Author: user

  • S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থনযোগ্য নয়”, ‘কনিষ্কে’ হামলার বর্ষপূর্তিতে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদ কখনওই সমর্থন করা উচিত নয়।” যাত্রিবাহী বিমান ‘কনিষ্কে’র ওপর হামলার ৩৯তম বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে কথাগুলি বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। দিনটিকে ইতিহাসে জঘন্যতম দিন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    কনিষ্কে বিস্ফোরণ (S Jaishankar)

    ১৯৮৫ সালের ২৩ জুন লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে অবতরণের মিনিট পঁয়তাল্লিশ আগে বিস্ফোরণ ঘটে কনিষ্কে। বিমানে থাকা ৩২৯ জনেরই মৃত্যু হয়। এঁদের সিংহভাগই ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান। অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রিবাহী ওই বিমানে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা। ‘অপারেশন ব্লুস্টারে’র প্রতিবাদেই তারা এই হামলা চালিয়েছিল (S Jaishankar)। রবিবার এই ঘটনাকেই জয়শঙ্কর সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিন বলে উল্লেখ করেন।

    জঘন্যতম দিন

    কানাডার মাটিতে ধীরে ধীরে ঘাঁটি গাড়ছে খালিস্তানপন্থীরা। তা নিয়ে নানা সময় প্রতিবাদও জানিয়েছে ভারত। তার পরেও খালিস্তানপন্থীদের আনাগোনা বন্ধ হয়নি কানাডায়। সম্প্রতি কানাডার সংসদে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের স্মৃতিতে নীরবতা পালন করা হয়। তারও প্রতিবাদ করেছে ভারত। এহেন আবহে জয়শঙ্করের মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “কেন সন্ত্রাসবাদ সহ্য করা যায় না, এই বিস্ফোরণের ঘটনাই (কনিষ্কে বিস্ফোরণ) তা মনে করিয়ে দেয়।” তিনি লিখেছেন, “ইতিহাসে সন্ত্রাসবাদের জঘন্যতম দিনের ৩৯তম বর্ষপূর্তি আজ। এআই ১৮২ কনিষ্কর ৩২৯ জন মৃতের প্রতিই শ্রদ্ধা জানাই। ১৯৮৫ সালে এঁদের হত্যা করা হয়েছিল। মননে আমি সর্বদাই তাঁদের পরিবারের পাশে রয়েছি।”

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    প্রসঙ্গত, গত বছরের জুন মাসে কানাডায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হয় জঙ্গি নিজ্জর। তার পরে পরেই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাবি করেছিলেন খুনের নেপথ্যে রয়েছে ভারতের হাত। অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। ট্রুডোর দাবির স্বপক্ষে প্রমাণও চায় নয়াদিল্লি। এখনও সে প্রমাণ দিতে পারেনি কানাডা সরকার। নিজ্জর খুনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কানাডার সংসদে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সংসদে সংখ্যালঘু ট্রুডো সরকার চলছে খালিস্তানপন্থী কয়েকজন শিখ সাংসদের সমর্থনে। তাই নিজের গদি বাঁচাতে ট্রুডোর সামনে এছাড়া আর অন্য কোনও পথ ছিল না। তবে ঘটনাটিকে মোটেই ভালো চোখে দেখছে না ভারত। সন্ত্রাসবাদে লাগাম না টেনে কানাডা সরকার যেভাবে বিষবৃক্ষের গোড়ায় জল দিচ্ছে, তাতে বিস্মিত ভারতের পাশাপাশি বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশও (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Terrorist in Bengal: তানিয়ার পর মহম্মদ হাবিবুল্লা, কাঁকসা থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার!

    Terrorist in Bengal: তানিয়ার পর মহম্মদ হাবিবুল্লা, কাঁকসা থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তানিয়ার পারভিনের পর এবার মহম্মদ হাবিবুল্লার নাম। তাঁকে জঙ্গি (Terrorist in Bengal) সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুজনের ক্ষেত্রেই সাধারণ বিষয় হল, উভয়েই মেধাবী পড়ুয়া। কিন্তু এই কীভাবে এই মেধাবী পড়ুয়ারা জঙ্গিদের জালে ধরা পড়ছে? কেন এই জঙ্গিদের জাল কেটে বের হতে পারছে না, এই বিষয়ে উঠছে প্রশ্ন। তারা প্রত্যেক কাজের মধ্যে দিয়ে নিজেকে যেমন বিপদে ফেলছে, ঠিক একইভাবে ফেলেছে দেশ-সমাজ-রাষ্ট্রকেও। যেখানে মেধাবী পড়ুয়াদের মেধা দেশের উন্নতি-প্রগতির জন্য ব্যবহার করা উচিত, সেখানে এই মেধা ধ্বংসের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। এই নিয়ে উঠছে বিস্তর প্রশ্ন।

    দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র হবিবুল্লা (Terrorist in Bengal)

    হাবিবুল্লা পূর্ব বর্ধমানের বুদবুদ থানার মানকর কলেজের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। বাংলাদেশে সক্রিয় জঙ্গি সংগঠনের (Terrorist in Bengal) মধ্যে হল আনসার-আল-ইসলাম এবং শাহদাত। তদন্তকারী সংস্থা এসটিএফ জানিয়েছে, হাবিবুল্লা আনসার-আল-ইসলামের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার সূত্র মিলেছে। ওই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে নানান তথ্যের আদান-প্রদান চলত বলে জানা গিয়েছে। এই নিয়ে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের অন্তর্গত কাঁকসা থানায় মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, হাবিবুল্লার ভাই অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃমুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

    আগেও জঙ্গি গ্রেফতার হেয়েছে

    আগে উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়া থেকে স্থানীয় কলেজের দ্বিতীয়বর্ষের ছাত্রী তানিয়া পারভিনকে গ্রেফতার করেছিল রাজ্য পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স। জঙ্গিযোগের (Terrorist in Bengal) সন্দেহে তাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তদন্তে নেমে এনআইএ জানতে পেরেছিল, নিয়মিত পাকিস্তানের লস্কর কমান্ড্যারের সঙ্গে যোগরেখে চলত তানিয়া। বাদুড়িয়ায় বসেই জঙ্গি মডিউল তৈরি করেছিল সে। এনআইএ সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কাশ্মীরের বন্দিপোরার বাসিন্দা আলতাফ নামে স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল তানিয়ার। এই আলতাফ বাদুড়িয়া থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল। আরও জানা গিয়েছে আলতাফ কম বয়সী যুবক-যুবতীদের টার্গেট করে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যপদ পাইয়ে দেওয়ার কাজ করত। তানিয়ার সঙ্গে আলতাফের সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগ হয়। এরপর লস্ক-ই-তৈবা নামক পাকিস্তানের জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হয় তানিয়া। কীভাবে তানিয়া ও হাবিবুল্লার (Terrorist in Bengal) মতো যুবক-যুবতীরা এই ভাবে নাশকতা মূলক কাজে যুক্ত হয়, তাই নিয়ে ভাবাচ্ছে সাধারণ মানুষকে।    

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়।” অষ্টাদশ লোকসভা অধিবেশন শুরুর আগে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন মোদি। এর আগে স্বাধীন ভারতে এই রেকর্ড ছিল প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর। সেই রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলেছেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা মোদি। আজ, সোমবার থেকে শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন।

    গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভা শ্রেষ্ঠ ভারত ও বিকশিত ভারত রূপায়ণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।” তাঁর এবারকার সরকারও যে জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণে সচেষ্ট হবে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারির ৫০ বছর পূর্তি হবে। দিনটিকে ভারতীয় গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। তাঁর মতে, এই দিনেই লঙ্ঘিত হয়েছিল সংবিধান। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সংসদের নয়া সাংসদদের স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন শুরু হবে একটা স্বপ্ন নিয়ে। এই স্বপ্নটি হল ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ে তোলা।” তিনি বলেন, “জনগণ এতদিন বিরোধীদের নেতিবাচক আচরণই দেখে এসেছে। তবে আশা করি, এবার তাঁরা গণতন্ত্রের ডেকোরাম মেনে চলবেন, পালন করবেন বিরোধীদের ভূমিকা।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের প্রয়োজন একটি দায়িত্বশীল বিরোধীর। কারণ জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়। সংসদে বিতর্ক চায়, অশান্তি নয়।”

    সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ৬৫ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি মনে করিয়ে দেন, স্বাধীনতার পর থেকে এনিয়ে দ্বিতীয়বার একটা সরকার রাজ করছে পরপর তিনবার। এমন ঘটনা ঘটল ৬০ বছর পরে। এদিকে, এদিন লোকসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় সংসদে প্রতিধ্বনিত হয় ‘মোদি’, ‘মোদি’ স্লোগান। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগেই শপথ নিয়েছিলেন তিনি। এবার নিলেন লোকসভার সদস্য হিসেবে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বারাণসী কেন্দ্রের সাংসদ।

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • TMC Conflict: সমবায়ের হিসেব চাওয়া নিয়ে গোলমাল! প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল, উত্তপ্ত মেমারি

    TMC Conflict: সমবায়ের হিসেব চাওয়া নিয়ে গোলমাল! প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল, উত্তপ্ত মেমারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলের (TMC Conflict) কারণে উত্তাল হয়ে উঠল পূর্ব মেদিনীপুরের মেমারি। প্রকাশ্যে দলেরই দুপক্ষের কর্মী-সমর্থকরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহল ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (TMC Conflict)

    মেমারির আমাদপুর ইউনিয়ন কো-অপারেটিভ এগ্রিকালচারাল ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড নামে সমবায় সমিতিতে বকেয়া লোন, সমবায় ভোট, হার্ভেস্টর ট্রাক্টর-সহ একাধিক বিষয়ে হিসাবের দাবিকে কেন্দ্র করে মিটিং চলছিল রবিবার। সেখানেই মেমারির বিধায়ক মধুসূধন ভট্টাচার্য ও মেমারি-১ ব্লক সভাপতির নিত্যানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামীদের মধ্যে ঝামেলা বাধে। মূলত, সমবায় সমিতির হিসেব চাওয়া নিয়ে গোলমাল (TMC Conflict)। আর তার জেরেই শাসকদলের দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাঠি নিয়ে তৃণমূল কর্মীদের তাড়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পুলিশের হস্তক্ষেপে গন্ডগোল থামে। হামলা প্রসঙ্গে ব্লক সভাপতির এক অনুগামী বলেন, “১১৬ নম্বর বুথের সদস্যদের সঙ্গে ঝামেলা। শুধু জিজ্ঞাসা করেছি, কী হয়েছে? তাতেই দলের বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্যের লোকজন আমাদের মারতে শুরু করল। আমরা ব্লক সভাপতি নিত্যানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামী বলে তুলে নিয়ে গিয়ে মারধর করে। সমবায়ের হিসেব চাইতে গেলে ব্লক সভাপতির অন্য অনুগামীদের ওপর চড়াও হয়।”

    আরও পড়ুন: সমবায় ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী বিজেপি, তুলকালাম নন্দীগ্রাম

    তৃণমূল বিধায়ক কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূল বিধায়ক (Memari) মধুসূদন ভট্টাচার্য বলেন, “যে ঘটনা ঘটুক, সেটা অনভিপ্রেত। কার দোষে কী হয়েছে, পুলিশ দেখছে। তারা ব্যবস্থা নেবে। এই কো-অপারেটিভ সমিতির সঙ্গে আমি ছাত্রাবস্থা থেকে জড়িয়ে। এখানকার সাধারণ সদস্যও আমি। আমিও সেখানে ছিলাম। হঠাৎই উত্তেজনা ছড়ায়। কিছু এদিক ওদিক কথা হয়। আমরা বলি, কাজ করতে গিয়ে কোনও অসুবিধা থাকলে তা দেখার জন্য প্রশাসন আছে। সিআই, অডিটর আছেন। তাঁরা যে পরামর্শ দেবেন সে মতো সমিতি চলবে। আমরা বলি যথাযথ জায়গায় পাঠান। তারা উত্তর চাইলে দেব। ওরা রাজি হয়নি। বরং আজেবাজে কথা বলতে থাকে। আমাদের কর্মীরা কোনও হামলা চালাইনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tajikistan Hijab Ban: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    Tajikistan Hijab Ban: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম অধ্যুষিত দেশ তাজিকিস্তানে (Tajikistan Hijab Ban)! মধ্য এশিয়ার এই দেশটির মোট জনসংখ্যার ৯৫ শতাংশই মুসলমান। দেশের সংসদের উচ্চকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে বিলটি পাশ হয় ১৯ জুন, বুধবার। কেবল তাই নয়, নয়া আইনে গুচ্ছের বিধিনিষেধও আরোপ করা হয়েছে। ইদের দিন রাস্তায় বেরিয়ে উদযাপনে মাততে পারবে না সে দেশের শিশুরা। ‘ইদগারদাক’ (তাজিকিস্তানে ইদ এই নামেই পরিচিত)-এর দিন তাজিকিস্তানের শিশুরা রাস্তায় ও প্রতিবেশীদের বাড়িতে গিয়ে পয়সা চায়। তাতেও এবার ইতি টানা হল।

