Author: user

  • Robot Lawyer: বিশ্বে প্রথমবার! মানুষের হয়ে সওয়াল করবে রোবট আইনজীবী!

    Robot Lawyer: বিশ্বে প্রথমবার! মানুষের হয়ে সওয়াল করবে রোবট আইনজীবী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রজনীকান্তের রোবট সিনেমা তো কমবেশি সবাই দেখেছি। চিট্টি সেখানে অসাধ্য সাধন করছিল। এবার বাস্তবের চিট্টিকে দেখা যাবে আমেরিকার একটি আদালতে দাঁড়িয়ে সওয়াল জবাব করতে। সমগ্র বিশ্ব প্রথমবারের জন্য সাক্ষী থাকবে রোবট আইনজীবীর (Robot Lawyer) সওয়াল জবাব শোনার জন্য। গাড়ির অধিক গতির জন্য জরিমানা সংক্রান্ত একটি মামলার আইনি পরামর্শদাতার ভূমিকায় দেখা যাবে এই রোবটকে (Robot Lawyer) । 

    কোন আদালতে এবং কবে হবে এই সওয়াল জবাব

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছুই সম্ভব হয়েছে, এবার আদালতের এজলাসে জেরা করবে রোবট আইনজীবী (Robot Lawyer) । কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যেই হবে এই কাজ অন্তত এমনটাই দাবি করেছে ব্রিটেনের new scientist নামের একটি পত্রিকা। সবকিছু ঠিকঠাক যদি থাকে তাহলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে আমেরিকার কোনও একটি আদালতে সওয়াল জবাব করতে দেখা যাবে এই রোবট আইনজীবীকে (Robot Lawyer) । তবে এখনও পর্যন্ত কোন আদালতে এই সওয়াল জবাব হবে এবং দুটি পক্ষ কারা কারা থাকবে সে বিষয়ে কিছু বলা হয়নি।

     রোবটটি (Robot Lawyer)  কোন সংস্থা তৈরি করেছে? কীভাবে কাজ করবে এটি?

    সূত্রের খবর, রোবটটি (Robot Lawyer)  তৈরি করেছে “ডু নট পে” নামের একটি সংস্থা। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই কোম্পানির তৈরি এই আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সি আদালতের এজলাসে দাঁড়িয়ে সওয়াল জবাব করবে। 
    বিজ্ঞানীদের মতে এই রোবট আইনজীবীকে (Robot Lawyer)  পরিচালনা করবে একটি স্মার্টফোন। মক্কেলের কাছে থাকা এই স্মার্টফোনেই আদালতে সওয়াল জবাবের কাজ চালাবে এই রোবট। এক্ষেত্রে সাহায্য নেওয়া হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের। 
    আরও জানা যাচ্ছে ২০১৫ সালে ক্যালিফোর্নিয়াতে গড়ে ওঠে এই অ্যাপ সংস্থাটি। প্রতিষ্ঠা করেন স্টান্ডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী যার নাম জোশুয়া ব্রাউডার। ডু নট পে-র বর্তমানে সিইও হিসেবে কাজ করছেন তিনি। সংস্থার দাবি যে মামলা-মোকদ্দমার খরচ যেভাবে বেড়ে চলেছে সেখানে এই  “ডু নট পে” যথেষ্ট খরচ সাশ্রয়ী হবে।

  • Goutam Adani: মুকেশ আম্বানিকে নিজের ভালো বন্ধু বললেন গৌতম আদানি 

    Goutam Adani: মুকেশ আম্বানিকে নিজের ভালো বন্ধু বললেন গৌতম আদানি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানি বাস্তবিক পক্ষে আমাদের কাছে একজন রোল মডেল, একথা বললেন দেশের অন্যতম ধনকুবের গৌতম আদানি (Goutam Adani)। এদিন এক সাক্ষাৎকারে গৌতম আদানি (Goutam Adani) আরও বলেন, “মুকেশ আম্বানি আমার খুব ভালো বন্ধু, আমি তাঁকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করি, দেশের টেলিকম শিল্পে তাঁর অবদান ভোলার নয়, মুকেশ ভাই খুচরো ব্যবসা, পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পে এদেশে জোয়ার এনেছেন, দেশের সার্বিক উন্নয়নে তাঁর যথেষ্ঠ অবদান রয়েছে”।

