Author: user

  • Daily Horoscope 02 july 2024: মীন রাশির জাতকরা শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকুন

    Daily Horoscope 02 july 2024: মীন রাশির জাতকরা শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকুন

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) নিজের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

    ২) আজ ভাগ্যোন্নতি হবে।

    ৩) আর্থিক সমস্যা থেকেও মুক্তি পাবেন।

    বৃষ

    ১) কোনও শুভ অনুষ্ঠান আয়োজনের বিষয়ে বাড়ির বয়স্ক সদস্যদের পরামর্শ নেবেন।

    ২) সন্ধ্যাবেলা বাড়িতে অতিথি আগমন হবে।

    ৩) জীবনযাপন প্রণালী উন্নত করার চেষ্টা করবেন।

    মিথুন

    ১) নিজের উন্নতি স্থায়ী করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

    ২) অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে দূরে থাকুন।

    ৩) ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনায় বন্ধুদের সহযোগিতা পাবেন।

    কর্কট

    ১) জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা পাবেন।

    ২) আর্থিক পরিস্থিতির কারণে চিন্তিত হতে পারেন।

    ৩) ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

    সিংহ

    ১) ব্যবসার কারণে বিশেষ ভাবে চিন্তিত থাকবেন।

    ২) পারিবারিক কারণে অস্থির থাকবেন।

    ৩) বাবা ও বয়স্কদের পরামর্শে ব্যবসা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করবেন।

    কন্যা

    ১) উৎসাহের সঙ্গে সমস্ত কাজ সম্পন্ন করবেন।

    ২) স্বস্তি পাবেন নিজের কর্মক্ষেত্রে।

    ৩) সন্ধ্যাবেলা বন্ধুদের সঙ্গে ধর্মীয় স্থানে যেতে পারেন।

    তুলা

    ১) শত্রুদের পরাজিত করতে পারবেন।

    ২) নিজের দুর্বলতা ত্যাগ করুন।

    ৩) বাড়িতে অনুষ্ঠানের আয়োজন।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসায়িক কারণে অবসাদের শিকার হতে পারেন।

    ২) দিনটি প্রতিকূল।

    ৩) কোনও পরিকল্পনা নতুনভাবে সাজান।

    ধনু

    ১) জিনিস কেনাকাটায় সময় কাটাবেন।

    ২) আজ অধিক পরিমাণে অর্থ ব্যয় হবে।

    ৩) স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রেম বাড়বে।

    মকর

    ১) ব্যবসায় ভালো লাভ হবে।

    ২) কোনও সুসংবাদ পাবেন।

    ৩) বন্ধুদের সঙ্গে হইহুল্লোড় ও কৌতুকে সময় কাটাবেন।

    কুম্ভ

    ১) আধ্যাত্মিকতা ও ধর্মে রুচি বাড়বে।

    ২) ধর্মীয় স্থানে যেতে পারেন।

    ৩) সময়ের সদ্ব্যবহার করুন।

    মীন

    ১) পড়াশোনা ও আধ্যাত্মিকতায় রুচি বাড়বে।

    ২) শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকুন।

    ৩) পারিবারিক বিবাদ হতে পারে।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Medha Patkar: পাঁচ মাসের কারাদণ্ড মেধা পাটকরকে, কেন জানেন?

    Medha Patkar: পাঁচ মাসের কারাদণ্ড মেধা পাটকরকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে মেধা পাটকরকে (Medha Patkar)! সোমবার এমনই নির্দেশ দিয়েছেন দিল্লির সাকেত আদালতের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাঘব শর্মা। ২০০১ সালে মামলাটি দায়ের করেছিলেন বিনয় কুমার সাক্সেনা। বর্তমানে তিনি দিল্লির উপ-রাজ্যপাল। কারাদণ্ডের পাশাপাশি বিনয়কে ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশও দিয়েছে আদালত।

    আদালতের নির্দেশ

    ম্যাজিস্ট্রেট জানান, কারাদণ্ডের এই আদেশটি স্থগিত থাকবে ৩০ দিনের জন্য। মেধা যাতে উচ্চ আদালতে মামলা করতে পারেন, তাই এই সময় বলে ধারণা আইনজ্ঞদের। প্রসঙ্গত, গত ২৪ মে এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল মেধাকে (Medha Patkar)। এদিন ঘোষণা করা হল সাজা। ২০০০ সালে ‘ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ সিভিল লিবার্টিজ’ নামে এক সংগঠনের সভাপতি পদে ছিলেন বিনয়। সেই সময় ‘নর্মদা বাঁচাও’ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন মেধা। আন্দোলন জোরদার করতে এই সময় মেধা একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন বলে অভিযোগ।

