Author: user

  • Ramakrishna 238: “হাবাতেগুলোর বিশ্বাস হয় না! সর্বদাই সংশয়! আত্মার সাক্ষাৎকার না হলে সব সংশয় যায় না”

    Ramakrishna 238: “হাবাতেগুলোর বিশ্বাস হয় না! সর্বদাই সংশয়! আত্মার সাক্ষাৎকার না হলে সব সংশয় যায় না”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    চতুর্দশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৭ই জুন

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ভক্তসঙ্গে

    তান্ত্রিকভক্ত ও সংসার—নির্লিপ্তেরও ভয়

    ঠাকুর (Ramakrishna) আবার গান গাহিতেছেন:

    ত্রিসন্ধ্যা যে বলে কালী, পূজা সন্ধ্যা সে কি চায় ৷
    সন্ধ্যা তার সন্ধ্যানে ফিরে, কভু সন্ধি নাহি পায় ॥
    গয়া গঙ্গা প্রভাসাদি কাশী কাঞ্চী কেবা চায় ৷
    কালী কালী কালী বলে আমার অজপা যদি ফুরায় ॥

    “তাঁতে মগ্ন হলে আর অসদ্বুদ্ধি, পাপবুদ্ধি থাকে না।”

    তান্ত্রিকভক্ত—আপনি যা বলেছেন “বিদ্যার আমি” থাকে।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—বিদ্যার আমি, ভক্তের আমি। দাস আমি, ভাল আমি থাকে। বজ্জাত আমি চলে যায়। (হাস্য)

    তান্ত্রিকভক্ত—আজ্ঞা, আমাদের অনেক সংশয় চলে গেল।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—আত্মার সাক্ষাৎকার হলে সব সন্দেহ ভঞ্জন হয়।

    তান্ত্রিকভক্ত ও ভক্তির তমঃ—হাবাতের সংশয়—অষ্টসিদ্ধি 

    “ভক্তির তমঃ আন। বল, কি! রাম বলেছি (Ramakrishna), কালী বলেছি, আমার আবার বন্ধন; আমার আবার কর্মফল।”

    ঠাকুর (Ramakrishna) আবার গান গাহিতেছেন:

      আমি দুর্গা দুর্গা বলে মা যদি মরি
    আখেরে এ-দীনে না তারো কেমনে, জানা যাবে গো শংকরী।
    নাশি গো ব্রাহ্মণ, হত্যা করি ভ্রূণ, সুরাপান আদি বিনাশী নারী;
       এ-সব পাতক না ভাবি তিলেক (ও মা) ব্রহ্মপদ নিতে পারি।

    শ্রীরামকৃষ্ণ আবার বলিতেছেন—বিশ্বাস! বিশ্বাস! বিশ্বাস! গুরু বলে দিয়েছেন, রামই সব হয়ে রয়েছেন; ‘ওহি রাম ঘট্‌ ঘট্‌মে লেটা!’ কুকুর রুটি খেয়ে যাচ্ছে। ভক্ত বলছে, ‘রাম! দাঁড়াও, দাঁড়াও রুটিতে ঘি মেখে দিই’ এমনি গুরুবাক্যে বিশ্বাস।

    “হাবাতেগুলোর বিশ্বাস হয় না! সর্বদাই সংশয়! আত্মার সাক্ষাৎকার না হলে সব সংশয় যায় না।

    “শুদ্ধাভক্তি—কোন কামনা থাকবে না, সেই ভক্তি দ্বারা তাঁকে শীঘ্র পাওয়া যায়।

    “অণিমাদি সিদ্ধি—এ-সব কামনা। কৃষ্ণ অর্জুনকে বলেছিলেন, ভাই, অণিমাদি সিদ্ধাই, একটিও থাকলে ঈশ্বরলাভ হয় না; একটু শক্তি বাড়তে পারে।”

    “তান্ত্রিকভক্ত—আজ্ঞে, তান্ত্রিক ক্রিয়া আজকাল কেন ফলে না?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—সর্বাঙ্গীণ হয় না, আর ভক্তিপূর্বক হয় না—তাই ফলে না।

    এইবার ঠাকুর কথা সাঙ্গ করিতেছেন। বলিতেছেন (Ramakrishna), ভক্তিই সার; ঠিক ভক্তের কোন ভয় ভাবনা নাই। মা সব জানে। বিড়াল ইঁদুরকে ধরে একরকম করে, কিন্তু নিজের ছানাকে আর-একরকম করে ধরে।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: মহাকুম্ভ মেলায় ৩০০০টিরও বেশি বিশেষ ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা রেলের

    Indian Railway: মহাকুম্ভ মেলায় ৩০০০টিরও বেশি বিশেষ ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেল (Indian Railway) আসন্ন পূর্ণ মহাকুম্ভ মেলায় (Mahakumbh Mela) ৩০০০টিরও বেশি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে। রেলের এক আধিকারিক জানিয়েছেন এই ট্রেনগুলির মধ্যে ৫৬০টি ট্রেন ডেডিকেটড রিং রেল নেটওয়ার্ক হিসেবে পরিষেবা দেবে। আগামী ১২ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলা, চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই মেলায় সরকারের তরফে আগেই বলা হয়েছে আনুমানিক ৪৫ কোটিরও বেশি পুণ্যার্থীর সমাগম হবে। তাই যাতায়াত থেকে বাসস্থান, খাবার, চিকিৎসা এবং স্নানের বিষয়ে বিশেষ নজর রেখেছে যোগী প্রশাসন।