    ‘এলিয়েনদের পোশাক’ (Tajikistan Hijab Ban)

    সদ্য পাশ হওয়া এই আইনে হিজাবকে ‘এলিয়েনদের পোশাক’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর ইদ উদযাপনকে বলা হয়েছে বিদেশি সংস্কৃতি। প্রসঙ্গত, ৮ জুন তাজিকিস্তানের সংসদের নিম্নকক্ষে পাশ হয়েছিল এই বিলটি (Tajikistan Hijab Ban)। এবার পাশ হয়ে গেল উচ্চকক্ষেও। নয়া আইনে বলা হয়েছে, শিশুদের পড়াশোনা নিশ্চিত করতে হবে। নজর দিতে হবে তাদের সুরক্ষার দিকেও। আইন না মানলে গুণতে হবে মোটা টাকা জরিমানা। সে দেশের মুদ্রায় গচ্চা দিতে হতে পারে ৭,৯২০ থেকে ৩৯,৫০০ সোমোনি পর্যন্ত। সরকারি আধিকারিক এবং ধর্মীয় নেতা কিংবা কোনও প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ এই আইন ভাঙলে ভারতীয় টাকায় জরিমানা দিতে হবে ৩ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত।

    লম্বা দাড়ি রাখায়ও নিষেধাজ্ঞা!

    তাজিকিস্তানের সরকারি ধর্ম ইসলাম। দেশটির ৯৫ শতাংশই মুসলমান। তবে অন্য যে কোনও ধর্মীয় রীতি পালনের পূর্ণ স্বাধীনতা রয়েছে সে দেশে। হিজাব ও লম্বা দাড়ি রাখায় নিষেধাজ্ঞা আগেও ছিল সে দেশে। তবে এ সংক্রান্ত কোনও আইন ছিল না। এবার আইন করে নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয় হিজাব। বিশেষজ্ঞদের মতে, হিজাবের আড়ালে দুষ্কর্ম করে চলে চরমপন্থীরা। তাই আইন করে বন্ধ করে দেওয়া হল ‘এলিয়েনদের এই পোশাক’। সরকারি বিবৃতিতে তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট রহমন ইমোমালি বলেছেন, “পূর্বপুরুষের মূল্যবোধ এবং সংস্কৃতি বাঁচাতেই এই পদক্ষেপ।”

    আর পড়ুন: বাংলায় জাল নথি বানিয়ে হিন্দু ‘সেজে’ বাস অনুপ্রবেশকারীর, গ্রেফতার বাংলাদেশি

    প্রসঙ্গত, গত ২৩ ডিসেম্বর হিজাব নিষিদ্ধ করেছিল এশিয়ারই ভারতের একটি অঙ্গরাজ্য কর্নাটকের সরকার। তা নিয়ে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি শুরু করে দেয় বিজেপি-বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। বিরোধীদের আন্দোলন থেকে অক্সিজেন পেয়ে মাঠে নেমে পড়েছেন ভারতীয় মুসলমানদের একটা বড় অংশ। এবার খোদ ইসলামিক একটি রাষ্ট্রেই নিষিদ্ধ হয়ে গেল হিজাব।

    মুখের মতো জবাব পেলেন তো আন্দোলনকারীরা (Tajikistan Hijab Ban)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladeshi Infiltration: মুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

    Bangladeshi Infiltration: মুসলমান পরিচয় গোপন রেখে বাংলাদেশি যুবক পড়েছেন নন্দীগ্রামের মাদ্রাসায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltration) করে নিজের ভুয়ো হিন্দু পরিচয়পত্র তৈরি করেছে এক যুবক। ঠিক তারপর বাংলাদেশে যাওয়ার সময় এই মুসলিম যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে। গতকাল রবিবার গুজরাটের সুরাট থেকে তাকে আটক করেছে তদন্তকারী দল। তল্লাশি চালিয়ে তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে হলদিয়া মহকুমার নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গুমগড় হাই মাদ্রাসার দাউদপুরের একটি সার্টিফিকেট। ফলে তার কাছে মিলেছে বাংলার বিশেষ যোগসূত্র। এই নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    গুজরাট প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য (Bangladeshi Infiltration)

