Category: স্বাস্থ্য

Get updates on Health News from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Fitness Tips: জন আব্রাহামের মত বডি পেতে চান? তবে মেনে চলুন এই ৪টি ফিটনেস টিপস

    Fitness Tips: জন আব্রাহামের মত বডি পেতে চান? তবে মেনে চলুন এই ৪টি ফিটনেস টিপস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দর, ফিট ও সুস্থ চেহারা সকলেই চায়। কিন্তু জিমে যাওয়া আর হয়ে ওঠে না, তাই তো? তবে আর চিন্তা নেই। একমাত্র জিম করলেই যে ফিট থাকা যায়, এটি একদমই ভুল ধারণা। দৈনিক জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন আনলে আপনিও হয়ে উঠবেন ফিট। এমনই কিছু ভালো অভ্যাসের কথা বলেছেন বলিউড অভিনেতা জন আব্রাহাম (John Abraham)। বলিউড সেনসেশন হওয়ার আগেও, জন আব্রাহাম তাঁর ফিট বডির জন্য জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর মত বডি, সিক্স প্যাক সবাই পেতে চান। তাই যদি আপনিও জনের মতই ফিট হতে চান, মেনে চলুন কিছু নিয়ম। এক সংবাদমাধ্যমে অভিনেতা তাঁর ওয়ার্কআউটের ৪টি টিপস সবার সঙ্গে শেয়ার করেছেন।

    রাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ুন- জন সাধারণত রাতে বেশিক্ষণ জেগে থাকেতে পছন্দ করেবন না। তিনি রাত ৯টা ৩০ মিনিটে ঘুমোতে যান এবং ভোর সাড়ে চার টায় ওঠেন। মনে করা হয় যারা আর্লি রাইজার তাঁরা বেশি প্রোডাক্টিভ হন। ফলে সকাল সকাল উঠলে মনও ভালো থাকে, আর মন ভালো থাকলেই শরীরও সুস্থ থাকে।

    আরও পড়ুন: ব্যায়াম শুরুর আগে ব্যাস এক চিমটে নুন, তাতেই কেল্লা ফতে!

    চিনি না খাওয়া- জন মনে করেন সিগারেট খাওয়ার চেয়ে চিনি বেশি বিপজ্জনক। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি মিষ্টিজাতীয় খাবার এবং কোল্ড ড্রিঙ্কসের অতিরিক্ত গ্রহণ হৃদরোগ এবং রক্তে শর্করার সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়। ফলে চিনি থেকে দূরে থাকাই ভালো।

    সকালের ব্রেকফাস্ট স্কিপ না করা- কখনওই ব্রেকফাস্ট বাদ দেওয়া উচিত নয়। আর সকালের খাবার সবসময় প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালে যদি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া হয় তা হলে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে, প্রচুর এনার্জিও পাওয়া যায়।

    আরও পড়ুন: ভাত খেয়েও ওজন কমাতে চান? জেনে নিন এই পাঁচটি টিপস

    খেলাধুলা করা- সবসময় কোনও না কোনও খেলাধুলার মধ্যে থাকতে হয়, যাতে শরীর অ্যাক্টিভ থাকে। এর ফলস্বরূপ আপনার পুরো শরীর আরও ফিট হয়ে ওঠে ও আপনি আরও বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠবেন। জনও ফুটবল খেলার সঙ্গে জড়িত।

  • Coconut Water: ত্বক ও চুল ভালো রাখতে চান? আজ থেকেই ব্যবহার করুন ডাবের জল

    Coconut Water: ত্বক ও চুল ভালো রাখতে চান? আজ থেকেই ব্যবহার করুন ডাবের জল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে আপনারা সবসময় ডাবের জলকেই বেছে নেন। তবে জানেন কী ডাবের জল যেমন স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো তেমনি ত্বক ও চুলের জন্যও বেশ উপকারী। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রূপচর্চার জন্য ডাবের জলকেই বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত। আপনারা যেসব দামি ক্রিম, চুলের জন্য শ্যাম্পু, কনডিশনার ও অন্যান্য পণ্য ব্যবহার করে থাকেন, তার ফলে অনেক ক্ষতি হয় চুল ও ত্বকের। তাই এবারে বিশেষজ্ঞরা প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন। দুধ, গোলাপ জল, হলুদের মত প্রাকৃতিক উপাদানগুলো ত্বকের জন্য ব্যবহার করলেও এবারে ব্যবহার করুন ডাবের জল আর তফাৎ নিজের চোখেই দেখে নিন।

