Category: পড়াশোনা

Get updated Education and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • NTA: আগামী বছর কবে হবে জেইই মেইন, নীট? সময়সূচী প্রকাশ করল এনটিএ

    NTA: আগামী বছর কবে হবে জেইই মেইন, নীট? সময়সূচী প্রকাশ করল এনটিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের একাধিক প্রবেশিকা পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশ করল ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। আগামী বছর সর্বভারতীয় মেডিক্যাল পরীক্ষার প্রবেশিকা নীট ৭ মে হতে চলেছে।

    এনটিএয়ের তরফে আরও জানানো হয়েছে, ২০২৩ সালের ২১ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ‘কমন ইউনিভার্সিটি এন্ট্রাস টেস্ট’ -র পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষাগুলির আয়োজক সংস্থা (NTA) আরও জানিয়েছে, আগামী বছরের ২৪ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত জেইই-মেন পরীক্ষা হবে। শুধুমাত্র প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন পরীক্ষায় বিরতি থাকবে। দ্বিতীয় সেশনের পরীক্ষা হবে আগামী এপ্রিল মাসে।  

    ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির (NTA) এক আধিকারিক এ বিষয়ে বলেছেন, “চলতি বছর অনেকটাই আগে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষার সূচি ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। ওই প্রবেশিকা পরীক্ষাগুলির আগে যাতে পরীক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত সময় পান, সেজন্যই আগেভাগে পরীক্ষার সূচি ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: শুভেন্দু ইস্যুতে হাইকোর্টে ফের একবার মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি?  

    আশা করা হচ্ছে আগামী জানুয়ারি থেকেই শুরু হতে পারে আবেদন গ্রহন প্রক্রিয়া। ২০২২ সালে, ১৭ জুলাই নীট পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। নীট ২০২৩- এর পরীক্ষা দু মাস এগিয়ে এসেছে। আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পরে, প্রার্থীরা নীট-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, neet.nta.nic.in-এ গিয়ে আবেদন করতে পারেন। 

    ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট আয়োজন করে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। নীট ছাড়াও, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ট্রান্স পরীক্ষার জেইই মেইন এবং কুয়েট-এর আয়োজক সংস্থাও এনটিএ।

    ২০২৩-এর জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেইন পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করল এনটিএ (NTA)। পরীক্ষার জন্য যোগ্যতার মাপকাঠির ক্ষেত্রেও বেশ কিছু পরিবর্তনের কথা ঘোষণা করেছে এনটিএ। বৃহস্পতিবার রাতেই পরীক্ষা সংক্রান্ত ঘোষণাগুলি করা হয় সংস্থার তরফে। পরীক্ষার জানুয়ারি সেশনের জন্য পরীক্ষার্থীরা আগামী ১২ জানুয়ারি রাত ৯টা পর্যন্ত তাঁদের নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন। এর পর আবার এপ্রিল সেশনের জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যাবে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ মার্চের মধ্যে। যাঁরা পরের বছর পরীক্ষাটি দিতে চান, তাঁরা জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেন-এর নিজস্ব ওয়েবসাইট-https://nta.ac.in/-এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে আবেদন জানাতে পারবেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • UGC: চার বছরের স্নাতকের পরেই পিএইচডির সুযোগ, নতুন নিয়ম আনছে ইউজিসি

    UGC: চার বছরের স্নাতকের পরেই পিএইচডির সুযোগ, নতুন নিয়ম আনছে ইউজিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় পরিবর্তন আসতে চলেছে ভারতীয় শিক্ষানীতিতে। পরিবর্তিত শিক্ষানীতিতে, পিএইচডি করার জন্যে আর মাস্টার্স বাধ্যতামূলক থাকবে না। চার বছরের স্নাতক কোর্সের পরেই যোগ দেওয়া যাবে গবেষণার কোর্সে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (UGC) চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার জানিয়েছেন, চার বছরের স্নাতক ডিগ্রিধারী প্রার্থীরা সরাসরি পিএইচডি করতে পারবেন। তাদের স্নাতকোত্তর ডিগ্রির প্রয়োজন হবে না।   
     
    চার বছরের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের (এফওয়াইইউপি) সুবিধার কথা জানিয়ে এম জগদেশ কুমার (UGC) বলেন, “প্রথম সুবিধা হল পিএইচডি প্রোগ্রামে যোগদানের জন্য তাদের স্নাতকোত্তর ডিগ্রির প্রয়োজন নেই। তারা এর জন্য একটি সিঙ্গেল বা ডাবল মেজরও নিতে পারে।”

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানকে ৭১- এর নৃশংসতার জন্যে ক্ষমা চাইতে হবে, রাষ্ট্রসংঘে স্মারকলিপি পেশ মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চের

    ইউজিসি (UGC) চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার এও জানিয়েছেন যে, চার বছরের স্নাতক প্রোগ্রাম সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়িত না হওয়া পর্যন্ত তিন বছরের স্নাতক কোর্সটি বন্ধ করা হবে না। তিনি আরও বলেন যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে তিন বা চার বছরের প্রোগ্রামের (এফওয়াইউপি) মধ্যে বেছে নেওয়ার বিকল্প দেওয়া হবে পড়ুয়াদের। বুধবার সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে, তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য অনার্স ডিগ্রির চার বছরের প্যাটার্নে স্থানান্তর করা বাধ্যতামূলক হবে কি না। ইউজিসি চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। 

    কী সেই নতুন নিয়ম? 

    সম্প্রতি অনার্স ডিগ্রি নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্টস কমিশন (UGC)। নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকে বদলে যাচ্ছে অনার্স ডিগ্রির নিয়ম। এতদিন পর্যন্ত অনার্স কোর্সের মেয়াদ ছিল তিন বছর। নতুন শিক্ষবর্ষ থেকে তিন বছরের বদলে চার বছর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। এই সংক্রান্ত নতুন নিয়মের খসড়াও তৈরি করেছে তারা।

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, জাতীয় শিক্ষা নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই ‘কারিক্যুলাম অ্যান্ড ক্রেডিট ফ্রেমওয়ার্ক ফর ফোর-ইয়ার আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামস’ নামে খসড়া প্রস্তাবটি তৈরি করা হয়েছে। সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) নতুন নিয়মের কথা ঘোষণা করবে। 

    খসড়া প্রস্তাবটিতে বলা হয়েছে, ৩ বছরে স্নাতক হতে গেলে শিক্ষার্থীকে ১২০ ক্রেডিট পয়েন্ট লাভ করতে হবে। অন্য দিকে, ৪ বছরে স্নাতক হতে গেলে শিক্ষার্থীর ১৬০ ক্রেডিট পয়েন্ট প্রয়োজন। খসড়া প্রস্তাবটিতে আরও বলা হয়েছে, যদি কোনও পড়ুয়া ভবিষ্যতে গবেষণা করতে চান, তবে তাদের চার বছরের স্নাতক ডিগ্রি (UGC) চলাকালীনই রিসার্চ প্রজেক্ট বেছে নিতে হবে। এতে তারা কোর্সের মেয়াদ শেষে রিসার্চ স্পেশালাইজেশনের সঙ্গে স্নাতক ডিগ্রি পাবেন।

    বর্তমানে যারা ‘চয়েস বেসড ক্রেডিট সিস্টেমে’ তিন বছরের অনার্স ডিগ্রিতে ভর্তি হয়েছেন এবং পড়াশোনা করছেন, তাঁরা চাইলে চার বছরের স্নাতক ডিগ্রিতে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের (UGC) তরফে অফলাইন ও অনলাইনে ক্লাস সহ একাধিক পদ্ধতিতে দুই কোর্সকে মিলিত করে দেওয়া হতে পারে।

    আবার এই নতুন নিয়মের প্রস্তাবে পড়ুয়াদের বাড়তি সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। যেমন-ইউজিসি-এর (UGC) তরফে জানানো হয়েছে, চার বছরের অনার্স কোর্স পড়ার মাঝে কোনও পড়ুয়া যদি পড়াশোনা ছেড়ে দেন ও তবে তিনি পরে আবার তা শুরু করার সুযোগ পাবেন। তবে অনার্স কোর্স ছেড়ে যাওয়ার তিন বছরের মধ্যে তা শুরু করতে হবে। আবার কোর্সটি শেষ করার জন্য পড়ুয়া ৭ বছর সময় পাবেন।

