Author: user

  • Dilip Ghosh: “দম থাকলে আগে নিজেদের পার্টি অফিসগুলিকে ভাঙুন”, মমতাকে আক্রমণ দিলীপের

    Dilip Ghosh: “দম থাকলে আগে নিজেদের পার্টি অফিসগুলিকে ভাঙুন”, মমতাকে আক্রমণ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি জমি দখল করে দোকান বানানোর অভিযোগে কড়া অবস্থান নিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। রাস্তা দখল করে গড়ে ওঠা দোকানগুলিকে সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এরপর থেকেই পুরকর্মী এবং পুলিশ-প্রশাসন অতি সক্রিয় হয়ে উঠেছে অবৈধ দোকান উচ্ছেদে। কলকাতা শহর সহ একাধিক জেলা সদরে চলছে এই উচ্ছেদ। তবে হকার ব্যবসায়ীরা ইতিমধ্যে প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভও দেখাতে শুরু করেছেন। ঠিক এর মাঝেই মমতাকে নিশানা করে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেছেন, “দম থাকলে আগে নিজেদের পার্টি অফিসগুলিকে ভাঙুন।”

    ঠিক কী বললেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)?

    রাণাঘাট দক্ষিণ বিধানসভার উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী মনোজকুমার বিশ্বাসের সমর্থনে প্রচারে যান প্রাক্তন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তিনি এদিন মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে বলেন, “যেসব সরকারি জায়গায় রয়েছে, সেখানে অনেক জায়গায় অবৈধভাবে তৃণমূলের পার্টি অফিস নির্মাণ করা হয়েছে। নিজের দম থাকলে পার্টি অফিসগুলিকে আগে ভাঙুন। যদি আপনার কাছে বুলডোজার থাকে, তাহলে আগে তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টি অফিস ভেঙে দেখান। তিলজলার অফিসটা আগে ভাঙুন। রাস্তার ফুটপাত, পিডাব্লুডির জায়গা, ইরিগেশনের জায়গা, রেলের জায়গা, যেখানে যত জায়গা আছে সেখানে একটা করে তৃণমূলের পার্টি অফিস তৈরি হয়েছে। ঝাণ্ডা লাগিয়ে জায়গা দখল করা হয়েছে। পার্টির নেতারা ওখানে বসে কেবল তোলাবাজি করে মাত্র। এই জায়গাগুলি একটা ব্যবসা করার জায়গায় পরিণত হয়েছে।” এদিন এই ভোটের প্রচারে উপস্থিত ছিলেন নদিয়া দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়, চাকদার বিধায়ক বঙ্কিমচন্দ্র ঘোষ, রানাঘাট উত্তর পূর্বের বিধায়ক অসীম বিশ্বাস।

    আরও পড়ুন: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালত বিশ্বাস করেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

    হকার উচ্ছেদে বিক্ষোভ

    রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) স্থগিতাদেশ সত্ত্বেও কলকাতা সহ একাধিক জেলায় হকার উচ্ছেদের ঘটনায় শোরগোল পড়েছে। ধর্মতলা চত্বরে কার্যত হকার এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে খণ্ডযুদ্ধ বাঁধে শনিবার দুপুরে। একই ভাবে সিউড়ি, রামপুরহাট, সল্টলেক, নিউটাউন সহ একাধিক জায়গায় হকার উচ্ছেদের ঘটনায় ব্যাপক অসন্তোষ এবং ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায় হকারদের মধ্যে। পাশাপাশি বিজেপির বক্তব্য, আগাম নোটিশ এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ না করে কেন এই পদক্ষেপ সরকারের? তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা করতে শোনা গিয়েছে শুভেন্দু অধিকারী এবং সুকান্ত মজুমদারের গলায়ও। এই পরিস্থিতিতে দিলীপ (Dilip Ghosh) ঘোষও তৃণমূলের বিরুদ্ধে আক্রমণ করেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবিধান বা আদালতকে বিশ্বাস করেন না”, ঠিক এই মন্তব্য করে তৃণমূল নেত্রীকে তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার কলকাতায় একটি অনুষ্ঠান থেকে বিচারকদের উদ্দেশে মমতা (Mamata Banerjee) বলেছিলেন, “বিচারকদের রাজনৈতিক পক্ষপাত থেকে মুক্ত থাকতে হবে”। এরপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, তীব্র তোপ দাগেন তৃণমূল নেত্রীর বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে রাজ্যে নারী নির্যাতন এবং হকার উচ্ছেদ নিয়ে মন্তব্য করেন এই বিজেপি নেতা।

