Author: user

  • Itu Puja: ইতুপুজোর লৌকিক গল্পটি জানুন

    Itu Puja: ইতুপুজোর লৌকিক গল্পটি জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইকোসিস্টেম শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদান এবং মানুষের সহাবস্থান পদ্ধতির নামই হল ইকোসিস্টেম। এদেশে প্রকৃতি পুজোর রীতিও অনেক প্রাচীন। নদী, গাছ, পর্বত, অগ্নি, বায়ু, সূর্য প্রভৃতির পুজো বৈদিক আমল থেকেই চলে আসছে। অবাঙালিদের মধ্যে সূর্য পুজো , ছট পুজো নামে পরিচিত। বাঙালিদের সূর্য পুজোর ব্রতকথা ইতুপুজো (Itu Puja) নামে প্রসিদ্ধ। অগ্রহায়ণ মাসের প্রতি রবিবার ইতু পুজো হয়। গ্রামবাংলায় এই পুজোর রীতি বেশি প্রচলিত। 

    মাটির সরার মধ্যে মাটি দিয়ে ঘট বসানো হয়। প্রতি হিন্দুবাড়িতে তুলসী তলা থাকেই। এখানেই ইতুর (Itu Puja) ঘট স্থাপন করা হয়। একমাস ধরে ইতুর ঘটে জল দেন বাড়ির মহিলারা। মাটির সরাতে দেওয়া হয় পাঁচ কলাই। মাটিতে পঞ্চশস্যও ছড়িয়ে দেন অনেকে। অগ্রহায়ণ সংক্রান্তির দিন ইতুর ব্রত উদযাপন করে নদী বা পুকুরে ইতু ভাসিয়ে দেওয়া হয়। বিশ্বাস রয়েছে ইতুব্রত রাখলে সংসার সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধিতে ভরে ওঠে।

    ইতুপুজোর (Itu Puja) লৌকিক গল্প

    অষ্টচাল অষ্টদূর্বা কলসপত্র ধরে ।
    ইতুকথা একমনে  শুন প্রাণ ভরে।।

    গ্রামবাংলার মাতৃজাতির কাছে এই লাইনদুটি বেশ জনপ্রিয়। প্রত্যেক বাঙালি ব্রতকথায় কোনও না কোনও লৌকিক গল্প থাকে।  ইতুব্রতেও (Itu Puja) রয়েছে এমন একটি গল্প। আসুন জানা যাক।

    কোনো এককালে, এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ তার স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে অভাবের সংসারে দিনযাপন করত। ব্রাহ্মণের পেশা ছিল  ভিক্ষাবৃত্তি। ব্রাহ্মণ পিঠে খেতে খুব ভালবাসতো। ভিক্ষা করে চাল, নারকেল, গুড় এনে দিল তার স্ত্রীকে। তৈরি পিঠে যেন কাউকে না দেওয়া হয়, তার স্ত্রীকে এই শর্ত দিয়ে ব্রাহ্মণ  লুকিয়ে পড়ল। পিঠে ভাজার শব্দ শুনতে শুনতে ব্রাহ্মণ দড়িতে একটা করে গিঁট দিতে থাকল। এরপর তার স্ত্রী,  ব্রাহ্মণ কে পিঠে খেতে দিলে ব্রাহ্মণ দড়ির গুনে দেখে দুটো পিঠে কম। ব্রাহ্মণের রাগ দেখে তার স্ত্রী বলল, দুই মেয়েকে দুটো পিঠে দিয়েছি । এই শুনে বাহ্মণ তার দুই মেয়েকে তাদের মাসির বাড়ি রেখে আসবে বলে। মেয়ে দুটির নাম উমনো আর ঝুমনো।

    পরের দিন ভোর বেলা উমনো আর ঝুমনোকে সঙ্গে করে বাহ্মণ বাড়ি থেকে বের হয়। সারা দিন হাঁটতে হাঁটতে তারা এক জঙ্গলের মধ্যে পৌঁছায়, সেখানেই রাত্রি হয়। ব্রাহ্মণ তাদের ঘুম পাড়িয়ে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। জঙ্গলের মধ্যে একাকী উমনো আর ঝুমনোর ঘুম ভাঙলে তারা খুব কাঁদতে থাকে। এক বট গাছের কাছে গিয়ে হাত জোড় করে দুজনে বলে “হে বট বৃক্ষ! মা আমাদের দশ মাস দশ দিন গর্ভে স্থান দিয়েছেন। তুমি আজ রাতের জন্য তোমার কোটরে স্থান দাও।”

