Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Low-Carb Vegetables: রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে খান এই লো-কার্বযুক্ত সবজি

    Low-Carb Vegetables: রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে খান এই লো-কার্বযুক্ত সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী ও জটিল অসুখ। বেশিরভাগ মানুষ অবশ্য এই অসুখকে ঠিক পাত্তা দিতে চান না। যদিও বিষয়টাকে একবারে অবহেলায় রেখে দিলে চলবে না। ডায়াবেটিস হলে মানুষকে সতর্ক হয়ে যেতে হবে। এমনকী কিছু এমন খাবার খেতে হবে যা সুগার কমায়। আপনারও যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে এখনই খাদ্যাভ্যাসের দিকে যত্ন নিন। ৭টি লো-কার্ব যুক্ত সবজির নাম জেনে নিন, 

    রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে লো-কার্ব যুক্ত সবজি

    গাজর

    গাজর নন-স্টার্চি সবজি গ্রুপের অন্তর্গত। তাই যাঁদের সুগার লেভেল হাই, তাঁরা এটি নিরাপদে খেতে পারেন। এই সবজি ফাইবার এবং ভিটামিন এ-তে সমৃদ্ধ। এটি চোখের স্বাস্থ্য উন্নত করার পাশাপাশি শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। কারণ গাজরে কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকে।

    মাশরুম

    কম গ্লাইসেমিক সূচক এবং গ্লাইসেমিক লোড কন্টেন্ট সহ, মাশরুম রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি ভালো। মাশরুম একটি কম-ক্যালোরি, কম কার্বযুক্ত খাবার যা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী।

    ব্রকলি

    এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আরেকটি দুর্দান্ত সবজি। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে। ব্রকলি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়ায় এবং এতে উল্লেখযোগ্য অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

    বাঁধাকপি

    প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে এতে, যা হার্টের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে।  বাঁধাকপি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল সবজি। ফাইবারে ভরপুর বাঁধাকপি খাবারের হজমকে ধীর করে দেয় এবং এইভাবে আপনার চিনির মাত্রা বাড়াতে বাধা দেয়।

    ফুলকপি

    বাঁধাকপির মত, ফুলকপিও কম কার্বোহাইড্রেটযুক্ত সবজি যা ডায়াবেটিস রোগীরা নিরাপদে তাদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।

    পালং শাক

    পালং শাক ফোলেট, ফাইবার এবং ভিটামিন এ, বি, সি, ই এবং কে এর একটি দুর্দান্ত উৎস। ফলে এটি  এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। এই শাক রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি রোধ করে।

    টোম্যাটো

    গাজরের মত, টোম্যাটোও স্টার্চবিহীন সবজি যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

  • Fatty Liver: ফ্যাটি লিভারে ভুগছেন! মেনে চলুন এই নিয়মগুলো

    Fatty Liver: ফ্যাটি লিভারে ভুগছেন! মেনে চলুন এই নিয়মগুলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিভারে ফ্যাট জমা হওয়ার পরিমাণ যখন বাড়তে থাকে তখন তাকে ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) বলে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে তাই ফ্যাটযুক্ত খাবার খাদ্যতালিকায় একেবারেই কমিয়ে দিতে হবে।

    আরও পড়ুন: রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে খান এই লো-কার্বযুক্ত সবজি

    স্বাস্থ্যবিদরা কী বলছেন?

    স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সাধারণত পাঁচ থেকে ছ’শতাংশ চর্বি শোষণ করার ক্ষমতা রয়েছে লিভারের। এর চেয়ে বেশি চর্বি জমা হলেই তা ফ্যাটি লিভারের (Fatty Liver) কারণ হতে পারে । ডাক্তারদের মতে, ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) ডেকে আনতে পারে ‘সিরোসিস অফ লিভার’- নামের ভয়ঙ্কর রোগকে। ওবেসিটি, ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, থাইরয়েডের মতো রোগ থাকলেও ফ্যাটি লিভার হতে পারে। তেমন কোনও ওষুধ নেই, যা খেলেই ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) একেবারে সেরে যাবে। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার এবং শারীরিক কসরত এই রোগের ক্ষেত্রে ভালো ফল দেয়। গ্রেড ১, গ্রেড ২ এবং গ্রেড ৩ ইত্যাদি বিভিন্ন পর্যায় থাকে ফ্যাটি লিভারের (Fatty Liver)। গ্রেড ২ বা তার বেশি পর্যায়ে যদি এই রোগ ছড়িয়ে পড়ে তখন পুষ্টিবিদের পরামর্শ মেনেই চলতে হয়। তবে গ্রেড ১ ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) রোগ অত বিপজ্জনক নয়। জীবনের কিছু অভ্যাসে পরিবর্তন এনেই এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

    ফ্যাটি লিভার (Fatty Liver) থেকে মুক্তি পেতে কী কী করবেন

    -ঘুমের পরিমাণ বাড়াতে হবে। দিনে অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমোতে হবে।