    ঠিক কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    তৃণমূল নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেছেন, “তৃণমূল কংগ্রেস বিচার বিভাগের প্রতি আস্থা রাখে না, আদালতের রায় মানে না। কয়েকদিন আগে যখন কলকাতা হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল যে ওবিসিদের নামে মুসলমান সংরক্ষণ প্রথা আমাদের সংবিধান পরিপন্থী, তখন মমতা বিচার মানেন না বলে প্রকাশ্যে দাবি করেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে রাজ্যের সংবিধান প্রধান রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তা কার্যত রাজভবন এবং সংবিধানকে অপমান করেছেন। কোচবিহারে এক মহিলাকে নগ্ন করে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। এই ঘটনা থেকে চোখ সরাতে মমতা কলকাতায় হকার উচ্ছেদের নামে প্রহসন করছেন। কোচবিহারের ঘটনাকে আড়াল করার অপচেষ্টা করছেন মমতা।”

    আরও পড়ুন: নিম্নচাপের জেরে রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা, জারি সতর্কতা

    আর কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) এদিন মমতার (Mamata Banerjee) বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, “কোচবিহারের ঘটনা সামজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একজন মহিলা হয়েও এই রাজ্যের কোনও মহিলারা সুরক্ষিত নন! রাজ্যে মা-বোনদের সম্মান রক্ষায় ব্যর্থ এই সরকার। বাংলার মহিলাকে অসম্মান মানে সংবিধানকে অসম্মান করা। সংবিধানকেই নগ্ন করেছে তৃণমূল সরকার। যদি হকার উচ্ছেদ সত্যই সত্যই করতে চাইতেন, তাহলে আগে থেকে নোটিশ দেওয়া উচিত ছিল। এই বিষয়ে বিজেপির অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট যে বিকল্প ব্যবস্থা না করে, এই অস্থিরতা তৈরি করা সরকারের ভাবনা ঠিক নয়। রাজ্যে চাকরি নেই, কাজ নেই তাই মানুষ বাধ্য হয়ে হকারি করছেন। রাজ্যে শিল্প কারখানা নেই, পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে অন্য রাজ্যে যেতে হচ্ছে। তাই এই দায় নিতে হবে মমতা সরকারকেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: নিম্নচাপের জেরে রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা, জারি সতর্কতা

    Weather Update: নিম্নচাপের জেরে রাজ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা, জারি সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরমে দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর প্রায় সব জেলায় বর্ষা প্রবেশ করেছে। উত্তর থেকে দক্ষিণের সব জেলায় চলবে ব্যাপক বর্ষণ (Weather Update)। শুক্রবারের পর শনিবার সকাল থেকেই আকাশ ছিল মুখভার। সমুদ্রে নিম্নচাপের শক্তি আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। শনিবার ভোর থেকেই বঙ্গে কোথাও বিক্ষিপ্ত আবার কোথাও ভারী বৃষ্টিপাত চলছে। তবে আগামী ৩ জুলাই পর্যন্ত ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কতা জারি করেছে আলিপুর হাওয়া অফিস।

    হাওয়া আফিস সূত্রে খবর (Weather Update)

    হাওয়া অফিস জানিয়েছ, বর্তমানে নিম্নচাপটি অবস্থান করছে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গপোসাগর সংলগ্ন ওড়িশা এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৭.৬ কিমি উচুতে রয়েছে এই নিম্নচাপের ঘুর্ণাবর্ত। এই নিম্নচাপ ব্যাপক বর্ষার সতর্কবার্তা দিয়েছে। তবে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ঝুঁকে আছে নিম্নচাপটি। একই ভাবে আরও একটি ঘূর্ণাবর্ত পূর্ব পশ্চিম অক্ষরেখা রয়েছে উত্তর প্রদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডের উপরে। তবে আগামী কয়েকদিন ধরে বৃষ্টির ছবি দেখা যাবে গোটা বঙ্গে। আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সবকটি জেলাতে মাঝারি বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আগামী বিধবার ব্যাপক বৃষ্টির সম্ভাবনা(Weather Update)

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গে আগামী বুধবার সবথেকে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব-পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, নদিয়া, দার্জিলিং, কালিম্পংয়ে। আবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, পূর্ব-বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমানেও। ইতিমধ্যে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে।

    আরও পড়ুন: কোচবিহারে নির্যাতিতার কাছে বিজেপির প্রতিনিধি দল, সিবিআই তদন্তের দাবি অগ্নিমিত্রার

    উত্তরবঙ্গে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সর্তকতা

    ১ জুলাই উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় অতি ভারী বর্ষণের সর্তকতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের আগাম সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। আবার ভারী বৃষ্টিপাতের হবে উত্তর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরেও। তবে ২ জুলাইতেও একই রকম বৃষ্টির পূর্বাভাষ রয়েছে। একই ভাবে ৩ জুলাই বুধবার ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নদিয়া জেলায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rohit Sharma: ‘‘এই জয় ৩-৪ বছরের পরিশ্রমের ফল’’! টি-২০ থেকে অবসর ঘোষণা রোহিতেরও