    এছাড়াও পড়ুয়ারা চাইলে দ্বিতীয় সেমেস্টারে নিজেদের স্নাতক ডিগ্রির মূল বিষয় পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন। কোনও পড়ুয়া চাইলে একসঙ্গে দুটি বিষয় নিয়েও স্নাতক স্তরে পড়াশোনা করতে পারবেন। স্নাতক ডিগ্রির জন্য পড়ুয়াদের ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর পেতেই হবে।

    খসড়া প্রস্তাবে (UGC) বিভিন্ন শাখা, অন্যান্য কোর্স ও তার নিয়ম নিয়েও উল্লেখ করা হয়েছে। ভাষার কোর্স, পরিবেশ শিক্ষা,  ডিজিটাল ও প্রযুক্তিগত সমাধান, স্বাস্থ্য, যোগশিক্ষা, ক্রীড়া ও শরীরচর্চা নিয়েও কোর্সের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • ISC and ICSE: ২০২৩ সালের দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষাসূচি ঘোষণা  আইএসসি ও আইসিএসই বোর্ডের

    ISC and ICSE: ২০২৩ সালের দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষাসূচি ঘোষণা আইএসসি ও আইসিএসই বোর্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্য কাউন্সিল ফর দ্য ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট এক্সামিনেশনস (CISCE) আগামী বছরের জন্য দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষাসূচি ঘোষণা করল। ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (ICSE ক্লাস 10) এবং ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট (ISC ক্লাস 12)-এর ২০২৩ সালের পরীক্ষাসূচী ইতিমধ্যে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, cisce.org-তে প্রকাশ করেছে তারা। দ্বাদশ শ্রেণির আইএসসি পরীক্ষা হবে ২০২৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারী থেকে এবং দশম শ্রেণির আইসিএসই পরীক্ষা হবে ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ থেকে শুরু হবে৷

    আরও পড়ুন: আর নিজস্ব প্রবেশিকা পরীক্ষা নয়, স্নাতকোত্তরের জন্য কুয়েটেই ভরসা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের

    CISCE বোর্ড পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা দিয়েছে

    – পরীক্ষা শুরুর পাঁচ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার হলে বসার নির্দেশ দিয়েছে বোর্ড।

    – পরীক্ষার্থীদের কেবলমাত্র প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বোর্ড।

    – উত্তরপত্রে শুধুমাত্র কালো/নীল বল-পয়েন্ট কলম ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে বোর্ড।

    – প্রশ্নপত্রে যেভাবে নম্বর দেওয়ার পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে, সেভাবেই ব্যবহার করতে বলেছে বোর্ড।

    – যে কোনও ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ডেস্ক বা অন্যান্য ধরনের গণনা যন্ত্রের ব্যবহার পরীক্ষা কেন্দ্রে নিষিদ্ধ করেছে বোর্ড।

    – উত্তরপত্রের পৃষ্ঠাগুলিতে লেখা শেষ করার পরেই আবার শিট দেওয়া হবে।

    – ব্যবহৃত বা অব্যবহৃত সমস্ত শিট অবশ্যই মূল উত্তরপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

    – রাফ কাজ সহ সমস্ত কাজ, বাকি উত্তরের মতো একই শীটে করা উচিত।

    – যদি কোনও পরীক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রের ভিতরে বা বাইরে অসাধু উপায় অবলম্বন করে, তাহলে পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হবে।

    আরও পড়ুন: স্বল্পমেয়াদী কোর্সের এত চাহিদা কেন? এগুলো করার সুবিধা কী কী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • CUET: আর নিজস্ব প্রবেশিকা পরীক্ষা নয়, স্নাতকোত্তরের জন্য কুয়েটেই ভরসা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের

    CUET: আর নিজস্ব প্রবেশিকা পরীক্ষা নয়, স্নাতকোত্তরের জন্য কুয়েটেই ভরসা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্নাতকোত্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষা, ‘দিল্লি ইউনিভার্সিটি এনট্রান্স টেস্ট’ বা ডুয়েট। পরবর্তী শিক্ষাবর্ষ থেকেই স্নাতকোত্তর স্তরের ভর্তি পুরোটাই হবে কুয়েট থেকে। অর্থাৎ যারা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার স্বপন দেখছেন তাদেরকে অবশ্যই কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রবেশিকা পরীক্ষায় (CUET) পাশ করতে হবে। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা পরিষদও এই সিদ্ধান্তে সহমত পোষণ করেছে। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রবেশিকা পরীক্ষা কীভাবে নেওয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্যে ১০ জনের একটি দল গঠন করা হয়েছিল। সেই দলই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

    এই মুহূর্তে কী নিয়মে নেওয়া হচ্ছে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি?

    এই মুহূর্তে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ কলেজ থেকে পাশ করা পড়ুয়াদের মেধার ভিত্তিতে ৫০ শতাংশ আসনে ভর্তি নেওয়া হয়। বাকি ৫০% আসনে ভর্তি নেওয়া হয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষার ভিত্তিতে। 

    এখন থেকে কীভাবে নেওয়া হবে প্রবেশিকা পরীক্ষা?

    নতুন নিয়মে যে ৫০% আসনে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের নেওয়া হয় মেধার ভিত্তিতে, তা একই থাকবে। বাকি ৫০%- এ পড়ুয়াদের নেওয়া হবে কমন ইউনিভার্সিটি এনটান্স টেস্টের (CUET) ভিত্তিতে। 

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ধাক্কা খেল স্কুল সার্ভিস কমিশন! এবার কি সুপ্রিম দুয়ারে যাবে রাজ্য সরকার?

    ১-১২ সেপ্টেম্বর দেশের ৫০০টি শহর এবং দেশের বাইরের ১৩টি শহরে এই পরীক্ষা নেওয়া হয়। মোট ৩.৫৭ লক্ষ পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় বসেন। দেশের প্রথম সারির ৬৬টি বিশ্ববিদ্যালয় কুয়েটের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের ভর্তি নেয়। এর মধ্যে রয়েছে বহু কেন্দ্রীয়  বিশ্ববিদ্যালয়।  

    কুয়েট পিজির ফল প্রকাশের পরেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দিয়েছে ইউজিসি। ইউজিসি বিশ্ববিদ্যালয়কে চিঠি দিয়ে ওয়েবসাইট এবং ওয়েব পোর্টাল খোলার নির্দেশ দিয়েছে। যাতে পড়ুয়াদের ভর্তির প্রক্রিয়া আরও সহজ হয়। 

    দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় (Delhi University) ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রোগ্রামে কেন্দ্রীয় বিশ্ব বিদ্যালয় প্রবেশিকা পরীক্ষার (CUET 2022) মাধ্যমে ভর্তির জন্য পোর্টাল (Portal) চালু করেছে। সেই পোর্টালে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দেশজুড়ে প্রায় ৬.১৪ লক্ষ পড়ুয়া দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কলেজে ভর্তি হওয়ার আবেদন করেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Foreign Language Courses: ভারতে বিদেশি ভাষা শিক্ষার সুযোগ

    Foreign Language Courses: ভারতে বিদেশি ভাষা শিক্ষার সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশি ভাষা শিক্ষার (Foreign Language Courses) চাহিদা ভারতে বরাবরই রয়েছে। বৃহৎ এই পৃথিবীতে অঞ্চল, দেশ এবং সংস্কৃতি ভেদে ভাষার অভাব নেই। কিন্তু আমাদের মনে প্রশ্ন থেকেই যায় কোন কোন বিদেশি ভাষা (Foreign Language Courses) আয়ত্ত করতে পারলে ভালো বেতনের কাজের সুযোগ পাওয়া যাবে। ২০২২ সালে এসে কোন কোন বিদেশি ভাষা শিখলে আমাদের ভালো কেরিয়ার তৈরি হবে। মনে রাখতে হবে বিদেশি ভাষার উপর দখল থাকলে বিদেশে কাজ পাওয়াও সহজ হবে। 

    আমরা এবার সংক্ষিপ্তভাবে জেনে নিই কিছু বিদেশি ভাষার কোর্স (Foreign Language Courses) সম্পর্কে, যাতে একটি গাইডলাইন তৈরি হয়, আগ্রহী দের জন্য।

    এ বিশ্বের সবথেকে বেশি সংখ্যক মানুষ কথা বলে এই পাঁচটি ভাষায় English, Mandarin Chinese, Spanish, Arabic, French. ইংরাজি ভারতে বহু পঠিত ভাষা, সেজন্য আমরা এখানে ইংরাজি ছাড়া অন্য ভাষাগুলির বিষয়ে আলোকপাত করলাম।
     
    German এবং Japanese এই দুটি ভাষাও ভারতে খুব জনপ্রিয়। এর কারণ হলো জাপান এবং জার্মানির অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই উন্নত। ফলে এখানে বিভিন্ন বিষয়ে কেরিয়ার তৈরি করতে এই দুটি ভাষা শিখতেই হয়। বিগত কয়েক বছরে আরও কতগুলি ভাষার চাহিদা এবং জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠেছে ভারতবর্ষে, সেগুলি হল Portuguese, Italian, Korean এবং Russian.

