাশসীমা দিয়ে উড়ে গিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন আমেরিকার মূল ভূখণ্ডেও আঘাত হানত সক্ষম এই মিসাইল।

    মিসাইল বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন

    সিওল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলছেন,  “তরল জ্বালানির এই ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল এমন সিস্টেমে তৈরি যা খুব তাড়াতাড়ি উৎক্ষেপন করা যায়। শীর্ষকর্তাদের নির্দেশ দেওয়ার অর্ধেক দিনের মধ্যে তা উৎক্ষেপন করা সম্ভব। আগে থেকে প্রস্তুতিরও দরকার হয় না।

    কী বলছে সেখানকার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম

    উত্তর কোরিয়ার (North Korea) সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে, “ চলতি বছরে প্রথম বার মিসাইল পরীক্ষা করল পিয়ংইয়ং। আইসিবিএম ইউনিটের এই মিসাইল যুদ্ধ পরিস্থিতিতে পাল্টা আঘাত হানতে সক্ষম।” উত্তর কোরিয়ার মিসাইল হামলা দিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগ রয়েছে আমেরিকা ও তার সঙ্গীদের। বিষয়টি নিয়ে নিজেদের উদ্বেগের কথাও জানিয়েছে ওয়াশিংটন। দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে যৌথ মিলিটারি ড্রিলও করবে আমেরিকা। সেই যৌথ মহড়া শুরু হওয়ার আগেই মিসাইল ছুড়ে এক প্রকার হুঁশিয়ারি দিলেন কিম জং উন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • ChatGPT: চ্যাটজিপিটির জনপ্রিয়তা দেখে বিশেষজ্ঞদের মত, মানব সভ্যতাকে নতুন দিশা দেখাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

    ChatGPT: চ্যাটজিপিটির জনপ্রিয়তা দেখে বিশেষজ্ঞদের মত, মানব সভ্যতাকে নতুন দিশা দেখাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ChatGPT-এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। এমনিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গবেষণা বেশ পুরনো, তবে গত বছরের নভেম্বর মাসে ChatGPT আনুষ্ঠানিকভাবে লঞ্চ করার পর থেকে এনিয়ে জোর চর্চা চলছে বিশ্বজুড়ে।

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার যেমন আধুনিক মানব সভ্যতাকে বেশকয়েক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে, এবার আগামী দিনগুলিতে ওই ভূমিকা নিতে চলেছে ChatGPT. বড় বড় বিনিয়োগকারীদের নজর এখন ChatGPT এর দিকে। জানা গেছে, ফেসবুক লঞ্চ করার পর যেভাবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়েছিল ChatGPT তার থেকে ৬০ গুণ বেশি হারে ছড়িয়ে পড়ছে। স্বাভাবিকভাবেই বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই দশক থেকেই শুরু হচ্ছে ChatGPT এর সাম্রাজ্য। বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, শিল্পবিপ্লব বা ইন্টারনেট বিপ্লবের মতোই এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিপ্লব শুরু হতে চলেছে ChatGPT  এর সৌজন্যে।

    আরও পড়ুন: এবার থেকে আপনার যেকোনও প্রশ্নের উত্তর দেবে চ্যাট জিপিটি, জানুন বিস্তারিত 

    কবে থেকে শুরু হয়েছিল ChatGPT এর যাত্রা 

    ChatGPT  ২০১৫ সালে প্রথম শুরু হয়। স্যাম অল্টম্যান নামে এক ব্যক্তি, বর্তমানে ট্যুইটারের মালিক ইলন মাস্কের সঙ্গে এটি শুরু করেছিলেন বলে জানা যায়। পরর্তীকালে ইলন মাস্ক এটি ছেড়ে দেন। এরপর বিল গেটসের মাইক্রোসফ্ট কোম্পানি এটিতে ব্যাপক বিনিয়োগ করতে শুরু করে। গত বছরের ৩০ নভেম্বর একটি প্রোটোটাইপ হিসাবে চালু হয় চ্যাটজিপিটি। ওপেন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের প্রধান কর্মকর্তা অল্টম্যানের জানিয়েছেন, এটি এখনও পর্যন্ত ২ কোটি বেশি ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছেছে ক্রমাগত বাড়ছে এই সংখ্যা।

    ChatGPT এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি হল chat.openai.com। মাত্র কয়েকমাসেই ChatGPT এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ছুঁয়েছে। উল্লিখিত ওয়েবসাইটে গিয়ে কোনও প্রশ্ন সার্চ করা মাত্রই ChatGPT আপনাকে সেই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেখাবে। ChatGPT-এর মাধ্যমে প্রবন্ধ, গল্প, নাটকের স্ক্রিপ্ট, কারও জীবনী ইত্যাদি খুব সহজেই লেখা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Shivaji: আজ শিবাজী মহারাজের জন্মদিন, জানুন তাঁর জীবনকথা

