Author: user

  • Jammu: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে জম্মুতে পৃথক বিস্ফোরণে মোট জখম ১০

    Jammu: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে জম্মুতে পৃথক বিস্ফোরণে মোট জখম ১০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে জম্মু-কাশ্মীরে ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্যেও আবার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল। জানা যাচ্ছে গত ২৪ ঘণ্টায় এটা নিয়ে তৃতীয়বার বিস্ফোরণ ঘটল জম্মুতে (Jammu)। তৃতীয় বিস্ফোরণটি হয়েছে জম্মুর সিদ্রার বাজালতা এলাকায়। শনিবার গভীররাতে বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে সিদ্রার ওই এলাকা। 

    পুলিশ সূত্রে কী জানা যাচ্ছে

    সেখানকার স্থানীয় পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে ডাম্পার ট্রাকের ট্যাঙ্ক ফেটে বিস্ফোরণ ঘটেছে। শনিবার মধ্যরাত্রে ওই এলাকায় টহল দিচ্ছিলেন এক পুলিশ কর্মী, একটি ট্রাককে আটকানো হয় তল্লাশির জন্য। আটকানোর কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই ট্রাকটির ইউরিয়া ট্যাঙ্ক ফেটে যায়। ওই পুলিশকর্মী মারাত্মকভাবে বিস্ফোরণে জখম হয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। তার শরীরে পোড়া আঘাত রয়েছে, স্থানীয় মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ওই পুলিশকর্মীর চিকিৎসা চলছে। পুলিশ জানিয়েছে বর্তমানে ওই পুলিশ কর্মীর অবস্থা স্থিতিশীল।

    প্রসঙ্গত ইউরিয়া ট্যাঙ্ক ট্রাকের ইঞ্জিন থেকে দূষিত পদার্থকে বের করে দেয় এতে ইঞ্জিন পরিষ্কার থাকে। এদিন সেই ট্যাঙ্ক ফেটে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশের দাবি এটি নিছক কোন দুর্ঘটনা নয় এর পিছনে বড় ষড়যন্ত্র রয়েছে।

    এর আগে শনিবার জম্মুর (Jammu) নারওয়াল এলাকায় পরপর দুটি বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৯ জন। জম্মুর (Jammu) ট্রান্সপোর্ট নগরে দুটি গাড়ির মধ্যে এই বিস্ফোরণ হয়। আহতদের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসকরা জানান যে একজনের পেটে স্প্রিন্টারের ব্যাপক আঘাত লেগেছে তার অস্ত্র প্রচার করানো হয়েছে। এমনিতেই ভারতবর্ষের সংবেদনশীল এই রাজ্যতে সারা বছরে নিরাপত্তার জোরদার ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে উপত্যকায় নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যেই ঘটে গেল তিন বিস্ফোরণ।

    রাজ্যের গভর্নর কী বললেন

    রাজ্যের গভর্নর মনোজ সিনহা এই বিস্ফোরণের তীব্র নিন্দা করেছেন তিনি অতি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য প্রশাসনকে আবেদন জানিয়েছেন। রাজ্যের গভর্নর ইতিমধ্যে পঞ্চাশ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন বিস্ফোরণের ঘটনায় আহতদের জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Hemu Kalani: ইতিহাসে উপেক্ষিত বীর হেমু কালানির কথা জানুন

    Hemu Kalani: ইতিহাসে উপেক্ষিত বীর হেমু কালানির কথা জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু স্বাধীনতা সংগ্রামী ইতিহাসে উপেক্ষিত হয়ে থেকে গেছেন যাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন হেমু কালানি (Hemu Kalani)।

    জন্ম ও শিক্ষা

     ২৩ মার্চ ১৯২৪ সালে পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের ওল্ড শুক্কুরে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম হয় হেমুর। হেমুর (Hemu Kalani) পিতার নাম ছিল পেসুমল কালানি এবং মাতার নাম জেঠিবাঈ কালানি। হেমু ছিলেন তাঁর ভাইদের মধ্যে সবথেকে বড়। শুক্কুররেই তিনি প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন বলে জানা যায় এবং তাঁর উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন হয় শুক্কুরের তিলক উচ্চ বিদ্যালয়ে। তাঁর কাকা ছিলেন ডক্টর মনঘরাম কালানি। যিনি ছিলেন সেখানকার কংগ্রেস নেতা এবং একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী। দেশ সেবার জন্য যাবতীয় প্রেরণা হেমু কালানি (Hemu Kalani) তাঁর কাকার কাছ থেকেই পেয়েছিলেন বলে ঐতিহাসিকরা মনে করেন।

    বিপ্লবী সংগঠনে যোগদান

    ১৯৪২ সালে মহাত্মা গান্ধী শুরু করেছিলেন ভারত ছাড়ো আন্দোলন, সেই আন্দোলনে হেমু কালানি (Hemu Kalani) ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হন। সক্রিয়ভাবে এই আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণও করেন বলে জানা যায়। তিনি সেখানে স্বরাজ সেনা নামের একটি বিপ্লবী দলের সঙ্গে যুক্ত হন এবং কিছুদিনের মধ্যেই এই সংগঠনের শীর্ষে পৌঁছে যান। এই বিপ্লবী সংগঠনের যাবতীয় কাজকর্ম গোপনে চলত।