    আরও পড়ুন: উজ্জ্বল ত্বক চান? রোজ খান এই জুসটি, পরিবর্তন দেখুন এক সপ্তাহে

    ত্বকের জন্য ডাবের জলের উপকারিতা

    নিয়মিত ডাবের জল (Coconut Water) মাখলে ত্বক ভালো থাকে। ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে ফেস প্যাকে ডাবের জল ব্যবহার করেন। ডাবের জলে উপস্থিত ভিটামিন সি, অ্যামিনো অ্যসিড, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান ব্রণের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। ২চামচ ডাবের জল, দেড় চামচ হলুদ, দেড় চামচ চন্দন মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলেই ব্রণ কমে যায়। শুষ্ক ত্বকের জন্য উপকারী ডাবের জল। শুষ্ক ত্বককে কোমল করে তুলতে ব্যবহার করুন ডাবের জল।

    চুলের জন্য ডাবের জলের উপকারিতা

    ডাবের জলের মধ্যে প্রচুর প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের পাশাপাশি চুলের স্বাস্থ্যও উন্নত করে। চুল পড়া কমাতে ডাবের জল চুলে দিয়ে ২৫ মিনিট রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন। চুলের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে। ডাবের জল চুলে ম্যাসাজ করলে এতে চুলের ফলিকলগুলি আরও মজবুত হয় ও কোচকানো চুলের জন্যও এটি উপকারী। ডাবের জলে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যার কারণে খুশকি কমাতে, স্ক্যাল্প ইনফেকশন কমাতে ডাবের জল উপকারী। ভিনিগারের সঙ্গে ডাবেল জল মিশিয়ে চুলে মাখলে তা আপনার চুলের জন্য উপকারী।

     

  • Cholesterol: কী করলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে কোলেস্টেরল? জেনে নিন

    Cholesterol: কী করলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে কোলেস্টেরল? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রক্তের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান কোলেস্টেরল (Cholesterol)। শরীরে উপস্থিত চার ভাগের তিন ভাগ কোলেস্টেরল স্বাভাবিকভাবে দেহেই তৈরি হয়। বাকি এক ভাগ আসে বিভিন্ন প্রাণীজ খাবার থেকে। রক্তে দুধরনের কোলেস্টেরল থাকে। LDL (লো ডেনসিটি লিপিড প্রোফাইল) ও HDL (হাই ডেনসিটি লিপিড প্রোফাইল)। এরমধ্যে HDL-কে বলা হয় ‘গুড কোলেস্টেরল’ আর LDL-কে বলা হয় ‘ব্যাড কোলেস্টেরল’।
     
    এই গুড এবং ব্যাড কোলেস্টেরলের মধ্যে ভারসাম্যের অভাব ঘটলেই শরীরে বিভিন্ন রকম উপসর্গ দেখা দেয়। হৃদরোগ, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। তাই দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত কিছু খাদ্যাভ্যাস মেনে চলা এবং জীবনশৈলীতেও কিছু পরিবর্তন আনা।

    আরও পড়ুন: এই ছটি ফল খান, আর পেয়ে যান উজ্জ্বল ও কোমল ত্বক

    নিয়মিত এই অভ্যেসগুলো মেনে চললেই আপনার শরীরের কোলেস্টেরল থাকবে নিয়ন্ত্রণে।

    খাবারে ফাইবারের মাত্রা বাড়ান

    ফাইবার কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফাইবারযুক্ত খাবার খান। হোল গ্রেইন, বার্লি, ব্র্যান, ফ্ল্যাকস সিড এই খাবারগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।

    ট্রান্স ফ্যাট

    ট্রান্স ফ্যাটকে খাবারের তালিকা থেকে একেবারে সরিয়ে ফেলুন। এতে ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। মূলত ভাজা খাবারে থাকে এই ট্রান্স ফ্যাট। এছাড়াও প্যাকেট করা বেকারির খাবারেও থাকে ট্রান্স ফ্যাট। যেমন, কুকিজ, কেক, ক্র্যাকার।

    খাবারে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখুন

    স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ খাবারে বেশি থাকলে শরীরে ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। চিজ, রেড মিটে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। 

    আরও পড়ুন: অ্যানিমিয়ায় ভুগছেন? শরীরে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে ডায়েটে রাখুন এই সুপারফুড

