Author: user

  • Mob Lynching: ভাঙড়ে চোর সন্দেহে পিটিয়ে খুন, প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা

    Mob Lynching: ভাঙড়ে চোর সন্দেহে পিটিয়ে খুন, প্রশ্নের মুখে পুলিশের ভূমিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাঙড়ে ফের চোর সন্দেহে থানার অদূরেই বেঁধে রেখে পিটিয়ে খুন (Mob Lynching)। অভিযোগ, ভোরবেলায় চোর ভেবে এক ব্যক্তিকে বেধড়ক মারধর করে স্থানীয় জনতা। হাত-পা বাঁধা অবস্থায়ই তাঁকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে পেটানো হয়। চিকিৎসা না করিয়ে ফেলেও রাখা হয়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর।     

    চোর সন্দেহে পিটিয়ে খুন (Mob Lynching)

    পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতের নাম আজগর মোল্লা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড় থানার ফুলবাড়ি এলাকার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। ভাঙড় বাজার এলাকায় গত কয়েকদিন চোরের উপদ্রব বাড়ছিল বলে দাবি স্থানীয়দের। চুরির ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় সর্বক্ষণই ভয়ে ভয়ে থাকতেন স্থানীয়রা। এলাকায় রাত পাহারার ব্যবস্থা করা হয়। তাতেও বিশেষ লাভ হয়নি। পাহারাদাররা চলে গেলে ভোরবেলার দিকে চুরি হচ্ছিল। পুলিশকে জানিয়েও সুরাহা না হওয়ায় বেজায় ক্ষুব্ধ ছিলেন স্থানীয়রা। রবিবার ভোরে আজগরকে এলাকায় ঘোরাফেরা করতে দেখে চোর সন্দেহে তাঁকে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। প্রথমে বেঁধে রাখা হয় তাঁকে।

    খবর ছড়িয়ে পড়তেই জড়ো হয়ে যান স্থানীয়রা। শুরু হয় গণপ্রহার। আজগর অচৈতন্য হয়ে পড়লে তাঁকে ফেলে পালিয়ে যান তাঁরা। বেশ কিছুক্ষণ পরে তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। গণপিটুনির জেরে আজগরের মৃত্যুতে পুলিশের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে এলাকায়। থানার অদূরে দীর্ঘক্ষণ এক ব্যক্তিকে বেঁধে রেখে গণপিটুনি দেওয়া হল অথচ পুলিশ টের পেল না! স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “রাতে পাহারাদাররা চলে গেলে ভোরবেলার দিকে চুরি হচ্ছিল। গত কয়েকদিন ধরেই একই ঘটনা বারবার ঘটছিল। ফলে নজর রাখা হচ্ছিল। এলাকায় ভোরবেলা সাড়ে চারটা নাগাদ ওঁকে ধরা হয়। উনি সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাঘুরি করছিলেন। তাই বেঁধে রাখা হয়েছিল। পরে অনেকে চলে এসে মারধর (Mob Lynching) করতে শুরু করে। অনেকক্ষণ নিস্তেজ হয়ে পড়েছিলেন। আমরা ভেবেছিলাম নেশা করে পড়ে আছেন। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে জানা যায় উনি মারা গিয়েছেন।”

    কলকাতা পুলিশও ভাঙড়ে শান্তি ফেরাতে ব্যর্থ (Bhangar)

    প্রসঙ্গত, ভাঙড় থানা এলাকায় শান্তি ফেরাতে নিয়ে আসা হয় কলকাতা পুলিশের অধীনে। তার পরেও ভাঙড়ে একের পর এক ঘটনা ঘটেই চলেছে। পুলিশের দক্ষতা ও সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। স্থানীয়দের একাংশের প্রশ্ন, দীর্ঘক্ষণ এক ব্যক্তিকে বেঁধে রেখা রেখে মারধর করা হল, অথচ পুলিশ খবর পেল না কেন? জানা গিয়েছে, দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু অভিযোগ, মৃতের পরিবার পুলিশকে দেহ নিতে দেয়নি। তাঁদের পক্ষ থেকে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। ডিসি সৈকত ঘোষ জানিয়েছেন, পুলিশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। 

    আরও পড়ুন: বুলডোজার নিয়ে উচ্ছেদ অভিযানে বাধা, তৃণমূল কাউন্সিলরদের ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ

    উল্লেখ্য, প্রায় এক মাস সময় ধরে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে একের পর এক গণপিটুনির ঘটনা ঘটছে। কোথাও আক্রান্তের মৃত্যু হচ্ছে, কোথাও আবার তাঁরা গুরুতর জখম হচ্ছেন। গণপিটুনি রুখতে ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় নির্দিষ্ট আইন রয়েছে। তা সত্ত্বেও পশ্চিমবঙ্গে গণপিটুনির ঘটনা কিছুতেই কমছে না। বউবাজার থেকে শুরু করে সল্টলেক হয়ে নিউটাউন, গণপিটুনি অব্যাহত। এবার গণপিটুনিতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল ভাঙড়ে (Bhangar) । দেশের আইন বদলালেও, পশ্চিমবঙ্গ রয়েছে যথা পূর্বং, তথা পরং। 

    এ রাজ্যের হাল কি ফিরবে না? গণপিটুনির বলি হতে হবে আজগর মোল্লাদের!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Robot Committed Suicide: কাজের চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করল রোবট!

