Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Dieting: রোগা থাকার জন্য ভাত-আলু একেবারেই বাদ? কোন বিপদ ডেকে আনছেন জানেন?

    Dieting: রোগা থাকার জন্য ভাত-আলু একেবারেই বাদ? কোন বিপদ ডেকে আনছেন জানেন?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ওজন থাকুক নিয়ন্ত্রণে! কিন্তু অনেকেই আবার নিয়ন্ত্রণ বলতে একেবারেই রোগা থাকতে চাইছেন। জিরো সাইজে পৌঁছনোর জন্য নিজেই ঠিক করছেন কী খাবেন, কখন‌ খাবেন। অনেক ক্ষেত্রেই সেই রোগা হওয়ার চাহিদায় বাদ দিচ্ছেন খাবার। দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে সামান্য খাবার খাওয়ার (Dieting) জেরে হচ্ছে একাধিক শারীরিক সমস্যাও। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, নিয়ম মেনে শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ীই হোক ডায়েট। চলতি সপ্তাহ ইটিং ডিস‌অর্ডার উইক। খাওয়া নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে নানান কর্মশালার আয়োজন করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, সচেতন ও সতর্কভাবে খাবারের অভ্যাস না থাকার জেরেই আধুনিক জীবনে নানা রোগের ভোগান্তি বাড়ছে।

    কী ধরনের সমস্যা হতে পারে? (Dieting)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত ওজন কমানোর ইচ্ছের জেরে অনেকেই খুব কম পরিমাণে খাবার খাচ্ছেন। এর ফলে শরীর দূর্বল হয়ে পড়ছে। সব সময়েই ক্লান্তি ভাব দেখা দিচ্ছে। শরীরে মারাত্মক এনার্জি ঘাটতি দেখা দিচ্ছে। এর জেরে ভুক্তভোগীরা কোনও কাজ ঠিক মতো করতে পারছেন না। অধিকাংশ সময়েই ভাত, আলু, রুটির মতো কার্বোহাইড্রেট খাবার মেনু থেকে বাদ পড়ছে। এর জেরে শরীরে এনার্জির জোগান পাওয়া যাচ্ছে না। 
    পাশপাশি এর জেরে শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমছে। এনার্জির ঘাটতি হলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে। তাই ভুক্তভোগীরা যে কোনও রোগে সহজেই কাবু হয়ে পড়ছেন। আবহাওয়ার পরিবর্তনে সাধারণ ভাইরাসঘটিত অসুখ কিংবা কোনও সংক্রামক রোগ, যে কোনও সময়েই তাদের ভোগান্তি বাড়ছে। 
    দীর্ঘ সময়ের খাবারের ব্যবধান ও অতিরিক্ত কম পরিমাণ খাওয়ার জেরে হজমের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। অন্ত্রের একাধিক রোগ দেখা দেওয়ার ঝুঁকিও বাড়ছে। 
    অনেকেই প্রোটিন খাবারের তালিকা থেকে বাদ দিচ্ছেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী প্রোটিন না খেলে (Dieting) পেশি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। কিন্তু ওজন কমাতে অনেকেই একেবারেই প্রোটিন খাওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে। ফলে শরীরে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। 
    তবে শরীরের পাশপাশি মানসিক স্বাস্থ্যেও এর প্রভাব পড়ে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, একেবারেই কম খাবার খাওয়ার জেরে এবং অতিরিক্ত ওজন কমানোর তাগিদ এক ধরনের অবসাদ তৈরি করে। মানসিক চাপ তৈরি হয়। এর ফলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে। সামাজিক সম্পর্কেও সমস্যা তৈরি হয়। তাছাড়া, যে কোনও কাজে মনঃসংযোগ করা যায় না। এর ফলে একাধিক সমস্যা দেখা দেয়।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল? (Dieting)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ওজন কতখানি ঠিক, এই মাপকাঠি সম্পর্কে সচেতন থাকা সবচেয়ে বেশি জরুরি। নিজের উচ্চতা, বয়স সবকিছুর বিচারে ঠিক ওজন নির্ধারিত হয়। প্রত্যেকের জন্য ‘পারফেক্ট’ ওজনের মাপকাঠি আলাদা। তাই ওজন কমানোর প্রয়োজন আছে কিনা, তা নিজে নয়, বরং চিকিৎসকের পরামর্শ মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া দরকার। তবে পরিমাণ মতো খাওয়া জরুরি। ভাত, রুটি, আলুর মতো কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার একেবারে এড়িয়ে চলা অস্বাস্থ্যকর ডায়েট। নিয়মিত এই ধরনের কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া জরুরি। কারণ কার্বোহাইড্রেট শরীরে এনার্জি জোগান দেয়। শরীরের প্রয়োজন মতো প্রোটিনও জরুরি।‌ কারণ, প্রোটিন পেশিকে শক্তিশালী করে। হাড় মজবুত করে। তাছাড়া নানা রকমের ফল, বাদাম, খেজুর কিসমিসের মতো ড্রাই ফ্রুটস নিয়মিত খাওয়া দরকার। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার শরীরে খনিজ পদার্থ, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম সহ একাধিক চাহিদা পূরণ করে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ প্রিজারভেটিভ খাবার এবং অতিরিক্ত তেল খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। তবে ডায়েট তৈরি করার জন্য দরকার পুষ্টিবিদদের পরামর্শ। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, অনভিজ্ঞ ডায়েট মেনে চললে (Dieting) উপকারের পরিবর্তে বিপদ বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Snoring: ঘুমোলেই জোরে জোরে নাক‌ ডাকেন? কেন এই সমস্যা? কোন রোগের ইঙ্গিত?

