Author: user

  • Paris Olympics 2024: ”পদক, ইতিহাস মাথায় ছিল না, শুধু শেষ পর্যন্ত লড়তে চেয়েছিলাম”, বললেন ভারতীয় শুটার মনু

    Paris Olympics 2024: ”পদক, ইতিহাস মাথায় ছিল না, শুধু শেষ পর্যন্ত লড়তে চেয়েছিলাম”, বললেন ভারতীয় শুটার মনু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দুদিনের ব্যবধানেই প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) দ্বিতীয় পদক জয় করলেন মনু ভাকের (Manu Bhaker)। ব্যক্তিগত বিভাগের পর এবার ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের মিক্সড ইভেন্টে সরবজ্যোৎ সিংহকে নিয়েই ব্রোঞ্জ জিতলেন ২২ বছর বয়সি হরিয়ানার এই তরুণী। প্রথম ভারতীয় ক্রীড়াবিদ হিসাবে একই অলিম্পিক্সে পরপর দুটি পদক জয়ের পর মনু জানালেন, দ্বিতীয় পদক বা ইতিহাসের কথা তাঁর মাথাতেই ছিল না। স্রেফ শেষ পর্যন্ত লড়ে যেতে চেয়েছিলেন। 

    ম্যাচ জয়ের পরে কী প্রতিক্রিয়া মনুর?

    এই ঐতিহাসিক জোড়া পদক জয়ের পর নিজের প্রথম প্রতিক্রিয়ায় মনু বলেন, ”আমি ভীষণ গর্বিত এবং আমার জন্য এত প্রার্থনা করায় আমি কৃতজ্ঞ। সকলের আশীর্বাদ ছাড়া এটা সম্ভব ছিল না। প্রতিপক্ষ কী করবে, সেটা তো আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সেই বিষয়টা আমাদের হাতে নেই। কিন্তু আমাদের হাতে যেটা আছে, সেটা আমরা করতে পারি। আমি এবং আমার পার্টনার বাকি কোনওকিছু না ভেবে নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করি। নিশ্চিত করি, যাই হয়ে যাক না কেন, শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যাব। প্যারিসে আসার আগেই আমি আর সরবজ্যোৎ ঠিক করেছিলাম, অন্য কোনও দিকে মন দেব না। ইভেন্টের দিন নিজেদের সেরাটা দেব। তারপর যা হবে দেখা যাবে। যা-ই হোক না কেন, সেটা মেনে নেব। ভারতীয় হিসাবে একই অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) দ্বিতীয় পদক জিততে পেরে গর্বিত।” 

    আরও পড়ুন: অলিম্পিক্সে দ্বিতীয় পদক ভারতের, ইতিহাস গড়লেন মনু ভাকের, সঙ্গী সরবজ্যোৎ

    এখনও বাকি মনুর প্যারিস অলিম্পিক্স সফর (Paris Olympics 2024)

    যদিও প্রথম সিরিজেই ভারতীয় দল পিছিয়ে পড়েছিল কোরিয়ার কাছে। খারাপ স্কোর করেছিলেন সরবজ্যোৎ। কিন্তু দ্বিতীয় সিরিজ থেকেই ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। পর পর চারটি সিরিজ জিতে নেয়। খেলা ওখানেই ভারতের পক্ষে চলে আসে। বলাই বাহুল্য, মনু (Manu Bhaker) প্রতিটি সিরিজেই ভাল স্কোর করছিলেন, যা ভারতের এই জয়ের অন্যতম কারণ। তবে তাঁর প্যারিস অলিম্পিক্সের সফর কিন্তু এখানেই শেষ হচ্ছে না। তাঁর সামনে আরও এক পদক জয়ের সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। ২৫ মিটার এয়ার পিস্তলের ইভেন্টেও দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে নামবেন মনু। এত পর্যন্ত তাঁর যা পারফরম্যান্স, তাতে সেই ইভেন্টে হরিয়ানার অলিম্পিয়ানের থেকে পদকের প্রত্যাশায় থাকবে গোটা দেশ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পাঁচ বছরেই বিশ্বের অর্থনীতিতে তিন নম্বরে উঠবে ভারত, দাবি মোদির

    PM Modi: পাঁচ বছরেই বিশ্বের অর্থনীতিতে তিন নম্বরে উঠবে ভারত, দাবি মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরে ভারত বিশ্বের তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হবে। মঙ্গলবার দেশের রাজধানী দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে আয়োজিত “জার্নি টুওয়ার্ডস বিকশিত ভারত আলোচনা চক্রে এমনটাই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ।

    আঘাত সত্বেও এগিয়েছে অর্থনীতি (Budget 2024)

    দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভারতের জিডিপি হার ৮% থাকবে। বিগত ১০ বছরে দশটি বড় সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে আমরা। করোনা প্যান্ডেমিক ভারতের উন্নতি পথ আটকে রাখতে পারেনি। সাময়িক ধাক্কা কাটিয়ে আমরা আবার উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছি। বর্তমানে ভারত পঞ্চম সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। শীঘ্রই আমরা তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থনীতি হয়ে উঠব। সেই দিন দূরে নেই, যখন ভারত তৃতীয় সবচেয়ে বড় অর্থব্যবস্থা হয়ে উঠবে। ২০১৪-র আগে দেশের অবস্থা এরকম ছিল না। প্রায় দিন আমরা দুর্বল অর্থনীতি এবং নানান ধরনের কেলেঙ্কারির খবর শুনতে পেতাম। এখন সেসব অতীত। রেল বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এবারের বাজেট (Budget 2024) ১ দশকের আগের বাজেটের তুলনায় ৮ গুণ অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে। কৃষি খাতেও আমরা ৪ গুণ অর্থ বরাদ্দ করেছি। ভারতের প্রতিরক্ষা খাতে দুগুণ বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে।

