Author: user

  • Indian Railway: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৬): একযুগ অতিক্রান্ত! বিশ বাঁও জলে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেলপ্রকল্প

    Indian Railway: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৬): একযুগ অতিক্রান্ত! বিশ বাঁও জলে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেলপ্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রেলের অভিযোগ দীর্ঘদিনের, বাজেট বরাদ্দ করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র জমি জটের কারণেই নাকি প্রকল্পগুলি আটকে থাকছে। কয়েকদিন আগেও রেল (Indian Railway) রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্যের বিরুদ্ধে এই অসহযোগিতার অভিযোগ তোলে। এমন প্রকল্পও রয়েছে রাজ্যে যেগুলো গত ৫০ বছর ধরে আটকে রয়েছে। কোনও সুরাহা হয়নি। এরমধ্যে কতগুলি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন। সেগুলিও আপাতত বিশ বাঁও জলে। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকরা বলছেন, রাজ্যের ঘোষিত নীতিই হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবেনা। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে নাকি ছাড়ও রয়েছে বলছেন ভূমি দফতরের আধিকারিকরা। সেই বিশেষ ক্ষেত্র রেল কেন নয়? এমন প্রশ্নও উঠছে কোনও কোনও মহল থেকে।

    দীর্ঘদিন ধরে আটকে রয়েছে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেল প্রকল্প

    ২০১০-২০১১ সালে অনুমোদন পেয়েছিল হাসনাবাদ থেকে হিঙ্গলগঞ্জ পর্যন্ত রেল প্রকল্প। এলাকার বাসিন্দারাও যথেষ্ট উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন নতুন এই রেল প্রকল্পের কথা ভেবে। কিন্তু এক যুগ অতিক্রান্ত হলেও এখনও শুরু করা যায়নি হিঙ্গলগঞ্জ থেকে হাসনাবাদ পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার রেলপথ। রেলের Indian Railway)  বাজেট প্রস্তুত, রেলের পরিকল্পনা প্রস্তুত কিন্তু সমস্যা জমি অধিগ্রহন।

    প্রকল্পের জন্য সে সময় ২৬০ কোটি টাকা বাজেটও বরাদ্দ করে রেল। মনে করা হয় যে হিঙ্গলগঞ্জের সঙ্গে হাসনাবাদকে জুড়ে দিলে সুন্দরবনের সঙ্গে কলকাতা বা শহরতলির যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হবে, এবং সেখানকার কৃষক থেকে আরম্ভ করে মাছ ব্যবসায়ীরা খুব সহজেই মাছ এবং সবজির ব্যবসা করতে পারবেন। এলাকার আর্থিক মানচিত্রে পরিবর্তন আসবে। কিন্তু এই প্রকল্প এখন বিশ বাঁও জলে।

    কী বলছেন এলাকার মানুষ

    হিঙ্গলগঞ্জের বাসিন্দা সুব্রত মাইতি বলেন, অনেকদিন ধরেই শুনছি এই প্রকল্প হবে কিন্তু জমি-জটের কারণেই তা আটকে রয়েছে। হিঙ্গলগঞ্জ থেকে হাসনাবাদ পর্যন্ত রেলপথ (Indian Railway)  চালু হলে এখানকার স্থানীয় কৃষক এবং মাছ ব্যবসায়ীরা খুবই উপকৃত হবেন এবং সুন্দরবনের মানুষের কলকাতায় যাতায়ত আরও সুগম হবে।

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৫): দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় বিশ বাঁও জলে ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bullet Train: বুলেট ট্রেন প্রকল্পের জাতীয় গুরুত্ব রয়েছে, বলল বম্বে হাইকোর্ট       

    Bullet Train: বুলেট ট্রেন প্রকল্পের জাতীয় গুরুত্ব রয়েছে, বলল বম্বে হাইকোর্ট      

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই-আহমেদাবাদ বুলেট ট্রেন (Bullet Train) প্রকল্পের জাতীয় গুরুত্ব রয়েছে বলে জানাল বম্বে হাইকোর্ট। প্রসঙ্গত, গোদরেজ অ্যান্ড বয়েস ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিল, সংস্থার অভিযোগ ছিল যে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) প্রকল্পের জন্য ভিক্রোলিতে তাদের জমি অধিগ্রহণ করেছে সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের এই পদক্ষেপকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে যায় সংস্থা।

    কী বলল বম্বে হাইকোর্ট?

