Author: user

  • ED: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

    ED: টয়োটা ফরচুনার, পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি জেন, তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজ যেন শো-রুম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি মামলায় ফের সক্রিয় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি (ED)। মঙ্গলবার সাত সকালে উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) একাধিক জায়গায় একযোগে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে ইডি। প্রায় ৪০ জন অফিসারের একটি টিম নিয়ে তল্লাশি চলছে। সঙ্গে রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। টিমে রয়েছেন মহিলা অফিসারও। তৃণমূলের ব্লক সভাপতির গ্যারাজে হানা দেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    তৃণমূল ব্লক সভাপতির গ্যারাজে ৬টি এসইউভি গাড়ি (ED)

    এদিন সকালে দেগঙ্গা ব্লকের বেড়াচাপায় পিজি হাইটেক রাইস মিলে  হানা দেয় ইডি (ED)। রাইসমিলের বাইরে এবং ভিতর ঘিরে ফেলে সিআরপিএফ। রাইস মিলের সঙ্গেই রয়েছে রাইস মিলের মালিকের সাদা রঙের বিলাসবহুল বাড়ি। সেই বাড়ির গায়েই আবার দেগঙ্গা-১ তৃণমূল কংগ্রেস কার্যালয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইডি আধিকারিকদের কাছে বিদেশ ও মুকুল নামে দু’জনের নাম উঠে আসছে। এলাকার লোকজন বলছেন, তাঁরা দুই ভাই। বিদেশের ভালো নাম আনিসুর রহমান। তিনিই দেগঙ্গা ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি। এছাড়াও তাঁদের আরও একটি পরিচয় রয়েছে। তাঁরা বাকিবুর রহমানের মামাতুতো ভাই। বিলাসবহুল বাড়ির নিচে রয়েছে বিশাল গ্যারাজ। তার ভিতরে ৬টি এসইউভি গাড়ি রয়েছে। হুন্ডাই আলকাজ়ার, টয়োটা ফরচুনার, মিৎসুবিশি পাজেরো, জিপ কম্পাস, মারুতি সুজুকি জেন লাইন দিয়ে সাজানো রয়েছে। কোটি টাকার ওপর গাড়ির সম্ভার এই গ্যারাজে। সবথেকে বড় চমক হল, টয়োটা ফরচুনার গাড়িতে নেমপ্লেট তৃণমূলের ব্লক সভাপতিরই। পিজি হাইটেক রাইসমিলের মালিক আলিফ নূর মুকুল ও আনিসুর রহমানের গ্যারাজে রাখা গাড়ি সার্চ করে ইডি। গ্যারাজের এত গাড়ি কার কার নামে রয়েছে? গাড়ি কেনার উৎস কী? তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে ইডি আধিকারিকরা।

    খাদ্য দফতরের ট্রাক রয়েছে রাইস মিলে!

    এদিন ইডি (ED) আধিকারিকরা তল্লাশি চালানোর সময় তৃণমূলের ব্লক সভাপতির ভাইয়ের রাইস মিলে একাধিক ট্রাক দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন। তাতে লেখা ‘অন ডিউটি গভর্নমেন্ট অব ওয়েস্ট বেঙ্গল ফুড সাপ্লায়ার্স’। ফলে, রাজ্যের খাদ্য সরবরাহ দফতরের সঙ্গে এই রাইস মিলের যোগের একটা সম্ভাবনা এখন আরও জোরাল হচ্ছে। রাইস মিলের কর্মীদের জেরা করে ইডি আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন, এই রাইস মিল থেকে চাল যায় সরকারি গোডাউনে। ফলে, এই রাইস মিল থেকে আরও তথ্য মিলতে পারে বলে তদন্তকারী আধিকারিকরা মনে করছেন।

    বসিরহাটে ইডি

    বসিরহাটের (North 24 Parganas) সংগ্রামপুরে আব্দুল বারিক বিশ্বাসের বাড়ি। গরু ও কয়লা পাচার মামলায় একাধিকবার নাম জড়ায় তাঁর। সোনা পাচার মামলায় ১০ বছর আগে আব্দুল বারিক বিশ্বাস গ্রেফতার হয়েছিলেন। সূত্রের খবর, প্রাসাদোপম তাঁর বাড়িতে একাধিক সিসি ক্যামেরা রয়েছে। পুরো বাড়ি চতুর্দিক ঘিরে ফেলেছে বিএসএফ। ঠিক ভোর ৫টায় তাঁর বাড়িতে ঢোকে ইডি। বাড়ির পাশেই সংগ্রামপুর অ্যাগ্রো ফুড প্রোডাক্ট প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি রাইস মিল রয়েছে। সেখানেও তল্লাশি শুরু করেছে ইডি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 30 july 2024: এই রাশির জাতকরা প্রতিভা প্রকাশের সুযোগ পাবেন