    “কথা রাখি” বললেন মোদি (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, ভারত একমাত্র অর্থনীতি, যেখানে উন্নয়নের হার বেশি এবং মুদ্রাস্ফিতীর হার কম। ভারত অর্থনীতির ক্ষেত্রে বিশ্বের অনেক দেশের কাছে মডেল হয়ে উঠেছে। বিশ্বের উন্নতির ক্ষেত্রে ভারতের অংশীদারিত্ব ১৬%। ১০ বছরে অর্থনীতির উপর একাধিক আঘাত সত্ত্বেও ভারত এ কাজ করে দেখিয়েছে। ভারতের অতীতের বিভিন্ন রাজনৈতিক ঘটনা সম্পর্কে কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এক সময় ছিল যখন ভোটের আগে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হত, নেতারা ভোটের পর সেগুলিকে দিবাস্বপ্ন মনে করে ভুলে যেতেন। কিন্তু আমি সেই কাজ করি না। আমরা ভোটের আগে যা বলি, ভোটের পর সেটা পূরণ করে দেখাই। আমরা তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেছি। ২০১৪ সালে ১৬ লক্ষ কোটি টাকার বাজেট হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: অলিম্পিক্সে দুর্নীতির প্রতিযোগিতা হলে, তৃণমূল কংগ্রেস স্বর্ণ পদক পেত, কটাক্ষ রাজু বিস্তার

    আমাদের সরকার ৪৮ লক্ষ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছে। ২০০৪ সালে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার ৯০ হাজার কোটি টাকা ছিল। ২০২৪ সালের (Budget 2024) সেই ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার ১১ লক্ষ কোটি টাকার বেশি।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: জ্যোতিপ্রিয়-ঘনিষ্ঠ বারিক ট্রাকচালক থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক! উল্কার গতিতে উত্থান কোন পথে?

    ED: জ্যোতিপ্রিয়-ঘনিষ্ঠ বারিক ট্রাকচালক থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক! উল্কার গতিতে উত্থান কোন পথে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্তে আব্দুল বারিক বিশ্বাসের উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) বসিরহাটের সংগ্রামপুরের বাড়িতে অভিযান চালায় ইডি (ED)। সন্দেশখালি, বনগাঁর ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর শতাধিক জওয়ানকে সঙ্গে নিয়ে বারিকের ডেরায় যায় ইডির তদন্তকারী দল। মঙ্গলবার সংগ্রামপুরে বারিকের বাড়ি লাগোয়াই রয়েছে তাঁর চালকল। সেখানেও তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। পাশাপাশি তল্লাশি চালায় তাঁর কারখানা ও নিউটাউনের ফ্ল্যাটে।

    কে এই আব্দুল বারিক বিশ্বাস? (ED)

    ট্রাক চালক থেকে কোটিপতি! স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বারিকের উত্থান অনেকটাই সিনেমার গল্পের মতো। বর্তমানে পেশায় কোটিপতি ব্যবসায়ী বারিক এককালে ছিলেন ট্রাকচালক। সেই সময় গরু পাচারের কাজে ব্যবহৃত হত বসিরহাটের একাধিক ‘করিডর’। বসিরহাটের স্বরূপনগর থেকে শুরু করে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকা জুড়ে চলত পাচারের কারবার। সূত্রের খবর, ট্রাক চালানোর সুবাদেই পাচারকারীদের সঙ্গেও যোগাযোগ তৈরি হয়েছিল তাঁর। কোথা থেকে গরু আনা হত, কোথা থেকে সীমান্ত পার করতে হত, বাংলাদেশে কারা সেই গরু কিনতেন, সীমান্তে কাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হত এই কারবারের সঙ্গে, সে সব তথ্যও জেনে নিয়েছিলেন। এ ভাবেই ধীরে ধীরে নিজের পরিধি বর্ধিত করতে শুরু করেছিলেন তিনি। এরপর শুরু করেন নিজের ‘সাম্রাজ্য’ তৈরির প্রস্তুতি। শোনা যায়, এক সময়ে শুধু বসিরহাট বা বনগাঁ এলাকাতেই নয়, গোটা রাজ্যেই সীমান্তবর্তী এলাকায় পাচারের কারবারে অন্যতম বড় নাম হয়ে ওঠে আব্দুল বারিক।