    গোদরেজ অ্যান্ড বয়েস ম্যানুফ্যাকচারিং সংস্থার এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বম্বে হাইকোর্ট বলে “জাতীয় ক্ষেত্রে বিচার করলে এই বুলেট ট্রেনের (Bullet Train) অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে। জনস্বার্থের কথা ভাবনাচিন্তা করেই সরকার এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন করেছে, আদালতের কোনও হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই। ক্ষতিপূরণে কোনও বেনিয়ম পাওয়া যায়নি।” এদিন বিচারপতি আরডি ধানুকা এবং বিচারপতি এমএম এর ডিভিশন বেঞ্চ আরও জানায়, বুলেট ট্রেন জাতীয় স্বার্থেই চলছে।

    আরও পড়ুন: জাপানের সঙ্গে যৌথ অনুশীলনে ভারতীয় বায়ু সেনা, দেখুন ‘বীর গার্ডিয়ান ২০২৩’-এর কিছু ছবি
     

    বুলেট ট্রেন (Bullet Train) প্রকল্পের ২১ কিলোমিটার রেলপথ হবে ভূগর্ভস্থ

    মহারাষ্ট্রের বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্স এবং শিলফাটার মধ্যবর্তী ভূগর্ভস্থ রেলপথ নির্মানের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। মহারাষ্ট্রের থানে জেলার এই বিকেসি প্লাটফর্ম হবে একমাত্র ভূগর্ভস্থ স্টেশন। জানা গিয়েছে, মাটির ২৪ মিটার নীচে হবে প্লাটফর্ম এবং এটি তিনতলা বিশিষ্ট হবে। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, মুম্বই-আহমেদাবাদ হাই-স্পিড রেল প্রকল্পে মোট ৫০৮.১৭ কিলোমিটার রেল ট্র্যাক থাকবে, যার মধ্যে ২১ কিলোমিটার হবে ভূগর্ভস্থ। জানা যাচ্ছে এই প্রকল্প সম্পূর্ণ হতে সময় লাগতে পারে প্রায় ৬০ মাস। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে বড় চ্যালেঞ্জ হল এইধরনের ভূগর্ভস্থ রেলপথ নির্মাণ।   প্রসঙ্গত, বুলেট ট্রেন প্রকল্পটি জাপানের প্রযুক্তিগত সাহায্যে গড়ে উঠছে। দাদরা ও নগর হাভেলির মধ্যে দিয়েও যাবে এই প্রকল্প।

    ৭ কিমি টানেল থাকবে সমুদ্রের তলদেশে, ভারতে এ ধরনের প্রকল্প প্রথম

    জানা গিয়েছে, টানেল বোরিং মেশিন এবং নিউ অস্ট্রিয়ান টানেলিং মেথড ব্যবহার করে সমুদ্রের তলদেশে এই টানেল তৈরি করা হচ্ছে। ডাবল লাইনের এই ধরনের টানেল দেশে এর আগে নির্মাণ হয়নি। আরও জানা যাচ্ছে, টানেলটি সবথেকে গভীর হবে মহারাষ্ট্রের শিলফাটার কাছে পারসিক পাহাড়ের নীচে, প্রায় ১১৪ মিটার। পরিবেশের কোনও ক্ষতি করতে চায়নি রেল মন্ত্রক। তাই থানে ক্রিকের কাছে অভয়ারণ্য এবং ম্যানগ্রোভ জাতীয় উদ্ভিদগুলিকে নিরাপদ রাখার লক্ষ্যেই সমুদ্রতলদেশে ৭কিমি এই টানেলটি তৈরি করা হচ্ছে।

    প্রসঙ্গত, বুলেট ট্রেন প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত থাকবে মহারাষ্ট্রের চারটি স্টেশন এগুলি হল বিকেসি, থানে, বিরার এবং বোইসার। গুজরাটের আটটি স্টেশন এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এগুলো হল ভাপি, বিলিমোরা, সুরাট, ভরুচ, ভাদোদরা, আনন্দ/নদিয়াদ, আহমেদাবাদ এবং সবরমতি। মুম্বাই-আহমেদাবাদ বুলেট ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি হবে ৩২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা এবং এতে মোট সময় লাগবে ৩ ঘণ্টা। 

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং জাপানের শিনজো আবে ২০১৭ সালে আহমেদাবাদ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ভারতের প্রথম বুলেট ট্রেন প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন। 

    আরও পড়ুন:‘ট্রিপল ট্রাবল থেকে উদ্ধার পেতে চাইলে বিজেপিকে ভোট দিন’, ত্রিপুরায় জানালেন শাহ