    Snoring: ঘুমোলেই জোরে জোরে নাক‌ ডাকেন? কেন এই সমস্যা? কোন রোগের ইঙ্গিত?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ঘুমিয়ে পড়লেই নাসিকা গর্জন! পরিবারের সকলেই টের পায়, তিনি ঘুমোচ্ছেন! নাকের আওয়াজের চোটে পাশে ঘুমোনোই সমস্যা। এমন হাজার অভিযোগ ওঠে অনেকের বিরুদ্ধে! এ নিয়ে হাসাহাসি, মশকরাও চলে। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঘুমিয়ে পড়লেই নাক ডাকা (Snoring) একেবারেই লঘু বিষয় নয়। বরং দীর্ঘদিন এই সমস্যা দেখা দিলে সতর্ক থাকা জরুরি। না হলে বড় বিপদ ঘটতে পারে।

    নাক ডাকার সমস্যা কেন হয়?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্লিপ অ্যাপনিয়ার মতো রোগ থাকলে নাক ডাকার (Snoring) লক্ষণ দেখা দেয়। ঘুমের সময় ঘাড় এবং গলার পেশি কিছুটা শিথিল হয়ে যায়। অনেকের এই পেশি অতিরিক্ত শিথিল হয়ে যায়। এর ফলে শরীরে ঠিকমতো অক্সিজেন প্রবেশ করতে পারে না। শ্বাসনালী কিছু সময়ের জন্য বন্ধ থাকে। আর তার জেরেই নাকের ভিতরে বিকট আওয়াজ হতে থাকে।

    কী গুরুতর বিপদ হতে পারে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নাক ডাকা আসলে শরীরে ঠিকমতো অক্সিজেন প্রবেশ হতে না পারা। শ্বাসনালীতে অক্সিজেন ঢুকতে না পারার জেরেই এমন আওয়াজ হয়। আর তার জেরে হৃদপিণ্ড, মস্তিষ্ক সহ শরীরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে। শরীরের সমস্ত অঙ্গে ঠিকমতো অক্সিজেন সরবরাহ না হলে তার কার্যকারিতা কমতে থাকে। রাতে যদি এই অক্সিজেন সরবরাহ প্রক্রিয়া বাধা‌ পায়, তাহলে মস্তিষ্কের একাধিক অংশ সক্রিয় থাকতে পারে না। এর ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। পাশপাশি শরীরের সব অঙ্গে ঠিকমতো অক্সিজেন সরবরাহ না হলে হৃদপিণ্ডে বাড়তি চাপ পড়ে। ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ও কয়েকগুণ বাড়ে। 
    নাক ডাকার অতিরিক্ত সমস্যা বা স্লিপ অ্যাপনিয়া থাকলে হঠাৎ তীব্র ঝাঁকুনি অনুভব হতে পারে। এর জেরে হৃদকম্পন হঠাৎ বেড়ে যায়। ফলে, রক্তচাপের ওঠানামার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এছাড়াও শ্বাসনালী এবং নাকের ভিতরে একাধিক স্নায়ুতেও সমস্যা দেখা দিতে পারে। 
    একাধিক আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, নাক ডাকার সমস্যা (Snoring) থাকলে, রাতে ঠিকমতো ঘুম হয় না। অধিকাংশ সময়েই তাঁরা ক্লান্ত অনুভব করেন। এর জেরে তাদের কাজ করার ক্ষমতা কমে। এছাড়া, দূর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে যায়। পাশপাশি দেখা দেয় অবসাদ। যে কোনও কাজে তাদের আগ্রহ কমে। খিটখিটে স্বভাব দেখা দিতে পারে। কারণ, মস্তিষ্ক ক্লান্ত থাকে। ফলে, যে কোনও বিষয়ে সব সময়  ঠিকমতো প্রতিক্রিয়া দিতে পারেন না।

    কাদের বিপদ বেশি?

    কম বয়সী থেকে প্রৌঢ়, যে কোনও মানুষের এই সমস্যা (Snoring) হতে পারে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তবে স্থূলতার সমস্যা থাকলে এই ধরনের বিপদ আরও বাড়ে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, দেহের অতিরিক্ত ওজন হলে পেশির একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। যেহেতু এই সমস্যা পেশি সংক্রান্ত। তাই স্থূলতার সমস্যা থাকলে স্লিপ অ্যাপনিয়ার মতো সমস্যা বাড়ে।

    এই রোগের কি চিকিৎসা সম্ভব?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঘুমোলে অস্বাভাবিক নাকের আওয়াজ হলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। বরং প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসা জরুরি। প্রথম থেকে সতর্ক হলে বড় বিপদ (Snoring) এড়ানো‌ সম্ভব বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, একাধিক শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায় আক্রান্তের স্লিপ অ্যাপনিয়া কতখানি গুরুতর।‌ ঘুমের মধ্যে চোখের নড়াচড়া, শ্বাসনালীর সক্রিয়তা পরীক্ষার পদ্ধতি রয়েছে। সেই মাপকাঠির নিরিখেই চিকিৎসকেরা ওষুধের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করেন। এছাড়াও রয়েছে একাধিক শারীরিক কসরত, যা নিয়মিত করলে রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। বড় বিপদের ঝুঁকিও কমে। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kidney Disease: পাঁচ ঘরোয়া উপাদানেই সুস্থ থাকবে কিডনি! কোন কোন বিষয়ে সতর্কতা জরুরি?

