Author: user

  • Poha: রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রন রাখতে ও ওজন কমাতে সকালের জলখাবারে রাখুন পোহা

    Poha: রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রন রাখতে ও ওজন কমাতে সকালের জলখাবারে রাখুন পোহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোহা (Poha) হল একটি জনপ্রিয় খাবার। মহারাষ্ট্রে পোহা বলে পরিচিত এই খাবারটি বাংলায় চিঁড়ের পোলাও বলে জনপ্রিয়। খাদ্যরসিক বাঙ্গালী নিরামিষ পদ থেকে আমিষ পদ খেতে বেশী পছন্দ করলেও বর্তমানে শরীর স্বাস্থ্যের দিকটি মাথায় রেখে সকলেই খাবারদাবার নিয়ে সচেতন। কম তেল মশলাযুক্ত খাবার খেতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আজকের এই রেসিপিটি ঠিক সেই ধরনের। খুব অল্প তেলেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন পাশাপাশি খরচ‌ও খুব কম।সকালের জলখাবার হোক বা বিকেলের টিফিন, চিঁড়ের পোলাও যেকোনও সময়েই খাওয়া যেতে পারে।

    উত্তরপ্রদেশ এবং রাজস্থানের কিছু অংশে পোহা বা চিঁড়ের এই পোলাওকে ভুজিয়া ও ডালিম সহযোগে পরিবেশন করা হয় আবার মহারাষ্ট্রে সবুজ চাটনি ও আলু সহযোগে পরিবেশন করা হয়ে থাকে।

    পশ্চিমবঙ্গে আমরা এই চিঁড়ের পোলাওতে চিনি যুক্ত করা হয়। আবার অন্য রাজ্যে সবজির সাথে মিশিয়ে এই রেসিপি তৈরী করা হয়। উত্তর ভারতে সকালের জলখাবারে খুব উৎসাহের সাথে শিশু ও বৃদ্ধরা এই খাবার খেয়ে থাকেন।

    পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, এক প্লেট পোহা (Poha) খেলে প্রায় এগারো ধরনের ভিটামিন এবং মিনারেলের চাহিদা মেটে। বিশেষ করে আয়রন, পটাশিয়াম, ভিটামিন এ, সি এবং ডি-এর ঘাটতি মিটতে সময় লাগে না। সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট, উপকারী ফ্যাট এবং প্রোটিনের চাহিদাও পূরণ হয়।

    পোহা (Poha) খাওয়ার উপকারিতা-

    সহজে হজম হয়

    পোহা (Poha) সহজে হজম যোগ্য। এর মধ্যে থাকা ফাইবার শরীরকে সুস্থ করে রোগীর দূর্বল শরীরকে সতেজ করে তোলে। অনেক পুষ্টিবিদ সকালের জলখাবার, বিকেলে বা সন্ধ্যার জলখাবারে পোহা খাওয়ার পরামর্শ দেন।

    স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট

    পোহাতে (Poha) থাকা ৭৬.৯ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট ও ২৩ শতাংশ চর্বি শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। পোহাতে কার্বোহাইড্রেট ঘন ঘন খিদে পায় না ফলে ওজন বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    আয়রন সমৃদ্ধ খাবার

    আপনি যদি রক্তশূন্যতায় ভোগেন সেক্ষেত্রে আপনি পোহা খেতে পারেন। পোহাতে রয়েছে প্রচুর আয়রন যা আপনার আয়রনের কখনোই ঘাটতি হতে দেয় না।পোহাতে লেবু চিপে খেলে শরীর ভালোভাবে আয়রন শোষণ করতে পারবে।

    রক্তে সুগারের নিয়ন্ত্রণ

    ফাইবার সমৃদ্ধ পোহা ডায়াবেটিস রোগীর সেরা বন্ধু। এটি রক্ত ​​​​প্রবাহে পোহা শরীরে রক্ত ​​​​এবং চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manik Bhattacharya: শুধু চাকরি নয়, অর্থের বিনিময়ে বিএড ডিগ্রিও বিক্রি করেছেন মানিক! অভিযোগ ইডির

    Manik Bhattacharya: শুধু চাকরি নয়, অর্থের বিনিময়ে বিএড ডিগ্রিও বিক্রি করেছেন মানিক! অভিযোগ ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কে RK? DD-ই বা কে? প্রাথমিক শিক্ষাপর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya) গ্রেফতার হওয়ার পর সবার মুখে এখন একটাই প্রশ্ন। কারণ, তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট ঘেঁটে ইডি (ED) আধিকারিকরা এই তথ্য পেয়েছেন। কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা আপাতত এই রহস্য উন্মোচনে মরিয়া। শুধু তাই নয়, এক প্রভাবশালী নেতার আপ্তসহায়কের সঙ্গেও নিয়মিত হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট হতো ধৃত মানিকের।

    ইডি জানতে পেরেছে, ওই আপ্তসহায়ক জানতে চেয়েছিলেন লিস্টের কী হল? উত্তরে মানিক বলেছিলেন, পাঠিয়ে দিয়েছি। কাল ফের দেখা করতে চাই। তখন উল্টোদিক থেকে উত্তর আসে, দুপুর দু’টোর পর ফোন করুন। শুধু তাই নয়, ২০জন করে চাকরিপ্রার্থীর নামের তালিকা মানিককে পাঠিয়েছিলেন কয়েকজন বিধায়ক। গ্রেফতারের পর মানিক ভট্টাচার্যের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে একটি CD উদ্ধার করেছিল ইডি। তার মধ্যে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে বলে ধারণা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।