    আমাদের দেশে যে দশটি বিদেশি ভাষা (Foreign Language Courses) শেখার উপর আগ্রহ সবথেকে বেশি রয়েছে, সেগুলি এক নজরে দেখে নেব।

    ১) ফরাসি

    ভারতে যে সমস্ত বিদেশি ভাষা (Foreign Language Courses) শেখার উপর চাহিদা রয়েছে, তাদের মধ্যে ফরাসি সবথেকে জনপ্রিয়। ভারতবর্ষের দিল্লি এবং অন্যান্য রাজ্যে এক লাখের উপর ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে যারা ফরাসি ভাষা আয়ত্ত করার কাজে লেগে রয়েছে। প্রতিদিনই এই সংখ্যা বাড়ছে। বিদেশি ভাষার (Foreign Language Courses) মধ্যে এটি অন্যতম যে ভাষাটি জানলে কর্পোরেট দুনিয়ার চাকরিতে সহজেই প্রবেশ করা যায়। অনেক মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কাজের ভাষা হিসেবে ফরাসি ব্যবহার করা হয়। ফ্যাশান, শিক্ষা, ডিজাইন, ব্যাঙ্কিং, ফাইন্যান্স, এক্সপোর্ট ইমপোর্ট, ট্রাভেলিং, রিটেইলিং, লাক্সারি গুডস ইত্যাদি সেক্টরে এই ভাষার প্রচলন রয়েছে। অর্থাৎ কিছু সেক্টরে কাজ করার জন্য এই ভাষা শেখা অপরিহার্য। এই পৃথিবীতে ৩০টিরও বেশি দেশের মানুষ ফরাসি ভাষায় কথা বলেন। এই ভাষার প্রচলন পাঁচটি মহাদেশে রয়েছে। বিশ্বব্যাপী যে সমস্ত ভাষা শেখার উপর মানুষের আগ্রহ সবথেকে বেশি রয়েছে, তাদের মধ্যে ফরাসি দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

    ২) জার্মান

    ফরাসি এবং স্প্যানিশ ভাষার মতোই জার্মান ভাষাতেও অসংখ্য মানুষ বিশ্বব্যাপী কথা বলেন এবং এই ভাষা শিখলে কাজের সুবিধা রয়েছে, এমন ক্ষেত্র নেহাত কম নয়। ফরাসির পরে এটি হল দ্বিতীয় ভাষা যেটা শিখতে ভারতীয়দের আগ্রহ তুঙ্গে থাকে। এই ভাষার প্রতি আগ্রহ থাকার কারণ গুলি নিচে ব্যাখ্যা করা হল

    i) ইউরোপের বেশিরভাগ মানুষের মাতৃভাষা হলো জার্মান। জার্মানি, অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ডের অফিসিয়াল ভাষা হল জার্মান। 

    ii) অর্থনৈতিকভাবে জার্মানি দেশ হল খুব উন্নত। তাই জার্মান ভাষা শেখার আগ্রহ মানুষের বেশি থাকে। কারণ এই ভাষা শিখলে Volkswagen, BASF, Daimler, BMW, Bosch, Siemens প্রভৃতি কোম্পানিতে কাজ খুঁজে নেওয়া সহজ হয়। বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, অটোমোবাইল প্রভৃতি ক্ষেত্রেও জার্মান ভাষার প্রচলন রয়েছে।

    iii) পাঁচশোর অধিক ভারতীয় স্কুল এবং কলেজে এবং আড়াইশোর বেশি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে জার্মান ভাষা পোড়ানো হয়।

    iv) ১৯৫৭ তে জার্মানি সরকার জার্মান ভাষা শিক্ষা প্রসারের জন্য কলকাতাতে ম্যাক্স মুলার ভবন তৈরি করে। 

    v) বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলি সেরার তালিকায় থাকে। তাই এই ভাষা শিখলে কদর অনেক বেড়ে যায়। জার্মানি বা অস্ট্রিয়াতে উচ্চশিক্ষা লাভের পরিকল্পনা থাকলে এই ভাষা শিখতে আর দেরি করা উচিত নয়।

    ৩) স্প্যানিশ

    সারা বিশ্বব্যাপী কুড়িটি এমন দেশ রয়েছে, যেখানে স্প্যানিশ ভাষায় (Foreign Language Courses) কথা বলা হয়। বিশ্বব্যাপী স্প্যানিশ ভাষার চাহিদা ব্যাপক রয়েছে। ফ্রেঞ্চ এবং জার্মান ভাষার পরে এটি হল তৃতীয় ভাষা, যেটি শেখার আগ্রহ মানুষের যথেষ্ট থাকে। ট্রাভেল, ট্যুরিজম, জার্নালিজম ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে, যেখানে স্প্যানিশ ভাষা ব্যবহৃত হয়। লিখিত এবং কথ্য স্প্যানিশ ভাষা যেকোনো ব্যক্তির কেরিয়ার তৈরিতে সম্পদ। বিপিওতে চাকরি, ভাষা শিক্ষক ইত্যাদি পেশাতেও কেরিয়ার তৈরি করা যায় এই ভাষা (Foreign Language Courses) জানা থাকলে। দক্ষিণ এবং মধ্য আমেরিকার সাথে ভারতবর্ষের বাণিজ্যিক সম্পর্ক দিন দিন বেড়েই চলেছে। স্প্যানিশ মিউজিক, স্প্যানিশ ফুটবল লিগ এর অসম্ভব জনপ্রিয়তা রয়েছে পৃথিবীব্যাপী এবং ভারতবর্ষ তার বাইরে নয়। তাই স্প্যানিশ ভাষা এত গুরুত্বপূর্ণ।

    ৪) জাপানি

    বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারত জাপানের উন্নত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক রয়েছে। প্রযুক্তিবিদ্যার উন্নত দেশ হিসেবে জাপান পরিচিত। যদি ভাবেন কোন ভাষা শিখলে, সবথেকে বেশি বেতনের চাকরি পাবেন, তবে সেটা নিঃসন্দেহে জাপানি ভাষা। জাপানি ভাষার (Foreign Language Courses) উপর দখল একটি ভালো কেরিয়ার তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।

    ৫) মান্দারিন চাইনিজ 

    পৃথিবীব্যাপী কয়েক কোটি মানুষ এই ভাষায় কথা বলেন। পৃথিবীর অর্থনৈতিক মানচিত্রে চীন দেশের স্থান অত্যন্ত লক্ষণীয়। বিভিন্ন চাইনিজ ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানিতে ভালো বেতনের চাকরি পেতে এই ভাষা (Foreign Language Courses) কাজে লাগে। বর্তমান ভারতে চাইনিজ দোভাষী কাজের খুবই চাহিদা রয়েছে।

