Author: user

  • Pathaan: এবার কী পাঠান ২! কী ইঙ্গিত দিলেন কিং খান?

    Pathaan: এবার কী পাঠান ২! কী ইঙ্গিত দিলেন কিং খান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যাপক সাফল্যের পরে গতকালই সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়  টিম পাঠান (Pathaan)। শাহরুখ খান, দীপিকা পাড়ুকোন, জন আব্রাহাম ও সিদ্ধার্থ আনন্দ সমেত অন্যান্যরাও উপস্থিত ছিলেন এই সাংবাদিক বৈঠকে। ইতিমধ্যে ৫০০ কোটির ক্লাবের সদস্য হয়েছে পাঠান। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর খোলামেলাভাবেই দিতে দেখা গেল কিং খানকে। 

    পাঠান ২ (Pathaan) এর বিষয়ে কী বললেন কিং খান?                                                                                                                                                                                

    সাংবাদিক সম্মেলনেই  উঠল পাঠান ২ (Pathaan) -এর প্রসঙ্গ! কীভাবে উঠল? সাংবাদিক সম্মেলনে শাহরুখ খান বলেন, পাঠান ২ (Pathaan)-এর জন্য আমার চুল কোমর পর্যন্ত লম্বা করতে রাজি আছি! এতেই শুরু হয়েছে নতুন জল্পনা। তিনি আরও বলেন, পাঠান ২ ভালই হবে, আমি আমার সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব, যাতে এই সিনেমাকে সুপারহিট করা যায়। পাঠান ২ হিট হলে তা  আমার কাছে সম্মানের হবে।

    এতেই বেড়েছে জল্পনা! তবে কী খুব তাড়াতাড়ি আসছে পাঠান ২? দর্শকদের মনে জাগছে কৌতূহল। কিন্তু এর বেশি আর মুখ খোলেননি কিং খান।

    নিজের মন খারাপ হলে কী করেন শাহরুখ খান

    সিনেমার বাইরেও সাংবাদিকরা নানা প্রশ্ন করেন এদিন কিং খানকে। সাংবাদিকরা তাঁকে প্রশ্ন করেন, আপনি সবার মন ভাল রাখেন, কিন্তু আপনার মন খারাপ হলে কী করেন? শাহরুখ উত্তর দেন, আমারও সবদিন সমান যায়না, মন খারাপ হলেই আমি ভালোবাসার মানুষদের কাছে চলে যাই। ব্যালকনিতে চলে আসি। ব্যালকনির টিকিট আমার সবসময়ের জন্য কাটা থাকে। তাঁর এমন কথা শুনে হাসির রোল ওঠে সাংবাদিক সম্মেলনে।

     

           

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Walking: নিরোগ থাকতে প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার করে হাঁটুন

    Walking: নিরোগ থাকতে প্রতিদিন ৫ কিলোমিটার করে হাঁটুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে হাঁটার (Walking) সমান কোন ওষুধ নেই। আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই করুন! যে কোনও রোগের চিকিৎসার একটি কমন ওষুধ হল নিয়মিতভাবে হাঁটা। যেকোনও বিশেষজ্ঞ বা ডাক্তারের কাছে আপনি যান তাঁরা বলবেন, রোজ নিয়ম করে হাঁটুন।
    হাঁটা এমন একটা সহজ শারীরিক অনুশীলন যেটার জন্য আপনাকে কোন রকমের খরচ করতে হয় না। বর্তমান সভ্যতা যত এগিয়ে যাচ্ছে আমরা তত যানবাহনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি, খুব সামান্য দূরত্ব যাতায়াত করতেও আমরা আজকে দু চাকা বা চারচাকা গাড়ি ব্যবহার করি। তাই আর সময় অপচয় না করে সকালে বা বিকালে হাঁটা শুরু করে দিন। 

    হাঁটা (Walking) কেন এত উপকারী এবার জানা যাক

    ১) বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে আপনি যত হাঁটেন (Walking) তত আপনার ক্যালরি খরচ হতে থাকে যেটি শরীরে মেদ কমাতে এবং শরীরকে ফিট রাখতে খুবই উপযোগী হয়।

