Author: user

  • JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বাইয়ের সরকারি হাসপাতালে (JJ Hospital) 132 বছরের পুরনো একটি সুড়ঙ্গের সন্ধান পাওয়া গেছে। মুম্বাইয়ের এই জেজে হাসপাতাল (JJ Hospital) ব্রিটিশ আমলে নির্মিত হয়েছিল, একটি মেডিকেল ওয়ার্ডের ভবনের নীচে ২০০ মিটারের দীর্ঘ একটি টানেলটি পাওয়া গেছে।জে জে হাসপাতালের একটি পুরনো ভবনের কোনও এক অংশ থেকে জল চুঁইয়ে পড়ছিল। সেই নিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হতেই সুড়ঙ্গটির হদিস পাওয়া যায়।

    হাসপাতালের ডিন পল্লবী সাপ্লের বক্তব্য, এর মধ্যেই মুম্বইয়ের কালেক্টর এবং মহারাষ্ট্রের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ (JJ Hospital) এবার সেখানে হেরিটেজ ওয়াকের পরিকল্পনা করছেন। সুড়ঙ্গটির খুঁটিনাটি প্রাথমিক ভাবে পরীক্ষা করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সাড়ে চার ফুট মতো উচ্চতা র‍্য়েছে স্তম্ভটির, ইটের গাঁথনি দিয়ে তৈরী একাধিক স্তম্ভ ধরে রেখেছে সুড়ঙ্গটিকে।একেবারে মুখে রয়েছে একটি পাথরের দেওয়াল।

     

    কিছু প্রাক্তন হাসপাতালের কর্মচারীদের মতে, এই বিল্ডিংয়ের পিছনে অবস্থিত আরেকটি ব্রিটিশ আমলের বিল্ডিংয়ের নীচে অনুরূপ কাঠামো রয়েছে, তবে এটি এখনও যাচাই করা হয়নি।

    টানেলটির নকশা করেছিলেন স্থপতি জন অ্যাডামস।তৎকালীন বোম্বের গভর্নর লর্ড রে, ১৮৯০ সালের ২৭ শে জানুয়ারী এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং তা ১৫ই মার্চ ১৮৯২ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল। নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ১ লক্ষ ১৯ হাজার টাকারও বেশি। সুড়ঙ্গের খোঁজ মেলায় অনেকের মনে করছেন এই হেরিটেজ প্রপার্টিতে গুপ্তধন থাকতেই পারে।স্বাভাবিক ভাবেই এই নিয়ে উৎসাহের জোয়ার বেড়ে গিয়েছে। এখন সকলেই নতুন এই সুড়ঙ্গ থেকে আর নতুন কি কি তথ্য পাওয়া যায় তা জানতে মুখিয়ে রয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Earthquake Himalayas: হিমালয়ে বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা বেশি,ভয়ংকর খবর শোনালেন বিশেষজ্ঞরা

    Earthquake Himalayas: হিমালয়ে বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা বেশি,ভয়ংকর খবর শোনালেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৫ সালের নেপালের (Nepal) সেই ভয়াবহ ভূমিকম্পের(Earthquake) স্মৃতি নিশ্চয়ই সকলেরই মনে আছে। সেই ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছিল ভারতেও। সেই স্মৃতি ফের উসকে দিয়েছে মঙ্গলবার নেপালের ভূমিকম্পে।

    রিখটার স্কেলে (Richter scale) কম্পনের মাত্রা ৬.৩

    রিখটার স্কেলে (Richter scale) কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৩। আবারও এই ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছিল ভারতেও। দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, বিহার-সহ একাধিক রাজ্য রাত দুটো নাগাদ পরপর দুইবার কেঁপে ওঠে। বুধবার মধ্য রাতেও ভূমিকম্প হয় আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। একের পর এক ভূমিকম্প হওয়ার পরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। নেপালের মতো পরিস্থিতি যাতে ভারতেও না হয়, তার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।হিমালয়ে পরবর্তীতে বড়সড় ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। 

    ইউরেশীয়ান প্লেটের (Eurasian plate) চাপের কারণেই ভূমিকম্প হয়

    এই প্রসঙ্গে ওয়াদিয়া ইন্সটিটিউট অব হিমালয়ান জিওলজির সিনিয়র জিওগ্রাফিসিস্ট অজয় পাল সংবাদমাধ্যম জানিয়েছেন, ভারতীয় ও ইউরেশীয়ান প্লেটের সংঘর্ষের ফলেই হিমালয়ের উৎপত্তি হয়েছিল। ভূপৃষ্টের নীচে থাকা ভারতীয় প্লেটের উপরে ক্রমাগত ইউরেশীয়ান প্লেটের চাপের কারণেই ভূমিকম্প হয়। হিমালয়ের নীচে দুই পাতের সংঘর্ষে এই ভূমিকম্প অত্যন্ত স্বাভাবিক ঘটনা। গোটা হিমালয় অঞ্চলটিই ভূমিকম্প প্রবণ। ওই অঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনাও সর্বদাই থাকে।

    রিখটার স্কেল (Richter scale) কম্পনের মাত্রা হতে পারে ৭ বা তার বেশী 

    পরবর্তী সময়ে যদি হিমালয় অঞ্চলে ভূমিকম্প হয়, তবে তা অত্যন্ত শক্তিশালী হবে বলেই জানিয়েছেন তিনি।

    ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব নয়

    সিনিয়র জিওগ্রাফিসিস্ট অজয় পাল আরও জানান, যেহেতু ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব নয়, ভূমিকম্প আগামী মাস বা ১০০ বছর পরেও হতে পারে। তাই আগে থেকে নিজেদের প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন। এতে বড় ক্ষয়ক্ষতি যেমন এড়ানো যায়, তেমনই ভূমিকম্পও দক্ষ হাতে মোকাবিলা করা যাবে।

    জাপানের (Japan) পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত

    পরামর্শ হিসাবে তিনি জানিয়েছেন, ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চলে বাড়ি এমনভাবে বানানো উচিত, যা ভূমিকম্পেও বিশেষ প্রভাবিত হবে না। জাপানেও (Japan) এই পদ্ধতিতেই বাড়ি বানানো হয়। সেই কারণেই বারবার ছোট-বড় ভূমিকম্প হলেও, জাপানে প্রাণহানি বা সম্পত্তির বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি হয় না। প্রত্যেক বছরই অন্তত একবার মক ড্রিল করা উচিত। যদি এই কাজগুলি করা যায়, তবে ভূমিকম্পের প্রভাব ৯৯.৯৯ শতাংশ কমিয়ে ফেলা সম্ভব।

    প্রসঙ্গত,বিগত ১৫০ বছরে মোট চারটি বড় ভূমিকম্প হয়েছে হিমালয়ে। ১৮৯৭ সালে শিলংয়ে ব্যাপক কম্পন অনুভূত হয়েছিল। এরপরে ১৯০৫ সালে কাঙ্গরায়, ১৯৩৪ সালে বিহার-নেপাল সীমান্তে ও ১৯৫০ সালে অসমে কম্পন অনুভূত হয়। এছাড়া ১৯৯১ সালে উত্তরকাশীতে, ১৯৯৯ সালে চামোলি ও ২০১৫ সালে নেপালেও ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Coal Smuggling Case: কয়লাপাচার কান্ডে ইডি তলব করল কলকাতা পুলিশের এসিপিকে

    Coal Smuggling Case: কয়লাপাচার কান্ডে ইডি তলব করল কলকাতা পুলিশের এসিপিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ইডির (Enforcement Directorate) নজরে কলকাতা পুলিশের এক এসিপি। কয়লা পাচারের অভিযোগে কেন্দ্রীয় এই তদন্ত সংস্থা কলকাতা পুলিশ বিভাগে কর্মরত এক অফিসারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছেন।

    শান্তনু সিনহা এসিপি (Shantanu Sinha, Assistant Commissioner of Police, IPS)

    ওই এসিপির নাম শান্তনু সিনহা (Shantanu Sinha)। তিনি একসময়ে কালীঘাট থানার দায়িত্বে ছিলেন। সূত্রের খবর আজ বুধবার সকাল ১১টা ৪০ নাগাদ দিল্লি ইডি অফিসে পৌঁছন ওই অফিসার। সংবাদসূত্রে জানা যাচ্ছে, দীর্ঘক্ষণ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন ইডি আধিকারিকেরা। ইডি অফিসে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে ওঁকে ঢুকতে দেখা গিয়েছিল।

    কালীঘাট থানা (Kalighat Police Station)

    প্রসঙ্গত, কালীঘাট থানায় ওসি থাকাকালীন মমতা ব্যানার্জিকে একবার মা বলে সম্বোধন করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন এই অফিসার। বর্তমানে শান্তনু সিনহা কলকাতা পুলিশের ওয়েলফেয়ার কমিটির দায়িত্বে রয়েছেন।

    কয়লা পাচার (Coal Smuggling)

    ইডি সূত্রে খবর তদন্তের সূত্র ধরেই শান্তনুর নামটি তদন্তে উঠে এসেছিল।তাই তথ্য যাচাই করতে তাকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। এর আগেও রাজ্যের একাধিক আইপিএস অফিসারকে দিল্লিতে তলব করেছিল ইডি।

    কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের মধ্যে সংঘাত (Centre State Conflict)

    রাজ্য কেন্দ্রের উভয়ের সংঘাতের মাঝে রাজ্যের এই শীর্ষ কর্মকর্তাদের দিল্লি তলব নিয়ে রাজনৈতিক মহল থেকেও নানা প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাচ্ছে। এর আগেও রাজ্যের এই অফিসারদের তলব করা নিয়ে খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রে বিজেপি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জন্য এমন ঘটনা ঘটাচ্ছে। যদিও বিজেপি জানিয়েছে, ইডি একটি স্বতন্ত্র সংস্থা তারা রাজনৈতিক দলের উর্ধ্বে। তারা দোষীদের  খুঁজে বার করছে যদিও তৃনমূল পার্টির নেতারা একাধিক কেলেঙ্কারিতে এখন জেলে। তাই তৃনমূল ভয় পেয়ে এমন অভিযোগ করছে।