    Robot Committed Suicide: কাজের চাপ সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করল রোবট!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজের চাপে আত্মহত্যা (Robot Committed Suicide) করতে বাধ্য হল রোবট! ঘটনায় হইচই বিশ্বজুড়ে। দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) গুমি সিটি কাউন্সিল এলাকার ঘটনা। ২৬ জুন এই কাউন্সিল ঘোষণা করে, সাইবর্গ (রোবটটির নাম) সাড়ে ছ’ফুট উঁচু সিঁড়ি থেকে লাফিয়ে নীচে পড়ে যায়। পরে উদ্ধার হয় তার ‘দেহ’। সাইবর্গ সিটি কাউন্সিল অফিসার হিসেবে কাজ করছিল। সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, রোবটটির মৃত্যু আদতে ‘আত্মহত্যা’ কিনা, তা জানা প্রয়োজন। ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে সিটি কাউন্সিলের অফিসার নির্বাচিত করা হয়েছিল এই রোবটটিকে। লিফ্ট ডেকে নিজেই ফ্লোরে চলাফেরা করতে পারত সাইবর্গ।

    কী বলছেন সাইবর্গের সহকর্মীরা? (Robot Committed Suicide)

    রোবটটির জন্ম ক্যালিফোর্নিয়া-ভিত্তিক রুট স্টার্টআপ বিয়ার রোবোটিক্সে। সিটি কাউন্সিলের এক কর্মকর্তা বলেন, “এটি দৈনিক নথি সরবরাহ, শহরে প্রচার এবং তথ্য সরবরাহে সহায়তা করত। অন্য যে কোনও স্থায়ী কর্মচারীর মতো সাইবর্গ সকাল ৯টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত কাজ করত। এর সিভিল সার্ভিস অফিসার কার্ডও ছিল।” সাইবর্গের (Robot Committed Suicide) এক ‘সহকর্মী’ বলেন, “রোবটটি ছিল পরিশ্রমী কর্মীর মতো। এই মুহূর্তে গুমি সিটি কাউন্সিল অন্য কোনও রোবট অফিসার আনার কথা ভাবছে না।” দক্ষিণ কোরিয়ায় রোবোটিক প্রযুক্তি ব্যবহারের রমরমা। ইন্টার ন্যাশনাল ফেডারেশন অফ রোবোটিক্সের মতে, এ দেশে বিশ্বের সর্বোচ্চ রোবট ঘনত্ব রয়েছে। প্রতি দশজন মানব কর্মচারীর জন্য একটি করে শিল্প রোবট রয়েছে।

    কীভাবে আত্মহত্যা করতে পারে?

    রোবট একটি মেশিন। তার আবেগ থাকার কথা নয়। নেইও। সে কীভাবে আত্মহত্যা করতে পারে? প্রযুক্তিবিদদের মতে, রোবটটি আত্মহত্যা করেনি। প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণেই সেটির ‘মৃত্যু’ হয়েছে। জানা গিয়েছে, রোবটটি এমন প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছিল, যাতে সেটি কোনও অবস্থায়ই সিঁড়ির দিকে যেতে না পারে। তবে সাইবর্গ কীভাবে সিঁড়ির দিকে গেল, পড়েই বা গেল কীভাবে, সে প্রশ্ন উঠছে। সাইবর্গ যখন ‘আত্মহত্যা’ করে, তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন ওই কাউন্সিলের কয়েকজন কর্মী। তাঁরা জানান, সে এমনভাবে (South Korea) পাক খাচ্ছিল, যে তাকে আটকানো সম্ভব হয়নি। সেন্সর এড়িয়ে সিঁড়ির দিকে এগিয়ে যায় সে। সেখান থেকে পড়েই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে সাইবর্গ (Robot Committed Suicide)।

    আর পড়ুন: রথযাত্রায় জগন্নাথদেবকে দেওয়া হয় বিশেষ ছাপ্পান্ন ভোগ, কী এর মাহাত্ম্য?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Russia Relation: রাশিয়া-ভারত বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন মোদি, কী কী বিষয়ে আলোচনা হবে জানেন?

