Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Immunity Booster: আগের রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খান এই ৬ ‘সুপারফুড’

    Immunity Booster: আগের রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খান এই ৬ ‘সুপারফুড’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন সকালের সময়টাতে আমাদের প্রত্যেককে নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি বেশি যত্নবান হওয়া দরকার। তাঁদের মতে এই সময়েই শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি দেওয়া দরকার। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাঁরা ছোটখাটো পুষ্টির অভাবে ভুগি, তবে মনে রাখা দরকার এর কারণে বড় বড় রোগও বাসা বাঁধতে পারে শরীরে। ভেঙে পড়তে পারে স্বাস্থ্য। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে আয়রনের অভাব, ভিটামিন বি ১২-এর অভাব। আবার যেমন ধরুন ভিটামিন এ-র অভাবে অ্যানিমিয়া হয়। ভিটামিন ডি-এর অভাবে রক্তে ক্যালসিয়ামের পরিমাণও কমে যায়, যার ফলে রিকেট রোগ হতে পারে এবং হাড় নরম হয়ে যেতে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষদের।

    আগের রাতে ভেজানো কাজুবাদাম, আখরোট, চিনা বাদাম এগুলি হল ভরপুর ভিটামিন বি এবং ভিটামিন ই-এর ভাল উৎস। এই ছোটখাটো সুপার ফুডগুলো (Immunity Booster) যদি নিয়মিত ভাবে খাওয়া হয় তাহলে সুস্থ থাকা যেতে পারে এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞদের মতে এই সমস্ত সুপারফুড ভিজিয়ে রাখলে সেই পুষ্টি শরীরে আরো ভালোভাবে শোষিত হয়, কারণ সারারাত ধরে ভিজিয়ে রাখলে এই সুপারফুডগুলির (Immunity Booster)  মধ্যে থাকা কিছু অ্যাসিড দূর হয়ে যায় ফলে বদহজম হয়না।  অনেকে বলেন বাদাম ভিজিয়ে রাখলে এর হজম ক্ষমতা বেড়ে যায় ফলে শরীরের পক্ষে খুবই উপযোগী হয়।

    আজকে আমরা এমনই কিছু সুপারফুড (Immunity Booster) নিয়ে আলোচনা করব যেগুলি রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ডায়েট হিসেবে গ্রহণ যায়

    ১) ভেজানো আমন্ড ব্রণ উপশমে সহায়ক

    ব্রণ একটি বড় সমস্যা, বয়ঃসন্ধিকালে সকলেরই মুখে ফুটে ওঠে ব্রণ।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এবং একটি উজ্জ্বল ঝরঝরে ত্বক পেতে পাঁচ থেকে সাতটি আমন্ড সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে নিয়মিতভাবে খান।

    ২) ভিজিয়ে রাখা কিশমিস ও কেশর মহিলাদের পিরিয়ড সমস্যার সমাধান করে

    মহিলাদের পিরিয়ডের ব্যথা এবং অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা থাকলে, বিশেষজ্ঞরা ছয় থেকে আটটি কিশমিস ও দুটি কেশর সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরের দিন সকালে খেতে বলছেন।

    ৩) ভেজানো কালো কিশমিস খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়

    বিশেষজ্ঞদের মতে চুল পড়া এবং আরও বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পেতে কালো কিশমিস সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং পরের দিন সকালে খান।

    ৪) স্মৃতিশক্তি এবং মস্তিষ্কের শক্তি বাড়াতে ভেজানো আখরোট খান

     দুটি আখরোট সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে সেটি খান,

    এতে  স্মৃতিশক্তিও একাগ্রতা বৃদ্ধি পাবে এমনটাই মত রয়েছে স্বাস্থ্যবিদদের।

    ৫) মহিলাদের এবং বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভিজিয়ে রাখা মুগ ডাল খুব উপযোগী

    দু চামচ মুগ ডাল সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে এটি খান।

    এটি ভালো ত্বক তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় বলেই বিশেষজ্ঞদের ধারণা রয়েছে।

    ৬) কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভেজানো ডুমুরের জুড়ি নেই

    বিশেষজ্ঞদের মতে দুটি ভেজানো ডুমুর আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ফলদায়ক হতে পারে এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার উপশম ঘটাতে সক্ষম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Diabetes Tips: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই ৫ সুপারফুড, যা আপনি খেয়ালই করেননি!

