Author: user

  • Mohan Bhagwat: ‘কমপক্ষে তিন সন্তান নিন’, নিদান মোহন ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: ‘কমপক্ষে তিন সন্তান নিন’, নিদান মোহন ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ভারতীয় পরিবারগুলিকে কমপক্ষে তিন সন্তান নেওয়ার নিদান দিলেন আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। জন্মহার ২.১ এর নীচে নেমে গেলে কোনও জাতির অবলুপ্তি ঘটে। এমনই নাকি দাবি করা হয়েছে গবেষণায়। তাই তিন সন্তান নেওয়ার পরামর্শ সরসংঘ চালকের।

    ভাগবত উবাচ (Mohan Bhagwat)

    নাগপুরে আয়োজিত এক সভায় আরএসএস প্রধান বলেন, “জনসংখ্যা বৃদ্ধি না হলে সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমে যাওয়া অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়।” তিনি বলেন, “জনসংখ্যা বিজ্ঞানের সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, কোনও জাতির জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ২.১ এর নীচে নেমে গেলে সেই সমাজের অবলুপ্তি ঘটে। এ জন্য বাইরে থেকে কোনও আক্রমণের প্রয়োজন নেই। একা একাই ধ্বংস হয়ে যাবে ওই জাতি। এর আগেও বহু ভাষা ও সভ্যতা এভাবে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে।” তিনি বলেন, “সেই জন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কখনওই ২.১ এর কম হওয়া উচিত নয়।”

    জন্মহার ২.১ এর নীচে নামা উচিত নয়

    ভারতের জনসংখ্যা নীতির প্রসঙ্গ টেনে ভাগবত বলেন (Mohan Bhagwat), সেখানেও বলা হয়েছে কোনও জাতির জন্মহার ২.১ এর নীচে নামা উচিত নয়। তাই প্রত্যেক পরিবারের উচিত দুইয়ের বেশি অর্থাৎ কমপক্ষে তিনটি করে সন্তান নেওয়া। জনসংখ্যার ভারসাম্য বজায় থাকলে সমাজও স্থিতিশীল থাকবে। ভাগবতের আগেও একাধিক সন্তানের জন্ম দেওয়ার নিদান দিয়েছেন অনেকে। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন, অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর পর এবার সেই একই সুর শোনা গেল সরসংঘ চালকের (Mohan Bhagwat) মুখে।

    আরও পড়ুন: “বিরোধী দল ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে”, কংগ্রেসকে তোপ গিরিরাজের

    বছর চারেক আগেও জনসংখ্যা নিয়ে মুখ খুলেছিলেন ভাগবত। সেবার তিনি সওয়াল করেছিলেন দুই সন্তান নীতির পক্ষে। তাঁর সেই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে শুরু হয় বিতর্ক। পরে সেই বক্তব্য ফিরিয়ে নিয়ে (RSS) ভাগবত বলেছিলেন, “ভারতের অবিলম্বে উচিত একটি সুচিন্তিত জনসংখ্যা নীতি চালু করা (Mohan Bhagwat)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Eknath Shinde: “আমি ইতিমধ্যেই আমার নিঃশর্ত সমর্থন জানিয়েছি”, বললেন শিন্ডে

    Eknath Shinde: “আমি ইতিমধ্যেই আমার নিঃশর্ত সমর্থন জানিয়েছি”, বললেন শিন্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি ইতিমধ্যেই পার্টি নেতৃত্বকে আমার নিঃশর্ত সমর্থন জানিয়েছি এবং তাঁদের সিদ্ধান্তের পাশে থাকব।” রবিবার মহারাষ্ট্রের নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Maharashtra CM) কে হবেন, সেই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। তিনি বলেন, “জনগণ বিজেপি-নেতৃত্বাধীন মহাযুতি জোটের পক্ষে একটি ঐতিহাসিক ম্যান্ডেট প্রদান করেছেন।”

    সরকার জনগণের কথা শুনবে (Eknath Shinde)

