Author: user

  • Daily Horoscope 05 August 2024: একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 05 August 2024: একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতান্তর সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) কাজের জায়গায় কথার উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পারলে ক্ষতি হতে পারে। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে।

    ২) দূরে ভ্রমণের জন্য বাড়িতে আলোচনা হতে পারে। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মিথুন

    ১) আগুন থেকে বিপদের আশঙ্কা।

    ২) সংসারের জন্য অনেক করেও বদনাম হবে।

    ৩) সাবধানতা অবলম্বন করুন।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় বাড়তি লাভ হতে পারে।

    ২) প্রিয়জনের কাছ থেকে আঘাত পেতে পারেন। 

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    সিংহ

    ১) ব্যবসায় দায়িত্ব বাড়তে পারে।

    ২) নেশার প্রতি আসক্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) বন্ধুদের দিক থেকে খারাপ কিছু ঘটতে পারে।

    ২) প্রেমে বিবাদ বাধতে পারে। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) ব্যবসায় চাপ থাকলেও আয় বৃদ্ধি পাবে।

    ২) বুদ্ধির দোষে কোনও কাজ পণ্ড হতে পারে। 

    ৩) পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসায় নিজের বুদ্ধিতেই আয় বাড়বে। 

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    ধনু

    ১) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় মহাজনের সঙ্গে তর্ক বাধতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মকর

    ১) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির সময়।

    ২) ব্যবসায় বিবাদ থেকে সাবধান থাকা দরকার। 

    ৩) দিনটি কম বেশি ভালোই কাটবে।

    কুম্ভ

    ১) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদের যোগ রয়েছে।

    ২) কর্মস্থানে সম্মানহানির সম্ভাবনা। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) খেলাধুলায় নাম করার ভাল সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে।

    ২) পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ফের উত্তাল বাংলাদেশ, সংঘর্ষে ৪৮ জনের মৃত্যু, কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড

    Bangladesh: ফের উত্তাল বাংলাদেশ, সংঘর্ষে ৪৮ জনের মৃত্যু, কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে হিংসার ঘটনায় নিহতদের স্মরণে ছিল কর্মসূচি। আর তাকে ঘিরে শুক্রবার থেকেই উত্তাল হয়ে ওঠে রাজধানী ঢাকা-সহ বাংলাদেশের (Bangladesh) নানা এলাকা। শনিবারও কুমিল্লা শহরে কোটা সংস্কারপন্থী পড়ুয়াদের মিছিলে গুলি চলেছে বলে অভিযোগ। রবিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে নতুন করে উত্তাল হয়ে উঠল বাংলাদেশ। এদিন থেকে আন্দোলনকারীদের যৌথমঞ্চ, ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে।

    ফাটানো হল কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড (Bangladesh)

    বাংলাদেশের (Bangladesh) সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’ জানাচ্ছে, শাহবাগ (Dhaka) এলাকায় জড়ো হয়েছেন শ’য়ে শ’য়ে মানুষ। আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাঁদের এক দফা সংঘর্ষ শুরু হয়। ওই চত্বরের বেশ কিছু গাড়িতেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে। রবিবার আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ হয়। তাতে মৃত্যু হয়েছে চারজনের। মুন্সিগঞ্জে নিহত দুই, রংপুরে নিহত এক, মাগুরায় নিহত একচজন। শনিবার গাজিপুরে একজন নিহত হয়েছেন। এদিন আবার চট্টগ্রামের নিউ মার্কেট এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। চট্টগ্রামের নিউ মার্কেট এলাকায় শাসকদল আওয়ামি লিগ এবং তাদের ছাত্র সংগঠন ছাত্র লিগের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের অভিযোগ উঠেছে। আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালান শাসকদলের নেতা-কর্মীরা। পরে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। দুই পক্ষের সংঘর্ষে আট জন জখম হয়েছে। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশে আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা পরে বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ১৮। ‘প্রথম আলো’র দাবি, এর মধ্যে মুন্সিগঞ্জে দু’জন, বগুড়ায় তিনজন, মাগুরায় দু’জন, পাবনায় দু’জন, রংপুরে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    সাংসদের বাড়িতে আগুন

    এদিন রংপুরে শাসকদল আওয়ামি লিগের সাংসদের বাড়িতে আগুন ধরানোর অভিযোগ উঠেছে। জানা গিয়েছে, এদিন সকালে সাংসদ আবুল কালাম আহসানুল হক চৌধুরীর বাড়িতে আগুন ধরিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। পাশাপাশি ঢাকায় (Dhaka) পরিবাগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২১ নম্বর কাউন্সিলর মহম্মদ আসাদুজ্জামানের কার্যালয়ে আন্দোলনকারীরা আগুন ধরিয়েছেন বলে অভিযোগ। গাজিপুরে আওয়ামি লিগের কার্যালয়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা। ঢাকার সিএমএম আদালত চত্বরে পুলিশের একটি ভ্যানও জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। শনিবারও কুমিল্লা শহরে কোটা সংস্কারপন্থী পড়ুয়াদের মিছিলে গুলি চলেছে। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অন্তত পাঁচজন আন্দোলনকারী। সশস্ত্র দুষ্কৃতীদের হামলায় আহত আরও বহু ছাত্র। অভিযোগ, শাসকদল আওয়ামি লিগের যুব সংগঠন যুব লিগ এই হামলা চালিয়ে থাকতে পারে। ওই ঘটনার পরে কুমিল্লার চান্দিনায় উপজেলা সহকারি কমিশনারের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন মারমুখী আন্দোলনকারীরা। এই পরিস্থিতিতে ফের মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকারি সংস্থা।

    আন্দোলনকারীদের কী বক্তব্য?