    এর আগে দিল্লিতে যে আট আইপিএস অফিসারকে তলব করা হয়েছিল ইডি-র তরফে তাঁদের প্রত্যেকেই কখনও না কখনও পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূমে বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন।সেই তালিকায় ছিলেন জ্ঞানবন্ত সিং, সিলভা মুরুগান, কে কোটেশ্বর রাওয়ের মতো পুলিশ অফিসাররা। তাঁদের কেউ দিল্লিতে গিয়ে হাজিরা দিয়েছিলেন, আবার কেউ দেননি। যেসব জায়গাগুলি থেকেই মূলত কয়লা পাচারের অভিযোগ এসেছিল। কিন্তু শান্তনু ছিলেন কলকাতা পুলিশেই। ফলে তাঁকে তলব তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Skyroot Aerospace: ইসরোর সহযোগীতায় ভারতে প্রথমবার বেসরকারি সংস্থার রকেট উৎক্ষেপণ 

    Skyroot Aerospace: ইসরোর সহযোগীতায় ভারতে প্রথমবার বেসরকারি সংস্থার রকেট উৎক্ষেপণ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেসরকারী রকেট নির্মাতা সংস্থা স্কাইরুট অ্যারোস্পেস আগামী ১২ থেকে ১৬ নভেম্বরের মধ্যে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরোর শ্রীহরিকোটা মহাকাশযান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে তিনটি পেলোড সহ বিক্রম-এস নামে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হবে।

    স্কাইরুট অ্যারোস্পেস (Skyroot Aerospace)

    গত ২০২০ সালের জুনে কেন্দ্রীয় সরকার বেসরকারি সংস্থার অংশগ্রহণের জন্য মহাকাশ খাত উন্মুক্ত করে দেয়।তারপর থেকে এটিই প্রথম কোনও বেসরকারি সংস্থার রকেট উৎক্ষেপণ যা কিনা সম্পূর্ণভাবে একটি দেশীয় সংস্থার তৈরি ও পরিচালিত। হায়দ্রাবাদের এই স্পেস স্টার্টআপ কোম্পানিটি মহাকাশ অভিযানের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে।

    স্কাইরুটের অভিযান(Skyroot Space Launch)

    স্কাইরুটের তরফে এই অভিযানের নামকরণ করা হয়েছে প্রারম্ভ। এই প্রসঙ্গে স্কাইরুট অ্যারোস্পেসের সিইও পবন কুমার চন্দানা বলেন, এক নতুন পথের সূচনা হতে চলেছে।সেহেতু এই অভিযানের নামকরণ করা হয়েছে প্রারম্ভ।
    তিনি আরও জানান, ১২ থেকে ১৬ তারিখের মধ্যে রকেটটিকে উৎক্ষেপণের সময় দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়ার দিকে নজর রেখে রকেট উৎক্ষেপণের চূড়ান্ত তারিখ নির্ধারিত হবে।

    আরও পড়ুন: চাঁদে প্রথম সোডিয়ামের সন্ধান পেল চন্দ্রযান ২ 

    বিক্রম-এস(Vikram-S)

    স্কাইরুট অ্যারোস্পেস নির্মিত রকেটটি ভারতের স্বনামধন্য গবেষক তথা মহাকাশ অভিযানের প্রাণপুরুষ বিক্রম সারাভাইয়ের নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়েছে। স্কাইরুট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে,এটি একটি একক পর্যায়ের সাব-অরবিটাল রকেট। বিক্রম সিরিজ়ের অন্য রকেটগুলির প্রযুক্তিগত ক্ষমতা যাচাই করতে এই রকেট সাহায্য করবে। বিবৃতিতে আরও জানান, এই সাবঅরবিটাল স্পেস রকেটটি তিন গ্রাহকের বরাত অনুযায়ী পেলোড বহন করবে। সেগুলি নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছে দিতে পারলেই কাজ হাসিল। তবে কোন কোন গ্রাহকের থেকে সেই বরাত মিলেছে, তা জানা যায়নি।রকেট প্রস্তুতিতে ইসরো ‘স্কাইরুট’-কে সাহায্য করায় ধন্যবাদও জানিয়েছেন কোম্পানির সিইও। এই প্রসঙ্গে স্কাইরুট অ্যারোস্পেসেই সিইও পবন কুমার চন্দনা সংবাদমাধ্যমে জানান, আমরা এত অল্প সময়ের মধ্যেই আমাদের বিক্রম-এস রকেট মিশন তৈরি করতে পেরেছি শুধুমাত্র ISRO এবং IN-SPACE-এর কাছ থেকে পাওয়া অমূল্য সমর্থনের কারণে।
    সাধারণত, একটি সাবঅরবিটাল স্পেস রকেটগুলি পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার উচ্চতাকে মধ্যে যায়। এটি অরবিটাল ফ্লাইটের তুলনা অনেক কম হয়।
    এই ধরনের বেসরকারি রকেট সংস্থার মূল লক্ষ্য থাকে মুনাফা করা। রকেট নির্মাণ, সেটি প্রেরণ করার বিষয়ে সংস্থাগুলি বিনিয়োগ করে। এদিকে এদের গ্রাহক হন মহাকাশে বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহ প্রেরণে ইচ্ছুক সংস্থা। টাকার বিনিময়ে তাদের থেকে বরাত নিয়ে মহাকাশে সেই কৃত্রিম উপগ্রহ পৌঁছে দেয় এই সংস্থাগুলি। 

     