    আরও পড়ুন: ৫৩০টি বেসরকারি বিএড কলেজ থেকে প্রতিমাসে ‘হফতা’ যেত মানিক-পুত্রের কাছে! আদালতে বিস্ফোরক ইডি

    শুধু অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়া নয়, অর্থের বিনিময়ে বিএড ডিগ্রিও বিক্রি করেছেন মানিক ভট্টাচার্য। আসলে কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ম করেছিল, স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে বিএড বাধ্যতামূলক। কিন্তু তৃণমূল জামানায় অনেকেই ঘুরপথে চাকরি পেয়েছেন কোনও ট্রেনিং সার্টিফিকেট ছাড়াই। পরে নিয়মের কড়াকড়ির ফলে অবৈধ বিএড ডিগ্রিও মোটা অর্থের বিনিময়ে বিক্রি করতে শুরু করেন মানিক। আর তাঁর এই অপকর্মে সাহায্য করেন পুত্র ও পুত্রবধূ।

    ইডি সূত্রে খবর, মানিক ও মানিকের ছেলের সংস্থার সঙ্গে চুক্তি ছিল বহু টিচার্স ট্রেনিং সংস্থার। সেখান থেকেই নাকি জাল বিএড সার্টিফিকেট প্রদান করা হতো অর্থের বিনিময়ে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের। ২০১৮-১৯ সালে বিভিন্ন বিএড কলেজ থেকে মানিক ভট্টাচার্যের ছেলের অ্যাকাউন্টে ২ কোটি ৬৪ লক্ষ টাকা জমা পড়েছিল। ইডির অনুমান, ভুয়ো বিএড সার্টিফিকেট জোগাড় করে দেওয়ার সুবাদেই এত টাকা পেয়েছিলেন মানিক-পুত্র। আর এই অবৈধ লেনদেনের সঙ্গে আর কারা কারা যুক্ত, তাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। তবে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিক ভট্টাচার্য যে অন্যতম কিং পিন, সে ব্যাপারে এক প্রকার নিশ্চিত ইডি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manik Bhattacharya: মহিষবাথানে মানিক ভট্টাচার্যের গোপন অফিসের খোঁজ! কী হত সেখানে?

    Manik Bhattacharya: মহিষবাথানে মানিক ভট্টাচার্যের গোপন অফিসের খোঁজ! কী হত সেখানে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাইমারি টেট ইনস্টিটিউট নামে অফিস চালাতেন  প্রাথমিক শিক্ষা পর্যদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। মহিষবাথানের ওই অফিসটি খোলা থাকত রাত ৮টা থেকে  ৯টা পর্যন্ত। নিয়মিত সেই অফিসে যেতেন মানিক ভট্টাচার্য। সেখান থেকেই টাকার বিনিময়ে বেআইনিভাবে তৈরি হত নিয়োগ লিস্ট। স্থানীয় সূত্রের খবর, রাজারহাটের কাছে মহিষবাথানে একটি চারতলা বহুতলের একতলায় চলত অফিসটি। এলাকাবাসী এই সংক্রান্ত খুব বেশি কিছু জানতেন না। তবে তাঁদের কথায়, নিয়মিত রাতে কিছু মানুষ আসতেন ওই অফিসে। মাঝে মাঝেই দেখা যেত পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়ককেও। তবে গত কয়েক মাস থেকে বন্ধ রয়েছে অফিসটি। 

    আরও পড়ুন: মানিক ভট্টাচার্যের বাড়ি থেকে মিলল মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠি! টাকা নেওয়ার অভিযোগ স্পষ্ট, কী রয়েছে সেই চিঠিতে

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, একাধিক ফিল্ড এজেন্ট এবং কয়েকজন অকৃতকার্য পরীক্ষার্থী যাঁরা পরে চাকরি পেয়েছেন তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। তাঁরাই জানিয়েছেন নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতি মহিষবাথানের এই অফিস থেকেই হত। এমনকী এই অফিস থেকেই মানিক ভট্টাচার্য লিস্ট তৈরি করা, বিভিন্ন প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা সমস্ত কিছুই চালাতেন। টেট-কেলেঙ্কারি নিয়ে সিবিআই তদন্ত শুরু হতেই ওই অফিস বন্ধ করে দেওয়া হয়। শীঘ্রই ওই অফিসে তল্লাশি চালাবেন গোয়েন্দারা। তাঁদের অনুমান, ওখান থেকেই মিলতে পারে দুর্নীতি সংক্রান্ত বহু নথি।

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবার ভোর রাতে গ্রেফতার মানিক ভট্টাচার্য! টেট দুর্নীতির তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ ইডির

    তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যকে (Manik Bhattacharya arrested) ১৪ দিনের ইডি হেফাজতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ব্যাঙ্কশাল আদালত থেকে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় সিজিও কমপ্লেক্সে (CGO Complex) ইডি অফিসে। রাতে তাঁর পুত্রবধূ আসেন সেখানে। হাতে একটি ব্যাগে করে কিছু নিয়ে এসেছিলেন তিনি। ঘণ্টাখানেক সেখানে থেকে বেরিয়ে যান। তবে কেন তিনি সেখানে গিয়েছিলেন তা বলতে চাননি। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, মানিক ভট্টাচার্যের জামা-কাপর দিতেই ইডি অফিসে এসেছিলেন তাঁর আত্মীয়া। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Dinosaur Extinction: পৃথিবীর আদি জীবকূল ডাইনোসরদের ধ্বংস কার হাতে?