    ৬) রাশিয়ান

    রাশিয়ান ভাষা (Foreign Language Courses) শেখার আগ্রহ ভারতবর্ষে খুব বেশি। সারা পৃথিবীতে ৩০ কোটি মানুষ এই ভাষায় কথা বলেন। ভারত এবং রাশিয়ার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বর্তমান। রাশিয়ান ভাষা শেখা থাকলে ইঞ্জিনিয়ারিং, তেল এবং গ্যাস তথা প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রতে ভালো কাজের সুযোগ রয়েছে। রাশিয়ান ভাষা শেখা থাকলে, রাশিয়ান সাহিত্য ক্ষেত্রতেও কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়। একটা সময় ছিল, যখন ভারতবর্ষের বিভিন্ন শহরে রাশিয়ান ভাষা (Foreign Language Courses) শেখানো হতো। রাশিয়ান সরকার বর্তমানে তাদের ভাষার প্রসারের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে।

    ৭) পর্তুগিজ 

    পর্তুগিজ ভাষার (Foreign Language Courses) ওপর দখল রয়েছে যাঁদের, তাঁদের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে ফাইন্যান্স, ট্রাভেলিং, টেকনোলজি, আইটি, এডুকেশন প্রভৃতি ক্ষেত্রে। ভারতের দিল্লি এবং গোয়াতে এই ভাষা এখনও অনেকটা জনপ্রিয় রয়েছে। পৃথিবীর যে আটটি দেশে পর্তুগিজ ভাষায় কথা বলা হয় তার মধ্যে ব্রাজিল এবং পর্তুগালের সাথে ভারতের সম্পর্ক দিন দিন উন্নত হচ্ছে। বাণিজ্যিক সমেত অন্যান্য বিষয়েও সম্পর্ক স্থাপন হচ্ছে। তাই পর্তুগিজ ভাষা জানা থাকলে বিদেশে কাজ পাওয়া সম্ভব।

    ৮) ইতালিয়ান

    বিদেশী ভাষা শিখতে যাদের আগ্রহ রয়েছে তাঁদের জন্য ইতালিয়ান ভাষাও গুরুত্বপূর্ণ। এই ভাষার উপর দখল থাকলে Banco, Fiat, Benetton, Gucci, Lloyd, Ferrari, Marconi, Pinnacle প্রভৃতি কোম্পানিতে কাজ পাওয়ার সহজ হয়। কারণ এই সমস্ত কর্তৃপক্ষ ইতালিয়ান ভাষা যাঁরা জানে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়। অন্যান্য ভাষার থেকে তুলনামূলকভাবে অনেকটা সহজ হয় ইতালিয়ান ভাষা শেখা।

    ৯) আরবি

    তেল সম্পদে পরিপূর্ণ এবং অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হল আরব দেশ। এদেশ থেকে অসংখ্য মানুষ কর্মসূত্রে আরব দেশ গুলিতে যান। কাতার, ওমান, কুয়েত প্রভৃতি দেশে বিভিন্ন কোম্পানি ও সংস্থায় কাজ করতে চাইলে আরবি ভাষা শেখা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্ত দেশগুলিতে বেতন প্যাকেজ খুবই ভালো।

    ১০) কোরিয়ান

    উত্তর এবং দক্ষিণ কোরিয়াতে অফিসিয়াল ভাষা হল কোরিয়ান। দক্ষিণ কোরিয়া অর্থনৈতিকভাবে খুবই উন্নত। Hyundai, Posco, Lotte, Samsung, LG, Kia ইত্যাদি কোম্পানিগুলি আমাদের খুবই পরিচিত। এগুলো আন্তর্জাতিক কোরিয়ান কোম্পানি। কোরিয়ান নাটক, কোরিয়ান গান, কোরিয়ান পপ এগুলোর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই কোরিয়ান ভাষা জানা থাকলে ভালো কেরিয়ার তৈরি করা সম্ভব।

  • Short Term Course: ভালো কেরিয়ার গড়তে ১০টি স্বল্পমেয়াদি কোর্স সম্পর্কে জানুন

    Short Term Course: ভালো কেরিয়ার গড়তে ১০টি স্বল্পমেয়াদি কোর্স সম্পর্কে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে, সঠিক কেরিয়ার নির্বাচন খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। আজকের দিনে বিভিন্ন কর্মমুখী স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short term Course) করানো হয় সারা দেশব্যাপী অসংখ্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। টেকনোলজি, ডিজাইন ,ম্যানুফ্যাকচারিং ইত্যাদি নানা রকম কোর্স চালু রয়েছে। স্বল্পমেয়াদি কোর্স (Short term Course) করে স্বনির্ভর হওয়া সম্ভব। আজকে আমরা আলোচনা করব এমনই ১০টি স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short Term Course) সম্পর্কে। প্রথাগত কোর্সের বাইরে, ভিন্ন ধর্মী এই কোর্সগুলি ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে ভালো কেরিয়ার অপশন। 

    ১) গেম ডিজাইন

    প্রথমেই বলা যাক এই  স্বল্পমেয়াদী কোর্সটির (Short term Course) বিষয়ে। মোবাইল গেম খেলতে কার না আবার ভালো লাগে। আজকের কৈশোর তো বলতে গেলে আউটডোর গেমস এর থেকে মোবাইল গেম বেশি পছন্দ করে। যদি আপনারও ভিডিও গেমে আগ্রহ থাকে তাহলে এই আগ্রহকেই পেশা বানিয়ে নিতে আর দেরি করবেন না। ভিডিও গেমের ডিজাইন, গ্রাফিক্স , ইত্যাদি বানানো এই কোর্সে শেখানো হয়। গেম ডিজাইনিং কোর্সের উপর ডিপ্লোমা করানো হয় ভারতবর্ষের বিভিন্ন কলেজে। এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সটি (Short term Course) করে আপনি কেরিয়ার নির্বাচন করতে পারেন নিম্নলিখিত পেশাদার কর্মী হিসেবে।

    1. Multimedia Artists and Animators

    2. Software Developers

    3. Art Directors

    4. Graphic Designers

    5. Web Developers

    6. Final Thoughts

    ২) ডেটা সায়েন্স

    US Bureau of Labor Statistics এর সমীক্ষা অনুযায়ী ২০২৬ এর মধ্যে ২৭% চাকরি বুস্ট করবে ডেটা সায়েন্স। ভবিষ্যতের সেরা চাকরি বেছে নিতে ডেটা সায়েন্স কোর্সের জুড়ি মেলা ভার। কম্পিউটার ,অংক, স্ট্যাটিসটিক্স, ডেটা অ্যানালিসিস এগুলোতে যদি আগ্রহ থাকে তাহলে বেছে নিতে পারেন এই কোর্সটি। প্রতিটি শিল্প ক্ষেত্রে এবং বাণিজ্য ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় ডেটা সায়েন্স কোর্স পাশ দের। তাদের কাজ হল, বিগ ডেটা অ্যানালাইস করা এবং ব্যবসার উন্নতিতে কাজ করা। সফল পেশাদার হিসেবে বেছে নিতে পারেন নিম্নলিখিত কেরিয়ার গুলি-
    1. Data Scientist

    2. Machine Learning Engineer

    3. Machine Learning Scientist

    4. Applications Architect

    5. Enterprise Architect

    ৩) সাইবার সিকিউরিটি

    একবিংশ শতকে এটা ইনফরমেশন টেকনোলজির যুগ চলছে। টাকা লেনদেন থেকে যাবতীয় ব্যক্তিগত তথ্য আদান-প্রদান সবকিছুই অনলাইনে করতে হয়। তাই সাইবার সিকিউরিটি নামের এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সের (Short term Course) চাহিদা এখন তুঙ্গে। কম্পিউটার সায়েন্স বা কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন এই ব্যাকগ্রাউন্ডের ছাত্ররা এই স্বল্প মেয়াদী কোর্স  (Short term Course) নিয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। সরকারি এবং বেসরকারি বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই স্বল্পমেয়াদি কোর্সের (Short term Course) মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়। ‌ কর্মমুখী এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সের (Short term Course) মাধ্যমে আপনারা যে কেরিয়ারগুলিকে অপশন হিসেবে বেছে নিতে পারেন সেগুলি হল-

