Author: user

  • RG Kar: আরজি করের ঘটনাকে ছোট করে দেখানোর অভিযোগ, সিব্বলের বিরুদ্ধে খেপে লাল আইনজীবীরা

    RG Kar: আরজি করের ঘটনাকে ছোট করে দেখানোর অভিযোগ, সিব্বলের বিরুদ্ধে খেপে লাল আইনজীবীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) মামলার শুনানি চলছে দেশের শীর্ষ আদালতে। এই মামলায় রাজ্য সরকারের তরফে সওয়াল করছেন আইনজীবী কপিল সিব্বল। গুরুত্বপূর্ণ এই মামলাতে এবার আইনজীবীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হল সিব্বলকে (Kapil Sibal)। সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিব্বল এবার অনাস্থার মুখোমুখিও হতে পারেন, এমনটাই মনে করছেন কেউ কেউ। তাঁকে ক্ষমা চাওয়ার কথাও বলা হয়েছে। কারণ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের লেটার হেড ব্যবহার করে তিনি নিজের ব্যক্তিগত মন্তব্য লিখেছেন বলে অভিযোগ। আরজি কর কাণ্ডকে (RG Kar) ছোট ঘটনা হিসেবে দেখানোর অভিযোগও উঠেছে সিব্বলের বিরুদ্ধে।

    একতরফা এই বিবৃতি প্রকাশ করেছেন সিব্বল (RG Kar)

    প্রসঙ্গত, গত ২১ অগাস্ট আরজি করের ঘটনা নিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করেন সিব্বল। সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের তরফে সেই বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, চিকিৎসকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সুপ্রিম কোর্ট যে পদক্ষেপ করেছে, তা ঐতিহাসিক। তাঁর আরও মত হল, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে যা হয়েছে, তা অস্থির পরিস্থিতির ইঙ্গিত দেয়। সব শেষে তিনি লিখেছেন, ‘সিবিআই ঘটনার তদন্ত করছে। আশা করি ন্যায়বিচার পাবেন নির্যাতিতা। শাস্তি হবে অভিযুক্তের।’ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের আইনজীবীদের অভিযোগ, আরজি করের ঘটনা নিয়ে কোনও সদস্যের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই একতরফা এই বিবৃতি প্রকাশ করেছেন সিব্বল। বার অ্যাসোসিয়েশনের লেটার হেড ব্যবহার করে কেন তিনি নিজের বক্তব্য প্রকাশ করলেন, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

    ক্ষমা চাইতে হবে কপিল সিব্বলকে, দাবি আইনজীবীদের

    আইনজীবীদের দাবি, সিব্বলের (Kapil Sibal) ওই বিবৃতিতে আরজি করের (RG Kar) ধর্ষণকাণ্ডকে দেশের অন্যান্য প্রান্তের নারী নির্যাতনের ঘটনার সঙ্গে একই সরলরেখায় রাখা হয়েছে। আইনজীবীদের একাংশের আরও বক্তব্য, আরজি কর কাণ্ড শুধুমাত্র চিকিৎসকদের উদ্বেগের বিষয় নয়, দেশের প্রতিটি বাবা-মা, এমনকী বার অ্যাসোসিয়েশনের সব সদস্যেরও উদ্বেগের কারণ। কিন্তু সিব্বলের এই বিবৃতি সেই ঘটনাকে ছোট করেছে বলেই মনে করছেন আইনজীবীদের একাংশ। একাধিক প্রশ্নও উঠতে শুরু করেছে সিব্বলের অবস্থান নিয়ে। এই মামলায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আইনজীবী হিসেবে লড়ছেন সিব্বল, অন্যদিকে বিবৃতি দিয়ে অভিযুক্তের শাস্তির দাবিও জানাচ্ছেন তিনি। এতে স্বার্থের সংঘাত তৈরি হচ্ছে বলে মনে করছেন আইনজীবীদের একাংশ। বার অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি তথা বিশিষ্ট আইনজীবী ড. আদিশ সি আগরওয়াল ইতিমধ্যে এক লিখিত বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সিব্বলকে তাঁর বিবৃতি প্রত্যাহার করতে হবে ও বারের সব সদস্যের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পদে সিব্বলের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pushkar Singh Dhami: “জিহাদকে লালন করেছে ন্যাশনাল কনফারেন্স, তার সঙ্গে জোট কংগ্রেসের? প্রশ্ন ধামির

    Pushkar Singh Dhami: “জিহাদকে লালন করেছে ন্যাশনাল কনফারেন্স, তার সঙ্গে জোট কংগ্রেসের? প্রশ্ন ধামির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ন্যাশনাল কনফারেন্স সন্ত্রাসবাদকে লালন করেছে। পালন করেছে জিহাদকে। এখন কংগ্রেসের উদ্দেশ্য জনগণের কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে।” শনিবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস-ন্যাশনাল কনফারেন্সের জোটকে নিশানা করলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি (Pushkar Singh Dhami)।

    ন্যাশনাল কনফারেন্স-কংগ্রেস জোট (Pushkar Singh Dhami)

    প্রায় দশ বছর পরে বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir)। নির্বাচন হবে তিন দফায়। এই নির্বাচনেই ন্যাশনাল কংগ্রেসের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস। সেই জোটকেই কটাক্ষ করেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স গত তিন দশক ধরে কাশ্মীরকে পিছনে ঠেলে দিয়েছে। এই দল বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্রশ্রয় দিয়েছে। প্রশ্রয় দিয়েছে অশুভ শক্তিকে।”

    কী বললেন ধামি?

