Author: user

  • Kurmi: চারদিন ধরে চলছে কুড়মিদের রেল অবরোধ, শনিবারও একগুচ্ছ ট্রেন বাতিল, ব্যাপক ভোগান্তি

    Kurmi: চারদিন ধরে চলছে কুড়মিদের রেল অবরোধ, শনিবারও একগুচ্ছ ট্রেন বাতিল, ব্যাপক ভোগান্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:আদিবাসী (Tribal People)  কুড়মি (kurmi) জাতিকে তফশিলি উপজাতির তালিকাভুক্ত করা, সারনা ধর্মের স্বীকৃতি, কুড়মালি ভাষাকে সংবিধানের অষ্টম তফসিলের অন্তর্ভুক্ত করা-সহ রাজ্য সরকারের সিআরআই (কালচারাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট) রিপোর্ট কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানোর দাবিতে কুড়মিদের (kurmi)  পক্ষ থেকে রাস্তায় নেমে এই আন্দোলন করা হয়েছে। বুধবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য রেল অবরোধের ডাক দেওয়া হয়েছে। আজ চারদিন ধরে পুরুলিয়ার কুস্তাউর রেল স্টেশনে চলছে রেল অবরোধ। একইসঙ্গে ঝাড়গ্রামের খেমাশুলিতে রেল ও সড়ক অবরোধ চলছে। শুক্রবার জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক করা হয়। সেখানে কোনও সমাধান হয়নি। শনিবার পুরুলিয়া জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা বসে। তাতেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। রবিবার থেকে কোটশিলা স্টেশনে নতুন করে অবরোধ শুরু করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    আন্দোলনের জেরে কত ট্রেন বাতিল হল?

    বুধবার থেকে রেল অবরোধ শুরু হওয়ার পর থেকেই দক্ষিণ পূর্ব রেলের পক্ষ থেকে প্রায় প্রতিদিনই একের পর এক ট্রেন বাতিল করা হচ্ছে। গত চারদিনে প্রায় শতাধিক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। শনিবারও কুড়মিদের (kurmi)  লাগাতার আন্দোলনের জেরে বাতিল করা হয়েছে একগুচ্ছ দূরপাল্লার ট্রেন। দক্ষিণ পূর্ব রেল সূত্রে খবর, এদিন ৭২ টি দূরপাল্লার ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। এরমধ্যে ভুবনেশ্বর-দিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস, লোকমান্য তিলক, শালিমার সহ বহু দূরপাল্লার ট্রেন রয়েছে।  একাধিক ট্রেনকে ঘুরপথে চালানো হয়েছে। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি ট্রেনের যাত্রাপথ সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা প্রকাশ করেছে রেল। রেল ও সড়ক অবরোধের ফলে গোটা জঙ্গলমহল একেবারে স্তব্ধ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। শনিবার রেল অবরোধ চারদিনে পা দিল। ঝাড়গ্রামের খেমাশুলিতে ৪ এপ্রিল থেকে জাতীয় সড়ক অবরোধ চলছিল। সেই অবরোধ এদিন পাঁচদিনে পড়ল। তবে, পুরুলিয়া জেলায় রেল অবরোধ করা হলেও সড়ক অবরোধ করা হয়নি। এবার সড়ক পথ অবরোধ করা হবে বলে সংগঠনের নেতারা হুঁশিয়ারি দিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Economic Crisis: আর্থিক সংকটের পাকিস্তানে খাদ্যের হাহাকার! রেশন বিতরণে পদপিষ্ট হয়ে মৃত ২৩

    Pakistan Economic Crisis: আর্থিক সংকটের পাকিস্তানে খাদ্যের হাহাকার! রেশন বিতরণে পদপিষ্ট হয়ে মৃত ২৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চরম আর্থিক সংকটে (Pakistan Economic Crisis) পাকিস্তান! এমন পরিস্থিতিতে সেদেশের সরকার বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী বন্টনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর তাতেই বিপত্তি। ময়দার ট্রাক লুঠ, সরকারি আধিকারিকদের দুর্নীতির অভিযোগ তো আসছেই পাশাপাশি সেদেশের বিভিন্ন প্রদেশে ময়দা বিতরণকে কেন্দ্র করে এখনও পর্যন্ত অন্তত পক্ষে ২৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে।

    গত ১৫ দিনে বিভিন্ন জায়গায় পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে 

