Category: বিনোদন

Get updates on Entertainment News Celebrities, Hollywood, Bollywood, Tollywood Movies, Web series, OTT from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Vikrant Massey: আসছিল লাগাতার হুমকি, টার্গেট ৯ মাসের সন্তানকেও! অভিনয়কে বিদায় বিক্রান্ত মৈসীর

    Vikrant Massey: আসছিল লাগাতার হুমকি, টার্গেট ৯ মাসের সন্তানকেও! অভিনয়কে বিদায় বিক্রান্ত মৈসীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্রান্ত মৈসী (Vikrant Massey) এবং তাঁর স্ত্রী শীতল ঠাকুর গত ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪-এ প্রথম নবজাতকের পিতৃত্ব এবং মাতৃত্ব লাভ করেছিলেন। সম্প্রতি এই বলিউড অভিনেতা ‘সবরমতি রিপোর্ট’ সিনেমায় অসাধারণ অভিনয়ে দর্শকের মন জয় করে নিয়েছেন। সেখানে কীভাবে রামভক্ত কর সেবককের পুড়িয়ে মারা হয়, তার বিশ্লেষণ হয়েছে। তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে মূল ধারার সাংবাদ মাধ্যমকেও। ঠিক পরে পরেই অভিনেতা এবং তাঁর সন্তানকে বারবার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এরপর নিজে থেকেই সিনেমা থেকে অবসর (Vikrant Massey Quits Acting) নেওয়ার কথা ঘোষণা করেন বিক্রান্ত। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    নিরাপত্তার জন্য আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে

    বিক্রান্ত মৈসী (Vikrant Massey) নিজে একাধিক বার ছেলে বরদানের নিরাপত্তা নিয়ে অত্যন্ত উদ্বেগ রয়েছেন। একটি সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়ে জানিয়েছেন, সামাজিক মাধ্যম এবং হোয়াটঅ্যাপে ছেলেকে হত্যা করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, “আমি মাত্র ৯ মাস আগে সন্তানের বাবা হয়েছি। যে কীনা এখনও চলতে শেখেনি, কিন্তু তাকেও জড়িয়ে প্রতিনিয়ত হুমকি দেওয়া হচ্ছে। ওর নিরাপত্তার জন্য আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে। আমরা কেমন সমাজে বসবাস করছি ভাবতেই অবাক লাগছে। কিন্তু আমি সিনেমা নিয়ে ভীত (Vikrant Massey Quits Acting) নই। ভয় পেলে সিনেমা মুক্তি পেত না।”

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Vikrant Massey (@vikrantmassey)

    সামজিক মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া

    বলিউড অভিনেতা বিক্রান্তের (Vikrant Massey) একাধিক সিনেমা দর্শক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। অভিনয় ছাড়ার প্রসঙ্গ নিয়ে বলেন, “২০২৫ সাল আসছে, আমরা একে অপরের সঙ্গে শেষবারের মতো দেখা করব। আমার শেষ দুটি সিনেমা অনেক বছরের স্মৃতি হয়ে কাজ করবে। আমি বাড়িতে ফিরে যেতে চাই একজন স্বামী, বাবা এবং পুত্র হিসেবে। আমার যা অর্জন সব দর্শকদের জন্য। আমি সবার কাছে বিশেষ ভাবে ঋণী।”

    “বলিউডে আপনার অভিনয় আরও প্রয়োজন”

    তবে সামাজিক মাধ্যমে এই অভিনেতার (Vikrant Massey) পোস্টকে ঘিরে দর্শক মহলে নানা প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছে। কেউ বলছেন ‘ছোট বিরতি’। অপর আরেকজন লিখেছেন, “হঠাৎ? সবকিছু ঠিক আছে তো? ভক্তদের কাছে খুবই আশ্চর্য জনক বিষয়। আমরা আপনার অভিনয়, সিনেমাকে খুব পছন্দ করি। ইতিমধ্যেই সুশান্ত সিং রাজপুতের মতো এক অভিনেতাকে আমরা হারিয়েছি। বলিউডে আপনার অভিনয় আরও প্রয়োজন।” আবার আরও এক ভক্ত লিখেছেন, “আরও শক্তিশালী হয়ে আবার ফিরে আসুন অভিনয়ের ময়দানে (Vikrant Massey Quits Acting)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rabi Ghosh: চাকরি ছেড়ে দিয়ে অভিনয়, পড়ুন বডিবিল্ডার রবি ঘোষের কমেডিয়ান হয়ে ওঠার কাহিনি

    Rabi Ghosh: চাকরি ছেড়ে দিয়ে অভিনয়, পড়ুন বডিবিল্ডার রবি ঘোষের কমেডিয়ান হয়ে ওঠার কাহিনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা ছবির কিংবদন্তী অভিনেতা (Actor) রবি ঘোষ। শুধু কমেডিয়ান বললে তাঁকে সঠিক সম্মান জানানো হয় না। বুদ্ধিদীপ্ত কমেডি অভিনয়ের শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ছিলেন রবি ঘোষ, যাঁর চোখ কথা বলত। সেই চোখের প্রশংসা করেছিলেন সত্যজিৎ রায় থেকে তপন সিন‍্‍হা। ১৯৩১ সালের ২৪ নভেম্বর কোচবিহারে জন্ম হয় রবি ঘোষের (Rabi Ghosh)। তাঁর আসল নাম ছিল রবীন্দ্রনাথ ঘোষ দস্তিদার। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলেন তিনি। 

    স্কুল-কলেজ জীবন (Rabi Ghosh)

