Category: জীবিকা

Get updated Profession related and Career news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Railway Recruitment: চলতি বছরে রেলে প্রায় ৩ লক্ষ শূন্যপদে নিয়োগের সম্ভাবনা, জানুন বিস্তারিত  

    Railway Recruitment: চলতি বছরে রেলে প্রায় ৩ লক্ষ শূন্যপদে নিয়োগের সম্ভাবনা, জানুন বিস্তারিত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভার সাংসদ প্রমোদ তেওয়ারির এক প্রশ্নের জবাবে রেলমন্ত্রী বলেন ২,৯৮,৯৭২ টি শূন্যপদ পূরণ করতে চলেছে রেল। এর বেশিরভাগটাই গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি বলে জানা গেছে। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, রেলমন্ত্রক ইতিমধ্যে দেশের ২১টি আরআরবি বোর্ডের কাছ থেকে মোট শূন্যপদের তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছে। শোনা যাচ্ছে এই ব্যাপক পরিমান শূন্যপদের নিয়োগ খুব শীঘ্রই করা হবে। চলতি বছরেই বের হতে পারে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। জানা গিয়েছে, সর্বাধিক নিয়োগ হবে মধ্য রেলওয়েতে। এখানে শূন্যপদ প্রায় ২ লক্ষের অধিক। অন্যদিকে পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম রেলওয়ে বাদ দিলে প্রতিটি জোনে ১০ হাজারের কিছু বেশি শূন্যপদ রয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে।

    নতুন নিয়ম অনুযায়ী ইউপিএসসির মাধ্যমেও নিয়োগ হবে রেলে

    এগুলি ছাড়াও, রেলে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলবে গ্রুপ-এ এবং গ্রুপ-বি এই সমস্ত পদের ক্ষেত্রেও। নতুন নিয়ম অনুযায়ী এই নিয়োগ গুলির দায়িত্বে থাকবে UPSC. প্রসঙ্গত ২০২০ সাল থেকে গ্রুপ-এ এবং বি পদের জন্য নিয়োগ করা হয়নি। এরআগে আরআরবি এক লাখ তিন হাজার মতো গ্রুপ ডি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল তারপর থেকে বোর্ডের পক্ষ থেকে কোনো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়নি। জানা গিয়েছে, প্যারামেডিক্যাল এবং এনটিপিসিতে ১,৩৯,০০০ শূন্যপদ পূরণের প্রক্রিয়া চলছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেছিলেন, ১ ডিসেম্বর ২০২২ অনুযায়ী দেশের ১৮ টি রেলওয়ে জোনে ৩.১২ লক্ষ কর্মীর ঘাটতি রয়েছে এই মুহুর্তে।

     

    আরআরবি সম্পর্কে খুঁটিনাটি তথ্য

    রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড হল কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়োগ সংস্থা। ভারতীয় রেলের নন-টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটাগরি (এনটিপিসি), গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি, নন-গেজেটেড সিভিল সার্ভিস, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার, প্যারামেডিক্যাল ইত্যাদি সহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের জন্য পরীক্ষা নেয়। আরআরবি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯৮ সালে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Vermicompost: বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করে কোটি টাকা আয় করেন মিরাটের সানা 

    Vermicompost: বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করে কোটি টাকা আয় করেন মিরাটের সানা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! উত্তরপ্রদেশের মিরাটের সানা খান তা প্রমাণ করলেন। ভার্মিকম্পোস্ট (কেঁচো ব্যবহার করে তৈরি  একধরনের সার) তৈরি করে ১ কোটি টাকা আয় করলেন।

    সানা কীভাবে এলেন ভার্মিকম্পোস্টের (Vermicompost)  কাজে

    সানা খানের জীবনে স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার। কিন্তু তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষায় ব্যর্থ হন। পরে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান। ফাইনাল ইয়ারে পড়ার সময় তাঁর ভার্মিকম্পোস্ট (Vermicompost) প্রজেক্ট-এ কাজ পড়ে। এই সময়ই তিনি হাতে কলমে কাজ শিখে যান। তাঁর নিজের ভাষায়, কলেজের প্রজেক্ট চলাকালীন, সার তৈরির এই পদ্ধতির প্রতি আমি আকৃষ্ট হই। তখন ভাবলাম এই প্রকল্পটি আমি বড় আকারে করতেই পারি। তারপর বাণিজ্যিকভাবে কেঁচোর প্রজনন শুরু করলাম।

    আরও পড়ুন: ‘জৈব চাষে আগ্রহ থাকলে সরকারি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে

    কীভাবে গড়ে তুললেন নিজের সংস্থা

    সানা বলেন, ২০১৪ সালে তাঁর ভাইয়ের কাছে টাকা নিয়ে SJ Organics ভার্মিকম্পোস্টিং (Vermicompost) কোম্পানি স্থাপন করেন তিনি। যদিও তাঁর প্রথম ব্যবসায়িক মডেল কাজ করেনি বলেই জানিয়েছেন তিনি। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালের মধ্যে সানার সংস্থায় ৫০০ টন বর্জ্য আমদানি হয়েছে এবং প্রতি মাসে এই পরিমান বর্জ্য থেকে ১৫০ টন ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে এই কোম্পানি বার্ষিক টার্নওভার ১ কোটিরও বেশি রয়েছে। শুধু তাই নয় সানার সংস্থায় কাজ করছে বর্তমানে ৩০ জনেরও বেশি লোক।