    Dinosaur Extinction: পৃথিবীর আদি জীবকূল ডাইনোসরদের ধ্বংস কার হাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতিকালে ডাইনোসরকূলের (Dinosaur) ধ্বংস নিয়ে পূণরায় আলোরন শুরু হয়েছে চীনা বিজ্ঞানীদের দ্বারা নতুন গবেষণার ফলাফল সামনে আসার পর থেকে। ২০২০ সালে চিনের Chang’e-5 মহাকাশযান দ্বারা চাঁদ থেকে কিছু নমুমা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে আনা হয়। এই নমুনাগুলি আমাদের পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদের পাশাপাশি পৃথিবী সম্পর্কে একের পর এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশের  করে চলেছে। জানা গিয়েছে এই গ্রহাণুর হানাই ১৮ কোটি বছর ধরে পৃথিবীতে রাজত্ব করা ডাইনোসরদের ধ্বংসের কারণ।
     চাঁদেও এই গ্রহাণুর যে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে তার কিছু প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই গবেষণা কর‍তে গিয়ে আরও একটি তথ্য উঠে এসেছে, পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে বড় উল্কাপিন্ডের প্রভাবগুলির সঙ্গে অবিকল মিল রয়েছে চাঁদে ঘটে যাওয়া গ্রহাণুর আঘাতের (asteroid strike)। 

    [tw]


    [/tw] 

    জেনে নিন এই গ্রহাণুটি বিষয় কিছু তথ্য :

     আজ থেকে প্রায় ৬ হাজার ৬০০ কোটি বছর আগে পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়েছিল ১০ কিলোমিটার প্রশস্ত এই গ্রহাণু (Asteroid)। গ্রহাণুটির আনুমানিক ব্যাস ছিল ১০.৬ থেকে ৮০.৯ কিলোমিটার।
    এই গ্রহাণু এতোটাই শক্তিশালী ছিল যে ইউকাটান উপদ্বীপের কাছে মেক্সিকোর চিকজুলুবে আছড়ে পড়ার সময় সমুদ্রকে উত্তাল করার পাশাপাশি প্রায় ১৪০ কিলোমিটার প্রশস্ত গর্ত সৃষ্টি করেছিল। 
    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই সময় পৃথিবী জুড়ে ভুমিকম্পের মতো তান্ডবলীলা শুরু হয়, ধ্বংস এই এক যুগের, পৃথিবীর বুকে নেমে আসে তুষার যুগের। অনেক গবেষকের মতে এই গ্রহাণু মানব সভ্যতাকে ত্বরান্বিত করেছিলো। 

    জন্ম বৃত্তান্ত : 

    এই গ্রহাণুর সৃষ্টি নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেক মতবিরোধ থাকলেও একটি তথ্যের উপর বেশির ভাগ গবেষকের শিলমোহর পড়েছে। গবেষকদের মতে  মঙ্গল এবং বৃহস্পতির কক্ষপথের মাঝামাঝি স্থানে জন্ম হয়েছিল এই বৃহৎ গ্রহাণুটির। 

    গবেষকদের থেকে প্রাপ্ত এই গ্রহাণুর চাঁদের উপর প্রভাবে সম্পর্কিত কিছু তথ্য :

    কার্টিন ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা চাঁদ থেকে পাওয়া দুই বিলিয়ন বছর বয়সী মাইক্রোস্কোপিক কাচের টুকরোগুলো অধ্যয়ন করে জানিয়েছেন যে, মাইক্রোস্কোপিক কাঁচের টুকরোগুলো উল্কাপিণ্ডের প্রভাবের তাপ ও চাপ থেকে তৈরি হয়েছিল এবং তা চাঁদের মাটিতে ছড়িয়ে পড়ে। এগুলি দশ মাইক্রোমিটার থেকে কয়েক মিলিমিটার পর্যন্ত আকারের হয় এবং সাধারণত গোলাকার ডিম্বাকৃতি বা ডাম্বেল আকার থাকে।
    এই গবেষণার মূল লেখক অধ্য়াপক আলেকজান্ডার নেমচিন একটি বিবৃতিতে বলছেন যে, গবেষণায় তারা আরও দেখেছে যে, পৃথিবীতে বড় প্রভাবের ঘটনা যেমন ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে দেখা গিয়েছিল। তেমনই আবার Chicxulub Crater এর সঙ্গে অনেক ছোটখাটো কিছু প্রভাবও থাকতে পারে।

    তবে একটাই আশার কথা ভবিষ্যতেও এমন কোনো  গ্রহাণু পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়লে তা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে বলে মত বিজ্ঞানীদের।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • GB WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপের ক্লোন অ্যাপ ভারতীয়দের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করছে