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Aditya L-1: সৌর অভিযানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসরোর আদিত্য এল-১ , জানুন বিস্তারিত

    Aditya L-1: সৌর অভিযানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসরোর আদিত্য এল-১ , জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সূর্য নিয়ে গবেষণা চালাবে ইসরো। ভারতীয় এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থা সৌর ক্ষেত্রে পাঠাচ্ছে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) কে। ইসরো সূত্রে জানা গেছে, আধুনিক মানের এই সৌরযান থেকে পাওয়া যাবে অজস্র খুঁটিনাটি তথ্য। রহস্য উন্মোচিত হবে সূয্যি মামার।

    নাসা এবং ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির পরে  ভারতই প্রথম যাচ্ছে সূর্যের বাড়িতে

    ইসরোর ‘সোলার মিশন’ আগ্রহ এবং আলোচনা সর্বত্র চলছে। জানা গেছে, নাসা আর ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির পর ভারতই প্রথম পাড়ি দিচ্ছে সূর্যের ঘরে।  ইসরো সূত্রে জানা গেছে, পৃথিবী থেকে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরে সূর্য ও পৃথিবীর মাঝের এক কক্ষপথ যার নাম ‘ল্যাগরাঞ্জিয়ান পয়েন্ট’ বা ‘ল্যাগরেঞ্জ পয়েন্ট’ সেখানেই অবস্থান করবে স্যাটেলাইট আদিত্য এল-১ (Aditya L-1)। সূর্যের বাইরের সবচেয়ে উত্তপ্ত স্তরের বিষয়ে যাবতীয় তথ্য তুলে দেবে এই সোলার যান। এই সোলার-মিশন তাইখুব গুরুত্বপূর্ণ। 

    আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) এর খুঁটিনাটি

    জ্বালানি-সহ প্রায় ১৫০০ কিলোগ্রাম ওজনের এই উপগ্রহ সাতটা সায়েন্স পে-লোড নিয়ে যাবে বলে ইসরো সূত্রে জানা গিয়েছে। পৃথিবী ও সূর্যের মাঝের একটি  কক্ষপথ হল এই ল্যাগরেঞ্জ পয়েন্ট। পৃথিবী থেকে যার দূরত্ব ১৫ লক্ষ কিলোমিটার। এই পথটাই পাড়ি দেবে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1)। আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) কে তাই সে ভাবেই বানানো হচ্ছে। 

    সূর্যের স্তর ‘সোলার করোনা’ নিয়েই গবেষণা করবে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) । সূর্যের বহিস্তরের তাপমাত্রা প্রায় ১ কোটি কেলভিন, নিম্নস্তরের প্রায় ৬০০০ কেলভিন। সূর্যের পৃষ্ঠদেশে ও করোনার তাপমাত্রার ফারাক এবং করোনা থেকে ছিটকে আসা আগুনে রশ্মি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কী ভাবে প্রভাব ফেলে সেটাই খুঁজে বার করবে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1)। ইসরোর বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্যের করোনার তাপমাত্রা গড়ে ১০ লক্ষ বা তার কিছু বেশি ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তাপমাত্রা সব সময় একরকমের থাকে না। কখনও বৃদ্ধি হয় কখনও কমে। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজবে আদিত্য এল-১ (Aditya L-1)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Neem: জানেন বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন নিমপাতা খেতে বলছেন কেন?

    Neem: জানেন বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন নিমপাতা খেতে বলছেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিমপাতা (Neem) পাতার চচ্চড়ি অনেকেই খেয়েছেন। প্রথমপাতে ভাজা নিমপাতা (Neem)  সহযোগে ভাত নিয়ে বাঙলায় একটি প্রচলিত লাইন হল, নিম খেয়ে যেমন জল মিষ্টি, তেমনি ভাইয়ের বোন মিষ্টি।  এমনকী প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রে বেশিরভাগ জায়গায় উল্লেখ রয়েছে, নিমে (Neem)  ব্যবহার। নিমপাতার অজস্র গুণাবলী রয়েছে। যা নিয়ে সচেতন হওয়া অবশ্যই দরকার আমাদের।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিম(Neem)  হল এমন একটি গাছ যার ফল, পাতা, ছাল সব কিছুই কাজে লাগে। নিমের ঔষধি গুণ যে কোনও গাছের থেকে অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, নিমের পাতা বহু রোগে ধন্বন্তরি। অসংখ্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে নিমপাতার। এতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি গুণ। তেমনই বহু ক্রনিক সমস্যা কাছে আসতে পারে না এই পাতার জন্য। তাই নিম নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন।

