Author: user

  • Brain Eating Amoeba: শিশুদের পুকুরের জলে স্নান করানো নিয়ে কেন সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Brain Eating Amoeba: শিশুদের পুকুরের জলে স্নান করানো নিয়ে কেন সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সংক্রমণের ভ্রুকুটি। মস্তিষ্কের সংক্রমণে (Brain Eating Amoeba) ফের শিশুমৃত্যুর ঘটনায় উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য মন্ত্রক। কেরলে একের পর এক শিশুমৃত্যুর ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারলে, বিপদ বাড়বে।

    কেন উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য মন্ত্রক?

    কেরলে তিন শিশুর রহস্যজনকভাবে মস্তিষ্কের সংক্রমণ থেকে মৃত্যু হয়েছে। পাঁচ বছর বয়সি একটি মেয়ে এবং ১৩ বছর বয়সি আরেক কিশোরীর মৃত্যুর পরে, সম্প্রতি ১৪ বছর বয়সি আরেক কিশোর মারা যায়। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ (Brain Eating Amoeba) থেকেই এই মৃত্যু হচ্ছে। সংক্রমণের জেরে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তার জেরে শরীরের নানান অঙ্গের জটিলতা তৈরি হচ্ছে। সম্প্রতি ওই ১৪ বছরের কিশোর এই উপসর্গ নিয়েই কেরলের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। সংশ্লিষ্ট ওই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, দ্রুত চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতিও হয়েছিল। কিন্তু তারপরে হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। আর তার জেরেই ছেলেটি মারা যায়। এর আগে আরও দুই শিশু এক ভাবে মারা যায়। আর তার জন্যই উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা? (Brain Eating Amoeba)

    স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে জানানো হয়েছে, প্রত্যেক রাজ্যে এই নিয়ে সতর্কতা জারি করা জরুরি। শিশুরা এই সমস্যায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তাই মন্ত্রকের তরফ থেকে শিশুস্বাস্থ্যের দিকেও বাড়তি নজরদারি দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কের এই সংক্রমণ এক ধরনের অ্যামিবা থেকে হচ্ছে। তাঁরা আশঙ্কা করছেন, পুকুরের জল থেকেই এই সংক্রমণ হচ্ছে। পুকুর থেকেই ওই ব্যাকটেরিয়া নাকের মাধ্যমে মস্তিষ্কে প্রবেশ করছে। আর তার জেরেই বিপদ বাড়ছে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমছে। আর হঠাৎ করেই প্রাণহানির মতো বিপদও ঘটছে। 
    চিকিৎসকদের পরামর্শ, শিশুদের বিশেষত পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের, আপাতত পুকুরের জলে (Pond Water) স্নান না করানোই ভালো। কারণ, এদের কতখানি সংক্রামক ক্ষমতা রয়েছে, সে বিষয়েও এখনও নিশ্চিত কিছু বোঝা যাচ্ছে না। তাই কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া জরুরি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। 

    ডুব সাঁতারে সতর্কতা

    ১০ বছরের উর্ধ্বে শিশুদের পুকুরে (Pond Water) স্নানের ক্ষেত্রে ডুব দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়া এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বহু কিশোর-কিশোরী খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারে। তারা স্নানের সময় দীর্ঘক্ষণ পুকুরের ভিতরে ডুবসাঁতার দেয়। এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া (Brain Eating Amoeba) সহজেই নাকের মাধ্যমে তখন মস্তিষ্কে পৌঁছতে পারে। আর তার থেকেই বড় বিপদ ঘটতে পারে। তাই আপাতত এই ধরনের কাজ থেকে আপাতত বন্ধ রাখা উচিত। সুইমিং পুলে নামার ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য সতর্কতা জরুরি বলে মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: গৌড়বঙ্গে ফেল করা পড়ুয়াদের পাশ করানোর দাবি জানিয়ে আন্দোলনে টিএমসিপি

    Malda: গৌড়বঙ্গে ফেল করা পড়ুয়াদের পাশ করানোর দাবি জানিয়ে আন্দোলনে টিএমসিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফেল করা পড়ুয়াদের নিয়ে আন্দোলনে নামল তৃণমূল ছাত্র পরিষদ (টিএমসিপি)। মালদার (Malda) গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। টিএমসিপির আন্দোলন নিয়ে রীতিমতো হাসাহাসি শুরু হয়েছে। আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।

    ৯৭ শতাংশ পড়ুয়া ফেল (Malda)

