Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Cancer: ক্যান্সার আক্রান্তের সামনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের নয়া দিশা “প্রোটন বিম থেরাপি”

    Cancer: ক্যান্সার আক্রান্তের সামনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের নয়া দিশা “প্রোটন বিম থেরাপি”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার (Cancer) এক এমন মারাত্মক রোগ, যার সঙ্গে লড়াই শুধু আক্রান্তের নয়, আক্রান্তের পরিবারেরও। এই মারণ রোগ এখন বর্তমানে এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে, খোঁজ নিলে আশপাশে বেশ কয়েকটি বাড়িই মিলবে, যে বাড়ির সদস্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। বিশেষ করে টিউমার থেকে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা উদ্বেগজনক ভাবে বাড়ছে। তবে এখন এই রোগ থেকে মানুষ অনেকটাই ঝুঁকিহীন। কারণ বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে নানান চিকিৎসা পদ্ধতিরও আবিষ্কার হয়েছে, যা সহজেই মানুষকে ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ থেকে অনায়াসেই সুস্থ করতে পারে। এই চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির ফলস্বরূপই আমরা আজ পেয়েছি “প্রোটন বিম থেরাপি”। এই থেরাপির মাধ্যমে অনেক ক্যান্সার রোগীকে আজ নতুন জীবন দান করা সম্ভব হয়েছে।

    কী এই প্রোটন বিম থেরাপি (Cancer)?

    প্রোটন বিম থেরাপি হল এক ধরনের উচ্চ রেডিয়েশন থেরাপি, যা বর্তমানে চিকিৎসা শাস্ত্রে ব্যবহৃত হয় ক্যান্সার (Cancer) আক্রান্ত কোষকে মেরে ফেলার জন্য। এটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন শক্তির রশ্মি যা অনায়াসে আক্রান্ত কোষকে মেরে ফেলতে পারে। প্রোটন থেরাপি এক ধরনের বাহ্যিক রশ্মি বিকিরণ থেরাপি, যার সাহায্যে শরীরের বাইরে থেকেই ব্যথাহীন ভাবে ত্বকের ওপর থেকেই বিকিরণ করা সম্ভব।

    প্রোটন থেরাপির (Cancer) উদ্দেশ্য কী?

    টিউমার থেকে উৎপন্ন ক্যান্সারকে ধ্বংস করতে এটি সাহায্য করে। টিউমারকে অস্ত্রোপচারের আগেই সঙ্কুচিত করা সম্ভব এই থেরাপির সাহায্যে। সাধারণত অনেক সময় কেমোথেরাপি নেওয়ার পরও ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে। কিন্তু এই প্রোটন বিম থেরাপির মাধ্যমে সেই ঝুঁকিকে (Cancer) একেবারেই কমিয়ে ফেলা সম্ভব। এই থেরাপি ক্যান্সার কোষ বা টিউমারের ডিএনএ পুরোপুরি নষ্ট করে দিতে পারে। তার সঙ্গে আক্রান্ত জায়গার আশেপাশে আরও সুস্থ টিস্যু তৈরিতে এটি সাহায্য করে।

    কী ধরনের ক্যান্সারের (Cancer) ক্ষেত্রে এই থেরাপি ব্যবহার করা যেতে পারে?

    গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণত শিশুদের ক্যান্সার (Cancer) বা পেডিয়াট্রিক টিউমার, ব্রেন টিউমার, স্পাইনাল টিউমার, স্কাল বা করোটিতে টিউমার ইত্যাদিতে এই থেরাপি কার্যকর। একাধিক রেডিয়েশন দেওয়ার পরেও যাদের টিউমার বারবার ফিরে আসে, তাদের ক্ষেত্রে এই প্রোটন বিম থেরাপি খুবই উপযোগী। প্রস্টেট ক্যান্সার, কিছু ধরনের স্তন ও ফুসফুস ক্যান্সার, হেড অ্যান্ড নেক ক্যান্সার, প্যাংক্রিয়াটিস ক্যান্সার, এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার, সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার-এর ক্ষেত্রেও এটি এখন বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।

    কী কী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে এই থেরাপিতে?

    কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে এই থেরাপিতে (Cancer), যেগুলিও জেনে নেওয়া প্রয়োজন। যেমন শরীরে ক্লান্তি ভাব, সারা শরীরে ব্যথা অনুভব করা, চুল পড়া, মাথা ব্যথা, হজমের সমস্যা, ডায়ারিয়া প্রভৃতি।

    ভারতের কোথায় এই প্রোটন বিম থেরাপি (Cancer) চিকিৎসা হয় এবং খরচ কত? 

    ভারতের নানা মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতালে এই চিকিৎসা পদ্ধতি (Cancer) আছে। তার মধ্যে অ্যাপোলো হসপিটাল থেকে শুরু করে অনেক হাসপাতালেই এর সুবিধা উপলব্ধ। এই প্রোটন বিম থেরাপি অনেকটাই ব্যয়বহুল, যা এখনও ভারতবর্ষে সর্বসাধারণের পক্ষে বহন করা খুব একটা সহজলভ্য নয়। ভারতে প্রোটন থেরাপির মোট খরচ প্রায় ১৫ লক্ষ থেকে ৩০ লক্ষ পর্যন্ত হতে পারে। এটি বিভিন্ন হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। তাই এ সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলা সহজ নয়। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Yoga Day 2023: মন আর শরীরকে তরতাজা রাখতে হাতিয়ার হোক যোগাভ্যাস! 