    আরও পড়ুন: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

    সোনাপাচারে জেলও খেটেছেন

    রেশন দুর্নীতিতে ইডি (ED) হানার আগে সোনা পাচারের অভিযোগ ছিল বারিকের বিরুদ্ধে। ২০১৫ সালে প্রচুর সোনা-সহ তাঁকে গ্রেফতার করেছিল শুল্ক দফতর। কয়েক বছরের জন্য জেলেও গিয়েছিলেন। পরে, অবশ্য জামিনে মুক্তি পান। জেল থেকে মুক্তির পর অবশ্য ‘ভাবমূর্তি’-তে কিছুটা বদল আনার চেষ্টা করেন তিনি। পাচারের কারবারের বদলে শুরু করেন একাধিক ব্যবসা। ইট ভাটা, কয়লা, ট্রাকের ব্যবসা শুরু করেন। এমনকী বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও চালু করেন। এরপর ধীরে ধীরে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে বারিকের। বিভিন্ন রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে, নেতাদের সঙ্গে দেখা যেতে থাকে তাঁকে। সূত্রের দাবি, সেই সময়েই জ্যোতিপ্রিয়ের সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠতা’ তৈরি হয় বারিকের।

    বারিককে গুরু মানতেন এনামূল

    মুর্শিদাবাদের এনামূল হক জেরায় স্বীকার করেছিলেন, বারিকের হাত ধরেই তিনি গরু পাচার শুরু করেন। গরুর সঙ্গে সোনা পাচারেও হাত পাকানোর অভিযোগ রয়েছে বারিকের নামে। প্রতি ১০ গ্রাম সোনা বাংলাদেশ থেকে সীমান্তের এই পারে এনে দিলেই মুনাফা ৪ হাজার টাকা! সোনা পাচার মামলায় ইডি (ED) গ্রেফতার করেছিল বারিককে। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়। ২০১৫ সালে ২০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ইডি।

    জ্যোতিপ্রিয় মদতেই রমরমা বারিকের!

    সারদা চিটফান্ড মামলায় বারিকের নাম উঠে আসে। বারিকের মাধ্যমে চিটফান্ডের টাকা পাচার হয়েছে বলে ইঙ্গিত মেলে। ওই সময় বারিক জামিন পাওয়ার পর দীর্ঘদিন লোক চক্ষুর আড়ালে চলে যান। এরপরই ধীরে ধীরে রাইস মিল থেকে শুরু করে অন্যান্য বিভিন্ন ব্যবসায় লগ্নি করেন বারিক। আগাগোড়া জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বারিককে মদত দেন বলে অভিযোগ। ২০২১ সালে ফের বারিকের নাম উঠে আসে সিবিআইয়ের হাত ধরে। গরুপাচার মামলার তদন্তে উঠে আসে বারিকের নাম। এক দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বারিক বিশ্বাসের দাদা গোলাম উত্তর ২৪ পরগনা (North 24 Parganas) জেলা পরিষদের সদস্য ছিলেন ২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত। ২০১৮ সালে গোলামের স্ত্রী নির্বাচনে জেলা পরিষদের টিকিট পান। গোলামের স্ত্রী সাফিজা বেগম এখনও তৃণমূলের জেলা পরিষদ সদস্য।

    রেশন দুর্নীতির টাকা বিনিয়োগ!

    বারিক বিশ্বাস সোনা পাচারে গ্রেফতার হওয়ার পর জামিন পেয়ে রিয়েল এস্টেট থেকে শুরু করে ইটভাটা এবং অ্যাগ্রো প্রোডাক্টের ব্যবসা শুরু করেন। কলকাতা, নিউটাউন, রাজারহাট, বসিরহাট এলাকায় প্রচুর সম্পত্তিও কেনা হয়েছে। ওই কোম্পানিরগুলির আড়ালেই বারিক বেআইনি পাচার ব্যবসা চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ। রেশন দুর্নীতির টাকাও এই সংস্থাগুলির মাধ্যমে বিনিয়োগ হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছে ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: অপহরণ করে দলে যোগদান করিয়েছে তৃণমূল! খোঁজ নেই বিজেপির প্রধানের

    Cooch Behar: অপহরণ করে দলে যোগদান করিয়েছে তৃণমূল! খোঁজ নেই বিজেপির প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে অপহরণ করে দলে যোগদান করানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহারের (Cooch Behar) তুফানগঞ্জ ২নং ব্লকের বারকোদালি ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। পঞ্চায়েত প্রধানের পক্ষ থেকে থানায় অপহরণের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। কিন্তু, খোঁজ নেই প্রধানের।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Cooch Behar)

    ২৭ জুলাই তুফানগঞ্জ-২ নং ব্লকের (Cooch Behar) বারকোদালি ১নং অঞ্চলের প্রধান সুদর্শন রায় এবং দুজন পঞ্চায়েত সদস্য উৎপল সিংহ এবং অঞ্জনা বর্মন বিজেপি (BJP) ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন। ঘটা করে তৃণমূলের পক্ষ থেকে তা প্রচার করা হয়েছিল। কিন্তু, যোগদানের আগে থেকেই বিজেপির প্রধানকে তৃণমূল অপহরণ করে বলে অভিযোগ। বিজেপির পঞ্চায়েত প্রধান সুদর্শন রায়ের স্ত্রী সুধা রায় বলেন, “আমার স্বামী বিজেপি ছাড়েনি। আসলে তৃণমূল জোর করে স্বামীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে, যোগদানের বিষয়টি জানতে পারি। তারপরও তৃণমূল আমার স্বামীকে কোথায় রেখেছে জানি না। পাঁচদিন হয়ে গেল স্বামী বাড়ি ফেরেননি। আমি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলাম। পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। তাই, বাধ্য হয়ে আমরা জেলা পুলিশ সুপারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম। সমস্ত বিষয়টি তাঁকে আমরা জানিয়েছি। তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন। স্বামী কবে বাড়ি ফেরেন সেই অপেক্ষাই দিন গুনছি।”