    স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খান 

    আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট আপনার শরীরে ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। তাই বাটার, ক্রিম, মেয়নিজের বদলে খান অলিভ তেল, পিনাট বাটার, অ্যাভোকাডো, ক্যানোলা তেল, সরষের তেল। 

    রোজ ব্যায়াম করুন

    নিয়মিত ব্যায়াম করলে আপনার শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। রোজ ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।  

    শরীরের ওজনের দিকে খেয়াল রাখুন

    অতিরিক্ত ওজন থাকলে, তা কমানোর চেষ্টা করুন। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। 

    ধুমপান ত্যাগ করুন

    হাই কোলেস্টেরলের অন্যতম বড় কারণ ধুমপান। তাই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে সবার আগে ধুমপান পরিত্যাগ করুন।

    পরিমিত মদ্যপান করুন 

    বেশি পরিমাণে মদ্যপান স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। এতে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। তাই মদ্যপান নিয়ন্ত্রণে রাখুন। 

     

  • World Hepatitis Day: বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবসে জানুন এই রোগ সম্পর্কে বিশেষ কিছু তথ্য

    World Hepatitis Day: বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবসে জানুন এই রোগ সম্পর্কে বিশেষ কিছু তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস (World Hepatitis Day)। সারা বিশ্বে আজ অর্থাৎ ২৮ জুলাই এই দিনটিকে হেপাটাইটিস দিবস হিসেবে পালন করা হয়। হেপাটাইটিস রোগ সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতেই এই দিনটিকে পালন করা হয়। কারণ এখনও পৃথিবীর অনেক জায়াগায় মানুষ এই রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন না। তাই আজ জেনে নিন, হেপাটাইটিস রোগ সম্পর্কে কিছু বিশেষ তথ্য।

    হেপাটাইটিস হল লিভারের রোগ, যাতে লিভার দুর্বল হয়ে পড়ে। হেপাটাইটিস সাধারণত এ, বি, সি প্রকৃতির হয়ে থাকে। লিভার দুর্বল হয়ে গেলে হজমও ঠিকমত হয় না। আর সেখান থেকে শুরু হয় একাধিক সমস্যা। তাই হেপাটাইটিস হলে খাাদ্যতালিকাতে বিশেষ নজর রাখা উচিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৩ কোটিরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয় হেপাটাইটিস বি আর সি-এ। তবুও মানুষ বিষয়টি নিয়ে সেভাবে সতর্ক নন। আর তাই হেপাটাইটিস দিবসের উদ্দেশ্য হল মানুষকে এ বিষয়ে আরও বেশি সচেতন করা।

    হেপাটাইটিস এ: এই ভাইরাস সাধারণত খাবার ও জল থেকেই হয়। দূষিত জল ,অপরিচ্ছন্ন খাবার থেকেই এই রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। হেপাটাইটিস এ (Hepatitis A) তে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে অন্যদের সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। এই রোগে আক্রান্ত হলে সংক্রমিত ব্যক্তির যেসব উপসর্গগুলো দেখা যায়, সেগুলো হল জ্বর, ক্লান্তি, পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, জয়েন্টে ব্যথা, খিদে কমে যাওয়া, জন্ডিস ইত্যাদি। তবে এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য টিকা রয়েছে।

    হেপাটাইটিস বি: এই ভাইরাস সাধারণত শরীরের রক্ত, দেহের কোনও তরলের মাধ্যমে ছড়ায়। এছাড়াও যৌন মিলনের ফলে এই ভাইরাসে সংক্রমিত হয়। তবে সংক্রমিত ব্যক্তির সঙ্গে হাত মেলালে, খাবার একসঙ্গে খেলে, চুম্বন, কাশির মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায় না। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে বেশ কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যেমন-জন্ডিস (ত্বক ও চোখের হলুদ হওয়া),গাঢ় রঙের প্রস্রাব, ক্লান্তি, পেটে ব্যথা ইত্যাদি। হেপাটাইটিস বি থাকলে বিশেষ সতর্ক থাকা উচিত, নয়তো এটি পরে বিপজ্জনক হতে পারে।

    হেপাটাইটিস সি: বি -এর মত এই ভাইরাসও রক্ত, যৌন মিলন, গর্ভবতী অবস্থায় মায়ের থেকে শিশুর মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে। এটি হেপাটাইটিস এ ও বি এর চেয়েও বেশি বিপজ্জনক। দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণের ফলে লিভারের ক্ষত ও বেশ কয়েক বছর পর সিরোসিস সৃষ্টি করে। এছাড়াও হেপাটাইটিস ডি ও ই রয়েছে, যা আগের তিন রকমের তুলনায় কম বিপজ্জনক।