    মেধার বিরুদ্ধে গুচ্ছ অভিযোগ

    পরে বিনয়কে ‘কাপুরুষ’ অভিধায় ভূষিত করেছিলেন মেধা। হাওয়ালা লেনদেনে বিনয়ের যোগ রয়েছে বলেও অভিযোগ করেছিলেন নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের নেত্রী। বিনয়কে গুজরাট সরকারের দালাল বলেও অভিহিত করেছিলেন তিনি। মেধার আরও অভিযোগ, গুজরাটের জনগণ ও তাঁদের সম্পদকে বিদেশি স্বার্থের কাছে বন্ধক রাখা হয়েছে। এসবেরই প্রেক্ষিতে ২০০১ সালে আহমেদাবাদের এক আদালতে মেধার (Medha Patkar) বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেছিলেন বিনয়। ২০০৩ সালে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে মামলাটি স্থানান্তরিত হয়েছিল দিল্লিতে।

    আর পড়ুন: আমলা দম্পতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য, তৃণমূল সাংসদের জরিমানা ৫০ লাখ

    ২৪ মে এই মানহানি মামলায় মেধাকে দোষী সাব্যস্ত করার সময় বিচারক বলেছিলেন, ‘ইচ্ছাকৃতভাবেই এবং অঙ্ক কষেই মেধা পাটকর ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিলেন। এর মাধ্যমে বিনয় সাক্সেনার মানহানি করার উদ্দেশ্য ছিল তাঁর’। বিচারক আরও বলেছিলেন, ‘বিনয়কে অবৈধ ও অনৈতিক আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত বলায়, তাঁর খ্যাতি ও মানের বড় ক্ষতি হয়েছে। মেধার কাছে এই সব অভিযোগের কোনও উপযুক্ত প্রমাণ নেই।’ আদালত জানিয়েছে, বিনয়ের বিরুদ্ধে করা মেধার অভিযোগগুলির নেপথ্যে ছিল জনগণের ক্ষোভ উসকে দেওয়ার উদ্দেশ্য। রায় শুনে মেধার (Medha Patkar) প্রতিক্রিয়া, “আমরা আদালতের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kamarhati: তৃণমূল নেতার হাতে হেনস্থা অভিনেত্রী-কাউন্সিলর শ্রীতমা, কামারহাটিতে কোন্দল প্রকাশ্যে

    Kamarhati: তৃণমূল নেতার হাতে হেনস্থা অভিনেত্রী-কাউন্সিলর শ্রীতমা, কামারহাটিতে কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিনেত্রী তথা তৃণমূল কাউন্সিলরকে প্রকাশ্যে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠল দলেরই এক নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে কামারহাটি (Kamarhati) পুরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চা়ঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। কাউন্সিলরের নাম শ্রীতমা ভট্টাচার্য। আর অভিযুক্ত তৃণমূল (TMC Conflict) নেতার নাম অমিত সাহা। এই ঘটনায় তৃণমূলের কোন্দল ফের প্রকাশ্যে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kamarhati)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কামারহাটি পুরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের (Kamarhati)  শ্রীপল্লি কমিটির উদ্যোগে সরকারি জমি বেহাত হয়ে যাচ্ছে বলে কাউন্সিলরের কাছে অভিযোগ জমা পড়ে। সেই অভিযোগ পেয়ে কাউন্সিলর শ্রীতমা ভট্টাচার্য সরজমিনে খতিয়ে দেখতে যান। অভিযোগ, শ্রীপল্লি কমিটির সভাপতি তথা তৃণমূল নেতা অমিত সাহা দলীয় কর্মী-সমর্থকদের সামনেই দলীয় কাউন্সিলরকে হেনস্থা করেন। কাউন্সিলর শ্রীতমা ভট্টাচার্য বলেন, সরকারি জমি দখল হওয়ার অভিযোগ পেয়ে তা খতিয়ে দেখতে গিয়েছিলাম। জমি বেহাত হওয়া নিয়ে কথা বলতে গিয়েই আমাকে অমিত সাহা অশ্রাব্যভাষায় গালিগালাজ করেন। আমার ওপর হামলা চালানোর চেষ্টা করেন। বিষয়টি স্থানীয় বিধায়ক মদন মিত্রকে জানিয়েছি। বেলঘরিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। আমি এর সুবিচার চাই।

    আরও পড়ুন: চোর সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে গণপিটুনি, মৃত্যু আরও ১ যুবকের! রাজ্যে ৩ দিনে মৃত ৫

    সরব তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র

    তৃণমূল বিধায়ক (Kamarhati) মদন মিত্র বলেন, তৃণমূলের স্থানীয় নেতা বলে মহিলা কাউন্সিলরের সঙ্গে যা খুশি করবে তা হতে পারে না। দলীয় নেতৃত্বকে জানিয়েছি। কারণ, কাউন্সিলর সেখানে একটি বিষয়ে জানতে গিয়েছিল। শ্রীপল্লি কমিটির সভাপতি হিসেবে তাঁর সহযোগিতা করার কথা ছিল। কিন্তু, সেটা না করেই সকলের সামনেই মহিলা কাউন্সিলরকে হেনস্থা করা হয়েছে। এতে দলের ভাবমূর্তি খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দলের পক্ষ থেকে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয় দেখি। আর প্রশাসনগতভাবেই ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। কারণ, এই ধরনের ঘটনা ক্ষমার অযোগ্য। আশা রাখব, দলের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

    অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা কী সাফাই দিলেন?