    GB WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপের ক্লোন অ্যাপ ভারতীয়দের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপের ক্লোন অ্যাপ তৈরী করে ব্যবহারকারীদের ব্যাক্তিগত চ্যাট এমনকি ভিডিও কল থেকে শুরু করে ভয়েস কলের মতো গোপনীয় তথ্য চুরি করছে হ্যাকাররা।সম্প্রতি সাইবার সিকিওরিটি ফার্ম ESET-এর তরফে এমনই সতর্কীকরণ বার্তা দেওয়া হয়েছে। সিকিওরিটি ফার্মটি জানাচ্ছে, বিগত চার মাস ধরে অ্যান্ড্রয়েডের স্পাইওয়্যার ডিটেকশনের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে এই জিবি হোয়াটসঅ্যাপ (GB WhatsApp) নামে এই অ্যাপটি। অত্যন্ত জনপ্রিয় এই অ্যাপটি হোয়াটসঅ্যাপের ক্লোন করা থার্ড-পার্টি ভার্সন।

    ওই সিকিওরিটি ফার্মের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ক্লোন করা অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে উপলভ্য নয়। তাই, বৈধ হোয়াটসঅ্যাপের তুলনায় সেখানে কোনও নিরাপত্তাও নেই। বিভিন্ন ডাউনলোড ওয়েবসাইটে উপলব্ধ সংস্করণগুলি ম্যালওয়্যার দ্বারা সংক্রামিত থাকে। হোয়াট্সঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এই ক্লোন করা অ্যাপটির ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে বন্ধ করছে তাঁরা কিন্তু ভবিষ্যতে পুনরায় এই অ্যাপটি ব্যবহার করার চেষ্টা করলে ওই অ্যাকাউন্ট গুলোকে পুরোপুরি ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে।

    কীভাবে এই জিবি হোয়াটসঅ্যাপ নামে ক্লোন অ্যাপটি থেকে ম্যালওয়ার ছড়ায়

    অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপল স্টোরে উপলব্ধ (Available) না থাকায় সাধারণত বিভিন্ন বিভিন্ন ম্যালওয়ার (Malware) দ্বারা সংক্রামিত ওয়েবসাইট থেকেই এই অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হয় তখনই হ্যান্ডসেটটি ম্যালওয়ারে আক্রান্ত হতে পারে। আবার অ্যাপটি ইনস্টল করার পরেও মোবাইলের ব্যাকগ্রাউন্ডে ম্যালওয়ারে আক্রান্ত হতে পারে।কিন্তু মোবাইল ব্যবহারকারী তা ঘূণাক্ষরেও টের পাবেন না।সবচেয়ে বড় কথা হল, এই ট্রোজ়ান ম্যালওয়ারটিকে পরক্ষণে লক্ষ্য করা যায় না। কারণ, ফোনে এটি কোনও ছাপ ফেলে যায় না। কোনও চিহ্নও থাকে না যার মাধ্যমে এর উপস্থিতির টের পাওয়া যাবে। এই ম্যালওয়ার আপনার ফোনের প্রাত্যহিক পারফরম্যান্সে কোনও প্রভাব ফেলে না, কিন্তু অ্যাপটি ব্যবহারকারীর অজ্ঞাতে ফোন থেকে গোপনে ডেটা চুরি করতে থাকে।  

    এই ধরনের ম্যালওয়ার থেকে কীভাবে রেহাই মিলবে

    • এই ধরনের ম্যালওয়ার থেকে মুক্তি পাওয়ার সবথেকে বড় উপায় হল, ডিভাইসের ফুল ফ্যাক্টরি রিসেট (Full Reset) করা। এর অর্থ হল, ফোনের সব ডেটাকে মুছে ফেলতে হবে।
    • হোয়াটসঅ্যাপের এই ধরনের মডিফায়েড ভার্সন কখনও ডাউনলোড করা উচিত নয়। একমাত্র যদি ডেভেলপার খোদ মডিফায়েড ভার্সন রিলিজ় করে, একমাত্র তখনই সেগুলির ব্যবহার করা উচিত।
    • হোয়াটসঅ্যাপ সর্বদা গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপল অ্যাপ স্টোরের মতো বৈধ জায়গাগুলি থেকে ডাউনলোড করা উচিত সেক্ষেত্রে বিপদের সম্ভাবনা থাকবে না।

    প্রসঙ্গত, ভারতে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৫০ কোটিরও বেশী। তাই ভারতের মতো দেশে বৃহৎ জনসংখ্যার ব্যবহারকারীদের তথ্য চুরি কিভাবে রুখবে তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে প্রশাসনিক মহলে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Shikhar Dhawan: বলিউডে এন্ট্রি শিখর ধাওয়ানের! কোন সিনেমায় হুমা কুরেশির সঙ্গে দেখা যাবে ভারতীয় ক্রিকেটারকে?

