Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Covid Immunity: ফের বাড়ছে করোনা, কেমন করে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা?

    Covid Immunity: ফের বাড়ছে করোনা, কেমন করে বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মাথা চাড়া দিয়েছে করোনা (Covid Immunity)। প্রতিবেশী দেশ চিনে ফের শুরু হয়েছে মৃত্যু মিছিল। দেশের করোনা পরিস্থিতি সামলাতে আগে থেকেই তৎপর কেন্দ্র। ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে নেজাল ভ্যাকসিন। লাগু হয়েছে করোনা বিধিও। সরকারের তরফ থেকে মাস্ক পরার এবং করোনা বিধি মেনে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এর মাঝেও, নিজের খেয়াল রাখতে হবে নিজেকেই। বাড়াতে হবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। কী খেলে বাড়াবেন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    কমলালেবু এবং আমলকী

    কমলালেবু এবং আমলকীতে রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি (Covid Immunity) করতে সাহায্য করে। এই সাইট্রিক অ্যাসিড আপনার রোজকার খাবারে রাখুন। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নিজেকে আরও শক্তিশালী করে তুলুন। 

    লবঙ্গ এবং হলুদ

    বিভিন্ন মশলাও আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Covid Immunity) বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। লবঙ্গ, হলুদ ছাড়াও খেতে পারেন গোলমরীচ, মৌরি, দারচিনি। এগুলি আপনার শরীরে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বাড়াতে সাহায্য করে।

    আরও পড়ুন: অনুব্রত-গড়ে ভাঙন! তৃণমূল ছেড়ে শুভেন্দুর সভায় বিজেপিতে যোগ কেষ্টর ডেপুটির 

    ব্রোকোলি

    খেতে খুব ভালো না হলেও, এই সবজি (Covid Immunity) স্বাস্থ্যের জন্যে ভীষণ উপকারী। ফুসফুসকে সুস্থ রাখতে চাইলে রোজ খান ব্রোকোলি। প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে এই সবজিতে। 

    জোয়ান 

    জোয়ানে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল প্রপার্টি (Covid Immunity) থাকে প্রচুর পরিমাণে। হজমেও সাহায্য করে জোয়ান। খাবারে জোয়ান গুড়ো করে ছড়িয়ে দিতে পারেন খাবারে।

    আরও পড়ুন: বিচারাধীন মামলাগুলির তাড়াতাড়ি নিষ্পত্তির জন্যে সম্পূর্ণ সহযোগীতা করবে মোদি সরকারে, বললেন আইনমন্ত্রী  

    ড্রাই ফ্রুটস

    ভিটামিন ই, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে ড্রাই ফ্রুটস- এ। নিয়মিত আমন্ড, কাজু, আখরোট, কিসমিস খেলে আপনার শরীর এনার্জেটিক থাকে। ফুসফুস সংক্রান্ত রোগ (Covid Immunity) থেকে দূরে রাখে ড্রাই ফ্রুটস। অন্যান্য খাবারে দিয়েও খেতে পারেন ড্রাই ফ্রুটস। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Methi: শীতকালে মেথি শাক খান আর চিরতরুণ থাকুন

    Methi: শীতকালে মেথি শাক খান আর চিরতরুণ থাকুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতকাল মানেই খাওয়ার পাতে সবুজের সমাহার। মেথিতে (Methi) থাকা প্রাকৃতিক পুষ্টিগুণ শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা করে তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। যারা হতাশায় ভুগছেন কিংবা ডায়াবেটিসের রোগী, তারা নিয়মিত ডায়েটে রাখতে পারেন মেথিশাক।  

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ১০০ গ্রাম মেথি শাকে ৫০ ক্যালরি শক্তি থাকে। এ ছাড়াও প্রতি ১০০ গ্রাম মেথি শাকে ১.৫ গ্রাম (৭%) স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ৬৭ মিলিগ্রাম (২%) সোডিয়াম, ৭৭০ মিলিগ্রাম (২২%) পটাশিয়াম, ৫৮ গ্রাম (১৯%) কার্বোহাইড্রেট এবং ২৩ গ্রাম (৪৬%) প্রোটিন রয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর যৌনালাপের অডিও প্রকাশ্যে, ভুয়ো বলে দাবি দলের

    ঠিক কী কী কারণে খাওয়া উচিৎ মেথি শাক?     

