Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • H3N2 Virus: এবার এইচ৩এন২ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে মৃত্যু ২ জনের! জানেন এর উপসর্গ?

    H3N2 Virus: এবার এইচ৩এন২ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে মৃত্যু ২ জনের! জানেন এর উপসর্গ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার প্রকোপ কাটেনি এখনও। রয়েছে অ্যাডিনোর দাপট। তারই মধ্যে এবার এইচ৩এন২ (H3N2 Virus) ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশের মধ্যে প্রথম মৃত্যু হল দুই জনের। H3N2 ভাইরাসের প্রকোপে হওয়া ইনফ্লুয়েঞ্জায় মৃতদের মধ্যে একজন হরিয়ানার ও অপরজন কর্ণাটকের বাসিন্দা। শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এক সূত্র এমনই দাবি করেছে। কর্ণাটকের হাসানের বাসিন্দা ৮২ বছরের হীরে গৌড়াকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পয়লা মার্চ তাঁর মৃত্যু হয়। দেশের মধ্যে তিনিই প্রথম H3N2 ভাইরাসের শিকার। তিনি ডায়াবেটিক ছিলেন এবং হাইপারটেনশনে ভুগছিলেন। 

    এইচ৩এন২ ভাইরাসের উপসর্গ

    দেশে এখনও পর্যন্ত এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৯০ জন। এ ছাড়াও এইচ১এন১ ভাইরাসে ৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন বলে খবর। গত কয়েক মাস ধরে দেশে জ্বরে আক্রান্তের ঘটনা বেড়েছে। তাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই এইচ৩এন২ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে। যার পোশাকি নাম “হংকং ফ্লু”। দেশে অন্যান্য ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্তের থেকে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বেশি। H3N2 ও H1N1 উভয় ভাইরাসেরই কোভিডের মত উপসর্গ থাকছে। 

    আরও পড়ুন: সতেজ ও সুস্থ থাকতে আপনার শিশুকে দিন ‘হার্ট-হেলথি-ফুড’

    এইচ৩এন২ ভাইরাস প্রতিকারের উপায়

    স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই দু’টি ভাইরাসেরই উপসর্গ হল কাশি, জ্বর, শ্বাসকষ্ট। তা ছাড়া গলা, শরীর ব্যথা, ডায়েরিয়ার মতোও উপসর্গ দেখা দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানিয়েছে, এইচ৩এন২ ভাইরাস হল ‘ইনফ্লুয়েঞ্জা এ’ ভাইরাসের উপরূপ। এই ভাইরাস মারাত্মক সংক্রামক। হাঁচি , কাশি বা আক্রান্তের সংস্পর্শে এলে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসকরা করোনা পরিস্থিতির সময় আমরা যেসব বিধি-নিষেধ মেনে চলতাম, সেরকমই মেনে চলতে বলছেন। নিয়মিত হাত ধোয়া বা মাস্ক পরার মত ব্যবস্থাগুলি। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ও মেডিক্যাল রিসার্চ আবেদন জানিয়েছে, হাঁচি-কাশির সময় সকলেই যেন নিজের নাক-মুখ ঢেকে রাখে। নাক বা চোখে হাত দেবেন না। জ্বর ও শরীরে যন্ত্রণা থাকলে প্যারাসিটামল খেতে বলা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Viral Infection: আবহাওয়ার পরিবর্তনে জ্বর-সর্দি-কাশিতে কাহিল সবাই, এই ভাইরালের প্রতিকার কী?

    Viral Infection: আবহাওয়ার পরিবর্তনে জ্বর-সর্দি-কাশিতে কাহিল সবাই, এই ভাইরালের প্রতিকার কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়া পরিবর্তনের এই সময়ে ব্যপকহারে বাড়ছে সংক্রমণ। পশ্চিমবঙ্গে অ্যাডিনোভাইরাস বাড়বাড়ন্ত হয়েছে (Viral Infection)। বহু মায়ের কোল ফাঁকা হয়ে গিয়েছে। এবাদেও ইনফ্লুয়েঞ্জা, প্যারা ইনফ্লুয়েঞ্জা তো রয়েইছে। এই ভাইরাসগুলির প্রভাবে জ্বর, সর্দি, কাশি হয়।  

    আসলে ভাইরাল রোগগুলি খুব দ্রুত সংক্রমিত হয়। কোভিডের মতো এই রোগগুলিও (Viral Infection) একে অপরের সংস্পর্শে এলে ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে কোভিডের আর দাপট নেই। এই সুযোগে বাড়ছে অন্যান্য ভাইরাস। তাই সচেতন হওয়া ছাড়া কোনও গতি নেই।

    আরও পড়ুন: বনিকে ফের তলব ইডির! সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে কোন নথি? 