    জানা গিয়েছে, এক সময় এই অমিত সাহা এই তৃণমূল (TMC Conflict) কাউন্সিলরের ইলেকশন এজেন্ট ছিলেন। তারপর এই ঘটনায় দলের কর্মীরাও হতবাক। তৃণমূল নেতা অমিত সাহা বলেন, রাতের দিকে মহিলা কাউন্সিলরের ক্লাবের মধ্যে আসা ঠিক হয়নি। কারণ, সেখান পাঁচরকম ছেলে থাকে। আর কাউন্সিলরের সঙ্গে কোনও খারাপ আচরণ করা হয়নি। আমি শ্রীপল্লি কমিটির বিষয়ে নাক গলাতে নিষেধ করেছি। এখন এই বিষয়টি নিয়ে আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saket Gokhale: আমলা দম্পতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য, তৃণমূল সাংসদের জরিমানা ৫০ লাখ

    Saket Gokhale: আমলা দম্পতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য, তৃণমূল সাংসদের জরিমানা ৫০ লাখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫০ লাখ টাকা জরিমানা তৃণমূল সাংসদের। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী ও তাঁর স্ত্রী তথা প্রাক্তন কূটনীতিক লক্ষ্মী পুরীর বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় অবমাননাকর মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের সাকেত গোখেলের (Saket Gokhale) বিরুদ্ধে। সেই কারণেই তাঁকে জরিমানা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court)।

    সাকেতকে আদালতের নির্দেশ (Saket Gokhale)

    সোমবার দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি অনুপ জয়রাম ব্রহ্মাণীর বেঞ্চের নির্দেশ, লক্ষ্মীর কাছে ক্ষমা চেয়ে সাকেতকে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করতে হবে। আদালতের নির্দেশ, অন্তত ছমাস সাকেতের (Saket Gokhale) ওই পোস্ট থাকতে হবে এক্স হ্যান্ডেলে। এর পাশাপাশি একটি সর্বভারতীয় ইংরেজি দৈনিকে লক্ষ্মীর কাছে ক্ষমা চেয়ে বার্তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ব্রহ্মাণীর বেঞ্চ। ঘটনার সূত্রপাত ২০২১ সালের জুন মাসে। লক্ষ্মী ও তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ তুলে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছিলেন সাকেত। পোস্টে তৃণমূলের এই সাংসদ লিখেছিলেন, লক্ষ্মী পুরী সুইৎজারল্যান্ডে সম্পত্তি কিনেছেন। লক্ষ্মী ও তাঁর মন্ত্রী স্বামীর আয়ের উৎস নিয়েও সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিকবার পোস্ট করেছিলেন তৃণমূলের এই সাংসদ।

    মানহানির মামলা দায়ের

    এর পরেই সাকেতের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন লক্ষ্মী। দাবি করেন পাঁচ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণও। তাঁর ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এমন মিথ্যে, অসত্য ট্যুইট ডিলিট করার নির্দেশ সাকেতকে দিতে আদালতে আবেদন জানান লক্ষ্মী। ওই বছরেরই ১৩ জুলাই লক্ষ্মীর বিরুদ্ধে করা সমস্ত পোস্ট চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে ডিলিট করার নির্দেশ সাকেতকে দিয়েছিল দিল্লি হাইকোর্ট। লক্ষ্মীর বিরুদ্ধে আর কোনও মানহানিকর পোস্ট করা থেকেও সাকেতকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।

    আর পড়ুন: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার সহ একাধিক ব্যক্তির নামে এফআইআর

    লক্ষ্মীর মতো প্রাক্তন আমলা তাঁর স্বামী হরদীপও। তিনি ১৯৭৪ ব্যাচের আইএফএস। ব্রাজিল, জাপান, ব্রিটেন-সহ বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। চাকরিজীবন শেষে ২০১৩ সালে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। বর্তমানে হরদীপের কাঁধে রয়েছে পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রকের দায়িত্ব। এহেন এক আমলা দম্পতির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করার খেসারত দিতে হবে (Delhi High Court) তৃণমূলের সাংসদকে (Saket Gokhale)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RSS: শিক্ষায় দখলের অভিযোগ খড়্গের! পাল্টা তোপ ধনখড়ের