    Rohit Sharma: ‘‘এই জয় ৩-৪ বছরের পরিশ্রমের ফল’’! টি-২০ থেকে অবসর ঘোষণা রোহিতেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০৭ সালে শেষবারের মতো টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ভারত। সেবার প্রতিপক্ষ ছিল পাকিস্তান। এরপর ২০১১ সালে একদিনের বিশ্বকাপ জয়, শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। পরের বিশ্বকাপ ভারতের ঘরে এল ২০২৪ সালে। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে আশা জাগিয়েও বিশ্বকাপ জয়ে ব্যর্থ হয় ভারত। প্রতিপক্ষ ছিল অস্ট্রেলিয়া। শনিবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma) বললেন, ‘‘এই জয় ৩-৪ বছরের পরিশ্রমের ফল’’।

    রাতেও লাখ লাখ দর্শক টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রেখেছেন  

    ভারত অধিনায়কের (Rohit Sharma) মতে, “গত ৩-৪ বছর ধরে যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছি, তা এক কথায় বলে বোঝাতে পারব না। সত্যি বলতে, দলের প্রত্যেকে প্রচুর পরিশ্রম করেছে। তাই এই জয় একটা দিনের নয়, গত ৩-৪ বছরের জয়। গত ৩-৪ বছরে যা পরিশ্রম করেছি তারই ফল পেলাম।” বিদেশের মাঠেও বিপুল সমর্থন পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। এনিয়ে ভারত অধিনায়ক বলেন, “নিউ ইয়র্ক থেকে বার্বাডোজ, যেখানে গিয়েছি, সমর্থকদের পেয়েছি। ওঁদের সেলাম। আমি জানি, এই রাতেও লাখ লাখ দর্শক টেলিভিশনের পর্দায় চোখ রেখেছেন। ওঁরাও দীর্ঘ দিন অপেক্ষা করছিলেন। সেই অপেক্ষা এ বার শেষ হল।” 

    দলের সবাইকে নিয়ে আমি গর্বিত (T20 World Cup)

    ভারত অধিনায়ক (Rohit Sharma) বলেন, “হারতে হারতে সবাই বুঝেছে, কঠিন পরিস্থিতিতে কেমন খেলতে হয়। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে কী ভাবে ফিরতে হয়, সেটা আমরা দেখিয়েছি। যখন খেলা দক্ষিণ আফ্রিকার হাতে ছিল তখনও আমরা একটা দল হিসাবে খেলেছি। আমরা জিততে চেয়েছিলাম। এ রকম একটা প্রতিযোগিতা জিততে চেয়েছিলাম। দলের সবাইকে নিয়ে আমি গর্বিত।”

    বিরাটের মতো অবসর ঘোষণা রোহিতেরও

    টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ম্যাচের সেরা হন বিরাট কোহলি। সে সময় মঞ্চে পুরস্কার নিতে গিয়ে বিরাট ঘোষণা করেন, এটিই তাঁর শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। সেই ঘোষণার ১২০ মিনিট পরেই অবসর ঘোষণা করলেন রোহিত শর্মা। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে তিনি অবসর নিচ্ছেন। সাংবাদিকদের রোহিত শর্মা বলেন, “এটাই ভারতের হয়ে আমার শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ ছিল। এর পরে আমি আর দেশের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলব না। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার এর থেকে ভাল মুহূর্ত হতে পারে না। এই ফরম্যাটেই ভারতীয় দলে আমার অভিষেক হয়েছিল।” টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিলেও অবশ্য এক দিন ও টেস্ট ক্রিকেট তিনি খেলবেন বলে জানিয়েছেন রোহিত। ভারত অধিনায়কের আরও সংযোজন, “যে দিন থেকে টি-টোয়েন্টি খেলেছি, উপভোগ করেছি। আমি বিশ্বকাপ জিততে মরিয়া ছিলাম। শেষ পর্যন্ত যে জিততে পেরেছি তার জন্য খুশি।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 30 June 2024: বৃষ রাশির জাতকদের জন্য আজকের দিনটি প্রতিকূল

    Daily Horoscope 30 June 2024: বৃষ রাশির জাতকদের জন্য আজকের দিনটি প্রতিকূল

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) পরিবারের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবেন আপনি।