    -নিয়মিত ৩ লিটার করে জল খেতে হবে।

    -খালি পেটে থাকা যাবে না। সময়ের খুব বেশি ব্যবধান রেখে খাওয়া দাওয়াও করা যাবে না। বার বার করে খেতে হবে।

    -ঘি, মাখন, চিজ, রেড মিট— এইগুলি একেবারেই খাওয়া যাবে না। 

    – শরীরচর্চা খুব গুরুত্বপূর্ণ । দিনে অন্তত এক ঘণ্টা সময় বার করে হাঁটাহাটি করলেও উপকার পাবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • World AIDS Day: আজ বিশ্ব এইডস দিবস, জানুন এই বিশেষ দিনটির তাৎপর্য

    World AIDS Day: আজ বিশ্ব এইডস দিবস, জানুন এই বিশেষ দিনটির তাৎপর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১ ডিসেম্বর দিনটি প্রতি বছর বিশ্ব এইডস (World AIDS Day) দিবস হিসেবে বিশ্বে পালিত হয়। উদ্দেশ্য, এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি। বিশেষ এই দিনটি পালনের আরও কারণ হল, এইডস আক্রান্ত ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানো এবং যাঁরা এইডস-সম্পর্কিত (World AIDS Day) অসুস্থতার কারণে জীবন হারিয়েছেন, তাঁদের স্মরণ করা।

    আরও পড়ুন: মাঙ্কিপক্সের নাম বদল করল ‘হু’, জানেন নতুন নাম কী?

    ইতিহাস

    বিশ্ব এইডস দিবস (World AIDS Day) ১৯৮৭ সালে প্রথম স্বীকৃত হয়। এই দিবস (World AIDS Day) উদযাপনের উদ্দেশ্য হল এইডস এবং এইচআইভি সম্পর্কে বিভিন্ন দেশের সরকার, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং ব্যক্তিদের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করা। দিনটি সুইৎজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দু’জন তথ্য অধিকর্তা জেমস ডব্লিউ বুন এবং টমাস নেটার দ্বারা প্রণয়ন করা হয়েছিল। দিনটি (World AIDS Day) ১৯৯৬ সাল থেকে UNAIDS (এইচআইভি/এইডস সম্পর্কিত যৌথ জাতিসংঘের প্রোগ্রাম) এর অন্তর্গত। তারপরে ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প ১ ডিসেম্বরকে বিশ্ব এইডস দিবস হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন।

    তাৎপর্য

    ২০২১ সালের শেষের দিকে বিশ্বে প্রায় ৩.৮৪ কোটি মানুষ এইচআইভিতে সংক্রমিত ছিলেন। যুক্তরাজ্যে প্রতি বছর ৪,১৩৯ জনেরও বেশি লোক এইচআইভিতে আক্রান্ত হন। কলঙ্ক এবং বৈষম্য এখনও এই ভাইরাস আক্রান্তদের সঙ্গী।

    বিশ্ব এইডস দিবস (World AIDS Day) পালনের আরেকটি তাৎপর্যপূর্ণ কারণ হল, এটি প্রতিটি দেশের জনসাধারণ এবং সরকারকে মনে করিয়ে দেয় যে এটি একটি গুরুতর সমস্যা। এই রোগ প্রতিরোধের জন্য জরুরি হল অর্থায়ন, সচেতনতা, কুসংস্কার দূরীকরণ এবং উন্নত নৈতিক শিক্ষার সুযোগ।

    থিম

    এ বছর বিশ্ব এইডস দিবসের (World AIDS Day) মূল থিম নির্ধারণ করা হয়েছে ‘সমানতা’। UNAIDS এর মতে, এইডস মুক্ত বিশ্ব গড়ার লক্ষ্যে প্রত্যেকেরই সমানভাবে কাজ করা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Bengal Tuberculosis: কেন্দ্রের পরিকল্পনা মতো চলতে ‘ব্যর্থ’ রাজ্য! বাড়ছে টিবি রোগীর সংখ্যা

    Bengal Tuberculosis: কেন্দ্রের পরিকল্পনা মতো চলতে ‘ব্যর্থ’ রাজ্য! বাড়ছে টিবি রোগীর সংখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে নিঃশব্দে হানা দিচ্ছে টিবি। করোনার থেকেও সে  শক্তিশালী। কেন্দ্রের পরিকল্পনা, প্রয়োজনীয় আর্থিক বরাদ্দ পেয়েও ঠিকমতো বাস্তবায়নের অভাবে রাজ্যবাসীর বিপদ বাড়ছে। রাজ্যে বাড়ছে টিবি রোগীর সংখ্যা। কেন্দ্রের পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী দু’বছরের মধ্যে দেশকে যক্ষ্মা রোগ মুক্ত করতে হবে। এর জন্য রোগী চিহ্নিতকরণ এবং ঠিকমতো সম্পূর্ণ চিকিৎসা করানোর দিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। কিন্তু বাস্তবে, এর কোনওটাই করতে পারছে না রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর।