    এর পরে তিনি বলেন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স সন্ত্রাসবাদকে লালন করেছে, পালন করেছে জিহাদকে। জনগণের কাছে কংগ্রেসের লক্ষ্য স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। ওই দলের (ন্যাশনাল কনফারেন্স) সঙ্গে জোট বাঁধায় কংগ্রেসের উদ্দেশ্যটাই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। জোট বেঁধে এরা কাশ্মীরকে হিংসার আগুনে নিক্ষেপ করতে চায়।” তাঁর প্রশ্ন, “কংগ্রেস কি কাশ্মীরের যুবকদের বিনিময়ে পাকিস্তানের সঙ্গে কথা বলে বিচ্ছন্নতাবাদকে আবার সমর্থন করবে?” বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধীর উদ্দেশেও প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    তিনি বলেন, “ওঁর দল কী ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে একটি আলাদা পতাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি সমর্থন করে? তারা কি আবার কাশ্মীরকে সন্ত্রাসবাদ-বিচ্ছিন্নতাবাদের যুগে ঠেলে দিতে চায়? কংগ্রেস কি ফের পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য চালু করে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হবে (Jammu Kashmir)? এলওসি বাণিজ্য যা আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ ও তার মেশিনারিকে উৎসাহিত করবে?” তাঁর প্রশ্ন, “ন্যাশনাল কনফারেন্স নাম পরিবর্তনের যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, কংগ্রেস কি তাকে সমর্থন করে? জম্মু-কাশ্মীরের বিখ্যাত জায়গা যেমন শঙ্করাচার্য পাহাড় ও হরি পাহাড় নামগুলোর কি ইসলামিক অর্থ আছে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar: ছাত্র সমাজের ‘নবান্ন অভিযান’ নিয়ে দিশাহারা পুলিশ, ফের দমনের চেষ্টায় নোটিশ

    RG Kar: ছাত্র সমাজের ‘নবান্ন অভিযান’ নিয়ে দিশাহারা পুলিশ, ফের দমনের চেষ্টায় নোটিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডের (RG Kar) প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছে কলকাতা সহ গোটা দেশ। এই অবস্থায় নির্যাতিতার জন্য ন্যায় বিচার চেয়ে ২৭ অগাস্ট মঙ্গলবার নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছে ‘পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ’। তবে কোনও ছাত্র সংগঠনের পক্ষে ডাকা হয়নি এই অভিযান (Nabanna Abhijan)। তাঁদের দাবি, মূলত সাধারণ সমাজের প্রতিনিধি তাঁরা। কলেজ স্কোয়্যার এবং সাঁতরাগাছিতে দুপুর ১ টায় জমায়েত হবে বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু এই অভিযানে কত লোক হবে, রুট কী হবে, সেই বিষয়ে কোনও ইঙ্গিত মেলেনি। ফলে হাওড়া পুলিশ আন্দোলনের স্বরূপ সম্পর্কে বিড়ম্বনায় রয়েছে। যেহেতু কোনও সংগঠনের পক্ষে মিছিল ডাকা হয়নি, তাই হাওড়া পুলিশ কমিশনারেটের পক্ষ থেকে শনিবার একটি নোটিশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার কলকাতা প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক বৈঠক করা তিন আয়োজককেই এই নোটিশ পাঠিয়েছে তারা। পুলিশের এই পদক্ষেপকে ছাত্র সমাজের একাংশ দমন নীতির সুকৌশল বলে উল্লেখ করেছে।

    পুলিশের আশঙ্কার সাত প্রশ্ন

    আরজি কর (RG Kar) ইস্যুতে ‘পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ’ নামে যে তিনজন নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছেন, তাঁদেরকে পুলিশ নোটিশ পাঠিয়ে মোট সাতটি প্রশ্ন করেছে। পুলিশ কার্যত বড় জমায়েত (Nabanna Abhijan) হতে পারে বলে অনুমান করছে। পুলিশ জানিয়েছে, সাংবাদিক বৈঠক থেকে তারা জানতে পেরেছে যে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে বহু মানুষ মঙ্গলবার এই প্রতিবাদ অভিযানে যোগদান করবে। কোন এলাকায় কারা নেতৃত্ব দিচ্ছে? কত মানুষ জমায়েত হবে? কোথা থেকে কোন পথ অনুসরণ করে মিছিল করে নবান্নে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে? কেমন করে এবং কত সময় ধরে এই অভিযান নেওয়া হবে? ঠিক কাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে, এই বিষয়েও জানতে চাওয়া হয়েছে। আগে থেকে যাতে পার্কিং-এর ব্যবস্থা করা যায় সেই জন্য কত গাড়ি আসবে, এই সব বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে, রাজ্যের প্রধান সচিবালয় নবান্ন এলাকায় সব সময় ভারতীয় নাগরিক সংহিতার ১৬৩ (ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪) ধারা বলবৎ থাকে। যারা এদিনের কর্মসূচিতে যোগদান করবে তারা যেন আইন মেনে চলে এবং শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখে।

    আয়োজকের বক্তব্য

    এদিকে পুলিশের এই নোটিশ সম্পর্কে পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের পক্ষে আয়োজক শুভঙ্কর বলেন, “আমাকে পুলিশ অনেকবার ফোন করেছে। পুলিশ কমিশনার প্রবীণ ত্রিপাঠী স্বয়ং কথা বলেছেন। বিষয় সম্পর্কে আমরা জানিয়ে দেব। তবে কত সংখ্যা হবে, এই মুহূর্তে বলা সম্ভবপর নয়। তবে ন্যায় বিচারের (RG Kar) জন্য প্রচুর মানুষ যোগদান (Nabanna Abhijan) করবেন। পুলিশ অযথা বাধা প্রদান না করে, আমাদের সঙ্গে সহযোগিতা করলে ভালো হবে।”