    ৯টি স্টেশনে ৫৬০টি টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা থাকবে (Indian Railway)

    রেলের উত্তর মধ্য ক্ষেত্রের মহা ব্যবস্থাপক উপেন্দ্র চন্দ্র জোশী প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছেন, “মহাকুম্ভকে মাথায় রেখে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে আরও সহজ সরল করতে রেলের ৯টি স্টেশনে ৫৬০টি টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা করা হবে। এই স্টেশনগুলি হল, প্রয়াগরাজ জংশন, নৈনি, প্রয়াগরাজ ছেওকি, প্রয়াগ জংশন, ফাফামাউ, প্রয়াগরাজ রামবাগ, প্রয়াগরাজ সঙ্গম এবং ঝাঁসি। কাউন্টারগুলি থেকে দৈনিক ১০ লক্ষ টিকিট কাটার পরিষেবা উপলব্ধ থাকবে। ১৫ দিন আগে থেকে টিকিট কাটা যাবে।”

    ১১৮৬টি সিসিটিভি ক্যামেরায় ঢাকা থাকবে

    রেলের (Indian Railway) ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, রিং রেল সংযোগ হিসেবে প্রয়াগরাজ-অযোধ্যা-বারাণসী-প্রয়াগরাজ, প্রয়াগরাজ-সঙ্গম প্রয়াগ-জৌনপুর-প্রয়াগ-প্রয়াগরাজ এবং গোবিন্দপুরী-প্রয়াগরাজ-চিত্রকূট-গোবিন্দপুরীকে সংযুক্ত করা হবে। সেই সঙ্গে ঝাঁসি-গোবিন্দপুরী-প্রয়াগরাজ-মানিকপুর-চিত্রকূট-ঝাঁসিকেও যুক্ত করা হবে। ৩০০০টিরও বেশি বিশেষ ট্রেনের মধ্যে ১৮০০টি স্বল্প-দূরত্বের রুটে, ৭০০টি বেশি দূরত্বের রুটে এবং ৫৬০টি রিং রেলের রুটে চলাচল করবে। এছাড়াও, মেলা (Mahakumbh Mela) চলাকালীন দৈনিক ১০,০০০ টিরও বেশি নিয়মিত ট্রেন চলবে। এই কাজে রেল নিরাপত্তা কর্মী হিসেবে ১৮,০০০ আরপিএফ কর্মী মোতায়েন করা হবে। মোট ১,১৮৬টি সিসিটিভি ক্যামেরা চালু থাকবে। যদি ভক্তরা সাময়িকভাবে অসুস্থ হন, তাহলে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য অক্সিজেন সিলিন্ডার, কনসেনট্রেটর, ইসিজি মেশিন, গ্লুকোমিটার, নেবুলাইজার এবং স্ট্রেচারের ব্যবস্থাও রাখা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis18: অশান্ত বাংলাদেশ, আমলা-পুলিশ-বিচারপতিদেরও হেনস্থা করা হয়েছে নানাভাবে

    Bangladesh Crisis18: অশান্ত বাংলাদেশ, আমলা-পুলিশ-বিচারপতিদেরও হেনস্থা করা হয়েছে নানাভাবে

    অনেকেই বলছেন, হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বেছে বেছে যেমন মন্দির এবং ধর্মস্থানে অবাধে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘরবাড়িতে, একই সঙ্গে মারাত্মক বেড়ে গিয়েছে গণপিটুনি এবং খুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু অথবা বিরোধী রাজনৈতিক কণ্ঠ। সারা বিশ্ব দেখছে, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের স্বরূপ। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতার হওয়ার পর গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত। আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদের কী করুণ পরিণতি হয়েছে, তাও কারও অজানা নয়। প্রথম খণ্ডে আমরা ১২টি পর্বে তুলে ধরেছিলাম নানা অত্যাচারের কাহিনি। এবার সেসব নিয়েই আমাদের দ্বিতীয় খণ্ডের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ ষষ্ঠ পর্ব।

     

     আতঙ্কের বাংলাদেশে জঙ্গলের রাজত্ব-৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএনপি-জামাতের নেতৃত্বে গণভবন দখলের পরেই ব্যাপক সন্ত্রাস নেমে আসে শেখ হাসিনার দলের ওপর। সে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, ৭ জুলাই ২০২৪ থেকে ৩১ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত ৩৭০ জন আওয়ামি লিগের নেতাকে (Targeting Minority) খুন করা হয়েছে। শুধুমাত্র খুনই নয়, আওয়ামি লিগ নেতাদেরকে ব্যাপকভাবে পুলিশি হয়রানির শিকার হতে হয়েছে। বারবার লঙ্ঘিত হয়েছে মানবাধিকার (Bangladesh Crisis18)। আওয়ামি লিগের নেতা-সমর্থকদের ওপর এই হামলার ঘটনায় আশ্চর্যজনকভাবে চুপ থাকতে দেখা গিয়েছে ইউনূস সরকারকে। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হওয়ায় একাধিক মানবাধিকার সংগঠনকে সরব হতেও দেখা গিয়েছে।

    মামলা পুলিশের বিরুদ্ধেই (Bangladesh Crisis18)