  • Health Tips: হার্ট সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে ‘নর্ডিক ওয়াকিং’-এর গুরুত্ব জেনে নিন…

    Health Tips: হার্ট সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে ‘নর্ডিক ওয়াকিং’-এর গুরুত্ব জেনে নিন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাঁটার জন্য আলাদা কোনও কিছুর প্রয়োজন পড়ে না। আপনি যেখানে যেভাবে আছেন সেখান থেকেই হাঁটা শুরু করতে পারেন। আসলে হাঁটা হল খুবই সহজ একটি এক্সারসাইজ। তাই সুস্থ থাকার জন্য ও হার্ট ভালো রাখার ক্ষেত্রেও হাঁটার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন ডাক্তাররা। তবে জানেন কী ঠিক কতটা হাঁটা দরকার? কারণ অতিরিক্ত হাঁটালেও অনেক সময় সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই দিনে কতক্ষণ হাঁটা আপনার হার্টের জন্য উপযুক্ত, সেটি জানা দরকার।

    চিকিৎসকদের মতে, নিয়মিত হাঁটার অভ্যাসে শরীরের সব অঙ্গে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হয়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং অনেক রোগ দূরে থাকে। এর পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস হার্টও সুস্থ রাখে। হৃদরোগের কারণে অকালে বহু মানুষ প্রাণ হারান। হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক- এসবের মাত্রাও বর্তমানে ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে হৃদরোগ দূরে রাখতে নিয়মিত হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসক থেকে বিশেষজ্ঞরাও।

    আরও পড়ুন: সাবধান! ভুলেও অবহেলা করবেন না, হার্ট অ্যাটাকের এই ৮টি লক্ষণ

    বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি প্রতি সপ্তাহে অন্তত আড়াই ঘণ্টা হাঁটা যায়, তবে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়, অর্থাৎ হার্ট সুস্থ রাখতে প্রতিদিন মাত্র ২১ মিনিট হাঁটলেই যথেষ্ট। তাদের মতে, সুস্থ থাকার জন্য যেমন খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হয়। তেমনই শরীরচর্চা করাও খুবই জরুরি। কিন্তু অনেক মানুষই কাজের চাপে শরীরচর্চায় বিশেষ নজর দিয়ে উঠতে পারেন না। সে ক্ষেত্রে নিয়ম করে প্রতিদিন কিছুক্ষণ হাঁটার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।

    এছাড়াও এক নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ওয়ার্কআউটের চেয়েও নর্ডিক হাঁটা (Nordic Walking) আপনার হার্টের ক্ষেত্রে বেশি কার্যকর। নর্ডিক ওয়াকিং-এ লাঠি নিয়ে একটি বিশেষ পদ্ধতিতে হাঁটতে হয়। আর এইভাবে হাঁটলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে, উচ্চ রক্তচাপকেও  নিয়ন্ত্রণে আনা যায়।

    আরও পড়ুন: হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে ডার্ক চকোলেট! কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

  • Monkey Pox: শারীরিক সম্পর্কে ছড়াতে পারে মাঙ্কি পক্স? জানুন

    Monkey Pox: শারীরিক সম্পর্কে ছড়াতে পারে মাঙ্কি পক্স? জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৭ মে যুক্তরাষ্ট্রে মাঙ্কি পক্সের (Monkey Pox) প্রথম কেসটি সামনে আসার পর থেকে দ্রুত ছড়িয়েছে এই রোগ। এই মুহূর্তে গোটা পৃথিবীতে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ হাজার। ইতিমধ্যে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচ জন। দেশে আক্রান্ত হওয়া চতুর্থ ব্যক্তির কোনও বিদেশ সফরেরও ইতিহাস নেই। তাহলে কী এবার গোষ্ঠী সংক্রমণের পথে মাঙ্কি পক্স? 

    কী করে ছড়াচ্ছে এই রোগ? 