    এরপর বটবৃক্ষ দু ফাঁক হয়ে গেলে তারা দুই বোনে বট গাছের কোটরে রাত কাটায়। পরের দিন সকালে তারা বটগাছকে প্রণাম করে হাঁটতে শুরু করে। কিছুদূর যাওয়ার পরে তারা দেখে, মাটির সরা করে কতগুলো মেয়ে পুজো করছে। উমনো আর ঝুমনো পুজোর বিষয়ে তাদেরকে জিজ্ঞেস করলে মেয়েরা জানায়, এর নাম ইতুপুজো (Itu Puja)। মেয়েরা আরও বলে, আগের দিন উপোষ করে থাকলে তবেই ইতুপুজো করা যায়। এই কথা শুনে উমনো ঝুমনো বলে কাল থেকে তারা কিছুই খায়নি। তারাও কার্তিক মাসের সংক্রান্তিতে ইতুপুজো (Itu Puja) শুরু করে দেয়। তাদের ভক্তি দেখে ইতু ভগবান অর্থাৎ সূর্যদেব বর প্রার্থনা করতে বলে। তারা তাদের পিতার অভাব যেন দূর হয়,এই বর  প্রার্থনা করে। সূর্যদেব তাদের আশীর্বাদ করেন। তারপর তারা অগ্রহায়ণ মাসের প্রতি রবিবারে ভক্তি সহকারে ইতুপুজো (Itu Puja) করে এবং  সূর্য দেবের কাছ থেকে আশীর্বাদ পেতে থাকে।

    আরও পড়ুন: নবান্ন উৎসবের তাৎপর্য জানুন

    ওই দিকে আশ্চর্য্যভাবে ব্রাহ্মণের  ঘর ধন সম্পদে ভরে ওঠে। কিন্তু তার স্ত্রীর মুখে হাসি উধাও। মেয়েদের কথা ভেবে চোখের জল পড়ে তার। সত্যিই একদিন উমনো আর ঝুমনো বাড়ি ফিরে আসে। ব্রাহ্মণের স্ত্রী মেয়েদের দেখে খুব আনন্দিত হয়। বাড়ি ফিরে তারা ইতুপুজোর (Itu Puja) কথা বলে,আর সূর্য দেবের আশীর্বাদেই যে তাদের পরিবারের উন্নতি হয়েছে সেটাও তারা বলে। তা শুনে ব্রাহ্মণের স্ত্রীও ইতুপূজা (Itu Puja) শুরু করে দেয়। তখন থেকেই দিকে দিকে এই ইতুপূজার (Itu Puja) মাহাত্ম্য ছড়িয়ে পড়ে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gold ATM: বের হবে স্বর্ণমুদ্রা! চালু হল দেশের প্রথম সোনার এটিএম, জানেন কোথায়?

    Gold ATM: বের হবে স্বর্ণমুদ্রা! চালু হল দেশের প্রথম সোনার এটিএম, জানেন কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার এটিএম থেকে সোনার কয়েন (Gold ATM) বের হবে। শুনতে আশ্চর্য হলেও এমনটাই সত্যি হতে চলেছে দেশের তেলঙ্গানা রাজ্যে। গোল্ডসিক্কা প্রাইভেট লিমিটেড নামের একটি সংস্থা, স্টার্টআপ ওপেনকিউব টেকনোলজিস প্রাইভেট লিমিটেডের প্রযুক্তিগত সহায়তায় হায়দ্রাবাদ শহরের বেগমপেটে এই ধরনের প্রথম এটিএম চালু করেছে। সংস্থাটি শীঘ্রই হায়দ্রাবাদে আরও তিনটি সোনার এটিএম (Gold ATM) চালু করবে বলে শোনা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: অরুণাচলের প্রথম গ্রিনফিল্ড বিমানবন্দরের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী 

    সংস্থার সিইও-এর বক্তব্য

    সংস্থার CEO, এস ওয়াই তরুজ বলেন, “গোল্ড এটিএম গ্রাহকদের সোনা কেনার ক্ষেত্রে নতুন ভাবনা দিতে পেরেছে। এই সোনার এটিএমগুলোর কার্যপ্রক্রিয়া (Gold ATM) সাধারণ এটিএম থেকে টাকা তোলার মতোই সহজ। এতে কোনও জটিলতা নেই। এই ATM-গুলি থেকে ০.৫ গ্রাম, ১ গ্রাম, ২ গ্রাম, ৫ গ্রাম, ১০ গ্রাম, ২০ গ্রাম, ৫০ গ্রাম থেকে ১০০ গ্রাম পর্যন্ত বিভিন্ন ওজনের স্বর্ণমুদ্রা পাওয়া যাবে।”

    আরও পড়ুন: মাত্র ১৭ বছর বয়সেই টেসলা-নাসায় কাজ করার অভিজ্ঞতা, কে এই বাংলার ‘বিস্ময় বালক’?

    আগামী দুই বছরের মধ্যে পুরো দেশে মোট তিন হাজারের বেশি এই ধরনের এটিএম (Gold ATM) চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই সংস্থা। এদিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন তেলঙ্গানা মহিলা কমিশনের চেয়ারম্যান সুনীতা রেড্ডি।

    আরও পড়ুন: রাজস্থানে গ্যাংস্টার খুনে গ্রেফতার ৫, খুনের দায় স্বীকার করল কে জানেন?