    গুজরাট সরকারের পুলিশ প্রতিমন্ত্রী হর্ষ সাংভি এক্স হ্যান্ডেলে এবিষয় সংক্রান্ত একটি পোস্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহায়তায় চলা একটি মাদ্রাসার সাহায্যে এই যুবক (Bangladeshi Infiltration) নিজের ধর্মীয় পরিচয় জাল করেছে। মাদ্রাসার ভুয়ো শংসাপত্র ব্যবহার করে হিন্দু নামে জাল নথিপত্র তৈরি করেছে।” জানা গিয়েছে এই যুবক গত ২০১০ সালে নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের গুমগড় হাই মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছিল। তার বাড়ি নদিয়ার কৃষ্ণনগরে। তার সার্টিফিকেটে ৩০ এপ্রিল ২০১০ সালের উল্লেখ পাওয়া যায়। যদিও সেই সময় রাজ্যের শাসনে ছিল বামফ্রন্ট সরকার। এখন প্রশ্ন উঠছে কেন বাংলাদেশি মুসলমান যুবক হিন্দু নামে মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছিল? পরিবারের সদস্যরাই বা কোথায়?

    বিজেপির বক্তব্য

    পূর্ব মেদিনীপুরের বিজেপি নেতা অভিজিৎ মাইতি তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেছেন, “এই রাজ্যের শিক্ষার কী হাল বোঝাই যাচ্ছে। তৃণমূল নেতাদের সুপারিশে সার্টিফিকেট পেয়েছে ওই যুবক। এগুলি অনুপ্রবেশের (Bangladeshi Infiltration) বাস্তব উদাহরণ।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের সভাপতি বাপ্পাদিত্য গর্গ বলেছেন, “২০১০ সাল মানে সিপিএমের সূর্য ডুবু ডুবু ভাব। সেই সময়ে চিরকুটে চাকরি হতো। একই ভাবে অবৈধ কাজ হতো। নন্দীগ্রামে কোন সিপিএম নেতার নির্দেশে এই কাজ (Bangladeshi Infiltration) হয়েছিল তার খোঁজ নিতে হবে। হাইমাদ্রসার প্রধান শিক্ষককে ডেকে তদন্ত করা হোক।”

    মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকের দাবি

    সেই সময়ের মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক গোপালকৃষ্ণ দাস বলেছেন, “সার্টিফিকেটে (Bangladeshi Infiltration) এই সই আমার নয়। আমাকে এড়িয়ে এই সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে।” আবার জেলার সিপিএম সম্পাদক নিরঞ্জন সিহি বলেছেন, “স্কুলে ভর্তির সময় রেসিডেন্সিয়াল শংসাপত্র এবং এইট পাসের সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখতে হবে। প্রধান শিক্ষকের সই জাল না সঠিক, তাকে প্রমাণ করে দেখতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NEET-UG Retest: রিটেস্টে গরহাজির প্রায় ৫০ শতাংশ পড়ুয়া, বাদ যাবে অতিরিক্ত নম্বর

    NEET-UG Retest: রিটেস্টে গরহাজির প্রায় ৫০ শতাংশ পড়ুয়া, বাদ যাবে অতিরিক্ত নম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিরিক্ত নম্বর পাওয়ার জন্য নিট পরীক্ষায় ১৫৬৩ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করে আদালত। অতিরিক্ত নম্বর পাওয়া সেই সব ছাত্রছাত্রীর জন্য রবিবার (NEET- UG Retest) পরীক্ষার আয়োজন হয়। কিন্তু সেই পরীক্ষায় ৭৫০ জন ছাত্র পরীক্ষাই দিলেন না। অর্থাৎ গরহাজির পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫০ শতাংশ।

    অর্ধেক পরীক্ষার্থী গরহাজির (NEET- UG Retest)