    Diabetes Tips: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই ৫ সুপারফুড, যা আপনি খেয়ালই করেননি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতবর্ষে ডায়াবেটিস (Diabetes Tips) রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। সকালে মর্নিং ওয়াকে গেলে বেশিরভাগ জনেরই ডায়াবেটিস রয়েছে, এমন কথা প্রায়ই শুনতে পাওয়া যায়। এখন তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও এই রোগ ছড়িয়ে পড়তে দেখা যাচ্ছে। ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়েট খুব গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে ডায়েট মেনে চললে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব এমনটাই দাবি করেন বিভিন্ন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। সাম্প্রতিককালে একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে কিছু খাদ্য আছে যেগুলি রক্তে শর্করাকে শোষণ করতে সাহায্য করে এই খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।

    এমনই কতগুলি খাদ্য নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করব

    ১) রাগি আটা 

    রাগি আটাকে সুপারফুড বলা হয়েছে, কারণ এতে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ খুব বেশি থাকে এবং গ্লাইসেমিক সূচক কম থাকে। ফলে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ  (Diabetes Tips) করতে সাহায্য করে এবং এর মধ্যে থাকা ফাইবার শর্করার বিপাককে  দ্রুত করে।

    ২) জোয়ারের আটা

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন জোয়ার একটি গ্লুটেন মুক্ত শস্য, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পরিমাণও যথেষ্ট থাকে। জোয়ারের গ্লাইসেমিক সূচক কম হয়, যার ফলে রক্তে শর্করার বৃদ্ধি জোয়ার ঘটায় না।

    ৩) বার্লি

    পুষ্টিবিদরা বলছেন যে বার্লিতে থাকে BT Glucan, যা রক্তে শর্করার বৃদ্ধিকে রোধ করে  (Diabetes Tips) এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

    ৪) ওটস

    ডায়াবেটিস  (Diabetes Tips) রোগীদের জন্য ওটস খুবই ভালো মনে করা হয় এটি শর্করার বিপাককে অনেক বেশি দ্রুত করে, ওটস এর মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম এবং প্রোটিন থাকে যা শর্করাকে হজম করাতে সাহায্য করে।

    ৫) বাজরা 

    বাজরা ভারতের খুব সহজেই পাওয়া যায়, এগুলো সাধারণত গৃহস্থের গবাদি পশুদের খাওয়ানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলছেন ডায়াবেটিস রোগীরা যদি এটি গ্রহণ করে তাহলে বাজরার মধ্যে থাকা ফাইবার শর্করাকে  দ্রুত  হজম করাতে সাহায্য করে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Skipping Meals: উপোষ এবং খাবারে কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়! কী বলছে গবেষণা?

    Skipping Meals: উপোষ এবং খাবারে কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়! কী বলছে গবেষণা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবার না খাওয়া (Skipping Meals) এবং খাবারের কম সময়ের বিরতি মৃত্যুর ঝুঁকিকে ত্বরান্বিত করে। এমনই দাবি করছে একটি গবেষণা। অনেক সময় ব্যস্ত জীবনে মানুষ খাবার খাওয়া এড়িয়ে যান। এর দীর্ঘমেয়াদী ফল অত্যন্ত ক্ষতিকারক। খাদ্য আমাদের শরীরে শক্তির যোগান দেয়। খাবার না খেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রভাবিত হয়। এক সমীক্ষায় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে, প্রতিদিনের সাধারণ তিনটি খাবারের একটি বাদ পড়লে তার গুরুতর প্রভাব পড়তে পারে।   

    ৪০ বছরের বেশি বয়সী ২৪,০১১ জন প্রাপ্তবয়স্ক মার্কিন নাগরিকের ওপর একটি গবেষণা (Skipping Meals) করা হয়। গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে, দিনে শুধুমাত্র একবার খাবার খেলে মৃত্যুর ঝুঁকি সবথেকে বেশি হয়। এদিকে, যারা প্রাতঃরাশ বাদ দেন তাদের কার্ডিওভাসকুলার রোগ-সম্পর্কিত মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রতিদিন তিনবার খাবার যারা খান, তাঁদের প্রতিটি খাবারের মধ্যে, কমপক্ষে সাড়ে চার ঘণ্টার বিরতি থাকা জরুরি।

    কী বললেন বিশেষজ্ঞরা?   