    ২) হাঁটার (Walking) গতি আপনি রাখতে পারেন প্রতি ঘন্টায় ৪ থেকে ৫ কিলোমিটারের মধ্যেই। বিশেষজ্ঞদের মতে বাড়তি ওজন কম করতে হাঁটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    ৩) সকালে যে কোন পার্কে গেলে দেখা যাবে কতশত লোকে ভর্তি রয়েছে পার্কটি এবং এদের বেশিরভাগ জনেরই ডায়াবেটিস। ডাক্তারবাবুরা ডায়াবেটিসের জন্য অথবা হাইপারটেনশন রোগের জন্য প্রথমেই যেটিকে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেন সেটি হচ্ছে নিয়মিতভাবে হাঁটাচলা। হাঁটলে (Walking) সুগার এবং প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    ৪) প্রতিদিন হাঁটাচলা (Walking) করলে আপনার পেশিরগুলি মজবুত হবে এবং শরীরের রক্ত চলাচলটা ভালো থাকবে। হাঁটা ব্যথা উপশমকারীও বটে, যারা আর্থারাইটিসের সমস্যায় ভুগছেন তাদের কাছে তো হাঁটা একটা মহৌষধ।

    ৫) শুধুমাত্র তাই নয় মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য হাঁটা (Walking) খুবই উপযোগী বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা, স্ট্রেস, অ্যাংজাইটি, ডিপ্রেশন এ সমস্ত কিছু কাটাতে হাঁটার জুড়ি নেই। প্রতিদিন নিয়মিতভাবে হাঁটাচলা করলে মানুষের সৃজনশীলতা বাড়ে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Sundar Pichai: গুগলে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঠিক আগে বেতন বৃদ্ধি পেয়েছিল সুন্দর পিচাইয়ের!

    Sundar Pichai: গুগলে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঠিক আগে বেতন বৃদ্ধি পেয়েছিল সুন্দর পিচাইয়ের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগেই গুগলের বিপুল কর্মী ছাঁটাই হয়েছে, প্রায় ১২ হাজার। গুগ্‌ল প্রধান সুন্দর পিচাই (Sundar Pichai) নিজে একথা ঘোষণা করেছেন। কর্মী ছাঁটাই এর  সিদ্ধান্তের দায় সম্পূর্ণ ভাবেই তাঁর বলে সে সময় জানিয়েছিলেন পিচাই। এবার জানা গেল, গত ডিসেম্বর মাসেই নাকি বিপুল অঙ্কের বেতন বৃদ্ধি হয়েছিল সুন্দর পিচাইয়ের (Sundar Pichai)। কোনও কোনও মহল থেকে  স্বাভাবিকভাবেই তাই প্রশ্ন উঠছে, এক দিকে নিজের বিপুল বেতন বৃদ্ধি, অন্য দিকে নিজের সংস্থাতেই ব্যাপক পরিমাণে কর্মী ছাঁটাই।

    গুগলের মুনাফা কেন কমেছিল

    ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স’ (এআই)-এ বিনিয়োগের পরিমাণ দিনের পর দিন বাড়িয়ে চলেছে প্রযুক্তি সংস্থাগুলি। তাই অর্থের টান দেখা যাচ্ছে। অন্য দিকে, সংস্থাগুলি আয় বৃদ্ধির নতুন রাস্তাও খুঁজে পাচ্ছেনা। তাই কর্মী ছাঁটাই করাই একমাত্র সমাধান হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সমস্যা আরও প্রকট হয়েছে বিশ্বব্যাপী টালমাটাল অর্থনীতির কারণে। অক্টোবর মাসের পরিসংখ্যান বলছে, গত বছরের তুলনায় গুগ্‌লের মুনাফা কমে গিয়েছিল ২৭ শতাংশ। যা অর্থের হিসাবে ১,৩৪০ কোটি ডলার।

