Category: বিনোদন

Get updates on Entertainment News Celebrities, Hollywood, Bollywood, Tollywood Movies, Web series, OTT from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • The Bengal Files: কলকাতায় ‘দ্য বেঙ্গল ফাইলসের’ ট্রেলার লঞ্চে বাধা, মমতা সরকারকে তীব্র আক্রমণ বিবেক অগ্নিহোত্রীর

    The Bengal Files: কলকাতায় ‘দ্য বেঙ্গল ফাইলসের’ ট্রেলার লঞ্চে বাধা, মমতা সরকারকে তীব্র আক্রমণ বিবেক অগ্নিহোত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিবেক অগ্নিহোত্রী (Vivek Agnihotri) পরিচালিত ছবি ‘দ্য বেঙ্গল ফাইলস’-এর (The Bengal Files) ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠান পশ্চিমবঙ্গে বাতিল হওয়ায় রাজ্যের মমতা সরকারকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেছেন পরিচালক। প্রসঙ্গত, শুক্রবারের পরে শনিবারেও বাধা দেওয়া হয় ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানে। শুক্রবারই একটি ভিডিও শেয়ার করে বিবেক অগ্নিহোত্রী জানান, কলকাতায় নির্ধারিত ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠান একটি মাল্টিপ্লেক্স সিনেমা হল বাতিল করে দেয়। তাঁর বক্তব্য, “আমরা আমাদের টিম নিয়ে কলকাতায় পৌঁছানোর আগেই স্থানীয় একটি সিনেমা হলে ট্রেলার লঞ্চের পরিকল্পনা করেছিলাম। তাঁরা সব অনুমতিও দিয়েছিলেন। তবে হঠাৎ করে তা বাতিল করা হয়।” পরিচালক আরও বলেন, “শুরুতে আমাদের কাছে সমস্ত প্রয়োজনীয় অনুমতি ছিল। সেই কারণে আমরা কলকাতায় এসেছিলাম। কিন্তু পরে আমাদের জানানো হয়, অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে।”

    শনিবারেও বাধা, কেটে দেওয়া হয় তার (The Bengal Files)

    শুধু শুক্রবার নয়, শনিবারও ‘দ্য বেঙ্গল ফাইলস’-এর (The Bengal Files) ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানে বাধা দেওয়া হয়। একটি পাঁচতারা হোটেলে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল, যেখানে জায়ান্ট স্ক্রিনে ট্রেলার দেখানোর পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু মাঝপথে পুলিশ এসে অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেয়। তার কেটে দেয় জায়ান্ট স্ক্রিনের। এই ঘটনার পর অভিনেত্রী এবং প্রযোজক পল্লবী জোশীও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন। তিনি বলেন, “এটা স্পষ্ট যে এই ছবি আটকাতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করা হয়েছে।”

    ভারতে কি দুটি সংবিধান চলে?

    বিবেক অগ্নিহোত্রী অভিযোগ করেন, সিনেমা হল কর্তৃপক্ষের উপর রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে বলেই তারা অনুষ্ঠান বাতিল করেছে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ভারতে কি দুটি সংবিধান চলে? এক ভারতীয়দের জন্য, আরেকটা কি পশ্চিমবঙ্গের জন্য?” উল্লেখ্য, ‘দ্য বেঙ্গল ফাইলস’ ছবির প্রযোজক অভিষেক আগরওয়াল ও পল্লবী জোশী। এই ছবিতে অভিনয় করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী, অনুপম খের, দর্শন কুমার এবং পল্লবী জোশী। সিনেমাটি মুক্তি পাবে ৫ সেপ্টেম্বর।

    কেউ এই ছবির মুক্তি থেকে আটকাতে পারবে না

    পরিচালক হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “আমরা দেরি করব না। খুব শীঘ্রই কলকাতাতেই ট্রেলার লঞ্চ করব।” শুক্রবার তিনি নিজের এক্স (পূর্বতন টুইটার) অ্যাকাউন্টে একটি ভিডিও শেয়ার করেন। সেখানে তিনি বলেন, “কলকাতায় নামার পর জানতে পারলাম, ‘দ্য বেঙ্গল ফাইলস’-এর ট্রেলার লঞ্চের ভেন্যু বাতিল করা হয়েছে—আমাদের কণ্ঠ রোধ করতে। কিন্তু আমাকে থামানো যাবে না, কারণ সত্যকে চুপ করিয়ে রাখা যায় না। সব কলকাতাতেই হবে। দয়া করে এই ভিডিও শেয়ার করুন এবং বাকস্বাধীনতাকে সমর্থন করুন।” শুক্রবার সন্ধ্যায় বিবেক অগ্নিহোত্রী কলকাতার কালীঘাট মন্দিরে দেবীর দর্শনে যান। সেখানে তিনি বলেন, “আমি মায়ের আশীর্বাদ নিতে এসেছি। কেউ এই ছবি মুক্তি থেকে আটকাতে পারবে না।”

    সিনেমার প্রযোজক তথা অভিনেত্রী পল্লবী জোশীর তোপ (The Bengal Files)

    সিনেমার প্রযোজক তথা অভিনেত্রী পল্লবী জোশী বলেন, “ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠান ঘিরে যা হয়েছে তা দেখে মনে প্রশ্ন জাগছে না, বেঙ্গল ফাইলস সিনেমা তৈরি হওয়া দরকার ছিল। দেখুন কী হচ্ছে বাংলায়। সেই কারণে এই ধরনের সিনেমা এখনকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ৷ আমি প্রত্যেক ভারতবাসীকে এই সিনেমার দেখার জন্য অনুরোধ করব৷ যাতে তারা বাংলার আসল রূপ দেখতে পারে৷” তিনি আরও বলেন, “আমি রাজনীতি নিয়ে কথা বলব না৷ কিন্তু যেভাবে আমাদের সিনেমাকে বাধা দেওয়া হয়েছে তা আমি মেনে নেব না৷ আমার বিষয়টা মোটেও ভালো লাগেনি৷ কোনও পরিচালক বা অভিনেতাদের সম্মান দেওয়া সেই রাজ্যের দায়িত্ব৷ আর এটা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে৷ এই রাজ্যে কি মত প্রকাশের কোনও স্বাধীনতা আছে? একজন অভিনেতা, নির্মাতা হিসাবে আমাদের সেই স্বাধীনতাটুকু নেই যে সেখানে ট্রেলার দেখানো যাবে৷ একটা সিনেমাকে কেন এত ভয় পাচ্ছে সরকার?”