    নিমপাতার (Neem)  ৫টি উপকারিতা 

    ১. ডায়াবেটিস রোগে ব্যাপক কার্যকরী নিমপাতা (Neem) 

    ডায়াবেটিস রোগ এখন ঘরে ঘরে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিমপাতা নিয়মিত খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রনে থাকে।

    ২. ক্ষত সারায়

    নিমপাতার(Neem)  পেস্ট তৈরি তা ক্ষত স্থানে লাগালে রক্ত দ্রুত জমাট বাঁধতে থাকে। পরবর্তীতে ক্ষত স্থানে  দিনে কয়েকবার লাগাতে পারলে ক্ষত সারে দ্রুত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন নিমে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ। তাই সহজে ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে বাঁচায় এই পাতার পেস্ট।

    ৩. খুসকি দূর করে

    মাথার খুশকি কমাতেও নাকি অব্যর্থ কাজ করে নিমপাতা (Neem) । বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিমপাতা গরম জলে ফুটিয়ে। তারপর সেই জল দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন। এতে খুশকি হবে দূর।

    ৪. চোখের সমস্যা কমায়

    চোখে চুলকানি, জল কাটা, লাল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা অনেকেরই থাকে। এই রোগে দারুণ কার্যকরী নিমপাতা (Neem) । প্রথমে গরম জলে নিমপাতা ফুটিয়ে এর ঝাপটা আলতো করে চোখে দিতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। দিনে ২ থেকে ৩ বার করতে হবে এটা।

    ৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় নিম (Neem) 

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও নিমের জুড়ি নেই। যেকোনও সংক্রমণকে নিম দূরে রাখে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,  নিয়মিত নিমপাতা খেলে ইমিউনিটি কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়। তবে তেল নুন বেশি দেবেন না, এতে নিমের অনেক গুনাবলী নষ্ট হয়ে যায়।

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৫): দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় বিশ বাঁও জলে ৩ প্রকল্প      

    Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৫): দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় বিশ বাঁও জলে ৩ প্রকল্প      

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে রাজ্যের ৪৪টি প্রকল্প। রাজ্য সরকার জমি দিতে পারছেনা তাই প্রকল্পগুলি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, এমনই অভিযোগ রেলের (Indian Railways)। এনিয়ে চলছে দুপক্ষের টানাপোড়েন। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর বলছে, রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। অবশ্য বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় রয়েছে। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ সর্বত্র এক চিত্র। বাজেট প্রস্তুত। পরিকল্পনা তো অনেক আগেই হয়ে গেছে। শুধুমাত্র জমি জটের কারণে আটকে রয়েছে রেলের প্রকল্পগুলি। এরমধ্যে কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন। তারপর থেকে এক দশকের বেশি অতিক্রান্ত হয়েছে, কাজ এগোয়নি।

     থমকে রয়েছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ৩ রেল (Indian Railways) প্রকল্প

    ১৯৮৭ সালে প্রস্তাবিত হয়েছিল লক্ষীকান্তপুর-নামখানা (৪৭ কিমি) প্রকল্প। এই প্রকল্পটি বর্তমানে বাস্তবায়িত হয়েছে। পাশাপাশি মোট ৩৬ কিমি রেলপথ নির্মাণের আরও ৩টি প্রকল্প অনুমোদন পায় ২০০৯-২০১০ এবং ২০১১-২০১২ অর্থবর্ষে। এরমধ্যে রয়েছে নামখানা-চন্দ্রনগর (১৩.৫ কিমি), কাকদ্বীপ-বুধাখালি (৫কিমি), চন্দ্রনগর-বকখালি (১৭ কিমি)। কিন্তু জমিজটের কারণে এই তিন প্রকল্পই আপাতত বিশ বাঁও জলে। সুন্দরবনের বিভিন্ন দুর্গম অঞ্চলগুলিকে রেলপথ দিয়ে জোড়ার পরিকল্পনার জন্যই এই প্রকল্পগুলির অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল বলে মনে করছে বিভিন্ন মহল।