    টেনেসি বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামারী বিশেষজ্ঞ ইয়াংবো সান বলেন, “আমাদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, যারা প্রতিদিন বেশি খাবার খেয়েছেন (Skipping Meals) তাদের তুলনায় যারা দিনে মাত্র একবার খাবার খান তাদের মৃত্যুর সম্ভাবনা বেশি। এই ফলাফলের ভিত্তিতে, আমরা সারাদিনে কমপক্ষে দুই থেকে তিনবার খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিই।”  

    গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, যারা বেশি ধূমপান করেন, বেশি অ্যালকোহল পান করেন, যারা কম পুষ্টিকর খাবার খান এবং বেশি স্ন্যাকস খান, তাদের মিল স্কিপ করার (Skipping Meals) সম্ভাবনা বেশি। 

    আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামারীবিদ ওয়েই বাও বলেন, ”আমাদের গবেষণা খাবারের সময় এবং দৈনিক মিলের সময়কালের পরিপ্রেক্ষিতে শরীরের আচরণ এবং মৃত্যুর মধ্যে সম্পর্কের বিষয়টি তুলে ধরে।”

    আরও পড়ুন: পরীক্ষা না নিয়েই পুরো নম্বর, পর্ষদ সভাপতির কাছে জবাব চাইল হাইকোর্ট

    গবেষণায় কাজের সময়, চাপ, দারিদ্র্য, বিভিন্ন ডায়েটিং এবং উপবাসের পদ্ধতির মতো কারণগুলিকে দায়ী করা হয়েছে। মানুষের দিনে তিনবেলা (Skipping Meals) খাবার না খাওয়ার মূল কারণই এগুলি। খাবার না খাওয়া একজন ব্যক্তির মানসিক সুস্থতাকেও ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারে এবং ব্রেনেও প্রভাব ফেলতে পারে। ২০১৯ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা যায় যে,  যারা মিল স্কিপ করেন তাদের মেজাজের সমস্যাও দেখা যায়। একটি খাবার না খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমতে পারে এবং মেজাজে তার প্রভাব পড়তে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid New Symptoms: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    Covid New Symptoms: নাক বন্ধ? হতে পারে করোনা! নতুন কোভিড উপসর্গগুলো জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার দাপটে চিনে এখন ভয়াবহ অবস্থা চলছে। সে দেশে ওমিক্রনের সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ সেভেনের সংক্রমণে প্রতিদিন গড়ে দশ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন এবং পাঁচ হাজার করে মানুষের মৃত্যু ঘটছে। এমত অবস্থায় চিনে আবার সেই ২০১৯-২০২০ এর ছবি ফিরে আসছে। সে দেশে সরকারের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে তথ্য গোপন করার অভিযোগ তুলেছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন, যে চিন নাকি সঠিক তথ্য দিচ্ছেনা এবং করোনাতে মৃত্যুর হার চিনে অনেকটাই বেশি, সরকারি রিপোর্টের থেকে। দেশের একটি গবেষণাতে দেখা যাচ্ছে যে  নতুন এই বিএফ সেভেন এর সংক্রমনের হার অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের থেকে অনেকটাই বেশি। অর্থাৎ করোনার এই ভ্যারিয়েন্টে বেশি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। বিএফ সেভেন আক্রান্ত ব্যক্তি ১০ থেকে ১৮ জনকে আক্রান্ত করতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। 

    করোনার তিনটি উপসর্গ

    করোনার ভ্যাকসিন মূলত দেওয়া হয়েছে যাতে শরীরে প্রতিরোধ করার মত ইমিউনিটি শক্তি গড়ে ওঠে। করোনার নতুন কী কী উপসর্গ (Covid New Symptoms) দেখা যাচ্ছে সেগুলো আমরা একটু আলোচনা করব।

    ১) গলা ব্যথা

    করোনা সংক্রমনের সমস্ত লক্ষণগুলির মধ্যে সবথেকে একটি বড় লক্ষণ হলো গলায় ব্যথা। কোন ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এটি বোঝা যায় তার গলায় ব্যথা দেখে। এটি মূলত যে কারণে হয় যে ভাইরাসটি শ্বাসযন্ত্রকে আক্রান্ত করে। নাক, গলা, ফুসফুস দিয়ে গঠিত শ্বাসযন্ত্র কে প্রভাবিত করে।

    ৩) নাক দিয়ে জল পড়া

    গলায় ব্যথা ছাড়া করোনা সংক্রমিত ব্যক্তির মধ্যে অপর যে লক্ষণটি দেখা যায় সেটি হল নাক দিয়ে জল পড়া। একটি সমীক্ষাতে দেখা গেছে যে বেশিরভাগ করোনা আক্রান্ত ব্যক্তি এই উপসর্গের কথাটাই বলেন।

    ৩) নাক বন্ধ হওয়া

    উপরের দুটি লক্ষণ ছাড়াও করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে অপর আরেকটি লক্ষণ দেখা যায় সেটি হল নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। যেটিকে চিকিৎসার ভাষায় বলে Nasal congestion.