    ৩১ মার্চ করাচিতে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হচ্ছিল। সেখানেই হুড়োহুড়িতে পদপিষ্ট হয়ে কমপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়। পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মৃতদের মধ্যে ছিল ৮ মহিলা এবং ৩ শিশু। করাচির সিন্ধ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেডিং এস্টেট এলাকায় পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার জেরে ৭ জনকে গ্রেফতারও করে পাক প্রশাসন। ২৮ মার্চ  পাঞ্জাবের সাহিওয়াল জেলায় বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী বিতরণে পদদলিত হয়ে দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। আবার ২৩ মার্চ খাইবার পাখতুনখোয়ার চরসাদ্দা জেলায় রেশন সামগ্রী বিলির সময় পদদলিত হয়ে একজন নিহত ও চারজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহ করতে গিয়ে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। কিছু দিন আগে, কয়েক হাজার ময়দার বস্তা ট্রাক থেকে লুট হয়েছিল।

    প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের প্রধান খাদ্যশস্য হল গম। কিন্তু, গত কয়েক মাস ধরেই গম ও গমজাত দ্রব্য, আটা, ময়দা, এমনকি পাউরুটিরও আকাল দেখা দিয়েছে পাকিস্তানে। জানা গিয়েছে, পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রতি বুধবার সকাল ৬টা থেকে জেলা প্রশাসনিক কেন্দ্রগুলি থেকে বিনামূল্যে গম বিতরণের কথা ঘোষণা করেন পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশের সরকার। সেই ঘোষণার পরই প্রশাসনিক কেন্দ্রগুলিতে জনগণের ভিড় জমে যায়। তারপর গম ভর্তি ট্রাক কেন্দ্রগুলিতে পৌঁছতেই কার্যত লুঠ শুরু হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে কার্যত ব্যর্থ হয় পুলিশ-প্রশাসন। আগে বেশি গম পাওয়ার হুড়োহুড়িতেই বিভিন্ন জায়গায় পদপিষ্টের ঘটনা ঘটে এবং বিভিন্ন জেলায় মোট ১১ জনের মৃত্যু হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rishra: পুলিশি বাধায় রিষড়ায় ঢুকতে পারলেন না ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা, কী বললেন তাঁরা?

    Rishra: পুলিশি বাধায় রিষড়ায় ঢুকতে পারলেন না ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা, কী বললেন তাঁরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাম নবমীর দিন রিষড়ার গন্ডগোলের পর  প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিল। তারপর ঘটনাস্থলে বিজেপির রাজ্য সভাপতি  সুকান্ত মজুমদার, সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। শুক্রবার আইএসএফ-র প্রতিনিধিরা ঢুকতে গেলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শনিবার দিল্লির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের প্রতিনিধিদের রিষড়া (Rishra) যাওয়ার আগেই আটকে দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, এদিন রিষড়াকাণ্ডে (Rishra)  ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলতে যান। রিষড়া (Rishra)  ঢোকার বেশ কিছুটা আগেই শ্রীরামপুরের বাঙ্গিহাটি মোড়ে দিল্লি রোডে তাদের কনভয় আটকে দেয় পুলিশ। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়,  ১৪৪ ধারা জারি থাকায় কোনও প্রতিনিধি দলকেই এই মুহূর্তে রিষড়া যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। তাই, ওই দলের সদস্যদের ফিরে যেতে বলা হয়।

    কমিটিতে কারা রয়েছেন?

    ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমে ৬ জন সদস্য রয়েছেন। প্রতিনিধি দলের মধ্যে  একজন অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি নরসীমা রেড্ডি, আইনজীবী চালুওয়ালি খন্না, আইনজীবী ওমপ্রকাশ ব্যাস,  অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস অফিসার রচপাল সিং এবং প্রবীণ সাংবাদিক সঞ্জীব নায়েক রয়েছেন। শনিবারই এই প্রতিনিধি দল এসেছেন। ১০ এপ্রিল পর্যন্ত তাঁরা কলকাতায় থাকবেন। শনিবার রিষড়া (Rishra) এবং রবিবার তাদের হাওড়ার শিবপুর যাওয়ার কথা। আর ১০ এপ্রিল নবান্নে যাওয়ার কথা রয়েছে। পরে, সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ১০ এপ্রিল কলকাতায় তাঁদের সাংবাদিক সম্মেলন করার কথা রয়েছে। প্রথম দিন রিষড়ায় (Rishra)  পরিদর্শনের আগে তাদের বাধা দেওয়া হয়।

    কী বললেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা?

