Author: user

  • Daily Horoscope 26 October 2024: চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 26 October 2024: চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কর্কট

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গেলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন। 

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) সমাজের কাজে সাফল্য।

    তুলা

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠবেন।

    ৩) প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) চোখ কান খোলা রেখে বিশ্বাস করুন।

    ধনু

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মীন

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে। কপালে অপমান জুটতে পারে। 

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Google: মোবাইল ছিনিয়ে নিলেও খুলতেই পারবে না চোর, নতুন ফিচার আনতে চলেছে গুগল

    Google: মোবাইল ছিনিয়ে নিলেও খুলতেই পারবে না চোর, নতুন ফিচার আনতে চলেছে গুগল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোবাইল (Mobile) গ্রাহকদের জন্য সুখবর নিয়ে এল গুগল (Google)। অ্যান্ড্রয়েড ফোনের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও আঁটসাঁট করতে তারা নতুন ফিচার নিয়ে আসছে। নতুন প্রযুক্তিতে ফোন চুরি গেলেও আর তথ্য হাতানো সম্ভব হবে না। কারণ ফোন খুলতেই পারবে না চোর। নতুন এই ফিচারটি স্মার্ট ফোনে ইনস্টল করা থাকলে ফোনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কয়েক গুণ বেড়ে যাবে বলেই দাবি করা হয়েছে।

    নতুন ফিচারটির নাম আইডেন্টিটি চেক (Google)

    অ্যান্ড্রয়েড ফোনে সাধারণত পিন কোড, প্যাটার্ন বা পাসওয়ার্ড দিয়েই স্ক্রিন লক করে রাখা হয়। ক্ষেত্রবিশেষে মুখ বা হাতের আঙুলের ছাপ দিয়েও লক করার পদ্ধতি রয়েছে বেশ কিছু নামী কোম্পানির ফোনে। কিন্তু, এই সব নিরাপত্তা ব্যবস্থাতেও ফাঁক থাকে। ফোনের লক সিস্টেম খোলার জন্য এখন অনেক আধুনিক পদ্ধতি বেরিয়ে গিয়েছে। অপরাধীরা খুব দ্রুতই ফোনের প্যাটার্ন, পাসওয়ার্ড বা পিন কোড হাতিয়ে নিতে পারে। অথবা বিশেষ প্রযুক্তি দিয়ে ফোনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে ফেলতে পারে। কিন্তু, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পরিচালিত প্রযুক্তিতে তার নাগাল পাওয়াই নাকি সম্ভব নয়। গুগলের (Google) তরফে জানানো হয়েছে, নতুন ফিচারটির নাম আইডেন্টিটি চেক। এটি এমন এক ব্যবস্থা, যা নিয়ন্ত্রিত হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে। এটি পুরোপুরি ‘বায়োমেট্রিক অথেন্টিকেশন’ পদ্ধতি, যা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সুরক্ষা ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করবে। যদি কোনও ভাবে ফোন হারিয়ে যায় বা চুরি যায়, তা হলেও এই প্রযুক্তির লক সিস্টেমকে খোলা সম্ভব হবে না। একমাত্র যাঁর ফোন, তিনিই ফোন খুলতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    কীভাবে কাজ করবে?

    এই প্রযুক্তি ফোনে ইনস্টল করে নিলে কেবলমাত্র যাঁর ফোন, তাঁর মুখ, আঙুলের ছাপ অথবা যে কোনও বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতেই ফোনটি খোলা সম্ভব হবে। আর কোনও প্রযুক্তিই সেখানে কাজ করবে না। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘মেশিন লার্নিং’ পদ্ধতিতে কাজ করবে এই প্রযুক্তি। ফোন অন্য কারও হাতে গেলে সঙ্গে সঙ্গে ওই লক সিস্টেম তা বুঝে যাবে। ফোনের সমস্ত সিস্টেম (Google) আপনার থেকেই লক হয়ে যাবে। কেউ চাইলেও ফোনের স্ক্রিন অথবা অন্য কোনও ফিচার অন করতেই পারবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pension Scheme: মোদি সরকারের বড় উপহার, ৮০ বছর হলেই মিলবে অতিরিক্ত পেনশন