    স্কাইরুট অ্যারোস্পেস(Skyroot Aerospace) তহবিল

    স্কাইরুট অ্যারোস্পেস(Skyroot Aerospace) এখনও পর্যন্ত ৬৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের তহবিল সংগ্রহ করেছে। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৫৫৪ কোটি টাকা। এটি বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে বেশি ফান্ডেড বাণিজ্যিক স্পেস স্টার্টআপ। ভারতেই সম্পূর্ণ 3D-প্রিন্টেড প্রযুক্তিতে রকেট ইঞ্জিন তৈরি করা প্রথম সংস্থাগুলি মধ্যেও এটি অন্যতম। গত বছরের নভেম্বরে সংস্থাটি সফলভাবে পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ প্রদর্শন করেছে। চলতি বছরের শুরুর দিকে, ১৯ মে, এই সংস্থা Kalam-100 নামের একটি ভারতে নির্মিত সলিড ফুয়েল ইঞ্জিনও পরীক্ষা করেছে।

    প্রসঙ্গত,মহাকাশ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইনস্পেস (IN-SPACE) -এর কাছ থেকে প্রযুক্তিগত উৎক্ষেপণের অনুমোদন পাওয়ার পরই ISRO-এর চেয়ারম্যান ড. এস. সোমানাথ বেঙ্গালুরুতে ISRO-এর প্রথম মিশন চালু করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Blood Sugar Control: সুগার কমানোর কিছু কার্যকরী টিপস

    Blood Sugar Control: সুগার কমানোর কিছু কার্যকরী টিপস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে গবেষণা করলে দেখা যায় প্রত্যেকটি ঘরে অন্তত একজন করে সুগারে আক্রান্ত রোগী রয়েছে। সুগার এখন মহামারী আকার ধারন করেছে। এটি এমন একটি রোগ যা মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। সুগার বেড়ে গেলে যেমন সমস্যা আবার একেবারে কমে গেলেও কিন্তু বিপদ বাড়বে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন খাবারের তালিকার দিকে বিশেষ খেয়াল রাখা। এবং খাবারের পাশাপাশি কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে আপনি সুগার নিয়ন্ত্রণ করে সুস্থভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন।

    ব্লাড সুগার কি (Blood Sugar)?

    ব্লাড সুগার বা গ্লুকোজ হল রক্তের প্রাথমিক উপাদান। রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে তাকে ডায়াবেটিস (Diabatic) বলে। শর্করা মূলত সৃষ্টি হয় কার্বোহাইড্রেট থেকে। আবার শরীরে শর্করার পরিমাণ কমে গেলেও শরীরের পেশী, অঙ্গ ও স্নায়ুতন্ত্রের পুষ্টি সরবরাহ কমে যায়।

    ব্লাড সুগার কমানোর কিছু কার্যকর উপায়-

     

    ১)ব্লাড সুগার কমানোর জন্য ওষুধ:-

    টাইপ ১ ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে ইনসুলিন ইঞ্জেশনের মাধ্যমে রক্তে ইনজেক্ট করা প্রয়োজন। টাইপ ২ রোগীদের সামান্য কিছু ওষুধ গ্রহণ করলেই চলে। ইনসুলিন নেবার পর তার প্রকৃত কাজ হতে ছয় ঘন্টা সময় লাগে। তারপরে ৩৬ ঘন্টা পর্যন্ত এর কার্যকারিতা থাকে।

    ২) সুষম খাবার গ্রহণ:-

    উচ্চফাইবারযুক্ত, স্বাস্থ্যকর চর্বি যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে যব বা ওটস খাওয়া উচিত। ফাইবার যুক্ত খাবার খেলে বারবার খিদে পায়না। এছাড়াও পুষ্টিকর চর্বি যুক্ত খাদ্য যেমন কাঠবাদাম, বাদাম এগুলো খাওয়া প্রয়োজন তবে অবশ্যই ডাক্তারের নির্দেশ মেনে তা করা প্রয়োজন।

    ৩) নিয়মিত হাঁটাহাঁটির অভ্যাস:-

    ব্লাড সুগার কমানোর উপায় আলোচনা করতে গেলে আমরা হাঁটার কথা এড়িয়ে চলতে পারি না। নিয়মিত ২৫-৩০ মিনিট হাঁটলে সুগার নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। নিয়মিত ব্যায়াম ওজন হ্রাস করতে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারেন।

    ৪)মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলতে হবে:-

    মিষ্টিযুক্ত খাবার খাওয়া সুগারের রোগীদের একদমই উচিত নয়। বিশেষত চিনি। চিনি ব্লাড সুগারের লেভেল হাই করে দেয়। চিনি ছাড়া চা পান করুন। এছাড়া আইসক্রিম, ফাস্ট ফুড খাবেন না। কারন এই খাবার শরীরে ইনসুলিনের মাত্রায় ক্ষতি করতে পারে। প্রয়োজন হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

    ৫) প্রচুর জলপানের প্রয়োজন:-

    নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করলে আপনার ব্লাড সুগার সুস্থ সীমায় থাকতে সহায়তা করবে। সুগারের রোগীদের শরীর হাইড্রেট রাখা প্রয়োজন। আর তা সম্ভব পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পানের মাধ্যমে। নিয়মিত জল পান করলে রক্ত পুনরায় হাইড্রয়েট হয়, রক্তে শর্করার মাত্রা কমায় এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করে।

    ৬)পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন:-

    পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম দেহের ক্লান্তি এবং চাপ দূর করতে সক্ষম। অতিরিক্ত চাপের কারনে সুগার হাই হয়ে যায়। তাই আপনি যদি নিজের সুগার নিয়ন্ত্রণে রেখে সুস্থ থাকতে চান তাহলে সঠিক ঘুম এবং বিশ্রামের বিশেষ প্রয়োজন।