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে (Malda) প্রথম সেমেস্টারের ফলাফলে ডাহা ফেল ৯৭ শতাংশ পড়ুয়া। মাত্র তিন শতাংশ পড়ুয়া পাশ করেছেন মূল বিষয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার ফলাফল দেখে কার্যত চক্ষু চড়কগাছ সকলের। যদিও, মূল বিষয়ে তারা ফেল করলেও বাকি দু’টি প্রধান বিষয়ে যে কোন একটিতে উত্তীর্ণ হওয়ায় তাঁরা দ্বিতীয় সেমেস্টারে চলে গিয়েছে। এক পরীক্ষার্থী বলেন, আমরা পরীক্ষা ভালো দিয়েছিলাম। তারপরও আমাদের ফেল করিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা তা মেনে নেব না। আমাদের পাশ করিয়ে দেওয়া হোক। কলেজের প্রথম সেমেস্টারের অধিকাংশ পড়ুয়া ফেল করায় তাঁরা শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের দ্বারস্থ হয়েছেন। ফলাফল মনঃপূত না হওয়ায় পাশ করানো সহ একাধিক দাবি নিয়ে আন্দোলনে নামে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ বিভিন্ন কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। ক্যাম্পাস জুড়ে মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হয় একটি ডেপুটেশন। ডেপুটেশন এবং আন্দোলন কর্মসূচির নেতৃত্ব দেয় মালদা জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ (TMCP)। তবে, এই আন্দোলনের পর ফেল করা পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে তা নিয়ে মুখ খুলতে চায়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুন: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    টিএমসিপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল ছাত্র পরিষদের (TMCP) সভাপতি প্রসূন রায় বলেন, ন্যাশনাল এডুকেশন পলিসি চালু হওয়ার পর মেজর বিষয়ে ৯৭ শতাংশ ফেল করেছে। একসঙ্গে এত ছাত্রছাত্রী ফেল করতে পারে না। কিছু একটি সমস্যা হয়েছে। ফেল করা পড়ুয়াদের পাশে সবসময় টিএমসিপি আছে। তাই, ওদের নিয়ে রাস্তায় নেমে আমরা আন্দোলনও করেছি। আমাদের দাবি, ওদের পাশ করিয়ে দিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Raiganj: রায়গঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে সুকান্ত-শুভেন্দুর মিছিলে পড়ল ডিম, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রায়গঞ্জ (Raiganj) উপ-নির্বাচনে শেষদিনের প্রচারে ঝড়় তুলতে হাজির হয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে মিছিলে পা মেলান তাঁরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন হাজার হাজার কর্মী-সমর্থক। বিজেপির সেই মিছিল লক্ষ্য করে ডিম ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনা জানাজানি হতেই রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Raiganj)

    জানা গিয়েছে, আগামী ১০ জুলাই রয়েছে উপ-নির্বাচন (Raiganj)। সেই মতো সব রাজনৈতিক দলের প্রস্তুতি তুঙ্গে। সোমবারই ছিল শেষ প্রচার। রায়গঞ্জের বিজেপি প্রার্থী মানস ঘোষের সমর্থনে বিজেপির পক্ষ থেকে মিছিলের আয়োজন করা হয়। সেই মিছিলে হাঁটেন শুভেন্দু-সুকান্ত। দুপুর নাগাদ শিলিগুড়ি মোড় থেকে শুরু হয় বিজেপি-র মিছিল। অভিযোগ, মিছিলটি শিলিগুড়ি মোড়ে যেতেই একটি বাড়ির ছাদ থেকে তাঁদের লক্ষ্য করে ডিম ছোড়া হয়। বিজেপির এক কর্মী বলেন, আমরা স্লোগান দিতে দিতে মিছিলে হাঁটছিলাম। রাস্তার দুধারে মানুষ দাঁড়িয়ে আমাদের মিছিল দেখছিলেন। আচমকা আমাদের মিছিলে ওপর থেকে ডিম ছোড়া হয়। বাড়ির ছাদ থেকেই ডিম ছোড়া হয়েছে। আমরা এই ঘটনার পূর্ণ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি।

    ভাইপো বাহিনীর কাজ

    এ প্রসঙ্গে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “ভাইপো বাহিনীর কাজ। পিসির লোকেদের কাজ। কাপুরুষের মতো আচরণ। লড়াই করার ইচ্ছা থাকলে সামনে এসে লড়াই করুন। ছাদ থেকে লুকিয়ে ডিম মারা হচ্ছে আমাদের নেতৃত্বের দিকে। এটা রায়গঞ্জের সংস্কৃতি নয়। আমি তো এখানকার মানুষ। কোনও দিন এই সংস্কৃতি দেখিনি। এই জঘন্য সংস্কৃতি ভাইপোর লোকেরা আমদানি করেছে।” শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “এই রায়গঞ্জ ভোটের মিছিলে এর জবাব দেবে। এটা কোনও আক্রমণ নয়। দেউলিয়া রাজনীতির নিকৃষ্ট পরিচয়। এটা তৃণমূলের মতো নোংরা দলের পক্ষেই সম্ভব।”