    রবি ঘোষের (Rabi Ghosh) পূর্বপুরুষরা ছিলেন বাংলাদেশের বরিশালের লোক। তাঁর বাবা জিতেন্দ্রনাথ ঘোষ দস্তিদার চাকরির সুবাদে পরিবার নিয়ে থাকতেন কলকাতার মহিম হালদার স্ট্রিটে। কোচবিহার জেনকিন্স স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা রবির। তারপর দেশভাগ। ভারতবর্ষ স্বাধীনতা পেল। ১৯৪৭ সালে কলকাতার ‘সাউথ সাবার্বান মেন স্কুল’ থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। স্কুলে রবির সহপাঠী ছিলেন উত্তম কুমারের ছোটভাই তরুণ চট্টোপাধ্যায়, অর্থাৎ অভিনেতা তরুণ কুমার। তখন কে জানত পরবর্তীকালে দুই বন্ধু একইসঙ্গে বাংলা ছবির উজ্জ্বল নক্ষত্র হবেন। রবি ঘোষ এবং তরুণ কুমার একসঙ্গে শুধু ফিল্ম নয়, প্রচুর নাটকও করেছেন পেশাদার রঙ্গমঞ্চে। রবি ঘোষ আশুতোষ কলেজ থেকে আইএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ১৯৪৯ সালে এবং সেই কলেজেরই নৈশ বিভাগ শ্যামাপ্রসাদ কলেজে বি.কম-এ ভর্তি হন। নিয়মিত শরীরচর্চা শুরু কলেজের ব্যায়ামাগারেই। কারণ রবির দু’চোখে তখন শুধু বডিবিল্ডার হওয়ার স্বপ্ন। অভাব-অনটন-দুর্যোগ কাটিয়ে রবি ঘোষ বডিবিল্ডার হতে পেরেছিলেন। যে কারও চোখ ঝলসে যেত রবির পেশি ফোলানো চেহারা দেখে। কোন বাঙালি ছেলের অমন চেহারা দেখা দুর্লভ তখন। রবি হতে চেয়েছিলেন বডি বিল্ডার, হয়ে গেলেন কমেডিয়ান।

    পুলিশের চাকরি ছেড়ে অভিনয়ে

    ১৯৫৩ সালে কলকাতা পুলিশ-কোর্টে (Rabi Ghosh) চাকরি শুরু করলেও ১৯৬১ সালে সেসব পাট চুকিয়ে পাকাপাকি অভিনয়কেই পেশা হিসেবে বেছে নেন। অভিনয় জীবন শুরু পঞ্চাশের দশকে ‘সাংবাদিক’ নাটক দিয়ে। পরিচালক ছিলেন উৎপল দত্ত। রবি ঘোষের ছবি করা শুরু হয় অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের ‘কিছুক্ষণ’ ছবি দিয়ে। সে ছবি আজ লুপ্ত। সে সময়ে হিরোদের বাহুবলী হওয়ার দরকার পড়ত না। দরকার পড়ত অভিনয়ের, আর খানিকটা সুন্দর মুখেরও। রবি ঘোষের ‘সুন্দর মুখ’ ছিল না, তাই নায়ক হওয়া হয়নি। উত্তম-সৌমিত্র-বসন্ত যুগে পেলেন না রবি নায়কের রোল।  কিন্তু রবি তাঁর প্যাশন বিসর্জন দিলেন না। তবে, ‘গল্প হলেও সত্যি’র ধনঞ্জয় তো নায়কই। হিন্দিতে যখন ‘গল্প হলেও সত্যি’র রিমেকে ‘বাবুর্চি’ হলেন রাজেশ খান্না, সে তো কাকের গায়ে ময়ূরপুচ্ছ লাগানো হল। রাজেশ খান্না সুপারস্টার হিরো। কিন্তু সেই স্টারডমে যেন ধনঞ্জয়ই এগিয়ে রইলেন। এখানেই রবি ঘোষের জয়। যদি হিন্দি রিমেকেও রবি ঘোষ থাকতেন তাহলে হয়তো ছবিটা অন্য ইতিহাস করত। কিন্তু বলিউড প্রযোজকরা একজন আঞ্চলিক অভিনেতার ওপর ভরসা করতে পারেননি।

    সব ধরনের অভিনয়ে বাজিমাত!

    সত্যজিৎ রায়, তপন সিন‍্‍হা, দীনেন গুপ্ত থেকে অঞ্জন চৌধুরী। সব ধারার ছবিতে দশকের পর দশক রবি ঘোষ (Rabi Ghosh) অনন্য, কি কমেডি কি অন্যধারার অভিনয়। সত্যজিৎ রায়ের বাঘার অভিনয় সকলের নজর কেড়েছিলেন। ‘আগন্তুক’ বা ‘নির্জন সৈকতে’র রবি ঘোষ দুটো একদম ভিন্ন চরিত্র। একটি চরিত্র বন্ধুবৎসল, বিচক্ষণ লোক এবং অন্যটি পুরীর পান্ডা, যে উড়ে-ভাষী। কী রেঞ্জ অভিনয়ের! ‘হাঁসুলী বাঁকের উপকথা’য় পানু প্রাণকেষ্টর চরিত্রেও অসামান্য রবি ঘোষ। মৃণাল সেনের কোরাস সিনেমাটির শুরুতেও তাঁকে দেখা যায়। তরুণ মজুমদার অনেক ছবিতেই রবি ঘোষকে নিয়ে কাজ করেন, যেমন ‘ঠগিনী’, ‘রূপসী’, ‘শহর থেকে দূরে’। বিজয় বসুর ‘বাঘিনী’র ভিলেন রোলেও রবি দুরন্ত। সত্যজিৎ বাবুর ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ ছবিতে রবি ঘোষ মাতাল বন্ধুদের সঙ্গে থেকেও মদ্যপান করেননি। তাঁর শেষ কাজ কলকাতা দূরদর্শনে ‘গোপাল ভাঁড়’, তা দেখতে প্রতি রবিবার দুপুরে রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যেত।