    ট্রেলার না দেখাতে দেওয়া অনৈতিক, এমন ঘটনা কাশ্মীরেও হয়নি

    পল্লবীর কথায়, “ট্রেলার না দেখাতে (The Bengal Files) দেওয়া অনৈতিক ৷ এমন ঘটনা কাশ্মীরেও হয়নি। আমরা তো কাশ্মীরে গিয়েও শুটিং করেছি৷ এখন তো মনে হচ্ছে কাশ্মীরের অবস্থা হয়তো বাংলার থেকেও ভালো৷ এই রাজ্যে কী এইভাবে চলতে হবে? আর আমার মনে হয়, এই কারণে দ্য বেঙ্গল ফাইলস গুরুত্বপূর্ণ৷ আমি গোটা যুব সমাজকে আহ্বান জানাবো, এই সিনেমা দেখার জন্য ৷ বোঝার জন্য যে বাংলায় কী চলছে!”

    এমন সমস্যা তো কাশ্মীর ফাইলস মুক্তির সময়ও হয়নি, বললেন প্রযোজক অভিষেক আগরওয়াল

    প্রযোজক অভিষেক আগরওয়াল অভিযোগ করে বলেন, “এখানে অনুমতি না পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে৷ তাহলে কেন যখন টেস্টিং চলছিল, তখন বারণ করা হয়নি? এতবড় পাঁচতারা হোটেলে অনুমতি ছাড়া কী কোনও কাজ চলতে পারে? গতকাল রাত থেকে সেটআপ তৈরি করা হচ্ছিল ৷ আজ ট্রেলার লঞ্চ করার কথা ছিল৷ থিয়েটারে অনুমতি বাতিল করার পর হোটেল ব্য়বস্থা করা হয়।” তিনি আরও বলেন, “এমন সমস্যা তো কাশ্মীর ফাইলস মুক্তির সময়ও হয়নি। সেই সমস্যা অনেক কম ছিল। তবে বাংলার এসে এমন ঘটনার অভিজ্ঞতা প্রথম ৷ ট্রেলার চলতে চলতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ৷ পরিচালক বিবেকের সঙ্গে পুলিশ খারাপ ব্যবহার করেছে ৷ একটা ট্রেলার লঞ্চ ঘিরে এত পুলিশ ৷ এত ভয় কেন?”

  • Jessica Radcliffe Orca Attack: জেসিকা র‍্যাডক্লিফকে ঘিরে গুজব! টিকটকে ভাইরাল ‘অরকা হামলার’ ভিডিও-র সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন

    Jessica Radcliffe Orca Attack: জেসিকা র‍্যাডক্লিফকে ঘিরে গুজব! টিকটকে ভাইরাল ‘অরকা হামলার’ ভিডিও-র সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামাজিক মাধ্যমে সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে দাবি করা হয় জেসিকা র‍্যাডক্লিফ (Jessica Radcliffe Orca Attack) নামে এক ২৩ বছর বয়সি মেরিন ট্রেনার ঘাতক তিমির (killer whale) আক্রমণে নিহত হয়েছেন। ভিডিওতে দাবি করা হয়, পারফরম্যান্স চলাকালীন ওই দাঁতাল তিমি বা অরকা তাঁকে আক্রমণ করে। তাঁকে কোনওরকমে উদ্ধার করা হলেও ১০ মিনিটের মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়। এই ভিডিওটি মূলত টিকটক এবং ফেসবুকে ব্যাপক ভাইরাল হয়। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, জেসিকা নামে কোনও মেরিন ট্রেইনারের অস্তিত্বই নেই। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমও এই খবর অস্বীকার করেছে। ভিডিওটি এআই প্রযুক্তি দ্বারা তৈরি বলেও মনে করেন অনেকে।

    পুরনো অরকা আক্রমণের ঘটনা

    এই গুজব (Jessica Radcliffe Orca Attack) ছড়ানোর পেছনে বাস্তব কিছু ঘটনাকে ব্যবহার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১০ সালে, টিলিকাম নামে একটি অরকা সি-ওয়ার্ল্ড, অরল্যান্ডোতে পারফরম্যান্স চলাকালীন ডন ব্রাঞ্চো নামে এক অভিজ্ঞ ট্রেইনারকে হত্যা করে। এই ঘটনা নিয়ে ২০১৩ সালে তৈরি হয় বিখ্যাত তথ্যচিত্র ব্ল্যাকফিশ। ২০০৯ সালে, স্পেনের এক ট্রেইনার আলেক্সিস মার্টিনেজ প্রশিক্ষণ চলাকালীন কেটো নামের এক অরকার আঘাতে নিহত হন। ১৯৯১ সালে, কানাডার এক ব্যক্তিকে তিনটি তিমি একসঙ্গে জলে টেনে নিয়ে যায়। এইসব সত্য ঘটনার রেফারেন্স দিয়ে ভাইরাল ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে, বলেই মনে করা হচ্ছে।

    অরকা কি মানুষের জন্য বিপজ্জনক

    অরকা বা “কিলার হোয়েল” বা ঘাতক তিমি (Jessica Radcliffe Orca Attack) মূলত অত্যন্ত বুদ্ধিমান। তারা একসঙ্গে দু-তিনজন করে থাকে। এরা সাধারণত সামুদ্রিক শিকারি। যদিও বন্য অরকা দ্বারা মানুষের উপর হামলার ঘটনা খুবই বিরল, কিন্তু বদ্ধ অবস্থায় রাখা অরকাদের দ্বারা কিছু মারাত্মক ঘটনা ঘটেছে, যেগুলোর প্রমাণ মেলে। ভারতের পশ্চিম উপকূল এবং আন্দামান সাগরে মাঝে মাঝেই অরকা দেখা যায়। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতীয় সমুদ্রসীমায় অরকার উপস্থিতি লক্ষ্য করা গিয়েছে। তবে জেসিকার যে ভিডিওটি সমাজ-মাধ্যমে ভাইরাল, তা ভুয়ো বলেই দাবি করছে বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা।

  • Udaipur Files: ‘উদয়পুর ফাইলসে’র বিরুদ্ধে পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করে দিল কেন্দ্রও