    আরও পড়ুন: সন্দীপের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল সিবিআই

    নিরাপত্তায় ২১০০ পুলিশ

    আরজি কর (RG Kar) ইস্যুতে ছাত্র অভিযানের (Nabanna Abhijan) কথা মাথায় রেখে পুলিশ যে আশঙ্কিত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ইতিমধ্যে নবান্নের নির্দেশে জানা গিয়েছে, পুলিশ সুপার, ডিসিপি বা কমান্ডান্ট পদমর্যাদার ১৩ জন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, এডিসিপি পদের ১৫ জন, ডেপুটি পুলিশ সুপার বা এসিপি পদের ২২ এবং ২৬ জন ইনস্পেক্টর আন্দোলন ঠেকাতে নামানো হবে। পুলিশ কর্মীদের শিলিগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, নদিয়া, দুই মেদিনীপুর, হুগলি, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, সুন্দরবন এলাকা থেকে আনা হচ্ছে। একই সঙ্গে র‌্যাফ, ইএফআর, স্ট্রাকো বাহিনীর জওয়ান-সহ প্রায় ২১০০ পুলিশকর্মী নিযুক্ত থাকবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sunita Williams: ৮ দিন পেরিয়ে ৮ মাস! সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরবেন ফেব্রুয়ারিতে, জানাল নাসা

    Sunita Williams: ৮ দিন পেরিয়ে ৮ মাস! সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরবেন ফেব্রুয়ারিতে, জানাল নাসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আট দিনের মহাকাশ সফরে গিয়েছিলেন বুচ উইলমোর ও সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams)। কিন্তু ৮ দিন এবার বেড়ে দাঁড়াল ৮ মাসে। ফেব্রুয়ারির আগে তাঁরা ফিরতে পারবেন না পৃথিবীতে। প্রসঙ্গত, গত জুন মাসেই মহাকাশে পাড়ি দেন দুই নভোচর। দীর্ঘ প্রায় দুই মাস ধরে মহাকাশেই আটকে রয়েছেন নাসার (NASA) বুচ উইলমোর ও সুনীতা উইলিয়ামস। গতকাল শনিবারই নাসার তরফে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে যে দুই মহাকাশচারীকে বাদ দিয়েই পৃথিবীতে ফিরে আসবে স্টারলাইনার স্পেসক্রাফ্ট। আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে পৃথিবীতে ফিরবেন দুই মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams) ও বুচ উইলমোর। ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেস এক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে করে তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছে নাসা।

    বিপত্তির কারণ

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুন মাসেই আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে যান সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams) ও বুচ উইলমোর। কিন্তু সেখানে গিয়েই ফেঁসে যান তাঁরা। নাসা জানিয়েছে, বোয়িং সংস্থার যে মহাকাশযান স্টারলাইনার পাঠানো হয়েছে, তার প্রপালশনে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে, এই কারণেই তাঁদের ফিরিয়ে আনতে সমস্যা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, মহাকাশ যাত্রার সময়ই ২৮টি থাস্টারের মধ্যে ৫টি ফেল করে এবং হিলিয়াম গ্যাস লিক করতে থাকে। এই অবস্থায় দুই মহাকাশচারীকে নিয়ে ফেরা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সেই কারণেই পৃথিবীতে ফাঁকা মহাকাশযানই ফিরিয়ে আনা হবে।

    এখন কী করবেন মহাকাশচারীরা (Sunita Williams)?

    নাসার (NASA) তরফে জানানো হয়েছে, যে বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজে পাঠানো হয়েছিল সুনীতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে, আপাতত সেই কাজই করবেন তাঁরা। গবেষণার পাশাপাশি রক্ষণাবেক্ষণ ও সিস্টেম টেস্টিং-ও করবেন। বিশ্বের অন্যতম বড় বাণিজ্যিক বিমান প্রস্তুতকারক সংস্থা হল বোয়িং। বিগত কয়েক বছরে একাধিকবার এই সংস্থার তৈরি বিমানের মান নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েছে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে সংস্থার আশা-ভরসা ছিল এই স্টারলাইনার প্রোগ্রাম নিয়ে, তবে তাও ব্যর্থ হল।

    কী জানালেন নাসার আধিকারিক?

    নাসার অন্যতম আধিকারিক বিল নেলসন বলেন, ‘‘সংশ্লিষ্ট মহাকাশযানটি ঝুঁকিপূর্ণ, তাই বুচ এবং সুনীতাকে রেখে চালক ছাড়াই পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে বোয়িং এর স্টারলাইনারকে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: সন্দীপ ঘোষের বাড়ি সহ একযোগে ১৫ জায়গায় হানা, তেড়েফুঁড়ে নামল সিবিআই