    মূলত বন্য প্রাণী থেকে মানুষের শরীরে সংক্রমিত হয়েছে এই রোগ। মানুষ এবং বাঁদর এই রোগের আদর্শ বাহক। পশ্চিম আফ্রিকা থেকে এই রোগ এসেছে। এটি বায়ুবাহিত রোগ নয়। কোনও ব্যক্তি এই রোগে আক্রান্তের সংস্পর্শে এলে তাঁর আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। মূলত দুজনের মধ্যে দূরত্ব যদি ২ মিটারের কম হয়, তাহলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেশি। লালার দ্বারা এই রোগ ছড়ায়। একজনের থেকে অপর জনের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা ৭%। এই রোগ চিকেন পক্স এবং স্মল পক্সের থেকে কম সংক্রামক। বাঁদর, কাঠবিড়ালির মতো প্রাণীদের সংস্পর্শে দীর্ঘ সময় থাকলে বা এইসব প্রাণীর মাংস খেলে এই রোগ ছড়াতে পারে।

    আরও পড়ুন: দেশে চতুর্থ মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের হদিশ, এবার দিল্লিতে  

    কাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা সবচেয়ে বেশি?

    পুরুষদের মধ্যেই এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা সবথেকে বেশি দেখা গিয়েছে।

    পুরুষে-পুরুষে শারীরিক সম্পর্ক (STD) হলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা বেশি। ইতিমধ্যেই LGBTQ কমিউনিটিকে সাবধান করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। 

    আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে থাকা স্বাস্থ্যকর্মীদেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।  

    শারীরিকভাবে আক্রান্ত মানুষরাও খুব সহজে আক্রান্ত হতে পারেন এই রোগে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করেছে মাঙ্কিপক্স, ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার 

    শারীরিক সম্পর্কের কারণে ছড়াতে পারে এই রোগ?

    হু-এর (WHO) আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এটি সরাসরি যৌনবাহিত সংক্রমণ নয়, তবে আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে সঙ্গম করলে যে কেউ সংক্রমিত হতে পারেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মাঙ্কি পক্স ৯৫ শতাংশ শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়েছে।  

    মাঙ্কি পক্স আক্রান্তের সংস্পর্শে এলে কী করবেন?

    ৪ দিনের মধ্যে যদি স্মল পক্সের টিকা নেওয়া যায়, তাহলে সংক্রমণ আটকানো যেতে পারে। ১৪ দিনের মধ্যে টিকা নিলে রোগের উপসর্গ কমাতে সাহায্য হতে পারে। যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল বা ৮ বছরের কম বয়সী শিশুরা বা যেই মায়েরা বাচ্চাকে স্তন পান করান, তাঁদের বিশেষভাবে সাবধান থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। 

    কী করে সংক্রমণ আটকাবেন?

    আপনি যদি মনে করে আপনি এই রোগে আক্রান্ত তাহলে সঙ্গে সঙ্গে তিন সপ্তাহের জন্যে নিজেকে আইসোলেটেড করে নিন। সাধারণত ৫-১৩ দিনেই সেরে যায় এই রোগ। কিন্তু বিশেষ ক্ষেত্রে ২১ দিন অবধি থাকতে পারে এই রোগের উপসর্গ। 

     

     

     

     

  • Covid-19 in Bengal: প্রতিষেধকের বেড়া ভাঙছে ওমিক্রন, কিন্তু হুঁশ আছে কি রাজ্যের শাসক দলের?

    Covid-19 in Bengal: প্রতিষেধকের বেড়া ভাঙছে ওমিক্রন, কিন্তু হুঁশ আছে কি রাজ্যের শাসক দলের?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল: করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের চোখরাঙানি রোজ বাড়ছে। ওমিক্রনের নতুন সাব-ভেরিয়েন্ট করোনা টিকার সুরক্ষা রেখাকে দূর্বল করছে। ২০ জুলাই রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, নতুনভাবে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২,৪৫৫ জন। অর্থাৎ, লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। বাদ নেই শিশুরাও। করোনা পজিটিভিটি রেট ১৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে, রাজ্যের শাসক দলের ভূমিকা নিয়ে।
     
    বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, নিত্যদিন করোনার নতুন উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। তাই অনেক সময় চিকিৎসা দেরিতে শুরু হচ্ছে। ফলে, জটিলতা বাড়ছে। এমনকি, ওমিক্রনের নতুন সাব-ভেরিয়েন্টের যেভাবে শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে, তা দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় তৃণমূলের শহিদ দিবসে যেভাবে মাস্ক পরা ও শারীরিক দূরত্ববিধির নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখানো হল, তা গোটা রাজ্যে করোনা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    আরও পড়ুন: নামেই শহিদ দিবস! দিকে দিকে মোচ্ছব আর ক্ষমতার আস্ফালনের ছবি