    মেলেনি সরকারি স্বীকৃতি

    কলকাতা শহরে রবি ঘোষকে (Rabi Ghosh) নিয়ে কোনও অনুষ্ঠান নেই, চর্চা নেই। এমনই আক্ষেপ তাঁর অনুগামীদের। লেজেন্ডরা সরকারি স্বীকৃতি কবেই বা পেয়েছেন! তবু দর্শক মনে তাঁদের চির-উজ্জ্বল উপস্থিতিই যেন আসল পুরস্কার। ভয়ঙ্কর ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একজন মানুষ ছিলেন রবি ঘোষ। প্রয়োজনের বাইরে একটি কথাও তিনি বলতেন না। রাশভারী গোছের মানুষ ছিলেন। তবে অভিনয় জগতে ‘সিন স্টিলার’ ছিলেন তিনি। দৃশ্য চুরি করে নিতে পারতেন অনায়াসেই। রবি ঘোষ এমন একজন ব্যক্তিত্ব, যিনি খেতে খেতে খুব ভালো কথা বলতে পারেন। প্রিয় খাবার ছিল লুচি আর পাঁঠার মাংস। ১৯৯৭ সালের 8 ফেব্রুয়ারি তাঁর মৃত্যু হয়। তবে, তাঁর অভিনয়ের মধ্যে দিতে তিনি আজও বেঁচে রয়েছেন বাঙালির মনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • The Sabarmati Report: মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশে কর মুক্ত ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’, একই পথে গোয়াও

    The Sabarmati Report: মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশে কর মুক্ত ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’, একই পথে গোয়াও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসার পরই উত্তরপ্রদেশ করমুক্ত হল ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’। এর আগে ছবিটি মধ্যপ্রদেশ ও হরিয়ানার সরকার করমুক্ত করেছে। ছবি দেখার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবির (The Sabarmati Report) প্রশংসা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লিখেছিলেন, ‘‘এই ছবির মাধ্যমেই সত্যি উন্মোচিত হয়েছে। খুব ভালো।’’

    উত্তরপ্রদেশে করমুক্ত ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ (The Sabarmati Report)

    বৃহস্পতিবার উত্তরপ্রদেশের রাজধানী লখনউতে এই ছবিটির স্পেশাল স্ক্রিনিং হয়। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পাশাপাশি সেখানে উপস্থিত ছিলেন ছবির (The Sabarmati Report) অন্যতম অভিনেতা বিক্রান্ত মাসে- সহ অন্যান্য কলাকুশলী। সেই অনুষ্ঠানেই সিনেমাটির সঙ্গে যুক্ত কলাকুশলীদের সঙ্গে দেখা করে ছবিটি করমুক্ত করার কথা ঘোষণা করেন যোগী আদিত্যনাথ। ২০০২ সালের গোধরা কাণ্ডের ঘটনা নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ সিনেমা। ছবির প্রশংসা করে রবিবার মোদি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছিলেন, ‘‘ভুয়ো তথ্য কিংবা অপপ্রচারের আয়ু বেশি দিন হয় না। সত্যিটা সবসময় সামনে বেরিয়ে আসে।’’ এই প্রথম নয় যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোনও ছবির প্রশংসা করলেন। এর আগে ২০২২ সালে তিনি বিবেক অগ্নিহোত্রীর ‘দ্য কাশ্মীর ফাইল্স’-এর প্রশংসা করেছিলেন এবং ‘দ্য কেরালা স্টোরি’-এর কথাও উল্লেখ করেছিলেন।

    বিক্রান্ত মাসে কী বললেন?

    প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ছবির প্রযোজক একতা কাপুর। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আপনি আমাদের সাহস জুগিয়েছেন। আমরা যে-সঠিক পথেই যাচ্ছি, আপনার প্রশংসাই তার প্রমাণ।’ ছবিটি (The Sabarmati Report) নিয়ে যে বিতর্ক হবে, তা আগেই বোঝা গিয়েছিল। তবে তার জন্য মুখ্য অভিনেতাকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হবে, সেটা কেউ ভাবতে পারেননি। অভিনেতা বিক্রান্ত মাসে এএনআইকে উদ্ধৃত করে বলেছেন, ‘‘আদিত্যনাথজিকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিল্ম এবং আমি সবাইকে এই ছবিটি দেখার জন্য অনুরোধ করছি।’’

    সিনেমা দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী

    অন্যদিকে, উপ-মুখ্যমন্ত্রী অরুণ সাও-এর সঙ্গে ২১ নভেম্বর রায়পুরে ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ সিনেমাটি দেখেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই। মন্ত্রী পরিষদের সহকর্মী, বিজেপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পরিবারের সদস্যরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। আর ছবির প্রযোজক ও শিল্পী নিয়ে ছবিটি (The Sabarmati Report) দেখেছেন তাঁরা। এই ছবিতে খোলামেলা সত্য দেখানোর সাহসী প্রচেষ্টা অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং চিত্তাকর্ষক। এএনআই-এর সঙ্গে কথা বলার সময় মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই ছবিটির প্রশংসা করে বলেছেন, “এটি একটি ভালো সিনেমা। আমরা সকলেই দেখলাম। গোধরা ঘটনার সত্যতা দেশ ও গোটা বিশ্ববাসী জানবে।”