    RG Kar: সন্দীপ ঘোষের বাড়ি সহ একযোগে ১৫ জায়গায় হানা, তেড়েফুঁড়ে নামল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে তেড়েফুঁড়ে নামল সিবিআই। রবিবার সাত সকালে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বেলেঘাটার বাড়ি সহ আরও ১৫ জায়গায় হানা দিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। উল্লেখযোগ্যভাবে কেষ্টপুর, হাওড়া, এন্টালিতে সিবিআইয়ের একটি করে দল গিয়েছে। কেষ্টপুরে রয়েছে আরজি করের ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগের কর্তা দেবাশিস সোমের বাড়ি, সেখানে হানা দিয়েছে সিবিআই। এর পাশাপাশি এন্টালিতে রয়েছে হাসপাতালের প্রাক্তন সুপার সঞ্জয় বশিষ্ঠের বাড়ি, সেখানেও গিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। অন্যদিকে হাওড়াতে বিপ্লব সিংহ নামের এক ব্যক্তির বাড়িতে হাজির হয়েছে সিবিআই। জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি হাসপাতালে চিকিৎসা সামগ্রী সরবরাহকারী হিসেবে কাজ করেন। আরজি করের আর্থিক দুর্নীতির তদন্তে (RG Kar) প্রত্যেককেই বাড়িতে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছেন সিবিআই আধিকারিকেরা। জানা গিয়েছে, বেলগাছিয়ার জে কে ঘোষ রোডে এক ক্যাফে মালিকের বাড়িতেও পৌঁছেছে সিবিআই। এছাড়া, সিবিআইয়ের (CBI) একটি দল রবিবার সকালে পৌঁছেছে আরজি কর হাসপাতালে।

    শনিবারই সন্দীপের বিরুদ্ধে (RG Kar) প্রথম এফআইআর করে সিবিআই 

    আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar) আর্থিক দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ, প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের তত্ত্বাবধানে চলেছে একের পর এক অনিয়ম ও দুর্নীতি। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো তার তদন্ত করছে সিবিআই। শনিবারই আরজি করের মামলায় সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে প্রথম এফআইআর করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দুর্নীতি দমন শাখা ওই এফআইআর দায়ের করেছে। তার পর রবিবার সকাল থেকেই সিবিআই (CBI) পদক্ষেপ করতে শুরু করল।

    বাড়ির বাইরে অপেক্ষায় সিবিআই, ৭৫ মিনিট পরে দরজা খোলেন সন্দীপ

    রবিবার সকালে সন্দীপ ঘোষের বেলেঘাটার বাড়িতে সিবিআইয়ের সাত আধিকারিকের একটি দল পৌঁছায়। ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল পৌনে ৭টা। সন্দীপের চার তলা বাড়ির দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল। দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে ডাকাডাকি করতে থাকেন সিবিআই আধিকারিকরা। তবে কোনও সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। বাজানো হয় কলিং বেলও। তবে তাতেও দরজা খোলেননি সন্দীপ। এরই মধ্যে বাড়ির বাইরে স্থানীয়দের ভিড় জমতে শুরু করে। প্রায় এক ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর সিবিআই সন্দীপের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে। তবে ফোন তোলেননি সন্দীপ। অবশেষে দীর্ঘ ৭৫ মিনিট পর দরজা খোলেন সন্দীপ।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Central Government: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    Central Government: মোদির মাস্টারস্ট্রোক, ইউনিফায়েড স্কিমের ঘোষণা, পেনশন হবে বেতনের ৫০ শতাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার (Central Government) বৈঠকে নতুন পেনশন প্রকল্পের অনুমোদন মিলেছে। নয়া ইউনিফাইয়েড পেনশন স্কিম (ইউপিএস) চালু হবে আগামী ২০২৫ সালের ১ এপ্রিল থেকে (Unified Pension Scheme)। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নতুন এই প্রকল্প চালু হলে প্রায় ২৩ লাখ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী উপকৃত হবেন। প্রসঙ্গত, দেশ জুড়ে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য ন্যাশনাল পেনশন স্কিম (এনপিএস) চালু রয়েছে, এর পাশাপাশি নয়া পেনশন স্কিম চালু হচ্ছে আগামী অর্থবছর থেকেই। নয়া পেনশন প্রকল্পের দাবি উঠছিল অনেক দিন ধরেই। শনিবার সেই দাবিতেই সিলমোহর দিল মোদি মন্ত্রিসভা। তবে পেনশভোগীদের জন্য এনপিএস স্কিম উঠে যাচ্ছে না। অবসরের পরে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা (Central Government) এনপিএস বা ইউপিএস-যে কোনও একটি প্রকল্প বেছে নিতে পারবেন।

    নয়া পেনশন স্কিমে কী কী সুবিধা, জেনে নিন (Central Government)

    ১) নয়া পেনশন স্কিমের মাধ্যমে কোনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী (Central Government) অবসরের আগের ১২ মাসে যে বেসিক-পে পেতেন, তার ৫০ শতাংশ পেনশন হিসেবে পাবেন।  তবে ওই কর্মীকে কমপক্ষে ২৫ বছর কাজ করতে হবে। তবেই এই প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পাবেন কর্মচারীরা।

    ২) নয়া নিয়মে যদি কোনও পেনভোগীর মৃত্যু হয়, তখন সেই কর্মী মৃত্যুকালীন সময়ে যে পেনশন পেতেন, তার ৬০ শতাংশ পাবেন মৃতের পরিবারের সদস্য।

    ৩) নয়া পেনশন স্কিম অনুযায়ী যদি কোনও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারী ১০ বছর চাকরি করে ছেড়ে দেন, তবে তিনি প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে পেনশন পাবেন।

    ৪) নয়া পেনশন স্কিমের অধীনে অবসরপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীরা মুদ্রাস্ফীতি সূচকের সুবিধা পাবেন অর্থাৎ এর মানে হল মুদ্রাস্ফীতি অনুযায়ী ডিয়ারনেস রিলিফের টাকা দেওয়া হবে, যা অল ইন্ডিয়া কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স ফর ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স-এর উপর ভিত্তি করে হবে।