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    জেলা তৃণমূলের মুখপাত্র সন্দীপ বিশ্বাস বলেন, “এটা ষড়যন্ত্র। এর তদন্ত করতে বলব পুলিশ ও নির্বাচন কমিশনকে। যখন ওরা দেখছে এই আসনে জয়ী হবেন কৃষ্ণ কল্যাণী, সেই সময় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটাতে ওরা এই ষড়যন্ত্র করছে বিজেপি (BJP)।” 

         

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi In Russia: মস্কোয় রাজকীয় অভ্যর্থনা মোদিকে, কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi In Russia: মস্কোয় রাজকীয় অভ্যর্থনা মোদিকে, কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিনের রাশিয়া সফরে সোমবার মস্কোয় পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Russia)। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অফ অনার দেওয়া হয় রুশ সরকারের তরফে (India Russia Trade)। রাশিয়ায় মোদি যে হোটেলে থাকবেন, সেখানে পৌঁছতেই হিন্দি গানের তালে নেচে তাঁকে স্বাগত জানান রাশিয়ান শিল্পীরা।

    স্বাগত জানালেন ফার্স্ট ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার (PM Modi In Russia)

    এদিন বিমানবন্দরে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন সে দেশের ফার্স্ট ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ডেনিস মান্তুরোভ। চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে স্বাগত জানাতেও বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন তিনি। এদিন মান্তুরোভ একই গাড়িতে চড়ে হোটেলে নিয়ে যান ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোদি যে হোটেলে গিয়ে উঠেছেন, তার বাইরে দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছিলেন প্রবাসী ভারতীয়রা। তাঁরাও স্বাগত জানান তাঁকে। এক্স হ্যান্ডেলে আপ্লুত প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “মস্কোয় স্মরণীয় অভ্যর্থনা! তাঁদের ভালোবাসার জন্য ভারতীয় সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ।”

    মোদি-পুতিন বৈঠক

    দু’দিনের এই সরকারি সফরে মঙ্গলবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন মোদি এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এই বৈঠকের আগে এদিন মোদির সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়েছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসবেন। রাশিয়ায় ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গেও কথা বলবেন তিনি।’

    আর পড়ুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    মোদির সম্মানে বিশেষ গুজরাটি খানা

    মোদির মস্কো সফর ঘিরে উচ্ছ্বাসের সীমা নেই প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যে (PM Modi In Russia)। সেখানে একটি রেস্তরাঁ চেন চালান এক ভারতীয়। প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষে মেনুতে তিনি নিয়ে এসেছেন গুজরাটি খানা। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যেসব প্রতিনিধি আসবেন, তাঁদের জন্য এই সংস্থাই বানাচ্ছে নয়া কিছু গুজরাটি ডিশ। প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে কত্থকও নাচবেন রুশ নৃত্যশিল্পীরা। এদিন রাশিয়া রওনা হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে শক্তি, নিরাপত্তা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, পর্যটন, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, স্বাস্থ্য ও জনগণের মধ্যে বিনিময়ের ক্ষেত্র-সহ বিশেষ কৌশলগত অংশীদারিত্ব গত দশ বছরে অনেক এগিয়েছে। আমি আমার বন্ধু প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার সমস্ত দিক পর্যালোচনা এবং বিভিন্ন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যু নিয়ে মত বিনিময় করে নেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি। আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল অঞ্চলের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করতে চাই (PM Modi In Russia)।”

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের পর এই প্রথম রাশিয়া সফরে গিয়েছেন মোদি। যদিও ২০০০ সালে স্বাক্ষরিত একটি চুক্তি মোতাবেক ভারত ও রাশিয়ার (India Russia Trade) রাষ্ট্রপ্রধানদের বছরে একবার করে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসার কথা (PM Modi In Russia)। এদিকে, রাশিয়া সফর সেরে প্রধানমন্ত্রী যাবেন অস্ট্রিয়ায়। তবে এদিন যখন মোদি পা রাখেন মস্কোভা নদীর তীরের শহরে, তখন ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় হত হয়েছেন ২০ জন। যার জেরে খানিক অস্বস্তিতে রুশ প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 09 july 2024: সিংহ রাশির জাতকদের পারিবারিক সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে

    Daily Horoscope 09 july 2024: সিংহ রাশির জাতকদের পারিবারিক সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) আচরণ এবং ভাষা ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে।

    ২) ব্যবসায় পরিবর্তনের জন্য ভাল দিন।

    বৃষ

    ১) কোথাও ভ্রমণে গেলে নিজের জিনিস যত্নে রাখুন।

    ২) বাবা মায়ের আশীর্বাদে বকেয়া কাজ শেষ করতে পারবেন।

    মিথুন

    ১) ভাগ্যের দিক থেকে ভাল দিন।

    ২) দ্রুত কাজ শেষ করতে পারবেন। ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারেন।