    গত দু’বছর রাজ্যের শাসক দল ২১ জুলাই, তাদের শহিদ দিবস ভার্চুয়ালভাবে সমাবেশ করেছিল। কিন্তু এই বছর ধর্মতলায় সভা হয়। বৃহস্পতিবারের এই সভা উপলক্ষ্যে রাজ্যের বিভিন্ন জেলা থেকে সোমবার থেকেই মানুষ কলকাতায় আসতে শুরু করেন। তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের একাংশ সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্ক, কসবার গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে থাকেন। দেখা যায়, অধিকাংশ মানুষের মুখে মাস্ক নেই। শারীরিক দূরত্ববিধি বজায় রাখারও তোয়াক্কা তাঁরা করেননি। পাশপাশি বসে তিনদিন ধরে খাওয়া, ঘুম সব চলছে। এমনকি পুরসভার যেসব কর্মীরা গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম স্যানিটাইজ করতে গিয়েছিলেন, তাঁদের একাংশ জানাচ্ছেন, যেভাবে নূন্যতম স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না, সেখানে শুধু স্যানিটাইজার ছড়িয়ে বিশেষ কাজ হবে না।
     
    বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উত্তর থেকে দক্ষিণ কলকাতার বিভিন্ন রাস্তায় তৃণমূলের লম্বা মিছিল ধর্মতলামুখী ছিল। সেখানেও স্বাস্থ্যবিধি মানা হয়নি। অধিকাংশ নেতা, কর্মী, সমর্থক মাস্ক পরেননি। গত কয়েক মাস করোনা রুখতে রাজ্য সরকার স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমনকি অতিমারির জেরে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়েও নানান জটিলতা তৈরি হয়েছে। আজকে স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করে রাজ্যের শাসক দলের সমাবেশ দেখে অভিভাবক ও শিক্ষকদের একাংশের প্রশ্ন, এই সমাবেশের জেরে আবার করোনা বাড়লে কি স্কুল কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হবে? অসচেতন রাজনৈতিক কর্মসূচির খেসারত দেবে পড়ুয়ারা?

    আরও পড়ুন: করোনা ভ্যাকসিনের পর এবার বিনামূল্যে বুস্টার ডোজ, চলবে আগামী ৭৫ দিন

    যদিও শাসক দল এই সব অভিযোগে গুরুত্ব দিতে নারাজ। তৃণমূলের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সভা করেছে। স্যানিটাইজ গেট তৈরি করা হয়েছিল। তাছাড়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিমের মতো প্রথম সারির নেতারা সব সময় মাস্ক পরেই যাবতীয় কাজ করেছেন। তাঁদের মাস্ক পরতে দেখে কর্মীরা সচেতন হবেন। তৃণমূলের এক নেতার কথায়, “কয়েক লাখ মানুষ আজ এসেছিলেন। প্রত্যেকের মুখে তো মাস্ক পরিয়ে দিতে পারব না। তবে, করোনার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করা হয়নি।”

  • Covid 19: ভাবাচ্ছে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা, সতর্ক করলেন হু প্রধান

    Covid 19: ভাবাচ্ছে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা, সতর্ক করলেন হু প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের করোনা নিয়ে বিশ্বকে সতর্ক করলেন হু (WHO) প্রধান ডাঃ টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইসাস (Tedros Adhanom Ghebreyesus)। মার্চ মাসের দিকে গোটা বিশ্বজুড়ে কমতে শুরু করেছিল করোনা (Covid 19) সংক্রমণ। অতিমারীর হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার বিষয়ে আশার আলো দেখেছিলেন অনেকেই। কিন্তু এখনই নিষ্কৃতি দিচ্ছে না করোনা। এমনটাই জানিয়েছেন হু প্রধান। উল্টে বিশ্বের একাধিক জায়গায় সংক্রমণ বাড়বে বলেও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: করোনায় আক্রান্ত হওয়া মানেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়া নয়, জানাল হু

    ডাঃ ঘেব্রেইসাস মঙ্গলবার বিশ্ববাসীকে আরও একবার সাবধান করে বলেছেন যে, দুবছর অতিক্রান্ত হলেও করোনা ভাইরাসের একের পর এক নয়া স্ট্রেনের দাপটে সারা বিশ্বেই আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে যা নতুন করে এই ভাইরাসকে নিয়ে ভাবাতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: ভারতে তৈরি প্রথম এমআরএনএ ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র ডিসিজিআইয়ের  