    নিজের এই সাফল্যে কী বললেন সানা

    সানার সংস্থা এখন ভার্মিকম্পোস্ট (Vermicompost) তৈরির প্রশিক্ষনও দিচ্ছে বলে জানা গেছে। মিরাটের ১০০টিরও বেশি স্কুল এখন এই কাজে লেগে আছে। সানা খান আরও জানান, ভার্মিকম্পোস্টকে (Vermicompost) তিনি শুধু উত্তরপ্রদেশে নয়, সারা দেশের প্রতিটি কোনায় ছড়িয়ে দিতে চান। যাতে  জৈব চাষ পদ্ধতি আরও জনপ্রিয় হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • SSC: স্টাফ সিলেকশন কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগ হবে ১১,৪০৯ জন, জারি বিজ্ঞপ্তি 

    SSC: স্টাফ সিলেকশন কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগ হবে ১১,৪০৯ জন, জারি বিজ্ঞপ্তি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্টাফ সিলেকশন কমিশনের (SSC) তরফ থেকে ইতিমধ্যে আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে যে মাল্টি টাস্কিং নন টেকনিক্যাল স্টাফ এবং হাবিলদার নিয়োগ করা হবে। ইতিমধ্যে রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে ১৮ জানুয়ারি থেকে। রেজিস্ট্রেশন পর্ব চলবে ১৭ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত। যে সমস্ত আগ্রহী আবেদন করতে চান তাঁদেরকে অবশ্যই ssc.nic.in  এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন জানাতে বলা হয়েছে।

    আসুন বিস্তারিত জেনে নিই

    মোট শূন্যপদ: জানা গেছে মোট শূন্যপদ ১১,৪০৯টি, যার মধ্যে মাল্টি টাস্কিং স্টাফ পদে নিয়োগ হবে ১০,৮৮০ এবং হাবিলদারদের জন্য আছে ৫৩৯টি পদ।

    আরও পড়ুন: প্রধান শিক্ষক বাবার স্কুলে বেআইনিভাবে চাকরি ছেলের! দুর্নীতি কাণ্ডে সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    শিক্ষাগত যোগ্যতা: প্রার্থীকে অবশ্যই মাধ্যমিক বা সমতুল পাশ করতে হবে একটি স্বীকৃত বোর্ড থেকে এবং অবশ্যই ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ এর আগে পাশ করে থাকতে হবে।

    বয়স সীমা: মাল্টি টাস্কিং স্টাফ এবং হাবিলদার পদের জন্য বয়সসীমা ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে হতে হবে, ১ জানুয়ারি ২০২৩ এর মধ্যে।

    হাবিলদার এবং মাল্টি টাস্কিং স্টাফের কিছু পদের জন্য প্রার্থীদের বয়স ১৮ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে হতে হবে।

    বয়স ছাড়: তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতিরা ৫ বছর, ওবিসিদের ক্ষেত্রে ৩ বছর এবং যারা শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী (অসংরক্ষিত ) ১০ বছর, শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী (ওবিসি) ১৩ বছর, শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী (তপশিলি জাতি এবং উপজাতি) ১৫ বছরের জন্য ছাড় পাবে। 

    আরও পড়ুন: দেগঙ্গায় ‘দিদির দূত’ সুজিত বসু! মন্ত্রীর সামনেই মারামারি কর্মীদের, প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব

    আবেদন ফি: অসংরক্ষিত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১০০ টাকা এবং তপশিলি জাতি, তপশিলি উপজাতি এবং শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীদের কোনও ফি লাগবে না।

    পরীক্ষা পদ্ধতি: পরীক্ষা নেওয়া হবে অনলাইনে।

    আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’, কালীপুজোতেও বৃষ্টিতে ভাসবে রাজ্য!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Organic Farming: জৈব চাষে আগ্রহ থাকলে সরকারি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে

    Organic Farming: জৈব চাষে আগ্রহ থাকলে সরকারি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ন্যাশনাল মিশন অন ন্যাচারাল ফার্মিং” (National Mission On Natural Farming) এই প্রজেক্টকে সফল করার জন্য বিভিন্ন গাইডলাইন তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। চলতি বছরের ২৫ অগাস্ট কৃষি মন্ত্রক জৈব চাষের (Organic Farming) বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সেখানে কিছু গাইডলাইনও রাখা হয়েছে। এই গাইডলাইনে বলা হয়েছে যে গঙ্গা থেকে পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে থাকা এলাকাগুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে জৈব চাষ (Organic Farming)  করার জন্য। অন্যদিকে যে সমস্ত অঞ্চল গুলিতে ভালো পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয় এবং জমি উর্বর সেই এলাকাগুলোকেও অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। দেশের পার্বত্য অঞ্চল এবং বনাঞ্চল যেখানে তপশিলি জাতি এবং উপজাতিদের বাস, সেই অঞ্চলগুলিকেও কেন্দ্রীয় সরকার অগ্রাধিকার দিতে চাইছে। তার কারণ এই সমস্ত তপশিলি জাতি এবং উপজাতিদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ঘটানো।

    প্রথম পর্ব: জানেন জৈব চাষ কেন এত লাভজনক ?