    কর মুক্ত করার ভাবনা গোয়া সরকারের

    এমনিতেই দেশের একাধিক রাজ্য এই সিনেমাটি কর মুক্ত ঘোষণা করে দিয়েছে। অনেকে আবার সেই পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে, দেশজুড়ে এই সিনেমাটিকে (The Sabarmati Report)  নিয়ে বাড়তি উত্তেজনা কাজ করছে। গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তও ছবিটির জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। এটিকে গোয়ায় করমুক্ত করার কথা চিন্তাভাবনা করেছেন। তিনি বলেন, “এই সিনেমাটি দেখার পর, আমি এটিকে গোয়ায় করমুক্ত করার কথা ভাবছি। আমরা কয়েক দিনের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করব।” ফলে, উত্তর প্রদেশ, হরিয়ানা, ছত্তিশগড়ের পর এবার গোয়া সরকারও সেই পথে হাঁটছে। সিনেমাটির সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে প্রমোদ সাওয়ান্ত আরও বলেন, “আজ, আমি আমার দলের রাজ্য সভাপতি এবং মন্ত্রীদের সঙ্গে সবরমতি রিপোর্ট দেখেছি। সেই সময় এই ঘটনায় গোটা গুজরাট উত্তাল হয়ে উঠেছিল। দেশবাসীর কাছে সমস্ত বিযয়টি জানার খুব প্রয়োজন ছিল। খুব কম ফিল্মমেকারই বাস্তব ঘটনার ওপর ফোকাস করেন। এই ছবিটি একটি সত্য ঘটনার ওপর ভিত্তি করে তৈরি। আমি প্রযোজক এবং অভিনেতাদের তাদের প্রশংসনীয় কাজের জন্য অভিনন্দন জানাই।”

    সিনেমা দেখলেন বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব

    দেশের একাধিক রাজ্যে প্রশংসিত হয়েছে ‘দ্য সবরমতী রিপোর্ট’ সিনেমা। বৃহস্পতিবার বাংলার বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব এই সিনেমাটি (The Sabarmati Report) দেখেন। প্রত্যেকে সিনেমাটি প্রশংসা করেছেন। সেদিনের প্রকৃত ঘটনা দেশবাসী জানতে পারবেন বলে বঙ্গ বিজেপির নেতারা মনে করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pather Panchali: চলে গেলেন ‘পথের পাঁচালী’র দুর্গা! প্রয়াত অভিনেত্রী উমা দাশগুপ্ত

    Pather Panchali: চলে গেলেন ‘পথের পাঁচালী’র দুর্গা! প্রয়াত অভিনেত্রী উমা দাশগুপ্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত অভিনেত্রী উমা দাশগুপ্ত (Uma Dasgupta)। সোমবার সকাল ৮টা নাগাদ মৃত্যু হয়েছে তাঁর। মাত্র একটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন তিনি। তাতেই বিশ্বজোড়া খ্যাতি। ১৯৫৫ সালে সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’তে (Pather Panchali) তিনি ‘অপু’র দিদি ‘দুর্গা’-র চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। কিশোরী বয়সের দুর্গাকে পর্দায় জীবন্ত করেছিলেন উমা। এর পর তাঁকে আর পর্দায় দেখা যায়নি। পেশাগত জীবনে তিনি ছিলেন শিক্ষক। ফলে ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ছিল ক্ষীণ। অভিনেতা চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তীর আবাসনের বাসিন্দা উমা দাশগুপ্ত। বিধায়ক-পরিচালক-অভিনেতা চিরঞ্জিৎ দুর্গার চলে যাওয়ার খবর দেন।

    মারণ ব্যাধির সঙ্গে লড়াই

    কয়েক বছর আগে ক্যান্সার হয়েছিল তাঁর। তার পর প্রাথমিক চিকিত্‍সায় সাড়াও দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই মারণরোগ আবারও শরীরে বাসা বাঁধে তাঁর। শেষ রক্ষা হল না। চিকিত্‍সার জন্য তাঁকে ভর্তি করানো হয়েছিল হাসপাতালে। সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন উমাদেবী। যদিও এখনও তাঁকে ‘দুর্গা’ হিসাবেই মনে রেখেছেন সবাই। মাঝে অনেক বারই তাঁর মৃত্যুর ভুয়ো সংবাদ শোনা গিয়েছিল। তবে এবার আর কোনও রটনা নয়। চিরবিদায় নিলেন ‘পথের পাঁচালী’র দুর্গা। তবে অসীমের মাঝে তিনি বিলীন হলেও বাঙালির মনে তাঁর আসন চিরস্থায়ী। দুর্গার বিসর্জনে তাই মন খারাপ বিশ্ব জোড়া বাঙালির।

    আরও পড়ুন: ভারত-জাপান বিশেষ প্রতিরক্ষা-চুক্তি, নৌসেনার রণতরীগুলিতে বসবে ‘স্টেলথ’ মাস্তুল

    ‘পথের পাঁচালী’র দুর্গার সম্পর্কে সত্যজিৎ রায়ের পুত্র পরিচালক সন্দীপ রায় জানান,  “তখন আমি শিশু। ফলে, সে ভাবে কোনও স্মৃতিই আর নেই। উমাদি তখন মাত্র ১৪। পরে আর অভিনয় করেননি। ফলে, ওঁর সঙ্গে আমাদের আর যোগাযোগ ছিল না।” পরিচালক-পুত্রের আফসোস, সেই সময়ের সব স্মৃতি প্রয়াত অভিনেত্রী সঙ্গে নিয়ে চলে গেলেন! ‘পথের পাঁচালী’র পর আর কোনও ছবিতে কেন অভিনয় করেননি তিনি, তা এক রহস্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Akshay Kumar: আগেই ছেড়েছেন কানাডার নাগরিকত্ব, “আমার মন, হৃদয় এবং আত্মা ভারতীয়”, বার্তা অক্ষয়ের