    প্রতিদিন সোনার দাম ওঠানামা করে, তাই প্রক্রিয়াটিকে স্বচ্ছ করতে, স্ক্রিনে প্রতিদিনের দাম যাতে গ্রাহকরা দেখতে পান, সেই ব্যবস্থাও করেছে গোল্ডসিক্কা প্রাইভেট লিমিটেড। মুদ্রাগুলি ৯৯.৯ শতাংশ বিশুদ্ধতার সঙ্গে, টেম্পার প্রুফ প্যাকে দেওয়া হবে বলে জানা গেছে। করিমনগর ও ওয়াড়াঙ্গলেও এই কয়েন ভেন্ডিং মেশিনগুলো (Gold ATM) বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের, একথা বলেন সংস্থার সিইও।

    আরও পড়ুন: লাভ-জিহাদ রোধে নয়া আইন! জানেন শ্রদ্ধা খুনে কী বললেন শিবরাজ?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Southern Railway: দক্ষিণ রেলে স্পোর্টস কোটায় বিভিন্ন পদে নিয়োগ

    Southern Railway: দক্ষিণ রেলে স্পোর্টস কোটায় বিভিন্ন পদে নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্পোর্টস কোটার ভিত্তিতে দক্ষিণ রেলে (Southern Railway) নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা দক্ষিণ রেলের (Southern Railway) অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, rrcmas.in-এ RRC-এর মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। দক্ষিণ রেলের স্পোর্টস কোটা পোস্টের জন্য আবেদন করার শেষ তারিখ ২ জানুয়ারী, ২০২৩। মোট শূন্যপদ ২১টি।

    আরও পড়ুন: ইসরোর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, জেনে নিন যোগ্যতা কী

    আবেদনের খুঁটিনাটি

    -অনলাইন আবেদন শুরু হয়েছে ০৩-১২-২০২২ থেকে।
    -আবেদন করার  শেষ তারিখ  ০২-০১-২০২৩ অবধি।
    -আসাম, মেঘালয়, অরুণাচল প্রদেশ, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড,
    ত্রিপুরা, সিকিম, জম্মু কাশ্মীরের লাহৌল ও স্পিতি জেলা
    এবং হিমাচল প্রদেশের চম্পা জেলার পাঙ্গি মহকুমা আন্দামান ও নিকোবর, লাক্ষাদ্বীপ এবং বিদেশে বসবাসকারী প্রার্থীদের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ১৭-০১-২০২৩।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    -post in Level 2 / 3 of 7thC P C Pay Matrix এর ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক বা তার সমতুল পাশ করতে হবে।

    – post in Level 4 / 5 of 7thC P C Pay Matrix এর ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে যেকোন শাখায় স্নাতক হতে হবে।

    বেতন 

    সপ্তম পে কমিশন অনুসারে প্রারম্ভিক বেতন দেওয়া হবে।

    -Level-2 এর জন্য ১৯,৯৯৯ টাকা

    -Level-3 এর জন্য ২১,৭০০ টাকা

    -Level-4 এর জন্য ২৫,৫০০ টাকা

    -Level-5 এর জন্য ২৯,২০০ টাকা

    আরও পড়ুন: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    আবেদন ফি

    সাধারণ প্রার্থীদের জন্য আবেদনের ফি হল ৫০০ টাকা এবং SC/ST/Women/ex-Service Man/ শারিরীক ভাবে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি/সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রার্থী এবং অর্থনৈতিকভাবে অনগ্রসর শ্রেণীর প্রার্থীরদের ক্ষেত্রে অনলাইন ফি মাত্র ২৫০ টাকা। পেমেন্ট ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে করা যেতে পারে।

    গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা

    – নথি যাচাইয়ের দিনে প্রার্থীদের জন্মের প্রমাণপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট, বিভিন্ন Sports Achievments সঙ্গে আনতে হবে।

    -প্রার্থীকে নির্দিষ্ট তারিখ,সময় এবং স্থানে ট্রায়াল/ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনে অংশগ্রহণ করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Mumbai Murder: মুম্বাইতে খাবারে বিষ মিশিয়ে স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রী ও তার প্রেমিকের বিরুদ্ধে

    Mumbai Murder: মুম্বাইতে খাবারে বিষ মিশিয়ে স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রী ও তার প্রেমিকের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেমিকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে,খাবারে বিষ মিশিয়ে নিজের স্বামীকে হত্যার (Mumbai Murder) অভিযোগ উঠল এক মহিলার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বই-এর সান্তাক্রুজে।

    নিহতের স্ত্রী ও তার প্রেমিককে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দুজনকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ষড়যন্ত্র এবং হত্যার (Mumbai Murder) ধারা দেওয়া হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুন: ব্রেন ম্যাপিং করা হতে পারে আফতাব পুনাওয়ালার, কী এই পরীক্ষা? 