    Kidney Disease: পাঁচ ঘরোয়া উপাদানেই সুস্থ থাকবে কিডনি! কোন কোন বিষয়ে সতর্কতা জরুরি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বয়স বাড়লেই বিপদ, এমন আর নয়। কমবয়সীদের মধ্যেও দেখা দিচ্ছে সমস্যা। আর তার জেরে বিস্তর ভোগান্তি। স্বাভাবিক জীবন‌যাপন ব্যাহত হচ্ছে। তাই আগাম সচেতনতা জরুরি হয়ে উঠছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত কিছু বিষয় খেয়াল করলেই কিডনি সুস্থ (Kidney Disease) রাখা সম্ভব। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, সম্প্রতি কিডনির সমস্যা বাড়ছে। শুধু বয়স্কদের নয়। কমবয়সীদের মধ্যেও এই সমস্যা দেখা যাচ্ছে। কিডনির একাধিক রোগে কাবু অনেকেই। তার জেরেই সরকারি হোক কিংবা বেসরকারি, ডায়ালিসিস সেন্টারে রোগীর লম্বা লাইন। দীর্ঘ ভোগান্তির পরেও আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারছেন না অনেকেই। তাই প্রথম থেকেই কয়েকটি বিষয়ে সতর্কতা জরুরি বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসক মহল।

    কোন পাঁচ ঘরোয়া উপাদান সুস্থ রাখবে কিডনি? (Kidney Disease)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রতিদিন অন্তত পাঁচ থেকে ছয় লিটার জল খাওয়া দরকার। বিশেষত যাঁরা দিনের অনেকটা সময় বাড়ির বাইরে থাকেন, তাঁদের জলের পরিমাণের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। কারণ, শরীরে জলের অভাব দেখা দিলে, সবচেয়ে বেশি কুপ্রভাব পড়ে কিডনিতে। কিডনি সুস্থ এবং সক্রিয় রাখতে নিয়মিত পর্যাপ্ত জল খাওয়া দরকার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, রোগীর পর্যাপ্ত জল খাওয়ার অভ্যাস নেই। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত জল খাওয়া জরুরি। 
    দিনে অন্তত একবার প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার খেতেই হবে। এমনই পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কিডনিকে সক্রিয় ও সুস্থ রাখতে প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার সবচেয়ে কার্যকরী। কারণ, এতে ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা কিডনিকে সুস্থ (Kidney Disease) রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। আর টক দই এক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকরী বলেই মনে করছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। কারণ, টক দই খেলে শরীরে প্রচুর ভালো ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে। তাই নিয়মিত এক কাপ টক দই খাওয়া দরকার বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার (Kidney Disease)

    ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার কিডনি ভালো রাখতে বিশেষ সাহায্য করে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ভিটামিন সি শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এতে যেমন রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে, তেমনি কিডনির সক্রিয়তাও বাড়ে। তাই নিয়মিত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে কিডনি ভালো থাকবে। তাই যে কোনও এক ধরনের লেবু, যেমন, পাতিলেবু, কমলালেবু, মৌসম্বি লেবু দিনে অন্তত একটা খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। এতে শরীরে ভিটামিন সি-র চাহিদা পূরণ হবে। 
    ক্র্যানবেরি জুস কিংবা ড্রাই ফ্রুটস হিসাবে ক্র্যানবেরি খেলে কিডনি ভালো (Kidney Disease) থাকবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ক্র্যানবেরিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশন রুখতেও এই ফলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পাশপাশি কিডনি সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে‌।

    মদ্যপান ও কফি পানে রাশ (Kidney Disease)

    কিডনি সুস্থ রাখতে মদ্যপান ও কফি পানে রাশ টানতে হবে বলেই সাফ জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই দুই পানীয় কিডনির জন্য ক্ষতিকারক। এই দুই পানীয়র জেরে শরীরে প্রচুর পরিমাণে টক্সাইট বেড়ে যায়। কিডনির উপরে মারাত্মক চাপ পড়ে। কিডনির কোষ ক্ষতিগ্রস্থ হয় (Kidney Disease)। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে কফি আর মদ্যপানে রাশ জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Eye Infection: চোখের ‘নতুন’ রোগ! কতখানি বিপজ্জনক এই সংক্রমণ? কীভাবে সতর্ক হবেন? 

    Eye Infection: চোখের ‘নতুন’ রোগ! কতখানি বিপজ্জনক এই সংক্রমণ? কীভাবে সতর্ক হবেন? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের শেষেই হানা দিয়েছে একাধিক রোগ। নানা ভাইরাসঘটিত রোগের বাড়বাড়ন্ত। বিশেষত চোখের অসুখে‌ (Eye Infection) ভোগান্তি বাড়ছে। এমনই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। বয়স্কদের এই নতুন ধরনের সমস্যা বাড়তি উদ্বেগের। তাই সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।

    কোন রোগের কথা বলছেন‌ বিশেষজ্ঞ মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বসন্তের শুরুতে প্রতি বছর নানা ভাইরাসঘটিত রোগের দাপট বাড়ে। চোখেও নানা সংক্রমণ দেখা দেয়। বিশেষত কনজাংটিভাইটিসের দাপট এই সময়ে বাড়ে। তবে এ বছরের কনজাংটিভাইটিসের এক নতুন ধরন ভোগান্তি বাড়াচ্ছে। চিকিৎসকেরা এই রোগের নাম বলছেন, সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ (Eye Infection)। বিশেষত প্রবীণদের মধ্যেই এই রোগের দাপট বেশি দেখা যাচ্ছে।

    সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ কী?

    চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, চোখের সাদা অংশে নানা শিরা থাকে। যার মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন হয়ে থাকে। সেই শিরায় সংক্রমণ হয়, রক্ত সঞ্চালনে ব্যাঘাত ঘটে। শিরা-উপশিরায় অনেক সময়েই মারাত্মক ক্ষতি হয়। যার জেরে চোখের সাদা অংশ লাল হয়ে যায়। একাধিক রক্ত জমাটের মতো লাল ছোপ তৈরি হয়। একেই সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ (Eye Infection) বলা হয়।

    কেন হয় এই রোগ?

    চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, হঠাৎ শরীরের রক্তচাপ বেড়ে গেলে এই সমস‌্যা হতে পারে। আবহাওয়া হঠাৎ বদলে গিয়েছে। তাপমাত্রার পারদ হঠাৎ বেড়ে গিয়েছে। এর ফলে শরীরে রক্তচাপও ওঠানামা করছে। এর জেরেই এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া, বসন্তের শুরুতে বাতাসে একাধিক ভাইরাসের দাপট দেখা দেয়। তাই যে কোনও সংক্রামক রোগের দাপটও বাড়ে। বারবার কোনও কারণে চোখ চুলকানো‌ বা মোছা কিংবা বাইরে থাকলে‌ চোখ মুছতে রুমাল বারবার ব্যবহার করলে চোখে এই ধরনের সংক্রমণ হতে পারে। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের এই‌ রোগের শিকার হতে হচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অধিকাংশ আক্রান্ত ডায়াবেটিস রোগী রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন।‌ অর্থাৎ, রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি‌ থাকলে এই ধরনের সংক্রমণে‌ (Eye Infection) আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ বেশি হয়।

    আক্রান্তেরা কী করবেন?

    চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, চোখে লাল দাগ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। যাতে পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। যেহেতু এই রোগ রক্তচাপের ওঠা-নামার কারণে হতে পারে, তাই আক্রান্তের নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা জরুরি। না হলে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হতে পারে। পাশপাশি এই রোগে আক্রান্ত হলে সানগ্লাস পরা জরুরি বলেই পরামর্শ দিচ্ছেন চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। বাইরে থাকলে যাতে আরও বেশি সংক্রমণ না হয়, পরিস্থিতি যাতে বাড়াবাড়ি পর্যায়ে না যায়, তাই চোখে সানগ্লাস পরা দরকার বলেই তাঁরা জানাচ্ছেন। অনেকেই চোখে কৃত্রিম লেন্স‌ পরেন। এই রোগে (Eye Infection) আক্রান্ত হলে, সেই‌ সময় একেবারেই কৃত্রিম লেন্স‌ লাগানো‌ যাবে না বলে জানাচ্ছেন চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এতে সংক্রমণ আরও বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pneumonia: বসন্তেও চোখরাঙানি নিউমোনিয়ার! শিশুদের জন্য কি বাড়তি বিপদ? কীভাবে করবেন মোকাবিলা? 

    Pneumonia: বসন্তেও চোখরাঙানি নিউমোনিয়ার! শিশুদের জন্য কি বাড়তি বিপদ? কীভাবে করবেন মোকাবিলা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের শুরুতেই ফুসফুসের নানা সমস্যা দেখা দেয়। বয়স্ক থেকে শিশু, অনেকেই ফুসফুসের নানা রোগে (Pneumonia) আক্রান্ত হয়। কিন্তু চলতি বছরে শীতের শেষেও বিপদ কাটছে না। ফুসফুসের রোগে নাজেহাল অনেকেই‌। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আগাম সতর্কতা জরুরি। না হলে পরিস্থিতি বিপজ্জনক হয়ে উঠবে। তাই প্রয়োজন‌ বাড়তি সুরক্ষা।

    কোন বিপদের আশঙ্কা করছেন চিকিৎসক মহল?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফেব্রুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহ থেকেই কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় তাপমাত্রার পারদ চড়তে শুরু করেছে। হঠাৎ করেই উধাও শীত। হালকা গরমের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। বসন্তের এই সময়ে বাড়ছে নিউমোনিয়ার দাপট। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, সাধারণ শীতের শুরুতে কিংবা শীত বাড়লে ফুসফুসের এই সমস্যা (Pneumonia) দেখা দেয়। কিন্তু চলতি বছরে বসন্তেও দাপট দেখাচ্ছে নিউমোনিয়া। বিশেষত শিশুদের মধ্যে এই বিপদ আরও বেশি বলেই জানাচ্ছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কলকাতার একাধিক সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে শ্বাসকষ্ট সহ একাধিক উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে বিভিন্ন বয়সের শিশুরা। যাদের অধিকাংশের বয়স পাঁচের কম। ফুসফুসের জটিল সংক্রমণ থেকেই ফুসফুসের ভিতরে এক ধরনের জল জমছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় যার নাম নিউমোনিয়া।

    কেন শিশুদের জন্য বিপদ?

