Author: user

  • Ladakh: হড়পা বানে ভেসে গেল সেনার ট্যাঙ্ক, আধিকারিক-সহ মৃত ৫

    Ladakh: হড়পা বানে ভেসে গেল সেনার ট্যাঙ্ক, আধিকারিক-সহ মৃত ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাহাড়ি নদী পার হতে গিয়েই বিপত্তি। হড়পা বানে ভেসে গেলে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্ক। ঘটনায় পাঁচ জওয়ানের মৃত্যু। এঁদের মধ্যে একজন জুনিয়র কমিশনড অফিসার, বাকি চারজন জওয়ান। শুক্রবার সন্ধেয় ঘটনাটি ঘটে লাদাখের কাছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার নিকটবর্তী দৌলত বেগ ওল্ডি এলাকায়। মৃত জওয়ানদের দেহ উদ্ধার হয়েছে বলে শনিবার জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কর্তারা।

    হড়পা বানে বিপত্তি (Ladakh)

    জানা গিয়েছে, এদিন টি-৭২ ট্যাঙ্কে চড়ে নদী পার হচ্ছিলেন ওই জওয়ানরা (Ladakh)। রাতের অন্ধকারে কীভাবে পাহাড়ি নদী পার হতে হয়, চলছিল তারই অনুশীলন। হঠাৎই নদীতে চলে আসে হড়পা বান। জলের তোড়ে ভেসে যায় ট্যাঙ্কটি। দ্রুত শুরু হয় উদ্ধারকাজ। একে একে উদ্ধার হয় পাঁচজনেরই দেহ। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনাটি ঘটে লাদাখ থেকে ১৪৮ কিলোমিটার দূরে মন্দির মোড় এলাকায়।

    হড়পা বানে আগেও ভেসেছেন জওয়ান

    গত বছর জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চ জেলায় হড়পা বানে ভেসে গিয়ে মৃত্যু হয়েছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীর দুই জওয়ানের। কাকতালীয়ভাবে সেই দিনটিও ছিল শনিবার। সেনা সূত্রে খবর, সেদিন সুরানকোট এলাকার দগরা নালা পার হওয়ার চেষ্টা করছিলেন নায়েব সুবেদার কুলদীপ সিং এবং সিপাই তেলু রাম। সেই সময়ই চলে আসে হড়পা বান। জলের তোড়ে ভেসে যান দুই জওয়ানই। পরে দেহ উদ্ধার হয়েছিল তাঁদের।

    আর পড়ুন: সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট ‘পক্ষপাতদুষ্ট’, জানাল নয়াদিল্লি

    কৌশলগতভাবে লাদাখের গুরুত্ব ভারত এবং চিন দুই দেশের কাছেই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বছরভর এখানকার তাপমাত্রার পারদ নীচের দিকে থাকলেও, শত্রুর চোখে চোখ রেখে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন ভারতীয় সেনা বাহিনীর জওয়ানরা। এজন্য তাঁদের পার হতে হয় কঠোর অনুশীলন-পর্ব। এই অনুশীলন-পর্বের মধ্যেই রয়েছে রাতের অন্ধকারের বুক চিরে কীভাবে চালাতে হয় ট্যাঙ্ক, কীভাবেই বা পার হতে হয় পাহাড়ি নদী। সমস্তরকমের প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও শত্রুর মোকাবিলা কীভাবে করতে, তাও শেখানো হয় জওয়ানদের। এদিন গভীর রাতে সেরকমই এক প্রশিক্ষণ-পর্ব চলাকালীন ঘটে দুর্ঘটনা। যে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জওয়ানের (Ladakh)।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা,  অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বিজেপির বুথ এজেন্টের ওপর হামলা, অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট পরবর্তী হিংসা এখনও অব্যাহত। বিজেপির বুথ এজেন্টকে মারধর করার পাশাপাশি হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমান থানার মির্জাপুর এলাকায়। আক্রান্ত বিজেপি (BJP) কর্মীর নাম বলরাম গোস্বামী। তিনি ইতিমধ্যেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    কেন হুমকি?(BJP)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এবারের লোকসভা ভোটে বলরামবাবু বিজেপির (BJP) বুথ এজেন্ট ছিলেন। ভোটের দিন বুথের মধ্যে তৃণমূলের বেনিয়মের প্রতিবাদ করেছিলেন। তার জেরে তাঁকে বিভিন্নভাবে তৃণমূলের লোকজনের হুমকির মুখে পড়তে হয়। ঘটনার পরই থানায় অভিযোগ জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, সেই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য এখন তাঁকে ফের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ ওই বিজেপি কর্মীর।

    কী বললেন আক্রান্ত বিজেপি কর্মী?