    আরও পড়ুন: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই অপরহণের অভিযোগ নিয়ে বিজেপির জেলা (Cooch Behar) সহ সভাপতি উৎপল দাস বলেন, “এভাবে জোর করে দল টেনে কোনও লাভ নেই। কারণ, ওই প্রধান মনে প্রাণে বিজেপি। অপরহণ করে তাঁকে তৃণমূল করা হয়েছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। কারণ, প্রধান বাড়ি ফিরলেই ফের বিজেপিতে ফিরবেন, এই বিশ্বাস আমাদের আছে।” তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য, “কোনও অপহরণ করা হয়নি। তিনি স্বেচ্ছায় বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। এখন বিজেপি (BJP) এসব অপপ্রচার করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad landslides: ভারী বৃষ্টিতে কেরলের ওয়েনাড়ে ধস, মৃত্যু ৮০ পার! চাপা পড়ে শতাধিক

    Wayanad landslides: ভারী বৃষ্টিতে কেরলের ওয়েনাড়ে ধস, মৃত্যু ৮০ পার! চাপা পড়ে শতাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত কেরল। মঙ্গলবার ভোর ৩টে নাগাদ কেরলের (Kerala) ওয়েনাড় জেলার পাহাড়ি এলাকায় প্রথম ধস (Wayanad landslides) নামার খবর পাওয়া যায়। এরপর ভোর ৪টে ১০ মিনিটে আরও একটি জায়গায় ধস নামার খবর আসে। শেষ খবর মেলা পর্যন্ত ধসে চাপা পড়ে অন্তত ৮৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও বৃষ্টিতে ভূমিধসে আটকে প্রায় শতাধিক মানুষ। ইতিমধ্যেই উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। এনডিআরএফ-এর অতিরিক্ত দলকে ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট সব দফতর এবং বিভাগকে উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উদ্ধারকাজে গতি আনতে ডেকে পাঠানো হয়েছে সেনাবাহিনীকেও। তবে বৃষ্টির কারণে মাঝেমধ্যেই উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে।

    উদ্ধারকাজে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর

    গত কয়েক দিন ধরেই ভারী বর্ষণ হচ্ছে ওয়েনাড়ে। তবে মঙ্গলবার ভোরে বৃষ্টির জেরে ধস (Wayanad landslides) নামে ওয়েনাড়ে। ধসের খবর পেয়েই রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সঙ্গে উদ্ধারকাজে নামে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। মঙ্গলবার সকালে কেরলের রাজস্বমন্ত্রী কে রাজন জানিয়েছিলেন, আট জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। তবে বেলা গড়ানোর সঙ্গে বাড়তে থাকতে নিহতদের সংখ্যা। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী নিহতের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৮৪-তে। এছাড়াও ধ্বংসস্তূপে আরও অনেকের চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন। ভারী বৃষ্টি এবং ধসের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ওয়েনাড় জেলার মেপ্পাডি, মুন্ডাকাই এবং চুরাল মালা এবং নুলপুঝা।

    জরুরি সহায়তার জন্য চালু হেল্পলাইন নম্বর 

    বিপর্যয়ে আটকে পড়া মানুষদের জন্য জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করেছে। জরুরি সহায়তার জন্য চালু হয়েছে হেল্পলাইন নম্বরও। সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে তামিলনাড়ুর সুলুর থেকে বিমান বাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার পাঠানো হয়। ভূমিধসে আহত ১৬ জনকে ওয়েনাডের মেপ্পাদির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নও এই বিষয়ে নজর রাখছেন। তিনি বলেছেন, ওয়েনাড়ে ভূমিধসের (Wayanad landslides) পরে সমস্ত সম্ভাব্য উদ্ধার কাজ তৎপরতার সঙ্গে করা হচ্ছে।   

    আরও পড়ুন: মালগাড়ির সঙ্গে ধাক্কা, লাইনচ্যুত হাওড়া-সিএসএমটি এক্সপ্রেসের ১৮টি কামরা

    কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথোপকথন প্রধানমন্ত্রীর (Kerala) 

    এ প্রসঙ্গে কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে অর্থ সাহায্য দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।

    উল্লেখ্য, পরিস্থিতি যাতে আর খারাপ না হয় তার জন্য ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার ৫টি জেলায় রেড অ্যালার্ট জারি করেছে। যে জেলাগুলির জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে কাসারগোড, কন্নুর, ওয়েনাড়, কোঝিকোড় এবং মাল্লাপুরম। এসব জেলায় বাড়তি সতর্কতা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Raju Bista: অলিম্পিক্সে দুর্নীতির প্রতিযোগিতা হলে, তৃণমূল কংগ্রেস স্বর্ণ পদক পেত, কটাক্ষ রাজু বিস্তার