    Udaipur Files: ‘উদয়পুর ফাইলসে’র বিরুদ্ধে পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করে দিল কেন্দ্রও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দ্য উদয়পুর ফাইলস’ (Udaipur Files) চলচ্চিত্রটির বিরুদ্ধে দায়ের করা পুনর্বিবেচনার আবেদন খারিজ করে দিল তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক (Union Government)। ৬ অগাস্ট সরকারি নির্দেশে মন্ত্রক জানায়, সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন (CBFC) আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এবং ৫৫টি সংশোধন প্রয়োগ করার পর চলচ্চিত্রটিকে ছাড়পত্র দেয়। মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, প্রযোজকরা সিবিএফসি নির্দেশিত সংশোধনের বাইরেও অতিরিক্ত সম্পাদনা করেছেন। মন্ত্রক এও জানিয়েছে, যারা চলচ্চিত্রটির মুক্তির বিরোধিতা করেছেন, তাঁরা এমন কোনও যুক্তিসম্মত কারণ দেখাতে পারেননি যাতে মন্ত্রক আরও পদক্ষেপ করতে বাধ্য হয়।

    দ্য উদয়পুর ফাইলস’: কেন্দ্রের বক্তব্য (Udaipur Files)

    মন্ত্রকের পক্ষে আন্ডার সেক্রেটারি সন্তোষ কুমার মৌর্য বলেন, “উপরোক্ত তথ্য ও প্রাপ্ত ফলের নিরিখে, এবং ১ অগাস্ট, ২০২৫ তারিখে দিল্লি হাইকোর্ট কর্তৃক প্রদত্ত নির্দেশনার ভিত্তিতে, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ (যিনি সিনেমাটোগ্রাফ আইন, ১৯৫২-এর ধারা ৬ অনুযায়ী পুনর্বিবেচনা কর্তৃপক্ষ হিসেবে কাজ করছেন) মনে করেন যে, এই আইনের ধারা ৬(২) প্রয়োগের কোনও উপযুক্ত ভিত্তি নেই। অতএব, পুনর্বিবেচনা আবেদন ও অন্যান্য উপস্থাপনাগুলি খারিজ করা হল।”

    দিল্লি হাইকোর্টের নির্দেশ

    এর আগে দিল্লি হাইকোর্ট ‘উদয়পুর ফাইলস’ (Udaipur Files)  ছবিটি পুনরায় পর্যালোচনার নির্দেশ দিয়েছিল, যখন অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল চেতন শর্মা আদালতকে জানিয়েছিলেন যে, মন্ত্রক পূর্বের কাটছাঁট সংক্রান্ত আদেশ প্রত্যাহার করে আইনানুগ প্রক্রিয়া অনুসারে একটি নতুন সিদ্ধান্ত নেবে (Union Government)। আদালত কেন্দ্রের এমন সম্পাদনার নির্দেশ দেওয়ার কর্তৃত্ব নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল। চলচ্চিত্রটির প্রযোজকরা ৮ অগাস্ট ছবিটি মুক্তির পরিকল্পনা করায় আদালত মন্ত্রককে নির্দেশ দেয় যে ৭ অগাস্টের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

    প্রসঙ্গত, ‘উদয়পুর ফাইলস’ ছবিটির মুক্তির বিরোধিতায় দায়ের করা কয়েকটি মামলার শুনানি করছিল দিল্লি হাই কোর্ট। আবেদনকারীদের মধ্যে ছিলেন জমিয়ত উলেমা-ই-হিন্দের সভাপতি মওলানা আরশাদ মাদানি এবং কানহাইয়া লাল হত্যা মামলার এক অভিযুক্ত। তাঁদের যুক্তি, এই চলচ্চিত্রটিতে মুসলমানদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা বিচারপ্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে পারে এবং অভিযুক্তের ন্যায্য বিচারের অধিকার ক্ষুণ্ণ হতে পারে (Udaipur Files)।

    কানহাইয়া লাল নামে উদয়পুরের এক দর্জিকে ২০২২ সালের জুন মাসে নৃশংসভাবে খুন করে দুই আততায়ী। তিনি প্রাক্তন বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার পক্ষে একটি হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন (Union Government)। নূপুর শর্মা পূর্বে নবী মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে বিতর্কিত একটি মন্তব্য করেছিলেন। চলচ্চিত্রটি মুক্তির দিন ধার্য করা হয়েছিল ১১ জুলাই (Udaipur Files)।

  • National Film Awards: ৭১ তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, সেরা অভিনেত্রী রানি, সেরা অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসি ও শাহরুখ

    National Film Awards: ৭১ তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, সেরা অভিনেত্রী রানি, সেরা অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসি ও শাহরুখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘোষিত হলো ৭১তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। শুক্রবার সন্ধ্যায় এই ঘোষণা হয় (National Film Awards)। ২০২৩ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত ছবির জন্য জাতীয় সম্মান পেলেন শাহরুখ খান, রানী মুখোপাধ্যায়, সুদীপ্ত সেন, বিক্রান্ত ম্যাসির মতো বলিউড জগতের ব্যক্তিত্বরা। প্রসঙ্গত, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার আরও একবার প্রমাণ করল যে ভালো সিনেমা কোনো ভাষার বিভেদ মানে না (National Film Awards 2025) এবং যেকোনও আঞ্চলিক ছবিও পেতে পারে জাতীয় পুরস্কার।

    এক নজরে দেখে নিন, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার কারা কারা পেলেন—

    সেরা অভিনেতা হয়েছেন জওয়ান সিনেমার জন্য শাহরুখ খান এবং টুয়েলভ সিনেমার জন্য বিক্রান্ত ম্যাসি (National Film Awards)।
    সেরা অভিনেত্রী হয়েছেন রানী মুখোপাধ্যায়, তাঁর মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ে ছবির জন্য।
    সেরা ফিচার ফিল্ম হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছে সন্দীপ ও পিঙ্কি ফারার।
    সেরা পরিচালক হয়েছেন দ্য কেরালা স্টোরি খ্যাত পরিচালক সুদীপ্ত সেন।
    সেরা মিউজিক ডিরেকশন-এর জন্য পুরস্কার পেয়েছেন জি. ভি. প্রকাশ কুমার,  তেলুগু ছবি বাথির জন্য (National Film Awards)।

    সেরা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ডিরেক্টর এর পুরস্কার পেয়েছেন হর্ষবর্ধন ও রমেশ্বর, অ্যানিমেল ছবির জন্য।
    সেরা প্লেব্যাক সিঙ্গার (পুরুষ) এর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন পি. ভি. এন. এস. রোহিত, বেবি সিনেমার জন্য এবং (নারী) শিল্পা রাও, জওয়ান ছবির জন্য।

    সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন

    এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শুধুমাত্র কোনও একটি অনুষ্ঠান নয়, এটি কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত। এই অনুষ্ঠানে স্বচ্ছতা বজায় রেখে এবং প্রতিভা বিচার করেই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এ নিয়ে রীতিমতো গবেষণা চালায়, এবং চিত্র বাছাইয়ের কাজ করে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন বা সিবিএফসি। প্রতিবছর ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পর্যবেক্ষণ চালিয়ে তারা এরপর সিদ্ধান্ত নেয় এবং জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (National Film Awards) ঘোষণা করে।

    হিন্দি ভাষায় সেরা ছবি হয়েছে কাঁঠাল: দ্য জ্যাকফ্রুট মিস্ত্রি।
    তেলুগু ভাষায় সেরা ছবি ভাগভন্ত কেসরী,
    তামিল ভাষায় পার্কিং,
    পাঞ্জাবি ভাষায় গুড ডে গুড ডে চা,
    ওড়িয়া ভাষায় ম্যায় ঘর ফির আয়ি,
    বাংলা ভাষায় সেরা ছবি হয়েছে ডিপ ফ্রিজ।

  • Arijit Singh: জনপ্রিয়তায় শীর্ষে! অরিজিতের টেক্কা হলিউডের তারকাদের

    Arijit Singh: জনপ্রিয়তায় শীর্ষে! অরিজিতের টেক্কা হলিউডের তারকাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হলিউডের তাবড় তারকাদের পিছনে ফেললেন বাংলার গায়ক অরিজিত্‍ সিং (Arijit Singh)। সঙ্গীত স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাইয়ে ফলোয়ারের সংখ্যায় তিনিই এখন বিশ্বের সেরা শিল্পী। ২০২৫ সালের ১ জুলাই পর্যন্ত অরিজিৎ সিংয়ের ফলোয়ারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫১ মিলিয়ন, যা তাকে টেলর সুইফট, এড শিরান, বিলি আইলিশ, এমনকী কে-পপ ব্যান্ড বিটিএসের চেয়েও এগিয়ে দিয়েছে।

    জনপ্রিয়তার নিরিখে কোথায় কারা

    ২০১৯ সালে ভারতে এসেছে স্পটিফাই। ছয় বছর সময় পেয়েছেন ভারতের শিল্পীরা। তার মধ্যে অরিজিত্‍ (Arijit Singh) যেভাবে এশিয়া থেকে উঠে এলেন তালিকার শীর্ষে, তা নিয়ে এখন চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে। অরিজিৎ সিংয়ের অনুষ্ঠান মানেই মানুষের উপচে পড়া মানুষের ভিড়। তাঁর গানের মূর্ছনায় মুহূর্তে ভাসেন অনুরাগীরা। তাঁর গান যেমন আনন্দ দেয়, তেমনই অবলীলায় আবেগে ভাসাতে পারে। বিশ্বের সংগীতমঞ্চে ইতিহাস গড়লেন অরিজিৎ সিং। আন্তর্জাতিক পপ আইকনদের পিছনে ফেলে স্পটিফাই (Spotify)-র সবচেয়ে বেশি ফলোয়ারের মালিক এখন বাংলার ছেলে! এই মুহূর্তে স্পটিফাই-তে তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা ছুঁয়েছে ১৫১ মিলিয়ন—যেখানে আমেরিকান সুপারস্টার টেলর সুইফট রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে (১৩৯.৬ মিলিয়ন) এবং ব্রিটিশ গায়ক এড শিরান তৃতীয় (১২১ মিলিয়ন)। সপ্তাহের শুরুতেই চার্টমাস্টার্স (Chartmasters) এবং ভোল্ট।এফএম (Volt.fm)-এর প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছেন বিলি আইলিশ (১১৪ মিলিয়ন), আর পঞ্চম স্থানে দ্য উইকেন্ড (১০৭.৩ মিলিয়ন)। এই শীর্ষ দশের তালিকায় আছেন আরও কিছু হেভিওয়েট নাম—আরিয়ানা গ্র্যান্ডে, এমিনেম, ড্রেক, ব্যাড বান্নি এবং জাস্টিন বিবার।

    অনুরাগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে

    বিশ্বমানের শিল্পী, জগৎজোড়া খ্যাতি। তবু থাকেন মাটির কাছাকাছি। শিকড়ের টানে মুম্বই ছেড়ে আসেন জন্মভিটে জিয়াগঞ্জে। সেখানেই দুই ছেলে ও স্ত্রীকে নিয়ে সংসার। সাফল্য ও অর্থ নাকি মানুষের মাথা ঘুরিয়ে দেয়। কিন্তু সেখানেই সকলের থেকে আলাদা অরিজিৎ (Arijit Singh)। তাঁকে নিয়ে এমনটাই দাবি করেছেন সমসাময়িকরা। অর্থ, প্রতিপত্তি কম নেই, কিন্তু দেখনদারি নেই অরিজিতের। জিয়গঞ্জের বাড়ি ছাড়া নাভি মুম্বইয়ে একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট আছে তাঁর এ ছাড়াও প্রায় ৩ কোটির গাড়ি রয়েছে। যদিও অধিকাংশ সময় স্কুটি করেই ঘুরতে দেখা যায় তাঁকে। পোশাকেও নেই কোনও বাহুল্য। মাটির কাছাকাছি থাকতেই ভালবাসেন গায়ক। ২০২৪ সালে অরিজিৎ সিংয়ের গাওয়া কেশরিয়া, তুম কেয়া মিলে, ধুন, জানে তু গানগুলো স্থান পেয়েছে বছরের সর্বাধিক স্ট্রিমিং হওয়া গানের তালিকায়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

  • Sardaar Ji 3: ছবিতে ভারত-বিরোধী পাক অভিনেত্রীকে নিয়োগ, অভিনেতা দিলজিৎ দোসাঞ্জের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবি

    Sardaar Ji 3: ছবিতে ভারত-বিরোধী পাক অভিনেত্রীকে নিয়োগ, অভিনেতা দিলজিৎ দোসাঞ্জের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সরদারজি ৩’ (Sardaar Ji 3) সিনেমায় পাকিস্তানি অভিনেত্রী হানিয়া আমিরকে (Hania Aamir) নেওয়ার কারণে, সিনেমার নির্মাতাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করল ফেডারেশন অফ ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া সিনে এমপ্লয়িস। প্রধানমন্ত্রীকে চিঠিও দেওয়া হল।