    আক্রান্ত বিজেপি (BJP) কর্মী বলেন, “ভোটে আমি বিজেপির বুথ এজেন্ট ছিলাম। বুথের মধ্যে তৃণমূলের অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছিলাম। তারজন্য আমাকে কখনও হাত-পা ভেঙে দেওয়ার ভয় দেখানো, কখনও বাড়িছাড়া করার হুমকি দেয় তৃণমূলের লোকজন। এসব নিয়ে আগেই থানায় অভিযোগ জানিয়েছিলাম। শুক্রবার আমি স্ত্রীর ডাক্তার দেখানো সংক্রান্ত প্রয়োজনে বর্ধমান শহরের দিকে যাচ্ছিলাম। সেই সময়েই আমার পথ আটকে তৃণমূলের লোকজন থানা থেকে অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য ফের হুমকি দেয়। এমনকী আমাকে মারধরও করে। থানায় ফের অভিযোগ করেছি। চরম আতঙ্কে রয়েছি।”

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূলের বর্ধমান জেলার মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন ‘একমাস আগে নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। ভোট পরবর্তী হিংসা (Post Poll Violence) বলে কিছু নেই। সবাই ঘরে আছে। আমরা মানুষের ব্যাপক সমর্থন পেয়েছি। কারও ওপরে আমাদের রাগ নেই। এই অভিযোগ মিথ্যা। তা সত্বেও যদি তিনি মনে করেন, তাঁর ওপর দলের নাম করে কেউ কোনও অন্যায় করেছে তবে তিনি প্রশাসনের দ্বারস্থ হোন। প্রশাসন তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mummy: মিশরের আসোয়ান শহরে একসঙ্গে ১৪০০ মমি উদ্ধার

    Mummy: মিশরের আসোয়ান শহরে একসঙ্গে ১৪০০ মমি উদ্ধার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিশরের একটি শহর থেকে ১৪০০ মমির খোঁজ পেয়েছেন পুরাতত্ববিদরা। মোট ৩৬ টি কবর থেকে ১৪০০ মমি (Mummy) উদ্ধার হয়েছে। জানা গিয়েছে প্রায় ৯০০ বছর ধরে এই কবর ব্যবহার হয়েছিল। যাদের মৃতদেহ মমি বানিয়ে কবর দেওয়া হয়েছিল তাঁরা সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলেন।

    আসোয়ান শহর থেকে উদ্ধার হাজারো মমি (Mummy)

    যেখান থেকে মমি পাওয়া গিয়েছে সেই শহরটিকে আসোয়ান (Aswan) নামে জানা যায়। যার পুরোনো নাম ছিল সোয়ান। স্থানীয় ভাষায় সোয়ানের অর্থ হল বাজার। এই শহর ৪৫০০ বছর আগে তৈরি হয়েছিল। বাজারের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্য, খননকার্য হত। এমনকি মিশরের খুব গুরুত্বপূর্ণ সামরিক এলাকা ছিল সোয়ান। নীল নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত এই শহরে মিশরের পাশাপাশি রোমান, গ্রীক, পার্সি এমনকি আফ্রিকান মানুষের বাস করেছেন। পুরাতত্ত্ববিদরা পাঁচ বছর ধরে এই ভূখণ্ডে কাজ করেছেন। সাইন্স টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে আগা খান তৃতীয়ের সমাধিস্থলের পাশে যে পাহাড় রয়েছে সেখানে এই প্রাচীন মমির (Mummy) কবরস্থান রয়েছে। কবর দেওয়ার ক্ষেত্রেও সামাজিক শ্রেণীর খেয়াল রাখা হয়েছিল। অভিজাত শ্রেণীর মানুষের কবর চূড়ার দিকে অবস্থিত ছিল। অন্যদিকে মধ্যবিত্তদের কবর নিচের দিকে সমাধিস্ত করা হয়েছিল।

    ৯০০ বছর ব্যবহার হয় কবর স্থল

    পুরাতত্ত্ববিদরা জানিয়েছেন এই কবর ৬০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে তৃতীয় শতক পর্যন্ত এই কবর ব্যবহার হয়েছে। সেই সময় কলেরা, প্লেগ, বসন্ত রোগ সহ আরও বহু রোগের প্রকোপ দেখা দিত। যারা এই সকল রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যেতেন তাঁদের এখানে মমি (Mummy) বানিয়ে সমাধি দেওয়া হত। এই সময়টি ইতিহাসের দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই সময় এখানে পার্সি, গ্রীক, টলেমিক এবং এমনকি রোমান সাম্রাজ্যও এই এলাকায় বিরাজ করছিল। এই কবর মিশরের এমন একটি শহর থেকে পাওয়া গিয়েছে যাকে মৃতকে শহরের সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে। প্রজেক্ট ডিরেক্টর পেট্রিজিয়া পিয়াসেন্টিনি জানিয়েছেন এই মমি আসলে মিসিং লিংক।