    কীভাবে হবে জৈব চাষের (Organic Farming)  বাস্তবায়ন

    ১) রাজ্য স্তরে জৈব চাষের (Organic Farming)  খুঁটিনাটি বিষয় দেখার জন্য রাজ্য সরকার যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি সংস্থাকে দায়িত্ব দিতে পারে।

    ২) জৈব চাষের (Organic Farming)  জন্য যাঁরা প্রশিক্ষক হবেন তাঁদের প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যবস্থা করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

    ৩) রাজ্যের অন্তর্গত গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির মধ্যে কারা জৈব চাষের (Organic Farming)  সঙ্গে যুক্ত, রাজ্যকে সেই তালিকা জমা দিতে হবে কেন্দ্রের কাছে।

    ৪) প্রত্যেকটি রাজ্যকে পঞ্চায়েতগুলির মধ্যে থেকে খুঁজে বের করতে হবে একজন জৈব চাষীকে, যিনি দু-তিন বছর যাবৎ এই জৈব চাষ (Organic Farming)  করছেন। তাঁকে বলা হবে চ্যাম্পিয়ন ফার্মার (Champion Farmer) । শর্ত অনুযায়ী তাঁর জমিতে ব্যবহারিকভাবে সমস্ত কিছু দেখানো হবে, জৈব চাষের (Organic Farming)  খুঁটিনাটি দিকগুলি সম্পর্কে এবং গোবর সার কিভাবে প্রস্তুত করা হয় ইত্যাদি বিষয়। এই চ্যাম্পিয়ন ফার্মারের (Champion Farmer) অবশ্যই ভালো কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে। রাজ্যের যে সমস্ত এজেন্সি থাকবে জৈব চাষকে (Organic Farming)  গ্রাম পঞ্চায়েত স্তর অবধি নিয়ে যাওয়ার জন্য সেই সমস্ত এজেন্সিগুলির সাথে সমন্বয় সাধন করবে এই চ্যাম্পিয়ন ফার্মার (Champion Farmer)। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতেরই অন্য যেকোনোও একটি জৈব চাষী পরিবার থেকে একটি যুবককে রাখা হবে কমিউনিটি রিসোর্স পার্সেন (Community Resource Person) হিসেবে। এই দুজনের অর্থাৎ চ্যাম্পিয়ন ফার্মার (Champion Farmer)  এবং কমিউনিটি রিসোর্স পার্সেনের (Community Resource Person) কাজ হবে কৃষকদের উৎসাহিত করা, পঞ্চায়েতের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা, সমস্ত কিছু মিটিং অ্যারেঞ্জ করা ইত্যাাদি। যে সমস্ত কৃষক জৈব চাষ (Organic Farming)  করতে ইচ্ছুক থাকবেন তাদেরকেও রেজিস্ট্রেশন করাবেন এই চ্যাম্পিয়ন ফার্মার এবং কমিউনিটি রিসোর্স পার্সেন (Community Resource Person)। চ্যাম্পিয়ন ফার্মার (Champion Farmer)  এবং কমিউনিটি রিসোর্স পার্সেনের (Community Resource Person)  নিয়োগ হবে চার বছরের জন্য এবং তাদেরকে সাম্মানিক ভাতা দেওয়া হবে।

    দ্বিতীয় পর্ব: জৈব চাষের বিষয়ে বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগ

    কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (Farmer Field School)

    জৈব চাষের (Organic Farming)  বাস্তবায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School)। কৃষকদের প্রশিক্ষণ থেকে জৈব চাষ (Organic Farming)  করার খুঁটিনাটি দিকগুলি বোঝানো, জৈব চাষে উৎসাহ দান এবং জৈব চাষ যে খরচ সাশ্রয়ী এই সমস্ত বিষয়গুলি প্রচার করা হবে এই ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School) থেকে। প্রতিটি গ্রামে একটি করে এই ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School) চালু করার কথা কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রক ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে। একাধিক গ্রামের জন্য একটি ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School) চালু করা হতে পারে যদি প্রয়োজন হয়। প্রথম বছরের জন্য এই ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School)  ৫০ জনের নাম নথিভুক্ত করবে এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যস্তরের নিয়োগ করা এজেন্সি গুলির সঙ্গে নিয়মিত সমন্বয় সাধন করবে এই ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School)। সাধারণভাবে এই ফার্মার ফিল্ড স্কুলগুলিতে (Farmer Field School) কমিউনিটি রিসার্চ পার্সেন এবং চ্যাম্পিয়ন ফার্মারদেরই প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা, কিন্তু বিকল্প হিসেবে রাজ্য সরকার এই সমস্ত ফার্মার ফিল্ড স্কুলগুলিতে (Farmer Field School) ট্রেনার বা প্রশিক্ষক নিয়োগ করতে পারে। এই স্কুলের মাধ্যমে বছরে মোট ছয়টি ট্রেনিং করানো হবে জৈব চাষের বিষয়ে এবং প্রতিটি ট্রেনিংয়ের জন্য ৩০০০০ টাকা করে বরাদ্দ করবে সরকার।

                                                                                                (সমাপ্ত)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Organic Farming: জানেন জৈব চাষ কেন এত লাভজনক ? 

    Organic Farming: জানেন জৈব চাষ কেন এত লাভজনক ? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাসায়নিক এবং কীটনাশকের ব্যবহার এখন সাধারণত সব জমিতেই হয়। এতে অনেক সমস্যা রয়েছে, একদিকে যেমন জমির ফলনশীলতা কমে যায়, অন্যদিকে আবার যে ফসল উৎপাদিত হয় সেগুলোও রাসায়নিক প্রভাব মুক্ত হয় না। যার প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরের উপর। পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবনের দিকে ঘুরতে গেলে আমাদের নজরে পড়বে সেখানকার বাড়ির উঠানগুলোতে, প্রতিটি পরিবার নিজেদের প্রয়োজন মত শাক-সবজি চাষ করেন, যেগুলিতে কোনরকম রাসায়নিক সার বা কীটনাশকের ব্যবহার করা হয় না। বর্তমানে এই জৈব চাষ (Organic Farming) সম্পর্কে নানা রকমের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। ভারতীয় কৃষি মন্ত্রক ইতিমধ্যে চলতি বছরের ২৫শে অগাস্ট জৈব চাষের (Organic Farming) উপযোগিতা এবং কী কী উপায়ে এই চাষ করা যেতে পারে সে বিষয়ে একটি গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। মানে জৈব চাষের (Organic Farming) বিষয়ে সরকারও এখন কৃষকদের উৎসাহিত করছে।