    শুধুমাত্র আওয়ামি লিগের নেতাদেরকেই নয়, টার্গেট করা হতে থাকে পুলিশ অফিসারদেরকেও। জানা গিয়েছে, ৪৪৯ জন বর্তমান এবং প্রাক্তন পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে ৩০০-এর বেশি মামলা রজ্জু করে ইউনূস সরকার। যাঁদের মধ্যে সিনিয়র পুলিশ অফিসাররাও আছেন। আইজিপি পদমর্যাদার পুলিশ অফিসার যেমন রয়েছেন, তেমনই ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেলরাও রয়েছেন। এই ঘটনায় আরও একবার সামনে এসেছে প্রতিহিংসার রাজনীতি। কারণ জুলাই-অগাস্ট মাসে যেভাবে আন্দোলন শুরু হয় বাংলাদেশজুড়ে (Bangladesh Crisis18), তা ক্রমশই হিংসাত্মক আকার ধারণ করতে থাকে এবং জঙ্গি হামলার কায়দায় হামলাও চালাতে থাকে বিক্ষোভকারীরা। সেই সময় পুলিশ এবং সেনাবাহিনীকে যথেষ্ট ধৈর্যেরও পরীক্ষা দিতে হয়। এরপরে গণভবন দখলের পরেই প্রতিহিংসার রাজনীতি আছড়ে পড়ে।

    ১৭ জন পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে খুনের মামলা

    জানা গিয়েছে, ১৭ জন পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করা হয়। বিভিন্ন মিডিয়ার রিপোর্টে এই সংখ্যা আবার বিভিন্ন দেখা গিয়েছে। বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis18) একাধিক সংবাদমাধ্যমের খবর যে ২৬ জন প্রাক্তন এবং বর্তমান পুলিশ অফিসারকে গ্রেফতারও করা হয়েছে বিভিন্ন মামলায়। অন্যদিকে, ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল ট্রাইব্যুনাল সাম্প্রতিক যে নির্দেশ দিয়েছে তাতে ১৭জন পুলিশ অফিসারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গিয়েছে, তিন হাজার পুলিশকে বরখাস্ত করা হতে পারে। কারণ তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে আওয়ামি লিগের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রাখার।

    বরখাস্ত শতাধিক পুলিশ 

    একটি রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, ২০২৪ সালের অগাস্ট মাসের ৫ তারিখ ও তার পরবর্তীকালে ৪৪ জন পুলিশ অফিসারকে খুন করা হয়। এখানেও ভয়ঙ্করভাবে সামনে আসে যে আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি ঠিক কতটা সেখানে বিপজ্জনক! যাঁরা আইন রক্ষা করবেন তাঁদেরকে খুন হতে হচ্ছে মৌলবাদীদের শাসনে। ৪৪ জন পুলিশ অফিসার খুন হওয়াতে বাংলাদেশজুড়ে এক আতঙ্কের বাতাবরণ তৈরি হয়, সাধারণ মানুষ সন্ত্রস্ত হয়ে ওঠেন। আইনের রক্ষাকারীদের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ মানুষের অবস্থা কতটা খারাপ হতে পারে। রিপোর্ট বলছে, হাসিনা সরকারের পতনের পরে ১৬ জন ডেপুটি ইনস্পেক্টর, পাঁচজন পুলিশ ইন্সপেক্টর, ১৪ জন সাব-ইন্সপেক্টর ৯ জন সাব-ইন্সপেক্টর, ৭ জন নায়েক ও ১৩৬ জন কনস্টেবলক  বরখাস্ত করা হয়।

    খুনের মামলা আমলাদের বিরুদ্ধে (Bangladesh Crisis18)

    জানা গিয়েছে, স্বরাষ্ট্র দফতরের প্রাক্তন সচিব মহম্মদ জাহাঙ্গির আলম, প্রাক্তন সিনিয়র সেকেন্ডারি স্বরাষ্ট্র দফতরের আমিনুল ইসলাম খান, প্রাক্তন বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সচিব শাহ আলম, প্রাক্তন ক্রীড়া ও যুব মন্ত্রকের সেক্রেটারি মেজবাহউদ্দিন আহমেদ, প্রাক্তন ইলেকশন কমিশনের সচিব হেলাউদ্দিন, পাবলিক সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের প্রাক্তন সচিব মুস্তাফাকমল উদ্দিন-এই সমস্ত আমলাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়। যাঁদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে খুনের মামলা পর্যন্ত দায়ের করে ইউনূস সরকার।

    মামলা দায়ের হয় বিচারপতিদের বিরুদ্ধেও

    শুধুমাত্র তাই নয়, প্রাক্তন বিচারপতিদের বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ করতে শুরু করে ইউনূস সরকার। এমন সিদ্ধান্তে জোর বিতর্ক শুরু হয় আন্তর্জাতিকস্তরে। গণভবন দখলের পরেই বিক্ষোভকারীরা প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। এরই পাশাপাশি আইনি পদক্ষেপ করা শুরু হয় বাংলাদেশের বিচারপতি শাহি মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফরিদ সিদ্দিকির বিরুদ্ধেও। একইভাবে বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদেরও আক্রমণ শুরু করে ইউনূস সরকার। অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বাড়িতেও হামলা শুরু হয়। রেহাই পায়নি মানবাধিকার কর্মীরাও। খুনের মামলায় অভিযুক্ত করে গ্রেফতার করা হয় সাংবাদিক শাহরিয়ার কবিরকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • LPG Price Update: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    LPG Price Update: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর, রান্নার গ্যাসের দাম কমল সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের প্রথম দিনেই সুখবর! রান্নার গ্যাসের দাম বেশ কিছুটা কমল। ২০২৫ সালের শুরুতেই বাণিজ্যিক গ্যাসের (LPG Price Update) দাম সিলিন্ডার প্রতি ১৬ টাকা করে কমেছে। তবে, ১৪.২ কেজির গ্যাস যা সাধারণ মানুষ ব্যবহার করেন, তার দামের কোনও পরিবর্তন হয়নি। ১৯ কেজি এলপিজি গ্যাসের দাম কমল ১ জানুয়ারি থেকে। জানা গিয়েছে, দিল্লিতে এই বাণিজ্যিক গ্যাসের দাম কমে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১,৮১৪ টাকা, কলকাতাতে বাণিজ্যিক গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম হল ১,৯১১ টাকা। মুম্বইতে দাম হল ১,৭৫৬ টাকা। চেন্নাইতে বাণিজ্যিক গ্যাসের (Commercial Gas Price Down) দাম কমে হয়েছে ১,৯৬৬ টাকা।