    ৭) গ্রিন টি:-

    সুগার রোগীরা গ্রিন টি খেতে পারেন। গ্রিন টি উচ্চ পরিমাণে পলিফেনল পাওয়া যায়। যা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। 

    নিজেরাই একটু সতর্ক হলে সুগারের মতো মারাত্মক রোগের হাত থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করা যেতে পারে। সুগার কমানোর উপরের এই নির্দেশগুলি অবলম্বন করে চললে সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই মেনে চলতে হবে এবং সময়মতো ঔষধ গ্রহণ করুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Adipurush: নেটিজেনদের সমালোচনায় পিছিয়ে গেল আদিপুরুষের মুক্তি

    Adipurush: নেটিজেনদের সমালোচনায় পিছিয়ে গেল আদিপুরুষের মুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেলার মুক্তির পর থেকেই চরম কটাক্ষের মুখে প্রভাসের ‘আদিপুরুষ’। নিম্নমানের ভিএফএক্সের জন্য কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে পরিচালক ওম রাউতকে। পাশাপাশি ‘রাবণ’ রূপী সইফের লুক নিয়েও কম বিতর্ক হয়নি। এই সকল বিতর্কের মাঝেই আদিপুরুষ নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিলেন নির্মাতারা। পরিচালক ট্যুইটারে লিখেছেন, আদিপুরুষ শুধুই একটা ছবি নয়, বরং প্রভু শ্রীরাম এবং ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ইতিহাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই দর্শককে বড় পর্দায় একটা সামগ্রিক ভাল অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্য আমাদের এই ছবিটার পিছনে আরও সময় দিতে হবে। সেহেতু আগামী ১২ই জানুয়ারি নয়, তার পরবর্তী পাঁচ মাস পর ১৬ই জুন মুক্তি পাবে এই ছবি। 

    আদিপুরুষ এর মত বড় বাজেটের ছবির মুক্তি পিছিয়ে যাওয়ার পিছনে অবশ্য অন্য কারণ দেখছেন সমালোচকরা। ছবিতে প্রভাস ছাড়াও রয়েছেন কৃতী শ্যানন, সইফ আলি খান। ছবির টিজ়ার মুক্তির পর সিনেমাপ্রেমীদের একটা বড় অংশ ছবির বিরোধিতা করেন। রামায়ণের উপর নির্ভর করে নির্মাণ এই ছবিটির টিজারে ভারতীয় ইতিহাসের বৈগ্রহিক চরিত্রদের রূপায়ণ ঠিক মতো করা হয়নি, এই মর্মে বিভিন্ন মহল থেকে আপত্তি উঠতে শুরু করে। বিশেষ করে রাবণের ভূমিকায় সইফের লুকের তীব্র সমালোচনা করা হয়।

     

    এই সময়ে দাঁড়িয়ে ছবির ভিএফএক্সের গুণমান নিয়েও প্রশ্ন ওঠে।সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, নতুন করে ছবির ভিএফএক্সের পিছনে আরও ১০০ কোটি টাকা খরচ করছে টিম।  অবশ্য এর আগেই ছবির পরিচালক ভিএফএক্সের পরিবর্তন করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন সকলেই সমালোচনা গুলো ভালো করে শুনে নোট করে রাখছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
  • The Kerala Story: ফিল্ম টিজারে কেরলের সাথে ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের সূত্র জুড়ে দেওয়ায় চলচ্চিত্র নির্মাতার বিরুদ্ধে এফআইআর কেরল পুলিশের

    The Kerala Story: ফিল্ম টিজারে কেরলের সাথে ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের সূত্র জুড়ে দেওয়ায় চলচ্চিত্র নির্মাতার বিরুদ্ধে এফআইআর কেরল পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি সুদীপ্ত সেন পরিচালিত ‘দ্য কেরালা স্টোরি'(The Kerala Story) নামক এক বলিউড সিনেমার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। সিনেমার টিজারে দক্ষিনের এই রাজ্যটিকে ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণের কেন্দ্র হিসেবে দেখানোর পর থেকে ভারতের এই দক্ষিণী রাজ্যে বিতর্কের ঝড় উঠেছে।

    সিনেমাটির ট্রেলারে (The Kerala Story Trailer) কি দেখানো হয়েছে?

    সিনেমাটির ট্রেলারে দেখানো হয়েছে রাজ্যের প্রায় ৩২ হাজার নারীকে জোরপূর্বক ইসলামে ধর্মান্তরিত করানোর পর বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠীতে নিয়োগ করা হয়েছে।

    ট্রেলারের এক ভিডিওতে দেখানো হয়, একজন বোরখা পরিহিত এক মহিলা (বলিউডের এক হিন্দু নায়িকা) বলেন আমি ধর্মান্তকরণের শিকার হয়েছি। সে বলে,”আমি একজন নার্স হতে চেয়েছিলাম এবং মানবতার সেবা করতে চেয়েছিলাম। সে আরও বলে, এখন আমি ফাতিমা, আফগানিস্তানের একটি জেলে বন্দিনী আইসিস সন্ত্রাসী, তবে আমি একা নই। ছবির ট্রেলারে বোরখা পরিহিত মেয়েটি আরও দাবি করে যে “আমার মতো ৩২ হাজার মেয়ে আছে যাদের ধর্মান্তরিত করা হয়েছে এবং সিরিয়া ও ইয়েমেনের মরুভূমিতে সমাহিত করা হয়েছে। কেরলের সাধারণ মেয়েদের ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীতে রূপান্তরিত করার জন্য একটি মারাত্মক খেলা চালানো হচ্ছে … কেউ কি তাদের বাধা দেবে না?”

