Author: user

  • Yellow Taxi: রাজ্য সরকারের প্রচেষ্টার অভাব, প্রচারের আড়ালে যাত্রী সাথী অ্যাপ! বিদায়ের পথে হলুদ ট্যাক্সি

    Yellow Taxi: রাজ্য সরকারের প্রচেষ্টার অভাব, প্রচারের আড়ালে যাত্রী সাথী অ্যাপ! বিদায়ের পথে হলুদ ট্যাক্সি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোতলা বাস, ট্রামের পর এবার হলুদ ট্যাক্সি (Yellow Taxi)। হারিয়ে যাচ্ছে কলকাতার (Kolkata Taxi) পরিচিতি। ইতিহাস বলছে, ইউরোপে অষ্টাদশ শতাব্দীর গোড়ার দিক থেকে হলুদ ক্যাবের আনাগোনা শুরু হয়। প্যারিস ও লন্ডনে সেই সময় শুধু হলুদ ক্যাবের দাপট ছিল। ঊনিশ শতকে কলকাতার রাস্তায় আসে হলুদ ট্যাক্সি। ক্রমেই হাওড়া ব্রিজ, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের মতোই হলুদ ট্যাক্সি হয়ে ওঠে কলকাতার পরিচিতি। হলুদ ট‌্যাক্সির সঙ্গে কলকাতার নস্ট্যালজিয়া জড়িয়ে রয়েছে। ট্রাম প্রায় উঠেই গিয়েছে। এবার হলুদ ট্যাক্সি বিদায় নেওয়ার পালা।

    হলুদ ট্যাক্সির ইতিহাস

    স্বাধীনতা লাভের অনেক আগে থেকেই এই শহরের রাজপথে দাপিয়ে বেড়াত ট্যাক্সি (Yellow Taxi)। ইতিহাস বলছে, ১৯০৮ সালে কলকাতায় শুরু হয় পরিষেবা। তখন ভাড়া ছিল মাইল প্রতি আট আনা। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরই ১৯৪৮ সালে উত্তরপাড়ার হিন্দুস্তান মোটর ফ্যাক্টরিতে শুরু হয় গাড়ি তৈরি। ১৯৫৮ সাল থেকে সেখানে তৈরি হতে থাকে অ্যাম্বাসাডর। ১৯৫৬ সালের মরিস অক্সফোর্ড সিরিজ ৩-কে মাথায় রেখেই তৈরি হয় নকশা। এর পর ১৯৬২ সালে কলকাতা ট্যাক্সি (Kolkata Taxi) অ্যাসোসিয়েশন অ্যাম্বাসাডরকেই পরিণত করল ট্যাক্সিতে। রং হিসেবে বেছে নেওয়া হয় হলুদকেই। কারণ একটাই, দূর থেকে পরিষ্কার দেখা যায় এই রং। এমনকী, রাতের বেলাতেও।

    কলকাতার পরিচয়

    শহর কলকাতার পরিচয় যেন এই হলুদ ট্যাক্সি (Yellow Taxi)। কলকাতা বললেই ভিন রাজ্য বা দেশের মানুষের কাছে প্রথমেই ভেসে ওঠে এই হলুদ যান৷ বিভিন্ন সেলিব্রেটিদেরও কলকাতায় এসে এই হলুদ ট্যাক্সি চেপে শহর চষে বেড়াতে দেখা গিয়েছে৷ সম্প্রতি তার উদাহরণ হল, বিখ্যাত পাঞ্জাবি গায়ক দিলজিৎ দোসাঞ্জ৷ কলকাতায় এসে তিনি হলুদ ট্যাক্সি চড়ার বেশকিছু ছবি পোস্ট করেছেন তাঁর সোশাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে৷ এর আগে কার্তিক আরিয়ানকেও দেখা গিয়েছিল ছবির প্রচারে শহরে এসে হলুদ ট্যাক্সির মাথায় উঠে ছবি তুলতে৷ তাঁর সঙ্গে ছিলেন বিদ্যা বালানও৷ বাংলা সাহিত্য, সিনেমা, সিরিয়াল প্রভৃতিতে হলুদ ট্যাক্সির ছিল অবাধ বিচরণ। এখন তা বিলুপ্তির পথে।