    আরও পড়ুন: এক বছর টানা বিলাসবহুল ক্রুজ জাহাজে, স্বপ্ন পূরণ কেভিনের

    মিশর সাম্রাজ্যের পতনের পরেও কেন মমি করা হচ্ছিল তা বোঝার চেষ্টা চলছে। মিশর সাম্রাজ্যের পতনের পরেও মানুষ এই রীতি বহন করে চলছিলেন। সমাধিক্ষেত্রে থেকে বহু সামগ্রী উদ্ধার হয়েছে। সেগুলি পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হবে। গত বছর এই অঞ্চল থেকে একাধিক মমির উপর থেকে গ্রীক ভাষায় মৃতের নামের ফলক পাওয়া গিয়েছিল। এবার যে স্মাধিস্থলের খোঁজ মিলেছে সেটি ২ লক্ষ ৭০ হাজার ফুট চওড়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Religious Freedom In India: সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট ‘পক্ষপাতদুষ্ট’, জানাল নয়াদিল্লি

    Religious Freedom In India: সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট ‘পক্ষপাতদুষ্ট’, জানাল নয়াদিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ধর্মীয় স্বাধীনতা (Religious Freedom In India) নিয়ে মার্কিন রিপোর্টকে ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে উড়িয়ে দিল নয়াদিল্লি। ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা’ রিপোর্ট ২০২৩-এ দাবি করা হয়েছিল ভারতে সংখ্যালঘুদের ওপরে হিংসাত্মক হামলা, ভীতি প্রদর্শনের ঘটনা বেড়েছে। এই রিপোর্টকে ‘অত্যন্ত পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে দাবি করল  বিদেশমন্ত্রক। এর পাশাপাশি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ভারতের সামাজিক কাঠামো সম্পর্কে ধারণার অভাবও এমন রিপোর্ট তৈরির পিছনে অন্যতম কারণ।

    রিপোর্ট নিয়ে কী বলছে বিদেশমন্ত্রক (US report)?

    প্রসঙ্গত, ওই রিপোর্টে (Religious Freedom In India) ভারতকে ‘বিশেষ উদ্বেগের দেশ’ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে বাড়তে থাকা ঘৃণাভাষণের অভিযোগ নিয়েও। সংখ্যালঘুদের বাড়ি ও উপাসনাস্থলও নাকি ধ্বংস করা হয় ভারতে এমন অভিযোগও করা হয়েছে রিপোর্টে। এবার সেই রিপোর্ট উড়িয়ে দিল বিদেশমন্ত্রক। মন্ত্রকের মুখপাত্র রণবীর জয়সওয়াল বলেছেন, ‘‘আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা সংক্রান্ত মার্কিন রিপোর্টটি আমাদের নজরে এসেছে। অতীতের মতো এবারের রিপোর্টটিও অত্যন্ত পক্ষপাতদুষ্ট। ভারতের সামাজিক কাঠামো সম্পর্কে বোঝাপড়ার অভাব রয়েছে। আমরা এটা প্রত্যাখ্যান করেছি।’’

    আগেই রিপোর্টের তীব্র নিন্দা করেছে ভারতের সংখ্যালঘু সংগঠন আইএমএফ

    তবে এটাই প্রথম বা নতুন নয় গত বছরও একই রকম রিপোর্ট পেশ করেছিল আমেরিকা। মার্কিন বিদেশ দফতরের ২০২২ সালের রিপোর্টটিতেও একই অভিযোগ করা হয়েছিল (Religious Freedom In India)। সেবারও ওই দাবিকে উড়িয়ে দিয়েছিল বিদেশমন্ত্রক। ‘ত্রুটিপূর্ণ’, ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে পালটা তোপ দেগেছিল নয়াদিল্লি। প্রসঙ্গত, রিপোর্টের তীব্র নিন্দা করেছে ভারতের সংখ্যালঘু সংগঠন আইএমএফ। আফগানিস্তান, উত্তর কোরিয়া, রাশিয়া, কিউবা, চিনের মতো ‘স্বৈরাচারী শাসনে’র সঙ্গে ভারতের তুলনা যে আসলে এদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা, তেমনই দাবি করেছে তারা। রিপোর্টটিকে (US report) ‘বিভ্রান্তিকর’বলে উল্লেখ করা হয়েছে আইএমএফ-র বিবৃতিতে। ২০২০ সাল থেকেই এমন প্রবণতা চলছে বলেও দাবি আইএমএফের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Govt Job: অদক্ষ কর্মীদের জনস্বার্থে অবসরগ্রহণে বাধ্য করা হবে, নির্দেশিকা জারি কেন্দ্রের