    ভাইরাল ইনফেকশন অনেক ধরনের হয়। এই মুহূর্তে মূলত ইনফ্লুয়েঞ্জা, অ্যাডিনো নিয়েই সবার চিন্তা। এই রোগগুলির উপসর্গ কী? 

    ১. জ্বর
    ২. সর্দি
    ৩. কাশি
    ৪. মাথা ব্যথা
    ৫. শরীরে ব্যথা
    ৬. বমি, পায়খানা
    ৭. ক্লান্তি ইত্যাদি।

    কীভাবে এই রোগগুলি থেকে দূরে থাকবেন? 

    ১. হাত ধুয়ে খাবার খান 

    এপিআইসি.ওআরজি তরফে জানানো হয়েছে, এই সংক্রমণগুলি থেকে নিজেকে দূরে রাখতে নিজের হাত দুটি সবসময় পরিষ্কার (Viral Infection) রাখুন। কারণ হাতের থেকে মুখ হয়ে বেশিরভাগ ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে। তাই খাবার খাওয়ার আগে সবসময় হাত ধুয়ে রাখুন। কোভিডের সময় যে নিয়মগুলি মানতেন, সেই নিয়ম মেনে চলুন। ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত কছলে ধুয়ে নিন। ছোটদেরও এই শিক্ষা দিন। তবেই রোগ থেকে মুক্তি পাবেন সহজে।

    ২. একে অপরের জিনিস ব্যবহার করবেন না 

    বাড়িতে কেউ সংক্রমিত থাকলে তার ব্রাশ, টাওয়েল ব্যবহার করবেন না। হয়তো শরীরে ভাইরাস থাকার পরও কোনও লক্ষণ আপনার দেখা দেয়নি। আপনি অ্যাসিম্পটোমেটিক। কিন্তু  অন্যরা আপনার জিনিস ব্যবহার করলে আদতে সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাঁদের শরীরেও ঢুকে যেতে পারে ভাইরাস। বিশেষত, ছোটদেরকে আরও সাবধানে রাখতে হবে। তবেই এই রোগকে আটকানো যাবে।

    ৩. মাস্ক ব্যবহার করুন

    হাঁচি, কাশির মাধ্যমে বেরিয়ে আসে ড্রপলেট। এই ড্রপলেটে থাকে অসংখ্য ভাইরাস (Viral Infection)। এই ভাইরাস শরীরে গেলেই রোগ হয়। তাই চেষ্টা করুন হাঁচি-কাশির সময় নাকে-মুখে হাত দিয়ে রাখার। মাস্ক পরুন। সাধারণ সার্জিকাল মাস্ক ব্যবহার করলে একবার ব্যবহার করেই ফেলে দিন।

    ৪. ভিটামিন সি যুক্ত খাবার

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা বাড়ান। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার বেশি করে খান (Viral Infection)। প্রচুর ফল, শাক, সবজি খান। বিশেষত, লেবু খান। যে কোনও ধরনের লেবু মুখে তুলে নিতে পারেন। জুস নয়, শুধু মুখে খান। শুধু মুখে খেলে লেবুর উপকার বেশি পাওয়া যায়। পাশাপাশি প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলেও ইমিউনিটি বৃদ্ধি পায়।

    ৫. টিকা নিন

    ছোটেদের ও বয়স্কদের টিকা নিতে হবে। এক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের টিকা নেওয়া উচিত। টিকা নিলে রোগ ভয়ঙ্কর দিকে যায় না। পরিবারে কারও হাঁচি, কাশি, জ্বর হলে তাঁকে অবশ্যই আলাদা রাখার চেষ্টা করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে দেরি করবেন না।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

  • Adenovirus: অ্যাডিনো-আতঙ্ক! শিশু চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত সকল স্বাস্থ্য কর্মীর ছুটি বাতিল

    Adenovirus: অ্যাডিনো-আতঙ্ক! শিশু চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত সকল স্বাস্থ্য কর্মীর ছুটি বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখন আতঙ্কের আর এক নাম অ্যাডিনো ভাইরাস (Adenovirus)। ক্রমেই বাড়ছে শিশু মৃত্যুর সংখ্যা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে স্বাস্থ্য দফতরের তরফ থেকে একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এবার সরকারি হাসপাতালে শিশু চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত সকল স্বাস্থ্য কর্মীর ছুটি বাতিল করা হল। এর সঙ্গেই জানানো হয়েছে, অ্যাডিনো (Adenovirus) পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সরকারি হাসপাতালগুলিতে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে ফিভার ক্লিনিক। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য দফতরের তরফে এই নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়। 