    রাজ্য সরকারের প্রচেষ্টার অভাব 

    সূত্রের খবর, করোনার আগে কলকাতায় রাস্তায় চলত ১৬,৫০০ ট্যাক্সি। এখন মহানগরের রাস্তায় ট্যাক্সির সংখ্যা কমে ৭-৮ হাজার। কলকাতায় সকালের রাস্তায় প্রায় ২,৫০০ বৈধ ট্যাক্সি চলে। রাতে প্রায় ৩০০০ ট্যাক্সি চলে, ৯০ শতাংশের বৈধ নথি নেই। চালকের অভাব ও অন্যান্য কারণে বসে গেছে ৬,৫০০ ট্যাক্সি। সেই ২০১৪ সাল থেকে হিন্দুস্তান মোটর্সের অ্যাম্বাসাডর গাড়ির বাণিজ্যিক উৎপাদন বন্ধ। এবার ধরুন যে ট্যাক্সির মেরামতির প্রয়োজন হল, তখন আবার গাড়ির আসল যন্ত্রাংশ অনেক সময় মিলছে না। হাজারও সমস্যা। তার উপর ধরুন, মান্ধাতার আমলের মিটার। এসবের মধ্যে ২০০৮-০৯ থেকে যে সব ট্যাক্সি পথে নেমেছিল, তাদের মেয়াদও ফুরোনোর মুখে। মাঝখানে অতিমারি-পর্বে দু’বছরেরও বেশি হলুদ ট্যাক্সি কার্যত বসে ছিল। চালকদের একাংশ বলছেন, তখন গাড়ির ইঞ্জিনের সেভাবে ক্ষতি হয়নি ঠিকই। কিন্তু, গাড়ি না নামায় রোজগারও তো বন্ধ ছিল। এর মধ্যে ব্যাঙ্কে ঋণের কিস্তি মেটাতে হয়েছে। অতিমারি কেটে যাওয়ার পরে পরিষেবা স্বাভাবিক হলেও জ্বালানির দাম বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। চালকদের অভিযোগ, ট্র্যাফিক-বিধি ভাঙায় জরিমানা বেড়েছে অনেকটাই। পুলিশের জুলুম চলে। এর পাশাপাশি কমেছে যাত্রী। সব মিলিয়ে সঙ্কটের মুখোমুখি। এর ফলে একের পর এক ট্যাক্সি বসে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্য সরকারকে দুষছে একাধিক সংগঠন।

    প্রচারের আড়ালে ‘যাত্রী সাথী’ অ্যাপ 

    কলকাতায় ধুঁকছে হলুদ ট্যাক্সি (Yellow Taxi)। অথচ, লন্ডনে ব্ল্যাক ক্যাব অর্থাত্‍ কালো ট্যাক্সিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়। সেখানে সংস্কৃতি বাঁচিয়ে পরিবহণের চাকা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা হয়। অনেকেই বলছেন, যাত্রী সাথী অ্যাপ আনার পর ট্যাক্সি পাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা হয়রানি কমলেও, সেই অ্যাপ ব্যবহারের ক্ষেত্রেও প্রচারের অভাব পদে পদে। এখানেও তো সেই প্রশ্ন সদিচ্ছার। এখন তো স্মার্টফোন থাকলেই অ্যাপের মাধ্যমে নিমেষে ট্যাক্সি বুক হয়ে যায়। আবার সেই বেসরকারি অ্যাপ নির্ভর ক্যাব নিয়েও বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু, তারপরও অ্যাপ ক্যাবের গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। হারিয়ে যাচ্ছে ট্যাক্সি। 

    আরও পড়ুন: নিয়মের বেড়াজালে বন্ধ হয়ে গেল শ্রীরামপুর-কলকাতা ৯৮ বছরের পুরানো ৩ নম্বর বাসরুট

    ফিরবে না আর কোনও দিন!

    একদা শহর কলকাতা মানেই তো ছিল ট্রাম এবং হলুদ ট্যাক্সি (Yellow Taxi)। তবে বর্তমানে গণপরিবহণ অনেক বেশি স্মার্ট। তাই এক সময় অতি ব্যবহৃত ট্রাম বা হলুদ ট্যাক্সি অপরিহার্য থাকলেও শহরবাসী এখন অনেক বেশি নির্ভরশীল মেট্রো এবং অ্যাপ ক্যাবের উপর। রাজ্যে বন্ধ হয়েছে অ্যাম্বাসেডর গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থা হিন্দুস্থান মোটরস৷ হলুদ ট্যাক্সিগুলো হল অ্যাম্বাসেডর গাড়ি৷ হিন্দুস্থান মোটরস কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাই তার সঙ্গে অস্তাচলে গিয়েছে অ্যাম্বাসেডর গাড়ির নির্মাণও। হিন্দুস্থান মোটরসের বিড়লার কারখানাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আর তাই পথে যেই অ্যাম্বাসেডর ট্যাক্সিগুলো চলছে, সেগুলি অচিরেই বয়সের ভারে স্বাভাবিক নিয়মে চলা বন্ধ করে দেবে। আড়াই হাজার ট্যাক্সি বাতিল হয়ে গেলে বাকি ট্যাক্সি (Kolkata Taxi) দিয়ে যাত্রিচাহিদা সামলানো অসম্ভব। একটি ট্যাক্সি পিছু পাঁচটি করে পরিবারের অন্নসংস্থান হয়। এত সংখ্যক ট্যাক্সি এক সঙ্গে বসে গেলে পথে বসবেন অনেকে। মুম্বই এই বিষয়ে পথ দেখিয়েছে। একসময় মুম্বইয়ে ট্যাক্সির যাত্রা শুরু হয়েছিল ফিয়াট কোম্পানির প্রিমিয়ার পদ্মিনী দিয়ে। কিন্তু যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাণিজ্যনগরীতে এখন বিভিন্ন গাড়ি নির্মাণ সংস্থার নানা মডেলের গাড়ি চলে। কলকাতাতেও এই ধরনের ব্যবস্থা আনতে চাইছেন ট্যাক্সি চালকেরা। আর নস্ট্যালজিক কলকাতাবাসীও বলছে “ফিরবে না, সে কী ফিরবে না…ফিরবে না আর কোনও দিন!”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Taliban: বাইরের কেউ দেখলে অশ্লীলতা! মেয়েদের ঘরের জানলা পুরোপুরি বন্ধ করার নিদান দিল তালিবান