    Shikhar Dhawan: বলিউডে এন্ট্রি শিখর ধাওয়ানের! কোন সিনেমায় হুমা কুরেশির সঙ্গে দেখা যাবে ভারতীয় ক্রিকেটারকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোখে চোখ, আবেগঘন অবস্থায় শিখর ধাওয়ানের (Shikhar Dhawan) কাছাকাছি অভিনেত্রী হুমা কুরেশি (Huma Qureshi), তবে কি তাঁরা দুজন নতুন জীবনে পা দিতে চলেছেন? সম্প্রতি একটি ছবি পোস্ট করেছেন হুমা কুরেশি। সেই ছবিতেই তাঁদের একসঙ্গে রোম্যান্টিকভাবে দেখা যাচ্ছে। এই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পরেই সবার মনে একটিই প্রশ্ন, তাঁরা কি ভালোবাসার সম্পর্কে রয়েছেন? তবে এমনটা কিন্তু নয়। জানা গিয়েছে, রিয়েল জীবনে নয়, রিলে হুমার সঙ্গে রোম্যান্স করতে দেখা যাবে শিখরকে। অর্থাৎ হুমা কুরেশি ও সোনাক্ষী সিনহা অভিনীত ‘ডাবল এক্সএল’ সিনেমার মাধ্যমে তাঁর বলিউডে প্রথম আত্মপ্রকাশ হতে চলেছে। বলিউডে এন্ট্রি নিতে চলেছেন ভারতীয় ক্রিকেট টিমের খেলোয়াড় শিখর ধাওয়ান।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CjkRAsxpbxt/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    প্রখ্যাত খেলোয়াড়, ক্রিকেটারদের আপনারা প্রায়ই বহু বিজ্ঞাপনে দেখে থাকেন। কিন্তু একেবারে বড় পর্দায় এসে তাক লাগিয়ে দিলেন ক্রিকেটার শিখর ধাওয়ান (Shikhar Dhawan)। মঙ্গলবার এই সিনেমার একটি ছবি তাঁর ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন। তাতে শিখরকে কালো শ্যুট ও বো পরে হুমা কুরেশির সঙ্গে হাতে হাত ও চোখে চোখ রেখে নাচতে দেখা যাচ্ছে। হুমাকে (Huma Qureshi) গোলাপি ড্রেস, পার্লের সেট ও কোঁকড়ানো চুলে খুব সুন্দরী লাগছে।

    আরও পড়ুন: আরও বিপাকে প্রভাস-কৃতি-সইফ! ‘আদিপুরুষ’ ছবির টিমকে আইনি নোটিশ সংগঠনের

    হুমার (Huma Qureshi) সঙ্গে শিখরের (Shikhar Dhawan) এই ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার হওয়া মাত্রই নেটিজেনদের কমেন্টের বন্যা বয়ে গেছে হুমার পোস্টে। বাইশ গজের পিচ ছেড়ে বড় পর্দায় শিখর ধাওয়ানের এই ইনিংসকে দেখে তাঁর অনুরাগীরা বেজায় খুশি হয়েছেন। ক্রিকেটারের অভিনয় জগতে আসায় বেশ উত্তেজিত শিখরের ফ্যানরা। কেউ লিখেছেন, ‘ওহ মাই গড! এ তো বিরাট ব্যাপার’। আবার কেউ লিখেছেন, ‘ক্রিকেটের মতো এখানেও শিখর তাঁর জাদু দেখাবেন… ‘। তবে ছবিতে শিখর নায়কের ভূমিকায় রয়েছেন নাকি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে? সে বিষয়ে হুমার পোস্ট থেকে কিছু জানা যায়নি। তবে ট্রেলার দেখে মনে হচ্ছে, নিজের প্রথম বলিউড সিনেমায় ক্যামিও চরিত্রেই অভিনয় করেছেন ভারতীয় ক্রিকেটার।

    উল্লেখ্য, ‘ডাবল এক্সএল’ ছবিটিতে বডি পজিটিভিটি ও বডি শেমিং-এর মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে তুলে ধরা হবে। মুদ্দাসর অজিজের লেখা এটি একটি কমেডি ফিল্ম। পরিচালনায় রয়েছেন সত্রাম রমানি। ছবির দুই প্রধান চরিত্রে দেখা যাবে হুমা কুরেশি (Huma Qureshi) ও সোনাক্ষী সিনহাকে (Sonakshi Sinha)। ছবিটির প্রযোজনায় রয়েছে টি-সিরিজ, ওয়াকাও ফিল্মস এবং এলিমেন ৩ এন্টারটেইনমেন্ট। আগামী ৪ নভেম্বর মুক্তি পাবে এই ছবি।

  • BSF: গত ৯ মাসে পাকিস্তানের ১৯১টি ড্রোন দেখা গিয়েছে ভারতীয় সীমান্তে! স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চাঞ্চল্যকর তথ্য বিএসএফের

    BSF: গত ৯ মাসে পাকিস্তানের ১৯১টি ড্রোন দেখা গিয়েছে ভারতীয় সীমান্তে! স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে চাঞ্চল্যকর তথ্য বিএসএফের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে (LOC) শুধু জঙ্গি অনুপ্রবেশ নয়, পাকিস্তানের পক্ষ থেকে ভারতীয় ভূখণ্ডে নিয়মিত নজরদারি চালানো হচ্ছে ড্রোনের (pakistan drone )মাধ্যমে। গত ৯ মাসে পাকিস্তানের প্রায় ১৯১টি ড্রোন নজরে এসেছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর। তার মধ্যে সাতটিকে গুলি করে নামানো হয়েছে।

    ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারকে (Central Govt) এই বিষয়ে অবগত করেছে সেনাবাহিনী (Indian Army)। কারণ, বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে দেশের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। ১৯১টি পাক ড্রোনের মধ্যে ১৭১টি ভারতীয় সীমানা অতিক্রম করেছিল বলে কেন্দ্রীয় সরকারকে রিপোর্ট দিয়েছে সেনাবাহিনী। যার মধ্যে অধিকাংশ পাঞ্জাবের সীমান্ত এলাকার ঘটনা। আর জম্মু ও কাশ্মীর অঞ্চলে দেখা গিয়েছে ২০টি পাকিস্তানি ড্রোন।

    সীমান্তে নজরদাবি চালানোর জন্য ইউএভি (Unnamed Aerial Vehicle) বসানো হয়েছে। তার মাধ্যেমেই চলতি বছরের ১লা জানুয়ারি থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পাকিস্তানের একাধিক ড্রোনের ভারতীয় সীমান্ত অতিক্রমের তথ্য ধরা পড়েছে। বিশেষ করে পাঞ্জাবের অমৃতসর, ফিরোজপুর এবং অবোহার অঞ্চলে এই ঘটনা বেশি করে লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    সূত্রের খবর, গত ১৮ জানুয়ারি অমৃতসরের হাভেলিয়ান সীমান্তের আউট পোস্টের সামনে একটি পাক ড্রোন নজরে পড়ে বিএসএফের (BSF)। সঙ্গে সঙ্গে তা গুলি করে নামানো হয়। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে ১৩ ফেব্রুয়ারি। ৭ ও ৯ মার্চ ফিরোজপুরের টিজে সিং ও অমৃতসরের হাভেলিয়ান আউট পোস্টেও দু’টি ড্রোন নামাতে সক্ষম হয় বিএসএফ।

    আরও পড়ুন: ভারতে বন্ধ পাকিস্তান সরকারের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট

    পুরো বিষয়টি ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর (Amit Shah) নজের আনা হয়েছে। কয়েকদিন আগে তিনি শ্রীনগর সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁকে বিএসএফের পক্ষ থেকে যাবতীয় নথি ও প্রমাণ তুলে দেওয়া হয়। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের ড্রোন অস্ত্র বহনে যেমন সক্ষম, তেমনি বিস্ফোরণ ঘটানোর কাজেও ব্যবহার করা যেতে পারে।

    জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ কর্তাদের আশঙ্কা, ড্রোনের মাধ্যমে ভারতীয় সীমান্তে আফগানিস্তানের হেরোইনের সাপ্লাই করা হচ্ছে। একই আশঙ্কা করছে বিএসএফও। কারণ, পাঞ্জাবের সীমান্ত অঞ্চলগুলিতেই বেশি করে পাকিস্তানের ড্রোন চোখে পড়েছে। এর পিছনে হাত রয়েছে আইএসআইয়ের। পাকিস্তানের এই কার্যকলাপ বন্ধের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তাই জম্মু ও কাশ্মীরের পাশাপাশি পাঞ্জাব সীমান্তে আরও বেশি নজরদারি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসএফ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Deepika Padukone: “মা না থাকলে আজ আমি কোথায় থাকতাম জানি না…” অবসাদ নিয়ে ফের মুখ খুললেন দীপিকা পাডুকোন

    Deepika Padukone: “মা না থাকলে আজ আমি কোথায় থাকতাম জানি না…” অবসাদ নিয়ে ফের মুখ খুললেন দীপিকা পাডুকোন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউড থেকে হলিউড সর্বত্র ছেয়ে রয়েছেন দীপিকা পাডুকোন। বলিউডে প্রথম সারির তারকাগুলির মধ্যে রয়েছে তিনি। তবে এক সফল অভিনেত্রী হয়েও তিনি কেন অবসাদে ছিলেন, এই নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছিল। তাঁকে সবসময় তাঁর ডিপ্রেশন নিয়ে খোলাখুলি বলতে শোনা গিয়েছে। কিছুদিন আগেও তাঁকে তাঁর অবসাদ নিয়ে বলতে শোনা গিয়েছিল। অভিনেত্রী এটাও জানিয়েছিলেন যে, এই জার্নিতে তিনি পাশে পেয়েছিলেন তাঁর পরিবারকে। বিশেষ করে মা-কে। তাঁর ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার পিছনে তাঁর মা কেই কৃতিত্ব দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: হ্যান্ডলুম পোশাকে বলিউড তারকাদের কেমন দেখাচ্ছে, একনজরে দেখে নিন

    তিনি আগেই নিজের মুখে জানিয়েছিলেন যে, কীভাবে একসময় ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। তিনি বর্তমানে একটি মানসিক স্বাস্থ্য প্রোগ্রামের জন্য তামিলনাড়ুতে রয়েছেন, ফলে আবারও মানসিক অসুস্থতার সঙ্গে তাঁর লড়াই সম্পর্কে এখন সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন তিনি। তিনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, তিনি তখন তাঁর কেরিয়ারের ভালো জায়গাতেই ছিলেন, তবুও তিনি অবসাদে ভুগছিলেন। আর সেসময় তিনি নিজেই জানতেন না যে তিনি অবসাদে ভুগছেন। আর সেসময় দীপিকার মা তাঁর ডিপ্রেশনের লক্ষণ বুঝতে পেরেছিলেন ও তাঁকে সেই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করেছিলেন। তাই তিনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, যদি তাঁর মা মানসিক অবস্থার কথা না জানত, তবে দীপিকা আজ এই অবস্থায় থাকতে পারতেন না। ফলে তাঁর ডিপ্রেশন থেকে বেরিয়ে আসার পিছনে তাঁর মায়ের কত বড় অবদান রয়েছে, তা তিনি সংবাদমাধ্যমে শেয়ার করেছেন।

