Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Indian Toilet: পশ্চিমী শৌচাগারের তুলনায় বেশি স্বাস্থ্যকর ভারতীয় স্টাইল! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Indian Toilet: পশ্চিমী শৌচাগারের তুলনায় বেশি স্বাস্থ্যকর ভারতীয় স্টাইল! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়রা দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিমী সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত। পশ্চিমী সভ্যতার (Western Culture) জীবনধারাকে অন্ধভাবে গ্রহণ করার ফলে ভারতীয়রা নিজস্ব সত্ত্বা হারিয়েছে। আজ আমরা পাশ্চাত্যের জীবনযাত্রাকে অনুসরণ করতে গিয়ে পশ্চিমী শৌচাগারের ধরণটিরও অনুকরণ করে ফেলেছি। যদি আরামের দিকটি যদি বলা হয় সেক্ষেত্রে পশ্চিমী শৌচাগার (Western Toilet) আরামদায়ক।কিন্তু ভারতীয় শৌচাগার আরামদায়ক না হলেও এটি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল ও শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। অন্তত এখন এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, আমরা সাধারণত এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করতে দ্বিধাবোধ করে থাকি। কিন্তু শৌচাগারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আমাদের খোলাখুলি ভাবে আলোচনা করা উচিত। ভারতীয় শৌচাগার (Indian Toilet) স্বাস্থ্যের পক্ষে কেন ভাল তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা যুক্তি দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ফের নয়া বিপদ, করোনা ভাইরাসের মতো লক্ষণ পাওয়া গেল রাশিয়ান বাদুড়ে!

    ভারতীয় শৌচাগার স্বাস্থ্যকর (Indian-toilets more hygienic)

    অনেকেই অবাক হয়ে যাবেন যে ভারতীয় শৌচাগার পশ্চিমী শৌচাগারের থেকে স্বাস্থ্যকর। পাবলিক টয়লেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারতীয় স্টাইলের শৌচাগার ব্যবহার করা উচিত। ভারতীয় শৌচাগারের সিটের সঙ্গে শারীরিক সংস্পর্শ না থাকায় মূত্রনালীতে সংক্রমণের (UTI) সম্ভাবনা কম থাকে। কিন্তু অপরদিকে পশ্চিমী শৌচাগারে শরীরের সঙ্গে শৌচাগারের সিটের সরাসরি সংযোগ থাকে। ফলত এই শৌচাগারের (Toilet) সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে। এছাড়াও যাঁরা পশ্চিমী শৌচাগার ব্যবহার করেন, তাঁরা মূলত টয়লেট পেপার ব্যবহার করে থাকেন। আর ভারতীয়রা পরিষ্কারের জন্য সাধারণত ব্যবহার করেন জল, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল।

    ভারতীয় শৌচাগার শরীরকে সুস্থ রাখে (Indian Toilets keep body fit)

    ভারতীয় টয়লেট ব্যবহার করাও এক ধরনের ব্যায়াম। এই ধরনের পজিশনে (Squatting) বসলে আমাদের পায়ের ব্যথা দূর হয় এবং শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালন ঠিক থাকে। জিমে গিয়ে কসরত না করেও শারীরিক ব্যায়াম হয়ে যায়। অন্যদিকে পশ্চিমী শৌচাগারে সিটে বসে কোনও নড়াচড়া না হওয়ায় শারীরিক দিক থেকে আরামদায়ক হলেও শরীরের কোন উপকারিতা নেই।

     ভারতীয় শৌচাগার শরীরের বর্জ্যকে সহজেই নির্গত করে (Indian Toilets help in digestion)

    চিকিৎসকরা জানিয়েছেন যে, ভারতীয়দের তুলনায় পাশ্চাত্যের মানুষেরা পেটের সমস্যায় বেশি ভোগেন। ভারতীয় শৌচাগারে বৈঠকের দেওয়ার মতো (Squat) করে বসায় সঠিক ভাবে খাবার হজম হয়ে যায়। এই পজিশনে বসলে সহজেই বর্জ্য শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ায় পেটে মল জমে থাকে না, শরীর সুস্থ থাকে কিন্তু অপরদিকে পশ্চিমী শৌচাগার ব্যবহারকারীদের শরীরে এমন কোন চাপ সৃষ্টি হয় না যা মলত্যাগে সহায়তা করায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
  • Fatigue: কাজে বসলেই আসছে ক্লান্তিভাব? এড়াবেন না! মেনে চলুন এই ৫ পরামর্শ

    Fatigue: কাজে বসলেই আসছে ক্লান্তিভাব? এড়াবেন না! মেনে চলুন এই ৫ পরামর্শ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক :মানুষের শরীরে যে কোনও সময় ক্লান্তি (Fatigue) আসতে পারে। একটানা কোনও একটি কাজ করার পর তাতে একঘেয়েমি চলে এলে শরীরে ক্লান্তিভাব চলে আসে। এছাড়া অনিদ্রা ও ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলেও শরীরে ক্লান্তি দেখা যায়। ব্যায়াম করলে প্রায়শই ক্লান্তি আসে যদিও পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ঘুমের মাধ্যমে এই ক্লান্তি কেটে যেতে পারে।