    Taliban: বাইরের কেউ দেখলে অশ্লীলতা! মেয়েদের ঘরের জানলা পুরোপুরি বন্ধ করার নিদান দিল তালিবান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ির ভিতরে গৃহস্থালি কর্মে থাকা মহিলাদের দেখা অশালীন কাজ! এমন অদ্ভুত যুক্তি দিয়ে এবার আফগানিস্তানে মেয়েদের ঘর এবং বাইরের জানলা পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার নিদান দিল তালিবান সরকার (Taliban)। সম্প্রতি তালিবানি নির্দেশে এই ধরনের জানলা বন্ধ করার কথা বলা হয়েছে। এমন নির্দেশ সামনে আসতেই ফের শুরু হয়েছে বিতর্ক। তালিবানের (Taliban) যুক্তি, বাড়ির ভিতরে কাজ করতে থাকা কোনও মহিলাকে বাইরে থেকে দেখলেও অশ্লীল কাজকর্ম হতে পারে। রাস্তা থেকে কোনও মহিলাকে রান্না করতে দেখলে, জল তুলতে দেখলে বা ঘরের অন্যান্য কাজ করতে দেখলে পুরুষরা আকৃষ্ট হতেই পারেন, এধরনের আকর্ষণ নাকি তালিবানের মতে অশালীন কাজের মধ্যে পড়ে। তাই এইসব জায়গায় জানলা রাখা যাবে না। ওই নির্দেশে আরও জানানো হয়েছে, নতুন বাড়ি করলে কোনওরকম জানলাই রাখা যাবে না, পুরনো বাড়ি হলে জানলা বন্ধ করে দিতে হবে।

    জানলা বন্ধের কাজ অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষণ করবে তালিবানরা (Taliban)

    স্পষ্টভাবে তাই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, বাড়ির রান্নাঘর, প্রতিবেশীর দেওয়াল এবং মেয়েদের ঘরে জানলা থাকলে তা তাড়াতাড়ি বুজিয়ে দিতে হবে। এখানেই শেষ নয় গোটা বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে একটি বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে তালিবান সরকার (Afgan Women)। জানলা বন্ধের কাজ অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষণ করবে তালিবানরা, এমনটাও জানানো হয়েছে ওই নির্দেশিকায়।

    আরও পড়ুন: অবৈধভাবে ভারতে থাকার জন্য ১৩ জন বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করল মহারাষ্ট্র এটিএস

    ডিসেম্বরে এল জানলা বন্ধের ফতোয়া

    প্রসঙ্গত, মার্কিন সেনা আফগানিস্তান ছাড়তেই ২০২১ সালের ১৫ অগাস্ট ফের একবার ক্ষমতায় আসে তালিবানরা (Taliban)। তারপর থেকেই মেয়েদের বিরুদ্ধে একাধিক ফতোয়া জারি করতে দেখা গিয়েছে। কয়েক মাস আগে নতুন নিয়ম করে তালিবান জানিয়েছিল, এক মহিলার কথা অন্য মহিলা শুনতে পারবেন না। পুরুষদের সামনে বা তাঁদের সঙ্গে জোরে কথা বলা আগেই বারণ ছিল। এরপর ডিসেম্বরে ফের এল জানলা বন্ধের ফতোয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    BJP: অসমে কয়েক দশকের গড়ে ধস, কংগ্রেসকে ধরাশায়ী বিজেপির তরুণ তুর্কি দীপলুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নিজের গড়েই ধরাশায়ী কংগ্রেস। তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে দীর্ঘদিন ধরে অসমের (Assam) এই গড় ধরে রেখেছিল কংগ্রেস। বিধানসভার উপনির্বাচনে সেই গড়েই ধস নামিয়ে দিলেন বিজেপির (BJP) দীপলু রঞ্জন শর্মা। নগাঁও জেলার সামাগুড়ি কেন্দ্রে উড়ল পদ্ম-ঝান্ডা। অসমের এই অঞ্চলের একটা বড় অংশের ভোটার মুসলমান সম্প্রদায়ের। তাই তোষণের রাজনীতি করে দীর্ঘ দিন ধরে এই কেন্দ্রের রাশ ধরে রেখেছিল সোনিয়া-রাহুল গান্ধীর দল। সেই গড়েই কংগ্রেসকে দুরমুশ করে বিজেপির বিজয় কেতন ওড়ালেন দীপলু।  

    ৬৫ শতাংশ ভোটারই মুসলমান (BJP)

    বছরের পর বছর ধরে নগাঁও কংগ্রেসের দুর্গ হিসেবেই পরিচিত ছিল। এই জেলায়ই রয়েছে সামাগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্র। এই কেন্দ্রের ৬৫ শতাংশ ভোটারই মুসলমান। ১৯৯০ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে অসমের রাজনৈতিক দৃশ্যপট বদলে গেলেও, বিজেপির উত্থান হলেও, কংগ্রেস তার এই দুর্গ ধরে রেখেছিল। এই আসন থেকে ‘হাত’ চিহ্নে যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তি জয়ী হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ধুবড়ি লোকসভা কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ রাকিবুল হুসেনও।   