    Pension Scheme: মোদি সরকারের বড় উপহার, ৮০ বছর হলেই মিলবে অতিরিক্ত পেনশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরসুম চলছে। এই সময়েই কেন্দ্রের পেনশনভোগী (Pension Scheme) কর্মীদের জন্য বড় ঘোষণা করল মোদি সরকার। এবার থেকে মিলবে অতিরিক্ত পেনশন। ডিপার্টমেন্ট অব পেনশন অ্যান্ড পেনশনারস ওয়েলফেয়ারের তরফে এই ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ৮০ বছর বয়স হলেই কেন্দ্র সরকারি পেনশনভোগীরা অতিরিক্ত পেনশনের টাকা পাবেন। এর নাম দেওয়া হয়েছে, কৃপা ভাতা বা কমপ্যাসনেট অ্যালাওয়েন্স (Additional Compassionate)।

    কত টাকা অতিরিক্ত ভাতা (Pension Scheme) পাবেন?

    কেন্দ্রের তরফে যে  নির্দেশিকা সামনে এসেছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে,

        – ৮০ থেকে ৮৫ বছর বয়সি কেন্দ্রীয় সরকারি পেনশনভোগী (Additional Compassionate) যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা বেসিক পেনশনের ২০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা হিসেবে পাবেন।

        – ৮৫ থেকে ৯০ বছর বয়সি পেনশভোগীরা বেসিক পেনশনের ৩০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা পাবেন।

        – ৯০ থেকে ৯৫ বছর বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ৪০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা বা পেনশন হিসেবে পাবেন।

       –  ৯৫ থেকে ১০০ বছর বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাতা হিসেবে পাবেন।

        – ১০০ বছর বা তার বেশি বয়সি পেনশনভোগীরা বেসিক পেনশনের ১০০ শতাংশই ভাতা হিসেবে পাবেন। অর্থাৎ এঁদের ক্ষেত্রে পেনশনেক পরিমাণ হবে দ্বিগুণ।

    কীভাবে মিলবে (Pension Scheme) এই ভাতা?

    ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী জানানো হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারি অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরা যে মাসে ৮০ বছর পার করবেন, সেই মাসের প্রথম দিন থেকে এই অতিরিক্ত ভাতা চালু হয়ে যাবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, কোনও ব্যক্তি আগামী নভেম্বর মাসে ৮০ বছরে পূর্ণ করবেন, সেক্ষেত্রে নভেম্বর মাস থেকেই ২০ শতাংশ অতিরিক্ত পেনশন পাবেন তিনি। কেন্দ্র সরকারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের যাতে পেনশন (Pension Scheme) পেতে কোনও অসুবিধা না হয়, তার জন্য কেন্দ্রের তরফে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও ব্যাঙ্কগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Mudra Yojana: দীপাবলির মুখে মুদ্রা যোজনায় সুখবর! ১০ নয়, এবার মিলবে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা ঋণ!

    PM Mudra Yojana: দীপাবলির মুখে মুদ্রা যোজনায় সুখবর! ১০ নয়, এবার মিলবে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা ঋণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির (Diwali 2024) আগে দেশবাসীর জন্য উপহার দিল মোদি সরকার (PM Modi)। এবার বাড়ানো হল প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা ঋণের (PM Mudra Yojana) সীমার পরিমাণ। এই প্রকল্পে এবার ঋণের অঙ্ক দ্বিগুণ করল কেন্দ্র। শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর যা নিয়ে জারি হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। গত ২৩ জুলাই চলতি আর্থিক বছরের (২০২৪-২৪) বাজেটে এই সংক্রান্ত ঘোষণা করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবার দেখে নেওয়া যাক, এতে কারা উপকৃত হবেন, আবেদনের যোগ্যই বা কারা?

    ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ (PM Mudra Yojana)

    এতদিন মুদ্রা যোজনায় (PM Mudra Yojana) চারটি ক্যাটিগরি ছিল। সেগুলি হল শিশু, কিশোর, তরুণ এবং তরুণ প্লাস। শিশু ক্যাটিগরির গ্রাহকরা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ পেয়ে থাকে। ৫০ হাজার থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হয় কিশোর ক্যাটিগরিতে। তরুণ বিভাগে ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা ঋণ মেলে। আর তরুণ প্লাসে এবার থেকে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেবে সরকার। বিজ্ঞপ্তি জারির পর এই ইস্যুতে বিবৃতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রক। সেখানে বলা হয়েছে, মুদ্রা যোজনা প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হল, অর্থহীনদের হাতে টাকা তুলে দেওয়া। ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি হওয়ায় আরও অনেকে এর প্রতি আকৃষ্ট হবেন। যা প্রকল্পটিকে নতুন গতি দেবে। শুক্রবারের বিজ্ঞপ্তিতে ‘তরুণ প্লাস’ বলে একটি বিভাগের উল্লেখ করা হয়েছে। এর আওতায় ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত গ্রাহকরা ঋণ নিতে পারবেন। তরুণ ক্যাটিগরিতে আগে যাঁরা ঋণ নিয়েছেন এবং সময়মতো পরিশোধ করেছেন, তাঁরা এখানে ২০ লক্ষ টাকার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে বর্ধিত অর্থ পেতে আগের ঋণের পরিশোধের সংশ্লিষ্ট নথি জমা করতে হবে।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    কে মুদ্রা ঋণের যোগ্য?

    মুদ্রা ঋণ হল ভারতের একটি সরকারি প্রকল্প (PM Mudra Yojana) যা ব্যবসার উন্নয়নের জন্য ক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র উদ্যোগকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। কর্পোরেট ছাড়া ছোট ব্যবসা, মাইক্রো-এন্টারপ্রাইজ এবং প্রোডাকশন, বাণিজ্য, পরিষেবা এবং কৃষি-সম্পর্কিত খাতে যুক্ত ব্যক্তিরা এই ঋণ নেওয়ার যোগ্য। প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা (PM Mudra Yojana) হল একটি স্কিম যা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৮ এপ্রিল,২০১৫ -এ ক্ষুদ্র ও ক্ষুদ্র উদ্যোগকে ১০ লক্ষ পর্যন্ত ঋণ প্রদানের জন্য চালু করেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: বড় ঘোষণা রেলের, দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে ছুটবে ৭ হাজার বিশেষ ট্রেন

    Indian Railways: বড় ঘোষণা রেলের, দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে ছুটবে ৭ হাজার বিশেষ ট্রেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেল হল দেশের লাইফ লাইন (Indian Railways)। তীর্থস্থান ভ্রমণ, ঘুরতে যাওয়া কিংবা প্রতিদিনকার যাতায়াত-দেশের সবচেয়ে বড় অংশের মানুষ রেলের ওপরেই নির্ভরশীল। রেলকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর্মসংস্থানও। বিশেষ উৎসবগুলিতে অতিরিক্ত ট্রেনও চালায় ভারতীয় রেল। দীপাবলি ও ছটপুজোর মরসুমে দেশবাসীর জন্য সুখবর দিল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই দুই মরসুমে ৭ হাজার অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে।

    গত বছরের তুলনায় ৪,৪২৯টি বেশি ট্রেন (Indian Railways) 

    প্রসঙ্গত, দেশব্যাপী দীপাবলি ও ছট পুজো পালনের এই সময়ে বহু মানুষ কর্মক্ষেত্রে ছুটি পান। তাঁরা বাড়ি ফিরে আসেন। আবার উৎসব শেষ হয়ে গেলে তাঁদের কাজের স্থানে ফিরতে হয়। তাই অন্য সময়ের থেকে এই সময়ে ট্রেনের চাহিদাও ব্যাপক বাড়ে। সে কথা মাথায় রেখে, অতিরিক্ত স্পেশাল ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করল রেল (Special Train)। ভারতের রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বৃহস্পতিবারই, এই বিশেষ ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করেছেন। সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, গত ১ অক্টোবর থেকে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় রেলের (Special Train) যাত্রী সংখ্যা হবে প্রায় এক কোটি। রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় ৪,৪২৯টি বেশি ট্রেন চালানো হবে এ বছরে। জানা গিয়েছে, গত বছরের তুলনায় ষাট শতাংশ বেশি ট্রেন চলবে, যাত্রীদের সুবিধার কথা ভেবে।