    শনিবারই ঢাকায় শহিদ মিনার (Bangladesh) চত্বরে আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। এ ছাড়াও এ বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দেন আন্দোলনের আর এক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। শহিদ মিনারে হাজার হাজার ছাত্র জনতার সমাবেশে ডাক দেওয়া হয় অসহযোগের। মূলত, হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন (Bangladesh Protest) চালিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অসহযোগ চলাকালীন বাংলাদেশের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকানগুলি খোলা রাখা হবে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। কোনও নাগরিক আর কর দেবেন না। বিদ্যুৎ, গ্যাস বা অন্যান্য পরিষেবা বাবদ বিলও দেবেন না কেউ। অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ থাকবে সরকারি- বেসরকারি সমস্ত প্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ, অফিস-আদালত। কেবলমাত্র হাসপাতাল, ওষুধের দোকান, দমকল, ইন্টারনেট পরিষেবা দফতর, সংবাদমাধ্যমের মতো জরুরি পরিষেবাগুলি চালু থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nutritional Value: প্যাকেটজাত খাবার ঘিরে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের, স্বাগত জানাল স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ

    Nutritional Value: প্যাকেটজাত খাবার ঘিরে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের, স্বাগত জানাল স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যে কোনও খাদ্যদ্রব্যের প্যাকেটে লবণ, চিনি ও চর্বির পরিমাণ (Nutritional Value) জানাতে হবে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছে স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের পরিবার ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা দফতর এবং ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (FSSAI) তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, খাদ্যদ্রব্যের প্যাকেটে পুষ্টিগুণের পাশাপাশি লবণ, চিনি এবং চর্বির মাত্রা কতটা রয়েছে, (Food Safety) এই সংক্রান্ত তথ্য মোটা অক্ষরে সংস্থাকে জনগণের জ্ঞাতার্থে উল্লেখ করতে হবে।

    চিনি, লবণ এবং চর্বি সংক্রান্ত তথ্য জানাতে হবে (Nutritional Value)

    মোটা অক্ষরে চিনি, লবণ এবং চর্বি সংক্রান্ত তথ্য প্রদর্শনের প্রস্তাব অনুমোদন হওয়ায়, স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ উপকৃত হবেন। এছাড়াও ডায়াবেটিস এবং লবণ গ্রহণের সমস্যা যাদের রয়েছে তাঁরাও উপকৃত হবেন। এতদিন পর্যন্ত ভারতে খাদ্য প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি শুধুমাত্র প্যাকেটের পিছন দিকে প্রাথমিক পুষ্টি (Food Safety) সংক্রান্ত তথ্য মুদ্রণ করতে বাধ্য ছিল। যদিও বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে প্যাকেটের সামনের দিকে এই সংক্রান্ত তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক। সেই সমস্ত দেশে অস্বাস্থ্যকর খাবার ব্যবহারের প্রতি মানুষের ঝোঁক কমেছে। যদিও প্রথমে ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া তরফে প্রস্তাব রাখা হয়েছিল, খাদ্যদ্রব্যের প্যাকেটে হেলথ স্টার রেটিং রাখা হবে এবং খাবারের গুণাগুণ সংক্রান্ত তথ্য প্যাকেটের সামনের দিকে থাকতে হবে। কিন্তু তারা হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত থেকে কেন সরে এল, তা জানা যায়নি। হেলথ স্টার রেটিং মডেলের উদ্দেশ্য হল, ওই খাদ্য মানব দেহের জন্য কতটা ক্ষতিকারক কিংবা কতটা সুরক্ষিত সে সংক্রান্ত তথ্য সাধারণ মানুষকে দেওয়া। কিন্তু এই রেটিং সিস্টেমের বিরোধিতা এসেছিল বিভিন্ন মহল থেকে। মনে করা হচ্ছ, এর জন্যই বিকল্প পন্থা অবলম্বন করে ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া ।

    আরও পড়ুন: বর্ষায় সর্বদা তরতাজা থাকতে চান? মেনে চলুন এই ৬টি অভ্যাস

    নয়া পন্থায় খাদ্য দ্রব্যের প্যাকেটে চিনি, লবণ এবং চর্বির মাত্রা জানানোর ফলে খাবারের অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি, লবন বা চর্বি থাকলে আগেভাগেই তা জেনে নিতে পারবেন উপভোক্তারা।

    স্বদেশী জাগরণ মঞ্চের বক্তব্য (Food Safety)