    করোনার অপর লক্ষণগুলি হল

    শুকনো কাশি

    অনেকক্ষণ ধরে মাথা ব্যথা

    শুকনো কাশি ছাড়াও কাশিতে কফ উঠতে পারে

    গলা বসে যাওয়া

    পেশির ব্যথা এবং তার সঙ্গে শরীরের অন্যান্য অংশে ব্যথা

    জিভের স্বাদ এবং নাকের গন্ধ হারানো

    তীব্র জ্বর

    চরম ক্লান্তি ভাব

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Metabolism: বাড়তি ওজন কমছে না? ডায়েট চার্টে রাখুন এই ৬টি খাবার

    Metabolism: বাড়তি ওজন কমছে না? ডায়েট চার্টে রাখুন এই ৬টি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি এখনকার দিনে একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন, যে কোনও ধরনের ক্রনিক রোগকে টেনে আনে এই বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি। ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনের মতো রোগ হতে পারে শরীরে ওজন বেশি থাকলে।

    বাড়তি ওজন ঝরানোর জন্য মানুষের চেষ্টার খামতি নেই সকালে জিমে যাওয়া থেকে আরম্ভ করে মর্নিং ওয়ার্ক এ ভিড় চোখে পড়ার মতো থাকে। প্রত্যেকেই এখন মেদমুক্ত শরীর পেতে চাইছেন। শরীরের ক্যালরি সাধারণত খরচ হতে থাকে যখন মানুষ  দৈহিক পরিশ্রম করে। আজকে আমরা ছটি উপাদান সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলি ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়ায়। অর্থাৎ ওজন কমানোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে মেটাবলিজম (Metabolism) বাড়ার।

    ১) আদা

    আদার পাউডার যদি গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে আমরা পান করতে পারি তাহলে মেটাবলিজম (Metabolism) অনেকটাই বেড়ে যায়।

    ঠিক খাবার আগে এই টোটকা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন। গরম জলে আদার পাউডার মিশিয়ে পান ক্যালরি অনেকটাই খরচ হয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতিদিন ২ থেকে ৪ গ্রাম করে আদা ডায়েটে রাখতে।

    ২) জল

    ওজন কমানোর ক্ষেত্রে জল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং শরীরের জলের অভাব অনেক রকমের রোগকে টেনে আনতে পারে। জল মেটাবলিজমকে (Metabolism) ৩৫ শতাংশ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে সাহায্য করে।

    স্বাভাবিকভাবেই বাড়তি ওজন কমানোতে জলের একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।

    ৩) মেথি বীজ

    মেথি ওজন কমানোর ক্ষেত্রে একটি ভাল উপাদান। মেথির বীজ রাত্রিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পান করার নিয়ম খুবই কার্যকরী বাড়তি ওজন ঝরানোর জন্য।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন মেথিতে থাকে গ্যালাকটোমান্নান, যা জলে গুলে যায়। এটি একধরনের ফাইবার। এই ফাইবার মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়ায় যার ফলে বাড়তি ওজন কমে।

    ৪) গোলমরিচ

    গোলমরিচ এমন একটি উপাদান যেটি শরীরের তাপমাত্রাকে বৃদ্ধি করে যা মেটাবলিজমকে (Metabolism) বাড়াতে সাহায্য করে।

    গোলমরিচ ফ্যাটও কমাতে সাহায্য করে ।

    ৫) দারুচিনি

    দারুচিনিও শরীরের মেটাবলিজমকে (Metabolism) ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করে। ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে দারুচিনির একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

    ইনসুলিনের ক্ষরণও বাড়াতে সক্ষম দারুচিনি। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন খালি পেটে ১৪ চামচ দারুচিনির পাউডার এক কাপ ঈষৎ উষ্ণ জলে গুলে পান করার।

    ৬) গ্রিন টি

    বাড়তি ওজন কম করতে গ্রিন টির একটি ভূমিকা রয়েছে এবং এটা আমাদের সকলেরই জানা।

    epigallocatechin gallate এবং ক্যাফিন হলো গ্রিন টি এর অন্যতম উপাদান যেটি মেটাবলিজমকে (Metabolism) বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্টও বটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Weight Loss Tips: মাত্র ২ সপ্তাহে কীভাবে কমাবেন ওজন? জেনে নিন ১০টি ঘরোয়া টোটকা

    Weight Loss Tips: মাত্র ২ সপ্তাহে কীভাবে কমাবেন ওজন? জেনে নিন ১০টি ঘরোয়া টোটকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন আজ এক বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ থেকে নিস্তার পেতে অনেকেই অনেক রকম উপায় অবলম্বন করেন। শারীরিকভাবে অনুশীলন হোক অথবা স্বাস্থ্যসম্মত ডায়েট মেনে চলা এগুলিই করতে দেখা যায় সাধারণত ওজন কমাতে। আজকে আমরা ১০টি সাধারণ টোটকার (Weight Loss Tips) বিষয়ে বলবো, এর মাধ্যমে মাত্র দু সপ্তাহতেই ওজন কমানো সম্ভব। সঠিকভাবে এই টোটকা অনুশীলন করলেই মিলবে ফলাফল, এমনটাই দাবি গবেষকদের।
     

    জানুন ১০টি টোটকা (Weight Loss Tips)…….