    দীপাবলির সময় প্রতিদিন ১৩৬টি করে অতিরিক্ত ট্রেন 

    প্রসঙ্গত, এই সময় মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডে বিধানসভার ভোটও রয়েছে। সেই ভোটের কথা মাথায় রেখেও বিশেষ ট্রেন (Indian Railways) চালানো হচ্ছে। রেলমন্ত্রী হিসেব দিয়ে জানিয়েছেন, দীপাবলির সময় প্রতিদিন ১৩৬টি করে অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হবে। আর এই অতিরিক্ত ট্রেনগুলি থামবে বেশ কিছু স্টেশনেও। এরজন্য থাকবে অতিরিক্ত টিকিট কাউন্টারের ব্যবস্থা, কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা, পানীয় জলের ব্যবস্থা। এছাড়া ছট পুজোর কারণে আগামী ২, ৩ ও ৪ নভেম্বর প্রতিদিন ১৪৫টি করে অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cabinet-Approves: রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রসারে ৬৭৮৯ কোটি টাকার অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    Cabinet-Approves: রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রসারে ৬৭৮৯ কোটি টাকার অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরে যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি করতে, আনুষঙ্গিক খরচ এবং কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন কমাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Cabinet-Approves) ৬৭৮৯ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন করেছে। দীপাবলির আগে এই বরাদ্দ দেশবাসীর জন্য সুখবর। জানা গিয়েছে, বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানায় যোগাযোগকে আরও মজবুত করা হবে। একই ভাবে দুটি বিশেষ রেল প্রকল্প (Several Project) বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

    পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সহায়ক হবে (Cabinet-Approves)

    সামনেই দীপাবলি। দেশবাসী আলোর উৎসবে মেতে উঠবেন। ঠিক তার আগে কেন্দ্রের মোদি সরকারের কমিটি অফ ইকনমিক অ্যাফেয়ার্স (সিসিএ) একাধিক জনমুখী প্রকল্পের (Several Project) অনুমোদন করে দেশবাসীর জন্য উৎসর্গ করেছে। এই প্রকল্পে দুটি রেল সংযোগকে বাস্তবায়ন করার কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে একটি হল, নারকাতিয়াগঞ্জ-রক্সৌল-সীতামারি-দ্বারভাঙা অংশের সঙ্গে আরও ২৫৬ কিমি সংযুক্ত করে প্রকল্পের বাজেট দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই পথ উত্তর-পূর্ব ভারত এবং সীমান্ত অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগকে আরও শক্তিশালী করবে। পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সহায়ক হবে। এর ফলে আঞ্চলিক স্তরে আর্থিক প্রগতি-উন্নতির গতি আরও বাড়বে।

    ৮টি জেলাকে সংযুক্ত করে ৩১৩ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে

    অপর আরেকটি রেল প্রকল্প হল, অমারাবতী হয়ে এরুপালেম এবং নাম্বুরু হয়ে এনটিআর বিজয়ওয়াড়া, গুন্টুর, খাম্মাম জেলার মধ্যে একটি নতুন লাইন পাতার কাজ চলছে। এই রেল যোগাযোগও সুদুরপ্রসারী হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই সংযোগ মোট ৩টি রাজ্যের ৮টি জেলাকে সংযুক্ত করে ৩১৩ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। নতুন এই রেল লাইন প্রকল্পে (Cabinet-Approves) মোট ৯টি নতুন স্টেশন সহ প্রায় ১৬৮টি গ্রাম এবং প্রায় ১২ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে সুবিধা পাবেন। অপর দিকে সীতামারি থেকে মুজফফরপুর পর্যন্ত রেলের বিস্তারে ৩৮৮টি গ্রাম এবং প্রায় ৯ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবেন।

    আরও পড়ুনঃ দানা মোকাবিলায় প্রস্তুত ভারতীয় নৌসেনা ও উপকূলরক্ষী বাহিনী, কী কী ব্যবস্থাগ্রহণ?