    বিপ্লবী ক্রিয়াকলাপ

    সীমান্ত গান্ধী বলা হত খান আব্দুল গফফর খানকে তিনি উত্তর-পশ্চিম প্রদেশে তৈরি করেছিলেন খোদায়ে খিদমতগার বাহিনী। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন সেখানে প্রবল আকার ধারণ করেছিল এই কারণে। ইতিমধ্যে ১৯৪২ সালের ২ অক্টোবর বিপ্লবী সংগঠন স্বরাজ সেনার কাছে একটি বার্তা আসে যে একটি ট্রেনে করে ব্রিটিশ সেনারা তাদের যাবতীয় যুদ্ধ সরঞ্জাম নিয়ে যাবে কোয়েটা থেকে রোহরি পর্যন্ত। সে সময়ে বিপ্লবী সংগঠন স্বরাজ সেনা তাদের গোপন বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয় যে শুক্কুরের কাছেই এই ট্রেনের ফিসপ্লেট খুলে নেওয়া হবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তাদের এই গোপন বৈঠকের তথ্য ফাঁস হয়ে যায়। দায়িত্বে ছিলেন বিপ্লবী হেমু কালানি (Hemu Kalani) এবং তাঁর সঙ্গে আরও দুজন সহযোগী। বাকি দুজন কোনওভাবে পালিয়ে গেলেও ধরা পড়ে যান হেমু কালানি (Hemu Kalani)। ব্রিটিশ পুলিশ তাঁর ওপর ২২ দিন ধরে ব্যাপক অত্যাচার করে। কিন্তু কোনওভাবেই হেমু কালানি তাঁর বাকি দুই সহকারীর নাম এবং বিপ্লবী সংগঠনের বিষয়ে কোনরকম তথ্য দেননি।

    ১৯ বছর বয়সী হেমুকে ব্রিটিশ সরকার রাজদ্রোহী ঘোষণা করে এবং তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সেই সময়ে সিন্ধ প্রদেশে চলছিল মার্শাল শাসন এবং তাঁর মামলা চলছিল শুক্কুরের হায়দ্রাবাদের মার্শাল কোর্টে। এই ধরনের ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনকে স্বমূলে শেষ করতে একটি উপযুক্ত দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য পরবর্তীকালে এই মামলার রায় যাবজ্জীবন থেকে মৃত্যুদণ্ডতে রূপান্তরিত করা হয়। হেমু কালানির (Hemu Kalani) জনপ্রিয়তা তখন উপলব্ধি করে ব্রিটিশ সরকার। ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দেয় সমগ্র সিন্ধ প্রদেশে। আজকের দিনে ২১ জানুয়ারি ১৯৪৩ সালে ফাঁসি হয়েছিল বিপ্লবী হেমু কালানির। ফাঁসির মঞ্চে এই বিপ্লবী স্লোগান দিতে থাকেন ইনকিলাব জিন্দাবাদ এবং ভারত মাতা কী জয়। কারা কর্তৃপক্ষ যখন তাঁকে তাঁর শেষ ইচ্ছার কথা জানাতে বলে, তখন এই অকুতোভয় বিপ্লবী হেমু বলেন, জাতীয় সংগীত গাইতে গাইতে তিনি মৃত্যু বরণ করতে চান। হেমু কালানির এই আত্মত্যাগের কারণে ২৩ জানুয়ারি ১৯৪৩ সালে সিন্ধি যুব দিবস এবং শহীদ দিবস পালিত হয় তৎকালীন সিন্ধ প্রদেশে। মহান এই বিপ্লবীর দেহ সৎকার করা হয় সিন্ধু নদীর তীরে।
    ২১ অগাস্ট ২০০৩ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শ্রী অটল বিহারী বাজপেয়ি, হেমু কালানির (Hemu Kalani) স্মৃতি সৌধ নির্মাণ করেন সংসদ ভবনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ratanti Kali Puja: রটন্তী কালীপুজো করলে কী কী ফল পাওয়া যায় জানেন?

    Ratanti Kali Puja: রটন্তী কালীপুজো করলে কী কী ফল পাওয়া যায় জানেন?