    Yoga Day 2023: মন আর শরীরকে তরতাজা রাখতে হাতিয়ার হোক যোগাভ্যাস! 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    নিয়ম মাফিক যোগাভ্যাস বদলে দিতে পারে অনেক কিছুই! প্রত্যেক দিন নির্দিষ্ট কিছু সময় যোগের জন্য বরাদ্দ করলে একাধিক সমস্যা কমবে। শরীরের পাশাপাশি মনকেও সুস্থ রাখে যোগাভ্যাস! আজ, ২১ জুন বিশ্ব যোগ দিবস। আর বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বছরের এই একদিন নয়। প্রত্যেক দিন সঙ্গী হোক যোগ (Yoga Day 2023)!

    কারা যোগাভ্যাস (Yoga Day 2023) করতে পারেন?

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যোগাভ্যাসের জন্য কোনও বয়সের সীমা নেই। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যে কেউ যোগ করতে পারেন। নিয়মিত যোগ করলে, তার উপকার হয় দীর্ঘপ্রসারী। তবে, শিশুকাল থেকে যোগাভ্যাসে অভ্যস্ত হলে, তা আরও ভালো। কম বয়স থেকে যোগ (Yoga Day 2023) শুরু করলে শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বেশি থাকে। তাই শিশুদের যোগে অভ্যস্ত করার বিষয়ে বেশি জোর দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কোন কোন উপকার পাওয়া যায় (Yoga Day 2023)? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যোগাভ্যাসের একাধিক উপকার রয়েছে। শরীরের পক্ষে যেমন খুব ভালো, তেমনি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও এই অভ্যাস ইতিবাচক। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যোগ শরীরের বিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে। পাকস্থলী, লিভার, অন্ত্র সহ একাধিক অঙ্গ সক্রিয় রাখতে যোগাভ্যাস (Yoga Day 2023) খুব উপকারী। পাশাপাশি, নিয়মিত যোগাভ্যাস করলে শরীর সচল থাকে। শরীরের সমস্ত অঙ্গের সক্রিয়তা বাড়ে। তাই পেশি মজবুত হয়। পেশির ব্যথা কমে। 
    যোগাভ্যাস করলে হাড়ের জন্যও উপকার পাওয়া যায়। নিয়মিত যোগাভ্যাস হাড়ের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। কারণ, শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়লেই পেশি ও হাড়ের সমস্যা কমতে থাকে। 
    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যোগ রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। তার ফলে, হৃদযন্ত্র সচল থাকে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। কোলেস্টেরলের ঝুঁকি কমে।

    মানসিক স্বাস্থ্যেরও বিকাশ ঘটে (Yoga Day 2023)

    যোগাভ্যাস শুধু শরীরের নয়, মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। নিয়মিত যোগ (Yoga Day 2023) মানসিক উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। কারণ, যোগাভ্যাসের জন্য মনঃসংযোগ করতে হয়। তাই মানসিক উদ্বেগ কমে। আর উদ্বেগ কমলে যেমন মানসিক স্বাস্থ্য বজায় থাকে, তেমনি রক্তচাপ সহ একাধিক রোগও নিয়ন্ত্রণে থাকে। 
    মানসিক অবসাদ ও চাপ কমানোর ক্ষেত্রেও যোগ খুব সাহায্য করে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত যোগাভ্যাস অবসাদ রুখতে সাহায্য করে। 
    শিশুদের মনঃসংযোগ বাড়াতে যোগাভ্যাস খুব উপকারী। তাই স্কুল পড়ুয়াদের নিয়মিত যোগাভ্যাসের জন্য সময় বরাদ্দ করার পরামর্শ দিচ্ছে চিকিৎসক মহল। 
    পাশাপাশি, মহিলাদের ওভারির সমস্যা, পিসিওডি কিংবা অনিয়মিত ঋতুস্রাবের মতো সমস্যাও কমাতে সাহায্য করে যোগাভ্যাস। এতে মানসিক স্থিতি বাড়ে। তাই শরীরে একাধিক হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। তার জেরেই উপকার হয়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AI Systems: ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা ডুবে যাচ্ছেন একাকিত্বের অতলে’, বলছে সমীক্ষা

    AI Systems: ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা ডুবে যাচ্ছেন একাকিত্বের অতলে’, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলাচ্ছে সময়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে যাচ্ছে পৃথিবীও। এক সময় কাজ করত মানুষ। এখন কাজ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI Systems)। আর এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা ডুবে যাচ্ছেন একাকিত্বের অতল গহ্বরে। যার জেরে অফিস থেকে ফিরেও ক্লান্ত শরীরে বিছানা নিলেও, কাটাতে হচ্ছে বিনিদ্র রাত। এই একাকিত্ব কাটাতে এই সব কর্মীদের একটা বড় অংশ কাজ শেষে মদ্যপানেও মেতে উঠছেন। যার ছাপ পড়ছে শরীরে। সম্প্রতি আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোশিয়েসনের একটি সমীক্ষায় এই তথ্য উঠে এসেছে। সমীক্ষকরা চার দেশে সমীক্ষা করেছিলেন। এই চারটি দেশ হল, আমেরিকা, তাইওয়ান, ইন্দোনেশিয়া এবং মালয়েশিয়া। অনলাইন জার্নাল অফ অ্যাপ্লায়েড সাইকোলজিতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁদের ওই গবেষণাপত্রটি।