    Shivaji: আজ শিবাজী মহারাজের জন্মদিন, জানুন তাঁর জীবনকথা

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়: বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী ধ্রুবদী ঐতিহাসিক উপন্যাস হল ‘মহারাষ্ট্র জীবন-প্রভাত’। বিদেশী মোঘল শাসনের সময় শিবাজী (Shivaji) মহারাজের বীরত্বগাথা এবং হিন্দু জাতীয়তাবাদের গৌরবময় উত্থানের কাহিনী লিপিবদ্ধ রয়েছে এই গ্রন্থখানিতে। রচয়িতা রমেশচন্দ্র দত্ত। এখানে অবশ্য উপন্যাসের মূল চরিত্র হলেন শিবজী। যিনি বলছেন, “যদি বিপদকে ভয় করিতাম, মোঘলদের অধীনে সামান্য জায়গীরদার মাত্র থাকিতাম”। বিপদকে পায়ের ভৃত্য করে অত্যাচারী মোঘল শাসক ঔরঙ্গজেবকে যিনি নাস্তানাবুদ করে ছেড়েছিলেন, আজ তাঁর জন্মদিন। হিন্দু সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছত্রপতি শিবাজী হোক অথবা রমেশচন্দ্র দত্তের রাজা শিবজী জন্মগ্রহণ করেন ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৬৩০ সালে। রাজা শিবাজীর (Shivaji) রোমাঞ্চকর জীবন এবং বীরত্বগাথা নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছিলেন ‘শিবাজী উৎসব’

    তার পরে একদিন মারাঠার প্রান্তর হইতে

                      তব বজ্রশিখা

         আঁকি দিল দিগ্‌দিগন্তে যুগান্তের বিদ্যুদ্‌বহ্নিতে

                      মহামন্ত্রলিখা।

         মোগল-উষ্ণীষশীর্ষ প্রস্ফুরিল প্রলয়প্রদোষে

                      পক্কপত্র যথা–

         সেদিনও শোনে নি বঙ্গ মারাঠার সে বজ্রনির্ঘোষে

                      কী ছিল বারতা।

    মাতা জীজাবাঈ-এর কাছে বাল্যকালে শুনতেন রামায়ণ-মহাভারতের গল্প

     
    শিবাজী মহারাজের জন্ম মহারাষ্ট্রের পুনে জেলার পাহাড়ী দুর্গ শিবনেরিতে। তাঁর পিতা ছিলেন শাহজী ভোঁসলে, মাতার নাম জীজাবাঈ। শিবাজির পিতা শাহজী বিজাপুরের সুলতানের অধীনে কার্যভার গ্রহণ করায়, শিশুপুত্র শিবাজীসহ জীজাবাঈ দাদাজী কোণ্ডদেব নামে এক বিচক্ষণ ব্রাহ্মণের তত্ত্বাবধানে পুনায় থেকে যান। বালক শিবাজী (Shivaji)  সংস্কার লাভ করতে থাকেন তাঁর মাতার কাছ থেকেই। হিন্দুধর্মশাস্ত্র বিশেষত রামায়ণ ও মহাভারতের কাহিনীতে বালক শিবাজীর আগ্রহ ছিল খুব বেশি। মাতা জীজাবাঈ-এর কাছেই তিনি শৈশবের সংস্কার, শিক্ষা পান। ধর্মপরায়ণ মাতার কাছ থেকে প্রাপ্ত সংস্কার শিবাজীর জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছিল।  শিশুকালেই শিবাজীর মনে বীরত্ব ও দেশপ্রেমের সঞ্চার হয়েছিল মাতা জীজাবাঈ-এর কাছে বিভিন্ন গল্প শুনে।

    মাত্র ১৬ বছর বয়সে প্রথম দূর্গ জয় করেন 

    শিবাজী মহারাজ ছিলেন গেরিলা যুদ্ধের জনক।  ১৬৪৭ সালে মাত্র ১৬ বছর বয়সে সর্বপ্রথম তোরণা দুর্গটি দখল করেন তিনি। এরপর একে একে বড়মতি, রায়গড়, পুরন্দর, প্রভৃতি দুর্গগুলি মোঘলদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেন।  শিবাজীকে (Shivaji)  উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়ার জন্য বিজাপুরের সুলতান শিবাজীর পিতা শাহজীকে কারারুদ্ধ করেন। এরপর কিছুকাল শিবাজী নিশ্চুপ থাকেন। পরবর্তীকালে ১৬৫৬ থেকে আবার মনোনিবেশ করেন রাজ্য বিস্তারে।