    প্রসঙ্গত নিট পরীক্ষায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। বিপুল অংকের টাকার বিনিময়ে প্রশ্নপত্র ছাত্রদের আগের দিন পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এমনকি মেঘালয়, হরিয়ানা, চন্ডিগড়, গুজরাট ও ছত্রিশগড়ের মোট ছটি পরীক্ষা কেন্দ্রে দেরিতে পরীক্ষা শুরু হওয়ার কারণে অতিরিক্ত মার্কস দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এরপর এই নানা বিতর্ক জুড়ে যায় এই পরীক্ষার সঙ্গে।  এর জেরেই পুনরায় (NEET- UG Retest) পরীক্ষার আয়োজন করা হয়।

    রিটেরস্টের ফল বেরোবে ৩০ জুন  

    সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রকে জানিয়ে দেয়, অতিরিক্ত নম্বর বাতিল করা হচ্ছে। কেন্দ্রের তরফে পাল্টা জানানো হয় চাইলে আবার (NEET- UG Retest) পরীক্ষা দিতে পারবেন ওই পরীক্ষার্থীরা। কিন্তু পরীক্ষা না দিলে অতিরিক্ত নম্বর বাতিল হবে। রবিবার সেই রিটেস্ট পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। কিন্তু তাতে অর্ধেক পরীক্ষার্থী গড়হাজির ছিলেন। ৩০ জুন এই পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হবে।

    শিক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

    অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশ সরকার প্রশ্ন ফাঁস রুখতে কড়া আইন আনার কথা ভাবছে। ওই আইনে থাকছে কঠিন শাস্তির বিধান। থাকবে মোটা অংকের জরিমানা থেকে জেলের ব্যবস্থা। এমনকি বুলডোজার দিয়ে বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার বিধানও থাকতে পারে। সূত্রের খবর ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি ‘নেট’ এবং ‘নিট’ পরীক্ষা বাতিল ঘোষণা করতেই উত্তরপ্রদেশ সরকার এ বিষয়ে কঠোর আইন আনতে তৎপর হয়েছে। এবিষয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, ‘‘নিটে দুর্নীতি (UGC NET Controversy) প্রমাণিত হলে দোষীরা অবশ্যই শাস্তি পাবে। নেটের ক্ষেত্রেও বিষয়টি তাই।

    আরও পড়ুন: স্থগিত নিট-পিজি পরীক্ষাও! ফের নেওয়া হচ্ছে নিট, আরেকবার প্রশ্ন ফাঁস নয় তো? প্রশ্ন পরীক্ষার্থীদের

    কাউকে কোনও অবস্থাতেই রেয়াত করা হবে না। আমি তার গ্যারান্টি দিচ্ছি। পরীক্ষা পদ্ধতির উপর বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব আমার।’’ যাতে পরীক্ষার্থীদের বছর নষ্ট না হয় এর জন্য সরকারের তরফে নানান সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। একদিকে রিটেস্ট (NEET- UG Retest) অন্যদিকে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই তাঁদের কাউন্সিলিং চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nandigram: সমবায় ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী বিজেপি, তুলকালাম নন্দীগ্রাম