    “মানুষ সমাজবদ্ধ জীব”

    গবেষকদের প্রধান যিনি, তিনি পক মান টাং। চাকরি করতেন একটি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কে। ব্যবহার করতেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI Systems)। মূলত তাঁর উদ্যোগেই শুরু হয় গবেষণা। ট্যাং বলেন, “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে অনেক কাজই হয়ে গিয়েছে অনায়াস। তবে এর বিপদও রয়েছে। এটি কর্মীদের মানসিক এবং শারীরিক ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলে।” ইউনিভার্সিটি অফ জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সহকারি অধ্যাপক বলেন, “মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করলে তার ছাপ কর্মীর ব্যক্তিগত জীবনে পড়তে পারে।”

    নিরাপত্তাহীনতা

    গবেষকরা দেখেছেন, যাঁদের ওপর সমীক্ষা করা হয়েছে, তাঁরা উদ্বেগে ভুগছেন। অনুভব করছেন নিরাপত্তাহীনতা। সামাজিক যোগাযোগ সম্পর্কেও বেশ উদ্বিগ্ন। একাকিত্ব গ্রাস করছে তাঁদের। তাঁরা ভুগছেন নিদ্রাহীনতায়। তাইওয়ানের একটি বায়োমেডিক্যাল কোম্পানিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI Systems) নিয়ে কাজ করেন এমন ১৬৬ জন ইঞ্জিনিয়রের ওপরও সমীক্ষা করা হয়েছিল টানা তিন সপ্তাহ ধরে। দেখা গিয়েছে, এঁদের প্রত্যেককেই গ্রাস করেছে একাকিত্ব।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফরের আগে মার্কিন রেস্তোরাঁয় চালু ‘মোদিজি থালি’

    ‘কী হয়, কী হয়’ ভাব এঁদের নিত্য সঙ্গী। এঁদের পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, এঁরা নিদ্রাহীনতায় ভোগেন। কাজের শেষে নিত্য পান করে মদ। একই ছবি উঠে এসেছে ইন্দোনেশিয়ার ১২৬ জন রিয়েল এস্টেট কনসালটেন্টের ওপর সমীক্ষা চালিয়েও। টাং বলেন, “যত দিন যাবে ততই বাড়বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার। তাই যাঁরা তা নিয়ে কাজ করবেন, তাঁদের এর বিপজ্জনক দিক সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Disease X: বিশ্বে হানা দিতে পারে ‘ডিজিজ এক্স’, উপসর্গ কি জানেন?

    Disease X: বিশ্বে হানা দিতে পারে ‘ডিজিজ এক্স’, উপসর্গ কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবারই তামাম বিশ্বকে সতর্কবাণী শুনিয়েছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) প্রধান ট্রেডস অ্যাডহানাম গেব্রেইসাস। তিনি বলেছিলেন, করোনার (Covid) চেয়েও ভয়ঙ্কর কোনও মারণ ভাইরাস হানা দিতে পারে পৃথিবীতে। তাই পরিস্থিতির মোকাবিলায় এখন থেকেই প্রস্তুত থাকতে হবে বিশ্বকে। হু-র প্রধানের সতর্কবার্তার পরেই চর্চা শুরু হয়েছে ডিজিজ এক্স (Disease X) নিয়ে। হু জানিয়েছে, ডিজিজ এক্স হল কোনও মারাত্মক মহামারি, যা ফের হামলা করতে পারে তামাম বিশ্বে। তবে ওই রোগের কারণ জানা যাবে না। ২০১৮ সালে প্রথম ব্যবহার হয় ‘ডিজিজ এক্স’ শব্দটি। ডিজিজ এক্সের মোকাবিলা করতে ইতিমধ্যেই  চিকিৎসক-গবেষকরা গবেষণা ক্ষেত্রে আরও বেশি করে ফান্ড বরাদ্দের দাবি জানিয়েছেন।

    ডিজিজ এক্স (Disease X)

    হু-র কর্তাদের আশঙ্কা, ডিজিজ এক্সের প্রভাবে করোনার মতো আরও একটি আন্তর্জাতিক মহামারি হতে পারে। এর আগে হু-র ওয়েবসাইটে কোভিড-১৯, ইবোলা, মারবার্গ, সার্স নিপা এবং জিকার মতো ভাইরাসগুলির নাম ছিল। এবার সেই তালিকায় স্থান করে নিয়েছে ডিজিজ এক্স। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডিজিজ এক্স করোনার চেয়েও বেশি ছোঁয়াচে হতে পারে। এটা শুধু মানুষের মধ্যে নয়, মানুষ থেকে প্রাণী কিংবা প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যেও ছড়াতে পারে। প্রাণী থেকে প্রাণীতেও ছড়াতে পারে ডিজিজ এক্সের জীবাণু।