    কঠোর পদক্ষেপের দাবি জানানো হল প্রধানমন্ত্রীর কাছে (Sardaar Ji 3)

    সরদারজি ৩-তে পাকিস্তানি অভিনেত্রী হানিয়া আমিরকে (Hania Aamir) নিয়োগ করায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে ফেডারেশন অফ ওয়েস্টার্ন ইন্ডিয়া সিনে এমপ্লয়িজ (FWICE)। এই সংস্থা সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে চিঠি লিখে অভিনেতা দিলজিৎ দোসাঞ্জ, প্রযোজক গুরবীর সিং সিধু এবং পরিচালক অমর হুন্ডালের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করার দাবি জানিয়েছে। FWICE-এর দাবি, ওই তিনজনকে অবিলম্বে ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্প থেকে কালো তালিকাভুক্ত করা হোক। একইসঙ্গে তাঁদের পাসপোর্ট ও ভারতীয় নাগরিকত্ব বাতিল করার আবেদনও জানানো হয়েছে। ফেডারেশন তাঁদের বিরুদ্ধে সব রকম সরকারি সুবিধা ও অধিকার বন্ধ করারও আহ্বান জানিয়েছে (Sardaar Ji 3)।

    হানিয়া আমির ভারত বিরোধী অভিনেত্রী

    FWICE-এর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সরদারজি ৩-এর (Sardaar Ji 3) জন্য পাকিস্তানি অভিনেত্রী হানিয়া আমিরকে নেওয়া ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পের জন্য অপমানজনক। এর ফলে দেশের জনগণের অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে এবং জাতীয় স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হয়েছে। প্রসঙ্গত, FWICE হানিয়া আমিরকে ভারতবিরোধী বলে অভিহিত করেছে। তাদের অভিযোগ, তিনি একাধিকবার ভারতীয় সেনাবাহিনীকে অপমান করেছেন। এই প্রেক্ষাপটে মঙ্গলবার FWICE কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সার্টিফিকেশন-এর কাছে আবেদন জানিয়েছে, যাতে সরদারজি ৩ ছবিকে কোনওভাবে ভারতে মুক্তির সার্টিফিকেট (Sardaar Ji 3) না দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, পহেলগাঁও হামলার পর ভারত-পাকিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্ক আমূল বদলে গেছে। এই ঘটনার জেরে পাকিস্তানি শিল্পীদের ওপর কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। বিশেষ করে ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর সমালোচনা করা কয়েকজন পাক শিল্পীকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে ভারতের সাংস্কৃতিক জগৎ থেকে। এই তালিকায় অন্যতম নাম হলেন অভিনেত্রী হানিয়া আমির।

  • Bastar Girl Lavanya Das: ‘বেলি ডান্স’ করে প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার নজরে বস্তারের লাবণ্য, জানেন কী তার স্বপ্ন?

    Bastar Girl Lavanya Das: ‘বেলি ডান্স’ করে প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার নজরে বস্তারের লাবণ্য, জানেন কী তার স্বপ্ন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বস্তার, নাম শুনলেই ভেসে ওঠে গোলাগুলি-বন্দুক। মাও-সন্ত্রাসের ছবি। সেই বস্তার (Bastar Girl Lavanya Das) থেকেই নৃত্যের তালে সকলের মন কাড়লেন ১৬ বছরের কিশোরী। নাচ করতে পছন্দ করে সে। কিন্তু আলাদা করে কোনও প্রশিক্ষণ নেয়নি। বরং পড়াশোনার ফাঁকে নিজে থেকেই নাচ শিখত লাবণ্য দাস মানিকপুরী। সেই নাচের কারণে এবার তার দিকে নজর পড়ে বলি অভিনেত্রী প্রিয়ঙ্কা চোপড়া জোনসের।

    একা একা নাচ শিখত লাবণ্য

    চলতি মাসে প্রিয়ঙ্কা তাঁর সমাজমাধ্যমের পাতায় একটি নাচের ভিডিয়ো অনুগামীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন। সেই ভিডিয়োয় এক কিশোরীকে ‘বেলি ডান্স’ করতে দেখা গিয়েছে। কিশোরীর নৃত্যকলার প্রশংসা করেন নেটাগরিকদের অধিকাংশ। তার পর থেকেই তার নাম-পরিচয় নিয়ে কৌতূহল জেগেছে নেটপাড়ায়। ওই কিশোরীর নাম লাবণ্য দাস। ছত্তিশগড়ের বস্তারের বাসিন্দা। ছ’বছর আগে ২০১৯ সালে মারা যান লাবণ্যের বাবা। তার পর থেকে মায়ের কাছেই বড় হয়ে ওঠা তার। সেখানকার একটি স্কুলে পড়াশোনা করছে সে। শিক্ষকতার পাশাপাশি লাবণ্যের মা কত্থকে পারদর্শী। শৈশব থেকে মাকে নাচ করতে দেখত লাবণ্য। সেখান থেকেই নাচের প্রতি আগ্রহ তৈরি হয় তার। মায়ের কাছে নাচ শিখতে শুরু করে লাবণ্য। আলাদা করে কোনও প্রশিক্ষণকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়নি তাকে। নিজে থেকেই পড়াশোনার পাশাপাশি সময় বার করে একা একা নাচ শিখত সে। লাবণ্যের দাদু থিয়েটারের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। নাচ ছাড়াও অভিনয়ের প্রতি আগ্রহ রয়েছে লাবণ্যের। ভবিষ্যতে নাচ এবং অভিনয় নিয়ে কেরিয়ার গড়তে চায় সে।

    বেলি ডান্স-এর প্রতি আগ্রহ

    মায়ের কাছে কত্থক শিখলেও লাবণ্যের আগ্রহ জন্মায় ‘বেলি ডান্স’-এর প্রতি। জুন মাসের গোড়ায় নিজের সমাজমাধ্যমের পাতায় ‘বেলি ডান্স’ করে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে সে। তার পরেই তার জীবনের মোড় অন্য দিকে ঘুরে যায়। আশা ভোঁসলের গলায় জনপ্রিয় গান ‘পিয়া তু অব তো আজা’। এই গানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ‘বেলি ডান্স’-এর একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছিল লাবণ্য। তার পর কেটে যায় এক সপ্তাহ। লাবণ্যের নাচের সেই ভিডিয়োটি নজরে পড়ে বলি অভিনেত্রী প্রিয়ঙ্কা চোপড়া জোনসের। লাবণ্যের নাচের প্রশংসা করে ভিডিয়োটি নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে ভাগ করে নেন প্রিয়ঙ্কা। তার পরেই লাবণ্যের অনুগামীর সংখ্যা তরতর করে বাড়তে শুরু করে।ইতিমধ্যেই লাবণ্যের ইনস্টাগ্রামে অনুগামীর সংখ্যা ১২ লক্ষের গণ্ডি পেরিয়ে গিয়েছে।

  • Sunjay Kapur: একটা মৌমাছি কেড়ে নিল প্রাণ! পোলো খেলতে খেলতেই মৃত্যু করিশ্মা কাপূরের প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয়ের?