    RSS: শিক্ষায় দখলের অভিযোগ খড়্গের! পাল্টা তোপ ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় দিনেও রাজ্যসভায় শাসক বিরোধী তরজা অব্যাহত। এদিন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) ও কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের মধ্যে প্রথমে মজার ছলে কথোপকথন শুরু হয়। কিন্তু খাড়গে তাঁর বক্তব্য আরএসএস (RSS) কেন্দ্রিক করতেই উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় দুজনের মধ্যে। নিটের বিষয়ে আলোচনা ইস্যুতে আরএসএসকে অহেতুক জড়িয়ে তির্যক মন্তব্য করেন কংগ্রেস সভাপতি। পাল্টা জবাব দিতে সময় নষ্ট করেননি জগদীপ ধনখড়।  

    ঠিক কী হয়েছিল?

    এদিন রাজ্যসভায় মল্লিকার্জুন খাড়গে অভিযোগ করেন, নিটের ৭০ টি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র সাত বছরে লিক হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, সবকিছু জেনেও চুপ থেকেছে মোদি সরকার। এর সঙ্গে তিনি আরও যোগ করেন, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের লোকেরা (RSS) দেশের পঠন-পাঠন সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি সংস্থায় ঢুকে পড়েছে। তাঁর অভিযোগ এনসিইআরটি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর পদে আরএসএস-এর লোকেরা বসে আছেন।

    জগদীপ ধনখড়ের পাল্টা জবাব (RSS)

    পাল্টা জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar) প্রশ্ন করেন, আরএসএস করা কি অপরাধ? আরএসএস করলে কি কোনও ব্যক্তির কোনও সংস্থার প্রবেশাধিকার নষ্ট হয়ে যায়। আরএসএসের (RSS) প্রশংসা করে উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “আরএসএস রাষ্ট্রের অগ্রগতির জন্য দায়বদ্ধ। রাষ্ট্রের উন্নয়নে স্বয়ংসেবকদের অবদান অনস্বীকার্য।” সোমবার কংগ্রেস সভাপতি আরও অভিযোগ করে বলেন, রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ ভাষণের প্রস্তাবের আড়ালে সরকার তাদের ব্যর্থতা লুকোতে চাইছে। রাষ্ট্রপতির ভাষণে গরীব, দলিত ও সংখ্যালঘুদের কথা উল্লেখ করা হয়নি। বিরোধীরা যখন সাধারণ মানুষের কথা বলছে, সেই সময় মোদি শুধু মন কি বাত করে যাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার সহ একাধিক ব্যক্তির নামে এফআইআর

    প্রধানমন্ত্রীকে নির্বাচনের সময় বিভাজনমূলক বক্তব্য রাখার জন্য অভিযুক্ত করে খাড়গে বলেন, “এর আগে দেশের কোনও প্রধানমন্ত্রী এ কাজ করেননি।” কংগ্রেস পার্টির ম্যানিফেস্টোকে যেভাবে ধর্মের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল তা অবাঞ্ছিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mid Day: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার, ধ্রুব রাঠির বিরুদ্ধে এফআইআর

    Mid Day: ইভিএম নিয়ে ভুয়ো খবর, মিড ডে-র রিপোর্টার, ধ্রুব রাঠির বিরুদ্ধে এফআইআর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংবেদনশীল ভুল রিপোর্ট (Fake News) প্রকাশ করে বিপাকে মুম্বইয়ের মিড ডে (Mid Day) পত্রিকা গোষ্ঠী। ভুয়ো খবর ছড়ানোর জন্য ক্ষমাও চেয়েছে তারা। তবে সংবেদনশীল বিষয়ে ভুয়ো খবর ছড়ানোর দায়ে পত্রিকা গোষ্ঠী এবং যারা খবরটি ছড়িয়েছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে অভিযোগ।

    কী বলছেন আইনজীবী? (Mid Day)

    আইনজীবী বিবেকানন্দ দয়ানন্দ গুপ্ত এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘মুম্বইয়ের মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন। জাল নিউজ প্রকাশ এবং অন্যরা যারা খবরটি ছড়িয়েছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশকে এফআইআর দায়ের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ অভিযোগে তিনি নাম দিয়েছেন মিড ডে (Mid Day) পত্রিকার রিপোর্টার শিরীষ ভাকাতানিয়ার (ইনিই খবরটি লিখে মিথ্যে দাবি করেছিলেন)। অভিযোগ দায়ের হয়েছে ‘ইন্ডিয়া টুডে’র জার্নালিস্ট রাজদীপ সরদেশাই, শিবসেনা (ইউবিটি) সাংসদ প্রিয়ঙ্কা চতুর্বেদী, এনসিপি এমএলএ জিতেন্দ্র আওহাদ, কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া সেলের প্রধান সুপ্রিয়া শ্রীনাটে, প্রো-আপ ইউটিউবার ধ্রুব রাঠি, কংগ্রেস নেতা সরল প্যাটেল এবং জনৈক অর্পিতা শর্মার বিরুদ্ধে। ওই আইনজীবীর আবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৪ এবং ১২০ বি ধারা-সহ ৫০৫(২) ধারায় পুলিশকে তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হোক।