    Daily Horoscope 30 july 2024: এই রাশির জাতকরা প্রতিভা প্রকাশের সুযোগ পাবেন

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কাজের জায়গায় আঘাত লাগতে পারে।

    ২) সংসারে খুব সংযত ভাবে থাকতে হবে। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিভা প্রকাশের সুযোগ পাবেন। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মিথুন

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়। 

    ৩) সতর্কভাবে কথা বলুন।

    কর্কট

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুসঙ্গে পড়ে ক্ষতি হতে পারে। 

    ৩) সবাইকে চট করে বিশ্বাস করে নেবেন না।

    সিংহ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে। 

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন। 

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    তুলা

    ১) ধর্মীয় স্থানে দান করায় শান্তিলাভ।

    ২) কাজের জন্য বাড়ির কেউ বাইরে যাওয়ায় মনঃকষ্ট। 

    ৩) পরিবারকে সময় দিন।

    বৃশ্চিক

    ১) সুন্দর কথা বলায় সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে।

    ৩) প্রতারিত হওয়ার যোগ রয়েছে।

    ধনু

    ১) পড়াশোনার খুব ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে। 

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন যে কোনও কাজে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TET Case: ‘টেটের শংসাপত্র দিন’, পর্ষদ-সিবিআইকে নির্দেশ আদালতের

    TET Case: ‘টেটের শংসাপত্র দিন’, পর্ষদ-সিবিআইকে নির্দেশ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবিলম্বে যাতে আবেদনকারীরা টেটের (TET Case) শংসাপত্র পান, তা নিশ্চিত করতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। সোমবার টেট মামলায় এমনই নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পাশাপাশি সিবিআইকেও একই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। প্রাইমারি টেটে উত্তীর্ণ হওয়ার পরেও বেশ কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী শংসাপত্র না পেয়ে দ্বারস্থ হয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের। তাঁদের অভিযোগ, ২০১৪ সালের টেটের শংসাপত্র পাননি তাঁরা। সিবিআই ও পর্ষদের দ্বন্দ্বের কারণে আটকে ছিল বিষয়টি। সেই দ্বন্দ্বের গেরোই কাটল এদিন, কলকাতা হাইকোর্টের রায়ে।

    পর্ষদের বক্তব্য (TET Case)

    প্রাইমারি টেট মামলার শুনানিতে পর্ষদের বক্তব্য জানতে চেয়েছিল আদালত। পর্ষদ জানায়, টেটের কোনও শংসাপত্র তাদের কাছে নেই। এই শংসাপত্র মূল্যায়নের দায়িত্বে ছিল এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানি। নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে সব নথি বাজেয়াপ্ত করে সিবিআই। সিবিআই অবশ্য গত সপ্তাহেই আদালতে জানিয়ে দিয়েছে, সব নথিই পর্ষদকে দেওয়া হয়েছে।

    আদালতের প্রশ্ন

    এদিন আদালতের প্রশ্ন, এরা পাশ করেছে, আর বোর্ডের কাছে কোনও তথ্য নেই! বোর্ড কী করে বুঝতে পারছে যে এরাই পরীক্ষার্থী? এদিন নির্দেশে বিচারপতি সিনহা আদালতকে জানান, সিবিআইকে অবিলম্বে ওই সব শংসাপত্র পর্ষদের হাতে তুলে দিতে হবে। তিন সপ্তাহের মধ্যে তারা সেই সব শংসাপত্র তুলে দেবে আবেদনকারীদের হাতে। বিচারপতির নির্দেশ, ২০১৪ সালের টেটের ১ লাখ ২৬ হাজারের শংসাপত্র পর্ষদকে ফের দিতে হবে সিবিআইকে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে হাঁড়ির হাল কর্নাটকের অর্থনীতির?