    শিন্ডে জানান, নির্বাচন পরবর্তী সময়ে বিশ্রামের জন্য তিনি সাতারা জেলায় নিজের গ্রামের বাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন। তিনি এও জানান, তাঁর জ্বর সেরে গিয়েছে। বর্তমানে সুস্থ রয়েছেন। সাতারায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে শিন্ডে বলেন, “আমি এখন ভালো বোধ করছি। ব্যস্ত নির্বাচনসূচির পর এখানে বিশ্রাম নিতে এসেছি। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে আমার আড়াই বছরের মেয়াদে আমি কখনও ছুটি নিইনি। এখনও লোকজন আমায় এখানে দেখতে আসছেন।” তিনি বলেন, “এই সরকার জনগণের কথা শুনবে।”

    আমাদের কাজ স্মরণীয় হয়ে থাকবে

    শিন্ডে বলেন, “গত আড়াই বছরে আমাদের সরকারের কাজ ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এই কারণেই মানুষ আমাদের ঐতিহাসিক ম্যান্ডেট দিয়েছে এবং বিরোধীদের এমনকি বিরোধী দলনেতা নির্বাচনের সুযোগও দেয়নি।” তিনি (Eknath Shinde) বলেন, “মহাযুতির তিন সহযোগী দলের মধ্যে ভালো সমঝোতা রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী আগামীকাল নির্ধারিত হবে।”

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ১৩২টি আসন। মহাযুতি জোটের বাকি দুই শরিক একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা পেয়েছে ৫৭টি আসন। এনসিপির অজিত পাওয়ার গোষ্ঠীর দখলে রয়েছে ৪১টি কেন্দ্রের রাশ। স্বভাবিকভাবেই মুখ্যমন্ত্রী হবেন বিজেপির কেউ। তবে ঠিক কে ওই পদে বসবেন, তা এখনও ঠিক হয়নি। উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশকেই ওই পদে বসানো হতে পারে বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন: মোহভঙ্গ! ‘ইন্ডি জোট’-কে না অরবিন্দ কেজরিওয়ালের, বিধানসভায় একক ভাবে লড়বে আপ

    বিভিন্ন জল্পনার জবাব দিতে গিয়ে শিন্ডে বলেন, “দফতর ভাগ নিয়ে আলোচনা চলছে। আলোচনার মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান হবে। সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আমাদের প্রতিশ্রুতির কারণে জনগণ আমাদের বেছে নিয়েছে। আমরা তাঁদের সেই আস্থা বজায় রাখতে চাই। কে কী পদ পাবেন (Maharashtra CM), সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, জনগণ আমাদের ভোট দিয়েছেন, তাই তাঁদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করা আমাদের দায়িত্ব (Eknath Shinde)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।এ 

     
     
  • Giriraj Singh: “বিরোধী দল ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে”, কংগ্রেসকে তোপ গিরিরাজের

    Giriraj Singh: “বিরোধী দল ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে”, কংগ্রেসকে তোপ গিরিরাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধী দল ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে এবং শুধুমাত্র প্রো-ইসলাম ভোট নিয়ে চিন্তিত থাকে।” রবিবার ঠিক এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh)। তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) বাংলাদেশের বিষয়ে নীরব থাকেন, কিন্তু রাজনৈতিক পর্যটনের জন্য সাম্ভাল পরিদর্শনে যাবেন।”

    ভোটব্যাংকের রাজনীতি (Giriraj Singh)

    গিরিরাজ বলেন, “কংগ্রেস ভোটব্যাংকের রাজনীতি করে। তারা মুসলমানদের মাধ্যমে প্রো-ইসলাম ভোটের দিকে তাকিয়ে থাকে। এই কারণে তারা সাম্ভালে যাচ্ছে। কিন্তু যদি হিন্দুদের সঙ্গে কিছু ঘটে, তারা চুপ করে থাকে।” তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী বাংলাদেশের বিষয়ে নীরব। কিন্তু তিনি ২ ডিসেম্বর সাম্ভালে রাজনৈতিক পর্যটনে যাবেন।” এদিন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধীকেও নিশানা করেন গিরিরাজ। তিনি বলেন, “সংবিধান নিয়ে কথা বলার অধিকার কংগ্রেসের নেই।”