    ৫) গ্রাচুইটি ছাড়াও অবসর গ্রহণের সময় একক পরিমাণ অর্থ প্রদান করা হবে। কর্মচারীদের প্রতি ছয় মাসের চাকরির জন্য মূল বেতন এবং মহার্ঘ্যভাতার একের দশ অংশ হিসেবে গণনা করা হবে।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    তাঁর সরকারের এই নয়া পেনশন স্কিম নিয়ে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রীও। নয়া এই পেনশন নীতি কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের (Central Government) মর্যাদাকে বৃদ্ধি করবে এবং আর্থিক নিরাপত্তা দেবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ‘‘আমরা গর্বিত যে সরকারি কর্মচারীদের কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশ এগিয়ে চলেছে, নয়া ইউনিফাইয়েড পেনশন স্কিম (Unified Pension Scheme) প্রত্যেক কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীকে মর্যাদা এবং আর্থিক সুরক্ষা প্রদান করবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সন্দীপের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল সিবিআই

    RG Kar Incident: সন্দীপের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Incident) আরও গাড্ডায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ সন্দীপ ঘোষ (Sandip Ghosh)। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের এই প্রাক্তন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল সিবিআই (cbi)।

    দায়ের এফআইআর (RG Kar Incident)

    শনিবার সন্দীপের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতি মামলা সংক্রান্ত যাবতীয় নথি সিবিআইকে হস্তান্তর করেছে সিট। সেই নথি পেয়েই মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আরজি করের ঘটনায় সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করছে তাঁকে। এর পাশাপাশি হাইকোর্টের নির্দেশে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগেরও তদন্ত করছে সিবিআই। এর মধ্যেই দায়ের হল মামলা। সন্দীপের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে আগেই সিট গঠন করেছিল রাজ্য। তবে সিটের হাত থেকে সেই মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে দেয় হাইকোর্ট। তার পরেই এদিন নিজাম প্যালেসে গিয়ে যাবতীয় নথি সিবিআইকে হস্তান্তর করেন সিটের আধিকারিকরা। যাবতীয় নথি হাতে পাওয়ার পর সন্দীপের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে এফআইআর।

    একাধিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ

    আরজি করকাণ্ডে সন্দীপের বিরুদ্ধে একাধিক কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে (RG Kar Incident)। এর মধ্যে রয়েছে মর্গ থেকে দেহ পাচার, টেন্ডার দুর্নীতি, হাসপাতালের বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্ট পাচার-সহ নানা অভিযোগ। অ্যান্টি কোরাপশন ইউনিটেও অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, গত ৯ অগাস্ট আরজি কর মেডিক্যাল (RG Kar Incident) কলেজ হাসপাতালের সেমিনার হল থেকে উদ্ধার হয় বছর একত্রিশের এক মহিলা ট্রেনি চিকিৎসকের দেহ। অর্ধনগ্ন দেহ উদ্ধারের ঘটনায় ধর্ষণ করে খুন করা হয় বলে অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় রাজ্য তো বটেই গোটা দেশ তোলপাড় হয়।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় এল বিশেষ সিবিআই দল, সন্দীপ ঘোষ সহ ৬ জনের পলিগ্রাফ টেস্ট শুরু

    ১৬ অগাস্ট রাজ্য সরকারের তরফে গঠন করা হয় সিট। দোষীর শাস্তির দাবিতে পথে নামে জনতা। ঘোলাজলে মাছ ধরতে পথে নেমে পড়েন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এই ‘আই ওয়াশে’র বেলুন যায় চুপসে। কারণ প্রশ্ন ওঠে, মুখ্যমন্ত্রী কার কাছে দাবি জানাচ্ছেন? সিটের তদন্তে আস্থা নেই বলে দাবি করেন বিরোধীরা। ইডিকে তদন্তভার দেওয়ার দাবি জানানো হয় কলকাতা হাইকোর্টে। এর (Sandip Ghosh) পরেই সিবিআইকে আর্থিক দুর্নীতি মামলার তদন্তভার দেওয়ার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট (RG Kar Incident)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Afghanistan: মহিলাদের ঢাকতে হবে মুখ, বন্ধ গান, নয়া তালিবানি ফতোয়া আফগানিস্তানে

    Afghanistan: মহিলাদের ঢাকতে হবে মুখ, বন্ধ গান, নয়া তালিবানি ফতোয়া আফগানিস্তানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই কর্মক্ষেত্র সহ সর্বত্র নারী এবং পুরুষ উভয়ের সমান অধিকারের কথা বলা হয়। সেখানে আফগানিস্তানে (Afghanistan) তালিবানি (Taliban) শাসনে মেয়েদের উচ্চশিক্ষা আগেই বন্ধ হয়েছে। এবার আইনের নাম করে মহিলাদের জন্য একাধিক ফরমান জারি করল তালিবান সরকার।

    তালিবান আইন মন্ত্রকের মুখপাত্র কী বলেছেন? (Afghanistan)

    আফগানিস্তানের (Afghanistan) নৈতিকতা সংক্রান্ত মন্ত্রকের তরফে একগুচ্ছ নয়া আইন আনা হয়েছে। আইন মন্ত্রকের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ২০২২ সালে তালিবানের সর্বোচ্চ নেতার একটি নির্দেশের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। এখন তা আনুষ্ঠানিকভাবে আইন হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে। এই নৈতিকতা সংক্রান্ত তালিবানের নয়া আইন, শরিয়ৎ আইনের সাপেক্ষে বানানো হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, নৈতিকতার প্রয়োজন সামনে রেখে আইন লঙ্ঘনের দায়ে হাজার হাজার জনকে আটক করেছে সে দেশের প্রশাসন।  