    Sunjay Kapur: একটা মৌমাছি কেড়ে নিল প্রাণ! পোলো খেলতে খেলতেই মৃত্যু করিশ্মা কাপূরের প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয়ের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোলো খেলতে যাওয়াই কাল হল। মাঠেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন করিশ্মা কাপূরের প্রাক্তন স্বামী শিল্পপতি সঞ্জয় কাপূর। বৃহস্পতিবার সকালেও টের পাননি যে তাঁর শিয়রে মৃত্যু এসেছে। এই দিন বেলায় লন্ডনের এক ক্লাবে পোলো খেলতে যান সেখানেই ঘটে বিপত্তি। হঠাৎ একটা মৌমাছি গলায় ঢুকে যায় সঞ্জয়ের। চেষ্টা করে সেটা বার করতে না পারায় ঘাবড়ে যান, বিচলিত হয়ে যান। চিকিৎসা করার কোনও সুযোগ দেননি সঞ্জয়। ৭ ঘণ্টা আগে আমেদাবাদে ঘটে যাওয়া বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডলে টুইট করেছিলেন তিনি। সমবেদনা জানিয়েছিলেন সেই সব পরিবারকে।

    করিশ্মার বাড়ির সামনে ভিড়

    ২০০৩ সালে শিল্পপতি সঞ্জয় কপূরকে বিয়ে করেন করিশ্মা কাপূর। দুই সন্তানের বাবা-মা তাঁরা। সামাইরা ও কিয়ান। প্রায় ১৪ বছরের দাম্পত্য জীবন ছিল করিশ্মা-সঞ্জয়ের। কিন্তু সঞ্জয়ের সঙ্গে সুখী ছিলেন না অভিনেত্রী। বিয়ের পর থেকে নাকি গার্হস্থ্য হিংসার শিকার হতে হয় করিশ্মাকে। সম্ভ্রান্ত পরিবারের ছেলে সঞ্জয়। সোনা কমস্টারের চেয়ারম্যান। মূলত গাড়ির যন্ত্রাংশের ব্যবসা তাঁর। ভারতীয় মুদ্রায় ১০,৩০০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে সঞ্জয়ের। বিশ্বের অন্যতম ধনকুবেরদের তালিকায় তিনি রয়েছে ২৭০৩ নম্বরে। ২০১৬ সালে করিশ্মা ও সঞ্জয়ের বিচ্ছেদ হয়। তার পর মডেল প্রিয়া সচদেবকে বিয়ে করেন। বৃহস্পতিবার রাত থেকেই করিশ্মার বাড়ির সামনে ছবিশিকারিদের ভিড়। কাঁদো কাঁদো মুখে গাড়ি থেকে নেমে সোজা ঢুকে গেলেন করিনা কপূর। থমথমে মুখ নিয়ে করিশ্মার বাড়িতে ঢোকেন মালাইকা আরোরা, সইফ আলি খানেরা।তারকাদের ভিড় সামলাতে এ দিন রাত থেকেই করিশ্মার বাড়ির সামনে পুলিশি প্রহরা। অবাঞ্ছিত ঘটনা রুখতে বেশ কিছু পুলিশকর্মীকে এ দিন রাতে পাহারা দিতে দেখা যায়। যদিও এখনও পর্যন্ত প্রকাশ্যে আসেননি করিশ্মা, এমনকি কোনও বিবৃতিও দেননি।

    সংবাদমাধ্যমের চর্চার বিষয় ছিল সঞ্জয়

    সঞ্জয় কাপূর পোলো খেলাকে শুধু খেলা নয়, জীবনের একটা বড় অংশ হিসেবে দেখতেন। ঘোড়া ও খেলার প্রতি গভীর ভালবাসার জন্যই তাঁর এই খেলায় প্রবেশ এবং পরবর্তী সময়ে একটি নিজস্ব পোলো টিম ‘ওরাস’ গঠন। সেদিন তিনি খেলছিলেন হোটেল ব্যবসায়ী জয়সল সিং-এর দল ‘সুজন’-এর বিরুদ্ধে। খেলাই হয়ে উঠল জীবনের শেষ অধ্যায়। ব্যক্তিগত জীবন বরাবরই সংবাদমাধ্যমের চর্চার বিষয় ছিল সঞ্জয়। তিনবার বিয়ে করেছিলেন তিনি। প্রথম বিয়ে হয় মুম্বইয়ের ডিজাইনার নন্দিতা মহতানির সঙ্গে, সম্পর্ক ভেঙে যায় ২০০০ সালে। ২০০৩-এ বিয়ে করলেন বলিউড ডিভা করিশ্মা কাপুরকে। তাঁদের দুই সন্তান — সামাইরা ও কিয়ান। ২০১৬-তে বিবাহবিচ্ছেদ হলেও, সন্তানদের প্রতি দায়িত্ব পালন করেছেন দুই অভিভাবক মিলেই।

  • Operation Sindoor: সন্ত্রাসীদের সমর্থনে ব্যাটিং পাক-অভিনেতাদের! বলিউডের তিন খান কেন নেই সেনার পাশে?