    মিড ডে-র সেই প্রতিবেদন

    গত ১৬ জুন মিড ডে-তে প্রকাশিত হয় একটি সংবেদনশীল প্রতিবেদন। তাতে বলা হয়, মুম্বইয়ের এক প্রার্থীর আত্মীয়ের হাতে এমন একটি মোবাইল ছিল যার মাধ্যমে ইভিএম আনলক করা সম্ভব। প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছিল ওই পত্রিকার ৬ নম্বর পাতায়। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছিল শিবসেনা সাংসদ রবীন্দ্র ওয়াইকার গোটা ভোটিং প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছিলেন। তার জেরেই জিতে গিয়েছেন তিনি। প্রতিবেদনটিতে এমনও দাবি করা হয়েছিল যে শিবসেনা প্রার্থী জিতেছিলেন কারণ তাঁর এক আত্মীয় এমন ফোন ব্যবহার করেছিলেন যার মাধ্যমে ওটিপি জেনারেট করে ইভিএম খোলা হয়েছিল।

    আর পড়ুন: ৪২০-র বদলে ৩১৮! নতুন ফৌজদারি আইনে কলকাতায় দায়ের প্রতারণার মামলা

    প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হতেই হইচই পড়ে যায় দেশজুড়ে। ময়দানে নেমে পড়ে কংগ্রেস। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীও বিষয়টি নিয়ে বাজার গরম করার চেষ্টা করতে থাকেন।এর পরের দিনই পত্রিকা(Mid Day) গোষ্ঠীর তরফে ভুল স্বীকার করা হয়। প্রথম পাতায় সেই ভুল কবুলের (Fake News) পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের বক্তব্যও প্রকাশ করা হয়। তার পর এবার দায়ের হল অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 63: “ঠাকুর একটি ভক্তকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তুমি স্বপ্ন-টপ্ন দেখ?”

    Ramakrishna 63: “ঠাকুর একটি ভক্তকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তুমি স্বপ্ন-টপ্ন দেখ?”

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    কীর্তনানন্দে নরেন্দ্র প্রভৃতি সঙ্গে—নরেন্দ্রকে প্রেমালিঙ্গন

    কীর্তনান্তে ঠাকুর উত্তর-পূর্ব বারান্দায় বেড়াইতেছেন। হাজরা মহাশয় বারান্দার উত্তরাংশে বসিয়া আছেন। ঠাকুর সেখানে গিয়া বসিলেন; মাস্টার সেইখানে বসিয়াছেন ও হাজরার সঙ্গে কথা কহিতেছেন। ঠাকুর একটি ভক্তকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তুমি স্বপ্ন-টপ্ন দেখ?

    ভক্ত—একটি আশ্চর্য স্বপ্ন দেখেছি; এই জগৎ জলে জল। অনন্ত জলরাশি! কয়েকখানা নৌকা ভাসিতেছিল; হঠাৎ জলোচ্ছ্বাসে ডুবে গেল। আমি আর কয়টি লোক জাহাজে উঠেছি; এমন সময়ে সেই অকূল সমুদ্রের উপর দিয়ে এক ব্রাহ্মণ চলে যাচ্ছেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি কেমন করে যাচ্ছেন? ব্রাহ্মণটি একটু হেসে বললেন, এখানে কোন কষ্ট নাই; জলের নিচে বরাবর সাঁকো আছে। জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি কোথায় যাচ্ছেন? তিনি বললেন (Kathamrita), ভবানীপুর যাচ্ছি। আমি বললাম, একটু দাঁড়ান; আমিও আপনার সঙ্গে যাব।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—আমার এ-কথা শুনে রোমাঞ্চ হচ্ছে!