    রিষড়া (Rishra)  ঢোকার আগেই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা পুলিশের কাছে বাধা পান। তাঁরা বলেন, তাঁরা কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব করছেন না, তাহলে কেন তাঁদের আটকানো হবে? ওই এলাকায় গিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলে কিছু তথ্য সংগ্রহ করতে চান তাঁরা। কিন্তু, প্রশাসন তাদের বাধা দিচ্ছে। ভারতবর্ষের আইন সব মানুষকে দেশের যে কোনও জায়গায় যাওয়ার অধিকার দিয়েছে। তাঁরা ১৪৪ ধারা মেনে একজন একজন করে যেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাতেও তাঁদের আটকানো হয়েছে।  তাঁদের প্রশ্ন“কী লুকোতে চাইছে পুলিশ? আমরা রিষড়ায় (Rishra)  গিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলতাম। সেদিন পুলিশের কী ভূমিকা ছিল? মানুষের কতটা ক্ষতি হয়েছে? সে বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতাম। আমরা বৈঠক করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

     

  • Scam: সমবায় সমিতিতে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি! কারা জড়িত জানেন?

    Scam: সমবায় সমিতিতে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি! কারা জড়িত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ কিষাণ ক্রেডিট কার্ডে লোন দেওয়ার নামে কোটি,কোটি টাকার দুর্নীতির (Scam) অভিযোগ উঠল হুগলির খানাকুলের তৃণমূল নেতা তথা চিংড়া কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতির ম্যানেজারের বিরুদ্ধে। জেলাশাসকের নির্দেশের পর প্রায় পাঁচ মাস কেটে গেলেও তদন্তে এলেন না সমবায় আধিকারিকরা। কতদিনে মিলবে সুরাহা? ক্ষুব্ধ খানাকুল -২ ব্লকের চিংড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কৃষকরা।

    সমবায়ের ম্যানেজারের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ?

    ২০১৭ – ১৮ আর্থিক বর্ষে খানাকুলের চিংড়া সমবায় সমিতি থেকে কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের ঋণ হিসাবে প্রায় সাড়ে চার কোটি টাকা তোলা হয়। যা নিয়ম বহির্ভূতভাবে ওই এলাকার প্রভাবশালী তৃণমূল নেতাদের পাশাপাশি সমবায়ের এলাকার বাইরেও বিভিন্ন তৃণমূল নেতাকে কার্যত ঋণ পাইয়ে দেওয়া হয়েছিল। আর এসব করেছিলেন স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা সমবায় সমিতির ম্যানেজার প্রভুনাথ পোড়েল। ঘটনাকে কেন্দ্র করে আর্থিক তছরুপের (Scam)  সঠিক তদন্তের দাবি জানিয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান কার্তিক ইশরের নেতৃত্বে এলাকার কৃষকরা গণ স্বাক্ষর করে জেলা প্রশাসনের কাছে জমা দেন। গত ডিসেম্বর মাসে বিষয়টি নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন হুগলি জেলাশাসক। কিন্তু, এরপরেও সেই অর্থে কোনও তদন্তই শুরুই হয়নি বলে অভিযোগ। গত ৬ এপ্রিল রাজ্য সমবায় দফতরের অধিকারিকদের খানাকুলের চিংড়া এলাকায় দুর্নীতির (Scam)  অভিযোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে আসার কথা ছিল। সেইমতো স্থানীয় কৃষকরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু, অবশেষে কোনো সমবায় আধিকারিকদের ঘটনাস্থলে আসতে দেখা যায়নি। ফলে, ক্ষুব্ধ এলাকার কৃষকরা।

    কী বললেন স্থানীয় কৃষকরা?

    ইতিমধ্যেই অভিযোগ উঠেছিল সমবায় দুর্নীতিতে (Scam)  খানাকুল সহ জেলা ও রাজ্যের বেশকিছু প্রশাসনিক ব্যক্তিত্ব ও ব্যাঙ্কের একাংশের কর্মীরা যুক্ত আছে। তদন্তকারীরা না আসায় সেই অভিযোগ ফের তুলতে শুরু করেন কৃষকরা। শঙ্কর সাঁতরা, দেবপ্রসাদ মাইতি নামে কৃষকরা বলেন, আমাদের টাকা নিয়ে অন্যদের লক্ষ লক্ষ টাকা লোন দেওয়া হচ্ছে। সমবায়ের ম্যানেজার দুর্নীতির (Scam)  সঙ্গে জড়িত। প্রশাসনের একটি অংশ জড়িত থাকায় কেউ তদন্ত পর্যন্ত করতে আসছে না।

    কী বললেন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান?