    Central Govt Job: অদক্ষ কর্মীদের জনস্বার্থে অবসরগ্রহণে বাধ্য করা হবে, নির্দেশিকা জারি কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্র সরকারের (Central Govt Job) কর্মীদের কর্মদক্ষতা খতিয়ে দেখা হবে। নথি ঘেঁটে দেখা হবে তাঁদের কাজের রেকর্ড। যদি অদক্ষতা ধরা পড়ে তাহলে জনস্বার্থেই তাঁদের অবসরগ্রহণে বাধ্য করা হবে। সম্প্রতি, এমনটাই জানাল কেন্দ্র। সূত্রের খবর, প্রতিটি কেন্দ্রীয় দফতরে এই সার্ভিস রেকর্ড রিভিউ চালু হতে চলেছে। সরকারি বেতনভুক কর্মীর কর্মদক্ষতা বিচার করা হবে মৌলিক বিধি ৫৬ (J)এবং ৫৬ (I), এছাড়া সেন্ট্রাল সিভিল রুল ১৯৭২ এর ৪৮ (১) ধারার আওতায়। এই ধারা অনুযায়ী জনস্বার্থে যে কোনও সরকারি কর্মচারীকে অবসর গ্রহণে বাধ্য করার এক্তিয়ার থাকে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। দেখা হবে, সংশ্লিষ্ট পদে কাজ করার দক্ষতা কর্মীর আছে কি না, তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আছে কি না। দেখা হবে তাঁর কর্মজীবনের সার্ভিস রেকর্ড, অ্যানুয়াল পারফরম্যান্স অ্যাপ্রাইজাল রিপোর্ট (APR)। সংশ্লিষ্ট কর্মীর ফাইল ও রিপোর্টও পরীক্ষা করে দেখা হতে পারে।

    ‘ডিপার্টমেন্ট অফ পার্সোনাল অ্যান্ড ট্রেনিং’ পর্যালোচনা করবে কর্মদক্ষতা 

    সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt Job) একটি নির্দেশিকা জারি করেছে এবং সেখানেই ‘ডিপার্টমেন্ট অফ পার্সোনাল অ্যান্ড ট্রেনিং’- এই দফতরকে বলা হয়েছে, যেকোনও ধরনের পাবলিক সেক্টর, ব্যাঙ্ক, স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান- এ সমস্ত ক্ষেত্রে কর্মীদের দক্ষতা যাচাই করতে। এই নির্দেশিকাতে আরও বলা হয়েছে, কর্মীদের চাকরিতে রাখা উচিত নাকি সময়ের আগে তাদেরকে চাকরি থেকে অবসর নেওয়া উচিত, তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যেই কর্মীদের কর্ম দক্ষতা পর্যালোচনা করা হবে।

    ২০২০ সালেও এসেছিল এমন নির্দেশ

    বিভিন্ন দফতর ও মন্ত্রকের (Central Govt Job) প্রতিটি কর্মীকেই যাচাই করার কথা জানিয়েছে কেন্দ্র। নির্দেশ জারি করা হয়েছে গত ২৭ জুন। এমন নির্দেশ তবে প্রথম নয়, এর আগে ২০২০ সালেও সমস্ত মন্ত্রক এবং কেন্দ্রীয় সরকারের দফতরগুলিকে কর্মীদের দক্ষতা পর্যালোচনা নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলতে বলা হয়। বর্তমানে যে নির্দেশ কেন্দ্রীয় সরকার দিল তা ২০২০ সালের দেওয়া নির্দেশেরই (Retire Non-Performers) একটি বিস্তৃত রূপ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। ২৭ জুনের ওই নির্দেশিকায় প্রতিমাসের ১৫তম দিনে ‘ডিপার্টমেন্ট অফ পার্সোনাল অ্যান্ড ট্রেনিং’- কে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 28 June 2024: মিথুন রাশির জাতকরা সমাজসেবামূলক কাজের জন্য প্রশংসা লাভ করবেন

    Daily Horoscope 28 June 2024: মিথুন রাশির জাতকরা সমাজসেবামূলক কাজের জন্য প্রশংসা লাভ করবেন

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) আজ চাকরি ও ব্যবসাতে উন্নতিযোগ।

    ২) আপনার শত্রুপক্ষ প্রবল হবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা ত্যাগ করতে হবে।

    বৃষ

    ১) কেনাকাটায় সময় ব্যয় করবেন আজ।

    ২) অধিক অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) পরিবারে বিবাদের যোগ রয়েছে।