    এক সপ্তাহের মধ্যে এই কাজ (TET Case) শেষ করতে হবে সিবিআইকে। তার পর দুসপ্তাহের মধ্যে আবেদনকারীদের সব শংসাপত্র দেওয়ার কাজ শুরু করতে হবে পর্ষদকে। পর্ষদ জানিয়েছে, তাদের কাছে কিছু তথ্য রয়েছে। সেই তথ্য থেকেই সার্টিফিকেট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। এদিকে, সিবিআই জানিয়েছে, ওরিজিনাল কপি দিলে (Calcutta High Court) তদন্ত বাধা পেতে পারে। তাই ওয়ার্কিং কপি দেওয়া হবে (TET Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi IAS Coaching Centre: “কোচিং দিন দিন বাণিজ্যে পরিণত হচ্ছে”, রাজ্যসভায় তোপ জগদীপ ধনখড়ের

    Delhi IAS Coaching Centre: “কোচিং দিন দিন বাণিজ্যে পরিণত হচ্ছে”, রাজ্যসভায় তোপ জগদীপ ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি আইএএস কোচিং সেন্টারের (Delhi IAS Coaching Centre) বেসমেন্টে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ড নিয়ে রাজনৈতিক চর্চা এখন ব্যাপক তুঙ্গে। রাজেন্দ্রনগরের এই সেন্টারে  জমা জলে ডুবে তিন পড়ুয়ার শনিবার মৃত্যু হয়েছিল। এই মর্মান্তিক মৃত্যু নিয়ে দেশের উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankar) ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, “কোচিং পুরোপুরি ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।” আজ সংসদের রাজ্যসভা এবং লোকসভা উভয়েই কক্ষেই এই বিষয় নিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। আর তাতেই শাসক-বিরোধীদের বাক্যবাণে দিল্লির পুরনিগমের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ফলে শোরগোল পড়ে যায়।

    উপরাষ্ট্রপতি কী বলেন (Delhi IAS Coaching Centre)?

    রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankar) কোচিং সেন্টারগুলির (Delhi IAS Coaching Centre) বাণিজ্যিকীকরণ নিয়ে অত্যন্ত উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সংসদের উচ্চকক্ষে স্বল্প সময়ের জন্য আলোচনার অনুমতি দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে তিনি এই প্রসঙ্গে বলেছেন, “কোচিং দিন দিন বাণিজ্যে পরিণত হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যম খুললেই প্রথম, দ্বিতীয় পাতাগুলিতে কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপনে ভরা থাকে। আমি মনে করি স্বল্প সময়ের জন্য পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে সকল সংসদীয় দলের নেতাদের সঙ্গে পর্যালোচনা করা উচিত।”

    লোকসভায় আলোচনা

    একই ভাবে সংসদের লোকসভায় ‘জিরো আওয়ার’-এ পড়ুয়া মৃত্যুর (Delhi IAS Coaching Centre) বিষয়টি উত্থাপিত হয়। বিজেপি সাংসদ বাঁশুরী স্বরাজ এই ছাত্র মৃত্যুর জন্য দিল্লির আপ সরকারকে অপরাধী হিসাবে উল্লেখ করেছেন। একই ভাবে আপ সরকারকে চূড়ান্ত দায়িত্ব জ্ঞানহীন বলে অবহেলার দায় চাপিয়েছেন। কংগ্রেস নেতা শশী থারুর দিল্লির আরএমএল হাসপাতালে গিয়ে আহতদের চিকিত্সা কেমন চলছে, তার খোঁজ খবর নেন। একই সঙ্গে আর্থিক ক্ষতিপূরণের কথাও জানিয়েছেন। আবার সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব এবং বিহারের পূর্ণিয়ার সাংসদ পাপ্পু যাদবও বিষয়টির তদন্তের দাবি করেছেন।

    আরও পড়ুনঃ কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে, গ্রেফতারি বেড়ে ৭

    বুলডোজার অ্যাকশন করালবাগে

    দিল্লির মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশন (এমসিডি) কমিশনার অশ্বনি কুমার, পড়ুয়াদের মৃত্যু (Delhi IAS Coaching Centre) প্রসঙ্গে চাপে পড়ে বলেছেন, “একজন জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ারকে বরখাস্ত করা হয়েছে। সেই সঙ্গে একজন সহকারী এই ঘটনার সাথে সম্পর্কিত বলে তাকেও বরখাস্ত করা হয়েছে।” একই ভাবে সোমবার সকালেই পুরনিগমের পক্ষ থেকে করালবাগে বুলডোজার অ্যাকশন চালাতে দেখা গিয়েছে অবৈধ নির্মাণের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Titagarh: প্রকাশ্যে স্কুল ছাত্রীকে জুতোপেটা করে শ্লীলতাহানি! গ্রেফতার তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে

    Titagarh: প্রকাশ্যে স্কুল ছাত্রীকে জুতোপেটা করে শ্লীলতাহানি! গ্রেফতার তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাবা তৃণমূলের কাউন্সিলর। স্বাভাবিকভাবে ছেলে নিজেকে ‘বেতাজ বাদশা’ ভাবে। আর সেই ক্ষমতার দম্ভে এক স্কুল ছাত্রীকে প্রকাশ্যে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ উঠল কাউন্সিলরের ছেলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে টিটাগড় (Titagarh) পুরসভা এলাকায়। নির্যাতিতা ছাত্রীর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কাউন্সিলরের ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তৃণমূল (Trinamool Congress) কাউন্সিলরের ছেলেকে গ্রেফতার করে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম রাহুল সোনকার। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Titagarh)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, টিটাগড়ের (Titagarh) এক স্কুল ছাত্রীর সঙ্গে কাউন্সিলরের ছেলের পরিচিত এক কিশোরীর পড়াশুনার কোনও একটি বিষয় নিয়ে গন্ডগোল বাধে। দুই স্কুল ছাত্রীর মধ্যে বচসা হয়। হাতাহাতি হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। যদিও স্থানীয়দের উপস্থিতিতে বিষয়টি মিটে যায়। এরপরই বিষয়টি কাউন্সিলরের ছেলেকে সমস্ত বিযয়টি ওই কিশোরী বলে। তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে রাহুল বিষয়টি জানতে পেরে ক্ষোভে ফেটে পড়ে। এরপরই তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলের কতটা ক্ষমতা তা দেখাতে দলবল নিয়ে ওই ছাত্রীর বাড়িতে এসে হাজির হয়। ওই ছাত্রীকে বাড়ি থেকে ডেকে প্রকাশ্যে জুতো দিয়ে মারতে থাকে বলে অভিযোগ। ওই ছাত্রী বাধা দিতে গেলে তার জামা ছিঁড়ে দেয়। পরে, এক প্রতিবেশী যুবক নিজের জামা খুলে ওই ছাত্রীকে দেন। এক প্রতিবেশী বলেন, তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে বলেই কী ও যা খুশি তাই করবে। সকলের সামনে ওই মেয়েটাকে মারল। তার শ্লীলতাহানি করল। এটা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অবিলম্বে অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    নির্যাতিতার কী বক্তব্য?

    নির্যাতিতা (Titagarh) ছাত্রী বলে, পড়াশুনা নিয়ে সামান্য গন্ডগোল। বচসা চলাকালীন আমাকে গালিগালাজ করে। আমিও তাকে গালিগালাজ করি। তারপর মিটে যায়। আমি বাড়ি ফিরে আসার পর কয়েকজন দল বেঁধে এসে আমার বাড়িতে চড়াও হয়। কাউন্সিলরও ছিল। তাঁর ছেলে আমার ওপর চড়াও হয়। সকলের সামনে আমাকে জুতোপেটা করে। আমার দাদা প্রতিবাদ করলে তাকে মারধর করে। আমি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে আমার জামা ছিঁড়ে দেয়। সামান্য গন্ডগোলের জন্য আমার সঙ্গে এভাবে আচরণ করবে তা ভাবতে পারছি না।

    তৃণমূল কাউন্সিলরের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল (Trinamool Congress) কাউন্সিলর রাজেন্দ্র সোনকার বলেন, দুজন ছাত্রীর মধ্যে ঝামেলা হয়েছিল। কী কারণে ঝামেলা তা আমি জানি না। তবে, এই গন্ডগোলের সঙ্গে আমার ছেলের নাম জড়িয়ে গিয়েছে। এরপরই পুলিশ তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। আইন আইনের পথে চলবে। এতে আমার কিছু বলার নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 89: “আমি কর্তা, আমি কর্তা—এই বোধ থেকেই যত দুঃখ, অশান্তি”

    Ramakrishna 89: “আমি কর্তা, আমি কর্তা—এই বোধ থেকেই যত দুঃখ, অশান্তি”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ  কথোপকথন

    অষ্টম পরিচ্ছেদ

    পিতাহসি লোকস্য চরাচরস্য ত্বমস্য পূজ্যশ্চ গুরুর্গরীয়ান্

    ত্বৎসমোহস্ত্যভ্যধিকঃ কুতোহন্যো, লোকত্রয়েহপ্যপ্রতিমপ্রভাব।।

    গীতা১১/৪৩/

    পূর্বকথাভাবচক্ষে হালদারপুকুর দর্শন (Ramakrishna)

    ও-দেশে হালদার-পুকুর বলে (Kathamrita) একটা পুকুর আছে। পাড়ে রোজ সকালবেলা বাহ্যে করে রাখত। যারা সকালবেলায় আসে, খুব গালাগাল দেয়। আবার তার পরদিন সেইরূপ। বাহ্যে আর থামে না (সকলের হাস্য) লোকে কোম্পানিকে জানালে। তারা একটা চাপরাসী পাঠিয়ে দিলে। সে যখন একটা কাগজ মেরে দিলে, বাহ্যে করিও না তখন সব বন্ধ!(সকলের হাস্য)

