Author: user

  • Darjeeling: কফিনবন্দি হয়ে দার্জিলিংয়ে ফিরল নিহত ক্যাপ্টেনের দেহ, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় হবে শেষকৃত্য

    Darjeeling: কফিনবন্দি হয়ে দার্জিলিংয়ে ফিরল নিহত ক্যাপ্টেনের দেহ, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় হবে শেষকৃত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কফিনবন্দি হয়ে বৃহস্পতিবার সকালে শিলিগুড়ির ব্যাঙডুবি সেনা ছাউনি থেকে দার্জিলিংয়ে (Darjeeling) বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হল ব্রিজেশ থাপা। জম্মু ও কাশ্মীরের ডোডায় জঙ্গিদের গুলিতে শহিদ (Army Martyr) হন দার্জিলিঙের সেনা জ‌ওয়ান ক্যাপ্টেন ব্রিজেশ থাপা। তাঁর মৃতদেহ বুধবার বিকেলে বাগডোগরায় আনা হয়। শহিদের কফিনবন্দি দেহ ফিরতেই পাহাড়-সমতল সর্বত্র শোকের ছায়া। এদিন কার্শিয়াং হয়ে ব্রিজেশের মৃতদেহ দার্জিলিংয়ে লেবংয়ের বাড়িতে শায়িত থাকবে। শুক্রবার সকালে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।

    শেষ শ্রদ্ধা জানানো হল শহিদ সেনা জওয়ানকে (Darjeeling)

    বুধবার দিল্লি থেকে বিশেষ বিমানে  বাগডোগরা বায়ুসেনার ছাউনিতে অবতরণের পর ব্যাঙডুবি সেনা ছাউনিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় রাখা হয় এই বীর শহিদের মৃতদেহ। সেখানে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয় শহিদ সেনা জওয়ানকে। শহিদ ব্রিজেশ থাপাকে শেষ শ্রদ্ধা জানান দার্জিলিংয়ে র সাংসদ রাজু বিস্তা, দার্জিলিং (Darjeeling) জেলাশাসক প্রীতি গোয়েল, পুলিশ সুপার প্রবীন প্রকাশ, জিটিএ চিফ এক্সিকিউটিভ অনীত থাপা, শিলিগুড়ির মহকুমাশাসক অবোধ সিঙ্ঘল ও সেনাবাহিনীর আধিকারিকেরা।

    আরও পড়ুন: পুলিশের নাকের ডগায় মাছের ভেড়িতে আত্মগোপনে সাদ্দাম, তিনদিন পর গ্রেফতার

    কী বললেন নিহত সেনা জওয়ানের মা?

    শহিদ জওয়ানের মা-বাবাসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। ছেলের দেহ ফিরতেই কান্না ভেঙে পড়েন মা। শহিদ ছেলেকে শ্রদ্ধা জানিয়ে চোখের জল মুছতে মুছতে তিনি বলেন, ছেলের সঙ্গে আর দেখা হবে না। তবে, দেশের জন্য ওঁর মৃত্যু গর্বেরও। দেশবাসীর কাছে আমার আবেদন, আপনারা আপনাদের সন্তানদের সেনা বাহিনীতে পাঠান। তাহলে আমাদের দেশ সুরক্ষিত হবে।

     পাকিস্তানকে রাজু বিস্তার হুঁশিয়ারি

    পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা বলেন, ফের একবার এয়ার স্টাইক করা দরকার। পাকিস্তান  ক্রমাগত ভারতকে উত্ত্যক্ত  করে চলেছে। ভারত সরকারের তার কড়া জবাব দেওয়া উচিত। আর এজন্য আরও একটা এয়ার স্ট্রাইকের প্রয়োজন রয়েছে। সীমান্তে জীবন দিয়ে আমাদের জওয়ানরা (Army Martyr) আমাদের সুরক্ষা দেন। আমাদেরও কর্তব্য, তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। তারজন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sonarpur: স্বামীর কাছে ৬৫ লক্ষ টাকা হাতিয়েছে জামাল, কঠোর শাস্তি চাইছেন প্রয়াত শিক্ষকের স্ত্রী

    Sonarpur: স্বামীর কাছে ৬৫ লক্ষ টাকা হাতিয়েছে জামাল, কঠোর শাস্তি চাইছেন প্রয়াত শিক্ষকের স্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের কাছে এখন ‘পলাতক’ সোনারপুর (Sonarpur) থানায় জামালউদ্দিন সর্দার। তৃণমূল ঘনিষ্ঠ হিসেবে তিনি পরিচিত। যদিও তৃণমূল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এবার জামালের আরও এক কীর্তি সামনে এল। যা জানাজানি হতে রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Sonarpur)  