    কী বলছেন এলাকার মানুষজন

    বকখালি অঞ্চলের বাসিন্দা তুহিন ভুঁইয়া বলেন, আমাদের কলকাতা যেতে প্রথমে আসতে হয় নামখানা। সেখান থেকে শিয়ালদহগামী ট্রেন ধরতে হয় আমাদের। নামখানা থেকে বকখালির দুরত্ব প্রায় ৩০ কিমি। বকখালি থেকে চন্দ্রনগর এবং সেখান থেকে নামখানা অবধি রেলপথের কথা অনেকদিন ধরেই শুনছি। কিন্তু হচ্ছে কই! রেল সব বাজেট বরাদ্দ করেছে, শুনছি জমি জটের কারণেই নাকি আটকে রয়েছে প্রকল্পগুলি। বকখালি একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র। এরসঙ্গে অন্যান্য অঞ্চলগুলি জুড়লে পর্যটকদের আসতে সুবিধা হবে, আর্থিকভাবে উন্নতি হবে এই অঞ্চলের।

     

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

          

  • Ranji Trophy: মধ্যপ্রদেশকে হারিয়ে রনজি ফাইনালে বাংলা! প্রতিপক্ষ সৌরাষ্ট্র 

    Ranji Trophy: মধ্যপ্রদেশকে হারিয়ে রনজি ফাইনালে বাংলা! প্রতিপক্ষ সৌরাষ্ট্র 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতবছরের রনজি (Ranji Trophy) সেমিফাইনালে মধ্যপ্রদেশের কাছে হেরেছিল বাংলা। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ঠিক যেন মধুর প্রতিশোধ। গত বছর ইন্দোরের হোলকার স্টেডিয়ামে বাংলাকে হারিয়েছিল মধ্যপ্রদেশ, উঠেছিল ফাইনালে। এবার সেই ইন্দোরেই গতবারের রনজি (Ranji Trophy) চ্যাম্পিয়ন মধ্যপ্রদেশকে ৩০৬ রানে হারিয়ে ফাইনালে উঠল বাংলা।

    রনজি (Ranji Trophy) সেমিফাইনালের সারকথা

    জয়ের জন্য ৫৪৮ রানের লক্ষ্য ছিল, অথচ মধ্যপ্রদেশের দ্বিতীয় ইনিংস শেষ হল ২৪১ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে অপরাজিত ৬০ রান করার পাশাপাশি ৫ উইকেট তুলে নেন বাংলার প্রদীপ্ত প্রামানিক।
     চতুর্থ দিনের শেষে বাংলা এগিয়ে গিয়েছিল ৫৪৭ রানে। একদিনে মধ্যপ্রদেশের পক্ষে ৫৪৮ রান তোলা সহজ ছিলনা। মধ্যপ্রদেশ দ্বিতীয় ইনিংসের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করে। কিন্তু এত বিশাল টার্গেটের অনেকটা আগে নিঃশেষ হয়ে যায় মধ্যপ্রদেশের ব্যাটিং।

    আরও পড়ুন: রবিবার মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপে মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান, কখন ও কোথায় দেখবেন ম্যাচ?

    প্রথম ইনিংসে বাংলা তুলেছিল ৪৩৮ রান। জবাবে মধ্যপ্রদেশ প্রথম ইনিংসে তুলেছিল মাত্র ১৭০ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে চতুর্থ দিনের শেষে বাংলা রান ছিল ১১৯ ওভারে ৯ উইকেটে ২৭৯। 

    জয়ের জন্য মধ্যপ্রদেশের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৫৪৮। ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই আগ্রাসী ছিলেন মধ্যপ্রদেশের ব্যাটসম্যানরা। কিন্তু ৩৯.৫ ওভারে ২৪১ রানে গুটিয়ে যায় তাদের দ্বিতীয় ইনিংস। সর্বোচ্চ রান করেন রজত পতিদার। তিনি ৫৮ বলে করেন ৫২। অধিনায়ক আদিত্য শ্রীবাস্তব করেন ২৯, যশ দুবে ৩০ বেঙ্কটেশ আয়ার করেন ১৯, শুভম শর্মা ২৪। শেষ দিকে ১২ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন অনুভব আগরওয়াল। 

    অন্য সেমিফাইনালটিতে কর্ণাটককে ৫ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে উঠল সৌরাষ্ট্র। প্রথম ইনিংসে কর্ণাটক তুলেছিল ৪০৭। জবাবে সৌরাষ্ট্র তোলে ৫২৭।
    ফাইনালে মুখোমুখি হবে বাংলা এবং সৌরাষ্ট্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Supreme Court: সংবিধানের মূল কাঠামো হল ধ্রুবতারার মতোই: সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি

    Supreme Court: সংবিধানের মূল কাঠামো হল ধ্রুবতারার মতোই: সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সংবিধানের মূল কাঠামো নিয়ে অনেকদিন ধরেই চর্চা চলছে। 