    কী এই জৈব চাষ (Organic Farming)

    জৈব চাষ (Organic Farming) হল প্রাচীন ভারতীয় কৃষি পদ্ধতি। প্রাচীনকালে ভারতবর্ষের মাটিতে ঠিক এই পদ্ধতিতেই চাষ করা হতো। জৈব চাষের (Organic Farming) সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এখানে বাইরে থেকে কোন কিছু সংগ্রহ করতে হয় না আশেপাশে যা কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রী থাকে সেটা দিয়েই জৈব চাষ (Organic Farming) করা যেতে পারে। এতে কৃষকদের চাষের খরচ যেমন বেঁচে যায়, তেমনি জৈব চাষ (Organic Farming) যে জমিতে হয় সেই জমির উর্বরতা কখনও নষ্ট হয় না। যেমন ধরুন জৈব চাষ (Organic Farming) করতে জমির উর্বরতা বাড়ানোর জন্য গোবর সার ব্যবহার করা হয়। ভারতবর্ষের গ্রামাঞ্চলগুলিতে গোপালন এখনও ব্যাপকভাবে প্রচলিত। তাই গোবর সার পেতে খুব বেশি সমস্যা হয় না এবং কৃষক নিজেই এই সার তৈরি করতে পারে। ভারতবর্ষের প্রাচীন কৃষি পদ্ধতি যেহেতু এই জৈব চাষ (Organic Farming) তাই জৈব চাষে যে সার ব্যবহার করা হয় সেগুলোর নামকরণেও  বৈদিক রীতির ছোঁয়া রয়েছে যেমন এই গোবর সারকে বলা হয় বীজামৃত (বীজ + অমৃত) বা জীবামৃত (জীব + অমৃত)। অর্থাৎ জৈব চাষ (Organic Farming) করতে প্রয়োজন বলতে একটি জমি, গোবর সার, বীজ এবং কর্ষণ করার জন্য লাঙ্গল অথবা ট্রাক্টর। বাইরে থেকে আমদানি করার কিছুই নেই এই চাষে। কৃষকের পক্ষে এই চাষ সাশ্রয়ীও বটে। পশ্চিমবঙ্গের বেশিরভাগ কৃষকদের অভিযোগ থাকে যে চাষে তেমন লাভ করা যায় না অর্থাৎ যে পরিমাণ ইনভেস্ট করতে হয় চাষে সেই পরিমাণ মত লাভ হয় না এতে কৃষকরা উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন কিন্তু এর বিকল্প জৈব চাষ (Organic Farming) হতে পারে। রাসায়নিক বা কীটনাশক মুক্ত চাষ যেমন এখানে সম্ভব, তেমনি এই চাষ লাভজনকও বটে কারণ এখানে ইনভেস্ট বলতে তেমন কিছুই নেই।

    জৈব চাষ (Organic Farming) কেন প্রয়োজনীয় 

    এটা ঠিক কথা যে গ্রিন রেভুলেশন বা সবুজ বিপ্লবের পর থেকেই দেশের শস্য উৎপাদন বেড়েছে, আগের থেকে আরও বেশি পরিমাণে ফসল উৎপাদন করতে পারেন কৃষকরা। কিন্তু এর অপর একটি দিক হলো যে যথেচ্ছ ভাবে রাসায়নিক এবং কীটনাশকের ব্যবহারের ফলে মাটি দূষিত হচ্ছে, জল দূষিত হচ্ছে এবং উৎপাদিত ফসলেও  রাসায়নিক প্রভাব থেকে যাচ্ছে যার ফলে মানুষের শরীর খারাপ হচ্ছে। জৈব চাষকে (Organic Farming) তাই বলা যেতে পারে এটি প্রকৃতিবান্ধব চাষ। জমি দূষিত হয় না জল দূষিত হয় না উৎপাদিত ফসলও রাসায়নিক প্রভাব মুক্ত থাকে এবং খাদ্য হিসেবে মানুষ টাটকা সবজি গ্রহণ করতে পারেন জৈব চাষের (Organic Farming) মাধ্যমে। গবেষণাতে দেখা গেছে যে, জৈব চাষ (Organic Farming) হয় যে জমিতে সেই জমির জল ধারণ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায় আবার জমিতে নিউট্রিশন সাইকেলও চলতে থাকে। জৈব চাষের (Organic Farming) জমিতে কীটপতঙ্গের উৎপাত হয় না বললেই চলে। এ বিষয়ে কৃষক চিন্তামুক্ত থাকতে পারেন।

    কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা

    খরচ সাশ্রয়ী এবং কীটনাশক মুক্ত হওয়ায় জৈব চাষের (Organic Farming) বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারও প্রকৃতিবান্ধব এই চাষ করতে কৃষকদের বিশেষভাবে উৎসাহিত করছে। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে বেশ কিছু স্কিম চালু করেছে, যার মধ্যে একটি হলো “ভারতীয় প্রাকৃতিক কৃষি পদ্ধতি”, ইতিমধ্যে এই স্কিমের অন্যতম প্রজেক্ট হিসেবে ৪.০৯ লক্ষ হেক্টর জমি, দেশের ৮ টি রাজ্যে বরাদ্দ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কৃষি মন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে, যে জৈব চাষ (Organic Farming) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভিশন এবং এটি যাতে কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব আনতে পারে সারা দেশে সে বিষয়ে সচেষ্ট কেন্দ্রীয় সরকার। কৃষি মন্ত্রকের এই প্রজেক্টের নাম “ন্যাশনাল মিশন অন ন্যাচারাল ফার্মিং”। কৃষি মন্ত্রক  তাদের গাইডলাইনে এই জৈব চাষের (Organic Farming) উদ্দেশ্য গুলিও বিস্তৃতভাবে ব্যাখ্যা করেছে।
    সেগুলি হল,
     ১) দেশে খরচ সাশ্রয়ী, কীটনাশক মুক্ত, প্রকৃতিবান্ধব এবং কৃষকদের লাভজনক চাষ।