    নিশানায় প্রিয়ঙ্কাও

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে গিরিরাজ (Giriraj Singh) বলেন, “যে নেত্রীর (প্রিয়াঙ্কা গান্ধী) নাম আপনি উল্লেখ করেছেন, তাঁর দিদিমা জরুরি অবস্থা জারি করে সংবিধান ধ্বংস করেছিলেন। যাঁর দাদু সংবিধানের প্রতি কোনও গুরুত্ব দেননি, সেই ব্যক্তি এখন সংবিধান নিয়ে কথা বলছেন। ছোট চোরির বিরুদ্ধে কথা বলছেন।” এর পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেসের সংবিধান নিয়ে কথা বলার কোনও অধিকার নেই।”

    আরও পড়ুন: ট্রাম্প প্রশাসনে আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতের অভিষেক, কী দায়িত্ব পেলেন কাশ?

    বাংলাদেশের হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বানও জানান তিনি। বর্তমান পরিস্থিতির জন্য গিরিরাজ দায়ী করেন কংগ্রেস ও দেশভাগকে। তিনি বলেন, “দেশভাগ একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ছিল, যা কংগ্রেস ১৯৪৭ সালে করেছে। পাকিস্তানে এখন আর কোনও হিন্দু নেই। যদি বিআর আম্বেদকরের কথা শোনা হত, তাহলে সব মুসলিমকে পাকিস্তানে (যুক্ত পাকিস্তানে) পাঠানো হত এবং হিন্দুদের ভারতে আনা হত। তাহলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হত না। ভারত সরকার বাংলাদেশের সরকারকে সতর্ক করেছে। আমি বাংলাদেশের হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাই (Rahul Gandhi)। মনে রাখবেন, ভারতের হিন্দুরা আপনাদের সঙ্গে রয়েছে (Giriraj Singh)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 207: “আমরা মুক্তি—এ-সব কথা বুঝি না, আমরা আমাদের প্রাণের কৃষ্ণকে দেখিতে চাই”

    Ramakrishna 207: “আমরা মুক্তি—এ-সব কথা বুঝি না, আমরা আমাদের প্রাণের কৃষ্ণকে দেখিতে চাই”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    দশম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২রা জুন

    মুক্তি ও ভক্তি—গোপীপ্রেম—গোপীরা মুক্তি চান নাই 

    কথক বলিলেন, যখন উদ্ধব শ্রীবৃন্দাবনে আগমন করিলেন, রাখালগণ ও ব্রজগোপিগণ তাঁহাকে দর্শন করিবার জন্য ব্যাকুল হইয়া ছুটিয়া আসিলেন। সকলেই জিজ্ঞাসা (Kathamrita) করিলেন, “শ্রীকৃষ্ণ কেমন আছেন। তিনি কি আমাদের ভুলে গেছেন? তিনি কি আমাদের নাম করেন?” এই বলিয়া কেহ কাঁদিতে লাগিলেন, কেহ কেহ তাঁহাকে লইয়া বৃন্দাবনের নানা স্থান দেখাইতে লাগিলেন ও বলিতে লাগিলেন, “এই স্থানে শ্রীকৃষ্ণ (Ramakrishna) গোবর্ধন ধারণ করিয়াছিলেন, এখানে ধেনুকাসুর বধ, এখানে শকটাসুর বধ করিয়াছিলেন। এই মাঠে গরু চড়াইতেন, এই যমুনাপুলিনে তিনি বিহার করিতেন। এখানে রাখালদের লইয়া ক্রীড়া করিতেন; এইসকল কুঞ্জে গোপীদের সহিত আলাপ করিতেন।” উদ্ধব বলিলেন, “আপনারা কৃষ্ণের জন্য অত কাতর হইতেছেন কেন? তিনি সর্বভূতে আছেন। তিনি সাক্ষাৎ ভগবান। তিনি ছাড়া কিছুই নাই।” গোপীরা বলিলেন, “আমরা ও-সব বুঝিতে পারি না। আমরা লেখাপড়া কিছুই জানি না। কেবল আমাদের বৃন্দাবনের কৃষ্ণকে জানি, ইনি এখানে নানা ক্রীড়া করিয়া গিয়াছেন।” উদ্ধব বলিলেন, “তিনি সাক্ষাৎ ভগবান, তাঁকে চিন্তা করিলে আর এ-সংসারে আসিতে হয় না, জীব মুক্ত হয়ে যায়।” গোপীরা বলিলেন, “আমরা মুক্তি—এ-সব কথা বুঝি না। আমরা আমাদের প্রাণের কৃষ্ণকে দেখিতে চাই।”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) এই সকল কথা এক মনে শুনিতে লাগিলেন ও ভাবে বিভোর হইলেন। বলিলেন(Kathamrita), “গোপীরা ঠিক বলেছেন।” এই বলিয়া তাঁহার সেই মধুরকন্ঠে গান গাহিতে লাগিলেন:

    আমি মুক্তি দিতে কাতর নই,
        শুদ্ধাভক্তি দিতে কাতর হই (গো)।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (কথকের প্রতি)—গোপীদের ভক্তি প্রেমাভক্তি; অব্যভিচারিণী ভক্তি, নিষ্ঠাভক্তি। ব্যভিচারিণী ভক্তি কাকে বলে জানো? জ্ঞানমিশ্রা ভক্তি। যেমন, কৃষ্ণই সব হয়েছেন। তিনিই পরব্রহ্ম, তিনিই রাম, তিনিই শিব, তিনিই শক্তি। কিন্তু ও জ্ঞানটুকু প্রেমাভক্তির সঙ্গে মিশ্রিত নাই। দ্বারকায় হনুমান এসে বললে, “সীতা-রাম দেখব।” ঠাকুর রুক্মিণীকে বললেন, “তুমি সীতা হয়ে বস, তা না হলে হনুমানের কাছে রক্ষা নাই।” পাণ্ডবেরা যখন রাজসূয় যজ্ঞ করেন, তখন যত রাজা সব যুধিষ্ঠিরকে সিংহাসনে বসিয়া প্রণাম করতে লাগল। বিভীষণ বললেন, “আমি এক নারায়ণকে (Ramakrishna) প্রণাম করব, আর কারুকে করব না।” তখন ঠাকুর নিজে যুধিষ্ঠিরকে ভুমিষ্ঠ হয়ে প্রণাম করতে লাগলেন। তবে বিভীষণ রাজমুকুটসুদ্ধ সাষ্টাঙ্গ হয়ে যুধিষ্ঠিরকে প্রণাম করে।

    “কিরকম জানো(Kathamrita)? যেমন বাড়ির বউ! দেওর, ভাশুর, শ্বশুর, স্বামী—সকলকে সেবা করে, পা ধোবার জল দেয়, গামছা দেয়, পিঁড়ে পেতে দেয়, কিন্তু এক স্বামীর সঙ্গেই অন্যরকম সম্বন্ধ।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: মোহভঙ্গ! ‘ইন্ডি জোট’-কে না অরবিন্দ কেজরিওয়ালের, বিধানসভায় একক ভাবে লড়বে আপ

    Arvind Kejriwal: মোহভঙ্গ! ‘ইন্ডি জোট’-কে না অরবিন্দ কেজরিওয়ালের, বিধানসভায় একক ভাবে লড়বে আপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি জোট’-কে না করে দিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে কার্যত একাই লড়বে তাঁর দল আম আদমি পার্টি (APP)। উল্লেখ্য ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে নির্বাচনে লড়াই করেছিল আরবিন্দের দল। কিন্তু একটি আসনেও জয় পায়নি এই ‘ইন্ডি জোট’। তাই এবার বিধানসভা নির্বাচনে একাই সব আসনে প্রার্থী দিয়ে ভোটে লড়াই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ফলে দিল্লিতে যে মোদি বিরোধী ‘ইন্ডি জোট’ নির্বাচনের আগে বড় ধাক্কা খেয়েছে, তা বলা বাহুল্য।