    স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান কার্তিক ইশর বলেন, এই দুর্নীতিতে (Scam)  সমবায়ের ম্যানেজার শুধু নয় আরও অনেক প্রভাবশালী যুক্ত আছেন। তবে, প্রধানের বিরুদ্ধেও লোনের নামে টাকা আত্মসাত্ করার অভিযোগ রয়েছে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি লোন নিয়েছিলাম। তা পরিশোধও করছি। পাশাপাশি খানাকুল বিধানসভার পরাজিত তৃণমূল প্রার্থী মুন্সী নজিবুল করিম সহ একাধিক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধেও সমবায় সমিতি থেকে লোনের নামে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

     কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    বিষয়টি নিয়ে সুর চড়িয়েছে বিজেপিও। খানাকুলের বিজেপি বিধায়ক সুশান্ত ঘোষ বলেন, চাকরি নিয়ে তৃণমূল শুধু দুর্নীতি (Scam)  করেনি, সমবায় সমিতিতে ওরা কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি (Scam)  করেছে। সমবায়ের বাইরে লোককে টাকা পাইয়ে দিয়েছে। এই দুর্নীতির সিবিআই তদন্তের দাবি জানাচ্ছি আমরা।

    সমবায় সমিতির কর্মীরা কী বললেন?

    এদিকে দুর্নীতির (Scam)  বিষয়টি জানাজানি হতেই গা ঢাকা দিয়েছেন অভিযুক্ত ওই সমবায় সমিতির ম্যানেজার। সমবায় সমিতির কর্মীদের দাবি,তিনি কাজের জন্য অন্যত্র রয়েছেন।তবে, সূত্রের খবর,তিনি এলাকাতেই গা ঢাকা দিয়েছেন। গত কয়েকদিন আগে পর্যন্ত বহাল তবিয়তে দিদির দূত হিসাবে কাজ করতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লোকসভা ভোটের আগে বিজেপিতে যোগদানের হিড়িক! অ্যান্টনি পুত্রের পর আজ যোগ দিলেন রাজাগোপালাচারীর প্রপৌত্র

    BJP: লোকসভা ভোটের আগে বিজেপিতে যোগদানের হিড়িক! অ্যান্টনি পুত্রের পর আজ যোগ দিলেন রাজাগোপালাচারীর প্রপৌত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট, তার আগে যেন বিজেপিতে যোগদানের হিড়িক। ৬ এপ্রিল যোগদান করেছিলেন বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা একে অ্যান্টনির পুত্র অনিল অ্যান্টনি। এবার ভারতের প্রথম গভর্নর-জেনারেল চক্রবর্তী রাজাগোপালাচারীর প্রপৌত্র সি আর কেশবন শনিবার বিজেপিতে যোগদান করলেন। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি কংগ্রেস ত্যাগ করেছিলেন কেশবন। লোকসভা ভোটের আগে এমনিতেই ব্যাকফুটে রয়েছে কংগ্রেস। প্রতিদিনই দল ছাড়ছেন কোনও না কোনও নেতা। এই আবহে প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন জম্মু কাশ্মীরের দলত্যাগী কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ। একহাত নিয়েছেন রাহুল গান্ধীকেও। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, মোদি সরকারের জনভিত্তি এখনও অটুট। অন্যদিকে নেতৃত্বহীনতায় ভুগছে কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলি, তাই বিজেপিতে যোগদানের এই হিড়িক দেখা যাচ্ছে।

    কী বললেন কেশবন

    কংগ্রেস ত্যাগ করার সময় কেশবন তাঁর পদত্যাগপত্র মল্লিকার্জুন খাড়গেকে পাঠিয়েছিলেন, তাঁর অনুযোগ ছিল, কংগ্রেসে মূল্যবোধ নেই। তিনি তখন আরও বলেছিলেন, কংগ্রেসের কার্যপদ্ধতির সঙ্গে নিজেকে আমি মানিয়ে নিতে পারছিলাম না। এবার বিজেপিতে যোগদান করে তিনি বললেন, “আমি বিজেপিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, বিশ্বের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলে আমাকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য। এবং এমন দিনে আমি যোগদান করলাম যখন প্রধানমন্ত্রীর তামিলনাড়ু সফরের কথা রয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসাও করেন তিনি। তাঁর কথায়, “প্রধানমন্ত্রী মোদির জনদরদী নীতি, দুর্নীতিমুক্ত শাসন এবং সংস্কার, উন্নয়ন ভারতকে একটি ভঙ্গুর অর্থনীতি থেকে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে নিয়ে এসেছে।

    ৬ তারিখ বিজেপিতে যোগদান করেন অনিল অ্যান্টনি

    দুদিন আগেই বিজেপিতে যোগদান করেন অনিল অ্যান্টনি। বিবিসি বিতর্কে তিনি প্রধানমন্ত্রী মোদির পক্ষ নিয়েছিলেন। এরপরেই কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব তৈরি হয় বলে জানা যায়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এবং ভি মুরালীধরনের উপস্থিতিতে তিনি  বিজেপিতে যোগদান। কেরালার বিজেপি সভাপতি কে সুরেন্দ্রনও হাজির ছিলেন ওই যোগদান অনুষ্ঠানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack: বিজেপি-র যুব মোর্চার জেলা সভাপতিকে ছুরি দিয়ে হামলা! কেন জানেন?