    আরও পড়ুন: নেপালের বাস দুর্ঘটনায় মৃত ৪১ ভারতীয়, শোকবার্তা রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    তালিবানের নতুন ফতোয়া

    তালিবান সরকারের নতুন ফতোয়ায় বলা হয়েছে,  কোনও অপরিচিত পুরুষের দিকে মেয়েরা তাকাতে পারবেন না। মহিলাদের ঢাকতে হবে মুখ। আর পুরুষদের রাখতে হবে দাড়ি। এছাড়াও নয়া নিয়মে গাড়ির চালকদের গাড়ির ভেতর গান চালাতেও নিষেধ করা হয়েছে। সেখানকার ট্যাক্সিচালকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, হিজাব ছাড়া বা সঙ্গে পুরুষ নেই এমন মহিলাদের কোনওভাবেই যেন ট্যাক্সিতে না চাপানো হয়। পুরুষদের সঙ্গে মহিলাদের মেলামেশায়ও নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। শুধু তাই নয়, আফগানিস্তানের (Afghanistan) মহিলারা জনসমক্ষে বা বাড়ির ভেতরে জোরে কথা বলতে পারবেন না। সংবাদমাধ্যমের দাবি, তালিবান সরকার এই বিষয়ে ১১৪ পাতার আদেশনামা দিয়েছে। মহিলারা যাতে অপরিচিত পুরুষের দিকে তাকিয়ে উত্তেজিত না হয়ে পড়েন বা অন্যদের উত্তেজিত না করেন সেজন্যই নিয়ম করা হয়েছে।

    বলা হয়েছে, জনসমক্ষে একজন মহিলার শরীর সবসময় ঢেকে রাখতে হবে। মহিলাদের যদি বাড়ি থেকে বেরোতে হয় তবে তাঁদের অবশ্যই পুরুষদের থেকে নিজেদের মুখ ও কণ্ঠস্বর লুকিয়ে রাখতে হবে। মহিলাদের প্রকাশ্যে গান গাওয়াও নিষেধ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, যাঁরা এই নিয়ম মানবেন না, তাঁদের গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হবে। এমন আইন স্বভাবতই অবাক করছে বিশ্বকে। আফগানিস্তানের তালিবান সরকার জানিয়েছে, গত এক বছরে ১৩ হাজার জনকে নিয়ম ভাঙার জন্য আটক করা হয়। তালিবানের নিয়ম ঘিরে সমালোচনা এসেছে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে। মহিলাদের ওপর বিধি নিষেধ আরোপ ও তাঁদের স্বাধীনতা খর্ব ঘিরে বহু মহলই তালিবানকে কাঠগড়ায় চড়িয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Terrorist Module: আল কায়েদার স্লিপার সেল ঝাড়খণ্ডে, ধৃত ১৪

    Terrorist Module: আল কায়েদার স্লিপার সেল ঝাড়খণ্ডে, ধৃত ১৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুখ্যাত জঙ্গি গোষ্ঠী আল কায়েদার স্লিপার সেল গ্রেফতার। ঝাড়খণ্ড (Jharkhand) পুলিশের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড (ATS) সূত্রে খবর, সে রাজ্যের লোহারদাগা-সহ ১৪টি এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। তখন ধরা পড়ে আল কায়েদা ইন্ডিয়ান সাব-কন্টিনেন্টের স্লিপার সেল (Terrorist Module)।

    আল কায়েদার একটি বড় নেটওয়ার্ক (Terrorist Module)

    ঝাড়খণ্ডে আল কায়েদার একটি বড় নেটওয়ার্ক তৈরি হচ্ছে বলে সূত্র মারফত খবর পায় সে রাজ্যের পুলিশ। একই খবর পান গোয়েন্দারাও। জঙ্গিদের গ্রেফতারে বুধবার গভীর রাতে বৈঠকে বসেন পদস্থ আধিকারিকরা। পরে রাজ্যের ১৪টি জায়গায় একযোগে তল্লাশি চালায় ঝাড়খণ্ড পুলিশের অ্যান্টি টেররিস্ট স্কোয়াড। গ্রেফতার করা হয় আল কায়েদার স্লিপাল সেল এবং আরও ১২জনকে। লোহারদাগার কুডু থানা এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে এটিএস গ্রেফতার করে আরও একজনকে। সব মিলিয়ে গ্রেফতার করা হয় ১৪ জনকে।

    কে এই ইশতিয়াক?

    জানা গিয়েছে, আল কায়েদা ইন্ডিয়ান সাব-কন্টিনেন্টের এই মডিউল অপারেট করতেন রাঁচির বাসিন্দা ইশতিয়াক। রাজস্থান থেকে উত্তরপ্রদেশ। এই পুরো এলাকাটা ইশতিয়াকের অধীনে (Terrorist Module)। রাজস্থান থেকে উত্তরপ্রদেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় সে বিস্তার করেছে এই মডিউল। রাঁচির প্রেস্টিজিয়াস মেডিক্যাল কলেজ-হাসপতালে চাকরি করতেন। ২২ অগাস্ট গ্রেফতার করা হয় ইশতিয়াককে। তার পরেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বরখাস্ত করেন তাঁকে।