    স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ প্রথম থেকে হেলথ স্টার সিস্টেমের বিরোধিতা করছিল। তাদের অভিযোগ, হেলথ স্টার সিস্টেমে (Food Safety) অতিরিক্ত স্টার থাকলেও, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওই খাদ্যদ্রব্য কারও কারও জন্য ক্ষতিকারক হতে পারত এবং স্টার সিস্টেমের বুজরুকি হওয়ার সম্ভাবনাও ছিল প্রবল। বিশেষ করে প্যাকেটজাত খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলির কাছে স্টার ব্যবস্থায় (Nutritional Value) চালাকি করার সুযোগ ছিল। কিন্তু চিনি, লবণ এবং চর্বির পরিমাণ জানালে ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন, কিডনি এবং যকৃতের অসুখে ভোগা ব্যক্তিরা আগেভাগে ওই খাদ্যের গুণাগুণ সম্পর্কে সতর্ক হতে পারবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের ২৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    ED: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের ২৫০ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজবাদী পার্টির সাংসদের কয়েকশো কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। কেবল তাই নয়, বাবু সিং কুশওয়াহা নামে সমাজবাদী পার্টির ওই নেতার জমিতে থাকা নির্মাণও ভেঙে দিয়েছেন (NRHM Scam) ইডির আধিকারিকরা। কুশওয়ার যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি, সেটা রয়েছে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের কানপুর রোডে।

    এনআরএইচএম কেলেঙ্কারি (ED)

    কেন এই পদক্ষেপ ইডি-র? জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল রুরাল হেল্থ মিশন কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত করছে ইডি। এই মামলায় কুশওয়াহার যোগ প্রকাশ্যে এসেছিল আগেই। এই ঘটনারই তদন্তে নেমে সমাজবাদী পার্টির ওই নেতার ২৫০ কোটি টাকা মূল্যের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ইডি। এই সম্পত্তিতে থাকা সব বেআইনি নির্মাণও বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার লোকজন।

    সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

    প্রসঙ্গত, এনআরএইচএম কেলেঙ্কারির সময় কুশওয়াহা ছিলেন উত্তরপ্রদেশের বিএসপি সরকারের পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী। এই মামলায় ইতিমধ্যেই চার বছর জেলও খেটেছেন তিনি। এবার বাজেয়াপ্ত করা হল তাঁর সম্পত্তি। গ্রেফতার হওয়ার আগে কুশওয়াহা ছিলেন মায়াবতীর বিএসপিতে। জেল থেকে জামিনে বেরিয়ে তিনি অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে জৌনপুরে প্রার্থী হন সমাজবাদী পার্টির। জিতেও যান। তার পর এদিন তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    ২০১১ সালে ন্যাশনাল রুরাল হেল্থ মিশনে ব্যাপক কেলেঙ্কারি হয়েছিল বলে অভিযোগ। ওই সময় উত্তরপ্রদেশের কুর্সিতে ছিল মায়াবতী সরকার। বিএসপি সরকারের বিরুদ্ধে ১০ হাজার কোটিরও বেশি টাকা কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে। তদন্তে নেমে সিবিআই গ্রেফতার করে কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্তাকে। গ্রেফতার করা হয় কুশওয়াহাকেও। কেবল এই কেলেঙ্কারিই নয়, আয় বহির্ভুত সম্পত্তি মামলায়ও দোষী সাব্যস্ত হন সমাজবাদী পার্টির এই সাংসদ। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে ২৫টি। ইতিমধ্যেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন ৮টি মামলায়।

    উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি দিল্লি, হরিয়ানা এবং মধ্যপ্রদেশ-সহ বিভিন্ন এলাকার ৬০টিরও বেশি জায়গায় অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। সেই সময় অভিযান চালানো হয়েছিল কুশওয়াহার (ED)  বাড়িতেও।এর পরেও একাধিকবার (NRHM Scam) হয়েছে অভিযান।,

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shubhanshu Shukla: ছেলে যাচ্ছে মহাকাশে, ভীত নয়, গর্বিত শুভাংশুর পরিবার

    Shubhanshu Shukla: ছেলে যাচ্ছে মহাকাশে, ভীত নয়, গর্বিত শুভাংশুর পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলে মহাকাশ অভিযানের (Space Mission) দলের নেতৃত্ব দিতে চলেছেন। ভয়ে বুক দুরুদুরু করার কথা পরিবারের। আর তাঁদের কিনা ভয় করছে না! বরং বলছেন, ছেলে মহাকাশে যাচ্ছেন বলে তাঁরা গর্বিত, ভীত নন।

    গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা (Shubhanshu Shukla)

    আজ্ঞে, হ্যাঁ। গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লর (Shubhanshu Shukla) পরিবারের কথাই বলছি। কিছুদিন পরেই হবে ভারত-মার্কিন যৌথ উদ্যোগে মহাকাশ অভিযান। নভশ্চররা রওনা দেবেন ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনের (ISS) উদ্দেশে। এই অভিযাত্রী দলের ক্যাপ্টেন মনোনীত হয়েছেন শুভাংশু। ছেলের এই সাফল্যে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে শুভাংশুর বাড়িতে খুশির হাওয়া।

    কী বলছে শুভাংশুর পরিবার?