    বাড়ছে রোগীর সংখ্যা

    স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বছরে নভেম্বর মাস পর্যন্ত টিবি আক্রান্ত হয়ে ২৭৩০ জন রোগী মারা গিয়েছেন। প্রায় ১ লাখের বেশি টিবি রোগীকে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য দফতর। তবে, এটা লক্ষ্যমাত্রার জন্য যথেষ্ট নয় বলে জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য কর্তারা। স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা জানান, সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালে রোগী চিহ্নিতকরণ সবচেয়ে কঠিন হয়ে যাচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালে ৬৫ শতাংশ রোগীর তথ্য স্বাস্থ্য দফতরে আসে না। ফলে, রোগীর সম্পূর্ণ চিকিৎসা হচ্ছে কিনা, সে নিয়েও প্রশ্ন থাকছে। ওই স্বাস্থ্য কর্তা জানান, চলতি বছরে ১৯,৫৮০ জন বেসরকারি হাসপাতালে টিবি চিকিৎসাধীন রোগীর তথ্য স্বাস্থ্য দফতরে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্বাস্থ্য কর্তাদের আশঙ্কা, চিকিৎসাধীন ব্যক্তির সংখ্যাটা তার থেকেও অনেক বেশি। তাই তারা একাধিকবার বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন। সমস্ত তথ্য যাতে দ্রুত স্বাস্থ্য ভবনে পাঠানো হয়, সে বিষয়ে জানানোও হয়েছে।

    বিশেষজ্ঞদের মত

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, এ রাজ্যে টিবির প্রধান চ্যালেঞ্জ অসম্পূর্ণ চিকিৎসা। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যক্ষ্মা রোগী চিকিৎসা সম্পূর্ণ করান না। তাই প্রাথমিকভাবে সুস্থ হলেও পরবর্তীকালে ফের আক্রান্ত হন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাঁরা মারা যান। তাই রোগী চিহ্নিত করে রেকর্ড রাখার উপরে কেন্দ্র সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। শুধুমাত্র শহরের বড় হাসপাতাল নয়। গ্রামের একেবারে প্রাথমিক স্তরের স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে এই কাজ করার কথা বলেছে কেন্দ্র। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বারবার টিবি মুক্ত ভারতের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। তার জন্য কেন্দ্র প্রয়োজনীয় আর্থিক বরাদ্দও করেছে। প্রত্যেক রাজ্যকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রতি মাসে টিবি রোগীর হিসাব নির্ণয় করার জন্য। কিন্তু তারপরেও রাজ্য সরকারের ঢিলেঢালা মনোভাবের জন্য এ রাজ্যে টিবি সংক্রমণ বাড়ছে।

    আরও পড়ুন: ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খাদ্যতালিকায় রাখুন এই সাত সবজি

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, শুধু সাধারণ মানুষ নন, এই রোগে চিকিৎসকেরাও আক্রান্ত হচ্ছেন। রোগ চিহ্নিত হচ্ছে না। নভেম্বর মাসে শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালের এক চিকিৎসক পড়ুয়া টিবি আক্রান্ত হয়ে মারা যান।স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে শুধুমাত্র কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের ৬ জন পড়ুয়া চিকিৎসক যক্ষ্মা আক্রান্ত হয়েছেন। রোগী চিহ্নিতকরণের কাজ দ্রুত তৎপরতার সঙ্গে করতে না পারলে এই রোগ মুক্তি সম্ভব নয় বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।

    তবে টিবি মুক্তি প্রসঙ্গে রাজ্য সরকারের সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বেসরকারি হাসপাতাল কেন সময় মতো তথ্য পাঠাচ্ছে না, যারা তথ্য পাঠাচ্ছেন না, তাঁদের বিরুদ্ধে কেন স্বাস্থ্য দফতর কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না? সরকারি হাসপাতালে যাঁরা যক্ষ্মা চিকিৎসা করাতে আসছেন, তাঁরা সম্পূর্ণ চিকিৎসা করছে কি? সে বিষয় স্বাস্থ্য দফতর নিশ্চিত করতে পারছে কি? এই কোনও প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা। তাঁদের বক্তব্য, পরিকল্পনা মাফিক কাজ চলছে। করোনা কালে টিবির বিষয়টি অবহেলা হয়েছিলো। কিন্তু এখন অত্যন্ত তৎপরতার সঙ্গে বিষয়টি দেখা হচ্ছে।

  • Low Carbohydrate Vegetables: ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খাদ্যতালিকায় রাখুন এই সাত সবজি