    ছবিটির নির্মাতারা দাবী করেন যে, চলচ্চিত্রটি বাস্তব তথ্য এবং ঘটনার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, কিন্তু তাদের দাবির সমর্থনে তারা কোনো প্রমাণ বা অফিসিয়াল রিপোর্ট পেশ করেনি।

    সিনেমাটির ট্রেলারটির রিলিজের পর প্রতিক্রিয়া (Reaction on The Kerala Story Trailer)

    ট্রেলারটির প্রকাশের পরই ভারতের দক্ষিণের রাজ্যগুলোতে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিবেশী রাজ্য তামিলনাড়ুর সাংবাদিক বিআর অরবিন্দদক্ষন, কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক, কেরালার মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় এবং কেরল পুলিশের কাছে একটি পিটিশন দাখিল করেছেন। পিটিশনে তিনি অভিযোগ করেন যে এই ফিল্মটি মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করছে এবং এর বিষয়বস্তু সমাজে অস্থিরতার সৃষ্টি করবে। তিনি অবিলম্বে পরিচালকের বিরুদ্ধে তদন্তের পাশাপাশি সিনেমাটি রিলিজ বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করেছেন। 

    কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন রাজ্যের পুলিশকে অভিযোগটি তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়ার পরেই ট্রেলারের বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয়েছে। কেরলের তিরুবনন্তপুরম জেলার পুলিশ ভুল তথ্য এবং সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগে সিনেমা নির্মাতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

    রাজ্যের বিরোধীদল নেতা ভিডি সতীসান বলেছেন যে ছবিটি তথ্যের দিক থেকে ভুলে ভরা ও সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষপূর্ণ। তিনি এই সিনেমাটিকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।

    পুলিশ চলচ্চিত্রের ঘটনাগুলি কেরলের চারজন মহিলার দ্বারা অনুপ্রাণিত বলে মনে করছে। যারা ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে তাদের স্বামীদের সাথে ২০১৬ এবং ২০১৮ সালের মধ্যে খোরাসান প্রদেশে আইএসএ যোগ দিতে আফগানিস্তানে গিয়েছিল। তাদের স্বামীরা নিহত হবার পর ২০১৯ সালে তারা আত্মসমর্পণ করার পরে এখনও তারা আফগান জেলে রয়েছে। ভারত সরকার তাদের ফিরিয়ে নিতে অস্বীকার করেছে।

    ফিল্মটির দাবী মতো কেরলের এমন হাজার হাজার মেয়েরা এখন যুদ্ধবন্দী, এমন কোনো প্রমাণ নেই।

    কেরলে বিজেপির সংগঠন বিস্তারের চেষ্টা (BJP is trying to expand its organization in Kerala)

    ভারতের সবচেয়ে শিক্ষিত ও প্রগতিশীল রাজ্য কেরলে বিজেপি এখনো তাদের প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। বিজেপি নেতারা দীর্ঘদিন ধরেই কেরল রাজ্যে ধর্মান্তকরণ বা ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে অভিযোগ জানিয়ে আসছিল। রাজ্যে বাম সরকার ও ধর্ম নিরপেক্ষ দলের উপস্থিতি থাকায় বিজেপি সাম্প্রদায়িকতার অস্ত্রকে ব্যবহার করে কেরল দখল করতে মরিয়া বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। 

    কাশ্মীর ফাইলস সিনেমাটির প্রভাব (Influence of the movie Kashmir Files)

    বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দ্য কেরালা স্টোরি সিনেমাটি সম্প্রতি বিবেক অগ্নিহোত্রীর কাশ্মীর ফাইলস এর  অনুকরণে করা হয়েছে। কাশ্মীর ফাইলসেও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরে সংখ্যালঘু কাশ্মীরি পন্ডিতেরা কিভাবে অত্যাচারিত হয়েছিল, তা দেখানো হয়। এ নিয়ে অনেক বিতর্ক তৈরি হলেও বক্স অফিসে বিপুল মুনাফা লাভ করে দ্য কাশ্মীর ফাইলস সিনেমাটি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • WhatsApp Feature: হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব কাজ করছে না! জানুন কিভাবে ঠিক করবেন

    WhatsApp Feature: হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব কাজ করছে না! জানুন কিভাবে ঠিক করবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ তাঁর ব্যবহারকারীদের হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবের মাধ্যমে ল্যাপটপ এবং কম্পিউটারে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাক্সেস করার দেয়। ডেস্কটপে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা ফোনের তুলনায় সুবিধাজনক।বিশেষ করে যখন অফিসের একাধিক কাজ কিংবা স্টুডেন্টদের প্রজেক্টের জন্য যখন একাধিক ট্যাব খুলে কাজ করতে, বন্ধুদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল আদানপ্রদানের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এই প্রয়োজনীয় অ্যাপটি অনেক সময় কাজ করতে চায় না বা অ্যাপটি ব্যবহার করার সময় সমস্যায় পড়তে হয়।