    ২) সমাজে খ্যাতি বৃদ্ধি হবে।

    ৩) আজকের দিনে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবেন।

    বৃষ

    ১) আজকের দিনটি প্রতিকূল।

    ২) ভাগ্য আপনার সঙ্গে থাকবে না।

    ৩) বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিন।

    মিথুন

    ১) ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে ব্যাপক লাভবান হবেন।

    ২) সন্তানের কাজে আনন্দ পাবেন।

    ৩) মনোবল বাড়বে অনেকটাই।

    কর্কট

    ১) বিবাহে আগত বাধা কাটবে।

    ২) মানসিক শান্তি থাকবে আজ সারাদিন।

    ৩) ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে হবে।

    সিংহ

    ১) আপনার বিরুদ্ধে ব্যাপক ষড়যন্ত্র হতে পারে।

    ২) পারিবারিক বিবাদ মিটবে।

    ৩) রোজগারের ভালো সুযোগ পাবেন।

    কন্যা

    ১) দাম্পত্য জীবন সুখে কাটবে আজ।

    ২) মনের মধ্যে আনন্দ অনুভূতি তৈরি হবে।

    ৩) ছাত্রছাত্রীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে আজ।

    তুলা

    ১) মানসিক অবসাদ বাড়বে।

    ২) গোপন শত্রু আপনাকে সমস্যায় ফেলার চেষ্টা করবে।

    ৩) সন্ধ্যাবেলা স্বস্তি পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মক্ষেত্রে বাবার পরামর্শের প্রয়োজন হবে।

    ২) ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক মধুর হবে।

    ৩) গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবেন।

    ধনু

    ১) ধন বৃদ্ধি হবে।

    ২) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

    ৩) জীবনসঙ্গীর জন্য কোনও উপহার কিনতে পারেন।

    মকর

    ১) জমি-সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলার সমাধান হবে আজ।

    ২) আপনার আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে।

    ৩) বাড়িতে কোনও অতিথি আগমন হতে পারে।

    কুম্ভ

    ১) ভাইদের মধ্যে বিবাদ হবে।

    ২) নিজের বাণী নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

    ৩) ধনলাভের বিশেষ যোগ রয়েছে।

    মীন

    ১) বিরোধীরা বিপাকে ফেলতে চাইবে।

    ২) নতুন কাজ শুরুর জন্য আজকের দিনটি ভালো।

    ৩) ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন আজ।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Statistics Day: ২৯ জুন পালিত হল জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস, থিম ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ডেটার ব্যবহার’

    Statistics Day: ২৯ জুন পালিত হল জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস, থিম ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ডেটার ব্যবহার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিসংখ্যান বা রাশি বিজ্ঞান, যাকে ইংরেজিতে বলা হয় স্ট্যাটিসটিক্স। এটি এক ধরনের গাণিতিক বিজ্ঞান (Statistics Day) যা মূলত বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যা সংক্রান্ত পরিবেশন নিয়ে কাজ করে। পরিসংখ্যানের ব্যবহার রয়েছে বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান সমেত আরও অন্যান্য শাখায়। প্রতি বছর ২৯ জুন পালন করা হয় জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস। প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট থিম বেছে নেওয়া হয় এই দিনটির জন্য। ২০২৪ সালে জাতীয় পরিসংখ্যান দিবসের থিম হল, ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য ডেটার ব্যবহার’।

    মূল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল নয়া দিল্লির মানেকশ সেন্টারে 

    ২০২৪ সালের পরিসংখ্যান দিবসের (Statistics Day) মূল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল নয়া দিল্লির মানেকশ সেন্টারে। প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন ১৬ তম অর্থ কমিশনের চেয়ারম্যান ডঃ অরবিন্দ পানাগড়িয়া। এছাড়াও হাজির ছিলেন জাতীয় পরিসংখ্যান কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রাজীব লক্ষ্মণ করন্দিকর। এদিন কেন্দ্রীয় সরকার একটি eSankhiki পোর্টালও চালু করেছে।

    জাতীয় পরিসংখ্যান দিবসের ইতিহাস

    ভারতীয় পরিসংখ্যানের জনক প্রশান্ত চন্দ্র মহলানোবিসের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর ২৯ জুন পালন করা হয় জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস। ১৮৯৩ সালের ২৯ জুন তাঁর জন্ম হয়। প্রশান্তচন্দ্র ছিলেন একজন ভারতীয় বিজ্ঞানী এবং পরিসংখ্যানবিদ (Statistics Day)। ভারতের স্বাধীনতা পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। ১৯৩১ সালে ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিকাল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। পরিসংখ্যান গবেষণা এবং প্রশিক্ষণের জন্য এটিই হল অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান। ১৯৩৭ সালে পাইলট সমীক্ষার মতো যুগান্তকারী সমীক্ষায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন প্রশান্তবাবু, যা বড় আকারে ডাটা সংগ্রহের পথ প্রশস্ত করেছিল। পদ্মবিভূষণ পুরস্কার বিজয়ী প্রশান্ত মহলনোবিসের অপরিসীম অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য ২০০৭ সালে ২৯ জুন দিনটিকে জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস হিসাবে ঘোষণা করে ভারত সরকার। তারপর থেকে প্রতি বছর এই দিনটি পরিসংখ্যান দিবস হিসাবে পালন করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: সিপিএমের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, দলটা কি লাটেই উঠে যাবে?