    পুলিশের বিবৃতি

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কবিতা নামের ওই মহিলা কয়েক বছর আগে পারিবারিক অশান্তির কারণে, তার স্বামী কমলকান্তের থেকে আলাদা হয়েছিলেন, কিন্তু পরে সন্তানের ভবিষ্যতের কথা বলে সান্তাক্রুজে নিজের বাড়িতে আবার ফিরে আসেন।

     কবিতার প্রেমিক হিতেশ জৈন, কমলাকান্তের ছোটবেলার বন্ধু ছিল এবং দুজনেই ব্যবসায়ী পরিবার থেকে উঠে এসেছিল বলে পুলিশ জানিয়েছে।

    কয়েকমাস আগে হঠাৎ পেটের অসুখে কমলকান্তের মা মারা যান। পুলিশ এখন তদন্ত করছে যে নিহতের মাকেও বিষ দেওয়া হয়েছিল কি না। কারণ কমলকান্তের অসুস্থতার লক্ষণগুলি তার মায়ের মতোই ছিল। গত নভেম্বর মাসে কমলকান্তের পেটে ব্যথা শুরু হয় এবং স্বাস্থ্যের অবনতি হয়। বম্বে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯ সেপ্টেম্বর কমলকান্তের মৃত্যু  (Mumbai Murder) হয়। তার রক্তপরীক্ষার রিপোর্টে উচ্চ মাত্রায় আর্সেনিক এবং থ্যালিয়াম পাওয়া গেছে। ডাক্তাররা বলছেন, মানুষের রক্তে পাওয়া এগুলি অস্বাভাবিক ধাতব পদার্থ।

    পুলিশ প্রাথমিকভাবে দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর মামলা দায়ের করেছিল, কিন্তু ষড়যন্ত্রের সন্দেহে তদন্তের ভার মুম্বই পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ নেয়।  তখনই কবিতা এবং তার প্রেমিক হিতেশকে গ্রেপ্তার করা হয়।

    পুলিশের মতে, মৃতের মেডিক্যাল রিপোর্ট, স্ত্রী এবং পরিবারের সদস্যদের বিবৃতি, সেইসঙ্গে কমলাকান্তের খাবার সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য এই খুনের ((Mumbai Murder) পিছনে ষড়যন্ত্রকে সামনে আনতে সাহায্য করেছে।

    তদন্তে জানা যায়, অভিযুক্ত কবিতা এবং তার প্রেমিক হিতেশ, কমলকান্তকে হত্যার উদ্দেশ্যে প্রতিদিন তার খাবারে বিষ মিশিয়ে দিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • DA: ‘কর্মীদের বঞ্চিত করা যাবে না’, বকেয়া ডিএ মেটানোর নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    DA: ‘কর্মীদের বঞ্চিত করা যাবে না’, বকেয়া ডিএ মেটানোর নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য বিদ্যুৎ সংস্থার কর্মীদের বকেয়া ডিএ-র (DA) পুরোটা এখনও মেটায়নি রাজ্য সরকার। রাজ্যের এহেন ভূমিকায় ক্ষুব্ধ কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High Court)। শুক্রবার বিচারপতি রাজশেখর মান্থার এজলাসে বকেয়া ডিএ-র পুরোটা না মেটানোর বিষয়টি উত্থাপন করেন কর্মীদের আইনজীবী সৌম্য মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের এজি (AG) এসএন মুখোপাধ্যায়।

    রিভিউ পিটিশন…

    এদিন ওই মামলার শুনানি শুরু হতেই এজি বলেন, আমরা বকেয়া মেটানো নিয়ে আগের রায়ের রিভিউ চেয়ে আবেদন করেছি। সেটা ১৪ ডিসেম্বর শুনানি। এর পরেই বিচারপতি মান্থা বলেন, রিভিউ পিটিশন করলেই পুরানো টাকা মেটানোর নির্দেশ কার্যকর না করার সুযোগ জন্মায় না। আদালতের স্পষ্ট নির্দেশ, আগের বকেয়া মেটাতেই হবে। ১৪ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ৬ জানুয়ারি রিভিউ মামলার শুনানি করবে আদালত। তার আগে মেটাতে হবে বকেয়া পুরানো ডিএ-র টাকা।

    কর্মীরা রয়েছে বলেই..