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়: বাংলায় কালীপুজো বেশ প্রাচীন। দশ মহাবিদ্যার একটি বিদ্যা হল মা কালী। এমনিতে কালীপুজো বিভিন্ন স্থানে, বছরের নানা সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। স্থান এবং বছরের পুজোর সময় অনুযায়ী মা কালীর আলাদা আলাদা নামও রয়েছে। যেমন স্থানীয় নাম হিসেবে প্রসিদ্ধ হয়ে রয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরের বোল্লা কালীপুজো আবার বিভিন্ন ডাকাতদের কালী পুজোও যথেষ্ট প্রসিদ্ধ। ভবানী পাঠকের কালীপুজো, দেবী চৌধুরানীর কালীপুজো, রঘু ডাকাতের কালীপুজো এগুলি খুবই প্রসিদ্ধ। এছাড়া সারা বছর ধরে বিভিন্ন সময় আরও অনেক কালীপুজো ধুমধাম করে আমাদের বাঙালী বাড়িতে হয়ে থাকে। যেমন জৈষ্ঠ্য মাসে ফলহারিণী কালীপুজো হয়, কার্তিক মাসে হয় দীপান্বিতা কালীপুজো। পৌষ মাসে পৌষকালী পুজো হয়। কিছু জায়গায় আবার রক্ষাকালী পুজো খুবই বিখ্যাত। মাঘ মাসে চতুর্দশী তিথিতে সম্পন্ন হয় রটন্তী কালীপুজো (Ratanti Kali Puja)। সারা বছরের বিভিন্ন কালীপুজোগুলি প্রতিটি অমাবস্যায় সম্পন্ন হয়, কিন্তু একমাত্র রটন্তী কালীপুজো (Ratanti Kali Puja) চতুর্দশী তিথিতে সম্পন্ন হয়।

    রটন্তী কালীপুজো (Ratanti Kali Puja) নিয়ে কী বলেছিলেন রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব?

    দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরের রটন্তী কালীপুজো (Ratanti Kali Puja) খুব ধুমধাম করে পালন করা হয়। মন্দিরে ঘাটে বহুভক্ত এ দিন স্নান করেন।  ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে যে এদিনের স্নানের ফলে জীবনের সুখ শান্তি বর্ষিত হয় এবং বাধা বিঘ্ন সমস্ত কিছু দূর হয়ে যায়। কথিত আছে ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব একবার বলেছিলেন যে রটন্তী কালীপুজোর (Ratanti Kali Puja) ভোরে দেখলাম আমাদের দক্ষিণেশ্বরের গঙ্গায় স্বর্গ থেকে দেবতারা নেমে এসে স্নান করছেন। এই কারণে ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে যে এই দিনে দেবতারা স্বয়ং দক্ষিণেশ্বরের ঘাটে আবির্ভূত হন। তাই খুব ভোরে পুণ্য স্নান করতে আসেন ভক্তরা। বিশ্বাস অনুযায়ী, এই দিনে দক্ষিণেশ্বরের ঘাটে পুণ্যস্নান করাটাকে পবিত্র বলে মনে করা হয়। 

    রটন্তী কালীপুজোর (Ratanti Kali Puja) পৌরাণিক আখ্যান

    রটন্তী শব্দটি এসেছে মনে করা হয় ‘রটনা’ থেকে যার অর্থ প্রচার হওয়া বা কোনও কিছু প্রচারিত করা। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে এই বিশেষ তিথিতে দেবী কালীর মহিমা চারিদিকে রটে যায়। তাই এই কালীপুজো রটন্তী কালীপুজো (Ratanti Kali Puja) নামে প্রচলিত। পুরাণমতে জানা যায় এদিনই দেবী ছিন্নমস্তার আবির্ভাব হয়েছিল। দেবী ছিন্নমস্তা হলেন শিবজায়া পার্বতীর একটি স্বরূপ। দেবী পার্বতী তাঁর সহচরীদের খিদে মেটানোর জন্য নিজের মুন্ডচ্ছেদ করে রক্তের প্রবল ধারা তৈরি করেছিলেন এবং প্রকট হয়েছিলেন এই মূর্তিতে। 

    ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে যে রটন্তী কালীপুজো (Ratanti Kali Puja) করলে জীবনে কখনও দাম্পত্য কলহ আসে না এবং অবাঞ্ছিত কারণে যাঁরা দাম্পত্য সুখ পাননি তাঁরা রটন্তী কালী (Ratanti Kali Puja) আরাধনার মাধ্যমে নিশ্চিতভাবে সেই সুখ পেতে পারেন।

    বিভিন্ন বাড়িতে বাঙালি বাড়িতে ধুমধাম করে সাদরে রটন্তী কালীপূজা (Ratanti Kali Puja) হয়। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে যে ভক্তি, নিষ্ঠা, পবিত্রতা সহকারে যদি মায়ের আরাধনা করা হয় তাহলে মা ভক্তের ডাকে সাড়া দেন এবং সমস্ত আশীর্বাদ ভক্তদের উপর বর্ষিত করেন।

    রটন্তী কালীপুজোর (Ratanti Kali Puja) শেষে গৃহস্থ বাড়িতে ভক্তদের খিচুড়ি প্রসাদ খাওয়ানোর রীতি রয়েছে। বাঙালি বাড়িতে সকলে উঠোনে ত্রিপল বিছিয়ে, জাতপাত নির্বিশেষে পাত পেড়ে মায়ের প্রসাদ গ্রহণ করেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amitabh Bachchan: রিয়াদে মেসি রোনাল্ডোদের সঙ্গে দর্শকদের মন ভরালেন বিগ-বি