    ডিজিজ এক্সের (Disease X) উপসর্গ

    ডিজিজ এক্স (Disease X) নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাল্টিমোরের জনস হপকিন্স ব্লুমবার্গ স্কুল অফ পাবলিক হেল্থের গবেষক প্রণব চট্টোপাধ্যায়। চলতি বছরের শেষের দিকে হানা দিতে পারে এই ভাইরাস। হু কর্তার মতে, ডিজিজ এক্সের কোনও নির্দিষ্ট উপসর্গ নেই। তাই আগাম কোনও প্রতিষেধক তৈরি কিংবা চিকিৎসা পদ্ধতি উদ্ভাবন করা সম্ভব নয়। তাই ফের মহামারির মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে জানান তিনি। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেক্ষেত্রে ফের লকডাউনের মতো পথে হাঁটতে হতে পারে বিশ্বকে। করোনায় গোটা বিশ্বে প্রায় ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। ডিজিজ এক্সের (Disease X) প্রভাবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। অতএব, সাধু সাবধান!

    আরও পড়ুুন: নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোদির পাশে ১৭ দল, কারা জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Omega-3 In Fish: ‘মাছ খান, হৃদরোগের ঝুঁকি কমান’! দাবি গবেষকদের

    Omega-3 In Fish: ‘মাছ খান, হৃদরোগের ঝুঁকি কমান’! দাবি গবেষকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙলি। বাঙালি হেঁশেলে মাছ-ভাত নিত্যদিনের খাবার। তবে বর্তমান প্রজন্ম কর্মব্যস্ততায় মাছের চেয়ে চিকেন বা ডিমেই স্বচ্ছন্দ। তবে জানেন মাছে রয়েছে প্রভুত পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন মাছ খেলে ত্বক ভাল থাকে, চুল পড়া বন্ধ হয়, চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ে, কমে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি। প্রতিদিন মাছ খেলে পাঁচ বছর আয়ু বেড়ে যাবে দাবি গবেষকদের।

    গবেষণায় দাবি

    আমেরিকার ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ’-এর এক গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, মাছের মধ্যে যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, তা মস্তিষ্ক-সহ শরীরের বিভিন্ন কোষের প্রাচীর গঠনে সাহায্য করে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ছাড়াও মাছের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন ডি, ফসফরাস-সহ নানা পুষ্টি পাওয়া যায়। এগুলো মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এগুলো সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতেও সাহায্য করে। 

    হার্ট ভাল রাখে

    হার্ট ভাল রাখতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার উপর জোর দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। মাছ স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। মাছের মধ্যে বেশ ভাল পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এটি হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি শরীরে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। হার্টের যে কোনও রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। অন্যদিকে, মস্তিষ্কের রক্ত জমাট বাঁধাকে প্রতিরোধ করে। মাছের তেল হার্টের জন্য খুব ভাল বলে মনে করা হয়। এটা রক্ত ​​জমাট বাঁধার সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাবারে ৮ শতাংশ বা তার বেশি ওমেগা-৩ থাকা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। এর সূচকের মাত্রা চারের নিচে হওয়া উচিত নয়।

    হৃদরোগের ঝুঁকি কমে

    গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা সপ্তাহে এক দিন মাছ খান, তাঁদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি অন্যান্যদের তুলনায় ১৫% কম। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন মাছ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা। সপ্তাহে ৭০-৭৫ গ্রাম মাছ খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে। পাশাপাশি বাড়বে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা এবং উন্নত হবে স্মৃতিশক্তি। কারণ, মাছের মধ্যে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি বাড়াতে এবং মস্তিষ্কে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। এতে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও কমে।

    আরও পড়ুন: কোলেস্টেরল কমায়, রক্ত চলাচল বাড়ায়! আর কী কী গুণ রয়েছে রসুনের?

    ক্যান্সারের প্রবণতা কমে

    যাঁরা নিয়মিত মাছ খান, তাঁদের ক্যান্সারের প্রবণতা কম। মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়, যা ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে। এটি খেলে স্তন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়। আপনি যদি নন-ভেজ খেতে পছন্দ করেন, তাহলে আপনার খাদ্যতালিকায় মাছ ব্যবহার করা আপনার জন্য খুবই উপকারী হবে। 

    রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ

    উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে এখনই অন্যান্য আমিষ খাবার ত্যাগ করে মাছ খাওয়া শুরু করুন। মাছে চর্বি কম থাকে, যার কারণে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বাড়ে না।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Camphor Benefits: বাস্তু দোষ তাড়ায় আবার রোগও নিরাময় করে! জানুন কর্পূরের গুণাগুণ

    Camphor Benefits: বাস্তু দোষ তাড়ায় আবার রোগও নিরাময় করে! জানুন কর্পূরের গুণাগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্পূরের ব্যবহার ভারতবর্ষে অনেক প্রাচীন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কর্পূর প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হয়। এছাড়া রাসায়নিকভাবেও তৈরি করা যায় কর্পূর (Camphor Benefits)। কীটপতঙ্গ দূর করা থেকে পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখা এবং সর্বোপরি ঠাকুর দেবতার আরতির কাজেও কর্পূর (Camphor Benefits) ব্যবহার হয়। তবে সতর্কবাণী হিসেবে চিকিৎসকরা বলে দিচ্ছেন যে এই কর্পূর যেন কোনভাবে মুখে না যায় তাহলে মারাত্মক বিষক্রিয়া হতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কর্পূর ব্যবহার করে জীবনের নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ইতিবাচক শক্তির আগমন ঘটে বাড়িতে। আর্থিক সংকট দূর হয়। কর্পূর দিয়ে আরতি করলে সেই বাড়ির মঙ্গল হয়।