    ED: সিপিএমের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, দলটা কি লাটেই উঠে যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাটে ওঠার জোগাড় সিপিএম দলটার! বাংলায় হাতে গোণা দু’একজন বাদে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল সব বামপ্রার্থীর। আর কেরলে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হল লালপার্টির।শুক্রবার সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে কেরলে (ED) দলের অবস্থা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি। তিনি এও বলেছিলেন, “দলের আদর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন কোনও কার্যকলাপ হচ্ছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে হবে।”

    কী বলছে সিপিএম? (ED)

    দিল্লিতে একে গোপালন ভবনে যখন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল নিয়ে চলছিল কাটাছেঁড়া, সেই সময়ই খবর আসে সমবায় ব্যাঙ্ক কেলেঙ্কারি মামলায় দলের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি (ED)। এদিন দুপুরে কেরল সিপিএমের ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করা হয় একটি বিবৃতি। যার সারাংশ হল, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই এহেন পদক্ষেপ।

    একাধিক কেলেঙ্কারিতে নাম সিপিএমের

    গত কয়েকবছরে নানা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছে কেরল সিপিএমের অনেক নেতার। এই তালিকায় রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলের পলিটব্যুরোর সদস্য পিনরাই বিজয়নের নামও। অভিযোগ, সরকারি ক্ষমতা অপব্যবহার করে মেয়ে টি বীণার সংস্থাকে কোচি মিনারেল-সহ বিভিন্ন সংস্থায় কাজের বরাত পাইয়ে দিয়েছিলেন তিনি। যে কেলেঙ্কারির জেরে বাজেয়াপ্ত হয়েছে সম্পত্তি, সেটি ত্রিশূরের কারুভান্নুর সমবায় ব্যাঙ্কের। এই ব্যাঙ্কের পরিচালন সমিতিতে ছিল সিপিএম। অভিযোগ, বহু মানুষকে ভুয়ো ঋণ দেওয়া হয়েছে ওই ব্যাঙ্কের তরফে। অভিযোগ ওঠায় গত বছর তদন্ত শুরু করে ইডি।

    আর পড়ুন: গণনা চলছে ইরানের নির্বাচনের ভোট, ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে?

    এ পর্যন্ত ইডি বাজেয়াপ্ত করেছে সাড়ে পাঁচ কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি। এবার সিপিএমেরও স্থানীয় একটি কমিটির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টে গচ্ছিত রয়েছে ৬০ লাখ টাকা। ১৩ লাখ টাকার একটি জমিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির পরিমাণ ৭৩ লাখ টাকা। এই ব্যাঙ্ক থেকে যাঁরা ঋণ নিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই পার্টি ফান্ডে টাকা জমা দিয়েছিলেন। ইডির দাবি, এর পরিবর্তে সিপিএমের ত্রিশূর জেলা কমিটি ডোনেশনের নামে অর্থ সংগ্রহ করেছিল। সুবিধাভোগীদের বেতন থেকেও টাকা কাটা হয়েছিল। সোসাইটি কমিটির সদস্যরা যে বেআইনিভাবে ওই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন, তার মাধ্যমেও সংগ্রহ করা হয়েছে অর্থ (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • IIRF University Ranking 2024: কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ আইআইআরএফ-এর, শীর্ষে জেএনইউ

    IIRF University Ranking 2024: কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ আইআইআরএফ-এর, শীর্ষে জেএনইউ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্য ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউশনাল র‌্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক (IIRF University Ranking 2024) চলতি বছরে দেশের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। শীর্ষস্থানে রয়েছে জেএনইউ। প্রসঙ্গত, আইআইআরএফ বা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউশনাল র‌্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক হল সবথেকে নির্ভরযোগ্য একটি বেসরকারি সংস্থা যারা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাঙ্কিং করে থাকে। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত হাজারেরও বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই সংস্থা সমীক্ষা চালিয়েছে। আইআইআরএফ কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে র‌্যাঙ্কিং করতে কাজে লাগিয়েছে MACTION Consulting সংস্থাকে। এই এজেন্সি সমস্ত রকমের ডেটা সংগ্রহ, ডেটা বিশ্লেষণ, ডেটা ম্যানেজমেন্ট এবং সমীক্ষা চালিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলির র‌্যাঙ্কিং করতে। র‌্যাঙ্কিং করতে সাতটি মাপকাঠি ধরা হয়েছে এগুলি হল, বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ক্যাম্পাসিং, শিক্ষাদানের কৌশল, গবেষণা, ইন্ডাস্ট্রি ইনকাম অ্যান্ড ইন্টিগ্রেশন, প্লেসমেন্ট স্ট্যাট্রেজিস অ্যান্ড সাপোর্ট, ফিউচার অরিয়েন্টেশন, এক্সটার্নাল পারসেপশন অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল আউট লুক।