    “আপ কোনও জোটে থাকবে না” (Arvind Kejriwal)

    আগামী বছরের শুরুতেই হবে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন। মনে করা হচ্ছে ফেব্রুয়ারির আগেই ভোটগ্রহণ হতে পারে। এখন দিল্লিতে রাজনৈতিক শোরগোল। একাধিক দলের নেতাদের দল বদলের পালা শুরু হয়ে গিয়েছে। ঠিক এর মধ্যেই রবিবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে কেজরিওয়ালকে (Arvind Kejriwal) প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, “দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে আপ কোনও জোটে থাকবে না। একা লড়াই করবে।” উল্লেখ্য পঞ্জাব, হরিয়ানা, গুজরাট বিধানসভায় একক ভাবে নির্বাচনে লড়াই করতে দেখা গিয়েছিল আপকে (APP)।

    আরও পড়ুনঃ সর্বকনিষ্ঠ সভাপতি হিসেবে আইসিসি-র চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ

    দুর্নীতিগ্রস্থ আরবিন্দ!

    উল্লেখ্য, গত ২১ মার্চ আবগারি দুর্নীতি মামলায় অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে (Arvind Kejriwal) গ্রেফতার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। কিন্তু তিনি মুখ্যমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দেননি। পদে থাকাকালীন এভাবে গ্রেফতার হওয়ার ঘটনা বেনজির। দীর্ঘদিন ছিলেন জেলে। জুন মাসে তাঁকে ‘শোন অ্যারেস্ট’ করেছিল সিবিআই। পরবর্তী সময়ে দুই মামলা থেকে জামিন পেয়েছেন। সুপ্রিম কোর্ট জামিনের সময় স্পষ্ট করে বলেছিল, কোনও ভাবেই সরকারি দফতরে যেতে পারবেন না, সরকারি কাগজেও সই করতে পারবেন না। বেগতিক বুঝে ইস্তফা দেন। নতুন মুখ্যমন্ত্রী হন অতিশী। তবে আগামী নির্বাচনে কংগ্রেস-ইন্ডি জোটের হয়ে লড়াই করবেন না বলে এদিন জানিয়েছে আপ (APP)। ২০২০ সালে দিল্লির বিধানসভা ভোটে ৭০টি আসনের মধ্যে ৬২টিতে জয়ী হয় আপ। কংগ্রেস ১টি আসনও পায়নি। বিজেপির আসন ছিল মাত্র ৮টি। ২০২৫-এর ভোটে সেই সাফল্য ধরে রাখাই আপ-এর এখন বড় চ্যালেঞ্জ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।এ 

  • Daily Horoscope 02 december 2024: বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 02 december 2024: বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তি বোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে তর্ক হতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) কর্মস্থানে সহকর্মীদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে। 

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ প্রকাশ করবেন না।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) রক্তাল্পতায় ভুগতে পারেন।

    ২) বাইরের লোকের জন্য দাম্পত্য কলহ।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ সভাপতি হিসেবে আইসিসি-র চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ

    Jay Shah: সর্বকনিষ্ঠ সভাপতি হিসেবে আইসিসি-র চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা হল আইসিসি। আর সেই আন্তর্জাতিক সংস্থার মাথায় ফের বসলেন কোনও ভারতীয়। আজ ১ ডিসেম্বর থেকে আইসিসির চেয়ারম্যান (Icc Chairman) পদের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন জয় শাহ। প্রসঙ্গত, ২০২০ সাল থেকে আইসিসির পদে ছিলেন গ্রেগ বার্কলে। ২০২৪ সালে এই পদে বসলেন জয় শাহ (Jay Shah)। প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে প্রথম ক্রিকেট প্রশাসনে এসেছিলেন জয় শাহ। সেসময় গুজরাত ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন থেকে কাজ শুরু করেন তিনি। পরবর্তীকালে বিসিসিআইয়ে কনিষ্ঠতম সচিবও হন তিনি। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সভাপতি হিসেবে কাজ করারও অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

    দায়িত্ব নিয়ে কী বললেন জয় শাহ (Jay Shah)?