    1. Cybersecurity Analyst

    2. Cybersecurity Consultant

    3. Cyber Security Manager/Administrator

    4. Software Developer/Engineer

    5. Systems Engineer

    ৪) ফার্মাকোলজি

    এই স্বল্পমেয়াদি কোর্স (Short term Course) করে মোটা মাইনের সরকারি বা বেসরকারি কাজের সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন রিসার্চ ইনস্টিটিউশন ,হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়, ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যান্ড বায়োটেক ইন্ডাস্ট্রি ইত্যাদিতে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সের (Short term Course)। আসুন এবার দেখে নিই, পেশাদার কর্মী হিসেবে কোন কোন কেরিয়ার অপশন আপনি পাবেন এই স্বল্পমেয়াদি কোর্স (Short term Course) করে। 

    1. Pharmacist

    2. Pharmacologist

    3. Pharmaceutical Sales Representative

    4. Pharmaceutical Marketing Manager

    5. Medical Writer

    ৫ ) কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট

    প্রতিটি দেশের অর্থনীতি যত এগোচ্ছে তত বেশি কনস্ট্রাকশন এর কাজ হচ্ছে। সরকারি স্তরে হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলির আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গৃহ নির্মাণ, শহুরে এলাকায় ফ্ল্যাট তৈরি এগুলো চলছে। তাই কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট এই স্বল্প মেয়াদী কোর্সটি (Short term Course) সময়োপযোগী এতে কোন সন্দেহ নেই। বৃহৎ কনস্ট্রাকশন গুলিতে প্রয়োজন হয় কনস্ট্রাকশন ম্যানেজারের। সার্বিক পরিকল্পনা থেকে , কন্ট্রাক্টর হায়ার করা সমেত সমস্ত খুঁটিনাটি কাজ দেখে নিতে হয় কনস্ট্রাকশন ম্যানেজারদের। এই স্বল্পমেয়াদি কোর্সে (Short term Course) করে একটি ভালো কেরিয়ার অপশন তৈরি করা যায়। কনস্ট্রাকশন ম্যানেজমেন্ট এই স্বল্পমেয়াদি কোর্স  (Short term Course)করে আপনি বেছে নিতে পারেন নিচের যে কোন একটি কেরিয়ার অপশন।

    1. Construction Manager

    2. Project Engineer

    3. Estimator

    4. Construction Inspector

    5. Civil Engineer

    আরও পড়ুন: পড়ুন ডেটা সায়েন্স, মাইনে মিলবে মোটা অঙ্কের

    ৬) হিউম্যান রিসোর্স

    প্রথমে খোঁজ নিতে হবে যে কোন কোন প্রতিষ্ঠানে মানবসম্পদ বিভাগ রয়েছে। সাধারণত বড় বড় দেশি এবং বহুজাতিক সংস্থাগুলিতে এই বিভাগ থাকে। গার্মেন্টস, ফ্যাক্টরি ,মিডিয়া হাউজ, প্রকাশনা সংস্থা, টেলি কমিউনিকেশন এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানে কাজের সুযোগ রয়েছে এই স্বল্প মেয়াদী কোর্স   (Short term Course) করে। নিম্নলিখিত পদগুলিতে নিয়োগ করা হয় এই স্বল্পমেয়াদী কোর্স (Short term Course) যারা করে থাকেন।

    1. HR Officer

    2. Human Resources Manager

    3. HR Consultant

    4. Executive Recruiter

    5. Compensation and Benefits Manager

    ৭) নার্সিং

    এই কর্মমুখী কোর্সের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে অনেকেই আছে যারা বেঙ্গালুরুতে নার্সিং পড়তে যায়। স্বাস্থ্য বিষয়ক এই কোর্স করে বিভিন্ন ছোট বড় বেসরকারি হাসপাতালে অথবা সরকারি হাসপাতালে কাজের সুযোগ রয়েছে। এই কোর্স করে নিম্নলিখিত পেশাগুলিকে বেছে নেওয়া যায়।

    1. Registered Nurse (RN)

    2. Certified Registered Nurse Anesthetist (CRNA)

    3. Cardiac Nurse

    4. Critical Care Nurse and ER Nurse

    5. Family Nurse Practitioner (FNP)

    ৮) ব্যবসা বিষয়ক কোর্স

    ফাইন্যান্স ,মার্কেটিং, একাউন্টেন্ট ইত্যাদি বিভিন্ন স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short term Course) রয়েছে, যেগুলোই ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত। ছোট বড়ো বিভিন্ন বাণিজ্য সংস্থায় এই স্বল্পমেয়াদী কোর্স (Short term Course) পাশ ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়োগ করা হয়। নিম্নলিখিত পেশা গুলিকে বেছে নিতে পারেন ব্যবসা বিষয়ক নানা রকম কোর্স করে।

    1. Accountant

    2. Management Consultant

    3. Financial Analyst

    4. Actuary

    5. Corporate Attorney (also requires a law degree)

    ৯) বিজ্ঞাপন ও মার্কেটিং বিষয়ক কোর্স

    এই যুগ বিজ্ঞাপনের যুগ। বিভিন্ন ছোট বড় সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, সরকারি হোক বা বেসরকারি, বিজ্ঞাপন দিতেই হয়। সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে এর ক্ষেত্র আরো অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিজ্ঞাপন এবং মার্কেটিং বিষয়ে বিভিন্ন স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short term Course) পাশ করে নিম্নলিখিত পেশাগুলিকে বেছে নিতে পারেন।

    1. Marketing Manager

    2. SEO Manager

    3. Fundraising Manager

    4. Event Planner

    5. Social Media Manager

    ১০) অর্থনীতি বিষয়ক বিভিন্ন কোর্স

    অর্থনৈতিক বিষয়ক বিভিন্ন স্বল্প মেয়াদী কোর্স (Short term Course) পাশ করলে পাবলিক পলিসি, হেলথ কেয়ার রিফর্ম ,আরবান প্ল্যানিং সমেত অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়। স্বল্প মেয়াদি কোর্সগুলি (Short term Course)পাশ করার পরে যে যে পেশাগুলিতে কেরিয়ার তৈরি করা যায় সেগুলি হল-

    1. Economist

    2. Financial risk analyst

    3. Data analyst

    4. Financial planner

    5. Accountant

  • Sports Psychology: স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্সের চাহিদা বাড়ছে ভারতজুড়ে, মিলবে মোটা অঙ্কের বেতন

    Sports Psychology: স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্সের চাহিদা বাড়ছে ভারতজুড়ে, মিলবে মোটা অঙ্কের বেতন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল কলেজের বিদ্যালাভ এখন শুধু মাত্র কতোগুলো প্রথাগত ডিগ্রির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। গ্লোবালাইজেশনের যুগে বিদ্যালাভের ক্ষেত্র বেড়েই চলেছে। নিত্য নতুন কর্মমুখী কোর্স চালু হচ্ছে। কোনও কোর্স স্বল্পমেয়াদি তো কোনওটা আবার ডিগ্রি। এই কোর্স গুলির বৈশিষ্ট্য হলো, এগুলো পেশাদার কর্মী তৈরি করতে পারে নিজ নিজ ক্ষেত্রে। কর্মমুখী এই কোর্সগুলো ছাত্র ছাত্রীদের স্বনির্ভর করতেও সক্ষম। জোর দেওয়া হয় ব্যবহারিক জ্ঞানের উপর। দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয় ছাত্র ছাত্রীদের। দেশ ও সমাজের বিভিন্ন সেক্টরের দ্রুত বৃদ্ধি হচ্ছে। তাই প্রতি মুহূর্তে দরকার পড়ছে দক্ষ কর্মীর।

    আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরুতে আইফোনের উৎপাদক ইউনিটে ৬০,০০০ কর্মী নিয়োগ, ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর 