    জানা গিয়েছে, সোনারপুরের (Sonarpur)  তাড়দহ হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক অতীন্দ্র মণ্ডলের থেকে প্রতারণা (Fraud) করে ৬৫ লক্ষ টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে জামালের বিরুদ্ধে। পারিবারিক জমি বিবাদ মিটিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে এই বিপুল টাকা হাতানোর অভিযোগ উঠেছে। সূত্রের খবর, ২০২০ সাল থেকে টাকা নেওয়া শুরু করে জামাল। অতীনবাবুর স্ত্রী বলেন, টাকার চিন্তায় অকালে মৃত্যু হয়েছে আমার স্বামীর। ২০২৪ সালে ডিসেম্বরে মৃত্যু হয় তাঁর। আমার স্বামী তো আরও কিছুদিন বাঁচতো। কিন্তু, টাকার চিন্তাই ওকে শেষ করে দিল। এখন বাড়িতে একা, সুবিচারের আশায় দিন গুনছি। জানা গিয়েছে, প্রথমে সোনারপুর থানা পরে হেয়ারস্ট্রিট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন শিক্ষকের পরিবারের সদস্যরা। শিক্ষকের সঙ্গে প্রতারণার কেসে বর্তমানে জামিন নিয়ে বাইরে রয়েছেন জামাল।

    আরও পড়ুন: পুলিশের নাকের ডগায় মাছের ভেড়িতে আত্মগোপনে সাদ্দাম, তিনদিন পর গ্রেফতার

    সুইমিং পুলে কচ্ছপ

    জামালের বিরুদ্ধে অভিযোগ, এলাকায় (Sonarpur) জমিজমা সংক্রান্ত কোনও বিতর্ক দেখা দিলে তাতে নিজে থেকে তিনি ঢুকে পড়তেন। তাঁকে এড়িয়ে এলাকার কোনও জমি কেনাবেচা হত না। প্রতারণা (Fraud) করেই ক্রমশ ‘ধনকুবের’ হয়ে ওঠেন জামাল। প্রায় এক বিঘার বেশি জমির উপর ২০১৬ সালে তৈরি করেন বিশাল বাড়ি। সেই বাড়ির নিরাপত্তার জন্য ৫০টির বেশি সিসি ক্যামেরা বসান তিনি। জামালের বাড়ির পাশে গ্যারাজে দামি গাড়ি, বাইক রয়েছে। সম্প্রতি একটি ঘোড়াও কেনেন তিনি। বেঁধে মারধরের বিতর্ক সামনে আসার পর বাড়িতে পড়ে থাকা শিকল নিয়ে জামালের দাবি ছিল, ঘোড়া এবং গরু বাঁধতে কাজে লাগে সেটা। এখন জামালের বাড়ির সুইমিং পুলে মিলেছে কচ্ছপও। বাড়িতে এই ভাবে কচ্ছপ রাখা বেআইনি। এ নিয়ে বন দফতরের তরফে পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিভাগীয় বনাধিকারিক (ডিএফও) মিলন মণ্ডল। জামালের বিরুদ্ধে ‘ওয়াইল্ড লাইফ প্রোটেকশন’ আইনে মামলা রুজু করা হবে। এলাকার মানুষের প্রশ্ন, এতদিন বন দফতর কোথায় ছিল?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Price Hike: বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা নেই টাস্ক ফোর্সের, কবুল ‘নিধিরাম’দের

    Price Hike: বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা নেই টাস্ক ফোর্সের, কবুল ‘নিধিরাম’দের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঢাল নেই, তরোয়াল নেই, নিধারাম সর্দার! এক কথায়, এই হচ্ছে রাজ্য সরকারের তৈরি টাস্ক ফোর্সের (Task Force) অবস্থা। মুখ্যমন্ত্রীর কথা মতো রাজ্যের বিভিন্ন বাজারে হানা দিচ্ছেন টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা। তাতে কাজও হচ্ছে। তবে, সেটা সাময়িক। টাস্ক ফোর্সের লোকজনকে দেখলেই কাঁচা আনাজের দাম (Price Hike) কমিয়ে দিচ্ছেন বিক্রেতারা। টহলদারি শেষে তাঁরা যখন ফিরে যাচ্ছেন, তার পরের দিনই ফের অগ্নিমূল্য শসা-বেগুন-সহ বিভিন্ন সবজির দাম। কোনও কোনও বাজারের ক্রেতাদের আবার অভিযোগ, টাস্ক ফোর্স বাজার ছাড়লেই যে পাঁচ-দশ টাকা দাম কমানো হয়েছিল, সেই দামই ফের নেওয়া হচ্ছে ক্রেতাদের কাছ থেকে।

    অগ্নিমূল্য কাঁচা আনাজের দাম

    সপ্তাহ দুয়েক ধরে অগ্নিমূল্য কাঁচা আনাজের দাম। ঝিঙে-ঢেঁড়শের মতো মরশুমি সবজির দামও সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে রাশ টানতে ৯ জুলাই বৈঠকে বসেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১০ দিনের মধ্যে দাম কমানোর নির্দেশ দেন তিনি। ঠিক হয়, বাজারে হানা দেবে টাস্ক ফোর্স। গড়া হয় ফোর্সও। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মেনে রাজ্যের বিভিন্ন বাজারে হানাও দিচ্ছেন তাঁরা। তার পরেও কাঁচা আনাজের দর কমছে কই? ১৯ জুলাই, শুক্রবার শেষ হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া সেই সময়সীমা। তার মধ্যেই রাতারাতি সবজির দাম চলে আম-আদমির নাগালের মধ্যে, এমনটা ভাবতে পারছেন না বাজার বিশেষজ্ঞরাও।