    রেস্তোরাঁ এবং হোটেলের মালিকদের খানিকটা স্বস্তি হল

    প্রসঙ্গত, বাণিজ্যিক অর্থাৎ ১৯ কেজি সিলিন্ডার মূলত হোটেল, রেস্তোরাঁয় কাজে লাগে। দাম কমায় কিছুটা হলেও রেস্তোরাঁ এবং হোটেলের মালিকদের স্বস্তি হল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। বিভিন্ন বাণিজ্যিক কাজে ১৯ কেজির সিলিন্ডার ব্যবহার হলেও সবথেকে বেশি হোটেল কিংবা রেস্তোরাঁতেই ব্যবহৃত হয়। এক ধাক্কায় দাম কমায়, এবার খাবারের দামও কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। জেনে রাখা দরকার, সারাদেশে কিন্তু একই দাম হয় না। রাজ্য কিংবা শহর ভিত্তিক দাম অনেকটা নির্ভর করে। ফলে দেশের বিভিন্ন মেট্রো শহরে দাম কমেছে আলাদা আলাদা ভাবে।

    লোকসভা ভোটের আগে গৃহস্থের গ্যাসের দাম কমেছিল ২০০ টাকা 

    সাধারণত বাড়িতে ব্যবহার করা হয় ১৪.২ কেজির সিলিন্ডার (LPG Price Update)। সেই গ্যাসের দামের কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। দিল্লিতে এই গ্যাস সিলিন্ডারের দাম বর্তমানে ৮০৩ টাকা, মুম্বইতে দাম ৮০২.৫০ টাকা। এই আবহে ১৪.২ কেজি ওজনের গ্যাস সিলিন্ডার কিনতে কলকাতায় গ্রাহকদের দিতে হবে ৮২৯ টাকা। প্রসঙ্গত,  এর আগে লোকসভা ভোটের আগে ঘরোয়া গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ২০০ টাকা কমানোর ঘোষণা করেছিল সরকার। এরপর থেকে টানা অপরিবর্তিত (LPG Price Update) থেকেছে গার্হস্থ্য এলপিজি সিলিন্ডারের দাম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • New Year 2025: নতুন বছরের দেদার উদযাপনে কোন দিকে খেয়াল রাখা জরুরি? কেন বিপদের আশঙ্কা? 

    New Year 2025: নতুন বছরের দেদার উদযাপনে কোন দিকে খেয়াল রাখা জরুরি? কেন বিপদের আশঙ্কা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    কাউন্ট ডাউন শেষ, শুরু হয়ে গিয়েছে ইংরেজি নতুন বছর (New Year 2025)! এর উদযাপনে মাতেন অনেকেই। শহর থেকে জেলা, কোথাও বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা আবার কোথাও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো। আর উদযাপন মানেই বিশেষ খাওয়া-দাওয়া! বছরের এই পর্বে তাই রেস্তোরাঁয় উপচে পড়ে ভিড়। তবে নতুন বছর শুরুর উদযাপনে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা বিশেষ জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীর সুস্থ না থাকলে কোনও উদযাপন সম্পূর্ণ হয় না। তাই কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। আনন্দে গা ভাসিয়ে দেওয়ার আগে জেনে নিন, কোন দিকে বাড়তি খেয়াল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা? কেন দিতে হবে গুরুত্ব?

    স্বাস্থ্যবিধিতে বিশেষ নজরদারি (New Year 2025)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে বিশেষ সচেতনতা জরুরি। সেদিকে খেয়াল না রাখলে নানান সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। তাই খাওয়ার আগে হাত পরিষ্কারের দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। যেখানে খাওয়া হবে, সেটা পর্যাপ্ত পরিষ্কার জায়গা কিনা সেদিকেও নজরদারি জরুরি। সেটা ঠিকমতো না হলে ডায়ারিয়া, কলেরার মতো একাধিক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

    তাপমাত্রার পারদে নজর থাকুক

    রাজ্যের একাধিক জায়গায় হঠাৎ করেই তাপমাত্রার পারদ বেড়েছে। হঠাৎ করেই বদলে গিয়েছে আবহাওয়া। ঠান্ডার আমেজ কমে গিয়ে আবার ফিরছে। আর আবহাওয়ার এই বদল যথেষ্ট বিপজ্জনক বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, হঠাৎ করেই এই তাপমাত্রার পরিবর্তনের জেরে একাধিক ভাইরাস সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ফলে, ভাইরাসঘটিত সর্দি-কাশি এবং জ্বরের প্রকোপ বাড়তে পারে। দরকার বাড়তি সতর্কতা। রাতের দিকে বাইরে যাওয়ার আগে শীতের পোশাক পরা উচিত বলেই তাঁদের পরামর্শ।

    ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ থাকলে‌ বাড়তি সতর্কতা (New Year 2025)

    ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থাকলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে‌ বারবার আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়। ফলে রক্তনালী বারবার সঙ্কুচিত ও প্রসারিত হয়। এতে হৃদযন্ত্রের উপরে চাপ পড়ে। ফলে, স্ট্রোক কিংবা হৃদরোগের মতো জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। তাই যারা ডায়বেটিস কিংবা উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যায় আক্রান্ত, তাঁদের চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ খাওয়া দরকার। কোনও ভাবেই যাতে ওষুধে ছেদ না পড়ে, সেদিকে খেয়াল‌ রাখা উচিত। আবার এই সময়ে উদযাপনের খানা-পিনায় সামিল হয় কেক, পেস্ট্রির মতো মিষ্টি জাতীয় খাবার, তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের সতর্ক থাকা উচিত। মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা দরকার।

    খাবারে থাকুক সচেতনতা

    উদযাপন (New Year 2025) মানেই অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস নয়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। ভালো-মন্দ খানা-পিনা স্বাস্থ্যের দিকে নজর রেখেই করার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তাই উদযাপনের তালিকায় মদ্যপানে রাশ জরুরি।‌ কারণ এই অভ্যাস শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। পাশপাশি, অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রোটিন, ভিটামিন, ফাইবার সবকিছুর ব্যালেন্স যাতে থাকে, অর্থাৎ, উদযাপনের (Celebration) মেনুতে মাছ-মাংসের মতো প্রাণীজ প্রোটিনের সঙ্গে যুক্ত হোক পালং শাক, ব্রোকলির মতো শীতের সবজি। তবেই শরীর সুস্থ থাকবে। ওজন‌ নিয়ন্ত্রণে থাকবে‌।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘আইন মেনে, সুদ সহ বদলা নেব’’, সন্দেশখালির সভায় মমতাকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘আইন মেনে, সুদ সহ বদলা নেব’’, সন্দেশখালির সভায় মমতাকে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের শেষ দিন, মঙ্গলবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) জনসভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানেই তিনি তীব্র আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মুখ্যমন্ত্রীকে হুঁশিয়ারি দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ভুলে কেউ যাবে না। আমিও ভুলব না। এরাজ্যে বিজেপি সরকার হবে। সন্দেশখালির ঘটনায় কমিশন বসবে। আর যে মহিলাদের আপনি জেল খাটিয়েছেন, মিথ্যা মামলায় জেল খাটানোর জন্য আপনাকেও জেল খাটাবে বিজেপি। বদলা তো নেব। সুদ সহ নেব। আইন মেনে নেব। সংবিধানের মধ্যে থেকে নেব।’’

    মাঝ রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যাওয়া, ভুলে যাব আমরা?

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাল (সোমবার) বলে গিয়েছেন শাহজাহানের মাঠ থেকে। সন্দেশখালির মহিলারা ঘর থেকে না বেরোলে, রেখা-মাম্পিরা না লড়লে ওই মাঠটা শাহজাহানের নামেই থাকত। আপনি কাল বলেছেন, শিবু-শাহজাহানের কীর্তি ভুলে যান? বিঘার পর বিঘা জমি দখল, জলকর, শৌচাগার, আবাস, ১০০ দিনের কাজের টাকা লুট, এত মহিলা অত্যাচারিত, মাঝ রাতে পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে যাওয়া, ভুলে যাব আমরা?’’

    চিরদিন কারও সমান যায় না

    এদিনও শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) দাবি করেছেন, ‘‘বসিরহাট লোকসভার সাংসদ হওয়া রেখা পাত্রের শুধু সময়ের অপেক্ষা।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘রেখা মামলা করেছে। হাজি নুরুলের নোমিনেশন ডিফেক্টিভ। একই গ্রাউন্ডে বিজেপি প্রার্থী দেবাশিস ধরের বীরভূমের নমিনেশন কেটেছে। আর এখানে মমতার আমলারা পার পেয়ে যাবে? কয়েকদিন আগে হিয়ারিং ছিল। রাজ্য সরকার হলফনামা জমা দিতে গিয়েছিল। বিচারপতি হলফনামা বাতিল করে ক্ষমা চাইয়েছে। নিশ্চিন্তে থাকুন বিজেপির সাংসদ হবে। চিরদিন কারও সমান যায় না।’’

    তোপ সিপিএমকেও

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) আমার ভাড়া বাড়ি আছে। সেখানে আমি মাঝে মাঝে আসব। দলের সভা করতে নয়, গীতা বিতরণ করা হবে। জানুয়ারি মাস থেকে শুরু করব। সোশ্যাল মিডিয়ায় তারিখ জানিয়ে দবে। গীতা পড়ার অভ্যাস করতে হবে।’’ বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, ‘‘এত লুটপাট, চুরির পরেও বিজেপির ভোট এই রাজ্যে ৩৯ শতাংশ হয়েছে। আর মাত্র ৫ শতাংশ হিন্দু ভোট প্রয়োজন। নিরাপদবাবু মাঝে মাঝে লাল ঝান্ডা নিয়ে ঘোরেন। এরা হিন্দু ভোট কাটে তৃণমূলকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য। একটা মুসলিম ভোটও কাটে না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dubrajpur: কৃষি জমি রক্ষা কমিটির অফিসে আটক রেশমি কোম্পানি গ্রুপের চার অফিসার