    Low Carbohydrate Vegetables: ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খাদ্যতালিকায় রাখুন এই সাত সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়াবেটিসের সঠিক চিকিৎসা যদি না হয়, তবে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস স্বাস্থ্যের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে। আপনি যদি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তবে আপনার দৈনন্দিন খাদ্যের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার। শাকসবজি (Low Carbohydrate Vegetables) যে কোনও ডায়েটের একটি অপরিহার্য অংশ হওয়া উচিত। আসুন ৭টি সবজি সম্পর্কে পড়ি যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য খুব উপকারী।

    গাজর

    রক্তে শর্করার পরিমাণ যাদের বেশি রয়েছে, এমন ব্যক্তিদের খাবার তালিকায় গাজর (Low Carbohydrate Vegetables) রাখা উচিত। গাজরে রয়েছে ফাইবার এবং ভিটামিন-এ। যা কিনা শুধুমাত্র ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে না, বরং চোখের স্বাস্থ্যও উন্নত করতে সহায়তা করে। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যে সবজিতে যত কম হয়, ওই সবজি রক্তে শর্করা বৃদ্ধি তত কম করে) গাজরে খুব কম থাকে, যা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুব উপকারী।

    মাশরুম

    গাজরের মতোই, মাশরুমেও গ্লাইসেমিক সূচকের মান কম হয়। মাশরুম (Low Carbohydrate Vegetables) খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে না এবং তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত ভাল। মাশরুম একটি কম-ক্যালোরিযুক্ত খাবারও বটে।

    ব্রোকলি

    এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য আরেকটি পছন্দের খাবার হতে পারে। ব্রোকলিতে সালফোরাফেন নামে একটি যৌগ তৈরি হয়, যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। ব্রোকলির (Low Carbohydrate Vegetables) উল্লেখযোগ্য অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই আপনার ডায়াবেটিস থাকলে এই সবজিটি খাদ্য তালিকায় রাখতেই পারেন।

    আরও পড়ুন: পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে? রইল রাত জাগার ৫টি দারুণ কলাকৌশল

    বাঁধাকপি

    প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি থাকে বাঁধাকপিতে (Low Carbohydrate Vegetables), যা হার্টের জন্য খুব স্বাস্থ্যকর। বাঁধাকপি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্যও একটি ভাল সবজি। ফাইবারে ভরপুর, বাঁধাকপি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে বাধা দেয়। USDA-এর (ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার) একটি রিপোর্ট অনুসারে, এক কাপ কাঁচা বাঁধাকপিতে প্রায় ৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে।

    ফুলকপি

    বাঁধাকপির মতো, ফুলকপিও (Low Carbohydrate Vegetables) কম কার্বোহাইড্রেটযুক্ত সবজি যা ডায়াবেটিসের রোগীরা তাঁদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতেই পারেন। ইউএসডিএ নিউট্রিয়েন্ট ডেটা ল্যাবরেটরি অনুসারে, ১ কাপ কাঁচা বা রান্না করা ফুলকপিতে প্রায় ৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে এটি সহায়তা করে।

    পালং শাক

    ফাইবার ছাড়াও পালং শাক (Low Carbohydrate Vegetables) ভিটামিন এ, বি, সি, ই এবং কে-তে সমৃদ্ধ। এটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর পছন্দের খাবার। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি রোধ করে।

    টম্যাটো

    গাজরের মতো, টম্যাটোও (Low Carbohydrate Vegetables) স্টার্চবিহীন সবজি যা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য ভাল বলে মনে করা হয়। USDA-এর একটি রিপোর্ট অনুসারে, একটি মাঝারি সাইজের টম্যাটোতে প্রায় ৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা সহজেই তাদের খাদ্য তালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • MonkeyPox: মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের নাম বদলের ভাবনা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার, কেন জানেন?

    MonkeyPox: মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের নাম বদলের ভাবনা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাইরাস জগতে অন্যান্য ভাইরাসের মত নামকরণ হয়নি তার। নামের কারণে নাকি অনেকেই টিকা নিতে চাইছেন না। তাই নাম বদলের দাবিতে আগে থেকেই সরব হয়েছিল বিভিন্ন মহল। এবার একই দাবিতে মাঠে নেমেছে বাইডেন প্রশাসনও। মাঙ্কিপক্সের (MonkeyPox) নামকরণ নিয়ে অবশেষে ভাবনা শুরু করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।  ‌

     আমেরিকার চাপ

    মাঙ্কিপক্স (MonkeyPox) ভাইরাসের নাম বদলের পথে হাঁটতে পারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ‘হু’, এমনটাই শোনা যাচ্ছে। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টে এমনটাই জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনের দাবি, এই নাম নিয়ে সামাজিক বিতর্ক এড়ানোর জন্য বাইডেন প্রশাসন সক্রিয়। সূত্রের খবর, আমেরিকার তরফে হু-এর উপর চাপও তৈরি করা হচ্ছে ভাইরাসের নাম বদল নিয়ে।