    Amitabh Bachchan: রিয়াদে মেসি রোনাল্ডোদের সঙ্গে দর্শকদের মন ভরালেন বিগ-বি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুটবল বিশ্বকাপের টানটান উত্তেজনার ম্যাচগুলি এখনও সবার স্মৃতিতে তাজা। দর্শকদের মনে এখনও রয়ে গেছে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচের মেসি বনাম এমবাপের লড়াই।  এরই মাঝে ১৯ জানুয়ারি রিয়াদে মুখোমুখি মেসি আর ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। এদিন মাঠে এই গ্রহের দুই অন্যতম সেরা ফুটবল তারকার সঙ্গে করমর্দন করতে দেখা যায় অমিতাভ বচ্চনকে (Amitabh Bachchan)। অন্যান্য ফুটবল খেলোয়াড়দের মধ্যে নেইমার এবং এমবাপেরাও ছিল। মাঠের ওই ভিডিও আপাতত ভাইরাল হয়েছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে। মেসির প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ের বিপক্ষে রোনাল্ডোর সৌদি অল-স্টার একাদশের খেলা ছিল এদিন।

    ময়দানে বিগ-বি (Amitabh Bachchan)

    ম্যাচের আগে বলিউডের বিগ-বি (Amitabh Bachchan) মাঠে নেমে খেলোয়াড়দের শুভেচ্ছা জানান। দুই ক্লাবের এই হাইভোল্টেজ ম্যাচে বলিউড তারকার উপস্থিতি আলাদা উন্মাদনা তৈরি করে। অনেক বচ্চন অনুরাগীকে খুশি হয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবি ও ভিডিও শেয়ার করতে দেখা গেছে। অমিতাভ বচ্চনও (Amitabh Bachchan) ট্যুইটারে ফুটবল ময়দানে তাঁর উপস্থিতির ভিডিও শেয়ার করেছেন।
    ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে তিনি মাঠে হাঁটছেন এবং খেলোয়াড়দের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। ট্যুইটের ক্যাপশনে তিনি লেখেন, “T ৪৫৩৩ – ‘রিয়াদে একটি সন্ধ্যা …’ কী দারুণ একটি সন্ধ্যা! ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, লিওনেল মেসি, এমবাপে, নেইমার সবাই একসঙ্গে খেলছেন .. এবং আমি আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে খেলা উদ্বোধনের জন্য .. পিএসজি বনাম রিয়াদ সিজনস। অবিশ্বাস্য!!!”

    প্রসঙ্গত, গতকালের ম্যাচে মোট ৯টি গোল হয়। মেসি-নেইমারের পিএসজি জেতে এই ম্যাচ। আবারও আনন্দে উৎফুল্ল তাই মেসি ভক্তরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India China: সীমান্তে গঙ্গার উপনদীর ওপর বাঁধ নির্মাণ চিনের, ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    India China: সীমান্তে গঙ্গার উপনদীর ওপর বাঁধ নির্মাণ চিনের, ধরা পড়ল উপগ্রহ চিত্রে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল সীমান্ত নিয়ে ভারত চিন (India China) বিবাদের মাঝেই এবার উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়ল গঙ্গার এক উপনদীর ওপর একটি বাঁধ নির্মাণ করছে চিন। বাঁধটি তিব্বতে অবস্থিত, যেটি চিন বর্তমানে নিজেদের দখলে রেখেছে। ওই উপগ্রহ চিত্রে আরও দেখা যাচ্ছে বাঁধটি ভারত, নেপাল ও চিন এই তিনটি দেশের সীমান্তের খুবই কাছে অবস্থিত। এই বাঁধ নির্মাণের ফলে গঙ্গার ওই উপনদীর নিম্নপ্রবাহের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চিনের হাতেই থাকবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। এই বাঁধ নির্মাণ নিয়ে নতুন করে কূটনৈতিক সম্পর্কের অবনতি হতে পারে দু দেশের মধ্যে। এর আগে অরুণাচল সীমান্তের কাছেও চিনের একটি নির্মীয়মাণ বাঁধ নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছিল।

     

    এক মার্কিন গবেষক ট্যুইট করেন ওই উপগ্রহ চিত্র

     চিন অধিকৃত তিব্বতের এই নতুন বাঁধের ছবি বৃহস্পতিবার  ড্যামিয়েন সাইমন নামের একজন মার্কিন ভূ-স্থানিক (Geospatial)গবেষক ট্যুইট করেন। সেই গবেষকের নাম ড্যামিয়েন সাইমন। তাঁর ট্যুইট করা উপগ্রহ চিত্রগুলিতে দেখা যাচ্ছে, ২০২১ সালের মে থেকে তিব্বতের বুরাং কাউন্টিতে মাবজা জাংবো নদীর ওপর চিন একটি বাঁধ নির্মাণ করছে। এই মাবজা জাংবো নদী ভারতে প্রবেশ করে গঙ্গায় যোগ দেয়। তার আগে এই নদী নেপালের ঘাঘরা বা কর্নালি নদী হিসেবে প্রবাহিত হয়। বাঁধ যেখানে নির্মিত হচ্ছে সেই স্থান থেকে উত্তরাখণ্ড রাজ্য খুব বেশি দূরে নয়। উপগ্রহের ছবি দেখে সাইমন বলেন, বাঁধটি ৩৫০ মিটার থেকে ৪০০ মিটার দীর্ঘ বলে মনে হচ্ছে। কাঠামোটির নির্মাণ কাজ এখনও চলছে। চিনের আসল উদ্দেশ্যটি এখনও অজানা থেকে যাচ্ছে। এমনকি স্যাটেলাইট চিত্রে আরও দেখা যাচ্ছে যে বাঁধের খুব কাছেই তৈরি করা হচ্ছে একটি বিমানবন্দর। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা মাবজা জাংবো নদীর প্রবাহ বদলে দিতে অথবা বাধা দিতে ব্যবহার করা হতে পারে এই বাঁধ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pathaan: পাঠান ছবির অগ্রিম বুকিং শুরু, শাহরুখ অনুরাগীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া