    বাঘনখের সাহায্যে আফজল খাঁ-কে হত্যা করেন 


    বিজাপুরের সুলতান শিবাজীকে দমন করার জন্য সেনাপতি আফজল খাঁকে পাঠান। আফজল খাঁ শিবাজীকে (Shivaji)  শান্তিচুক্তির জন্য শান্তি শিবিরে আমন্ত্রণ জানান। চতুর শিবাজী আফজল খাঁর উপর আস্থা না রাখতে পেরে বাঘনখ নিয়ে যান। প্রথম সৌজন্য সাক্ষাতেই আফজল খাঁ আলিঙ্গনের সুযোগে শিবাজীকে পিঠে ছুরির আঘাত করতে উদ্যত হলে শিবাজী লোহার তৈরি বাঘনখের সাহায্য-এ আফজল খাঁকে হত্যা করেন। সেনাপতির মৃত্যুতে বিজাপুরের সেনাবাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। সেই সুযোগে শিবাজী কোলাপুর দখল করে নেন।

    হিন্দু সাম্রাজ্য দিবসের সূচনা 

    জৈষ্ঠ্য মাসের শুক্লপক্ষের ত্রয়োদশী , ১৭৩১ বিক্রমসম্বত, ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ৬ জুন, ১৬৭৪ সালে নিজেকে রাজা ঘোষণা করেন শিবাজী মহারাজ। রাজধানী রায়গড় দুর্গে বিপুল জনসমাবেশে, মহাপণ্ডিত গাগা ভট্টের পৌরোহিত্যে শিবাজী নিজের গুরু রামদাস স্বামী এবং মাতা জীজাবাঈকে বন্দনা করে তাঁদের আশীর্বাদ গ্রহণ করলেন। ‘ছত্রপতি’ উপাধিতে ভূষিত হলেন। ছত্রপতি শিবাজী মহারাজের রাজ্যাভিষেকের এই দিনটিই ‘হিন্দু সাম্রাজ্য দিনোৎসব’ হিসেবে পালিত হয়।

    ১৬৮০ সালের ৩ এপ্রিল  ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ রাজধানী রায়গড়ে প্রয়াত হন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১০): আপাতত  ঠাণ্ডা ঘরে আরামবাগ-বোয়াইচণ্ডী রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ

    Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১০): আপাতত  ঠাণ্ডা ঘরে আরামবাগ-বোয়াইচণ্ডী রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রেলের অভিযোগ দীর্ঘদিনের, বাজেট বরাদ্দ করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র জমি জটের কারণেই নাকি প্রকল্পগুলি আটকে থাকছে। কয়েকদিন আগেও রেল (Indian Railways) রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্যের বিরুদ্ধে এই অসহযোগিতার অভিযোগ তোলে। এমন প্রকল্পও রয়েছে রাজ্যে যেগুলো গত ৫০ বছর ধরে আটকে রয়েছে। কোনও সুরাহা হয়নি। এরমধ্যে কতগুলি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন। সেগুলিও আপাতত বিশ বাঁও জলে। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকরা বলছেন, রাজ্যের ঘোষিত নীতিই হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবেনা। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে নাকি ছাড়ও রয়েছে বলছেন ভূমি দফতরের আধিকারিকরা।

    ১৩ বছর ধরে আটকে রয়েছে আরামবাগ-বোয়াইচণ্ডী রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ

    ২০১০-২০১১ অর্থবর্ষে অনুমোদন পায় আরামবাগ-বোয়াইচণ্ডী রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ। মোট ৩১ কিলোমিটার এই রেলপথ নির্মাণের জন্য বাজেট ধরা হয় ৬২০ কোটি টাকা। যার মধ্যে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দও করে রেল। প্রকল্পের বাস্তবায়ন দ্রুতগতিতে এগোতে থাকে, প্রকল্পের কাজের জন্য ২৬ শতাংশ জমিও অধিগ্রহণ করে রেল কিন্তু পরবর্তীকালে জমি হস্তান্তরের ক্ষমতা রাজ্যের হাতে গেলে আর কাজ এগোয়নি! রেলের (Indian Railways) এমনটাই অভিযোগ, আগ্রহ দেখাচ্ছেনা রাজ্য সরকার। জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছেনা। যার জেরে আটকে রয়েছে ৩১ কিলোমিটারের এই রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ। আপাতত পুরো প্রকল্প তাই ঠাণ্ডা ঘরে।

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৯): ১৩ বছর ধরে আটকে দিঘা-জলেশ্বর প্রকল্পের কাজ

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৮): থমকে রয়েছে কালিয়াগঞ্জ বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৭): তেরো বছরেও সম্পূর্ণ হয়নি বালুরঘাট-হিলি রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৬): একযুগ অতিক্রান্ত! বিশ বাঁও জলে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৫): দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় বিশ বাঁও জলে ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

LinkedIn
Share