    ২) দেশি গরু এবং স্থানীয় সম্পদের পূর্ণ ব্যবহার।

    ৩) দেশের প্রতিটি প্রান্তে জৈব চাষের (Organic Farming) বিপ্লব আনা।

    ৪) জৈব চাষ (Organic Farming) থেকে উৎপাদিত বিভিন্ন ফসল কে আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রি করা।

                                                                                                                                                                                                                                                                                                                চলবে……..

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Organic Farming: জৈব চাষের বিষয়ে বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগ

    Organic Farming: জৈব চাষের বিষয়ে বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগ

    মাধ্যম নিজউ ডেস্ক: জৈব চাষের (Organic Farming) বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার যথেষ্ট উদ্যোগী হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের মতে এই পদ্ধতিতে চাষ করলে কৃষকদের পক্ষে তা অনেক বেশি খরচ সাশ্রয়ী হবে এবং রাসায়নিক এবং কীটনাশক মুক্ত ফসল পাওয়া যাবে। এছাড়াও জৈব চাষের (Organic Farming) ফলে জমি বা পুকুর কোনোটাই দূষিত হয়না। স্থানীয় সম্পদ যেমন দেশী গরুকে এই চাষে ভাল মতো ব্যবহার করা যাবে। কারণ জৈব চাষের (Organic Farming) অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো গোবর সার। বিগত লেখায় আমরা প্রকাশ করেছি জৈব চাষের (Organic Farming) বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি এবং এই চাষ কেন লাভজনক সেটাও বিস্তৃতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আজকে আমরা জানবো এই জৈব চাষের (Organic Farming) ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা ঠিক কী? ইতিমধ্যে কৃষি মন্ত্রকসূত্রে জানা গেছে যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সারাদেশে জৈব চাষ (Organic Farming) কে ছড়িয়ে দিতে বিশেষ আগ্রহী। কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রক শুরু করেছে ন্যাশনাল মিশন অন ন্যাচারাল ফার্মিং। এই মিশনের অন্তর্গত বিভিন্ন স্কিম চালু হয়েছে। দেশে জৈব চাষের (Organic Farming) বিপ্লব আনার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার যথেষ্ট আগ্রহী। সবুজ বিপ্লবের মত ভারতবর্ষের সমস্ত রাজ্যে যেন জৈব চাষেরও বিপ্লব আসে এরজন্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন স্কিম এবং কর্মসূচি। জৈব চাষকে একেবারে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলিতে পৌঁছে দিতে বিভিন্ন সরকারি প্রয়াসগুলি সম্পর্কে আমরা জানব।

    প্রথম পর্ব: জানেন জৈব চাষ কেন এত লাভজনক ? 

    ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটি (National Steering Committee)

    ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার জাতীয় স্তরে জৈব চাষের (Organic Farming) বিভিন্ন দিকগুলিকে খতিয়ে দেখার জন্য একটি স্টিয়ারিং কমিটি তৈরি করেছে। ন্যাশনাল মিশন অন ন্যাচারাল ফার্মিং (National Mission on Natural Farming) কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই কমিটি বিভিন্ন নীতি নির্ধারণ করবে এবং সমীক্ষা চালাবে, তার সঙ্গে জৈব চাষের অগ্রগতি কতটা হচ্ছে সারাদেশে সেটাও এই কমিটি খতিয়ে দেখবে। জাতীয় স্তরের এই কমিটি ১২ সদস্যের হবে। এই কমিটির চেয়ারম্যান থাকবেন ভারত সরকারের কৃষি মন্ত্রী। অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে থাকবেন গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী, খাদ্যমন্ত্রী, নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান। প্রত্যেকটি রাজ্যের কৃষিমন্ত্রীরা দু বছরের জন্য এই কমিটির সদস্য হতে পারবেন। এর সঙ্গে জৈব চাষ (Organic Farming) বিশেষজ্ঞরা এই কমিটির সদস্য হতে পারেন। যে কোনও প্রতিষ্ঠান, এজেন্সি বা রিসার্চ সংগঠন যাদের জৈব চাষের (Organic Farming) বিষয়ে বিভিন্ন টেকনিক্যাল অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁরাও থাকতে পারবেন এই কমিটিতে।

    ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটি (National Executive Committee)

    ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটিকে সহযোগিতা করার জন্য ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ কমিটি থাকবে। যে কমিটি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে এই প্রকল্পের বিভিন্ন বরাদ্দ গুলিকে আনবে জৈব চাষের (Organic Farming) বাস্তবায়নের জন্য। এই জাতীয় মিশনকে একেবারে দেশের প্রতিটি প্রান্তে ছড়িয়ে দেওয়াই অন্যতম উদ্দেশ্য থাকবে এই কমিটির। এই কমিটি হবে ৮ সদস্যের। নেতৃত্বে থাকবেন INM-এর  অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি।