    প্রথম দশে কারা

    চলতি বছরে আইআইআরএফ-এর (IIRF University Ranking 2024) র‌্যাঙ্কিং-এ জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম স্থানে উঠে এসেছে। অন্যদিকে, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। চার ধাপ এগিয়ে এসেছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় গতবার ষষ্ঠ স্থানে ছিল। ওই তালিকা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়। চতুর্থ স্থানে রয়েছে জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, পঞ্চম স্থানে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়, ষষ্ঠ স্থানে হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়, সপ্তম স্থানে রাজেন্দ্র প্রসাদ সেন্ট্রাল এগ্রিকালচারাল ইউনিভার্সিটি, অষ্টম স্থানে পন্ডিচেরি বিশ্ববিদ্যালয়, নবম স্থানে সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অফ পাঞ্জাব, দশম স্থানে সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি অফ রাজস্থান।

    ডিমড বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে এগিয়ে কারা

    অন্যদিকে ডিমড ইউনিভার্সিটির (IIRF University Ranking 2024) মধ্যে বেঙ্গালুরুর আইআইএসসি, ইন্ডিয়ান এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট, হোমি জাহাঙ্গির ভাবা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ইন মুম্বই উপরের দিকেই রয়েছে। তালিকায় দেখা যাচ্ছে, সোনিপথের অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ও শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থান পেয়েছে ধীরুভাই আম্বানি ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি যা গান্ধীনগরে অবস্থিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: কোচবিহারে নির্যাতিতার কাছে বিজেপির প্রতিনিধি দল, সিবিআই তদন্তের দাবি অগ্নিমিত্রার

    Cooch Behar: কোচবিহারে নির্যাতিতার কাছে বিজেপির প্রতিনিধি দল, সিবিআই তদন্তের দাবি অগ্নিমিত্রার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহারের মাথাভাঙা-২ ব্লকে বিজেপির সংখ্যালঘু নেত্রীকে বিবস্ত্র করে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ওই নেত্রী এখন কোচবিহারের (Cooch Behar) এমজেএন মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন। শনিবার তাঁকে দেখতে কোচবিহারে  যান বিজেপি বিধায়ক তথা মহিলা মোর্চার নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল। শাসকদল এবং স্থানীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি।

    সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন অগ্নিমিত্রা (Cooch Behar)

    এদিন দুপুরে অগ্নিমিত্রা পলের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল কোচবিহারে (Cooch Behar) আসেন। নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদে পুলিশ লাইন চৌপথিতে পথ অবরোধ করে বিজেপি। মিনিট ১৫ অবরোধ করার পর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের সঙ্গে দেখা করে ডেপুটেশন দেয় বিজেপির মহিলা মোর্চা। এরপর বিজেপির কোচবিহার জেলা কার্যালয়ে যান অগ্নিমিত্রা। নির্যাতিতার সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এরপর অগ্নিমিত্রা পল বলেন,”বাংলার মা, বাংলার মেয়ে হয়ে এটা আমাদের কাছে লজ্জার। একজন সংখ্যালঘু এক বোনের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে, তা বলার কোনও ভাষা নেই।আমাদের মহিলা মোর্চা-সহ বেশ কয়েক জন নির্যাতিতার সঙ্গে দেখা করলাম। এই ঘটনায় পুলিশের ওপর আস্থা নেই। তাই, আমরা সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। এদিকে এদিন নির্যাতিতা বলেন, বাড়ি ফিরতে চাইছি। আতঙ্কে ফিরতে পারছি না।

    আরও পড়ুন: মালদায় জাল এসসি সার্টিফিকেট দিয়ে সরকারি চাকরি! প্রশাসনের কাছে নালিশ

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্যাতিতার (Cooch Behar) বাবা দীর্ঘ দিনের বিজেপি কর্মী। নির্যাতিতা নিজে বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার জেলা কমিটির সদস্যা। অভিযোগ, তিনি মাঠে ছাগল চড়াতে গিয়েছিলেন। সেই সময় তাঁকে গালিগালাজ করে মারধর করেন কয়েকজন মহিলা। এমনকী, তাঁকে বিবস্ত্র করেও পেটানো হয়। এনিয়ে ঘোকসাডাঙা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এখনও পুলিশি তদন্ত চলছে।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের জেলা মুখপাত্র পার্থপ্রতিম রায় বলেন,”ওরা সব সময় কেন্দ্রীয় এজেন্সির (CBI) দ্বারস্থ হন। এটা একটা পারিবারিক বিবাদ। ইতিমধ্যে চারজন গ্রেফতার হয়েছে। তার মধ্যে তাঁর পরিবারের সদস্যরাও রয়েছেন। পুলিশ প্রশাসনের কাছে কঠোর শাস্তির দাবি তুলছি আমরা। কিন্তু, বিজেপি শুধু রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার জন্য এসব করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hinduism And Quantum Physics: সনাতন ধর্মের  বেদের দ্বারা প্রাণিত হয়েছিলেন পাশ্চাত্যের বিজ্ঞানীরা?