    ৩১ এমটিপিএ মালবাহী ট্রেন চলাচল করবে

    এই রেলপথের বিস্তারে (Cabinet-Approves) কৃষিপণ্য, সার, কয়লা, লোহা আকরিক, ইস্পাত, সিমেন্ট ইত্যাদির মতো পণ্য পরিবহণের মাধ্যমে দ্রুত সরবরাহ করা যাবে। এই রুটে আনুমানিক ৩১ এমটিপিএ মাত্রার অতিরিক্ত মালবাহী ট্রেন চলাচল করতে সক্ষম হবে। একই ভাবে রেলকে পরিবেশবান্ধব, দূষণমুক্ত করতে বিশেষ নজর রাখা হবে। জলবায়ু এবং পরিবেশে যাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে, কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন যাতে কম হয়, সেই বিষয় সম্পর্কেও অভিনব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।   

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs New Zealand: ব্যাটিংয়ে ধস, বলেও নেই চমক! এক যুগ পর দেশে সিরিজ হারের আতঙ্ক রোহিতদের

    India vs New Zealand: ব্যাটিংয়ে ধস, বলেও নেই চমক! এক যুগ পর দেশে সিরিজ হারের আতঙ্ক রোহিতদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের (India vs New Zealand) বিপক্ষে আপাতত সিরিজ বাঁচানোর জন্য লড়াই করছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। নিউজিল্যান্ডের ২৫৯ রানের জবাবে মাত্র ১৫৬ রানে অলআউট হয়ে যায় ভারত। পুণে টেস্টের প্রথম ইনিংসে মিচেল স্যান্টনারের ৭ উইকেটের সুবাদে ১০৩ রানের লিড নেয় কিউইরা। দিনের শেষে ব্ল্যাক ক্যাপসদের স্কোর ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৮। ইতিমধ্যেই লিড ৩০০ পেরিয়ে গিয়েছে। চতুর্থ ইনিংসে ভারতের পক্ষে এই রান তাড়া করা প্রায় অসম্ভব বললে খুব একটা ভুল হবে না। এই ম্যাচে হারলে এক যুগ পরে দেশের মাঠে টেস্ট সিরিজ হারবে ভারত।

    ঘরের মাঠে জয়ের ধারা

    ভারতের ব্যাটিং-ধস, এক যুগ পর দেশে সিরিজ হারের শঙ্কায় ভুগছে টিম রোহিত (India vs New Zealand)। ভারতের মাটিতে তাদের বিপক্ষে সিরিজ জেতা সর্বশেষ দলটির নাম ইংল্যান্ড। ২০১২ সালে ভারত সফরে চার ম্যাচের সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল ইংলিশরা। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি দিয়েই শুরু হয় দেশের মাটিতে ভারতের অজেয়-যাত্রা। দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত দুর্দান্ত কিছু না করলে সেই যাত্রায় আপাতত ছেদ পড়তে চলেছে।

    ব্যাটিং ব্যর্থতা

    নিউজিল্যান্ডের ২৫৯ রানের জবাবে খেলতে নেমে প্রথম দিনই অধিনায়ক রোহিত শর্মার উইকেট খোয়ায় ভারত। শুক্রবার অর্থাৎ ম্যাচের দ্বিতীয় দিন সকালে এক সেশনেই আউট হলেন ভারতের ৬ জন ব্যাটার। সবাই স্পিনারদের শিকার। বলা ভালো, মিচেল স্যান্টনার নামের এক আপাত নিরীহ বাঁহাতি স্পিনারের শিকার। ফলস্বরূপ প্রথম ইনিংসে টিম ইন্ডিয়া অলআউট হয় মাত্র ১৫৬ রানে। একাই সাত উইকেট তুলে নেন স্যান্টনার। ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে জয়সওয়াল (৩০), গিল (৩০) এবং জাদেজা (৩৮) ছাড়া উল্লেখ করার মতো পারফরম্যান্স কেউ দেখাতে পারেননি।

    দ্বিতীয় ইনিংসে নিউজিল্যান্ড (India vs New Zealand) ব্যাট করতে নামতেই পিচ যেন বদলে যায়। কিছুক্ষণ আগে যে পিচ দুর্বোধ্য মনে হচ্ছিল, সেখানেই অনায়াসে ব্যাট করে গেলেন কিউই অধিনায়ক টম ল্যাথাম। একাই ৮৬ রানের ইনিংস খেলে গেলেন তিনি। তাঁকে সঙ্গত করলেন ইয়ং, ব্লান্ডেলরা। দিনের শেষে মোটে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৮ রানে খেলছে কিউইরা। লিড ৩০১ রানের। দ্বিতীয় ইনিংসেও ভারতের সফল বোলার, ওয়াশিংটন সুন্দর। এই ইনিংসে ৪ উইকেট তুলেছেন তিনি। অশ্বিন তুলেছেন এক উইকেট। তৃতীয় দিনে এখন কোনও ম্যাজিকই ভারতকে দেশের মাঠে সিরিজ হারার থেকে রক্ষা করতে পারে। একই সঙ্গে জিইয়ে রাখতে পারে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল খেলার আশা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: নজরে এবার  লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল, মাথার দাম ১০ লক্ষ  টাকা ঘোষণা করল এনআইএ