    এনিয়ে কী বললেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়

    শনিবার মুম্বইয়ে আইনজীবী ননী পালকিওয়ালা স্মারক বক্তৃতায় বক্তব্য রাখেন দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। সেখানে তিনি বলেন, “সংবিধানের মূল কাঠামো হল ঠিক ধ্রুবতারার মতোই। আমাদের সমস্ত ধরনের পথ যখন অন্ধকারে ভরে যায়, তখন সংবিধানের এই মূল কাঠামোই আমাদের অন্ধকারকে সরিয়ে আলোর সন্ধান দেয়। আমাদের সঠিক দিশা দেখায়।” প্রধান বিচারপতি এদিন আরও বলেন, তাই আমাদের উচিত সংবিধানের মূল পরিকাঠামোকে সর্বদা রক্ষা করা। মূল কাঠামো নিয়ে তাঁর মত, সংবিধানের মধ্যে ধর্মনিরপেক্ষতা, যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা, স্বতন্ত্র ক্ষমতা ও নানা আদর্শ আবর্তিত হচ্ছে। ফলে এই ধারণাকে কখনই পরিবর্তন করা যাবে না। তাকে লালন করতে হবে আমাদেরকেই। তাঁর আরও সংযোজন, দেশের সংবিধানকে কখনই বদলানো যায় না। তাকে মান্যতা দিতে হয়।

    আরও পড়ুন: বিপদের দিনে বন্ধুর পাশে, তুরস্ক-সিরিয়ায় আরও ত্রাণ পাঠাল ভারত

    এনিয়ে কী বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)

    সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) কেরল সরকার বনাম কেশবানন্দ ভারতীর একটি মামলার রায়ে বলেছিল সংবিধানের মূল কাঠামো বদল করা যাবে না। ১৯৭৩ সালে কেশবানন্দ ভারতী বনাম কেরল সরকারের এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) পর্যবেক্ষন ছিল, সংসদ বা সরকার আইন তৈরি করে দেশের সংবিধানের সংশোধন বা নতুন কোনও ধারা সংযোজন করতেই পারে। কিন্তু কোনওভাবেই সংবিধানের মূল কাঠামো বা বেসিক স্ট্রাকচার বদলাতে পারে না। শীর্ষ আদালতের সেই রায়কে ভারতীয় বিচারব্যবস্থার ‘ল্যান্ডমার্ক জাজমেন্ট’ বা ঐতিহাসিক রায়গুলির মধ্যে একটি ধরা হয়। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকার দীর্ঘদিন ধরেই কলেজিয়াম ব্যবস্থায় সংস্কার দাবি করছে।

    আরও পড়ুন: ১২৮ ঘণ্টার লড়াইয়ে ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার তুরস্কের ২ মাসের ‘বিস্ময় শিশু’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Lithium Discovery: দেশে পাওয়া গেল লিথিয়ামের বিপুল ভাণ্ডার! কোথায় জানেন?      

    Lithium Discovery: দেশে পাওয়া গেল লিথিয়ামের বিপুল ভাণ্ডার! কোথায় জানেন?     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারতে এই প্রথমবার লিথিয়াম খনির হদিশ পাওয়া গেল জম্মু-কাশ্মীরের রিয়াসি জেলায়। জানা গিয়েছে, ওই খনি থেকে মোট ৫৯ লক্ষ টন লিথিয়ামের সন্ধান (Lithium Discovery) দিয়েছে জিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার কর্মীরা। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় খনি মন্ত্রক এক বিবৃতি জারি করে এই বিষয়ে জানিয়েছে।

    আরও পড়ুন: দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগবে মাত্র ১২ ঘণ্টা! রবিবারে মোদির হাতে উদ্বোধন দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের 

    কেন্দ্রীয় সরকার কী বলল 

    এদিন কেন্দ্রীয় খনি মন্ত্রক এক বিবৃতি জারি করে জানায়, ‘জিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া এই প্রথম দেশে লিথিয়াম সম্পদের সন্ধান পেয়েছে। জম্মু-কাশ্মীরের রিয়াসি জেলার সালাল-হাইমানা অঞ্চলের খনিতে মজুত রয়েছে ৫৯ লক্ষ টন লিথিয়াম। লিথিয়াম ও সোনা মিশ্রিত ৫১ টি মিনারেল ব্লক সংশ্লিষ্ট রাজ্য প্রশাসনের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৫ টি ব্লকে রয়েছে সোনা’।