    পরিস্থিতি ভয়াবহ

    গত ২ মাসে অ্যাডিনো ভাইরাস, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টে, রাজ্যে ১১২ শিশুর মৃত্যুর হয়েছে। শুধুমাত্র রবিবার রাত থেকে সোমবার দুপুর পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৭ শিশুর! যে ৭ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে ৪ জন নিউমোনিয়া ও ২ জন অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত ছিল, বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর। পার্ক সার্কাসের ইন্সটিটিউট অফ চাইল্ড হেলথে আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বেসরকারি মতে,শুধুমাত্র বি সি রায় শিশু হাসপাতালেই মৃত্যু হয়েছে ৪৫ শিশুর।  এই পরিস্থিতে স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে নির্দেশিকা জারি করে ছুটি বাতিল করা হয়েছে সব সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীদের।

    আরও পড়ুন: দিল্লিতে অনুব্রত মণ্ডল কেমন থাকবেন জানালেন দিলীপ ঘোষ

    বিরোধীদের অভিযোগ

    হাসপাতালে যাতে অক্সিজেনের অভাব না থাকে তার জন্য ইতিমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। হাসপাতালের ক্লিনিকগুলিতে সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত শিশুদের জন্য ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। যে হাসপাতালগুলিতে শিশুবিভাগ আছে সেখানে আলাদা আউটডোর চালু করার কথা বলা হয়েছে। যাতে সাধারণ বহির্বিভাগে এই রোগীদের অপেক্ষা করতে না হয়। এই রোগটির সম্পর্কে নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার কথাও বলা হয়। বেসরকারি হাসপাতালগুলিকেও প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে, নবান্ন থেকে ১০ দফার পরামর্শ দেওয়া হলেও রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবার কতটা উন্নতি হয়েছে, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই সন্দেহ প্রকাশ করেছে বিরোধীরা। শহরের উপরে পরিষেবা যেটুকু বা মেলে গ্রামাঞ্চলে অবস্থা ভয়াবহ। সেখানকার হাসপাতালগুলির পরিকাঠামোর অভাবেই শহরে ভিড় জমাচ্ছে অসুস্থ শিশুর পরিবার। চাপ বাড়ছে শহরের হাসপাতালগুলিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Adenovirus: বাচ্চা থেকে বড়, অ্যাডিনো ভাইরাস থেকে বাঁচতে খান এই খাবারগুলো

    Adenovirus: বাচ্চা থেকে বড়, অ্যাডিনো ভাইরাস থেকে বাঁচতে খান এই খাবারগুলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার পর ফের চিন্তার ভাঁজ ফেলছে অ্যাডিনো ভাইরাস। গোটা রাজ্য কাঁপছে অ্যাডিনো ভাইরাসের (Adenovirus) আতঙ্কে। শিশুমৃত্যুর সংখ্যাও ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ফলে অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার থেকে শিশুদের কীভাবে বাঁচাবেন ও কীভাবে বাচ্চাদের দেহে ইমিউনিটি বাড়িয়ে তুলবেন, তা জেনে নিন। ইমিউনিটি বজায় রাখতে প্রথমেই প্রয়োজন খাদ্যতালিকার দিকে বিশেষ নজর রাখা। তবে আক্রান্তদের কোনও খাবার চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ নিয়েই খাওয়ানো উচিত।

    ডায়েটে কী কী খাবার রাখা জরুরী?

    ডাবের জল: বাচ্চাকে ডাবের জল খাওয়াতে পারেন। এটি পটাশিয়াম ও অন্যান্য খনিজে পূর্ণ। এটি শরীর হাইড্রেট করে। পেট ঠান্ডা রাখে ও যে কোনও জীবাণু থেকে রক্ষা করে।

    কমলালেবু: পুষ্টিবিদদের মতে, ছোটদের কমলালেবুর রস করে খাওয়ান। কারণ তারা চিবিয়ে খেতে পারবে না। তবে একটু বড় হয়ে গেলেই তাদের চিবিয়ে খেতে বলুন। এই ফল চিবিয়ে খেলে ভিটামিন তো মিলবেই, পাশাপাশি ফাইবারও পাওয়া যাবে। আসলে কমলালেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি। এই ভিটামিন ইমিউনিটি বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া অন্যান্য কিছু জরুরি খনিজ থাকে এই ফলে। ফলে অ্যাডিনো ভাইরাস থেকে সেরে উঠতে উপকারী এই ফল।

    নিমপাতা ও উচ্ছে: বাচ্চাকে নিমপাতা ও উচ্ছে খাওয়ান। এমন খাবার জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীরকে প্রস্তুত করে।