    দায়িত্ব নেওয়ার পর জয় শাহ (Jay Shah) বলেন, ‘‘আইসিসির চেয়ারম্যানের (Icc Chairman) দায়িত্ব পেয়ে আমি সম্মানিত। আইসিসির পরিচালক এবং সদস্য বোর্ডগুলির সমর্থন এবং বিশ্বাসের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। ক্রিকেটের জন্য এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়। আমরা এখন ২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিক্স গেমসের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। বিশ্বে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির জন্যও কাজ করছি আমরা। চেষ্টা করা হচ্ছে খেলাটাকে আরও আকর্ষণীয় করার। তিন ধরনের ক্রিকেটকেই এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। মহিলাদের ক্রিকেটেরও বিশ্বব্যাপী প্রসারের চেষ্টা করা হচ্ছে। আমাদের সব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। আইসিসির সব কমিটি এবং সদস্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ভাবে কাজ করতে চাই।’’ নিজের বক্তব্যে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন গ্রেগ বার্কলেকেও।

    সবচেয়ে কম বয়সি সভাপতি (Jay Shah)

    প্রসঙ্গত, জয় শাহ হলেন আইসিসির সবচেয়ে কম বয়সি প্রেসিডেন্ট। এর আগে ভারতীয় হিসেবে আইসিসির প্রেসিডেন্ট হয়েছেন জগমোহন ডালমিয়া, শরদ পাওয়ার, শশাঙ্ক মনোহর প্রমুখ। প্রসঙ্গত,  বিসিসিআইয়ের সচিব থাকার সময় জয় শাহ বারবার মহিলা ক্রিকেটের উন্নতি নিয়ে কথা বলতেন। তিনি সচিব থাকাকালীনই মেয়েদের প্রিমিয়াম লিগ শুরু করে বিসিসিআই। পাশাপাশি মহিলা ক্রিকেটারদের জন্য পুরুষদের সমান বেতনও চালু করেন তিনি। এবার আইসিসির চেয়ারম্যান হওয়ার পরেও তাঁর মুখে শোনা গেল মহিলা ক্রিকেটে জোর দেওয়ার কথা। তিনি জানিয়েছেন, মহিলা ক্রিকেটের উন্নতিতে গতি আরও বাড়াতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • North Sikkim: ডিসেম্বরের প্রথম দিনেই খুলে গেল উত্তর সিকিমের দুয়ার, পর্যটকদের মানতে হবে একাধিক নিয়ম

    North Sikkim: ডিসেম্বরের প্রথম দিনেই খুলে গেল উত্তর সিকিমের দুয়ার, পর্যটকদের মানতে হবে একাধিক নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরের প্রথম দিনে রবিবার থেকে পর্যটকদের (Tourist) জন্য খুলে গেল উত্তর সিকিমের (North Sikkim) দুয়ার। ভ্রমণবিলাসী দর্শকদের জন্য খুশির খবর। তবে এবার থেকে ভ্রমণে যেতে পর্যটকদেরকে মানতে হবে একাধিক নিয়ম। কয়েকদিন ধরেই রাস্তা খুলে দেওয়ার একটা বিরাট সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। পর্যটনকে (Tourist) ঘিরে এখন ব্যবসায়ীদের মধ্যেও উচ্ছ্বাসের বাতাবরণ লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    খুলে গেল টুং নাগা রুট (North Sikkim)