    আম্বানি এবং আদানি (Goutam Adani) দুজনেই গুজরাটের ভূমিপুত্র

    আম্বানি এবং আদানি দুজনেই গুজরাট থেকে উঠে এসেছেন। ব্যবসায়ী হিসেবে এই দুজনের খ্যাতি একেবারে বিশ্বজোড়া। সম্পত্তি এবং অর্থের দিক থেকে কখনও আদানি (Goutam Adani) এগিয়ে যান তো কখনও আম্বানি। কিন্তু দুজনেই বিশ্বের মানচিত্রে সেরা ধনকুবেরদের তালিকায় স্থান করে নেন প্রতিবারই। বিভিন্ন ক্ষেত্রের ব্যবসায় দুজনের মধ্যে টক্করও চলে সমানে সমানে। 

    দুই দশকের সমানে সমানে একই ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতার পরে দুজনে এখন অবশ্য আলাদা ক্ষেত্রে ব্যবসায় মনোনিবেশ করেছেন। আদানি কয়লা খনির ব্যবসা এবং বন্দরের বাণিজ্যে বেশি আগ্রহী হয়েছেন অন্যদিকে মুকেশ আম্বানি গ্রিন এনার্জির দিকে বেশি ঝুঁকেছেন।

    আদানির (Goutam Adani) মোট সম্পত্তির মূল্য কত জানেন

    একটি সর্বভারতীয় টিভি চ্যানেলে দেওয়া এই সাক্ষাৎকারে তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, গতবছর মুকেশ আম্বানিকে পিছনে ফেলে দেশের এক নম্বর ধনীর স্থান যখন তিনি দখল করলেন, তখন তাঁর কেমন অনুভূতি ছিল? এর উত্তরে ধনকুবের (Goutam Adani) বলেন, এক নম্বর দু নম্বর নিয়ে আমি কখনও ভাবিনা। প্রসঙ্গত আদানির (Goutam Adani) বর্তমানে মোট সম্পত্তির মূল্য ১১৭ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৯ লক্ষ ৬২ হাজার কোটি টাকা। বর্তমানে গৌতম আদানি (Goutam Adani) এশিয়ার মধ্যে সবথেকে ধনী ব্যক্তি এবং পৃথিবীর মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। বিশ্বে তাঁর আগে রয়েছেন বার্নাড আর্নৌল্ট এবং এলন মাস্ক।

     

     

     

  • DGCA: বিমানে দুর্ব্যবহার হলে এবার কড়া হাতে দমন, নির্দেশিকা ডিজিসিএ-র

    DGCA: বিমানে দুর্ব্যবহার হলে এবার কড়া হাতে দমন, নির্দেশিকা ডিজিসিএ-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এয়ার ইন্ডিয়ার আন্তর্জাতিক একটি বিমানে সহযাত্রীর গায়ে প্রস্রাব পড়ার ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল কয়েকদিন আগে। এই ঘটনার রেশ কাটার আগেই  সারা দেশ জুড়ে এবার বিমান সংস্থাগুলোর উদ্দেশ্যে কিছু নির্দেশিকা জারি করল ডিরেক্টরের জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন ( DGCA)। বলা যেতে পারে কড়াবার্তা দেওয়া হল যে সমস্ত যাত্রী মাঝ আকাশে  অসভ্যতামি করছে তাদের উদ্দেশ্যে।

    কী নির্দেশ দিল  DGCA? 

     কোনও যাত্রী অসভ্য আচরণ করছে এমনটা দেখতে পেলেই তা কড়া হাতে দমন করতে হবে, এমনই নির্দেশিকা দিয়েছে এদিন DGCA. কারণ উড়ানের সময় যে ধরনের ঘটনা ঘটছে তাতে ভারতে বিমান ভ্রমণের ভাবমূর্তি বিশ্বের কাছে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছে  DGCA.

    এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন যদি ভবিষ্যতে কোন বিমান কর্মীকে হতে হয় তাহলে তিনি কী কী করবেন আর কী কী করবেন না তার একটি নির্দিষ্ট তালিকা বিমান সংস্থাগুলোর কাছে তুলে দিয়েছে  DGCA. নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে বলা হচ্ছে যে বিগত কিছুদিন ধরে দেখা যাচ্ছে মাঝ আকাশে কিছু অভদ্র  যাত্রী উৎপাত শুরু করেছেন, বিশেষ বিশেষ কয়েকটি ক্ষেত্রে এই গোলমাল সামাল দিতে ব্যর্থ হতে দেখা যাচ্ছে বিমান চালক এবং বিমান কর্মীদের। DGCA ওই নির্দেশিকায় আরও লিখেছে যে মুখে বোঝানোর পরও যদি দেখা যায় যে যাত্রীকে কোন অবস্থাতেই সংযত করা যাচ্ছে না তাহলে পরিস্থিতি অনুযায়ী তাকে দমন করার জন্য বিমানচালক এবং কর্মীরা নিজেদের মতো করে ব্যবস্থা নিতে পারেন। তবে কড়া হাতে দমনের মাধ্যমে ঠিক বোঝাতে চাইছে  DGCA সেটা পরিষ্কার নয়।  DGCA ওই নির্দেশিকায় আরও জানিয়েছে যে চলন্ত বিমানে শেষ কথা বলবেন চালকই, তিনিই বিমানের মধ্যে যে কোন উদ্ভূত পরিস্থিতির, যে কোন সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করবেন। তিনিই বিমানে শেষ সিদ্ধান্ত নেবেন। ওই নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে বিমান অবতরণের পর বিমানের প্রতিনিধিরা গোটা ঘটনার এফআইআর করতে পারবেন। তার সঙ্গে অভিযুক্ত যাত্রীকে তুলে দেওয়া হবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Rajkot: প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে নদীবাঁধ তৈরি হল গুজরাটে 

    Rajkot: প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে নদীবাঁধ তৈরি হল গুজরাটে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন প্রয়াত হয়েছেন কয়েকদিন আগেই। পূর্ণ করেছেন তাঁর একশোতম জন্মবার্ষিকী। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মায়ের নামে গুজরাটে একটি নদী বাঁধের নামকরণ হতে চলেছে। 

    কোন নদীর উপর গড়ে তোলা হয়েছে এই বাঁধ

    জানা যাচ্ছে সৌরাষ্ট্রের রাজকোট (Rajkot) জেলায় নয়ারি নদীতে স্থানীয় কৃষকদের স্বার্থে ১৫ লক্ষ টাকা খরচ করে এই বাঁধটি তৈরি করেছে গির গঙ্গা পরিবার ট্রাস্ট নামে একটি জনসেবা সংস্থা। গত বুধবার এই বাঁধের উদ্বোধন ছিল। বাঁধটি গড়ে উঠেছে স্থানীয় ভগৌড়ার নামের একটি গ্রামে। এদিন এই বাঁধের উদ্বোধনে হাজির ছিলেন সংস্থার প্রধান দিলীপ সাক্য।  এদিনের উদ্বোধন কর্মসূচিতে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক দর্শিতা শাহ এবং রাজকোটের (Rajkot)  মেয়র প্রদীপ দেব। সেখানেই গিরগঙ্গা পরিবার ট্রাস্টের কর্ণধার প্রস্তাব দেন সদ্য প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে এই সরোবরের নামকরণ হবে “হীরাবেন স্মৃতি সরোবর”।  ওই সভায় উপস্থিত সকলেই সেই প্রস্তাবে সায় দেন। প্রসঙ্গত ১৮ই জুন হলো হীরাবেনের জন্মদিন। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে প্রধানমন্ত্রীর মায়ের ১০০ তম জন্মদিনে তাঁর নামে একটি গুজরাটের রাস্তার নামকরণ হবে বলে ঠিক হয়ে গিয়েছিল। গান্ধীনগরের একটি রাস্তার নাম হীরাবেনের নামে করার কথাও জানিয়েছিল স্থানীয় প্রশাসন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সেই পরিকল্পনা বিশেষ কারণে পিছিয়ে যায়। গত ৩০ ডিসেম্বর আহমেদাবাদে প্রয়াত হন হীরাবেন।
    প্রধানমন্ত্রীর মায়ের নামে এই নদী বাঁধটি ৪০০ ফুট লম্বা এবং ১০০ ফুট চওড়া, জলধারটিকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে একবার জলাধার পূর্ণ করলে তা নয় মাসে শুকনো হবে না, এমনটাই বলছেন ট্রাস্টের কর্ণধার। জলধারটি তৈরি করতে সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে ১৫ লক্ষ টাকা। গঙ্গা পরিবার ট্রাস্ট সূত্রে জানা যাচ্ছে যে মোট ৭৫টি নদী বাঁধ তারা নির্মাণ করেছে গত চার মাসে। দাতাদের দানের টাকায় এই সমস্ত বাঁধগুলি নির্মাণ করা হয়েছে। যার মধ্যে একটি হলো নয়ারি নদীর ওপর এই নদী বাঁধ। এটির জল ধারণ ক্ষমতা আড়াই কোটি লিটার। জলাধার সংলগ্ন স্থানীয় কৃষকদের উপকার হবে বলে আশাবাদী সংস্থার কর্ণধার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • WhatsApp New Feature: হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে এল নতুন ফিচার “কেপ্ট মেসেজ”, জানুন বিস্তারিত