    ওজন কমায়

    মেথি শাকে হাই ফাইবার থাকে। মেথি (Methi) শাক খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকে। ফলে অনেকক্ষণ খিদে পায় না। ওজন  কমে।

    কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ

    রক্তের লিপিড লেভেলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে মেথি শাক। এটি কোলেস্টেরলের এলডিএল এবং এইচডিএল-এর মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখে।

    ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ

    মেথি শরীরের গ্লুকোজ মেটাবলিজমকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তে চিনির মাত্রাও বাড়তে দেয় না মেথিশাক। তাই যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তারা এই শাক খেলে উপকৃত হবেন।

    হার্টকে সুস্থ রাখে

    মেথি শাক প্লেটলেট বৃদ্ধির গতিকে কমায়। ফলে হৃৎপিণ্ডে (Methi) রক্ত জমে যাওয়ার বিপদ কমে। তাই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস এবং ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখতে মেথিশাক খেতে পারেন।  

    লিভারের সুরক্ষা

    লিভারের সমস্যার ক্ষেত্রে মেথিশাক খুবই কার্যকরী। গ্যাসের সমস্যা, অ্যাসিডিটি, ডায়রিয়া ও অন্ত্রের নানা সমস্যার সমাধানে ব্যবহার করতে পারেন মেথিশাক।

    ত্বক ও চুলের জন্যে উপকারী

    ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে খেতে পারেন মেথি শাক। নিয়মিত এই শাক (Methi) খেলে অল্প বয়সে মুখে বলিরেখা কখনোই পড়বে না। সেই সঙ্গে মুখে ব্রণ, কালো বা ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে জুড়ি নেই মেথি শাকের। এছাড়াও মেথিশাকে থাকা আয়রন ও ভিটামিন চুলের সব সমস্যার সমাধান করে। মাথায় খুশকি তো দূর করেই, সেই সঙ্গে অকালে চুল পেকে যাওয়ার মতো সমস্যাও কমায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Nutritionist: রান্না করা খাবার নাকি কাঁচা খাবার কোনটা বেশি পুষ্টিকর, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Nutritionist: রান্না করা খাবার নাকি কাঁচা খাবার কোনটা বেশি পুষ্টিকর, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবার আর বাঙালি যেন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। বাঙালির রান্নার প্রশংসাও জগতজোড়া। কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই রসিয়ে কষিয়ে রান্না করা খাবার কি সত্যিই স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো? তাতে কি পুষ্টিগুণ থাকে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা (Nutritionist)? 

    কাঁচা খাবার বনাম রান্না করা খাবারের লড়াইয়ে এগিয়ে থাকবে কাঁচা খাবারই (Nutritionist)। রান্না করার সময় খাবারের বেশ কিছু পুষ্টিগুণ চলে যায়। এছাড়া খাবার রান্না করার প্রক্রিয়াতেও অর্থাৎ কাটার সময় এবং ধোয়ার মাধ্যমে অনেক পুষ্টি বেরিয়ে যায়। তবে রান্না করলে যেমন খাবারের মধ্যে থেকে কিছু ভিটামিন চলে যায়, ঠিক তেমনি রান্না করা খাবারের মধ্যেও কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা দেখা যায়।

    যেখানে কাঁচা খাবার এগিয়ে 

    র’ ফুড ডায়েট বলতে মূলত খাবারের মধ্যে খাবার অন্তত ৭০ শতাংশ কাঁচা রাখাকেই (Nutritionist) বোঝায়। কাঁচা খাবার বলতে একেবারে কাঁচা, প্রক্রিয়াজাতকরণ ছাড়া, রান্না না করা খাবারকেই বোঝায়। শাকসবজি, বাদাম, শস্য, ফল ইত্যাদিকেই বিশেষ করে র’ ফুড ডায়েটের মধ্যে ফেলা হয়। র’ ফুড ডায়েট বলতে অনেকে ভাবেন পুরোপুরিভাবে উদ্ভিজ্জ খাবারের উপরে নির্ভরশীল হয়ে পড়া। কিন্তু আসলে বিষয়টা অন্যরকম। খানিকটা দুধ, মাছ এবং মাংস এই ধরনের খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে আপনিও খেতে পারেন।

    আরও পড়ুন: কাউকে ভুল করে মেসেজ পাঠিয়েছেন? চিন্তা নেই, ‘আনডু’ ফিচার হোয়াটসঅ্যাপে 
     
    রান্না করা খাবারে এনজাইম থাকে না। সাধারণত, এনজাইম আমাদের শরীরে খাবারকে (Nutritionist) ভাঙতে সাহায্য করে। আপনি যে খাবারগুলো খাচ্ছেন প্রতিদিন, সেগুলোতেও এনজাইম থাকে। এই এনজাইম হজমে সাহায্য করে। এনজাইম সাধারণত উষ্ণতা পেলে একটু একটু করে কমে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ১১৭ ডিগ্রী ফারেনহাইটে এনজাইম একেবারের মতো চলে যায় খাবার থেকে। 

    কাঁচা খাবারের চাইতে রান্না করা খাবারে ভিটামিনের পরিমাণ কমে যায়। আর এর মূল কারণ হল ভিটামিনের প্রকৃতি। রান্না করার সময় কিছু ভিটামিন এমনিতেই উষ্ণতার ফলে চলে যায়। ভিটামিন ‘বি’ এবং ভিটামিন ‘সি’ এর মতো ভিটামিন জলে দ্রবণীয়। ফলে, রান্না করলে এই ভিটামিনগুলোও নষ্ট হয়ে যায়। শুধু তা-ই নয়, শাকসবজি জলে সেদ্ধ করা হলেও খাবারের ৫০-৬০ শতাংশ ভিটামিন চলে যায়। ভিটামিন ‘এ’ এর মতো ভিটামিনগুলো রান্না করার ফলে প্রভাবিত হলেও পুরোপুরি লুপ্ত হয় না। অন্যদিকে সবচাইতে বেশি প্রভাবিত হয় এক্ষেত্রে ভিটামিন ‘ডি’, ‘কে’, ‘ই’ এর মতো ভিটামিনগুলো।   