    শুভাংশুর বাবা শম্ভু দয়াল শুক্ল অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী। তিনি বলেন, “এই অভিযান নিয়ে আমরা মোটেই নার্ভাস হচ্ছি না। বরং ছেলের সাফল্যে গর্ব অনুভব করছি।” শুভাংশুর মা আশা শুক্লা। বলেন, “ছোট ছেলে শুভাংশু ঠান্ডা মাথার ছেলে। ও প্রতিটি পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারে মেজাজ না হারিয়েই।” শুক্রবারই ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর তরফে গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে ঘোষণা করা হয় শুভাংশুর (Shubhanshu Shukla) নাম। জানানো হয়েছে, অভিযাত্রী দলে থাকবেন প্রশান্ত বালাকৃষ্ণাণ নায়ারও।

    আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    ইসরো জানিয়েছে, শুক্ল প্রাইমারি অ্যাস্ট্রোনট। নায়ার তাঁর ব্যাকআপ হিসেবে কাজ করবেন। শুক্লকে অভিযাত্রী দলের নেতা বেছে নিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা চিহ্নিত সার্ভিস প্রোভাইডার এক্সিওম স্পেস আইএনসি। ইসরোর ঘোষণার পরেই অকাল উৎসবে মেতে ওঠেন লখনউয়ের ত্রিবেণী নগর এলাকার লোকজন। শুভাংশুর বাবা বলেন, “আমরা খুব খুশি। ওর সাফল্যে গর্বিত। আমরা ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছি যেন ওদের অভিযান সফল হয়। এ ব্যাপারে আমাদের আত্মবিশ্বাসও রয়েছে। দেশবাসীও তাদের আশীর্বাদ করছেন।”

    তিনি বলেন, “আমি সেক্রেটারিয়েটে চাকরি করতাম। চাইতাম, ছেলে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা দিক কিংবা ডাক্তার হোক। কিন্তু ভগবান যে ওর জন্য অন্যরকম গন্তব্য লিখে রেখেছেন।” শুভাংশুর গর্বিত বাবা বলছেন, “আমার চার ছেলেমেয়ের মধ্যে ও ছোট। জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে ও সাফল্য পেয়েছে। ও এয়ারফোর্সে নির্বাচিত হয়েছিল। ইসরোয়ও হয়েছিল। এখন নির্বাচিত হল মহাকাশ অভিযানের (Space Mission) জন্য (Shubhanshu Shukla)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Army: ওয়েনাড়ে জীবন বাজি রেখে সেনা জওয়ানদের লড়াই, কুর্ণিশ জানিয়ে হৃদয়স্পর্শী চিঠি খুদের

    Army: ওয়েনাড়ে জীবন বাজি রেখে সেনা জওয়ানদের লড়াই, কুর্ণিশ জানিয়ে হৃদয়স্পর্শী চিঠি খুদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারী বৃষ্টির দাপটে ভূমিধসে তছনছ হয়ে গিয়েছে কেরলের ওয়েনাড় (Wayanad)। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের জেরে একেবারে দিশাহারা অবস্থা। বিপর্যয়ের পরই উদ্ধারকাজে নামেন সেনাবাহিনীর ৫০০ জওয়ান। শনিবারও উদ্ধারকাজ চালিয়েছেন তাঁরা। জীবন বাজি রেখে জওয়ানরা (Army) অন্যের প্রাণ রক্ষা করেছেন। জওয়ানদের এই সেবা তৃতীয় শ্রেণির পড়ুয়ার মন জয় করে নিয়েছে। তাঁদের এই উদ্ধারকাজ দেখে জওয়ানদের হৃদয়স্পর্শী চিঠি লিখল তৃতীয় শ্রেণির ওই পড়ুয়া রায়ান।

    সেনাদের চিঠিতে কী লিখেছে রায়ান? (Army)

    জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালে কেরলে বন্যায় ৪০০ জনের মতো মারা যান। তারপর এত বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় কেরলে ঘটেনি। এবার ওয়েনাড়ে বিপর্যয়ের জেরে ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিপর্যয়ে মানুষকে উদ্ধারে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন সেনা জওয়ানরা (Army)। বিধ্বস্ত এলাকায় ধ্বংসস্তূপের তলায় কেউ আটকে রয়েছেন কি না, তা তাঁরা খতিয়ে দেখছেন। কখনও বিস্কুট খেয়েই সারাদিন কাটাচ্ছেন জওয়ানরা। তাঁদের এই উদ্ধারকাজ দেখে হৃদয়স্পর্শী চিঠি লিখল ছোট্ট রায়ান। মালায়ালম ভাষায় জওয়ানদের চিঠি লিখল সে। চিঠিতে রায়ান লিখেছে, “আমার প্রিয় সেনা, ভয়াবহ ভূমিধসে বিধ্বস্ত আমার ভালোবাসার ওয়েনাড় (Wayanad)। বিশাল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আমি খুব খুশি ও গর্বিত যে ধ্বংসস্তূপের তলায় যাঁরা আটকে পড়েছেন, তাঁদের আপনারা উদ্ধার করছেন। আমি এখনই একটা ভিডিওতে দেখলাম, নিজেদের খিদে মেটাতে আপনারা বিস্কুট খেয়ে আবার সেতু নির্মাণে লেগে পড়লেন। আমিও একদিন সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চাই এবং দেশকে রক্ষা করতে চাই।”