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মে মাস নাগাদ এই ভাইরাস বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। কিছুদিনের মধ্যেই ‘হু’-এর তরফে বিশ্বজুড়ে সতর্কতা জারি করা হয়। ভারতেও এই রোগের (MonkeyPox) হদিশ মিলেছিল কিছুদিনের মধ্যে। অগাস্ট মাস নাগাদ এই ভাইরাসের নাম নিয়ে বিতর্ক ওঠে বিভিন্ন মহলে। এমন নামকরণের কারণে সামাজিক বিভাজন উস্কানি পেতে পারে, এই আশঙ্কাও তৈরি হতে থাকে। রোগে আক্রান্ত হলে কৃষ্ণবর্ণের মানুষ ও এলবিজিটিকিউরা চিকিৎসা এড়াতে পারেন, এমন কথাও ছড়িয়ে পড়ে।

    আরও পড়ুন: কোভিড না ডেঙ্গি, বুঝবেন কী করে?

    ভাইরাসের বৈজ্ঞানিক নামকরণ

    বৈজ্ঞানিক নামকরণ করে তখনকার মতো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এই বিতর্কের নিষ্পত্তি করেছিল। মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের (MonkeyPox) বদলে‌ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি মেনে ক্লেডস ওয়ান, টুএ ও টুবি নাম রাখা হয়েছিল। দেশ ও ভাইরাসের প্রকৃতি অনুযায়ী এই নামকরণ করা হয়। তবে এতেও মেটেনি‌ সমস্যা। সাধারণের মধ্যে প্রচলিত নাম মাঙ্কিপক্স (MonkeyPox) থাকায় সমস্যা বাড়তে থাকে। মার্কিন প্রশাসনের তরফে তাই নাম বদলে ‘এমপক্স’ (mpox) রাখার আবেদন করা হয়।

    আসলে নামের কারণে অনেকেই টিকা নিতে চাইছেন না। প্রশাসনের তরফে টিকার প্রকল্প বারবার বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। এমনকি রোগের লক্ষণ দেখা দিলেও চিকিৎসা করাতে অনেকে রাজি হচ্ছেন না। সব মিলিয়ে প্রশাসনিক স্তরে একাধিক সমস্যা তৈরি হচ্ছে বলে বাইডেন প্রশাসনের এই পদক্ষেপ। বিজ্ঞানীদের মতে, মাঙ্কিপক্স ভাইরাস একটি জু়নোটিক (Zoonotic) গোত্রের ভাইরাস।‌ অর্থাৎ বন্যপ্রাণীর দেহ থেকে মানুষের শরীরে এসেছে। তাই প্রাথমিকভাবে এর এমন নামকরণ করা হয়। তবে নামকরণেই পরেই বিভিন্ন মহলে নাম বদলের দাবি ওঠে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Good Health Tips: হাজার চেষ্টা করেও ওজন কমছে না? সকালে এই তিনটি ভুল করছেন না তো!

    Good Health Tips: হাজার চেষ্টা করেও ওজন কমছে না? সকালে এই তিনটি ভুল করছেন না তো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কীভাবে আপনার সকাল শুরু করবেন তা আপনার স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠে কী করছেন, তা আপনার ওজনের উপরে বড় প্রভাব ফেলে। যদি আপনি স্ফীতভাব, ওজনবৃদ্ধি, বদহজম, প্রদাহ, অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য চিন্তিত থেকে থাকেন, তবে তার জন্য আপনাকে আপনার কিছু বাজে অভ্যাস বন্ধ করতে হবে।

    অনেকের মনেই এমন প্রশ্ন আসতে পারে যে, ওজন কমানোর জন্য সব কিছুই তো করছেন আপনি, তবে কেন কমছে না ওজন? ওজন না কমার প্রধান কারণই হল আপনার কিছু বাজে অভ্যাস। আপনার পেটের মেদ কমানোর জন্য সকালের খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও ওজন কমানোর জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং ঘুম খুব দরকারি। কিন্তু আপনার সকাল সকাল কিছু ভুলের কারণেই ওজন কমানোর লক্ষ্য থেকে আপনি পিছিয়ে যেতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে যেসব ভুলের জন্য আপনি নানা সমস্যায় ভুগছেন, সেগুলো হল-

    ১) ব্রেকফাস্ট না করা

    সকালের খাবার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। সকালের খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মেটাবলিজম দ্রুত হয় এবং সারাদিন গ্লুকোজের মাত্রা স্থিতিশীল থাকে। আপনি যদি সকালের খাবার এড়িয়ে যান, তাহলে দিনের বেলা আপনার বেশি খিদে পাবে এবং এটা সেটা খেতে বেশি ইচ্ছা করবে। ফলে ওজন কমার বদলে বেড়ে যাবে। তাই ব্রেকফাস্ট পেট ভরে খাওয়া উচিত। আর সকালের খাবারে শর্করা কম যুক্ত ফল, প্রোটিন ও ফাইবার যুক্ত খাবারগুলো বেছে নিন।