    রান্না করা খাবার যেখানে এগিয়ে 

    রান্না করা খাবার খেতে বেশ সহজ এবং হজম করাটাও (Nutritionist) সহজ হয়। অন্যদিকে কাঁচা খাবার, রান্না না করা খাবার এনজাইমপূর্ণ থাকলেও সেটা হজম করা কষ্টকর। কিছু খাবারে রান্না করার পর পুষ্টির পরিমাণ বেড়ে যায়। খাবারের গন্ধ আর স্বাদ বৃদ্ধিও হয় রান্নার পরেই। খাবার রান্না করে খেলে খাবারের অনেক জীবাণু নষ্ট হয়ে যায়। 

    দুধ এবং মাংসের ক্ষেত্রে গরম করে খেলে জীবাণু নষ্ট হয়। খাবার রান্না করলে অনেক সময় এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যেমন- বিটা ক্যারোটিন এবং ল্যুটিনের পরিমাণ বেড়ে যায়। এক গবেষণায় দেখা যায় যে, টমেটো রান্না করায় এর ভিটামিন ‘সি’ এর পরিমাণ কমে গেলেও লাইকোপেন প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। আর রান্না করে খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যকর নাকি নয়, এটা অনেকটা কোন খাবার রান্না করা হচ্ছে তার উপরেও নির্ভর করে। ব্রোকলি, বাঁধাকপি, পেঁয়াজ কিংবা রসুনের মতো খাবারগুলো কাঁচা অবস্থাতেই খাওয়া ভালো।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • PCOD:  জীবন যাপনের বদলই পিসিওডি নিয়ন্ত্রণের চাবিকাঠি! জানেন পিসিওডি কী, কেন হয়?

    PCOD: জীবন যাপনের বদলই পিসিওডি নিয়ন্ত্রণের চাবিকাঠি! জানেন পিসিওডি কী, কেন হয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধুনিক ব্যস্ত জীবনে বেড়েছে নানান সমস্যা। তার মধ্যে অন্যতম হল পিসিওডি। পিসিওডি হল পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজিজ। মহিলাদের বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই সাধারণত এই সমস্যা দেখা যায়। দেহে হরমোনের পরিবর্তনের জেরেই এই সমস্যায় ভুগছেন বহু মহিলা। ভারতে এক নিঃশব্দ মহামারির মতো বাড়ছে এই সমস্যা। পিসিওডি একদিকে যেমন বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যাকে বাড়িয়ে তুলছে, তেমনি স্থূলতা, অবসাদের মতো জীবনযাপনের সমস্যাকেও বাড়িয়ে দিচ্ছে। চলতি বছরে এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ভারতে প্রায় ৭ কোটি মহিলা পিসিওডি-র সমস্যায় ভুগছেন। ১৪-১৫ বছর বয়স থেকে ৪৫ বছর পর্যন্ত মহিলারা এই সমস্যায় ভোগেন।

    পিসিওডি-র উপসর্গ

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ঋতুস্রাবের পরেই এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। অনিয়মিত ঋতুস্রাব এই রোগের প্রধান উপসর্গ। নিয়মিত ঋতুস্রাব না হওয়া, অতিরিক্ত পরিমাণ ঋতুস্রাব, দেহে অতিরিক্ত লোম এই ধরণের উপসর্গ দেখা দিলে পিসিওডি-র লক্ষণ বুঝতে হবে। তাছাড়া, অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়া, চুল পড়ে যাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দিলেও সেগুলো পিসিওডি-র উপসর্গ বলেই মনে করছেন চিকিৎসকেরা।

    কেন বাড়ছে বিপদ?

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপনে বাড়ছে পিসিওডি-র সমস্যা। কারণ, ভারতে অধিকাংশ মহিলারাই নিয়মিত শরীর চর্চা করেন না, যোগাভ্যাস নেই। তাই দেহের হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকছে না। নিয়মিত যোগাভ্যাস দেহে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাছাড়া, খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন এই রোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করছে। আধুনিক জীবনে বদলে গিয়েছে খাওয়ার ধরণ। তাই শরীরে তৈরি হচ্ছে নানান নতুন বিপদ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যস্ত জীবনে খাবারের মেনুতে থাকে নানান চটজলদি খাবার। তাছাড়া প্রিজারভেটিভ খাবারে অধিকাংশ অভ্যস্ত। পিৎজা, বার্গার, হটডগ, নানা রকমের ফ্রাই এখন দিন রাতের সঙ্গী। আর এগুলো শরীরে নানান হরমোনের তারতম্য ঘটাচ্ছে। স্থূলতার সমস্যা ডেকে আনছে। আর তার ফলেই পিসিওডি-র মতো রোগ দেখা দিচ্ছে।