    Operation Sindoor: সন্ত্রাসীদের সমর্থনে ব্যাটিং পাক-অভিনেতাদের! বলিউডের তিন খান কেন নেই সেনার পাশে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২২ এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ সন্ত্রাসবাদী হামলায় ২৫ জন হিন্দু পর্যটককে বেছে বেছে খুন করা হয়। হত্যা করার আগে তাঁদের নাম জিজ্ঞাসা করা হয়। ধর্ম নিশ্চিত করা হয়। নিম্নাঙ্গের পোশাক পর্যন্ত খুলে দেওয়া হয়েছিল ধর্ম নিশ্চিত করতে। নৃশংসভাবে এই হত্যালীলা চালানোর পরেও হামলা নিয়ে টুঁ শব্দটি করেননি (Operation Sindoor) বলিউডের তিন খান। তিন খানের কাছ থেকে কোনও রকমের প্রতিবাদ না আসায় বিতর্ক দানা বেঁধেছে। হিন্দু পুরুষদের যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল পহেলগাঁওয়ে, তারপরে গর্জে উঠেছিল গোটা দেশ। সারা দেশ সহানুভূতি জানিয়েছিল। সমবেদনা জানিয়েছিল। সেই ভুক্তভোগী পরিবারগুলিকে কোনওরকমের সমবেদনা জানায়নি কিন্তু তবু এত কিছুর মাঝেও আশ্চর্যজনকভাবে চুপ থেকেছে বলিউডে (Bollywood) তিন খান। অতীতের যে কোন ইস্যুতে যাঁরা আওয়াজ তুলেছেন। গলা ফাটিয়েছেন, তাঁদের এই নীরবতাতে অনেক প্রশ্নই সামনে আসছে।

    ১৯৪৮ সালে ভারত-পাক যুদ্ধে অর্থ সংগ্রহ করে পাকিস্তান

    তবে ১৯৪৮ সালে যখন ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ বাঁধে, তখন রাজ কাপুর, আইএস জোহর, গীতা বালি, নার্গিস, কামিনী কৌশলের মতো অনেক বড় অভিনেতারা ভারতকে শক্তিশালী করার জন্য তারা অর্থ সংগ্রহ নেমেছিলেন। ১৯৬২ ও ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের কিশোর কুমার, সুনীল দত্ত, নার্গিস, লতা মঙ্গেশকর, ওয়াহিদা রেহমান এনারাও (Bollywood) ভারতের সৈন্যদলের মনোবল বাড়িয়ে ছিলেন এবং তাঁরা সেই সময় অর্থ সংগ্রহ করেছিলেন সেনার জন্য।

    ১৯৭১ সালের যুদ্ধেও অর্থ সংগ্রহ করে বলিউড

    একই চিত্র সামনে এসেছিল ১৯৭১ সালের যুদ্ধেও। এই সময়ে কিশোর কুমার, শাম্মি কাপুর, লতা মঙ্গেশকর, ওয়াহিদা রহমান, কল্যাণজি-আনন্দজি, নার্গিসের মতো অভিনেতারা বাংলাদেশের জন্য ত্রাণ কমিটি গঠন করেছিলেন। ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধে বলিউডের তারকাদের (Operation Sindoor) মধ্যে এতটাই ক্ষোভ ছিল যে নানা পাটেকার সৈন্যদের সমর্থন করতে সরাসরি গিয়েছিলেন সেখানে।

    ২০২৫ সালে নিশ্চুপ থেকেছে বলিউড

    এবার আমরা যদি ২০২৫ সালের দিকে তাকাই তাহলে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে পহেলগাঁওয়ে ২৬ জনকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। আহত হন আরও অনেকেই। এমন সময় ভারতবর্ষের (Operation Sindoor) বলিউডের অভিনেতারা এনিয়ে কোনও বাক্য ব্যয় করেন নি। তাঁরা নিজেদের কাজেই মনোনিবেশ করেছেন। এরাই সেই বলিউড অভিনেতা, যাঁরা ২০১৮ সালে কাঠুয়া মামলায় গলায় প্ল্যাকার্ড লাগিয়ে ছবি তুলেছিলেন কিন্তু চুপ রয়েছেন পহেলগাঁওকাণ্ডে। বলিউড অভিনেতারা দেশের জন্য দুটি লাইন লিখতে পারেননি।

    পাকিস্তানের অভিনেতারা দেশের পাশেই

    অন্যদিকে পাকিস্তানের নামী অভিনেতারা, তাঁদের দেশের পক্ষেই দাঁড়িয়েছেন। এঁদের মধ্যে অনেক অভিনেতা আবার ভারতে কাজও করেছেন। যেমন ‘সনম তেরি কসম’- এই ছবির মাধ্যমে জনপ্রিয় হয়েছিলেন যাঁরা সেই ফাওয়াদ খান, হানিয়া আমির, মাহিরা খানরা ভারতকে কাপুরুষ বলেও তোপ দেগেছেন। সবথেকে আশ্চর্যজনক কথা হল, পাকিস্তানি এই অভিনেতাদের ভারতেও প্রচুর ভক্ত রয়েছেন। তার চেয়েও আশ্চর্যজনক কথা হল, বলিউডের অভিনেতারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনও কথা বলেননি।

    ছবির প্রচারে জন্য ভারতের প্রশংসা করছে আমির খানের টিম!

    একইভাবে আমির খানও দীর্ঘদিন চুপ করে ছিলেন। কিন্তু তাঁর নতুন ছবি আসছে ‘সিতারে জামিন পর’। এই আবহে দিন কয়েক আগে তাঁর টিম ভারতের প্রশংসা করতে শুরু করে। একই পথে হেঁটেছেন তুষার কাপুরও। নিজের সিনেমার প্রচারের জন্য সাংবাদিক সম্মেলন করার সময় তাঁকে তুরস্কের বয়কট সম্পর্কে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়। তবে তা তিনি এড়িয়ে যান। তবে শুধু এটুকু বলেন যে ভারতের সঙ্গে তিনি আছেন।

    যুদ্ধ বিরতি নিয়ে পোস্ট, নেটিজেনদের ক্ষোভের মুখে পড়েন সলমন

    অন্যদিকে, ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষবিরতি ঘোষণা হতেই বলিউড অভিনেতা সলমন খান অভিনন্দন জানিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছিলেন। এনিয়ে নেটিজেনদের রোষের মুখে পড়তে হয় তাঁকে। এরপরই তিনি টুইট ডিলিটও করেন। অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) নিয়ে মুখে কোনও কথা না বললেও যুদ্ধ বিরতিতে সরব হন সলমন। এক্স হ্যান্ডেলে সলমন খান লেখেন, ‘‘সংঘর্ষবিরতির জন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ।’’ এরপরই এক্স ব্যবহারকারীদের একাংশ অভিনেতার বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাঁদের দাবি, অপারেশন সিঁদুর নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন অভিনেতা। এখন সংঘর্ষ বিরতি নিয়ে হঠাৎ কেন প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন? ‘‘অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) নিয়ে একটাও টুইট নেই কেন?’’, ‘‘আপনি অপারেশন সিঁদুর নিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটাও কথা বলেননি!’’, এমন অনেক মন্তব্য আসতে থাকে তাঁর পোস্টের কমেন্ট বক্সে।