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘বাকি ব্লকগুলিতে পটাশ, মলিবডেনাম, বেস মেটাল ইত্যাদি পাওয়া গিয়েছে। জম্মু-কাশ্মীর, অন্ধ্র প্রদেশ, ছত্তীশগড়, গুজরাট, ঝাড়খন্ড, কর্নাটক, মধ্য প্রদেশ, ওড়িশা, রাজস্থান, তামিলনাড়ু ও তেলঙ্গানা মিলিয়ে মোট ১১ টি রাজ্যে মিনারেল ব্লকের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। ২০১৮-১৯ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত জিএসআই খনন করে এই ব্লকগুলি চিহ্নিত করেছে’।

    আরও পড়ুন: বিপদের দিনে বন্ধুর পাশে, তুরস্ক-সিরিয়ায় আরও ত্রাণ পাঠাল ভারত

    বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারির দাম কী কমবে তাহলে!
     
    পাশাপাশি কয়লা, লিগনাইট মিলিয়ে মোট ৭৮৯৭ মিলিয়ন টন খনিজ সম্পদের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে, যা তুলে দেওয়া হয়েছে কয়লা মন্ত্রকের হাতে। বৈদ্যুতিক গাড়ি বা মোবাইল ফোনের ব্যাটারি তৈরি করতে লিথিয়াম লাগে। বর্তমানে লিথিয়াম বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এখন দেশেই পাওয়া যাবে লিথিয়াম। তাহলে এবার হয়তো বৈদ্যুতিক গাড়ি বা মোবাইল ফোনের ব্যাটারির দাম কমবে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রেলের অভিযোগ দীর্ঘদিনের, বাজেট বরাদ্দ করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র জমি জটের কারণেই নাকি প্রকল্পগুলি আটকে থাকছে। কয়েকদিন আগেও রেল (Indian Railways) রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্যের বিরুদ্ধে এই অসহযোগিতার অভিযোগ তোলে। এমন প্রকল্পও রয়েছে রাজ্যে যেগুলো গত ৫০ বছর ধরে আটকে রয়েছে। কোনও সুরাহা হয়নি। এরমধ্যে কতগুলি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন। সেগুলিও আপাতত বিশ বাঁও জলে। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকরা বলছেন, রাজ্যের ঘোষিত নীতিই হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবেনা। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে নাকি ছাড়ও রয়েছে বলছেন ভূমি দফতরের আধিকারিকরা। সেই বিশেষ ক্ষেত্র রেল কেন নয়? এমন প্রশ্নও উঠছে কোনও কোনও মহল থেকে।

     
    জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    রেল (Indian Railways) সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৪-৮৫ সাল নাগাদ প্রস্তাবিত হয়েছিল এই প্রকল্পগুলি। পরবর্তী কালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাসও হয়। তারপর আর এগোয়নি! হতাশ এলাকার মানুষজন। জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের অন্তর্গত তমলুক -দীঘা রেলপথ (Indian Railways) চালু হয়েছে। যার দৈর্ঘ্য ৮৮.৯০ কিমি। প্রকল্প অনুযায়ী মোট ১৬৮.৬৮ কিমি নতুন রেলপথ নির্মানের কথা ছিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে কিন্তু কাজ হয়েছে ওই তমলুক-দীঘা। এখনও বাকি রয়েছে, দেশপ্রাণ-নন্দীগ্রাম (১৮.৫ কিমি), কাঁথি-এগরা (২৬ কিমি), নন্দকুমার-বোলাইপান্ডা (২৮ কিমি), নন্দীগ্রাম-কান্ধিমারি (৭ কিমি)। জানা যাচ্ছে মূলত জমি জটের কারণে হচ্ছেনা এই প্রকল্পগুলি। জানা গিয়েছে, পূর্বমেদিনীপুর জেলার এই সমস্ত প্রকল্পগুলির বাজেট ধরা হয়েছিল ১৪২৮ কোটি টাকা। কিন্তু জমি অধিগ্রহণ করতে পারেনি রাজ্য, তাই কাজ শুরু হয়নি। অন্তত রেল (Indian Railways) তাই বলছে।

    কী বলছেন পূর্বমেদিনীপুরের বাসিন্দারা

    প্রকল্পের বাস্তবায়ন না হওয়ায় হতাশ ওই এলাকার মানুষজন। কাঁথির বাসিন্দা অসীম মিশ্র বলেন, রেলপথ নির্মান হলে শুধুমাত্র যে কতগুলো জায়গাকে জোড়া যাবে তাই নয়, বরং এই বিস্তীর্ণ অঞ্চলের অর্থনৈতিক চেহারাটাও উন্নত হবে। চাষী এবং মৎস্যজীবীরা খরচ সাশ্রয়ীভাবে এবং কম সময়ে একজায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাতায়ত করতে পারবেন। রেল প্রস্তুত কিন্তু জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে প্রকল্পগুলি।