    Hinduism And Quantum Physics: সনাতন ধর্মের  বেদের দ্বারা প্রাণিত হয়েছিলেন পাশ্চাত্যের বিজ্ঞানীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সবই বেদে আছে।’ বহু ব্যবহারে অতি ক্লিশে হয়ে যাওয়া এই শব্দবন্ধ যে নিছক কথার কথা নয়, তার প্রমাণ মিলেছে বহুবার। এবার আরও একবার জানা গেল, মহাবিশ্বের বয়স অনুমান থেকে শুরু করে জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি, জ্যোতির্বিদ্যা, সৃষ্টিরহস্য সবই রয়েছে হিন্দু ধর্মের মূল স্তম্ভরূপ শক্তি বেদে (Hinduism And Quantum Physics)। বিজ্ঞানীদের একটা বড় অংশের মতে, মহাবিশ্বের যে বয়স অনুমান করে আধুনিক বিজ্ঞান, তার সঙ্গে মেলে বেদে উল্লিখিত তথ্যও।

    ‘সবই বেদে আছে’ (Hinduism And Quantum Physics)

    অথর্ব বেদের চিকিৎসা পদ্ধতি আজও বিস্ময়ের জন্ম দেয় চিকিৎসকদের মধ্যে। চরক এবং সুশ্রুত সংহিতায় এমন কিছু চিকিৎসা পদ্ধতির কথা রয়েছে, যা আজও চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিস্ময় বলে বিবেচিত হয়। এই বেদেই মেলে কোয়ান্টাম ফিজিক্সের বহু তত্ত্ব। ক্যালকুলাস, শূন্য, ঋণাত্মক সংখ্যার ধারণা, দশমিক, পাই, সাইন, কো-সাইইন, বিগ ব্যাং এবং একটি আন্তঃমাত্রিক মাল্টিভার্সের ধারণাও পাই বেদে (Hinduism And Quantum Physics)।

    কর্ম এবং পুনর্জন্মের ধারণা

    কর্ম এবং পুনর্জন্মের যে ধারণা বহু আগে বলে গিয়েছেন আর্য ঋষিরা, সেসবেরই মূল ভিত্তি ছিল বৈজ্ঞানিক। পদার্থবিদ্যায় বলা হয় শক্তি অবিনশ্বর। বেদেও তো বলা হয়েছে শক্তির সৃষ্টি কিংবা ধ্বংস নেই। সেটা প্রাণ শক্তি হোক কিংবা পরাশক্তি। পদার্থবিদ্যায় বলে প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সনাতন ধর্মের কর্মফলবাদও তো সেকথাই বলে আসছে সেই কোন সুপ্রাচীন কাল থেকে।

    ‘কজ অ্যান্ড এফেক্ট’

    ফিজিক্সের ‘কজ অ্যান্ড এফেক্টে’র কথাই ধরা যাক। বৈদিক ঋষি এই তত্ত্বের উদগাতা। যদিও আধুনিক বিজ্ঞানের দাবি, এ সত্য তাদের আবিষ্কার। অথচ, সনাতন ধর্মের কার্য-কারণবাদের ধারণার সঙ্গে মেলে আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, জীববিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান এবং স্নায়ুবিজ্ঞানের ধারণা। আধুনিক পদার্থবিদ্যা বলে জড় উপ-পরমাণুগুলি মানুষের চিন্তার সংস্পর্শে না আসা পর্যন্ত সুপ্ত থাকে। সচেনতা প্রয়োগ করা হলে কণাগুলি জীবিত বা সক্রিয় হয়ে ওঠে। বস্তুত, এই ধারণার হদিশ আধুনিক বিজ্ঞানের ঢের আগে মেলে বেদে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সের জনক বলা হয় যে দুই বিজ্ঞানীকে, তাঁদেরই একজন হলেন নোবেল জয়ী বিজ্ঞানী নীলস বোর। সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বিশ্বখ্যাত এই পদার্থবিদ বলেছিলেন, “আমার মনে কোনও প্রশ্ন জাগ্রত হলে আমি উপনিষদের দ্বারস্থ হই।”