    শেষ রক্ষে হয়নি

    তিনি টানা পাঁচবার সামাগুড়ির বিধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন রাকিবুল হুসেন। এই অঞ্চলের রাজনৈতিক আখ্যান গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সামাগুড়ির রাজনীতিতে তাঁর পরিবার প্রভাবশালী শক্তিও। তাঁর বাবা নুরুল হুসেন ১৯৮১ ও ১৯৯১ সালে সামাগুড়ির বিধায়ক হয়েছিলেন। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে ধুবড়ির সাংসদ হন রাকিবুল। গড় ধরে রাখতে রাকিবুলের ছেলে তানজিল হুসেনকে টিকিট দেয় কংগ্রেস। তাতেও শেষ রক্ষে হয়নি। তানজিলকে ২৬ হাজার ২০০ ভোটে পরাস্ত করে বিজেপি। জয়ী হন পদ্ম-প্রার্থী দীপলু রঞ্জন। প্রসঙ্গত, সামাগুড়ির মোট ভোটার ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৫৪ জন।

    আরও পড়ুন: মমতার পরের দিনই সন্দেশখালিতে শুভেন্দুর জনসংযোগ যাত্রা

    দীপলু (BJP) তরুণ, শিক্ষিত। ১৩ নভেম্বর উপনির্বাচনে তাঁকেই বাজি ধরে বিজেপি। দীপলুর নাম ঘোষণা হতেই রাকিবুল কটাক্ষের সুরে বলেন দীপলু ‘বলির পাঁঠা’, যাঁকে বিজেপি অনিবার্য পরাজয়ের জন্য পাঠিয়েছে। পাল্টা জবাব দিয়েছিলেন দীপলুও। বলেছিলেন, সব চেয়ে কঠিন লড়াইগুলো দেওয়া হয় সব চেয়ে শক্তিশালী সৈনিককে। নগাঁও কলেজে বাণিজ্যে স্নাতক হন দীপলু। কলেজে পড়াকালীনই আরএসএসের সংস্পর্শে আসেন। অল্প বয়সে নগাঁও যোগাযোগ প্রধান হিসেবে আরএসএস তাঁকে নিয়োগ করে। ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার রাজ্য সম্পাদকও হন। সেখান থেকে বিজেপিতে। এবং শেষমেশ বিধানসভায় চলে এলেন (Assam) লড়াকু নেতা দীপলু (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India Beats China: তেলের চাহিদা বৃদ্ধিতে এবার বিশ্ববাজারে চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত

    India Beats China: তেলের চাহিদা বৃদ্ধিতে এবার বিশ্ববাজারে চিনকে ছাপিয়ে গেল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বব্যাপী তেলের চাহিদার নিরিখে এতদিন চিন বিশ্ববাজারে সব থেকে এগিয়ে ছিল। ২০২৪ সাল শেষে তেলের চাহিদার ভিত্তিতে চিনকে ছাড়়িয়ে গেল ভারত (India Beats China)। S&P গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটস অনুসারে, এই প্রবণতাটি ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর এটা জ্বালানি বাজারে ভারতের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করবে।

    তেলের চাহিদার নিরিখে নেতৃত্ব দেবে ভারত (India Beats China)

    এসএন্ডপি গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের ম্যাক্রো এবং তেল (Oil) চাহিদা গবেষণার গ্লোবাল হেড কাং উ বলেন, “এই অঞ্চলে ভবিষ্যতের তেলের চাহিদা বৃদ্ধির জন্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অংশকে তেলের চাহিদার নিরিখে নেতৃত্ব দেবে ভারত।” এসএন্ডপি গ্লোবাল ডেটা প্রকাশ করেছে। সেই ডেটা অনুযায়ী, ভারতে (India Beats China) তেলের চাহিদা ২০২৪ সালের প্রথম ১০ মাসে প্রতিদিন ১৮০,০০০ ব্যারেল (বছরের ৩.২ শতাংশ) বেড়েছে। চিনের প্রতিদিন ১৪৮,০০০ ব্যারেলের বৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে গিয়েছে (বছরে ০.৯ শতাংশ)। ২০২৫ এর দিকে তাকিয়ে, ভারতের তেলের চাহিদা বৃদ্ধি ৩.২ শতাংশে অনুমান করা হয়েছে, যা চিনের ১.৭ শতাংশের প্রায় দ্বিগুণ। শুধু তাই নয়, ২০২৫ সালে ভারতে পরিশোধন ক্ষমতা উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    দক্ষিণ এশিয়ার তেল গবেষণার প্রধান কী বললেন?