    Akshay Kumar: আগেই ছেড়েছেন কানাডার নাগরিকত্ব, “আমার মন, হৃদয় এবং আত্মা ভারতীয়”, বার্তা অক্ষয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউড অভিনেতা সুপারস্টার অক্ষয় কুমারের (Akshay Kumar) কানাডার নাগরিকত্ব দীর্ঘ দিন ধরে ছিল। এবার তিনি কেন কানাডিয়ান নাগরিকত্ব ছাড়লেন, তা সামাজিক এবং সংবাদ মাধ্যমে অকপটে জানালেন। উল্লেখ্য গতবছরই সামাজিক মাধ্যমে ওই দেশের নাগরিকত্ব ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। এবার তিনি বলেন, “আমার মন, হৃদয় এবং আত্মা ভারতীয় (Indian)। এটি সর্বদা অক্ষত থাকবে।” ঘটনায় ভারতীয় সংস্কৃতি-ঐতিহ্য এবং পরম্পরার প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা প্রকাশও করেন। উল্লেখ্য কানাডার সঙ্গে ভারতের বর্তমান কূটনৈতিক সম্পর্ক অত্যন্ত তিক্ততার জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। এই অবস্থায় অক্ষয়ের মন্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

    কেন কানাডার নাগরিকত্ব ছাড়লেন (Akshay Kumar)

    তাঁর নাগরিকত্ব নিয়ে অভিনেতা অক্ষয় কুমারকে (Akshay Kumar) প্রায় সময়ে প্রশ্ন করা হয়, প্রায় এটা নিয়ে সামজিক মাধ্যমেও বিভিন্ন সময়ে ব্যাপক ভাবে ট্রোলড করা হয় তাঁকে। কিন্তু এবার কানাডার নাগরিকত্ব ছাড়ার পর ভারতের প্রতি আস্থা প্রকাশ করলেন তিনি। হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিট ২০২৪-এ একটি সাক্ষাৎকার দিয়ে বলেন, “কানাডিয়ান নাগরিকত্ব ত্যাগের বিষয়টি বর্তমান ভূ-রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কহীন। কোন বাবা নয়, আমার বাবা-মায়ের আশীর্বাদ সব সময় ছিল। ম্যায় চুপচাপ নিকাল গেয়া (আমি চুপচাপ বেরিয়ে এসেছি)।” একই ভাবে গত বছর সামজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট করে বলেন, “আমার মন আর নাগরিকত্ব দুটোই হিন্দুস্থানি অর্থাৎ হৃদয় এবং নাগরিকত্ব ভারতীয় (Indian)। স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা। জয় হিন্দ।”

    ভারতের প্রতি আস্থা

    নতুন সিনেমা ‘সিঙ্ঘম্‌ এগেইন’-এর প্রমোশন প্রসঙ্গে অভিনেতা অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar) এদিন আরও বলেন, “ওই সময়ে আমার ছবিগুলোর কাজ হচ্ছিল না। বাকিদের সবাইকার কাজ চলছিল। তখন আমি কানাডায় আমার এক বন্ধুর সঙ্গে কার্গোতে কাজ করছিলাম। কিন্তু দুটি সিনেমা মুক্তিও পায় এবং তারপর সেগুলো হিট করে যায়। ওটা আমার সঙ্কটের সময় ছিল, আমি পরবর্তীতে আরও অনেক হিট সিনেমা করতে পেরেছি। সবটাই দরকারে ছিল কানাডার নাগরিকত্ব। প্রায় ৩-৪ বছর আগে আমি এই মঞ্চে বলেছিলাম যে আমি কানাডার নাগরিকত্ব ছেড়ে দেব এতে কিছু সময় লেগেছে। গত বছর ঠিক ১৪ বা ১৫ অগাস্ট আমি আমার ভারতীয় (Indian) পাসপোর্ট পেয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shah Rukh Khan: ৩১ বছর পর আসছে ‘বাজিগর ২’, নায়ক শাহরুখ খান, জানালেন চিত্র প্রযোজক

    Shah Rukh Khan: ৩১ বছর পর আসছে ‘বাজিগর ২’, নায়ক শাহরুখ খান, জানালেন চিত্র প্রযোজক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আসছে ‘বাজিগর ২’ (Baazigar 2), নায়ক শাহরুখ খান (Shah Rukh Khan)। সিনেমা সম্পর্কে জানালেন প্রযোজক রতন জৈন। উল্লেখ্য ৩১ বছর আগে এই ‘বাজিগর’ সিনেমায় দেখা গিয়েছিল কিং খানকে। তারপর আর ক্যারিয়ারের পিছন দিকে তাকাতে হয়নি। একের পর এক ব্লকবাস্টার ছবিতে সুপার হিটে দর্শকদের মনে বিরাট জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। আজও ‘বাজিগর’ সিনেমার গানে মন মজে দর্শকদের।

    ৩০ বছর পর নতুন লুকে কিং খান (Shah Rukh Khan)

    ১৯৯৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল শাহরুখ খানের (Shah Rukh Khan) ‘বাজিগর’ সিনেমা। মুভির পোস্টারে মধ্যেখানে ছিলেন শাহরুখ এবং পাশে দুই নায়িকা। এক দিকে শিল্পা শেট্টি এবং অপর দিকে কাজল। প্রেম রোম্যান্স, অ্যাকশন এবং কমেডিতে হিট ছিল সিনেমা। কিন্তু সেই সময় সিনেমা জগতে প্রথম শুরু খানের। কিং খানের তকমা পাননি। অবশ্য নায়ক বেশে খলনায়ক তেমন চোখে পড়ত না বলিউডে। সেই সময় একের পর এক ছবিতে নেগেটিভ হিরো-র চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের মন জিতে নিয়েছিলেন শাহরুখ। যার অন্যতম ছিল ‘বাজিগর’। এখন অনেক সময় পার করে এসেছেন। ৩০ বছর আর কম সময় নয়। অনেক জল বয়ে গেছে। ২০২৪ সালের এই সিনেমা রিমেক বলছেন কেউ কেউ। তবে জানা গিয়েছে নায়ককে দেখা যাবে একদম নতুন লুকে (Baazigar 2)। দর্শক মহল মনে করছেন হয়ত ৩০ বছরের আগেই ফিরে যাবেন সিনেমায়।