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    খুদে রায়ানকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে সেনা

    খুদে রায়ানের কাছে থেকে হৃদয়স্পর্শী চিঠি পেয়ে আপ্লুত সেনা (Army) জওয়ানরা। সেনার পক্ষ থেকেও রায়ানকে ধন্যবাদ জানিয়ে সুন্দর চিঠি লিখেছে। রায়ানকে ইয়ং ওয়ারিয়র বলে সেনাদের পক্ষ লেখা হয়েছে, “তোমার কথা আমাদের হৃদয় ছুঁয়েছে। তুমি সেনা পোশাক পরে আমাদের পাশে দাঁড়াবে, সেই দিনের অপেক্ষা করছি। সবাই মিলে আমরা দেশকে গর্বিত করব। ধন্যবাদ, ইয়ং ওয়ারিয়র।”

    <

    p style=”text-align: justify;”> 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Illegal Madrasa: মধ্যপ্রদেশের বেআইনি মাদ্রাসায় ছাত্রীদের বাধ্য হয়ে শুতে হচ্ছে খোলা বারান্দায়

    Illegal Madrasa: মধ্যপ্রদেশের বেআইনি মাদ্রাসায় ছাত্রীদের বাধ্য হয়ে শুতে হচ্ছে খোলা বারান্দায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মধ্যপ্রদেশ স্টেট কমিশন ফর প্রোটেকশন অফ চাইল্ড রাইটস’-এর পরিদর্শনে সে রাজ্যের একটি বেআইনি মাদ্রাসায় (Illegal Madrasa) বেহাল অবস্থা দেখা গেল। মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) রতলাম জেলায় অবস্থিত এই মাদ্রাসা এখনও নির্মীয়মাণ এবং সেখানকারই খোলা মাদ্রাসার মেঝেতে থাকছে ছাত্রীরা। রাতে সেখানেই শুতে হচ্ছে তাদের। জানা গিয়েছে, ওই মাদ্রাসার নাম দারুল উলুম আয়েশা সিদ্দীকি লিলবানাত। এই মাদ্রাসার বিরুদ্ধেই অভিযোগ উঠেছে পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে দুর্ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধার। ছাত্রীদের মৌলিক অধিকারও হুমকির মুখে পড়েছে এই মাদ্রাসায়।

    ৩০-৩৫ জন মেয়ে থাকছে একই ঘরে

    প্রসঙ্গত এই মাদ্রাসাতে (Illegal Madrasa) হঠাৎই সারপ্রাইজ ভিজিট করে ‘মধ্যপ্রদেশ স্টেট কমিশন ফর প্রটেকশন অফ চাইল্ড রাইটস’-এর আধিকারিকরা এবং সেখানেই তাঁরা দেখতে পান যে মাদ্রাসার সুযোগ-সুবিধা একেবারেই অপর্যাপ্ত। এই পরিদর্শনেই নজরে আসে ৩০ থেকে ৩৫ জন মেয়ে যাদের বয়স ৫-১৫ বছরের মধ্যে, তাদের প্রত্যেককে একটি মাত্র ঘরে রাখা হয়েছে। এই ঘরে না আছে পর্যাপ্ত বিছানা, না আছে কোনও ব্যবস্থা, না আছে অন্য কোনও সুযোগ সুবিধা। অবস্থা এতটাই খারাপ হয়েছে যে মেয়েদের একেবারে ঠান্ডা মেঝেতেও শুতে হচ্ছে। এদেরই মধ্যে দেখা যায় একজন মেয়েকে, যে কিনা জ্বরে আক্রান্ত, তাকে ওই ঠান্ডা মেঝেতে শুতে হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠেছে যে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (Illegal Madrasa) এমন অবস্থা কেন?

    মাদ্রাসার সঙ্গে সংযোগ রয়েছে জামিয়া ইসলামিয়া ইস্তাতুল উলুম আক্কালকুয়া, নামের একটি সংগঠনের

    ‘মধ্যপ্রদেশ (Madhya Pradesh) স্টেট কমিশন ফর প্রোটেকশন অফ চিল্ড্রেন রাইটসে’র একজন সদস্য নিবেদিতা শর্মা এ বিষয়ে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং এই পরিস্থিতি দেখে তিনি আবেগপ্রবণও হয়ে পড়েন। তিনি এর জবাবদিহি চান মাদ্রাসা প্রশাসনের কাছে। তাঁদেরকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন যে তাঁরা কেন মেয়েদেরকে এই অবস্থায় ছেড়ে দিলেন। তবে নিবেদিতা শর্মার এই প্রশ্নের জবাবে কোনওরকম সদুত্তর দিতে পারেনি মাদ্রাসার প্রশাসন। তারা আরও বলতে পারেনি যে কেন এই অবস্থা বা কেন এমন অপর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা! জানা গিয়েছে, এই মাদ্রাসাটিতে অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল একশোরও বেশি মুসলিম মেয়েদের বসতি হয়ে উঠেছে। আরও তথ্য সামনে এসেছে এই মাদ্রাসাতে কোনও রকমের স্বীকৃতি দেয়নি মধ্যপ্রদেশ সরকার। এই মাদ্রাসার সঙ্গে সংযোগ রয়েছে জামিয়া ইসলামিয়া ইস্তাতুল উলুম আক্কালকুয়া, নামের একটি সংগঠনের যা মহারাষ্ট্রে অবস্থিত।