    কর্মী ছাঁটাই করার সময় পিচাই (Sundar Pichai) কী বলেছিলেন

    কর্মী ছাঁটাই এর কারন ব্যাখা করতে গিয়ে পিচাই (Sundar Pichai) জানিয়েছিলেন, এত সংখ্যক কর্মী ছাঁটাইয়ের কারণ হল গত দু’বছরে প্রচুর কর্মী নিয়োগ করেছে সংস্থা। অর্থনৈতিক মন্দার সময় এই ছাঁটাই সংস্থার উন্নতির গতিকে ত্বরান্বিত করবে বলেও তিনি দাবি করেছিলেন। কয়েকদিন আগে গুগ্‌লের কর্মীরা একটি মেল পান, সুন্দর পিচাই ওই মেলে তাঁদের ‘গুগলার’ বলে সম্বোধন করেন। পিচাই (Sundar Pichai) সেখানে লিখেছিলেন, ‘‘আপনাদের সকলকে আমার একটি খারাপ খবর দেওয়ার আছে। গুগল থেকে ১২ হাজার কর্মীকে অবসর দিতে হচ্ছে। এর জন্য আমি সত্যিই দুঃখিত। আমি জানি, এই সময়টা কতটা কঠিন। এত দিন সকলের প্রচেষ্টায় আমাদের সংস্থা সাফল্যের পথে হেঁটেছে। সকলের অবদান সত্যিই অনস্বীকার্য। এই সিদ্ধান্তের দায় সম্পূর্ণ রূপে আমার। গত দু’বছরে আমরা অনেক কিছু অর্জন করেছি। আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের প্রতি আমাদের বিনিয়োগ, উৎপাদনের ক্ষেত্রে মান এবং সঠিক পরিষেবা বজায় রেখে চলেছি আমরা।’’

    সুন্দর পিচাই (Sundar Pichai) ওই মেলে আরও লিখেছিলেন, গুগল গত ২৫ বছর ধরে অনেক চড়াই উতরাই এর মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। কিন্তু সংস্থা লক্ষ্য থেকে কখনও সরে যায়নি বলেও মেলে লিখেছিলেন পিচাই। যে কর্মীদের ছাঁটাই করা হচ্ছে তাঁদের কী কী সুবিধা দেওয়া হবে সেই বিষয়ে তিনি মেলে লিখেছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kailash Kher: অনুষ্ঠান চলাকালীন মঞ্চে কৈলাশ খেরের ওপর বোতল ছুড়ে হামলা, জানেন কেন?

    Kailash Kher: অনুষ্ঠান চলাকালীন মঞ্চে কৈলাশ খেরের ওপর বোতল ছুড়ে হামলা, জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকে একটি সংগীত অনুষ্ঠান গিয়ে আক্রান্ত হলেন গায়ক কৈলাশ খের (Kailash Kher)। জানা গেছে, কর্নাটকের হাম্পিতে চলছিল এই গানের অনুষ্ঠান। এদিন কৈলাশ খেরের (Kailash Kher) গানের অনুষ্ঠানে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছিল প্রশাসন। তবুও নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে জলের বোতল ছুড়ে মারা হয় গায়কের দিকে। এই ঘটনার জন্য একেবারেই অপ্রস্তুত ছিলেন গায়ক। প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে ওই ঘটনায় ইতিমধ্যে ২ জনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।

    কর্নাটকে চলছে হাম্পি উৎসব..

    প্রসঙ্গত, ২৭ জানুয়ারি থেকে কর্নাটকে শুরু হয়েছে হাম্পি উৎসব। উৎসব কমিটির আয়োজনে সেখানেই যোগ দেন কৈলাশ খের (Kailash Kher)। অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টে শেয়ারও করেছিলেন যে তিনি হাম্পি উৎসবে গান করতে যাচ্ছেন। সাম্প্রতিক অতীতে বিজয়নগর জেলা গঠন হয়েছে। ওই জেলা গঠনের পর এই প্রথম কোনও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন হয় সেখানে। তারমধ্যেই ঘটে গেল এমন অপ্রীতিকর ঘটনা। হাম্পি উৎসবের উদ্বোধন করেছিলেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই। কৈলাশ ছাড়াও আমন্ত্রিত ছিলেন আরমান মালিক, বিজয় প্রকাশের মতো শিল্পীরা। এই ঘটনায় কৈলাশ খের (Kailash Kher) কোনও আঘাত পেয়েছেন কি না তা এখনও জানা যায়নি।