    Dubrajpur: কৃষি জমি রক্ষা কমিটির অফিসে আটক রেশমি কোম্পানি গ্রুপের চার অফিসার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুবরাজপুর (Duborajpur) থানার লোবা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় লোবা জেসিবি মোড়ে কৃষি জমি রক্ষা কমিটির (Krishi Jomi Raksha Committee) অফিসে আটক রেশমি কোম্পানি গ্রুপের চার অফিসার ও দুটি বোলারো গাড়ি।

    গ্রামবাসীদের দাবি (Duborajpur)

    লোবা জমিরক্ষা কমিটির দাবি, লোবা-ফকিরবেড়া-সাহেবগঞ্জ গ্রামে জমি অধিগ্রহণ করতে হলে, কৃষি জমি রক্ষা কমিটির দাবি মেনে ন্যায্য ক্ষতিপূরণ সহ পুনর্বাসন প্যাকেজ দিতে হবে।  তবেই এই এলাকায় শিল্প করা যাবে। জেলাশাসকের উপস্থিতিতে আলোচনা সাপেক্ষে ওই ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন প্যাকেজ ঘোষণা করতে হবে। তবেই লোবা গ্রামপঞ্চায়েতের জমি অধিগ্রহণ করা যাবে। মাটির নীচে যে বিপুল পরিমাণ কয়লা রয়েছে, তা উত্তোলন করা যাবে।

    জনতার হাতে আটক

    মঙ্গলবার যে চার আধিকারিককে জনতা আটক করে, তাঁদের মধ্যে ছিলেন প্রাক্তন ওসি দেবু সিনহা ওরফে দেবব্রত সিনহা, ফিল্ড অফিসার সত্যজিত বন্দ্যোপাধ্যায়, কাঞ্চন চক্রবর্তী এবং প্রাক্তন ডিএসপি চন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। এদের মধ্যে দেবব্রত সিনহা ও চন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় দুজনেই এই জেলারই প্রাক্তন পুলিশ অফিসার। অবসর গ্রহণের পর দুজনেই এখন রেশমি কোম্পানিতে উঁচুপদে কর্মরত। তাঁদের নেতৃত্বেই ফকিরবেড়া গ্রামে জমি মাপজোক করতে এসেছিল রেশমি কোম্পানি। প্রসঙ্গত, লোবা ফকিরবেড়া সাহেবগঞ্জের মাটির নীচে প্রচুর পরিমাণ কয়লা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    বেঙ্গল এমটা গ্রুপ প্রথমে কয়লা খনি করবে বলে এই অঞ্চলে জমি অধিগ্রহণ করার কাজ শুরু করে। কিন্তু তাঁদের যা পুনর্বাসন প্যাকেজ, তা মানতে অস্বীকার করেন স্থানীয়রা। ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা (Duborajpur) কৃষিজমি রক্ষা কমিটি গড়ে পথে নামেন। এর আগে প্রাক্তন শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় লোবা গ্রাম পরিদর্শনে এসে গ্রামবাসী ও জমি রক্ষা কমিটি প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে প্রতিশ্রুতি দেন লোবায় কয়লা উত্তোলন করা হবে না। তাঁরা জেসিবি মেশিন আটকে রাখেন। পরে বিশাল পুলিশ বাহিনীকে জেসিবি উদ্ধারে পাঠায় রাজ্য সরকার। লোবা জমি রক্ষা কমিটির সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। জখম হন জমি রক্ষা কমিটির বেশ কয়েকজন। পিছু হটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ। গ্রামবাসীদের সাফ কথা, কৃষি জমি রক্ষা কমিটির (Krishi Jomi Raksha Committee) দাবি মেনে ন্যায্য ক্ষতিপূরণ সহ পুনর্বাসন প্যাকেজ (Duborajpur) দিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    Fake Medicines: রাজ্যে জাল ওষুধের রমরমা কারবার, গ্রেফতার কলকাতার মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় জাল ওষুধের (Fake Medicines) রমরমা কারবার। পর্দা ফাঁস করল ড্রাগ কন্ট্রোল। দেশি-বিদেশি নামী কোম্পানির ওষুধ নিয়ে কালোবাজারির অভিযোগে (Bangladesh) গ্রেফতার মহিলা। কলকাতার রিজেন্ট পার্কের বাসিন্দা তিনি। বাজেয়াপ্ত হয়েছে ক্যান্সার, ডায়বেটিস চিকিৎসার ওষুধ। দেশজুড়ে এই ধরনের অপারেশন আরও চলবে বলে ড্রাগ কন্ট্রোল সূত্রে খবর।

    জেল হেফাজতের নির্দেশ (Fake Medicines)

    আজ, মঙ্গলবারই ওই মহিলাকে তোলা হয় আদালতে। ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। তাঁকে জেরা করে অসাধু ওই চক্রের হদিশ পেতে চাইছে সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন। জানা গিয়েছে, সূত্র মারফত খবর পেয়ে এদিন সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের পূর্বাঞ্চলীয় শাখার তরফে অভিযান চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর ওষুধ। এর আনুমানিক বাজারমূল্য ৬.৬ কোটি টাকা। ওষুধগুলির স্ট্রিপে লেখা বাংলাদেশ, আমেরিকা, তুরস্ক, আয়ারল্যান্ড। বেশ কিছু ওষুধের স্ট্রিপে লেখা মেড ইন বাংলাদেশ।