    প্রসঙ্গত, দীপিকার হাতে বর্তমানে অনেক আকর্ষণীয় সিনেমা রয়েছে। তাঁকে পরবর্তীতে জন আব্রাহাম ও শাহরুখ খানের সঙ্গে পাঠান ছবিতে দেখা যাবে, যা ২৫ জানুয়ারী, ২০২৩ এ মুক্তি পাবে। এছাড়াও পরবর্তীতে, তিনি নাগ অশ্বিন পরিচালিত প্রজেক্ট কে-তে প্রভাস এবং দিশা পাটানির বিপরীতে অভিনয় করবেন। এছাড়াও দীপিকাকে আমেরিকান কমেডি ফিল্ম দ্য ইন্টার্ন-এ অমিতাভ বচ্চন এবং হৃতিক রোশনের সঙ্গে দেখা যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Russia-Ukraine War: ক্রিমিয়ার সেতু রাশিয়ার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ? এর পিছনের আসল ঘটনা জানেন কি?

    Russia-Ukraine War: ক্রিমিয়ার সেতু রাশিয়ার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ? এর পিছনের আসল ঘটনা জানেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় আট মাস ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia-Ukraine War) নিয়ে দুই দেশেরই কোনও না কোনও সময়ে নানা সংকট ঘনিয়ে এসেছে। এরই মধ্যে গতকাল ঘটে গেল সেতু ধ্বংসের মতো ঘটনাও (Russia-Crimea Bridge Blast)। ক্রিমিয়া উপদ্বীপের সঙ্গে রাশিয়ার যোগাযোগের একমাত্র সেতু ছিল এটি। আর সেই সেতুতেই ট্রাক বোমা বিস্ফোরণ ঘটার ফলে সেতুর একাধিক অংশ ধসে পড়ে। যার ফলে ফের একবার রাশিয়াকে বিপদের মুখে পড়তে হল। রাশিয়ার জন্য কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেতুটিতে ভয়াবহ এই বিস্ফোরণকে রাশিয়ার জন্য একটি বড় ধাক্কা হিসেবেই দেখছেন ওয়াকিবহাল মহল।

    ক্রিমিয়া এবং দক্ষিণ ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার যোগাযোগ রক্ষার একমাত্র উপায় ১৯ কিলোমিটার লম্বা কের্চ সেতু (Kerch Bridge)। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে রুশ বাহিনীর কাছে রসদ, অস্ত্র, জ্বালানি পৌঁছে দেওয়ার একমাত্র পথ ছিল কের্চ সেতু। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে সেই ব্রিজে এই ভয়াবহ বিস্ফোরণ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। রাশিয়ার যুদ্ধে এই আঘাতের ফলে অবিলম্বে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ও কে বা কারা এই ঘটনার পিছনে রয়েছে তা জানতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছেন রুশ গোয়েন্দারা।

    গতকালের ভয়াবহ বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনার পরেই রাশিয়া প্রশাসন নড়েচড়ে বসছে। যুদ্ধের আবহে এই বিস্ফোরণকে (Russia-Crimea Bridge Blast) অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র বলেই দাবি করেছে রাশিয়া। রাশিয়ার সন্দেহের তির ইউক্রেনের দিকেই রয়েছে বলে মনে করেছে বিশেষজ্ঞ মহল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই রবিবার স্থানীয় সময় ভোর ৬ টা নাগাদ রাশিয়ান ডুবুরিদের কের্চ ব্রিজ পরিদর্শন করতে পাঠানো হয়েছে। রাশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী মারাত খুসনুলিন সেতুর ধ্বংসপ্রাপ্ত অংশকে অবিলম্বে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়াও ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ফলে এই সেতু ফের যাতায়াতের জন্য উপযুক্ত করার জন্য যা যা করণীয়, তার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে রাশিয়ার তরফে।

    অন্যদিকে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে জানা গিয়েছে, এই বিস্ফোরণের (Russia-Crimea Bridge Blast) পিছনে ইউক্রেন রয়েছে বলে দাবি করলে, পুতিন তথা রাশিয়ার প্রশাসনের তরফে ইউক্রেনের উপর তার আক্রমণ বাড়ানোর ও প্রতিশোধ নেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও মনে করা হয়েছে, এবার যুদ্ধের আবহে রাশিয়ার দখলে থাকা ক্রিমিয়াও ছিনিয়ে নিতে চাইছে ইউক্রেনীয় সেনা (Russia-Ukraine War)। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ইউক্রেনের ক্রিমিয়া অঞ্চলকে নিজেদের অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছিল রাশিয়া। পরে গণভোটের মধ্য দিয়ে অঞ্চলটিকে রাশিয়ার অঙ্গীভূতও করা হয়। এরপর যোগাযোগের জন্য সেতুটি তৈরি করা হয়েছিল। ২০১৮ সালে দুই লেনের এই সেতু উদ্বোধন করেছিলেন ভ্লাদিমির পুতিন।