    নিধিরাম সর্দার

    তাঁদের একটা বড় অংশের মতে, বাজারের এই অগ্নিমূল্যের কারণ খুচরো বিক্রেতাদের বেশি লাভের (Price Hike) চাহিদা। তাঁদের দাবি, সেই কারণেই পাইকারি বাজারের সঙ্গে খুচরো বাজারের জিনিসপত্রের দামের ফারাক বিস্তর। বাজারে হানা দিলেও, তাঁদের হাতে যে কোনও ক্ষমতাই নেই, তাঁরা যে আক্ষরিক অর্থেই ‘নিধিরাম সর্দার’, তা মেনে নিচ্ছেন টাস্ক ফোর্সের সদস্যরাও। টাস্ক ফোর্সের অন্যতম সদস্য রবীন্দ্রনাথ কোলে বলেন, “বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করার ক্ষমতা আমাদের নেই।” অতএব, কাঁচা আনাজের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন খুচরো বিক্রেতারা। তার জেরে নিত্যদিন মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে সবজি।

    আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ, দক্ষিণবঙ্গে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস

    রবিবার একুশে জুলাই। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার আগে টাস্ক ফোর্স গড়ে সবজির দাম কমিয়ে ‘হিরো’ হতে চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে তা যে সহজ নয়, তা হাড়ে হাড়ে বুঝছেন স্বয়ং তৃণমূল নেত্রীও। কারণ টাস্ক ফোর্সের হানার জেরে দর কমলে খবর পেতেন তিনিও। শুক্রবার টাস্ক ফোর্সকে (Task Force) বেঁধে দেওয়া তাঁর সময়সীমা শেষ হলে, তিনি কী করেন, এখন সেটাই দেখার (Price Hike)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • South 24 Parganas: পুলিশের নাকের ডগায় মাছের ভেড়িতে আত্মগোপনে সাদ্দাম, তিনদিন পর গ্রেফতার

    South 24 Parganas: পুলিশের নাকের ডগায় মাছের ভেড়িতে আত্মগোপনে সাদ্দাম, তিনদিন পর গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Pargansas) কুলতলির সোনা পাচার চক্রের মাথা সাদ্দাম সর্দার। গা ঢাকা দিয়েছিলেন একটি মাছের ভেড়িতে। পুলিশের নাকের ডগায় তিনি আত্মগোপন করে থাকলেও গত তিনদিন পুলিশ তাঁর হদিশ পায়নি। অবশেষে সাদ্দামকে পুলিশ গ্রেফতার করল। জানা গিয়েছে, কুলতলির ঝুপড়িঝাড়ার বানীরধল এলাকা থেকে গ্রেফতার হলেন সাদ্দাম। বুধবার রাতে একটি মাছের ভেড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সাদ্দামের পাশাপাশি ওই ভেড়ির মালিক তথা কুলতলির সিপিএম নেতা মান্নান খানকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। এই নিয়ে মোট চার জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ।

    কীভাবে ধরা পড়লেন সাদ্দাম? (South 24 Pargansas)

    সাদ্দামের খোঁজে তল্লাশির সময় প্রথম তাঁর শোয়ার ঘরের নীচে একটি সুড়ঙ্গ আবিষ্কার করে পুলিশ। সেটি বাইরে একটি খালের সঙ্গে যুক্ত। কিছু দূর এগিয়েই এই খাল গিয়ে মিশেছে মাতলা নদীতে। ফলে কোনও রকম বেগতিক বুঝলে প্রতারণার কারবারে অভিযুক্তদের পক্ষে এই সুড়ঙ্গপথে পালানো অনেকটাই সহজ। সুড়ঙ্গ থেকে এক বার খালে নেমে এলেই, ডিঙি নৌকায় চেপে সবার অলক্ষে মাতলা নদী হয়ে পালিয়ে যাওয়া যেতে পারে। সেই পথে পালিয়েছিলেন সাদ্দাম। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে সিপিএম নেতা মান্নানের মাছের ভেড়িতে আশ্রয় নেন সাদ্দাম। সাদ্দাম পালিয়ে যাওয়ার পর আশপাশের থানাকে (South 24 Pargansas) জানানো হয়। চারিদিকে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। এরপর পুলিশ জানতে পারে, মাছের ভেড়িতে গা ঢাকা দিয়েছেন সাদ্দাম। বুধবার গভীর রাতে পুলিশের বিশাল বাহিনী সেখানে হানা দেয়। ভেড়ির আলাঘরেই ছিলেন তিনি। চারিদিক ঘিরে ধরে পুলিশ। পরে, সেখান থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। তবে, সাদ্দামের ভাই সাইরুল এখনও অধরা।

    কে এই সাদ্দাম?