    নীতিনির্ধারক এবং শোধনাকারীরা অপরিশোধিত আমদানির উত্স সম্প্রসারিত করে কয়েকটি তেল সরবরাহকারীর (India Beats China) ওপর নির্ভরতা কমানোর প্রচেষ্টা বাড়িয়ে তুলছে। S&P গ্লোবাল কমোডিটি ইনসাইটসের দক্ষিণ এশিয়ার তেল গবেষণার প্রধান অভিষেক রঞ্জন বলেন, “সাম্প্রতিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ আফ্রিকা এবং লাতিন আমেরিকা থেকে অপরিশোধিত তেল আনতে সাহায্য করবে। কিন্তু, বেশি ভলিউমের বৃদ্ধি সামগ্রিক অপরিশোধিত বাজারের ওপর নির্ভর করবে”। ভারত বর্তমানে তার অপরিশোধিত তেলের ৪০ শতাংশেরও বেশি আমদানি করে, যা মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা, উত্তর আমেরিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে শেল অয়েল, শেল গ্যাস এবং কয়লা বেড মিথেন পর্যন্ত অনুসন্ধানের সুযোগ আরও প্রসারিত করা। এই মাসের শুরুতে, রাজ্যসভা ১৯৪৮ সালের অয়েল ফিল্ডস (নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন) আইন সংশোধন করে একটি বিল পাস করেছে, তেল এবং গ্যাস ছাড়াও শেল তেল, শেল গ্যাস এবং কয়লা বেড মিথেন অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ প্রসারিত করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tata Group: আগামী ৫ বছরে ৫ লক্ষের বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের ঘোষণা টাটা গোষ্ঠীর

    Tata Group: আগামী ৫ বছরে ৫ লক্ষের বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের ঘোষণা টাটা গোষ্ঠীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৫ বছরে ৫০০,০০০ টির বেশি উৎপাদন শিল্পে কর্মসংস্থানের (Manufacturing Jobs) কথা জানালেন টাটা গ্রুপের (Tata Group) চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরণ। তিনি এই সম্ভাবনার কথা বলে অত্যন্ত উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। নতুন বছরে জন্য এই বার্তা বর্তমান কর্মী এবং যুব সমাজের কাছে বিরাট খুশির খবর বলে জানা গিয়েছে। একই সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যে অপার সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি।

    ব্যাটারি, সেমি কন্ডাক্টার, বৈদ্যুতিক যান ও সৌর সরঞ্জাম নির্মাণে ব্যাপক সম্ভাবনা (Manufacturing Jobs) 

    টাটার (Tata Group) পক্ষে এন চন্দ্রশেখরণ বলেন, “আগামী প্রজন্মের জন্য বিরাট কর্মসংস্থানের কথা আমরা ভাবছি। একাধিক কারখানা এবং বিনিয়োগ ক্ষেত্রে আমাদের লক্ষ্য নির্ধারণ করব। ব্যাটারি, সেমি কন্ডাক্টার, বৈদ্যুতিক যান, সৌর সরঞ্জাম এবং আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার উৎপাদনের উপর নজর দেওয়া হয়েছে। আগামী দিনে এই সব ক্ষেত্র ভারতের অর্থনীতিকে ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত করবে। একই ভাবে এইসব উৎপাদনের বাইরে প্রযুক্তি পরিষেবা, এয়ারলাইন্স, পর্যটন এবং আতিথেয়তা সহ পরিষেবা ভিত্তিক সেক্টরে বেশি বেশি পরিমাণে কর্মসংস্থান (Manufacturing Jobs) তৈরি করা হবে। একইভাবে দেশের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থানের কথাও ভাবা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    গুজরাট-কর্নাটক-তামিলনাড়ুতে বিনিয়োগ

    এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “গুজরাটের ধলেরাতে ভারতের প্রথম সেমি কন্ডাক্টার ওএসটি প্ল্যান্ট সহ সাতটিরও বেশি নতুন উৎপাদন সুবিধার জন্য নির্মাণ শুরু হয়েছে। এই রাজ্যের সানন্দে নতুন ব্যাটারি সেল তৈরি করা হবে। আবার ভাদোদরায় সি২৯৫ ফাইনাল অ্যাসেম্বলি লাইনের উদ্বোধন করা হয়েছে। একই ভাবে আরও অতিরিক্ত প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে কর্নাটকের নারসাপুরায় একটি ইলেকট্রনিক্স অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট, তামিলনাড়ুর পানপাক্কামে একটি স্বয়ংচালিত কারখানা, তিরুনেলভেলিতে সোলার মডিউল উৎপাদন চালু করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং উৎপাদন শিল্প (Manufacturing Jobs) হল দুটি ক্ষেত্র, যা অর্থনৈতিক সামাজিক অগ্রগতির জন্য একান্ত প্রয়োজনীয়।”

    তবে ওয়াকিবহাল মহলের মতে বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং যুদ্ধকালীন পরিস্থিতে ভারতের কাছে এখন অপার সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে যেমন বিদেশী সংস্থাগুলি বিনিয়োগে ভারতকে একটি বৃহৎ হাব বলে মনে করছেন, তেমনি দেশীয় বিলগ্নীকারী সংস্থাগুলিও দেশের বাজারকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে প্রবলভাবে উৎসাহী হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে টাটা গোষ্ঠী (Tata Group) হল প্রধান সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    VHP: ‘সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই’, সাধু-সন্তদের নেতৃত্বে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত মন্দির চাই, এই দাবিতে জনজাগরণে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। নেতৃত্বে থাকবেন সাধু-সন্তরা। জানা গিয়েছে, ২০২৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে এই কর্মসূচি শুরু করতে চলেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর এক সাংবাদিক বৈঠকে এ কথা ঘোষণা করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। সাংবাদিক বৈঠকে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) এমন আন্দোলনের কথা ঘোষণা করেন সংগঠনের সর্বভারতীয় সংগঠন সম্পাদক মিলিন্দ পারান্ডে। এ নিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, তাদের এই আন্দোলন শুরু হবে বিজয়ওয়াড়া থেকে। সাংবাদিক সম্মেলনে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা মিলিন্দ পারান্ডে বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্মগুরুদের নেতৃত্বে এবং হিন্দু সমাজের বিশিষ্টদের সাহায্যে আমরা দেশজুড়ে জনজাগরণের কর্মসূচি শুরু করতে চলেছি। আমাদের দাবি থাকবে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হোক সমস্ত মন্দির।’’ প্রসঙ্গত, গত ২৬ ডিসেম্বর এই সাংবাদিক বৈঠক সম্পন্ন হয় দিল্লিতে।