    শরীরে ক্লান্তি চলে এলে দৈনন্দিন রুটিনে (Daily Routine) এর প্রভাব পড়ে। তাই স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদী ক্লান্তি কাটাতে খাবারের দিকটি লক্ষ্য রাখতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, আয়রনের (Iron) ঘাটতি হলে শরীরে ক্লান্তি বাড়ে, অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স খারাপ হয়ে যায়। শর্করা জাতীয় খাদ্যে ক্যালোরির পরিমাণ কম থাকায় এই জাতীয় খাবারে পুষ্টির পরিমাণ কম থাকে। শরীরে কার্যকারিতা বাড়াতে সুষম খাদ্যের প্রয়োজন। আয়রন সহ ম্যাগনেসিয়াম (Magnesium), জিঙ্ক (Zinc), ভিটামিন-সি, ভিটামিন-বি যুক্ত সুষম খাবার গ্রহণ করলে ক্লান্তি দূর হয়।

    ক্লান্তি দূর করতে এবং শরীরকে উজ্জীবিত রাখার জন্য কিছু সহজ টিপস রয়েছে (Health Tips of beat Fatigue and keep body fit):

    প্রোটিন যুক্ত খাবার (Protein Diet)- দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে প্রোটিন যুক্ত খাবার অবশ্যই রাখা প্রয়োজন। প্রোটিন (Protein) শরীরের স্ট্যামিনাকে ঠিক রাখে। প্রোটিন যুক্ত খাবার শরীরের পেশী গঠনে ও হাড়ের ক্ষয় মেরামতে সহায়তা করে। সেই কারণে খেলোয়াড়েরা প্রোটিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করে থাকেন।

    হাইড্রেটিংযুক্ত পানীয় (Hydrating Drinks)- শরীরে পাচন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে হাইড্রেটিংযুক্ত পানীয় গ্রহণ করতে হবে। লেবুজল, ফলের রস বা গরুর দুধের মতো পানীয় গ্রহণ করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন (Dehydration) কমে। শরীরে ডিহাইড্রেশন ঘটলে ক্লান্তির বৃদ্ধি ঘটে এমনকি মানুষের চিন্তাশক্তি লোপ পায়। মহিলাদের উপর ডিহাইড্রেশনের প্রভাব সর্বাধিক।

    আরও পড়ুন: কোন কোন খাবারের যুগলবন্দী শরীরে পুষ্টি শোষণ ক্ষমতা বাড়ায়? জেনে নিন

    কফি খাওয়া কমাতে হবে (Reduce Coffee Intake)-  কফি প্রেমীরা এই পরামর্শটি মানতে অবশ্যই নারাজ। সকলের একটি ভুল ধারণা রয়েছে যে কফি খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। কফি খেলে সাময়িকভাবে শরীরে উদ্দীপনা এলেও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষেত্রে শরীরে ক্লান্তি ভাব দেখা যায়। কফি বেশি পান করলে অনিদ্রার মতো রোগ দেখা যায়। তাই এক কাপ কফি খেলে দুই কাপ জল খেতে হবে।

    অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকতে হবে (Stay away from Alcohol)- অ্যালকোহল (Alcohol) শরীরে এনার্জির মাত্রা শেষ করে দিতে পারে। শরীরে ডিহাইড্রেশনের সৃষ্টি করে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অ্যালকোহল শরীরে এপিনেফ্রিনের মাত্রারও বৃদ্ধি ঘটায় ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।

    সুষম আহার গ্রহণ (Balanced Food)- বাজারের ফাস্টফুড (Fast Food) থেকে দূরে থাকতে হবে। পুষ্টিবিদদের পরামর্শ নিয়ে শরীরের প্রয়োজনীয় খাদ্যগ্রহণ করা উচিত।

    সুষম ডায়েটের (Balanced Diet) পাশাপাশি শারীরিক কসরত করাও প্রয়োজন। স্থুলকায় ব্যক্তিদের দৈনিক ১০ মিনিট হাটাচলা করা প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • World Alzheimer’s Day 2022: আজ বিশ্ব অ্যালজাইমার্স দিবস, এই দিনের গুরুত্ব জানেন?

    World Alzheimer’s Day 2022: আজ বিশ্ব অ্যালজাইমার্স দিবস, এই দিনের গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যালজাইমার্স (Alzheimer’s) এক ধরনের মস্তিষ্কের রোগ। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশের মূল কারণ হল অ্যালজাইমার্স। এই রোগ ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি বা চিন্তাভাবনার শক্তিকে ধ্বংস করে দেয়। অবশেষে সহজ কাজগুলি করার ক্ষমতাও চলে যায়। আর দিন দিন এই রোগ গোটা বিশ্ব জুড়ে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। তাই যাতে সাধারণ মানুষ এই রোগটা নিয়ে সচেতন হয়, সতর্ক হয়, তার জন্যই ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্ব জুড়ে পালিত হয় অ্যালজাইমার্স ডে (World Alzheimer’s Day)। বিশ্বে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে এটি ডিমেনশিয়ার মূল কারণ।