  • PM Modi: “ওয়েভস হল এক সংস্কৃতি, সৃজনশীলতা এবং সর্বজনীন সংযোগের তরঙ্গ”, মোদির ডাকে তারকার মেলা

    PM Modi: “ওয়েভস হল এক সংস্কৃতি, সৃজনশীলতা এবং সর্বজনীন সংযোগের তরঙ্গ”, মোদির ডাকে তারকার মেলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে শুরু হল বিশ্বমানের সিনেসম্মেলন ‘ওয়েভস’ (WAVES)। বিশ্বের বিনোদুনিয়ার মানচিত্রে ভারতকে উচ্চস্তরে পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এহেন যুগান্তকারী উদ্যোগকে কুর্নিশ জানালেন অক্ষয় কুমার থেকে শাহরুখ খান। ‘ওয়ার্ল্ড অডিও-ভিডিও সামিট – ওয়েভস ২০২৫’ সম্পর্কে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে বলিউড থেকে দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। বৃহস্পতিবার থেকে মুম্বইয়ের জিও ওয়ার্ল্ড সেন্টারে প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতেই সূচনা হল এই সামিটের। বিশ্বের ৯০টি দেশের প্রায় দশ হাজার ব্যক্তিত্বরা অংশ নিয়েছেন এই সম্মেলনে।

    অর্থনীতিতেও অবদান রাখছেন কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা

    বলিউডের বহু খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বের উপস্থিতিতে এদিন সম্মেলন শুরু হয়। উপস্থিত ছিলেন, শাহরুখ খান, রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, দীপিকা পাড়ুকোন, সইফ আলি খান, হেমা মালিনী, অনিল কাপুর, আমির খানদের মতো সিনে তারকারা। এই সম্মেলনে নজর কাড়লেন নাগা চৈতন্য, শোভিতা ধুলিপালার মতো দক্ষিণী তারকারা। শুধু তাই নয়, এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছেন দেশের বহু ডিজিটাল ক্রিয়েটার ও ৩০০ সংস্থা। উপস্থিত দেশের জনপ্রিয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের কথা প্রধানমন্ত্রী এদিন উল্লেখ করেন। তিনি জানান দেশের অর্থনীতিতেও অবদান রাখছেন কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা। আগামিদিনে ‘ওয়েভস’ (WAVES) অ্যাওয়ার্ড চালু করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী মোদি এদিন সম্মেলনের শুরুতে বলেন, “আজ ১০০টিরও বেশি দেশের শিল্পী থেকে বিনিয়োগকারীরা মুম্বইতে এক ছাদের নীচে একত্রিত হয়েছেন। আজ এখানে সারা বিশ্বের প্রতিভা এবং সৃজনশীলতার একটি ইকো-সিস্টেমের ভিত্তি স্থাপিত হচ্ছে। এ যেন সত্যিই এক তরঙ্গ (Wave)।”

    ভারতীয় চলচ্চিত্র দেশকে বিশ্বের প্রতিটি কোণে পৌঁছে দিয়েছে

    মোদির কথায়, ‘ওয়েভস’ (WAVES) প্রতিটি স্রষ্টার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ওয়েভস হল এক সংস্কৃতি, সৃজনশীলতা এবং সর্বজনীন সংযোগের তরঙ্গ।” মে দিবসের কথাও এদিন উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আজ ১ মে। ১১২ বছর আগে, ১৯১৩ সালের ৩ মে, ভারতে প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘রাজা হরিশচন্দ্র’ মুক্তি পায়। সেই ছবির প্রযোজক ছিলেন দাদাসাহেব ফালকে। গতকাল ছিল তাঁর জন্মবার্ষিকী। গত শতাব্দীতে, ভারতীয় চলচ্চিত্র দেশকে বিশ্বের প্রতিটি কোণে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে।”

    ডাকটিকিট প্রকাশ

    প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “এই প্ল্যাটফর্মে, আমরা ডাকটিকিট প্রকাশের মাধ্যমে ভারতীয় সিনেমার অনেক কিংবদন্তীকে স্মরণ করেছি। বিগত বছরগুলিতে, আমি গেমিং জগতের, সঙ্গীত জগতের, চলচ্চিত্র নির্মাতাদের সঙ্গে দেখা করেছি।” সকলের প্রচেষ্টা আগামী বছরগুলিতে ‘ওয়েভস’কে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলেও দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ওয়ার্ল্ড অডিও ভিজ্যুয়াল এন্টারটেইনমেন্ট সামিট (ওয়েভস)-এর কথা উল্লেখ করেন। সেই সময়েই তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, সিনেমা এবং বিনোদন শিল্প কেবল দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে না, তার পাশাপাশি অর্থনীতিকেও চাঙ্গা করছে।

    সৃজনশীল ভারত

    বরাবরই ভারতীয় সংস্কৃতিকে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতে আরও বেশি জনপ্রিয় করার জন্য এগিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই উদ্যোগেরই বহিঃপ্রকাশ ওয়ার্ল্ড অডিও ভিজ্যুয়াল এন্টারটেনমেন্ট সামিট। এই সামিটের (WAVES) উদ্দেশ্যই হল কীভাবে ভারতীয় সিনে ইন্ডাস্ট্রি তথা বিনোদুনিয়াকে আন্তর্জাতিক আঙিনায় আরও উচ্চস্তরে পৌঁছে দেওয়া যায়। বৃহস্পতিবার মোদির এই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বলিউড ও দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির তাবড় অভিনেতা ও অভিনেত্রীরা। এদিন অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রীকে মঞ্চে ডেকে নিলেন বলিউড বাদশা শাহরুখ খান। অনুষ্ঠানের শুরুতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দেশ প্রথম থেকেই সৃজনশীলতায় ভরপুর। আমাদের কাছে বিজ্ঞান, কল্প-কাহিনী সব রকমের গল্পগাঁথা রয়েছে। আমাদের সম্পদের ঝুড়ি সমৃদ্ধ ও বৈচিত্রময়। আমাদের সংস্কৃতির অন্যতম শক্তি হল, আমরা অন্যান্য দেশের সংস্কৃতিকে সম্মান করি। যা আমাদের সৃজনশীলতাকে আরও সমৃদ্ধ করে।”

LinkedIn
Share