     

    ১) সব থেকে প্রথমে যেটা আপনাকে মেনে চলতে হবে সেটা হচ্ছে চিনি একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ যে কোন চিনি জাতীয় খাদ্য এবং পানীয় ওজন বাড়াতে সবথেকে বড় ভূমিকা নেয় এটা গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।

    ২) গ্রিন টি পান করুন। গ্রিন টি ফ্যাট কমাতে (Weight Loss Tips) খুবই উপকারী এবং এটি আন্টি-অক্সিডেন্টও বটে।

    ৩) ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন ফাস্ট ফুড বা বেশি তৈলাক্ত জাতীয় খাবার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

    ৪) প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট যদি হাসতে পারেন, গবেষকরা বলছেন তাহলে ১০ থেকে ৪০ ক্যালরি খরচ হয় যা ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) একটা বড় ভূমিকা নেয় এবং এটি মর্নিং ওয়ার্ক বা জগিং এর সমতুল্য।

    ৫) নিয়মিতভাবে দেড় লিটার জল পান করুন গবেষকরা বলছেন এতে মেটাবলিজম বৃদ্ধি হয় এবং ফ্যাট কমে (Weight Loss Tips)।

    ৬) নিয়মিতভাবে শরীরচর্চা করার পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষকরা, যদি আপনি ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) চান তাহলে নিয়মিতভাবে আপনাকে শারীরিক অনুশীলন করতেই হবে।

    ৭) স্বাস্থ্যসম্মত ভারী খাবার অল্প পরিমাণে খান। কিন্তু খাবার কখনও এড়িয়ে চলবেন না। ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) অনেকে খাবার এড়িয়ে চলেন এটা ঠিক নয়, বলছেন গবেষকরা।

    ৮) দিনে ঘুম একেবারেই ছেড়ে দিতে হবে এবং রাত জাগাও বন্ধ করতে হবে। কারণ গবেষকরা বলছেন যে দিনে জেগে রাত্রিতে কাজ করলে ফ্যাট কমানো (Weight Loss Tips) কঠিন হয়ে যায়।

    ৯) গবেষকরা বলছেন যে মানুষ যখন চাপের মধ্যে থাকে তখন তার মেটাবলিজম কমে যায়, তেল, শর্করা, লবণ জাতীয় খাদ্যগুলি শরীরে শোষিত হতে থাকে যার ফলে ওজন বেড়ে যায়।

    ১০) গবেষকরা বলছেন দিনে ৮ ঘন্টা ঘুম খুবই জরুরী। ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে বিছানায় শুয়ে পড়া এবং সকাল ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে বিছানা ছেড়ে ওঠা। ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করতে এর বিকল্প নেই।

     

  • BF.7: রাজ্যে করোনার নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭-এর হদিশ মিলল, আক্রান্ত ৪

    BF.7: রাজ্যে করোনার নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭-এর হদিশ মিলল, আক্রান্ত ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওমিক্রনের নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ (BF.7)। ইতিমধ্যে সমগ্র চিনে আতঙ্কের প্রধান কারণ হয়ে রয়েছে। নতুন সাব ভ্যারিয়েন্টের দাপটে সে দেশে শুরু হয়েছে মৃত্যু মিছিল। এবার পশ্চিমবঙ্গেও করোনার নতুন এই সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ (BF.7)  এর খোঁজ পাওয়া গেল। জানা যাচ্ছে যে রাজ্যে চারজনের দেহে সন্ধান পাওয়া গেছে নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ.৭ (BF.7)-এর।

    ওই চারজনের মধ্যে একই পরিবারের তিনজন রয়েছেন এবং তাঁরা নদীয়া জেলার বাসিন্দা এবং অপর একজন কলকাতার বাসিন্দা বলেই জানা গেছে। সরকারি সূত্রে জানা যাচ্ছে যে আক্রান্তরা এখন স্বাভাবিক আছেন। প্রসঙ্গত বিএফ.৭ এর এই সাব ভ্যারিয়েন্টের সন্ধান এর আগেও দেশে পাওয়া গেছিল গুজরাট এবং ওড়িশাতে। উভয় রাজ্যের দুজন করে আক্রান্ত হয়েছিলেন। সেটা অবশ্য অনেক আগের কথা। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে এই প্রথম বিএফ.৭ (BF.7) -এর হদিশ মিলেছে।

    বিএফ.৭ (BF.7)  এর লক্ষণগুলি কী কী ?