    ২) চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া

    ব্রেকফাস্টে চিনিযুক্ত পেস্ট্রি, সেরিয়াল বা অন্যান্য খাবার খেলে আপনার শরীরে এনার্জি পাবেন না। ডায়েটিসিয়ানদের মতে, উচ্চ চিনি এবং কম ফাইবারযুক্ত ব্রেকফাস্ট আপনার খিদে বাড়িয়ে দিতে পারে। ফলে বেশি করে খিদে পায় ও পরে এটা ওটা খাওয়ার ইচ্ছে বেশি বেড়ে যায়। যার ফলে পরে ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি বদহজম ও স্ফীতভাবের মত সমস্যাও দেখা যায়। সাধারণত প্যাকেজযুক্ত জুসে চিনির  পরিমাণ খুব বেশি থাকে, তাই জুসের পরিবর্তে ফল খাওয়া বেশি উপকারি।

    ৩) কফিতে ক্রিম ও চিনি যোগ করা

    বিশেষজ্ঞদের মতে, কফি বিপাক এবং হজমের জন্য দুর্দান্ত।  এক কাপ ব্ল্যাক কফি স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস দিয়ে পূর্ণ এবং এর ক্যাফিন আপনার দিন শুরু করার জন্য অনেক প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করতে পারে। কিন্তু সমস্যাটি হয় তখনই যখন আপনি কফির মধ্যে চিনি বা ক্রিম অ্যাড করছেন। কারণ এতে ক্যালোরি বেড়ে যাচ্ছে, যার ফলে আপনার ওজন বৃদ্ধি, বদহজমের মত সমস্যা দেখা দেয়।

  • Weight Loss Tips: এই পাঁচ খাদ্যাভ্যাসে আপনার ওজন কমবে, শরীর ফিট থাকবে

    Weight Loss Tips: এই পাঁচ খাদ্যাভ্যাসে আপনার ওজন কমবে, শরীর ফিট থাকবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিকায় শরীর হল বিভিন্ন রোগ টেনে আনার অন্যতম কারণ। ইংরেজিতে একে বলে ওবেসিটি (obesity)। শুধু কি তাই! অতিরিক্ত মোটা বা রোগা এই দুধরনের শরীরই ব্যক্তিত্বে প্রভাব ফেলে। টিন-এজ থেকে পৌঢ় প্রত্যেকেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নানা রকমের উপায় (Weight Loss Tips) খুঁজতে থাকে। সবথেকে জনপ্রিয়তা এক্ষেত্রে জিমের রয়েছে। ওয়েটলিফটিং হোক বা ফ্রি-হ্যান্ড, কার্ডিও হোক বা ক্যালিসথেনিক্স— এসব নিয়ে কসরত করতে দেখা যায় সব বয়সের মানুষদেরই। জমজমাট থাকে জিম। ছোট শহর থেকে মেট্রো সিটি— সর্বত্রই এমন ছবি আমাদের চোখে পড়ে। এছাড়াও ভোরে উঠে ছোটা, হাঁটা, সাইক্লিং কোনও কিছুই বাকি থাকে না মেদহীন, পেশীবহুল দৈহিক গঠন পেতে।

    কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব কিছুই বৃথা হয়ে যাবে, মেদবহুল শরীর কমানোর ক্ষেত্রে, যদি সঠিক খাদ্যাভ্যাস (Food Habit) অনুসরণ না করা হয়। সঠিক খাদ্যাভ্যাস মানে এটাও নয় যে দৈনন্দিন খাবার সবকিছু বদলে ফেলা বা আপনার প্রিয় খাবারগুলিকে একেবারে ত্যাগ করা। স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস (Weight Loss Tips), শরীরকে ফিট রাখা বা মেদ কমানো খুব কঠিন বা তপস্যার বিষয় নয়। রয়েছে একেবারেই আপনার হাতের মুঠোয়। 

    পাঁচ ধরনের এই খাদ্যাভ্যাস আমরা এবার জেনে নিই।

    ১) ওজন কমাতে খাওয়া দাওয়া না ছেড়ে,নির্দিষ্ট সময় অন্তর বেশি বার খান

    অনেকেরই ধারণা থাকে, ওজন কমাতে নাকি খাওয়া-দাওয়া কমিয়ে দিতে হয়। এ ধারণা একেবারেই ভুল বরং উল্টো ফল হতে পারে যদি আপনি ব্রেকফাস্ট না করেন তাহলে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে। এমনটাই মত রয়েছে অভিজ্ঞ ডায়েটিশিয়ানদের। তাঁরা বলছেন, একবারে বেশি করে না খেয়ে, (Weight Loss Tips) বেশি বার খেতে হবে, ধারাবাহিকভাবে। এতেই ওজন কমবে। আপনি পাবেন ফিট, ঝরঝরে শরীর।