    ২০২৩ সাল থেকেই নানা সময়ে ধস, বন্যা এবং প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে রাজ্যটি। সিকিমের (North Sikkim) সব থেকে বড়সড় প্রভাব পড়েছে মঙ্গন জেলায়। মূল ভূখণ্ড থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এই জেলা। লোনার্ক হ্রদ বিপর্যয়ের পরে উত্তর সিকিম যাওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এবার রবিবার থেকেই খুলে গেল টুং নাগা রুট। এই রাস্ত দিয়েই উত্তর সিকিমের চুংথাং, লাচেন, লাচুংয়ের মতো অত্যন্ত আকর্ষণীয় জায়গাগুলিতে যেতে হয়। তবে রাস্তা খুললেও একাধিক বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে। ইতিমধ্যে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সকাল ১০টার মধ্যে গাড়িগুলিকে মঙ্গন বাজার এলাকা অতিক্রম করতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ উত্তর-পূর্ব ভারতে ৮টি ‘আইকনিক’ পর্যটন কেন্দ্রের উন্নয়নে ৮০০ কোটির প্রকল্প কেন্দ্রের

    সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে পাস সংগ্রহ করতে হবে

    সংস্কার কাজে কোনও রকম বাধাপ্রদান করলে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে স্পষ্ট জানিয়েছে সিকিম (North Sikkim) সরকার। তবে এখন মঙ্গন থেকে চুংথাং যাওয়ার রাস্তায় শুধুমাত্র গাড়ি চলাচল করতে পারবে। মূলত যানজট এড়াতেই এমন পদক্ষেপ বলে জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও বলা হয়, বেড়াতে গেলে একদিন আগে অথবা যেদিন বেড়াতে যাবেন সেদিন সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে পাস সংগ্রহ করতে হবে। পর্যটকদের এসইউভি গাড়ি ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ছোট গাড়ি ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। খারাপ পরিস্থিতি কাটিয়ে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে উত্তর সিকিম। রাস্তা মেরামতির কাজ অনেকটাই হয়েছে। ডিসেম্বর থেকে দরজা খুলে যাওয়ায় পর্যটক মহলে খুশির হাওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘দেশের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত’’, বিএসএফ দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন মোদি

    PM Modi: ‘‘দেশের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত’’, বিএসএফ দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ রবিবার ১ ডিসেম্বর বিএসএফ দিবস (BSF)। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিএসএফ-কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে বিএসএফের অবদান ও সাহসের প্রশংসা করে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘বিএসএফ জওয়ানদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাই। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে তাঁদের অবদান, কর্তব্যবোধ এক ব্যতিক্রমী উদাহরণ তৈরি করেছে। দেশের জনগণের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত।’’ প্রসঙ্গত, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স বা বিএসএফ হল পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বড় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী। বর্তমানে ২ লাখ ৬৫ হাজার সেনা রয়েছে বিএসএফে। প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর বিএসএফ দিবস পালন করা হয়।

    শুভেচ্ছা জানালেন শাহ

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) পাশাপাশি বিএসএফ দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রবিবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘বিএসএফ দিবসে সমস্ত বিএসএফের সদস্য ও তাঁদের পরিবারকে শুভেচ্ছা জানাই। বিএসএফ ভারতবর্ষের সম্মান-মর্যাদাকে অক্ষুন্ন রেখেছে এবং দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে নিজের জীবন দিতেও তাঁরা সর্বদা প্রস্তুত। আমি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি সেই সমস্ত বিএসএফ সদস্য়দের প্রতি, যাঁরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।

    বিএসএফ (BSF) প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

    প্রসঙ্গত, বিএসএফ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৬৫ সালের ১ ডিসেম্বর। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আবহে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বা বিএসএফ। প্রতিষ্ঠার আগে পর্যন্ত দেশের সীমানা দেখভালের কাজ রাজ্যের সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী করত। বিএসএফের আওতায় রয়েছে ভারত-বাংলাদেশের ৪,০৯৬ কিমি সীমা ও ভারত-পাকিস্তানের ৩,৩২৩ কিলোমিটার সীমা। জানা যায়, প্রথম দিকে বিএসএফের ২৫টি ব্যাটেলিয়ান ছিল। বর্তমানে সারা দেশে বিএসএফের ১৯২টি ব্যাটেলিয়ান রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: ট্রাম্প প্রশাসনে আরও এক ভারতীয়  বংশোদ্ভূতের অভিষেক, কী দায়িত্ব পেলেন কাশ?