    কুলতলিতে  (Kultuli) Nপ্রতারণাচক্রের পান্ডার ডেরায় হানা দেওয়ার পর সাদ্দামকে নিয়ে কৌতূতল তৈরি হয় রাজ্যবাসীর। জানা গিয়েছে, সাদ্দাম সোনার ব্যবসায়ী হিসেবে এলাকায় পরিচিত। কিন্তু, তিনি আসল সোনার মূর্তির ছবি দেখিয়ে নকল মূর্তি বিক্রি করতেন। বিগত ১৫ বছর ধরে নকল সোনা বিক্রির ব্যবসা করতেন। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই মূলত নকল সোনার মূর্তি বিক্রির টোপ ফেলতেন। মূল টার্গেট ছিল ব্যবসায়ীরাই। নির্জন জায়গায় ডেকে, নকল মূর্তি দিয়ে বা স্রেফ ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতেন সাদ্দাম ও তাঁর শাগরেদরা। ১২ লক্ষ টাকার প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে সাদ্দামের বিরুদ্ধে। এছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে  ডাকাতি, নানা কুকীর্তির অভিযোগ রয়েছে।

     আগেই গ্রেফতার সাদ্দামের স্ত্রী

    সোনার মূর্তি ও সোনা পাচার চক্রের খোঁজেই কুলতলির (Kultuli) পয়তারাহাটে তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। সাদ্দামের বাড়ির কাছে পৌঁছতেই পুলিশকে লক্ষ্য করে চলে গুলি। শুরু হয় ঝামেলা-হট্টগোল। এর পরেই বাড়ি এবং আশেপাশের মহিলারা পুলিশকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। সাদ্দামের ভাই সাইরুল পুলিশকে নিশানা করে গুলিও চালান বলে অভিযোগ। এই সুযোগে পুলিশের হাত থেকে পালিয়ে যান সাদ্দাম এবং সাইরুল। সাদ্দামের স্ত্রী রাবেয়া সর্দার এবং মাসুদা সর্দার নামে আরও এর মহিলাকে সরকারি কাজে বাধা দেওয়া এবং পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ গ্রেফতার করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Top 5 High Paying Jobs: কেরিয়ার নিয়ে চিন্তা? দেশের সবচেয়ে উচ্চ বেতনের ৫টি চাকরি সম্পর্কে জানুন

    Top 5 High Paying Jobs: কেরিয়ার নিয়ে চিন্তা? দেশের সবচেয়ে উচ্চ বেতনের ৫টি চাকরি সম্পর্কে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথাগত শিক্ষা সম্পূর্ণ হওয়ার পরেই পড়ুয়ারা তাঁদের কেরিয়ার নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করেন। ছাত্র-ছাত্রীদের একাংশ তাঁদের প্যাশনকেই কেরিয়ার (Top 5 High Paying Jobs) হিসেবে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কেরিয়ার বাছার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক দিকটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। অর্থাৎ কোথায় বেতন কাঠামো বেশি- তা নিয়েই ভাবনাচিন্তা শুরু করেন পড়ুয়ারা। আজকে আমরা এমনই পাঁচটি চাকরির বিষয়ে আলোচনা করব। যেগুলি ভারতবর্ষে (India) অর্থনৈতিকভাবে খুবই লাভজনক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

    উচ্চ বেতনের ৫ চাকরি (Top 5 High Paying Jobs)

    ১) মার্কেটিং ডিরেক্টর: প্রথমেই আসে মার্কেটিং ডিরেক্টর। সাধারণভাবে এই পেশাদারদের বলা হয় কোম্পানির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ। কোম্পানির যেকোনও ধরনের মার্কেটিংয়ের কাজকে তদারকি করা এবং নির্দেশ দেওয়ার কাজ করে থাকেন এই পদাধিকারীরা। এর পাশাপাশি পরিকল্পনা তৈরি করা, পণ্যের প্রচারের জন্য টিম তৈরি করা, কোম্পানির বাজেট ম্যানেজমেন্ট করা, তথা টিম লিডার হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন মার্কেটিং ডিরেক্টররা। দেখা গিয়েছে, ২০২৪ সালের হিসেবে, ভারতে বছরে গড়ে ৩১ লাখ টাকা পর্যন্ত হয় মার্কেটিং ডিরেক্টরদের বেতন (Top 5 High Paying Jobs)।

    ২) পাইলট: পাইলট একটি একটি ভালো পেশা হতে পারে পড়ুয়াদের। তবে তার জন্য বিশেষ পেশাদার দক্ষতার প্রয়োজন। যাঁরা যে কোনও বিমানকে চালাতে সক্ষম হবেন, নিরাপদে তার অবতরণ করাতে পারবেন এবং দক্ষতার সঙ্গে ওড়াতে পারবেন-তাঁরাই পাইলট হিসেবে সফল হবেন। তবে পাইলট হওয়ার আগে কঠিন প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে যেতে হয় একজন প্রার্থীকে। এরপরেই মিলে সার্টিফিকেট। উড়ানের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করার পরে একজন পাইলট হতে পারেন। ২০২৪ সালের হিসেবে, বছরে ভারতে পাইলটদের গড় বেতন বছরে ৩৬ লাখ টাকা।