    আরও পড়ুনঃ ‘বাঞ্ছারামের বাগান’ শূন্য! প্রয়াত বর্ষীয়ান অভিনেতা তথা নাট্যকার মনোজ মিত্র

    প্রয়োজক অত্যন্ত আশাবাদী

    তবে শাহরুখ (Shah Rukh Khan) যে সিনেমায় আগ্রহী ছিলেন না তা নয়। অভিনেতা—পরিচালকের সঙ্গে আলোচানায় নানা কথা উঠে এসেছে। সিনেমা (Baazigar 2) যে নির্মাণ হচ্ছে তা পরিচালক রতন জৈন স্পষ্ট করে জানিয়েছেন। তবে সিনেমার নায়ক হিসেবে কিং খানের ইচ্ছেকে প্রধান্য দেওয়া হবে। তবে এই বিষয়ে প্রযোজক অত্যন্ত আশাবাদী।  

    বাজিগর সিনেমায় প্রথমে অনিল কাপুরকে ভিকির চরিত্রে কল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু অনিল তখন ‘রূপ কি রানী চোর কা রাজা’ সিনেমার শুটিং নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। তাই অফার মানা করে দেন। পরবর্তী সময়ে ‘বাজিগর’ সিনেমার অফার করা হয় সালমান খানকে। কিন্তু সালমানের বাবা সেলিম চাননি ছেলে এইরকম কোনও নেগেটিভ চরিত্রে অভিনয় করুক। অবশেষে এই অফার যায় শাহরুখ খানের কাছে। তিনি রাজি হন। সিনেমা ব্যাপক হিট হয়। বাকিটা ইতিহাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Akshay Kumar: দীপাবলিতে অযোধ্যায় বানরদের ভোজনে ১ কোটি টাকার অনুদান দিলেন অক্ষয় কুমার

    Akshay Kumar: দীপাবলিতে অযোধ্যায় বানরদের ভোজনে ১ কোটি টাকার অনুদান দিলেন অক্ষয় কুমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশিষ্ট বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar) অযোধ্যায় বানরদের ভোজনের জন্য কোটি টাকার অনুদান দিয়েছেন। তাঁর এই অর্থদানের উদ্যোগটি জগৎগুরু স্বামী রাঘবাচার্যজি মহারাজের নির্দেশনায় অঞ্জনেয়া সেবা ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত হবে। উল্লেখ্য প্রভু শ্রী রামের জন্ম স্থলে প্রচুর বানর রয়েছে। আবার রামায়ণে শ্রীরামচন্দ্রের পরম ভক্ত ছিলেন হনুমান। এই হনুমান ছিলেন বানর সমাজের প্রতিনিধি। ফলে রামায়ণের রামের সঙ্গে বানরদের একটা আত্মিক যোগ রয়েছে। বলিউড অভিনেতার এই ভোজন দানে দেশ ব্যাপি রামভক্তদের মনে প্রবল উচ্ছ্বাসের সঞ্চার হয়েছে।

    বানরদের পূর্ণ ভোজন (Akshay Kumar)

    অযোধ্যায় বলিউড তারকা অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar) ভগবান রাম ভক্ত বানর জনগোষ্ঠীকে খাওয়ানোর বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছেন। অক্ষয়ের পক্ষ থেকে একটি সূত্রে বলা হয়েছে, “দীপাবলির আগে শুধুমাত্র রাম নগরীতে ভগবান রামের ভক্ত বানরদের পূর্ণ ভোজনের জন্য ১ কোটি টাকা দান করেছেন। একই ভাবে তারকা অক্ষয় নিজের পিতামাতা, প্রয়াত শ্বশুর তারকাকেও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। ফিডিং ভ্যানে নাম লেখা আছে রাজেশ খান্নার।”

    রাস্তায় আবর্জনা যাতে পড়ে না থাকে

    অঞ্জনেয়া সেবা ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা-ট্রাস্টি প্রিয়া গুপ্তা বলেন, “আমরা সুনিশ্চিত করব যাতে একই কাজে যেন লোকেদের কোনও অসুবিধা না হয়। আমি সর্বদা অক্ষয় কুমারকে (Akshay Kumar) একজন অত্যন্ত দয়ালু এবং উদার মানুষ হিসাবে জানি। তিনি নিজের কর্মী, সহ-অভিনেতা এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অত্যন্ত সখ্যতা বজায় রেখে কাজ করেন। তিনি কেবল তাৎক্ষণিক এবং উদারভাবে দান করেননি, সেই সঙ্গে এই মহান সেবাকাজে পিতামাতা হরি ওম, অরুণা ভাটিয়া এবং তাঁর শ্বশুর রাজেশ খান্না উভয়ের নামে উৎসর্গ করেছেন। অক্ষয় কেবলমাত্র একজন উদার মানুষই নন, ভারতের একজন সামাজিকভাবে সচেতন নাগরিকও। তিনি অযোধ্যার নাগরিক এবং শহর সম্পর্কে উদ্বিগ্ন ছিলেন। তবে এই কাজে আমরা নিশ্চিত করব যাতে বানরদের খাওয়ানোর সময় কোনও রকম নাগরিক সমাজকে অসুবিধার মধ্যে পড়তে না হয়। রাস্তায় কোনও আবর্জনা যাতে না পড়ে থাকে সেই দিকেও আমাদের সর্বদা নজর থাকবে।”