    স্পোর্টস হল একটি বৃহৎ ক্ষেত্র। দেশের তরুণ সমাজ এবং শিক্ষানবিশ খেলোয়াড়দের সার্বিক উন্নতির কাজ করে এই ক্ষেত্র। অজস্র রকমের ইনডোর এবং আউডডোর গেম রয়েছে। রয়েছে বিভিন্ন স্পোর্টস ক্লাব এবং সংস্থা। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার গুলির আলাদা মন্ত্রণালয় রয়েছে স্পোর্টসের। বিভিন্ন স্পোর্টসের বিভিন্ন ইভেন্ট আমরা দেখতে পাই। জাতীয় স্তরে আন্তর্জাতিক স্তরে তো দেখি তার সাথে সাথে জেলা ও ব্লক স্তরের ইভেন্ট গুলি আমাদের চোখ এড়ায় না। দৈহিক সক্ষমতা এবং দৈহিক অনুশীলন যে কোন স্পোর্টস এর জন্য অপরিহার্য তবে স্পোর্টস শুধু এটার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। খেলোয়াড়দের মনোজগৎও সমান গুরুত্বপূর্ণ। এই বিষয় সংক্রান্ত একটি কোর্সের নাম হল ‘স্পোর্টস সাইকোলজি’। এই কোর্সটির বিষয় হলো, খেলোয়াড়দের পারফরমেন্স কে প্রভাবিত করবে কোন কোন সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্টর সেটা নিয়ে পড়াশোনা। খেলোয়াড়দের মনোজগতে স্থির করে দেয় যে তাদের দল কেমন পারফরম্যান্স করবে। মাঠের জয়ের আগে খেলোয়াড়দের আগে মনের জগতে জিততে হয়। তাহলেই স্বাভাবিক ছন্দে এবং নিজস্ব দক্ষতায় আত্মবিশ্বাসের সাথে খেলোয়াড়রা খেলতে পারে। বিভিন্ন স্পোর্টস সংস্থা স্পোর্টস এর ক্লাব সরকারি এবং বেসরকারি আরও অনেক সংগঠন রয়েছে যেখানে স্পোর্টস সাইকোলজিস্টদের প্রয়োজন পড়ে। 

    স্পোর্টস সাইকোলজিস্টদের কেরিয়ার

    সাইকোলজি বিষয়ে সম্পর্কে তো আমরা জানি। স্কুলে কলেজে এই বিষয় পড়ানো হয়। স্নাতক, স্নাতকোত্তর, থেকে পিএইচডি এবং অনেক সময় ডিপ্লোমা কোর্সও করানো হয় সাইকোলজি বিষয়ে। সাইকোলজি ব্যাকগ্রাউন্ডের ছাত্র বা ছাত্রীরা Association of Applied Sports Psychology (AASP)  নামক এই সংস্থায় রেজিস্ট্রেশন করিয়ে রাখতে পারেন। এই সংস্থার দেওয়া সার্টিফিকেট, স্পোর্টস সাইকোলজিস্টদের ক্যারিয়ার তৈরি করতে কাজে লাগে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, স্পোর্টস সাইকোলজিস্ট এর ক্যারিয়ার শুরু হয়, মাসে ৬,০০০ টাকা থেকে ১৫,০০০ টাকা বেতনের মধ্যে। পরবর্তীকালে এই বেতন মাসে ২,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তাহলে আর দেরি কেন! সাইকোলজি বিষয়ে ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে করা যেতেই পারে এই কোর্স। 

    ভারতের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় যেখান থেকে স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্স করা যেতে পারে

    ১) দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে সাইকোলজি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি দেওয়া হয়।
    ২) রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে সাইকোলজি বিষয়ে বিএসসি ডিগ্রি দেওয়া হয়।
    ৩) মুম্বই বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর কোর্স করানো হয়।
    ৪) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, এখানেও সাইকোলজি বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রী দেওয়া হয়।
    ৫) গুরু নানক দেব বিশ্ববিদ্যালয়,  স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে এখানে স্নাতক এবং মাস্টার্স ডিগ্রি করা যায়।
    ৬) ন্যাশনাল স্কুল অফ লিডারশিপ, স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে এখানে সার্টিফিকেট কোর্স করানো হয়।
    ৭) ইনস্টিটিউট অফ হোলিস্টিক মেন্টাল হেলথ, এখানে স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে পিজি ডিপ্লোমা কোর্স করানো হয়।
    ৮) রয়্যাল স্কুল অফ বিজনেস, এখানে স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে বিভিন্ন কোর্স করানো হয়। 
    ৯) ইনস্টিটিউট অফ স্পোর্টস সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি, স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে সার্টিফিকেট, ডিপ্লোমা সহ বিভিন্ন কোর্স এখান থেকে করা যেতে পারে।
    ১০) নেতাজি সুভাষ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ স্পোর্টস, এখান থেকেও স্পোর্টস সাইকোলজি বিষয়ে অনেক কোর্স করানো হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Data Science: পড়ুন ডেটা সায়েন্স, মাইনে মিলবে মোটা অঙ্কের

    Data Science: পড়ুন ডেটা সায়েন্স, মাইনে মিলবে মোটা অঙ্কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইটি (IT) সেক্টরে কাজের চাহিদা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। প্রয়োজন হল, নিজেকে ‘দক্ষ’ করে তুলতে হবে। পেশাদার হতে হবে। কম্পিউটার (Computer) সায়েন্স, কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং, হার্ডওয়ার, সফটওয়্যার, কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ ইত্যাদি কোর্স করে আইটি সেক্টরে অনেকেই চাকরি করেন। আজ আমরা আলোচনা করবো ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্স নিয়ে। জানব এই কোর্সের খুঁটিনাটি সমস্ত বিষয়।

    কোর্সের খুঁটিনাটি…

    ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্স আসলে কি?

    স্ট্যাটিসটিক্স, টুলস, বিজনেস নলেজ এসবের সংমিশ্রণ হল ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্স। এই ক্ষেত্রে একজন দক্ষ কর্মী হতে উপরের বিষয়গুলিকে ভালভাবে আয়ত্ত করতে হবে।

    ফাইনান্স, মার্কেটিং, রিটেল আইটি, ব্যাঙ্ক ইত্যাদি ক্ষেত্রে ডেটা সায়েন্টিস্টদের প্রয়োজন। ডেটা সায়েন্সের (Data Science) চাহিদা তাই পৃথিবী ব্যাপী বললেই ভাল হয়। যে কোনও ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেই এই কোর্স করা যায়। একবিংশ শতাব্দীর ট্রেন্ডিং জব হিসেবে আইবিএম ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে ‘ডেটা সায়েন্স’ (Data Science)কে।

    ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্সের গঠন:

    ডেটা সায়েন্স (Data Science)এর তিনটি অংশ।

    ১) মেশিন লার্নিং:  

    এর মধ্যে রয়েছে অ্যালগরিদম এবং ম্যাথমেটিক্যাল মডেলস।

    উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, এই সময়ে বিভিন্ন ট্রেডিং এবং ফাইনান্সিয়াল সিস্টেমে টাইম সিরিজ ফোরকাস্টিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। অতীতের ডেটা দেখে, মেশিন আগামী মাসের বা আগামী বছরের প্রেডিকশন করতে পারে। এটাই হল মেশিন লার্নিং।

    ২) বিগ ডেটা:-

    প্রতিনিয়ত আমরা প্রচুর ডেটা তৈরি করি ক্লিক অর্ডার, ভিডিও ইমেজ, কমেন্ট আর্টিকেল ইত্যাদির মাধ্যমে। এই ডেটাগুলিকে সাধারণত বলে আনস্ট্রাকচারড ডেটা। এই ডেটাকে মাঝেমধ্যেই বলা হয় ‘বিগ ডেটা’। বিগ ডেটা টুলস এবং টেকনিক মূলত আন স্ট্রাকচার্ড ডেটাকে স্ট্রাকচার্ড ডেটাতে কনভার্ট করতে সাহায্য করে।

    ৩) বিজনেস ইন্টেলিজেন্স:

    প্রত্যেক ব্যবসায়ই প্রতিনিয়ত ডেটা তৈরি হয়। এই ডেটা অ্যানালিসিস করা হয়। তারপর ভিসুয়াল রিপোর্টে গ্রাফের মাধ্যমে দেখানো হয়।

    ভাল ডেটা সায়েন্টিস্ট হতে দক্ষতা কি কি প্রয়োজন?

    মূলত তিনটি পিলারের উপর দাঁড়িয়ে আছে ডেটা সায়েন্টিস্টদের দক্ষতা।

    টুলস, টেকনিক্স এবং ব্যবসায়িক দক্ষতা।

    ১) টুলস

    টুলসের মধ্যে রয়েছে

     In-depth knowledge in R,

    Python coding, MS Excel, Hadoop Platform, SQL database/coding, Technology এই গুলি, যা জানতে হবে।

    ২) টেকনিকস

    টেকনিকসের মধ্যে রয়েছে

    Mathematical Expertise,

    Working with unstructured data এই গুলি, যা একজন পেশাদার কর্মী হতে সাহায্য করবে।

    ৩) ব্যবসায়িক দক্ষতা

    এই পেশায় ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

     বেতন প্যাকেজ কেমন হয়?