    আরও পড়ুন: শীতের খাদ্য তালিকায় আদা রাখুন, জানুন এর গুণাগুণ

    মোকাবিলার উপায়

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, পিসিওডি-র সম্পূর্ণ মুক্তি সম্ভব নয়। অর্থাৎ, পিসিওডি সারে না। কিন্তু নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। জীবনযাপনের ধরণ বদলেই এই নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। তাই পিসিওডি-কে কাবু করতে হলে জীবনযাপনের নিয়ন্ত্রণ জরুরি। প্রথমেই নিয়মিত যোগাভ্যাস করতে হবে। এতে একদিকে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকবে, অন্যদিকে স্থূলতা কমবে। পিসিওডি নিয়ন্ত্রণ রাখতে চাইলে দেহের ওজন কোনওভাবেই যাতে অতিরিক্ত না হয়, সে দিকে নজর দিতে হবে। বিরিয়ানি, চাউমিন, পিৎজার মতো অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার একেবারেই বাদ দিতে হবে। অতিরিক্ত মাংস, মাছ খাওয়া চলবে না। প্রোটিনের প্রয়োজন মেটাতে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে। চিকেন খাবারের তালিকায় থাকলেও মটন, কাতলা মাছের মতো খাবার খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে। কারণ, অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় কোনও খাবার একেবারেই উপযুক্ত নয়। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, নিয়মমাফিক চললে পিসিওডি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। প্রয়োজন মতো ওষুধ যেমন নিতে হবে, তেমনি জীবনযাপনেও বদল আনতে হবে। জীবনযাপনের বদলই পিসিওডি নিয়ন্ত্রণের চাবিকাঠি। পিসিওডি নিয়ন্ত্রণে থাকলে বন্ধ্যাত্বের মতো বিপদও আটকানো সম্ভব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Root Vegetable: রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৫টি মূল-সবজি

    Root Vegetable: রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৫টি মূল-সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাটির তলার সবজি (Root Vegetable) বা মূল-জাতীয় সবজি শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই বাড়ায় না, এইগুলি রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতেও সাহায্য করে। রক্তে যদি শর্করার মাত্রা বেশি থাকে তবে খাদ্যতালিকায় মাটির তলার এই সবজিগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলি পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্য । ভালো স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং রোগ এড়ানোর জন্য এগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    অনেকেই জানেন না যে মাটির তলার সবজি (Root Vegetable) রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে।

    ডায়াবেটিস রোগীরা এই পাঁচটি মাটির তলার সবজি (Root Vegetable) খেতেই পারেন

    বিটরুট

    বিটরুট হল সবচেয়ে পুষ্টিকর সবজিগুলির (Root Vegetable) মধ্যে একটি যা ডায়াবেটিস রোগীরা নিজের ডায়েটে রাখতে পারেন। বিটরুট স্নায়ুর এবং চোখ ভাল রাখে। বিটরুটে রয়েছে বেটালাইন এবং নিও বেটানিনের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে আনতে  সাহায্য করে।

    গাজর

    গাজরে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম, ফাইবার এবং আয়রনের মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে গাজর অত্যন্ত কার্যকরী।  অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টিগুণে ভরপুর, গাজর স্যালাড এবং জুস আকারেও খাওয়া যেতে পারে।

    ওলকপি

     ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর।  রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওলকপিতে কার্বোহাইড্রেট কম থাকে। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

    পেঁয়াজ

    আপনার খাদ্যতালিকায় পেঁয়াজ রাখতেই পারেন। রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পেঁয়াজে ক্যালোরি কম থাকে কিন্তু এতে রয়েছে প্রয়োজনীয় পুষ্টি, ভিটামিন, ফাইবার এবং খনিজ পদার্থ। পেঁয়াজে যথেষ্ট পরিমাণে পটাসিয়াম রয়েছে বলে জানা যায় ।

    মূলা

    মূলার মধ্যে রয়েছে গ্লুকোসিনোলেট এবং আইসোথিওসায়ানেটের মতো রাসায়নিক যৌগ যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। মূলা খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি দুর্দান্ত সবজি কারণ এটি শরীরের প্রাকৃতিক অ্যাডিপোনেক্টিন উৎপাদন বাড়ায়। এটি একটি হরমোন যা ইনসুলিনের স্বাভাবিক ক্ষরণে সাহায্য করে।

  • Winter Food: এই শীতে সর্দি-জ্বর থেকে বাঁচতে চান? তালিকায় রাখুন এই ১০ খাবার

    Winter Food: এই শীতে সর্দি-জ্বর থেকে বাঁচতে চান? তালিকায় রাখুন এই ১০ খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিঠে-পুলি, নলেনগুড়ের ঋতু! ভ্রমনের জন্যও বাঙালির কাছে শীতের জুড়ি নেই। দু’দশক আগেও দূরদর্শনে বোরোলিনের বিজ্ঞাপন জানান দিত শীতের আগমন। ডিসেম্বরের আবির্ভাবের সঙ্গে, শীত পাকাপাকিভাবে চলে আসে।  উলের গরম পোশাক, লেপ, কম্বলের তখন বের করতে হয়। এই সময়টায় খাদ্যের দিকে মনোযোগ দেওয়াও সমান গুরুত্বপূর্ণ। থার্মোমিটারে পারদের পতন স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আসে। শীতকালে ফুসফুসে ভাইরাসজনিত সমস্যা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো সংক্রমণ বেশি হয়। এই সময় ডায়েটে এমন খাবার (Winter Food) রাখা উচিত যা আপনার শরীরকে কেবল ভিতর থেকে গরম রাখবে না বরং প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদাও পূরণ করবে।