    ৩) সফটওয়্যার আর্কিটেট: সফটওয়্যার আর্কিটেট হল কম্পিউটার প্রোগ্রামিং-এর সঙ্গে সম্পর্কিত। এই পেশার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা ঠিক করেন প্রযুক্তির বিভিন্ন পদ্ধতি যা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে কাজে আসে। কোম্পানির প্রয়োজনমতো প্রযুক্তি সহায়তা করেন এই ক্ষেত্রের পেশাদাররা। সাধারণভাবে দেখা গিয়েছে, ২০২৪ সালের হিসেবে ভারতে সফটওয়্যার আর্কিটেকদের বেতন বছরে ৩৪ লাখ টাকা (Top 5 High Paying Jobs)।

    ৪) প্রোডাক্ট ম্যানেজার: একজন প্রোডাক্ট ম্যানেজার সাধারণভাবে সমীক্ষা চালান ক্রেতাদের চাহিদা, প্রয়োজনীয়তার- এ সমস্ত কিছুর ওপরে। এরপরেই তিনি কোম্পানিকে সেই মতো পরামর্শ দেন। সাধারণভাবে এই পেশা সম্পর্কিত বাজারের সঙ্গেই। ২০২৪ সালের হিসেবে দেখা গিয়েছে, ভারতে (India) বাৎসরিক গড় বেতন একজন প্রোডাক্ট ম্যানেজারের ১৮ লাখ টাকা।

    ৫) ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার: একজন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার তাঁর ক্লায়েন্টদের পরামর্শ দেন যে কিভাবে মূলধন বাড়াতে হবে, গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত একটি কোম্পানি কীভাবে নেবে তাও বাতলে দেন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কাররা। এছাড়াও বিভিন্ন জটিল অর্থনৈতিক লেনদেনের বিষয়েও দক্ষতা দেখান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কাররা। ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, ২০২৪ সালে ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কারদের বেতন বছরে ১৭ লাখ টাকা (Top 5 High Paying Jobs)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: কুলতলিতে পুলিশের নাকের ডগায় মাছের ভেড়িতে আত্মগোপনে সাদ্দাম, তিনদিন পর গ্রেফতার

    South 24 Parganas: কুলতলিতে পুলিশের নাকের ডগায় মাছের ভেড়িতে আত্মগোপনে সাদ্দাম, তিনদিন পর গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Pargansas) কুলতলির সোনা পাচার চক্রের মাথা সাদ্দাম সর্দার। গা ঢাকা দিয়েছিলেন একটি মাছের ভেড়িতে। পুলিশের নাকের ডগায় তিনি আত্মগোপন করে থাকলেও গত তিনদিন পুলিশ তাঁর হদিশ পায়নি। অবশেষে সাদ্দামকে পুলিশ গ্রেফতার করল। জানা গিয়েছে, কুলতলির ঝুপড়িঝাড়ার বানীরধল এলাকা থেকে গ্রেফতার হলেন সাদ্দাম। বুধবার রাতে একটি মাছের ভেড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সাদ্দামের পাশাপাশি ওই ভেড়ির মালিক তথা কুলতলির সিপিএম নেতা মান্নান খানকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। এই নিয়ে মোট চার জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ।

    কীভাবে ধরা পড়লেন সাদ্দাম? (South 24 Pargansas)

    সাদ্দামের খোঁজে তল্লাশির সময় প্রথম তাঁর শোয়ার ঘরের নীচে একটি সুড়ঙ্গ আবিষ্কার করে পুলিশ। সেটি বাইরে একটি খালের সঙ্গে যুক্ত। কিছু দূর এগিয়েই এই খাল গিয়ে মিশেছে মাতলা নদীতে। ফলে কোনও রকম বেগতিক বুঝলে প্রতারণার কারবারে অভিযুক্তদের পক্ষে এই সুড়ঙ্গপথে পালানো অনেকটাই সহজ। সুড়ঙ্গ থেকে এক বার খালে নেমে এলেই, ডিঙি নৌকায় চেপে সবার অলক্ষে মাতলা নদী হয়ে পালিয়ে যাওয়া যেতে পারে। সেই পথে পালিয়েছিলেন সাদ্দাম। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে সিপিএম নেতা মান্নানের মাছের ভেড়িতে আশ্রয় নেন সাদ্দাম। সাদ্দাম পালিয়ে যাওয়ার পর আশপাশের থানাকে (South 24 Pargansas) জানানো হয়। চারিদিকে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। এরপর পুলিশ জানতে পারে, মাছের ভেড়িতে গা ঢাকা দিয়েছেন সাদ্দাম। বুধবার গভীর রাতে পুলিশের বিশাল বাহিনী সেখানে হানা দেয়। ভেড়ির আলাঘরেই ছিলেন তিনি। চারিদিক ঘিরে ধরে পুলিশ। পরে, সেখান থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। তবে, সাদ্দামের ভাই সাইরুল এখনও অধরা।

    কে এই সাদ্দাম?