    জব ট্রেন্ডিংয়ে দেখা যাচ্ছে, ৪৬ শতাংশ ডেটা সায়েন্টিস্টের বাৎসরিক বেতন ৬ লক্ষ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার মধ্যে। ৮% ডেটা সায়েন্টিস্টের বাৎসরিক বেতন ২৫ লক্ষ থেকে ৫০ লক্ষ টাকার মধ্যে।

    কীভাবে একজন ডেটা সায়েন্টিস্ট হতে পারে

    যে কোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেটা সায়েন্স (Data Science) এর উপর পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করলেই ডেটা সায়েন্টিস্ট হওয়া যায়। এ জন্য ৫০ শতাংশ নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক। ইঞ্জিনিয়ারিং, অঙ্ক, অর্থনীতি, ইনফরমেশন টেকনোলজি, পরিসংখ্যান ইত্যাদি শাখার গ্র্যাজুয়েটরা আবেদন করতে পারেন।

    কাজের সাথে যুক্ত আছেন যাঁরা, তাঁরাও এই কোর্স করতে পারেন। তবে নূন্যতম তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। software developers, testers, QA, networking professionals, system administrators, product and program management professionals,  IT support professionals-রা আবেদন করতে পারেন এই কোর্সের জন্য।

    এই কোর্সের সিলেবাসে কি রয়েছে?

    ডেটা সায়েন্সে(Data Science) যে যে বিষয়গুলি পড়ানো হবে সেগুলি হল-

    excel

    python programming

    SQL

    data visualisation

    machine learning

    statistics for data science

    data visualisation with tableau and Power BI

    specialisation of either advanced machine learning track or data analytics

    কোন কোন পদে চাকরি পাওয়া যাবে?

    ডেটা সায়েন্স (Data Science)কোর্স করলে নিম্নলিখিত এই পদগুলিতে চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    data scientist

    data analyst

    data manager

    business analyst business intelligence specialist

    data science consultant analytics manager

    স্বল্পমেয়াদি কোর্স নাকি ডেটা সায়েন্স (Data Science)এর ফুল টাইম কোর্স। কোনটা ভাল?

    ফুল টাইম কোর্সটাই সবচেয়ে ভাল। যদি কেউ তিন বছরের ডিগ্রি কোর্স করে থাকেন অথবা তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকে এই ক্ষেত্রে তাহলে পোস্ট গ্রাজুয়েশন কোর্স একটি ভালো অপশন।

    আরও পড়ুন:‘শান্তিকুঞ্জে’র সামনে ‘অশান্তি’ তৃণমূলের, সিবিআই চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Short-Term Course Benefits: স্বল্পমেয়াদী কোর্সের এত চাহিদা কেন? এগুলো করার সুবিধা কী কী?

    Short-Term Course Benefits: স্বল্পমেয়াদী কোর্সের এত চাহিদা কেন? এগুলো করার সুবিধা কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথাগত ডিগ্রি থেকেও পেশাগত দক্ষতা আজকের দিনে খুব জরুরি হয়ে পড়েছে। যে কোনও সংস্থা বা শিল্প, সরকারি এবং বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই দক্ষ কর্মীর চাহিদা রয়েছে। দক্ষতা বৃদ্ধির এই কোর্সগুলোই সার্টিফিকেট বা কিছু ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা কোর্স নামে পরিচিত। এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোর (Short-Term Course Benefits) সুবিধা হল, এই কোর্সগুলো অনলাইনে করা যায়। 

    করোনা অতিমারির পরে, সারা বিশ্বব্যাপী অনলাইন কাজকর্মের উপর নির্ভরতা বেড়েছে। ইন্টারনেটের যুগে ভারতবর্ষের প্রতিটি গ্রামেই এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোর সুবিধা (Short-Term Course Benefits) নেওয়া যায়। এগুলি হয়তো রেগুলার মোডে বা অফলাইনে ভারতবর্ষের প্রতিটি গ্রাম বা শহরে সম্ভব নয়। কিন্তু, অনলাইন মোড হওয়ায় মফস্বল বা প্রত্যন্ত গ্রামের পড়ুয়ারাও তাই আজকে পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজ, ওয়েব ডিজাইন, ডেটা সায়েন্সের বিভিন্ন কোর্সগুলো ঘরে বসে করতে পারছে।

    একজন পড়ুয়া বা পেশাদারের কাছে স্বল্পমেয়াদী এই কোর্সগুলোর এত চাহিদা কেন? (Short-Term Course Benefits) আমরা এবার জানব।

    ১) ফ্লেক্সিবিলিটি

    এই স্বল্প মেয়াদের অনলাইন কোর্সগুলোর (Short-Term Course Benefits) সুবিধা হল এগুলো ফ্লেক্সিবল হয়। নির্দিষ্ট সময়সীমার বাঁধন থাকে না। স্বল্পমেয়াদী এই কোর্সগুলোর আরও একটি সুবিধা হল, এখানে শিক্ষাগত যোগ্যতার অত বেশি বিধি-নিষেধ থাকে না। যে কোনও বয়সের মানুষই করতে পারেন। স্বল্পমেয়াদী এই কোর্সগুলো ছাত্ররা নিজেদের ছন্দেই শিখতে পারে। নিজেদের মনের মতো পরিবেশেই শেখা যায়। স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোর সুবিধা, ডিগ্রির থেকেও এখানে বড় বিষয় হল দক্ষতা বৃদ্ধি। একেকজন ছাত্রের যে যেদিকে আগ্রহ থাকে সেই সমস্ত দিকগুলোতেই শিখতে পারে ছাত্ররা, এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সের মাধ্যমে।

    ২) অল্প খরচ  

    এই সমস্ত স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোর সুবিধা হল (Short-Term Course Benefits) খুব কম খরচেই এগুলো করা যায়। যেকোনও প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করতে গেলে যা খরচ হয়, অনলাইন স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলো অবিশ্বাস্যভাবে তার থেকে অনেক কম খরচে করা যায়‌। সরকারি কলেজ ছাড়া যে কোনও প্রফেশনাল কোর্স, কোনও ডিগ্রি কলেজ থেকে করতে গেলে কেমন খরচ হয় সে তো আমরা সকলেই জানি।

    ৩) কোর্স মনিটরিং

    ছাত্ররা নিজেরাই এই স্বল্পমেয়াদী কোর্স ( Short-Term Course Benefits) মনিটরিং করতে পারবে। এই সমস্ত স্বল্পমেয়াদি কোর্সগুলোতে পড়ুয়ারা যেহেতু নিজেদের কোর্স নিজেরাই মনিটরিং করে তাই নিজেদের ভুল-ত্রুটিগুলোও তারা নিজেরাই সংশোধন করতে পারে।

    ৪) ব্যবহারিক জ্ঞানে জোর

    ব্যবহারিক জ্ঞানের প্রতি বেশি ফোকাস দেওয়া হয় এই সমস্ত স্বল্পমেয়াদি কোর্সগুলোতে (Short-Term Course Benefits)। এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলো করার সুবিধা এখানে থিওরির থেকে বেশি প্রাকটিক্যাল এর উপর জোর দেওয়া হয়। যা পড়ুয়াদের  দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এখন যেকোনও কাজে দক্ষতাটাই দেখা হয়। এই স্বল্পমেয়াদি কোর্সগুলো করার সুবিধা হল, এগুলো করার পরে আলাদাভাবে আর কোনও ট্রেনিং নিতে হয় না। কারণ এই কোর্সগুলো তৈরি হয় ব্যবহারিক জ্ঞানের উপর ভিত্তি করেই।

    ৫) আধুনিক যুগ অনুযায়ী দক্ষতা

    NEW-AGE SKILLS বা আধুনিক যুগ অনুযায়ী দক্ষতার পাঠ পাওয়া যায়, এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলোতে (Short-Term Course Benefits)। ‘Future of Jobs Report 2018′ এর উপর সমীক্ষা করেছিল World Economic Forum. সেখানে দেখা যায় এই স্বল্পমেয়াদী কোর্সগুলো New age skill-এর পাঠ দেয়। যাতে সহজেই পড়ুয়ারা চাকরি পেতে পারে এবং পেশাদার হয়ে উঠতে পারে।