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেখা যাচ্ছে, হাসপাতালে ভর্তি থাকা শিশুদের অধিকাংশের নিউমোনিক্কাল ভ্যাকসিন নেওয়া নেই। নিউমোনিয়া রুখতে সদ্যোজাতের নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন জরুরি। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সচেতনতার অভাবে অভিভাবকেরা এই টিকাকরণে গুরুত্ব দেননি। যার জেরে ফুসফুসের সংক্রমণ বড় আকার নেয়। পাশপাশি বাতাসে দূষণের মাত্রা মারাত্মকভাবে বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফুসফুসের যে কোনও রোগের অন্যতম কারণ বায়ুদূষণ। কলকাতা ও আশপাশের এলাকা একেবারেই পরিচ্ছন্ন নয়। বাতাস দূষিত। তাই ফুসফুসের সমস্যা বাড়ছে। যার খেসারত দিচ্ছে শিশুরা। তাছাড়া, হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের জেরে শরীরে একাধিক ভাইরাস ঘটিত সমস্যা দেখা দিচ্ছে। যার প্রভাব ফুসফুসের উপরে পড়ছে (Pneumonia)। তাই বিপদ বাড়ছে। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কীভাবে সন্তানকে সুস্থ রাখবেন?

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, চিকিৎসকদের পরামর্শ মতো দ্রুত নিউমোক্কাল ভ্যাকসিন দেওয়া জরুরি। এই টিকা দেওয়া থাকলে নিউমোনিয়ার মতো জটিল রোগের বিরুদ্ধে লড়াই কিছুটা সহজ হয়। বড় বিপদ এড়ানো যায়। পাশপাশি আবহাওয়ার এই বদলে শিশুদের বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। কোনও ভাবেই ফ্যান কিংবা এসি চালানো যাবে না। হঠাৎ গরম মনে হলেও এসির হাওয়া বিপদ বাড়াবে। কারণ, এর জেরে ভাইরাসঘটিত একাধিক সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। খাবারের ক্ষেত্রেও সতর্কতা জরুরি। তরল খাবার অতিরিক্ত খাওয়ানো জরুরি। বেশি পরিমাণে জল খাওয়াতে হবে। কারণ, আবহাওয়ায় শুকনো ভাব দেখা দিচ্ছে। এর জেরে শরীরে জলের পরিমাণ যাতে না কমে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। পাশপাশি তরমুজ, ড্রাগন ফ্রুটের মতো রসালো ফল এবং নানা প্রকার লেবু আরও বেশি পরিমাণে খাওয়ানো দরকার। যাতে, শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি গড়ে ওঠে। তাতে ফুসফুসের সংক্রমণের (Pneumonia) ঝুঁকি কমবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dermatomyositis: ডার্মাটোমায়োসাইটিস কেড়ে নিল অভিনেত্রী সুহানির প্রাণ, কী এই বিরল রোগ?

    Dermatomyositis: ডার্মাটোমায়োসাইটিস কেড়ে নিল অভিনেত্রী সুহানির প্রাণ, কী এই বিরল রোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯ বছরেই ঝরে পড়ল ‘দঙ্গল’ খ্যাত অভিনেত্রী সুহানি ভাটনাগরের প্রাণ। রোগের নাম ডার্মাটোমায়োসাইটিস (Dermatomyositis)। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি এক ধরনের বিরল রোগ যা প্রদাহ এবং সারা শরীর জুড়ে ফুসকুড়ি সৃষ্টি করে। এর ফলে শরীরের বিভিন্ন অংশ ফুলে যায়। এই বিরল রোগটি অন্যান্য পেশির রোগ থেকে আলাদা। কারণ এই রোগে শুধুমাত্র ত্বক সম্পর্কিত সমস্যাই হয়। বিদেশের একটি বেসরকারি গবেষণা অনুযায়ী, ডার্মাটোমায়োসাইটিস রোগ যেকোনও বয়সই হতে পারে এবং প্রায়শই ৫০ থেকে ৭০ বছর বয়সীদের মধ্যে এই রোগের সম্ভাবনা বেশি দেখা যায়। পুরুষদের তুলনায় আবার মহিলাদেরও এই রোগে (Dermatomyositis) আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণ হয়। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যেতে পারে প্রয়াত অভিনেত্রীর বাবা সুমিত ভাটনগর সংবাদমাধ্যমের সামনে  দাবি করেছেন যে বিশ্বের মাত্র পাঁচ থেকে ছয় জন মানুষই এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।

    রোগের অন্যান্য উপসর্গ 

    রোগের উপসর্গ সম্পর্কে বলতে গিয়ে সুমিত ভাটনগর বলেন যে মাস দুই আগে তাঁর মেয়ের হাতে লাল ফুসকুড়ি (Dermatomyositis) দেখা যায়। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ নেওয়া হয় কিন্তু কোনওভাবেই রোগ নির্ণয় করা যায়নি। গত ৭ ফেব্রুয়ারি হাসপাতালে ভর্তি হন অভিনেত্রী। কিন্তু সেখানে দেখা যায় তাঁর ফুসফুসে ব্যাপক ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। এরপর অভিনেত্রীকে ভেন্টিলেশনে পাঠানো হয় কিন্তু সেখানেও অবস্থার উন্নতি হয়নি। এই রোগে অন্যান্য উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে সূর্যের আলোতে এলেই সারা শরীর জুড়ে ফুসকুড়িগুলোতে অসম্ভব চুলকানি শুরু হয়। চোখের পাতা ফুলে যায়, তক রুক্ষ ও চুল পাতলা হয়ে যায়।