    India Russia Relation: রাশিয়া-ভারত বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন মোদি, কী কী বিষয়ে আলোচনা হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরির খোঁজে গিয়ে না জেনেই ভারতীয়রা জড়িয়ে যাচ্ছেন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লি (India Russia Relation)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন রাশিয়া সফরে এই বিষয়ে আলোচনা হতে পারে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে। বিদেশ সচিব বিনয় কাটোয়া এ খবর জানান। ৮ জুলাই দু’দিনের সরকারি (Annual Summit) সফরে রাশিয়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে রাশিয়ার প্রসিডেন্টের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসবেন তিনি। এই বৈঠকেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

    ভারতীয়দের জুড়ে দেওয়া হচ্ছে যুদ্ধে (India Russia Relation)

    মোটা অঙ্কের মাইনের টোপ দিয়ে ভারত (India Russia Relation) থেকে রাশিয়ায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে কর্মপ্রার্থীদের। পরে তাঁদেরই প্রশিক্ষণ দিয়ে ভিড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে রাশিয়ান বাহিনীর সঙ্গে। এঁদের সিংহভাগকেই মোতায়েন করা হচ্ছে রাশিয়া-ইউক্রেন সীমান্ত প্রহরায়। নিজেদের অজান্তেই কর্মপ্রার্থীরা জড়িয়ে পড়ছেন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে। কেবল কর্মপ্রার্থীরা নন, রাশিয়ায় যাঁরা পড়াশোনা করতে যাচ্ছেন, তাঁদেরও বিপথে চালিত করে লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে যুদ্ধে। কেবল ভারত নয়, পড়শি দেশ নেপাল থেকেও লোকজনকে চাকরির টোপ দিয়ে যুতে দেওয়া হচ্ছে যুদ্ধে। গত মে মাসেই এই পাচার চক্রে জড়িত সন্দেহে চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অথচ এই ঘটনারও মাস তিনেক আগে ভারত সরকার দেশবাসীকে জানিয়ে দিয়েছিল তাঁরা যেন কোনওভাবেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে না পড়েন। পরিসংখ্যান বলছে, তার পরেও রুশ সেনা বাহিনীতে নাম লিখিয়েছেন অনেক ভারতীয়।

    আর পড়ুন: রথযাত্রায় জগন্নাথদেবকে দেওয়া হয় বিশেষ ছাপ্পান্ন ভোগ, কী এর মাহাত্ম্য?

    আসছে অকাল মৃত্যুর খবরও 

    যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়ে অকালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ার খবরও আসছে। চলতি বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি বছর তেইশের এক তরুণের মৃত্যু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন রণাঙ্গনে। তিনি ছিলেন গুজরাটের বাসিন্দা। গত ডিসেম্বরেই সিকিউরিটি হেল্পার হিসেবে তিনি যোগ দিয়েছিলেন রাশিয়ান বাহিনীতে। এই তালিকায় রয়েছে ভারতেরই আরও কয়েকজন। বিদেশ সচিব জানিয়েছেন, মোদি এবং রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্বার্থ নিয়ে আলোচনা করবেন। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়েও আলোচনা হবে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। তিনি জানান, শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিনিয়োগ, প্রতিরক্ষা এবং পিপল টু পিপল বন্ধন নিয়েও আলোচনা হবে। তিনি বলেন, “ভারত-রাশিয়া বার্ষিক সম্মেলন (Annual Summit) হচ্ছে তিন বছর পর। তাই আমরা একে ভীষণ গুরুত্ব দিচ্ছি (India Russia Relation)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Temple Economics: ভারতের মন্দির অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় জিডিপিতে, বলছে রিপোর্ট

    Temple Economics: ভারতের মন্দির অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় জিডিপিতে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মচর্চা, আধ্যাত্মিকতা, মানতপুরণ, দেবতার উদ্দেশ্যে পূজা নিবেদন- এসব কিছুর কেন্দ্র হল মন্দির (Temple Economics)। হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারতবর্ষে মন্দিরের সংখ্যা নেহাত কম নয়, প্রায় কুড়ি লক্ষ। এগুলির মধ্যে এমন অনেক মন্দির রয়েছে যেগুলি বিশেষভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রতিদিনই গড়ে সেখানে হাজার হাজার ভক্তরা ভিড় করেন। চলতি বছরেই উদ্বোধন হয়েছে রাম মন্দিরের। কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, প্রতিদিন গড়ে এক লাখেরও বেশি তীর্থযাত্রীর পা পড়েছে রাম মন্দির চত্বরে। ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে মন্দিরকে কলা, সংস্কৃতি, শিক্ষা, সামাজিকতা এবং বাণিজ্যের কেন্দ্র বলে মনে করা হয়। বৈচিত্রের দেশ আমাদের ভারতবর্ষ। এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে পা দিলেই নজরে পড়ে আলাদা প্রথা, কাস্টম, রীতি। সেই সমস্ত অঞ্চলভিত্তিক রীতির ওপরেই গড়ে ওঠে মন্দির। জীবনে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধির কামনায় প্রার্থনা করেন ভক্তরা। জীবনে চলার পথে বাধা যাতে ভগবান দূর করেন সে প্রার্থনাও করেন তাঁরা। এক ভক্তের সঙ্গে অপর ভক্তের মনের ভাব বিনিময়ের স্থানও হল মন্দির। মন্দিরকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে পর্যটনও। মন্দিরকেন্দ্রিক অর্থ ব্যবস্থা টানে এলাকার অর্থনীতিকেও (Temple Economics)। হাজার হাজার দর্শনার্থীদের ভিড়ে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হয় হোটেলগুলিও। তীর্থযাত্রীদের থাকা-খাওয়া সমস্ত কিছুর বন্দোবস্ত হয় সেখানে। এর পাশাপাশি ভক্তদের যেকোনও প্রয়োজনীয়তা মেটায় ছোটখাটো দোকানগুলিও। ফুল, তেল, প্রদীপ, সিঁদুর ছবি বিক্রি হয় স্থানীয় দোকান থেকে।