    এখানে সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু পদ্ধতির উল্লেখ করা হয়েছে-

    ব্রাউজারের ক্যাশ(Cache Memory)এবং কুকিজ(Cookies) ক্লিয়ার 

    অনেক সময়, পুরানো ক্যাশ মেমরি এবং কুকিজ হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবের ত্রুটির কারণ হতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্রাউজারের ক্যাশ মেমরি এবং কুকিজ সাফ করা উচিত।যদি আপনি গুগল ক্রোম(Google Chrome) ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে ক্রোমের ব্রাউজিং হিস্ট্রি(Browsing History) সাফ করতে, কম্পিউটারের স্ক্রিনের উপরের-ডানদিকে তিন-বিন্দুতে ক্লিক করে ইতিহাসে (History)অপশনে যান অথবা শুধু CTRL+H টিপুন।ক্লিয়ার ব্রাউজিং হিস্ট্রি’-এ ক্লিক করুন এবং তারপর ক্যাশে ও কুকিজ সাফ করুন। এর পরে, Google Chrome ব্রাউজারটিকে বন্ধ করে পুনরায় চালু করতে পারেন।দেখবেন হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবের সমস্যাটির সমাধান হয়ে গিয়েছে।

    মোবাইল ফোনের হোয়াটসঅ্যাপ ভার্সনটির(Whatsapp latest version update) আপডেট

    অনেক সময় মোবাইলে হোয়াটসঅ্যাপের লেটেস্ট ভার্সনটি(Whatsapp latest version) না থাকায় সমস্যায় পড়তে হয়।পুরনো ভার্সনের ক্ষেত্রে অনেক সময় লগইন নিতে সমস্যা হয়। আজই নিজের মোবাইল ফোনের গুগল বা অ্যাপল প্লে স্টোরে গিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ ভার্সনটির আপডেট করুন।

    ইন্টারনেট ব্রাউজার আপডেট(Internet Browser Update)

    অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব ভার্সনটি কাজ করতে চায় না।কারণ কম্পিউটারে থাকা ব্রাউজারটি দীর্ঘদিন ধরে আপডেট না থাকলে এমন সমস্যা হয়।বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপ কতৃপক্ষ তাদের ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার দিকটি মাথায় রেখে নতুন নতুন আপডেট করছে। ব্রাউজার আপডেট না করলে নতুন বৈশিষ্ট্যগুলোর দেখা মিলবে না।

    দ্রুতগতির ইন্টারনেট পরিষেবা (Fastest Internet Service)

    হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব ব্যবহারকারীরা সবসময় মাথায় রাখবেন যে দূর্বল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব ব্যবহার করা যাবে না।তাই হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব ব্যবহারের ক্ষেত্রে দ্রুতগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করুন।

    হোয়াটসঅ্যাপ সার্ভার ডাউন (Whatsaspp Server Down)

    হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব ব্যবহারকারীরা এটি ব্যবহার করার জন্য খেয়াল রাখবেন যে হোয়াটসঅ্যাপের অন্যান্য ব্যবহারকারীরও মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের সাথে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে কিনা।হোয়াটসঅ্যাপ সার্ভার ডাউন আছে কিনা তা পরীক্ষা করতে কেবল Downdetector.com-এ যান৷ হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন থাকলে, পরিষেবাগুলি আবার চালু হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।পরিষেবাগুলি পুনরুদ্ধার হয়ে গেলে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব স্বয়ংক্রিয়ভাবে যথারীতি কাজ শুরু করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mission Venus ISRO: শুক্রগ্রহে অভিযানের আগে ফের চাঁদে ও মঙ্গলে অভিযান চালাবে ইসরো

    Mission Venus ISRO: শুক্রগ্রহে অভিযানের আগে ফের চাঁদে ও মঙ্গলে অভিযান চালাবে ইসরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদ এবং মঙ্গল গ্রহে সফলতার সাথে চন্দ্রযান ও মঙ্গলযান পাঠানোর পর এবার ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো শুক্রগ্রহে মহাকাশযান পাঠানোর প্রস্তুতি করছে। চলতি বছরের মে মাসেই ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ ঘোষণা করেছিলেন ইসরো শুক্রগ্রহে অভিযান শুরু করবে। সরকার এবং ইসরোর বৈজ্ঞানিকেরা এই প্রকল্পে সবুজ সংকেত দিয়েছেন। তিনি জানান, ভারতের জন্য শুক্রগ্রহে অভিযান চালানো যথেষ্ট সহজ। ২০২৪ সালের মধ্যেই শুক্রগ্রহে শুক্রযান নামে মহাকাশযানটি পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন । ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসকে বেছে নেওয়া হয়েছে কারণ এই সময় পৃথিবী এবং শুক্র এমনভাবে অ্যালাইন হবে যে সেই সময় পৃথিবী ও শুক্রগ্রহ প্রায় এক সরলরেখায় সারিবদ্ধ হবে। খুব সামান্য পরিমাণেই প্রপেল্যান্ট ব্যবহারের মাধ্যমেই মহাকাশযানটি প্রতিবেশী গ্রহের কক্ষপথে পাঠানো যাবে। যদি কোনো কারণে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করতে ব্যর্থ হলে পরবর্তীতে দীর্ঘ সাত বছর পর ২০৩১ সালে এমন সুযোগ আসবে।
    এই মিশনে শুক্র গ্রহে জীবকূল বেঁচে থাকার মতো পরিবেশ রয়েছে কি না তার খোঁজ করা হবে। এছাড়াও গ্রহটিতে কোন জীব রয়েছে কিনা, সক্রিয় আগ্নেয়গিরি বিভিন্ন বিষয়ে খোঁজ করা হবে। ইসরো তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের এই রিসার্চ কোনও দেশের অনুকরণে হবে না। সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি রিসার্চ করে নতুন কিছু বিষয়ে জানার চেষ্টা করা হবে।