    ‘দঙ্গল’ সিনেমা প্রয়াত অভিনেত্রীকে প্রচারের আলোয় নিয়ে আসে

    আমির খানের ‘দঙ্গল’ সিনেমায় কুস্তিগীর ববিতা ফোগাটের ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সুহানি। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৪। প্রথম ছবিতেই মেলে  সাফল্য। এর আগে একাধিক বিজ্ঞাপনে অভিনয় করেছিলেন সুহানি। তবে ‘দঙ্গল’-এর পর খ্যাতি পান তিনি। ‘দঙ্গল’-এর সাফল্যের পর একাধিক কাজের অফার পেয়েছিলেন সুহানি। কিন্তু সেই সময় পড়াশোনায় মন দেন তিনি। এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, আগে নিজের পড়াশোনা ভালোভাবে শেষ করতে চান। তার পর আবার অভিনয় জগতে ফিরতে চান। কিন্তু তা আর হল না।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Garlic: উচ্চ রক্তচাপ থেকে ক্যান্সার, এক কোয়া রসুনেই বহু রোগ কাবু!

    Garlic: উচ্চ রক্তচাপ থেকে ক্যান্সার, এক কোয়া রসুনেই বহু রোগ কাবু!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তরকারির মশলা হিসেবে কিংবা খালি পেটে, দিনে অন্তত এক কোয়া রসুন (Garlic) খেলেই একাধিক উপকার পাওয়া যাবে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, রসুন খুবই উপকারী। নিয়মিত রসুন খেলে একাধিক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই সহজ হয়। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিয়ম করে রসুন খাওয়া জরুরি। তাহলে একাধিক রোগের থেকে মুক্তি সম্ভব! এবার দেখা যাক, কোন‌ কোন রোগের দাওয়াই রসুন?

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে (Garlic)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত খালি পেটে এক কোয়া রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, সকালে এক কোয়া রসুন (Garlic) খাওয়া দরকার। কারণ, এতে দেহে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়। আর রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হলেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে‌।

    লিভার ও মূত্রাশয়ের কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখে

    নিয়মিত রসুন খেলে লিভার ভালো থাকে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, লিভার এবং মূত্রাশয়ের সমস্যা কমাতে নিয়মিত রসুন (Garlic) খাওয়া জরুরি। এতে এই দুই অঙ্গের কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য হয়।

    মহিলাদের হাড়ের রোগের ঝুঁকি কমায় (Garlic)

    রসুন খেলে দেহে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়ে। তাই মহিলাদের নিয়মিত রসুন খাওয়া জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, মহিলাদের মধ্যে হাড়-ক্ষয় রোগের ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই নিয়মিত রসুন খাওয়া জরুরি। এতে দেহে হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকবে। ফলে হাড়ের ক্ষয়-রোগের ঝুঁকি কমবে।

    ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

    রসুনে (Garlic) রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যার ফলে শরীরে একাধিক রোগ প্রতিরোধের শক্তি বাড়ে। বিশেষত ক্যান্সারের মতো জটিল রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য রসুন জরুরি। কারণ, এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। নিয়মিত রসুন খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।

    হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় (Garlic)

    রসুন দেহের বাজে কোলেস্টেরল কমাতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই নিয়মিত রসুন খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকে। যার জেরে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, সকালে এক কোয়া রসুন খাওয়া খুবই উপকারি।

    স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে

    রসুনে দেহের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়। বয়স বাড়লে অনেকের মস্তিষ্কে ঠিকমতো রক্ত সঞ্চালন হয় না। এর জেরে স্মৃতিশক্তি কমতে থাকে। তাই নিয়মিত রসুন খেলে সেই সমস্যা কমে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, রসুন (Garlic) খালি পেটে এক কোয়া খেলে, আর তারপরে পর্যাপ্ত জল খেলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে। এর জেরে স্মৃতিশক্তি ক্ষয়ের ঝুঁকিও কমানো‌ যায়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dry Fruits: দিনে খান চারেক খেজুরই মোক্ষম দাওয়াই! কোন‌ কোন‌ রোগ থেকে মিলবে রেহাই? 

    Dry Fruits: দিনে খান চারেক খেজুরই মোক্ষম দাওয়াই! কোন‌ কোন‌ রোগ থেকে মিলবে রেহাই? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    প্রত্যেক দিনের খাবারের তালিকায় থাকুক খেজুর।‌ দিনে খান চারেক খেজুর খেলেই একাধিক রোগ থেকে মুক্তি সহজেই পাওয়া যাবে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকেই কাজের চাপে দীর্ঘ সময় ভারী খাবার খাওয়ার সুযোগ পান না।‌ খাবারের মাঝে সময়ের ব্যবধান বেড়ে যাওয়ার ফলে নানান শারীরিক জটিলতাও দেখা দেয়। সেই সময়ে সঙ্গে থাকুক খেজুর। অন্তত কয়েকটা খেজুর খেয়ে নিলে সমস্যা কমবে। নিয়মিত খেজুর (Dry Fruits) খেলে এমন অনেক সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কোন কোন রোগের দাওয়াই খেজুর?