    Donald Trump: ট্রাম্প প্রশাসনে আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতের অভিষেক, কী দায়িত্ব পেলেন কাশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের এক ভারতীয়  বংশোদ্ভূতের অভিষেক ট্রাম্প প্রশাসনে! আমেরিকার হবু প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) মন্ত্রিসভা-সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে চলছে ভারতীয়  বংশোদ্ভূতদের নিয়োগ। এবার এফবিআই (ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন)-এর পরিচালক পদে ট্রাম্প বেছে নিলেন কাশ প্যাটেলকে (Kash Patel)।

    কাশ প্যাটেল

    সিআইএর প্রধান হওয়ার দৌড়ে এগিয়েছিলেন কাশ। পরে ওই পদে বসানো হয় জন ব়্যাটক্লিফকে। কাশকে বসানো হল এফবিআইয়ের পরিচালক পদে। এক্স হ্যান্ডেলে ট্রাম্প লিখেছেন, “আমি এটা ঘোষণা করতে পেরে গর্বিত যে কাশ্যপ ‘কাশ’ এফবিআই-এর পরবর্তী পরিচালক হিসেবে কাজ করবেন।” কাশের পুরো নাম কাশ্যপ প্রমোদ প্যাটেল। তিনি দীর্ঘদিন হাউস পারমানেন্ট সিলেক্ট কমিটিতে কাউন্টার টেররিজমের উপদেষ্টা পদে কাজ করেছেন। ২০১৯ সালে হোয়াইট হাউসে কাউন্টার টেররিজম ডিরেক্টরেট অফ দ্য ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের সিনিয়র ডিরেক্টর পদে ছিলেন। ২০২০ সালে আমেরিকার অস্থায়ী প্রতিরক্ষা সচিব ক্রিস মিলারের চিফ অফ স্টাফ নিযুক্ত হন কাশ।

    কী বললেন ট্রাম্প?

    নয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Donald Trump) (শপথ নেবেন ২০ জানুয়ারি) বলেন, “আমি গর্বের সঙ্গে ঘোষণা করছি যে কাশ্যপ ‘কাশ’ প্যাটেল ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) পরবর্তী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। কাশ একজন মেধাবী আইনজীবী, তদন্তকারী এবং ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির প্রবক্তা, যিনি তাঁর পুরো কর্মজীবনে দুর্নীতির উন্মোচন, ন্যায়বিচারের সুরক্ষা এবং আমেরিকান জনগণের সুরক্ষার জন্য কাজ করেছেন। তিনি ‘রাশিয়া, রাশিয়া, রাশিয়া’ ষড়যন্ত্র উন্মোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন এবং সত্য, জবাবদিহিতা ও সংবিধানের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন।”

    আরও পড়ুন: মাও-মুক্ত ছত্তিশগড়ের গ্রাম, বিজলির আলোয় ঘুঁচল ‘আঁধার’

    তিনি বলেন, “আমার প্রথম মেয়াদের সময় কাশ অসাধারণ কাজ করেছেন। তিনি প্রতিরক্ষা বিভাগের চিফ অব স্টাফ, ডেপুটি ডিরেক্টর অব ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স এবং জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী বিষয়ক সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কাশ ৬০টিরও বেশি জুরি ট্রায়াল পরিচালনা করেছেন।”

    ট্রাম্প বলেন, “এই এফবিআই আমেরিকায় ক্রমবর্ধমান অপরাধের মহামারী শেষ করবে, অভিবাসী অপরাধী গ্যাংগুলোকে ধ্বংস করবে এবং সীমান্ত জুড়ে মানব ও মাদক পাচারের দুষ্ট চক্র বন্ধ করবে।” তিনি বলেন, “কাশ (Kash Patel) আমাদের মহান অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডির অধীনে কাজ করবেন, এফবিআই-এ বিশ্বস্ততা, সাহসিকতা এবং সততা পুনরুদ্ধার করতে (Donald Trump)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share