    এমনই ১০টি ‘সুপারফুড’ আছে যেগুলো শীতের সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

    ১) গাজর: গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন, যা শরীরে প্রবেশ করে  ভিটামিন-এ তৈরি করে। চোখের পক্ষেও গাজর খুব উপকারী। নিয়মিত গাজর খাওয়া (Winter Food) চোখের ছানি প্রতিরোধেও সাহায্য করে। গাজর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-সমৃদ্ধ , গরম স্যুপ এবং তরকারিতে রান্না করা যায়।

    ২) মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা-ক্যারোটিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। শীতের সময় এই আলু খাদ্য তালিকায় (Winter Food) রাখা খুবই উপকারী।

    ৩) ব্রোকলি: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিনে ভরপুর হল ব্রোকলি। এটি একটি আদর্শ খাবার (Winter Food) যা শীতের সময় বিভিন্ন ফ্লু থেকে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে।

    ৪) লাল ক্যাপসিকাম/বেল মরিচ: লাল ক্যাপসিকাম স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ, লাল বেল মরিচ রক্তচাপ কমায় এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও হ্রাস করে ।

    ৫) সাইট্রাস ফল: কমলালেবু এবং আঙ্গুরের মতো সাইট্রাস ফলও শীতকালে খাওয়া (Winter Food) যেতেই পারে। সাইট্রাস ফল ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করতে সাহায্য করে এবং আমাদের শরীরকে ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।

    ৬) ডালিম: ডালিম হল স্বাস্থ্যকর শীতকালীন ফল। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে এছাড়াও ভিটামিন সি, ভিটামিন বি6, পটাসিয়াম এবং আয়রনের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে।

    ৭) নাশপাতি: নাশপাতিতে ব্যাপক পরিমাণে ফাইবার থাকে। ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, কপার এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো বিভিন্ন উপাদান থাকে নাশপাতিতে।

    ৮) ওটস: শীতের খাবার (Winter Food) হিসেবে ওটস খুবই উপকারী। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর। ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা ঠান্ডা আবহাওয়ায় শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।

    ৯) গ্রিন টি: অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ, এটি ফ্যাট কমাতে, হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে খুবই উপকারী। ডায়াবেটিস, মস্তিষ্কের অসুস্থতা এবং এমনকি কিছু ধরণের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও এর জুড়ি নেই।

    ১০) বাদাম: ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন, খনিজ, ফসফরাস, ফাইবারে সমৃদ্ধ বাদাম। শীতকালে খুবই উপকারী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Weather Change: তাপমাত্রার পারদ হঠাৎ কমল, ভাইরাস ঘটিত জ্বর-কাশি এড়াতে কী করবেন?

    Weather Change: তাপমাত্রার পারদ হঠাৎ কমল, ভাইরাস ঘটিত জ্বর-কাশি এড়াতে কী করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের শুরুতে তাপমাত্রার পারদ নামলেও, হঠাৎ যেন ছন্দপতন। আবহাওয়া বদলে (Weather Change) গেল। শীতের দাপট অনেকটাই কম। শনিবার রাত থেকেই আবার গুমোট ভাব। বাড়ছে তাপমাত্রা (Tempareture)। আর আবহাওয়ার এই হঠাৎ বদলেই বাড়বে বিপদ। এমনটাই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা (Doctors)।

    শীতের শুরুতে সর্দি-কাশি, ভাইরাস ঘটিত জ্বরে ভোগান্তি হয় শিশুদের। বয়স্করাও নানান সমস্যায় ভোগেন। তার উপরে যাঁদের শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানির সমস্যা রয়েছে, তাঁদের পরিস্থিতি অনেক সময়ই উদ্বেগজনক হয়। আর আবহাওয়ার এই আচমকা বদলে তাঁদের শারীরিক অবস্থা আরও জটিল হতে পারে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, শিশু ও বয়স্কদের জন্য বাড়তি নজর দিতে হবে। সামান্য সতর্কতা অবলম্বন করলে বড় বিপদ এড়ানো যেতে পারে।