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। তাই যে কোনও বয়সের মানুষের রক্তাল্পতা দূর করতে নিয়মিত খেজুর খাওয়া জরুরি। বিশেষত বয়ঃসন্ধিকালে থাকা মেয়েদের নিয়মিত খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ, এ দেশে বহু মহিলা রক্তাল্পতার সমস্যায় ভোগেন। তাই নিয়মিত খেজুর খেতে হবে। খেজুরে থাকে ল্যাক্সাটিভ। তাই নিয়মিত খেজুর (Dry Fruits) খেলে পাকস্থলীর একাধিক সমস্যার সমাধান হয়। এমনই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, হজমের গোলমাল কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দূর করার পাশপাশি পাকস্থলীর আলসারের মতো গুরুতর সমস্যার মোকাবিলাতেও খেজুর খুব কার্যকর ভূমিকা নেয়। 
    হাড়ের ক্ষয়-রোগ রুখতে খেজুর বিশেষ কার্যকর। বিশেষত অস্ট্রিয়পোরেসিসের মতো রোগ মোকাবিলায় খেজুর (Dates) সাহায্য করে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, খেজুরে থাকে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, তামা, ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম। তাই খেজুর হাড় সুস্থ রাখতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।

    প্রচুর পরিমাণে শক্তি (Dry Fruits) 

    খেজুরে প্রচুর পরিমাণে শক্তি থাকে। একশো গ্রাম খেজুরে ২৮২ কিলোক্যালোরি শক্তি থাকে। তাই শিশু ও গর্ভবতী মহিলাদের জন্য খেজুর বিশেষ কার্যকর। কারণ, এদের দেহে বাড়তি শক্তি জোগান দেওয়া প্রয়োজন। তাই দরকার খেজুর। নিয়মিত খেজুর খেলে শক্তির ঘাটতি হবে না। ক্লান্তি সহজেই দূর হবে। অনিদ্রার সমস্যা মোকাবিলায় খেজুর বিশেষ সাহায্য করে। তাছাড়া, খেজুরে থাকে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ। তাই হৃদযন্ত্রের পেশিকে কার্যকর করতে খেজুর (Dry Fruits) বিশেষ সাহায্য করে। পাশপাশি খেজুর শরীরের একাধিক হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, খেজুর পেশি ও হাড়ের পাশাপাশি শরীরের স্নায়ু সচল রাখতেও বিশেষ সাহায্য করে। তাই মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে নিয়মিত খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। এতে মাইগ্রেনের সমস্যা কমবে বলেই তাঁরা জানাচ্ছেন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bone Diseases: তিরিশের চৌকাঠেই কোমর আর পায়ে ব্যথা! হাড়ের ক্ষয় হচ্ছে না তো?

    Bone Diseases: তিরিশের চৌকাঠেই কোমর আর পায়ে ব্যথা! হাড়ের ক্ষয় হচ্ছে না তো?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দিনভর ল্যাপটপে কাজ করার পরে কোমর সোজা করে দাঁড়ানো কঠিন হয়ে যায়। আবার চেয়ারে বসে বেশ কিছুক্ষণ কাজ করার পরেই পায়ে ব্যথা। এমনকী কয়েক পা হাঁটলেও গোড়ালিতে যন্ত্রণা। প্রৌঢ় বয়সে নয়, তিরিশের চৌকাঠ পেরলেই এমন একাধিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। আর চল্লিশের পরে সিঁড়ি দিয়ে নামা-ওঠা, প্রয়োজনে মেঝেতে বসা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠছে। হাঁটু, পা আর কোমরের ব্যথায় কাবু তরুণ প্রজন্মের একাংশ। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হাড়ের ক্ষয়ের (Bone Diseases) জেরেই বাড়ছে এই ধরনের সমস্যা।

    কেন বাড়ছে হাড়ের ক্ষয়-রোগ? (Bone Diseases)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, হাড়ের ক্ষয়-রোগের সমস্যা বাড়ছে। বিশেষত মহিলাদের মধ্যে এই সমস্যা আরও বেশি। ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-র অভাবেই এই সমস্যা বেশি হচ্ছে। শিশুদের মধ্যেও হাড়ের শক্তি ঠিকমতো হচ্ছে না। ফলে, ভবিষ্যতে আরও বেশি এই ধরনের সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকছে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, পুষ্টির ভারসাম্য না থাকার জেরেই এই সমস্যা বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই অতিরিক্ত প্রোটিন জাতীয় খাবার খাচ্ছেন। কিন্তু ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার শরীর পর্যাপ্ত পাচ্ছে না। তার জেরেই স্থূলতা বাড়ছে। দেহের ওজন ধরে রাখতে পারছে না হাঁটু এবং পা‌। ফলে হাড়ের সমস্যা (Bone Diseases) আরও বাড়ছে।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসক মহল?

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, খাদ্যাভ্যাস এবং শরীরচর্চা, এই দুই অস্ত্রেই কাবু হবে হাড়ের ক্ষয়-রোগ (Bone Diseases)। তাঁদের পরামর্শ, রুটিনমাফিক জীবনযাপন কমিয়ে দেবে হাড়ের রোগের দাপট। বিশেষত কোমর, পায়ের যন্ত্রণা কমাতে নিয়মিত শরীরচর্চার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রত্যেক দিন অন্তত একটানা তিরিশ মিনিট হাঁটলে শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি ক্ষয় হবে। এতে স্থূলতার সমস্যা এড়ানো যাবে। পাশপাশি নিয়মিত শরীরচর্চা করলে কোমর, পিঠ, হাত এবং পায়ের পেশি সচল থাকবে। ফলে, ব্যথা কাবু করতে পারবে না। পাশপাশি, একটানা চেয়ারে বসে থাকা বা ল্যাপটপে কাজ করতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁদের পরামর্শ, অন্তত তিরিশ মিনিট অন্তর একটু হাঁটাচলা করা জরুরি। তাতে ব্যথা কমবে। তাছাড়া, তরুণ প্রজন্মের অধিকাংশ দিনের একটা বড় সময় এয়ারকন্ডিশন ঘরে থাকে। সূর্যের আলোতে বিশেষ সময় কাটানো হয় না। কিন্তু দিনের কিছুটা সময় রোদে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ, এতে শরীরে ভিটামিন‌ ডি পাওয়া যায়। ফলে, শরীর সুস্থ থাকে।