    বিচারপতি মান্থা এদিন এজিকে বলেন, আমি আপনার বিড়ম্বনা বাড়াতে চাই না। তাই লিখিতভাবে নতুন অর্ডার দিলাম। তিনি বলেন, ডিএ (DA) কর্মীদের অধিকার। এটা দয়া নয়, এটা এখন স্পষ্ট। আর কর্মীরা রয়েছে বলেই প্রতিষ্ঠান আছে। না হলে কোথায় থাকত প্রতিষ্ঠান? তিনি বলেন, এটা চলতে পারে না। নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। সুপ্রিম কোর্ট এই ডিএ মেটানো নিয়ে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়ে দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: মিনাখাঁ, কেশপুর বিস্ফোরণে এনআইএ? সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্র, জানাল হাইকোর্ট

    এর পরেই সরকারি আইনজীবী জানান, ৫১০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি। বিচারপতি মান্থা ফের বলেন, ব্যাপারটা এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। যদি বিচারব্যবস্থায় ভরসা না থাকে, তাহলে অন্য কথা। কিন্তু কর্মীদের বঞ্চিত করা যাবে না। এটা তাদের কষ্টের দাম। কতদিন এভাবে বঞ্চিত থাকবে তারা? আগে ১৪ ডিসেম্বর রিভিউ শুনানি ছিল। সেটা পিছিয়ে দিলাম। কিন্তু এর মধ্যে আগের নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সাল থেকে কেন্দ্রীয় হারে ডিএ (DA) দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা। কলকাতা হাইকোর্টের রায় রাজ্য সরকারি কর্মীদের পক্ষেই গিয়েছিল। ইতিমধ্যেই এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য। সোমবার হবে শুনানি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Delhi Murder: সম্পন্ন হল আফতাব পুনাওয়ালার নারকো টেস্ট, আর কোন সত্যি বেরিয়ে আসল?

    Delhi Murder: সম্পন্ন হল আফতাব পুনাওয়ালার নারকো টেস্ট, আর কোন সত্যি বেরিয়ে আসল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যা (Delhi Murder) মামলায় অভিযুক্ত আফতাব পুনাওয়ালার নারকো টেস্ট সম্পন্ন হল। বৃহস্পতিবার সকালে নারকো টেস্টের জন্য তিহার জেল থেকে দিল্লির আমবেদকর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। সম্প্রতি আফতাবের উপর ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরির বাইরে হামলার চালানো হয়। সেই ঘটনা থেকে সতর্ক হয়ে এবার নিরাপত্তা বলয়ে ঘিরেই আফতাবকে জেল থেকে বের করা হয়। আমবেদকর হাসপাতালে প্রথমে তাঁর মেডিক্যাল চেক আপ করা হয়। ব্লাড প্রেসার, পালস রেট, হার্ট বিট, বডি টেম্পারেচার। শরীরের সমস্ত প্যারামিটার ঠিক আছে দেখেই শুরু হয় নারকো টেস্টের প্রক্রিয়া। একটি সম্মতিপত্রে তাকে দিয়ে এই টেস্টের জন্য স্বাক্ষরও করানো হয়েছে। পলিগ্রাফ টেস্টের পর এবার নারকো টেস্টেও কী সত্যি বেরিয়ে আসে এখন তাই দেখার পালা।

    নারকো টেস্টে কী প্রশ্ন করা হয় আফতাবকে?

    সূত্রের খবর, নারকো টেস্টে প্রথমেই আফতাবকে জিজ্ঞাসা করা হয়, কেন সে শ্রদ্ধাকে খুন (Delhi Murder) করেছিল? এটা কি পরিকল্পনা করে খুন? শ্রদ্ধাকে খুন করার পর ধাপে ধাপে কী কী কাণ্ড ঘটিয়েছিল আফতাব? শ্রদ্ধাকে ভালোবাসা সত্ত্বেও পরবর্তীকে তাঁদের সম্পর্কের অবনতি হল কেন? কোনও ধারাল বস্তু দিয়ে শ্রদ্ধাকে খুন করেছিল কি না? কী ভাবে দেহ  লোপাট করল? কোন কোন স্থানে দেহের টুকরো অংশগুলি ফেলেছিল? এছাড়াও তার ছেলেবেলা কেমন কেটেছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে আফতাব পুনাওয়ালাকে।

    উত্তরে কী বলেছে আফতাব (Delhi Murder) তা এখনও জানা যায়নি। ফরেন্সিক সাইকোলজি বিশেষজ্ঞ, ফরেন্সিক মেডিসিন চিকিৎসক এবং ছবি বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে হয় এই পরীক্ষা। ১১:৪৫ নাগাদই শেষ হয়ে যায় আফতাবে নারকো টেস্ট। এরপর তাকে কড়া নিরাপত্তা বলয়েই তিহার জেলে ফিরিয়ে আনা হয়। 

    আরও পড়ুন: ভাঙড়ে অস্ত্র-বোমা কারখানার সন্ধান, ধৃত ২

    পলিগ্রাফ টেস্টে কী জানিয়েছিল আফতাব? 