    Pathaan: পাঠান ছবির অগ্রিম বুকিং শুরু, শাহরুখ অনুরাগীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে বিদেশে পাঠান (Pathaan) ছবির অগ্রিম টিকিট বুকিং ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। বিভিন্ন সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া,আরব আমীরশাহির দেশগুলিতেও ব্যাপকভাবে চলছে অগ্রিম টিকিট বুকিং। যশরাজ ফিল্মসের পক্ষ থেকে  জার্মানিতে এই ছবির প্রি বুকিং একমাস আগেই শুরু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে যে পাঠান (Pathaan)  ছবিকে কেন্দ্র করে ভালো সাড়া পড়েছে ইতিমধ্যে জার্মানিতে ৮৫০০ টিকিটও নাকি বিক্রি হয়ে গেছে। যার মধ্যে প্রথম দিনের জন্যই ৪০০০ টিকিট বিক্রি হয়েছে বলে জানা গেছে। এই টিকিটের মোট মূল্য ১ লক্ষ ২৫ হাজার ইউরো অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় ১ কোটি টাকার কিছু বেশি। অন্যদিকে আরব আমীরশাহির দেশগুলিতে প্রথম দিনের জন্য ইতিমধ্যে ৩৫০০ টিকিট বিক্রি হয়েছে বলে যশরাজ ফিল্মস সূত্রে জানা গেছে। আরব দেশগুলিতে শাহরুখ খানের ফ্যানবেস ভালই আছে এটা বিভিন্ন সময়ে দেখা গেছে। অস্ট্রেলিয়াতে ২৬ জানুয়ারি পাঠান (Pathaan)  ছবি মুক্তি পাবে বলে জানা যাচ্ছে, সেদিন আবার অস্ট্রেলিয়া দিবসও রয়েছে। 

    সিনেমার চিত্রনাট্য কী

    যশরাজ ফিল্ম সূত্রে জানা গেছে যে মূলত এক ভারতীয় গুপ্তচরকে নিয়েই এই সিনেমার চিত্রনাট্য। ছবিতে শাহরুখ খানকে ওই গুপ্তচরের ভূমিকায় দেখা যাবে। অন্যদিকে তার বিপরীতে অভিনয় করতে দেখা যাবে জন আব্রাহামকে। ছবিতে শাহরুখের সঙ্গে দেখা যাবে দীপিকা পাড়ুকোনকেও। দুজনে এর আগে ওম শান্তি ওম এবং চেন্নাই এক্সপ্রেস সিনেমা করেছেন। এই দুটি সিনেমা ভালোই সারা ফেলেছিল। হিন্দি, তামিল, তেলেগু এই তিন ভাষায় আগামী ২৫শে জানুয়ারি বড় পর্দায় মুক্তি পাচ্ছে পাঠান (Pathaan) ।

    এই ছবির হাত ধরে পাঁচ বছর পর আবার বলিউডে ফিরছেন বাদশা শাহরুখ খান। অনুরাগীদের মধ্যে পাঠান (Pathaan)  নিয়ে বেশ ভালই উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। দিল্লি মুম্বই সহ বেশ কিছু জায়গাতে অগ্রিম টিকিটের জন্য চাহিদাও ভালো রয়েছে। মুম্বইয়ে এই ছবির টিকিটের সর্বোচ্চ দাম ১৫০০ টাকাতে থেমেছে। কলকাতায় তুলনামূলকভাবে টিকিটের দাম কম এখানে ৬৫০ টাকা মূল্যের টিকিটের বেশিরভাগই দেখা যাচ্ছে যে বুকিং হয়ে গেছে। গত ১০ জানুয়ারি শাহরুখ খান, দীপিকা পাড়ুকোন, জন আব্রাহামদের অভিনীত এই পাঠান ছবির ট্রেলার মুক্তি পেয়েছিল। প্রসঙ্গত, এই পাঠান (Pathaan)  ছবির একটি গান বেশরম রং মুক্তি পাওয়ার পর একাধিক বিতর্কের মুখোমুখি হতে  হয়েছিল সিনেমার পরিচালক থেকে অভিনেতাদের।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Helina: নজরে চিনা ট্যাঙ্ক, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ‘হেলিনা’ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করছে ভারত

    Helina: নজরে চিনা ট্যাঙ্ক, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় ‘হেলিনা’ ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিকে চিন এবং অপরদিকে পাকিস্তান। এই দুই প্রতিবেশীর আগ্রাসন রুখতে এবার শক্তিশালী করা হচ্ছে ভারতীয় সেনাকে। যুদ্ধ সরঞ্জামে ভারতীয় সেনাকে সাজানোর তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