    মিথুন

    ১) নিজের কাজে মনোনিবেশ করুন ।

    ২) সমাজসেবামূলক কাজের জন্য প্রশংসা লাভ করবেন।

    ৩) ব্যবসায়ে স্ত্রীর সহযোগিতা লাভ করবেন।

    কর্কট

    ১) সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে আপনার অগ্রগতি হবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলায় পরিবারের সঙ্গে আনন্দে সময় কাটাবেন।

    ৩) মানসিক অবসাদ থাকবে দিনের বেলায়।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে নিজের সহকর্মীদের সঙ্গে মন খুলে কথা বলুন।

    ২) ধৈর্য ধরতে হবে আজ।

    ৩) চাকরিজীবীদের জন্য দিনটি খুবই ভালো।

    কন্যা

    ১) কর্মক্ষেত্রে আকস্মিক পরিবর্তন দেখতে পাবেন আজ।

    ২) মহিলা সহকর্মীদের পূর্ণ সহযোগিতা পাবেন।

    ৩) বাণীতে নম্রতা রাখুন।

    তুলা

    ১) অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সঙ্গে মেলামেশা করবেন আজ।

    ২) কর্মক্ষেত্রে ওঠাপড়ার কারণে চিন্তিত হবেন না।

    ৩) বাড়ির আটকে থাকা কাজ করতে পারবেন আজ।

    বৃশ্চিক

    ১) বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাবেন।

    ২) বাড়ি বা কর্মক্ষেত্রের সমস্ত দায়িত্ব সাফল্যের সঙ্গে পূর্ণ করবেন।

    ৩) সন্তানের কাছে সন্তোষজনক সংবাদ শুনতে পাবেন।

    ধনু

    ১) কোনও দায়িত্ব থেকে মুক্তি পাবেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে সকলে আপনার পরামর্শ মেনে নেবে, আপনার গুরুত্ব বাড়বে।

    ৩) কেনাকাটা করে দিন কাটবে আজ।

    মকর

    ১) ভাই-বোনের বিবাহ বিষয়ে আলোচনা হতে পারে আজ।

    ২) পুরনো বন্ধু বা আত্মীয় আসতে পারেন বাড়িতে।

    ৩) কাউকে টাকা ধার দেবেন না।

    কুম্ভ

    ১) সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়বেন।

    ২) ধর্মীয় কাজে আগ্রহ বাড়বে।

    ৩) অর্থ ব্যয় হবে প্রচুর।

    মীন

    ১) হারিয়ে যাওয়া বা আটকে থাকা অর্থ আজ ফিরে পাবেন।

    ২) অন্যের সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

    ৩) পরিবারের প্রতি নিজের দায়িত্ব পূরণে সফল হবেন।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha: নিট ইস্যুতে বিরোধীদের হট্টগোল! বারবার মুলতুবি রাজ্যসভা, ধনখড় বললেন, ‘‘দুর্ভাগ্যজনক এবং অবিশ্বাস্য’’

    Rajya Sabha: নিট ইস্যুতে বিরোধীদের হট্টগোল! বারবার মুলতুবি রাজ্যসভা, ধনখড় বললেন, ‘‘দুর্ভাগ্যজনক এবং অবিশ্বাস্য’’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার পাশাপাশি নিট নিয়ে তুমুল হট্টগোল বিরোধীরা শুরু করে রাজ্যসভাতেও (Rajya Sabha)। কংগ্রেস তথা অন্যান্য বিরোধী দলগুলির এমন হট্টগোলে শুক্রবার বারবারই মুলতবি হয়ে যায় রাজ্যসভার অধিবেশন। বিরোধীদের নেতৃত্ব দেন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা তথা কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। বিরোধী দলনেতার এমন ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন রাজ্যসভার চেয়ারম্যান তথা উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। দেশের উপরাষ্ট্রপতি বিরোধীদের এমন আচরণকে দুর্ভাগ্যজনক এবং অবিশ্বাস্য আখ্যা দিয়েছেন।

    মল্লিকার্জুন খাড়্গের মতো একজন নেতা এই হট্টগোলগুলোর নেতৃত্ব দিচ্ছেন 

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার তিনবার রাজ্যসভার অধিবেশন (Rajya Sabha) মুলতবি করতে হয় বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে। এরপরে দুপুর আড়াইটা নাগাদ রাজ্যসভা অধিবেশন ফের চালু হলে জগদীপ ধনখড় বলেন, ‘‘এটা আমার কাছে খুব দুঃখজনক এবং অবিশ্বাস্য ছিল যে মল্লিকার্জুন খাড়্গের মতো একজন নেতা যিনি ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সংসদীয় রাজনীতির অভিজ্ঞতা রাখেন, তিনি এই হট্টগোলগুলোর নেতৃত্ব দিচ্ছেন।’’ এর সঙ্গে উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সংযোজন, ‘‘কংগ্রেসের ডেপুটি লিডার প্রমোদ তেওয়ারি একই ভাবে অংসদীয় আচরণ করছেন। এগুলো আমার কাছে অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা আশা করি, বিরোধীদলের নেতারা সংসদে আদর্শ আচরণবিধি মেনে চলবেন। উদাহরণ তৈরি করবেন যা অন্যান্যরা অনুসরণ করবে।’’

    মল্লিকার্জুন খাড়্গে মিথ্যা কথা বলছেন! 