    Nandigram: সমবায় ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী বিজেপি, তুলকালাম নন্দীগ্রাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমবায় সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয় পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে (Nandigram)। নন্দীগ্রামে সমবায় নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে বিজেপি। আর তারপরই একটি গন্ডগোলকে ইস্যুকে করে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে এক বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করার চেষ্টা করলে কর্মীদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Nandigram)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নন্দীগ্রামের (Nandigram) হরিপুরের প্রিয়ানগরী সমবায় সমিতিতে জানুয়ারি মাসের ২১ তারিখ ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, প্রশাসনিক জটিলতার কারণে তা হয়নি। পরে, কলকাতা হাইকোর্টে ২৫ মে ভোট করানোর নির্দেশ দিলেও পুলিশ যথেষ্ট বাহিনী না দিতে পারায় ফের তা পিছিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত রবিবার এই সমবায়ে নির্বাচন ছিল। দুপুরে ফল প্রকাশ হতেই দেখা যায় ১২টি আসনের মধ্যে ১১টিতে জয়ী হয়েছে বিজেপি। ১টি  আসনে জয়ী হয় তৃণমূল। বিপুল সাফল্যের পর এবার বিজেপি কর্মীরা আবির খেলায় মেতে ওঠেন। এক বিজেপি কর্মীর বিরুদ্ধে ওই এলাকায় গণ্ডগোল পাকানোর অভিযোগ তোলে তৃণমূল। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে অভিযুক্ত বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করার চেষ্টা করলে বিজেপির অন্যান্য কর্মীরা পুলিশকে বাধা দেন। পুলিশের সঙ্গে তুমুল বচসা বাধে। পরে, ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায় স্থানীয় বিজেপি কর্মীদের। বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, লোকসভার পরে নন্দীগ্রামে (Nandigram) সমবায় নির্বাচনেও হার মেনে নিতে পারছে না তৃণমূল কংগ্রেস। তাই ফলাফল প্রকাশের পর বিজেপি প্রার্থীদের জয় তাদের সহ্য হচ্ছে না। দলীয় কর্মীরা উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন। সেটা তৃণমূলের লোকজন মেনে নিতে না পেরে মিথ্যা বদনাম দিয়ে আমাদের কর্মীদের আনন্দ মাটি করার চেষ্টা করেছে। তাই, পুলিশকে ব্যবহার করে আমাদের কর্মীদের মিথ্যা অভিযোগে জেলে ঢোকানোর চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু, এভাবে  দমানো যাবে না। তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, ভোটে জয়লাভ করার পরই এলাকায় বিজেপি কর্মীরা গন্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করছিল। পরে, পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। এতে, তৃণমূলের কোনও ভূমিকা নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 24 June 2024: মকর রাশির জাতকরা আর্থিক লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করুন

    Daily Horoscope 24 June 2024: মকর রাশির জাতকরা আর্থিক লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করুন

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়িতে অতিথি আগমন হতে পারে।

    ২) পরিবারে ব্যস্ততা বাড়বে।

    ৩) ছোট বাচ্চারা হইহুল্লোড়ে ব্যস্ত থাকবেন।

    বৃষ

    ১) সন্ধ্যা নাগাদ বাবার পরামর্শে বিবাদের সমাধান হবে।

    ২) বাণী নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

    ৩) ছাত্রছাত্রীরা নতুন কিছু করতে চাইবেন।

    মিথুন

    ১) ছাত্রছাত্রীরা নতুন কিছু শিখতে পারবেন।

    ২) অনাবশ্যক ব্যয় এড়িয়ে যেতে হবে।

    ৩) সুসংবাদ পাবেন।

    কর্কট

    ১) সুখ-সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে।

    ২) মা-বাবার আশীর্বাদ পাবেন।

    ৩) ভাই-বোনকে কিছু পরামর্শ দিতে পারেন।

    সিংহ

    ১) রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে দিন কাটাবেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে পরিবেশ আপনার অনুকূলে থাকবে।

    ৩) বিরোধী প্রবল হবে।

    কন্যা

    ১) অতীত সমস্যার সমাধান হবে।

    ২) শত্রুতা ও বিবাদের সমাধান হবে।

    ৩) পরিবারে শুভ অনুষ্ঠান আয়োজিত হতে পারে।

    তুলা

    ১) আত্মীয়দের কাছ থেকে সুসংবাদ পাবেন।

    ২) ব্যবসায়ীদের ধনলাভ হবে আজ।

    ৩) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) বহুদিন ধরে দেখা করতে চান এমন কোনও ব্যক্তির সঙ্গে আজ সাক্ষাৎ হতে পারে।

    ২) কাছের বা দূরের যাত্রা করতে পারেন।

    ৩) খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

    ধনু

    ১) ভাই-বোনের কাছ থেকে সুখ ও সহযোগিতা লাভ করবেন।

    ২) আত্মবিশ্বাস চরমে থাকবে।

    ৩) সন্ধ্যা ও রাতে কোনও বিশেষ বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন।

    মকর

    ১) আর্থিক লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

    ২) ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন না।

    ৩) কারও ওপর ভরসা করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) আজকের দিনটি আইনি কাজের জন্য ফলদায়ী।

    ২) আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে।

    ৩) ব্যবসায়ীরা নিজের কথা অন্যের সামনে রাখতে পারবেন।

    মীন

    ১) ধর্মীয় কাজে রুচি বাড়বে।

    ২) পরিবারে পুজোর আয়োজন করতে পারেন।

    ৩) আজকের দিনটি আপনাদের জন্য ভালো।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।..