    কী কী যুদ্ধ সরঞ্জাম তৈরির কাজ চলছে

    এবার তবে রাশিয়া বা ফ্রান্স থেকে কেনা হচ্ছে না যুদ্ধ সরঞ্জাম। দেশেই তৈরি করা হচ্ছে ক্ষেপনাস্ত্র।  যুদ্ধ সরঞ্জাম কেনার ব্যাপারে অনুমোদন লাগে ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিলের (DAC), যার সভাপতি রয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। চলতি মাসের ১০ তারিখে কাউন্সিলের একটি সভায় ৪২৭৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে যুদ্ধ সরঞ্জাম তৈরির জন্য। এর মধ্যে দুটি ভারতীয় সেনার স্থলবাহিনীর জন্য এবং একটি নৌবাহিনীর জন্য বরাদ্দ হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে। ডিফেন্স অ্যাকুইজিশন কাউন্সিলের পক্ষ থেকে যে সমস্ত যুদ্ধ সরঞ্জামগুলির কথা বলা হয়েছে সেগুলি হল হেলিনা (HELINA)। এটি এক ধরনের সেনাবাহিনীর বিশেষ হেলিকপ্টার থেকে নিক্ষেপযোগ্য ট্যাঙ্ক ধ্বংসকারী মিসাইল, যা নাগ ক্ষেপণাস্ত্রের একটি ধরন বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। জানা যাচ্ছে, হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL) নির্মিত ভারতীয় সেনার অ্যাটাক হেলিকপ্টার রুদ্র-তে এই হেলিনা ক্ষেপণাস্ত্র লাগানো হবে। প্রসঙ্গত, এই রুদ্র হল হ্যাল নির্মিত অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার ধ্রুব-মার্ক থ্রি হেলিকপ্টারের সশস্ত্র সংস্করণ। পাশাপাশি, ভিশোরাড (VSHORAD) মিসাইল সিস্টেম কেনার বিষয়ে সেনার অ্যাকসেপ্টেন্স অফ নেসেসিটি (এওএন) প্রস্তাবেও সায় দিয়েছে ডিএসি। এটি তৈরি করেছে দেশীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও। এটি একটি অতি স্বল্প পাল্লার এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম Very Short Range Air Defence System বা সংক্ষেপে ভিশোরাড। (VSHORADS)। এটি ৯০ মিলিমিটার ব্যাসের একটি ক্ষেপণাস্ত্র।

    অন্যদিকে নৌবাহিনীর জন্য কেনা হচ্ছে ব্রহ্মোস লঞ্চার এবং তার সঙ্গে ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেম। এগুলো শিবালিক শ্রেণির ফ্রিগেট এবং পরবর্তী প্রজন্মের মিসাইল ভেসেল (NGMV) যুদ্ধজাহাজে মোতায়েন করা হবে। বর্তমানে শিবালিক শ্রেণির ফ্রিগেটে রুশ-নির্মিত ক্লাব ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়। সেগুলোকে পাল্টে দেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হবে।

    কোথায় মোতায়েন করা হবে এই ক্ষেপনাস্ত্র

    জানা যাচ্ছে যে চিনের সেনার আগ্রাসন রুখতে লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলে (LAC) বা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় এই অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল (ATGM) হেলিনা মোতায়েন হবে। আরও জানা যাচ্ছে প্রতিটি LCH রুদ্র সর্বোচ্চ ৮টি হেলিনা মিসাইল বহন করতে পারবে এবং ১০ কিলোমিটার দূরে শত্রুর ট্যাঙ্কে আঘাত করতে পারবে। চিন সীমান্তের মধ্যে লাদাখ এবং তিব্বতের পার্বত্য অঞ্চলগুলিতে এটি মোতায়েন করা হবে ‌। চিন এখন ব্যবহার ZTQ-15 ট্যাঙ্ক। এমন হালকা ট্যাঙ্ককে গুঁড়িয়ে দিতে হেলিনার (HELINA) বেশি সময় লাগবে না বলেই বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CBSE: সিবিএসই বোর্ডের দশম শ্রেণির পরীক্ষায়, বিজ্ঞান বিভাগে ভাল রেজাল্ট করতে কিছু টিপস

    CBSE: সিবিএসই বোর্ডের দশম শ্রেণির পরীক্ষায়, বিজ্ঞান বিভাগে ভাল রেজাল্ট করতে কিছু টিপস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দরজায় কড়া নাড়ছে সিবিএসই (CBSE) বোর্ডের দশম শ্রেণির  পরীক্ষা। ইতিমধ্যে বোর্ডের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পরীক্ষার দিনক্ষণও স্থির করা হয়েছে। চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এই পরীক্ষা হবে। আজকে আমরা আলোচনা করব সিবিএসই (CBSE) বোর্ডের দশম শ্রেণির পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে কীভাবে ভালো রেজাল্ট করা যায় তার উপরে, যাতে ছাত্রছাত্রীরা ভাল নম্বর পেতে পারে।