    থিঙ্ক ট্যাঙ্ক টিম তৈরি হয়েছে (VHP)

    জানা গিয়েছে, এই নিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) একটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক টিম তৈরি করেছে। এই দলে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আইনজীবী এবং ধর্মীয় নেতারা। মন্দির পরিচালনার ক্ষেত্রে তাঁরা নিয়মবিধি তৈরি করবেন বলে জানা যাচ্ছে।

    অ-হিন্দুদের মন্দিরের যেকোনও কাজ থেকে সরানোরও দাবি জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ

    একইসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) ডাক দিয়েছে যে মন্দিরে চত্বরে যদি কোনও অ-হিন্দু কর্মচারী থাকে, তাহলে তাঁদেরকেও সরানোর ব্যবস্থা করা হোক। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সাংবাদিক বৈঠকে সংগঠনের নেতা মিলিন্দ পারান্ডে বলেন, ‘‘শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মেই যাঁদের বিশ্বাস রয়েছে, আস্থা রয়েছে, যাঁরা হিন্দু রীতিতে পুজো করেন, তাঁরাই মন্দিরের (Hindu Temple) যে কোনও কাজে নিয়োগ থাকুন।’’ একইসঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আরও দাবি জানিয়েছে, যে যেকোনও ধরনের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বা যাঁরা রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত, তাঁদেরকে কোনও রকমের মন্দির ব্যবস্থাপনা কমিটিতে রাখা যাবে না। মন্দির পরিচালনা করতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ধার্মিক কাউন্সিল করার চিন্তা ভাবনাও শুরু করেছে। তারা জানিয়েছে, এই ধার্মিক কাউন্সিল প্রত্যেকটা জেলা স্তরে তৈরি হবে। এবং সেখান থেকেই স্থানীয় মন্দিরগুলির জন্য ট্রাস্টি তৈরি করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: মমতার পরের দিনই সন্দেশখালিতে শুভেন্দুর জনসংযোগ যাত্রা

    Suvendu Adhikari: মমতার পরের দিনই সন্দেশখালিতে শুভেন্দুর জনসংযোগ যাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহজাহানকাণ্ডের প্রায় এক বছর পরে সন্দেশখালিতে (Sandesh Khali) পা রাখতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর সফরের মাত্র এক দিন পরেই সবন্দেশখালি যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। চলতি বছর লোকসভা ভোটের আগেই উত্তাল হয়েছিল সন্দেশখালি। তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে রেশন দুর্নীতি থেকে মহিলাদের ওপর অত্যাচার, একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। বর্তমানে জেলবন্দি শাহজাহান। তাঁকে তৃণমূল থেকেই বহিষ্কার করা হয়েছে। সেই সময় রাজ্যের তো বটেই জাতীয় সংবাদ মাধ্যমেও জায়গা করে নিয়েছিল সন্দেশখালি। বর্ষশেষে মমতা ও শুভেন্দুর সফর ঘিরে আবারও উত্তাল হতে চলেছে সন্দেশখালি। 

    শুভেন্দুর কটাক্ষ

    বছরের শুরুতে নারী নির্যাতন, জমি লুট-সহ নানা অভিযোগে তেতে উঠেছিল সন্দেশখালি (Sandesh Khali)। বছর শেষে আগামী ৩০ ডিসেম্বর সরকারি কর্মসূচিতে সেখানে যাবেন বলে বৃহস্পতিবারই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরের দিনই সন্দেশখালিতে জনসংযোগ কর্মসূচিতে যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিধাননগরে বিজেপির নতুন রাজ্য দফতরের বাইরে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) শুক্রবার বলেছেন, “মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন যান। আমি তার পরের দিন (৩১ ডিসেম্বর) জনসংযোগ কর্মসূচি করব। মুখ্যমন্ত্রীর মতো বড় আয়োজন হয়তো করতে পারব না। কিন্তু কঠিন সময়ে আমি সন্দেশখালির পাশে ছিলাম। এখনও সেই বার্তাই দিয়ে আসব।” তিনি এ-ও মনে করিয়ে দিয়েছেন ২০২১-এর বিধানসভা ভোটে সন্দেশখালিতে তৃণমূল বড় ব্যবধানে জিতলেও গত লোকসভা নির্বাচনে ওই এলাকায় বিজেপি সাড়ে ৭ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছে। এই সূত্রেই মমতার সরকারি বিলি-বণ্টন কর্মসূচিকে কটাক্ষ করে শুভেন্দুর দাবি, “মুখ্যমন্ত্রী গিয়ে এক কোটি টাকা দিলেও জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষ তৃণমূলকে ভোট দেবেন না!”