    Raju Bista: অলিম্পিক্সে দুর্নীতির প্রতিযোগিতা হলে, তৃণমূল কংগ্রেস স্বর্ণ পদক পেত, কটাক্ষ রাজু বিস্তার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অলিম্পিক্সে দুর্নীতির প্রতিযোগিতা হলে, তৃণমূল কংগ্রেস স্বর্ণ পদক পেত। সংসদে এভাবেই রাজ্যের শাসক দলকে কটাক্ষ করলেন দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তা (Raju Bista) । একইসঙ্গে তাঁর অভিযোগ, “রাজ্যের উপর ৭ লক্ষ কোটি টাকার ঋণের বোঝা চাপিয়েছে তৃণমূল (TMC) । তাঁর আরও অভিযোগ পরিকল্পনা মাফিক দার্জিলিংয়ে বদলে দেওয়া হচ্ছে জনসংখ্যার বিন্যাস। দার্জিলিং, ডুয়ার্স এবং তরাই এলাকায় এই ঘটনা ঘটছে। এর স্থায়ী সমাধানের জন্য কেন্দ্র সরকারকে হস্তক্ষেপের আবেদন জানান তিনি।

    বাংলার অর্থনৈতিক অধঃপতনের জন্য দায়ী তৃণমূল (Raju Bista)

    দার্জিলিঙে দু-বারের সংসদ রাজ্যের শাসক দলকে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত করেন এবং এদিন (Raju Bista) সংসদে বলেন, “প্রত্যেকটি সরকারি প্রকল্পে দুর্নীতি করছে শাসক দলের লোকেরা। স্বচ্ছ ভারত মিশন, গ্রাম সড়ক যোজনা এবং প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় এই রাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। এদিন কটাকে সুরে দার্জিলিং-এর সাংসদ বলেন, “যখন দেশ স্বাধীন হয়েছিল, তখন ‘বেস্ট বেঙ্গল’ ছিল আর আজ শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের দুর্নীতির জন্য তা ‘ওয়োর্স্ট বেঙ্গল’-এ পরিণত হয়েছে। সংসদের বাজেটের উপর আলোচনা চলাকালীন এই অভিযোগ করেন তিনি।

    ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে তুলনা (TMC)

    রাজ্যের শাসক দলকে (TMC) ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে তুলনা করে রাজু। তাঁর অভিযোগ, “যেভাবে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতকে লুট করার জন্য এদেশে এসেছিল, শাসক দল একইভাবে জনগণের টাকা লুট করছে। রুরাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট, স্বচ্ছ ভারত, এমজিনারেগা, প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা, বর্ডার এরিয়া ডেভলপমেন্ট ফান্ড প্রত্যেক প্রকল্পে তৃণমূল কংগ্রেস দুর্নীতি করেছে বলে অভিযোগ দার্জিলিংয়ের সাংসদের (Raju Bista)।

    রাজ্যের ঋণ ৭ লক্ষ কোটি

    রাজ্য যেভাবে মুড়ি-মুড়কির মত ঋণ নিচ্ছে তারও সমালোচনা করেন তিনি। (Raju Bista) বলেন, “সিপিএম ৩৪ বছর রাজত্ব করে ১.৯০ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। এবং শাসক দল মাত্র ১ দশকে সেই ঋনের বোঝা বাড়িয়ে ৭ লক্ষ কোটি টাকায় নিয়ে গিয়েছে। রাজ্যকে দেনার দায়ে ডুবিয়ে দিতে চাইছে মমতাজ সরকার। তাঁর অভিযোগ বর্তমান (TMC) সরকারের আমলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে না। রাজ্য শুধু পিছিয়ে যাচ্ছে। রাজ্যের প্রতি ব্যক্তি আয় উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির তুলনাতেও কম। একটা সময় ছিল যখন ভারতবর্ষের ৩০% উৎপাদন পশ্চিমবঙ্গ থেকে হত। এখন তা কমতে কমতে ৩% এসে ঠেকেছে। বিভিন্ন প্রকল্পের সাথে আধার লিঙ্ক করে দুর্নীতি কিছুটা ঠেকানো গিয়েছে বলে দাবি রাজুর। তাঁর দাবি রাজ্যে আগে ৩.৮৮ কোটি ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের উপভোক্তা ছিলেন। আধার লিঙ্ক করিয়ে দেখা যায় সেই সংখ্যা কমে ২.৫ কোটিতে এসে ঠেকেছে।  অর্থাৎ রাজ্যে ১কোটি ৩৩ লক্ষ ফেক এমজিনারেগা কার্ড বানানো হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: বাংলায় দিন বদল হবেই, দিল্লিতে বৈঠকে বিজেপি সাংসদদের উজ্জীবিত করলেন মোদি

    যেগুলি বাংলাদেশিরা ব্যবহার করছিলেন। একইভাবে রাজ্যে যত দুর্নীতি যেমন চিটফান্ড দুর্নীতি, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতি, রেশন কেলেঙ্কারি, কয়লা কেলেঙ্কারি, ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি, আবাস যোজনায় দুর্নীতি, গরু পাচার, বালি চুরি, কয়লা পাচার সবেতেই তৃণমূল নেতাদের যোগ প্রকাশে এসেছে।

     

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: জমি কাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা চুটকির কীর্তি জানলে চমকে যাবেন

    Siliguri: জমি কাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া তৃণমূল নেতা চুটকির কীর্তি জানলে চমকে যাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমিকাণ্ডে দেবাশিস প্রামাণিক, গৌতম গোস্বামীর পর শিলিগুড়ির (Siliguri) ফুলবাড়িতে আরও দুই তৃণমূল নেতা ধরা পড়ল। সোমবার রাতে তৃণমূলের ফুলবাড়ির প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি মহম্মদ আহিদ ওরফে চুটকি ও তাঁর শাগরেদ আর এক তৃণমূল নেতা মহম্মদ নাসিরকে গ্রেফতার করে শিলিগুড়ি মেট্রোপলিটন পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (এসওজি)। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দু’জনকেই দেবাশিস প্রামাণিকের জমি দুর্নীতির মামলার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।