    ভক্ত—ব্রাহ্মণটি বললেন, আমার এখন তাড়াতাড়ি; তোমার নামেতে দেরি! এখন আসি। এই পথ দেখে রাখ, তুমি তারপর এস।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—আমার রোমাঞ্চ হচ্ছে! তুমি শীঘ্র মন্ত্র লও।

    রাত এগারটা হইয়াছে। নরেন্দ্রাদি ভক্তগণ ঠাকুরের ঘরের মেঝেতে বিছানা করিয়া শয়ন করিলেন।

    নিদ্রাভঙ্গের পর ভক্তেরা কেউ কেউ দেখিতেছেন যে, প্রভাত হইয়াছে (১৭ই অক্টোবর, ১৮৮২; মঙ্গলবার, ১ লা কার্তিক, শুক্লা পঞ্চমী)। শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) বালকের ন্যায় দিগম্বর, ঠাকুরদের নাম করিতে করিতে ঘরে বেড়াইতেছেন। কখন গঙ্গাদর্শন, কখন ঠাকুরদের ছবির কাছে গিয়া প্রণাম, কখন বা মধুর স্বরে নামকীর্তন। কখন বলিতেছেন, বেদ, পুরাণ, তন্ত্র, গীতা, গায়েত্রী, ভগবত-ভক্ত-ভগবান। গীতা উদ্দেশ করিয়া অনেকবার বলিতেছেন, ত্যাগী ত্যাগী ত্যাগী ত্যাগী। কখন বা—তুমিই ব্রহ্ম, তুমিই শক্তি; তুমিই পুরুষ, তুমিই প্রকৃতি, তুমিই বিরাট, তুমিই স্বরাট; তুমিই নিত্য, তুমিই লীলাময়ী; তুমিই চতুর্বিংশতি তত্ত্ব।

    আরও পড়ুনঃ “নরেন্দ্রকে ঠাকুর বলিতেছেন, চিদাকাশে হল পূর্ণ প্রেমচন্দ্রোদয় হে, এই গানটি একবার গা না”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    আরও পড়ুনঃ “সচ্চিদানন্দলাভ হলে সমাধি হয়, তখন কর্মত্যাগ হয়ে যায়”

    আরও পড়ুনঃ “তিনি দাঁড়াইলে ঠাকুর বলিলেন, বলরাম! তুমি? এত রাত্রে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NAAC: ন্যাকের A+ রেটিং পেল চন্দননগর মহাবিদ্যালয়! কোন পরিকাঠামো গুণে এই স্বীকৃতি

    NAAC: ন্যাকের A+ রেটিং পেল চন্দননগর মহাবিদ্যালয়! কোন পরিকাঠামো গুণে এই স্বীকৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ন্যাক (NAAC) থেকে এ প্লাস (A+) রেটিং অর্জন করল চন্দননগর মহাবিদ্যালয়। বিগত দুটি দফায়, ২০০৭ এবং ২০১৬ সালে, এই মহাবিদ্যালয় B+ + গ্রেড পেয়েছিল। তৃতীয় দফার (NAAC) মূল্যায়নে ৩.৪৬ মান সহ A+ গ্রেড পেয়েছে। সর্বভারতীয় স্তরে, ১৯৯৪ সালে এই মূল্যায়ন শুরু হওয়ার পর, এটিই এখনও পর্যন্ত রাজ্যে কোনও সরকারি কলেজের সর্বাধিক গ্রেড নম্বর বলে কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবি।

    বিপ্লবী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিল এই কলেজ! (NAAC)

    ফরাসি আমলে তৈরি একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে নানা ধাপ পেরিয়ে কলেজ দুপ্লে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০১ সালে। পরবর্তীকালে ১৯৪৮ সালে ওই কলেজের নামকরণ হয় চন্দননগর মহাবিদ্যালয়। বিপ্লবী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে দীর্ঘ ২৩ বছর (১৯০৮-১৯৩১) বন্ধ ছিল এই প্রতিষ্ঠান। ১৯৫৪ সালের ২রা অক্টোবর থেকে এই মহাবিদ্যালয়, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচ্চ শিক্ষা দফতরের পরিচালনাধীন। ধীরে ধীরে কলেজের পরিকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে উৎকর্ষের শিরোপা আদায় করেছে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

    আরও পড়ুন: চোর সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে গণপিটুনি, মৃত্যু আরও ১ যুবকের! রাজ্যে ৩ দিনে মৃত ৫

    মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ কী বললেন?