    জানা গিয়েছে, অভিযানের সময় বিশেষ সেল রাজস্থান, ঝাড়খণ্ড ও অন্যান্য রাজ্য থেকে সব মিলিয়ে প্রথমে আটজনকে আটক করে। তাদের জেরা করেই জানা যায় ইশতিয়াকের নাম। এই মডিউলের চাঁই পেশায় চিকিৎসক ইশতিয়াকই। এটিএসের দাবি, তিনি খিলাফত ঘোষণা করেছিলেন। দেশের ভিতরে গুরুতর জঙ্গি কার্যকলাপ পরিচালনার পরিকল্পনাও তিনি করেছিলেন বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় এল বিশেষ সিবিআই দল, সন্দীপ ঘোষ সহ ৬ জনের পলিগ্রাফ টেস্ট শুরু

    জমি কেলেঙ্কারিতে যুক্ত

    চিকিৎসক ইশতিয়াকের গুণপনার শেষ নেই। সন্দেহভাজন এই জঙ্গি রাঁচির জমি কেলেঙ্কারির সঙ্গে সরাসরি জড়িত বলে সন্দেহ তদন্তকারীদের। এই ঘটনায় বরইতু থানা এলাকার বাসিন্দা বাবলু খানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছিল ইডির দফতরে। এটিএসের হাতে গ্রেফতার হওয়া চিকিৎসক ইশতিয়াক বাবলুর হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এদের দুজনের পারিবারিক সম্পর্কও রয়েছে বলে দাবি গোয়েন্দাদের।

    ভারতকে ইসলামিক কান্ট্রি বানানোর চেষ্টা

    ইশতিয়াক পেশায় রেডিওলজিস্ট। পড়াশোনা করেছেন রাঁচিরই আরআইএমএসে, মেডিসিন নিয়ে। তিন বছর ধরে তিনি মেডিক্যাল হাসপাতালে পূর্ণ সময় চাকরি করেছেন। ইশতিয়াক হাজারিবাগে একটা ক্লিনিকও চালান। তিনি ভারতকে ইসলামিক কান্ট্রি বানানোর চেষ্টা করছিলেন। বৃহস্পতিবার লোহারদাগার কুদুর হেনজলা কাউখাপে হানা দিয়েছিল এটিএস। আলতাফ ওরফে ইলতাফের খোঁজেই হানা দিয়েছিল এটিএস। তার বাড়ি থেকে দুটি অস্ত্র ও বেশ কিছু আপত্তিকর নথি বাজেয়াপ্ত করেছে সরকার। এর পাশাপাশি এটিএসের টিম রাঁচির ছানহো এলাকার কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালায়। এটিএস আটক করেছে বালসোকারার মহম্মদ মোদাব্বির, রিজওয়ান, চাটওয়ালের মুফতি রহমতুল্লাহ মাঝিরি এবং পিপরাতলির মতিউর রহমানকে।

    গ্রেফতার হল যারা 

    এটিএস দল একই সঙ্গে পাকরিও গ্রামের শাহবাজ আনসারির বাড়িতেও তল্লাশি চালায়। তল্লাশি চালানোর সময় আটক করা হয় মহম্মদ মোদাব্বির, মহম্মর রিজওয়ান, মুফতি এবং মতিউর রহমানকে। এলাকার একটি মাদ্রাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় মুফতি রহমতউল্লাকে। পাকরিও এলাকায় যখন তল্লাশি চালানো হয়, তখন বাড়িতে ছিলেন না এনামূল আনসারি ও শাহবাজ। পরিবারের সদস্যরা জানান, শেহবাজের ছেলে জেয়েরাত আনসারি পরীক্ষা দিতে দিল্লিতে গিয়েছে। আর শাহবাজ এবং এনামূল আনসারি গিয়েছে তবলিঘি জামাতে।

    কী বলছে পুলিশ

    দিল্লি পুলিশের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমানে ওই জঙ্গি (Terrorist Module) গোষ্ঠীর নেতৃত্ব দেওয়া হচ্ছিল ঝাড়খণ্ড থেকে। ভারতে একাধিক জঙ্গি কার্যকলাপের পরিকল্পনা ছিল ওই গোষ্ঠীর। পুলিশের দাবি, রাঁচির ইশতিয়াকের হাতে নিয়ন্ত্রিত এই জঙ্গি গোষ্ঠীর সদস্যরা প্রত্যেকেই প্রশিক্ষিত। একাধিক জায়গায় তাদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। তদন্তকারীরা জেনেছেন, জঙ্গি সন্দেহে ধৃতেরা প্রত্যেকেই ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা। এদের কেউ গাড়ির নম্বর প্লেট বসানোর কাজ করত, কেউ আবার গাড়ি মেরামতির কাজ করত। আর ইশতিয়াকের আদত বাড়ি জামশেদপুরে। তিনি রেডিওলজিস্ট। মতিউর রহমান কাপড়ের দোকান চালাত। সে প্রায়ই তাহরিরের জন্য যেত। এই সময় আলতাফের সংস্পর্শে আসে লোহারদাগার অটোচালক। 