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১০০ বছর

    জমজমাট সন্দেশখালি

    সন্দেশখালির (Sandesh Khali) একদিকে রয়েছে সুন্দরবনের জঙ্গল, অন্য দিকে রয়েছে বাংলাদেশ সীমান্ত। তাই বর্ষশেষে মমতা ও শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সফর নিয়ে সন্দেশখালিতে নিরাপত্তা কঠোর করা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর সন্দেশখালি সফর নিয়ে ইতিমধ্যেই সরব বিরোধীরা। তাদের দাবি, যখন সন্দেশখালির মানুষ মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে চেয়েছিলেন, তখন তিনি ছিলেন না। এখন লোক-দেখানো সফর মমতার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Jimmy Carter: প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১০০ বছর

    Jimmy Carter: প্রয়াত প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১০০ বছর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রয়াত হলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার (Jimmy Carter)। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (US president) ৩৯তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ১৯৭৭ সাল থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন জিমি। চলতি বছরের অক্টোবর মাসেই নিজের শততম জন্মদিন পালন করেছিলেন জিমি কার্টার। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি জর্জিয়া প্রদেশের গভর্নর ছিলেন বলে জানা যায়। তার আগে জর্জিয়া স্টেট সেনেটেরও সদস্য ছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, গত প্রায় সাড়ে চার দশকে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে তিনি শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা জারি রেখেছিলেন। এই কারণে গত ২০০২ সালে তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কারও পেয়েছিলেন।

    জিমি কার্টারের (Jimmy Carter) ছেলের বিবৃতি

    ১৯৪৬ সালে রোজালিন স্মিথের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল জিমি কার্টারের। ২০২৩ সালের নভেম্বরেই তাঁর স্ত্রী প্রয়াত হন। আর তার ১১ মাসের মধ্যেই প্রয়াত হলেন জিমি। এক বিবৃতিতে জিমি কার্টারের ছেলে চিপ কার্টার বলেন, ‘‘আমার বাবা একজন নায়ক ছিলেন। শুধু আমার কাছেই নন, যাঁরা শান্তি, মানবাধিকার এবং নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় বিশ্বাস করেন, এমন সবার কাছেই তিনি নায়ক ছিলেন।’’ প্রসঙ্গত, প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ইজরায়েল এবং মিশরের মধ্যকার যুদ্ধ থামাতে পেরেছিলেন কার্টার।

    কী বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন

    এদিকে জিমি কার্টারের (Jimmy Carter) প্রয়াণে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সহ বহু নেতাই শোক জ্ঞাপন করেছেন। জিমি কার্টারের স্বাক্ষরিত তাঁদের একটি ছবি পোস্ট করে বাইডেন লেখেন, ‘‘৬ দশক ধরে জিমি কার্টারকে বন্ধু বলে ডাকার সৌভাগ্য পেয়েছি জিল এবং আমি। তবে জিমির সবথেকে বড় কৃতিত্ব ছিল, আমেরিকা এবং গোটা বিশ্বে এমন কয়েক লাখ লোক হবে, যাঁরা কখনও জিমির সঙ্গে দেখা করেননি, তাও তাঁরা মনে করতেন জিমি তাঁদের বন্ধু।’’ প্রসঙ্গত, জিমি এক মেয়াদেই প্রেসিডেন্ট থাকতে পেরেছিলেন। প্রেসিডেন্ট পদ খোয়ানোর পরও বিশ্ব রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব ছিল যথেষ্ঠ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 30 December 2024: অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ করবেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 30 December 2024: অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ করবেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথাবেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ থেকে সংযত থাকুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) রক্তহীনতা বাড়তে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis15: অশান্ত বাংলাদেশে মৌলবাদীদের অত্যাচার থেকে বাদ যায়নি তৃতীয় লিঙ্গরা! বেড়েছে বন্দিমৃত্যুও

    Bangladesh Crisis15: অশান্ত বাংলাদেশে মৌলবাদীদের অত্যাচার থেকে বাদ যায়নি তৃতীয় লিঙ্গরা! বেড়েছে বন্দিমৃত্যুও

    অনেকেই বলছেন, হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই জঙ্গলের রাজত্বে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বেছে বেছে যেমন মন্দির এবং ধর্মস্থানে অবাধে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে ঘরবাড়িতে, একই সঙ্গে মারাত্মক বেড়ে গিয়েছে গণপিটুনি এবং খুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু অথবা বিরোধী রাজনৈতিক কণ্ঠ। সারা বিশ্ব দেখছে, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের স্বরূপ। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতার হওয়ার পর গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত। আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদের কী করুণ পরিণতি হয়েছে, তাও কারও অজানা নয়। প্রথম খণ্ডে আমরা ১২টি পর্বে তুলে ধরেছিলাম নানা অত্যাচারের কাহিনি। এবার সেসব নিয়েই আমাদের দ্বিতীয় খণ্ডের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ তৃতীয় পর্ব।

     