    প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: ভাইরাসে আক্রান্ত হলে বা সংক্রমণ এড়াতে খাদ্যতালিকায় রাখুন প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। শরীরে পুষ্টির অভাব হলে যে কোনও ভাইরাস সহজে থাবা বসাতে পারে। বাচ্চাকে রোজ ডিম, মাছ, মাংস-র মত খাবার খাওয়ান। এতে পুষ্টির জোগান ঘটবে। এছাড়া মুসুর ডাল, সয়াবিন খাওয়াতে পারেন। এটিও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

    রসুন: রসুন খাওয়াতে পারেন বাচ্চাকে। এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি বায়োটিক উপাদান আছে।

    দই: দই খাওয়া বাচ্চাদের জন্য উপকারী। এটি খাবার হজম করতে সাহায্য করে। তেমনই লিভারের জন্য ভালো। তবে, আগে চিকিৎসকের পরমার্শ নিন।

    শাক-সবজি: শাক ও সবজিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্ল্যাভনয়েডস, জরুরি ভিটামিন ও মিনারেল। তাই শিশুর জ্বর, সর্দি, কাশি শুরু হলেই এই খাবার অত্যন্ত জরুরী।

    দুধ ও ছানা: এতে রয়েছে ভিটামিন ডি, যা কেবল হাড় শক্ত করে না, বরং গোটা শরীরের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে পারে। এমনকী ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে।

    পেঁপে ও গাজর: কোনও অসুখ থেকে সেরে ওঠার জন্য ভিটামিন এ শরীরে প্রয়োজন হয়। আর পেঁপে ও গাজরে রয়েছে ভিটামিন এ। তাই অ্যাডিনো ভাইরাসে (Adenovirus) আক্রান্ত শিশুর ডায়েটে এই খাবার রাখুন।

    এছাড়াও রোজ পর্যাপ্ত জল পান করা দরকার। বাচ্চাকে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ গ্লাস জলে জল পান করান। এতে শরীর থাকবে হাইড্রেটেড। শরীরে জলের অভাব হলে যে কোনও রোগ সহজে বাসা বাঁধতে পারে। তবে যে কোনও খাবার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভু্ক্ত করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।

  • Flu Cases: আবহাওয়ার পরিবর্তনে বাড়ছে সংক্রমণ, সতর্ক থাকার পরামর্শ কেন্দ্রের

    Flu Cases: আবহাওয়ার পরিবর্তনে বাড়ছে সংক্রমণ, সতর্ক থাকার পরামর্শ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বেশ কয়েকটি অংশে দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা, দীর্ঘস্থায়ী কাশি সহ গত দু মাসে প্রচুর পরিমাণে ইনফ্লুয়েঞ্জা (Flu Cases) ঘটনা রিপোর্ট করা হয়েছে। কোভিড মহামারী নিয়ে ২ বছর লড়াই করার পরে, ফ্লু আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করেছে।  

    ভারত জুড়ে প্রচুর জ্বর এবং ফ্লুতে আক্রান্ত (Flu Cases) হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ জানিয়েছে, যে এটি ইনফ্লুয়েঞ্জা A সাবটাইপ H3N2 ভাইরাসের কারণে হচ্ছে।

    H3N2 ভাইরাস অন্যান্য সাব ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় বেশি ক্ষতিকারক। বিশেষজ্ঞরা মতে গত দু-তিন মাস ব্যাপক হারে বেড়েছে এই ভ্যারিয়েন্ট। 

    লক্ষণগুলির মধ্যে সাধারণত রয়েছে, অবিরাম কাশি এবং জ্বর। সাম্প্রতিক ক্ষেত্রে, অনেক রোগী এই লক্ষণগুলির কথা জানিয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যে, ইনফ্লুয়েঞ্জার অন্যান্য  সাব-ভ্যারিয়েন্টগুলির তুলনায় H3N2 ভাইরাসে আক্রান্তরা বেশি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

    ক্লিনিকাল ট্রায়াল বিশেষজ্ঞ ডাঃ অনিতা রমেশ বলেছেন যে, ইনফ্লুয়েঞ্জার (Flu Cases) নতুন স্ট্রেন প্রাণনাশক নয়। তবে কিছু রোগীকে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ভর্তি হতে হয়েছে হাসপাতালে। কিছু উপসর্গ কোভিডের মতো, তবে রোগীদের কোভিড পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যোগ ব্যায়াম শেখানোর পরিকল্পনা নিচ্ছে সৌদি আরব

    আইসিএমআর ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কী কী করণীয় (Flu Cases), তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ), সারা দেশে কাশি, সর্দি এবং বমি বমি ভাবের ক্রমবর্ধমান ক্ষেত্রে নির্বিচারে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছে। 