    অসাধু চক্র

    এই ওষুধগুলোর কোনওটা ক্যান্সার নিরাময়ের, কোনওটা বা ডায়বেটিসের। তবে এসব ওষুধ ভারতে আমদানি করতে যেসব নথিপত্রের প্রয়োজন, তা পাওয়া যায়নি। কে বা কারা এই অসাধু চক্র চালাচ্ছে, তার খোঁজে নামেন ড্রাগস কন্ট্রোল অর্গানাইজেশনের সদস্যরা (Fake Medicines)। তখনই খোঁজ মেলে রিজেন্ট পার্কের ওই মহিলার। তার পরেই ফাঁস হয় রহস্যের পর্দা। জানা গিয়েছে, ওই মহিলার নেতৃত্বেই চলছে জাল ওষুধের রমরমা কারবার। ওই মহিলাকে জেরা করে এই অসাধু চক্রের অন্যদের খোঁজ পেতে চাইছেন তদন্তকারীরা। এদিন যেসব ওষুধ বাজেয়াপ্ত হয়েছে, সেগুলির গুণগত মান পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে ল্যাবরেটরিতে।

    আরও পড়ুন: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, জনস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে জাল ওষুধ বিরোধী অভিযান চলবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, কেবল জাল ওষুধের রমরমা কারবার বন্ধই নয়, বাজারে ওষুধের গুণগত মান পরীক্ষার ওপরও নজর দেওয়া হচ্ছে। নিম্নমানের কোনও (Bangladesh) ওষুধ যাতে বাজারে আর বিক্রি না হয়, তার জন্যও চলছে অপারেশন (Fake Medicines)।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Afghanistan: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    Pakistan Afghanistan: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানিস্তানের উন্নয়ন ভারতকে (Bharat) এই অঞ্চলে একটি ভূরাজনৈতিক পরিবর্তনের সুযোগ দিয়েছে (Pakistan Afghanistan)। পাকিস্তান আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালিয়ে ভুল পদক্ষেপ করেছে বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের ধারণা। ইসলামাবাদ ভেবেছিল সহজেই পার পেয়ে যাবে। কিন্তু পাকিস্তানের এই পদক্ষেপ রুখতে প্রাণপাত করেছিল তালিবানরা।

    শত্রুতে পরিণত হয়েছে পাকিস্তান (Pakistan Afghanistan)

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পাকিস্তান আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশে যে হামলা চালিয়েছে, তা তালিবান, তেহরিক-ই-তালিবান এবং ডুরান্ড লাইনের দু’প্রান্তের পশতুদের ঐক্যবদ্ধ করেছে। বিমান হামলার পর এই তিন গোষ্ঠীর সাধারণ শত্রুতে পরিণত হয়েছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের নিরাপত্তা পরিকল্পনাকারীরা আফগানিস্তান সম্পর্কে তাঁদের সামরিক বাহিনীকে ভুল পরামর্শ দিয়েছেন। আফগানরা বহু যুদ্ধ করেছে। সোভিয়েত এবং মার্কিন বাহিনীরও ক্ষয়ক্ষতি করেছে তারা। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়াই করা আফগানদের পক্ষে খুব বেশি কঠিন হবে না। কারণ দেশটি পাকিস্তানের কাছাকাছি। পাকিস্তান একের পর এক ভুল করেছে। ধসে পড়েছে পাক অর্থনীতির ভিত। ইমরান খানের সমর্থকদের কারণে ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক বিভাজনও দেখা যাচ্ছে। তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের আক্রমণে নিরাপত্তা বাহিনীর মারাত্মক ক্ষতি হওয়ায় সৈন্যদের মনোবলও ঠেকেছে তলানিতে। অতিরিক্ত মুদ্রাস্ফীতি ও আন্তর্জাতিকভাবে বিচ্ছিন্নতা পাকিস্তানের অবস্থাকে আরও জটিল করে তুলেছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, আফগানিস্তানে (Pakistan Afghanistan) আঘাত হানা পাকিস্তানের উপযুক্ত সিদ্ধান্ত ছিল না।

    আরও পড়ুন: জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সম্পর্ক তলানিতে

    এয়ারস্ট্রাইকের পরে পাকিস্তান-আফগানিস্তানের সম্পর্ক যখন তলানিতে ঠেকেছে, তখনও ভারত আফগানিস্তানে তার মানবিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে উপস্থিতি বজায় রেখেছে।
    দুই দেশের কর্মকর্তাদের মধ্যে বেশ কিছু গোপন আলোচনা হয়েছে। নয়াদিল্লি আফগানিস্তানে মানবিক সহায়তা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে ভারত ইঙ্গিতে আফগানিস্তানকে বুঝিয়ে দিয়েছে তাদের মাটি যেন ভারতের বিরুদ্ধে জঙ্গি হামলা চালানোর জন্য ব্যবহার করা না হয়। যখন আফগানিস্তানের সঙ্গে সন্ত্রাস নিয়ে আলোচনা হয়, তখন পাকিস্তানের উল্লেখ অবশ্যই হয়। কারণ ইসলামাবাদ জঙ্গিদের আশ্রয় দেয় বলে তামাম বিশ্বে পরিচিত। ভারতকে দেওয়া কথা রেখেছে আফগানিস্তান। আফগানিস্তান পাকিস্তানি জঙ্গিদের তাদের মাটি ভারতের বিরুদ্ধে হামলার জন্য ব্যবহার করতে দেয়নি। পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সম্পর্কের অবনতিতে আদতে লাভবান হবে ভারত। এটা ভারতের কাছে একটা সুবর্ণ সুযোগও। বর্তমান পরিস্থিতিতে নয়াদিল্লি (Bharat) আরও শক্তিশালীভাবে কাবুলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে (Pakistan Afghanistan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Assembly Elections 2025: রাহুল গান্ধীকে ফের তোপ প্রণব-কন্যার, দিল্লি নির্বাচনের আগেই কি বিজেপিতে?

