Author: user

  • Partial solar eclipse: ২৫ শে অক্টোবর ভারতে দেখা যাবে আংশিক সূর্যগ্রহণ

    Partial solar eclipse: ২৫ শে অক্টোবর ভারতে দেখা যাবে আংশিক সূর্যগ্রহণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েক সপ্তাহ আগেই পৃথিবী বৃহস্পতির কাছাকাছি চলে এসেছিল। ১০৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কাছে এসেছিল বৃহস্পতি ও পৃথিবী। ফের একবার মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে চলেছে পৃথিবী। সূর্য, চাঁদ, পৃথিবী সবকিছু এক সরলরেখায় আসবে। যদিও ভারতের কিছু অংশ আংশিক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হবে ২৫ অক্টোবর। ভারতের সর্বত্রে এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে না। তবে পশ্চিমপ্রান্তের কিছু এলাকাগুলিতে দেখা যাবে এই গ্রহণ। কলকাতার বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়ামের তরফে জানানো হয়েছে, পোরবন্দর, গান্ধীনগর,মুম্বই, সিলভাসা,সুরাত পানাজিতে দেখা যাবে এই আংশিক গ্রহণ। সবচেয়ে বেশিক্ষণ দেখা যাবে গুজরাতের দ্বারকা থেকে। এই গ্রহণ ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট স্থায়ী হবে। কলকাতা থেকে মাত্র ১১ মিনিট সময় পর্যন্ত দেখা যাবে আর শিলিগুড়িতে দেখা যাবে ১৭ মিনিটের জন্য।উত্তর-পূর্ব ভারত ছাড়া সারা ভারতে এই সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে বলেও জানানো হয়েছে।

    দীপাবলির সময়ে এ সূর্যগ্রহণ থাকায় এই গ্রহণের সময়টিকে শুভক্ষণ বলে ধরা হচ্ছে। এই সূর্যগ্রহণটি ২৫ অক্টোবর সূর্যগ্রহণ ভারতীয় সময় অনুসারে দুপুর ২.২৯ মিনিট থেকে শুরু হয়ে যাবে আইসল্যান্ডে। চলবে সন্ধ্যে ৬.২০ মিনিট পর্যন্ত। দিল্লিতে সূর্য গ্রহণ ৪.২৯ মিনিটে শুরু করে তা সন্ধ্যে ৬.০৯ মিনিট পর্যন্ত চলবে। ভারতের কয়েকটি জায়গায় বিকেল ৪.০৩ মিনিট থেকে তা দেখা যাবে।জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে সূর্যগ্রহণের সময় কোন শুভ কাজ এডিয়ে চলা উচিত। রান্না বন্ধ রাখা উচিত। খাবার প্রস্তুত থাকলে তাতে তুলসী পাতা যোগ করা উচিত। গর্ভবতী মহিলাদের ঘ্রেরে বাইরে বের হওয়া উচিত নয়।

    শাস্ত্রানুযায়ী গ্রহণের আগের সময়টিকে অশুভ মনে করা হয় এবং একে সূতক সময় বা সূতক কাল বলা হয়। সূতক সময়কালে কোনও মাঙ্গলিক কাজ করা হয় না এবং এই সময়ে কোনও ব্যক্তির  নতুন কাজ শুরু করা উচিত নয়। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, সূর্যগ্রহণের সূতক সময়কাল ১২ ঘন্টা আগে শুরু হয় এবং গ্রহণ শেষ হওয়ার পরেই শেষ হয়। কথিত আছে যে সূর্যগ্রহণ কোথাও দেখা না গেলে সূতক হয় না। এবার ভারতে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাচ্ছে, তাই সূতক বৈধ হবে। আংশিক সূর্যগ্রহণের সূতক শুরু হবে ভোর ০৩:১৭ এবং শেষ হবে বিকেল ০৫:৪৩ মিনিটে।

    আংশিক সূর্যগ্রহণ কখন হয়? 

    যখন চাঁদের জন্য সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসতে বাধা পেলেও, একটা অংশের আলোয় শুধুমাত্র বাধা পায়, তখন এই ধরনের সূর্যগ্রহণ দেখা যায়।অর্থাত্‍ এক্ষেত্রে সূর্যের একটা অংশ চাঁদের জন্য ঢাকা পড়ে আর বাকি অংশ দেখা যায়। এই আংশিক গ্রহণে সূর্যকে আধ খাওয়া ফলের মতো দেখতে লাগে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • TET Scam: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা মানিকের! কালীপুজো কাটবে ইডির হেফাজতেই

    TET Scam: সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা মানিকের! কালীপুজো কাটবে ইডির হেফাজতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  টেট নিয়োগে (TET Scam)  দুর্নীতি মামলায় সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। সিবিআই (CBI) তদন্তে রক্ষাকবচ পেলেও, ইডির (ED) গ্রেফতারি নিয়ে স্বস্তি পেলেন না পর্ষদের অপসারিত সভাপতি। ইডির গ্রেফতারিকে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতে যে আর্জি করেছিলেন মানিক, বৃহস্পতিবার তা খারিজ করে দেওয়া হল। ইডির গ্রেফতারি সঠিক বলেই জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দুই বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: শিবপুরে টাকা উদ্ধার-কাণ্ডে তদন্ত শুরু করল ইডি! জানেন কী খুঁজছে তারা?