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কর্পূরের ব্যবহার

    ১) পরিবারের কলহ মেটায় কর্পূর

    পরিবারে নিত্য অশান্তি লেগে থাকলে বাড়ির কোনে এক টুকরো কর্পূর রেখে দিন। এর প্রভাবে বাড়ির বাস্তু দোষ দূর হবে।

    ২) বিবাহে বাধা দূর করে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, বিবাহে বাধা এলে তা দূর করার জন্য কর্পূর ব্যবহৃত হয়। ৬টি কর্পূরের টুকরো এবং ৩৬ টি লবঙ্গ একসঙ্গে নিয়ে হলুদ, চাল মিশিয়ে দুর্গাকে এর আহুতি দিতে হয়। এর ফলে শীঘ্র বিবাহ সম্ভব হয়।

    ৩) রোগ মুক্তিতে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, কোনও পরিবারে কেউ অসুস্থ হয়ে থাকলে সন্ধ্যেবেলা কর্পূর জ্বালানো উচিত এর প্রভাবে বাড়ির নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং রোগমুক্তি ঘটে।

    ৪) গ্রহ শান্তির জন্য কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী গ্রহ শান্তির জন্য কর্পূর ব্যবহার শুভ ফল দেয়।

    ৫) আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির কাজে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র মতে প্রদীপে কর্পূর রেখে, সেটা সন্ধ্যেবেলায় যদি জ্বালানো হয় এবং ইষ্টদেবতার আরতি করা হয়, তাহলে ঘরে আর্থিক স্থায়িত্ব দেখা যায়।

    ৬) দাম্পত্য জীবন মধুর হয়

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী জীবন সঙ্গীর সঙ্গে মনোমালিন্য চলতে থাকলে শয়ন কক্ষে কর্পূর রেখে ঘুমানো উচিত এর ফলে দাম্পত্য সম্পর্কে মাধুর্য আসে।

    ৭) কালসর্প দোষ নিবারণ করে কর্পূর

    জ্যোতিষীদের মতে, কালসর্প দোষ কেটে যায় যদি বাড়িতে কর্পূরের একটি টুকরো রেখে দেওয়া হয়।

    ৮) পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন না করতে পারলে কর্পূর গৃহে রাখুন

    বাস্তুশাস্ত্র মতে, লাল গোলাপের সঙ্গে একটি কর্পূর টুকরো জ্বালিয়ে দেবী দুর্গার আরতি করলে ধনলাভ হয়।

    রোগ প্রতিরোধে কর্পূরের ভূমিকা

    ১) মশার কামড় থেকে রক্ষা করে কর্পূর

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে যদি কর্পূর টুকরো রেখে দেন তাহলে মশা উৎপাত করবে না। এতে মশাবাহিত রোগ এড়ানো সম্ভব।

    ২) ব্রণ মেটাতে কর্পূর

    চিকিৎসকদের মতে কয়েক ফোঁটা কর্পূর ব্রণ আক্রান্ত স্থানে লাগালে উপকার মেলে। 

    ৩) চুলঝড়া প্রতিরোধে কর্পূর 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত মাথায় যে তেল ব্যবহার করেন তার সঙ্গে কর্পূর মিশিয়ে দিলে চুল পড়া কমে যাবে।

    ৪) পিঁপড়ে তাড়াতে কর্পূর (Camphor Benefits)

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে এক টুকরো কর্পূর রেখে দিলে পিঁপড়ে ঘর ছেড়ে পালাবে।

    ৫) শিশুর ঠান্ডা লাগলে কর্পূরে নিরাময়

    চিকিৎসকরা বলছেন কর্পূরের সঙ্গে সরষের তেল মিশিয়ে গরম করে তা শিশুর বুকে পিঠে মালিশ করলে ঠান্ডা দ্রুত সেরে যায়

    ৬) ত্বক ভাল রাখে কর্পূর

    চিকিৎসকরা বলছেন, ত্বকের চুলকানির সমস্যায় ভেজা কাপড়ে কর্পূর জড়িয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে তা সেরে যাবে।

    ৭) হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে কর্পূর

    গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন কর্পূর অল্প পরিমাণে খেলে হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত হয়। তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Garlic Benefits: কোলেস্টেরল কমায়, রক্ত চলাচল বাড়ায়! আর কী কী গুণ রয়েছে রসুনের?