    ধর্মীয় যাত্রাতে (Temple Economics) গড়ে প্রতিদিন মাথাপিছু খরচ হয় ২,৭১৭ টাকা

    মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্টন স্টেইন ভারতবর্ষের মন্দির অর্থনীতির ওপর গবেষণা করেন। ১৯৬০ সালে তিনি একটি রিপোর্টও জমা দেন এ নিয়ে। তাঁর ‘দ্য ইকোনমিক ফাংশন অফ মেডিভিয়াল সাউথ ইন্ডিয়ান টেম্পেল’- শীর্ষক লেখা প্রকাশিত হয়েছিল এশিয়ান স্টাডিসে। সাম্প্রতিককালে একটি তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। ‘ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে অফিসে’র দেওয়া ওই তথ্যে দেখা যাচ্ছে, ৫৫ শতাংশ হিন্দু যাঁরা বিভিন্ন মন্দিরে তীর্থযাত্রী হিসেবে পরিভ্রমণ করেন, তাঁরা সাধারণভাবে মধ্যমানের অথবা ছোট হোটেলে থাকেন। যেকোনও ধরনের ধর্মীয় যাত্রাতে (Temple Economics) গড়ে প্রতিদিন মাথাপিছু খরচ হয় ২,৭১৭ টাকা। যেখানে অন্যান্য যে কোনও সামাজিক যাত্রায় মাথাপিছু খরচ হয় ১,১১৮ টাকা। শিক্ষামূলক ভ্রমণে মাথা পিছু খরচ হয় ২,২৮৬ টাকা। এখানেই বোঝা যাচ্ছে ধর্মীয় যাত্রার অর্থনীতি ঠিক কতখানি এগিয়ে।

    প্রতিবছর ৪.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা খরচ হয় শুধুমাত্র ধর্মীয় যাত্রার কারণে 

    রিপোর্ট বলছে, প্রতিবছর এভাবেই ৪.৭৪ লক্ষ কোটি টাকা খরচ হয় শুধুমাত্র ধর্মীয় যাত্রার কারণে। ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে অফিসের ওই ডেটাতে আরও বলা হচ্ছে, ভারতবর্ষের মন্দির অর্থনীতির (Temple Economics) পরিমাণ হল ৩.০২ লক্ষ কোটি টাকা অর্থাৎ ভারতবর্ষের জিডিপির (GDP) ২.৩২ শতাংশই আসে মন্দির অর্থনীতি থেকে। ভারত সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, এদেশের পর্যটনের ৮৭% হলেন দেশের নাগরিক। অন্যদিকে ১৩ শতাংশ বিদেশি নাগরিক। সরকারের প্রকাশিত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, দেশের মধ্যে মাত্র ছ’টি বড় মন্দিরের আয় বছরে ২৪ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে বেশিরভাগই দিল্লি-আগ্রা-বারাণসী-জয়পুরকেন্দ্রিক। অন্যদিকে দক্ষিণ ভারতের মাদুরাই, মহাবলীপুরম, তিরুপতিতে মন্দির দর্শন করেছেন ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ৯ কোটি বিদেশি নাগরিক। বর্তমানে তাই মন্দির অর্থনীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে জিডিপিতে (GDP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PhonePe: ফ্লিপকার্টের কর্মী থেকে সফল ব্যবসায়ী, দিশা দেখাচ্ছেন সমীর নিগম

    PhonePe: ফ্লিপকার্টের কর্মী থেকে সফল ব্যবসায়ী, দিশা দেখাচ্ছেন সমীর নিগম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্লিপকার্টের সাধারণ কর্মী ছিলেন তিনি। এখন প্রায় এক লক্ষ কোটি টাকার কোম্পানি চালান। এই ব্যবসায়ীর নাম সমীর নিগম। চেনেন না তো? ফোন পে’র (PhonePe) কথা নিশ্চয়ই জানেন। সেই কোম্পানির সিইও তিনি। ইউপিআই ( UPI)  অ্যাপের সিইও এখন ভারতবর্ষের অন্যতম সফল ব্যবসায়ী। তাঁর অ্যাপ এখন ভারতবর্ষের ইউপিআই দুনিয়ার অন্যতম সফল অ্যাপ। ফোন পে বর্তমানে কয়েক লক্ষ ব্যবহারকারীর অর্থনৈতিক লেনদেনের ভরসার প্রতীক।

    ২০২২ সালে ফ্লিপকার্ট থেকে আলাদা হয় ফোন পে (PhonePe)