    প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত মানিককে আর্থিক তছরুপের অভিযোগে গ্রেফতার করেছিল ইডি। সেই গ্রেফতারির সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন মানিক। বৃহস্পতিবার মানিকের সেই আবেদন খারিজ করে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু এবং বিচারপতি বিক্রম নাথের ডিভিশন বেঞ্চ। তাতেই তাঁরা জানিয়ে দেন, মানিককে ইডির গ্রেফতারিতে কোনও ভুল নেই। মানিকের গ্রেফতারি যথাযথ কি না, সে ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের জবাবে সোমবারই আদালতে ২৪ পাতার হলফনামা জমা দিয়েছিলেন ইডির আইনজীবী। ওই হলফনামায় মানিককে গ্রেফতারির নেপথ্যে থাকা পাঁচটি কারণও জানানো হয়। ইডি-র তরফে হাজির সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা মানিকের বিরুদ্ধে তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ আনেন। তথ্য লুকানো থেকে শুরু করে তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি তুলে ধরা হয়। মানিক ভট্টাচার্যের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া চাকরিপ্রার্থীদের তালিকার প্রসঙ্গ টেনে বেআইনি নিয়োগের অভিযোগও করা হয়।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার মামলায় কেরিম খানকে জেরা সিবিআইয়ের, হানা অনুব্রতর দিদির বাড়িতেও

    মানিকের আইনজীবী মুকুল রোহতগী জানান, এসএসসি দুর্নীতি কাণ্ডে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া টাকা মানিক ভট্টাচার্যের বলে দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। বেআইনি নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় অনিয়মের অভিযোগ বাদ দিয়ে মানিক ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই বলেও দাবি করেন আইনজীবী। তাঁর মক্কেলের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না, বলেও আদালতে জানান তিনি। এর জবাবে শীর্ষ আদালতের তরফে রাজ্যের আদালতেই আবেদন জানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Yoga Asanas: উচ্চ রক্তচাপ কমাতে ঘরে বসে করুন এই ৫ টি যোগাসন

    Yoga Asanas: উচ্চ রক্তচাপ কমাতে ঘরে বসে করুন এই ৫ টি যোগাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগ হল এমন একটি আধ্যাত্মিক শৃঙ্খলা যা শরীর ও মনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা করে।যোগ শব্দটি সংস্কৃত মূল ‘যুজ’ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ ‘যোগ দেওয়া’ বা’একত্রিত হওয়া’। আধুনিক বিজ্ঞানীদের মতে, মহাবিশ্বের সবকিছুই একই কোয়ান্টাম ফার্মামেন্টের একটি প্রকাশ মাত্র। যিনি এই অস্তিত্বের একত্ব অনুভব করেন তাকেই যোগী বলা হয়। যোগের ইতিহাস খুঁজতে গেলে দেখা যায় বৈদিক যুগের পূর্বেই এই যোগের উৎপত্তি। আবার অনেকে বলেছেন মহর্ষি পতঞ্জলি যোগাসনার উদ্ভব করেছেন। এই নিয়ে তর্কবিতর্ক রয়েছে।

    সিন্ধু সভ্যতার বেশ কিছু শিলমোহরে যোগাসনরত চিত্র খোদাই করা রয়েছে। প্রাচীন এই যোগাভ্যাস ভারতে বাইরে প্রসিদ্ধ থাকলেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে  ভারতের এই প্রাচীন এই শরীরচর্চাবিদ্যা রাষ্ট্রসংঘের উদ্যোগে সারা পৃথিবীতে বিশ্ব যোগ দিবস ( World Yoga Day) হিসেবে পালন করা হচ্ছে। ২০১৫ সালের ২১ জুন থেকে রাষ্ট্রসংঘের সঙ্গে যুক্ত ৪৪ টি মুসলিম দেশ সহ মোট ১৯২ টি দেশ বিশ্ব যোগ দিবস পালন করেছিল।
    নিয়মিত যোগাভ্যাসে শরীর নিরোগ থাকে।

    বর্তমানে কর্মব্যস্ততার জীবনে নানা ধরনের চিন্তা, কাজের চাপে আজকাল অনেক কম বয়েসেই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেয়। যোগাব্যায়ামের পাশাপাশি অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।ধূমপান করার অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করতে হবে। 
    দেখে নিন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য কী কী যোগাভ্যাস করা প্রয়োজন।

    সূর্য নমস্কার

    সূর্য নমস্কার দিয়ে শুরু করুন। ভোর বেলায় খালিপেটে সূর্য নমস্কার করা সবচেয়ে ভাল। প্রথমে হাত জোড় করে নমস্কার করার ভঙ্গিতে দাঁড়ান। হাতের তালুতে তালুতে খুব জোরে চাপুন যাতে বুকের পেশি শক্ত হয়। তার পর এই চাপ বজায় রেখে অর্ধচন্দ্রাসনের ভঙ্গিতে হাত তুলে পেছনে বেঁকান। ওখান থেকে সামনে ঝুঁকে হাত পায়ের সামনে মাটিতে রেখে পদহস্তাসন করুন। এই অবস্থায় হাঁটু ভেঙে বসে পড়ুন। ওই অবস্থায় ডান পা পেছনে সোজা করে দিন।এ বার হাঁটু থেকে মাথা তুলে সামনের দিকে তাকান। বাঁ পা পেছনে সোজা করে দিন। এ বার ডনের ভঙ্গিতে হাতের জোরে নামুন। ডন থেকে আস্তে আস্তে উঠুন। বাঁ পা পূর্বের ভঙ্গিমায় ভাঁজ করে সামনে নিয়ে আসুন। মাথা নামান। ডান পা ভাঁজ করে সামনে নিয়ে আসুন। নিতম্ব গোড়ালিতে লাগিয়ে বসুন। আবার নিতম্ব তুলে সোজা রেখে পদহস্তাসন করুন। এ বার হাত তুলে অর্ধচন্দ্রাসনের ভঙ্গিতে পেছনে বেঁকান। সেখান থেকে সোজা হয়ে হাত জোড় করে নমস্কার করার ভঙ্গিতে ফিরে আসুন।