    হু প্রধান বলেন, “ভারত সহ একাধিক দেশে করোনার বাড়বাড়ন্ত নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন! কোভিডের সংখ্যা বৃদ্ধি আমাদের যে ভাবেই হোক আটকাতে হবে তা না হলে স্বাস্থ্য পরিষেবার ওপর ফের চাপ আসতে শুরু করবে। গত কয়েক সপ্তাহে সংক্রমণ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মৃত্যুও যা নিয়ে নতুন করে সারা বিশ্বের মানুষদের মধ্যে আতঙ্ক কাজ করছে”।

    তিনি আরও বলেন, “যে সকল দেশে সংক্রমণ নতুন করে বাড়তে শুরু করেছে সেই সকল দেশের সরকারের উচিত পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি কোভিড আক্রান্তদের খুঁজে বের করা। তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা। পাশাপাশি টিকাহীনদের টিকার আওতায় নিয়ে আসা। আমরা আগের থেকে বর্তমানে অনেক ভাল আছি আমাদের প্রত্যেকের টিকা নেওয়া এবং কোভিড বিধি মেনে চলা উচিৎ।” 

    BA.4 এবং BA.5 ভ্যারিয়েন্টের প্রসঙ্গে হু প্রধান এদিন বলেন, “এই দুই ভ্যারিয়েন্টের প্রভাবে সারা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। তেমনই পাল্লা দিয়ে বেড়েছে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যাও। টিকা লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে। টিকাহীনদের খুঁজে বের করে অবিলম্বে তাদের টিকার আওতায় আনা উচিত।”    

    গোটা বিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও নতুন করে করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে। বাংলা সহ বিভিন্ন রাজ্যে সংক্রমণের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। প্রত্যেকদিনই কার্যত দেশজুড়ে সংক্রমণের সংখ্যা ১৫ হাজারের উপরে। যা দেখে উদ্বিগ্ন দেশের চিকিৎসকরা। যদিও এখনও পর্যন্ত ভারতের তরফে চতুর্থ ঢেউয়ের কথা বলা হয়নি। 

     

     

  • Benefits of Drinking Water: সকালে উঠে কখন জল খাবেন? জানালেন বিশেষজ্ঞ

    Benefits of Drinking Water: সকালে উঠে কখন জল খাবেন? জানালেন বিশেষজ্ঞ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা অনেকেই সকালে উঠেই বেড টি বা কফিতে অভ্যস্ত। আবার অনেকেই সকালে উঠে দাঁত মেজে, তবেই জলস্পর্শ করেন। কোনও অভ্যেস আপনার শরীরে জন্যে বেশি উপযোগী? সার্টিফায়েড যোগ ইনস্ট্রাক্টর ডাঃ নুপূর রোহতাগী (Dr Noopor Rohatgi) সম্প্রতি জানিয়েছেন, ঘুম থেকে উঠে সবার আগে যে কাজটি করা উচিত, তা হল খালি পেটে জল খাওয়া। তিনি বলেন, “সকালে উঠে দাঁত মাজারও আগে খালি পেটে জল পান করুন।”  

    আরও পড়ুন: মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে নয়া পদ্ধতি আবিষ্কার আইসিএমআর-এর

    সারাদিনে বারে বারে প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়া উচিত। জল খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। শুধুমাত্র শরীরের আদ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে জল তা নয়, জল শরীরের অপ্রজনীয়, ক্ষতিকারক পদার্থগুলিকেও কিডনি থেকে বের করতে সাহায্য করে। এছাড়া স্যালাইভা তৈরিতে এবং খাবারের পুষ্টিগুণকে শরীরের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। 

    আরও পড়ুন: ভাবাচ্ছে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা, সতর্ক করলেন হু প্রধান

    [insta]

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by DrNoopur Rohatgi|Yoga&Wellness (@yogabydrnoopur)


    [/insta]

    খালি পেটে জল খাওয়ার উপকারিতা কী? 