    কর্কট

    ১) সরকারি চাকরির প্রস্তুতি যাঁরা নিচ্ছেন তাঁদের আরও বেশি সতর্ক হতে হবে।

    ২) কারও থেকে টাকা ধার নিতে পারেন।

    সিংহ

    ১) পারিপার্শ্বিক কোনও বিষয়ে কথা বলবেন না।

    ২) পারিবারিক সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

    কন্যা

    ১) পারিবারিক সমস্যা মেটাতে কথা বলতে হবে।

    ২) পুরনো কোনও সমস্যা ফের সামনে আসতে পারে।

    তুলা

    ১) যৌথ উদ্যোগে ব্যবসার জন্য শুভ দিন।

    ২) আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) ভাল মন্দ মিশিয়ে দিন কাটবে।

    ২) শারীরিক অসুস্থার আশঙ্কা রয়েছে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন।

    ধনু

    ১) অতিরিক্ত কাজের কারণে দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    ২) কারও সঙ্গে পরিচয় লাভজনক হতে পারে।

    মকর

    ১) বাবার থেকে কোনও ভাল খবর পেতে পারেন।

    ২) কোনও ব্যথার সমস্যা থাকলে তা থেকে মুক্তি পাবেন।

    কুম্ভ

    ১) সময়ের মধ্যে কাজ শেষ হবে।

    ২) কোনও কাজ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ভুগলে এবার ভোগান্তি কমবে।

    মীন

    ১) কাউকে অন্ধ বিশ্বাস করলে বিপুল আর্থিক লোকসান হতে পারে।

    ২) তাড়াহুড়ো করে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে যাবেন না। হিতে বিপরীত হতে পারে।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • By Election 2024: শেষ উপনির্বাচনের প্রচার, জানুন কবে, কোথায় ভোট

    By Election 2024: শেষ উপনির্বাচনের প্রচার, জানুন কবে, কোথায় ভোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্যই শেষ হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে কেন্দ্রের রাশ হাতে নিয়েছে এনডিএর সর্বসম্মত নেতা নরেন্দ্র মোদি। এই নির্বাচনের রং ফিকে হওয়ার আগেই ফের হতে চলেছে নির্বাচন (By Election 2024)। তবে এবার হবে উপনির্বাচন, দেশের ১৩টি বিধানসভা আসনে। এই আসনগুলি ছড়িয়ে রয়েছে দেশের ৭টি রাজ্যে।

    কোন কোন রাজ্যে নির্বাচন (By Election 2024)

    ১০ জুলাই, বুধবার যে ১৩টি বিধানসভা আসনে নির্বাচন হবে, তার মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ৪টিও। সোমবার সন্ধে ৬টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই শেষ হয়েছে প্রচার-পর্ব। ভোটগণনা হবে ১৩ জুলাই, শনিবার। সেদিনই জানা যাবে, ১৩টি আসনের সিংহভাগের রাশ যাবে কোন দলের হাতে। বাংলার যে চারটি বিধানসভা কেন্দ্রে এদিন নির্বাচন (By Election 2024) হবে, সেগুলি হল নদিয়ার রানাঘাট দক্ষিণ, উত্তর ২৪ পরগনার বাগদা, উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ এবং কলকাতার মানিকতলা। নির্বাচন হবে হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার তিন আসনেও। বিহার বিধানসভার রুপৌলী আসনেও হবে উপনির্বাচন। ভোট হবে মধ্যপ্রদেশের অমরওয়াড়ায়ও। নির্বাচন হবে উত্তরাখণ্ডের বদ্রীনাথেও। এ রাজ্যেরই মঙ্গলৌরেও হবে উপনির্বাচন। অকাল নির্বাচন হবে তামিলনাড়ুর বিক্রবন্দি এবং পাঞ্জাবের জলন্ধর পশ্চিমে।

    ভোট পশ্চিমবঙ্গের ৪ আসনেও

    পশ্চিমবঙ্গের যে চার আসনে নির্বাচন হচ্ছে, তার মধ্যে মানিকতলায় উপনির্বাচন হচ্ছে বিধায়ক সাধন পাণ্ডের মৃত্যুর কারণে। রাজ্যের বাকি তিন আসনে অকাল ভোট হচ্ছে বিজেপির টিকিটে জিতে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন তিন দলবদলু – কৃষ্ণ কল্যাণী, মুকুটমণি অধিকারী এবং বিশ্বজিৎ দাস, তাই। হিমাচল প্রদেশের দেহরা, হামিরপুর এবং নালাগড়ের তিন নির্দল বিধায়ক ইস্তফা দিয়ে যোগ দিয়েছেন পদ্ম শিবিরে। রুপৌলির জেডিইউ বিধায়ক বিমা দেবী আরজেডিতে যোগ দেওয়ায় নির্বাচন হচ্ছে সেখানেও।