    শিশু আসন

    হামাগুড়ি দেওয়ার ভঙ্গিতে মেঝেতে বসুন। এবার আস্তে আস্তে সারা শরীর পিছনে নিয়ে গিয়ে শরীরের পশ্চাদ্দেশ পায়ের গোড়ালির উপর রাখুন। কপাল মাটিতে ঠেকান। হাত দু’টো পিছনে নিয়ে গিয়ে তালু উল্টো করে পায়ের কাছে রাখুন। মানসিক চাপ ও ক্লান্তি কমাতে সহায়তা করে এই যোগাসন। দেহে রক্তসঞ্চালনের প্রক্রিয়াকেও স্বাভাবিক রাখে।

    বজ্রাসন

    সোজা হয়ে বসুন। সামনের দিকে প্রথমে পা ছড়িয়ে দিন। এবার একটা করে পায়ে হাঁটু মুড়ে তার উপর বসুন। গোড়ালি জোড়া রাখবেন এবং শিরদাঁড়া সোজা রাখবেনে। হাত দু’টো উরুর উপর সোজা করে রাখুন। দুপুর বা রাতের খাওয়ার পরেও এই যোগাসন করতে পারেন। এটি শরীরে অতিরিক্ত মেদের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় এবং পেটের তলদেশে রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক করে।

    পশ্চিমোত্তানাসন

    প্রথমে পা ছড়িয়ে শিরদাঁড়া সোজা করে বসুন। ভাল করে শ্বাস নিন। এরপর মাথার উপরে হাত দু’টো সোজা করে নমস্কারের ভঙ্গিতে প্রসারিত করুন। এবার শ্বাস ছাড়ুন। শরীর বেঁকিয়ে হাত দু’টো পা অবধি নিয়ে যান, পা যেন না বেঁকে। এই অবস্থায় হাত দু’টো দিয়ে গোড়ালি জড়িয়ে ধরুন। এবার পায়ের উপর মাথা রাখুন। কিছুক্ষণ রাখার পর হাত দু’টো আবার মাথা পর্যন্ত প্রসারিত করুন। দিয়ে প্রথমে যে ভাবে বসেছিলেন সেই ভঙ্গিতে ফিরে যান। ওজন কমানোর পাশাপাশি পেটের তলদেশের মেদও ঝরায় এই ব্যায়াম। মানসিক চাপ কমানোর পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপকেও কমায়।

    সুখাসন

    এই যোগ ব্যায়ামের ফলে শরীর ও মনে এক ধরনের সার্বিক ভারসাম্য আসে। মন ও মেজাজ ভাল থাকে। শিরদাঁড়া সোজা রেখে বাবু হয়ে বসুন। ধ্যানের ভঙ্গির এই আসন উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Kedarnath: এবারেও সেনাদের সঙ্গে দীপাবলী কাটাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি,দর্শন করবেন কেদার ও বদ্রীধাম

    Kedarnath: এবারেও সেনাদের সঙ্গে দীপাবলী কাটাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি,দর্শন করবেন কেদার ও বদ্রীধাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছরের মতো এবারেও দীপাবলীতে ভারতীয় সেনার সঙ্গে উৎসবে মাতবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। প্রধানমন্ত্রী হবার পর থেকেই দেশের সুরক্ষায় নিয়োজিত ভারতীয় সেনাদের সঙ্গে গত আট বছর ধরে দীপাবলী কাটিয়ে আসছেন।তার আগে পৌঁছে যাবেন কেদারনাথ (Kedarnath) ও বদ্রীনাথ  (Badrinath) তীর্থ দর্শনে।কয়েকদিন আগেই প্রধানমন্ত্রীর কেদারনাথ (Kedarnath)  ও বদ্রীনাথ যাওয়ার খবর শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু এর আগে প্রধানমন্ত্রী দফতর থেকে সরকারি সূত্রে কিছুই না জানানোয় প্রধানমন্ত্রী উওরাখন্ড সফর ঘিরে ধোঁয়াশা ছিল। 

    এবার সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ২১ অক্টোবর কেদারনাথে পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মন্দির পরিদর্শনের পর তিনি ওই একই দিনে বদ্রীনাথে যাবেন।কেদারনাথে  পুজো দেবেন তিনি। এছাড়াও কেদারনাথ প্রকল্পের (Kedarnath Project) কাজ পরিদর্শন করবেন। সেদিনই যাবেন বদ্রীনাথ মন্দির (Badrinath Temple) দর্শনে। বদ্রীনাথ মাস্টার প্ল্যানের (Badrinath Master Plan) কাজ ঘুরে দেখবেন। তবে ২৪ অক্টোবর প্রতিবারের মতো দিওয়ালি উৎসব উপভোগ করবেন ভারতীয় সেনার সঙ্গে। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রস্তুতি শুরু করেছে জেলা প্রশাসন।