    Attack: বিজেপি-র যুব মোর্চার জেলা সভাপতিকে ছুরি দিয়ে হামলা! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় পতাকা খোলাকে কেন্দ্র করে বচসা। বিজেপির যুব মোর্চার জেলা সভাপতিকে ছুরি দিয়ে হামলা (Attack) চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।  শনিবার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বর্ধমান শহরের ঢলদীঘি মোড়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। প্রকাশ্যে বিজেপি নেতার উপর হামলার (Attack)  ঘটনা দেখে সাধারণ মানুষও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। পরে, বর্ধমান থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, একটি গন্ডগোলের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    কী নিয়ে গন্ডগোল?

    শুক্রবার বর্ধমান শহরে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভা ছিল। তারজন্য সভার আগে থেকে শহরের রাস্তা  বিজেপি কর্মীরা দলীয় পতাকায় মুড়ে দিয়েছিলেন। আক্রান্ত বিজেপির জেলা যুব মোর্চার সভাপতি  পিন্টু শ্যামের বক্তব্য, শহর জুড়ে আমাদের দলীয় পতাকা ছিল। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখি কয়েকজন আমাদের পতাকা খুলে তৃণমূলের পতাকা লাগাচ্ছিল। আমি তার প্রতিবাদ করি। আর দলীয় পতাকা খুলতে তাদের বাধা দিই।  প্রথমে আমার সঙ্গে তাদের বচসা বাধে। পরে, একজন আমাকে তেড়ে আসে। সঙ্গে আরও দুজন ছুটে আসে। আমি তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে ওরা আমাকে হামলা (Attack) করে। একজন আমাকে ছুরি চালিয়ে দেয়। আমি ছুটে একটি দোকানে গিয়ে আশ্রয় নিই। ঘটনাস্থলে সিসি ক্যামেরা রয়েছে। তার ফুটেজ সংগ্রহ করলেই পুলিশ জানতে পারবে কারা হামলাকারী (Attack)। আমাদের দাবি, হামলাকারীদের(Attack)  বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

    হামলা নিয়ে কী বললেন বিজেপি-র জেলা সভাপতি?

    দলীয় নেতা আক্রান্ত হওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন জেলা বিজেপির সভাপতি অভিজিৎ তা সহ দলীয় কর্মী সমর্থকরা। জেলা সভাপতি অভিজিৎ তা বলেন, শুক্রবার বর্ধমানে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কর্মসূচি ছিল। রাজ্য বিজেপির সহ সভাপতি  শ্যামাপদ মণ্ডল কর্মসূচিতে ছিলেন। রাতে তিনি বর্ধমানেই ছিলেন। এদিন পিন্টু তাকে বর্ধমান স্টেশনে ট্রেনে তুলে বাড়ি ফিরছিল। ওই সময়ে পিন্টু দেখে ঢলদীঘি মোড়ে কয়েকজন আমাদের দলীয় পতাকা খুলে দিচ্ছে। এই নিয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে তার উপর তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা চড়াও (Attack)  হয়। ধারাল অস্ত্র নিয়ে তৃণমূলের লোকজন রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। দুষ্কৃতীরাজ চলছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, এটা মিথ্যা অভিযোগ। শুক্রবার শুভেন্দু অধিকারীর সভায় ওদের লোকজন হয়নি। তাই, এসব মিথ্যা অভিযোগ করে বাজার গরম করতে চাইছে। যেহেতু আজ আমাদের মিছিল রয়েছে, তাই ওরা এসব করছে। আসলে ওদের দলের কোন্দলের জন্যই এই হামলার ঘটনা ঘটেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jackfruit: চলছে এঁচোড়-কাঁঠালের মরসুম! জানুন এর খাদ্যগুণ

    Jackfruit: চলছে এঁচোড়-কাঁঠালের মরসুম! জানুন এর খাদ্যগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গবেষকরা বলছেন যে এঁচোড় (Jackfruit) নিরামিষাশীদের জন্য ভরপুর প্রোটিনের উৎস। এঁচোড়কে নিরামিষ মাংস বা গাছ পাঁঠাও অনেকে বলে থাকেন, এঁচোড় (Jackfruit) থেকে অনেক ধরনের রেসিপি তৈরি করা যায়। এই খাবার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করেন পুষ্টিবিদরা। অন্যান্য সবজির তুলনায় এতে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে।

    এঁচোড়ের রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। প্রোটিন, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, থায়ামিন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, রাইবোফ্লাবিন, আয়রন, নিয়াসিন, ফাইবার এবং জিংক এর মত পুষ্টি উপাদান এঁচোড়ে থাকে, যা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়।