    আরও পড়ুনঃ যৌন হেনস্থা মন্তব্য! স্বরূপের বিরুদ্ধে ২৩ কোটির মানহানির মামলা ২৩৩ জন পরিচালকের

    নতুন সিনেমা আসছে ‘সিংহম এগেইন’

    এদিকে অভিনয়ের ক্ষেত্রে অক্ষয়কে (Akshay Kumar) অজয় ​​দেবগন, রণবীর সিং, টাইগার শ্রফ, দীপিকা পাড়ুকোন এবং কারিনা কাপুর খানের সঙ্গে ‘সিংহম এগেইন’-এ অভিনয় করতে দেখা যাবে। এই দীপাবলিতেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। পরিচালক রোহিত শেঠি পরিচালিত এই সিনেমা দর্শক মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলবে বলে আশা প্রকাশ করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Swarup Biswas: যৌন হেনস্থা মন্তব্য! স্বরূপের বিরুদ্ধে ২৩ কোটির মানহানির মামলা ২৩৩ জন পরিচালকের

    Swarup Biswas: যৌন হেনস্থা মন্তব্য! স্বরূপের বিরুদ্ধে ২৩ কোটির মানহানির মামলা ২৩৩ জন পরিচালকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আবহে উত্তপ্ত টলিউড। ৬০ শতাংশ পরিচালক-প্রযোজক নাকি যৌন হেনস্থার মতো অভিযোগে অভিযুক্ত, গত সেপ্টেম্বরে পুজোর আগে এমনই অভিযোগ এনেছিলেন ফেডারেশন অফ সিনে টেকনিসিয়ান্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়ার সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাস (Swarup Biswas)। তাঁর আরও একটা পরিচয় রয়েছে, রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের ভাই। এমন মন্তব্যের কারণে টলিউডের ২৩৩ জন পরিচালক এবার স্বরূপের বিরুদ্ধে ২৩ কোটির মানহানির (Defamation Case) মামলা করলেন।

    আরও পড়ুন: ব্রাজিলে জি২০ সম্মেলনে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন সুকান্ত মজুমদার

    দুর্গাপুজো মিটতেই মানহানির মামলা (Defamation Case) করা হল

    প্রসঙ্গত, আরজি করের ঘটনার পরেই, গত অগাস্ট মাস থেকে উত্তাল হয় সারা রাজ্য। যৌন নির্যাতন, শ্লীলতাহানি, মহিলাদের ওপর যে কোনও অত্যাচারের প্রতিবাদে সরব হয়ে রাস্তায় নামতে দেখা যায় মানুষকে। এরই মধ্যে বেফাঁস মন্তব্য করে ফেলেন স্বরূপ বিশ্বাস। বিতর্কিত মন্তব্যে তিনি (Swarup Biswas) বলেন, ‘‘টলিউডের ৬০ শতাংশ পরিচালক যৌন হেনস্থা করেন।’’ এমন মন্তব্যের কারণেই নড়েচড়ে বসেন টলিউডের পরিচালকরা। এই তালিকায় ছিলেন পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়, অপর্ণা সেন, অঞ্জন দত্ত, সুদেষ্ণা রায়-সহ ডিরেক্টর্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। এরপরে দুর্গাপুজো মিটতেই মানহানির মামলা করা হল স্বরূপের বিরুদ্ধে।

    এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেননি স্বরূপ (Swarup Biswas)

    এনিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি সুব্রত সেন জানিয়েছেন, পরিচালকরা একজোট হয়ে এমন পদক্ষেপ করেছেন। সুব্রতর নিজের ভাষায়, “কোনও সংগঠন এই রকম পদক্ষেপ করতে পারে না। পরিচালকরা এক জোট হয়ে ব্যক্তিগত স্তর থেকে এই পদক্ষেপ করেছেন।”  তবে এখনও পর্যন্ত তৃণমূল ঘনিষ্ঠ পরিচালকরা স্বরূপ বিশ্বাসের (Swarup Biswas) এই মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন কি না সে বিষয়ে কিছু স্পষ্ট জানা যাচ্ছে না। পরিচালক রাজ চক্রবর্তী তৃণমূলের বিধায়কও বটে। তাই তাঁর কী মন্তব্য স্বরূপ বিশ্বাসের কথার প্রসঙ্গে, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। আবার স্বরূপ বিশ্বাসও এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amitabh Bachchan: ইস্টবেঙ্গল নাকি মোহনবাগান! জানেন কাকে বেশি পছন্দ অমিতাভ বচ্চনের?

    Amitabh Bachchan: ইস্টবেঙ্গল নাকি মোহনবাগান! জানেন কাকে বেশি পছন্দ অমিতাভ বচ্চনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবুজ-মেরুনই তাঁর পছন্দের ক্লাব। বাংলার জামাই হিসেবে গর্বিত বচ্চন সাবের প্রিয় ফুটবল ক্লাবও মোহনবাগান। ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’র (Kaun Banega Crorepati 16) ষোড়শতম সিজন নিয়ে এই মুহূর্তে ব্যস্ত অমিতাভ (Amitabh Bachchan)। সেই সেটেই এক প্রতিযোগীর প্রশ্নের উত্তরে নিজের পছন্দের কথা জানালেন অমিতাভ। 