    সেনাদের সঙ্গে দীপাবলী কাটাতে উত্তরাখণ্ডের (Uttrakhand) সীমান্ত সংলগ্ন গ্রাম মান্নাতে (Manna) যাবেন মোদি। সেখানকার  গ্রামবাসীদের সঙ্গেও সময় কাটাবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর  মোদী ২০১৪ সালে সিয়াচেন সফর দিয়ে দীপাবলিতে  সেনাদের সঙ্গে সময় কাটানো শুরু করেন। এর পর প্রধানমন্ত্রী জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরি জেলায় দুবার সেনাদের সঙ্গে দীপাবলী উদযাপন করেছিলেন ২০১৯ এবং ২০২১ সালে। সংবাদ সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে,কেদারনাথ, বদ্রীনাথ মন্দির আরতি-দর্শনের পাশাপাশি সড়ক পরিকাঠামোর উন্নয়নের জন্যও সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনও করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    এদিকে গুজরা্টের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন ঘিরে আগে থেকেই প্রচার শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর নিজ রাজ্য গুজরাটে আজ ও কাল অর্থাৎ ১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর থাকবেন ।সেখানে ১৫ হাজার ৬৭০ কোটি টাকার একাধিক প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হবে। আজ, ১৯ তারিখে তিনি গুজরাটের গান্ধীনগরের মহাত্মা মন্দিরে ডেফএক্সপো ২০২২-র উদ্বোধন করবেন। এরপর মিশন স্কুলস অব এক্সিলেন্সের উদ্বোধনও করবেন তিনি। জুনাগড়ে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। রাজকোটেও একাধিক প্রকল্পের সূচনা ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। ২০ তারিখে তিনি গুজরাট থেকেই সূচনা করবেন মিশন লাইফের। এরপর কেভাদিয়ায় একটি সম্মেলনে যোগদান ও ভ্যারায় একাধিক প্রকল্পের সূচনা করবেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, উৎসবের মরসুমে বড়োসড়ো নাশকতার হাত থেকে রক্ষা পেল রাজধানী দিল্লী। ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (NIA) মঙ্গলবার পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান এবং দিল্লী এই পাঁচটি রাজ্যের ৫০ টির বেশী স্থানে অভিযান চালিয়ে একজন আইনজীবী সহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এনআইএ জানিয়েছে, অভিযানের সময় দিল্লির বাসিন্দা অ্যাডভোকেট আসিফ খান এবং হরিয়ানার রাজেশ ওরফে ‘রাজু মোতা’কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অ্যাডভোকেট আসিফ খানের বাড়ি থেকে  গোলাবারুদ সহ চারটি অস্ত্র এবং কয়েকটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • India vs Pakistan: ক্রিকেট ঘোচায় দূরত্ব! বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচের আগে শাহিনকে কী পরামর্শ দিলেন শামি?

    India vs Pakistan: ক্রিকেট ঘোচায় দূরত্ব! বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচের আগে শাহিনকে কী পরামর্শ দিলেন শামি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ম্যাচে একে অপরের প্রতিপক্ষ। কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলবে না। মাঠের মধ্যে লড়াই হবে কঠিন থেকে কঠিনতর। কিন্তু মাঠের বাইরে তাঁরা প্রতিবেশী। পড়শি ভাই। বিকেলে পাড়ার মাঠে যেভাবে বড় দাদা ছোট ভাইকে বল করার কায়দা শিখিয়ে দেন ঠিক সেভাবেই প্র্যাকটিস শেষের আগে পাক পেসার শাহিনকে ডেলিভারির টেকনিক দিলেন শামি। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী শিবিরের বোলিং বিভাগের দুই সেরা মুখও। কিন্তু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে সম্পূর্ণ অন্য মেজাজে দেখা গেল মহম্মদ শামি (Mohammed Shami) ও শাহিন শাহ আফ্রিদিকে (Shaheen Shah Afridi)।

    ২৩ অক্টোবর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ দিয়ে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অভিযান শুরু করবে ভারত। সেই ম্যাচ ঘিরে এখন থেকেই উত্তেজনার পারদ চড়ছে। আর তার আগে প্র্যাক্টিসের ফাঁকে শামির সঙ্গে দেখা হয়ে গেল শাহিনের। পাক পেসারকে বোলিং নিয়ে পরামর্শ দিলেন শামি। দুই পেসারকে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করতে দেখা গেল। সোমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে ব্রিসবেনে একই দিনে খেলতে নেমেছিল ভারত এবং পাকিস্তান। সেখানে দুই দলের ক্রিকেটারদের দেখা হয়ে গেল। ভারত এবং পাকিস্তানের বোলাররা পাশাপাশি নেটে অনুশীলন করছিলেন। সেখানে শামিকে দেখে এগিয়ে আসেন শাহিন। শামিকে জিজ্ঞাসা করেন, তিনি কেমন আছেন। পাল্টা শামিও শাহিনের খোঁজ খবর নেন। ভারতীয় বোলারের পরামর্শ নিতে দেখা যায় শাহিনকে। এমনকী, বাঁ হাতে বল নিয়ে সিম পজিশন উল্লেখ করে শাহিনকে ডেলিভারি করার কায়দা বুঝিয়ে দিলেন শামি। 

    আরও পড়ুন: সৌরভ কেন বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর নন? মমতাকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

    চোটের কারণে ২০২২ সালের এশিয়া কাপে শাহিন অংশ নিতে না পারলেও এখন পুরোপুরি ফিট এবং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তাঁকে পাকিস্তানের জার্সি গায়ে আবারও বোলিং করতে দেখা যাবে। সেই সঙ্গে টি-টোয়েন্টি দল থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন মহম্মদ শামি। আইপিএল-এর পর থেকে আর টি টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলতে তাঁকে দেখাই যায়নি। তবে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে অনুশীলন ম্যাচে নিজেকে প্রমাণ করেছেন শামি। বুমরাহ-হীন ভারতীয় বোলিং লাইন আপের  ভরসা তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Roger Binny: পড়ল সরকারি শিলমোহর! বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিসিআইয়ের নয়া সভাপতি নির্বাচিত রজার বিনি