    মেডিকেল সংস্থা একটি বিবৃতিতে জারি করে (Flu Cases) বলেছে, “আমরা ইতিমধ্যে কোভিডের সময় Azithromycin এবং Ivermectin এর ব্যাপক ব্যবহার দেখেছি এবং এটিতে উপকারও পাওয়া গিয়েছে। অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের আগে এটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ কি না আগে তা জানা প্রয়োজন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Adeno Virus: ফের শিশুমৃত্যু! অ্যাডিনো সংক্রমণ রুখতে এবার বড়দের পরামর্শ স্বাস্থ্য দফতরের

    Adeno Virus: ফের শিশুমৃত্যু! অ্যাডিনো সংক্রমণ রুখতে এবার বড়দের পরামর্শ স্বাস্থ্য দফতরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বি সি রায় হাসপাতালে (BC Roy Hospital) আরও এক শিশুর মৃত্যু হল। অ্যাডিনো-আতঙ্কের (Adeno Virus) মধ্যেই জ্বর, শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে গত রবিবার থেকে হাসপাতালের (ICU) আইসিইউ-তে ভর্তি ছিল বিরাটির বাসিন্দা ৮ মাসের ওই শিশুটি। শুক্রবার রাত ৯টা নাগাদ তার মৃত্যু হয়। ডেথ সার্টিফিকেটে (Death Certificate) ‘নিউমোনিয়া’ (Pneumonia) বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এই নিয়ে ২ মাসে রাজ্যে ৫৯ জন শিশুর মৃত্যু (Death) হয়েছে।  

    অ্যাডিনো-আতঙ্কে (Adeno Virus) ফের নয়া নির্দেশিকা

    ইতিমধ্যে দক্ষিণবঙ্গে ভয়াবহ আকার নিয়েছে অ্যাডিনো ভাইরাস (Adeno Virus) । শিশুরাই সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে এই ভাইরাসে। এবার অ্যাডিনো ভাইরাস মোকাবিলায় আরও এক নতুন নির্দেশিকা জারি করল স্বাস্থ্য দফতর। অ্যাডিনো ভাইরাস মোকাবিলায় বড়দের বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

    বাড়ির বড়দের উদ্দেশে চিকিৎসকদের পরামর্শ: 

    ১) বারবার সাবান দিয়ে হাত ধোবেন এবং শিশুদেরও এটা অভ্যাস করান।

    ২) বাইরে থেকে এসে জামা-কাপড় বদল করে এবং হাত ধুয়ে তবে শিশুদের কাছে যাবেন।

    ৩) সংক্রমণ ঠেকাতে শিশুদের ভিড় থেকে দূরে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে মাস্ক পরানোর ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।  

    ৪) কাশি বা হাঁচির সময় রুমাল অথবা নিজের কনুই দিয়ে মুখ ঢাকা দিন। যেখানে সেখানে কফ বা থুতু ফেলবেন না।

    ৫) যে সব শিশুদের কোনও গুরুতর জন্মগত অসুখ বা অপুষ্টিজনিত সমস্যা রয়েছে, তাদের বিশেষ সাবধানে রাখতে হবে।

    ৬) প্রতিদিন হালকা গরম নুন-জলে গার্গল করুন। ছোট বাচ্চাদের হালকা গরম জল বা অন্য যে কোনও গরম পানীয় বারে বারে খেতে দিন।

    ৭) বাসক, আদা, তুলসি, লবঙ্গ কাশি কমায় এবং কফ পাতলা হতে সাহায্য করে।  তাই কাশি হলে এগুলি খাওয়া যেতে পারে।

    ৮) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া শিশুকে অ্যান্টিবায়োটিক বা কাফ সিরাপ দেবেন না। 

    আরও পড়ুন: ঋতু পরিবর্তনের সময় বাড়ছে ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ! কী বলছেন চিকিৎসকরা?

    পরিস্থিতি সামাল দিতে সমস্ত শিশু বিভাগে PADEATRIC HIGH FLOW NASAL OXYGEN SUPPLY ব্যবস্থা চালু করছে স্বাস্থ্য দফতর। ইতিমধ্যে বিসি রায় শিশু হাসপাতালে এরকম ১০ টি মেশিন চালু হয়েছে। এতে ভেন্টিলেটর নির্ভরশীলতা কমবে। কোভিডের সময় বড়দের জন্য এই পদ্ধতি কার্যকরী হয়েছিল বলে, দাবি স্বাস্থ্য দফতরের। পাশাপাশি, শিশুদের চিকিৎসায় জেলা থেকে রেফার কমাতে, টেলি মেডিসিন ব্যবস্থায় আরও বেশি করে শিশু চিকিৎসককে যুক্ত করতে মেডিক্য়াল কলেজগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর।  রোগের বিপজ্জনক লক্ষ্মণ সম্পর্কে আশাকর্মীদের সচেতন করা হচ্ছে। তাঁরা বাড়ি-বাড়ি গিয়ে অ্যাডিনো ভাইরাসের (Adeno Virus) সংক্রমণ এবং উপসর্গ সম্পর্কে জানাচ্ছেন শিশুর আত্মীয় পরিজনদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Flu Virus: ঋতু পরিবর্তনের সময় বাড়ছে ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ! কী বলছেন চিকিৎসকরা?