    চিনে বর্তমানে দাপট দেখাচ্ছে বিএফ.৭ (BF.7)। সরকারি সূত্রে জানা গেছে যে করোনার এই নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট ব্যাপকভাবে সংক্রমণ ছড়াতে পারে এবং ১০ থেকে ১৮ জন ব্যক্তিকে সংক্রমণিত করতে পারে ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি। করোনার আগের ভ্যারিয়েন্টগুলির মতোই রয়েছে এর লক্ষণ। অর্থাৎ ঠান্ডা, জ্বর, কাশি, গলাব্যাথা ইত্যাদি।

    দেশের সার্বিক চিত্র

    ভারতবর্ষে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুনভাবে করেনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৮৮ জন। একথা জানা গেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে। এই মুহূর্তে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৫৫৪ জন। সুস্থ হওয়ার হার এখনও পর্যন্ত ৯৮.৮% রয়েছে। দেশে মোট সুস্থ হওয়ার সংখ্যা দাঁড়াল ৪ কোটি ৪১ লক্ষ ৪৬ হাজার ৫৫ জন। প্রসঙ্গত এখনো অবধি করোনাতে মোট ২২০.১২ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পূর্ণ হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে যে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১ লক্ষ ৯৩ হাজার ৫১ জনের। সারাদেশে মোট করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৯১.১৫ কোটি মানুষের।

    বিশ্বে আক্রান্ত ৬৬ কোটি ৬৬ লক্ষ…

    বিশ্বব্যাপী করোনা আক্রান্তের মোট সংখ্যা ৬৬ কোটি ৬৬ লক্ষ অতিক্রম করে গেছে। বুধবারে সর্বশেষ হিসেব অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, এই ভাইরাসে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬৬ কোটি ৬৬ লক্ষ ৩ হাজার ৪৮ জন। এখনও অবধি করোনার দাপটে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে সারা বিশ্বে ৬৭ লক্ষ ৩ হাজার ৭৯৮। করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখনও পর্যন্ত সে সেদেশে আক্রান্তের মোট সংখ্যা ১০ কোটি ২৯ লক্ষ ৬৩ হাজার ৩৭০ জন অর্থাৎ সারা বিশ্বের ৬ ভাগের এক ভাগ আক্রান্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা। শুধু তাই নয়, গত ২৫ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মৃত্যুর হারও সবথেকে বেড়েছে গত বছরের এবং সেটা করোনার কারণেই। করোনার কারণে এখনও পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোট মৃত্যু হয়েছে ১১ লক্ষ ২০ হাজার ৪০ জনের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • Omicron: ওমিক্রনের নতুন ভ্যারিয়েন্ট মস্তিষ্কের ক্ষতি করছে? কী জানাচ্ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক?

    Omicron: ওমিক্রনের নতুন ভ্যারিয়েন্ট মস্তিষ্কের ক্ষতি করছে? কী জানাচ্ছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ফের মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে করোনা সংক্রমণ। ওমিক্রনের (Omicron) নতুন ভ্যারিয়েন্টে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে প্রতিবেশী দেশ চিন। এর আগে বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত করেছিলেন, ধীরে ধীরে শক্তি হারাবে করোনাভাইরাস। কিন্তু করোনার এই নতুর ভ্যারিয়েন্ট নতুন করে উদ্বেগ বাড়াতে শুরু করেছে। 

    তবে কি শক্তি আরও বাড়িয়ে ফিরে এল করোনা? এখন এই প্রশ্নই ঘুরছে মুখে মুখে। এই আতঙ্ক হঠাতই উদয় হয়নি। এই উদ্বেগের নেপথ্য রয়েছেন ফ্রান্স এবং অস্ট্রেলিয়ার কয়েকজন গবেষক। কিছুদিন আগে এই গবেষকরা দাবি করেছিলেন যে, গবেষণায় উঠে এসেছে, মস্তিষ্ককেও আক্রমণ করছে করোনার এই নয়া রূপ। মস্তিষ্কে দেখা যাচ্ছে সংক্রমণ, এনসেফালাইটিসের মতো সমস্যা। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন বিশ্ববাসী। চড়চড়িয়ে বাড়তে থাকে উত্তেজনার পারদ। এই অবস্থায় দেশবাসীকে খুশির খবর দিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। মঙ্গলবার সকালে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, এই গবেষণার কোনও ভিত্তি নেই। করোনার নতুন উপরূপ মস্তিষ্কে কোনও প্রভাব ফেলছে না। গবেষণাটি সম্পূর্ণ ভুয়ো এবং ভ্রান্ত বলে দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা। সমাজমাধ্যমে কোনও খবর দেখে তা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াতেও বারণ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পাঞ্জাব সীমান্তে ১ কেজি মাদক-সহ পাকিস্তানি ড্রোন বাজেয়াপ্ত  