    Roger Binny: পড়ল সরকারি শিলমোহর! বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিসিআইয়ের নয়া সভাপতি নির্বাচিত রজার বিনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের জায়গায় সরকারিভাবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (BCCI) দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিলেন ১৯৮৩ সালের প্রাক্তন বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার রজার বিনি। মঙ্গলবার মুম্বই-এর এক পাঁচতারা হোটেলে প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার রজার বিনিকে বিসিসিআই-এর পরবর্তী সভাপতি হিসাবে নিযুক্ত করা হয়েছে। রজার বিনি বোর্ডের ৩৬তম সভাপতি নির্বাচিত হলেন। তিনি বোর্ডের প্রথম সভাপতি যিনি বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য। 

    আরও পড়ুন: তীক্ষ্ণ নজর! মহারণের আগে একে অপরের শক্তি-দুর্বলতা বিশ্লেষণে ব্যস্ত ভারত-পাকিস্তান

    এদিন, বোর্ডের বার্ষিক সাধারণ সভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নতুন সভাপতি নির্বাচিত হলেন রজার বিনি (Roger Binny)। বিসিসিআইতে আসার আগে বিনি ছিলেন কর্ণাটক ক্রিকেট অ্যাসোসিশনের (KCA) প্রধান। সেই পদ ছাড়তে হবে তাঁকে। তাছাড়া এর আগে সন্দীপ পাটিল (Sandip Patil) নির্বাচকপ্রধান থাকাকালীন জাতীয় নির্বাচকও ছিলেন বিনি।রজার বিনির নতুন কমিটিতে আগের মতোই সচিব পদে বহাল থাকছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর ছেলে জয় শাহ। নতুন সহ-সভাপতি হচ্ছেন কংগ্রেস নেতা রাজীব শুক্লা। আইপিএলের (IPL) চেয়ারম্যান হচ্ছেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের ভাই অরুণ ধূমাল। কোষাধ্যক্ষ পদে রয়েছেন আশিস শেলার। যুগ্ম সচিব পদে আসছেন দেবজিত সাইকিয়া।

    আরও পড়ুন: বুমরাহর অভাব মেটাবে শামি! টসও গুরুত্বপূর্ণ, রোহিতকে পরামর্শ মাস্টার-ব্লাস্টারের

    এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও (Sourav Ganguly)। বিনির সভাপতি পদে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবার মুখ খোলেন সৌরভ। বলেন, ‘রজার বিনিকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। নির্বাচকদের নয়া গ্রুপ ভারতীয় ক্রিকেটকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবেন। বিসিসিআই ভাল হাতে রয়েছে। ভারতীয় ক্রিকেট শক্তিশালী ও দৃঢ় ভাবে এগিয়ে চলেছে।’ বোর্ডের সভাপতি হয়েই বিনি বলেন, ‘আমি আপাতত প্রাথমিকভাবে ২টি বিষয়ের উপর ফোকাস করতে চাই। প্রথমে খেলোয়াড়দের ইনজুরি রোধ করা। জসপ্রীত বুমরাহ বিশ্বকাপের ঠিক আগে চোট পেয়েছিলেন, যা পুরো পরিকল্পনাকে প্রভাবিত করেছে। দ্বিতীয়ত, আমি ভারতের পিচগুলির উপর ফোকাস করতে চাই।’ আজই বিসিসিআই-এর এজিএম-এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ২০২৩ সালে এশিয়া কাপে পাকিস্তান সফরে যাবে না ভারতীয় দল। বোর্ডের দাবি, এশিয়া কাপ কোনও এমন জায়গায় আয়োজন হোক যেখানে ভারত ও পাকিস্তান উভয়েই যোগ দিতে পারবে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kedarnath: কেদারনাথে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা! ভেঙে পড়ল হেলিকপ্টার, মৃত ৭, শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    Kedarnath: কেদারনাথে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা! ভেঙে পড়ল হেলিকপ্টার, মৃত ৭, শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেদারনাথে (Kedarnath) ভয়াবহ দুর্ঘটনা। ভেঙে পড়ল তীর্থযাত্রী বহনকারী একটি হেলিকপ্টার। দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে দুই পাইলট-সহ ৭ জনের। তাদের মধ্যে চারজনই ছিলেন মহিলা। কেদারনাথ থেকে ২ কিলোমিটার দূরে গরুড় চট্টিতে ঘটেছে দুর্ঘটনাটি। এই ঘটনার পরেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় তীর্থযাত্রী এবং পাইলটের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টা ৪০-এর দিকে ফাটা এলাকা থেকে কেদারনাথের উদ্দেশ্যে হেলিকপ্টারটিতে রওনা হয়েছিলেন মোট ৮ জন। রুদ্রপ্রয়াগের (RudraPrayag) কাছে গরুড় চট্টির কাছে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে যাত্রীবাহী কপ্টারটি। এখান থেকে কেদারনাথ (Kedarnath) মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে। উদ্ধারকারী দলের সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। তার মধ্যে ২ জন পাইলট (Pilot)। খারাপ আবহাওয়ার জন্যই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিক অনুমান। আরও জানা গিয়েছে, গরুড় চট্টি থেকে ওড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে কপ্টারটিতে আগুন ধরে যায়। এরপর রুদ্রপ্রয়াগের কাছে তা ভেঙে পড়ে। দুর্ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় পুলিশ এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর কর্মীরা। এখনও চলছে উদ্ধারকাজ। ঠিক কী কারণে কপ্টারটি ভেঙে পড়ল, তারও তদন্ত করা হচ্ছে।