    Garlic Benefits: কোলেস্টেরল কমায়, রক্ত চলাচল বাড়ায়! আর কী কী গুণ রয়েছে রসুনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঙালি বাড়ির হেঁসেলে আমিষ রান্নার জন্য রসুন থাকবে না, এমনটা হতেই পারে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘প্রাচীনকাল থেকেই স্বাস্থ্যগত বৈশিষ্ট্যের কারণে অনেক রোগের চিকিৎসায় ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই রসুন।’’ রসুনে (Garlic Benefits) থাকে অ্যালিসিন নামক যৌগ। এই কারণে এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পুষ্টিবিদরা বলছেন, ‘‘প্রতি ১০০ গ্রাম রসুনে তাকে ১৫০ ক্যালোরি, ৩৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ৬.৩৬ গ্রাম প্রোটিন।’’ এছাড়াও রসুন হল, ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৬, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস পটাশিয়াম এবং সোডিয়ামের ভরপুর উৎস। বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুনের বেশি উপকার পেতে শাকসবজি ছাড়াও এটিকে কাঁচা খেতে হবে।

    আজকে আমরা আলোচনা করব রসুন (Garlic Benefits) শরীরে কী কী উপকার করে

    ১) রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে

    বিশেষজ্ঞদের মতে,  খালি পেটে রসুন খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং তা রক্ত সঞ্চালনকেও বাড়ায়।

    ২) রসুন ডায়রিয়া উপশমকারী

    বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনার যদি ডায়রিয়ার সমস্যা থাকে তাহলে রসুন (Garlic Benefits) এটিকে নিরাময় করতে পারে।

    ৩) কোলেস্টেরল কমায়

    যাদের উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে, চিকিৎসকরা তাঁদেরকে রসুন খেতে বলছেন। কারণ এতে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়।

    ৪) লিভারকে শক্তিশালী করে

    বিশেষজ্ঞরা মতে, কাঁচা রসুন (Garlic Benefits) লিভারকে সুস্থ রাখে এবং এটি দীর্ঘ জীবনে সাহায্য করে।

    ৫) শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে

    পুষ্টিবিদরা মতে, রসুনে (Garlic Benefits) প্রচুর পরিমাণে সালফার যৌগ থাকে। যার ফলে এটি শরীরের অঙ্গগুলিকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করে। বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে দূর করে।

    ৬) রসুন শুক্রাণুর ক্ষতি প্রতিরোধ করে

    বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুনে (Garlic Benefits) থাকে সেলেনিয়া যা একধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা যৌন অঙ্গে রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে। পুরুষদের জন্য এটি বিশেষ উপকারী।

    ৭) সর্দি কাশি জ্বর থেকে মুক্তি দেয় রসুন

    চিকিৎসকদের মতে, রসুন যেকোনও রকমের ফ্লু ভাইরাসকে প্রতিরোধ করে। সকালে দুকোয়া রসুন (Garlic Benefits) বাসিমুখে খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ উপকারী।

    ৮) স্মৃতিশক্তি প্রখর করে রসুন

    পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, রসুন অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর থাকে এবং এটি ডিমনেশিয়া বা অ্যালঝেইমার এর মতো কিছু রোগ প্রতিরোধ করে।

    ৯) পিরিয়ডের সমস্যায় রসুন (Garlic Benefits)

    যেসব মহিলাদের পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায় প্রায় তাঁদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা যায়। চিকিৎসকদের মতে, রসুন মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন বাড়ায় যার কারণে হাড় দুর্বল হয় না।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Health: তিন বছরের হেলথ প্রফেশনাল! মমতার সিদ্ধান্তে বন্ধ হতে পারে কেন্দ্রের বরাদ্দ?

    West Bengal Health: তিন বছরের হেলথ প্রফেশনাল! মমতার সিদ্ধান্তে বন্ধ হতে পারে কেন্দ্রের বরাদ্দ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বঞ্চনার অভিযোগ তিনি বারবার করেন। একশো দিনের কাজ কিংবা আবাস যোজনা, নানা বিষয়েই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, কেন্দ্রের বঞ্চনার জেরে রাজ্যের একাধিক প্রকল্প আটকে থাকছে। কিন্তু এবার তাঁর একটি সিদ্ধান্তের জেরে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে (West Bengal Health) আরও বড় ধাক্কা আসতে চলেছে বলেই মনে করছেন প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিরা।

    কী সমস্যা তৈরি হতে পারে? 

    দিন কয়েক আগে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, রাজ্যে চিকিৎসকের চাহিদা মেটাতে তিন বছরের প্রশিক্ষণ দিয়ে হেলথ প্রফেশনাল তৈরি করা হবে। তাঁরা সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্য পরিষেবা (West Bengal Health) দেবেন। বিরোধীরা কটাক্ষ করে একে সিভিক চিকিৎসক বলেছেন। আর বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, এই সিভিক চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্তের জেরেই আটকে যেতে পারে কেন্দ্রের বরাদ্দ। প্রশাসনিক কর্তাদের একাংশের আশঙ্কা, ন্যাশনাল হেলথ মিশনে রাজ্য কেন্দ্রের থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ পায়। এবার সেই টাকা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

    কেন কেন্দ্র বরাদ্দ বন্ধ করতে পারে? 