    NIA: নজরে এবার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল, মাথার দাম ১০ লক্ষ টাকা ঘোষণা করল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাইকে ধরতে মরিয়া এনআইএ (NIA)। লরেন্সের ভাই আনমোল বিষ্ণোই ওরফে ভানুর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তিনি ভুয়ো পাসপোর্টের মাধ্যমে ভারত ছেড়েছেন। প্রথমে চলে গিয়েছিলেন কেনিয়ায়। চলতি বছর তাঁকে শেষ বার দেখা যায় কানাডায়। মহারাষ্ট্রের এনসিপি নেতা বাবা সিদ্দিকি খুনের সঙ্গেও আনমোলের যোগ রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, সিদ্দিকির শুটারদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন লরেন্সের ভাই।

    মাথার দাম ১০ লক্ষ টাকা (NIA)

    এনআইএ (NIA) সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে পঞ্জাবের সঙ্গীতশিল্পী সিধু মুসেওয়ালা এবং বাবা সিদ্দিকি হত্যা মামলা-সহ বেশ কয়েকটি অপরাধের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে তাঁর। বলিউড অভিনেতা সলমন খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর জন্য যে বন্দুকধারীকে আটক করা হয়েছিল, সেও জানিয়েছিল আনমোল বিষ্ণোই (Anmol Bishnoi) তাকে এই কাজের ভার দিয়েছিল। তাঁর মাথার দাম ঘোষণা করা হল ১০ লক্ষ টাকা। ২০২২ সালে নথিভুক্ত দুটি মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে এনআইএ। কর্তৃপক্ষ অনমোল বিষ্ণোইয়ের অবস্থান সম্পর্কে যে কাউকে তথ্য দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। সংগঠিত অপরাধ নির্মূল করা এবং তাদের কার্যক্রমের তদন্তে আনমোলকে ধরাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে এনআইএ। এর আগে গত জানুয়ারিতে, পঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি এবং চণ্ডীগড়ের ৩২টি স্থানে অভিযান চালিয়ে দুটি পিস্তল, গোলাবারুদ এবং ৪.৬০ লক্ষ নগদ উদ্ধার করা হয়েছিল। তার প্রায় ন’মাস পর এই ঘোষণা করল এনআইএ।

    আরও পড়ুন: রাস্তায় যুবতীকে চুম্বন ‘মদ্যপ’ মহিলা পুলিশকর্মীর! ভাইরাল ভিডিও, আক্রমণ বিজেপির

    বিদেশে সক্রিয় আনমোল!

    লরেন্স বিষ্ণোই এবং গোল্ডি ব্রার-সহ তার সহযোগীদের পরিচালিত এই অপরাধ সিন্ডিকেট (NIA) দেশিয় এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মাফিয়া-ধাঁচের নেটওয়ার্ক স্থাপন করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই অপরাধমূলক নেটওয়ার্কগুলি পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালা, সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং অস্ত্র চোরাচালান-সহ সেলিব্রিটিদের হত্যার মতো গুরুতর অপরাধের সঙ্গে যুক্ত। তদন্তকারীদের ধারণা, আমেরিকা এবং কানাডা থেকে এখনও সক্রিয় আনমোল। সিদ্দিকিকে খুনের জন্য যে শুটারদের আনা হয়েছিল, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন আনমোল। ‘স্ন্যাপচ্যাটে’ তার প্রমাণ মিলেছে। সূত্রের খবর, শুটারদের তিনি সিদ্দিকির পুত্র জিশানের একটি ছবিও পাঠিয়েছিলেন ওই অ্যাপের মাধ্যমেই। অনুমান করা হচ্ছে, তাঁদের লক্ষ্য ছিলেন জিশানও। গত ১২ অক্টোবর মুম্বইয়ের বান্দ্রায় জিশানেরদফতরের সামনে গুলি করে খুন করা হয় সিদ্দিকিকে। তিনজন আততায়ী তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল। তাদের মধ্যে দু’জন ধরা পড়েছে। তবে এখনও এক জন পলাতক। সিদ্দিকি খুনের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরও তিনজনকে খুঁজছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cold and cough: সর্দি-কাশিতে নাজেহাল! খামখেয়ালি আবহাওয়ার জেরে ভুগছে আট থেকে আশি!