    অন্যদিকে শোকপ্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    দুর্ঘটনার বিস্তারিত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি। তিনি ট্যুইটে জানিয়েছেন, ‘কেদারনাথের কাছে গরুড় চট্টিতে দুর্ভাগ্যজনক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় কিছু লোকের হতাহতের বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে নেমেছে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। জেলা প্রশাসনের দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। এই মর্মান্তিক ঘটনার বিস্তারিত তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

    কেন্দ্রীয় বিমান পরিবহণ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া টুইট করে এই দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, ‘কেদারনাথে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনাটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করতে আমরা রাজ্য সরকারের সাথে যোগাযোগ করছি। আমরা ক্রমাগত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।’ 

    [tw]


    [/tw]

     

  • Fatakesto Kali Puja: জানুন, সাতের দশকের কলকাতার ডন ‘ফাটাকেষ্ট ও তাঁর কালীপুজোর গল্প‌’

    Fatakesto Kali Puja: জানুন, সাতের দশকের কলকাতার ডন ‘ফাটাকেষ্ট ও তাঁর কালীপুজোর গল্প‌’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁকে ঘিরেই তৈরি হয়েছিল ‘এমএলএ ফাটাকেষ্ট’ সিনেমা। এই ফিল্মে মিঠুন চক্রবর্তীর সংলাপ- ‘‘মারব এখানে, লাশ পড়বে শ্মশানে’’— আজও সমানভাবে জনপ্রিয় হয়ে রয়েছে। 

    জানেন, কে ছিলেন এই ফাটাকেষ্ট? এর উত্তর জানতে আমাদের যেতে হবে সাতের দশকে নকশাল আন্দোলনে উত্তাল কলকাতায়। প্রতিদিনই তখন হত্যালীলা চলছে, সারা রাজ্যের অলিগলি থেকে কলকাতার রাজপথে তখন রক্তের দাগ। কোথাও বৃষ্টির ফোঁটার মতো গুলিবর্ষণ হয়, তো কোথাও মুড়ি-মুড়কির মতো বোমাবাজি চলে। কলেজ স্ট্রিটের দেওয়ালে তখন নকশালদের দেওয়াল লিখন – ‘ফাটাকেষ্টর মুন্ড চাই’। তৎকালীন সময় থেকেই জনশ্রুতি রয়েছে, ‘নকশালদের ছোড়া বোমা নাকি তাঁর পায়ের কাছে পড়েও ফাটেনি, ওই বোমা তিনি উল্টোদিকে শট মারেন ঠিক ফুটবলের ধাঁচে’। তিনি যে ফাটাকেষ্ট। বোমা নিয়ে ফুটবল খেলা তো তাঁরই সাজে।

    এলাকার মসীহা বলুন অথবা রবিনহুড। অমিতাভ বচ্চন অভিনীত ‘শাহেনশা’ চরিত্র তাঁর সঙ্গে অনেকাংশে মেলে, এমনটাই বিশ্বাস ছিল তাঁর ফ্যানদের। কলেজ স্ট্রিটের রাস্তা ধরে এলাকার মেয়েরা ‘নাইট শো’ দেখে নিশ্চিন্তে রাত্রিতে একাকী ফিরতে পারতেন যখন দেখতেন, তাঁদের পাহারার জন্য ‘ফাটাকেষ্ট’ বারোয়ারী মন্দিরের মেঝেতে তোয়ালে বিছিয়ে রাত্রিযাপন করছেন। কলেজ স্ট্রিটের এই ‘মসীহা’-র এমন অদ্ভূত নামকরণের কারণ তাঁর মুখমণ্ডল জুড়ে থাকা বসন্তের দাগ বলেই মনে করেন অনেকে। 

    আরও পড়ুন: নানারকমের সোনার অলঙ্কারই অনুব্রতর কালী প্রতিমার বৈশিষ্ট্য! জানেন কী কী রয়েছে সেই তালিকায়?

    আসল নাম কৃষ্ণচন্দ্র দত্ত। ‘নব যুবক সংঘ’-এর কালী পুজোর উদ্যোক্তা। নকশাল আমলে কলেজ স্ট্রিটে দুই মস্তানের সঙ্গে ব্যাপক ছুরির লড়াই হয় ‘কালীভক্ত’ কৃষ্ণচন্দ্র দত্তের। লড়াই জিতলেও শরীরে ব্যাপক ছুরিকাঘাতের কারণে ক্ষত সৃষ্টি হয় তাঁর। ভর্তি হন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে। সুস্থ হয়ে পাড়ায় ফিরলে তাঁর নাম হয় ‘ফাটাকেষ্ট’। ছোটোখাটো চেহারা, সুঠাম দেহের অধিকারী ফাটাকেষ্টর কলেজ স্ট্রিটের কালীপুজো প্রসিদ্ধ হয়ে রয়েছে সেই ছয়ের দশক থেকেই। কালীমায়ের ভক্ত কৃষ্ণচন্দ্র দত্ত ওরফে ফাটাকেষ্ট ‘তন মন ধন’ দিয়ে মায়ের আরাধনা করতেন। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় পুজোর উদ্বোধন করতেন। সারা এলাকা জুড়ে চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা থাকত, বিভিন্ন থিম দ্বারা সাজানো হত মায়ের মণ্ডপ। বিশালকায় মায়ের মূর্তির দর্শন করতে কাতারে কাতারে মানুষজন আসতেন।