    প্রশাসনিক কর্তাদের একাংশ জানাচ্ছে, রাজ্যের মানুষের স্বাস্থ্য পরিষেবা সুনিশ্চিত করতেই কেন্দ্র কয়েক হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করে। বিশেষত প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলির (West Bengal Health) পরিষেবা যাতে অব্যাহত থাকে, তা সুনিশ্চিত করতেই ন্যাশনাল হেলথ মিশনের তরফ থেকে কোটি কোটি টাকা রাজ্যের কাছে আসে। কিন্তু ‘সিভিক’ চিকিৎসক পরিষেবা চালু হলে, রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা দেওয়ার পরিকাঠামোই বদলে যাবে। তখন কেন্দ্রও বিবেচনা করে টাকা পাঠাবে। কারণ, একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সম্পূর্ণ প্রশিক্ষিত এমবিবিএস পাশ করা চিকিৎসক স্বাস্থ্য পরিষেবা দিলে, সেই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের যে মান থাকে, ‘সিভিক’ চিকিৎসক পরিষেবা দিলে, সেই মান অন্যরকম হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে যে ভিত্তিতে কেন্দ্র রাজ্যকে টাকা বরাদ্দ করত, তারও পরিবর্তন হবে। তার জেরে বরাদ্দ অর্থেরও হেরফের হবে।

    কী ভোগান্তি হতে পারে বলে আশঙ্কা? 

    স্বাস্থ্যখাতে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ কমলে রাজ্যের ভোগান্তি কয়েকগুণ বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছে প্রশাসনিক মহল। নবান্নের অন্দরে খবর, কেন্দ্রের স্বাস্থ্য বরাদ্দের টাকা শুধু স্বাস্থ্য খাতেই (West Bengal Health) খরচ করে না রাজ্য সরকার। এই টাকায় একাধিক অন্য বিভাগের খরচ চলে। কর্মচারীদের বেতন দেওয়া ও নানা পরিকাঠামোগত উন্নতির কাজ চলে কেন্দ্রের পাঠানো এই টাকা থেকে। তাই ন্যাশনাল হেলথ মিশনের বরাদ্দ কমলে মুশকিলে পড়বে একাধিক বিভাগ। তাছাড়া, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন রাজ্যের গ্রামীণ এলাকার মানুষ। কারণ, একদিকে ‘সিভিক’ চিকিৎসকের পরিষেবার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠবে, অন্যদিকে ঠিকমতো অর্থ না থাকলে নানা পরিকাঠামোগত ত্রুটিও দেখা দেবে। যা সরাসরি স্বাস্থ্য পরিষেবায় প্রভাব ফেলবে। ভুগতে হবে সাধারণ মানুষকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Benefits Of Exercise: প্রতিদিনের শারীরিক অনুশীলন রেহাই দিতে পারে এই ১০টি রোগ থেকে!

    Benefits Of Exercise: প্রতিদিনের শারীরিক অনুশীলন রেহাই দিতে পারে এই ১০টি রোগ থেকে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসকরা বলছেন, ‘‘শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিনকার শারীরিক অনুশীলনের (Benefits Of Exercise) জুড়ি নেই।’’ ডায়াবেটিস হোক অথবা হাইপারটেনশন, দিনের কিছুক্ষণের শারীরিক অনুশীলনই হল এর অব্যর্থস ওষুধ। শুধুই কী তাই! মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও শারীরিক অনুশীলন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দৈনন্দিন ব্যস্ততার দৌড়ঝাঁপে স্ট্রেস যে বাড়ছে একথা বলার অপেক্ষা রাখে না। শারীরিক অনুশীলন দিতে পারে এসব থেকে মুক্তি।

    আজকে আমরা আলোচনা করব প্রতিদিনের শারীরিক অনুশীলন কী কী রোগ থেকে মুক্তি এনে দিতে পারে?

    ১) নিয়মিত শারীরিক অনুশীলনে (Benefits Of Exercise) মিলতে পারে হৃদরোগ থেকে মুক্তি

    চিকিৎসকদের মতে, দিনের কয়েক ঘণ্টার শারীরিক অনুশীলন হার্টের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী এবং এতে যে কোনও রকমের হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে। সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা, জগিং এ সমস্ত কিছু করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকে।

    ২) ওজন কমাতেও শারীরিক অনুশীলন (Benefits Of Exercise) জরুরী

    আজকের দিনে একটি গুরুতর সমস্যা হল ওবেসিটি। ডায়েটের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদিনের নিয়মিত শারীরিক অনুশীলনের ফলে এ থেকে মিলতে পারে মুক্তি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিনের জগিং, সাঁতার কাটা বা সাইকিলিং করলে অনেক ক্যালোরি খরচ হয় এবং মেটাবলিজমের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যার ফলে ওজন কমে।

    ৩) ডায়াবেটিস রোগের অব্যর্থ চিকিৎসা হল শারীরিক অনুশীলন

    ১৪০ কোটির দেশ ভারতবর্ষে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়, প্রতিদিনকার নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন (Benefits Of Exercise) রক্তে সুগারের মাত্রা কমাতে পারে, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৪) অস্টেওপোরেসিস থেকেও মেলে মুক্তি

    অস্টেওপোরেসিস হল এক ধরনের হাড়ের রোগ। এই রোগে ক্রমশ দুর্বল হতে থাকে হাড়। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিনকার নিয়মিত শারীরিক কসরত (Benefits Of Exercise) অস্টেওপোরেসিস থেকে মুক্তি দিতে পারে।

    ৫) মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী হল শারীরিক অনুশীলন

    যেকোনও ধরনের ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটি থেকে সহজে মুক্তি দিতে পারে প্রতিদিনকার নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন (Benefits Of Exercise), এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ৬) নিয়মিত শারীরিক কসরত ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