    এই দিনের গুরুত্ব

    বিশ্ব অ্যালজাইমার রিপোর্ট, ২০০৯ সালের অ্যালজাইমার্স দিবসের দিন প্রকাশ্যে আনা হয়, যাতে সেটার মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা যায়। এর পর থেকে প্রতি বছরই এই দিন রিপোর্টটি প্রকাশ করা হতে থাকে। ফলে এই রোগ সম্পর্কে সচেতন করতে ও কীভাবে এই রোগ ধীরে ধীরে ভয়াবহ রূপ ধারণ করছে, তা সম্পর্কে সতর্ক করতেই এই দিনটি পালন করা হয়।

    আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকা উচিত এই ৫টি খাবার

    অ্যালজাইমারের উপসর্গ

    • স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া হচ্ছে অ্যালজাইমারের প্রাথমিক লক্ষণ। কোথাও কোনও জিনিস রেখে ভুলে যাওয়া, কারও নাম ভুলে যাওয়া, গুরুত্বপূর্ণ কাজ ভুলে যাওয়া বা তারিখ, একই প্রশ্ন বারবার করার মতো সমস্যা দেখা দেয়।
    • এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সময়, তারিখ, মরশুম, দিক- ইত্যাদি ভুলে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।
    • প্রতিদিনের কাজ শেষ করতে না পারা, এই রোগের ক্ষেত্রে দেখা যায়। এছাড়াও কোনও জিনিস বুঝতে, আলোচনা করতে সমস্যা দেখা যায়।
    • অ্যালজাইমার্সে  আক্রান্ত ব্যক্তির মেজাজে পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন- বিভ্রান্ত, সন্দেহ করা, হতাশ, ভীত বা চিন্তিত ইত্যাদির মত লক্ষণ দেখা যায়।

    অ্যালজাইমারের কারণ

    • মস্তিষ্কের বয়সজনিত পরিবর্তন।
    • জেনেটিক, পরিবেশগত এবং বংশগত হতে পারে এই রোগ।
    • বার্ধক্য এই রোগের অন্যতম ঝুঁকির কারণ। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আলজাইমারের ঝুঁকি দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
    • এছাড়াও মাথায় গুরুতর আঘাত পেলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

    এই রোগ প্রতিরোধের উপায়

    যদিও এই রোগ প্রতিরোধ করা কঠিন। তবে জীবনধারায় পরিবর্তন, নিয়মিত ব্যায়াম করা, পুষ্টিকর খাবার এই রোগের মোকাবিলায় সহায়ক হয়ে উঠতে পারে। এছাড়াও রক্তচাপ, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত।

     

  • Covid Mask: বাতাসে উপস্থিত করোনা ভাইরাস শনাক্ত করবে বিশেষ মাস্ক! এবিষয়ে কী জানালেন বিজ্ঞানীরা?

    Covid Mask: বাতাসে উপস্থিত করোনা ভাইরাস শনাক্ত করবে বিশেষ মাস্ক! এবিষয়ে কী জানালেন বিজ্ঞানীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই জানা গিয়েছিল যে, আপনি কোভিডে আক্রান্ত কিনা তা বলে দেবে মোবাইলের অ্যাপ। আর এখন জানা গিয়েছে, বাতাসে করোনা ভাইরাস আছে কিনা তা শনাক্ত করবে বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি করা একটি মাস্ক। আর ১০ মিনিটের মধ্যেই সেই বিষয়ে জানতে পারবেন আপনার মোবাইল থেকে।

    প্রায় তিনবছর ধরে বিশ্বব্যাপী মানুষ এই মারণ ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে চলেছে। আগের থেকে এখন করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। তবুও মাঝে মাঝেই করোনা সংক্রমণের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। আবার এমনটাও দেখা গিয়েছে যে, বর্তমানে করোনার উপসর্গ দেখেও পরীক্ষা করাতে চান না অনেকেই। ফলে এবারে জনতার সুবিধার্থে এই ধরণের মাস্ক তৈরি করা হল যা বাতাসে উপস্থিত করোনা ভাইরাসকে শনাক্ত করতে পারবে।

    আরও পড়ুন: এবার মোবাইল অ্যাপই বলে দেবে আপনি কোভিড আক্রান্ত কি না

    জানা গিয়েছে, এই মাস্ক শুধুমাত্র বাতাসে উপস্থিত করোনা ভাইরাসই শনাক্ত করবে না, ইনফ্লুয়েঞ্জার মত ভাইরাসের উপস্থিতিও জানিয়ে দেবে মোবাইলে। সাংহাই টংজি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞানী ইয়িন ফাং জানিয়েছেন, আগের স্টাডিতে দেখা গিয়েছে, মাস্কই করোনা ভাইরাস ছড়ানো ও সংক্রামিত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে পারে। তাই তাঁরা এমন একটি মাস্ক তৈরি করতে চেয়েছিলেন যা বাতাসে ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করতে পারবে ও যে মাস্ক পরে আছে তাকে সতর্ক করতে পারবে। তিনি আরও জানিয়েছেন যে তাদের তৈরি করা মাস্ক বদ্ধ জায়গায়, যেখানে সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, সেখানে ভালো কাজ করতে পারে।