    Cold and cough: সর্দি-কাশিতে নাজেহাল! খামখেয়ালি আবহাওয়ার জেরে ভুগছে আট থেকে আশি!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দুর্গাপুজোর রেশ কেটে গিয়েছে। কিন্তু উৎসবের মরশুম এখনও রয়েছে। দিন কয়েক পরেই আলোর উৎসব। দীপাবলি উদযাপনে মাতবেন আট থেকে আশি! কিন্তু আনন্দের এই সময়ে ভোগান্তি বাড়াচ্ছে সর্দি-কাশি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সময়ে সর্দি-কাশি (Cold and cough) ও একাধিক ভাইরাসঘটিত ফুসফুস সংক্রমণের সমস্যা বাড়ছে। এর জেরে ভোগান্তিও বাড়ছে। ফলে, বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এখন থেকেই সতর্কতা না বাড়ালে সমস্যা বাড়বে। শীতে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে।

    কেন ভোগান্তি বাড়াচ্ছে সর্দি-কাশি? (Cold and cough)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আবহাওয়ার হঠাৎ পরিবর্তনের জেরেই সমস্যা বেড়েছে। তাপমাত্রার রকমফেরের জেরে বাতাসে ভাইরাস আরও বেশি সক্রিয় হয়ে গিয়েছে। আর তার জেরেই সর্দি-কাশির মতো সমস্যা বাড়ছে। ভোর কিংবা রাতের দিকে তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই কমে যায়। আবার দিনে রোদ উঠলে গরম লাগে। অস্বস্তি বাড়ে। লাগাতার তাপমাত্রার এই ওঠানামার জেরে সমস্যা বাড়ছে। ভাইরাস ঘটিত রোগের প্রকোপ বেশি দেখা দিচ্ছে। এছাড়া, বছরের এই সময়ে বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণ বেড়ে যায়। এর জেরে ফুসফুসঘটিত নানান রোগের প্রকোপ দেখা দেয়।

    কীভাবে ভোগান্তি কমাবেন?

    চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তবেই সর্দি-কাশির (Cold and cough) ভোগান্তি কমবে। এই সময়ে রাতভর ফ্যান চালিয়ে ঘুমানো‌ একেবারেই উচিত নয়। বরং পাতলা চাদরে গা ঢেকে ঘুমানো উচিত। তাহলে হঠাৎ ঠান্ডা লাগার মতো সমস্যা কমবে। 
    ঠান্ডা পানীয়, আইসক্রিম এই সময়ে না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, খুব ঠান্ডা জাতীয় জিনিস খেলে গলা কিংবা শ্বাসনালীতে দ্রুত সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। ফলে কাশি, জ্বরের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এই  ধরনের খাবার আপাতত এড়িয়ে চলা ভালো। 
    সর্দি-কাশি এড়াতে নিয়মিত রসুন খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, রসুনে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই উপাদান রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে দেয়। তাই নিয়মিত অন্তত এক কোয়া রসুন খেলে সর্দি-কাশির মোকাবিলা সহজ হবে‌। 
    ফুসফুস সুস্থ থাকলে সহজেই সর্দি-কাশির ভোগান্তি কমানো যায়। তাই ফুসফুস সুস্থ রাখতে নিয়মিত একটা এলাচ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, যে কোনও রান্নায় এলাচ দিয়েও খাওয়া যেতে পারে। এলাচ ফুসফুসের কার্যকারিতা ভালো রাখে। এর জেরে কাশি জাতীয় সমস্যা (Cold and cough) মোকাবিলা সহজ হয়। 
    নিয়মিত এক চামচ মধু মিশিয়ে লেবুর রস খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।‌ তাঁরা জানাচ্ছেন, লেবুর রসে থাকে ভিটামিন‌ সি। এই উপাদান সর্দি-কাশি মোকাবিলা করে। মধুতেও রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে ওঠে। যে কোনও সংক্রমণ ঠেকাতেও সাহায্য করে। তাই এই সময়ে (Weather change) নিয়মিত মধু মেশানো লেবুর রস খেলে ভোগান্তি কমবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 174: “দুর্গানাম, কৃষ্ণনাম, শিবনাম, যে নাম বলে ঈশ্বরকে ডাক না কেন?… বিকার কাটবেই কাটবে”