    ২) ফাস্টফুড নয়, বাড়ির খাবারে সন্তুষ্ট থাকুন

    রেস্টুরেন্টে খাওয়া-দাওয়াই আজকের দিনে বেশি অগ্রাধিকার পায় ভোজনরসিকদের। ডিনার হোক বা লাঞ্চ, রেস্টুরেন্টেই রসনা তৃপ্তি হয়। তবে ওজন কমাতে চাইলে (Weight Loss Tips) এই অভ্যাস যে আজ থেকেই ছাড়তে হবে আপনাকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাড়ির তৈরি খাবারই হল সবচেয়ে স্বাস্থ্যসম্মত আহার। এতে আপনার পকেট যেমন বাঁচে তেমনি আপনি বুঝতে পারেন কী ধরনের খাবার আপনি খাচ্ছেন।

    ৩) ফাইবার যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে থাকুন

    গবেষণায় এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, ফাইবার-যুক্ত খাবার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় ওজন কমাতে (Weight Loss Tips)। বিভিন্ন শাকসবজি, ফলমূলে ভরপুর ফাইবার থাকে। শাকসবজি দেখে তাই নাক সিঁটকানো বন্ধ করুন। শরীর ফিট রাখতে এর জুড়ি নেই।

    ৪) বার্গার, স্ন্যাকস এর মতো আল্ট্রা প্রসেসড ফুড বর্জন করুন

    এই জাতীয় খাবারগুলি অবিলম্বে বর্জন করুন, যদি একটি ঝরঝরে শরীর পেতে চান (Weight Loss Tips)। ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ, বেশিমাত্রায় তেল জাতীয় উপাদান থাকে এই আল্ট্রা প্রসেসড ফুডগুলিতে। যা ক্রনিক রোগ ডেকে আনতে পারে এবং শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে।

    ৫) বেশি করে উদ্ভিদ প্রোটিন খেতে থাকুন

    ওজন কমাতে (Weight Loss Tips) এবং সুস্থ শরীর পেতে উদ্ভিজ প্রোটিনের বিকল্প নেই। উদ্ভিজ প্রোটিনের মধ্যে আছে বিভিন্ন ধরনের ডাল, ছোলা, কিনওয়া, সোয়া, বিনস, নানা ধরনের বাদাম ইত্যাদি।

     

  • Dry Skin: শীতে রুক্ষ ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন? দেখে নিন, এগুলো করছেন না তো?

    Dry Skin: শীতে রুক্ষ ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন? দেখে নিন, এগুলো করছেন না তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতকাল শুরু হয়েছে। ঠান্ডা বাতাসে এই সময় ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হয়ে যায়। পা ফাটা তো এক বড় সমস্যা। প্রতি ঘরেই রয়েছে। রুক্ষ ত্বককে তেলতেলে বানাতে বাজারে বডি লোশনের অভাব নেই।

    কিন্তু বডি লোশন বা আরও যেকোনও প্রসাধনী ব্যবহার করলেই কি রুক্ষ ত্বকের সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান পাওয়া যায়? রুক্ষ ত্বকের (Dry Skin) জন্য দায়ী থাকে সাধারণত পাঁচ ধরনের অভ্যাস। সেগুলি জেনে নিন—

    ১) জল কম পান করা 

    যদি ঠিক পরিমাণ মতো জল না খেয়ে থাকেন, তাহলে ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হবেই। পরিমাণ মতো জল পান না করলে ডিহাইড্রেশনও হতে পারে। রুক্ষ ত্বকের (Dry Skin) সঙ্গে ডিহাইড্রেশনের যে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। যেকোনও ডাক্তার বলুন অথবা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, তাঁরা পরিমাণ মতো জল খাওয়ার পরামর্শ দেন।

    ২) পরিমাণ মতো মাছ রাখতে হবে খাবার পাতে

    স্বাস্থ্য বিশারদরা নির্দিষ্ট পরিমাণ মাছ খাদ্য তালিকায় রাখতে বলছেন। DHA এবং EPA omega-3 fatty acid, ‘Healthy fat’ মাছে থাকে। যার ফলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয়, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে এবং হার্টের পক্ষেও ভাল। খাবার পাতে তৈলাক্ত মাছ ত্বককে আর্দ্র রাখে।

    আরও পড়ুন: এই পাঁচ খাদ্যাভ্যাসে আপনার ওজন কমবে, শরীর ফিট থাকবে 

    ৩) প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান ত্বককে শুষ্ক (Dry Skin) করে দেয়

    মদ্যপান যদি কারও অভ্যাসে পরিণত হয় তবে তা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং ডিহাইড্রেশনের কারণ বলেও মনে করেন ডাক্তাররা। অতিরিক্ত মদ্যপানে ত্বক রুক্ষ (Dry Skin) হয়ে যায়।