    তিনি আরও জানিয়েছেন, তাঁর দলের পরবর্তী লক্ষ্য হল মাস্কের পলিমার এবং ট্রানজিস্টরগুলির নকশাকে অপ্টিমাইজ করা ও সেন্সরের সেন্সিটিভিটিকে বৃদ্ধি করা, যাতে মাস্কের ভাইরাস শনাক্ত করতে বেশি সময় না লাগে। তাঁরা এই মাস্কে অ্যাপটামারস নামে এক সেন্সর ব্যবহার করেছে, এটি এক ধরেণের সিন্থেটিক অণু যা ভাইরাসকে শনাক্ত করতে পারে। এই অ্যাপটামারস বাতাসে ভাইরাসের সংস্পর্শে এলে সংশ্লিষ্ট আয়ন-গেটেড ট্রানজিস্টর সিগন্যালকে বুস্ট করবে এবং ফোনের মাধ্যমে মাস্ক পরা ব্যক্তিকে সতর্ক করবে। বিজ্ঞানীরা এই সেন্সরের আরও পরিবর্তন করতে চলেছে, যাতে ভবিষ্যতে করোনা ভাইরাসের পাশাপাশি মাস্কটি H5N1 এবং H1N1 ভাইরাসকেও শনাক্ত করতে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Weight Loss: সামনে পুজো ! ওজন কমাত চান? খাবার থালায় রাখুন এই সাত সবজি

    Weight Loss: সামনে পুজো ! ওজন কমাত চান? খাবার থালায় রাখুন এই সাত সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহ পেরলেই মহালয়া। দরজায় কড়া নাড়ছে পুজো। আর পুজোর চারদিন মানেই জমিয়ে খাওয়া আর দেদার আড্ডা। রাত জেগে ঠাকুর দেখা তো মাঝেমধ্যেই সফট ড্রিঙ্কসে চুমুক। ফলে পুজোর শেষে ওজন তো বাড়বেই। তাই পুজোর আগে কয়েকটা দিন ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। অতএব লাঞ্চ বা ডিনারে রাখুন এই সবজিগুলি।

    ফুলকপি: গবেষকদের মতে ফুলকপিতে আছে সালফোরাফেন। যা এক বিশেষ ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরে প্রদাহ রোধ করে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

    ব্রকলি: এই আনাজ এখন আমাদের খাবারের তালিকায় যোগ হচ্ছে। দেখতে অনেকটা ফুলকপির মতোই। স্বাদও প্রায় কাছাকাছি। তবে সবুজ রঙের এই সবজি নিজ গুণেই পরিচিত। ব্রকলিকে নিউট্রিয়েন্ট পাওয়ারহাউস বলা যেতে পারে। এর ভেতরে প্রচুর ক্যাসলিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে এবং আয়রন রয়েছে। ব্রকলিতে আছে প্রচুর ফাইবার এবং ক্যালোরি বেশ কম। তাইতো এই সবজি ওজন কমাতে ভীষণ উপকারী।

    আরও পড়ুন: রোজ ভিটামিন সি গ্রহণ করছেন? সাবধান! অতিরিক্ত ভিটামিন সি ডেকে আনতে পারে বিপদ

    পালংশাক: গাঢ় সবুজ রঙের এই শাক বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরপুর। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম এবং ফাইবার। পালংশাকে ক্যালোরির পরিমাণ অত্যন্ত কম। পালং শাক শুধু যে ওজন কমাতে সাহায্য করে তাই নয়, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ এবং যেকোনো ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধেও এটি বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। 

    টোম্যাটো:  প্রায় সব রান্নাতেই টোম্যাটো ব্যবহার করা হয়। টোম্যাটোতে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপিন। ওজন কমাতে এটি ভীষন কার্যকরী। নিয়মিত টোম্যাটো খেলে অনেক অসুখও দূরে থাকে। এটি আপনি সালাদে কিংবা সবজিতে ব্যবহার করতে পারেন।

    লঙ্কা: খাবারের সঙ্গে লঙ্কা খেলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ লঙ্কায় থাকে ক্যাপসিন। যা দেহের বিপাক হার বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    ক্যাপসিকাম: পুষ্টিকর এই সবজিতে আছে ভিটামিন সি, ডায়েটারি ফাইবার, ভিটামিন ই, বি৬ এবং ফোলেট। রঙিন এই সবজিতে জলের পরিমাণ বেশি থাকে। ক্যাপসিকাম মেটাবলিজমের হার বাড়ায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।

     মিষ্টি আলু: পুড়িয়ে নিয়ে তার উপরে সামান্য লবণ ও লেবুর রস ছড়িয়ে নিন। খেতে বেশ লাগবে। মিষ্টি আলুতে প্রচুর ফাইবার এবং কমপ্লেক্স কার্ব আছে। এটি ত্বকের পক্ষেও অত্যন্ত উপকারী। আলুর বদলে আপনি মিষ্টি আলু খেতে পারেন। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dengue: আপনি কি দ্বিতীয়বার ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হতে পারেন? কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার ডেঙ্গি হয়েছে?