    রাজ্য স্তরের উদ্যোগ

    রাজ্যস্তরে জৈব চাষের (Organic Farming) খুঁটিনাটি বিষয়গুলি দেখাশোনা করবে একটি কমিটি। যে কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন কৃষি সচিব। রাজ্যের পর জেলা স্তরেও কমিটি থাকবে এবং জেলা স্তরে জৈব চাষের (Organic Farming) খুঁটিনাটি বিষয়গুলো দেখবেন জেলা শাসক। হর্টিকালচার এবং ডিসট্রিক্ট হাজবেন্ডারির আধিকারিকরাও এই ডিস্ট্রিক্ট লেভেল কমিটিতে থাকবেন এবং জৈব চাষের (Organic Farming) বিভিন্ন খুঁটিনাটি দিকগুলি দেখাশোনা করবেন।

    ব্লক স্তরের কাজ

    চলতি বছরের ২৫ অগাস্ট ভারত সরকারের কৃষি মন্ত্রক যে একটি নির্দেশিকা জারি করেছে সেখানে দেখা যাচ্ছে যে জৈব চাষের জন্য সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই ব্লক স্তর। কারণ এখানেই জৈব চাষের (Organic Farming) বাস্তবায়ন হবে। এখানে রাজ্য সরকারকে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে । কোন কোন পঞ্চায়েত গুলিতে জৈব চাষের ক্ষেত্র প্রস্তুত করা হবে সেগুলিকে চিহ্নিত করতে পারবে তারা। ব্লক স্তরের বিভিন্ন প্রচার কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। জৈব চাষের (Organic Farming) উপযোগিতার বিষয়ে কৃষকদেরকে উৎসাহিত করা হবে। জৈব চাষের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ব্লক স্তরগুলিতে গড়ে উঠবে। ইচ্ছুক কৃষকরা জৈব চাষের জন্য নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন।

                                                                                                                       চলবে………..

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Agniveer: ভারতীয় নৌবাহিনীতে ১৪০০ পদে নিয়োগ, আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ই ডিসেম্বর

    Agniveer: ভারতীয় নৌবাহিনীতে ১৪০০ পদে নিয়োগ, আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ই ডিসেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌবাহিনী ০১/২০২৩ (May ২৩) ব্যাচের জন্য অগ্নিবীর (Agniveer) হিসাবে  অবিবাহিত পুরুষ এবং অবিবাহিত মহিলা প্রার্থীদের নিয়োগ করছে।

    বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৪০০টি শূন্যপদ রয়েছে (মহিলাদের জন্য রয়েছে ২৮০টি)। প্রার্থীর জন্ম ০১ মে ২০০২ – ৩১ অক্টোবর ২০০৫ এর মধ্যে হতে হবে। নির্দিষ্ট বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট সহ প্রতি মাসে ৩০০০০ টাকা দেওয়া হবে। এছাড়াও বিভিন্ন ভাতা দেওয়া হবে।

    ভারতীয় নৌবাহিনী নিয়োগ ২০২২-এর অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, অগ্নিবীর (SSR) – ০১/২০২৩ ব্যাচের নির্বাচন প্রক্রিয়া তিনটি ধাপে হবে। শর্টলিস্টিং (কম্পিউটার-ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষা), ‘লিখিত পরীক্ষা, পিএফটি এবং প্রাথমিক চিকিৎসা’ এবং চূড়ান্ত নিয়োগ। সবশেষে হবে মেডিক্যাল পরীক্ষা। আবেদনের শেষ তারিখ ১৭-১২-২০২২।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা:

    প্রার্থীকে অবশ্যই গণিত ও পদার্থবিদ্যার সঙ্গে ১০+২ পরীক্ষায় পাশ করতে হবে। এরসঙ্গে রসায়ন/জীববিদ্যা/কম্পিউটার সায়েন্স, এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে একটি থাকতে হবে।

    পরীক্ষার বিভিন্ন ধাপ

    প্রথম ধাপ (INET – কম্পিউটার-ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষা)

    প্রথমে All India computer-based examination, INET পরীক্ষা হবে। প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের উপর ভিত্তি করে প্রার্থীদের তালিকা তৈরি করা হবে।

    দ্বিতীয় ধাপ (লিখিত পরীক্ষা, পিএফটি এবং প্রাথমিক চিকিৎসা)

    INET পরীক্ষায় বাছাই করা প্রার্থীদের (কম্পিউটার-ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষা) দ্বিতীয় পর্যায় (লিখিত পরীক্ষা, পিএফটি এবং প্রাথমিক চিকিৎসা) জন্য একটি কল-আপ লেটার দেওয়া হবে। দ্বিতীয় পর্যায়টি ভারতীয় নৌবাহিনীর ঠিক করে দেওয়া কেন্দ্রগুলিতে হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস, অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য আধার কার্ড সঙ্গে আনতেই হবে।

    তৃতীয় ধাপ (চূড়ান্ত নিয়োগের জন্য মেডিক্যাল পরীক্ষা)

    সমস্ত নির্বাচিত প্রার্থীদের চূড়ান্ত নিয়োগের মেডিক্যাল পরীক্ষা INS চিল্কায় নেওয়া হবে। চূড়ান্ত নিয়োগের মেডিক্যাল পরীক্ষায় সফল প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে।

    পরীক্ষার ফি:

     অনলাইনে আবেদনের সময় প্রার্থীকে ৫৫০ টাকা তার সঙ্গে ১৮% জিএসটি দিতে হবে।

    কীভাবে আবেদন করবেন:

    পদ্ধতিটি ভারতীয় নৌবাহিনীর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https: www.joinindiannavy.gov.in  গিয়ে  অনলাইন আবেদন করতে হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ

  • Recruitment: আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর! মধ্য-পশ্চিম রেলে নিচ্ছে ২৫২১ কর্মী