    খাবারে বিশেষ নজরদারি (Bone Diseases)

    তবে, হাড়ের ক্ষয়-রোগ রুখতে খাবারে বিশেষ নজরদারি জরুরি। কারণ, এতে দেহে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনের চাহিদা পূরণ হবে। পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, হাড়ের ক্ষয় রুখতে নিয়মিত ডিম খেতে হবে। দিনে অন্তত একটা ডিম খাওয়া জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম। তাই নিয়মিত ডিম খেলে হাড়ের শক্তি বাড়ে। এছাড়া, কলা, লেবু জাতীয় ফল, বাদাম এবং গাজর, পালং শাক, ব্রকোলির মতো সব্জি নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। কারণ, এগুলোতে রয়েছে ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে শক্তিশালী (Bone Diseases) করতে সাহায্য করে। পাশপাশি তৈলাক্ত মাছ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। কারণ, এতে থাকে ওমেগা থ্রি। এছাড়াও ভিটামিন ডি। যা শরীরের জন্য উপকারী। নিয়মিত ডাল খাওয়ারও পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ, ডালে থাকে প্রোটিন। যা শরীর সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Carrots: আপনি কি নিয়মিত গাজর খান? জানেন, এর কত ধরনের উপকারিতা রয়েছে? 

    Carrots: আপনি কি নিয়মিত গাজর খান? জানেন, এর কত ধরনের উপকারিতা রয়েছে? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তরকারি হোক কিংবা স্যালাড, গাজর (Carrots) অনেকেই খান।‌ আবার শিশুদের স্ট্রু কিংবা ঝোলেও অনেকেই কয়েক টুকরো গাজর দেন। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত গাজর খেলে শরীরে তার গভীর প্রভাব পড়ে।

    গাজর শরীরে কী প্রভাব ফেলে? (Carrots)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, গাজরে থাকে প্রচুর ক্যালসিয়াম। তাই নিয়মিত শিশুকে গাজর খাওয়ালে হাড়ের গঠন ভালো হয়। আবার মহিলাদের জন্যও গাজর খুব উপকারী। কারণ, গাজরে থাকা ক্যালসিয়াম মহিলাদের শরীরের একাধিক ঘাটতি পূরণ করে। হাড়ের ক্ষয় রোগ কমায়। চোখের সমস্যা কমাতেও বিশেষ সাহায্য করে। কারণ, ক্যালসিয়ামের অভাবে চোখের একাধিক সমস্যা হয়। 
    পাশাপাশি গাজরে থাকে পটাশিয়াম। তাই যাদের রক্তচাপ বেশি, হৃদরোগের ঝুঁকিও রয়েছে, তাঁদের নিয়মিত গাজর খাওয়া দরকার। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীরে পটাশিয়ামের জোগান দেয় গাজর। তাই নিয়মিত গাজর খেলে হৃদযন্ত্র সক্রিয় থাকে। 
    গাজরে থাকে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ই। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই দুই প্রকার ভিটামিন ত্বক ভালো রাখতে বিশেষ উপকারী। পাশপাশি বার্ধক্য রোধেও এই দুই ভিটামিন কাজ করে। তাই ত্বকের বলিরেখা রুখতে নিয়মিত গাজর (Carrots) খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। 
    শিশুদের পাশপাশি পঞ্চাশোর্ধ্বদের জন্যও গাজর বিশেষ উপকারী। কারণ, গাজর কোলেস্টেরল কমাতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই নিয়মিত গাজর খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে‌।

    হজমের সমস্যায় গাজর (Carrots)

    গাজর নিয়মিত খেলে হজমের সমস্যা কমে। কারণ, গাজরে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ফাইবার পরিপাকতন্ত্র এবং অন্ত্রের জন্য উপকারী। তাই গাজর সব বয়সীদের নিয়মিত খাওয়া উচিত। এতে হজম শক্তি বাড়ে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ওজনের সমস্যা থাকলে স্থূলতা রুখতে নিয়মিত গাজর খেতে হবে। কারণ, গাজরে ফাইবার থাকে। এটা কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার। নিয়মিত গাজর (Carrots) খেলে হজম ভালো হয়। আবার শরীরে বাড়তি মেদ জমতে দেয় না। তাই স্থূলতা রুখতে নিয়মিত গাজর খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ।

    ক্যান্সার প্রতিরোধ (Carrots)

    পাশপাশি, গাজরে ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষমতা রয়েছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, গাজর হল ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ খাবার। তাই চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত গাজর খেলে কোলন, পাকস্থলীর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, নিয়মিত গাজর খাওয়া জরুরি। তবে স্যালাড বা তরকারির উপকরণ হিসেবে গাজর খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। মিষ্টি জাতীয় পদ গাজর (Carrots) দিয়ে তৈরি করলে তাতে ওজন ও কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ায় ঝুঁকি থাকে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share