    এর পাশাপাশি তিনি বলেন, ‘‘মল্লিকার্জুন খাড়্গে মিথ্যা কথা বলছেন।’’ তিনি আরও সংযোজন করেন, ‘‘মল্লিকার্জুন খাড়্গে (Rajya Sabha) ভুল রিপোর্টকে পেশ করছেন রাজ্যসভার সামনে।’’ বিরোধীদের এমন আচরণে রাজ্যসভাকে (Rajya Sabha) অপদস্থ হতে হয়েছে বলেও জানান উপরাষ্ট্রপতি। তাঁর মতে, এতে গণতন্ত্রের মন্দিরের মর্যাদাও নষ্ট হয়েছে। অন্যদিকে নিট ইস্যুতে লোকসভাও এদিন বারবার মুলতুবি হয়ে যায়। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, নিট বিতর্কে যে কোনও প্রশ্নের জবাব দিতে তৈরি সরকার। তারা আলোচনাও করতে চায়। কিন্তু বিরোধীদেরও সেই আলোচনার ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে। নিট প্রসঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন কেন্দ্র। এই ঘটনায় সবরকম তদন্ত চলছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ananta Rai BJP: শাহের পরে মোদির সঙ্গেও বৈঠক অনন্তর, তৃণমূলে যাওয়ার জল্পনাতে ঢাললেন জল

    Ananta Rai BJP: শাহের পরে মোদির সঙ্গেও বৈঠক অনন্তর, তৃণমূলে যাওয়ার জল্পনাতে ঢাললেন জল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ দিন আগেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাত করেন কোচবিহারের অনন্ত মহারাজ (Ananta Rai BJP)। এনিয়ে শুরু হয় জল্পনা। এরপর বুধবারই দিল্লিতে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসতে দেখা যায় বিজেপির এই রাজ্যসভার সাংসদকে। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করলেন অনন্ত মহারাজ। তবে বৈঠকের বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি তিনি। সাংবাদিকদের অনন্ত বলেন, ‘‘দু’জনের সঙ্গেই সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ হয়েছে। আর যে বিষয়েই আলোচনা হয়ে থাকুক সেটা সফল হয়েছে।’’

    আমি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছি

    প্রসঙ্গত, গত ১৮ জুন কোচবিহার যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তখনই মুখ্যমন্ত্রী চলে যান অনন্তের বাড়ি। মমতাকে স্বাগতও জানান অনন্ত। রাজবংশী উত্তরীয় আর ঐতিহ্যবাহী গুয়াপান তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রীর হাতে। এর পরেই শুরু হয় জল্পনা। মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরে এ দিন সেই জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে অনন্ত বলেন, ‘‘এ সব জল্পনার কোনও উত্তর হয় না। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আমার বাড়িতে গিয়েছিলেন। আমি স্বাগত জানিয়েছি। এর বেশি তো কিছু নয়।’’ একই সঙ্গে শাহ ও মোদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছি। এক জন বিজেপি কর্মী এবং সাংসদ হিসাবে এতে নতুন কী রয়েছে? এর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর আমার (Ananta Rai BJP) বাড়িতে যাওয়ার কোনও সম্পর্কই নেই।’’ একই সঙ্গে তিনি প্রশ্নের সুরে বলেন, ‘‘একুশে জুলাই তৃণমূলের কর্মসূচিতে আমি যেতে যাব কেন?’’

    জল্পনাতে জল ঢেলে দিলেন অনন্ত নিজেই

    প্রসঙ্গত, কোচবিহার লোকসভায় এ বার পরাস্ত হয়েছে বিজেপি (West Bengal BJP)। নিশীথ প্রামাণিক হেরেছেন ৩৯ হাজারের ব্যবধানে। ভোটের প্রচারে অনন্তকে সেভাবে দেখাও যায়নি। লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পরেই মমতার সঙ্গে সাক্ষাত নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে। তবে সাক্ষাতের মাত্র ৯ দিনের মাথায় যাবতীয় জল্পনাতে জল ঢেলে দিলেন অনন্ত নিজেই। প্রসঙ্গত, উত্তরবঙ্গ বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। এখানকার রাজবংশী ভোটে একচেটিয়া বিজেপি পেয়ে থাকে। রাজবংশীদের মধ্যে অনন্তর (Ananta Rai BJP) যথেষ্ঠ প্রভাব রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশই সার! কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে বুলডোজার চলল বীরভূমে, সরব বিজেপি