    আর পড়ুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    মধ্যপ্রদেশের অমরওয়াড়ার কংগ্রেস বিধায়ক কমলেশ প্রতাপ শাহ গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ায় সেখানেও হচ্ছে নির্বাচন। বদ্রীনাথের কংগ্রেস বিধায়ক ইস্তফা দিয়ে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপির। তাই সেখানে হচ্ছে উপনির্বাচন। মঙ্গলৌরে উপনির্বাচন হচ্ছে স্থানীয় বিধায়কের অকাল প্রয়াণে। বিক্রবন্দিতেও নির্বাচন হচ্ছে স্থানীয় বিধায়কের মৃত্যুর জেরে। আর জলন্ধর পশ্চিমে উপনির্বাচন হওয়ার কারণ আপ বিধায়ক শীতল অঙ্গুরল রিঙ্কু গেরুয়া খাতায় নাম লেখানোয় (By Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World’s Longest Bicycle: বিশ্বের দীর্ঘতম সাইকেল! ১৮০ ফুট লম্বা, নির্মাতাদের নাম উঠল গিনেস বুকে

    World’s Longest Bicycle: বিশ্বের দীর্ঘতম সাইকেল! ১৮০ ফুট লম্বা, নির্মাতাদের নাম উঠল গিনেস বুকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোট থেকে তাঁর একটাই ইচ্ছা গিনেস বুকে (Guinness World Records) নাম তোলা! আগ্রহ যেমন ছিল তেমন চেষ্টার ত্রুটিও করেননি নেদারল্যান্ডের ইভান সাল্ক। অবশেষে সেই লক্ষ্যে সফল হলেন ইভান। ৩৯ বছর বয়সি ইভান তাঁর সঙ্গী ৭ ইঞ্জিনিয়ারকে নিয়ে তৈরি করে ফেললেন এই মুহূর্তে বিশ্বের দীর্ঘতম সাইকেল (World’s Longest Bicycle)। জানেন কতটা লম্বা এই সাইকেল? ১৮০ ফুট লম্বা ও ১১ ইঞ্চি চওড়া। এই সাইকেলই এখন বিশ্বের সব থেকে বড় সাইকেল। এক্ষেত্রে অবশ্য এক অস্ট্রেলিয়ানের রেকর্ড ভেঙেছেন ইভান। এর আগে ২০২০ সালে ১৫৫ ফুট দীর্ঘ এবং ৮ ইঞ্চি চওড়া সাইকেল বানিয়ে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ডে নাম তুলেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা বার্নি রায়ান। তবে দক্ষিণ গোলার্ধের এই রেকর্ড ভেঙে দিলেন উত্তর গোলার্ধের বাসিন্দা ইভান। তাঁর সঙ্গে নাম উঠল আরও সাতজন ইঞ্জিনিয়ারের।

    কী বলছেন ইভান? (World’s Longest Bicycle)

    তবে একটা বিষয় উল্লেখ করা দরকার, যে কোনও সাধারণ শহরে এই সাইকেল (World’s Longest Bicycle) চালানো যাবে না। যানজট তৈরি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থেকেই যাবে। ইতিমধ্যে বিশ্বজুড়ে নেট পাড়ায় ভাইরাল হয়েছে ইভানদের তৈরি এই সাইকেল। সকলেই তারিফ করছেন তাঁদের। এক সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইভান বলেন, ‘‘ছোট থেকেই স্বপ্ন দেখতাম যে এমন কিছু একটা করতে হবে যার জন্য গিনেস বুকে আমারও নাম ওঠে। অবশেষে সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। ভাল লাগছে।’’

    অন্যরাও বানিয়েছেন এমন সাইকেল

    তবে এটাই প্রথম নয় সাইকেল নির্মাণে (World’s Longest Bicycle) ইভানের আগেও অনেকেই রেকর্ড (Guinness World Records) গড়েছেন। জানা যাচ্ছে, ১৯৬৫ সালে ২৬ ফুট দীর্ঘ ৩ ইঞ্চি চওড়া সাইকেল বানিয়ে গিনেস বুকে প্রথম রেকর্ড তৈরি করেছিল জার্মানি। এর পর একে একে নিউজিল্যান্ড, ইতালি, বেলজিয়াম, অস্ট্রেলিয়া এবং নেদারল্যান্ড-সহ বিভিন্ন দেশের লোক রেকর্ড গড়েছেন। ২০১৮ সালে এই দীর্ঘতম সাইকেল তৈরির কাজ শুরু করেছিলেন ইভান-সহ আট ইঞ্জিনিয়ার। ইভানের কথায়, ‘‘অন্যরা যখন আড্ডা দিয়ে সময় নষ্ট করে, আমরা তখন সৃষ্টিশীল কাজে মগ্ন থাকি।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: দৃশ্যমাধ্যমে অমর্যাদা করা যাবে না বিশেষভাবে সক্ষমদের, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    Supreme Court: দৃশ্যমাধ্যমে অমর্যাদা করা যাবে না বিশেষভাবে সক্ষমদের, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শারীরিক প্রতিবন্ধী বা বিশেষভাবে সক্ষমদের (Differently Abled People) অমর্যাদা করা যাবে না কোনও দৃশ্যমাধ্যমে। সোমবার এই মর্মে নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। বিশেষভাবে সক্ষমদের বর্ণনা দিতে গিয়ে ‘পঙ্গু’, ‘বিকলাঙ্গ’ কিংবা ‘জড়বুদ্ধি’-র মতো শব্দও প্রয়োগ করা যাবে না। শীর্ষ আদালতের যুক্তি, এই শব্দগুলির অবমাননাকর অর্থ রয়েছে সাধারণ সামাজিক ধ্যানধারণায়।