    লোকশিক্ষা দেবে তার চাপরাস চাই। না হলে হাসির কথা হয়ে পড়ে। আপনারই হয় না, আবার অন্যলোক। কানা কানাকে পথ দেখিয়ে যাচ্ছে। (হাস্য) হিতে-বিপরীতে। ভগবানলাভ হলে অর্ন্তদৃষ্টি হয়, কার কি রোগ বোঝা যায়। উপদেশ দেওয়া যায়।

    অহংকারবিমূঢ়াত্মা কর্তাহম্ইতি মন্যতে

    আদেশ না থাকলে আমি লোকশিক্ষা (Kathamrita) দিচ্ছি এই অহংকার হয়। অহংকার হয় অজ্ঞানে। অজ্ঞানে বোধ হয়, আমি কর্তা। ঈশ্বর (Kathamrita) কর্তা, ঈশ্বর সব করছেন, আমি কিছু করছি না—এ-বোধ হলে তো সে জীবন্মুক্ত। আমি কর্তা, আমি কর্তা—এই বোধ থেকেই যত দুঃখ, অশান্তি।

    নবম পরিচ্ছেদ

    তস্মাদসক্তঃ সততং কার্যং কর্ম সমাচার।

    অসক্তো হ্যাচরন্‌ কর্ম পরমাপ্নোতি পুরুষঃ।।

    গীতা—৩/১৯/

    কেশবাদি ব্রাহ্মদিগকে কর্মযোগ সমন্ধে উপদেশ

    শ্রীরামকৃষ্ণ (কেশবাদি ভক্তের প্রতি)—তোমরা বল জগতের উপকার করা। জগৎ কি এতটুকু গা! আর তুমি কে, যে জগতের উপকার করবে? তাঁকে সাধনের দ্বারা সাক্ষাৎকার কর। তাঁকে (Ramakrishna) লাভ কর। তিনি শক্তি দিলে তবে সকলের হিত করতে পার। নচেৎ নয়।

    একজন ভক্ত—যতদিন না লাভ হয়, ততদিন সব কর্ম (Kathamrita) ত্যাগ করব?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—না; কর্ম ত্যাগ করবে কেন? ঈশ্বরের চিন্তা, তাঁর নামগুণগান, নিত্যকর্ম—এ-সব করতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • N Srinivasan: সিমেন্ট সংস্থার কর্তৃত্ব হারালেও শ্রীনিবাসনের হাতেই থাকছে চেন্নাই সুপার কিংস

    N Srinivasan: সিমেন্ট সংস্থার কর্তৃত্ব হারালেও শ্রীনিবাসনের হাতেই থাকছে চেন্নাই সুপার কিংস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেন্নাই সুপার কিংস দল বিক্রি করবেন না এন শ্রীনিবাসন (N Srinivasan) । ইন্ডিয়া সিমেন্টসের প্রধান এই আইপিএল ফ্রাঞ্চাইজের মালিক। মহেন্দ্র সিং ধোনি, দীর্ঘদিন চেন্নাই সুপার কিংসের (CSK) অধিনায়কত্ব করেছেন। চলতি বছরই হয়ত শেষ বারের জন্য দেখা যাবে মহেন্দ্র ধোনিকে হলুদ জার্সি গায়ে। ইতিমধ্যেই ইন্ডিয়া সিমেন্টসকে অধিগ্রহণের জন্য আল্ট্রাটেক সিমেন্ট চেষ্টা চালাচ্ছে। সূত্রের খবর সিমেন্ট সংস্থার ফের বদলের কোনও প্রভাব পড়বে না আইপিএল দলের উপর। চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক ইন্ডিয়া সিমেটসের মালিক। তবু চেন্নাই সুপার কিংস একটি আলাদা সংস্থা। স্বাভাবিকভাবেই কোম্পানির ফের বদলের প্রভাব ক্রিকেট দলের উপর পড়বে না।

    এন শ্রীনিবাসনের হাতেই থাকছে চেন্নাই সুপার কিংসের ক্ষমতা (N Srinivasan)