    অপরদিকে, শুক্রগ্রহ অভিযানের আগে মঙ্গল ও চাঁদে ফের অনুসন্ধান চালাবে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। তবে জাপানের সঙ্গে গাঁটছড়ায় এই প্রকল্পটি করা হবে বলে জানিয়েছে মহাকাশ সংস্থাটি।

    ইসরোর বৈজ্ঞানিক অনিল ভরদ্বাজ সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, চাঁদের ছায়া অঞ্চলটি নিয়ে গবেষণার জন্য  জাপানিজ সংস্থা Japanese Aeroplane Exploitation Agency এর একটি রকেটে ইসরো নির্মিত চন্দ্র রোভারকে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে অবতরণ করানো হবে। 

    এছাড়াও তিনি জানান, আদিত্য এল-১ সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য ইসরো থেকে আরও একটি নতুন অভিযান হতে চলেছে। ৪০০ গ্রাম ওজনের একটি উপগ্রহ সূর্যকে প্রদক্ষিণ করবে। যার সাহায্যে সৌর বায়ুত্ব্ররণ ও পৃথিবীর কাছাকাছি আবহাওয়ার পূর্বাভাস পাওয়া যাবে এছাড়াও নানা বিষয় সম্পর্কে জানা যাবে এই উপগ্রহ থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kuno National Park:আফ্রিকা থেকে আনা ৮ টি চিতার মধ্যে দুটিকে ছাড়া হল কুনোর জঙ্গলে

    Kuno National Park:আফ্রিকা থেকে আনা ৮ টি চিতার মধ্যে দুটিকে ছাড়া হল কুনোর জঙ্গলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিন আফ্রিকা থেকে আনা ৮ টি চিতাবাঘের মধ্যে ২ টি চিতা বাঘকে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কের বড় এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হল। কুনোর পার্কের তারে ঘেরা মুক্ত প্রান্তরে প্রথমে এই চিতাবাঘ গুলিকে রাখা হয়েছিল। কতৃপক্ষ জানিয়েছে, সরাসরি কুনোর জঙ্গলে ছাড়ার আগে জঙ্গলের পরিবেশের সঙ্গে আরও ভাল করে মানিয়ে নেওয়ার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 
    এই প্রেক্ষিতে রবিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ট্যুইটারে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
    ট্যুইটারে তিনি লেখেন, “দারুণ খবর। বাধ্যতামূলক কোয়ারেনটাইনের পর দুটি চিতাকে আরও বড়ো এনক্লোজারে ছাড়া হয়েছে। বাকি চিতাগুলিকেও দ্রুত সেখানে স্থানান্তরিত করা হবে। আমি এটা জেনে খুশি হয়েছি যে সবকটি চিতাই সুস্থ রয়েছে। তারা সক্রিয় রয়েছে এবং তারা পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিচ্ছে।”

     

    কুনো জাতীয় উদ্যানের শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভিনদেশ থেকে আনা চিতাগুলিকে জঙ্গলে ছাড়ার আগে যাবতীয় সতর্কতা পালন করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনেই যাবতীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই চিতাগুলিকে দেখভালের জন্য টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে। নতুন যে স্থানে চিতা বাঘগুলিকে ছাড়া হচ্ছে সেটির আয়তন প্রায় ৫ বর্গ কিলোমিটার।

     

    আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসারে, বন্য প্রাণীদের অন্য দেশে স্থানান্তরিত করার ক্ষেত্রে এক মাসের বিশেষ এই কোয়ারেন্টাইনে রাখা বাধ্যতামূলক। এই সময়ের মধ্যেই দেখা হয় নতুন পরিবেশে প্রাণীটি মানিয়ে নিতে পারছে কি না।
    তবে, এই ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ করেছেন মধ্যপ্রদেশের বনমন্ত্রী বিজয় শাহ। সূত্রের খবর, বনমন্ত্রীর উপস্থিতিতে রবিবার এই চিতাগুলিকে ছাড়ার কথা ছিল। কিন্তু, বনবিভাগের আধিকারিকরা এক দিন আগেই চিতাগুলিকে বড় এলাকায় ছেড়ে দেন। সূত্রের খবর, এলাকার পরিবেশ এবং চিতাগুলির স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করার পর শনিবার চিতা দু’টিকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

    প্রসঙ্গত, ১৯৪৭ সালে ছত্তিশগড়ে ভারতে শেষ চিতা মারা গিয়েছিল এবং ১৯৫২ সালে চিতাকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ মন্ত্রক সূত্রের খবর, দক্ষিণ আফ্রিকা অথবা নামিবিয়া থেকে আগামী পাঁচ বছর ধরে ধাপে ধাপে ৫০টি চিতা ভারতে আনা হবে। এদের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ অল্পবয়স্ক চিতা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share