    Ramakrishna 174: “দুর্গানাম, কৃষ্ণনাম, শিবনাম, যে নাম বলে ঈশ্বরকে ডাক না কেন?… বিকার কাটবেই কাটবে”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ও বলরাম-মন্দিরে

    ষোড়শ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৮ই এপ্রিল
    দক্ষিণেশ্বরে শ্রীরামকৃষ্ণ ও ব্রাহ্মগণ—প্রেমতত্ত্ব

    নাম-মাহাত্ম্য—উপায়—মায়ের নাম 

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—তাঁর নাম কল্লে সব পাপ কেটে যায়! কাম, ক্রোধ, শরীরে সুখ-ইচ্ছা—এ-সব পালিয়ে যায়।

    একজন ভক্ত—তাঁর নাম করতে ভাল কই লাগে?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—ব্যাকুল হয়ে তাঁকে প্রার্থনা কর, যাতে তাঁর নামে রুচি হয়। তিনিই মনোবাঞ্ছা (Kathamrita) পূর্ণ করবেন—

    এই বলিয়া ঠাকুর দেবদুর্লভ কণ্ঠে গাহিতেছেন। জীবের দুঃখে কাতর হইয়া মার কাছে হৃদয়ের বেদনা জানাইতেছেন। প্রাকৃত জীবের অবস্থা নিজে আরোপ করিয়া মার কাছে জীবের দুঃখ জানাইতেছেন:

    দোষ কারু নয় গো মা, আমি স্বখাত সলিলে ডুবে মরি শ্যামা ৷
    ষড়রিপু হল কোদণ্ডস্বরূপ, পুণ্যক্ষেত্র মাঝে কাটিলাম কূপ,
    সে কূপে বেড়িল কালরূপ জল, কাল-মনোরমা ॥
    আমার কি হবে তারিণী, ত্রিগুণধারিণী—বিগুণ করেছে স্বগুণে,
    কিসে এ-বারি নিবারি, ভেবে দাশরথির অনিবার বারি নয়নে ৷
    ছিল বারি কক্ষে, ক্রমে এল বক্ষে, জীবনে জীবন কেমনে হয় মা রক্ষে,
    আছি তোর অপিক্ষে, দে মা মুক্তিভিক্ষে, কটাক্ষেতে করে পার ॥

    আবার গান গাহিতেছেন। জীবের বিকাররোগ! তাঁর নামে রুচি হলে বিকার কাটবে:

    এ কি বিকার শঙ্করী, কৃপা-চরণতরী পেলে ধন্বন্তরি!
    অনিত্য গৌরব হল অঙ্গদাহ, আমার আমার একি হল পাপ মোহ;
    (তায়) ধনজনতৃষ্ণা না হয় বিরহ, কিসে জীবন ধরি ॥
    অনিত্য আলাপ, কি পাপ প্রলাপ, সতত সর্বমঙ্গলে;
    মায়া-কাকনিদ্রা তাহে দাশরথির নয়নযুগলে;
    হিংসারূপ তাহে সে উদরে কৃমি, মিছে কাজে ভ্রমি, সেই হয় ভ্রমি,
    রোগে বাঁচি কি না বাঁচি ত্বন্নামে অরুচি দিবা শর্বরী ॥

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—ত্বন্নামে অরুচি! বিকারে যদি অরুচি হল, তাহলে আর বাঁচবার পথ থাকে না। যদি একটু রুচি থাকে, তবে বাঁচবার খুব আশা। তাই নামে রুচি। ঈশ্বরের নাম করতে হয়; দুর্গানাম, কৃষ্ণনাম, শিবনাম, যে নাম বলে ঈশ্বরকে ডাক না কেন? যদি নাম করতে অনুরাগ দিন দিন বাড়ে, যদি আনন্দ হয় তাহলে আর কোন ভয় নাই, বিকার কাটবেই কাটবে। তাঁর কৃপা (Kathamrita) হবেই হবে।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share