    বিদেশি ফান্ডিং-এর অভিযোগ সামনে এসেছে (Illegal Madrasa) 

    এর পাশাপাশি ওই মাদ্রাসার আর্থিক লেনদেনও স্পষ্ট নয় বলে জানা গিয়েছে। বিভিন্ন তথ্য যা উঠে আসছে তাতে জানা গিয়েছে, এই মাদ্রাসা বিদেশি ফান্ডিং-এ চলে, যা মাদ্রাসার প্রশাসন লুকোতে চাইছে। জানা গিয়েছে, এই মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থায় দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হয়। চাইল্ড রাইটস কমিশনের সদস্যা ডঃ শর্মা আরও লক্ষ্য করেন যে এই মাদ্রাসায় আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা কোনভাবেই পাচ্ছেনা পড়ুয়ারা। এখানে কঠোরভাবে মেনে চলা হচ্ছে শরিয়া আইনকে, ঠিক যেমনটা তালিবান অধ্যুষিত আফগানিস্তানে মেনে চলা হয়।

    মানা হচ্ছেনা সংবিধানের ২১ (এ) ধারা

    এর পাশাপাশি ভারতের সংবিধানে থাকা মৌলিক অধিকার, শিক্ষার অধিকার যা ২১ (এ) ধারায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, সেই অধিকারকেও মানা হচ্ছে না বলে মনে করছেন চাইল্ড রাইট কমিশনের সদস্যরা। কারণ সংবিধানের এই ধারা অনুযায়ী ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সি শিশুদের বিনামূল্যে শিক্ষাদানের অধিকারের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু এর কোনওটাই না মেনে মাদ্রাসার প্রশাসন ইসলামিক শিক্ষা ব্যবস্থাকে জোর করে চাপিয়ে দিতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মধ্যপ্রদেশের ওই জেলার জেলার শিক্ষা আধিকারিক কৃষ্ণচন্দ্র শর্মা এবং মাদ্রাসা প্রশাসনের প্রধান ইনামুর শেখকে এই বিষয়ে মতামত চাওয়ার জন্য ‘দ্য অর্গানাইজার’ পত্রিকা ফোন করলেও তাঁরা ফোন তোলেন নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • DVC Water Release: ডিভিসির জল ছাড়া নিয়ে রাজ্য সরকারের ‘মিথ্যাচার’ ফাঁস করে দিল বিজেপি

    DVC Water Release: ডিভিসির জল ছাড়া নিয়ে রাজ্য সরকারের ‘মিথ্যাচার’ ফাঁস করে দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাক দিয়ে মাছ ঢাকা গেল না। রাজ্য সরকারের মিথ্যাচার ফাঁস করে দিলেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। রাজ্যের সঙ্গে সহমতের ভিত্তিতেই ডিভিসি প্রথমে ৭৫ হাজার কিউসেক জল ছেড়েছে (DVC Water Release) এবং পরবর্তীতেও জল ছাড়া নিয়ে রাজ্যের প্রাথমিক সম্মতি ছিল বলে তিনি তথ্যপ্রমাণ সহকারে জানিয়েছেন।

    বিজেপির বক্তব্য (Flood situation)

    জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় ডিভিসির নির্দেশিকা দেখিয়ে জানিয়েছেন, অতি ভারী বৃষ্টির জেরে মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধারে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হচ্ছিল। জল ছাড়ার (DVC Water Release) প্রয়োজনীয়তা ছিল, একথা রাজ্য সরকারকে জানিয়ে ডিভিসি আগাম চিঠি দেয়। রাজ্য সরকার জল ছাড়ার বিষয়ে সম্মতি জানায়। দুই পক্ষের পারস্পরিক সহমতের ভিত্তিতেই ডিভিসি জল ছাড়ে। জল ছাড়ার আগে সকালেও আগাম সরকারকে বার্তা প্রেরণ করা হয়। যাতে (Flood situation) মানুষকে আগেভাগে নদীর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে সুরক্ষিত জায়গায় সরিয়ে আনা যায়। প্রতি বছর ডিভিসির তরফে জল ছাড়া হয়। এবারও তার অন্যথা হয়নি। তা সত্ত্বেও প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়েও রাজনীতি করার উদ্দেশ্যেই ডিভিসের ঘাড়ে দায় চাপানোর চেষ্টা করছে রাজ্য প্রশাসন।

    রাজ্যের মিথ্যাচার (DVC Water Release)