    Flu Virus: ঋতু পরিবর্তনের সময় বাড়ছে ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ! কী বলছেন চিকিৎসকরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন ঋতু পরিবর্তনের সময় ভাইরাল জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা আগের থেকে বেড়েই চলেছে। তাপমাত্রার ওঠানামা, দূষণ নানা কারণে হয় এই ভাইরাল জ্বর (flu virus)। বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাপমাত্রার তীব্র ওঠনামার জন্যই ভাইরাস সক্রিয় হয়ে ওঠে। আবার তার পাশাপাশি বেড়েই চলেছে মাত্রাতিরিক্ত দূষণ। এমনই একধরনের ভাইরাস হল এইচ৩এন২, এই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস (flu virus) নিয়ে এখন জোর আলোচনা চলছে। তবে, জ্বর এবং সংক্রমণের কারণ অন্যান্য ভাইরাসও থাকতে পারে। চিকিৎসকদের মতে, এই স্ট্রেনটি বেশ বিপজ্জনক। যদি পরিবারের একজন সদস্য এটিতে সংক্রামিত হয়, তবে অন্যরাও সহজেই আক্রান্ত হচ্ছে। 

    ভাইরাল জ্বরের লক্ষণ এবং উপসর্গ

    যেকোনও ভাইরাল (flu virus) জ্বরের সাধারণ লক্ষণ হল সর্দি, কাশি, উচ্চ জ্বর, শরীরে ব্যথা, মাথাব্যথা, হাঁচি, নাক বন্ধ হওয়া, গলা ব্যাথা, চোখ থেকে জল পড়া ইত্যাদি। আবার এর পাশাপাশি শ্বাসকষ্টও হয় প্রচুর।

    চিকিৎসকদের মতে এর অর্থ হল ফুসফুসের আরও গভীরে চলে যাচ্ছে ভাইরাসটি। যদিও নিউমোনিয়ার পর্যায়ে কখনও নয়। তাই যদিও অক্সিজেন স্যাচুরেশন লেভেল কমে না। এবং হাসপাতালে ভর্তিরও প্রয়োজন নেই। তবুও রোগীদের ইনহেলার, নেবুলাইজার দরকার হতে পারে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমার জন্য জন্য কি কোভিড দায়ী

    আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমার জন্য অনেকেই কোভিডকে দায়ী করছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি একটি অনুমান মাত্র। এটি প্রমাণ করার জন্য কোনও বৈজ্ঞানিক গবেষণা নেই। আসল কারণ হল গত দুবছর ধরে আমরা মাস্ক পড়ে অভ্যস্ত। হঠাৎ করে এবছর থেকে মাস্ক পড়া বন্ধ হয়েছে। অর্থাৎ প্রায় দু বছর পরে আমাদের আবার দূষিত পরিবেশের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এটাও এই সমস্যার অন্যতম কারণ।

    কাদের মধ্যে সব থেকে বেশি সংক্রমণ ছড়ায় এই ভাইরাস (flu virus)

    গবেষকরা বলছেন, বাচ্ছা এবং বৃদ্ধদের মধ্যে ভাইরাল জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি সবথেকে বেশি থাকে। তবে পরিবারের একজন সংক্রমণিত হলে বাকিদের মধ্যেও আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে। 

    আপনার কখন একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত

    চিকিৎসকরা বলছেন, তিনদিন পরেও যদি সুস্থ না হন তখন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন। এর আগে অবধি প্যারাসিটামল, অ্যান্টি-অ্যালার্জেন দিয়েই কাজ চালান। কিন্তু যদি শ্বাসকষ্ট প্রবল হয় তবে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

    কী কী করবেন এবং কী কী করবেন না

    চিকিৎসকরা বলছেন, অ্যালকোহল এবং ধূমপান একেবারেই বন্ধ করে দিতে হবে। ৬৫ বছরের উর্দ্ধে থাকা ব্যক্তিদের নিউমোনিয়ার টিকা অবশ্যই নিতে হবে। ভাল করে ঘুম এবং খাবার ডায়েট মেনে চলতে হবে।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • High-Fibre Vegetables: বাড়তি ওজন কমাতে পাতে রাখুন এই ৬ প্রকারের উচ্চ ফাইবারযুক্ত সবজি