    WhatsApp New Feature: হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে এল নতুন ফিচার “কেপ্ট মেসেজ”, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্ক জুকেরবার্গের মেটা কোম্পানির হোয়াটসঅ্যাপ, নতুন নতুন ফিচার (WhatsApp New Feature) এনেই চলেছে। বিভিন্ন রকমের ফিচার পেয়ে স্বভাবতই খুশি ব্যবহারকারীরা। যোগাযোগের মাধ্যম অনেক বেশি উন্নত হয়ে চলেছে নতুন নতুন ফিচারের (WhatsApp New Feature) দৌলতে। কিছুদিন আগেই এসেছে নতুন একটি ফিচার যেটির দ্বারা সহজেই অন্য অ্যাপসে কাজ করতে করতে করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপ ভিডিও কল। এবার নতুন বছরে হোয়াটসঅ্যাপের উপহার তার ব্যবহারকারীদের জন্য “Kept” নামের ফিচার.

    কিভাবে কাজ করবেন নতুন এই ফিচার (WhatsApp New Feature)

    ফিচারের (WhatsApp New Feature) নাম শুনেই আন্দাজ করা যাচ্ছে এর কাজ সম্পর্কে। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন এর কাজ রেখে দেওয়া। মানে সেভ করে রাখা যেকোনও মেসেজ। জুকেরবার্কের মালিকাধীন সংস্থা সূত্রে জানা গেছে এই মেসেজ ফিচারের সাহায্যে হোয়াটসঅ্যাপে ডিস অ্যাপিয়ারিং মেসেজকেও রেখে দেওয়া সম্ভব। যদিও এই নতুন ফিচারের রোল আউট এখনও পর্যন্ত হয়নি। ডিস অ্যাপিয়ারিং মেসেজ ফিচারের সাহায্যে একজন ব্যবহারকারী যদি অন্য একজন ব্যবহারকারীকে মেসেজ পাঠান তাহলে চ্যাটে একটি নির্দিষ্ট সময় পর আপনা আপনি ওই মেসেজ ডিলিট হয়ে যাবে। তবে এই নতুন মেসেজ ফিচারের (WhatsApp New Feature) সাহায্যে হোয়াটসঅ্যাপে ওই মেসেজ রেখে দেওয়া সম্ভব হবে। এখনও পর্যন্ত এই ফিচার (WhatsApp New Feature) সর্বসাধারণের হাতের মুঠোতে আসতে বেশ কিছুটা দেরি রয়েছে বলেই সংস্থা সূত্রে জানা গেছে। “Kept” মেসেজ ফিচারের সাহায্যে  ডিস অ্যাপিয়ারিং মেসেজ অটোমেটিক ভাবে ডিলিট হয়ে যাবে না সাময়িকভাবে থেকেই যাবে।  ডিস অ্যাপিয়ারিং মেসেজ ফিচার আনা হয়েছিল যাতে প্রত্যেক ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা বজায় থাকে, মূলত সেই কারণেই। এবার তার মধ্যে যদি কোন মেসেজকে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় এবং ব্যবহারকারী যদি মনে করেন যে এই মেসেজ রেখে দেওয়া উচিত তাহলে তিনি “Kept” মেসেজ ফিচারের মাধ্যমে এই সুবিধা পাবেন। আবার Un-keep অপশনের সুবিধাও থাকবে ব্যবহারকারীদের জন্য, এই অপশন ক্লিক করলেই হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজগুলো ডিলিট হয়ে যাবে, সেভ হবে না।

  • Joshimath: জোশীমঠের ফাটল নিয়ে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা ?

    Joshimath: জোশীমঠের ফাটল নিয়ে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোশীমঠে (Joshimath) ফাটলের কারণ নৃতাত্ত্বিক এবং প্রাকৃতিক। এমনটাই বললেন ওয়াদিয়া ইনস্টিটিউট অফ হিমালয়ান জিওলজির ডিরেক্টর কালাচাঁদ সাঁই।

    আরও পড়ুন: শুধুই কি যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য? অন্যদের থেকে কোথায় আলাদা বন্দে ভারত এক্সপ্রেস?