    “শব্দ প্রাতিষ্ঠানিক বৈষম্য গড়ে” (Supreme Court)

    এই নির্দেশ দেওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় জাতীয় ফিল্ম সার্টিফিকেশন সংস্থাকে বলেছেন, এই ধরনের যে কোনও ছবি প্রদর্শনের আগে জাতীয় ফিল্ম সার্টিফিকেশন সংস্থার উচিত বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে মতামত নেওয়া। সোমবার রায় দিতে গিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, “শব্দ অনেক সময়ই প্রাতিষ্ঠানিক বৈষম্য গড়ে দেয়। বিশেষ করে পঙ্গু, বিকলাঙ্গের মতো কিছু শব্দকে আমাদের সমাজে অবমাননাকর বলে মনে করা হয়।”

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি?

    একটি হিন্দি ছবিতে বিশেষভাবে সক্ষমদের চিত্রায়ণ নিয়ে আপত্তি তুলে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন নিপুণ মালহোত্র নামে এক ব্যক্তি। সেই মামলাটিই সোমবার ওঠে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে। মামলায় নির্দেশ দিতে গিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, “দৃশ্যমাধ্যমগুলির উচিত বিশেষভাবে সক্ষমদের জীবনের জন্য বৈচিত্রময় বাস্তবগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে পর্দায় ফুটিয়ে তোলা। তাঁদের সমস্যা বা অসুবিধার কথা না বলে তাঁদের সাফল্য, মেধা এবং সমাজে অবদানের কথা দর্শকদের জানানো।” তিনি বলেন, “তাঁদের পৌরাণিক কাহিনির ওপর ভিত্তি করে আলোকপাত করা উচিত নয়। আবার সুপার পঙ্গু হিসেবেও উপস্থাপন করা উচিত নয়।”

    আর পড়ুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টেও মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    প্রসঙ্গত, বিশেষভাবে সক্ষমদের সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে গত বছরই পদক্ষেপ করেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে খোলা হয়েছে ক্যাফে। এই ক্যাফেটি চালান বিশেষভাবে সক্ষমরা। ক্যাফেটির উদ্বোধন করেছিলেন চন্দ্রচূড় স্বয়ং। সুপ্রিম কোর্টের সামনের এই ক্যাফেটির নাম ‘মিট্টি ক্যাফে’। ক্যাফেটি চালাচ্ছেন দৃষ্টিহীন, সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্তরা। উদ্বোধনের পর সবাইকে ক্যাফেটিতে আসার অনুরোধ জানিয়েছিলেন শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি। উল্লেখ্য, দু’জন বিশেষভাবে সক্ষম (Differently Abled People) মেয়েকে দত্তক নিয়েছেন দেশের প্রধান বিচারপতি (Supreme Court)। বাবার কর্মস্থল দেখাতে তাঁদের একদিন নিয়েও এসেছিলেন সুপ্রিম কোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণে জমি অধিগ্রহণের কাজে রাজ্যের ঢিলেমি, সরব সুকান্ত