    আদিত্য বিড়লা গ্রুপের হাতে রয়েছে আলট্রাটেক সিমেন্টের মালিকানা। এই সংস্থা ইন্ডিয়া সিমেন্টস এর ৩৩.৭২% মালিকানা ইতিমধ্যে পেয়ে গিয়েছে। ক্রিকবাজের অনুসারে, এন শ্রীনিবাসন (N Srinivasan) এবং তাঁর পরিবার চেন্নাই সুপার কিংস এর মালিক থাকছেন। আলট্রাটেক সিমেন্টের সঙ্গে ইন্ডিয়া সিমেন্টের যে বিজনেস ডিল হচ্ছে, তাঁর প্রভাব পড়বে না ক্রিকেট দলের মালিকানার উপরে। কারণ চেন্নাই সুপার কিংস (CSK) একটি আলাদা সত্তা। ইন্ডিয়া সিমেন্টসের মালিক চেন্নাই সুপার কিংসের মালিক হলেও ইন্ডিয়া সিমেন্টের সঙ্গে চেন্নাই সুপার কিংসের সংস্থাগত কোনও যোগ নেই। ২০১৫ সালে চেন্নাই সুপার কিংস লিমিটেডের শেয়ার ইন্ডিয়াসিমেন্ট  সিমেন্টসের শেয়ার হোল্ডাদের মধ্যে বিতরণ করা হলেও, সুপার কিংসের বেশিরভাগ শেয়ার ছিল এন শ্রীনিবাসন এবং তাঁর পরিবারের হাতেই।

    ইন্ডিয়া সিমেন্ট ও চেন্নাই সুপার কিংস আলাদা সত্তা (CSK)

    চেন্নাই সুপার কিংসের মুখ্য নির্বাহী অধিকারিক, কাশি বিশ্বনাথন বলেন, “চেন্নাই সুপার কিংস (CSK) এবং ইন্ডিয়া সিমেন্ট দুটি আলাদা সংস্থা। ইন্ডিয়া সিমেন্ট, চেন্নাই সুপার কিংসকে নিয়ন্ত্রণ করে না। চেন্নাই সুপার কিংসকে নিয়ন্ত্রণ করে ‘চেন্নাই সুপার কিংস লিমিটেড’ নামক সংস্থা। জানা গিয়েছে, চেন্নাই সুপার কিংসের বেশিরভাগ শেয়ার রয়েছে শ্রীনিবাসন (N Srinivasan), তাঁর স্ত্রী চিত্রা শ্রীনিবাসন এবং মেয়ে রুপা গুরুনাথের কাছে। যদিও সংস্থার চেয়ারম্যান আর শ্রীনিবাসন। আলট্রাটেক সিমেন্ট খুব শীঘ্রই ইন্ডিয়া সিমেন্টসকে অধিগ্রহণ করতে চলেছে।

    আরও পড়ূন: প্রথম রাউন্ডের জয় বাতিল, অলিম্পিক্সে লড়াই কঠিন হল লক্ষ্য সেনের

    অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে শ্রীনিবাসন ৭৭ বছর পুরোনো সংস্থার কর্তৃত্ব হারাবেন। তবে চেন্নাই সুপার কিংসের কর্তৃত্ব থাকবে তাঁর হাতেই।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Barasat: “লক্ষ্মীর ভান্ডারের হাজার টাকায় কি সংসার চলে?” দোকান গুঁড়িয়ে দিতেই ক্ষিপ্ত নাসিমা বিবি

    Barasat: “লক্ষ্মীর ভান্ডারের হাজার টাকায় কি সংসার চলে?” দোকান গুঁড়িয়ে দিতেই ক্ষিপ্ত নাসিমা বিবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মতো ফুটপাথ জবরদখল করে থাকা দোকান ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতে (Barasat)। বুলডোজার দিয়ে ফুটপাথ জবর দখল করে থাকা সব দোকান ভেঙে দেওয়া হয়। আর রহস্যজনকভাবে এই উচ্ছেদ অভিযানে ভাঙা পড়ল না তৃণমূলের পার্টি অফিস। ভাঙা পড়ল তৃণমূল পার্টি অফিস সংলগ্ন সব দোকান। আর এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Barasat)

    বারাসত দক্ষিণপাড়া মোড় থেকে হরিতলা হয়ে বড়বাজার মোড় পর্যন্ত সোমবার উচ্ছেদ অভিযানে নামে বারাসত (Barasat) পুরসভা। রাস্তার ওপর দখল করে থাকা বেআইনি দোকান ভেঙে দেওয়া হয়। দোকানের পাশে জ্বলজ্বল করছে তৃণমূলের বারাসত ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের অফিস। আশপাশের সমস্ত দোকান ভেঙে দেওয়া হলেও ওয়ার্ড অফিস ভাঙার বিষয়ে কোনও উদ্যোগ চোখে পড়ল না। কয়েকদিন আগে বারাসত পুরসভা থেকে উচ্ছেদ নোর্টিশ দেওয়া হয়েছিল। সোমবার শেষ দিন ছিল। সেই মতো এদিন সকাল থেকেই উচ্ছেদ অভিযানে নামে বারাসত পুরসভা।

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    লক্ষ্মীর ভান্ডারের ১০০০ টাকায় কি সংসার চলে?