    ধৃতদের কাছ থেকে একটি একে ৪৭ রাইফেল, একটি .৩৮ বোরের রিভলভার, একটি লোহার এলবো পাইপ, একটি গ্রেনেড এবং বেশ কিছু কার্তুজ বাজেয়াপ্ত হয়েছে (Terrorist Module)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: নবান্ন অভিযান ব্যর্থ করতে ‘ফেক নিউজ’, মমতার পুলিশকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: নবান্ন অভিযান ব্যর্থ করতে ‘ফেক নিউজ’, মমতার পুলিশকে তুলোধনা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবান্ন অভিযান বানচাল করতে ময়দানে নেমে পড়েছে রাজ্য পুলিশ। শনিবার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) অভিযোগ করেছেন, পুলিশের তরফে ‘টুলকিট’ তৈরি করা হয়েছে। সেই ‘টুলকিট’-এর মাধ্যমে ফেক নিউজ ছড়াচ্ছে পুলিশ। টুলকিট সাধারণত যে কোনও আন্দোলনকে জোরদার করতে ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে তার অপব্যবহার করা হচ্ছে। তাই পড়ুয়াদের উদ্দেশ্যে শুভেন্দুর বার্তা, “আমি ছাত্রছাত্রীদের ও নাগরিক সমাজকে অনুরোধ করছি, ডাক্তার বোনটির জন্যে বিচারের দাবিতে আপনারা কোনও ভুয়ো খবরে বিভ্রান্ত না হয়ে দৃঢ় প্রত্যয়ে এগিয়ে চলুন।”

    পুলিশের ফেক নিউজ ছড়ানোর উদ্যোগ! (Suvendu Adhikari)

    মঙ্গলবার ২৭ অগাস্ট ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। এনিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই পোস্টের শুরুতে তিনি (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “শেষমেষ মমতা পুলিশ ‘টুলকিট’ তৈরি করে ‘ফেক নিউজ’ ছড়াতে উদ্যত হয়েছে। সমাজমাধ্যমে ২৭ তারিখের নবান্ন অভিযানের (Nabanna Abhijan) বার্তা ভাইরাল হতেই হাঁটু কেঁপে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। প্রথমে মহিলাদের স্বতঃস্ফূর্ত রাত দখলের কর্মসূচি অভূতপূর্ব সাড়া ফেলার পর এবং তা একপ্রকার জনরোষে পরিণত হওয়ার ফলে সরকার ও প্রশাসন এমনিতেই প্রচণ্ড চাপে রয়েছে। এবার ছাত্র সমাজের অরাজনৈতিক নবান্ন অভিযানের বার্তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রক্তচাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। ওনার স্নায়ুর চাপ হ্রাস করতে পুলিশ মাঠে নেমে পড়েছে। শুধুমাত্র পুলিশি ব্যবস্থা দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের ও নাগরিক সমাজকে রোখা যাবে না বুঝতে পেরে, মমতা পুলিশ একপ্রকার অনৈতিক পথ অবলম্বন করা আরম্ভ করেছে।”

     

    শেষমেষ মমতা পুলিশ ‘টুলকিট’ তৈরি করে ‘ফেক নিউজ’ ছড়াতে উদ্যত হয়েছে !!!

    সমাজমাধ্যমে ২৭ তারিখের নবান্ন অভিযানের বার্তা ভাইরাল হতেই হাঁটু কেঁপে গেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। প্রথমে মহিলাদের স্বতঃস্ফূর্ত রাত দখলের কর্মসূচি অভূতপূর্ব সাড়া ফেলার পর এবং একপ্রকার জনরোষের মাধ্যমে পরিনত… pic.twitter.com/PtTzi3tr8T

    — Suvendu Adhikari (@SuvenduWB) August 24, 2024


     

    সিভিকদের দিয়ে ফেক ফেসবুক প্রোফাইল!

    এক্স হ্যান্ডেলে করা পোস্টে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও লিখেছেন, “সিভিকদের ডকুমেন্ট দিয়ে সিম কার্ড তোলা হয়েছে। ওসি-রা টাকা দিয়েছেন রিচার্জ করার জন্য। তার পরে সব ফেক নাম দিয়ে ফেসবুক প্রোফাইল খোলানো হচ্ছে। প্রতিটা জেলার সব জায়গাতেই ডিজি-র নির্দেশে পুরোদমে এই কাজ চলছে যুদ্ধকালীন তৎপরতায়। এই ফেক ফেসবুক প্রোফাইল গুলি সংগ্রহ করা হচ্ছে যাতে এই গুলোর মাধ্যমে ২৭ অগাস্ট এর নবান্ন ঘেরাও নিয়ে ভুলভ্রান্তিকর খবর ছড়ানো যায়। এর সঙ্গে এই ফেক ফেসবুক প্রোফাইল ব্যবহারকারীদের ইউআরএল (URL) লিংক পাঠানো হচ্ছে কিছু আগে থেকেই সৃষ্টি করা ভুল পোস্ট ছড়ানোর জন্য, যাতে নবান্ন অভিযান নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো যায় ও ছাত্রছাত্রীদের মনোবল ভেঙে দেওয়া যায়।”

    আরও পড়ুন: নেপালের বাস দুর্ঘটনায় মৃত ৪১ ভারতীয়, শোকবার্তা রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর

    মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ওই পোস্টের সঙ্গে নন্দীগ্রামে বিজেপির থানা ঘেরাও, পুলিশের সঙ্গে কর্মীদের ধস্তাধস্তি ইত্যাদি একাধিক ছবি দিয়েছেন। সেগুলি পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের তরফে খোলা ফেক প্রোফাইল বলে তিনি দাবি করেছেন। পাশাপাশি জানিয়েছেন যে এই নিয়ে সব জেলার তথ্য তাঁর কাছে আছে। পোস্টের একেবারে শেষে মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে শুভেন্দু লিখেছেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপনি জেনে রাখুন নিচের তলার পুলিশ প্রশাসনের একটা বড় অংশ আর আপনার পাশে নেই, আপনার জনবিরোধী কার্যকলাপে তাঁরাও অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। তাদের বাড়িতেও কন্যা সন্তান রয়েছে, তাঁরাও বিচার চান।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share