    মূলত পরিকাঠামো ও শিক্ষাব্যবস্থা কতটা উন্নত তার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন রেটিং দেয় ন্যাক। গত ২৫-২৬ জুন চন্দননগর মহাবিদ্যালয়ে ন্যাকের (NAAC) মূল্যায়নকারী দলের সদস্যরা উপস্থিত হয়েছিলেন। সর্বভারতীয় স্তরে নথিভুক্ত প্রায় পঞ্চাশ হাজার কলেজের মধ্যে এক শতাংশেরও কম কিছু কলেজ এখনও পর্যন্ত A+গ্রেড পেয়েছে। ন্যাকের তরফে A+ রেটিং পেলে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের বিশেষ সুযোগ পাওয়া যায়। পাশাপাশি পড়ুয়ারাও প্লেসমেন্ট ও উচ্চশিক্ষার সময় নানা সুবিধা পায়। মহাবিদ্যালের অধ্যক্ষ দেবাশিস সরকার  বলেন, বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানে ১৯টি বিভাগে স্নাতক স্তরের ও ৩টি বিভাগে স্নাতকোত্তর স্তরের পঠনপাঠন চলছে। কলেজের ঐতিহ্যবাহী, প্রায় দুশ বছরের বেশি প্রাচীন, ভবনে বিপ্লবীদের স্মৃতির প্রতি উৎসর্গীকৃত চন্দননগর কলেজ মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠিত হয় ২০২৩ সালে। বর্তমানে নানা বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী সহ বহু দেশী-বিদেশি পর্যটকদের কাছে অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান হয়ে উঠেছে এই মিউজিয়াম। ন্যাকের পরিদর্শক দল বেশ খুশি কলেজের কাজে। পরে, এই রেটিং জানার পর আমাদের খুবই ভালো লাগছে। আরও প্রতিষ্ঠানকে উন্নত করার জন্য আমরা সবরকম উদ্যোগ গ্রহণ করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • National Medical College Hospital: রোগীর আত্মীয়দের বেধড়ক মার পুলিশের, ন্যাশনাল মেডিক্যালে ধুন্ধুমার

    National Medical College Hospital: রোগীর আত্মীয়দের বেধড়ক মার পুলিশের, ন্যাশনাল মেডিক্যালে ধুন্ধুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যথা কেন সারছে না? প্রশ্ন করায় প্রথমে নার্সের অবাঞ্ছিত ব্যবহার ও পরে রোগী তাঁর পরিবারকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। খাস কলকাতার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ঘটনা (National Medical College Hospital) । অভিযোগ করতে গেলে এফআইআর না নেওয়ার অভিযোগ খোদ পুলিশের বিরুদ্ধে।  অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি করেছে আক্রান্ত পরিবার। খাস কলকাতায় (Kolkata) হাসপাতালের মধ্যেই রোগী ও তাঁর পরিবারকে লাঠিপেটা করার মারাত্মক অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে।  

    পুলিশের উপর লাঠিচার্জের অভিযোগ (National Medical College Hospital)  

    এক রোগীকে ইঞ্জেকশন দেওয়াকে কেন্দ্র করে বচসার সূত্রপাত। কলকাতার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (National Medical College Hospital) বাইরে রোগী সুস্থ না হওয়ায় বিক্ষোভ দেখান তাঁর আত্মীয়রা। সংশ্লিষ্ট রোগীর পরিবারের সদস্যদের উপর বেধড়ক লাঠিচার্জ করার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। লাঠি নিয়ে তেড়ে আসতে দেখা যায় সিভিক ভলন্টিয়ারকেও। ঘটনায় হুলস্থুল পড়ে যায় ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ চত্বরে। লাঠিচার্জের ভিডিও ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এনেছেন রোগীর আত্মীয়রা। হাসপাতালে সুপারের কাছে এই ঘটনায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। রোগীর শাহনওয়াজ বেগম জানিয়েছেন, তিনি রবিবার বুকে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে দুপুর বারোটা নাগাদ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে এসেছিলেন। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে দেখে বুকে ব্যথার একটি ইঞ্জেকশন লিখে দেন। হাসপাতালে দু-বার ইনজেকশন দেওয়ার পর তৃতীয়বার ইনজেকশন দেওয়া হয়। এর কিছুক্ষণ পর তাঁর বুকের ব্যথা কমার বদলে আরও বেড়ে যায়। বারংবার ইঞ্জেকশন দেওয়ার পরেও কেন ব্যথা বেড়ে যাচ্ছে? জিজ্ঞেস করায় নার্স এবং হাসপাতালের অন্যান্য কর্মীরা দুর্ব্যবহার শুরু করেন বলে অভিযোগ। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে হাজির হয় পুলিশ এবং কয়েকজন সিভিক ভলেন্টিয়ার। অভিযোগ তাঁদের টেনে হিঁচড়ে জরুরী বিভাগ থেকে বের করে দেওয়া হয় এবং গালিগালাজ করা হয়। পুলিশের বিরুদ্ধে হেনস্থার  অভিযোগ তুলেছেন রোগী এবং তাঁর আত্মীয়রা। এরপর হাসপাতাল চত্বরে শাহনওয়াজ বেগম এবং তাঁর স্বামীকে বেধড়ক মারধর করে পুলিশ। তাঁর ছেলেকেও লাঠির বাড়ি মারা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনার ভিডিও তুলে রাখলে পুলিশ মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। ভিডিও করতে বাধা দেয় বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই রোগীর পরিবার যে ভিডিও প্রকাশ্যে এনেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে পুরুষ পুলিশকর্মী লাঠির বাড়ি মারছেন এক ব্যক্তিকে। তাঁকে বাঁচাতে মহিলারা এগিয়ে গেলে তাঁদের লাঠির আঘাত লাগে।