    থিতিয়ে পড়া আতঙ্ক জেগে উঠল (Siliguri)

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশের পরপরই তৃণমূলের ডাবগ্রাম -ফুলবাড়ির (Siliguri) প্রাক্তন ব্লক সভাপতি ও সদ্য বহিষ্কৃত নেতা দেবাশিস প্রামাণিককে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার পরপরই একই অভিযোগে সরকারি জমি দখল ও বিক্রির অবৈধ কারবারে তৃণমূলের একই ব্লকের সহ-সভাপতি গৌতম গোস্বামীকে গ্রেফতার করা হয়। তারপর কিছুদিন গ্রেফতার পর্ব বন্ধ থাকায় তৃণমূলের বিতর্কিত নেতাদের আতঙ্ক থিতিয়ে আসছিল। কিন্তু, সোমবার ফের দুজনকে গ্রেফতার করায় ফুলবাড়ি সহ শিলিগুড়ির বিতর্কিত তৃণমূল নেতা-কর্মীদের একাংশের মধ্যে ফের আতঙ্ক দানা বাঁধতে শুরু করেছে। সকলেরই প্রশ্ন, এরপর তাহলে কে? 

    আরও পড়ুন: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

     চুটকির বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ রয়েছে?

    ফুলবাড়িতে (Siliguri) দেবাশিস প্রামাণিক, গৌতম গোস্বামী এবং নকশালবাড়িতে পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ গ্রেফতারের পর এই দু’জনকে গ্রেফতার করায় জমিকাণ্ডে মোট পাঁচ জন তৃণমূল নেতা গ্রেফতার হল। তবে, দেবাশিস প্রামাণিক গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে তৃণমূলের অন্দরেই  প্রশ্ন উঠেছিল, চুটিকে কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না। ফুলবাড়ির সাধারণ মানুষের মধ্যেও এই প্রশ্ন জোরালো ছিল। কেননা ফুলবাড়িতে সবাই জানতেন, মহানন্দা নদীর পার দখল ও বিক্রি করে মোটা টাকা কামিয়েছে চুটকি। এর পাশাপাশি সরকারি জমি দখল করে নিজের ফ্যাক্টরি তৈরি, সেই সঙ্গে নদীঘাট দখল করে বালি পাথরের অবৈধ কারবারের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তাই প্রশ্ন ওঠেছিল দেবাশিস প্রামাণিক গ্রেফতার হলে এখই অবৈধ কারবারে ফুলে-ফেঁপে ওঠা চুটকিকে কেন গ্রেফতার করা হবে না।

      বহু তৃণমূল নেতা আতঙ্কে!

    অবশেষে চুটকি গ্রেফতার হওয়ায় সেই প্রশ্ন হোক প্রশমিত হলেও তৃণমূল (Trinamool Congress) নেতৃত্বের অন্য একটি অংশের মধ্যে গ্রেফতার আতঙ্ক নতুন করে দানা বাঁধতে শুরু করেছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দেবাশিস প্রামাণিককে ধরে তাকে জেরা করে তার অবৈধ কারবারের সঙ্গে কে কে যুক্ত ছিল, কাদের মধ্যে সেই অবৈধ কারবারে তিনি ফুলে-ফেঁপে উঠেছিলেন  সবটাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই মতোই তদন্তের প্রয়োজন মতো গ্রেফতার করা হচ্ছে। আর পুলিশের এই পদক্ষেপে তৃণমূলের (Trinamool Congress)  বিতর্কিত বহু নেতাই এখন আতঙ্কে রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Adult Vaccination: টিকাতেই কমবে রোগ? কোন ভোগান্তি কমাবে প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ?

    Adult Vaccination: টিকাতেই কমবে রোগ? কোন ভোগান্তি কমাবে প্রাপ্তবয়স্কদের টিকাকরণ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শিশুর শরীরে একাধিক সংক্রমণের ঝুঁকি কমায় টিকা (Adult Vaccination)। তবে শিশুর পাশপাশি প্রাপ্তবয়স্কদের একাধিক সংক্রমণ মোকাবিলায় সাহায্য করে টিকা। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, বার্ধক্যের একাধিক রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে টিকাকরণ। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কদের টিকা নিয়ে সচেতনতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। তাই ভোগান্তি বাড়ছে।

    টিকা কোন রোগের সহজে মোকাবিলা করে? (Adult Vaccination)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, নিউমোনিয়া, ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো রোগের ভোগান্তি বাড়ছে। দেশজুড়ে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনাও বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, বয়স বাড়লে অধিকাংশ মানুষ ফুসফুসের সমস্যায় ভোগেন Old Age Suffering। অনেকেই শ্বাসকষ্ট সহ একাধিক ফুসফুসের অসুখে‌ আক্রান্ত। বায়ুদূষণ কিংবা ধুমপান, এমন নানান কারণে ফুসফুসের অসুখ দেশ জুড়ে বাড়ছে। ফুসফুস দুর্বল থাকার জেরে সহজেই ফুসফুসে জল জমার মতো জটিল রোগ দেখা দিচ্ছে। ফলে নিউমোনিয়ার মতো রোগের দাপটে মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে। কিন্তু নিউমোনিয়ার ঝুঁকি কমায় নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন। এই টিকা দেওয়া থাকলে ফুসফুসের অসুখ হলেও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ কমে। ফলে বড় বিপদ এড়ানো যায়।