    ফোন পে’র যাত্রা একটি উল্লেখযোগ্য মোড় নেয় যখন এটিকে ফ্লিপকার্ট ২০ মিলিয়ন ডলারেরও কম মূল্যে অধিগ্রহণ করে। ফ্লিপকার্টে ওয়ালমার্টের বেশিরভাগ অংশীদারিত্ব অধিগ্রহণের পর, ওয়ালমার্ট ফোন পে’র (PhonePe) উপর পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণ লাভ করে। তবে ২০২২ সালে একটি সাহসী পদক্ষেপ নেয় ফোন পে। স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য ফ্লিপকার্ট থেকে আলাদা হয়ে যায়। এখান থেকেই কোম্পানির স্বাবলম্বী হওয়ার যাত্রা শুরু। ফোন পে ডিজিটাল ওয়ালেট, ইউপিআই পেমেন্ট, বিল পেমেন্ট এবং নির্বিঘ্ন ক্রয় লেনদেন সহ তার বিস্তৃত পরিসরের পরিষেবার মাধ্যমে ব্যক্তি এবং ব্যবসা উভয়ের জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। এই ইউপিআই প্ল্যাটফর্মটি ২০২৩ সালে ক্রস-বর্ডার ইউপিআই (UPI) পেমেন্ট এবং পিনকোড, একটি হাইপারলোকাল শপিং এবং কমার্স অ্যাপ লঞ্চের মাধ্যমে অফার এবং পরিষেবাগুলিকে প্রসারিত করে।

    ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু ফোন পে’র (UPI)

    ২০১৫ সালে, ভারতীয় উদ্যোক্তা সমীর নিগম ফোন পে চালু করেন এবং বর্তমানে তিনি কোম্পানির সিইও। আগে ফ্লিপকার্টের ইঞ্জিনিয়ারিং-এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ২০০৯ সালে, তিনি তাঁর প্রথম ব্যবসা, মাইম ৩৬০ প্রতিষ্ঠা করেন। দ্য ইকোনমিক টাইমস তাঁকে চল্লিশ বছরের নিচে শীর্ষ ৪০ ভারতীয় কর্পোরেটদের মধ্যে স্থান দিয়েছে। বর্তমানে সমীর নিগম কর্ণাটকের ব্যাঙ্গালুরুতে থাকেন। তিনি নয়ডা থেকে মুম্বাই এবং তারপর ব্যাঙ্গালুরুতে যান, যেখানে ফোন পে সদর দফতরের অবস্থান। ফোন পে যে বছর চালু হয়েছিল সেই বছরই ভারত সরকার ডিমনিটাইজেশন করেছিল।

    আরও পড়ুন: পুরনো কাপড় দিয়ে নতুন পুতুল! লক্ষাধিক টাকা উপার্জনের নয়া পন্থা তামিলনাড়ুর দম্পতির

    বর্তমানে ৫০ কোটির বেশি ব্যবহারকারী এবং ৩.৭ কোটি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে, ফোন পে (PhonePe) এবং ভারত বিল পে সিস্টেম বাজারে একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ধারণ করে। নভেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত, এর আনুমানিক মূল্য ১২ বিলিয়ন ডলার (৯৯.৪০০ কোটি টাকার বেশি) ছাড়িয়ে গেছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরের কুলগামে গুলির লড়াই, খতম ৪ জঙ্গি, শহিদ ২ জওয়ান

    Jammu And Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরের কুলগামে গুলির লড়াই, খতম ৪ জঙ্গি, শহিদ ২ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Jammu And Kashmir) অব্যাহত সেনা জওয়ানদের সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াই। গুলির লড়াইয়ে খতম করা গিয়েছে ৪ জঙ্গিকে (Terrorists Shot Dead)। অন্যদিকে শহিদ হয়েছেন দুই জওয়ান। আরও চার জঙ্গির সন্ধানে জারি রয়েছে তল্লাশি অভিযান। কুলগামে জঙ্গিদের উপস্থিতি নিয়ে আগেই খবর ছিল সেনার কাছে। সেই মতোই শনিবার একদম সকাল থেকে শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের ভিত্তিতে সেই তল্লাশি চলাকালীন শুরু হয় সেনা-জঙ্গি গুলির লড়াই।

    কুলগাম জেলার মদেরগাম গ্রামে লুকিয়েছিল জঙ্গিরা (Jammu And Kashmir)

    সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, কুলগাম জেলার মদেরগাম নামের গ্রামে যৌথ তল্লাশি অভিযান করে সিআরপিএফ জওয়ান এবং স্থানীয় পুলিশ। গ্রামে ঢুকতেই সেনাবাহিনীর ওপর একের পর এক গুলি বর্ষণ করতে শুরু করে জঙ্গিরা। পাল্টা গুলি চালান জওয়ানরাও। তবে সেই গুলির লড়াইয়ে এক জওয়ান গুরুতর আহত হন। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    ড্রোনের ফুটেজে দেখা যায় জঙ্গিদের দেহ