    Balurghat: বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণে জমি অধিগ্রহণের কাজে রাজ্যের ঢিলেমি, সরব সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট-হিলি রেলপথ (Balurghat) সম্প্রসারণের জন্য জমি অধিগ্রহণের কাজে ঢিলেমির অভিযোগ উঠল রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে। জুলাই মাসের মধ্যেই রেল দফতরের হাতে এক-তৃতীয়াংশ জমি হস্তান্তর করার প্রশাসনিক দাবি থাকলেও, বাস্তবে কিন্তু ঘটেছে অন্যরকম। ৭০ শতাংশ জমিদাতাই এখনও টাকা পাননি। শুধু তাই নয়, কত টাকা পাওয়া যাবে, ওই টাকা কবে ঢুকবে বা কবে জমি তাঁদের ছাড়তে হবে ইত্যাদি নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন জমিদাতারা। আর তাঁদের পাশে দাঁড়িয়ে এই কাজে গতি আনার দাবি জানালেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। সোমবার সুকান্তবাবু বলেন, জমি অধিগ্রহণের কাজ জেলা প্রশাসনের। জমিদাতাদের বিঘা প্রতি কী পরিমাণ অর্থ দেওয়া হবে বা কত টাকা তাঁরা পাবেন, সে বিষয়ে স্পষ্ট তাঁদের জানানো উচিত। কেন্দ্রীয় সরকার এই খাতে প্রচুর অর্থ বরাদ্দ করেছে, তাই জেলা প্রশাসনকে জমি অধিগ্রহণের (Land Acquisition) কাজে আরও বেশি উদ্যোগী হতে হবে।

    সমস্যায় ১০০টি পরিবার (Balurghat)

    প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে বালুরঘাট পর্যন্ত ট্রেন ব্যবস্থা চালু হওয়ার পরেই আন্তর্জাতিক সীমান্ত হিলি পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণের দাবি ওঠে। সেই দাবিকে মান্যতা দিয়ে ইউপিএ সরকার ওই রেলপথের অনুমোদন দিয়ে দেয়। বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত ২৯.৭ কিলোমিটার পথের জন্য ৩৮৬ একর জমি চিহ্নিত করা হয়। দীর্ঘদিন ওই প্রকল্পের কাজ বন্ধ থাকার পর সম্প্রতি জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হয়েছে। বেশ কিছু জমিদাতা ইতিমধ্যেই টাকা পেয়ে গিয়েছেন। কিন্তু প্রথম দফায় বালুরঘাট ব্লকের যে সমস্ত এলাকার জমি রেল দফতরকে জুলাই মাসের মধ্যে হস্তান্তর করার কথা রয়েছে প্রশাসনের, সেই সব এলাকার জমিদাতাদের অধিকাংশই এখনও টাকা পাননি বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পের প্রস্তাবিত লাইন আত্রেয়ী নদী পেরিয়ে বালুরঘাট শহরে ঢুকে ভাটপাড়া, অমৃতখণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা দিয়ে ঢুকবে হিলি ব্লকে।

    বালুরঘাট পুরসভা লাগোয়া ভাটপাড়া গ্রামাঞ্চলের যে দিকে রেল লাইন যাবে, সেখানকার অধিকাংশ বাসিন্দাই এখনও তাঁদের জমির প্রাপ্য টাকা পাননি। অথচ জেলা প্রশাসন দাবি করছে, আগামী জুলাই মাসের মধ্যে প্রথম পর্যায়ে এক-তৃতীয়াংশ জমি তুলে দেওয়া হবে রেল কর্তৃপক্ষের হাতে এবং দুর্গাপুজোর মধ্যেই ৭০ শতাংশ জমি রেলের হাতে তুলে দেওয়া হবে। গত বছর দুর্গাপুজোর পর থেকেই টাকা দেওয়া হবে বলে শুনেছেন জমিদাতারা। তাঁদের বসবাসের বাড়ি এবং জায়গা ছেড়ে চলে যেতে হবে অন্যত্র। এই ১০০টি পরিবারকে জমি কিনে বাড়ি করে নিতে হবে। এই সুযোগে এলাকায় জমির দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কিন্তু সরকারি কোষাগার থেকে কত ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বা যে হিসেবে টাকা দেওয়া হবে, সেই টাকা দিয়ে আদৌ জমি কিনে বাড়ি করা যাবে কিনা, তা নিয়ে সন্দিহান জমিদাতারা। এমনকী তাঁদের অভিযোগ, জমি দান করতে সম্মতি জানালেও কত দাম দেওয়া হবে জমির জন্য, তা তাঁদের কাছে পরিষ্কার নয়। বারবার জেলা প্রশাসনিক দফতরে গিয়েও তাঁরা জানতে পারেননি, কত টাকা পেতে পারেন বা কবে ঢুকবে টাকা। সেই কারণে সমস্যায় পড়েছে এই ১০০টি পরিবার।

    কী বলছেন জমিদাতারা?

    জমিদাতা লোকনাথ হালদার বলেন, বছরখানেক আগেই কাগজপত্র প্রশাসনের কাছে জমা করে দিয়েছি। এখন আমাদের অন্যত্র জমি কিনে নেওয়ার কথা। কিন্তু কত টাকা পাব বা কবে টাকা পাব, এই ব্যাপারে কিছুই জানতে পারছি না। এদিকে জমিও (Balurghat) কিনতে পারছি না, জমির দামও বেড়ে যাচ্ছে।

    কী জানাল জেলা প্রশাসন?

    জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণা জানান, এই প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত ৩০ শতাংশ জমিদাতাদের (Balurghat) টাকা দিয়ে দেওয়া হয়েছে। জুলাই মাসের মধ্যেই বালুরঘাট স্টেশন থেকে কামারপাড়া পর্যন্ত জমি রেলকে হস্তান্তর করা হবে। পুজোর আগে এই প্রকল্পের জন্য সমস্ত জমিই রেলকে হস্তান্তর করা হবে। সম্প্রতি রেলের আধিকারিকদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।

    সক্রিয় হওয়ার আর্জি সুকান্তর (Balurghat)

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, জেলা প্রশাসনের কাজ হল জমি অধিগ্রহণ করা। তাদের উচিত, জমিদাতাদের সঠিক তথ্য জানানো, তাঁরা প্রতি বিঘার উপর কত করে দাম পাবেন। কেন্দ্রীয় সরকার বিপুল পরিমাণ টাকা দিয়েছে রাজ্য সরকারকে জমি অধিগ্রহণের জন্য। জেলা প্রশাসনের সক্রিয় হওয়া উচিত (Land Acquisition)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: ক্লাবে ঢুকে তৃণমূল কাউন্সিলরের ‘দাদাগিরি’! বারাকপুরে ধস্তাধস্তির মাঝে মৃত ১

    Barrackpore: ক্লাবে ঢুকে তৃণমূল কাউন্সিলরের ‘দাদাগিরি’! বারাকপুরে ধস্তাধস্তির মাঝে মৃত ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর বৈঠক ঘিরে অশান্তি বারাকপুরে (Barrackpore)। একটি ক্লাবের সদস্যদের মধ্যেই শুরু হয়ে যায় হাতাহাতি। এতেই জড়িয়ে প্রাণ গেল এক প্রৌঢ়ের। ঘটনায় কাঠগড়ায় শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। অভিযোগের আঙুল উঠেছে বারাকপুরের ১২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর (TMC councilor) মৌসুমি মুখোপাধ্যায় এবং তাঁর অনুগামীদের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, ধস্তাধস্তি শুরু হতেই ক্লাব ঘরের বাইরে মৃত্যু হয় পার্থ চৌধুরী নামের ওই কমিটির সদস্যর। তাঁকে ধাক্কা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল কাউন্সিলরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনার পর থেকেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে বারাকপুরের (Barrackpore) ১২ নম্বর ওয়ার্ডে।

    অভিযোগ, সদলবলে ঝাঁপিয়ে পড়েন বারাকপুরের (Barrackpore) কাউন্সিলর মৌসুমী মুখোপাধ্যায়

    জানা গিয়েছে, দুর্গাপুজোর নতুন কমিটি গঠন করা হচ্ছিল, সে সময় তৃণমূল কাউন্সিলর মৌসুমী মুখার্জী দল বল (TMC councilor) নিয়ে সেখানে আসেন এবং এই কমিটি মানি না বলে গন্ডগোল শুরু করেন। এরপরই সদলবলে ঝাঁপিয়ে পড়েন ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মৌসুমী মুখোপাধ্যায়। এরপরই গন্ডগোলের সূত্রপাত। ধাক্কা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ পার্থ চৌধুরীকে। ঘটনাস্থলেই পড়ে যান পার্থবাবু। তড়িঘড়ি তাঁকে বারাকপুর (Barrackpore) বিএন বসু হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে ডাক্তাররা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    ঘটনা অস্বীকার কাউন্সিলরের, তবে অন্য মত মৃতের পরিবারের

    যদিও মারপিট গন্ডগোলের সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত কাউন্সিলর। তাঁর দাবি মিটিং ভেতরে চলছিল আর বাইরে পার্থ অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তাঁকে অন্যরা ঘিরে ধরে। মৃতের সঙ্গে পুজো কমিটির মিটিং-এর কোনও সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন মৌসুমি। যদিও নিহত প্রৌঢ়ের পরিবারের দাবি, পার্থের কোনও শারীরিক অসুস্থতা ছিল না। কাউন্সিলরের (TMC councilor) অনুগামীরা তাঁকে মারধর করেন।

    কী বলছেন পুরপ্রধান?

    এই ঘটনার পর বারাকপুর বিএন বসু হাসপাতালে আসেন পৌর প্রধান উত্তম দাস। তিনি বলেন, “ক্লাবে মিটিং ছিল। ভিতরে কী হয়েছে বলতে পারব না। তবে খবর নিয়ে জেনেছি, যিনি মারা গিয়েছেন, তিনি ওই বৈঠকে ছিলেন না। কিছু ছেলে ওঁকে ধাক্কাধাকি করেছে। তখনই উনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।” একই সঙ্গে পুরপ্রধান জানান, কাউন্সিলর বা যিনিই এই ঘটনায় দোষী হোন না কেন, পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে। আগে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসুক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share