    প্রচলিত বিশ্বাস মতে, নব যুবক সংঘের কালীপুজোয় একবার এক মহিলার ভর হয় কালী মূর্তির সামনে। ওই মহিলা তখন বলতে থাকেন ‘ছোট গ্লাসের জলে আমার চেষ্টা মেটেনা, আমাকে বড় গ্লাসে জল দিতে পারিস না তোরা’? তখন দেখা গেল মাতৃ প্রতিমার নৈবেদ্যতে রাখা জলের পাত্রটি সত্যিই ছোট। এই ঘটনার পরে বড় গ্লাসে দেবী কালীকে জলদানের রীতি রয়েছে ফাটাকেষ্টর কালীপুজোতে। 

    কালী পুজোর প্রাক মুহূর্তে একবার পরিচালক দুলাল গুহর ছবির কাজে কলকাতায় এসেছিলেন অমিতাভ বচ্চন, সদ্য মুক্তি পেয়েছিল “নমক হালাল” সিনেমা। বাচ্চা থেকে বুড়ো অবধি তখন মোহাচ্ছন্ন নমক হালালের সংলাপে। ফাটাকেষ্টর ঘনিষ্ঠ ছিলেন পরিচালক দুলাল গুহ। মূলত তাঁরই অনুরোধে সেবার নব যুবক সঙ্ঘের কালীপুজো উদ্বোধন করেন অমিতাভ বচ্চন। মঞ্চ বাঁধা হয় তাঁর জন্য। কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে তখন অমিতাভ বচ্চন বলছেন সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ‘নমক হালাল’ সিনেমার একের পর এক বিখ্যাত সংলাপ। শুধু তাই নয়। ফাটাকেষ্টর কালীপুজোতে তিনি মায়ের জন্য গড়িয়ে দিয়েছিলেন হীরের নাকছাবি। 

    দেশ-বিদেশ খ্যাত অসংখ্য সেলেব্রিটি যুক্ত থেকেছেন ফাটাকেষ্টর কালীপুজোর উদ্বোধনে। এই তালিকায় যে যে নামগুলো ছিল একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। সিনেমা জগতের তারকা বিনোদ খান্না, শত্রুঘ্ন সিনহা থেকে সঙ্গীত জগতের হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, রাহুল দেব বর্মন, আশা ভোঁসলে, ক্রীড়া জগতের বিশ্ববিখ্যাত গোলকিপার লেভ ইয়াসিন – প্রতিবছর কালীপুজো উদ্বোধনে চাঁদের হাট বসতো নব যুবক সঙ্ঘে। প্রয়াণের আগের বছর অবধি ওই পুজোতে এসেছেন স্বয়ং উত্তম কুমার অবধি।

    ১৯৯২ সালে প্রয়াত হন কৃষ্ণচন্দ্র দত্ত ওরফে ফাটাকেষ্ট। কয়েকবছর আগেও তাঁর কালীপুজোর উদ্বোধন করে গেছেন প্রয়াত প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। সীতারাম ঘোষ স্ট্রিটের এই কালীপুজো আজ একটা ‘মিথ’। নবযুবক সঙ্ঘের কালী পুজোর জগৎজোড়া খ্যাতির নেপথ্যে ছিল কালী মায়ের ভক্ত, ছোটখাটো চেহারার ওই দাপুটে মানুষটি। যাঁর কথায় নাকি এলাকার বাঘে গরুতে একসঙ্গে জল খেত বলেই বিশ্বাস করেন ওই এলাকার বাসিন্দারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • DY Chandrachud: দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, শপথ গ্রহণ ৯ নভেম্বর

    DY Chandrachud: দেশের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, শপথ গ্রহণ ৯ নভেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের পরবর্তী প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে নিয়োগ করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ২০২২ সালের ৯ নভেম্বর থেকে দায়িত্ব নিচ্ছেন ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। একথা ট্যুইট করে জানালেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী কিরণ রিজিজু, এএনআই সূত্রে খবর। দেশের ৫০তম প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়। আগামী নভেম্বরে অবসর নেবেন প্রধান বিচারপতি উদয় উমেশ ললিত।

    দেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি ইউ ইউ ললিতই (Justice U U Lalit) তাঁর উত্তরসূরী হিসেবে ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) নাম প্রস্তাব করেছিলেন। আগামী ৮ নভেম্বর প্রধান বিচারপতি হিসেবে অবসর গ্রহণ করবেন তিনি। আগামী দু’বছর দেশের প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করবেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়। ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত এই পদে থাকবেন বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়।

    আরও পড়ুন: তিস্তায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার, ভিডিও শেয়ার করে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    দেশের প্রধান বিচারপতির কিছু অজানা বিষয় জেনে নিন।

    ধনঞ্জয় যশবন্ত চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud) ১১ নভেম্বর, ১৯৫৯ সালে বম্বেতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রধান বিচারপতি ওয়াইভি চন্দ্রচূড়ের ছেলে। আর ইনিই সবচেয়ে বেশি সময় ধরে থাকা প্রধান বিচারপতি ছিলেন। ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় নয়াদিল্লির সেন্ট স্টিফেন কলেজ থেকে অর্থনীতিতে বিএ(এইচ) ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এরপর তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ল সেন্টার থেকে ল ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ল স্কুল থেকে এলএলএম এবং ডক্টরেট (এসজেডি) করেছেন।