    অপরদিকে, কুলগ্রামেরই ফ্রিসাল এলাকা থেকে একটি ড্রোনের ফুটেজ হাতে আসে জওয়ানদের। সেই ফুটেজ থেকেই দেখা যায় চার জঙ্গির দেহ পড়ে রয়েছে মাটিতে। আরও একজন জওয়ান শহিদ হয়েছেন। তবে এত গুলিবর্ষণের মধ্যে ওই জঙ্গিদের দেহ (Terrorists Shot Dead) উদ্ধার করা যায়নি বলেই জানানো হয়েছে। সেনা বাহিনীর অনুমান (Jammu And Kashmir) এলাকায় আরও কয়েকজন সন্ত্রাসবাদী লুকিয়ে রয়েছে। তাদের সন্ধানে তল্লাশি অভিযান চলছে। প্রসঙ্গত, এর আগে জুন মাসে একাধিকবার হামলা হয়েছিল কাশ্মীরে। প্রধানমন্ত্রীর শপথগ্রহণের দিনও হামলা হয়েছিল, সেই ঘটনায় পুণ্যার্থীদের বাসের ওপর হামলা চালানো হয়েছিল। তার কয়েকদিনের (Jammu And Kashmir) মাথাতেই জোড়া হামলা হয়। কাঠুয়া এবং দোদা জেলায় ওই হামলা হয়েছিল। ওই ঘটনায় জখম হয়েছিলেন সাধারণ নাগরিকও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Building Collapses: গুজরাটের সুরাটে ভেঙে পড়ল ৬ তলা বিল্ডিং, নিহত ৭, চলছে উদ্ধারকাজ

    Building Collapses: গুজরাটের সুরাটে ভেঙে পড়ল ৬ তলা বিল্ডিং, নিহত ৭, চলছে উদ্ধারকাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার গুজরাটের সুরাটে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল ৬ তলা বিল্ডিং (Building Collapses)। রবিবার সকালে পাওয়া খবর অনুযায়ী, ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৭। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে অনুমান উদ্ধারকারীদের। অনেকেই সেই ভেঙে পড়া বিল্ডিংয়ের তলায় চাপা পড়ে গিয়েছেন বলে খবর। সংবাদ সংস্থা এএনআই ও পিটিআই জানিয়েছে, শনিবার গুজরাটের সুরাটে একটি ছয়তলা ভবন ধসে (Building Collapses) পড়ে। বেশ কয়েকজন আটকা পড়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। শনিবার খবর পাওয়ামাত্রই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ ও দমকল বাহিনী। উদ্ধারকাজ চলছে প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত। 

    জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারের বিবৃতি

    সুরাটের (Surat) জেলা শাসক সৌরভ পারধি সংবাদমাধ্যমকে শনিবারই বলেন, ‘‘আমরা খবর পেয়েছি একটি ছয়তলা ভবন ধসে পড়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, প্রায় ৪-৫টি ফ্ল্যাট ভেঙে গিয়েছে। এনডিআরএফ এবং এসডিআরএফ উভয় দলই তাদের উদ্ধারের জন্য কাজ করছে।’’ সুরাটের পুলিশ কমিশনার অনুপম সিং গহলৌত বলেন, ‘‘শনিবার বিকেল তিনটে নাগাদ সচিন এলাকায় একটি ছ’তলা বাড়ি ভেঙে (Building Collapses) পড়ে। ওই ভবনে বসবাসকারী অনেকেই ভেতরে আটকা পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ ও দমকল।’’ প্রসঙ্গত, ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে সফলভাবে শনিবারই এক নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে। ভবনের ভেতরের ৩০টি ফ্ল্যাটের মধ্যে ৪-৫টা ফ্ল্যাটে লোকজন থাকলেও বাকিগুলো ফাঁকা ছিল। অনেকে কাজের কারণে বাইরে ছিলেন।

    সুরাটের সচিন নামক এলাকায় এই দুর্ঘটনাটি (Building Collapses) ঘটে

    সুরাটের (Surat) সচিন নামক এলাকায় এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। উল্লেখ্য, বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই সুরাটে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। এরই মাঝে এই বিপর্যয় ঘটে। এদিকে উদ্ধার অভিযান শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই এক মহিলাকে সেখান থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল। পরে তিন জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয় গভীর রাতে। পরে আরও চারজনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এখনও সেখানে বেশ কয়েকজন আটকে আছে বলে জানিয়েছেন সুরাট পুলিশের কমিশনার অনুপম সিং গেহলট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 07 july 2024: বৃশ্চিক রাশির জাতকদের কোনও কারণে প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে

    Daily Horoscope 07 july 2024: বৃশ্চিক রাশির জাতকদের কোনও কারণে প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সন্তান সংক্রান্ত সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ২) ধর্মীয় কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

    ৩) নতুন কিছু শুরুর জন্য আজকের দিনটি ভালো।

    বৃষ

    ১) পারিবারিক বিষয়ের কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    ২) গৃহস্থ জীবনে অবসাদ থাকবে।