    কুলতলিতে  (Kultuli) Nপ্রতারণাচক্রের পান্ডার ডেরায় হানা দেওয়ার পর সাদ্দামকে নিয়ে কৌতূতল তৈরি হয় রাজ্যবাসীর। জানা গিয়েছে, সাদ্দাম সোনার ব্যবসায়ী হিসেবে এলাকায় পরিচিত। কিন্তু, তিনি আসল সোনার মূর্তির ছবি দেখিয়ে নকল মূর্তি বিক্রি করতেন। বিগত ১৫ বছর ধরে নকল সোনা বিক্রির ব্যবসা করতেন। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই মূলত নকল সোনার মূর্তি বিক্রির টোপ ফেলতেন। মূল টার্গেট ছিল ব্যবসায়ীরাই। নির্জন জায়গায় ডেকে, নকল মূর্তি দিয়ে বা স্রেফ ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতেন সাদ্দাম ও তাঁর শাগরেদরা। ১২ লক্ষ টাকার প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে সাদ্দামের বিরুদ্ধে। এছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে  ডাকাতি, নানা কুকীর্তির অভিযোগ রয়েছে।

     আগেই গ্রেফতার সাদ্দামের স্ত্রী

    সোনার মূর্তি ও সোনা পাচার চক্রের খোঁজেই কুলতলির (Kultuli) পয়তারাহাটে তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। সাদ্দামের বাড়ির কাছে পৌঁছতেই পুলিশকে লক্ষ্য করে চলে গুলি। শুরু হয় ঝামেলা-হট্টগোল। এর পরেই বাড়ি এবং আশেপাশের মহিলারা পুলিশকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। সাদ্দামের ভাই সাইরুল পুলিশকে নিশানা করে গুলিও চালান বলে অভিযোগ। এই সুযোগে পুলিশের হাত থেকে পালিয়ে যান সাদ্দাম এবং সাইরুল। সাদ্দামের স্ত্রী রাবেয়া সর্দার এবং মাসুদা সর্দার নামে আরও এর মহিলাকে সরকারি কাজে বাধা দেওয়া এবং পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ গ্রেফতার করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Sheikh Hasina: কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাশে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, দিলেন বড় আশ্বাস

    PM Sheikh Hasina: কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাশে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, দিলেন বড় আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (PM Sheikh Hasina)। বুধবার সন্ধ্যায় তিনি বলেন, “সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বাংলাদেশজুড়ে যে সঙ্কট চলছে, আইনি প্রক্রিয়ায় তার সমাধানের সুযোগ রয়েছে। উচ্চ আদালত থেকে ন্যায় বিচারই পাবে ছাত্রসমাজ। আদালতের রায়ে হতাশ হবেন না শিক্ষার্থীরা।” সংরক্ষণ নিয়ে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের আশ্বাসও দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

    উত্তাল বাংলাদেশ (PM Sheikh Hasina)

    সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে সংরক্ষণ ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ছাত্র-যুব আন্দোলনের জেরে উত্তাল বাংলাদেশ। রাজধানী ঢাকা-সহ সে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মঙ্গলবার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ছ’জনের। আন্দোলনের জেরে বুধবার থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এহেন আবহে এদিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ‘গণভবন’ থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন হাসিনা। বলেন, “হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আদালতে আপিল করেছে সরকার। তার ভিত্তিতে ধার্য হয়েছে শুনানির দিনও। শিক্ষার্থীদের বক্তব্য জানানোর সুযোগ করে দিয়েছে আদালত। এই আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের সুযোগ রয়েছে। তা সত্ত্বেও রাস্তায় আন্দোলনে নেমে দুষ্কৃতীদের সংঘাতের সুযোগ করে দেবে না বাংলাদেশ সরকার।”

    কী বললেন হাসিনা?

    বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Sheikh Hasina) বলেন, “সর্বোচ্চ আদালতের রায় আসা পর্যন্ত সবাইকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার অনুরোধ জানাচ্ছি।” তিনি বলেন, “আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করছি, যারা হত্যাকাণ্ড, লুটপাট ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, এরা যেই হোক না কেন, তারা যেন উপযুক্ত শাস্তি পায়, সেই ব্যবস্থা করা হবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংরক্ষণ আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে দেশে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড শুরু হয়েছে। এর ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যা ঘটনা ঘটেছে, তা খুবই বেদনাদায়ক ও দুঃখজনক। অহেতুক কতগুলো মূল্যবান জীবন ঝরে গেল। তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।”

    আরও পড়ুন: প্যারিস অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়কুল, কেন জানেন?