    ১৯৮৩ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক আইন পড়ান। তিনি বম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং প্রফেসর ছিলেন। এরপর ১৯৯৮ সালে বম্বে এইচসি দ্বারা সিনিয়র অ্যাডভোকেট হিসাবে মনোনীত হন। তিনি ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল হিসেবেও নিযুক্ত হন। ২০০০ সালে, তিনি বম্বে হাইকোর্টের বিচারক হিসাবে নিযুক্ত হন। ২০১৩ সালে, তিনি এলাহাবাদ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন। ২০১৬ সালে, তিনি ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নিযুক্ত হন। ২০২১ সালে SC কলেজিয়ামেরও অংশ হয়েছিলেন। ২০২২ সালে, তিনি ন্যাশনাল লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটি (NALSA) এর এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন। অবশেষে আগামী ৯ নভেম্বর হবেন প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud। ২০২৪ সালের ১০ নভেম্বর পর্যন্ত তিনি প্রধান বিচারপতির দায়িত্বে থাকবেন।

    বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের (DY Chandrachud) কিছু গুরুত্বপূর্ণ রায়ের মধ্যে রয়েছে মহিলাদের জন্য গর্ভপাতের অধিকার, হিউম্যান রাইটস, জেন্ডার জাস্টিস, সবরিমালা মন্দির মামলা, ফান্ডামেন্টাল রাইট টু প্রাইভেসি, ক্রিমিনাল আইন এবং কমারশিয়াল আইন সংক্রান্ত মামলা।

  • Kashmir Terrorism: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ! কাশ্মীরি পণ্ডিতের পর সোপিয়ানে জঙ্গি হামলায় নিহত ২ পরিযায়ী শ্রমিক

    Kashmir Terrorism: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ! কাশ্মীরি পণ্ডিতের পর সোপিয়ানে জঙ্গি হামলায় নিহত ২ পরিযায়ী শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরি পণ্ডিতের মৃত্যুর দুদিন পরেই ফের রক্তাক্ত উপত্যকা। দু’দিন আগেই জঙ্গিদের গুলিতে প্রাণ গিয়েছিল এক কাশ্মীরি পণ্ডিতের। এবার ফের রক্ত ঝড়ল ভূস্বর্গে। এবার জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) সোপিয়ান (Shopian) জেলার হারমেন এলাকায় ফের গ্রেনেড হামলা (grenade attack) চালায় জঙ্গিরা। আর এতে প্রাণ হারালেন উত্তরপ্রদেশের দুই শ্রমিক। তাঁদের নাম মনীশ কুমার ও রাম সাগর। তাঁদের দুজনেরই বাড়ি উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) কনৌজ (Kanooj) জেলায়।

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাতে সোপিয়ান জেলার হারমেন (Harmen) এলাকায় একটি টিনের শেডের তলায় শুয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের দুই শ্রমিক। আচমকা সেসময় তাঁদের উপর গ্রেনেড ছোঁড়ে অভিযুক্ত জঙ্গি। এর জেরে গুরুতর জখম হন মনীশ কুমার (Manish Kumar) ও রাম সাগর (Ram Sagar)। পরে তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয় ২ জনের।

    আরও পড়ুন: ফের কাশ্মীরি পন্ডিতের রক্তে ভিজল উপত্যকা

    কাশ্মীরের জোন পুলিশ মঙ্গলবার ট্যুইটে জানিয়েছে, ‘সন্ত্রাসবাদীরা সোপিয়ানের হারমেন এলাকায় গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে। সেই হামলায় উত্তর প্রদেশের দুই শ্রমিক মণীশ কুমার ও রাম সাগর জখম হয়েছে। উভয়েই উত্তর প্রদেশের কনৌজের বাসিন্দা। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাঁদের মৃত্যু হয়। এলাকা ঘিরে রাখা হয়েছে।’ তাঁরা ট্যুইটে আরও জানিয়েছেন, অভিযুক্ত সন্ত্রাসবাদীদের গ্রেফতার করা হয়েছে। ট্যুইটে লিখেছেন, সন্ত্রাসবাদী সংগঠন এলইটি-র হাইব্রিড জঙ্গি হারমেনের ইমরান বশির গনি যে গ্রেনেড হামলার জন্য দায়ী তাকে গ্রেফতার করেছে সোপিয়ান পুলিশ। তদন্ত ও অভিযান জারি রয়েছে। ফলে পুলিশরা অনুমান করেছে যে, এই হামলার পিছনে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তৈবা-র হাত রয়েছে।

    প্রসঙ্গত, জঙ্গি নিশানায় রয়েছে কাশ্মীরি (Kashmir Terrorism) পণ্ডিত ও পরিযায়ী শ্রমিক। তার প্রমাণ অনেক দিন থেকেই লক্ষ্য করা হয়েছে। কারণ গত কয়েক মাসে জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন একাধিক শ্রমিক ও কাশ্মীরি পণ্ডিত। গত ১৬ অক্টোবরেই জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন কাশ্মীরি পণ্ডিত পূরণ কৃষ্ণন ভাট। তিনি দক্ষিণ কাশ্মীর জেলার চৌধুরী গুন্ড এলাকার বাসিন্দা। এই ঘটনার পরেই উপত্যকায় প্রতিবাদে নেমেছেন কাশ্মীরা পণ্ডিতরা। পুনর্বাসনের দাবিতে ফের গর্জে উঠেছেন তাঁরা। গোটা এলাকায় মোতায়েন কড়া নিরাপত্তা। অভিযুক্ত জঙ্গিদের সন্ধানে চলছে তল্লাশি। আর তারই মধ্যে এমন ঘটনা।

LinkedIn
Share