    • সারা রাতে মুখে যে ব্যাক্টেরিয়াগুলি তৈরি হয়, তা সকালে উঠে খালিপেটে জল খেলে পেটে চলে যায়। এতে ইমিউন সিস্টেমের উপকার হয়। বিশেষ করে যারা ঠান্ডা ও সাধারণ জ্বরে বেশি ভোগেন তাদের জন্যে উপকারি। 
    • হজমে সাহায্য করে। 
    • খালি পেটে জল খেলে স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল ত্বক পাওয়া যাবে। 
    • কোষ্ঠকাঠিন্য , মুখের ঘা বা হজমের সমস্যায় ভোগেন যারা, তাদের জন্য খালি পেটে জল খাওয়া খুবই উপকারী। 
    • ওজন বাড়ার সমস্যাতেও খালি পেটে জল খাওয়া অত্যন্ত উপকারি।  
    • উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের রোগীরা প্রতিদিন সকালে জল খেলে উপকার পাবেন। 
    • মুখের ভিতের নানান রকম সংক্রমণের প্রবনতা হ্রাস পায়।  
    • মুখের গন্ধ, স্যালাইভা না তৈরি হওয়ার মত সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।

    [insta]

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by DtF @ Sonia Bakshi (@_dancetofitness_)


    [/insta]

    কেমন জল খাওয়া উচিত?

    বিশেষজ্ঞদের মতে, খালি পেটে উষ্ণ গরম জল খাওয়া উচিত। ডাঃ রোহতাগী বলেন, “ঘুম থেকে উঠে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দু গ্লাস উষ্ণ গরম জল খাওয়া উচিত। সবসময় বসে জল খান।” 

     

     

  • cervical cancer vaccine: করোনার পর সারভাইক্যাল ক্যান্সারের টিকা দেশের মাটিতে

    cervical cancer vaccine: করোনার পর সারভাইক্যাল ক্যান্সারের টিকা দেশের মাটিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর ইন্ডিয়া’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) এই স্বপ্ন সব ক্ষেত্রেই পূরণ করতে চায় দেশবাসী। চিকিৎসা পরিষেবাও তার বাইরে নয়। দেশের মাটিতেই উৎপাদন করা হয়েছে করোনার ভ‌্যাকসিন (COVID vaccine)। এর পর এবার হিউম‌্যান প‌্যাপিলোমা ভাইরাস মোকাবিলায় টিকা আনতে চলেছে সেরাম ইনস্টিটিউট। সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার (Serum Institute of India) সিইও আদর পুনাওয়ালা জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তাঁদের সবুজ সংকেত দিয়েছে ডিসিজিআই (Drugs Controller General)। বিশ্বে আপাত নিরীহ কিন্তু ভয়াবহ প্রাণঘাতী ক‌্যানসারের (Cancer) অন‌্যতম সারভাইক‌্যাল ক‌্যানসার (Cervical cancer)। এখনও পর্যন্ত এই ক‌্যানসারের ক্ষেত্রেই কার্যকর হয়েছে টিকার প্রয়োগ।  এই ক‌্যানসারের সঙ্গেই সরাসরি ভাইরাসের যোগ মিলেছে। ভাইরাসটি হল হিউম‌্যান প‌্যাপিলোমা ভাইরাস।

    [tw]


    [/tw]

    সাধারণভাবে কৈশোরে যৌনসংসর্গে লিপ্ত হওয়ার আগেই এই ভ‌্যাকসিনের তিনটি ডোজ দেওয়া গেলে সারভাইক‌্যাল ক‌্যানসার প্রতিরোধে তা অনেকাংশে কার্যকর হয়। এতদিন পর্যন্ত দেশের বাজারে প্রাপ্ত ক‌্যানসারের দুটি টিকা সার্ভারিক্স এবং গার্ডাসিল এইচপিভি-র দু’টি স্ট্রেনের সঙ্গে মোকাবিলায় উপযোগী। কিন্তু তা আনতে হত বিদেশ থেকেই। আর সেরাম ইনস্টিটিউট যে ভ‌্যাকসিনটি আনতে চলেছে তা চারটি স্ট্রেনের মোকাবিলায় উপযুক্ত। পুনাওয়ালা বলেছেন, “এই প্রথম ভারতে এইচপিভি-র টিকা আসতে চলেছে। এই বছরের শেষের দিকেই এটি বাজারে এসে যাবে বলে আমরা আশা করছি।” অনুমোদন দেওয়ায় ডিসিজিআই এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ‌্য ও পরিবার কল‌্যাণ মন্ত্রককে ধন‌্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: সাবধান! ভুলেও অবহেলা করবেন না, হার্ট অ্যাটাকের এই ৮টি লক্ষণ

LinkedIn
Share