    দিল্লি পুলিশ জানায়, পলিগ্রাফ টেস্টের সময় আফতাব অত্যন্ত শান্ত হয়ে বসে ছিল। কোনও কোনও সময় তাকে বেপরোয়া এবং আত্মবিশ্বাসীও মনে হয়েছে পুলিশের। প্রথমদিকে সব প্রশ্নের উত্তরবাব দিলেও সন্ধ্যার পর সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। ফলে মাঝপথেই থামিয়ে দিতে হয় পলিগ্রাফ টেস্ট। তিনদিন ধরে আফতাবের পলিগ্রাফ টেস্ট করে দিল্লি পুলিশ। পলিগ্রাফ টেস্টে আফতাব স্বীকার করে নিয়েছে যে সেই শ্রদ্ধাকে খুন করেছে। শ্রদ্ধা তার সঙ্গে থাকতে চান নি। আর তাতেই রেগে যায় আফতাব। রাগের মাথায় শ্রদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে খুন (Delhi Murder) করে সে। পরে দেহ কেটে টুকরো টুকরো করে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Imam Remuneration: ইমামদের ভাতা দেওয়ার সুপ্রিম-নির্দেশ ‘সংবিধান বিরোধী’, জানাল তথ্য কমিশন

    Imam Remuneration: ইমামদের ভাতা দেওয়ার সুপ্রিম-নির্দেশ ‘সংবিধান বিরোধী’, জানাল তথ্য কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯৩ সালের ১৩ মে সর্বভারতীয় ইমাম সংগঠনের পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি আরএম সহায়ের বেঞ্চ, ওয়াকফ বোর্ডকে ইমামদের ভাতা প্রদানের নির্দেশ দেয়। এবার সেই রায়কে সংবিধান বিরোধী এবং সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার কারণ বলল জাতীয় তথ্য কমিশন।

    আরও পড়ুন: শ্রদ্ধা হত্যার পরে আফতাবের ফ্ল্যাটে যেতেন এক মহিলা চিকিৎসক

    জাতীয় তথ্য কমিশনারের মন্তব্য

    জাতীয় তথ্য কমিশনার উদয় মহুরকার এদিন বলেন, ইমামদের ভাতা প্রদান শুধুমাত্র অহিন্দু সমাজকে বঞ্চিত করছে এমন নয়, দেশের মুসলিম সমাজের মধ্যে প্যান-ইসলামিক মানসিকতা তৈরি করছে, যা ইতিমধ্যে সারাদেশে পরিলক্ষিত হচ্ছে। ইমাম ভাতা প্রদানের এই পদক্ষেপ দেশে ধর্মীয় ভারসাম্য নষ্ট করছে এবং দেশের একটি অংশের মানুষ গোটা মুসলিম সমাজকে অবজ্ঞার চোখে দেখছে। তথ্য জানার অধিকার আইনে, সুভাষ আগরওয়াল নামের জনৈক ব্যক্তি জানতে চেয়েছিলেন, দিল্লি সরকার এবং দিল্লি ওয়াকফ বোর্ড ইমামদের কত টাকা বেতন দেয় । সেই শুনানির পরিপ্রেক্ষিতে এই বিবৃতি দিয়েছেন জাতীয় তথ্য কমিশনার। এদিন শুনানির সময় উদয় মহুরকার আরও বলেন, সংবিধানের ২৭ নম্বর ধারায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে যে, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় এভাবে কোনও ধর্মকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া যায়না। জাতীয় তথ্য কমিশনার, তাঁর এই শুনানির কপি আইন মন্ত্রকে পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছেন যাতে সংবিধানের ২৫-২৮ নং ধারা যথার্থ ভাবে বাস্ততবায়িত হয় সারা দেশে।

    আরও পড়ুন: ‘বাংলায় আল্ট্রা ইমার্জেন্সি পরিস্থিতি’, রাজ্য সরকারকে ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    এর সঙ্গে জাতীয় তথ্য কমিশন, সুভাষ আগরওয়ালকে নগদ ২৫০০০ টাকা  ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ দিয়েছে দিল্লি ওয়াকফ বোর্ডকে। কারণ এই আরটিআই-এর কাজে, জনৈক কর্মীর যথেষ্ট সময় অপচয় হয়েছে বলেই মনে করেছে জাতীয় তথ্য কমিশনের।
    জাতীয় তথ্য কমিশনার আরও বলেন, যখনই কোন ধর্মকে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার বিষয় সামনে আসে, তখনই আমাদের ইতিহাসে ফিরে যাওয়া প্রয়োজন।  
    মুসলিম সম্প্রদায়কে বিশেষ সুবিধা দিতেই তৈরি হয়েছিল পাকিস্তান। একটি ইসলামিক দেশ। ভারতবর্ষ আত্মপ্রকাশ করেছিল ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে। এখানে সরকার সমস্ত ধর্মের প্রতি সমান আচরণ করবে, এটাই কাম্য।
    তাঁর আরও সংযোজন, বিশেষ ধর্মকে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার জন্যই ১৯৪৭ সালে অনিবার্য হয়েছিল দেশভাগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PSLV-C54: আরেক সফল অভিযান ইসরোর, পিএসএলভি-তে চেপে ৯টি উপগ্রহ গেল মহাকাশে