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

      
     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Almonds: এই ৯টি স্বাস্থ্যগুণের জন্য প্রতিদিন একমুঠো আমন্ড বাদাম  খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    Almonds: এই ৯টি স্বাস্থ্যগুণের জন্য প্রতিদিন একমুঠো আমন্ড বাদাম খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমন্ড বাদাম (Almonds) হল পুষ্টিতে ভরপুর। এই কারণে আমন্ড বাদামকে  সুপারফুড বলা হয়। নিয়মিত আমন্ড বাদাম খাওয়ার কিছু উপকারিতা নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করব।

     ৯টি কারণে আপনার প্রতিদিন আমন্ড বাদাম (Almonds) খাওয়া উচিত

    ১. কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

    একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে আমন্ড বাদাম লোহিত রক্তকণিকায় ভিটামিন ই এর পরিমাণ বাড়ায় যার ফলে উচ্চ কোলেস্টেরল হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কম হয়। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন কয়েকটি আমন্ড বাদাম  অবশ্যই ডায়েটে রাখতে বলছেন।

    ২.আমন্ড বাদাম (Almonds) ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে

    আমন্ড বাদামের  (Almonds) মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার এবং অন্যান্য খাবারের তুলনায় কম কার্বোহাইড্রেট, যা শরীরের ওজন কমাতেও সাহায্যকারী। আমন্ড বাদাম ক্যালোরি কমাতেও উপযোগী। 

    ৩. আমন্ড বাদাম (Almonds) হার্টের জন্য ভালো

    চিকিৎসকরা বলছেন আমন্ড বাদাম  হার্টের জন্য খুবই উপকারী। আমন্ড বাদাম রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে বলে মনে করা হয়। আমন্ড বাদাম  থাকে ভরপুর ম্যাগনেসিয়াম। তাই স্বাস্থ্যবিদদের পরামর্শ এক মুঠো আমন্ড বাদাম  নিয়মিত খান খান। আমন্ড বাদাম খাওয়ার ফলে রক্তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রাও বাড়ে, যা রক্তচাপ কমায় এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে।

    ৪. চোখের জন্য খুবই উপকারী হল আমন্ড বাদাম (Almonds)

    আমন্ড বাদামে  (Almonds) ভরপুর মাত্রায় ভিটামিন ই রয়েছে। চোখের জন্য খুব ভাল বলে মনে করেন স্বাস্থ্যবিদরা। তবে চিকিৎসকরা বলছেন সবসময় পরিমিত পরিমাণে আমন্ড বাদাম  খাবেন।

    ৫. আমন্ড বাদাম (Almonds) হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ

    আমন্ড বাদাম  (Almonds) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে এবং এটি স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতিদিন ৮৪ গ্রাম আমন্ড বাদাম  আপনার শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়, এরফলে ত্বক উজ্জ্বল থাকে তাড়াতাড়ি বার্ধক্য আসেনা। 

    ৬. ত্বক উজ্জ্বল রাখতে আমন্ড বাদাম  (Almonds) খান

    আমন্ড বাদাম  (Almonds) মধ্যে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড যা ব্রোকলি এবং গ্রিন টি-তেও থাকে, এই উপাদানটি ত্বকের পুষ্টিতে খুবই সাহায্যকারী। 

    ৭.  চুল পড়া প্রতিরোধ করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

    খুশকি এবং চুলের অন্যান্য সমস্যাতে আমন্ড বাদাম  তেল খুব উপযোগী। অনেক চিকিৎসক তাই পরামর্শ দেন আমন্ড বাদাম তেল লাগানোর।  

    ৮. মস্তিষ্কের জন্য ভাল

    আমন্ড বাদাম (Almonds) দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পটাশিয়ামের পরিমান বাড়ে। শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটের মাত্রা বাড়ায় বাদাম, এরফলে এনার্জি বাড়ে। সহজ কথায়, আমন্ড বাদাম  দুধ দিয়ে পান করলে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়।

    ৯. রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে আমন্ড বাদাম  (Almonds)

     অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে আমন্ড বাদাম  খুবই উপকারী। কারণ এতে তামা, আয়রন এবং ভিটামিন রয়েছে যা বেশি হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়তা করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

LinkedIn
Share