    ঠিক কী ঘটেছিল

    সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, হঠাৎ করেই দুই ব্যক্তি মঞ্চের সামনে এসে কৈলাশ খেরকে (Kailash Kher) কন্নড় ভাষায় গান গাওয়ার অনুরোধ করে। কিন্তু গায়ক কৈলাস (Kailash Kher) পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী হিন্দিতেই গান করতে থাকেন। এরপরেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওটেন প্রদীপ এবং সুরাহ নামের ওই দুই অভিযুক্ত ব্যক্তি। তখনই তারা গায়কের ওপর জলের বোতল ছুড়ে মারে।

    পুলিশ কী বলছে

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, দুজন অভিযুক্তকেই গ্রেফতার করা হয়েছে এবং তাদের জবানবন্দি ইতিমধ্যে রেকর্ড করা হয়েছে। যদিও এখনও অবধি এই বিষয়ে কৈলাশ খের (Kailash Kher) ও তাঁর দলের তরফে কোনও বিবৃতি সামনে আসেনি।

    প্রসঙ্গত, কৈলাশ খের (Kailash Kher) বলিউডের একজন নামকরা গায়ক। অনেক জনপ্রিয় গান তিনি উপহার দিয়েছেন। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে বেশ কিছু পুরস্কার। কৈলাশের (Kailash Kher) ওপরে হওয়া এমন হামলায় সরব হয়েছেন নেটিজেনরা। ঘটনার নিন্দে করছে তাঁর ভক্তরাও। সোশ্যাল মিডিয়াতেও নিন্দার ঝড় বয়ে গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Earth Rotation: পৃথিবীর ঘূর্ণন বন্ধ হলে কী হবে জানেন?

    Earth Rotation: পৃথিবীর ঘূর্ণন বন্ধ হলে কী হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবী ঘুরছে (Earth Rotation) অনবরত ভাবে। সঙ্গে সঙ্গে আমরাও ঘুরছি। প্রশ্ন হল যদি হঠাৎ করে পৃথিবীর ঘুর্ণন (Earth Rotation) বন্ধ হয়ে যায় তাহলে কী হবে? বিজ্ঞানীরা বলছেন পৃথিবী নিজের কেন্দ্রে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১৬৭৫ কিলোমিটার বেগে  ঘুরছে। পৃথিবীর সাপেক্ষে আমরা খুবই ক্ষুদ্র হওয়ায় এই ঘূর্ণন বুঝতে পারিনা। নিরক্ষরেখায় ঘূর্ণনের বেগ সব থেকে বেশি এবং মেরু অঞ্চলে সব থেকে কম। পৃথিবী পশ্চিম থেকে পুর্ব দিকে ঘোরে (Earth Rotation)।

    পৃথিবী হঠাৎ থেমে গেলে কী হবে?  

    ১) প্রথমেই পৃথিবী পৃষ্ঠে থাকা সমস্ত  কিছু একই সঙ্গে উড়তে শুরু করবে ঠিক পশ্চিম দিকে। মানুষ, জন্তু, জানোয়ার, বাড়ি, গাছপালা, পাহাড়, পর্বত সব কিছু। বিজ্ঞানীরা বলছেন ওড়ার গতি হবে ঘন্টায় ১০০০ কিলোমিটারের কাছাকাছি। কোন কিছুই দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না। 

    ২) প্রথম কয়েক সেকেন্ডে অবশ্য বেঁচে যাবে বিমানের যাত্রীরা এবং একেবারে মেরু অঞ্চলের লোকেরা। কিন্তু ওই কয়েক সেকেন্ডের জন্যই। কারণ পৃথিবীর থেমে যাওয়ার (Earth Rotation) কয়েক সেকেন্ড পরেই শুরু হবে ভয়ানক ঝড় এবং প্রচন্ড বজ্রপাত।

     

    ৩) ঘূর্ণন (Earth Rotation) বন্ধ হলেই বায়ুর গতিবেগ তখন হয়ে যাবে কমবেশি ১৭০০ কিমি প্রতি ঘন্টা। স্বাভাবিকভাবেই বায়ু এত বেগে বইতে শুরু করলে ঘর্ষণের ফলে সব কিছুতে আগুন লেগে যাবে। 