    Dengue: আপনি কি দ্বিতীয়বার ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হতে পারেন? কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার ডেঙ্গি হয়েছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত জ্বর, গা-হাত-পা ব্যথা  হলেই আপনারা সাধারণ জ্বরের ওষুধ খেয়ে নেন ও তখন জ্বর কমে গেলে আপনিও মনে করেন যে, হয়তো সব সমস্যা চলে গিয়েছে, কিন্তু অনেক সময় তা নাও হতে পারে। কারণ পরীক্ষা করে দেখা গেল আপনি ডেঙ্গি আক্রান্ত। ফলে জ্বর হলেই ভাববেন না যে তা সাধারণ জ্বর। অনেকে সাধারণ জ্বর ও ডেঙ্গি জ্বরের মধ্যে অনেকেই তফাত করতে পারেন না, আবার দ্বিতীয়বারের জন্য ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হওয়া যায় কিনা, সে নিয়েও প্রশ্ন থাকে অনেকের।

    কজন ব্যক্তি একবারের বেশি ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত হতে পারে?

    ডেঙ্গি (Dengue) একটি ভাইরাস ঘটিত রোগ। এ ক্ষেত্রে এডিস ইজিপ্টাই (Aedes Aegypti) মশা মানুষের শরীরে ভাইরাসের প্রবেশ ঘটিয়ে প্লেটলেট নষ্ট করে দেয়। ফলে যেহেতু এটি ভাইরাস ঘটিত রোগ, ফলে একাধিকবার আপনি ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হতে পারেন। এবং একবারের বেশি ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হলে তা তুলনামূকভাবে বেশি বিপজ্জনক হয়ে পড়ে। এই ধরণের মশা সাধারণত ভোরবেলা বা সন্ধ্যার আগে কামড়ায়। ডেঙ্গু জ্বর ‘ব্রেক-বোন ফিভার’ নামেও পরিচিত, কারণ এটির কারণে শরীরে ব্যথা ও তীব্র জ্বর হয়।

    আরও পড়ুন: ডেঙ্গি মোকাবিলায় হল না সমন্বয়, ডেঙ্গির প্রকোপে তাই জেরবার রাজ্যবাসী!

    তবে একটু সতর্ক হলেই ভেক্টরের বংশবৃদ্ধি প্রতিরোধ করে ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া আটকানো যেতে পারে। সাধারণত জমা জলেই জন্ম নেয় ডেঙ্গির লার্ভা। বিশেষত বর্ষাকালে এডিস মশার প্রকোপ বাড়ে। ফলে আশেপাশে জল জমা হতে দেবেন না। মশা নিরোধক, মশারি, মশার প্রজনন স্থল নির্মূল করা; এবং কীটনাশক ব্যবহার সবই ডেঙ্গি প্রতিরোধে কার্যকর।

    ডেঙ্গির লক্ষণ ও কীভাবে বুঝবেন আপনি কোভিড নাকি ডেঙ্গিতে আক্রান্ত?

    সাধারণত, ডেঙ্গিতে আক্রান্ত ব্যক্তির জ্বর, মাথাব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথা, পেশী ব্যথা, হাড়ের ব্যথা এবং জয়েন্টে ব্যথা দেখা যায়। ত্বকে ক্ষত, এবং নাক বা মাড়ি থেকে রক্তপাতও দেখা যেতে পারে। ডেঙ্গিতে আক্রান্ত রোগীর প্রস্রাব ও মলের সঙ্গেও রক্তপাত হতে পারে। ডেঙ্গির সংক্রমণ হলে রক্তে অনুচক্রিকা বা প্লেটলেট কাউন্ট কমে যেতে শুরু করে। আর এই কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে হেমারেজ অর্থাৎ রক্তক্ষরণ হয়। প্রায়শই ত্বকে ফুসকুড়িও দেখা যেতে পারে। এই সমস্ত লক্ষণগুলি প্রতিটি রোগীর মধ্যে উপস্থিত নাও হতে পারে এবং এই লক্ষণগুলি হয় হালকা বা গুরুতর হতে পারে। জ্বর সাধারণত ২-৭ দিন স্থায়ী হয়। এই সময়ে ক্রমাগত বমি, পেটে ব্যথাও দেখা যায়। তাই কারোর জ্বর আসলেই এবং এই লক্ষণগুলি দেখা গেলেই তাদের সতর্ক থাকতে হবে। ডেঙ্গির কিছু উপসর্গ কোভিডের সঙ্গে মিলে গেলেও যদি হাঁচি এবং নাক দিয়ে জল পড়ে, তবে বোঝা যাবে ডেঙ্গির আশঙ্কা কম।

  • Covid-19: পুজোর আগেই স্বস্তির খবর! ‘করোনা মহামারীর শেষ দেখা যাচ্ছে’, ঘোষণা ‘হু’ প্রধানের