    মোহনবাগান-ই আবেগ

    ভারতের শতাব্দী প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী ফুটবল ক্লাব মোহনবাগান। (Mohun Bagan) আর সবুজ-মেরুনের ফ্যান স্বয়ং অমিতাভ বচ্চন (Amitabh Bachchan)! একাধিকবার প্রকাশ্যে সেকথা বলেছেন বলিউড শাহেনশা। সম্প্রতি বিগ বি তাঁর সিগনেচার শো ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’-র (Kaun Banega Crorepati 16) হট-সিটে বসেও বলেছেন যে, মোহনবাগানই তাঁর সবচেয়ে প্রিয় টিম। ইস্টবেঙ্গল নাকি মোহনবাগান? এই প্রশ্নে চিরকাল দ্বিধাবিভক্ত বাঙালি। ইলিশ-চিংড়ি কোনও কোনও বাঙালির এই দুই মাছই প্রিয় তবে ইস্টবেঙ্গল না মোহনবাগান তা নিয়ে বরাবর বিতর্ক বঙ্গসমাজে। বলিউডের ‘শাহেনশা’ হিসেবে প্রতিপত্তি থাকলেও, কলকাতায় দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন অমিতাভ (Amitabh Bachchan)। বিবাহসূত্রে আবার বাঙালির জামাইও তিনি। তাই চিরাচরিত প্রশ্ন থেকে রক্ষা পেলেন না তিনিও। কলকাতায় থাকাকালীন অমিতাভ ফুটবল নিয়ে এই উন্মাদনার সাক্ষী থেকেছেন বলেই মনে করছেন তাঁর অনুরাগীরা। 

    আরও পড়ুন: শুরুতেই জোটে ঘোঁট! ওমরের মন্ত্রিসভায় যোগ দিচ্ছে না কংগ্রেস, কী কারণ?

    সম্প্রতি অনুষ্ঠান (Kaun Banega Crorepati 16)  চলাকালীন হুগলি নিবাসী বাঙালি যুবক বাচ্চু সাঁতরার সঙ্গে আলাপচারিতা সারেন অমিতাভ (Amitabh Bachchan)। ক্রিকেট ভাল লাগে বলে অমিতাভকে জানান বাচ্চু। এতে অমিতাভ জানতে চান, বাচ্চু কখনও ফুটবল খেলেছেন কি না। নিজেই জানান, বাঙালিদের ফুটবল নিয়ে এমন প্রশ্ন করাই উচিত নয়। কারণ বাঙালি মাত্রই ফুটবল খেলেছেন। তাই বাচ্চুর পছন্দের ক্লাব কোনটি জানতে চান অমিতাভ (Amitabh Bachchan)। জবাবে বাচ্চু জানান, মোহনবাগানের ভক্ত তিনি। এতে যারপরনাই খুশি হন অমিতাভ। বলেন, “আরে সাবাশ! আমিও মোহনবাগান সমর্থক।” অমিতাভ মোহনবাগানের সমর্থক জেনে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন বাচ্চুও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Govinda: কলকাতায় আসার আগেই গুলিবিদ্ধ, অস্ত্রোপচারের পর হাসপাতাল থেকে বার্তা গোবিন্দার

    Govinda: কলকাতায় আসার আগেই গুলিবিদ্ধ, অস্ত্রোপচারের পর হাসপাতাল থেকে বার্তা গোবিন্দার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় আসার ঠিক আগে মঙ্গলবার সকালে নিজের লাইসেন্সড রিভলভার থেকেই গুলিবিদ্ধ হন অভিনেতা-রাজনীতিবিদ গোবিন্দা (Govinda Bullet Injury)। তড়িঘ়ড়ি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। অনেকটা রক্তক্ষরণ হওয়ায় আইসিইউতে ভর্তি করাতে হয়। অস্ত্রোপচার করে শরীর থেকে গুলি বার করা হয়েছে তাঁর। এখন স্থিতিশীল রয়েছেন পর্দার ‘হিরো নম্বর ওয়ান’।

    কী বললেন অডিয়ো-বার্তায়

    গোবিন্দার (Govinda Bullet Injury) গুলি লাগার খবর শুনে ঘুম উড়েছিল তাঁর ভক্তদের। একটু সুস্থ হতেই অভিনেতা নিজের গলায় একটি অডিও বার্তা সকলকে পৌঁছে দেন। তিনি বলেন, ‘‘নমস্কার, প্রণাম। আমি গোবিন্দা। আপনাদের সকলের আশীর্বাদ আর মা-বাবার আশীর্বাদে আর গুরুজির কৃপাতে আমার গায়ে যে গুলি লেগেছিল তা বের করে নেওয়া হয়েছে। আমি এখানের (হাসপাতাল) ডাক্তাদেরকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আপনাদের সকলের প্রার্থনা কাজে এসেছে।’’ মঙ্গলবার কলকাতায় আসার কথা ছিল অভিনেতার। সকালে বিমানবন্দরে রওনা দেওয়ার আগে আনুমানিক ভোর ৪.৪৫ মিনিটে অঘটন ঘটে। যদিও কোন কাজে কলকাতায় আসছিলেন গোবিন্দা, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    আরও পড়ুন: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    কী ঘটেছিল

    প্রাথমিকভাবে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে ভুলবশত নিজের রিভলবার থেকে গুলি চালিয়ে ফেলেন গোবিন্দা (Govinda Bullet Injury)। গুলিটি তাঁর পায়ে লাগে। গোবিন্দা তাঁর মুম্বইয়ের বাড়িতে অস্ত্র পরিষ্কার করছিলেন বলে জানা গিয়েছে।  এখন ৪৮ ঘণ্টা হাসপাতালেই থাকতে হবে তাঁকে। গোটা পরিবার রয়েছে তাঁর সঙ্গে। মামাশ্বশুরের এমন অঘটন খবর পেয়ে ছুটে যান ভাগ্নে কৃষ্ণার স্ত্রী কাশ্মীরা শাহ। মুম্বই পুলিশের তরফে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। তবে ডাক্তারদের অনুমতি নিয়েই গোবিন্দার বয়ানও রেকর্ড করবে পুলিশ বলে খবর। কথা বলা হবে, প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গেও। প্রাথমিকভাবে দুর্ঘটনার আভাস পাওয়া গেলেও পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share