    Delhi Assembly Elections 2025: রাহুল গান্ধীকে ফের তোপ প্রণব-কন্যার, দিল্লি নির্বাচনের আগেই কি বিজেপিতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায়ের কংগ্রেসের রাহুল গান্ধীর উপর বিরাট রাগ। অবশ্য এই রাগের কারণ প্রণব কন্যার ধারণা প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিকে বঞ্চনা এবং অশ্রদ্ধাই করা হয়েছে দলের তরফ থেকে। দীর্ঘ দিনের বরিষ্ঠ কংগ্রেস নেতা ছিলেন প্রণববাবু। কন্যার অবশ্য দাবি বাবাকে দল যথার্থ সম্মান দেয়নি, কোনও রকম স্বীকৃতি দেয়নি। রাহুল গান্ধী এই প্রবীণ কংগ্রেস নেতাকে ‘সঙ্ঘী’ বলে আক্রমণ করেছিলেন, তাই এবার নাম করে মেয়ে রাহুল ঘনিষ্ঠ ভক্তদের তীব্র তোপ দেগেছেন। ফলে আসন্ন দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের (Delhi Assembly Elections 2025) আগে কি বিজেপিতে যোগদান করবেন শর্মিষ্ঠা? জল্পনা তুঙ্গে।

    শর্মিষ্ঠা কি বিজেপিতে যাবেন?

    সমানেই দিল্লিতে বিধানসভার নির্বাচন (Delhi Assembly Elections 2025)। ইতিমধ্যে শর্মিষ্ঠা কংগ্রেস এবং রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে তীব্র তোপ দেগে চলেছেন। দিল্লি নির্বাচনের আগে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে কি তাহলে সরাসরি রাজনৈতিক লড়াইতে নামবেন? এই নিয়ে জোর জল্পনা চলছে। তাহলে কি বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন প্রণব-কন্যা শর্মিষ্ঠা। উল্লেখ্য, নাগপুরে আরএসএস-এর তৃতীয় বর্ষ সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গের প্রধান অতিথি হয়েছিলেন প্রণববাবু। একই ভাবে সংসদে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সংসদে আলিঙ্গন করেছিলেন রাহুল, কিন্তু কংগ্রেস নেতারা প্রণববাবুকে সঙ্ঘী তকমা দিয়েছিলেন। এরপর বাবার হয়ে সরাসরি কংগ্রেসকে তুলোধনা করেন শর্মিষ্ঠা।

    রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    শর্মিষ্ঠা নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “রাহুলের ভক্ত যারা একদিন আমার বাবাকে সঙ্ঘী বলতেন, আমি তাঁদের বলছি, কই আপনারা একবার প্রশ্ন করে দেখুন তো কেন তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সংসদে জড়িয়ে ধরেছিলেন? ইনি সেই রাহুল গান্ধী যাঁর মা মোদিকে মওতকা সওদাগর বলেছিলেন। তাঁদের যুক্তি অনুসারে তো রাহুলকে তাঁর সহযোগী হিসেবে দেখা উচিত। এইসব দুষ্ট মূর্খ, দালালদের সঙ্গে নিয়ে কংগ্রেসকে পুনরুজ্জীবিত করে তোলার জন্য রাহুল গান্ধী আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই। এখন আপনার ‘নফরত কি দুকানদারদের’ আমাকে গালমন্দ করার জন্য ছেড়ে দিন। আমাকে অভিশাপ দিন!”

    আরও পড়ুনঃ জয়েন্ট মাস্টার্স প্রোগ্রাম থেকে মুসলিম সংরক্ষণ বন্ধের কথা ভাবছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়

    কংগ্রেস-আপের বিরুদ্ধে সাড়া ফেলার সম্ভাবনা প্রবল

    দিল্লিতে প্রণব-কন্যা বেশ পরিচিত মুখ। সামনেই নির্বাচন (Delhi Assembly Elections 2025) সেই সঙ্গে বাবা প্রণব নামের পুঁজি ব্যাপক সারা ফেলেতে পারে। দীর্ঘদিন ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে কাজ করার আবেগ ও অনুভূতি জনমনে সাড়া ফেলতে পারে। উল্লেখ্য শর্মিষ্ঠা বাবার লেখা বই প্রধানমন্ত্রী মোদিকে দিতে গিয়েছিলেন গত ১৫ জানুয়ারি। তাই বিজেপিতে যোগদান করলে একদিকে কংগ্রেস এবং অপর দিকে আপের বিরুদ্ধে জনমত গড়তে ব্যাপক কাজ হবে বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। শর্মিষ্ঠার কংগ্রেস সমালোচনা যে রাহুলদের জন্য ভালো বার্তা নয়, তা মনে করছে রাজনৈতিক মহল।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share