    ৪) এর সঙ্গেই শুরু হবে প্রবল সুনামি। সেই সুনামিতে পৃথিবীর সকল স্থলভাগ ডুবে যাবে। মানে জলভাগের জল উঠে আসবে স্থলভাগে, এককথায় প্রলয় শুরু হবে চারিদিকে।  

    ৫) পৃথিবীর ঘূর্ণন (Earth Rotation) বন্ধ হয়ে গেলে সূর্য স্থির হয়ে থাকবে আকাশে। কারন সূর্যের উদয় এবং অস্ত নির্ভর করে পৃথিবীর ঘোরার উপর। সূর্য স্থির হওয়া মাত্রই পৃথিবীর একপৃষ্ঠে স্থায়ীভাবে দিন হয়ে যাবে অন্যপৃষ্ঠে স্থায়ী রাত। 

    ৬) ঘূর্ণন বন্ধ (Earth Rotation) হয়ে গেলেই মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে ব্যাপক প্রভাব পড়বে। শুধু তাই নয় অন্যান্য গ্রহগুলিও কক্ষচ্যুত হয়ে যাবে। এমনটাই মত বিজ্ঞানীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Imran Khan: দেশ দেউলিয়া হলে কী হবে! ইমরানের কপ্টার চড়ার খরচ ১০০ কোটি

    Imran Khan: দেশ দেউলিয়া হলে কী হবে! ইমরানের কপ্টার চড়ার খরচ ১০০ কোটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক দেউলিয়ার মুখে পাকিস্তান, কয়েকদিন আগেই তেল সংস্থাগুলিকে টাকা না দিতে পারার কারনে সেদেশে পেট্রোল পাম্পগুলি বন্ধ হতে বসেছিল। ঠিক এমন সময়ই উঠে এল এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। একটি রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) হেলিকপ্টার চড়ার জন্য খরচ হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। ইমরান খান যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন সেসময় এই বিপুল অর্থ ব্যয় করা হত পাক কোষাগার থেকে। একটি পাক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে ছাপা হয়েছে,  ইমরানের এই হেলিকপ্টার ভ্রমণে বিপুল পরিমাণ খরচ নিয়ে ইতিমধ্যে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বর্তমানের শাহবাজ শেরিফ সরকার। ওই পাক সংবাদ মাধ্যম দাবি করেছে, ২০১৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ইমরানের (Imran Khan) হেলিকপ্টার ভ্রমণের জন্য খরচ হয়েছে ১০০ কোটি টাকা। 

    আরও নানা অভিযোগ রয়েছে ইমরানের (Imran Khan) বিরুদ্ধে

    গতবছরে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই ইমরান খান (Imran Khan) সম্পর্কে একের পর এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে আসতে শুরু করেছে। কয়েকদিন আগেই অভিযোগ উঠেছে, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উপহার পাওয়া একটি নেকলেস ১৮ কোটি টাকায় বিক্রি করেছিলেন পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ পার্টির প্রধান ইমরান খান। গত বছর এপ্রিল মাসে আরও এক মারাত্মক অভিযোগ ওঠে ইমরানের বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ইমরান ইসলামাবাদের নিজের বাড়ি থেকে প্রধানমন্ত্রী দপ্তরে যেতেন কপ্টারে চড়ে। আর তার জন্য সে দেশের কোষাগার থেকে খরচ হয়েছে কোটি কোটি টাকা। এই অভিযোগ এনেছিলেন পাকিস্তানের নতুন অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইল। শুধু তাই নয়। সরকারি তহবিল থেকে ইমরান খান (Imran Khan) নিজের দিয়েছিলেন দলকে আড়াই কোটির সাহায্য।

    বর্তমানে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি  খুবই খারাপ। পাক অর্থনীতির দেউলিয়া হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। একটি মার্কিন সংস্থার রিপোর্টে বলা হয়েছে যে বর্তমানে পাকিস্তানে বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার কমে দাঁড়িয়েছে, ভারতীয় মুদ্রায় ৪০০ কোটি টাকা, গত বেশ কয়েক মাসের মধ্যে এটাই সর্বনিম্ন। জানা যাচ্ছে, বেহাল অর্থনীতিকে ঠিক করতে সরকারি কর্মচারিদের বেতনের ১০ শতাংশ কাটার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে পাক সরকার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Joshimath: জোশীমঠের পর কি এবার নৈনিতাল ও মুসৌরিতে ফাটল!