    বেদের জয়গান

    বিস্ময় বিজ্ঞানী নিকোলা টেসলার কথায়ও তো জয়গান শোনা যায় বেদের ধারণারই। তিনি বলেছেন, “মানসিক শক্তির উপহার আসে ঈশ্বরের কাছ থেকে। আমরা যদি এই সত্যের ওপর মনকে নিবিষ্ট করতে পারি, আমরা এই মহান শক্তির সঙ্গে একাত্মতা অনুভব করতে পারব।” নিয়মিত বেদ পাঠ করতেন বিশ্বশ্রুত বিজ্ঞানী হেইনসবার্গ। তিনি বলেন, “যাঁরা বেদান্ত পড়েছেন, তাঁদের কাছে কোয়ান্টাম থিয়োরি হাস্যকর লাগবে না।” প্রসঙ্গত, বেদের শেষ ভাগকেই ‘বেদান্ত’ বা ‘উপনিষদ’ বলে।

    আর পড়ুন: গণনা চলছে ইরানের নির্বাচনের ভোট, ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে?

    বেদের ঋষিই তো বস্তুর ভরের ধারণা দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ইউনির্ভাসাল ইনটেলিজেন্স এবং চেতনা ছাড়া মহাবিশ্ব হয়ে পড়বে স্থির, থাকবে না জীবনের অস্তিত্ব। মহাকর্ষ এবং সময় যে সম্পর্কিত, কোয়ান্টাম ফিজিক্সের এই তত্ত্বের উদগাতাও তো বেদেরই ঋষি (Hinduism And Quantum Physics)। যোগের ফলে যে আত্মার সঙ্গে দেবমূর্তির ঐক্য স্থাপিত হয়, তা তো বিজ্ঞানের কানেকটেড কনসাসনেসের ধারণা ব্যক্ত করে। জড় বস্তু ও সজীব বস্তুর ধারণাও তো প্রতিফলিত হয় পূজকের ইনটেনশানের মধ্যে দিয়ে। পূজক যখন বিগ্রহের পায়ে কোনও কিছু দিয়ে ‘স্বাহা’ কিংবা ‘স্বধা’ বলেন, তখন তো তিনি আসলে বলেন ‘কী নিবেদন করা হচ্ছে’ (স্বাহা), ‘এই বস্তুটি নিবেদনের উদ্দেশ্য’(স্বধা)। বেদে দ্যূলোক, ভূলোক-সহ একাধিক লোকের কথা বলা হয়েছে। কোয়ান্টাম ফিজিক্সেও তো সেই ধারণারই প্রতিরূপ দেখতে পাই। কোয়ান্টাম ফিজিক্সে ইউনিভার্স নয়, বলা হয়েছে মাল্টিভার্সের কথা।

    ওপেনহাইমারের গলায় হিন্দুধর্মস্তুতি

    হিন্দু ধর্মের জয়গান শোনা যায় বিশ্ব বিখ্যাত বিজ্ঞানী রবার্ট ওপেনহাইমারের গলায়ও। তিনি বলেন, “বিশ্বে হিন্দুধর্মই একমাত্র ধর্ম যারা বলে মহাবিশ্ব স্বয়ং মারা যায়, পুনর্জন্ম গ্রহণ করে। এটিই একমাত্র ধর্ম, যেখানে সময়ের স্কেলগুলি আধুনিক বৈজ্ঞানিক সৃষ্টিতত্ত্বের সঙ্গে মিলে যায়। এর চক্র আমাদের সাধারণ দিনরাত্রি থেকে ব্রহ্মার দিনরাত পর্যন্ত ৮.৬৪ বিলিয়ন বছর দীর্ঘ। পৃথিবী বা সূর্যের বয়সের চেয়ে দীর্ঘ এবং বিগ ব্যাংয়ের থেকে প্রায় অর্ধেক। তাদের দীর্ঘ সময়ের স্কেলও রয়েছে।”

    বেদের বিভিন্ন তত্ত্বের রহস্য উদ্ঘাটন করবেন বলেন সংস্কৃত শিখেছিলেন বিজ্ঞানী ওপেনহাইমার। পরে তিনি সংস্কৃতেই পড়েছিলেন ভগবদ-গীতা। তাঁর মতে, গীতা তাঁর জীবনদর্শনকে বদলে দিয়েছিল। গীতাকে তিনি ‘সর্বাধিক ইনফ্লুয়েন্সিয়াল গ্রন্থ’ বলেও অভিহিত করেন। তিনি বলেন, “এই শতাব্দীর সব চেয়ে বড় সুবিধা হল বেদ হাতে পাওয়া। সমস্ত কোয়ান্টাম প্রসেসের জনক সুপ্রিম ফাদার কৃষ্ণ (Hinduism And Quantum Physics)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share