    বিশেষজ্ঞদের মতে, যেকোনও ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি যেমন, ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, এ সমস্ত কিছুই এড়ানো যায় নিয়মিত শারীরিক অনুশীলনের (Benefits Of Exercise) মাধ্যমে।

    ৭) শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকেও মেলে মুক্তি

    প্রতিদিনকার নিয়মিত শারীরিক কসরত ফুসফুসের যেকোনও ধরনের রোগের ঝুঁকি কমায়, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলেও সেটা থেকে মুক্তি এনে দিতে পারে শারীরিক অনুশীলন।

    ৮) অনিদ্রার সমস্যা থাকলে তা সহজেই দূর হয়

    ব্যস্ত জীবনে এখনকার দিনে অনিদ্রা সমস্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। সারাদিনের কাজ করার এনার্জি পাওয়ার জন্য রাত্রের একটি ভালো ঘুম সত্যিই জরুরি হয় আমাদের। বিশেষজ্ঞদের মতে, অনিদ্রার সমস্যা দূর করে প্রতিদিনকার শারীরিক কসরত।

    ৯) আর্থারাইটিস থেকেও মেলে মুক্তি

    যেকোনও জয়েন্টের ব্যথা বা আর্থারাইটিস এর সমস্যা থাকলেও শারীরিক অনুশীলনে এ থেকে পাওয়া যায় মুক্তি, এমনটাই মত চিকিৎসকদের।

    ১০) শরীরে বয়সের ছাপ ফেলতে বাধা দেয় শারীরিক অনুশীলন

    শারীরিক অনুশীলন আপনাকে চির-তারুণ্য এনে দিতে পারে, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রতিদিনকার নিয়মিত এই অভ্যাস আপনার শরীরে বয়সের ছাপ ফেলতে দেয় না।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Morning Tea: বেড-টি মাস্ট! জানেন কী বিপদ ডেকে আনছেন?

    Morning Tea: বেড-টি মাস্ট! জানেন কী বিপদ ডেকে আনছেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের শুরুটা চা ছাড়া হয়না! বেড-টি মাস্ট! জানেন কী বিপদ ডেকে আনছেন? খালি পেটে চা খেলে খিদে মরে যায়। যাঁদের গ্যাসট্রিকের সমস্যা রয়েছে কিংবা যাঁদের মনে হচ্ছে ডায়েট করেও ওজন বাড়ছে, তাঁদের কিন্তু আগেই এই খালি পেটে চা বন্ধ করতে হবে। খালি পেটে চা খেলে রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যায়। খালি পেটে চা খাওয়ার অভ্যাস শরীরের প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের সক্রিয়তা কমিয়ে দেয়। ফলে শরীর তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় না। খালি পেটে কড়া চা খাওয়ার অভ্যাস আলসারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন, দিনের শুরুতেই চা না খেয়ে দু’গ্লাস ইষদুষ্ণ জল খান। এর ৩০ মিনিট পর চিনি ছাড়া লিকার চা খান। চলতে পারে আদা, কাঁচা হলুদ আর গোলমরিচ দেওয়া চা-ও।  চায়ের সঙ্গে একটা বিস্কুট অন্তত খাবেন। 

    লিকার চা-ও খারাপ

    খালি পেটে ব্ল্যাক টি খেলে পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে। যার ফলে পেটে একটা অস্বস্তি তৈরি হয়। খালি পেটে চা খেলে অ্যাসিডিটি বা অম্বলের সমস্যা বাড়ে। খালি পেটে চা খেলে বাড়তে পারে গ্যাসট্রিকের সমস্যা। খালি পেটে চা খেলে চায়ে থাকা ট্যানিন শরীরে বমি বমি ভাব বা ওই রকম অস্বস্তি তৈরি করে।

    দুধ চা কখনওই নয়

    দুধের মধ্যে ক্যালোরি থাকে আর চা-এর মধ্যে যে পরিমাণ ক্যাফেইন থাকে, তা শরীরের জন্য মারাত্মক। এই চা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর রক্তে ক্যাফেইনের মাত্রা বেড়ে যায়। খালি পেটে যদি এই চা খান তাহলে অতি দ্রুত পাকস্থলিতে অ্যাসিড তৈরি হয়। দিনভর লেগেই থাকে অ্যাসিডিটির সমস্যা। কোনও রকম দুধ দিয়েই চা বানিয়ে সকালে খাবেন না।  দুধ-চায়ের মধ্যে ক্যালোরি বেশি থাকে বলে তা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য যেমন খারাপ, তেমনই কিডনির রোগীদেরও কিন্তু খাওয়া ঠিক নয়। 

    আরও পড়ুন: মাইগ্রেনে অতিষ্ঠ জীবন! যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে আত্মহত্যার মতো সিদ্ধান্ত?

    ওয়ার্ক আউটের আগো ‘নো-টি’

    এছাড়াও ওয়ার্ক আউটের আগে খালি পেটে চা খাবেন না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এতে বিপাক ক্রিয়া কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে অনেকখানি। ফলে ওয়ার্ক আউট শুরু করলে সহজে ক্লান্তি আসে। পেশিও দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায়।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share