    Joshimath: জোশীমঠের পর কি এবার নৈনিতাল ও মুসৌরিতে ফাটল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের ২ তারিখ থেকে জোশীমঠের (Joshimath) বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা দেয়, যার ফলে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র শহরে। কমবেশি ৯০০ এর বেশি বাড়িতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায় এই ফাটল। প্রশাসনিক উদ্যোগে সরানো হয় বিপজ্জনক বাড়ির বাসিন্দাদের। সরকার থেকে ২০০ এর বেশি ঘর বরাদ্দ করা হয়। জোশীমঠের (Joshimath) এই পরিস্থিতির রেশ কাটতে না কাটতেই হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলের বেশ কিছু শহরে এবং পর্যটন কেন্দ্রে ফাটল দেখা দিচ্ছে বলে কিছু সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গেছে।

    কোথায় কোথায় দেখা দিল ফাটল

     জোশীমঠের (Joshimath)  ফাটলের সঙ্গেই পার্শ্ববর্তী কর্ণপ্রয়াগের বহুগুণা নগরের ফাটলের ঘটনা সামনে আসে। হিমালয়ের কোলে অবস্থিত এই সমস্ত শহরগুলিতে শুধুমাত্র ভ্রমণপ্রিয় মানুষদেরই ভিড় দেখা যায় এমন নয়, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অসংখ্য তীর্থস্থান রয়েছে হিমালয়ের পার্বত্য উপত্যকায়, যেখানে সারাদেশ তথা বিশ্বের পুণ্যার্থীরা ভিড় করে সারা বছর ধরেই।
    ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি যেভাবে পুরী, ভাইজ্যাগ, গোয়া ঘুরতে যায় একইভাবে বারাণসী, হরিদ্বার, ঋষিকেশ, গঙ্গোত্রী, বদ্রীনাথ, কেদারনাথ প্রভৃতি তীর্থস্থানগুলিতেও সারাবছর ধরে যাওয়া আসা চলতে থাকে বাঙালির।
    পার্বত্য অঞ্চলের এই সমস্ত স্থানগুলো যেমন কর্ণপ্রয়াগ, উত্তরকাশী, মুসৌরির মতো শহরে শীতের সময় তাপমাত্রা শুন্যের কাছাকাছি নেমে যায় আবার কোথাও কোথাও বরফপাত দেখতে শীতেও ভিড় জমায় বাঙালি। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে যে নৈনিতালের এবং মুসৌরীর বেশ কিছু বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে, সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্বিগ্ন। নৈনিতালে ভূমিধসের ঘটনাও ঘটেছে বলে জানা গেছে। শহরগুলোতে ব্যাপকভাবে নির্মাণ কাজ এখনও চলছে এবং শহরের উপর জনসংখ্যার চাপ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। মাটির ধারণক্ষমতা যাচাই না করে ভারী নির্মাণ কাজ চালালে এমন ভূমি ধসের ঘটনা ঘটবে বলে ইতিমধ্যে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

    তেহারি গাড়ওয়াল, মুসৌরির ল্যান্ডৌর বাজার, নৈনিতালের লোয়ার মল রোড, রুদ্রপ্রয়াগের অগস্ত্যমুনি ব্লকের ঢালীমঠ বস্তি এবং গুপ্তকাশী শহরের মাটিতে ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে। সেখানকার বেশকিছু বাড়িঘর, দোকানপাটে ফাটল দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে তাঁরা ভাবছেন যে এই সমস্ত জায়গাগুলির পরিণতি জোশীমঠের মতো হবে কিনা। প্রসঙ্গত, শিখদের অন্যতম তীর্থক্ষেত্র হেমকুণ্ড সাহিব রয়েছে উত্তরাখণ্ডে। যা যেতে হয় জোশীমঠের (Joshimath) পথ ধরে। এই পরিস্থিতিতে সেই তীর্থক্ষেত্রে যাওয়া নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  •  Banjara Mahakumbh: মহারাষ্ট্রে বানজারা মহাকুম্ভে ১০ লক্ষের সমাবেশ হবে: আরএসএস