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kamakhya Temple: অম্বুবাচীতে কামাখ্যা মন্দিরে কী হয় জানেন?

    Kamakhya Temple: অম্বুবাচীতে কামাখ্যা মন্দিরে কী হয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলছে অম্বুবাচী। এই সময় তিনদিনের জন্য বন্ধ থাকে গুয়াহাটির কামাখ্যা মন্দিরের দ্বার। প্রচলিত বিশ্বাস, এই সময় মা কামাখ্যা (Kamakhya Temple) ঋতুমতী হন। অম্বুবাচী উপলক্ষে তিন ধরে চলে বিশেষ পুজো-পাঠ-মেলা।

    রজঃস্বলা হন দেবী (Kamakhya Temple)

    পুরাণ অনুযায়ী, শিবনিন্দা সহ্য করতে না পেরে দেহত্যাগ করেন সতী। তাঁকে নিয়ে তাণ্ডব নৃত্য করতে শুরু করেন সতী-পতি মহাদেব। শুরু হয় প্রলয়। শিবকে শান্ত করতে সুদর্শন চক্র দিয়ে সতীর দেহ ছিন্নভিন্ন করে দেন বিষ্ণু। সতীর যোনিদেশ গিয়ে পড়ে কামাখ্যায়। এই কামাখ্যা প্রসিদ্ধ সিদ্ধপীঠ। প্রতিবছর ৭ আষাঢ় রজঃস্বলা হন দেবী কামাখ্যা। নীল পর্বতে অবস্থিত দেবী কামাখ্যার মন্দির (Kamakhya Temple) চত্বর তন্ত্র সাধনার পবিত্র ক্ষেত্র। তাই অম্বুবাচীর সময় দেশ-বিদেশের নানা স্থান থেকে তান্ত্রিক ও অঘোরিরা এসে উপস্থিত হন এখানে। মগ্ন থাকেন জপ-তপে। লোকবিশ্বাস, এই সময় দেবী জাগ্রত হন। তাই যা কিছু কামনা, দেবীর কাছে তা করতে হয় এই সময়।

    মন্দিরের দ্বার বন্ধ

    প্রতি বছর ২২ জুন থেকে বন্ধ থাকে মন্দিরের দ্বার। খোলা হয় ২৫ জুন। এই সময় মন্দিরে প্রবেশ করতে পারেন না ভক্ত কিংবা পুরোহিতরা। মন্দির বন্ধের দিন সতীর প্রস্তরীভূত যোনিমণ্ডলের ওপর রেখে দেওয়া হয় একটি সাদা কাপড়। মন্দির খোলা হলে দেখা যায়, সেটি রক্তে রাঙা। সেই কাপড়ের টুকরোই প্রসাদ হিসেবে বিলি করা হয় ভক্তদের।

    মন্দিরের দ্বার বন্ধ হলেও, পুজো-পাঠ বন্ধ থাকে না। এই সময় দেবীর ভোগরাগ হয় বাইরে দেবী মূর্তির সামনে। অবশ্য প্রতিদিনই তাই হয়। পার্থক্য কেবল, বছরের ৩৬২ দিন ভক্তরা যোনিপীঠ দর্শন করতে পারলেও, অম্বুবাচী চলাকালীন তা করা যায় না। রজঃনিবৃত্তির পর ঋতুস্নান করিয়ে খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের দ্বার। তারপর ফের ভক্তরা দর্শন করতে পারেন সতীর প্রস্তরীভূত যোনি।

    আর পড়ুন: বাংলায় জাল নথি বানিয়ে হিন্দু ‘সেজে’ বাস অনুপ্রবেশকারীর, গ্রেফতার বাংলাদেশি

    অম্বুবাচী চলাকালীন স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকেই গরম খাবার খান না। পুরোহিতরাও এই তিনদিন গরম কোনও খাবার খান না। অনেকে আবার ফলমূল খেয়েই কাটান অম্বুবাচীর দিনগুলি। যেহেতু অম্বুবাচীতে দেবীর মহিমা প্রকটিত হয়, তাই এই সময় তিল ধারণের ঠাঁই থাকে না কামাখ্যায়। মেলা উপলক্ষেও প্রচুর মানুষের আগমন হয় (Kamakhya Temple)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share