    নাসিমা বিবি নামে এক দোকানদার বলেন, “আমার দোকানটি তৃণমূলের (Trinamool Congress) পার্টি অফিস থেকে অনেকটাই ভিতরে ছিল। ভেবেছিলাম, পার্টি অফিস ভাঙার পর আমার দোকানে হাত পড়বে। কিন্তু, দেখলাম, পার্টি অফিসে কোনও হাত পড়ল না, তারপরও আমার দোকান ভাঙা হল। ৫০ বছর ধরে এখানে ব্যবসা করছি। আমার দোকানের সব কিছু নষ্ট করে দিল। লক্ষ্মীর ভান্ডারের ১০০০ টাকায় কি সংসার চলে?” দোকান ভাঙচুর হওয়ার পর এদিন পার্টি অফিসের (Trinamool Congress) সামনে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করতেও দেখা যায় বেশ কয়েকজন মহিলাকে। তাঁরা বলেন, “পার্টি অফিস না ভেঙে আমাদের দোকান ভেঙে দেওয়া হয়েছে, আমরা কীভাবে সংসার চালাব? বাচ্চাদের নিয়ে বিষ খেয়ে মরা ছাড়া আর কোনও উপায় থাকবে না আমাদের।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi IAS Coaching Centre: কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে, গ্রেফতারি বেড়ে ৭

    Delhi IAS Coaching Centre: কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ্যে, গ্রেফতারি বেড়ে ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজেন্দ্রনগরে আইএএস কোচিং সেন্টারে (Delhi IAS Coaching Centre) বেসমেন্টের জমা জলে ডুবে পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনায় আরও পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ, মোট গ্রেফতারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭। ইতিমধ্যে দিল্লি পুরনিগম থেকে ১৩টি কোচিং সেন্টার সিল করে দিয়েছে। এই মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনার একাধিক রোমহর্ষ ভিডিও (Sensational video) সামনে আসতে শুরু করেছে। এই দুর্ঘটনার পর এবার বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে তৎপর হল দিল্লির প্রশাসন। সোমবার সকাল থেকে পুরনিগম বুলডোজার দিয়ে সেই নির্মাণ ভাঙার কাজ শুরু করেছে। তবে নির্মাণ ভাঙার আগে পুলিশের কাছে অনুমতি নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ভাঙার কাজে উপস্থিত ছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী।

    ভিডিও ভাইরাল (Delhi IAS Coaching Centre)

    জলমগ্ন কোচিং সেন্টারের (Delhi IAS Coaching Centre) ভাইরাল একটি ভিডিওতে (Sensational video) দেখা যাচ্ছে, সেন্টারের বাইরে জলমগ্ন রাস্তায় জলের স্রোত ভেঙে দ্রুত গতিতে একটি গাড়ি ছুটে চলেছে। সেই গাড়ির গতি জলের উপরে ঢেউ তৈরি করেছে। এরপর সেই ঢেউ আছড়ে পড়ে কোচিং সেন্টারে। একাধিক মানুষের দাবি, সেই গাড়িটি দ্রুত গতিতে যাওয়ায় জলের তীব্র গতি কোচিং সেন্টারের দরজায় ধাক্কা মারে। এরপর তার জেরেই দরজা ভেঙে জল ঢুকে গিয়েছিল বেসমেন্টে। দিল্লি পুরসভার মেয়র শেলী ওবেরয় বলেছেন, “এই কোচিং সেন্টারগুলি বেআইনি ভাবে বেসমেন্ট ব্যবহার করছিল। সবগুলিকে সিল করে কর্তৃপক্ষকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তবে এই সব কোচিং সেন্টারেই শুধুমাত্র গাড়ি পার্কিং এবং জিনিসপত্র রাখার গুদামঘরের অনুমতি ছিল। কিন্তু ক্লাসরুম হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, এটা নিয়মবিরুদ্ধ।

    আরও পড়ুনঃ জুলাইয়ে কাশ্মীরে তাপপ্রবাহ! ২৫ বছরে রেকর্ড তাপমাত্রা, ছোটদের স্কুল বন্ধের নির্দেশ