    Birbhum: মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশই সার! কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে বুলডোজার চলল বীরভূমে, সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উচ্ছেদ অভিযানে বুলডোজার নামানোয় রাজ্যজুড়ে বিক্ষোভের আঁচ পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী মুখ খোলেন। একমাসের জন্য বুলডোজারে না করে দিয়েছেন তিনি। হকারদের পুনর্বাসনের কথাও উঠে এসেছে নবান্নের বৈঠকে। কিন্তু, তারপরেও ভিন্ন ছবি দেখা গেল বীরভূমে (Birbhum)। শুক্রবার সকালে বোলপুর শহরে দখলদারদের উচ্ছেদ করতে চলল বুলডোজার। আর এই উচ্ছেদ অভিযানে ব্যবহার করা হল কেন্দ্রীয় বাহিনীকে। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birbhum)

    এদিন পুরসভার পক্ষ থেকে বোলপুর (Birbhum) শহরের চৌরাস্তা মোড় থেকে শান্তিনিকেতন মোড় পর্যন্ত এই উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। উচ্ছেদ যে হবে সে কথা পুরসভার পক্ষ থেকে আগাম মাইকিং করে জানিয়েও দেওয়া হয়। তারপর থেকেই তা নিয়ে এলাকায় বাড়ছিল চাপানউতোর। তবে, বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাস পেয়ে দোকানদাররা ভেবেছিলেন, এখনই এসব আর কিছু হবে না। তবে, এদিন সকালে দোকান ভাঙতে বুলডোজার এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দেখে, হতবাক হয়ে যান ব্যবসায়ীরা। এই বিষয়ে এলাকারই এক হকার বলেন, “আমাদের স্থায়ী দোকান। ১৯৯৮ সাল থেকে আছে। এটাই আমাদের উপার্জনের একমাত্র পথ। এখন যদি এটাও ভেঙে দেয় তাহলে খাব কী আমরা? উচ্ছেদ করার আগে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করুক। মুখ্যমন্ত্রী সময় দেওয়ার পরও কেন এভাবে দোকান ভাঙা হল তা বুঝতে পারছি না।

    আরও পড়ুন: ব্যাঙ্ক লোন নিয়ে ফ্ল্যাট! বেআইনি জানতে পেরে ঘুম উড়েছে আবাসিকদের

    প্রশাসনের কর্তাদের কী বক্তব্য?

    বোলপুরের (Birbhum) এসডিও অয়ন নাথ বলেন, ” রাস্তার ফুটপাতের পাশে থাকা দোকানগুলি অনেক সময় অস্থায়ীভাবে স্ট্রাকচার বানিয়ে তা একেবারে ফুটপাতের ওপর তুলে দিয়ে জিনিসপত্র রাখে। জোর করে দখল রেখেছে। সাধারণ পথচারীদের হাঁটাচলায় অসুবিধা হচ্ছে। দুর্ঘটনার সম্ভাবনাও বাড়ছে। অবৈধ নির্মাণগুলিও সরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। যাঁদের কাছে স্থায়ী দোকানের বৈধ কাগজ রয়েছে তাও দেখাতে বলা হয়েছে।”

    সরব বিজেপি

    বুলডোজারের বিরুদ্ধে এর আগে সরব হয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তবে, বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী একমাসের সময়সীমা ধার্য করার পরও বোলপুরের এই উচ্ছেদ অভিযান হওয়ায় সরব হয়েছে বিজেপি (BJP)। বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, ভোটের সময় কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঠিকমতো করে ব্যবহার করা হয়নি। এখন উচ্ছেদ অভিযানে বুলডোজারের সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নামানো হয়েছে। এসবের বিরুদ্ধে আমাদের আন্দোলন চলবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 60: “হৃদি-কমলাসনে ভাব তাঁর চরণ,  দেখ শান্ত মনে, প্রেমনয়নে, অপরূপ প্রিয়দর্শন”

    Ramakrishna 60: “হৃদি-কমলাসনে ভাব তাঁর চরণ, দেখ শান্ত মনে, প্রেমনয়নে, অপরূপ প্রিয়দর্শন”

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    কীর্তনানন্দ নরেন্দ্র প্রভৃতি সঙ্গে—নরেন্দ্রকে প্রেমালিঙ্গন