    এদিকে, বুধবারও অশান্তির খবর এসেছে রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি বরিশাল, সিলেট এবং কুমিল্লা থেকেও। সংঘর্ষ রুখতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-সহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাস খালি করতে গিয়ে আন্দোলনকারীদের বাধার (Bangladesh) মুখে পড়ে পুলিশ। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে পরিস্থিতি আনা হয় (PM Sheikh Hasina) নিয়ন্ত্রণে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 18 july 2024: এই রাশির জাতকরা সামাজিক সম্মান পাবেন আজ

    Daily Horoscope 18 july 2024: এই রাশির জাতকরা সামাজিক সম্মান পাবেন আজ

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কাজের ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে।

    ২) সামাজিক সম্মান পাবেন। 

    ৩) লোকে আপনার প্রশংসা করবে।

    বৃষ

    ১) গানবাজনার প্রতি আগ্রহ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আত্মীয়কে নিয়ে বিবাদ হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে নিয়ন্ত্রণ রাখুন।

    মিথুন

    ১) রক্তচাপের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) অশান্তি থেকে দূরে থাকুন। 

    ৩) কথা ভেবে বলুন।

    কর্কট

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) সঙ্গীতে সাফল্য পেতে পারেন। 

    ৩) প্রতিভার বিকাশ ঘটবে।

    সিংহ

    ১) গাড়ি একটু সাবধানে চালান।

    ২) অর্শ-জাতীয় রোগ বাড়তে পারে। 

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    কন্যা

    ১) খারাপ সঙ্গ থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) লোকে দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে।

    ৩) সতর্কভাবে চলাফেরা করুন।

    তুলা

    ১) সকাল থেকে বাতের যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) কাজের ব্যাপারে খুব ভালো যোগাযোগ হতে পারে। 

    ৩) সারাদিন খুশিতেই কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) ভ্রমণের জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) উঁচু স্থান থেকে পড়ে যেতে পারেন। 

    ৩) সাবধানে চলাফেরা করুন।

    ধনু

    ১) বাড়িতে চুরির সম্ভাবনা রয়েছে, সাবধান থাকুন।

    ২) দাম্পত্য কলহের কারণে মনঃকষ্ট।

    ৩) স্ত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বা়ড়বে।

    মকর

    ১) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

    ২) ব্যবসায় মহাজনের সঙ্গে তর্ক। 

    ৩) ব্যয় বাড়বে।

    কুম্ভ

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) শারীরিক কষ্টের কারণে কাজের সময় নষ্ট। 

    ৩) টেনশন কম করুন।

    মীন

    ১) অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) দুর্ঘটনা থেকে সাবধান থাকা দরকার।

    ৩) টাকা জমানোর চেষ্টা করুন।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিশ্বেমঞ্চে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র জয়জয়কার, সাফল্যকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বিশ্বেমঞ্চে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র জয়জয়কার, সাফল্যকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র (Make In India) আওয়াজ তুলেছিলেন তিনিই। তারপর যমুনা দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। সাফল্যের মুখ দেখেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগ। আন্তর্জাতিক মঞ্চেও ভারতীয় অর্থনীতির জয়গাথা গাইছে এই ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’। প্রত্যাশিতভাবেই যারপরনাই খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর একটি পোস্ট রিপোস্ট করেছে ‘মাইগভইন্ডিয়া’। তাতে বলা হয়েছে, কীভাবে ভারতে তৈরি হস্তশিল্প প্রভাব ফেলছে তামাম বিশ্বে।

    ‘মাইগভইন্ডিয়া’র পোস্ট (PM Modi)

    বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদন তুলে ধরে ‘মাইগভইন্ডিয়া’র পোস্টে লেখা হয়েছে, “ফ্রম লোকাল ক্র্যাফ্ট টু গ্লোবাল ইমপ্যাক্ট: দ্য মেড ইন ইন্ডিয়া সাকসেস স্টোরি। মেড ইন ইন্ডিয়ার উদ্যোগ দেখিয়ে দিচ্ছে ভারতে তৈরি বিভিন্ন প্রোডাক্টের ব্যাপক সাফল্য। ভারতীয় সাইকেল থেকে ডিজিটাল পেমেন্ট, ভারত তার প্রোডাক্ট দিয়ে বিশ্বে ঝড় তুলেছে। মেড ইন্ডিয়ার যাত্রা সম্পর্কে জানুন। কারণ এটি আন্তর্জাতিক বাজার ধরে ফেলেছে, আকর্ষণ করেছে বিশ্বের নজর।”

    আমূলের জনপ্রিয়তা

    সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট তুলে ধরে ‘মাইগভইন্ডিয়া’ জানাচ্ছে, রাশিয়ান সৈনরা ব্যবহার করছেন মেড ইন্ডিয়া বুট। বিশ্বে (PM Modi) কাশ্মীরি উইলো ব্যাটের কী বিপুল জনপ্রিয়তা, তারও উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতের প্রথম কো-অপারেটিভ সোশ্যাইটি কীভাবে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে, তা-ও জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘আমূল ভারতের ইউনিক ফ্লেভার তুলে ধরেছে বিশ্বে। তারা আমেরিকায়ও প্রোডাক্ট লঞ্চ করছে। এই যে আন্তর্জাতিক প্রসার, এটা প্রমাণ করে ভারতীয় ডেয়ারি প্রোডাক্টের বিশ্বজনীন আবেদন। বিশ্বজুড়ে ভারতের স্বাদ ছড়িয়ে দিতে উদ্যোগী হয়েছে আমূল।’

    আরও পড়ুন: প্যারিস অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়কুল, কেন জানেন?