    Recruitment: আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর! মধ্য-পশ্চিম রেলে নিচ্ছে ২৫২১ কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: Apprentice নিয়োগ করবে মধ্য-পশ্চিম রেলওয়ে। ইতিমধ্যে নিয়োগের (Recruitment)  বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে তারা।  আগ্রহীরা এই পদে আবেদন করতে পারেন। প্রার্থীরা অনলাইনে ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে (WCR)-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wcr.indianrailways.gov.in-এ গিয়ে আবেদন করতে পারেন। রেলওয়ে Apprentice পদের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত 

    বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই নিয়োগ (Recruitment) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে (WCR) মোট ২ হাজার ৫২১টি শূন্যপদ পূরণ করবে।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    আবেদনকারী প্রার্থীকে একটি স্বীকৃত বোর্ড বা প্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর সহ দশম শ্রেণি বা সমতুল পরীক্ষায় পাশ করতে হবে।

    এছাড়াও, প্রার্থীদের NCVT/SCVT-এর থেকে প্রাপ্ত National Trade Certificate থাকতে হবে।

    আরও পড়ুন: ইসরোর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, জেনে নিন যোগ্যতা কী

    বয়সের সীমা

    Apprentice পদগুলির (Recruitment) জন্য আবেদনের সর্বনিম্ন বয়স ১৫ বছর এবং বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২৪ বছর।

    আরও পড়ুন: ভারত ইলেক্টনিক্স লিমিটেডে ২৬০ শূন্যপদে নিয়োগ, বেতন ৫০,০০০ টাকা

    আবেদন ফি

    প্রার্থীদের আবেদন ফি হিসাবে ১০০ টাকা দিতে হবে। SC/ST-এর অন্তর্গত প্রার্থীদের, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি এবং মহিলাদের কোনও ফি দিতে হবে না।

    অন্যদিকে, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব মঙ্গলবার জানিয়েছেন, কেন্দ্র প্রতি মাসে প্রায় ১৬ লক্ষ কর্মসংস্থান (Recruitment) তৈরি করছে।

    আজমেরে সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স -এর উদ্যোগে একটি রোজগার মেলায় ভাষণ দেওয়ার সময় রেলমন্ত্রী দাবি করেন, কেন্দ্রীয় সরকার প্রতি মাসে প্রায় ১৬ লক্ষ চাকরি তৈরি করছে এবং নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে সব নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন হয়েছে ।

    রেলমন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকট পরিস্থিতির মধ্যেও কর্মসংস্থানের (Recruitment) উৎস হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছে ভারত।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • IRMS: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    IRMS: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলওয়ে ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসে নিয়োগ, ২০২৩ সাল থেকে UPSC পরিচালনা করবে। পরীক্ষাটির নাম হবে ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস এক্সামিনেশন (IRMSE)। দুটি ধাপে হবে এই পরীক্ষা (IRMS)। একটি প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং টেস্ট , স্ক্রিনিং টেস্টের পরে হবে একটি  লিখিত পরীক্ষা এবং সবশেষে ইন্টারভিউ।
    পরীক্ষার দ্বিতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ IRMS (মেন)লিখিত পরীক্ষার জন্য, প্রার্থীদের সিভিল সার্ভিসের (প্রিলিমিনারি) পরীক্ষায় পাশ করতে হবে, রেল মন্ত্রক শুক্রবার এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ইন্টারভিউ-এর প্রস্তুতির জন্য, জানুন সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি

    IRMS ২০২৩ মেন পরীক্ষার বিবরণ

         -আইআরএমএস (মেন) পরীক্ষায় প্রবন্ধমূলক চারটি প্রশ্ন থাকবে।

         -প্রথমটিতে ৩০০ নম্বরের দুটি পেপার থাকবে — প্রার্থীর দ্বারা নির্বাচিত ভারতের যে কোনও ভাষার একটি পেপার এ এবং অপরটি ইংরেজি, পেপার বি।
         
         -২৫০ নম্বরের জন্য ঐচ্ছিক বিষয়ে দুটি পেপার থাকবে। ১০০ নম্বরের একটি পার্সোনালিটি টেস্টও নেওয়া হবে।
         
         -ঐচ্ছিক বিষয়গুলি হল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কমার্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টেন্সি।
          
         -প্রিলিমিনারি এবং মেন পরীক্ষার বিষয়গুলির সিলেবাস সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার (CSE) মতোই হবে।
     
         -পরীক্ষার ভাষা সিভিল সার্ভিসের মতোই হবে।

    আরও পড়ুন: ইসরোর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, জেনে নিন যোগ্যতা কী

    IRMS ২০২৩ বয়স সীমা

    বয়সসীমার ক্ষেত্রে সিভিল সার্ভিসকেই অনুসরণ করা হবে।

    IRMS ২০২৩ পরীক্ষার যোগ্যতা

    IRMSE-এর জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা হবে ইঞ্জিনিয়ারিং, কমার্স বা চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্সিতে ডিগ্রি।

    আরও পড়ুন: স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্সের চাহিদা বাড়ছে ভারতজুড়ে, মিলবে মোটা অঙ্কের বেতন

    ২০২৩ সালের UPSC পরীক্ষার (প্রিলিম) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে ১ ফেব্রুয়ারি এবং পরীক্ষা হবে ২৮ মে তারিখে। UPSC সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Senior Citizen Jobs: জেনে নিন বয়সকালে নানান কাজের সুযোগ