     Banjara Mahakumbh: মহারাষ্ট্রে বানজারা মহাকুম্ভে ১০ লক্ষের সমাবেশ হবে: আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিশনারিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, হিন্দু সমাজের বিভিন্ন পিছিয়ে পড়া উপজাতিদের তারা ধর্মান্তরিত করে অর্থের বিনিময়ে, পশ্চিমবঙ্গের জনজাতি হোক অথবা মহারাষ্ট্রের যাযাবর জাতি বানজারা, সবক্ষেত্রেই মিশনারিদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ অনেক পুরনো। 
    এবার ওই বানজারা অধ্যুষিত মহারাষ্ট্রের জলগাঁও জেলায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের উদ্যোগে  আজ থেকে শুরু হল ‘বানজারা মহাকুম্ভ’  (Banjara Mahakumbh)।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় অংশ নিতে চায় ৩৮ লক্ষ শিক্ষার্থী!

    কতদিন ধরে চলবে এই মহাকুম্ভ (Banjara Mahakumbh)

     আরএসএস সূত্রে জানা গেছে ৬ দিন ধরে চলবে এই সম্মেলন। আনুমানিক ১০ লক্ষ লোকের সমাগম হবে বলে আশাবাদী আরএসএস। আরএসএস সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে, সর কার্যবাহ  সুরেশ ভাইয়াজি যোশি, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে এবং উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।

    আরও পড়ুন: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে  

    আয়োজকরা কী বলছেন

    এই মহাকুম্ভের স্থানীয় আয়োজকদের মতে, মিশনারিরা বানজারা সমাজকে লক্ষ্য বস্তু বানিয়েছে এবং ব্যাপকভাবে ধর্মান্তরিত করছে। এগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। ১০ লক্ষেরও বেশি যাযাবর শ্রেণির মানুষ এই মহাকুম্ভে অংশ নেবেন বলে আমরা মনে করছি। শুধুমাত্র মহারাষ্ট্র নয় তার সঙ্গে গোয়ার একটা বিস্তীর্ণ অংশের যাযাবর শ্রেণির মানুষ এই মহাকুম্ভে যোগ দেবেন।

    আয়োজকদের অভিযোগ, মিশনারিরা বানজারা সমাজকে নানাভাবে বিভ্রান্ত করছে। ধর্মান্তরিত করছে, তাঁদের ইতিহাস, সংস্কৃতি, ধর্ম এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে মিথ্যা প্রচার করছে। একথা ভুললে চলবেনা বানজারা শ্রেণি হিন্দু সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ।  

    জানা যাচ্ছে, বানজারা সমাজের তরুণরা এবং  প্রায় ৩০০০ হাজারের বেশি স্বয়ংসেবক এই মহাকুম্ভ  (Banjara Mahakumbh) আয়োজন করার কাজে দুমাস ধরে কাজ করেছেন। প্রসঙ্গত, জলগাঁও জেলার গোদরি গ্রামের প্রায় ৫০০ একরের মাঠে অনুষ্ঠিত হবে এই মহাকুম্ভ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

        
       

  • Pakistani Hindu: পাকিস্তানে হিন্দুমহিলাকে গণধর্ষণ, সঙ্গে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা

    Pakistani Hindu: পাকিস্তানে হিন্দুমহিলাকে গণধর্ষণ, সঙ্গে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও পাকিস্তানে এক হিন্দু (Pakistani Hindu) মহিলাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল। মহিলার দাবি ইসলামধর্মে ধর্মান্তরিত হতে না চাওয়ার জন্যই নাকি তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। মহিলার নাম শান্তি যোগ। ওই মহিলা সে দেশের পুলিশকে জানিয়েছে যে তাকে তিনজন মিলে, তিনদিন ধরে আটকে রেখে গণধর্ষণ করে, কোনওভাবে সে ধর্ষকদের খপ্পর থেকে পালিয়ে আসতে সমর্থ হয়।

    এরপরই ওই মহিলা সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি ভিডিও আপলোড করে সেখানে ওই মহিলাকে বলতে শোনা যায় যে তাকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। ওই মহিলার অভিযোগ ওমরকোট জেলার সামারো শহরে এই ঘটনা ঘটেছে। 