    PSLV-C54: আরেক সফল অভিযান ইসরোর, পিএসএলভি-তে চেপে ৯টি উপগ্রহ গেল মহাকাশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার, শ্রীহরিকোটা থেকে সফল ভাবেই সম্পন্ন হল ইসরোর মিশন PSLV-C54, এই মিশনের দ্বারা  Earth Observation Satellite-6 (EOS-6) এর সঙ্গে আরও ৮টি স্যাটেলাইট কক্ষপথে স্থাপিত হল। ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ এদিন জানিয়েছেন, উপগ্রহগুলি সফল ভাবেই কক্ষপথে স্থাপিত হয়েছে। এটি ছিল PSLV-এর ৫৬তম মহাকাশ অভিযান। বেলা ১১:৫৬ মিনিটে, ৪৪.৪ মিটার দৈর্ঘ্যের এই রকেটটি যাত্রা করে ৩২১ টন ওজন সমেত। মোট ৯টি স্যাটেলাইটের মধ্যে ৮টি স্যাটেলাইট হল ন্যানো স্যাটেলাইট। অন্য Earth Observation Satellite-6 (EOS-6) স্যাটেলাইটটির ওজন ১,১১৭ কেজি, এটি তৈরি হয়েছে ইসরোর UR Rao Satellite Centre-এ।

    আরও পড়ুন:পশ্চিমবঙ্গ তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিলে স্বাক্ষর রাজ্যপালের

    ইসরো চেয়ারম্যানের বক্তব্য

    Earth Observation Satellite-6 হল ওশেনস্যাট সিরিজের থার্ড জেনারেশন স্যাটেলাইট। এই মিশনের উদ্দেশ্য হল অবিরাম ভাবে Ocean Colour এবং Wind Vector ডেটা প্রাপ্তি। ইসরো চেয়ারম্যান মিশন কন্ট্রোল কেন্দ্রে তাঁর বক্তব্যে বলেন,”আমরা প্রত্যেকেই পর্যবেক্ষণ করেছি যে, এই রকেটটির কার্যক্ষমতা প্রতিটি ধাপেই সফল। PSLV এর সমস্ত টিমকে অভিনন্দন, সফল উৎক্ষেপণ এর জন্য। রকেটটির দ্বারা স্যাটেলাইটটি সফল ভাবেই কক্ষপথে স্থাপিত হয়েছে ৭৪২ কিমি উচ্চতায়, সময় লেগেছে ১,০৩৩ সেকেন্ড”।

    আরও পড়ুন: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    spacecraft separation সফল ভাবেই সম্পন্ন হয়েছে, একথা লিখে ইসরো থেকে এদিন ট্যুইটও করা হয়েছে। ২০২২ সালে এটাই ইসরোর শেষ মিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Body Modification: বডি মোডিফিকেশনে দম্পতির বিশ্ব রেকর্ড

    Body Modification: বডি মোডিফিকেশনে দম্পতির বিশ্ব রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক শরীরের বিভিন্ন অংশে ট্যাটু করতে অনেকেই ভালোবাসেন। কিন্তু ভাবতে পেরেছেন কখনও ট্যাটু করার এই সখ এনে দিতে পারে বিশ্ব রেকর্ড। সম্প্রতি,বডি মোডিফিকেশনের জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ল আর্জেন্টিনার এক দম্পতি। দম্পতির নাম ভিক্টর হুগো এবং গ্যাব্রিয়েলা পেরালটা। ট্যাটু এবং বডি মোডিফিকেশন এই দম্পতির প্যাশন বা সখ। বিভিন্ন ধরনের ৯৮টি ট্যাটু রয়েছে এই দম্পতির শরীরে। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে ভিক্টর হুগো বলেন, আমাদের সবার, জীবনকে খুব সুন্দর ভাবে  ভালোবাসতে শেখা উচিত। শিল্প-কলাকে ভালোবাসতে শেখা উচিত। শরীরে ট্যাটু দেখে বলা যায়না,কে ভালো আর কে খারাপ!

    আরও পড়ুন: ‘কমিশনকে বলব তৃণমূলের প্রতীক প্রত্যাহার করার জন্য?’, বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    এই দম্পতি চোখের সাদা অংশ এবং আইবলেও ট্যাটু করিয়েছেন।এর পোশাকি নাম স্ক্রেলা।মাইক্রোডারমালাস,বডি ইমপ্ল্যান্ট প্রভৃতি ধরনের বডি মোডিফিকেশন রয়েছে দম্পতির শরীর জুড়ে।চোখ,নাক,কান,জিভ কোনও কিছুই বাদ যায়নি।

    আরও পড়ুন: আরও জোরদার ডিএ-র দাবিতে আন্দোলন, গণছুটির পথে রাজ্য সরকারি কর্মীরা!