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, শিশুদের নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন দেওয়ার পরামর্শ ইতিমধ্যেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে দেওয়া হয়েছে। দেশজুড়ে শিশুদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু শিশুদের পাশপাশি প্রাপ্তবয়স্কদের বিশেষত ষাটোর্ধ্বদের এই ভ্যাকসিন নেওয়া জরুরি। কারণ, অধিকাংশ বয়স্কদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্তের ঝুঁকি রয়েছে। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো এই ভ্যাকসিন নিলে বিপদ কিছুটা কমবে।

    নিউমোনিয়া রুখতে ভ্যাকসিন নেওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজন ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকাকরণ (Adult Vaccination)। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ মেনে শিশুদের ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা দেওয়া হয়। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, শিশুদের পাশপাশি বয়স্কদেরও এই টিকাকরণ জরুরি। প্রত্যেক বছর ঋতু পরিবর্তনের সময়ে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের দাপট বাড়ে। আর তার জেরেই সর্দি-কাশি, জ্বরের ভোগান্তি বাড়ে। বয়স্কদের আরও নানান শারীরিক জটিলতা তৈরি হয়। ইনফ্লুয়েঞ্জা শরীরকে দুর্বল করে দেয়। ফলে বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ‌ শক্তি আরও কমে যায়। এর জেরে নানান রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ আরও বেড়ে যায়। তাই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের টিকা নেওয়া থাকলে এই ভোগান্তি কমবে।

    কাদের জন্য এই টিকা আবশ্যিক? (Adult Vaccination)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, চল্লিশোর্ধ যে কেউ এই টিকাকরণ করলে ভোগান্তি কমবে। নানান জটিল অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ও কমাবে। কিন্তু হাঁপানি ,ডায়াবেটিস, হৃদরোগের মতো সমস্যায় আক্রান্তদের অবশ্যই এই দুটি টিকা নেওয়া উচিত বলেই মত বিশেষজ্ঞ মহলের। তাঁরা জানাচ্ছেন, হাঁপানি, ডায়াবেটিস বা হৃদরোগে আক্রান্তদের শরীরে যে কোনও রোগ সহজেই কাবু করে। যে কোনও ভাইরাসের দাপটও বেশি প্রভাব ফেলে। তাই তাঁদের রোগ‌ মোকাবিলা Old Age Suffering কঠিন হয়ে যায়। তাই জরুরি টিকাকরণ। এমনটাই পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • ED: ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা কাইজারের ভাইয়ের ডেরায় হানা দিল ইডি, কী তথ্য মিলল?

    ED: ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা কাইজারের ভাইয়ের ডেরায় হানা দিল ইডি, কী তথ্য মিলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ২৪ পরগনা জেলার একাধিক জায়গায় মঙ্গলবার সাত সকালে ইডি (ED) হানা দেয়। সেই জের মিটতে না মিটতেই এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ভাঙড়ে এদিন ইডি হানা দেয়। ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদের ভাই জাহাঙ্গির আলম পাপ্পুর ডেরাতে অভিযান চালান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    ভাঙড়ের রাইস মিলেও তৃণমূল নেতার ভাইয়ের নাম জড়াল (ED)

    জানা গিয়েছে, ভাঙড়ের তৃণমূল নেতার ভাই জাহাঙ্গিরের পিজি অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্টস প্রাইভেট লিমিটেড নামে রাইস মিলেও এদিন হানা দেয় ইডি। ইডি (ED) আধিকারিকদের জাহাঙ্গির আলম ওরফে পাপ্পু বলেন, “২০১৬ সালে আব্দুল বারিক বিশ্বাস ও বলরাম সরকার এই রাইস মিল কিনছিলেন। তাতে ১০ শতাংশ শেয়ার ছিল আমার। তবে ২০২১ সালের পর তিনজনই পিজি রাইস মিল বিক্রি করে দেন দেন মুকুলকে।” জানা গিয়েছে, এই মুকুল হচ্ছে দেগঙ্গার তৃণমূলের ব্লক সভাপতির ভাই। পাপ্পু আরও বলেন,” তিন বছর আগে আমার ওই রাইস মিলে শেয়ার ছিল। এখন নেই। যখন শেয়ার ছিল, তখন মাঝে মধ্যে যেতাম। এখন আর যাই না। কেন আমার নাম জড়ানো হচ্ছে তা বুঝতে পারছি না। ইডি আধিকারিকদের তদন্তে সবরকম আমরা সহযোগিতা করেছি।”

    আরও পড়ুন: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

    দুই ২৪ পরগনায় চলছে ইডি হানা

    এদিন সকাল থেকে দুই ২৪ পরগনায় চলছে ইডির (ED) তল্লাশি অভিযান। একযোগে তল্লাশি চলছে ভাঙড় (South 24 Parganas), বসিরহাটে আব্দুল বারিক বিশ্বাসের বাড়ি, রাইস মিল, নিউটাউনে বারিকের ফ্ল্যাট এবং বেড়াচাপায় তৃণমূলের দেগঙ্গা ব্লকের সভাপতি আনিসুরের বাড়ির পাশের রাইসমিলে। এদিন ৪০ জন আধিকারিক কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে একাধিক জায়গায় অভিযান চালান। দেগঙ্গায় তৃণমূলের ব্লক সভাপতির গ্যারাজে লাইন দিয়ে দামী দামী গাড়়ি হদিশ পান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। আর একাধিক জায়গায় হানা দিয়ে কী কী মিলল তা খোলসা করেননি ইডি আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dengue Fever: বর্ষার মরশুমে ডেঙ্গি‌ বাড়াচ্ছে উদ্বেগ! কোন জেলার পরিস্থিতি বিপজ্জনক?