    টিকাকরণ জরুরি…

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, শিশুদের সুস্থ রাখতে প্রয়োজনীয় টিকাকরণ জরুরি। যদি কোনও টিকা বিশেষত হাম, রুবেলা ভাইরাসের টিকা নেওয়া বাকি থাকে, তাহলে অবশ্যই নিতে হবে। দেরি করা যাবে না। পাশপাশি ইনফ্লুয়েঞ্জা বা নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন নিতে হবে। তাপমাত্রার তারতম্যে শিশুরা খুব দ্রুত বিভিন্ন ভাইরাস ঘটিত জ্বরে আক্রান্ত হয়। সেখান থেকে নিউমোনিয়ার মতো রোগেও কাবু হয়। তাই নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলে শিশুদের নিউমোনিয়ার ভয়াবহতা থেকে বাঁচানো যাবে। বড় বিপদ এড়ানো যাবে। শিশুদের মতো বয়স্করাও ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন সময় মতো নিলে সর্দি-কাশির ভোগান্তি কমবে।

    টিকাকরণ ছাড়াও সাধারণ কিছু সতর্কতার দিকেও জোর দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের পরামর্শ, হঠাৎ গরম লাগলেও বাইরে থেকে ঘরে ফিরে ফ্যান চালানো চলবে না। কিন্তু একেবারেই গরমের পোশাক বর্জন করে বাইরে যাওয়াও চলবে না। এতে ভাইরাস ঘটিত জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাছাড়া, যাঁদের ধুলো থেকে অ্যালার্জি হয়, তাঁদের মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কারণ, এই রকম আবহাওয়ায় শুষ্কভাব বাড়ে। ফলে বাতাসে ধুলোর পরিমাণও বেড়ে যায়। ফলে, নিয়মিত স্কুল কিংবা বাইরে গেলে ধুলো থেকে অ্যালার্জি হতে পারে।

    আরও পড়ুন: হামকে আসন্ন বিপদ ঘোষণা করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

    খাবারের ক্ষেত্রে একটু বাড়তি নজরদারি দিতে বলছেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের পরামর্শ, এই সময়ে নানান মেলা হয়, অনেকেই বেড়াতে যায়। কিন্তু শিশুদের কোনও ভাবেই আইসক্রিম কিংবা ঠাণ্ডা পানীয় দেওয়া চলবে না। তাছাড়া অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে। এতে নানান সমস্যা বাড়বে। পেটের অসুখ এড়িয়ে চলতে জরুরি কম মশলার খাবার খাওয়া। শীতে অনেকেই নানান বাইরের খাবার খান। কিন্তু অতিরিক্ত চটজলদি খাবারে রাশ টানার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। বিশেষত শিশুদের অনেক সময়েই শীতে বাইরের খাবার থেকে অ্যালার্জি হয়। হাতে-পায়ে লাল র‌্যাশ বের হয়, জ্বর হয়। তাই শরীরে কোনও রকম অ্যালার্জি দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।

    খাবারের পাশপাশি জল পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এই আবহাওয়া শুষ্ক। তাই শরীরে জলের চাহিদা বাড়বে। জল পর্যাপ্ত না খেলে ডিহাইড্রেশনের মতো বিপদও ঘটতে পারে। তাছাড়া ভাইরাস ঘটিত জ্বরের থেকে মুক্তি পেতেও পর্যাপ্ত জল খাওয়া জরুরি। তবে, চিকিৎসকেরা বলছেন, জ্বর টানা তিন দিন থাকলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। শীতের পারদ কমতেই কিন্তু ডেঙ্গির আশঙ্কা বাড়তে পারে। মশাবাহিত রোগের দাপট এড়িয়ে গেলে চলবে না। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ মতো রক্ত পরীক্ষা করে কী ধরণের জ্বর হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Paneer Pasanda: ২০২২ সালে গুগলে সব থেকে বেশি সার্চ হয়েছে পনীর পসন্দা

    Paneer Pasanda: ২০২২ সালে গুগলে সব থেকে বেশি সার্চ হয়েছে পনীর পসন্দা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় খাবার বিশ্বব্যাপী পছন্দের শীর্ষে। সম্প্রতি গুগল, তাদের ‘ইয়ার ইন সার্চ ২০২২’ তালিকা প্রকাশ করেছে। প্রতি বছর, tech giant একটি তালিকা প্রকাশ করে, বিভিন্ন দেশের লোকেরা কী শেয়ার করছে – তার উপর। তালিকার একটি সেকশন সেই খাবার রেসিপিগুলির বিবরণ দেয় যা লোকেরা সারা বছর  সবচেয়ে বেশি সার্চ করে। চলতি বছরে পনীর পসন্দ (Paneer Pasanda) শীর্ষে রয়েছে, এই সার্চে। 

    আরও পড়ুন: এনজেএসি বাতিল করে শীর্ষ আদালত জনসাধারণের রায়কে উপেক্ষা করেছে, রাজ্যসভায় বললেন ধনখড়

    ওই তালিকা অনুসারে, এপ্রিল মাসে  এই রেসিপিটি (Paneer Pasanda) সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয়েছিল। ভারতে মুঘল আমলে এই ডিশের (Paneer Pasanda) উৎপত্তি বলে মনে করা হয়।

    আরও পড়ুন: জি-২০ ভার্চুয়াল বৈঠকে শুক্রবার ফের মুখোমুখি হচ্ছেন মোদি-মমতা

    শীর্ষ পাঁচ-এ আর কোন কোন খাবার রয়েছে ?