  • Career in Travel and Tourism: ‘ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস’- এর বিভিন্ন কোর্সে চাহিদা বাড়ছে, জেনে নিন খুঁটিনাটি

    Career in Travel and Tourism: ‘ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস’- এর বিভিন্ন কোর্সে চাহিদা বাড়ছে, জেনে নিন খুঁটিনাটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মানুষ মাত্রই ভ্রমণ পিপাসু। মনোরম পাহাড়ী পরিবেশ, সমুদ্র স্রোতের গর্জন, পার্বত্য উপত্যকা এসবের টান কার আবার না থাকে। জানেন কি? ভ্রমণের এই নেশাকে পেশা বানিয়ে নেওয়ার জন্য ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস এর উপর চালু হয়েছে বিভিন্ন কোর্স (tour and travel course)। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ গুলিতে সবথেকে বেশী রাজস্ব যে ক্ষেত্র থেকে আসে সেটা ট্যুরিজম। করোনা মহামারির সময় কমবেশি সব দেশেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই ক্ষেত্র। ট্যুরিজম ক্ষেত্রের গুরুত্ব আগামীদিনে বাড়তে চলেছে। দরকার পড়বে পেশাদার কর্মীর। এবার ট্রাভেল ও ট্যুরিজম কোর্স গুলির উপর বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

    ‘ট্রাভেল ও ট্যুরিজম কোর্স’ আসলে কি?

    বর্তমান ভারতে ট্যুরিজম ইন্ড্রাস্ট্রি ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ক্ষেত্রটি আজ দেশের মধ্যে অন্যতম বৃহৎ এবং লাভজনক ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। ভারতের স্থাপত্য, ভাস্কর্য , ঐতিহাসিক স্থানের প্রতি বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ বরাবরই আছে। তাই ট্যুরিজম সেক্টরে বিদেশি মুদ্রার বিনিময়ের হারও বেশ ভালো। বিভিন্ন সমীক্ষায় উঠে এসেছে,এদেশে ২০২৫ এর মধ্যে ৪কোটি ৫০ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরী হবে এই সেক্টরে।  ভারতের ছাত্রদের একটি ভালো কেরিয়ার তৈরীর সুযোগ রয়েছে এই সেক্টরে। বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি, সরকারের পর্যটন দপ্তর, ট্যুর অপারেশন, শুল্ক বিভাগ, হোটেল ইত্যাদি জায়গায় কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে।

    ছাত্ররা ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম এর উপর ডিগ্রি, ডিপ্লোমা, সার্টিফিকেট কোর্স করতে পারবে‌। স্নাতক, স্নাতকোত্তর এর পাশাপাশি গবেষণার সুযোগ রয়েছে এই বিষয়ে।

    এই পেশার সাথে যুক্ত হতে গেলে কিরকম দক্ষতার প্রয়োজন। 

    ভ্রমণে গেলে মানুষ কে নিজের বাড়ি থেকে অনেকটাই দূরে থাকতে হয়। এখানেই একজন দক্ষ কর্মীর দক্ষতা বোঝা যায়। মানুষটিকে সমস্ত রকমের সুবিধা দিতে হবে যা তিনি বাড়িতে পেতে অভ্যস্ত। এই পেশায় যুক্ত হতে ভ্রমনের প্রতি ভালোবাসা, নতুন নতুন জিনিস শেখার আগ্রহ থাকতে হবে। তার সাথে নিজেকে সর্বদাই আপডেট রাখতে হবে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় , যা এই সেক্টরে একজন পেশাদার কর্মী হতে সাহায্য করবে। সেগুলো হলো – 

    ১)নিজেকে আত্মবিশ্বাস হতে হবে।

    ২) ভালো কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে।

    ৩) আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব থাকলে এই পেশায় উন্নতি সম্ভব।

    ৪) পরিশ্রম করার  মানসিকতা থাকতে হবে।

    ৫) ফ্লেক্সিবেল হতে হবে।

    ৬) কমিটমেন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ শব্দ এই পেশার ক্ষেত্রে।

    ৭) অবিরাম কাজ করার উৎসাহ থাকতে হবে।

    ৮) অ্যাডমিনেস্ট্রশন এবং ম্যানেজমেন্ট এ ভালো দক্ষতা থাকতে হবে। 

    ৯) ধৈর্য্যশীল হতে হবে।

    ১০) পরিকল্পনা করার দক্ষতা থাকতে হবে।

    ১১) প্রবলেম সলভিং স্কিল জানতে হবে।

    ১২) সংগঠন দক্ষতা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।

    ১৩) নেটওয়ার্ক দক্ষতা থাকতে হবে।

    ১৪) টিম ওয়ার্ক জানতে হবে।

    ট্রাভেল ও ট্যুরিজম কোর্স করতে কি কি শিক্ষাগত যোগ্যতা লাগে 

    ভারতবর্ষে অনেক কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলো ‘ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস’ এর উপর সার্টিফিকেট ডিপ্লোমা এবং ডিগ্রী কোর্স করায়।

    ব্যাচেলার ডিগ্রি

    ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস এর উপর ব্যাচেলার ডিগ্রী কোর্স করতে প্রার্থীকে অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক পাস করতে হবে যে কোন শাখায় এবং ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী নম্বরের শতাংশ কমা বাড়া হয়।

    আরও পড়ুন: ঘর আলো করে এসেছে কন্যা সন্তান, মেয়ের কী নাম দিলেন বিপাশা?

    মাস্টার্স ডিগ্রি

    প্রার্থীকে অবশ্যই যে কোন স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাজুয়েট হতে হবে এবং ৪৫ শতাংশ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর পেয়ে থাকতে হবে। কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী নম্বরের কমা বাড়া হতে পারে। যে সমস্ত প্রার্থীর বিদেশী ভাষায় দক্ষতা থাকবে তারা অগ্রাধিকার পাবে। 

    ডিপ্লোমা কোর্স

    প্রাপ্তিকে অবশ্যই যে কোন স্বীকৃত বোর্ড থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে থাকতে হবে সঙ্গে থাকতে হবে ৪৫ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর। কলেজ অনুযায়ী নম্বর এর বাড়া কমা হতে পারে।

    পিজি ডিপ্লোমা কোর্স

    প্রার্থীকে অবশ্যই যে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েট হতে হবে সঙ্গে থাকতে হবে ৪৫ থেকে ৬০ শতাংশ নম্বর।

    সার্টিফিকেট কোর্স

    এই কোর্স করতে হলে প্রার্থীকে অবশ্যই উচ্চমাধ্যমিক পাস করে থাকতে হবে এবং ৪৫% থেকে ৬০% নম্বর পেয়ে থাকতে হবে।

    অনলাইন এবং ডিসটেন্স লার্নিং কোর্স

    অনলাইন মোডে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস বিষয়ে উপরিউক্ত  কোর্সগুলো করায়।

    ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের কোর্স করার জন্য কোন প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হয় কি?

    ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস এর উপর এমবিএ করতে হলে
    CAT, XAT, GMAT ইত্যাদি পরীক্ষায় বসতে হয়।

    কোন কোন সরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস এর উপর কোর্স করানো হয়? 

    ৮০০ উপর বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো থেকে ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস এর উপর বিভিন্ন কোর্স পড়ানো হয়। সরকারি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় গুলি হল-
    Institute of Hotel Management Catering Technology & Applied Nutrition (IHM), Chennai

    Indira Gandhi National Open University (IGNOU)

    Garware Institute of Career Education and Development

    University of Mumbai
    Banaras Hindu University (BHU)

    কোন কোন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এই কোর্স করানো হয়? 

    ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের এর উপর কোর্স করানো হয় এমন জনপ্রিয় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলির মধ্যে কয়েকটি হল- 

    IIHM Kolkata

    SRM Institute of Hotel Management, Chennai

    Parul University, Vadodara

    Chandigarh University (CU), Chandigarh

    SIITAM, Hyderabad

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share