    ৩) আর্থিক পরিস্থিতির কারণে চিন্তিত হবেন।

    মিথুন

    ১) আজকের দিনটি পারিবারিক জীবনের জন্য সমস্যায় ভরপুর।

    ২) পরিবারে কিছু সমস্যা হতে পারে।

    ৩) সম্মান বাড়বে।

    কর্কট

    ১) মানসিক দিক দিয়ে চিন্তিত থাকবেন।

    ২) সন্তানের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবেন।

    ৩) প্রেম জীবন সুখের হবে।

    সিংহ

    ১) আর্থিক জীবনে ব্যয় বাড়বে।

    ২) নতুন ব্যবসা শুরুর জন্য আজকের দিনটি ভালো।

    ৩) ভাগ্য আপনার সঙ্গে থাকবে।

    কন্যা

    ১) শুভ কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

    ২) মনের মধ্যে শান্তি থাকবে।

    ৩) পারিবারিক জীবনে জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা পাবেন।

    তুলা

    ১) অসুস্থতার কারণে গুরুত্বপূর্ণ কাজ আটকে যেতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে ভালো সুযোগ পাবেন।

    ৩) জীবনসঙ্গীর জন্য কোনও উপহার কিনতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) কোনও কারণে প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ২) ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখার চেষ্টা করুন।

    ৩) জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা পাবেন।

    ধনু

    ১) কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ থাকবে।

    ২) আধিকারিকদের পূর্ণ সহযোগিতা লাভ করবেন।

    ৩) সন্তানের জন্য কোনও উপহার কিনতে পারেন।

    মকর

    ১) ধৈর্য ও কঠিন পরিশ্রমের জোরে লক্ষ্য লাভে সফল হবেন।

    ২) পারিবারিক মনোমালিন্য দূর হতে পারে।

    ৩) ছাত্রছাত্রীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে।

    কুম্ভ

    ১) বিবাদ এড়িয়ে যেতে হবে আপনাকে।

    ২) ব্যবসায় লোকসান।

    ৩) বাড়িতে বন্ধুর আগমন।

    মীন

    ১) স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে।

    ২) খাওয়া-দাওয়ার বিশেষ যত্ন নিন।

    ৩) ছাত্রছাত্রীদের জন্য আজকের দিনটি ভালো।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India VS Zimbabwe: সপ্তাহের ব্যবধানে ভূলুণ্ঠিত বিজয়ীর তাজ, হারারেতে ফিকে ভারতের বিশ্বজয়ের রং

    India VS Zimbabwe: সপ্তাহের ব্যবধানে ভূলুণ্ঠিত বিজয়ীর তাজ, হারারেতে ফিকে ভারতের বিশ্বজয়ের রং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক শনিবার ভারতের মাথায় উঠেছিল বিজয়ীর তাজ। ঠিক তার পরের শনিবার হারারেতে (Harare Sports Club) লজ্জার হার ভারতের (India VS Zimbabwe)। ২৯ জুন, শনিবার বার্বাডোজে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারতের টি২০ দল। আর ৬ জুলাই হারারেতে জিম্বাবোয়ের কাছে ১৩ রানে ধরাশায়ী টিম ইন্ডিয়া (টি২০)।

    প্রকাশ্যে টিমের কঙ্কালসার চেহারা (India VS Zimbabwe)

    দেশের মাথায় বিশ্বজয়ীর মুকুট তুলে দিয়ে টি২০ ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন টিম ইন্ডিয়ার তিন সুপারস্টার বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা এবং রবীন্দ্র জাডেজা। জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে দলের প্রবীণ তারকাদের বিশ্রাম দিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। তার পরেই এদিনের ম্যাচে বেরিয়ে এল শুভমন গিলের নেতৃত্বে ভারতীয় তরুণদলের কঙ্কালসার চেহারা। ০ রানে আউট হন মুকেশ কুমার।

    ধরাশায়ী ভারত

    ১৮ ওভারের শেষে ভারতের (India VS Zimbabwe) স্কোর দাঁড়ায় ৯৮/৯। শেষ দুওভারে ভারতের প্রয়োজন ছিল ১৮ রান। প্রয়োজনীয় সেইটুকু রানও করতে পারেনি ভারত। ১০২ রানে অল আউট হয়ে যায় টিম ইন্ডিয়া। ১৩ রানে জিম্বাবোয়ের কাছে ধরাশায়ী শুভমনের ভারতীয় দল। কেবল মুকেশ নন, ব্যর্থতার নজির টিম ইন্ডিয়ার পরতে পরতে। ৮ বলে ৯ রান করে সাজঘরে ফিরে যান রবি বিষ্ণোই। জিম্বাবোয়ের ৯ উইকেটে ১১৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৯.৫ ওভারে ১০২ রানে অল আউট হয়ে যায় ভারত। ৩.৫ ওভারে ১৬ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট দখল করেন চাতারা।

    আর পড়ুন: “যাঁরা ইসলাম ধর্মে জন্মাননি, তাঁরা দুর্ভাগা”, ‘হাকিমি’ মন্তব্যে তোপ বিজেপির