    নিম্নলিখিত বিষয়গুলি ছাত্র-ছাত্রীদের অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে

    ১) পরীক্ষা পদ্ধতির সম্পর্কে নির্ভুল বিশ্লেষণ দরকার

    সিলেবাসে কোন কোন বিষয় রয়েছে, বিগত বছরগুলিতে কোন কোন বিভাগ থেকে প্রশ্ন বেশি দেওয়া হয়েছে, প্রশ্নের ধরন, সর্বোচ্চ কত নম্বরের প্রশ্ন আসে এবং কতগুলি প্রশ্নের উত্তর পরীক্ষা কেন্দ্রে বসে করতে হয় সে সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পরীক্ষার্থীদের থাকতে হবে। তাহলেই ভালো রেজাল্ট সম্ভব।

    ২) পাঠ্য বই যত্ন সহকারে পড়তে হবে

    বইয়ের প্রতিটি অধ্যায়কে নিখুঁতভাবে পড়তে হবে এবং সমস্ত টপিকগুলি ভালোমতো বুঝতে হবে। যেকোনও টপিক সম্পর্কে ধারণা স্বচ্ছ হলে প্রশ্নের উত্তর লিখতে সুবিধা হবে এবং বেশি সংখ্যক প্রশ্নের উত্তর লেখা যাবে।

    ৩) নোট তৈরি করতে হবে

    পাঠ্যবই ভাল করে পড়ার পরে নোট তৈরি করতে হবে এবং যেগুলো বেসিক পয়েন্ট সেগুলোকে‌ লিখে রাখতে হবে।

    ৪) টেস্ট পেপার অনুশীলন করতে হবে

    বারবার অনুশীলন করতে হবে বিভিন্ন স্যাম্পেল প্রশ্নপত্রগুলিকে এবং প্র্যাকটিস সেটগুলিকে। যেগুলি মূলত সিবিএসই (CBSE) বোর্ডের সায়েন্স পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, এগুলোতে বুঝতে সুবিধা হবে যে কেমন ধরনের প্রশ্ন পরীক্ষায় আসতে পারে এবং নিজেদের দুর্বলতার দিকগুলিও সেখানে যাচাই করা সম্ভব হবে।

    ৫) টাইম ম্যানেজমেন্ট

    টাইম ম্যানেজমেন্ট একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ দিক। যেগুলি পরীক্ষার্থীদের খেয়াল রাখতে হবে তার কারণ সময় নির্দিষ্ট  থাকে সম্পূর্ণ প্রশ্নপত্র শেষ করার জন্য। তাই কোন প্রশ্নের উত্তর লেখার জন্য কতটা সময় পাওয়া যায়, সেটা অবশ্যই জানতে হবে। সেইমতো বাড়িতে অভ্যাসও তৈরি করতে হবে।

    ৬) গাণিতিক সমস্যা এবং ডায়াগ্রাম ভালমতো অনুশীলন করতে হবে

    পদার্থবিদ্যার ক্ষেত্রে ছাত্রদেরকে পদার্থবিদ্যার অঙ্কগুলি এবং ডায়াগ্রাম যেগুলি থাকবে সেগুলিকে নিয়মিতভাবে অনুশীলন করতে হবে।

    কেমিস্ট্রির জন্য ছাত্রদেরকে ব্যালেন্স রিঅ্যাকশন এবং বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যার সমাধান করতে হবে প্রিয়োডিক টেবিলের গুরুত্বপূর্ণ মৌলগুলিকেও মনে রাখতে হবে। তাদের গ্রুপ মনে রাখতে হবে।

    বায়োলজির ক্ষেত্রে ছাত্রদেরকে প্র্যাকটিস করতে হবে বিভিন্ন ডায়াগ্রামগুলি এবং সেই ডায়াগ্রামের বিভিন্ন অংশের যে টার্ম, সেগুলোর নাম, সংজ্ঞা ইত্যাদি মনে রাখতে হবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Justice Rajasekhar Mantha: সব থানায় সিসিটিভি সচল রাখতে ডিজিকে নির্দেশ দিলেন বিচারপতি মান্থা

    Justice Rajasekhar Mantha: সব থানায় সিসিটিভি সচল রাখতে ডিজিকে নির্দেশ দিলেন বিচারপতি মান্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী দলের নেতাকর্মীদেরকে থানায় নিয়ে গিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ দীর্ঘদিন ধরেই রয়েছে। বিরোধীরা বারবার দাবি করেছে যে তৃণমূলের অঙ্গুলিহেলনে পুলিশ তাদের কর্মীদেরকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে থানায় নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী পুলিশ কোনওভাবেই আটক ব্যক্তিকে শারীরিক বা মানসিকভাবে নির্যাতন থানার মধ্যে করতে পারেনা। এই সুপ্রিম নির্দেশকে পুলিশ অগ্রাহ্য করে। তার কারণ থানায় নির্যাতনের কোন প্রমাণ সাধারণভাবে থাকে না। 

    ঠিক কী জানতে চেয়েছিলেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha)