    High-Fibre Vegetables: বাড়তি ওজন কমাতে পাতে রাখুন এই ৬ প্রকারের উচ্চ ফাইবারযুক্ত সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন আজ কমবেশি অনেকেরই সমস্যা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডায়েটে সুষম খাদ্য, শারীরিক অনুশীলন, ভাল ঘুম এই সমস্যার সমাধানে বেশ কার্যকরী হতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে ফাইবারযুক্ত খাবার বেশ দ্রুত ওজন কমাতে পারে। শুধু ওজন কমানোর ক্ষেত্রেই নয়, কোলেস্টেরল কমাতে, রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে, হৃদরোগ এড়াতে ফাইবারযুক্ত খাবারের জুড়ি নেই।

    আজকে আমরা আলোচনা করব এমনই কিছু উচ্চ ফাইবারযুক্ত (High-Fibre Vegetables) খাবার নিয়ে 

     

    ১. বিট

    বিশেষজ্ঞদের মতে, যে সবজির রং যত গাঢ় হয়, তাতে ফাইবার (High-Fibre Vegetables) তত বেশি থাকে।

    বিটরুট ফাইবারের একটি ভরপুর উত্স এবং এতে আয়রন, ফোলেট এবং পটাসিয়ামের মতো অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানও রয়েছে। স্যালাড হোক বা রান্না করে বিটগাজর আপনি খেতেই পারেন।

    ২. ব্রকলি

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রকলি হল ক্রুসিফেরাস জাতীয় সবজি।

    এতে প্রচুর পরিমাণে দ্রবণীয় ফাইবার (High-Fibre Vegetables) রয়েছে যা হজমের সমস্যার সমাধান করে। এবং ওজন কমায়। 

    ৩. আলু

    আলুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার (High-Fibre Vegetables) থাকে।

    পুষ্টিবিদদের মতে, খোসা সহ আলু খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, কারণ এতে  প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা আপনার শরীরের জন্য অপরিহার্য।

    ৪.  মটরশুঁটি

     মটরশুঁটিকে ফাইবারের (High-Fibre Vegetables) পাওয়ার হাউস বলা হয়ে থাকে।

    এছাড়াও, সবুজ মটর ব্যাপক প্রোটিন সমৃদ্ধ।

    ৫. গাজর


    গাজরে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় প্রকারের ফাইবারই রয়েছে যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরাণ্বিত করে।

    ৬. শসা

    পুষ্টিবিদদের মতে শসাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার (High-Fibre Vegetables) রয়েছে, বিশেষ করে যদি আপনি এটি খোসার সঙ্গে খান।

    শসার খোসাতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cholesterol Control: ওষুধ খেয়েও কমছে না কোলেস্টেরল? পাতে রাখুন এই ৫ টি খাবার

    Cholesterol Control: ওষুধ খেয়েও কমছে না কোলেস্টেরল? পাতে রাখুন এই ৫ টি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে ঘরে ঘরেই দেখা যায় কোলেস্টেরলের (Cholesterol Control) সমস্যা। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস ও জীবনযাপনের কারণে কোলেস্টেরলের মাত্রা যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে এই কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য ট্যাবলেট খাওয়ার প্রয়োজন তো রয়েছেই কিন্তু এর পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত কিছু পুষ্টিকর খাবারও।

    কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা কেন জরুরি?

    ভালো কোলেস্টেরল যতটা গুরুত্বপূর্ণ, খারাপ কোলেস্টেরল ঠিক ততটাই বিপজ্জনক। কোলেস্টেরল রক্তে ময়লার মত, যা শিরার ভিতরে জমতে শুরু করে ও সঙ্কুচিত করে। এর জেরে রক্তপ্রবাহেও বাধা দেয়। এ কারণে হৃৎপিণ্ডে যথেষ্ট পরিমাণে রক্ত পৌঁছাতে পারে না ও ধীরে ধীরে কাজ করা বন্ধও করে দেয়।

    আমাদের শরীরে আছে দুই ধরণের কোলেস্টেরল (Cholesterol Control)। লাইপোপ্রোটিন এইচডিএল এবং লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন বা এলডিএল। এই এলডিএল কোলেস্টেরলকে বলা হয় খারাপ কোলেস্টেরল। এটিই আপনার হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের কারণ। হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি রোজের পাতে রাখলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।  

    খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ৫টি খাবার

    লেগুম: ডাল হিসাবেও পরিচিত, এর মধ্যে রয়েছে মটরশুটি, মুসুর ডাল, এছাড়াও সয়াবিন, চিনাবাদাম এবং মটর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। মটরশুটি ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস। এটি আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রাকে কমিয়ে দেয়। তাই আজই আপনার ডায়েটে যোগ করুন কালো মটরশুটি, মুসুর ডালের মত হাই-ফাইবার যুক্ত খাবার।

    অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডো একটি পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে যা ওজন কমাতে এবং হার্টের স্বাস্থ্য, দৃষ্টিশক্তি এবং হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে সহায়তা করে। এটি মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ যা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে (Cholesterol Control)।

    আরও পড়ুন: হার্ট ভাল রাখে সঙ্গে স্ট্রেসও কমায়! জানুন ডার্ক চকোলেটের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

    গোটা শস্য: বিশেষ করে ওটস এবং বার্লি হৃদরোগের ঝুঁকি কম করতে পারে। ওটস হল একটি গ্লুটেন-মুক্ত খাদ্য যা প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি বড় উৎস যা সুস্থ শরীর গঠনে সাহায্য করে। এতে ভরপুর মাত্রায় দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এই ‘সলিউবল ফাইবার’ খেলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল বেরিয়ে যায়।

    ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেট অত্যন্ত পুষ্টিকর কারণ এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ যা রক্ত ​​​​প্রবাহ এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক এবং ফসফরাস সহ গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলিতে পূর্ণ। ডার্ক চকোলেট এবং কোকোতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে (Cholesterol Control)।

    রসুন: রসুনে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এটি রক্তচাপ, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে (Cholesterol Control)।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Natural Remedy: ঘরোয়া উপায়ে নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল

    Natural Remedy: ঘরোয়া উপায়ে নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে জীবনযাত্রার পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাস, দূষণ ও পরিবেশগত পরিবর্তনের কারণে স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাও বাড়ছে (Natural remedy)। উচ্চ কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ আজকের বিশ্বের সাধারণ সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। বিশেষ করে ভারতে অনেকেই তৈলাক্ত এবং জাঙ্ক ফুড খেতে পছন্দ করেন। আর এর কারণে আমাদের শিরায় প্লাক জমতে শুরু করে। এসব ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাক, ডায়াবেটিস, করোনারি আর্টারি ডিজিজ, হার্ট ফেইলিউর এবং ট্রিপল ভেসেল ডিজিজ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়।

    উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ কোলেস্টেরল একে অপরের সঙ্গে যুক্ত। কারণ কোলেস্টেরল প্লাক এবং ক্যালসিয়াম আপনার ধমনীগুলিকে শক্ত এবং সরু করে দেয় (Natural remedy)। এর ফলে, রক্ত পাম্প করার জন্য আপনার হৃদপিণ্ডকে অনেক বেশি চাপ দিতে হবে। তাই রক্তচাপ খুব বেশি হয়ে যায়। যখন শরীর রক্তপ্রবাহ থেকে কোলেস্টেরল পরিষ্কার করতে পারে না, তখন সেই অতিরিক্ত কোলেস্টেরল ধমনীর দেয়ালে জমা হতে থাকে। যখন ধমনীগুলি জমা কোলেস্টেরলের কারণে শক্ত এবং সরু হয়ে যায়, তখন হৃৎপিণ্ডকে রক্ত পাম্প করার জন্যে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। ফলে আপনার রক্তের কোলেস্টেরলও বেড়ে যায়।

    আরও পড়ুন: ‘আর কত খাবেন?’, দলীয় প্রধানকে প্রশ্ন তৃণমূল বিধায়কের

    হার্বাল চা খেয়ে সুস্থ থাকুন (Natural remedy)

    ডায়েটিশিয়ানের মতে, কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ এড়াতে লেমনগ্রাস দিয়ে তৈরি হার্বাল চা (Natural remedy) খেতে হবে। লেমনগ্রাস একটি অত্যন্ত সুগন্ধযুক্ত এবং পুষ্টিকর উদ্ভিদ। হার্বাল চায়ে ভিটামিন এ, কপার, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। যা আপনাকে এই সাধারণ সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। ভেষজ লেবু চায়ের সাহায্যে কোলেস্টেরল, বিপি, কিডনির রোগ নিরাময় হয়। প্রতিদিন এক কাপ এই চা খেলে বিষণ্ণতা, ঘুমের অভাব, স্থূলতা, হাঁপানি এবং ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা পাবেন। হার্বাল লেমনগ্রাস চা তৈরি করতে প্রথমে এক চা চামচ সূক্ষ্মভাবে কাটা লেমনগ্রাস নিয়ে এক কাপ জল মিশিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। স্বাদ বাড়াতে আদাও যোগ করতে পারেন। এটি দিনে একবার বা দুবার খাওয়া যেতে পারে।    

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share