    Covid-19: পুজোর আগেই স্বস্তির খবর! ‘করোনা মহামারীর শেষ দেখা যাচ্ছে’, ঘোষণা ‘হু’ প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর আগেই এক স্বস্তির খবর পাওয়া গেল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে। বুধবার হু (WHO) থেকে জানানো হয়েছে যে, কোভিড (Covid-19) এখনও পর্যন্ত পুরোপুরিভাবে চলে না গেলেও করোনাভাইরাসের শেষ হওয়ার কিছু আশা দেখা যাচ্ছে। কারণ হু থেকে দাবি করা হয়েছে যে, গত সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী করোনভাইরাসে মৃতের সংখ্যা, ২০২০ সালের মার্চের পর থেকে সবচেয়ে কম রিপোর্ট করা হয়েছে, ফলে এটি গোটা বিশ্বের জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে। কারণ প্রায় তিনবছর ধরে বিশ্বব্যাপী মানুষ লড়াই করে চলছে করোনা মহামারীর সঙ্গে।

    জেনেভায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে ডব্লিউএইচওর প্রধান টেড্রোস গেব্রেইসাস (Tedros Adhanom Ghebreyesus) বলেছেন, ‘মহামরারী ইতি টানার ক্ষেত্রে এর থেকে আর কখনও ভালো জায়গায় ছিলাম না। আমরা এখনও শেষ পর্যায়ে পৌঁছায়নি। কিন্তু শেষটা দেখা যাচ্ছে।’ হু-এর থেকে জানানো হয়েছে, গত সপ্তাহে মৃত্যুর হার ২২ শতাংশ কমেছে। আগের সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩১ লাখ।

    আরও পড়ুন: “করোনা ভাইরাস ক্লান্ত নয়, আগামী মাসে ফের বাড়বে আক্রান্তের সংখ্যা”, সতর্কবার্তা ‘হু’ প্রধানের

    হু থেকে আরও জানানো হয়েছে যে, বিশ্বের অনেক দেশেই করোনা পরীক্ষা করার হার কমে গিয়েছে, করোনার টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রেও সব জায়গায় সমান নয়। ফলে এখন থেকেই করোনার বিরুদ্ধে লড়তে বিভিন্ন বিধিনিষেধ মেনে চলাতে হবে। কারণ শীতকাল চলে আসলেই করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করার কথা জানিয়েছে হুর প্রধান। টেড্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসাস বলেন, ‘আমরা যদি এখন সেই সুযোগ না নিই, আমাদের সামনে আরও ভ্যারিয়েন্ট, আরও মৃত্যু, আরও বিপদ এবং আরও বেশি অনিশ্চয়তার ঝুঁকি তৈরি হতে পারে।’

    ফলে শীত আসার আগেই এক আগাম সতর্কতা হু-এর তরফে গোটা বিশ্ববাসীকে দেওয়া হল। আপাতত বিশ্বে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬১০,০৯২,৪৮২। মৃত্যু হয়েছে ৬,৫১৯,০৩২ জনের। যদিও অনেক মহলের দাবি যে, করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এবং মোট মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি, এবং আসল তথ্য গোপন রাখা হচ্ছে।

  • National Digital Health Card: তথ্য ডিজিটালাইজ করার প্রক্রিয়া শুরু, কীভাবে পাবেন ডিজিটাল হেলথ কার্ড, জানুন

    National Digital Health Card: তথ্য ডিজিটালাইজ করার প্রক্রিয়া শুরু, কীভাবে পাবেন ডিজিটাল হেলথ কার্ড, জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা ভেবেই ভারত সরকার চালু করেছে ডিজিটাল হেলথ কার্ড। এবার হেলথ কার্ডের মাধ্যমে রোগীর সমস্ত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য ডিজিটাল ভাবে সংরক্ষণ করার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। আয়ুষ্মান ভারত ডিজিটাল মিশনের অধীনে, ভারত সরকার ডিজিটাল হেলথ কার্ড ২০২২-এর উদ্যোগ চালু করেছে।

    এই স্বাস্থ্য কার্ড গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি মানুষকে তাদের চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য ডিজিটালভাবে এক জায়গায় সংরক্ষণ রাখার সুবিধা দেয়। সম্প্রতি ভারত সরকার ডিজিটাল হেলথ কার্ড ২০২২ দিয়ে মেডিকেল রেকর্ড ডিজিটাইজ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। সরকার থেকে উল্লেখ করা হয়েছে, সাধারণ মানুষ যে কোনও সময় তাদের ডিজিটাল হেলথ কার্ড থেকে সেই সমস্ত তথ্য ডিলিট করে দিতে পারবে। 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করে জানান, এর মাধ্যমে সকল দেশবাসীর মেডিক্যাল রেকর্ডস এক জায়গায় রাখবে কেন্দ্রীয় সরকার। দেশবাসীর স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই চালু করা হয়েছে এই ন্যাশনাল ডিজিটাল হেলথ মিশন। দেশের সকলেই পাবে এই ডিজিটাল হেলথ কার্ড।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগে ফের চিন্তা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি, ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আক্রান্ত ৪০১ জন

    ডিজিটাল হেলথ কার্ড বানানোর জন্য কী কী দরকার?