    ৪) ডিম খাওয়ার সময় কুসুম বাদ দেবেন না

    ডিমের কুসুম হল পুষ্টির উৎস, ভিটামিন-ডি থাকে ডিমের কুসুমে। ভিটামিন-ডি আবার ত্বককে উজ্জ্বল এবং আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। তাই ত্বককে আর্দ্র রাখতে  ডিমের কুসুম কখনও এড়িয়ে যাবেন না। 

    ৫) বাজার চলতি হেল্থ সাপ্লিমেন্ট এড়িয়ে চলুন

    দৈহিক ওজন বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যের বিকাশের জন্য অনেকেই বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট নেন। খাবার অথবা পানীয়ের সঙ্গে। এগুলি শরীরকে রুক্ষ (Dry Skin) করে দেয়। অন্তত বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • MPOX: মাঙ্কিপক্সের নাম বদল করল ‘হু’, জানেন নতুন নাম কী?

    MPOX: মাঙ্কিপক্সের নাম বদল করল ‘হু’, জানেন নতুন নাম কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা চলছিলই নাম বদলের। বাইডেন প্রশাসনের চাপও ছিল। অবশেষে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নাম বদল করল ‘মাঙ্কিপক্সের’ (MonkeyPox)। নতুন নাম হল ‘এমপক্স’ (MPOX)। বিশ্বের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ডেটায় (ICD-10) এবার থেকে ‘এমপক্স'(MPOX) নাম দেখা যাবে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ডেটাতেও (ICD-11) থাকবে একই নাম। 

    বিভিন্ন মহল থেকে এই ভাইরাসের নাম বদলের (MPOX) দাবি উঠতে থাকে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও ভাইরাসটির নাম পরিবর্তনের জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন। তাঁদের যুক্তি ছিল যে ভাইরাসটির নাম মাঙ্কিপক্স বলা ঠিক নয়। এমন নামের সঙ্গে বর্ণবিদ্বেষমূলক ভাবনা জড়িত রয়েছে। এই নামের জন্য আক্রান্ত রোগীরা অনেক ক্ষেত্রে টিকা পর্যন্ত নিতে চাইছিলেন না। ব্যাহত হচ্ছিল টীকাদানের কর্মসূচি। নড়ে চড়ে বসে সব মহল। দাবি উঠতে থাকে ‘মাঙ্কিপক্সের’ এমন একটা নাম হওয়া উচিত যেটি হবে বৈষম্যহীন এবং কারও উপর অপবাদ আরোপ করবে না। মাঙ্কিপক্সের (MPOX) নতুন নাম কী হতে পারে, সেই আবেদন জানিয়ে চলতি বছরের জুন মাসে ৩০ জন বিজ্ঞানী কে লিখিত পত্র দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাঙ্কিপক্সের (MPOX) রোগী শনাক্ত হতে থাকে

    চলতি বছরের মে মাস থেকে উত্তর আমেরিকা ইউরোপ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাঙ্কিপক্সের (MPOX) রোগী শনাক্ত হতে থাকে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই এই রোগে সংক্রমিত হয়েছেন প্রায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষ। এই ভাইরাসের কোন টিকা বা ওষুধ এখনও পর্যন্ত সেভাবে আবিষ্কার হয়নি। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছিল, স্মল পক্স বা গুটি বসন্তের জন্য যে টিকা ব্যবহার করা হয় মাঙ্কিপক্স প্রতিরোধে তা যথেষ্ট কার্যকর।

    এই ভাইরাস আক্রান্তদের জ্বর আসে, মাথাব্যথা হয়, ঘন ঘন ঘামতে থাকে রোগী, মাংসপেশীতে টান ধরে এবং রোগীর মধ্যে অবসাদ দেখা দেয়। প্রথম পর্যায়ে রোগীর জ্বর আসে, পাশাপাশি শরীরে দেখা যায় ফুসকুড়ি। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ভাইরাস (MPOX) সংক্রমণের সাথে অনেক মিল আছে গুটিবসন্তের। তবে এই ভাইরাস (MPOX) আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুর হার ১ শতাংশ বলেই জানা গেছে। বেশিরভাগ রোগী দুই থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠে বলে মার্কিন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: শীতকালে উজ্জ্বল ও ঝলমলে ত্বক পেতে মেনে চলুন এই পাঁচটি টিপস

    ভাইরাসের (MPOX) ইতিহাস

    প্রসঙ্গত, ১৯৫৮ সালে ‘মাঙ্কিপক্স’ (MPOX) ভাইরাস প্রথম শনাক্ত হয়েছিল ল্যাবরেটরিতে রাখা বানরের শরীরে। তাই এটি মাঙ্কিপক্স নামে তখন পরিচিতি পায়। ১৯৭০ সালে আফ্রিকার একটি দেশে মানবদেহে প্রথম এই ভাইরাস শনাক্ত করা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share