    Google-এর  “শীর্ষ ৫” খাবার রেসিপি (Paneer Pasanda) সার্চের মধ্যে প্রথম স্থান দখল করেছে, পনীর পসন্দা (Paneer Pasanda)। “বোলো কেসিরো”, নামের এক ধরনের ঘরে তৈরি কেক, দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে। “তুজলু কুরাবিয়ে” নামে তুর্কি সুস্বাদু বিস্কুট তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে। চতুর্থ স্থান দখল করেছে “ওভারনাইট ওটস”। জার্মানির খাবার, “জিমটসনেকেন”, পঞ্চম স্থান দখল করেছে।

    আরও পড়ুন: বিজেপির রেকর্ড জয়, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে গুজরাট নির্বাচনের ফল

    পনীর পসন্দার (Paneer Pasanda) পাশাপাশি, ভারতীয় খাবার হিসেবে পরিচিত মোদক, চিকেন স্যুপ এবং মালাই কোফতাও তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।

    কীভাবে বানাবেন পনীর পসন্দা ?

    -প্রথমে পেঁয়াজ, লংকা, আদা, রসুন, কাজু  একসাথে নিয়ে মিক্সি তে স্মুথ পেস্ট বানাতে হবে

    -এবার ১টা বাটি তে দই নিয়ে তারমধ্যে গরম মসলা পাউডার, লাল লংকার গুঁড়ো, নুন, কাসুরী মেথি যোগ করে স্মুথ ব্যাটার বানাতে হবে

    -এবার কড়াই গরম করে সাদা তেল দিয়ে গোটা গরম মসলা (এলাচ, দারচিনি ) দিতে হবে

    -একটু নেড়ে নিয়েই আগে থেকে বানানো পেস্ট টা যোগ করতে হবে

    -৫ মিনিট লো ফ্লেম এ রান্না করতে হবে

    -এরপর টক দই এর ব্যাটার টা দিতে হবে

    -কিছুক্ষন রান্না করার পরে একটু জল যোগ করতে হবে

    -নুন, চিনি স্বাদ মতো দিতে হবে

    -গ্রেভি ফুটে উঠলে পনীর কিউব গুলো দিতে হবে

    -৫ মিনিট রান্না করে নামিয়ে দিতে হবে

     

    আরও পড়ুন: পরিষেবা ভাল নয়, তাই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান না খোদ মুখ্যমন্ত্রী!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Curd: সত্যিই কি শীতকালে দই খেলে অসুখ হয়? কিছু ভুল ধারণা ভাঙলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা

    Curd: সত্যিই কি শীতকালে দই খেলে অসুখ হয়? কিছু ভুল ধারণা ভাঙলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা অনেকেই শীতকালে দই (Curd) খাওয়া এড়িয়ে চলি। মনে করি দই খেলে সর্দি-কাশি হয়। সত্যিই কি শীতে দই খেলে শরীর খারাপ হয়? কী বললেন বিশেষজ্ঞরা?

    টক দইয়ে রয়েছে প্রো-বায়োটিক উপাদান, উপকারী ব্যাক্টেরিয়া। যেগুলি শরীরের ক্ষতিকারক ব্যাক্টেরিয়াকে মেরে ফেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এ ছাড়াও ভিটামিন এ, বি ৬, বি ফ্যাট, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস সহ নানা পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর টক দই। টক দই শরীরে ক্ষতিকর বর্জ্য জমতে দেয় না। টক দই শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি হজম শক্তিও উন্নত করে। টক দই (Curd) খেলে বাড়তি ওজন কমার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু এহেন উপকারী দইকে আমরা শীতকালে দূরেই সরিয়ে রাখি। 

    জেনে নিন দই নিয়ে এই ধারণাগুলি সম্পর্কে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    ধারণা: শীতকালে দই খেলে সর্দি-কাশি হয়?

    সত্যতা: শীতকালেও দই (Curd) দিয়ে মিষ্টি মুখ করতে পারেন নির্দ্বিধায়। দইয়ে প্রো-বায়োটিক উপাদান, ভিটামিন সি রয়েছে। এই দুই-ই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তবে ঘরোয়া তাপমাত্রায় এনে তবেই খাবেন। ঠাণ্ডা দই খাবেন না। 

    ধারণা: রাতে দই খাওয়া ঠিক নয়। 

    সত্যতা: এটা ভুল ধারণা। রাতে সাইড ডিশ হিসেবেও খাওয়া যেতে পারে দই। এটি বিশেষ ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিডের ক্ষরণে সাহায্য করে। যা মস্তিষ্ককে শান্ত করে। এবং মস্তিষ্ক শান্ত হলে কিছু ভাবতে সাহায্য হবে। 

    ধারণা: সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছে যে মায়েরা তাদের দই খাওয়া উচিত না। মা-বাচ্চা দুজনের শরীর খারাপ হতে পারে। 

    সত্যতা: এটিও একটি ভুল ধারণা। বুকের দুধের মাধ্যমে মায়ের শরীর থেকে শুধু পুষ্টিই পায় সন্তানরা। বুকের দুধে ইমিউনোগ্লোবিউলিন্স থাকে, তাই ঠাণ্ডা লাগার সম্ভাবনা নেই। দই- এ (Curd) ভিটামিন এবং প্রোটিন রয়েছে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দই মায়ের শরীরের ক্যালশিয়ামের ঘাটতিও পূরণ করে।

    আরও পড়ুন: ২০২৩-এ রুপোলী জগতে পা রাখবেন এই তারকা সন্তানরা!