    Dengue Fever: বর্ষার মরশুমে ডেঙ্গি‌ বাড়াচ্ছে উদ্বেগ! কোন জেলার পরিস্থিতি বিপজ্জনক?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বর্ষার মরশুমে এ বছরেও চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি। ইতিমধ্যেই কলকাতা সহ রাজ্যের একাধিক জেলায় ডেঙ্গি (Dengue Fever) সংক্রমণ উদ্বেগজনক। যদিও কলকাতা পুরসভার তরফে বারবার বলা হচ্ছে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কিন্তু স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট জানাচ্ছে, গত বছরের মতোই এবছরেও রাজ্যবাসীর ভোগান্তির কারণ হবে ডেঙ্গি। পরিস্থিতি নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য কর্তারা।

    কোন জেলা চিন্তা বাড়াচ্ছে? (Dengue Fever)

    স্বাস্থ্য ভবনের কর্তাদের একাংশ জানাচ্ছে, চলতি বছরে ডেঙ্গি নিয়ে সব চেয়ে বেশি চিন্তা বাড়াচ্ছে কলকাতা। তাঁরা জানাচ্ছেন, বছরভর কলকাতায় ডেঙ্গি সংক্রমণ হচ্ছিল। কিন্তু জুন মাস থেকে সংক্রমণ কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে। কলকাতায় চলতি মাসে শতাধিক মানুষ নতুন করে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন। কলকাতার পাশপাশি উত্তর চব্বিশ পরগনা, হাওড়া, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ এবং হুগলি নিয়েও যথেষ্ট উদ্বিগ্ন রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রশাসন। ২০২৩ সালে নদিয়া এবং মুর্শিদাবাদ জেলায় ডেঙ্গি পরিস্থিতি ছিল ভয়ানক। এই দুই জেলার প্রায় পনেরো হাজারের বেশি মানুষ ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছিলেন। চলতি বছরেও সংক্রমণ যথেষ্ট ছিল। তবে গত দেড় মাসে এই দুই জেলায় সংক্রমণের হার উদ্বেগজনক‌ভাবে‌ বেড়েছে।

    বাড়তি দুশ্চিন্তা ম্যালেরিয়া?

    স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা জানান, ডেঙ্গি (Dengue Fever) নিয়ে নাজেহাল রাজ্য প্রশাসন। প্রত্যেক বছরেই সংক্রমণ, আগের সব রেকর্ড ছাপিয়ে যায়। এবছরে তার সঙ্গে বাড়তি দুশ্চিন্তার কারণ ম্যালেরিয়া। কারণ, বর্ষার মরশুম (Rainy Season) শুরু হওয়ার আগেই কলকাতা ও তার আশপাশের জেলায় ম্যালেরিয়ার দাপট জারি ছিল। প্রত্যেক মাসে শতাধিক মানুষ ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্ষার মরশুমে সেই সংক্রমণ কয়েক গুণ বেড়েছে। 
    একদিকে ডেঙ্গি, আরেক দিকে ম্যালেরিয়া, মশাবাহিত এই দুই জোড়া সংক্রমণ রুখতে আরও সক্রিয়তা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য প্রশাসনের কর্তাদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রত্যেক এলাকা পরিষ্কারের দিকে এই সময়ে বাড়তি নজর দিতে হবে। স্কুল, কলেজ, পার্ক এই সব জায়গায় যাতে জল জমে না থাকে, আগাছা না জন্মায় সেটা দেখা জরুরি। বাড়িতে গিয়ে পরিদর্শন আরও বাড়াতে হবে। মশার আঁতুরঘর ভাঙতে পারলেই রাজ্যবাসীর ভোগান্তি কমবে। তবে সাধারণ মানুষকেও‌ সচেতন হতে হবে। প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা করতে হবে বলেই জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য কর্তারা।

    পরিস্থিতি কীভাবে মোকাবিলা করবেন? (Dengue Fever)

    স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের একাংশ জানাচ্ছেন, রাজ্যের সমস্ত বিভাগের মধ্যে সমন্বয় না বাড়ালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। পুরসভা, পঞ্চায়েত, পুর্ত দফতর সবাইকেই একযোগে কাজ করতে হবে। এক স্বাস্থ্য কর্তার কথায়, “ডেঙ্গি কিংবা ম্যালেরিয়া কীভাবে নিয়ন্ত্রত করতে হয়, এটা এখন সকলেই জানেন। শুধু সক্রিয়তা বাড়াতে হবে। পুরসভা আর পঞ্চায়েতকে আরও সক্রিয় হতে হবে। আর স্বাস্থ্য দফতরেও ঠিকমতো রিপোর্ট পাঠাতে হবে। নিজেদের মতো যা খুশি করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ মুশকিল (Rainy Season)।”

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share