    বৈকাল হইয়াছে—নরেন্দ্র (Ramakrishna) গান গাহিতেছেন—রাখাল, লাটু, মাস্টার, নরেন্দ্র ব্রাহ্মবন্ধু প্রিয়, হাজরা—সকলে আছেন।

    নরেন্দ্র কীর্তন গাহিলেন, খোল বাজিতে লাগিলঃ

    চিন্তয় মম মানস হরি চিদঘন নিরঞ্জন;

    কিবা অনুপম ভাতি, মোহন মূরতি, ভকত-হৃদ্য-রঞ্জন

    নবরাগে রঞ্জিত, কোটি শশী-বিনিন্দিত,

    (কিবা) বিজলি চমকে, সেরূপ আলোকে, পুলকে শিহরে জীবন।

    হৃদি-কমলাসনে ভাব তাঁর চরণ,

    দেখ শান্ত মনে, প্রেমনয়নে, অপরূপ প্রিয়দর্শন।

    চিদানন্দরসে, ভক্তিযোগাবেশে, হও রে চিরগমন।

    নরেন্দ্র আবার গাহিলেনঃ

    সত্যং শিব সুন্দর ভাতি হৃদি মন্দিরে।

    নিরখি নিরখি অনুদিন মোর ডুবিব রূপসাগরে।

    (সেদিন কবে হবে) (দীনজনের ভাগ্যে নাথ)।

    জ্ঞান-অনন্তরূপে পশিবে নাম মম হৃদে,

    অবাক্‌ হইয়ে অধীর মন শরণ লইবে শ্রীপদে।

    আনন্দ-অমৃতরূপে উদিবে হৃদয়-আকাশে,

    চন্দ উদিলে চকোর যেমন ক্রীড়য়ে মন হরষে,

    আমরাও নাথ, তেমনি করে মাতিব তব প্রকাশে।

    শান্তং শিব অদ্বিতীয় রাজ-রাজ চরণে,

    বিকাইব ওহে প্রাণসখা, সকল করিব জীবন।

    এমন অধিকার, কোথা পাব আর, স্বর্গভোগ জীবনে (সশরীরে)

    শুদ্ধমপাপবিদ্ধিবং রূপ, হেরিয়ে নাথ তোমার,

    আলোক দেখিলে আঁধার যেমন যায় পলাইয়ে সত্ত্বর;

    তেমনি নাথ তোমার প্রকাশে পালাইবে পাপা-আঁধার।

    ওহে ধ্রুবতারা সম হৃদে জলন্ত বিশ্বাস হে;

    জ্বলি দিয়ে দীনবন্ধু পুরাও মনের আশ;

    আমি নিশিদিন প্রমানন্দে মগন হইয়ে হে;

    আপনার ভুলে যাব, তোমারে পাইয়ে হে।

    (সেদিন কবে হবে হে)

    আনন্দবনে মল মধুর ব্রহ্মনাম (Ramakrishna)।

    নামে উথলিবে সুধাসিন্ধু পিয় অবিরাম। (পান কর আর দান কর হে)।

    যদি হয় কখন শুদ্ধ হৃদয়, কর নামগান।

    (বিষয়-মরীচিকায় পড়ে হে) (প্রেমে হৃদয়, সরস হবে হে)

    (দেখ যেন ভুল না রে সেই মহামন্ত্র)

    সবে হুঙ্কারিয়ে ছিন্ন কর পাপের বন্ধন। (জয় ব্রহ্ম জয় বল হে)

    এস ব্রহ্মানন্দ বাতি সবে হই পূর্ণকাম।(প্রেমযোগে যোগী হয়ে হে)

    খোল করতাল লইয়া কীর্তন হইতেছে। নরেন্দ্রাদি ভক্তেরা ঠাকুরকে বেড়িয়া বেড়িয়া কীর্তন করিতেছেন। কখন গাহিতেছেন, প্রেমানন্দ রসে হও রে চিরগমন! আবার কখন গাহিতেছেন, সত্যং শিব সুন্দররূপ ভাতি হৃদিমন্দিরে।

    কীর্তনান্তে নরেন্দ্রকে ঠাকুর অনেকক্ষণ (Ramakrishna) করিয়া বারবার আলিঙ্গন করিলেন! বলিতেছেন, তুমি আজ আমায় আনন্দ দিলে !!!

    আরও পড়ুনঃ “মা, কোথায় আনলে! আমি যে রাসমণির মন্দিরে খুব ভাল ছিলাম”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    আরও পড়ুনঃ “সচ্চিদানন্দলাভ হলে সমাধি হয়, তখন কর্মত্যাগ হয়ে যায়”

    আরও পড়ুনঃ “তিনি দাঁড়াইলে ঠাকুর বলিলেন, বলরাম! তুমি? এত রাত্রে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share