    এক নজরে আমরা জেনে নেব এঁচোড় (Jackfruit) স্বাস্থ্যের জন্য কেন উপকারী

    ১) এঁচোড় (Jackfruit) ওজন কমাতে সাহায্য করে

    স্বাস্থ্যবিদদের মতে, আপনি যদি ওজন কমাতে চান তাহলে এক্ষেত্রে এঁচোড় খুব ভাল একটি খাদ্য উপাদান হতে পারে। এঁচোড়ে থাকে রেসভ্রাট্রল নামক একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মোটা হওয়ার ঝুঁকি কমায়।

    ২) এঁচোড় (Jackfruit) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

    পুষ্টিবিদদের মতে এঁচোড়ে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

    ৩) এঁচোড় (Jackfruit) চোখের জন্য খুব উপকারী

    পুষ্টিবিদদের মতে এঁচোড়ে ভরপুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। এটি চোখের জন্য খুবই উপকারী মানা হয়।

    ৪) হার্টের জন্য উপকারী এঁচোড় (Jackfruit)

    পুষ্টিবিদরা বলছেন যে এঁচোড় হার্টের জন্য উপকারী।  এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।

    ৫) হজমের জন্য উপকারী

    হজমের সমস্যা যদি থাকে তাহলে এঁচোড় খুব ভালো ফল দেয় বলে মনে করা হয়।

    ৬) ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী

    পুষ্টিবিদদের মতে এঁচোড় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

    ৭) ত্বকের জন্য উপকারী

    এঁচোড়ে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী বলছেন চিকিৎসকরা।

    ৮) এঁচোড় (Jackfruit) ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

    এঁচোড় ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমায়, এমনটাই বলছেন, পুষ্টিবিদরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hinduphobia in UK: হিন্দুফোবিয়া ব্রিটেনে! লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেওয়া হল না ভারতীয় ছাত্রকে

    Hinduphobia in UK: হিন্দুফোবিয়া ব্রিটেনে! লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেওয়া হল না ভারতীয় ছাত্রকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সে ভারতীয় ছাত্রকে সেখানকার ছাত্র সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেওয়া হল না। এই ঘটনায় ফের একবার ব্রিটেনে হিন্দু ফোবিয়ার (Hinduphobia in UK) তত্ত্ব উঠে এল বিভিন্ন মহল থেকে। জানা গেছে ওই ভারতীয় ছাত্রের নাম করণ কাটারিয়া। হরিয়ানার বাসিন্দা করণ লণ্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্সে আইনের স্নাতকোত্তর স্তরের ছাত্র  বলে জানা গেছে। অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র করণের সঙ্গে এমন আচরণে প্রতিবাদের সরব হয়েছে দেশ বিদেশের বিভিন্ন সংগঠন। গণতন্ত্রের পাঠ দেওয়ার জন্যই যেকোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদের অস্তিত্ব থাকে। সেখানে একজনকে শুধুমাত্র জাতিগত পরিচয়ে কীভাবে দূরে সরিয়ে রাখা যায়, এই প্রশ্ন তুলছেন অনেকে।

    আরও পড়ুন: রাজু ঝা–কে খুনের পিছনে রয়েছে বড় মাথা, প্রাণহানির শঙ্কা লতিফেরও! চাঞ্চল্যকর দাবি অর্জুন সিং-এর

    প্রতিবাদে সরব এবিভিপি 

    অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক যাজ্ঞবল্ক্য শুক্লা জানিয়েছেন যে ভারতীয় ছাত্রের প্রতি এমন আচরণ খুবই দুর্ভাগ্যজনক এবং আমরা এই ঘটনার চরম নিন্দা জানাচ্ছি। লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের মতো একটি পৃথিবী খ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন ধরনের ভেদাভেদ (Hinduphobia in UK) আশা করা যায়না।

    এই ঘটনা নিন্দা জানিয়েছেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রীও, তিনি বলেন, ওই ছাত্রের মা এবং বোন আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল এবং এ বিষয়ে কথা হয়েছে। ছাত্রের মা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন।

    করণের বিবৃতি

     এই ঘটনার পরে ২ এপ্রিল করণ, হিন্দু ফোবিয়ার (Hinduphobia in UK) অভিযোগ তুলে নিজে গোটা ঘটনাটিকে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছেন এবং তিনি জানান যে তাঁকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেওয়া হয়নি। এখানে একাংশ কখনই চায় না যে ভারতীয় তথা হিন্দুরা লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সে মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠুক।

    আরও পড়ুন: আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে রাজ্যপালের অনুমোদন নিতে হবে! নয়া নির্দেশিকা রাজভবনের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপিতে যোগদানের শাস্তি দণ্ডিকাটা! কাঠগড়ায় তৃণমূল, কোথায় জানেন?