    তাঁর আরও সংযোজন, “এই বিপর্যয়ের কারণ একদিনে গড়ে ওঠেনি। এর মূল কারণ হল, জোশীমঠ (Joshimath) গড়ে উঠেছে একটি দুর্বল ভিতের উপর। এক শতাব্দীরও বেশি আগে ভূমিধসের ধ্বংসাবশেষের উপর তৈরি হয়েছিল এই জোশীমঠ (Joshimath)। ভূগোলের ভাষায় এটি seismic zone V এর উপর অবস্থিত, যা ভূমিকম্প প্রবন বলেই মনে করা হয়”।

    আরও পড়ুন: কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ চিন সীমান্তগামী সড়কেও ফাটল জোশীমঠে

    এর আগেও অনেকেই বলে গেছেন জোশীমঠের (Joshimath)  বিপজ্জনক অবস্থান নিয়ে

    কালাচাঁদ সাঁইের মতে ইতিপূর্বে অনেকেই জোশীমঠের (Joshimath) বিপজ্জনক অবস্থান সম্পর্কে বলে গেছেন, যেমন ১৮৮৬ সালে অ্যাটকিন্স তাঁর প্রতিবেদনে লিখেছিলেন যে জোশীমঠ স্থাপন হয়েছে ভূমিধসের উপর।

    আরও পড়ুন: সামনেই চিনা নববর্ষ, করোনার মধ্যেই ভ্রমণ সংক্রান্ত একাধিক বিধিনিষেধ তুলে নিল জিনপিং সরকার

    আবার ১৯৭৬ সালে মিশ্র কমিটিরও ওই একই বক্তব্য ছিল।

    আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে একটা বড় অংশ যাঁরা হিন্দু, তাঁদের ভোটে আমি জিতেছি, বললেন শুভেন্দু 

    জোশীমঠ (Joshimath) হল বদ্রীনাথের প্রবেশদ্বার, এখানকার হেমকুন্ড সাহিব, আউলি প্রভৃতি অঞ্চলে দীর্ঘদিন যাবৎ ব্যাপক নির্মানকাজ চলেছে। শহরের চাপ মোকাবিলার ক্ষমতা যাচাই না করেই এগুলো চলেছে। অনেক কারনের মধ্যে এই কারনগুলিও ফেলে দেওয়ার মতো নয়, এমনটাই মত কালাচাঁদ বাবুর।

    আরও পড়ুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শহরের অনেক বাড়িই ধ্বংস হওয়ার মুখে। এ থেকে বাঁচার উপায় নেই। সকলকে নিরাপদে স্থানান্তরিত করার দায়িত্ব নিক সরকার।

    আরও পড়ুন: সহযাত্রীর গায়ে প্রস্রাবকাণ্ডে অভিযুক্ত শঙ্কর মিশ্রের খোঁজ দিল্লি পুলিশ কীভাবে পেল জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Aircraft Crash: মন্দিরের চূড়ায় ধাক্কা খেয়ে মাটিতে আছড়ে পড়ল বিমান, মৃত চালক

    Aircraft Crash: মন্দিরের চূড়ায় ধাক্কা খেয়ে মাটিতে আছড়ে পড়ল বিমান, মৃত চালক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশিক্ষণরত বিমান উড়ছিল মধ্যপ্রদেশের আকাশে। হঠাৎই ঘটলো মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মধ্যপ্রদেশের রেওয়া জেলার চোরহাটার ডুমরি গ্রামে এদিন মন্দিরে ধাক্কা খেয়ে প্রশিক্ষণরত বিমান মাটিতে ভেঙ্গে পড়ে (Aircraft Crash)
    , ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে প্রশিক্ষণরত বিমান চালকের, দুর্ঘটনার সময় বিমানে উপস্থিত ছিলেন আরও একজন, জানা যাচ্ছে তিনিও আহত হয়েছেন ব্যাপক গুরুতরভাবে। শুক্রবার ভোরে প্রশিক্ষণের সময় একটি মন্দিরের চূড়ায় ধাক্কা খায় বিমানটি (Aircraft Crash)

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের ঢাকে কাঠি! প্রকাশিত রাজ্যের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা
    । এরপরেই বিমানে আগুন লেগে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন যে বিমান ধাক্কা (Aircraft Crash)
     লাগার কারণে মন্দিরের একাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ভেঙে পড়েছে । 

    পুলিশ কী বলছে ?