    গবেষণাটি বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে আগেই প্রশ্ন উঠেছিল। কারণ এই গবেষণাটি একটি ইঁদুরের উপর করা হয়েছিল। ইঁদুরের মস্তিষ্কে করোনা নয়া ভ্যারিয়েন্ট প্রভাব ফেললেই, মানুষের ক্ষেত্রেও যে তাই হবে এমন কোনও মানে নেই। মানুষের দেহে আর ইঁদুরের দেহে যে ভাইরাস একই রকম আচরণ করবে না, সেটাই স্বাভাবিক। যে ইঁদুরগুলির উপরে এই গবেষণা চালানো হয়, প্রতিটি ইঁদুরই মারা গিয়েছিল। অনেক গবেষকই অবশ্য এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজন আছে বলে আগেই জানিয়েছিলেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

      
     

  • Covid Booster Dose: কোভিডের বুস্টার ডোজ অ্যান্টিবডির স্থায়ীত্ব বাড়ায়, জানাচ্ছে গবেষণা

    Covid Booster Dose: কোভিডের বুস্টার ডোজ অ্যান্টিবডির স্থায়ীত্ব বাড়ায়, জানাচ্ছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ মেডিসিনের সাম্প্রতিকতম গবেষণায় কোভিড-১৯ – এর বুস্টার ডোজের (Covid Booster Dose) উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সমীক্ষাটিতে প্রমাণিত হয়েছে যে, কীভাবে ফাইজার এবং মর্ডানা বুস্টার ভ্যাকসিনগুলি শরীরে তৈরি হওয়া কোভিড -১৯- এর অ্যান্টিবডিগুলিকে প্রভাবিত করে। গবেষকদের মতে, একটি বুস্টার কোভিড-১৯ সংক্রমণ- এর বিরুদ্ধে শরীরে বেশি শক্তিশালী এবং টেকসই অ্যান্টিবডি তৈরি করে।  

    কী জানিয়েছেন গবেষকরা?

    গবেষকরা তাঁদের এই গবেষণা অ্যানালস অফ অ্যালার্জি, অ্যাজমা এবং ইমিউনোলজির বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশ করেছেন। প্রবীণ গবেষক জেফরি উইলসন বলেন, “এই ফলাফলগুলি অন্যান্য সাম্প্রতিক রিপোর্টের সঙ্গে মানানসই এবং এর থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে, বুস্টার শটগুলি (Covid Booster Dose) ভ্যাকসিন দ্বারা উত্পাদিত অ্যান্টিবডিগুলির স্থায়িত্ব বাড়ায়।”   

    উইলসন এবং তাঁর ১১৭ জন সহকারী স্বেচ্ছা সেবকদের ওপরে একটি গবেষণা চালান। ২২৮ জন স্বেচ্ছা সেবকের ওপর এই গবেষণা চালানো হয়। প্রাথমিক সিরিজ এবং বুস্টারের (Covid Booster Dose) এক  সপ্তাহ থেকে ৩১ দিন পর অ্যান্টিবডির মাত্রা একই রকম ছিল। কিন্তু সেই ব্যক্তিদের শরীরে কোভিড-১৯ – এর ভাইরাস আছে কি না তা পরীক্ষা না করেই অ্যান্টিবডিগুলি বহুক্ষণ শরীরে ছিল। 

    গবেষক স্যামুয়েল আইলসওয়ার্থ বলেন, “আমাদের প্রাথমিক ধারণা ছিল যে বুস্টার (Covid Booster Dose) প্রাথমিক ভ্যাকসিন সিরিজের তুলনায় উচ্চতর অ্যান্টিবডি তৈরি করবে। আমরা দেখতে পেয়েছি যে বুস্টার দীর্ঘস্থায়ী অ্যান্টিবডি সৃষ্টি করে।”

    আরও পড়ুন: আহত ঋষভ পন্থকে সরানো হল কেবিনে, কিন্তু কেন?    