    ধারণা: বাচ্চাদের শীতে দই খাওয়া উচিত নয়।

    সত্যতা: দই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তে শ্বেত রক্ত কনিকা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। ঘরোয়া তাপমাত্রায় দই খেলে শিশুদের ঠাণ্ডা লাগার ভয় নেই। 

    ধারণা: ওজন কমাতে চাইলে দই এড়িয়ে চলুন।

    সত্যতা: এই ধারণাটিও সত্যি নয়। ওজন কমানোর জন্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড খাওয়াও জরুরি। লো ফ্যাট দুধ থেকে তৈরি দই ওজন কমাতে সাহায্য করে। দইয়ে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, পটাশিয়াম এবং প্রোটিন রয়েছে। যা স্বাস্থ্য গঠনে সাহায্য করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Migraines: মাইগ্রেনের সমস্যায় ভুগছেন? এ জন্য কে দায়ী জানেন?

    Migraines: মাইগ্রেনের সমস্যায় ভুগছেন? এ জন্য কে দায়ী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রচণ্ড মাথাব্যথা, তীব্র, দীর্ঘ বা ঘন ঘন এবং নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর। সঙ্গে শ্বাসকষ্টও হয় কারও কারও। এটাই মাইগ্রেনের (Migraines) প্রাথমিক লক্ষণ। যাইহোক, এটি অবিশ্বাস্যভাবে বেদনাদায়ক, মাইগ্রেনের (Migraines) সমস্যায় যাঁরা ভুগছেন তাঁরা নিশ্চয় জানেন। যে কোনও স্থানে, যেকোনও সময়ে এই যন্ত্রণা (Migraines) শুরু হতে পারে। যদিও বিভিন্ন কারণ রয়েছে যেগুলি মাইগ্রেনের (Migraines) জন্য দায়ী। তবে একটি নতুন গবেষণা অনুসারে, এর অন্যতম কারণ হল আপনার খাদ্যাভ্যাস।

    নিউট্রিশনাল নিউরোসায়েন্সের সমীক্ষা

    নিউট্রিশনাল নিউরোসায়েন্সের একটি সমীক্ষায় প্রথম দেখা যায়, ১৯৯৯-২০০৪ সাল পর্যন্ত স্বাস্থ্য ও পুষ্টি পরীক্ষার সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ৮,৯৫৩ জনের মধ্যে ১,৮৩৮ জনই মাইগ্রেনের (Migraines) সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্ভাব্য কারণগুলি অনুসন্ধানের সময়, গবেষকরা খাদ্যাভাসকেই চিহ্নিত করেছেন। এক্ষেত্রে খাদ্যাভাসের সঙ্গে সংযোগ খুঁজে পেতে, প্রগনোস্টিক নিউট্রিশনাল ইনডেক্স বা পিএনআই ব্যবহার করেছেন গবেষকরা।

    সমীক্ষার ফল অনুযায়ী, মাঝারি এবং গুরুতর অপুষ্টিতে ভোগা ব্যক্তিদের মধ্যে তীব্র মাথাব্যথা (Migraines) সব থেকে বেশি ছিল। গবেষকরা আরও উল্লেখ করেছেন যে, তীব্র মাথাব্যথা (Migraines) এবং মাইগ্রেনের রোগীদের ডায়েটে ভিটামিন এবং পুষ্টি যেমন ডায়েটারি ফাইবার, টোটাল ফোলেট, রিবোফ্লাভিন, সেলেনিয়াম, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম, সেই সঙ্গে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি 6, ভিটামিন বি 12 এর অভাব থাকে। ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে- এর অভাবও লক্ষণীয়। গবেষকরা সবশেষে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে ডায়েটের কারণেই মাইগ্রেনের (Migraines) ঝুঁকি বেশি থাকে।

    আরও পড়ুন: ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খাদ্যতালিকায় রাখুন এই সাত সবজি

    “রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে খুব কমে গেলেও মাইগ্রেন (Migraines)হতে পারে”- এটাই বিশেষজ্ঞদের মত। “খাদ্য গ্রহণের মধ্যে দীর্ঘ ব্যবধান থাকলে বা খাবার এড়িয়ে গেলে, বিশেষত কার্বোহাইড্রেট বাদ দিলে, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করতে পারে।

    পুষ্টিবিদদের মতে  “কিছু ভিটামিনের ঘাটতি (বেশিরভাগ বি ভিটামিন) এবং ম্যাগনেসিয়ামের অভাবের কারণেও মাইগ্রেন (Migraines) হয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

    .

LinkedIn
Share