    প্রসঙ্গত শনিবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান উপদেষ্টা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন, জল (DVC Water Release) ছাড়ার বিষয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে কোনও আলোচনা করেনি ডিভিসি কর্তৃপক্ষ। সরকারকে অন্ধকারে রেখে জল ছাড়া হয় বলে অভিযোগ করেছিলেন আলাপনবাবু। ডিভিসির ঘাড়ে দায় চাপানোর খেলা অবশ্য নতুন নয়। প্রত্যেক বছর ডিভিসি রাজ্য সরকারকে জানিয়েই জল ছাড়ে। জল না ছাড়লে অতিরিক্ত চাপে বাঁধ এবং লকগেট ভেঙে যেতে পারে। তা হলে আরও বেশি ক্ষতি হবে, দাবি ডিভিসি কর্তৃপক্ষের। অথচ প্রত্যেকবার বর্ষাকালে দেখা যায়, রাজ্য সরকার একই (Flood situation) অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করে। এ বছরও তার অন্যথা হয়নি।

    সরকারের ব্যর্থতা

    যদিও এবার রাজ্য সরকারের (DVC Water Release) মিথ্যাচার ফাঁস করে দিয়েছেন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “রাজ্য সরকারের উচিত ছিল ভাগীরথী, দামোদর, হুগলি, তিস্তা সহ সমস্ত বিভিন্ন জেলায় বাঁধ মেরামত করা। কিন্তু বাঁধ মেরামত হয়নি। মেরামতের নামে প্রত্যেক বার মাটির বস্তা, বালির বস্তা ফেলে কোষাগারের অপব্বহার করা হয়। নিজেদের ব্যর্থতা থাকতেই ডিভিসির দিকে দোষ চাপাচ্ছে রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুন: জমা জলে প্লাবিত কলকাতা বিমানবন্দর! আগামী ১২ ঘণ্টায় আরও ভারী বৃষ্টির ইঙ্গিত

    উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ বিভিন্ন নদীতে বাঁধ ভাঙছে (Flood situation) অথচ সরকার চুপ করে বসে আছে। মানুষের ক্ষোভ আঁচ করেই সরকার দায় চাপানোর খেলায় মেতেছে।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shashi Tharoor: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    Shashi Tharoor: বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে নাকি ‘স্মরণীয় দিন’ কাটিয়েছেন শশী! তুলোধনা করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি তথা ওয়েনাড়ের পদত্যাগী সাংসদ রাহুল গান্ধীর পর এবার অকুস্থলে গেলেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুর (Shashi Tharoor)। ধসে-বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে শশী বিলোলেন ত্রাণ। সেই ‘দানে’র ছবির ভিডিও শশী আবার পোস্ট করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ক্যাপশনে তিরুবনন্তপূরমের সাংসদ লিখলেন, “ওয়েনাড়ে স্মরণীয় দিনের কিছু স্মৃতি।” ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, ট্রাক থেকে ত্রাণ সামগ্রী নামাচ্ছেন এই কংগ্রেস নেতা। ধস-বিধ্বস্ত এলাকা ঘুরে দেখছেন তিনি। বিলোচ্ছেন ত্রাণ।

    বিজেপির নিশানায় কংগ্রেস (Shashi Tharoor)

    শশীর এই ‘স্মরণীয় দিন’ শব্দবন্ধেই আপত্তি তুলেছে বিজেপি। শশীর শব্দচয়ন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে গেরুয়া শিবির। কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন বিজেপি (BJP) নেতা অমিত মালব্য। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, “মৃত্যু এবং বিপর্যয় শশী থারুরের কাছে স্মরণীয়।” কেবল মালব্য নন, সোশ্যাল মিডিয়ায়ও শশীর পোস্ট নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। একটা ট্র্যাজেডি কীভাবে স্মরণীয় হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরাও।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় মুন্ডুপাত শশীর

    সোশ্যাল মিডিয়ায় জনৈক রেই লিখেছেন, “৩০০-র বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। এবং রাহুল গান্ধীর ঘনিষ্ঠ এই কংগ্রেস নেতা কিনা বলছেন স্মরণীয় দিনের স্মৃতি।” এক্স হ্যান্ডেলে জনৈক অনুরাগ লিখেছেন, “এলিট সাংসদ শশী থারুরের সঙ্গে পরিচয় করুন। তিনি ধস-বিধ্বস্ত ওয়েনাডে গিয়েছিলেন একটি স্মরণীয় দিন পেতে।” অন্য এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী লিখেছেন, “একটি দুর্যোগ বিধ্বস্ত এলাকায় একটি স্মরণীয় দিন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আবেশে নষ্ট হয়ে গিয়েছে (Shashi Tharoor)। দুঃখের বিষয়, এটি সম্পর্কে পোস্ট করা আসলে সাহায্য করার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। নিঃস্বার্থ সেবার চেয়ে সেলফিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।”

    আরও পড়ুন: উত্তরপ্রদেশের হিন্দু মন্দিরে অশ্লীল ভিডিও তৈরি! গ্রেফতার দিলশাদ ও আজিম