    ট্যাটু করতে যন্ত্রনাও

    ভিক্টর হুগো এবং গ্যাব্রিয়েলা পেরালটার প্রথম পরিচয় আজ থেকে ২৪ বছর আগে। আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনোস আইরেস শহরে। এখানে একটি মোটর সাইকেল ইভেন্টে দুজনের পরিচয় হয়েছিল।তারপর থেকেই দুজনের সম্পর্কের শুরু। আজ অবধি প্যাশন বলতে ট্যাটু এবং বডি মোডিফিকেশন। যা দুজনকে বিশ্ব জোড়া খ্যাতি এনে দিল। কিছু বডি মোডিফিকেশন এবং ট্যাটু করতে তাঁদের যথেষ্ট দৈহিক যন্ত্রনাও ভোগ করতে হয়েছে বলে তাঁরা জানিয়েছেন। যেমন,জিভে ইমপ্ল্যান্ট করার সময় তাঁর নিঃশ্বাস নিতে অসুবিধা হতো বলে জানিয়েছেন ভিক্টর হুগো।

    আরও পড়ুন: ‘ডিসেম্বর সিনড্রোম’! ভয় পেয়েই কি বিরোধী দলনেতাকে নিজের ঘরে ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ

     

     

     

     

     

     

     

     

     

  • Indian Army: সরকারের নির্দেশের অপেক্ষা! পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করবে ভারতীয় সেনা

    Indian Army: সরকারের নির্দেশের অপেক্ষা! পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করবে ভারতীয় সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের সবুজ সংকেত পেলেই পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করতে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাবে ভারতীয় সেনা। মঙ্গলবার পুঞ্ছে সেনার এক অনুষ্ঠানে এমনই দাবি করলেন নর্দান কম্যান্ডের জেনারেল অফিসার কম্যান্ডিং-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী। তিনি বলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ফিরিয়ে আনতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী। কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ পেলেই তা কার্যকর করা হবে।

    পাক অধিকৃত কাশ্মীর প্রসঙ্গ

    সম্প্রতি প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এই পাক অধিকৃত কাশ্মীর প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, পাকিস্তান পিছনে ছুরি মেরেছে। জোর করে কাশ্মীর দখল করেছে। আর সেখানকার বাসিন্দাদের উপর অত্যাচার করছে। ভারত প্রয়োজন বোধ করলে পাক অধিকৃত কাশ্মীর পুনরুদ্ধার করতে দ্বিধা করবে না। তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন, পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর পুনরুদ্ধার করাই ভারতের লক্ষ্য। ১৯৯৪ সালে ২২ ফেব্রুয়ারি সংসদেও সেই প্রস্তাব গৃহীত হয়। জম্মু-কাশ্মীরে মঙ্গলবার রুটিন সাংবাদিক সম্মেলনে জেনারেল দ্বিবেদী বলেন, “ভারতীয় সেনাবাহিনী কেন্দ্র থেকে নির্দেশ পেলেই পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করতে সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে। আমরা কেন্দ্রের নির্দেশের অপেক্ষায় রয়েছি।” একই সঙ্গে  তিনি জানিয়েছেন, পাকিস্তান অস্ত্র-বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করলে ভারত হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না। প্রতিবেশী রাষ্ট্র যেন কোনওভাবেই ভারতকে দুর্বল না ভাবে। পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা রীতিমতো সমস্যায় রয়েছে, বলে জানান জেনারেল দ্বিবেদী। তিনি বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে অর্ধেকের বয়স ২৫ বছর। সেনাবাহিনীতে তাদের নিয়োগ করে প্রশিক্ষণ দিয়ে পাকিস্তান পাঠালে পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করতে খুব বেশি সময় লাগবে না।

    আরও পড়ুন: ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা এক পাকিস্তানির! গুলি করে মারল বিএসএফ, ধৃত আরও ১

    সক্রিয় জঙ্গিরা

    জম্মু-কাশ্মীরে এই মুহূর্তে প্রায় ৩০০ জঙ্গি সক্রিয় রয়েছে বলে দাবি করেন লেফট্যানেন্ট উপেন্দ্র দ্বিবেদী। সীমান্ত এলাকায় জঙ্গি লঞ্চ প্যাড রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। সুযোগ পেলেই জঙ্গিরা ভারতে প্রবেশ করে হামলা চালাতে পারে বলেও জানান তিনি। তাঁর কথায়, সব দিক বিবেচনা করে সীমান্ত এলাকায় হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে সেনাবাহিনীর তরফে। জম্মু-কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর টহলদারি ও তল্লাশি আরও বাড়ানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share