    ডিজিটাল হেলথ কার্ডের জন্য রেজিস্টার করার জন্য, নাগরিকদের একটি আধার কার্ড বা ড্রাইভিং লাইসেন্স, আধার কার্ডের সাথে লিঙ্কযুক্ত মোবাইল নম্বর, জন্মের সার্টিফিকেট এবং ঠিকানার প্রমাণ থাকতে হবে। এছাড়াও আধার কার্ড বা ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহার করে অনলাইনে ডিজিটাল হেলথ কার্ড ২০২২ এর জন্য আবেদন করা যায় এবং তারপরে ডিজিটাল হেলথ কার্ড রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ২০২২ পূরণ করতে হবে। এরপর একটি ABHA ডিজিটাল স্বাস্থ্য কার্ড ডাউনলোড করতে হবে।

    ডিজিটাল হেলথ কার্ডের জন্য কীভাবে অ্যাপ্লাই করবেন?

    • প্রথমেই হেলথ আইডি পোর্টালে (https://healthid.ndhm.gov.in/) যান।
    • ক্রিয়েট ডিজিটাল হেলথ কার্ডে ক্লিক করুন।
    • আধার কার্ড বা ড্রাইভারের লাইসেন্সে ক্লিক করুন এবং পরবর্তী অপশনটি ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে এগিয়ে যান।
    • আধার কার্ড নম্বর বা ড্রাইভিং লাইসেন্সের নম্বর লিখুন এবং পরবর্তী অপশনে যান৷ নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, প্রাপ্ত ওটিপি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সহ সম্পূর্ণ বিবরণ পূরণ করুন। এতে প্রোফাইলটি সম্পূর্ণ হবে।
    • এরপর একটি অনলাইন আবেদন ফর্ম পূরণ করুন এবং এরপরেই ডিজিটাল হেলথ কার্ডের ABHA নম্বর তৈরি হবে।
    • ABHA নম্বর তৈরির বিষয়ে একটি নোটিফিকেশন আসবে এবং ওয়েবসাইট থেকে হেলথ আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যাবে।
  • Healthy Habits: ১০০ বছর বা তারও বেশি বাঁচতে চান? আজ থেকেই শুরু করুন এই ৫ টি কাজ

    Healthy Habits: ১০০ বছর বা তারও বেশি বাঁচতে চান? আজ থেকেই শুরু করুন এই ৫ টি কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দর ও সুস্থভাবে বাঁচতে বিশ্বের প্রায় সব মানুষই চান। অনেকে তো আবার ১০০ বছর পর্যন্তও বেঁচে থাকতেন চান। কিন্তু কতজনই বা বাঁচেন। খুব বেশি হলে ৯০, এর বেশি বয়সেও মানুষ বেঁচে আছেন এমনটা খুব কমই দেখা যায়। তবে, ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের মতে ২০২১ সালে সারা বিশ্ব থেকে ১০০ বছর বা তারও বেশি বয়সী ৫০০,০০০ এরও বেশি লোক ছিল।

    ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম প্রকাশ করে যে শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৯৭,০০০ শতবর্ষী বাস করে,  সুতরাং এখানেই বেশি শতবর্ষী মানুষ বাস করে। এরপরে জাপানের স্থান। এখানে ৭৯০০০ শতবর্ষী বাস করেন। ১১৯ বছর বয়স পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন জাপানের এক বসবাসকারী। যার নাম ছিল কেন তানাকা। এরপর ২০২২ সালের এপ্রিলে তানাকার মৃত্যুর পর, লুসিল র‌্যান্ডন নামে এক সন্ন্যাসী যিনি সিস্টার আন্দ্রে নামেও পরিচিত ছিলেন, তিনি ১১৮ বছর পর্যন্ত বেঁচেছিলেন। ফলে তাঁর নাম যা গিনেস ওয়ার্ল্ড বুকে লেখা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: প্রাণঘাতী রোগ থেকে মুক্তি পেতে চান? প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন দানা শস্য বা হোল গ্রেন

    সুতরাং বিশেষজ্ঞদের মতে, ১০০ বছর বা তারও বেশি বয়স পর্যন্ত বেঁচে থাকা যায়। তবে মেনে চলতে হবে কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস।