    তবে জানেন কি, একসময় ক্রিমিয়া (Crimea) রাশিয়ার (Russia) দখলে ছিল। যদিও এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রজাতন্ত্র ছিল। কিন্তু প্রায় ৬০ বছর আগে রাশিয়া ক্রিমিয়াকে ইউক্রেনের কাছে হস্তান্তর করে দেয়। ১৯৫৪ সালে ইউএসএসআর সুপ্রিম সোভিয়েতের প্রেসিডিয়াম চেয়ারম্যান ক্লিমেন্ট ভোরোশিলভ এই পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। সেসময় ইউক্রেন-রাশিয়া ক্রিমিয়াকে রক্ষা করতে একজোট হয়েছিলেন ও বাইরের শত্রুদের সঙ্গে লড়াই করেছিলেন। রাশিয়ার শত্রুদের থেকে ক্রিমিয়াকে রক্ষা করতেই ইউক্রেনের কাছে এই উপদ্বীপকে হস্তান্তর করা হয়। যদিও মনে করা হয়, ইউক্রেনের উপর রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণ জোরদার করার জন্যই ক্লিমেন্টের এই পদক্ষেপ। কিন্তু পরে ফের রাশিয়া ক্রিমিয়া দখলে নিলে রাশিয়া-ইউক্রেনের (Russia-Ukraine War) মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয় এবং এখনও তা অব্যাহত।

  • Vande Bharat Express route fencing:দূঘর্টনার হাত থেকে বাঁচতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস রুটে তারের বেড়া তৈরীর পরিকল্পনা রেল কর্তৃপক্ষের

    Vande Bharat Express route fencing:দূঘর্টনার হাত থেকে বাঁচতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস রুটে তারের বেড়া তৈরীর পরিকল্পনা রেল কর্তৃপক্ষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মোষের পালে ধাক্কা মারার পর শুক্রবার আনন্দের কাছে গরুতে ধাক্কা মারল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের বন্দে ভারত এক্সপ্রেস(Vande Bharat Express)। মাত্র ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে ভারতের তৈরি এই সেমি হাইস্পিড ট্রেনটি দ্বিতীয়বার দূর্ঘটনার কবলে পড়েছে। যার জেরে ট্রেনটির সামনের দিক ‘নাক’ টা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এবার অবশ্য ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বৃহস্পতিবারের তুলনায় কম হয়। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে ঘটনায় কোনও যাত্রী (Passenger) আহত হয়নি। তবে পরপর দু’দিন দূর্ঘটনার কবলে পড়ায়, বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রী নিরাপত্তা (Safety) নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও রেল কর্তৃপক্ষ (Railway Authority) এই দুই ঘটনাকে তেমন গুরুত্ব দিতে নারাজ।

    আরও পড়ুন: গান্ধীনগর-মুম্বই রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী, করলেন ট্রেন সওয়ারী

    পশ্চিম রেলওয়ের (Western Railway) জনসংযোগ বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে,গরুকে ধাক্কা মারার জেরে ট্রেনের সামনের অংশ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে বড়সড় কোনও ক্ষতি হয়নি। সেই ঘটনার ১০ মিনিটের মধ্যেই ফের চলতে শুরু করে ট্রেন। এই ধরনের দুর্ঘটনার কথা ভেবেই ট্রেনের নোজ (Nose) কোনটি ফাইবার রিইনফোর্সড প্লাস্টিক (Fibre Reinforce Plastic) দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এই নোজ কোন কভারটি এমনভাবেই তৈরি করা হয়েছে যে কোথাও সংঘর্ষ হলেও তার প্রভাব শুধুমাত্র ওই অংশেই পড়বে। ট্রেনের বাকি অংশে কোনও ক্ষতি হবে না। সহজেই এই অংশকে বদলও করা সম্ভব, এমনভাবেই তৈরি করা হয়েছে বন্দে ভারতের ডিজাইন মডেল। পরবর্তী সময়েও যদি নোজ কোন কভারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তা দ্রুত বদল করার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে অতিরিক্ত নোজ কোন কভার রাখা রয়েছে।

    [tw]


    [/tw]

    রেল মন্ত্রী অশ্বিনি বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) জানিয়েই দিয়েছেন, এই ধরনের ঘটনা এড়ানো যাবে না। এই সেমি হাই স্পিড এক্সপ্রেস ট্রেনটি চালু করার আগেই এই ঝুঁকির কথা ভাবা হয়েছে।

    নাম প্রকাশ না-করার শর্তে রেলের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন,মুম্বই-গান্ধীনগর রুটের লাইনে যাতে গবাদি পশু চলে না আসে, সেজন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের (Local People) সতর্ক করার পরামর্শ দিয়েছেন রেল কর্তৃপক্ষ সেইসঙ্গে ভবিষ্যতে এরকম দুর্ঘটনা এড়াতে লাইনের দু’পাশে তার লাগানোর বিষয়েও ভাবনাচিন্তা করছে রেল। ২০২৪ সালের মধ্যেই এই তারের বেড়া তৈরী হবে বলে আশাবাদী রেল কর্তৃপক্ষ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

LinkedIn
Share