    ইউনিফায়েড পেমেন্ট সিস্টেমেরও জয়গান গাওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘ইউপিআই সিস্টেম বর্তমানে একটি বৈশ্বিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে চলছে ডিজিটাল লেনদেন।’ প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর লঞ্চ হয় মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগ। বিনিয়োগ, আবিষ্কার, উন্নত পরিকাঠামো গড়ে তোলার পাশাপাশি ভারতকে একটি ম্যানুফ্যাকচারিং, ডিজাইন এবং ইননোভেশন হাবে পরিণত করাই ছিল এর উদ্দেশ্য।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যগাথার কথা শোনা গিয়েছিল মার্কিন সংস্থা ব্লুমবার্গ নিউজেও। তারা জানিয়েছিল, মার্কিন কোম্পানি অ্যাপলের প্রতি সাতটা আইফোনের মধ্যে একটি তৈরি হচ্ছে ভারতেই (Make In India)। উল্লেখ্য যে, বর্তমানে অ্যাপলের আইফোন ১২ থেকে আইফোন ১৫ মডেল তৈরি হচ্ছে ভারতেই (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kalna: ক্ষমতার দম্ভ! কালনা রাজবাড়ির নিরাপত্তারক্ষীর বুকে ‘ধাক্কা’ তৃণমূলের পুর-চেয়ারম্যানের

    Kalna: ক্ষমতার দম্ভ! কালনা রাজবাড়ির নিরাপত্তারক্ষীর বুকে ‘ধাক্কা’ তৃণমূলের পুর-চেয়ারম্যানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্যে তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’। নিরাপত্তা কর্মীকে সজোরে ধাক্কা! ফের বিতর্কে কালনা (Kalna) পুরসভার চেয়ারম্যান আনন্দ দত্ত। শুধু ধাক্কা দিয়েই শান্ত হননি চেয়ারম্যান,ওই কর্মীকে গালিগালাজও করেন বলে অভিযোগ। সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল সেই ভিডিও। নিন্দায় সরব বিরোধী শিবির।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kalna)

    কালনা (Kalna) পুরসভার চেয়ারম্যান আনন্দ দত্তকে নিয়ে বিতর্ক নতুন নয়। সম্প্রতি তাঁর অপসারণের দাবিতে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। অভিযোগ ছিল, তিনি কোনও কাজ করেন না। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ময়দানে নামতে হয়েছিল খোদ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে। এবার ফের বিতর্কে পুর চেয়ারম্যান। জানা গিয়েছে, ভারতীয় সর্বেক্ষণ বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছে কালনা রাজবাড়ির লালাজি এবং কৃষ্ণচন্দ্র মন্দির। যার দেখভাল ও নিরাপত্তার দায়িত্বে পুরাতত্ত্ব বিভাগ। গতকাল রাজবাড়ির একটি মন্দিরের একটি ভোগের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে জলের জার নিয়ে একটি টোটো ঢুকতে গেলে বাধা দেন পুরাতত্ত্ব বিভাগের নিরাপত্তা রক্ষীরা। তাঁরা জানান যে, নিয়ম অনুযায়ী টোটো রাজবাড়ির ভিতরে ঢুকবে না। এই নিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে একটি ভিডিও। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বর্ধমান রাজবাড়ি চত্বরে পুরাতত্ত্ব বিভাগের এক নিরাপত্তা কর্মীকে রীতিমতো ধাক্কাধাক্কি করছেন চেয়ারম্যান। একটি টোটোকে টানাটানি করতেও দেখা যায় ভিডিওতে। সেই ভিডিওকে কেন্দ্র করেই তোলপাড় সামাজিক মাধ্যম। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন বিরোধী থেকে তারই দলের কালনার বিধায়ক সকলেই। পুরাতত্ত্ব বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা পুরো বিষয়টি রিপোর্ট আকারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট 

    তৃণমূলের চেয়ারম্যানের পাশে নেই দলেরই বিধায়ক

    এবিষয়ে তৃণমূল (Trinamool Congress) বিধায়ক দেবপ্রসাদ বাগ বলেন, “একজন জনপ্রতিনিধির কখনই এরকম আচরণ কাম্য নয়। কারণ মানুষ তো সমস্যায় পড়লে জনপ্রতিনিধিদের কাছেই আসে। কখনও প্রশাসনের কাছে যায়। জনপ্রতিনিধিদের (Trinamool Congress) সংযত থাকা উচিত। তাঁর এই ধরনের আচরণ করা উচিত হয়নি। দলও এই কাজ সমর্থন করে না। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।”

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বলেন?

    বিজেপি নেতাদের কথায়, “এই আচরণ মেনে নেওয়া যায় না। শাস্তি পাওয়া উচিত।” এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে আনন্দ দত্তের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share