    1. দীর্ঘ জীবন যাপনের চাবিকাঠি হল সুস্থ জীবনযাপন করা। অবশ্যই, একটি ফিট, স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখার ক্ষেত্রে ডায়েট এবং ব্যায়ামের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে সিস্টার আন্দ্রে থেকে কিছু অনুপ্রেরণা নিতে বলা হয়েছে। কারণ তিনি প্রতিদিন এক গ্লাস রেড ওয়াইন ও চকোলেট খেতেন। তাই মনে করা হয়েছে, তাঁর দীর্ঘায়ুর পেছনে চকোলেট ওরেড ওয়াইনের অবদান থাকতে পারে।
    2. একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে ব্যক্তিরা খুব হাঁটা-চলা করা যায় এমন এলাকায় বসবাস করেন তাদের বয়স ১০০-এ পৌঁছানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। সুতরাং সামাজিক এবং পরিবেশগত কারণগুলিও দীর্ঘায়ুতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখে।
    3. জীবনে সবসময় পজিটিভ বা ইতিবাচক থাকতে হয়, দীর্ঘ জীবনের পেছেনে এই পজিটিভিটিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    4. বেশি সময় ধরে বেঁচে থাকার জন্য চিনাবাদামের গুরুত্ব অনেক। কারণ একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যারা প্রতিদিন নিয়মিতভাবে চিনাবাদাম খেয়ে থাকেন, তাঁদের তাড়াতাড়ি মৃত্যুর সম্ভবনা কমে যায়।
    5. দীর্ঘায়ুর জন্য সবসময় ফিট থাকতে হবে। আর ফিট থাকার জন্য কোনও না কোনও অ্যাক্টিভিটির মধ্যে থাকা উচিত। বিভিন্ন খেলা টেনিস, ফুটবল, সুইমিং, দৌড়ানো ইত্যাদির মাধ্যমে অ্যাক্টিভ থাকা যায় ও বেশিদিন পর্যন্ত বাঁচার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  • Guava Leaf Tea: পেয়ারা পাতার চা কমাবে ওজন! এর গুণাগুণ জানলে চমকে যাবেন আপনিও

    Guava Leaf Tea: পেয়ারা পাতার চা কমাবে ওজন! এর গুণাগুণ জানলে চমকে যাবেন আপনিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেয়ারা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন ও এই ফল ভিটামিনে ভরপুর। তাই এটি স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী, এই কথা প্রায় সবাই জানে। পেয়ারা ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির একটি সমৃদ্ধ উৎস। এগুলিতে ক্যালোরি কম এবং প্রোটিন এবং ফাইবারেও সমৃদ্ধ। দস্তা, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনের মতো খনিজগুলিও অল্প পরিমাণে উপস্থিত থাকে।

    কিন্তু জানেন কী পেয়ারার পাশাপাশি পেয়ারার পাতাও খুব উপকারী? পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই পেয়ারা পাতা দিয়ে বানানো চায়ের এমন কিছু উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন।

    রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

    পেয়ারা পাতার চা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে গ্লুকোজের শোষণকে পরিমিত করে। পাতাগুলি বেশ কিছু এনজাইমকেও বাধা দেয় যা হজমের সময় কার্বোহাইড্রেটকে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করে, যা টাইপ-2 ডায়াবেটিস মেলিটাসযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য উপকারী হবে।

    ডায়রিয়া থেকে মুক্তি পান

    গবেষণা অনুসারে এটি দেখা গেছে যে পেয়ারা পাতার চা খাওয়ার পরে ডায়রিয়া দ্রুত নিরাময় হয়। কারণ ডায়রিয়ার স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিয়াস ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে বাধা দেয়। এটি পেটের ব্যথা কম করতে সহায়তা করে।

    আরও পড়ুন: দীর্ঘমেয়াদি ব্যথায় ভুগছেন? ফিজিওথেরাপি নিন, সুস্থ থাকুন

    ওজন কমাতে সাহায্য করে

    পেয়ারা পাতার রস বিভিন্ন এনজাইমকে বাধা দেওয়ার ক্ষমতা রাখে যা কার্বোহাইড্রেটকে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করে, যার ফলে ওজন কমতে সুবিধে হয়। এছাড়াও  এতে ক্যালোরি কম।

    অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য

    পেয়ারার পাতার রসে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পাতায় বেশ কিছু উপাদান – ফ্ল্যাভোনয়েড, ট্যানিন এবং অ্যাসিড রয়েছে। ফলে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলির চিকিৎসা করতে সহায়তা করে।

    কোলেস্টেরল কমায়

    গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পেয়ারা পাতার চা LDL (লো-ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন) কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, যা “খারাপ কোলেস্টেরল” নামেও পরিচিত। আবার ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

    ভিটামিন সি-এর একটি সমৃদ্ধ উৎস হিসেবে পেয়ারা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বা একটি ইমিউনো সিস্টেম বজায় রাখতে সাহায্য করে।

    ঋতুস্রাবের ক্র্যাম্প কম করে

    একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে মহিলারা পিরিয়ডের সময় পেয়ারা পাতার চা খেলে যন্ত্রণাদায়ক ক্র্যাম্প থেকে মুক্তি পায়।

    পেয়ারা পাতা দিয়ে কীভাবে চা বানাবেন?

    চারটি বড় পেয়ারা পাতা ধুয়ে নিন, একটি প্যানে এক কাপ জল গরম করে তাতে পেয়ারা পাতা দিন। পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। পাতাগুলো ছেঁকে জলে অর্ধেক লেবুর রস দিয়ে দিন। এরপর স্বাদ অনুযায়ী কিছু মধু যোগ করে ভালো করে মিশিয়ে নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share