    ১৩টি কোচিং সেন্টার সিল

    রাজধানী দিল্লির ১৩টি কোচিং সেন্টার (Delhi IAS Coaching Centre) বন্ধ করে দিল দিল্লি পুরনিগম। এই কোচিং সেন্টারগুলির বিরুদ্ধে নির্মাণ বিধিনিয়ম ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে। কোচিং সেন্টারগুলি হল, আইএএস গুরুকুল, চাহাল অ্যাকাডেমি, প্লুটাস অ্যাকাডেমি, সাই ট্রেডিং, আইএএস ব্রিজ, টপার্স অ্যাকাডেমি, দৈনিক সংবাদ, সিভিল ডেইলি আইএএস, কেরিয়ার পাওয়ার, ৯৯ নোট, বিদ্যা গুরু, নির্দেশিকা আইএএস, ইজি ফর আইএএস। কোচিং সেন্টারে পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনার পর থেকেই উত্তাল দিল্লি। একাধিক জায়গায় বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন পড়ুয়ারা। পুরনিগমের এক আধিকারিক বলেছেন, “কোচিং সেন্টারের মালিকের গাফিলতির লক্ষ্য করা গিয়েছে। যে নিয়ম বেসমেন্টের নিয়ম রয়েছে, তা এখানে ঠিক করে পালন করা হয়নি। জল ঢুকলেও অনেকেই বেরিয়ে যেতে পারতেন, কিন্তু তা ঘটেনি। প্রশাসনের আইনকে অমান্য করে বেসমেন্টের নিচে চলছে রমরমিয়ে ব্যবসা। গত বছর মুখার্জিনগরে একটি কোচিং সেন্টারে অগ্নিকাণ্ডের পর কড়া নজরদারি শুরু করেছিল দিল্লি প্রশাসন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: কলেজের মধ্যে পিস্তল হাতে তৃণমূল ছাত্র নেতা! ভিডিও ভাইরাল হতেই শোরগোল

    Nadia: কলেজের মধ্যে পিস্তল হাতে তৃণমূল ছাত্র নেতা! ভিডিও ভাইরাল হতেই শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিস্তল হাতে কলেজ ইউনিয়ন রুমের মধ্যে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) সভাপতি! ভিডিও ভাইরাল হতেই অস্বস্তিতে শাসক দল। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগরের একটি কলেজে। এই ঘটনা জানাজানি হতে জেলাজুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তৃণমূল ছাত্র নেতার এই আচরণে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সরব হয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব।

    ভাইরাল ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে? (Nadia)

    ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কৃষ্ণনগরের (Nadia) দ্বিজেন্দ্রলাল রায় কলেজ ইউনিয়নের একটি ঘরের মধ্যে বেশ কয়েকজন তৃণমূল ছাত্র নেতা-কর্মী বসে রয়েছেন। এরমধ্যে একজনের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। তিনি কৃষ্ণনগর শহর তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি ইমরান শেখ। আর ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। যদিও ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। তৃণমূলের কৃষ্ণনগর শহর ছাত্র পরিষদের সভাপতি ইমরান শেখ বলেন, “যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেই ভিডিওতে আমি নেই। বোঝাই যাচ্ছে এটা পুরোটাই বিরোধীরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে। যে বা যারা এই ভিডিওটি ভাইরাল করে আমার নামে দোষারোপ করার চেষ্টা করছে, আমি তাদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেব।”

    আরও পড়ুন: পাহাড়ি লবণ বিক্রি করেই কোটিপতি! ব্যবসায় নতুন দিশা দেখাচ্ছেন তিন বন্ধু

    আইনত ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি

    এই প্রসঙ্গে নদিয়া (Nadia) জেলা উত্তরের তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি সম্রাট পাল বলেন, “ভিডিওতে যাকে দেখা যাচ্ছে সেটা আমাদের শহর সভাপতি ইমরান শেখ নয়। তাছাড়া, প্রথমে জানতে হবে, পিস্তলটি আসল কি না। এখন ফ্লিপকার্টেও এই ধরনের খেলনা পিস্তল পাওয়া যাচ্ছে। এটা পুরোটাই বিজেপির চক্রান্ত। আর যিনি এই ভিডিওটি ছেড়েছেন তিনি বিজেপি নেতা রাজশ্রী লাহিড়ী। তিনি প্রমাণ করুন,এই পিস্তলটি আসল। আমরা আইনজীবীর সঙ্গে ইতিমধ্যেই কথা বলেছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা আইনত ব্যবস্থা নেব।” ভাইরাল ভিডিওতে কী রয়েছে দেখে নিন।

    <

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিজেপি নেতা সন্দীপ মজুমদার। তিনি বলেন, “এটা তৃণমূলের কালচার। এখানে যা কিছু হয় দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় হয়। যে ছাত্রের হাতে খাতা কলম থাকার কথা, সেই ছাত্রের হাতে রয়েছে পিস্তল। সেই কারণেই সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকদের বলব, আপনারা তৃণমূল (TMCP) থেকে নিজের ছেলে-মেয়েকে সরিয়ে আনুন। এরা আপনার ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দেবে। অবিলম্বে এই ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share