    পুলিশ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। জেলার পুলিশ সুপার নভনিত ভাসিন এদিন সাংবাদিকদের বলেন, “শুক্রবার ভোরে প্রশিক্ষণের জন্য বিমান নিয়ে বেরিয়েছিলেন চালক সঙ্গে ছিলেন আরও এক ব্যক্তি। বিমান চালানোর সময় হঠাৎই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চোরহাটার ডুমরি গ্রামে একটি মন্দিরের চূড়ায় ধাক্কা খেয়ে বিমানটি মাটিতে আছড়ে পড়ে (Aircraft Crash)
    , এরপরই তাতে আগুন ধরে যায়”।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার কাণ্ডে এবারে সিউড়ির ব্যাঙ্ক ম্যানেজারকে তলব সিবিআইয়ের
     গুরুতরভাবে জখম পাইলটকে স্থানীয়রা সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার করে সঞ্জয় গান্ধী হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পাইলটের অন্যতম সহযোগী যিনি দুর্ঘটনার সময় বিমানে উপস্থিত ছিলেন তিনিও ওই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: প্রাথমিকে চাকরি হারালেন মোট ২৫২ জন! চাকরি হারিয়েও ফের নিয়োগ পেলেন জয়তী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Mediterranean Diet: স্বাস্থ্যসম্মত মেডিটেরানিয়ান ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    Mediterranean Diet: স্বাস্থ্যসম্মত মেডিটেরানিয়ান ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত দিন যাচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েটের প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়েই চলেছে। স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েট মানুষ বিভিন্ন কারণে মেনে চলে কারণ এতে শরীর যেমন সুস্থ থাকে তেমনি শরীরের ওজন স্বাভাবিক থাকে। মানুষ সাধারণ ভাবে এখন এড়িয়ে চলে জাঙ্ক ফুডগুলো কারণ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে বাড়তি ওজন বা ওবেসিটির সবথেকে বড় কারণ এই ফাস্ট ফুড। আর এই ওবেসিটিই হল বিভিন্ন ক্রনিক রোগের অন্যতম প্রধান কারণ। আলাদা আলাদা জনের ক্ষেত্রে ডায়েট সাধারণত আলাদা আলাদা হয়। 

    এই মুহুর্তে  সব থেকে বেশি জনপ্রিয় ডায়েট হল মেডিটেরানিয়ান ডায়েট (Mediterranean Diet)। বিভিন্ন সমীক্ষায় এই ডায়েট এক নম্বরে উঠে এসেছে সারা পৃথিবীব্যাপী সব ধরনের ডায়েট গুলির মধ্যে থেকে। উদ্ভিদজাত খাবারগুলির মধ্যে থেকেও এই ডায়েট প্রথম ডায়েট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। প্রসঙ্গত এই মেডিটেরানিয়ান ডায়েট (Mediterranean Diet) হল বিশ্বের ২১ টি দেশের খাদ্যাভ্যাস। যে দেশগুলির মধ্যে রয়েছে লেবানন, তুর্কি, ইতালি, গ্রিস ইত্যাদি।

    মেডিটেরিনিয়ান ডায়েটে (Mediterranean Diet) কী কী রয়েছে

    মেডিটেরানিয়ান ডায়েটে (Mediterranean Diet) বিভিন্ন ধরনের ফল, শাক-সবজি, বাদাম, তেল এসমস্ত কিছু দিয়েই তৈরি হয়। এই ডায়েটের অন্যতম উপাদান হিসেবে থাকে বিভিন্ন সামুদ্রিক খাবার এবং সামুদ্রিক নানারকমের মাছ। সপ্তাহে অন্তত দুইবার পোল্ট্রির মাংস, টক দই, ডিম এগুলোও থাকে ডায়েটে। আবার এই ডায়েটের মধ্যেই রয়েছে রেডমিট সমেত বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি। সমীক্ষায় আরও বলা হচ্ছে এই ডায়েট খাবারের কোয়ালিটির দিকে বেশি নজর দেয়। এই ডায়েটের মাধ্যমেই মানুষ পেয়ে যায় সেই সমস্ত খাবারগুলি যেগুলি রিসার্চের দ্বারা স্বাস্থ্যবিদরা মানুষকে খেতে বলেন।

    বিভিন্ন রিসার্চে এটা প্রমাণিত হয়েছে যে মেডিটেরানিয়ান ডায়েট (Mediterranean Diet) ক্রনিক রোগকে প্রতিহত করে। ডায়াবেটিস, হার্ট সম্পর্কিত বিভিন্ন রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায় মেডিটেরানিয়ান ডায়েট (Mediterranean Diet) অনুসরণ করলে। একটি সুস্থ স্বাভাবিক জীবন এবং দীর্ঘ জীবন লাভ করা সম্ভব এই ডায়েটের (Mediterranean Diet) দ্বারা, এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weight Loss: ওজন কমাতে চান? ৭টি টোটকা অনুসরণ করুন, ফল পাবেনই