    Senior Citizen Jobs: জেনে নিন বয়সকালে নানান কাজের সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিসংখ্যান বলছে ২০৫০ সালের মধ্যে ভারতে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় ৩২কোটি। এত সংখ্যা নেহাত কম নয়। ৩২কোটি সিনিয়র সিটিজেন! (Senior Citizen Jobs) একমাত্র সরকারি চাকরি করলে পেনশন মাসে মাসে ব্যাঙ্ক আকাউন্টে জমা হয়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতে মোট সিনিয়র সিটিজেনদের মধ্যে মাত্র ১১ শতাংশ মানুষই পেনশন পান। অর্থাৎ বাকি থাকে ৮৯ শতাংশ। আর্থিক কারণে অনেককেই  ভাবেন নতুন কিছু করার কথা।  ৬০ বছর মানে অবসরের বয়স! এমনটাই আমাদের ভাবনা । কিন্তু জানেন কী! ৬০ বছর বয়সেও নতুনভাবে কেরিয়ার (Senior Citizen Jobs) তৈরি করা যায়। শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এটাই সত্যি।  

    আপনার বয়স যদি ৬০ পেরিয়ে গিয়ে থাকে তবুও পছন্দমত নিজের কেরিয়ার (Senior Citizen Jobs) বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে, বিশ্বায়নের যুগে  প্রযুক্তি সমেত অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে  ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে , সঠিক প্রশিক্ষণ থাকলে নতুনভাবে কেরিয়ার (Senior Citizen Jobs) তৈরি করা এখন ৬০ বছরেও সম্ভব এবং সহজ। খোঁজ রাখতে হবে বিভিন্ন কেম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে। সেখানে নিজের বায়োডাটা আপলোড করতে হবে। ৬০ বছরের বেশি বয়স হলে network-generated leads, social work এবং traditional business এর মতো ক্ষেত্রগুলিতে কাজের সুযোগ বেশি থাকে। আমরা এবার সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য কিছু  জবের (Senior Citizen Jobs) বিষয়ে বলবো।  

    সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ভার্চুয়াল জবের (Senior Citizen Jobs) সুযোগ রয়েছে

    করোনা মহামারীর সময় Work from Home এর ধারণা প্রথম আমাদের মধ্যে এত জনপ্রিয় হয়েছিল। ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস থেকে শুরু করে পরীক্ষা সবটাই হত অনলাইনে। অফিসের কাজও চলত অনলাইনে। এখনও অনেক অফিসে না গিয়ে, বাড়িতে বসেই ডিজিটালভাবে কাজ (Senior Citizen Jobs) করার সুযোগ রয়েছে। প্রয়োজন বাড়িতে একটি কম্পিউটার আর ইন্টারনেট কানেকশন। সামান্য টেকনিক্যাল জ্ঞান লাগবে। ZOOM, Google প্রভৃতির সাহায্যে এখন আপনার বাড়িতেই তৈরি হয়ে যাবে অফিস। অবসর বয়সে বাড়িতে থেকে পরিবারকেও সময় দিতে পারবেন আবার রোজগার করার সুযোগও থাকবে। আপনার কোম্পানি বিদেশে হোক কী দেশে! কাজ বাড়িতে বসেই করতে পারবেন। স্বাস্থ্য যাদের ভালো নেই এবং চলাফেরা করতে অসুবিধা হয় যাদের, তাদের জন্য এগুলো ভালো বিকল্প। বাড়িতে থেকে বা বেড়াতে গিয়ে যেকোনও জায়গায় স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে কাজ করতে পারেন। অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরা অথবা যারা এখনও পুরোপুরি অবসর নেননি, অবসরের পরে কী করবেন এমন ভাবছেন তাঁরা অবশ্যই এমন ধরনের কাজের সন্ধান করুন।
    বাড়ি থেকে কাজ করা শুধুমাত্র কর্মীদের জন্যই  সুবিধাজনক এমন নয় – এটি সংস্থার জন্যও ভাল। কোম্পানিগুলির পক্ষেও ভালো। অফিসের অনেক খরচ বেঁচে যায় এতে।

    সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য Entrepreneurship-এর সুযোগ

    ৬০বছরের বেশি বয়সী লোকেরা তাদের নিজস্ব অনলাইন ব্যবসা শুরু করছেন, নিজস্ব কোম্পানি তৈরি করে বা একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে রোজগার করছেন এমন অসংখ্য উদাহরণ আমাদের চারপাশে দেখতে পাই। 

    Launchpad বা accelerator এর মতো programs গুলি খুব উপকারী হতে পারে যারা অনলাইন জগতে নতুন কিছু শুরু করার কথা ভাবছেন। ভারতে অনেক এমন ব্যবসায়ী আছেন যারা তাদের ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন, কিন্তু নতুন ব্যবসার পরামর্শদাতা হওয়ার জন্য তাদের অনেক অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা রয়েছে। অনলাইন ব্যবসায় যদি তাদের প্রশিক্ষিত করা যায়, তাহলে তাদের বাড়িতে বসে থাকতে হবে না।

    অনলাইন কাজের জন্য দরকার আপস্কিলিং এবং রিস্কিলিং

    latest technology এবং software এ জ্ঞান থাকলে সিনিয়র সিটিজেনদের  কাজ (Senior Citizen Jobs) পেতে অসুবিধা হবেনা। নতুন চাকরির ক্ষেত্রে  প্রযুক্তি এবং সফ্টওয়্যার শেখা অপরিহার্য। এই ট্রেনিং গুলি এখন অনলাইনেও দেয় বিভিন্ন সংস্থা। 

    জীবনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয় সে সম্পর্কে অনেক কিছুই শিখেছে সিনিয়র সিটিজেনরা । সেই অভিজ্ঞতা তারা ডিজিটাল চাকরিতে প্রয়োগ করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share