    BJP: বিজেপিতে যোগদানের শাস্তি দণ্ডিকাটা! কাঠগড়ায় তৃণমূল, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বিজেপিতে যোগদান করার শাস্তি  দণ্ডিকাটা! শুনতে অবাক মনে হলেও এটাই সত্যি। আর এই শাস্তির বিধানদাতা তৃণমূলের মাতব্বররা। বিজেপি (BJP) থেকে তৃণমূলে ফেরার জন্য দণ্ডি কেটে প্রায়শ্চিত করতে হয়েছে আদিবাসী তিনজন মহিলাকে। শুক্রবার সন্ধ্যায় এমনই অমানবিক ঘটনার সাক্ষী থাকল বালুরঘাট শহরের মানুষ। যা নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব এই দণ্ডি কাটার দায় দলের স্থানীয় নেতাদের ওপর চাপিয়েছে। তবে, বিজেপিতে (BJP)  যাওয়ার জন্য শাসক দলের নেতাদের এই বিধান দেওয়া নিয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা জুড়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিজেপি (BJP)  নেতৃত্ব এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে। শনিবার এই ঘটনার প্রতিবাদে জেলা পুলিশ সুপারের অফিসের সামনে বিজেপি-র নেতা, কর্মীরা ধর্না ও বিক্ষোভ সমাবেশে বসেন।

     ঠিক কী ঘটেছিল?

    ৬ এপ্রিল দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন ব্লকে প্রায় দুশো জন তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে (BJP)  যোগদান করেন। শুক্রবার দলবদলুরা সকলেই তৃণমূলে ফিরে এসেছেন বলে দাবি করেন মহিলা তৃণমূলের জেলা সভাপতি প্রদীপ্তা চক্রবর্তী। যদিও শুক্রবার সন্ধ্যায় জনাচারেক আদিবাসী মহিলাকে তৃণমূলে যোগ দিতে দেখা যায়। আর বিজেপিতে (BJP)  যোগ দেওয়ার শাস্তি হিসেবে নাকখত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। কতদূর থেকে দণ্ডি কেটে ওই কর্মীদের ফের তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য প্রায়শ্চিত করতে হবে তা ঠিক করে দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, বালুরঘাট কোর্ট মোড় থেকে কাঁঠালপাড়ায় অবস্থিত তৃণমূল জেলা কার্যালয় পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা দণ্ডি কেটে আসেন চারজন আদিবাসী মহিলা। পরে, তাঁরা ফের তৃণমূলে যোগদান করেন। এই বিষয়ে মহিলা তৃণমূলের জেলা সভাপতি প্রদীপ্তা চক্রবর্তী বলেন, এদিন কয়েকজন যোগ দিয়েছেন। বাকিরা আগামীদিনে যোগ দেবেন।

    দণ্ডি কাটার নিদান নিয়ে কী বললেন বিজেপির (BJP)  রাজ্য সভাপতি?

    এই ঘটনা নিয়ে বিজেপির (BJP)  জেলা নেতৃত্ব সরব হয়েছেন। এবার এই অমানবিক ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন বিজেপির (BJP)  রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, জোর করে আদিবাসী ওই মহিলাদের তৃণমূলে যোগদান করানো হয়েছে। আর বিজেপি করার অপরাধে তাদের নাকখত দেওয়ার ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। আদিবাসী মহিলাদের অপমান করেছে তা আদিবাসী সমাজের অপমান। তৃণমূল আদিবাসী বিরোধী তা আরও একবার প্রমাণিত হয়ে গেল। গোটা রাজ্যের আদিবাসী সমাজকে এই অমানবিক ঘটনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর আবেদন জানাচ্ছি। অন্যদিকে, জেলা নেতৃত্ব বিষয়টি নিয়ে মহিলা কমিশনের দ্বারস্থ হবেন বলে জানা গিয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি?

    দলবদলুদের দণ্ডি কাটার শাস্তির নিদান নিয়ে জেলা জুড়়ে সবমহলে সমালোচনা শুরু হয়েছে। শাসক দল ব্যাকফুটে। তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃনাল সরকার বলেন, তৃণমূলে কেউ যোগ দিলে আমরা জানতে পারতাম। এরকম খবর আমাদের কাছে নেই। আর দণ্ডি কাটার ঘটনা ঘটে থাকলে তা ঠিক হয়নি। এরকম হলে দলের পক্ষ থেকে বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ফিল্মি কায়দায় ভরা বাজারে তৃণমূল কর্মীকে গুলিতে ঝাঁঝরা করল দুষ্কৃতীরা, কোথায় জানেন?