    গত মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির জেরে ধস নামে ওয়েনাড়ে। ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় চুরালমালা, মুন্ডাক্কাই, অট্টামালা, নুলপুঝার মতো গ্রামগুলি। প্রাকৃতিক দুর্যোগের বলি হয়েছেন তিনশোরও বেশি মানুষ। স্বজন হারানোর কান্নায় ভারী হয়েছিল ওয়েনাড়ের বাতাস। কান্না বুকে চেপে ওয়েনাড় যখন ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই চালাচ্ছে, তখন বৃহস্পতিবার সেখানে বোন প্রিয়ঙ্কাকে নিয়ে হাজির হন কংগ্রেসের ‘যুবরাজ’। ঘটনার দুদিন পরে যান স্থানীয় পদত্যাগী সাংসদ (রাহুল এই কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন। এবারও জয়ী হয়েছিলেন তিনি। তবে একই সঙ্গে দুটি কেন্দ্রে জয়ী হওয়ায় ওয়েনাড়ের সাংসদ পদে ইস্তফা দেন রাহুল। এই কেন্দ্রের উপনির্বাচনে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন প্রিয়ঙ্কা) রাহুল। তার (BJP) পর এদিন গেলেন শশী (Shashi Tharoor)। এবং দিনটিকে করে তুললেন ‘স্মরণীয়’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: ‘‘লম্বা বিচার প্রক্রিয়ায় বিরক্ত সাধারণ মানুষ’’, মত দেশের প্রধান বিচারপতিরই

    Supreme Court: ‘‘লম্বা বিচার প্রক্রিয়ায় বিরক্ত সাধারণ মানুষ’’, মত দেশের প্রধান বিচারপতিরই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘আদালতের লম্বা বিচার প্রক্রিয়ায় মানুষজন বিরক্ত হয়ে পড়ছেন এবং কোর্টের বাইরে সেই সমস্ত মামলাগুলির নিষ্পত্তি করতে চাইছেন তাঁরা।’’ শনিবার এমনই মন্তব্য করলেন দেশের প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। তিনি আরও ব্যাখ্যা দিয়েছেন, কীভাবে আদালতের লম্বা প্রক্রিয়া নিজেই একটা শাস্তি হয়ে উঠছে, বিচার প্রার্থীদের কাছে। এই আবহে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন লোক আদালতের ভূমিকাও। প্রসঙ্গত, শনিবারই বিশেষ লোক আদালত সপ্তাহের অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি এই কথাগুলি বলেন।

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি (Supreme Court)

    দেশের প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘বিচারপতি হিসেবে আমি লক্ষ্য করেছি যে মানুষ এতটাই বিরক্ত হয়ে পড়েন কোর্টের প্রক্রিয়াতে যে তাঁরা আদালতের বাইরেই সেই মামলা নিষ্পত্তি করতে চান।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘মানুষ চায় শুধু আদালতের বাইরে মামলাটা চলে যাক, তাহলেই তাঁরা শান্তি পান।’’ এক্ষেত্রে আদালতের প্রক্রিয়া (Supreme Court) মানুষের কাছে দিন দিন শাস্তি হয়ে উঠছে বলেও জানান প্রধান বিচারপতি। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক সপ্তাহ ব্যাপী একটি অনুষ্ঠান নেওয়া হয়েছে। লোক আদালত নিয়ে দেশের প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) আরও বলেন, ‘‘আমরা মাত্র সাতটি বেঞ্চ নিয়ে এই লোক আদালত শুরু করেছিলাম কিন্তু বৃহস্পতিবারই আমরা লক্ষ্য করলাম যে কাজ এত বেশি যে আমাদের ১৩টি বেঞ্চের প্রয়োজন হল।’’

    সংবিধানের ১৩৬ নং ধারা

    প্রধান বিচারপতি (CJI) আরও বলেন, ‘‘অনেকেই আমাকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন যে সুপ্রিম কোর্ট এই ধরনের ছোটখাট মামলাগুলিতে কেন হস্তক্ষেপ করে? কোন উদ্দেশ্যে? এটা কি সুপ্রিমকোর্টের লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য? আমি তাঁদেরকে বলি, যখন সংবিধান রচনা করেছিলেন বিআর আম্বেদকর তখন ১৩৬ নম্বর ধারাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই ধারার উদ্দেশ্য একটাই ছিল যে সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে দেশের দরিদ্র সমাজের মধ্যেও ন্যায়বিচারকে পৌঁছে দেওয়া।’’

    প্রতিটা মানুষের ঘরে ঘরে ন্যায় বিচারকে পৌঁছে দেওয়া 

    দেশের প্রধান বিচারপতি (CJI) আরও বলেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টের সত্যিকারের উদ্দেশ্য হল প্রতিটা মানুষের ঘরে ঘরে ন্যায় বিচারকে পৌঁছে দেওয়া। আমরা মানুষকে মনে করে দিই যে আমরা তাঁদের জীবনের একটি অবিচ্ছিন্ন অংশ।’’ এদিন দেশের প্রধান বিচারপতি ন্যাশনাল লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটিকে বা নালসাকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তাদের মাধ্যমেই লোক আদালতের কাজ সহজ হয়েছে। দেশের প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, ২০২৩ সালেই নালসা প্রায় ৮.১ কোটি মামলার সমাধান করতে সমর্থ হয়েছে। প্রসঙ্গত, দেশের প্রধান বিচারপতি যে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সেখানে এদিন হাজির ছিলেন আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘাওয়াল ও সুপ্রিম কোর্টের কয়েকজন বিচারপতিও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share