    স্থানীয় একজন হিন্দু নেতা জানিয়েছে যে পুলিশ এই ঘটনার পরেও কোনও রকমের কেস নেয়নি বরং ওই মহিলা এবং তার মাকে পুলিশ স্টেশনের বাইরে বসিয়ে রাখা হয়েছে। তবে শেষ খবর পাওয়া অবধি একজন গ্রেফতার হয়েছে।
    যে ভিডিওটি আপলোড করেছে ওই মহিলা সেখানে সে ইতিমধ্যে দুজনের নাম উল্লেখ করেছে একজন ইব্রাহিম এবং অপরজন পুনহো।  প্রসঙ্গত সিন্ধ প্রদেশে একটা বড় অংশে হিন্দু জনবসতির বাস রয়েছে। থর, ওমরকোট, ঘটকি, মিরপুর ইত্যাদি এলাকায়।

    পাকিস্তানে হিন্দু (Pakistani Hindu) মহিলা নির্যাতন চলছেই……

    পাকিস্তানি হিন্দু (Pakistani Hindu) মহিলাদের উপর এমন অত্যাচার এবং নির্যাতন নতুন কিছু নয়। গত বছরের ডিসেম্বরে একজন ৪০ বছর বয়সী হিন্দু মহিলাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল এবং ওই মহিলার ধর থেকে মুন্ডু আলাদা ছিল, তার সঙ্গে গোপনাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন ছিল।

    গত বছরের জুন মাসে কারিনা কুমারী নামের এক হিন্দু কিশোরীর নাম কারিনাকুমারী, সে স্থানীয় আদালতে বলে যে তাকে জোরপূর্বক ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে এবং এটি করেছে একজন মুসলিম।

    জাতিসংঘের একজন আধিকারিক ইতিমধ্যে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন যে পাকিস্তানের সরকারের উচিত, সে দেশে আইনসভায় কড়া আইন তৈরি করা ধর্মান্তরিতকরণের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Millets: ডায়েটে বাজরা রাখলে কী কী উপকার পেতে পারেন?

    Millets: ডায়েটে বাজরা রাখলে কী কী উপকার পেতে পারেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজরা (Millets) হল পুষ্টিতে ভরপুর একটি খাদ্য উপাদান।  বাজরা গ্লুটেন-মুক্ত হওয়ায়, পুষ্টিবিদরা এটিকে স্বাস্থ্যসম্মত বলছেন। ওজন কমাতেও বাজরার জুড়ি নেই।  বাজরার বিভিন্ন ধরনের হয় এবং সবগুলিরই উপকারিতা রয়েছে। দৈনন্দিন ডায়েটের অংশ হিসাবে বাজরা রাখা যেতেই পারে। মধ্য ও দক্ষিণ ভারতের মানুষদের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিনই আগে বাজরা থাকত। এরপরে সবুজ বিপ্লবের পরে চাল এবং গম সস্তা হলে বাজরার গুরুত্ব কিছু কমে যায়। 

    জেনে নিই কোন ধরনের বাজরার  (Millets)  কী কী উপকারিতা 

    ১) কাকুম বা কাংনি

     পুষ্টিবিদদের মতে, এই ধরনের বাজরা  (Millets)  রক্তে শর্করার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। এই বাজরাতে ব্যাপক পরিমানে থাকে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ায় । এছাড়াও এই ধরনের বাজরা রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শরীরে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

    ২) রাগি

    রাগি সাধারণত চাল এবং গমের বিকল্প খাদ্যশস্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। রাগি গ্লুটেন-মুক্ত এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ। রাগি শিশুদের মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়তা করে বলে মনে করা হয়।

    ৩) মুক্তা বাজরা  (Millets) 

    পুষ্টিবিদরা বলছেন এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ফাইবার এবং আয়রনের মতো খনিজ থাকে।  টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। 

    ৪) ছোট বাজরা  (Millets) 

    যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্যও এই ধরনের বাজরা খুবই উপকারী। ভাতের বদলে খেতে পারেন এই বাজরা। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এরসঙ্গে পটাসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো অসংখ্য খনিজ পদার্থে ভরপুর এই বাজরা  (Millets) । বিশেষজ্ঞদের মতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এই বাজরা।

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

LinkedIn
Share