    Weight Loss: ওজন কমাতে চান? ৭টি টোটকা অনুসরণ করুন, ফল পাবেনই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের পর দিন ভারত তথা বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাড়তি ওজন একটি বড় সমস্যার আকার ধারন করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এই বাড়তি ওজন টেনে আনে বিভিন্ন ধরনের রোগ, যেমন হাইপারটেনশন থেকে ডায়াবেটিস এগুলোর প্রবণতা বাড়িয়ে দেয় ওবেসিটি। বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি নানা কারণে হতে পারে। শুধুমাত্র বেশি খাবার খেলেই যে ওজন বৃদ্ধি পাবে এমন নয়। জীবন যাপনের পদ্ধতি, স্ট্রেস, বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের কারনেও ওবেসিটি হয়। বাড়তি ওজন কম করতে (Weight Loss) অনেকে খাবার এড়িয়ে চলেন কিন্তু খাবার এড়িয়ে চললে ওজন কমে (Weight Loss) যাবে এমনটা নয়, ওজন কমানোর (Weight Loss) জন্য সকালে হাঁটাচলা, জগিং, জিম সবকিছুই করতে দেখা যায় ভুক্তভোগীদের। বিভিন্ন শারীরিক অনুশীলনের পরামর্শ দেন বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তবে আজকে আমরা আলোচনা করব ৬টি টিপস নিয়ে যেগুলি ওজন কমানোর (Weight Loss) জন্য আপনাদের কাছে মহৌষধ হতে পারে।

    ১) খাবার ধীরে ধীরে খান

    ব্যস্ততার জীবনে আমাদের অনেককেই অফিস টাইমে বা স্কুল টাইমে গোগ্রাসে খেতে হয়, সময়ে গন্তব্যে যাওয়ার জন্য অথবা বাস, ট্রেন ধরার জন্য। চলতি ভাষায় আমরা বলি নাকেমুখে গুঁজে অফিস যাওয়া। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন এরকম করলে হবেনা এবং খাওয়ার সময় খাবারটাকে ধীরে ধীরে খেতে হবে, চিবিয়ে চিবিয়ে খেতে হবে।

    ২) ডায়েটে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়ান

    ওজন বাড়ানোতে একটা বড় ভূমিকা থাকে কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের। তাই যতটা পারবেন ডায়েটে প্রোটিনের পরিমাণটাকে বেশি রাখার চেষ্টা করুন কারণ শরীরে প্রোটিন যত বেশি যাবে তত মনে হবে যে পেট ভর্তি আছে এবং খিদে কম পাবে। মাছ, টক দই, চিকেন এগুলো প্রোটিনের ভালো উৎস। এগুলো খাদ্য তালিকায় রাখুন।

    ৩) বেশি করে জল পান করুন

    অত্যধিক পরিমাণে জল পান করলে শরীর যেমন তরতাজা থাকে ত্বক যেমন উজ্জ্বল হয় তেমনি শরীরে ক্যালরিও খরচ হয়, এমনটাই নাকি মত রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। ক্যালরি খরচ হলে, সেটি ওজন কমাতে (Weight Loss) সাহায্য করে। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন যেকোনও খাবার গ্রহণের ৩০ মিনিট আগে জল পান করুন।

    ৪) ভালো ঘুম

    সারাদিনের ব্যস্ততার জীবন যাপনের পর রাত্রে একটি ভাল ঘুম আপনাকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে আবার শক্তি দিতে সাহায্য করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম ক্রনিক রোগ যেমন ডায়াবেটিস এই সমস্ত কিছুকে প্রতিহত করে তার সঙ্গে ওজন কমাতেও (Weight Loss) উপযোগী।

    ৫) খাবার কখনও এড়িয়ে যাবেন না

    ব্যস্ততার জীবনে মানুষ ভুলে গেছে যে ব্রেকফাস্ট কী? এবং অনেকে আবার ভাবে যে খাবার এড়িয়ে গেলেই হয়তো ওজন কমানো (Weight Loss) সম্ভব কিন্তু চিকিৎসকরা বলছেন এটা একেবারেই ভুল ধারণা। তাই সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ করতে বলছেন চিকিৎসকরা।