    পুলিশের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার অভিযোগ  

    রোগীর পরিবারের আরও অভিযোগ তাঁরা বিষয়টি নিয়ে থানায় গিয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ তাঁদের অভিযোগ গ্রহণ না করে ফিরিয়ে দিয়েছে। এমনকি এফআইআর তো দুর-অস্ত, জিডিও নেওয়া হয়নি। রোগীর ছেলে মোহাম্মদ শাহাদাত বলেন, “আমরা থানায় গিয়েছিলাম। লিখিত অভিযোগ জমা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অভিযোগ নেওয়া হয়নি। উল্টে আমাদের একটা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। আমাকে, আমার মা, বাবা সকলকে মারধর করা হয়েছে। সাহায্যের জন্য আমরা আত্মীয়দের হাসপাতালে ডাকি। পুলিশ তাঁদের সাথেও খারাপ আচরণ করে। আমরা ওই পুলিশের শাস্তি চাই। হাসপাতালের (National Medical College Hospital) সিসি ক্যামেরা দেখলেই বোঝা যাবে আমরা কিছুই করিনি। তা সত্ত্বেও আমাদের মারধর করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: কোচবিহার-চোপড়া নিয়ে চাপে রাজ্য, বিধানসভায় ধর্না বিজেপির, রিপোর্ট তলব রাজ্যপালের

    পাল্টা পুলিশের দাবি, রোগী ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা হাসপাতাল চত্বরে চেঁচামেচি জুড়ে দিয়েছিলেন। তাই তাঁদের শান্ত হতে বলা হয়। কিন্তু ওরা কর্তব্যরত পুলিশের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। পরিস্থিতি সামলাতে ব্যবস্থা নেয় পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chopra: চোপড়া থানার আইসিকে শোকজ! মহিলা নির্যাতনে নিন্দার জবাবেই কি পুলিশের পদক্ষেপ?

    Chopra: চোপড়া থানার আইসিকে শোকজ! মহিলা নির্যাতনে নিন্দার জবাবেই কি পুলিশের পদক্ষেপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ার (Chopra) মহিলা নির্যাতনের ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। তার আঁচ গিয়ে পড়েছে দিল্লির সংসদ ভবনেও। বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রানাউত তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র কটাক্ষ করছেন। “রাজ্যে কি শরিয়তি আইন প্রয়োগ হয়েছে?”, মন্তব্য তাঁর। ইতিমধ্যে মূল অভিযুক্ত তাজমুলকে গ্রেফতার করছে পুলিশ। এই সব কিছুর মধ্যে শোকজ করা হয়েছে চোপড়া থানার আইসিকে। কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুরে এক্স হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করে রাজ্য পুলিশ একথা জানিয়েছে।

    নিজে থেকেই মামলা রুজু করেছে পুলিশ (Chopra)  

    পুলিশ (Police) পোস্ট করে জানিয়েছে, “ঘটনার কথা জানতে পেরেই তারা সঙ্গে সঙ্গে মূল অভিযুক্তকে শনাক্ত করে গ্রেফতার করেছে। পুলিশের তরফে এরপর নিজে থেকেই মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। যে মহিলা এই ঘটনার শিকার হয়েছেন, তাঁকে পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। একই ভাবে পুলিশ আরও জানিয়েছে, “ইসলামপুর পুলিশ জেলার চোপড়া (Chopra) থানা এলাকায় মহিলাকে জনসমক্ষে মারধরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভুল তথ্য ছড়ানোর অপচেষ্টা চলছে। সকলে এই বিষয়ে সাবধান থাকুন। এই ঘটনায় রাজনৈতিক রং লাগানোর অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পাশাপাশি চোপড়া থানার আইসিকে শোকজ করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘জেসিবি’র আরও কীর্তি! পঞ্চায়েত নির্বাচনে মিছিলে গুলি চালিয়ে হয়েছিলেন গ্রেফতার!

    ৫ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ (Chopra)  

    ধৃত তাজমুলের ওরফে জেসিবির (Chopra) বিরুদ্ধে ২টি জামিনঅযোগ্য এবং তিনটি জামিনযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। রবিবার সন্ধ্যেবেলায় অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে সোমবার আদালতে পেশ করা হয়। পুলিশ জেসিবির ১০ দিনের হেফাজত দাবি করলে, বিচারক ৫ দিনের জন্য পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। আবার সরকার পক্ষের আইনজীবী সঞ্জয় ভাওয়াল জানিয়েছেন, “ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। খুনের চেষ্টা, শ্লীলতাহানির মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে জেসিবির বিরুদ্ধে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share