    থানায় কী হয় আর কী হয় না সে ব্যাপারে নজরদারি চালাতেই সব থানায় সিসিটিভি বসানোর কথা এর আগে বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট। এবার রাজ্যের সব থানায় সিসিটিভি ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা সেব্যাপারে জানতে চাইলেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha)। এ বিষয়ে রাজ্য পুলিশের কাছে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন তিনি। এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি। বারবার অভিযোগ উঠেছে অনেক থানায় সিসিটিভি কাজ করেনা। গত ২০ ডিসেম্বর বিচারপতি মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha) ডিজি মনোজ মালব্যকে নির্দেশ দেন রাজ্যে সব থানায় সিসিটিভি ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা তার রিপোর্ট জমা দিতে হবে। চলতি মাসের ১৩ তারিখে ডিজি রিপোর্ট জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে এবং সেই রিপোর্টে রাজ্য পুলিশের ডিজি জানিয়েছেন যে কিছু থানায় যদি সিসিটিভি খারাপ থাকে তবে তা বদলানোর কথা বলা হয়েছে।।

     এ বিষয়ে বিচারপতি রাজশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha) জানান যে প্রতি সপ্তাহে পুলিশ সুপারদের কাছ থেকে ডিজিকেই রিপোর্ট নিতে হবে সিসিটিভি ঠিকঠাক কাজ করছে কি না এটা দেখার জন্য। এদিন বিচারপতি ডিজিকে আরও বলেন কোথায় সিসিটিভি কাজ করছে না তা যাচাই করুন, এজন্য রাজ্য সিআইডি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। বিচারপতি মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha) আরও জানিয়েছেন কোনও থানার সিসিটিভি যদি কাজ না করে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। বিচারপতি মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) আরও সংযোজন আগামীদিনে স্বরাষ্ট্র সচিবের পাশাপাশি রাজ্য পুলিশকেও সজাগ থাকতে হবে যে সিসিটিভি কাজ করছে কিনা তা দেখার জন্য।  (Justice Rajasekhar Mantha)

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • IndOS: অ্যান্ড্রয়েড কে এবার টক্কর দেবে ভারতের ইন্দোস, উদ্যোগ নিচ্ছে কেন্দ্র

    IndOS: অ্যান্ড্রয়েড কে এবার টক্কর দেবে ভারতের ইন্দোস, উদ্যোগ নিচ্ছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েক বছরে ভারতে ব্যাপক বেড়েছে স্মার্টফোনের ব্যবহার। ১৩০ কোটির এই দেশে স্মার্টফোনের বাজারের প্রায় সমস্ত অংশ দখল করে রয়েছে Android ও iOS এই দুই বিদেশী সংস্থা।  Android কিনলে কিছু অ্যাপ আমাদের ইনস্টল করতে হয়। কিন্তু ফোন কেনা মাত্রই লক্ষ্য করা যায় যে ফোনেই ইনস্টল রয়েছে Google Chrome, YouTube, Gmail – এর মতো অ্যাপগুলি। অন্য অ্যাপ আপনি আন-ইনস্টল করতে পারবেন সহজেই কিন্তু  এই সব অ্যাপ Android ফোন থেকে আন-ইনস্টল করা যায় না।  Android ও Google- এর এই একাধিপত্য বন্ধ করতে এবার উদ্যোগী মোদি সরকার।

    কী পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের

    শোনা যাচ্ছে Android ও iOS-কে জোর টক্কর দিতে দেশে আসছে IndOS নামের একটি নতুন মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এমনই পরিকল্পনা রয়েছে মোদি সরকারের। এবিষয়ে কেন্দ্র সরকারের এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, বিশ্বের অন্যতম বড় স্মার্টফোন বাজার হল আমাদের দেশ। কেন্দ্র সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে  সম্পূর্ণ নিরাপদ দেশীয় প্রযুক্তির ভারতীয় অপারেটিং সিস্টেম (IndOS) তৈরি করা। যা Android ও iOS – এর মতো অপারেটিং সিস্টেমগুলির প্রতিযোগী হতে পারবে।

    ইতিমধ্যে ভারতে কম্পিটিশন কমিশনের কাছে ১৩১৬ হাজার কোটি টাকার জরিমানা দিতে হয়েছে Google কে, কারন Google  এর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে Play Store – কে ব্যবহার করে ভারতীয় বাজারে বেআইনিভাবে আধিপত্য কায়েম করার। পরিসংখ্যান বলছে ভারতের স্মার্টফোন বাজারের ৯৭ শতাংশই দখল করে রয়েছে Android. 
    Google বিবৃতি দিয়ে বলেছে ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্তের কারণে তাদের দীর্ঘদিনের ব্যবসার রুটিন এবার বদল হবে।
    প্রসঙ্গত Google, Apple – এর মতো অপারেটিং সিস্টেম প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলির কাছে গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য থাকে। এবার তাই ভারতীয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম লঞ্চে করার কথা ভাবছে কেন্দ্র। যদিও কবে এই দেশি অপারেটিং সিস্টেম (IndOS) লঞ্চ হবে সেই বিষয়ে এখনও কোনও নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share