    সংক্রমণের পরে বা টিকা দেওয়ার পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অ্যান্টিবডির মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই হ্রাস পায়। তবে টিকার ফলে ভবিষ্যতের সুরক্ষাকে নিশ্চিত করা হয়। গবেষকরা দেখেছেন যে মডার্না বুস্টার (Covid Booster Dose) দ্বারা তৈরি অ্যান্টিবডিগুলি ফাইজার বুস্টার দ্বারা তৈরি অ্যান্টিবডিগুলির চেয়ে দীর্ঘস্থায়ী। মডার্নার অ্যান্টিবডি ফাইজারের অ্যান্টিবডির থেকে পাঁচ মাস বেশি দীর্ঘস্থায়ী। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Herd Immunity: হার্ড না হাইব্রিড, করোনা প্রতিরোধে কোন ইমিউনিটি বেশি কার্যকর?

    Herd Immunity: হার্ড না হাইব্রিড, করোনা প্রতিরোধে কোন ইমিউনিটি বেশি কার্যকর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএফ সেভেন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণে চিনে এখন ভয়ঙ্কর অবস্থা চলছে। সেদেশে হাসপাতাল গুলিতে বেড পর্যন্ত খালি পাওয়া যাচ্ছে না। দেশে মৃত্যু মিছিল অব্যাহত রয়েছে। সরকারি নথি বলছে ইতিমধ্যে সে দেশে প্রতিদিন ১০ লক্ষ মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন। ৫০০০ মানুষের মৃত্যু ঘটছে প্রতিদিন। যদিও  বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদপত্র দাবি করেছে যে তথ্য গোপন করছে চিন। ওই সংবাদপত্রগুলির আরও দাবি,১ ডিসেম্বর থেকে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে মোট ২৫ কোটি মানুষ চিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছে। চিনের বর্তমান পরিস্থিতি ঠিক সেদেশের ২০১৯-২০২০ সালের কথা মনে করাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে চিনের তৈরি ভ্যাকসিন নাকি খুব বেশি কার্যকরী নয় এবং বিশ্বের অন্যান্য ভ্যাকসিনের তুলনায় এটি ৫০ থেকে ৬০ শতাংশই কার্যকরী। সে কারণেই চিনে এত বেশি সংক্রমণ শুরু হয়েছে। চিনের এই পরিস্থিতির কারনে নড়েচড়ে বসেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা ইতিমধ্যে নেওয়া শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী সমস্ত রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের নির্দেশ দিয়েছেন যে তাঁরা যেন দাঁড়িয়ে থেকে হাসপাতালগুলির পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উচ্চস্তরের একটি বৈঠক কিছুদিন আগে সম্পন্ন হয়েছে, ২৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দেশের সমস্ত সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতাল গুলিতে মহড়া চলেছে, করোনা মোকাবিলাতে হাসপাতালগুলি কতটা প্রস্তুত রয়েছে সেটা দেখার জন্য। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হার্ড ইমিউনিটি (Herd Immunity) নয় হাইব্রিড ইমিউনিটি ভারতীয়দের সুরক্ষা প্রদান করবে এই মহামারীর সময়। এবার আসুন আমরা জেনে নেই হার্ড ইমিউনিটি (Herd Immunity)  এবং হাইব্রিড ইউনিটির মধ্যে পার্থক্য।

    হার্ড ইমিউনিটি (Herd Immunity)  এবং হাইব্রিড ইউনিটি

    হার্ড ইমিউনিটি (Herd Immunity)  কোভিড ইনফেকশন থেকে তৈরি হয়। যেখানে একটি প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয় জনসাধারণের বৃহত্তর অংশের মধ্যে। অতীতে কোনও ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হলে, তার ভিতরে হার্ড (Herd Immunity) ইমিউনিটি তৈরি হয়ে। অন্যদিকে একধাপ এগিয়ে রয়েছে হাইব্রিড ইমিউনিটি। যদি কোনও ব্যক্তির ভ্যাকসিন ডোজ নেওয়া থাকে এবং অতীতে যদি করোনা আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে শরীরের মধ্যে একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবডি তৈরি হবে। এটাই হল হাইব্রিড ইমিউনিটি।
    বিশেষজ্ঞরা এও জানাচ্ছেন যে ভারতবর্ষে বেশিরভাগ মানুষই ভ্যাকসিনের দুটো ডোজই নিয়েছেন। আবার দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এই সংখ্যা কোটির উপরে। করোনার প্রথম তিনটি ঢেউয়ে ভারতবর্ষে হাইব্রিড ইমিউনিটি অনেকটাই তৈরি হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে বিএফ সেভেনের যে দাপট চলছে সেটি ভারতবর্ষে অতটা কার্যকরী হবে না তার কারণ ভারতীয়দের মধ্যে হাইব্রিড ইমিউনিটি তৈরি হয়ে গেছে।

LinkedIn
Share