     আতঙ্কের বাংলাদেশে জঙ্গলের রাজত্ব -৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis15) হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই শুরু হয় অরাজকতা। ইউনূসের অনাচারের রাজত্বে বাংলাদেশে বেড়েই চলে অত্যাচার। মহিলাদের ধর্ষণ-গণধর্ষণ তো রুটিন হয়ে দাঁড়ায়। এর পাশাপাশি বাদ যায়নি (Targeting Minority) তৃতীয় লিঙ্গের ওপরেও অত্যাচারের ঘটনা। একাধিক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেখানকার তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজন বিক্ষোভে নামেন নিরাপত্তার দাবিতে। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজনের এই বিক্ষোভগুলির খবর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন আকারেও প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের দিনাজপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল, কক্সবাজার প্রভৃতি এলাকাতে চলে এই নির্যাতন। এর পাশাপাশি তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজনকে খুন করার খবরও সামনে আসে। তাঁদেরকে নানাভাবে হেনস্তা করতে থাকে মৌলবাদীরা। তাঁদের সম্পত্তি লুট করা, ভাঙচুর করার খবরও প্রকাশিত (Bangladesh Crisis15) হয়। শুধু তাই নয়, সেখানকার মৌলবাদীরা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজনকে কোনও রকম অধিকার দেওয়ার বিপক্ষেই সরব হয়েছেন বারবার। মৌলবাদীদের দাবি ছিল, শিক্ষা থেকে চাকরি-কোথাও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের সংরক্ষণ দেওয়া চলবে না।

    বেড়েছে বন্দিমৃত্যুর সংখ্যা

    একই সঙ্গে হাসিনা সরকারের (Bangladesh Crisis15) পতনের পর থেকেই পুলিশ ও জেল হেফাজতে একের পর এক বন্দির মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসতে থাকে। ইউনূস সরকারের এমন অরাজকতায় প্রশ্নের মুখে পড়ে মানবাধিকার। বারবার আন্তর্জাতিক স্তরেও সমালোচিত হতে হয় ইউনূস সরকারকে। তবে তাতে কি! বন্দিমৃত্যুর তদন্ত তো দূরের কথা, সামান্য বিবৃতি পর্যন্তও দেয়নি ইউনূস সরকার। হাসিনা সরকারের পতনের ঠিক পর পরেই দুইজন জেলবন্দির মৃত্যু হয়। একজন এলাহি সিকদার এবং অপরজন আলিজ্জামান চৌধুরী। দুজনেই বন্দি ছিলেন গোপালগঞ্জের জেলা সংশোধনাগারে।

    বন্দিমৃত্যুর একাধিক ঘটনা

    প্রসঙ্গত এই বন্দিদের (Bangladesh Crisis15) বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তাঁরা বাংলাদেশের সেনার ওপরে হামলা করেছেন এবং অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়েছিলেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গোপালগঞ্জের কারাগারের এক বন্দি গত ২৭ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে মারা যান। অন্যদিকে, সেখানেই দুইজন বন্দিকে যখন বাংলাদেশের পুলিশ পাকড়াও করে, তখনই তাঁদের ওপর এতটাই নির্যাতন করা হয় যে তাঁরা মারা যান। অন্যদিকে, সম্প্রতি জেল হেফাজতে আরও দুই বন্দির মৃত্যুর ঘটনা সামনে আসে। একজন হলেন সোহরাব হোসেন আপেল, অন্যজন হলেন শফিকুল ইসলাম। অন্যদিকে বাংলাদেশের আর এক বন্দি শেখ আরিফুজ্জামান রুপমকে বাংলাদেশের পুলিশ গ্রেফতার করার সময়ই মৌলবাদীরা গণপিটুনি দিতে শুরু করে। এই ধরনের একাধিক ঘটনা বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলি তুলে ধরতে থাকে। সে দেশের বেশ কিছু সাহসী সংবাদমাধ্যম এগুলি এ নিয়ে খবরও করতে থাকে। আন্তর্জাতিক স্তরেও চর্চা শুরু হয় বাংলাদেশের মানবাধিকার নিয়ে।

    সেনাকে বিশেষ ক্ষমতা

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের পতনের পরেই ইউনূস সরকার সে দেশের সেনাকে স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেশন ক্ষমতা প্রদান করে। সরকারের এমন পদক্ষেপ কড়াভাবে সমালোচিত হয় বাংলাদেশের সর্বত্র। নানা ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের খবর সামনে আসে। যেমন চট্টগ্রামের সেনার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, ইসকন ভক্তদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হামলা চালানোর। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সেনাকে স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেশনের ক্ষমতা প্রদানের ধারণা ইউনূসের নিজের নয়। ২০০১ সালে বাংলাদেশের ক্ষমতায় ছিল বিএনপি এবং জামাতের নেতৃত্বাধীন জোট। তখনই তারা দাবি জানাত, এই স্পেশাল মিলিটারি ম্যাজিস্ট্রেশন পাওয়ারের। কিন্তু যখনই সেনার ক্ষমতা বৃদ্ধির এমন প্রস্তাব বিএনপি দিত, তখনই তার প্রতিবাদ করত আওয়ামি লিগ। কিন্তু বর্তমান বাংলাদেশে ক্ষমতায় রয়েছে বিএনপি-জামাতের বন্ধু ইউনূস সরকার। ইউনূসের প্রাণভোমরা রয়েছে খালেদা জিয়ার দলের কাছেই। মৌলবাদী সংগঠনগুলিকে (Targeting Minority) খুশি করতে তাই তাদের মতোই চলতে হচ্ছে ইউনূসকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share