    তার আগে ১৭তম ওভারে (Harare Sports Club) বল করতে নামেন সিকন্দর রাজা। ১৬.৬ ওভারে সিকন্দরের বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন মুকেশ। ৩ বল খেলেও খাতা খুলতে পারেননি তিনি। সিকন্দর ৪ ওভারে ২৫ রান খরচ করে তুলে নেন ৩টি উইকেট। ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের ট্রফি জিতে নেন জিম্বাবোয়ের ক্যাপ্টেন (India VS Zimbabwe)। এদিনের সিরিজে তিনজনের অভিষেক হয়েছে। এঁরা হলেন, অভিষেক শর্মা, রিয়ান পরাগ ও ধ্রুব জুরেল। তারুণ্যে ভরপুর দলে রয়েছেন শুভমান গিল, রুতুরাজ গায়কোয়াড়, অভিষেক শর্মা, রিঙ্কু সিং, ধ্রুব জুরেল, রিয়ান পরাগ, ওয়াশিংটন সুন্দর, রবি বিষ্ণোই, আবেশ খান, খলিল আহমেদ, মুকেশ কুমার, তুষার দেশপান্ডে, সাই সুদর্শন, জিতেশ শর্মা, হর্ষিত রানা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Cataract Surgery: ছানি অস্ত্রোপচারকাণ্ডে অসুস্থ আরও ৪, অস্বস্তিতে স্বাস্থ্য ভবন

    Cataract Surgery: ছানি অস্ত্রোপচারকাণ্ডে অসুস্থ আরও ৪, অস্বস্তিতে স্বাস্থ্য ভবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেটিয়াবুরুজে (Metiaburuz) ছানি অস্ত্রোপচারকাণ্ডে ক্রমেই অস্বস্তি বেড়ে চলেছে স্বাস্থ্য ভবনের। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের শিকার হয়েছেন আরও চার রোগী। সব মিলিয়ে সরকারি হাসপাতালে ছানি অপারেশন (Cataract Surgery) করিয়ে এ পর্যন্ত সংক্রমণের শিকার হলেন ২০ জন। শনিবার আরও দুই রোগী সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে গিয়েছেন আরআইওতে। ঘটনায় প্রশ্নের মুখে ছানি অপারেশন থিয়েটারের প্রোটোকল। মেটিয়াবুরুজের ওই হাসপাতালে ওটির প্রোটোকল মানা হয়নি বলেই অভিযোগ। অস্ত্রোপচারে ব্যবহৃত ওষুধের গুণমান নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। আতশ কাচের তলায় অপারেশন থিয়েটারের নিয়মিত স্যানিটাইজেশন, গজ এবং তুলোও।

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? (Cataract Surgery)

    রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অফ অপথ্যালমোলজি (আরআইও)-র প্রাক্তন (Cataract Surgery) অধিকর্তা গৌতম ভাদুড়ি বলেন, “ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন হলে রাতারাতি তা ছড়িয়ে পড়ে। এখানে তো অনেকে দু’দিন পরে আসছেন। হতে পারে ফাঙ্গাল ইনফেকশন।” তিনি বলেন, “ফ্লুইডের বোতল থেকে ফ্লুইড নিয়েই ছানি অপারেশন করা হয়। সেই সময় পরিষ্কার করা, ছানি বের করতে জলের একটা বড় ভূমিকা থাকে। সেই জল যদি স্বচ্ছ না থাকে, তাতে যদি ছত্রাক থাকে, তা দেখা সম্ভব নয় যে চিকিৎসক অপারেশন করছেন, তাঁর পক্ষে। কারণ এই জল আসে সিলড বোতলে।”

    ফ্লুইডের গুণমান নিয়ে প্রশ্ন

    চিকিৎসকদের একাংশের মতে, ছানি অস্ত্রোপচারকাণ্ডে যে ফ্লুইড ব্যবহার করা হয়েছিল তার গুণমানেই সমস্যা রয়েছে। তাঁদের যুক্তি, গত ছ’মাস ধরে একাধিক মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতাল এই ফ্লুইডের গুণমান নিয়ে সরব হয়েছে। গত ২৫ জুন এনআরএসে ফ্লুইডের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় অর্থো-ওটিতে স্থগিত রাখা হয়েছিল অস্ত্রোপচার। ঘটনাচক্রে এদিনই ঘটেছিল মেটিয়াবুরুজের হাসপাতালে ছানি অপারেশনকাণ্ড। অভিযোগ পেয়ে তড়িঘড়ি সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরের তরফে ছানি অপারেশনে ব্যবহৃত ফ্লুইডের গুণমান যাচাই করতে পাঠানো হয়েছে ব্যাচের নমুনা।

    আর পড়ুন: “যাঁরা ইসলাম ধর্মে জন্মাননি, তাঁরা দুর্ভাগা”, ‘হাকিমি’ মন্তব্যে তোপ বিজেপির

    জানা গিয়েছে, এই নমুনা পাঠানো হয়েছে এনএবিএল, রাজ্য ড্রাগ রিসার্চ ল্যাবরেটরি এবং পূর্ব ভারতের সেন্ট্রাল ড্রাগ ল্যাবরেটরিতে (Metiaburuz)। স্বাস্থ্যভবন সূত্রে খবর, একটি নির্দিষ্ট সংস্থার ফ্লুইডের গুণমান নিয়েই যাবতীয় অভিযোগ উঠেছে (Cataract Surgery)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share