    ৬) শরীরে কখনও জলের ঘাটতি হতে দেবেন না

    চিকিৎসকরা বলছেন যে শরীরে জলের ঘাটতি অনেক রকমের ক্রনিক রোগকে ডেকে আনতে পারে। তাই খাবার আগে দু গ্লাস জল অবশ্যই পান করতে পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। এর অন্য আরেকটা দিক হল, এর ফলে পেট ভর্তি থাকবে এবং খাবার কম খেতে ইচ্ছা করবে।

    ৭) শারীরিক অনুশীলন করুন নিয়মিত

    নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন করলে বাড়তি ওজন কমে। এক্ষেত্রে সিট আপ একটি ভালো ব্যায়াম।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Hydration: শরীরে জলের অভাব টেনে আনে অকাল বার্ধক্য সমেত নানা রোগ, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    Hydration: শরীরে জলের অভাব টেনে আনে অকাল বার্ধক্য সমেত নানা রোগ, বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দৈনিক পর্যাপ্ত পরিমাণে জল না খাওয়ার ফলে শরীরে দেখা দেয় জলের ঘাটতি। যাকে বলা হয় ডিহাইড্রেশন।  ডিহাইড্রেশনের ফলে মানুষের মৃত্যু অবধি হতে পারে। শরীরে জলের অভাব টেনে আনতে পারে নানা সমস্যা। সুস্থ জীবন পেতে জলের কোনো বিকল্প নেই। শরীরে জলের অভাব থাকলে অকাল বার্ধক্য এবং বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী রোগ দেখা দিতে পারে, একথা বিশেষজ্ঞরা বলছেন। আবার যাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল থাকে না অল্প বয়সে মৃত্যুর সম্ভাবনাও থাকে। এক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের মতে, শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল (Hydration) থাকলে চেহারা এবং ত্বক যেমন উজ্জ্বল থাকে তেমনি আপনার অকাল বার্ধক্য আসেনা এবং সুস্থ জীবন পাওয়া যায়।

    যে কোনও রোগ নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলে জাক্তারবাবুরা প্রথমেই দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়ার (Hydration)পরামর্শ দেন। জল খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি পূরণ হয় ও ক্লান্তি ভাব কাটে।

    চিকিৎসকরা বলছেন, একজন সুস্থ ও প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের উচিত দৈনিক আট গ্লাস জল পান করা। তবে অনেকেই এই পরামর্শ মেনে চলেন না।

    শরীরে জলের ঘাটতি হলে যে লক্ষণগুলি দেখা দেয়

    ১) জল তেষ্টা পাওয়া। শরীরে জলের ঘাটতি হওয়ার এটাই সবচেয়ে বড় লক্ষণ।

    ২) বিভিন্ন ওষুধ খেলে প্রস্রাবের রং হলুদ ও গাঢ় হলুদ হতে পারে। আবার জলের ঘাটতি থেকেও প্রস্রাবের রং বদলে যায়। এমন পরিস্থিতিতে বারবার গাঢ় হলুদ রঙের প্রস্রাব হয়।

    ৩) জলের ঘাটতিতে প্রস্রাবের সময় খুব জ্বালা করতে পারে। এরকম দেখলে ২০ মিনিট পর পর এক গ্লাস করে জল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

     ৪) স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডিহাইড্রেশনের সঙ্গে মাথা যন্ত্রণার সরাসরি যোগ আছে। শরীরে কয়েক শতাংশ জলে ঘাটতি হলেই মাথা যন্ত্রণা শুরু হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

    ৫) শরীরে জলের ঘাটতি হলেই রক্তচাপ কমতে শুরু করে। মস্তিষ্কেও কম পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছায়।

    ৬) চিকিৎসকদের মতে শরীর পর্যাপ্ত জল না থাকলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাও কমে যায়। মানব মস্তিষ্কের ৭০ শতাংশই জলে পরিপূর্ণ।

    ৭) শরীরে জলের ঘাটতি হলে জিভ শুকিয়ে যায়। সঙ্গে লালারসের উত্‍পাদন কমে যায়।

    ৮) শরীরে জলের ঘাটতি হলে অল্পতেই হাঁপিয়ে ওঠার প্রবণতা দেখা যায়। পাশাপাশি শ্বাসকষ্টও হতে পারে!

    জল থেকেই তো জীবনের উৎপত্তি, জলের অপর নাম তাই জীবন। নীরোগ থাকতে, নিজেকে তরতাজা রাখতে বেশি বেশি জল পান করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

LinkedIn
Share