    Nadia: ফিল্মি কায়দায় ভরা বাজারে তৃণমূল কর্মীকে গুলিতে ঝাঁঝরা করল দুষ্কৃতীরা, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বাজারে লোকজনে থিক থিক করছে। দুটি বাইকে কয়েকজন এসে একেবারে ফিল্মি কায়দায় এক তৃণমূল কর্মীকে গুলিতে ঝাঁঝরা করে দিল। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) হাঁসখালি থানার বড় চুপড়ি বাজারে। বছর পঁচিশের মেয়ের সামনেই পর পর গুলি করে করে খুন করা হল বাবাকে। দোকানের মধ্যে ঢুকে প্রাণ বাঁচানোর আর্ত চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত লুটিয়ে পড়লেন সুঠাম চেহারার ওই ব্যক্তি। আর মৃত্যু নিশ্চিত বুঝতে পেরে ভরা বাজারে লোকজনের সামনে বাইক ছুটিয়ে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা। পুলিশ জানিয়েছে মৃতের নাম  আমোদ আলি বিশ্বাস (৫৩)।  তাঁর বাড়ি বড় চুপড়ি এলাকায়।

    কে এই আমোদ আলি ?

    সামনে তার পেশা ছিল চাষ বাস। আর ভিতরে  জমি কেনা বেচা থেকে শুরু করে অপরাধ জগতের অনেক কিছু করত সে। আর এসব অপরাধ আড়াল করতে তৃণমূল দলের স্থানীয় কোন সভায় লোক জড়ো করার কাজটা ভালো করেই দেখাতো সে। শাসক দলের ছত্রছায়ায় থাকলে তাকে সহজে পুলিশ ধরবে না এই আশায় এমন কৌশল করত সে এমনই দাবি তৃণমূলের একাংশের । এক কথায় বড় চুপড়ি গ্রামের ‘বড় দাদা’ বলেই পরিচিত ছিল সে। ইদানিং অবশ্য তার লোকবল কিছুটা কমে গিয়েছিল। তবু, শুক্রবার খুনের ঘটনার ঘণ্টা খানেক পরেও তৃণমূলের স্থানীয় প্রাক্তন যুব সভাপতি বিপিন সাধুখাঁ দাবি তুলেছিলেন, নিহত ব্যক্তি তাদের দলের গ্রাম নেতা। আমোদ দলের অঞ্চল কমিটির সহ সভাপতি ছিলেন বলে দাবি তোলেন তিনি । গ্রাম থেকে তৃণমূলের একাংশ এমন দাবি তুললেও তৃণমূলের বর্তমান ব্লক ও নদিয়া (Nadia) জেলা নেতৃত্ব অবশ্য তাতে সায় দেয়নি। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি শিশির রায় জানান , “আমোদ আমাদের দলের সমর্থক। এটুকু ছাড়া আর কিছু নয়।” এদিকে পুলিশের চোখে দাগি দুষ্কৃতী বলেই পরিচিত ছিল আমোদ। তার বিরুদ্ধে খুন সহ একাধিক অভিযোগের রেকর্ড আছে পুলিশি খাতায়। এ বছর ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে এই আমোদের বাড়িতে অভিযান চালিয়েই হাঁসখালি থানার পুলিশ একটি দেশি আগ্নেয়াস্ত্র সহ ১২ বোরের ৩ রাউণ্ড গুলি উদ্ধার করেছিল।   

    কিভাবে তৃণমূল কর্মীকে খুন করা হল ?

    পানের নেশা ছিল আমোদের। বাড়ি থেকে বাজার আধ কিমিও নয়। বাড়ি থেকে বাজারে এসে যথারীতি পান কিনেছিল সে। তারপর একটা চায়ের দোকানে গিয়েছিল। মেয়ে সেলিনাকে বাইরে দাঁড় করিয়ে রেখে চা দোকানে ঢুকতে না ঢুকতেই আমোদকে ঘিরে ধরে একদল দুষ্কৃতী। একদম কাছ থেকে একাধিক গুলিতে ঝাঁঝরা করে তাকে মাটিতে লুটিয়ে দিয়েই বাইক নিয়ে দ্রুত চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। দুটি বাইকে মোট ৫ জন দুষ্কৃতী এসেছিল বলে জানান তার মেয়ে। নিহতের পরিবারের সদস্যদের দাবি, এর আগে আমোদকে তিন বার খুন করার চেষ্টা হয়েছিল। ওই তিনবার প্রাণে বাঁচলেও এবার জীবিত অবস্থায় হাসপাতালে যাওয়ার সুযোগটুকুও পায়নি সে। কারা এ খুন করল, কোথা থেকে এসেছিল, সে তদন্ত শুরু করেছে হাঁসখালি থানার পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share